সুপ্ত কুণ্ডলিনী শক্তির জাগরণের পরে তার কি গতি হয় ? SASANKA SEKHAR PEACE FOUNDATION
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 15 ม.ค. 2020
- কুলকুণ্ডলিনী শক্তি : যোগের সাহায্যে বিশেষ করে আমরা যখন মহাবন্ধ মুদ্রা, ও মূলবন্ধ মুদ্রা বা মহাবেধ মুদ্রা, মহামুদ্রা যোগমুদ্রা, শক্তিচালনী মুদ্রা ইত্যাদি দ্বারা, বায়ুকে রোধ করতে পারি, বা বায়ুকে উর্দ্ধগামী করে কুম্ভক অবলম্বন করতে পারি, তখন এই নিরুদ্ধ বায়ু আমাদের শরীরের অগ্নিস্থানের অগ্নিকে আঘাত দিয়ে জাগিয়ে তোলে। তখন এই উদ্দীপিত বহ্নি ও বেগবান বায়ু কুণ্ডলিনীকে প্রবুদ্ধ বা জাগ্রত করে। তখন অধোগামী অপানবায়ু উর্দ্ধগতিশীল হয়ে ওঠে, এবং নাভির নিচে যে মনিপুর চক্র আছে সেখানকার বায়ুমন্ডলে আঘাত করতে থাকে । আর এই আঘাতে সেখানে অগ্নি প্রজ্জ্বলিত হয়ে ওঠে। এবং এই অগ্নি শিখা ও অপান বায়ু তখন প্রাণবায়ুকে স্পর্শ করে। তখন আমাদের সমস্ত শরীর-ব্যাপী অগ্নিময় হয়ে ওঠে। এই অগ্নিতাপে দগ্ধ হয়ে, সুপ্ত কুণ্ডলিনী ক্রিয়াশীল বা গতিশীল হয়ে ওঠে, ও সুষুম্নার নাড়ীর মধ্যস্থ সুড়ঙ্গে প্রবেশ করে। একেই বলে কুণ্ডলিনী জাগরণ। (তথ্যসূত্র : বাংলার বাউল ও বাউল গান - অধ্যাপক উপেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য অন্যান্য বই) - SASANKA SEKHAR PEACE FOUNDATION - ETERNAL PEACE SEEKER