তারাবির নামাজ জামাতে নাকিএকা পড়া উত্তম: th-cam.com/video/ynRQH8UHjGU/w-d-xo.html (৫ জন আলেমের মতামত) ভিডিওটি শেয়ার করে ইসলাম প্রচারের সুযোগ করে দিন এবং আপনি আমাদের চ্যানেলে নতুন এসে থাকলে অবশ্যই সাবস্ক্রাইব করুন।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর) আমাদের ভিডিও নিয়মিত পেতে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং ভিডিও সবার আগে পেতে পাশে থাকা বেল 🔔 আইকন টি অন করে দিন।
@@abuabdullah6154 আরে ভাই সে সহি কি না সেটা আপনার জানার কোন প্রয়োজন নাই । কবরের তার হিসাব তাঁরই দেওয়া লাগবে আর আপনার হিসাব আপনারই দেওয়া লাগবে। তার কাছ দিয়ে মানুষ খারাপ কিছুই শেখে না। আর তার কথা শুনে তার ওয়াজ শুনে অনেক মানুষ পরিবর্তন হয়েছে। তাই আরেকজনের কথা চিন্তা না করে নিজের টা নিজে চিন্তা করুন নিজে কতদূর সহি।
@@azaharulislam4609 মোহাম্মদ ইবনে আবদুল ওহাব নজদীর অনুসারীদের ওহাবী বলা হয়। সে ছিলো ইহুদী নাছারার এজেন্ট। তাকে দিয়ে ইহুদীরা আহলে হাদীস তথা ওহাবী, সালাফি, লা মাজহাবী মতবাদ প্রতিষ্ঠা করে।
মাশাআল্লাহ তারাবির নামাজ হযরত ওমর (রা) যে ভাবে চালু করেছেন এবং মক্কা মদিনাতে ২০ রাকাআত পরে আমরাও ঠিক সেই ২০ রাকাআতই পরবো ইনশাআল্লাহ এর মধ্যে কেউ র্বিভ্রান্ত ছড়াবোনা।
আপনি আমাদের শেষ নবী হরযত মোহাম্মদ সাঃ এর অনুরণন না করে নবী হরযত মোহাম্মদ সাঃ সাহাবী র নামাজ কে প্রাধান্য দেওয়া কি ঠিক হবে জনাব কোথায় সাহাবী কোথায় নবী হরযত মোহাম্মদ সাঃ আল্লাহ সবাইকে বুঝবার তৌফিক দান করুন আমিন সুম্মা আমিন।
তারাবিহ্ সালাত; ৮ নাকি ২০ রাকা'আত . সকল আলেমই এখন স্বীকার করেন যে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমজান মাসে এশা'র সালাতের পর রাতে ১১(৮+২+১) রাকা'আত সালাত আদায় করেছেন এবং মাসজিদুল নাব্বি'তে মাত্র তিনদিন সাহাবীদের নিয়ে জামা'আতে রাতের সালাত আদায় করেছেন। তবে বিদ্'আতি আলেমরা একটি হাদিসের [বুখারী শরীফ : ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ; হাদীস নম্বর- ১৮৮৩] রেফারেন্স দিয়ে বলেন যে, "বিশ রাকা'আত তারাবিহ্ সালাত" এর নিয়ম উমর (রাঃ) চালু করেন। উক্ত হাদিস দ্বারা প্রমাণ হয় যে, উমর (রাঃ) নিজেই রাতের প্রথমভাগে এই সালাত আদায় করেননি ও বিশ রাকা'আত চালু করেননি। তিনি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সূন্নাহ্ অনুযায়ী রাতের শেষভাগে রাতের সালাত আদায়কে পছন্দ করতেন। উল্লেখিত হাদিসটি পর্যালোচনাসহ দেওয়া হলো। 🌻 আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রঃ) ...আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যাক্তি ঈমানের সাথে সাওয়াব লাভের আশায় তারাবীহ্'র সালাতে দাঁড়াবে তার পূর্ববর্তী গোনাহসমূহ মাফ করে দেওয়া হবে। হাদীসের রাবী ইবনু শিহাব (রঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইন্তেকাল করেন এবং তারাবীহ্'র ব্যাপারটি এ ভাবেই চালু ছিল। এমনকি আবূ বকর (রাঃ)-এর খিলাফতকালে ও উমর (রাঃ)-এর খিলাফতের প্রথম ভাগে এরূপই ছিল। … … … … … ইবনু শিহাব (রঃ) উরওয়া ইবনু যুবায়র (রঃ) সূত্রে আবদুর রাহমান ইবনু আবদ আল ক্বারী (রঃ) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি রমযানের এক রাতে উমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) এর সঙ্গে মসজিদে নববীতে গিয়ে দেখতে পাই যে, লোকেরা বিক্ষিপ্ত জামায়াতে বিভক্ত। কেউ একাকী সালাত আদায় করছে আবার কোন ব্যক্তি সালাত আদায় করছে এবং তার ইকতেদা করে একদল লোক সালাত আদায় করছে। উমর (রাঃ) বললেন, আমি মনে করি যে, এই লোকদের যদি আমি একজন ক্বারীর (ইমামের) পিছনে একত্রিত করে দেই, তবে তা উত্তম হবে। এরপর তিনি উবাই ইবনু কা'ব (রাঃ) এর পিছনে সকলকে একত্রিত করে দিলেন। পরে আর এক রাতে আমি তাঁর [উমর (রাঃ)] সঙ্গে বের হই। তখন লোকেরা তাদের ইমামের