জি শেয়ার করে দিয়েছি। মুহতারাম আপনার বুনিয়াদি আকাঈদ কিতাব পড়ে আমি ব্যক্তিগতভাবে আকীদাহ বিষয়ক অনেক কিছুই জানতে পেরেছি এবং উপকৃত হয়েছি। আপনাদের মেহনতকে আল্লাহ তায়ালা কবুল করুন। আমীন
পুরো আলোচনাজুড়ে কোনো কুরআন বা হাদিস এর রেফারেন্স এর কোনো নাম গন্ধও নেই! কোন আলেম কী বলল তা দিয়েই আলোচনা আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত শেষ করেছেন। আকিদা কী ইজতেহাদি বিষয় মনে হয় আপনার কাছে যে এটা এক্সপ্লেন করার জন্য পূর্ববর্তী যুগের আলেমদের মত দিয়েই রেফারেন্স দিচ্ছেন?! আবার কিয়াস ও করছেন দেখছি।কুরআন এবং হাদিস কী আকিদা বোঝার জন্য এনাফ না? কুরআন এ আল্লাহ বলেনি আল্লাহের অবস্থানের কথা? অবশ্যই আছে- ১। তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ যিনি ছয় দিনে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল আরাফ: ৫৪ ২। নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হলেন আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী আর পৃথিবীকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন- সূরা ইউনুস (১০:৩) ৩।আল্লাহই স্তম্ভ ছাড়াই আকাশমন্ডলীকে ঊর্ধ্বে তুলে রেখেছেন, যা তোমরা দেখছ, অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন-সূরা আর-রাদ (১৩:২) ৪।‘আরশে দয়াময় সমুন্নত আছেন। -সূরা ত্ব-হা (২০:৫) ৫।তিনি আসমান, যমীন আর এ দু’য়ের ভিতরে যা আছে তা ছ’দিনে (ছ’টি সময় স্তরে) সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল-ফুরকান (২৫:৫৯) ৬।আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং এ দু’এর মাঝে যা কিছু আছে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন- অতঃপর তিনি ‘আরশে সমুন্নত হন। -সূরা আস-সাজদা (৩২:৪) ৭।তিনি আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন।-সূরা হাদীদ (৫৭:৪)
ইমাম আবূ হানীফাহ রহিমাহুল্লাহ বলেন, ومن قال : لا أعرف ربي في السماء أم في الأرض فقد كفر لأن الله تعالى يقول : (الرحمن على العرش استوى ) وعرشه فوق سبع سماوات ( قلت ) : فإن قال : إنه على العرش ولكنه يقول : لا أدري العرش في السماء أم في الأرض قال : هو كافر ; لأنه أنكر أن يكون في السماء যে ব্যক্তি বলে, 'আমি জানি না, আমার রব আসমানে না জমিনে'-সে কাফির হয়ে গেল। কেননা আল্লাহ তাআলা বলেছেন, 'রহমান আরশের উপর উঠেছেন'। তাঁর আরশ সাত আসমানের উপরে। আবূ মৃতী' বলেন, 'আমি জিজ্ঞাসা করলাম, যদি সে ব্যক্তি বলে, 'আল্লাহ আরশের উপর কিন্তু আমি জানি না আরশ আসমানে না জমিনে।' তিন বললেন, 'সে কাফির। কেননা সে আল্লাহর আসমানে উপরে থাকাকে অস্বীকার করেছে। (আল-ফিক্বহুল আবসাত পৃ. ৮৩-৮৫ /আল-ফিকহুল আবসাত, পৃ. ৪৯; শারহুল ফিকহিল আবসাত লিস সামারকান্দী, পৃ.১৭) ইমাম আবু হানিফা রহিমাহুল্লাহ বলেন من أنكر أن الله في السماء فقد كفر যে ব্যক্তি আল্লাহর আসমানের উপরে থাকাকে অস্বীকার করল, সে কুফুরী করল। ( ইবন কুদামাহ, ইসবাতু সিফাতিল 'উল্'উলু, ১১৬-১১৭ যাহাবী, আল-'উলু, ১০১- ১০২ সাফারীনী, লাওয়াইহুল আনওয়ার আস-সানিয়্যাহ, ১/৩৫৭।)
