#PROHORI তারপর আমরা দুঃখটাকে হালকা আঁচে রান্না করে নিবো… fb.watch/95U3b... ( Thanks to 'SF Arif' bhai for this video ) ( You can share this but please don't upload it from anywhere. )
যে সন্ধ্যায় তুমি চলে যাও যে সন্ধ্যায় তুমি চলে যাও সেই সন্ধ্যায় ফিরে নাকো পাখি নীড়ে তার আর চোখ যতদূর যায় ততদূর আকাশ রং চেনে না তার শুধু শূন্যতার ডানা ঝাপটে আঁকে নিঃসঙ্গতার খেলারঘর। তুমি চলে যাও তুমি চলে যাও যেভাবে ঈদের আগে ছুটে যায় মানুষ নাড়ির টানে, তুমি চলে যাও যেভাবে ছুটে যায় সবুজ ট্রেন লাউয়াছড়া বনের ভিতর মাগরিবের আজানে। তুমি চলে যাও তুমি চলে যাও তুমি চলেই যাও. আসলে তুমি বলতে না আমাদের মধ্যে কেউ নেই কেউ থাকেনা তুমিটা নেই তুমি টা সব সময় আমাদের অভাব আমাদের অভাবই এই অভাবটা কখনও আমাদের পূরণ হবে না । আমরা সবসময় একা এই সন্ধ্যার মত । আমরা আসলে একটা নিঃসঙ্গ মাছ যে আসলে জলে ডুবে থাকার চেষ্টা করছে কিন্তু ডুবতে পারছেনা , কারণ আমরা ডুব জানি না । কবি বলেছেন আমি ক্লান্ত প্রাণ এক চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন এইযে হাজার বছরের ক্লান্তি হাজার হাজার বছর ধরে বয়ে নিয়ে বেড়ানো ক্লান্তিটা আসলে আমাদের ভেতর থেকে প্রতিমুহূর্তে বেরিয়ে আসছে প্রতিমুহূর্তে আমরা আমাদের ক্লান্তির কাছে ফিরে যাচ্ছি দিন শেষে সবাই একা হয়ে যাচ্ছে রাত আমাদের সেই নিঃসঙ্গতার নিঃসঙ্গতার খেলাঘরে নিয়ে চলছে তুমি চলে যাও তুমি চলে যাও যেভাবে ঈদের আগে ছুটে যায় মানুষ নাড়ির টানে লঞ্চগুলো ছেড়ে যায় সদরঘাট আমি ভাবি আমি ভাবি তুমি কেন চলে যাও? তুমি কেন চলে যাও ? কিসের টানে ? কার কাছে যাও? হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে, সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীথের অন্ধকারে মালয় সাগরে অনেক ঘুরেছি আমি; বিম্বিসার অশোকের ধূসর জগতে সেখানে ছিলাম আমি; আরো দূর অন্ধকারে বিদর্ভ নগরে; আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন, আমারে দু-দণ্ড শান্তি দিয়েছিলো নাটোরের বনলতা সেন। চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা, মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য; অতিদূর সমুদ্রের ’পর হাল ভেঙে যে-নাবিক হারায়েছে দিশা সবুজ ঘাসের দেশ যখন সে চোখে দেখে দারুচিনি-দ্বীপের ভিতর, তেমনি দেখেছি তারে অন্ধকারে; বলেছে সে, ‘এতদিন কোথায় ছিলেন?’ পাখির নীড়ের মতো চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন। সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতন সন্ধ্যা আসে; ডানার রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলে চিল; সব পাখি ঘরে আসে- সব নদী- ফুরায় এ-জীবনের সব লেনদেন; থাকে শুধু অন্ধকার, মুখোমুখি বসিবার মুখোমুখি বসিবার বনলতা সেন। তুমি তো জানো না কিছুই তুমি তো জানো না কিছুই, না জানিলেও আমার সকল গান তবু তোমারেই লক্ষ করে আমার সকল গান তবু তোমারেই লক্ষ করে সে কি জানিত না আমি তারে যত জানি আনখ সমুদ্দুর, সমুদ্দুর, সমুদ্দুর তোমার শরীর , তাই নিয়ে এসেছিলে একবার; তারপর, মানুষের ভিড় রাত্রি আর দিন তোমারে নিয়েছে ডেকে কোন দিকে জানিনি তা, হয়েছে মলিন চক্ষু এই;- ছিঁড়ে গেছি- ফেড়ে গেছি , পৃথিবীর পথ হেঁটে হেঁটে কত দিন রাত্রি গেছে কেটে ! কত দেহ এল,- গেল, হাত ছুঁয়ে ছুঁয়ে দিয়েছি ফিরায়ে সব;- সমুদ্রের জলে দেহ ধুয়ে নক্ষত্রের তলে ব’সে আছি,- সমুদ্রের জলে দেহ ধুয়ে নিয়া তুমি কি আসিবে কাছে প্রিয়া ! তোমার শরীর, তাই নিয়ে এসেছিলে একবার;- তারপর, মানুষের ভিড় রাত্রি আর দিন তোমারে নিয়েছে ডেকে কোন দিকে, জানিনা তা যে সমুদ্র সব থেকে সুন্দর তা আজও আমরা দেখিনি। সব থেকে সুন্দর শিশু আজও বেড়ে ওঠে নি আমাদের সব থেকে সুন্দর দিনগুলো আজও আমরা পাইনি। কিন্তু আমি জেলে যাবার পর সূর্যকে দশবার প্রদক্ষিণ করেছে পৃথিবী আর আমি বারম্বার সেই একই কথা বলছি জেলখানায় কাটানো দশটা বছরে যা লিখেছি সব তাদের জন্যে তাদেরই জন্যে, যারা মাটির পিঁপড়ের মত সমুদ্রের মাছের মত, আকাশের পাখির মত অগণিত, যারা ভীরু, যারা বীর যাঁরা নিরক্ষর, যারা শিক্ষিত যারা শিশুর মত সরল যারা ধ্বংস করে যারা সৃষ্টি করে কেবল তাদেরই জীবনকথা। আর ধরো জেলে কাটানো দশটা বছর শুধুমাত্র কথার কথা অনেক অনেক অনেক দিন পর, দেখা হয়ে যাবে আমাদের। অনেক অনেক অনেক দিন পর, ভুলে যাবো আমাদের ভুল। বিষণ্ণ এক বাতাসে, উড়বে আমাদের খোলা চুল! অনেক দিন অনেক দিন
এই কবিতা গান গুলা যাদের একবার মনে যেয়ে লাগছে, প্রতিদিন অথবা দু একদিন পর পর না শুনে থাকাই যায়না। কবিতার উপর অন্যভাবে আকৃষ্ট হয়ে পরেছি। "শুধু মাত্র কথার কথা" এই ছোট্ট লাইনটা যেন জীবনের প্রতিটা মুহুর্ত কে আঙুল তুলিয়ে দেখিয়ে দেয়!
