⦿ ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ কি না ► th-cam.com/video/LXZQWImLFEY/w-d-xo.html ভিডিওটি শেয়ার করে ইসলাম প্রচারের সুযোগ করে দিন এবং আপনি আমাদের চ্যানেলে নতুন এসে থাকলে অবশ্যই সাবস্ক্রাইব করুন।
ডক্টর খন্দকার কাজী আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার সবার মতামত এবং বিভিন্ন বরণনাসহ অনেক সুন্দর আলোচনা করেন।তিনি আসলে অনেক বেশি জানেন।আল্লাহ স্যারকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন।
@@wafitanxin9303 সত্যি আজ যেইখানে মাজহাব নিয়ে এত তর্ক বিতর্ক এত মতোভেদ সেখানে তিনি কত সুন্দর ভাবে বেখ্যা করতেন কত সুন্দর ভাবে বোঝাতেন, মধ্যমপন্থী হয়ে কথা বলতেন, কোনো আলেম এর নিন্দা করতেন না।
@@mdrazib964 তাহলে আল্লাহর যেনো জাহাঙ্গীর হুজুরের কবরে ভালো রাখে তার জন্য আমরা দোয়া করি আল্লাহ যেন তাকে জান্নাত দেয় ও তার গূনা যেনো মাপ করে দেয় আমীন
যদি বাংলাদেশের বেশিরভাগ আলেম ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যারের মত হতো, তাহলে মুসলমানরা দলে দলে বিভক্ত হতো না। মুসলমানদের মধ্যে ঐক্য থাকতো। আর মুসলমানদের মধ্যে ঐক্য থাকলে কোরআন হাদিস অনুযায়ী দেশ পরিচালনা হতো। আসুন আমরা সকল মুসলমানরা ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে ঐক্য গড়ে তুলি। তাহলে একদিন ইনশাল্লাহ বাংলাদেশ কুরআন হাদিস অনুযায়ী বাংলাদেশ পরিচালিত হবে।
আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত: নাবী(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যে ব্যক্তি সলাত আদায় করল অথচ তাতে উম্মুল কুরাআন (সূরাহ্ ফা-তিহা) পাঠ করেনি তার সলাত ত্রুটিপূর্ণ থেকে গেল, পূর্ণাঙ্গ হল না। এ কথাটা তিনবার বলেছেন। আবূ হুরায়রা্(রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে সলাত আদায় করব তখন কী করব? তিনি বললেন, তোমারা চুপে চুপে তা পড়ে নাও। কেননা আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি, মহান আল্লাহ বলেছেনঃ আমার এবং আমার বান্দার মাঝে আমি সলাত কে অর্ধেক অর্ধেক করে ভাগ করে নিয়েছি এবং আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। বান্দা যখন বলে, (আরবী) (সমস্ত প্রশংসা বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য), আল্লাহ তা’আলা তখন বলেনঃ আমার বান্দা আমার প্রশংসা করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি অতিশয় দয়ালু এবং করুণাময়); আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ বান্দা আমার প্রশংসা করেছে, গুণগান করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি বিচার দিনের মালিক); তখন আল্লাহ বলেনঃ আমার বান্দা আমার গুণ বর্ণনা করেছে। আল্লাহ আরো বলেনঃ বান্দা তার সমস্ত কাজ আমার উপর সমর্পন করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (আমরা কেবল তোমারই ‘ইবাদাত করি এবং তোমারই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি); তখন আল্লাহ বলেনঃ এটা আমার এবং আমার বান্দার মধ্যকার ব্যাপার। (এখন) আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। যখন সে বলে, (আরবি) আমাদের সরল-সঠিক পথে পরিচালনা করুন। যেসব লোকদের আপনি নি’আমাত দান করেছেন, তাদের পথে নয় যাদের প্রতি আপনার গযব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে, তখন আল্লাহ বলেনঃ এসবই আমার বান্দার জন্যে এবং আমার বান্দার জন্যে রয়েছ সে যা চায়। সুফ্ইয়ান বলেন, আমি ‘আলা ইবনু ‘আবদুর রহমান ইবনু ইয়া’কূবকে জিজ্ঞেস করলে তিনি আমাকে এ হাদীস বর্ণনা করে শুনান। এ সময় তিনি রোগশয্যায় ছিলেন এবং আমি তাকে দেখতে গিয়াছিলাম। ( ই. ফা. ৭৬২, ই. সে. ৭৭৪) সহিহ মুসলিম: ৭৬৪ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
কোরআন ও হাদিসের আলোকে এই আলোচনা পর ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা পড়া বা না পড়া নিয়ে আর বিবেদ থাকার কথা না। আল্লাহ তায়ালা ড. জাহাঙ্গীর রহিমাহুল্লা কে জান্নাতুল ফেরদৌসের উচ্চ মাকাম দান করুন, 'আমিন'
