ไม่สามารถเล่นวิดีโอนี้
ขออภัยในความไม่สะดวก
অহরহ তব আহ্বান প্রচারিত || সৌগত কুন্ডু || রবীন্দ্রসঙ্গীত
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 13 ส.ค. 2021
- অহরহ তব আহ্বান প্রচারিত....
রবীন্দ্রসঙ্গীত
[ এখানে " জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে " এই রবীন্দ্রসঙ্গীতের প্রথম স্তবক ব্যাতিরেকে বাকি অংশ গীত হয়েছে ]
শিল্পী : সৌগত কুন্ডু
সঙ্গীতায়োজন : অরিজিৎ সেনগুপ্ত
চিত্রায়ণ : শ্রী উত্তম
Ahoraho tabo awhan procharito...
[ Janaganamana adhinayak.. excep the very first stanza ]
Rabindrasangeet
রচনা পরিচিতি
রচনাকাল: ১৩১৮ (ডিসেম্বর,১৯১১)
কবির বয়স: ৫০
রচনাস্থান: কলকাতা
প্রকাশ: মাঘ ১৩১৮ , তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-ভারতবিধাতা |
ধর্মসঙ্গীত (১৯১৪)।
'The Morning Song of India' -- The Bengalee, Dec 1911; Poems 51 by the poet himself
গীতবিতান(পর্যায়;#/পৃ): স্বদেশ-স্বদেশ; ১৪/২৪৯
রাগ / তাল: ইমন / কাহারবা
স্বরলিপি: আনন্দসঙ্গীত পত্রিকা(১৩২৫); গীতপঞ্চাশিকা (১৩২৫); বাকে; সঙ্গীতগীতাঞ্জলি; ভারততীর্থ (১৩৫৪); স্বরবিতান ১৬ (গীতপঞ্চাশিকা);স্বরবিতান ৪৭
স্বরলিপিকার: ব্রজেন্দ্রলাল গাঙ্গুলি; দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর; এ. এ. বাকে; ভীমরাও শাস্ত্রী; দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর; ঐ; ঐ
পাদটিকা:
২৮শে ডিসেম্বর ১৯১১, কোলকাতায় কন্গ্রেস অধিবেশনের দ্বিতীয় দিনে গানটি উদ্বোধনী সঙ্গীত হিসেবে গীত হয়। সম্পূর্ণ কাকতালীয় যে সেসময় ইংল্যাণ্ডের সম্রাট পঞ্চম জর্জ কোলকাতায় ছিলেন। অনেকে মনে করেন গানটি রাজপ্রশস্তি হিসেবে রচিত; একথা আদৌ সত্য নয়। এখনও এ ধুয়ো ওঠে মাঝে মাঝে। বিশদ তথ্য নীচে দেওয়া গেল।
২৮শে অক্টোবর ১৯৩৭, কোলকাতার কন্গ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি গানটিকে ভারতের জাতীয় সঙ্গীতের স্বীকৃতি দেয় এবং স্বাধীনতা লাভের পর থেকে প্রথম স্তবকটি স্বাধীন ভারতের জাতীয় সঙ্গীত।
পাঠভেদ:
পাঞ্জাব সিন্ধু গুজরাট মারাঠা...
তুমি চিরসারথি
[ গীবিন ] ১ম সং ১৩৩৮।
আলোচনা
জনগণমনঅধিনায়ক গানটি কোনো উপলক্ষ্য-নিরপেক্ষ ভাবে আমি লিখেছি কিনা তুনি জিজ্ঞাসা করেছ। বুঝতে পারছি এই গানটি নিয়ে দেশের কোনো কোনো মহলে যে দুর্বাক্যের উদ্ভব হয়েছে তারই প্রসঙ্গে প্রশ্নটি তোমার মনে জেগে উঠল। তোমার চিঠির জবাব দিচ্ছি কলহের উষ্মা বাড়াবার জন্য নয়, ঐ গান রচনা সম্বন্ধে তোমার কৌতূহল মেটাবার জন্যে।...