"এমন সন্ধ্যা আসিবে কত এমন কবিতা শুনা হবে হৃদয়ে যে ব্যাধি যে ক্ষত রেখে গিয়েছো রয়ে যাবে অক্ষত.. তবুও তোমার ফেরা হবে না ধুলোর বুক ছিড়ে তুমি বহুদূর বহু আগে চলে যে গেলে.." এমন আরো কত কথা মনে চলে আসতেছে.. এত গভীরতা দিয়ে সহজ শব্দগুলো উচ্চারণের মাঝে কতটা শৈল্পিকতা বিদ্যমান তা আপনার ভিডিও দেখে অনুভব করলাম। ধন্যবাদ রইল আপনাদের পুরো টিমের জন্য।
রুমের লাইট অফ করে রুমটাকে অন্ধকার বানিয়ে, কানে হেডফোন লাগিয়ে, একটা সিগারেট হাতে নিয়ে নিজের সুখ খুঁজে পাই, ভাই আপনার ভিডিওটা দেখে। পৃথিবীতে যত সুখী মানুষ আছে তাদের চেয়ে অনেক অনেক সুখী মনে করি নিজেকে আজ আমি। আপনার ভিডিওটা দেখে = নিজের ব্যক্তিগত কিছু কথা Share করলাম। সুন্দর করে গুছিয়ে বলতে পারিনাই। ধন্যবাদ ভাই ভালোবাসা নিবেন ভাই ❤️❤️
অসম্ভব সুন্দর বললে প্রশংসা টুকুন খুবই কম মনে হবে।ভাইয়ার স্বর'টা অনেক সুন্দর,এএা শুধু আপনার সাথেই যায়। শেষের গানটা ঐ ভাইয়ার কন্ঠে পুরোটা শুনতে পারলে ভেতরটা একটা শান্তি পেত। ভালোবাসা অবিরাম 🖤🖤
শেষ বিকেলের মরে যাওয়া আলো,শান্ত নদীতে দাঁড় বাওয়ার ছলাৎ ছলাৎ শব্দ,গিটারের টুংটাং আর একের পর কবিতা মিলে তৈরি হয় এক মায়াজাল। যে মায়াজালে ঘুরপাক খাচ্ছি দুই/তিন সপ্তাহ ধরে। না কাটে মায়াজাল,না কাটে মুগ্ধতা।
গত কয়েকদিন যাবৎ এই নৈসর্গিক সৌন্দর্যময় কথাগুলা, মাথায় ঘুরপাকা খাচ্ছে, এই থেকে বের হতেই পারছি না, এবং গিটার হাতে ভাইয়া যেই স্নিগ্ধ সুর দিয়েছেন, মারাত্মক, মানে মারাত্বক। ধন্যবাদ প্রিয় প্রহরী ❤️🩹
তুমি তো জানো না কিছুই তুমি তো জানো না কিছুই, না জানলেও আমার সকল গান তবু তোমাকেই লক্ষ্য করে আমার সকল গান শুধু তোমাকেই লক্ষ্য করে সে কি জানিতো না হৃদয়ের অপচয় সমুদ্দুর…
বাঁচতে বাঁচতে ক্লান্ত হয়ে যাচ্ছি প্রতিদিন। আকাশে একই মেঘ, ধুন্দুলবনে একই হাওয়া প্রতিদিন ঘুরে ফিরে আসে। সমুদ্রে ক্লান্ত, নদীতে ক্লান্ত। এইসব ছেড়ে কোথাও যাওয়া গেলে ভালো হতো। জীবন ক্লান্ত হতে হতে ছেঁড়া স্যান্ডেল হয়ে যাচ্ছে তবুও বাঁচতে হচ্ছে প্রতিদিন। 🖤
তোমার শরীর তাই নিয়ে এসেছিলো একবার,তারপর মানুষের ভিড়,রাত্রি আর দিন তোমারে নিয়েছে ডেকে কোন দিকে জানিনে তা,হয়েছে মলিন,চক্ষু এ ছিড়ে গেছি ফেড়ে গেছি,পৃথিবীর পথে হেঁটে হেঁটে,কতো দিন আর রাত্রি গেছে কেটে...
অভাব টা পূরণ হবার নয়। শুধু সন্ধ্যাই কি! ভোরের একাকিত্ব যেমন চাঁদটা হারিয়ে ফেলে, তেমনি হারিয়ে যায় নিজের অস্তিত্বও..... জীবনের সমুদ্রে ভেসে যাই যেনো মরণেরও ওপারে। অপারগতা আর হতাশার ব্যাখ্যা কেউ এখনও দিতে পারলো না।
যে সন্ধ্যায় তুমি চলে যাও যে সন্ধ্যায় তুমি চলে যাও সেই সন্ধ্যায় ফিরে নাকো পাখি নীড়ে তার আর চোখ যতদূর যায় ততদূর আকাশ রং চেনে না তার শুধু শূন্যতার ডানা ঝাপটে আঁকে নিঃসঙ্গতার খেলারঘর। তুমি চলে যাও তুমি চলে যাও যেভাবে ঈদের আগে ছুটে যায় মানুষ নাড়ির টানে, তুমি চলে যাও যেভাবে ছুটে যায় সবুজ ট্রেন লাউয়াছড়া বনের ভিতর মাগরিবের আজানে। তুমি চলে যাও তুমি চলে যাও তুমি চলেই যাও. আসলে তুমি বলতে না আমাদের মধ্যে কেউ নেই কেউ থাকেনা তুমিটা নেই তুমি টা সব সময় আমাদের অভাব আমাদের অভাবই এই অভাবটা কখনও আমাদের পূরণ হবে না । আমরা সবসময় একা এই সন্ধ্যার মত । আমরা আসলে একটা নিঃসঙ্গ মাছ যে আসলে জলে ডুবে থাকার চেষ্টা করছে কিন্তু ডুবতে পারছেনা , কারণ আমরা ডুব জানি না । কবি বলেছেন আমি ক্লান্ত প্রাণ এক চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন এইযে হাজার বছরের ক্লান্তি হাজার হাজার বছর ধরে বয়ে নিয়ে বেড়ানো ক্লান্তিটা আসলে আমাদের ভেতর থেকে প্রতিমুহূর্তে বেরিয়ে আসছে প্রতিমুহূর্তে আমরা আমাদের ক্লান্তির কাছে ফিরে যাচ্ছি দিন শেষে সবাই একা হয়ে যাচ্ছে রাত আমাদের সেই নিঃসঙ্গতার নিঃসঙ্গতার খেলাঘরে নিয়ে চলছে তুমি চলে যাও তুমি চলে যাও যেভাবে ঈদের আগে ছুটে যায় মানুষ নাড়ির টানে লঞ্চগুলো ছেড়ে যায় সদরঘাট আমি ভাবি আমি ভাবি তুমি কেন চলে যাও? তুমি কেন চলে যাও ? কিসের টানে ? কার কাছে যাও? হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে, সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীথের অন্ধকারে মালয় সাগরে অনেক ঘুরেছি আমি; বিম্বিসার অশোকের ধূসর জগতে সেখানে ছিলাম আমি; আরো দূর অন্ধকারে বিদর্ভ নগরে; আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন, আমারে দু-দণ্ড শান্তি দিয়েছিলো নাটোরের বনলতা সেন। চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা, মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য; অতিদূর সমুদ্রের ’পর হাল ভেঙে যে-নাবিক হারায়েছে দিশা সবুজ ঘাসের দেশ যখন সে চোখে দেখে দারুচিনি-দ্বীপের ভিতর, তেমনি দেখেছি তারে অন্ধকারে; বলেছে সে, ‘এতদিন কোথায় ছিলেন?’ পাখির নীড়ের মতো চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন। সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতন সন্ধ্যা আসে; ডানার রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলে চিল; সব পাখি ঘরে আসে- সব নদী- ফুরায় এ-জীবনের সব লেনদেন; থাকে শুধু অন্ধকার, মুখোমুখি বসিবার মুখোমুখি বসিবার বনলতা সেন। তুমি তো জানো না কিছুই তুমি তো জানো না কিছুই, না জানিলেও আমার সকল গান তবু তোমারেই লক্ষ করে আমার সকল গান তবু তোমারেই লক্ষ করে সে কি জানিত না আমি তারে যত জানি আনখ সমুদ্দুর, সমুদ্দুর, সমুদ্দুর তোমার শরীর , তাই নিয়ে এসেছিলে একবার; তারপর, মানুষের ভিড় রাত্রি আর দিন তোমারে নিয়েছে ডেকে কোন দিকে জানিনি তা, হয়েছে মলিন চক্ষু এই;- ছিঁড়ে গেছি- ফেড়ে গেছি , পৃথিবীর পথ হেঁটে হেঁটে কত দিন রাত্রি গেছে কেটে ! কত দেহ এল,- গেল, হাত ছুঁয়ে ছুঁয়ে দিয়েছি ফিরায়ে সব;- সমুদ্রের জলে দেহ ধুয়ে নক্ষত্রের তলে ব’সে আছি,- সমুদ্রের জলে দেহ ধুয়ে নিয়া তুমি কি আসিবে কাছে প্রিয়া ! তোমার শরীর, তাই নিয়ে এসেছিলে একবার;- তারপর, মানুষের ভিড় রাত্রি আর দিন তোমারে নিয়েছে ডেকে কোন দিকে, জানিনা তা যে সমুদ্র সব থেকে সুন্দর তা আজও আমরা দেখিনি। সব থেকে সুন্দর শিশু আজও বেড়ে ওঠে নি আমাদের সব থেকে সুন্দর দিনগুলো আজও আমরা পাইনি। কিন্তু আমি জেলে যাবার পর সূর্যকে দশবার প্রদক্ষিণ করেছে পৃথিবী আর আমি বারম্বার সেই একই কথা বলছি জেলখানায় কাটানো দশটা বছরে যা লিখেছি সব তাদের জন্যে তাদেরই জন্যে, যারা মাটির পিঁপড়ের মত সমুদ্রের মাছের মত, আকাশের পাখির মত অগণিত, যারা ভীরু, যারা বীর যাঁরা নিরক্ষর, যারা শিক্ষিত যারা শিশুর মত সরল যারা ধ্বংস করে যারা সৃষ্টি করে কেবল তাদেরই জীবনকথা। আর ধরো জেলে কাটানো দশটা বছর শুধুমাত্র কথার কথা অনেক অনেক অনেক দিন পর, দেখা হয়ে যাবে আমাদের। অনেক অনেক অনেক দিন পর, ভুলে যাবো আমাদের ভুল। বিষণ্ণ এক বাতাসে, উড়বে আমাদের খোলা চুল! অনেক দিন অনেক দিন