সুরা হিজর আয়াত নম্বর ৭৭,এ আল্লাহ মহানবীকে বলেন, তোমাকে সুরা ফাতিহার ৭ আয়াত দিয়েছি যা বার বার পাট করা হয় (সুরা ফাতিহা নামাজের সব রাকাতে পড়া হয়)। ২য় হচ্ছে সুরা আ,রাফ আয়াত নম্বর ২০৪,এ আল্লাহ বলছেন যখন কোরআন পাঠ করা হয় তখন চুপ ও মনোযোগ দিয়ে শুন। ৩য় হল,সম্মানিত ৪ ঈমান বলেছেন আমার কোন মতবাদ যদি কোরআন, সুন্নার পরিপন্হী হয় তখন তোমরা আমরা মতবাদ ছুড়ে ফেলে দাও। পবিত্র কুরআন ও ৪ সম্মানিত ঈমাম সাহেবদের মতবাদ অনুযায়ী ঈমাম সাহেব যখন সুরা ফাতিহা উচ্চস্বরে পড়েন তখন মুক্তাদিগণ মনোযোগ দিয়ে শুনা দরকার আর ঈমাম সাহেব নি:শব্দে পড়েন তখন মুক্তাদিগণ মনে মনে সুরা ফাতিহা পড়া উচিত। যা মিজানুর রহমান আজাহারী সাহেবের সাথে মিল পাওয়া যায়।
সমস্থ মৌলানা নিয়ে এাটা মিটিং করতে হবে যাতে সবার মতামত একটাই হয়। এই ভাবে মৌলানারা ভিন্ন ভিন্ন মতামত দেয় আমরা পাবলিক / জনগন কোথাই যাবো আমরা কোনটা অনুসরন করবো ধন্যবাদ
সেই জন্যইতো চারটা মাযহাবকে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। যাতে করে সবাই বিচ্ছিন্ন সবার মতামতকে অনুসরণ না করে ভিন্নমতের ক্ষেত্রে চারটা থেকে যেকোন একটা নির্দিষ্ট মাযহাবকে অনুসরণ করেন।
সবাই যদি ডঃ খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যারের মত হতো তাহলে বাংলাদেশে ফেতনা সৃষ্টি হতো না আর দলে বিভক্ত হতো না। আল্লাহ সবাইকে বোঝার তৌফিক দান করুন। আমিন।।
যখন ফরজ নামাজে ইমাম সাহেব আস্তে আস্তে সূরা ফাতিহা পাঠ করে তখন আমাদেরও পাঠ করা উচিত। কিন্তু ইমাম সাহেব সূরা ফাতিহা পড়া শেষ করে রুকুতে যাওয়ার আগে আমি সূরা ফাতিহা পাঠ করে শেষ করতে পারিনা। এমত অবস্থায় কি করনীয় ?
সূরা ফাতিহা ছাড়া ইমামের পেছনে সালাত আদায় যদি না হয়, তাহলে অনেক সময় আমরা ঈমামের পেছনে সূরা ও কেরাআত পাইনা, শুধু রুকু পাই, তাহলে কি ঐ ১ রাকআত সালাত আদায় হবে না???
সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৭৬৪, وَحَدَّثَنَاهُ إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ الْحَنْظَلِيُّ، أَخْبَرَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنِ الْعَلاَءِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنْ صَلَّى صَلاَةً لَمْ يَقْرَأْ فِيهَا بِأُمِّ الْقُرْآنِ فَهْىَ خِدَاجٌ - ثَلاَثًا - غَيْرُ تَمَامٍ " . فَقِيلَ لأَبِي هُرَيْرَةَ إِنَّا نَكُونُ وَرَاءَ الإِمَامِ . فَقَالَ اقْرَأْ بِهَا فِي نَفْسِكَ فَإِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " قَالَ اللَّهُ تَعَالَى قَسَمْتُ الصَّلاَةَ بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي نِصْفَيْنِ وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ فَإِذَا قَالَ الْعَبْدُ { الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ} . قَالَ اللَّهُ تَعَالَى حَمِدَنِي عَبْدِي وَإِذَا قَالَ { الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ} . قَالَ اللَّهُ تَعَالَى أَثْنَى عَلَىَّ عَبْدِي . وَإِذَا قَالَ { مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ} . قَالَ مَجَّدَنِي عَبْدِي - وَقَالَ مَرَّةً فَوَّضَ إِلَىَّ عَبْدِي - فَإِذَا قَالَ { إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ} . قَالَ هَذَا بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ . فَإِذَا قَالَ { اهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ * صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ} . قَالَ هَذَا لِعَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ " . قَالَ سُفْيَانُ حَدَّثَنِي بِهِ الْعَلاَءُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَعْقُوبَ دَخَلْتُ عَلَيْهِ وَهُوَ مَرِيضٌ فِي بَيْتِهِ فَسَأَلْتُهُ أَنَا عَنْهُ . আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ: নাবী(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যে ব্যক্তি সলাত আদায় করল অথচ তাতে উম্মুল কুরাআন (সূরাহ্ ফা-তিহা) পাঠ করেনি তার সলাত ত্রুটিপূর্ণ থেকে গেল, পূর্ণাঙ্গ হল না। এ কথাটা তিনবার বলেছেন। আবূ হুরায়রা্(রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে সলাত আদায় করব তখন কী করব? তিনি বললেন, তোমারা চুপে চুপে তা পড়ে নাও। কেননা আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি, মহান আল্লাহ বলেছেনঃ আমার এবং আমার বান্দার মাঝে আমি সলাত কে অর্ধেক অর্ধেক করে ভাগ করে নিয়েছি এবং আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। বান্দা