সে বৎসর ভারতসম্রাটের আগমনের আয়োজন চলছিল। রাজসরকারে প্রতিষ্ঠাবান আমার কোনো বন্ধু সম্রাটের জয়গান রচনার জন্যে আমাকে বিশেষ করে অনুরোধ জানিয়েছিলেন। শুনে বিস্মিত হয়েছিলুম, সেই বিস্ময়ের সঙ্গে মনে উত্তাপেরও সঞ্চার হয়েছিল। তারই প্রবল প্রতিক্রিয়ার ধাক্কায় আমি জনগণমনঅধিনায়ক গানে সেই ভারতভাগ্যবিধাতার জয়ঘোষণা করেছি, পতনঅভ্যুদয়বন্ধুর পন্থায় যুগযুগধাবিত যাত্রীদের যিনি চিরসারথি, যিনি জনগণের অন্তর্যামী পথপরিচায়ক-- সেই যুগ যুগান্তরের মানবভাগ্যরথচালক যে পঞ্চম বা ষষ্ঠ বা কোনো জর্জ'ই কোনোক্রমেই হতে পারেন না, সে কথা রাজভক্ত বন্ধুও অনুভব করেছিলেন। কেননা তাঁর ভক্তি যতই প্রবল থাক্, বুদ্ধির অভাব ছিল না। আজ মতভেদবশত আমার প্রতি বাকরুদ্ধ ভাবটা দুশ্চিন্তার বিষয় নয়, কিন্তু বুদ্ধিভ্রংশটা দুর্লক্ষণ। (২৪৬)
--পুলিনবিহারী সেনকে লেখা চিঠি, ২০শে নভেম্বর ১৯৩৬
তুমি যে প্রশ্ন করেছ এ রকম অদ্ভুত প্রশ্ন পূর্বেও শুনেছি।
'পতনঅভ্যুদয় বন্ধুর ... দিনরাত্রি'-- শাশ্বত মানব-ইতিহাসের যুগযুগধাবিত পথিকদের রথযাত্রায় চিরসারথি বলে আমি চতুর্থ বা পঞ্চম জর্জের স্তব করতে পারি, এরকম অপরিমিত মূঢ়তা আমার সম্বন্ধে যাঁরা সন্দেহ করতে পারেন তাঁদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়া আত্মাবমাননা। (২৪৭)
--সুধারানী সেনকে লেখা চিঠি, ২৯শে মার্চ, ১৯২৯ (?)
'জনগণমনঅধিনায়ক' গানটার যে মাত্রাধিক্যের কথা বলেছ সেটা অন্যায় বল নি। ঐ বাহুল্যের জন্যে 'পঞ্জাব' শব্দের প্রথম সিলেব্ল্টাকে দ্বিতীয় পদের গেটের বাইরে দাঁড় করিয়ে রাখি--
পন্। জাব সিন্ধু গুজরাট মরাঠা ইত্যাদি।
'পঞ্জাব'কে 'পঞ্জব' করে নামটার আকার খর্ব করতে সাহস হয়নি, ওটা দীর্ঘকায়াদের দেশ। ছন্দের অতিরিক্ত অংশের জন্য একটু তফাতে আসন পেতে দেওয়া রীতি বা গীতি বিরুদ্ধ নয়। [১৮ অক্টোবর ১৯২৯]...
'জনগণ' গান যখন লিখেছিলেম তখন 'মারাঠা' বানান করি নি। মরাঠিরাও প্রথম বর্ণে আকার দেয় না। তার পরে যাঁরা শোধন করেছেন তাঁরাই নিরাকারকে সাকার করে তুলেছেন, আমার চোখে পড়ে নি। [১০ই নভেম্বর ১৯২৯]
--দিলীপকুমার রায়কে লেখা দুটি চিঠি
--রবীন্দ্রনাথ, সঙ্গীতচিন্তা, বিশ্বভারতী ১৩৭৩
সূত্র gitabitan.net
এখানে " জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে " এই রবীন্দ্রসঙ্গীতের প্রথম স্তবক ব্যাতিরেকে বাকি অংশ গীত হয়েছে
অহরহ তব আহ্বান প্রচারিত, শুনি তব উদার বাণী
হিন্দু বৌদ্ধ শিখ জৈন পারসিক মুসলমান খৃস্টানী
পূরব পশ্চিম আসে তব সিংহাসন-পাশে
প্রেমহার হয় গাঁথা।
জনগণ-ঐক্য-বিধায়ক জয় হে ভারতভাগ্যবিধাতা!