"তুমি চলেই যাও"..!! সেই তুমি থাকে আমার খুব কাছাকাছি ঠিক যেমন, আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত জিনিষ গুলো, বই,খাতা,কলম আর গান!! সমাজের বেড়াজালে বদ্ধ আমি, কখনো বলতে পারিনা, বোঝাতে পারিনা "সেই তুমি" কে। তোমার জন্য সেই অপত্য স্নেহ আকড়ে ধরে রাখি,নিজের মধ্যে। তাকে যত্ন করি,সে বড় হয় চারাগাছের মত, তার ডালপালা বিস্তৃত হয় আকাশের দিকে, তাতে ফুল আসে কিন্তু সেই ফুলের সুবাস "সেই তুমি"কে স্পর্শ করে না। ফুল ও তার সুবাস থেকে যায় আড়ালেই, তার গন্ধের মাদকতা অনুভব করি আমি, প্রতি রাতে মেঘের আড়াল থেকে চাঁদ যখন আমাকে দেখে,"সেই তুমি" কে দেখে সমস্ত পৃথিবীটা কে ও দেখে। আমি যে সত্যিই বড় ক্লান্ত, হাজার বছর ধরে পথ হাঁটিতেছি একা,নিঃসঙ্গ। এই ধরণী কি কোনো একদিন দ্বিধা হবে আমার ওপর? প্রলয়ের আগে কোনো একদিন কি "সেই তুমি"বুঝবে আমার হৃদয়ের ক্ষত?? কোনদিন কি বুঝবে ঠিক কতখানি আমি তারে চাই!! একটু জড়িয়ে ধরবে আমায়?? একদম শক্ত করে!! আমি নাহয় আবার অশ্রুসিক্ত হবো।। ব্যাস,তারপর "সেই তুমি" চলে যাক তার সীমাহীন গন্তব্যের তরে। ভালো থেকো"সেই তুমি" আমাকে মনে রেখো!! আর মনে রেখো,তোমার জন্য আমি রোজ মরি,রোজ বাঁচি,রোজ হয় আমার পুনর্জন্ম!! "সেই তুমি"
#lyrics যে সন্ধ্যায় তুমি চলে যাও যে সন্ধ্যায় তুমি চলে যাও সেই সন্ধ্যায় ফিরে নাকো পাখি নীড়ে তার আর চোখ যতদূর যায় ততদূর আকাশ রং চেনে না তার শুধু শূন্যতার ডানা ঝাপটে আঁকে নিঃসঙ্গতার খেলারঘর। তুমি চলে যাও তুমি চলে যাও যেভাবে ঈদের আগে ছুটে যায় মানুষ নাড়ির টানে, তুমি চলে যাও যেভাবে ছুটে যায় সবুজ ট্রেন লাউয়াছড়া বনের ভিতর মাগরিবের আজানে। তুমি চলে যাও তুমি চলে যাও তুমি চলেই যাও. আসলে তুমি বলতে না আমাদের মধ্যে কেউ নেই কেউ থাকেনা তুমিটা নেই তুমি টা সব সময় আমাদের অভাব আমাদের অভাবই এই অভাবটা কখনও আমাদের পূরণ হবে না । আমরা সবসময় একা এই সন্ধ্যার মত । আমরা আসলে একটা নিঃসঙ্গ মাছ যে আসলে জলে ডুবে থাকার চেষ্টা করছে কিন্তু ডুবতে পারছেনা , কারণ আমরা ডুব জানি না । কবি বলেছেন আমি ক্লান্ত প্রাণ এক চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন এইযে হাজার বছরের ক্লান্তি হাজার হাজার বছর ধরে বয়ে নিয়ে বেড়ানো ক্লান্তিটা আসলে আমাদের ভেতর থেকে প্রতিমুহূর্তে বেরিয়ে আসছে প্রতিমুহূর্তে আমরা আমাদের ক্লান্তির কাছে ফিরে যাচ্ছি দিন শেষে সবাই একা হয়ে যাচ্ছে রাত আমাদের সেই নিঃসঙ্গতার নিঃসঙ্গতার খেলাঘরে নিয়ে চলছে তুমি চলে যাও তুমি চলে যাও যেভাবে ঈদের আগে ছুটে যায় মানুষ নাড়ির টানে লঞ্চগুলো ছেড়ে যায় সদরঘাট আমি ভাবি আমি ভাবি তুমি কেন চলে যাও? তুমি কেন চলে যাও ? কিসের টানে ? কার কাছে যাও? হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে, সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীথের অন্ধকারে মালয় সাগরে অনেক ঘুরেছি আমি; বিম্বিসার অশোকের ধূসর জগতে সেখানে ছিলাম আমি; আরো দূর অন্ধকারে বিদর্ভ নগরে; আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন, আমারে দু-দণ্ড শান্তি দিয়েছিলো নাটোরের বনলতা সেন। চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা, মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য; অতিদূর সমুদ্রের ’পর হাল ভেঙে যে-নাবিক হারায়েছে দিশা সবুজ ঘাসের দেশ যখন সে চোখে দেখে দারুচিনি-দ্বীপের ভিতর, তেমনি দেখেছি তারে অন্ধকারে; বলেছে সে, ‘এতদিন কোথায় ছিলেন?’ পাখির নীড়ের মতো চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন। সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতন সন্ধ্যা আসে; ডানার রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলে চিল; সব পাখি ঘরে আসে- সব নদী- ফুরায় এ-জীবনের সব লেনদেন; থাকে শুধু অন্ধকার, মুখোমুখি বসিবার মুখোমুখি বসিবার বনলতা সেন। তুমি তো জানো না কিছুই তুমি তো জানো না কিছুই, না জানিলেও আমার সকল গান তবু তোমারেই লক্ষ করে আমার সকল গান তবু তোমারেই লক্ষ করে সে কি জানিত না আমি তারে যত জানি আনখ সমুদ্দুর, সমুদ্দুর, সমুদ্দুর তোমার শরীর , তাই নিয়ে এসেছিলে একবার; তারপর, মানুষের ভিড় রাত্রি আর দিন তোমারে নিয়েছে ডেকে কোন দিকে জানিনি তা, হয়েছে মলিন চক্ষু এই;- ছিঁড়ে গেছি- ফেড়ে গেছি , পৃথিবীর পথ হেঁটে হেঁটে কত দিন রাত্রি গেছে কেটে ! কত দেহ এল,- গেল, হাত ছুঁয়ে ছুঁয়ে দিয়েছি ফিরায়ে সব;- সমুদ্রের জলে দেহ ধুয়ে নক্ষত্রের তলে ব’সে আছি,- সমুদ্রের জলে দেহ ধুয়ে নিয়া তুমি কি আসিবে কাছে প্রিয়া ! তোমার শরীর, তাই নিয়ে এসেছিলে একবার;- তারপর, মানুষের ভিড় রাত্রি আর দিন তোমারে নিয়েছে ডেকে কোন দিকে, জানিনা তা যে সমুদ্র সব থেকে সুন্দর তা আজও আমরা দেখিনি। সব থেকে সুন্দর শিশু আজও বেড়ে ওঠে নি আমাদের সব থেকে সুন্দর দিনগুলো আজও আমরা পাইনি। কিন্তু আমি জেলে যাবার পর সূর্যকে দশবার প্রদক্ষিণ করেছে পৃথিবী আর আমি বারম্বার সেই একই কথা বলছি জেলখানায় কাটানো দশটা বছরে যা লিখেছি সব তাদের জন্যে তাদেরই জন্যে, যারা মাটির পিঁপড়ের মত সমুদ্রের মাছের মত, আকাশের পাখির মত অগণিত, যারা ভীরু, যারা বীর যাঁরা নিরক্ষর, যারা শিক্ষিত যারা শিশুর মত সরল যারা ধ্বংস করে যারা সৃষ্টি করে কেবল তাদেরই জীবনকথা। আর ধরো জেলে কাটানো দশটা বছর শুধুমাত্র কথার কথা অনেক অনেক অনেক দিন পর, দেখা হয়ে যাবে আমাদের। অনেক অনেক অনেক দিন পর, ভুলে যাবো আমাদের ভুল। বিষণ্ণ এক বাতাসে, উড়বে আমাদের খোলা চুল! অনেক দিন অনেক দিন
যে সন্ধ্যায় তুমি চলে যাও
যে সন্ধ্যায় তুমি চলে যাও
সেই সন্ধ্যায় ফিরে নাকো পাখি নীড়ে তার
আর চোখ যতদূর যায়
ততদূর আকাশ রং চেনে না তার
শুধু শূন্যতার ডানা ঝাপটে আঁকে নিঃসঙ্গতার খেলারঘর।
তুমি চলে যাও
তুমি চলে যাও
যেভাবে ঈদের আগে ছুটে যায় মানুষ নাড়ির টানে,
তুমি চলে যাও
যেভাবে ছুটে যায় সবুজ ট্রেন
লাউয়াছড়া বনের ভিতর
মাগরিবের আজানে।
তুমি চলে যাও
তুমি চলে যাও
তুমি চলেই যাও.