সাথে সালাত আদায় করছিল। উমর (রাঃ) বললেন, কত না সুন্দর এই নতুন ব্যবস্থা! তোমরা রাতের যে অংশে ঘুমিয়ে থাক তা রাতের ঐ অংশ অপেক্ষা উত্তম যে অংশে তোমরা সালাত আদায় কর, এর দ্বারা তিনি শেষ রাত বুঝিয়েছেন, কেননা তখন রাতের প্রথমভাগে লোকেরা সালাত আদায় করত। [বুখারী শরীফ : ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ; হাদীস নম্বর- ১৮৮৩] ● উক্ত হাদীসের দুই অংশ থেকে বুঝা যায় যে, রাসূল (সাঃ)-এর ওফাতের পর থেকে আবূ বকর (রাঃ)-এর খিলাফতকালে ও উমর (রাঃ)-এর খিলাফতের প্রথম ভাগে মাসজিদুল নাববীতে কেউ একাকী ও কয়েকজন বিক্ষিপ্তভাবে জাম'আতে তারাবীহ্ সালাত আদায় করতেন। উমর (রাঃ) একজন ইমামের অধিনে তারাবীহ্ সালাত আদায়ের নিয়ম চালু করে দেন যা আজও বিদ্যমান। এই হাদীসে এও বুঝা যায় উমার (রাঃ) আট রাক'আত তারাবীহ্ সালাতে এক জাম'আতের ব্যবস্থা করেন ও তিনি [উমর(রাঃ)] বিশ রাক'আত তারাবীহ্ সালাতের নির্দেশ দেন নাই। খতম তারাবীহ্ সালাতের নিয়ম চালু করেন নাই।
যারা বলছেন ৮ রাকাত ই ঠিক তাদের সাথে একমত নই। এটা ফরজ না, নফল এবাদাত। অতএব ৮ ও ঠিক ২০ ও ঠিক। যার যার সাধ্যমত পড়তে পারেন। আমি কখোনো ৮ রাকাত পড়ি আবার ২০ রাকাত ও পড়ি। এই রমযানে ২০ রাকাত পড়ছি আলহামদুলিল্লাহ্।
আপনি এগারো রাকাত পড়েন নয়তো সাত রাকাত পড়েন সেটা আপনার ও আপনাদের মতদের বেপার কিন্তু অন্যজনদের অনুরোধ করবেননা । শ্রেষ্ট নবি আখেরি নবি হযরত মুহাম্মদ মোঃ (সাঃ) বলেছিলেন আখেরি জামানায় এমন সব আমলকারী ও লোকদেখানো অধিক এবাদতকারী দুনিয়ায় সৃষ্টি হবে। কিন্তু তাদের এবাদত ও আমল জিহ্বার উপরে উঠবেনা। আর এসব লোকই মনে হয় এখন এমন ফেতনা সৃষ্টি ( নামাজ চুরি) করছে।
@@masudulhaque2277 ভাই আপনি কি নবি সা এর সুন্নাহ জানেন না।এখানে কাউকে অনুরোধ করা হচ্ছে না।এখানে নবি সা এর এক সুন্নাহ সম্পর্কে আলোচনা করা হচ্ছিল।যেহেতু এটা সাহাবা গণেরও আমল ছিল এটা আমাদের অবশ্যই মানতে হবে। ইনশাআল্লাহ
বড়ো ভাই রাতে যেসব নফল নামাজ পড়া হয় সেসব নামাজই কিয়ামুল লাইল বা তাহাজ্জুদ।আর যেহেতু তারাবীহ নামাজও নফল এবং তা রাতে পড়া হয়।তাই তারাবীহ নামাজও কিয়ামুল লাইল বা তাহাজ্জুদ বা তারাবীহ।
Mashllah sobr kothar e jukti ase vlo but rasul S. Jehetu blse beshi porle somossa ni tate relax a pure vabe beshi pora tai best but kom porle kono problem nai sobr icca moto pure vbe porte prbo🥰🥰💯
রাসুলুল্লাহ(সাঃ) এশার নামাজের পর প্রতিদিন ৮ রাকাত তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করেছেন। তাহলে প্রশ্ন জাগে তিনি কি রোজার মাসে তারাবির নামাজ আদায় করতেন না! হযরত ওমর (রাঃ) কিসের ভিত্তিতে ২০ রাকাত তারাবির নামাজ আদায়ের নির্দেশনা দিলেন। নিশ্চয়ই রাসুল(সাঃ) কোনো না কোনো সময়ে ২০ রাকাত তারাবির নামাজ আদায় করেছেন। আমরা শুধুমাত্র রোজার মাসে ৮ রাকাত তাহাজ্জুদ এবং ২০ রাকাত তারাবির নামাজ আদায় করি। হযরত ওমর (রাঃ) এর সময় থেকে ২০ রাকাত তারাবির নামাজ বিশ্বব্যাপী চালু আছে। এখন ফেতনা সৃষ্টিকারীরা তাহাজ্জুদ এবং তারাবির নামাজ ৮ রাকাত বলে মুসলমানদের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। যিনি ভালো মনে করেন তিনি ৮ রাকাত আদায় করুন। আর যিনি ভালো মনে করেন তিনি ২০ রাকাত আদায় করুন। নফল/সুন্নত নামাজ নিয়ে বাকবিতণ্ডা বন্ধ করুন। মীমাংসিত বিষয়কে নিয়ে অযথা ফেৎনা সৃষ্টি না করে যারা ফরজ নামাজ আদায় করছে না তাদেরকে কিভাবে ফরজ নামাজ আদায়ের জন্য মসজিদে আনা যায় সেই ব্যাপারে সম্মেলিতভাবে চেষ্টা করুন।
সকল আলেম স্বীকার করলেন যে, ওমর ফারুক (রাঃ) 20 রাকাত তারাবি চালু করেছিলেন আর রাসূলুল্লাহ(সাঃ) খোলাফায়ে রাশেদীনের সুন্নত মানার কথা বলেছেন। অপরদিকে মতিউর রহমান মাদানী বলল- ওমর ফারুক(রাঃ) নাকি 20 রাকাত চালু করেন নাই, এখন আপনারাই বলেন মাদানী কি মিথ্যা বলল?