যখন বলে, (আরবী) (সমস্ত প্রশংসা বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য), আল্লাহ তা’আলা তখন বলেনঃ আমার বান্দা আমার প্রশংসা করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি অতিশয় দয়ালু এবং করুণাময়); আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ বান্দা আমার প্রশংসা করেছে, গুণগান করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি বিচার দিনের মালিক); তখন আল্লাহ বলেনঃ আমার বান্দা আমার গুণ বর্ণনা করেছে। আল্লাহ আরো বলেনঃ বান্দা তার সমস্ত কাজ আমার উপর সমর্পন করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (আমরা কেবল তোমারই ‘ইবাদাত করি এবং তোমারই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি); তখন আল্লাহ বলেনঃ এটা আমার এবং আমার বান্দার মধ্যকার ব্যাপার। (এখন) আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। যখন সে বলে, (আরবি) আমাদের সরল-সঠিক পথে পরিচালনা করুন। যেসব লোকদের আপনি নি’আমাত দান করেছেন, তাদের পথে নয় যাদের প্রতি আপনার গযব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে, তখন আল্লাহ বলেনঃ এসবই আমার বান্দার জন্যে এবং আমার বান্দার জন্যে রয়েছ সে যা চায়। সুফ্ইয়ান বলেন, আমি ‘আলা ইবনু ‘আবদুর রহমান ইবনু ইয়া’কূবকে জিজ্ঞেস করলে তিনি আমাকে এ হাদীস বর্ণনা করে শুনান। এ সময় তিনি রোগশয্যায় ছিলেন এবং আমি তাকে দেখতে গিয়াছিলাম। হাদিসের মান ; সহিহ হাদিস।
সুরা ফাতেহা কেরাত নয় কারণ সুরা ফাতিহার তিন আয়াত পড়লে হবে কি? সুরা হিজরের ৮৭ নং আয়াতে আল্লাহ বলছেন আমিতো তোমাকে দিয়েছি সাতটি আয়াত যা বার বার পড়া হয় আর দিয়েছি মহান কোরান। সুরা ফাতেহা টা হলো মাইনর কোরাণ। এইটা বার বার বার পড়ার জন্য নাজিল করেছে।
হুজুর আমি যদি ইমামের পিছনে দাঁড়াই কিন্তু সুরা ফাতেহা পড়ার আগেই যদি ইমাম সাহেব রুকুতে চলে যায় তাহলে কি আমার নামায হবে না? আর যদি হয় তাহলে ত সুরা ফাতেহা পড়া হলো না যদি সুরা ফাতেহা পড়া না হয় তাহলে কিভাবে আমার নামায ফাতেহা ছাড়া শুদ্ধ হলো তা আমাকে একটু দয়া করে জানাবেন
মহান আল্লাহতালার কাছে প্রার্থনা করিভাই রাহুল ব্রাদার এর জ্ঞান কে আরো উঁচু মার্যাদা সম্পন্ন করে দিন। দ্বীননকে বুঝানোর জন্য তার যোগ্যতা আরো বাড়িয়ে দিন আমিন
প্রথমত এই ইস্তেহাদটি ফরজ পর্যায়ের, তাই গুরুত্বের দিক থেকে এর চেয়ে বেশি কিছু থাকার কথা না। তার পরেও ইস্তেহাদি মাসআলা আপনার জ্ঞান অনুযায়ী যেটা সহিহ মনে হয় সেটা মানতে পারেন।
⦿ ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা জায়েজ কি না
► th-cam.com/video/LXZQWImLFEY/w-d-xo.html
ভিডিওটি শেয়ার করে ইসলাম প্রচারের সুযোগ করে দিন এবং আপনি আমাদের চ্যানেলে নতুন এসে থাকলে অবশ্যই সাবস্ক্রাইব করুন।
U
I9
U
Ui9uuuuuuu9i
9u99u
খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর আর শেইখ আহমুদুল্লাহ তাদের দুজনকেই ভালো লাগে ❤️❤️ যারা তাদেরকে ভালো লাগে তারা লাইক দিয়ে বুজিয়ে দিন ❤️
ডঃ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার সত্যটাই বলেছি, অন্য সবাই দলবাজি করেছে।
তার সাথে মিজানুর রহমান আজহারীও।
আল্লাহ আবদুল্লাহ হুজুরকে জান্নাতের উচ্চ মোকাম দান করুন।
আমীন
আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার কে আল্লাহ জান্নাতবাসী করুন,, আমীন
Æp
জনাব জাহাঙ্গীর সাহেব একজন পরিপূর্ণ মুজাহিদ এবং ইহ কাল এবং পরকালের সঠিক পথ প্রদর্শন। আল্লাহ এই দ্বীনের দায়ীকে জান্নাতের মেহমান হিসাবে কবুল করুন।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আলহামদুলিল্লাহ। কঠোরতার পথ পরিহার করি।ডঃ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর হুজুর অত্যন্ত সুচারুভাবে ব্যাখ্যা করেছেন।আল্লাহ পাক তাঁকে সন্মানিত করুন এবং মাফ করুন।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
জাহাঙ্গির হুজুর উনার সাথে সহমত,উনি অনেক সুন্দর করে বলেছেন,আল্লাহ উনাকে জান্নাত নসিব করুন আমিন
আমীন
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে ভিডিও বানিয়েছেন
অনেক ধন্যবাদ। জাযাকাল্লাহ
জাযাকাল্লাহ খায়ের
ডক্টর খন্দকার কাজী আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার সবার মতামত এবং বিভিন্ন বরণনাসহ অনেক সুন্দর আলোচনা করেন।তিনি আসলে অনেক বেশি জানেন।আল্লাহ স্যারকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন।