আসলে তুমি বলতে না আমাদের মধ্যে কেউ নেই কেউ থাকেনা
তুমিটা নেই
তুমি টা সব সময় আমাদের অভাব
আমাদের অভাবই
এই অভাবটা কখনও আমাদের পূরণ হবে না ।
আমরা সবসময় একা
এই সন্ধ্যার মত ।
আমরা আসলে একটা নিঃসঙ্গ মাছ
যে আসলে জলে ডুবে থাকার চেষ্টা করছে
কিন্তু ডুবতে পারছেনা ,
কারণ আমরা ডুব জানি না ।
কবি বলেছেন
আমি ক্লান্ত প্রাণ এক চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন
এইযে হাজার বছরের ক্লান্তি
হাজার হাজার বছর ধরে বয়ে নিয়ে বেড়ানো ক্লান্তিটা আসলে আমাদের ভেতর থেকে প্রতিমুহূর্তে বেরিয়ে আসছে
প্রতিমুহূর্তে আমরা আমাদের ক্লান্তির কাছে ফিরে যাচ্ছি
দিন শেষে সবাই একা হয়ে যাচ্ছে
রাত আমাদের সেই নিঃসঙ্গতার নিঃসঙ্গতার খেলাঘরে নিয়ে চলছে
তুমি চলে যাও তুমি চলে যাও
যেভাবে ঈদের আগে ছুটে যায় মানুষ নাড়ির টানে লঞ্চগুলো ছেড়ে যায় সদরঘাট
আমি ভাবি
আমি ভাবি
তুমি কেন চলে যাও?
তুমি কেন চলে যাও ?
কিসের টানে ?
কার কাছে যাও?
হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে,
সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীথের অন্ধকারে মালয় সাগরে
অনেক ঘুরেছি আমি; বিম্বিসার অশোকের ধূসর জগতে
সেখানে ছিলাম আমি; আরো দূর অন্ধকারে বিদর্ভ নগরে;
আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন,
আমারে দু-দণ্ড শান্তি দিয়েছিলো নাটোরের বনলতা সেন।
চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা,
মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য; অতিদূর সমুদ্রের ’পর
হাল ভেঙে যে-নাবিক হারায়েছে দিশা
সবুজ ঘাসের দেশ যখন সে চোখে দেখে দারুচিনি-দ্বীপের ভিতর,
তেমনি দেখেছি তারে অন্ধকারে; বলেছে সে, ‘এতদিন কোথায় ছিলেন?’
পাখির নীড়ের মতো চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন।
সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতন
সন্ধ্যা আসে; ডানার রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলে চিল;
সব পাখি ঘরে আসে- সব নদী- ফুরায় এ-জীবনের সব লেনদেন;
থাকে শুধু অন্ধকার, মুখোমুখি বসিবার মুখোমুখি বসিবার বনলতা সেন।
তুমি তো জানো না কিছুই
তুমি তো জানো না কিছুই, না জানিলেও আমার সকল গান তবু তোমারেই লক্ষ করে
আমার সকল গান তবু তোমারেই লক্ষ করে
সে কি জানিত না আমি তারে যত জানি
আনখ সমুদ্দুর, সমুদ্দুর, সমুদ্দুর
তোমার শরীর ,
তাই নিয়ে এসেছিলে একবার;
তারপর, মানুষের ভিড় রাত্রি আর দিন
তোমারে নিয়েছে ডেকে কোন দিকে জানিনি তা,
হয়েছে মলিন
চক্ষু এই;- ছিঁড়ে গেছি- ফেড়ে গেছি ,
পৃথিবীর পথ হেঁটে হেঁটে
কত দিন রাত্রি গেছে কেটে !
কত দেহ এল,- গেল,
হাত ছুঁয়ে ছুঁয়ে
দিয়েছি ফিরায়ে সব;- সমুদ্রের জলে দেহ ধুয়ে
নক্ষত্রের তলে
ব’সে আছি,- সমুদ্রের জলে
দেহ ধুয়ে নিয়া
তুমি কি আসিবে কাছে প্রিয়া !
তোমার শরীর,
তাই নিয়ে এসেছিলে একবার;- তারপর,
মানুষের ভিড় রাত্রি আর দিন
তোমারে নিয়েছে ডেকে কোন দিকে,
জানিনা তা
যে সমুদ্র সব থেকে সুন্দর
তা আজও আমরা দেখিনি।
সব থেকে সুন্দর শিশু
আজও বেড়ে ওঠে নি
আমাদের সব থেকে সুন্দর দিনগুলো
আজও আমরা পাইনি।
কিন্তু আমি জেলে যাবার পর
সূর্যকে দশবার প্রদক্ষিণ করেছে পৃথিবী
আর আমি বারম্বার সেই একই কথা বলছি
জেলখানায় কাটানো দশটা বছরে
যা লিখেছি সব তাদের জন্যে
তাদেরই জন্যে, যারা মাটির পিঁপড়ের মত
সমুদ্রের মাছের মত, আকাশের পাখির মত অগণিত,
যারা ভীরু, যারা বীর
যাঁরা নিরক্ষর, যারা শিক্ষিত
যারা শিশুর মত সরল
যারা ধ্বংস করে
যারা সৃষ্টি করে
কেবল তাদেরই জীবনকথা।
আর ধরো জেলে কাটানো দশটা বছর
শুধুমাত্র কথার কথা
অনেক অনেক অনেক দিন পর,
দেখা হয়ে যাবে আমাদের।
অনেক অনেক অনেক দিন পর,
ভুলে যাবো আমাদের ভুল।
বিষণ্ণ এক বাতাসে,
উড়বে আমাদের খোলা চুল!
অনেক দিন অনেক দিন
কি সুন্দর
অসাধারণ
ধন্যবাদ ভাইয়া❤️
ধন্যবাদ ভাই
Ok
নদী নৌকা, হাতে পুড়তে থাকা সিগারেট, জীবনানন্দ আর শেষে নাহিদ ভাইয়ের অপার্থিব সুর....সমুদ্দুর! এটা নৈসর্গিক, এটা সুন্দর! 🍁
4:25 সে কি জানিতোনা হৃদয়ের অপচয়! গানটা কভার করা হোক এই ভাইয়েরই কন্ঠে।অসাধারণ হয়েছে ভাই।
জীবনানন্দ-নাজিম হিকমত মিলেমিশে একাকার! কি চমৎকার পরিবেশন! অসাধারণ!