হযরত মোহাম্মদ সাঃ এর আমলের উপর ওমর রাঃ নিজের ইচ্ছা চাপিয়ে দিয়েছেন মুসলিম উম্মাহর উপর এটা কখনোই বিশ্বাস যোগ্য নয়। যেই ওমর রাঃ কে দেখলে শয়তান পালিয়ে যেত সেই ওমর রাঃ নবী সাঃ এর কর্মের উপর নিজের মতবাদ চাপিয়ে দিয়েছেন এটা গ্রহণ করা যায় না। আরেক টি বিষয় হলো যেখানে নবী সাঃ এর সহীহ্ হাদিস পাওয়া গেছে সেখানে ওমর রাঃ কে নিয়ে কেন টানাটানি! আমরা সবাই জানি কোরআনের আয়াত ও নবী সাঃ এর কর্ম পদ্ধতি পেলে অন্য মত গ্রহণ করা উচিত নয়।
@@mahmudarahmanpanna8735 ওমরকে মানিনা(মাআযাল্লাহ) এটা বললেইতো হয়, সৎ সাহসের অভাব নাকি? ওমরের মাধ্যমে ইজমায়ে সাহাবা নাহলে মসজিদে হারাম ও নববীর মতো গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ২০ রাকাত তারাবি কেমনে চালু হলো? 'আহলে হাদীস' দল অনুসরণ করেন আপত্তি নেই, এ দলেও ভদ্র ও সত্যবাদী আলেম আছেন, তাদেরকে সম্মান করি। কিন্তু মাদানি ও রাজ্জাকি চরম ফেতনাবাজ ও সত্য গোপনকারি মোল্লা।
এক মাত্র মাদানী এবং রাজ্জাক বিন ইউসুফ ব্যাতিরেকে সকল আলেমগনই একে একে ৮' এবং ২০ ' রাকাত তারাবি নিয়ে সুন্দর বিশ্লেষণ মূলক বক্তব্য দিয়েছেন । উনারা এও বলেছেন যে , মক্কা ( হেরেম শরীফ ) , মদিনা তে হযরত ওমর ( রা; ) এর সময় থেকে ( ১৪০০ বছর ধরে ) চলে আসছে । অথচ এই আহলে হাদীসের মতিউর রহমান মাদানী এবং রাজ্জাক বিন ইউসুফ এর কথায় ওমর ( রা:) এর নির্দেশে আরম্ভ হওয়ার এই ২০ রাকাতের ব্যাপার টা জাল । এখন ওনারা কিন্তু মক্কা / মদিনায় ২০ রাকাত পড়ানো হয় সেই প্রসঙ্গে কোন কথাই বললেন না । ওনাদের কথায় মনে হয় ২০' রাকাত তারাবীহ নিয়ে তাদের এলার্জি আছে । এদের বক্তব্যের কারণে সমাজে ফেৎনা সৃষ্টি হয় । আল্লাহ্ আমাদেরকে সকল ফেৎনা থেকে হেফাজত করেন । Thanks
জী আমি মতিয়ার রহমান সেখ একজন সাধারণ মানুষ কোনো শিক্ষা আমার জানা নেই, তবে যা কিছু লিখি বা বলি তা আমি আমার বিবেক দ্বারা তে ই আজ আপনাদের এই যে শান্তি পূর্ণ ভাবে আলোচনা এটি আমার খুবই ভালো লেগেছে আলহামদুলিল্লাহ, এর জন্য আপনাদের সকলকে ধন্যবাদ জানাই, তবে আমি ওই সমস্ত মানুষ দের নিয়ম কানুন কে বেশি পছন্দ করি যে সমস্ত মানুষ রা শিক্ষা ও বিবেক দু'টোকেই যুক্ত করে চলতে লিখেছেন, যাই হোক আমি কিন্তু অল্প খেতে ভালোবাসি তবে ভালো কিছু, যাই হোক এখন আমি এটাই বলতে চাই, রমজান মাসে প্রথম দিকে দেখেছি প্রত্যেকটি গ্রামে মসজিদে মুসল্লিদের জায়গা হয় না, আর যতো দিন যাই ততোই কুমে যাই অতিরিক্ত শারীর ক্লান্ত হয়ে যাওয়ার ফলে তে তাই আমি বলতে চাই, নতুন মুসুল্লি ভাইরা যাতে করে শেষ পর্যন্ত টিকে থাকতে পারে তার জন্য, তারাবি নামাজ অল্প করে পড়া টাই ভালো, আমি আপনাদের কে আলোচনার মাধ্যমে বলতে চাই, জুম্মার নামাজ অনেক ছোট্ট ছোট্ট গ্রামে হয় না, সে ক্ষেত্রে অনেক অনেক ছোট্ট ছোট্ট ছেলেরা বা জুবক ভাইরা নামাজ পড়ার উত্সাহ হয় না, এতে করে আলোচনা করে দেখলে ভালো হয়, যদি বা ধর্ম কারুর মন গড়া আইনে চলতে পারে না,
পূর্বের প্রচলিত সূরা তারাবি অতি অতি এবং অতি উত্তম বলে আমি মনে করি। সর্বোচ্চ উপকার হবে ৯৫ ভাগ মুসল্লিগণের জন্য। ৩০টি সূরা সহিভাবে উচ্চারণ করে ও মুখস্ত রাখবার বিরাট এক সুযোগ পবিত্র মাহেরমজানের তারাবি নফল নামাজ পড়বার মাধ্যমে।
তারাবির নামাজ জামাতে নাকিএকা পড়া উত্তম: th-cam.com/video/ynRQH8UHjGU/w-d-xo.html (৫ জন আলেমের মতামত)
ভিডিওটি শেয়ার করে ইসলাম প্রচারের সুযোগ করে দিন এবং আপনি আমাদের চ্যানেলে নতুন এসে থাকলে অবশ্যই সাবস্ক্রাইব করুন।
❤️❤️❤️
জাযাকাল্লাহ খায়ের
আবদুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ, মোজাফফর বিন মুহসিন, শায়খ আহমদুল্লাহ এরা হচ্ছে ওহাবী। ওহাবীরা ইহুদী খৃষ্টানের এজেন্ট।
ঈদে বাচ্চাদের " ঈদ সালামি " দেওয়া একটি বেদাত কাজ। ঈদ উৎযাপনে ওয়াজিব নামাজ ও মিষ্টি খাওয়ার নিয়ম আছে। ঈদ সালামির রেওয়াজ নেই। সুতরাং ঈদে সালামি দেওয়া বেদাত এবং গুনাহ্। আসুন আমরা ঈদে সালামি দেওয়া থেকে বিরত থাকি।
আশারা মানে 10
ড. জাকির নায়েকের বিশ্লেষণ সেরা হয়েছে💟
Mizanur rohoman azhari ankle ar tao onak valo hoesa
জরুরী বিষয় হচ্ছে, ধীরস্থিরতার সাথে পড়তে হবে। এই ব্যাপারে সবাই একমত 💟
সবাই ১ মত এজন্য মানা লাগেনা।
Hha akmot
ডঃ মিজানুর রহমান আজহারী এবং শাইখ আহমাদুল্লাহ এদের আলোচনা আমার অনেক পছন্দ
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আমাদের ভিডিও নিয়মিত পেতে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং ভিডিও সবার আগে পেতে পাশে থাকা বেল 🔔 আইকন টি অন করে দিন।
vai mizanur rahman azhari sohi akidar alem na
আল্লাহ পাক যেন আমাদের কে সঠিক সহি ভাবে আমল করার তৌফিক দান করে,, আমিন
@@abuabdullah6154 আরে ভাই সে সহি কি না সেটা আপনার জানার কোন প্রয়োজন নাই । কবরের তার হিসাব তাঁরই দেওয়া লাগবে আর আপনার হিসাব আপনারই দেওয়া লাগবে। তার কাছ দিয়ে মানুষ খারাপ কিছুই শেখে না। আর তার কথা শুনে তার ওয়াজ শুনে অনেক মানুষ পরিবর্তন হয়েছে। তাই আরেকজনের কথা চিন্তা না করে নিজের টা নিজে চিন্তা করুন নিজে কতদূর সহি।
R tumi bissho shera alem@@abuabdullah6154
আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ এর কথা টা শুনে ভালো লাগলো। এবং তিনি প্রমাণ ও করে দিলেন।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
মাশাআল্লাহ, হে আল্লাহ আপনি এদের মতো সবাইকে হেফাজত করুন এবং নেক নেক হায়াত দান করুন।
আমীন
আলহামদুলিল্লাহ্ মাশাআল্লাহ্ । ফযিলতের মাস হিসেবে যে যত বেশি পড়তে পারে ততো ভালো। আলহামদুলিল্লাহ্ 20 রাকাআত পড়বো ইনশাআল্লাহ্ ।জাযাকুমুল্লাহু খয়রান ।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইরান সবাইকে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুক আমিন সঠিক বুঝ দেওয়ার কারণে
মাশাআল্লাহ মিজানুর রহমান আযহারী সাহেব খুব সুন্দর আলোচনা করেন
আমাদের আরেক জন ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর দরকার 😞🤍❤️
ঈদে বাচ্চাদের " ঈদ সালামি " দেওয়া একটি বেদাত কাজ। ঈদ উৎযাপনে ওয়াজিব নামাজ ও মিষ্টি খাওয়ার নিয়ম আছে। ঈদ সালামির রেওয়াজ নেই। সুতরাং ঈদে সালামি দেওয়া বেদাত এবং গুনাহ্। আসুন আমরা ঈদে সালামি দেওয়া থেকে বিরত থাকি।
ড. জাকিরের আলোচনা বেশি তথ্যবহুল।
Rihtt
Right
Keno vai.