ইমাম আবূ হানীফাহ রহিমাহুল্লাহ বলেন, ومن قال : لا أعرف ربي في السماء أم في الأرض فقد كفر لأن الله تعالى يقول : (الرحمن على العرش استوى ) وعرشه فوق سبع سماوات ( قلت ) : فإن قال : إنه على العرش ولكنه يقول : لا أدري العرش في السماء أم في الأرض قال : هو كافر ; لأنه أنكر أن يكون في السماء যে ব্যক্তি বলে, 'আমি জানি না, আমার রব আসমানে না জমিনে'-সে কাফির হয়ে গেল। কেননা আল্লাহ তাআলা বলেছেন, 'রহমান আরশের উপর উঠেছেন'। তাঁর আরশ সাত আসমানের উপরে। আবূ মৃতী' বলেন, 'আমি জিজ্ঞাসা করলাম, যদি সে ব্যক্তি বলে, 'আল্লাহ আরশের উপর কিন্তু আমি জানি না আরশ আসমানে না জমিনে।' তিন বললেন, 'সে কাফির। কেননা সে আল্লাহর আসমানে উপরে থাকাকে অস্বীকার করেছে। (আল-ফিক্বহুল আবসাত পৃ. ৮৩-৮৫ /আল-ফিকহুল আবসাত, পৃ. ৪৯; শারহুল ফিকহিল আবসাত লিস সামারকান্দী, পৃ.১৭) ইমাম আবু হানিফা রহিমাহুল্লাহ বলেন من أنكر أن الله في السماء فقد كفر যে ব্যক্তি আল্লাহর আসমানের উপরে থাকাকে অস্বীকার করল, সে কুফুরী করল। ( ইবন কুদামাহ, ইসবাতু সিফাতিল 'উল্'উলু, ১১৬-১১৭ যাহাবী, আল-'উলু, ১০১- ১০২ সাফারীনী, লাওয়াইহুল আনওয়ার আস-সানিয়্যাহ, ১/৩৫৭।)
পুরো আলোচনাজুড়ে কোনো কুরআন বা হাদিস এর রেফারেন্স এর কোনো নাম গন্ধও নেই! কোন আলেম কী বলল তা দিয়েই আলোচনা আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত শেষ করেছেন। আকিদা কী ইজতেহাদি বিষয় মনে হয় আপনার কাছে যে এটা এক্সপ্লেন করার জন্য পূর্ববর্তী যুগের আলেমদের মত দিয়েই রেফারেন্স দিচ্ছেন?! আবার কিয়াস ও করছেন দেখছি।কুরআন এবং হাদিস কী আকিদা বোঝার জন্য এনাফ না? কুরআন এ আল্লাহ বলেনি আল্লাহের অবস্থানের কথা? অবশ্যই আছে- ১। তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ যিনি ছয় দিনে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল আরাফ: ৫৪ ২। নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হলেন আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী আর পৃথিবীকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন- সূরা ইউনুস (১০:৩) ৩।আল্লাহই স্তম্ভ ছাড়াই আকাশমন্ডলীকে ঊর্ধ্বে তুলে রেখেছেন, যা তোমরা দেখছ, অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন-সূরা আর-রাদ (১৩:২) ৪।‘আরশে দয়াময় সমুন্নত আছেন। -সূরা ত্ব-হা (২০:৫) ৫।তিনি আসমান, যমীন আর এ দু’য়ের ভিতরে যা আছে তা ছ’দিনে (ছ’টি সময় স্তরে) সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল-ফুরকান (২৫:৫৯) ৬।আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং এ দু’এর মাঝে যা কিছু আছে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন- অতঃপর তিনি ‘আরশে সমুন্নত হন। -সূরা আস-সাজদা (৩২:৪) ৭।তিনি আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন।-সূরা হাদীদ (৫৭:৪)