❤️❤️❤️
Thank you. Take love 💛
কবিতা থেকে গানের ট্রানজিশনটা এত সুন্দর! অনেক দিন পর এমন কিছু শুনেছি। 🤍
ধন্যবাদ প্রহরীর পুরো টিমকে 🖤
অবাক হয়ে শুনছি প্রথমবার... অসাধারন। ❤❤
এই কবিতা গান গুলা যাদের একবার মনে যেয়ে লাগছে, প্রতিদিন অথবা দু একদিন পর পর না শুনে থাকাই যায়না।
কবিতার উপর অন্যভাবে আকৃষ্ট হয়ে পরেছি।
"শুধু মাত্র কথার কথা"
এই ছোট্ট লাইনটা যেন জীবনের প্রতিটা মুহুর্ত কে আঙুল তুলিয়ে দেখিয়ে দেয়!
"এমন সন্ধ্যা আসিবে কত
এমন কবিতা শুনা হবে
হৃদয়ে যে ব্যাধি
যে ক্ষত রেখে গিয়েছো
রয়ে যাবে অক্ষত..
তবুও তোমার ফেরা হবে না
ধুলোর বুক ছিড়ে
তুমি বহুদূর বহু আগে চলে যে গেলে.."
এমন আরো কত কথা মনে চলে আসতেছে.. এত গভীরতা দিয়ে সহজ শব্দগুলো উচ্চারণের মাঝে কতটা শৈল্পিকতা বিদ্যমান তা আপনার ভিডিও দেখে অনুভব করলাম। ধন্যবাদ রইল আপনাদের পুরো টিমের জন্য।
আজ এক সপ্তাহ ধরে লাগাতার বাজছে। ধন্যবাদ প্রহরী প্রহরগুলোকে সুন্দর করার জন্য ❤️
Shagotom apnake 🌿
এটা শোনার পর বুঝতে পারলাম কথা'ও কত সহজ সাবলীল আর সুন্দর ভাবে বলা যায়!🤍
কি অসাধারণ 🥹🥺
আগে কেন শুনতে পেলাম না আমি, কই ছিলাম আমি, কই ছিল এই কথারমালা 💔
আহা আহা কত্ত সুন্দর! মনের, কানের, আত্মার শান্তি 🖤✨
থ্যাংকিউ ❤️
@Towja Khandaker hi hi....👀
অর্ধযুগ একসাথে কাটিয়েও ধরে রাখতে পারিনি তোমারে। তুমি চলেই গেলে...
তুৃমি কি জানিতে হৃদয়ের অপচয়???
আহা সন্ধ্যা! নদী, হৃদয়ভ্রমণ। আহা হুদা ভাই ❤️
থ্যাংকিউ ❤️
দিনে ২-৩ বার যদি না শুনি মন টা ভালো থাকে না অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া এতো সুন্দর করে আবৃতি করার জন্য
মাঝে গান ২ টিও অনেক সুন্দর ছিল🥺❤️
ভীষণ সুন্দর
ধন্যবাদ কিংক্তব্যবিমূঢ় ফেসবুক পেজ টাকে এতো সুন্দর একটা আবৃত্তি পোস্ট শেয়ার করার জন্য,আর ধন্যবাদ হুদা ভাই আপনাকে।
সবসময় ভাল থাকুন দুআ করি🖤
Shukria apnake 💛
আসলে তুমি বলতে না আমাদের মধ্যে কেউ নেই কেউ থাকেনা
তুমিটা নেই
তুমি টা সব সময় আমাদের অভাব
আমাদের অভাবই
এই অভাবটা কখনও আমাদের পূরণ হবে না । ,,,🥺
আসলে তুমি বলতেনা আমাদের মধ্যে কেউ নেই, কেউ থাকে না
তুমি টা সব সময় আমাদের অভাব
আমার অভাবই,
এই অভাব কখনও আমার কখনোও পূরন হবে না
রুমের লাইট অফ করে রুমটাকে অন্ধকার বানিয়ে, কানে হেডফোন লাগিয়ে, একটা সিগারেট হাতে নিয়ে নিজের সুখ খুঁজে পাই, ভাই আপনার ভিডিওটা দেখে। পৃথিবীতে যত সুখী মানুষ আছে তাদের চেয়ে অনেক অনেক সুখী মনে করি নিজেকে আজ আমি। আপনার ভিডিওটা দেখে
= নিজের ব্যক্তিগত কিছু কথা Share করলাম। সুন্দর করে গুছিয়ে বলতে পারিনাই।
ধন্যবাদ ভাই ভালোবাসা নিবেন ভাই ❤️❤️
২ মাস ধরে প্রতিদিন রাতে লাগাতার আপনার কবিতাগুলো শুনি ♥
এইগুলা আমার কাছে মেডিসিনের মতো কাজ করে♥
এটা শোনার মতো রুচিশীল মানুষ খুঁজে পাওয়া খুব মুশকিল 💔
৩০ কোটি বাঙালির মধ্যে প্রহরীর সাবস্ত্রাইবকারী ১২.৬ হাজার বাঙালী রুচির প্রতি সম্মান জানাই🖤।
🥀🍁
Soobaii na dekhuk🤍
Ekhon 18.7 k
7000 more in 1 year..
তেল দেয়া বাঙালি।
বিষন্ন সন্ধ্যার প্রহরী। 💐🖤
অসম্ভব সুন্দর বললে প্রশংসা টুকুন খুবই কম মনে হবে।ভাইয়ার স্বর'টা অনেক সুন্দর,এএা শুধু আপনার সাথেই যায়।
শেষের গানটা ঐ ভাইয়ার কন্ঠে পুরোটা শুনতে পারলে ভেতরটা একটা শান্তি পেত।
ভালোবাসা অবিরাম 🖤🖤
ঊফফফফ অসাধারন জাস্ট মাইন্ড ব্লয়িং। এত সুন্দর আর কিছু হতে পারে না।
যখনই মন খারাপ হয় এখানে চলে আসি। আহ্ কি শান্তি। পরাণ টা জুড়িয়ে যায় 🖤
দিনে দুই থেকে তিন বার না শুনলে ভালো লাগে না,,,,,,,,এ এক অন্য নেশা।
আরও একটা এইরকম উপহার চাই।
এটা একটা মাস্টারপিস 🔥
কতবার শুনেছি তার কোন হিসেব নেই। যদি কোনদিন দেখা হয়ে যায় তাহলে একসাথে গাইবো ভাই ❤️
চমৎকার! ভয়ংকর চমৎকার! 🌸💙
এক কাপ চায়ে চুমুক দিতে দিতে এই আবৃত্তি শোনা ব্যাপারটা আমাকে এক অন্য দুনিয়ায় নিয়ে গিয়েছিলো।
আমি সাধারণত ইউটিউবে কোনো ভিডিওতে কমেন্ট করি না। কিন্তু আজ কমেন্ট করতে বাধ্য হলাম। আপনারা সত্যি অন্য লেভেলের। মন ছুয়ে গেলো ভিডিওটা। 🥰
অসাধারণ। মনে থাকবে এই মুহূর্তটা আমৃত্যু।
তুমি তো জানো না কিছুই
তুমি তো জানো না কিছুই, না জানিলেও আমার সকল গান তবু তোমারেই লক্ষ করে♥
শেষ বিকেলের মরে যাওয়া আলো,শান্ত নদীতে দাঁড় বাওয়ার ছলাৎ ছলাৎ শব্দ,গিটারের টুংটাং আর একের পর কবিতা মিলে তৈরি হয় এক মায়াজাল। যে মায়াজালে ঘুরপাক খাচ্ছি দুই/তিন সপ্তাহ ধরে। না কাটে মায়াজাল,না কাটে মুগ্ধতা।
৭ মিনিট ৩৭ সেকেন্ড একটা মোহে ছিলাম মনে হয়।
জীবনের শেষ বয়সেও যেন এই মোহে পড়তে পারি।।।।রেখে দিলাম।।।।
আমার যখন মন খারাপ থাকে তখন এই ভিডিও শুনি- শুনে আমার কাঁদতে ভাল্লাগে, কেনো কে জানে! 🖤🤍🖤
মানুষের চলে যাওয়া নিয়ে যখন মন ভারী হয়ে আসে,ঠিক তখনই এই কথাসব বেজে উঠে,শান্তি পাই৷ খুউব।🎉
Sometimes youtube suggestions give us such heart soothing masterpieces ❤️
pratita raat ha pratita raat video ta loop e chole,dhonnobad prohori da
মাঝে মাঝে বাঙালি হয়ে জন্মানো সার্থক মনে হয়
নাহয় এত সুন্দর অনুভূতি বুঝতে পারতাম না 🤍
Love from Kolkata........ei Ruchi hinotar moruvhumi te tomra moruddan
গত দুবছর ধরে কোনোদিন না শুনে থাকি নাই
গত কয়েকদিন যাবৎ এই নৈসর্গিক সৌন্দর্যময় কথাগুলা, মাথায় ঘুরপাকা খাচ্ছে, এই থেকে বের হতেই পারছি না,
এবং গিটার হাতে ভাইয়া যেই স্নিগ্ধ সুর দিয়েছেন, মারাত্মক, মানে মারাত্বক।
ধন্যবাদ প্রিয় প্রহরী ❤️🩹
দিনে অন্তত একবার শুনি।শুনতে শুনতে কল্পনায় হারাই,ভাসি,ডুবি আবার ভাসি। চলুক এভাবেই...