Ami gurutto diyechi dr.mizanur Rahman azhari saheber kotha onar tai sothik
Right..it's clear.
আল্লাহ পাক যেন আমাদের সকলকে সঠিক সহি ভাবে আমল করার তৌফিক দান করে,,, আমিন
আমীন
আলহামদুলিল্লাহ ডক্টর জাকির নায়েক এর কথা খুব সুন্দর আলোচনা করেছে।
জাযাকাল্লাহ খায়ের
আবদুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ, মোজাফফর বিন মুহসিন, রাহুল ব্রাদার এরা হচ্ছে ওহাবী। ওহাবীরা ইহুদী খৃষ্টানের এজেন্ট।
@@rahmanakr1771 আপনাকে কে বললো ভাই
@@rahmanakr1771ভাই, কোন মুসলিম সম্পর্কে এমন অপবাদ দেওয়া উচিত নয় যে তারা ইহুদী খ্রিষ্টানের এজেন্ট।
@@ABDURRAHMAN-uy9vg আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ। সকলেই খুব ভালো আলোচনা করেছেন। তবে বাংলাদেশে তারাবির নামাজ যেভাবে আদায় করা হয়, যে যতো রাকাতই পড়ুন,, 4G speed পরিহার করুন।
ঠিক
জি ভাই, 4G Speed বাদ দিয়ে, 2G Speed, ৮রাকাত সালাত আদায় করেন,?
Ak sate ato alimder moth pokas korar jonno ai channel ke donnobad
ডাক্তার নায়েক চমৎকার সুন্দর বর্ণনা করেছেন।
Alhamdulillah sothik ta jante parlam✊🤲
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আলহামদুলিল্লাহ খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহ আলোচনা খুব সুন্দর এবং খুব পরিষ্কার সুন্নত সম্মত
মোহতারাম,
শায়েখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ, আপনাকে মোবারকবাদ!
তারাবির নামাজ যার মন চায় ২.৪.৬.৮.১০.২০.৩০.সময় যার বেশি আছে তার মত করে পরবে তবে নামাযের মত নামাজ পরতে হবে।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া, সঠিক সময়ে সঠিক আপলোড করেছেন।
জাযাকাল্লাহ খায়ের
আবদুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ, মোজাফফর বিন মুহসিন, শায়খ আহমদুল্লাহ এরা হচ্ছে ওহাবী। ওহাবীরা ইহুদী খৃষ্টানের এজেন্ট।
@@rahmanakr1771 আপনার হাতে কি প্রমাণ আছে?
@@azaharulislam4609 মোহাম্মদ ইবনে আবদুল ওহাব নজদীর অনুসারীদের ওহাবী বলা হয়। সে ছিলো ইহুদী নাছারার এজেন্ট। তাকে দিয়ে ইহুদীরা আহলে হাদীস তথা ওহাবী, সালাফি, লা মাজহাবী মতবাদ প্রতিষ্ঠা করে।
@@rahmanakr1771 chagol kothakar
খুব সুন্দর মিজানুর রহমানের আলোচনা
সবার কথা গুলো মাশাআল্লাহ,,
Tui ki pagol
মাশাআল্লাহ তারাবির নামাজ হযরত ওমর (রা) যে ভাবে চালু করেছেন এবং মক্কা মদিনাতে ২০ রাকাআত পরে আমরাও ঠিক সেই ২০ রাকাআতই পরবো ইনশাআল্লাহ এর মধ্যে কেউ র্বিভ্রান্ত ছড়াবোনা।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
রাইট
২০ রাকাত যে রেকেটের গতিতে পড়ায়।তারচেয়ে আমরা ৮+৩ রাকাত সুন্দর করে পড়ি রাজশাহীতে।
ও...... আপনি রাজশাহীর তাহলে ঠিক আছে কারণ রাজশাহীর প্রায় সবাই আলে~হাদিস আব্দুর রাজ্জাকের অনুসারী।
আপনি আমাদের শেষ নবী হরযত মোহাম্মদ সাঃ এর অনুরণন না করে নবী হরযত মোহাম্মদ সাঃ সাহাবী র নামাজ কে প্রাধান্য দেওয়া কি ঠিক হবে জনাব কোথায় সাহাবী কোথায় নবী হরযত মোহাম্মদ সাঃ আল্লাহ সবাইকে বুঝবার তৌফিক দান করুন আমিন সুম্মা আমিন।
Abdur rajjak bin Yousuf.. Love you hujur
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
Alhamdulillah!Tarabi niye sundor waz!Allah Subhanata'ala apnaderke nek hayat dan korun!Ameen!
অধিকাংশ আলেমের মতে ২০ রাকাত, তাই আমরা ২০ রাকাতই পড়ব ইনশাল্লাহ।
অধিকাংশ মেয়েরাই জাহান্নামে যাবে,তাহলে সব মেয়েরা যারা খারাপ কাজ সেটাই করবে?
অধিকাংশ আলেমের মতে 20 রাকাআত
তারাবিহ্ সালাত; ৮ নাকি ২০ রাকা'আত
.