kazi to nai onar namer sathe
আমিন
তিনি কারোর সমালোচনা করেন না
তিনি সবসময় হক কথা বলেন,
বিশিষ্ট জ্ঞানের অধিকারী,
খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করেন,
মাজহাব নিয়ে দলাদলি করেন না।
@@Islamicknowledge5383, স্যার মুসলিম বিশ্বের রহমত ছিলেন।
@@wafitanxin9303 সত্যি আজ যেইখানে মাজহাব নিয়ে এত তর্ক বিতর্ক এত মতোভেদ সেখানে তিনি কত সুন্দর ভাবে বেখ্যা করতেন কত সুন্দর ভাবে বোঝাতেন,
মধ্যমপন্থী হয়ে কথা বলতেন, কোনো আলেম এর নিন্দা করতেন না।
ডঃ আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর একজন খাঁটি মুমিন , একজন উত্তম মুসলিম , সর্বপরি একজন ভালো মানুষ - হে আল্লাহ আপনি হযরতকে জান্নাতবাসী করুন ।
আমীন।
ড, আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর সাহেব সবচেয়ে সুন্দর বিশ্লেষন করেছেন , আর এটাই বাস্তব
মাশা আল্লাহ।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
শাইখ আহমদউল্লাহর যুক্তি বেস্ট
জাযাকাল্লাহ খায়ের
Vai aikhana sir er chaita avalo vaba kao bhijai nai
ডঃ আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর একজন খাঁটি মুমিন , একজন উত্তম মুসলিম , সর্বপরি একজন ভালো মানুষ - হে আল্লাহ আপনি হযরতকে জান্নাতবাসী করুন ।
আমীন
আমীন
হারিয়ে ফেলেছি😭😭😭😭
শায়েখ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহেমাহুল্লাহকে আল্লাহ জান্নাতুল ফেরদৌসী দান করুক,আল্লাহ উনার কবরকে নূরে নূরান্নিত করুন আমিন,
আমীন
জ্ঞান হীন আউল পাউল মোল্লা আহলে খবিশ জাহেল কুজারা
@@MasayelDolil k all
হে আল্লাহ,
আমাদের সঠিক পথে পরিচালিত করুন।
আমীন !!!
*স্যার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর(রহঃ) সব সময় বেষ্ট।। আল্লাহ স্যারকে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুক আমিন*
আমিন
ইনি কি মারা গেছে??
কিছু মানুষ আবেগে কি বলে নিজেই বজেনা
@@yasinmolla3243 apni ki bujate cheyesen
@@badazayed1095 হয়
স্যার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর বেস্ট
শঠিক কথা বলছেন হুজুর আল্লাহ যেন ঈমানি শক্তি বারিয়ে দিন জাহাঙ্গীর হুজুরের
ভাই হুজুর ইন্তেকাল ফরমাইয়াছেন।আল্লাহ্ যেন অনাকে জান্নাতুল ফিরদাউসের নছিব করেন
@@mdrazib964 তাহলে আল্লাহর যেনো জাহাঙ্গীর হুজুরের কবরে ভালো রাখে তার জন্য আমরা দোয়া করি আল্লাহ যেন তাকে জান্নাত দেয় ও তার গূনা যেনো মাপ করে দেয় আমীন
আমিন
আমিন
ধন্যবাদ মুতামিম খন্দকার আব্দুললা জাহাঙ্গীর সময়োপযোগী একটি পতোয়ার গঠন মুলক আলোচনার জন্যে আসা করি মুসলিম জাতির খুবই উপকারীতায় আসবে ইনশাআল্লাহ।।
জাঝাকাল্লাহ খায়ের
সকল আলেমগণের বক্তব্য মোটামোটি একই রকম। যাযাকুল্লাহু খাইরান।
আহমুদল্লাহ স্যার কথা বেস্ট
জাযাকাল্লাহ খায়ের
আলহামদুলিল্লাহ স্যারের কথায় আসলেই যুজ্ঞি আছে
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
ইসলাম যুওি দিয়া চলেনা ইসলাম চলে।।।কোরান হাদীছ দিয়ে আললা বুঝার তওফিক ধান করুন।।
❤❤ জাহাঙ্গীর হুজুর একমাত্র সৎ মানুষ যিনি সর্বদাই সত্য কথা তুলে ধরেন।।। ❤❤❤
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
মাশাআল্লাহ, মহান রব্বুল আলামীন আপনাকে জান্নাতুন ফেরদৌসের মালিক করুন ❣️
আমীন।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
মাশাআল্লাহ অনেক স্পষ্ট ভাবে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
শাআল্লাহ খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে বলছেন আল্লাহ পাক আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার কে আল্লাহ জান্নাতবাসী করুআমিন।
ড.খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর( র)হুজুরের বক্তব্যটি ভালো লেগেছে এবং হক কথা বলার চেষ্টা করেছে।❤️❤️❤️
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে বলছেন আল্লাহ পাক আপনার নেক হায়াত দান করেন আমিন।
আমীন
ডঃ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর হুজুর কে
আল্লাহ যেন হুজুরকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করে দেন
Vhai Huzurer Onek Valo Amol But Amader kee hobey. Shobai Huzurder Jonna dua koren.
ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার ই বেস্ট
কত সুন্দর মধুর বানী চিরন্তন সত্য _লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ
যদি বাংলাদেশের বেশিরভাগ আলেম ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যারের মত হতো, তাহলে মুসলমানরা দলে দলে বিভক্ত হতো না। মুসলমানদের মধ্যে ঐক্য থাকতো। আর মুসলমানদের মধ্যে ঐক্য থাকলে কোরআন হাদিস অনুযায়ী দেশ পরিচালনা হতো। আসুন আমরা সকল মুসলমানরা ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে ঐক্য গড়ে তুলি। তাহলে একদিন ইনশাল্লাহ বাংলাদেশ কুরআন হাদিস অনুযায়ী বাংলাদেশ পরিচালিত হবে।
জাঝাকাল্লাহ খায়ের ❤️
Î99⁹⁹909⁹0ⁿ
আপরান মতো মাওলানা দুনিয়াতে ও সান্তি আখেরাতে ও সান্তি আলহামদু লিল্লাহ
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
ডঃ খোন্দকার আবদুল্লা জাহাঙ্গীর রাঃ স্যারের কথা যৌক্তিক লাগছে।
জাঝাকাল্লাহ খায়ের
খুব ভালো ভাবে বুজিয়ে দিলেন ধন্যবাদ
রাহুল ভাই অনেক মিত্যা কথা বলে , আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর হুজুর খুব সুন্দর বুঝিয়েছেন।
আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত:
নাবী(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যে ব্যক্তি সলাত আদায় করল অথচ তাতে উম্মুল কুরাআন (সূরাহ্ ফা-তিহা) পাঠ করেনি তার সলাত ত্রুটিপূর্ণ থেকে গেল, পূর্ণাঙ্গ হল না। এ কথাটা তিনবার বলেছেন। আবূ হুরায়রা্(রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে সলাত আদায় করব তখন কী করব? তিনি বললেন, তোমারা চুপে চুপে তা পড়ে নাও। কেননা আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি, মহান আল্লাহ বলেছেনঃ আমার এবং আমার বান্দার মাঝে আমি সলাত কে অর্ধেক অর্ধেক করে ভাগ করে নিয়েছি এবং আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। বান্দা যখন বলে, (আরবী) (সমস্ত প্রশংসা বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য), আল্লাহ তা’আলা তখন বলেনঃ আমার বান্দা আমার প্রশংসা করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি অতিশয় দয়ালু এবং করুণাময়); আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ বান্দা আমার প্রশংসা করেছে, গুণগান করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি বিচার দিনের মালিক); তখন আল্লাহ বলেনঃ আমার বান্দা আমার গুণ বর্ণনা করেছে। আল্লাহ আরো বলেনঃ বান্দা তার সমস্ত কাজ আমার উপর সমর্পন করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (আমরা কেবল তোমারই ‘ইবাদাত করি এবং তোমারই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি); তখন আল্লাহ বলেনঃ এটা আমার এবং আমার বান্দার মধ্যকার ব্যাপার। (এখন) আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। যখন সে বলে, (আরবি) আমাদের সরল-সঠিক পথে পরিচালনা করুন। যেসব লোকদের আপনি নি’আমাত দান করেছেন, তাদের পথে নয় যাদের প্রতি আপনার গযব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে, তখন আল্লাহ বলেনঃ এসবই আমার বান্দার জন্যে এবং আমার বান্দার জন্যে রয়েছ সে যা চায়।
সুফ্ইয়ান বলেন, আমি ‘আলা ইবনু ‘আবদুর রহমান ইবনু ইয়া’কূবকে জিজ্ঞেস করলে তিনি আমাকে এ হাদীস বর্ণনা করে শুনান। এ সময় তিনি রোগশয্যায় ছিলেন এবং আমি তাকে দেখতে গিয়াছিলাম। ( ই. ফা. ৭৬২, ই. সে. ৭৭৪)
সহিহ মুসলিম: ৭৬৪
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর সাহেব খুব সুন্দর ভাবে দলিল ভিত্তিক আলোচনা করেছেন। আর এখানে সবগুলো আলোচকই দলিল বিহীন আলোচনা করেছেন এবং মুর্খতার পরিচয় দিয়েছেন।
শাইখ আহমাদুল্লাহ খুব সুন্দর বলেছেন।
জাঝাকাল্লাহ খায়ের ❤️
আল্লাহ আমাদেরকে সহি বুঝ দান করুন আমীন
আমীন
Alhamdulillah
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
সত্যিই আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর একজন,, যার মৃত্যুর পরেও মানুষ তাকে স্বরণ করে রাখে,,,,আল্লাহ তাকে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুন,,, 🥹😭
Right 👍
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
ড. মিজানুর রহমান আজহারী হুজুরের মন্তব্যটা ব্যক্তিগতভাবে আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে, আপনারা চাইলে ওনার নতামতটা অনুসরণ করতে পারেন।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
ওনার কথা গুলি অনেক যুক্তি সংগত, উনি সব সময় ২ টাই আলোচনা করে।অনেক আলেম কে দেখেছি শুদু নিজের মতামত কে প্রাধান্য দেই।
কোরআন ও হাদিসের আলোকে এই আলোচনা পর ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা পড়া বা না পড়া নিয়ে আর বিবেদ থাকার কথা না।
আল্লাহ তায়ালা ড. জাহাঙ্গীর রহিমাহুল্লা কে জান্নাতুল ফেরদৌসের উচ্চ মাকাম দান করুন, 'আমিন'
আমীন
আলহমদুলিল্লাহ জানলাম ❤️
জাঝাকাল্লাহ খায়ের
অনেক অনেক ধন্যবাদ সার ভালো করে বুঝিয়ে বলার জন্য
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আমি তার জন্য মহান আল্লাহর নিকট দোয়া ,,আল্লাহ্ তাকে তৌফিক দিন । আমিন !