ওওওও ভাই, যা কিছু বলেন তাই গিলে খাই, বহুত মজা লাগে 💜
থ্যাংক্কিউ ❤️
কি স্নিগ্ধ!
ভয়াবহ সুন্দর...!❤️
নাহিদ ভাইয়ের কন্ঠে,গানটা পুরুটা শুনতে চাই❤️
আমার সকল গান তবুও তোমারে লক্ষ্য করে💔
বার বার শুনেও তৃপ্তি হচ্ছে না যেনো এই প্রাণে!! ❤
What a guitarist and vocalist ❤😮
Oshadharon
আমার প্রিয় মানুষ টার কাছেই প্রথম শোনা,💝❤️🩹
মানুষ টার হইতে পারিনি, স্মৃতি রয়েগেছে সে সব ভালোবাসার মুহূর্ত। ❤️🩹
অসম্ভব সুন্দর 💝
প্রথম বার কবিতার প্রেমে পরেছিলাম প্রবার রিপনের কবিতার
এবং দ্বিতীয়বার আপনাদের।।।।।
এমন হাজার হাজার কবির কবিতার প্রেমে পরতে চাই প্রতিদিন।।।।।
My dear mighty Prohori! & The wonderful Nahid, for presenting us some awesome quality time.
Aha ahaa ki shanti 🖤 moner shanti e boro shanti... E jeno shantir thikana🙏🖤
Kintu kothaw nei shanti 🖤
কতবার যে শুনে ফেলছি এই কবিতাটা
ভালোবাসা নিবে ভাইয়া ❤️
ভয়াবহ সুন্দর ♥. এতোটা সুন্দর যে,কথাগুলো সয়ে নিতেও সিগারেট লাগছে।
হয়ে যাক এক চেষ্টা
তুমি!
তুমি বলতে আসলেই কেউ নেই কেউ থাকে না, তুমিটা সবসময় আমাদের অভাব আর এই অভাবটা কোনোদিন পুরন হবে না!
ভালোবাসা নিয়েন হুদা ভাই ♥
তুমি তো জানো না কিছুই
তুমি তো জানো না কিছুই, না জানলেও
আমার সকল গান তবু তোমাকেই লক্ষ্য করে
আমার সকল গান শুধু তোমাকেই লক্ষ্য করে
সে কি জানিতো না হৃদয়ের অপচয়
সমুদ্দুর…
Last 2 year ago ami eitaa fb te shunechilam onk khujechi pai ni ajke hotath yt te peyee gech khub valo laghche. onk shundr hychee bhai 💝
3:39 তে বলা " বলেছে যে এএএএত দিন কোথায় ছিলেন" অমায়িক সুন্দর, ভাই ইন্সটায় ফলো দিয়েছিলাম, আমার বন্ধু আর আমাকে একসেপ্ট করার অনুরোধ রইল! 🖤
বাঁচতে বাঁচতে ক্লান্ত হয়ে যাচ্ছি প্রতিদিন। আকাশে একই মেঘ, ধুন্দুলবনে একই হাওয়া প্রতিদিন ঘুরে ফিরে আসে। সমুদ্রে ক্লান্ত, নদীতে ক্লান্ত। এইসব ছেড়ে কোথাও যাওয়া গেলে ভালো হতো। জীবন ক্লান্ত হতে হতে ছেঁড়া স্যান্ডেল হয়ে যাচ্ছে তবুও বাঁচতে হচ্ছে প্রতিদিন। 🖤
আমার ইউটিউবের কোনো কন্টেন্ট এ এটাই প্রথম কমেন্ট।সত্যি প্রশান্তি পূর্ণ আবৃত্তি।❤️
কেনো চলে গেলে?কেনো হারিয়ে গেলে?ভালো আছো তো?ভালো থেকো।❤
জীবনানন্দের কবিতা, আহা, যেভাবে বর্ননা করলেন হুদা ভাই। আপনি সেরা হুদা ভাই ❤️
Take love Brother and Thank you 💛
প্রতিদিন একবার করে শুনছি। এত সুন্দর!! ❤❤
আগে কেন শুনিনি এটা? কি অদ্ভুত সুন্দর ❤
এ ঘোর যেন কাটেনা 🙏🌼
কত শত বার যে শুনছি হিসেব নেই।
মুগ্ধ হয়ে রইলাম জীবনের এই ৭ মিনিট ৩৭ সেকেন্ড ❣️
same
তোমার শরীর তাই নিয়ে এসেছিলো একবার,তারপর মানুষের ভিড়,রাত্রি আর দিন তোমারে নিয়েছে ডেকে কোন দিকে জানিনে তা,হয়েছে মলিন,চক্ষু এ ছিড়ে গেছি ফেড়ে গেছি,পৃথিবীর পথে হেঁটে হেঁটে,কতো দিন আর রাত্রি গেছে কেটে...
আসলেই তুমি বলতে আমাদের মনে কারো বসবাস নেই, আমরা সবাই একা শুধই একা......
১৫৪কে ভিউয়ের মধ্যে আমিই সেই পাবলিক যে কিনা একাই ২/৩কে বার শোনা হয়ে গেছে💙
হুদা ভাই💙🥰
ভিডিওটা কয়েক শতবার দেখেছি
কয়েক শতবার নিঃসঙ্গতার সঙ্গি হয়েছে
এই নিঃঙ্গতা বেচে থাকুক যত দিন থাকি বেচে
আমরা সবাই একা এই সন্ধ্যার মতো একা,
রাজশাহী তোমারে ভীষণ মিস করি সাথে নাটোরের বনলতা সেন কেও, কী আজব আমার জীবনে সত্যি সত্যি নাটোরে বনলতা সেন এসেছিলো। 😔
এখন ও মন খারাপ থাকলে ই এইটা শুনি
কি অসাধারন ছিলো আমাদের সন্ধ্যেটা।
Listening on loop 🤍🌼
কি কাভার!!!
বিগ ফ্যান
This is a masterpiece! ❤️
এই ভিডিওটি শেয়ার করবোনাহ underrated ই থাকতে দেই সুন্দর হবে ❤️
Fantabulous Voice bro❤
থ্যাংকিউ ❤️
I love it.
I don’t know how many times I played 🤘💔
অভাব টা পূরণ হবার নয়। শুধু সন্ধ্যাই কি! ভোরের একাকিত্ব যেমন চাঁদটা হারিয়ে ফেলে, তেমনি হারিয়ে যায় নিজের অস্তিত্বও.....
জীবনের সমুদ্রে ভেসে যাই যেনো মরণেরও ওপারে। অপারগতা আর হতাশার ব্যাখ্যা কেউ এখনও দিতে পারলো না।
listening again,again and again since 2021
Onk underrated ekta masterpiece. Chokher kone jol chole ashlo dada
Pure masterpiece 💥💥💥💥🇧🇩
*নির্মলেন্দু গুণের* ক্যান্টনে নিরিবিলি+যাত্রাভঙ্গ‚ *জীবনানন্দ দাশের* বনলতা সেন‚ *নাজিম হিকমতের* জেলখানার চিঠি‚ *মহাদেব সাহার* এক কোটি বছর তোমাকে দেখি না‚ *আরণ্যক বসুর* মনে থাকবে?