জয় হে, জয় হে, জয় হে, জয় জয় জয়, জয় হে॥
পতন-অভ্যুদয়-বন্ধুর পন্থা, যুগ-যুগ ধাবিত যাত্রী।
হে চিরসারথি, তব রথচক্রে মুখরিত পথ দিনরাত্রি।
দারুণ বিপ্লব-মাঝে তব শঙ্খধ্বনি বাজে
সংকটদুঃখত্রাতা।
জনগণপথপরিচায়ক জয় হে ভারতভাগ্যবিধাতা!
জয় হে, জয় হে, জয় হে, জয় জয় জয়, জয় হে॥
ঘোরতিমিরঘন নিবিড় নিশীথে পীড়িত মূর্ছিত দেশে
জাগ্রত ছিল তব অবিচল মঙ্গল নতনয়নে অনিমেষে।
দুঃস্বপ্নে আতঙ্কে রক্ষা করিলে অঙ্কে
স্নেহময়ী তুমি মাতা।
জনগণদুঃখত্রায়ক জয় হে ভারতভাগ্যবিধাতা!
জয় হে, জয় হে, জয় হে, জয় জয় জয়, জয় হে॥
রাত্রি প্রভাতিল, উদিল রবিচ্ছবি পূর্ব-উদয়গিরিভালে--
গাহে বিহঙ্গম, পুণ্য সমীরণ নবজীবনরস ঢালে।
তব করুণারুণরাগে নিদ্রিত ভারত জাগে
তব চরণে নত মাথা।
জয় জয় জয় হে, জয় রাজেশ্বর ভারতভাগ্যবিধাতা
জয় হে, জয় হে, জয় হে, জয় জয় জয়, জয় হে॥
Whatsapp : 9434218635
#rabindrsangeet #sougatakundu #janaganamanaadhinayakjayahe #borshargan #gaangoppo #bokabaksho #rabindranaththakur #prakritiparjayergaan #songsoftagore #baisesraban #rabiranjani #rabiragini #rabithakurergan #nationalanthem #jatiosangeet #swadhinatadibos #15thAugust #independenceday
অহরহ তব আহ্বান প্রচারিত, শুনি তব উদার বাণী
হিন্ধু বৌদ্ধ শিখ জৈন পারসিক মুসলমান খৃস্টানী
পূরব পশ্চিম আসে তব সিংহাসন পাশে
প্রেমহার হয় গাঁথা।
জনগণ-ঐক্য-বিধায়ক জয় হে ভারত-ভাগ্য-বিধাতা
জয় হে, জয় হে, জয় হে, জয় জয় জয়, জয় হে।।
পতন-অভ্যুদয়-বন্ধুর পন্থা, যুগ যুগ ধাবিত যাত্রী
হে চিরসারথি, তব রথচক্রে মুখরিত পথ দিনরাত্রি
দারুণ বিপ্লব মাঝে তব শঙ্খধ্বনি বাজে
সঙ্কট-দুঃখ-ত্রাতা।
জনগণ-পথ-পরিচায়ক জয় হে ভারত-ভাগ্য-বিধাতা
জয় হে, জয় হে, জয় হে, জয় জয় জয়, জয় হে।।
ঘোর-তিমির-ঘন নিবিড় নিশীথে পীড়িত মূর্ছিত দেশে
জাগ্রত ছিল তব অবিচল মঙ্গল নতনয়নে অনিমেষে
দুঃস্বপ্নে আতঙ্কে রক্ষা করিলে অঙ্কে
স্নেহময়ী তুমি মাতা।
জনগণ-দুঃখ-ত্রায়ক জয় হে ভারত-ভাগ্য-বিধাতা
জয় হে, জয় হে, জয় হে, জয় জয় জয়, জয় হে।।
রাত্রি প্রভাতিল, উদিল রবিচ্ছবি পূর্ব-উদয়গিরিভালে
গাহে বিহঙ্গম পুণ্য সমীরণ নবজীবনরস ঢালে
তব করুণারুণরাগে নিদ্রিত ভারত জাগে
তব চরণে নত মাথা।
জয় জয় জয় হে, জয় রাজেশ্বর ভারত-ভাগ্য-বিধাতা
জয় হে, জয় হে, জয় হে, জয় জয় জয়, জয় হে।।