সকল আলেমই এখন স্বীকার করেন যে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রমজান মাসে এশা'র সালাতের পর রাতে ১১(৮+২+১) রাকা'আত সালাত আদায় করেছেন এবং মাসজিদুল নাব্বি'তে মাত্র তিনদিন সাহাবীদের নিয়ে জামা'আতে রাতের সালাত আদায় করেছেন।
তবে বিদ্'আতি আলেমরা একটি হাদিসের [বুখারী শরীফ : ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ; হাদীস নম্বর- ১৮৮৩] রেফারেন্স দিয়ে বলেন যে, "বিশ রাকা'আত তারাবিহ্ সালাত" এর নিয়ম উমর (রাঃ) চালু করেন। উক্ত হাদিস দ্বারা প্রমাণ হয় যে, উমর (রাঃ) নিজেই রাতের প্রথমভাগে এই সালাত আদায় করেননি ও বিশ রাকা'আত চালু করেননি। তিনি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সূন্নাহ্ অনুযায়ী রাতের শেষভাগে রাতের সালাত আদায়কে পছন্দ করতেন।
উল্লেখিত হাদিসটি পর্যালোচনাসহ দেওয়া হলো।
🌻 আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রঃ) ...আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যাক্তি ঈমানের সাথে সাওয়াব লাভের আশায় তারাবীহ্'র সালাতে দাঁড়াবে তার পূর্ববর্তী গোনাহসমূহ মাফ করে দেওয়া হবে। হাদীসের রাবী ইবনু শিহাব (রঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইন্তেকাল করেন এবং তারাবীহ্'র ব্যাপারটি এ ভাবেই চালু ছিল। এমনকি আবূ বকর (রাঃ)-এর খিলাফতকালে ও উমর (রাঃ)-এর খিলাফতের প্রথম ভাগে এরূপই ছিল।
… … … … …
ইবনু শিহাব (রঃ) উরওয়া ইবনু যুবায়র (রঃ) সূত্রে আবদুর রাহমান ইবনু আবদ আল ক্বারী (রঃ) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি রমযানের এক রাতে উমর ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) এর সঙ্গে মসজিদে নববীতে গিয়ে দেখতে পাই যে, লোকেরা বিক্ষিপ্ত জামায়াতে বিভক্ত। কেউ একাকী সালাত আদায় করছে আবার কোন ব্যক্তি সালাত আদায় করছে এবং তার ইকতেদা করে একদল লোক সালাত আদায় করছে। উমর (রাঃ) বললেন, আমি মনে করি যে, এই লোকদের যদি আমি একজন ক্বারীর (ইমামের) পিছনে একত্রিত করে দেই, তবে তা উত্তম হবে। এরপর তিনি উবাই ইবনু কা'ব (রাঃ) এর পিছনে সকলকে একত্রিত করে দিলেন। পরে আর এক রাতে আমি তাঁর [উমর (রাঃ)] সঙ্গে বের হই। তখন লোকেরা তাদের ইমামের সাথে সালাত আদায় করছিল। উমর (রাঃ) বললেন, কত না সুন্দর এই নতুন ব্যবস্থা! তোমরা রাতের যে অংশে ঘুমিয়ে থাক তা রাতের ঐ অংশ অপেক্ষা উত্তম যে অংশে তোমরা সালাত আদায় কর, এর দ্বারা তিনি শেষ রাত বুঝিয়েছেন, কেননা তখন রাতের প্রথমভাগে লোকেরা সালাত আদায় করত। [বুখারী শরীফ : ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ; হাদীস নম্বর- ১৮৮৩]
● উক্ত হাদীসের দুই অংশ থেকে বুঝা যায় যে, রাসূল (সাঃ)-এর ওফাতের পর থেকে আবূ বকর (রাঃ)-এর খিলাফতকালে ও উমর (রাঃ)-এর খিলাফতের প্রথম ভাগে মাসজিদুল নাববীতে কেউ একাকী ও কয়েকজন বিক্ষিপ্তভাবে জাম'আতে তারাবীহ্ সালাত আদায় করতেন। উমর (রাঃ) একজন ইমামের অধিনে তারাবীহ্ সালাত আদায়ের নিয়ম চালু করে দেন যা আজও বিদ্যমান। এই হাদীসে এও বুঝা যায় উমার (রাঃ) আট রাক'আত তারাবীহ্ সালাতে এক জাম'আতের ব্যবস্থা করেন ও তিনি [উমর(রাঃ)] বিশ রাক'আত তারাবীহ্ সালাতের নির্দেশ দেন নাই। খতম তারাবীহ্ সালাতের নিয়ম চালু করেন নাই।
ঠিক।এদেৱ ওয়াজ না দেখাই ভাল।
জি তবে ধির ও স্থির ভাবে ....!
সহীহ বুখারী ----৭৫৭
Ara Holo Wohabi Hujur Ayr Doll Adar Khota Sunla Eman Thak Bana Bhay Biswash Apnar Khasa
প্রিয় হুজুর ‘আল্লাহর রহমত ও দয়ায় মানুষের ভালোবাসা পেয়েছেন,নিঃসন্দেহে মহান আল্লাহ পাকের নিয়ামত। ’আলহামদুলিল্লাহ | ভাই মহান আল্লাহ আপনার নেক হায়াত ধান করুক আমিন। ভাই কে আল্লাহর জন্যই ভালোবাসি আলহামদুলিল্লাহ,,। মানুষের মাঝে এমনভাবে তুলে ধরেন জাসট অসাধারণ। মহান আল্লাহ আপনার নেক হায়াত বাড়িয়ে দিন। দোয়া রইল ।আমিন জাযাকাল্লাহ খাইরান ছুম্মাআমীন ইয়া রাব্বুল আলামিন।
আমীন
সুন্দর আলোচনা 💖💖
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
মাশাআল্লাহ অসাধারণ
জাযাকাল্লাহ খায়ের ❤️❤️❤️
আসল কথা নামাজ বেশি পরতে কস্ট লাগে। আমরা মুসলমানরা ইসলাম থেকে দূরে সরে যাচ্ছি।
দয়া করে সম্পূর্ণ ভিডিওটি দেখুন, তার পরে মন্তব্য করুন।
রাইট
আলহামদুলিল্লাহ।❣️
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
মিজানুরের কথাটা খুব ভালো
ড. জাকির নায়ক বেস্ট
আমি একজন মুসলিম হিসেবে একটি প্রস্তাব করতে চাচ্ছি আমাদের দেশের সকল আলেমগন বেতের এবং তারাবী নিয়ে একই সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। নতুবা
a
Here is a chance of a faithful person to reply to a query-u do Ur way I do my way and it is only my lord decide.