এই কবিতাগুলো একইভাবে আবৃত্তি করা যায় না? 🍂
এখানে কি আদৌ নির্ম্লেন্দু গুন কিংবা মহাদেবের কবিতা আছে? শুধু দুইজনের কবিতা পেলাম।
( 3:40 ) (সে বলেছিলো,এএএত দিন কোথায় ছিলেন?পাখির নিড়ের মতো চোখ তুলে নাটোরের বণলতা সেন) That's Called Talent Bro 🔥
সব থেকে সুন্দর দিনটি আজও আসেনি হুদা ভাই।
পাইনি ❤️
Big fan hoye gelam vai💙💙💙💙
যে সন্ধ্যায় তুমি চলে যাও
যে সন্ধ্যায় তুমি চলে যাও
সেই সন্ধ্যায় ফিরে নাকো পাখি নীড়ে তার
আর চোখ যতদূর যায়
ততদূর আকাশ রং চেনে না তার
শুধু শূন্যতার ডানা ঝাপটে আঁকে নিঃসঙ্গতার খেলারঘর।
তুমি চলে যাও
তুমি চলে যাও
যেভাবে ঈদের আগে ছুটে যায় মানুষ নাড়ির টানে,
তুমি চলে যাও
যেভাবে ছুটে যায় সবুজ ট্রেন
লাউয়াছড়া বনের ভিতর
মাগরিবের আজানে।
তুমি চলে যাও
তুমি চলে যাও
তুমি চলেই যাও.
আসলে তুমি বলতে না আমাদের মধ্যে কেউ নেই কেউ থাকেনা
তুমিটা নেই
তুমি টা সব সময় আমাদের অভাব
আমাদের অভাবই
এই অভাবটা কখনও আমাদের পূরণ হবে না ।
আমরা সবসময় একা
এই সন্ধ্যার মত ।
আমরা আসলে একটা নিঃসঙ্গ মাছ
যে আসলে জলে ডুবে থাকার চেষ্টা করছে
কিন্তু ডুবতে পারছেনা ,
কারণ আমরা ডুব জানি না ।
কবি বলেছেন
আমি ক্লান্ত প্রাণ এক চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন
এইযে হাজার বছরের ক্লান্তি
হাজার হাজার বছর ধরে বয়ে নিয়ে বেড়ানো ক্লান্তিটা আসলে আমাদের ভেতর থেকে প্রতিমুহূর্তে বেরিয়ে আসছে
প্রতিমুহূর্তে আমরা আমাদের ক্লান্তির কাছে ফিরে যাচ্ছি
দিন শেষে সবাই একা হয়ে যাচ্ছে
রাত আমাদের সেই নিঃসঙ্গতার নিঃসঙ্গতার খেলাঘরে নিয়ে চলছে
তুমি চলে যাও তুমি চলে যাও
যেভাবে ঈদের আগে ছুটে যায় মানুষ নাড়ির টানে লঞ্চগুলো ছেড়ে যায় সদরঘাট
আমি ভাবি
আমি ভাবি
তুমি কেন চলে যাও?
তুমি কেন চলে যাও ?
কিসের টানে ?
কার কাছে যাও?
হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে,
সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীথের অন্ধকারে মালয় সাগরে
অনেক ঘুরেছি আমি; বিম্বিসার অশোকের ধূসর জগতে
সেখানে ছিলাম আমি; আরো দূর অন্ধকারে বিদর্ভ নগরে;
আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন,
আমারে দু-দণ্ড শান্তি দিয়েছিলো নাটোরের বনলতা সেন।
চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা,
মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য; অতিদূর সমুদ্রের ’পর
হাল ভেঙে যে-নাবিক হারায়েছে দিশা
সবুজ ঘাসের দেশ যখন সে চোখে দেখে দারুচিনি-দ্বীপের ভিতর,
তেমনি দেখেছি তারে অন্ধকারে; বলেছে সে, ‘এতদিন কোথায় ছিলেন?’
পাখির নীড়ের মতো চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন।
সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতন
সন্ধ্যা আসে; ডানার রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলে চিল;
সব পাখি ঘরে আসে- সব নদী- ফুরায় এ-জীবনের সব লেনদেন;
থাকে শুধু অন্ধকার, মুখোমুখি বসিবার মুখোমুখি বসিবার বনলতা সেন।
তুমি তো জানো না কিছুই
তুমি তো জানো না কিছুই, না জানিলেও আমার সকল গান তবু তোমারেই লক্ষ করে
আমার সকল গান তবু তোমারেই লক্ষ করে
সে কি জানিত না আমি তারে যত জানি
আনখ সমুদ্দুর, সমুদ্দুর, সমুদ্দুর
তোমার শরীর ,
তাই নিয়ে এসেছিলে একবার;
তারপর, মানুষের ভিড় রাত্রি আর দিন
তোমারে নিয়েছে ডেকে কোন দিকে জানিনি তা,
হয়েছে মলিন
চক্ষু এই;- ছিঁড়ে গেছি- ফেড়ে গেছি ,
পৃথিবীর পথ হেঁটে হেঁটে
কত দিন রাত্রি গেছে কেটে !
কত দেহ এল,- গেল,
হাত ছুঁয়ে ছুঁয়ে
দিয়েছি ফিরায়ে সব;- সমুদ্রের জলে দেহ ধুয়ে
নক্ষত্রের তলে
ব’সে আছি,- সমুদ্রের জলে
দেহ ধুয়ে নিয়া
তুমি কি আসিবে কাছে প্রিয়া !
তোমার শরীর,
তাই নিয়ে এসেছিলে একবার;- তারপর,
মানুষের ভিড় রাত্রি আর দিন
তোমারে নিয়েছে ডেকে কোন দিকে,
জানিনা তা
যে সমুদ্র সব থেকে সুন্দর
তা আজও আমরা দেখিনি।
সব থেকে সুন্দর শিশু
আজও বেড়ে ওঠে নি
আমাদের সব থেকে সুন্দর দিনগুলো
আজও আমরা পাইনি।
কিন্তু আমি জেলে যাবার পর
সূর্যকে দশবার প্রদক্ষিণ করেছে পৃথিবী
আর আমি বারম্বার সেই একই কথা বলছি
জেলখানায় কাটানো দশটা বছরে
যা লিখেছি সব তাদের জন্যে
তাদেরই জন্যে, যারা মাটির পিঁপড়ের মত
সমুদ্রের মাছের মত, আকাশের পাখির মত অগণিত,
যারা ভীরু, যারা বীর
যাঁরা নিরক্ষর, যারা শিক্ষিত
যারা শিশুর মত সরল
যারা ধ্বংস করে
যারা সৃষ্টি করে
কেবল তাদেরই জীবনকথা।
আর ধরো জেলে কাটানো দশটা বছর
শুধুমাত্র কথার কথা
অনেক অনেক অনেক দিন পর,
দেখা হয়ে যাবে আমাদের।
অনেক অনেক অনেক দিন পর,
ভুলে যাবো আমাদের ভুল।
বিষণ্ণ এক বাতাসে,
উড়বে আমাদের খোলা চুল!
অনেক দিন অনেক দিন
আহ্ কি চমৎকার, অনুভূতির শহরে চলে গেছিলাম
থ্যাংকিউ ❤️
"তুমি চলেই যাও"..!!
সেই তুমি থাকে আমার খুব কাছাকাছি
ঠিক যেমন,
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত জিনিষ গুলো,
বই,খাতা,কলম আর গান!!
সমাজের বেড়াজালে বদ্ধ আমি,
কখনো বলতে পারিনা,
বোঝাতে পারিনা "সেই তুমি" কে।
তোমার জন্য সেই অপত্য স্নেহ
আকড়ে ধরে রাখি,নিজের মধ্যে।
তাকে যত্ন করি,সে বড় হয় চারাগাছের মত, তার ডালপালা বিস্তৃত হয় আকাশের দিকে, তাতে ফুল আসে
কিন্তু সেই ফুলের সুবাস "সেই তুমি"কে স্পর্শ করে না।
ফুল ও তার সুবাস থেকে যায় আড়ালেই, তার গন্ধের মাদকতা অনুভব করি আমি, প্রতি রাতে মেঘের আড়াল থেকে চাঁদ যখন আমাকে দেখে,"সেই তুমি" কে দেখে সমস্ত পৃথিবীটা কে ও দেখে।
আমি যে সত্যিই বড় ক্লান্ত,
হাজার বছর ধরে পথ হাঁটিতেছি একা,নিঃসঙ্গ।
এই ধরণী কি কোনো একদিন দ্বিধা হবে আমার ওপর?
প্রলয়ের আগে কোনো একদিন কি "সেই তুমি"বুঝবে আমার হৃদয়ের ক্ষত??
কোনদিন কি বুঝবে ঠিক কতখানি আমি তারে চাই!!
একটু জড়িয়ে ধরবে আমায়??
একদম শক্ত করে!!