Allah Abdullah Jahangir sir ke jannater mehman hishabe kobul korun amin
AssaLamu Alykum.................❤❤❤
ALLAHU Akbar..................!❤!❤!❤!
Ja Ja Kallah................❤❤❤
Nice discussion
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
❤❤❤❤
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার কে আল্লাহ জান্নাতবাসী করুন,, আমীন
90
Reply
Masallah Doctor jhangir shabab Ky Jannatul Fardus nasib koron Ameen
জাহাঙ্গীর সাহেব সুন্দর সমাধান দিয়েছেন
আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর যা বলেছেন তাই আমার কাছে সঠিক মনে হয়। কারণ এ বিষয়ে সবচেয়ে বেশি জ্ঞানী মনে হয়েছে তাকে।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
ঘাড় মাসেহ বিদআত , এটা নিয়ে ভিডিও তৈরি করুন।
ভিডিও তে হানাফী আলেম দের বক্তব্য আগে দিবেন।
জাযাকাল্লাহ খাইরান।🥰
ঠিক
কত নামবার হাদিসে আছে
সুরা হিজর আয়াত নম্বর ৭৭,এ আল্লাহ মহানবীকে বলেন, তোমাকে সুরা ফাতিহার ৭ আয়াত দিয়েছি যা বার বার পাট করা হয় (সুরা ফাতিহা নামাজের সব রাকাতে পড়া হয়)। ২য় হচ্ছে সুরা আ,রাফ আয়াত নম্বর ২০৪,এ আল্লাহ বলছেন যখন কোরআন পাঠ করা হয় তখন চুপ ও মনোযোগ দিয়ে শুন।
৩য় হল,সম্মানিত ৪ ঈমান বলেছেন আমার কোন মতবাদ যদি কোরআন, সুন্নার পরিপন্হী হয় তখন তোমরা আমরা মতবাদ ছুড়ে ফেলে দাও।
পবিত্র কুরআন ও ৪ সম্মানিত ঈমাম সাহেবদের মতবাদ অনুযায়ী ঈমাম সাহেব যখন সুরা ফাতিহা উচ্চস্বরে পড়েন তখন মুক্তাদিগণ মনোযোগ দিয়ে শুনা দরকার আর ঈমাম সাহেব নি:শব্দে পড়েন তখন মুক্তাদিগণ মনে মনে সুরা ফাতিহা পড়া উচিত। যা মিজানুর রহমান আজাহারী সাহেবের সাথে মিল পাওয়া যায়।
দয়া করে সম্পূর্ণ ভিডিওটি দেখুন।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
সমস্থ মৌলানা নিয়ে এাটা মিটিং করতে হবে যাতে সবার মতামত একটাই হয়। এই ভাবে মৌলানারা ভিন্ন ভিন্ন মতামত দেয় আমরা পাবলিক / জনগন কোথাই যাবো আমরা কোনটা অনুসরন করবো ধন্যবাদ
আমরা পাগল হয়ে জাবো😢
সেই জন্যইতো চারটা মাযহাবকে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। যাতে করে সবাই বিচ্ছিন্ন সবার মতামতকে অনুসরণ না করে ভিন্নমতের ক্ষেত্রে চারটা থেকে যেকোন একটা নির্দিষ্ট মাযহাবকে অনুসরণ করেন।
যখন কুরআন পাঠ করা হয় তখন তোমরা মনোযোগের সঙ্গে উহা শ্রবণ করিবে এবং নিশ্চুপ হইয়া থাকিবে, যাহাতে তোমাদের প্রতি দয়া করা হয়।
وَاِذَا قُرِئَ الْقُرْاٰنُ فَاسْتَمِعُوْا لَهٗ وَاَنْصِتُوْا لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُوْنَ
সূরা নম্বরঃ ৭, আয়াত নম্বরঃ ২০৪
সবাই যদি ডঃ খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যারের মত হতো তাহলে বাংলাদেশে ফেতনা সৃষ্টি হতো না আর দলে বিভক্ত হতো না। আল্লাহ সবাইকে বোঝার তৌফিক দান করুন। আমিন।।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আমীন
Alhamdulillah !zazakallahu Khairan
যখন ফরজ নামাজে ইমাম সাহেব আস্তে আস্তে সূরা ফাতিহা পাঠ করে তখন আমাদেরও পাঠ করা উচিত। কিন্তু ইমাম সাহেব সূরা ফাতিহা পড়া শেষ করে রুকুতে যাওয়ার আগে আমি সূরা ফাতিহা পাঠ করে শেষ করতে পারিনা। এমত অবস্থায় কি করনীয় ?