আহমাদুল্লাহ এবং আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর চমৎকার বলেছেন
All time e bole bhai
আব্দুল্লাহ ভাই ঠিক কথা বলেছেন
Khub vlo laglo alochona
ভিডিওটা দেখে একেবারে মনমুগ্ধকর হয়ে গেলাম মাশাল্লাহ
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আমাদের ভিডিও নিয়মিত পেতে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন এবং ভিডিও সবার আগে পেতে পাশে থাকা বেল 🔔 আইকন টি অন করে দিন।
যারা বলছেন ৮ রাকাত ই ঠিক তাদের সাথে একমত নই। এটা ফরজ না, নফল এবাদাত। অতএব ৮ ও ঠিক ২০ ও ঠিক। যার যার সাধ্যমত পড়তে পারেন। আমি কখোনো ৮ রাকাত পড়ি আবার ২০ রাকাত ও পড়ি। এই রমযানে ২০ রাকাত পড়ছি আলহামদুলিল্লাহ্।
আমাদের সমাজে ১০০ জনের মধ্যে ৯০ জন বলবে সুন্নাত নামাজ
আল হামদু লিল্লাহ
জনাব রহমান, আপনার সাথে আমিও একমত প্রকাশ করছি। এটিই সহি ও বিশুদ্ধ, যারা ৮+৩= ১১/১৩ বেশি পরা যানেনা বলছেন তারা বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন।
thanks brother
Agolo. Shob Bondo Hujur
আল্লাহ সবাইকে সহিহ বুঝ দান করুন।
জাযাকাল্লাহ খাইরান
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
Many many thanks for the group for truth topic....
Jajakallah Khair
Alhamdulillah ❤️❤️❤️❤️❤️
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
Jazakallah shaykh.
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
সুন্দর ভিডিও
মসআলাল্লা অনেক সুন্দর আলোচনা
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
Alhamdu lilaha sobai vlo thakun r allaha sobai k namaz roja rakhar tofik dan koren🤲
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
জনাব আমির হামজা ও মিজানুর রহমান আজহারী সঠিক বলেছেন।
Very good waz
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আব্দুর। রাজ্জাক বিন ইউসুফ হক কথা বলে জেন। আমিন
Right
২০+৩ রাকাত ১ঘন্টায় রকেটের গতীতে পড়ার চেয়ে মাশাআল্লাহ ৪৫মিনিটে ৮+৩ রাকাত পড়ি আমরা আরামে সুন্দর করে রাজশাহীতে 👍
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
ভাই আপনারা কি প্রতি রাকাতে ১০০ আয়াত করে পড়েন ৪৫ মিনিটে।আমাদের এখানে ২০+৩ রাকাত তারাবির ও বিতের নামাজ রকেটের গতীতে পড়া হয়না। অনেক ধীরে পড়া হয়।
আপনি এগারো রাকাত পড়েন নয়তো সাত রাকাত পড়েন সেটা আপনার ও আপনাদের মতদের বেপার কিন্তু অন্যজনদের অনুরোধ করবেননা । শ্রেষ্ট নবি আখেরি নবি হযরত মুহাম্মদ মোঃ (সাঃ) বলেছিলেন আখেরি জামানায় এমন সব আমলকারী ও লোকদেখানো অধিক এবাদতকারী দুনিয়ায় সৃষ্টি হবে। কিন্তু তাদের এবাদত ও আমল জিহ্বার উপরে উঠবেনা। আর এসব লোকই মনে হয় এখন এমন ফেতনা সৃষ্টি ( নামাজ চুরি) করছে।
@@masudulhaque2277 ভাই আপনি কি নবি সা এর সুন্নাহ জানেন না।এখানে কাউকে অনুরোধ করা হচ্ছে না।এখানে নবি সা এর এক সুন্নাহ সম্পর্কে আলোচনা করা হচ্ছিল।যেহেতু এটা সাহাবা গণেরও আমল ছিল এটা আমাদের অবশ্যই মানতে হবে। ইনশাআল্লাহ
ধন্যবাদ হুজুর
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আলহামদুলিল্লাহ
আমরা পরিবার এর সবাই ৮ রাকাত+৩ রাকাত পড়ি।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
মাশআল্লাহ
باب فِي صَلَاةِ اللَّيْلِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ صَالِحٍ، وَمُحَمَّدُ بْنُ سَلَمَةَ الْمُرَادِيُّ، قَالَا حَدَّثَنَا ابْنُ وَهْبٍ، عَنْ مُعَاوِيَةَ بْنِ صَالِحٍ، عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ أَبِي قَيْسٍ، قَالَ : قُلْتُ لِعَائِشَةَ رضى الله عنها : بِكَمْ كَانَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم يُوتِرُ قَالَتْ : كَانَ يُوتِرُ بِأَرْبَعٍ وَثَلَاثٍ، وَسِتٍّ وَثَلَاثٍ، وَثَمَانٍ وَثَلَاثٍ، وَعَشْرٍ وَثَلَاثٍ، وَلَمْ يَكُنْ يُوتِرُ بِأَنْقَصَ مِنْ سَبْعٍ، وَلَا بِأَكْثَرَ مِنْ ثَلَاثَ عَشْرَةَ . قَالَ أَبُو دَاوُدَ زَادَ أَحْمَدُ بْنُ صَالِحٍ : وَلَمْ يَكُنْ يُوتِرُ بِرَكْعَتَيْنِ قَبْلَ الْفَجْرِ قُلْتُ : مَا يُوتِرُ قَالَتْ : لَمْ يَكُنْ يَدَعُ ذَلِكَ . - صحيح وَلَمْ يَذْكُرْ أَحْمَدُ : وَسِتٍّ وَثَلَاثٍ
৩১৬. রাতের (তাহাজ্জুদ) সলাত সম্পর্কে
১৩৬২। ‘আবদুল্লাহ ইবনু আবূ ক্বায়িস (রহঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি ‘আয়িশাহ্ (রাঃ)-কে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বিতর সলাত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, তিনি চার এবং তিন, ছয় এবং তিন, আট এবং তিন অথবা তিন রাক‘আত বিতর পড়তেন। তিনি সাত রাক‘আতের কম এবং তের রাক‘আতের অধিক বিতর করতেন না।[1]
সহীহ।
সুনান আবু দাউদ।
এজন্যই নবি( স)সালাতুজ তাসবিহ নামে একটি নামাজ দিয়েছেন যাতে তার উম্মত জীবনে একবার হলেও তার নামাজের সমযের মত সময় মেইনটেইন করে।
সালাতুত তাসবি বিষয়ে আমাদের চ্যানেলে একটি ভিডিও আছে, দয়া করে সেটি দেখুন।
ছলাতুত্ তাসবিহ নিয়ে মতভেদ রয়েছে। নিরপেক্ষ আলেমগণ বলছেন হাদিসটা ঠিক নয়।
আমাদের দেশের বিশ রাকাত তারাবি মানে বিশ রাকাত তারাতাড়ি।
ঠিক
@@umorfaruk4742 g
Oppoooooooooooiiooioooo
আহলে হাদীস নামক নামধারীরা আমাদের মধ্যে ফেতনা ফ্যাসাদ সৃষ্টির অবতারণা করছে এটা খুবই দুঃখজনক।
ড জাকির নায়েক, মিজানুর রহমান আজহারি,আমির হামজা,সঠিক
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
Allah humma barik lahu
❤️
Mijanur Rahman bhalo bolechen ami india assam teke bolchi
সাহাবায়ে কেরামের আমল তো গ্রহনযোগ্য তাই ওমর রাঃ থেকে যে আমল ২০ রাকাআত তা সহীহ
২০ রাকাত না ২০ রাত আদায় করেছেন। রাত কেটে রাকাত বানানো হয়েছে। মুল গ্রন্থে দেখুন। এটা অনেক আলেম দাবি করে।
আপনি পড়েন ২০ রাকাত ভাই এতে বাঁধা দিয়ার কেউ নাই
আমরা নিজেরা মতবিরোধ না করলেই ভালো হয়
মাশা্্্আললাহ। সকলেই ঘুরিয়ে পিরিয়ে ২০/ রাকাত কেই সমরথন করেছেন। আলহঅমদু লিল্যাহ।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আল্লাহর প্রশংসা ঠিক ভাবে লেখেন .... অর্থ পরিবর্তন হয়ে যাবে ...!