আমি নাহয় আবার অশ্রুসিক্ত হবো।।
ব্যাস,তারপর "সেই তুমি" চলে যাক তার সীমাহীন গন্তব্যের তরে।
ভালো থেকো"সেই তুমি"
আমাকে মনে রেখো!!
আর মনে রেখো,তোমার জন্য আমি রোজ মরি,রোজ বাঁচি,রোজ হয় আমার
পুনর্জন্ম!!
"সেই তুমি"
অস্ফুট কিছু আবেগ শব্দ খুঁজে পেলো, প্রকাশ পেলো কিছু মায়ার বিস্তার! বিষণ্ণ সুন্দর! 🖤
10.07.22
সে আজও জানেনি হৃদয় ঠিক কতটা অপচয় করছি তার জন্য!জানবেও না হয়তো।অথচ এই পচন রোধে রোজ শুনি ৭ মিনিট ৩৭ সেকেন্ডের এই ঔষধ।
কোনো এক সন্ধ্যায় হুদা ভাই চলে যায় ফিরে নাকো আর 🌺🌿 আমি ভাবি হুদা ভাই কেন চলে যায় 🙂
সত্যি অদ্ভুত একজন মানুষ আপনি দাদা,সত্যি অদ্ভুত! ভালোবাসা আর শ্রদ্ধা আপনার জন্য অনেক! ভালোবাসা নিবেন দাদা🖤
আমার শূন্যতাই ভাল লাগে, চার ধার শূন্য হয়ে গেলে নিজেকে মূল্যবান মনে হয়!
আসলে তুমি বলতে না আমাদের মধ্যে কেউ নেই.......আমরা সবসময় একা,,,এই সন্ধ্যার মতো 🙂🙂
#lyrics
যে সন্ধ্যায় তুমি চলে যাও
যে সন্ধ্যায় তুমি চলে যাও
সেই সন্ধ্যায় ফিরে নাকো পাখি নীড়ে তার
আর চোখ যতদূর যায়
ততদূর আকাশ রং চেনে না তার
শুধু শূন্যতার ডানা ঝাপটে আঁকে নিঃসঙ্গতার খেলারঘর।
তুমি চলে যাও
তুমি চলে যাও
যেভাবে ঈদের আগে ছুটে যায় মানুষ নাড়ির টানে,
তুমি চলে যাও
যেভাবে ছুটে যায় সবুজ ট্রেন
লাউয়াছড়া বনের ভিতর
মাগরিবের আজানে।
তুমি চলে যাও
তুমি চলে যাও
তুমি চলেই যাও.
আসলে তুমি বলতে না আমাদের মধ্যে কেউ নেই কেউ থাকেনা
তুমিটা নেই
তুমি টা সব সময় আমাদের অভাব
আমাদের অভাবই
এই অভাবটা কখনও আমাদের পূরণ হবে না ।
আমরা সবসময় একা
এই সন্ধ্যার মত ।
আমরা আসলে একটা নিঃসঙ্গ মাছ
যে আসলে জলে ডুবে থাকার চেষ্টা করছে
কিন্তু ডুবতে পারছেনা ,
কারণ আমরা ডুব জানি না ।
কবি বলেছেন
আমি ক্লান্ত প্রাণ এক চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন
এইযে হাজার বছরের ক্লান্তি
হাজার হাজার বছর ধরে বয়ে নিয়ে বেড়ানো ক্লান্তিটা আসলে আমাদের ভেতর থেকে প্রতিমুহূর্তে বেরিয়ে আসছে
প্রতিমুহূর্তে আমরা আমাদের ক্লান্তির কাছে ফিরে যাচ্ছি
দিন শেষে সবাই একা হয়ে যাচ্ছে
রাত আমাদের সেই নিঃসঙ্গতার নিঃসঙ্গতার খেলাঘরে নিয়ে চলছে
তুমি চলে যাও তুমি চলে যাও
যেভাবে ঈদের আগে ছুটে যায় মানুষ নাড়ির টানে লঞ্চগুলো ছেড়ে যায় সদরঘাট
আমি ভাবি
আমি ভাবি
তুমি কেন চলে যাও?
তুমি কেন চলে যাও ?
কিসের টানে ?
কার কাছে যাও?
হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছি পৃথিবীর পথে,
সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীথের অন্ধকারে মালয় সাগরে
অনেক ঘুরেছি আমি; বিম্বিসার অশোকের ধূসর জগতে
সেখানে ছিলাম আমি; আরো দূর অন্ধকারে বিদর্ভ নগরে;
আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন,
আমারে দু-দণ্ড শান্তি দিয়েছিলো নাটোরের বনলতা সেন।
চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা,
মুখ তার শ্রাবস্তীর কারুকার্য; অতিদূর সমুদ্রের ’পর
হাল ভেঙে যে-নাবিক হারায়েছে দিশা
সবুজ ঘাসের দেশ যখন সে চোখে দেখে দারুচিনি-দ্বীপের ভিতর,
তেমনি দেখেছি তারে অন্ধকারে; বলেছে সে, ‘এতদিন কোথায় ছিলেন?’
পাখির নীড়ের মতো চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন।
সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতন
সন্ধ্যা আসে; ডানার রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলে চিল;
সব পাখি ঘরে আসে- সব নদী- ফুরায় এ-জীবনের সব লেনদেন;
থাকে শুধু অন্ধকার, মুখোমুখি বসিবার মুখোমুখি বসিবার বনলতা সেন।
তুমি তো জানো না কিছুই
তুমি তো জানো না কিছুই, না জানিলেও আমার সকল গান তবু তোমারেই লক্ষ করে
আমার সকল গান তবু তোমারেই লক্ষ করে
সে কি জানিত না আমি তারে যত জানি
আনখ সমুদ্দুর, সমুদ্দুর, সমুদ্দুর
তোমার শরীর ,
তাই নিয়ে এসেছিলে একবার;
তারপর, মানুষের ভিড় রাত্রি আর দিন
তোমারে নিয়েছে ডেকে কোন দিকে জানিনি তা,
হয়েছে মলিন
চক্ষু এই;- ছিঁড়ে গেছি- ফেড়ে গেছি ,
পৃথিবীর পথ হেঁটে হেঁটে
কত দিন রাত্রি গেছে কেটে !
কত দেহ এল,- গেল,
হাত ছুঁয়ে ছুঁয়ে
দিয়েছি ফিরায়ে সব;- সমুদ্রের জলে দেহ ধুয়ে
নক্ষত্রের তলে
ব’সে আছি,- সমুদ্রের জলে
দেহ ধুয়ে নিয়া
তুমি কি আসিবে কাছে প্রিয়া !
তোমার শরীর,
তাই নিয়ে এসেছিলে একবার;- তারপর,
মানুষের ভিড় রাত্রি আর দিন
তোমারে নিয়েছে ডেকে কোন দিকে,
জানিনা তা
যে সমুদ্র সব থেকে সুন্দর
তা আজও আমরা দেখিনি।
সব থেকে সুন্দর শিশু
আজও বেড়ে ওঠে নি
আমাদের সব থেকে সুন্দর দিনগুলো
আজও আমরা পাইনি।
কিন্তু আমি জেলে যাবার পর
সূর্যকে দশবার প্রদক্ষিণ করেছে পৃথিবী
আর আমি বারম্বার সেই একই কথা বলছি
জেলখানায় কাটানো দশটা বছরে
যা লিখেছি সব তাদের জন্যে
তাদেরই জন্যে, যারা মাটির পিঁপড়ের মত
সমুদ্রের মাছের মত, আকাশের পাখির মত অগণিত,
যারা ভীরু, যারা বীর
যাঁরা নিরক্ষর, যারা শিক্ষিত
যারা শিশুর মত সরল
যারা ধ্বংস করে
যারা সৃষ্টি করে
কেবল তাদেরই জীবনকথা।
আর ধরো জেলে কাটানো দশটা বছর
শুধুমাত্র কথার কথা
অনেক অনেক অনেক দিন পর,
দেখা হয়ে যাবে আমাদের।
অনেক অনেক অনেক দিন পর,
ভুলে যাবো আমাদের ভুল।
বিষণ্ণ এক বাতাসে,
উড়বে আমাদের খোলা চুল!
অনেক দিন অনেক দিন
কিছু আবৃত্তি আমাদের মুগ্ধতার নিস্তব্ধতা বাড়িয়ে দেয়।