সহমত
Abdullah Jahangir sir best
شكرا و جزك الله خيرا
আজাহারী বেস্ট
জাঝাকাল্লাহ
আল্লাহ তাআলা বলেন চুপ থাক সুনো
মাশাআল্লাহ অসাধারণ সুন্দর পয়সালা
Abdulla zahangir Sir ke Allah zannat dan korun
আপনারা সকল আলেমগন একমতে এসে আমাদের উদ্দেশ্যে প্রচার করুন। একেক জন একেক রকম হাদিস না দেবার আবেদন জানাচ্ছি।
চুপ করে না থেকে মনে মনে শব্দ না করে সুরা ফাতিহা পড়া-ই আমার কাছে ভালো লাগে। মাওলানা আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর বক্তব্য খবী যুক্তি যুক্ত মনে হয়।
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর
ইমামের কিরাত মুক্তাদীর জন্য যথেষ্ট এটাই হল সঠিক
দয়া করে সম্পূর্ণ ভিডিওটি দেখুন।
ড. জাহাঙ্গীর সব হাদিসের আলোকে যে আলোচনা করেছেন সেটাই অধিক গ্রহনযোগ্য বলে মনে হয়েছে।
সকল সালাতে সূরা ফাতিহা পড়তে হবে এটাই সঠিক। আল্লাহ সবাইকে সঠিক বোঝার তৌফিক দান করুন আমিন।
ব্রাদার রাহুল হোসেন বক্তব্য দলিলের চেয়ে কণ্ঠের উচ্চস্বর নির্ভর। ড. জাহাঙ্গীর এবং ড. আজহারী এর বক্তব্য অধিকতর যৌক্তিক বলে মনে হয়।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
যিনি রুকু পাইল কিন্তুু সুরা ফাতেয়া পড়ার সুযোগ পাইল না তার নামাজ কি ভাবে হবে দয়া করে জানাবেন।
যে ব্যক্তি রুকু পাইলো সে রাকাত পাইলো রুকুর পরে ফাতেহা কখন পরবে এতটুকু আকল হয় না
পরবর্তী রাকাত গুলোতে তো সুযোগ আছেই।
অজু করার সময় হাত ধোয়া ফরজ জার হাত নাই সে কি করবে
বোঝাগেলো জার হাত নাই তার জন্য আলাদা মাসালা তেমনি রুকুর সময় সুরা ফাতিহা পরার জায়গা নয় সেটাও আলাদা মাসালা
@@sohiaqidaskislam5881আলাদা মাসলাহ কি?
নামাজ পড়ার নামে খবর নাই। নামাজের বিতর্কিত/ ব্যাখ্যাগত পার্থক্যের মাসলা মাসায়েল নিয়ে আমাদের অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি মুসলিম উম্মার জন্য একটা বড় ফাসাদ।
নামাজ কিভাবে পড়বেন সেটাই না জানলে নামাজ পড়ে কি লাভ?
এটা ফ্যাসাদ নয়।
I accept this lecture by the mazhab
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আলহামদুলিল্লাহ
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
ধন্যবাদ জানাই বন্ধু ফাতেহা পরতে হবে। ধন্যবাদ।
আমিন
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
মাশআললাহ
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
Allah hujur k jannatul ferdauser uccomakam Dan korun
শায়েখ আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গির হুজুরের কথাই ঠিক
Will, you know about another surah after surah Fatiha?
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
হুজুর সঠিক বলেছেন।
আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন আমীন
Alhamdulillah
সূরা ফাতিহা ছাড়া ইমামের পেছনে সালাত আদায় যদি না হয়, তাহলে অনেক সময় আমরা ঈমামের পেছনে সূরা ও কেরাআত পাইনা, শুধু রুকু পাই, তাহলে কি ঐ ১ রাকআত সালাত আদায় হবে না???
হয়ে যাবে।
কঠিন হলেও সত্যিকে আনুসরন করি আমিন।
সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৭৬৪,
وَحَدَّثَنَاهُ إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ الْحَنْظَلِيُّ، أَخْبَرَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنِ الْعَلاَءِ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنْ صَلَّى صَلاَةً لَمْ يَقْرَأْ فِيهَا بِأُمِّ الْقُرْآنِ فَهْىَ خِدَاجٌ - ثَلاَثًا - غَيْرُ تَمَامٍ " . فَقِيلَ لأَبِي هُرَيْرَةَ إِنَّا نَكُونُ وَرَاءَ الإِمَامِ . فَقَالَ اقْرَأْ بِهَا فِي نَفْسِكَ فَإِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ " قَالَ اللَّهُ تَعَالَى قَسَمْتُ الصَّلاَةَ بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي نِصْفَيْنِ وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ فَإِذَا قَالَ الْعَبْدُ { الْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ} . قَالَ اللَّهُ تَعَالَى حَمِدَنِي عَبْدِي وَإِذَا قَالَ { الرَّحْمَنِ الرَّحِيمِ} . قَالَ اللَّهُ تَعَالَى أَثْنَى عَلَىَّ عَبْدِي . وَإِذَا قَالَ { مَالِكِ يَوْمِ الدِّينِ} . قَالَ مَجَّدَنِي عَبْدِي - وَقَالَ مَرَّةً فَوَّضَ إِلَىَّ عَبْدِي - فَإِذَا قَالَ { إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ} . قَالَ هَذَا بَيْنِي وَبَيْنَ عَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ . فَإِذَا قَالَ { اهْدِنَا الصِّرَاطَ الْمُسْتَقِيمَ * صِرَاطَ الَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ} . قَالَ هَذَا لِعَبْدِي وَلِعَبْدِي مَا سَأَلَ " . قَالَ سُفْيَانُ حَدَّثَنِي بِهِ الْعَلاَءُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَعْقُوبَ دَخَلْتُ عَلَيْهِ وَهُوَ مَرِيضٌ فِي بَيْتِهِ فَسَأَلْتُهُ أَنَا عَنْهُ .
আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
নাবী(সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ যে ব্যক্তি সলাত আদায় করল অথচ তাতে উম্মুল কুরাআন (সূরাহ্ ফা-তিহা) পাঠ করেনি তার সলাত ত্রুটিপূর্ণ থেকে গেল, পূর্ণাঙ্গ হল না। এ কথাটা তিনবার বলেছেন। আবূ হুরায়রা্(রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হল, আমরা যখন ইমামের পিছনে সলাত আদায় করব তখন কী করব? তিনি বললেন, তোমারা চুপে চুপে তা পড়ে নাও। কেননা আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি, মহান আল্লাহ বলেছেনঃ আমার এবং আমার বান্দার মাঝে আমি সলাত কে অর্ধেক অর্ধেক করে ভাগ করে নিয়েছি এবং আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। বান্দা যখন বলে, (আরবী) (সমস্ত প্রশংসা বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য), আল্লাহ তা’আলা তখন বলেনঃ আমার বান্দা আমার প্রশংসা করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি অতিশয় দয়ালু এবং করুণাময়); আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ বান্দা আমার প্রশংসা করেছে, গুণগান করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (তিনি বিচার দিনের মালিক); তখন আল্লাহ বলেনঃ আমার বান্দা আমার গুণ বর্ণনা করেছে। আল্লাহ আরো বলেনঃ বান্দা তার সমস্ত কাজ আমার উপর সমর্পন করেছে। সে যখন বলে, (আরবি) (আমরা কেবল তোমারই ‘ইবাদাত করি এবং তোমারই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি); তখন আল্লাহ বলেনঃ এটা আমার এবং আমার বান্দার মধ্যকার ব্যাপার। (এখন) আমার বান্দার জন্য রয়েছে সে যা চায়। যখন সে বলে, (আরবি) আমাদের সরল-সঠিক পথে পরিচালনা করুন। যেসব লোকদের আপনি নি’আমাত দান করেছেন, তাদের পথে নয় যাদের প্রতি আপনার গযব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে, তখন আল্লাহ বলেনঃ এসবই আমার বান্দার জন্যে এবং আমার বান্দার জন্যে রয়েছ সে যা চায়।
সুফ্ইয়ান বলেন, আমি ‘আলা ইবনু ‘আবদুর রহমান ইবনু ইয়া’কূবকে জিজ্ঞেস করলে তিনি আমাকে এ হাদীস বর্ণনা করে শুনান। এ সময় তিনি রোগশয্যায় ছিলেন এবং আমি তাকে দেখতে গিয়াছিলাম।
হাদিসের মান ; সহিহ হাদিস।
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
আসসালামু আলাইকুম
রাহুল ভাই যে কিতাবে দলিল দিচ্ছেন
আরবীতে ইবারত পড়েন
Masllaha. Allah
جَزَاكَ ٱللَّٰهُ خَيْرًا (জাঝাকাল্লাহ খইর)
সুরা ফাতেহা কেরাত নয় কারণ সুরা ফাতিহার তিন আয়াত পড়লে হবে কি? সুরা হিজরের ৮৭ নং আয়াতে আল্লাহ বলছেন আমিতো তোমাকে দিয়েছি সাতটি আয়াত যা বার বার পড়া হয় আর দিয়েছি মহান কোরান। সুরা ফাতেহা টা হলো মাইনর কোরাণ। এইটা বার বার বার পড়ার জন্য নাজিল করেছে।
জাযাকাল্লাহ খায়ের
হুজুর আমি যদি ইমামের পিছনে দাঁড়াই কিন্তু সুরা ফাতেহা পড়ার আগেই যদি ইমাম সাহেব রুকুতে চলে যায় তাহলে কি আমার নামায হবে না?
আর যদি হয় তাহলে ত সুরা ফাতেহা পড়া হলো না
যদি সুরা ফাতেহা পড়া না হয় তাহলে কিভাবে আমার নামায ফাতেহা ছাড়া শুদ্ধ হলো তা আমাকে একটু দয়া করে জানাবেন
বাংলাদেশে যেহেতু পড়তে দেয়া হয় না, আপনি চেষ্টা করা সত্বেও পড়তে পারছেন না।
সুতরাং আপনার নামাজ হয়ে যাবে।
আসসালামু আলাইকুম হুজুর।তবে আমরা কি করবো।সুরা ফাতিহা পড়বো না পড়বোনা।আপনি কি বলেন।
মহান আল্লাহতালার কাছে প্রার্থনা করিভাই রাহুল ব্রাদার এর জ্ঞান কে আরো উঁচু মার্যাদা সম্পন্ন করে দিন। দ্বীননকে বুঝানোর জন্য তার যোগ্যতা আরো বাড়িয়ে দিন আমিন
কত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ইসলামে রয়েছে। সুরা ফাতিহা নিয়ে এই দ্বন্দ কাম্য নয়।আবার কেউ
সাধারণ জনগণের উপর ছেড়ে দিচ্ছে কি কান্টকজ্ঞানহীন।
প্রথমত এই ইস্তেহাদটি ফরজ পর্যায়ের, তাই গুরুত্বের দিক থেকে এর চেয়ে বেশি কিছু থাকার কথা না। তার পরেও ইস্তেহাদি মাসআলা আপনার জ্ঞান অনুযায়ী যেটা সহিহ মনে হয় সেটা মানতে পারেন।