ডাঃ মিজানুর রহমান আজহারী কথা ভালো লাগে
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
জাযাকাল্লাহ্।ফিতরা সম্পর্কে ভিডিও চাই
Jakir nayek is best🥰my favourite
এখানে একজনও সঠিক বলেই নি। ১১ রাকাত তারাবীহ নয় তাহাজ্জুদ আর বিতর সহ ১১ রাকাত এই নামাজ বার মাস পড়তেন রাসুল সাঃ
আল্লাহ সবাইকে সহিহ বুঝ দান করুন আমীন
রাইট
tahole romjan mase ki porten nobi tahojjit na tarabi
ইয়াসিন ভাই আপনি এই বেপারটা এতো ভাল ভাবে বুঝেছেন এবং বলেছেন,,,,আল্লাহ আপনাকে আরো বুঝ দান করুন
বড়ো ভাই রাতে যেসব নফল নামাজ পড়া হয় সেসব নামাজই কিয়ামুল লাইল বা তাহাজ্জুদ।আর যেহেতু তারাবীহ নামাজও নফল এবং তা রাতে পড়া হয়।তাই তারাবীহ নামাজও কিয়ামুল লাইল বা তাহাজ্জুদ বা তারাবীহ।
Mashllah sobr kothar e jukti ase vlo but rasul S. Jehetu blse beshi porle somossa ni tate relax a pure vabe beshi pora tai best but kom porle kono problem nai sobr icca moto pure vbe porte prbo🥰🥰💯
ঠিক বলেছেন। যারা যারা পেরেছেন আমাকে লাইক করবেন।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
মাশাআল্লাহ
আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ ঠিক বলেছেন
Tomake tari bokta vlo lagbe
Right hujur
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আলহামদুলিল্লাহ
আমির হামজা সবচাইতে ভালো লেগেছে এবং তার হাদিসটা
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
মিজানুর রহমানের আলোচনা আমার অনেক ভালো লেগেছে
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
❤❤❤
চ্যানেলের নাম টা খুবই ভালো লাগলো তাই চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখলাম,,,,, এবং ভালো ভালো ইসলামিক আলোচনা শোনার অপেক্ষায় রইলাম,,,,,
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
২০ রাকআত তারাবি বৈধ নিঃসন্দেহে তবে সুন্নাহ ১১ রাকআত আলহামদুলিল্লাহ
ইনশাআল্লাহ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর সুন্নাত মোতাবেদ আট রাকাতই পরবো
Doctor Zakir Naik mashallah// আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ কথাটি অনেক সুন্দর লাগে এবং বক্তা খুব সুন্দর পছন্দ করি আমি ন
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
শায়েখ আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফের কথা ভালো লাগলো,
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
সুন্দর কথা
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
Vai apni chalia jan
জাযাকাল্লাহ খায়ের। পরিচয় দিলে খুশি হব।
Ji, Sheikh ,Alhamdulillah, Tikk .
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
রাসুলুল্লাহ(সাঃ) এশার নামাজের পর প্রতিদিন ৮ রাকাত তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করেছেন। তাহলে প্রশ্ন জাগে তিনি কি রোজার মাসে তারাবির নামাজ আদায় করতেন না! হযরত ওমর (রাঃ) কিসের ভিত্তিতে ২০ রাকাত তারাবির নামাজ আদায়ের নির্দেশনা দিলেন। নিশ্চয়ই রাসুল(সাঃ) কোনো না কোনো সময়ে ২০ রাকাত তারাবির নামাজ আদায় করেছেন। আমরা শুধুমাত্র রোজার মাসে ৮ রাকাত তাহাজ্জুদ এবং ২০ রাকাত তারাবির নামাজ আদায় করি। হযরত ওমর (রাঃ) এর সময় থেকে ২০ রাকাত তারাবির নামাজ বিশ্বব্যাপী চালু আছে। এখন ফেতনা সৃষ্টিকারীরা তাহাজ্জুদ এবং তারাবির নামাজ ৮ রাকাত বলে মুসলমানদের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। যিনি ভালো মনে করেন তিনি ৮ রাকাত আদায় করুন। আর যিনি ভালো মনে করেন তিনি ২০ রাকাত আদায় করুন। নফল/সুন্নত নামাজ নিয়ে বাকবিতণ্ডা বন্ধ করুন। মীমাংসিত বিষয়কে নিয়ে অযথা ফেৎনা সৃষ্টি না করে যারা ফরজ নামাজ আদায় করছে না তাদেরকে কিভাবে ফরজ নামাজ আদায়ের জন্য মসজিদে আনা যায় সেই ব্যাপারে সম্মেলিতভাবে চেষ্টা করুন।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
স্যার,সৌদি আরব এ বছর ২০ রাকাত এর পরিবর্তে ১০ রাকাত পড়ানো হচ্ছে???
covid-19 err karonaa
@@mihomebox5044 # তাহলে ওখানে ২০ রাকাত পড়ায় কেন??
ভয়ের অথবা মহামারীর সময় জামাতে সালাত আদায় করাকে সালাতু খওফ বলে, এটা ২য়ের অধিক জোড় সংখ্যক সালাতকে অর্ধেক আদায় করা যায়।
নামাজ যদি ৮,১১কিংবা ১৩ রাকাত হয়, তাহলে ওখানে ২০ রাকাত পড়াইতো কেন??
@@khalilstutorial apni 2 rakat kore joto essa porte paren.
nicy video
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
তারাবির নামাজ 20 রাকাত
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
alhamdullelh
হুজুরআপনাকেদন্যবাদ
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
সকলেই একমত নবীজি রমজান অথবা রমজানের বাহিরে ১১ রাকাতের বেশি পড়তেন না, এবার আপনারা ঠিক করুণ - ১) নবীজির মতো ২) ওমরের মতো
Hmm,,,, ami omor + Mohammad (sm)
Etna bariki se samazhne wala milna bahut muskil he Yaa Abdullah bin Abdur Abdur Razzak.