অসাধারন। আমি অনেকের গলায়ই গানটি শুনেছি, কিন্তু, যে দরদ, যে দৃপ্ত অথচ মোলায়েম কণ্ঠে গানটি গাওয়া হলো, তা অসামান্য শ্রুতি মধুরতার সৃষ্টি করেছে, যা সহসাই খুজেঁ পাওয়া দুস্কর।
এই সঙ্গীতটা অনেকের কন্ঠে ই শুনেছি,, তবে এতো সুন্দর পরিবেশনায় এই প্রথম আমার মনে হলো👌 এটা শ্রেষ্ঠ কন্ঠ ও সুর 💯❣️👌
রোজ সকালে এই গানটা একবার শুনলে দিনটা ভালোভাবে শুরু হয়। শ্রদ্ধা জানাই সৃষ্টিকর্তা ও পরিবেশক কে ।
একদিকে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের হাতযশ অন্য দিকে গায়কের কণ্ঠযশ। এই দুয়ে মিলে আমাদের জাতীয় সংগীতের শেষ অংশ টি হয়ে উঠেছে আনবদ্য উপস্থাপনা।
Ei gaan ato apurbo ami ei prothom shunlam
অসাধারণ.. মন ছুঁয়ে গেল ❤🇮🇳
যেমন স্রষ্টার সৃষ্টি তেমনই পরিবেশন
সুনির্বাচিত ও সু-গীত
আহা কি গলা 😌
আমি শুধু বার বার শুনি আর চেষ্টা করি।🥰 কিন্তু এতসুন্দর গাইতে পারি না ।😔😔
অপূর্ব।
আপনার গান শুনে মুগ্ধ হয়ে যুক্ত হলাম। আমার পরিবারে আসার আমন্ত্রণ রেখে গেলাম
অপূর্ব....যেমন সুর তেমন কন্ঠ।
Darun 👌👌👌
অপূর্ব অপূর্ব, সৌগত দা ❤️
Apurba gailen. Mon shanto hoye gelo. Aro shonar sujog kore din.
Anek dhanyobad apnake. Bhalobasa janben
আমার অ-সুর কন্ঠে তো আর গান আসে না তাই আমি আবৃত্তি করি এটা...... আপনার কন্ঠ এবং গায়কী শুনে মনটা ভরে গেলো। একদি যদি সামনা-সামনি শোনার সুযোগ পেতাম....
অনবদ্য
অনবদ্য!
দারুণ সুন্দর। ভীষন দরদ দিয়ে গাওয়া!
আহা। অপূর্ব!
THE ULTIMATE SONG OF ALL SONGS.
voice টা দারুণ !
Aaha aasadharon
Unparallel.
Vison valo laglo.
অসাধারণ ❤️❤️
খুব ভাল
Apurbo, darun presentation.
দারুণ 🇮🇳🙏🇮🇳
দারুণ ! 👍👍👍👍
Daaaaarun, 🙏🙏🙏
Superb presentation Sougatada.
Apurbo
দারুণ 🌈 🎙️
অসাধারন লাগলো
Khub bhalo Kaj 🙏
কী আর বলবো দিদি, তুমি আমার গান শুনে লিখলে এ আমার চলার পাথেয় হয়ে রইলো। 🙏
আপনার গায়কী আমার খুব পছন্দ হয়েছে।পিয়ালী কুণ্ডুর চ্যানেলে প্রচারিত আপনার গান শুনে মুগ্ধ হয়েছিলাম।এটা বেড়েই যাচ্ছে। অনেক বড় বড় মন্তব্য করলে পড়ে দেখবেন তো ? আমার বয়স মধ্য ষাট পেরিয়ে ।অনেক ধন্যবাদ ভাই।
Thank you so much
@@SougataKundu You are so welcome !
Please put some Tagore songs in Hindi in my mobile sung in Hindi
খুব সুন্দর গাওয়া।প্রথম স্তবকটা বাদ দিলেন কেন?
না, তাহলে জাতীয় সঙ্গীতের অবমাননা হতো।
Song ta valoi
Ami akjon Bangladeshi