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
সকল আলেম স্বীকার করলেন যে, ওমর ফারুক (রাঃ) 20 রাকাত তারাবি চালু করেছিলেন আর রাসূলুল্লাহ(সাঃ) খোলাফায়ে রাশেদীনের সুন্নত মানার কথা বলেছেন। অপরদিকে মতিউর রহমান মাদানী বলল- ওমর ফারুক(রাঃ) নাকি 20 রাকাত চালু করেন নাই, এখন আপনারাই বলেন মাদানী কি মিথ্যা বলল?
হযরত মোহাম্মদ সাঃ এর আমলের উপর ওমর রাঃ নিজের ইচ্ছা চাপিয়ে দিয়েছেন মুসলিম উম্মাহর উপর এটা কখনোই বিশ্বাস যোগ্য নয়।
যেই ওমর রাঃ কে দেখলে শয়তান পালিয়ে যেত সেই ওমর রাঃ নবী সাঃ এর কর্মের উপর নিজের মতবাদ চাপিয়ে দিয়েছেন এটা গ্রহণ করা যায় না।
আরেক টি বিষয় হলো যেখানে নবী সাঃ এর সহীহ্ হাদিস পাওয়া গেছে সেখানে ওমর রাঃ কে নিয়ে কেন টানাটানি! আমরা সবাই জানি কোরআনের আয়াত ও নবী সাঃ এর কর্ম পদ্ধতি পেলে অন্য মত গ্রহণ করা উচিত নয়।
@@mahmudarahmanpanna8735 ওমরকে মানিনা(মাআযাল্লাহ) এটা বললেইতো হয়, সৎ সাহসের অভাব নাকি?
ওমরের মাধ্যমে ইজমায়ে সাহাবা নাহলে মসজিদে হারাম ও নববীর মতো গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ২০ রাকাত তারাবি কেমনে চালু হলো? 'আহলে হাদীস' দল অনুসরণ করেন আপত্তি নেই, এ দলেও ভদ্র ও সত্যবাদী আলেম আছেন, তাদেরকে সম্মান করি।
কিন্তু মাদানি ও রাজ্জাকি চরম ফেতনাবাজ ও সত্য গোপনকারি মোল্লা।
@@mahmudarahmanpanna8735 আর একটি কথা- মাানুষের কমেন্টগুলো পড়ুন।
মানুষ এখন আর এতো বলদ না যে, বিজ্ঞ আলেমদেরকে পাশ কাটিয়ে মাদানি ও রাজ্জাকির কথা শুনবে।
এক মাত্র মাদানী এবং রাজ্জাক বিন ইউসুফ ব্যাতিরেকে সকল আলেমগনই একে একে ৮' এবং ২০ ' রাকাত তারাবি নিয়ে সুন্দর বিশ্লেষণ মূলক বক্তব্য দিয়েছেন । উনারা এও বলেছেন যে , মক্কা ( হেরেম শরীফ ) , মদিনা তে হযরত ওমর ( রা; ) এর সময় থেকে ( ১৪০০ বছর ধরে ) চলে আসছে । অথচ এই আহলে হাদীসের মতিউর রহমান মাদানী এবং রাজ্জাক বিন ইউসুফ এর কথায় ওমর ( রা:) এর নির্দেশে আরম্ভ হওয়ার এই ২০ রাকাতের ব্যাপার টা জাল । এখন ওনারা কিন্তু মক্কা / মদিনায় ২০ রাকাত পড়ানো হয় সেই প্রসঙ্গে কোন কথাই বললেন না । ওনাদের কথায় মনে হয় ২০' রাকাত তারাবীহ নিয়ে তাদের এলার্জি আছে । এদের বক্তব্যের কারণে সমাজে ফেৎনা সৃষ্টি হয় । আল্লাহ্ আমাদেরকে সকল ফেৎনা থেকে হেফাজত করেন । Thanks
B
জী আমি মতিয়ার রহমান সেখ একজন সাধারণ মানুষ কোনো শিক্ষা আমার জানা নেই,
তবে যা কিছু লিখি বা বলি তা আমি আমার বিবেক দ্বারা তে ই
আজ আপনাদের এই যে শান্তি পূর্ণ ভাবে আলোচনা
এটি আমার খুবই ভালো লেগেছে আলহামদুলিল্লাহ,
এর জন্য আপনাদের সকলকে ধন্যবাদ জানাই,
তবে আমি ওই সমস্ত মানুষ দের নিয়ম কানুন কে বেশি পছন্দ করি
যে সমস্ত মানুষ রা
শিক্ষা ও বিবেক দু'টোকেই
যুক্ত করে চলতে লিখেছেন,
যাই হোক আমি কিন্তু
অল্প খেতে ভালোবাসি
তবে ভালো কিছু,
যাই হোক এখন আমি এটাই বলতে চাই,
রমজান মাসে প্রথম দিকে
দেখেছি প্রত্যেকটি গ্রামে
মসজিদে মুসল্লিদের জায়গা হয় না,
আর যতো দিন যাই
ততোই কুমে যাই
অতিরিক্ত শারীর ক্লান্ত হয়ে যাওয়ার ফলে তে
তাই আমি বলতে চাই,
নতুন মুসুল্লি ভাইরা
যাতে করে শেষ পর্যন্ত টিকে থাকতে পারে
তার জন্য,
তারাবি নামাজ অল্প করে পড়া টাই ভালো,
আমি আপনাদের কে আলোচনার মাধ্যমে বলতে চাই, জুম্মার নামাজ অনেক ছোট্ট ছোট্ট গ্রামে হয় না,
সে ক্ষেত্রে অনেক অনেক ছোট্ট ছোট্ট ছেলেরা বা জুবক ভাইরা
নামাজ পড়ার উত্সাহ হয় না, এতে করে আলোচনা করে দেখলে ভালো হয়,
যদি বা ধর্ম কারুর মন গড়া আইনে চলতে পারে না,
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
Alhamdulillah we should emphasis on the quality and more more recitation QURAN in tarabi salat instead of rakat
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
Jahangir saheb Madeenar sathhe apnar onek kothhar 100% mill pawa Jayna.
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
Abdur razzak best 👌👌
পূর্বের প্রচলিত সূরা তারাবি অতি অতি এবং অতি উত্তম বলে আমি মনে করি। সর্বোচ্চ উপকার হবে ৯৫ ভাগ মুসল্লিগণের জন্য। ৩০টি সূরা সহিভাবে উচ্চারণ করে ও মুখস্ত রাখবার বিরাট এক সুযোগ পবিত্র মাহেরমজানের তারাবি নফল নামাজ পড়বার মাধ্যমে।
ইব্রাহিম সুন্দর বলেছেন
আহেলে হাদিস সঠিক কথা বলে আলহামদুলিল্লাহ্
আল হামদু লিল্লাহ
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)