প্রকৃত দাঈ আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু। আশা করি, মহান আল্লাহর রহমতে সকলে সুস্থ ও শান্তিতে আছেন। ইসলামের প্রতি দায়িত্বশীলতা থেকে আমাদের প্রত্যেকের উচিত দ্বীন প্রচারে একতাবদ্ধ থাকা। তবে সম্প্রতি কিছু ঘটনায় দেখা যাচ্ছে, কিছু আলেম ওলামা বিতর্ক ও নিন্দা করার মাধ্যমে নিজেদের প্রচার এবং হাইলাইট করার চেষ্টা করছেন। এটি একদিকে যেমন অপ্রয়োজনীয়, তেমনি ইসলামের সুমহান আদর্শের পরিপন্থী। প্রিয় ওলামায়ে কেরাম, প্রকৃত দাঈ (দ্বীনের প্রচারক) কখনো কারো নিন্দা করেন না। তিনি হেদায়েতের পথ দেখান, মানুষের হৃদয়ে আল্লাহর প্রেম ও রাসুলের ভালোবাসা জাগ্রত করেন। কারো ভুল ধরার উদ্দেশ্যে নয়, বরং সঠিক পথের দিকে আহ্বান জানানোই একজন আলেমের মূল কাজ। অথচ এখন কিছু মাহফিলে দেখা যায়, ব্যক্তিগত মতভেদ ও বিভ্রান্তি ছড়ানোর জন্য অন্য আলেমদের নিয়ে নিন্দনীয় মন্তব্য করা হয়। নিন্দা করা: ইসলামে এক ঘৃণিত কাজ কুরআন ও হাদিসে স্পষ্টভাবে নিন্দা ও মিথ্যা প্রচারের বিরুদ্ধে কঠোর সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। অথচ কিছু আলেম দাবি করেন যে তারা "নিন্দা" করছেন না, বরং "প্রতিবাদ" করছেন। কিন্তু তাদের বক্তব্য প্রমাণবিহীন, বিভ্রান্তিকর এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে ডাহা মিথ্যা। উদাহরণস্বরূপ, তারা তাবলীগ জামাত বা সা’দ সাহেবের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে ধরেন। তারা কোনো নির্দিষ্ট প্রমাণ দেখাতে না পেরে কেবল দর্শকদের মনোযোগ আকর্ষণ করার চেষ্টা করেন। প্রশ্ন হচ্ছে, যদি সত্যিই তাদের অভিযোগ সঠিক হয়, তবে কেন তারা নির্ভুল প্রমাণ উপস্থাপন করেন না? যদি কোনো বই বা বক্তব্যে ভুল থাকে, তবে তা স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে দেখান। কিন্তু স্রেফ অভিযোগ তোলার জন্য মিথ্যা দাবি করা ইসলামের মৌলিক নীতির বিপরীত। বিতর্ক নয়, সঠিক জ্ঞান প্রচার করুন প্রিয় ওলামায়ে কেরাম, আপনারা জানেন যে ইসলামে বিভেদ সৃষ্টিকারীরা আল্লাহর কাছে ঘৃণিত। আপনারা যখন মাহফিলে উঠে অন্য আলেমদের নিন্দা করেন, তখন তা মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বিভ্রান্তি ও দুঃখের কারণ হয়। ইসলামের মূল বার্তা হল একতা, শান্তি ও মানবতার কল্যাণ। আল্লাহ তা’আলা আপনাদের এবং আমাদের সবাইকে এই বার্তাই প্রচার করতে বলেছেন। কিছু ওলামা তাদের বক্তব্যে দাওয়াতের কোনো আলোচনা করেন না, বরং কেবল নিন্দা, সমালোচনা ও বিভ্রান্তিকর কথার মাধ্যমে মানুষের মাঝে দ্বিধা সৃষ্টি করেন। এভাবে তারা ইসলামের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করছেন এবং মানুষকে ইসলাম থেকে দূরে ঠেলে দিচ্ছেন। আমাদের দায়িত্ব আমাদের সকলের উচিত, এই ধরনের নিন্দাকারী ওলামাদের থেকে সতর্ক থাকা এবং তাদের বিভ্রান্তিকর কথার জবাব যুক্তি ও প্রমাণের মাধ্যমে দেওয়া। একই সাথে আল্লাহর কাছে দোয়া করা, যেন তিনি তাদের হেদায়েত দেন। প্রিয় ওলামাগণ, আপনারা ইসলামের মুখপাত্র। আপনাদের বক্তব্যে হেদায়েত, ঈমান এবং ভালোবাসার বার্তা থাকতে হবে। বিভেদ সৃষ্টি নয়, বরং উম্মাহর মধ্যে একতা প্রতিষ্ঠাই হওয়া উচিত আপনার লক্ষ্য। মাহফিলকে ব্যবহার করে ব্যক্তিগত মতভেদ বা অন্যকে অপমান করার পরিবর্তে আল্লাহর বাণী এবং রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ প্রচারে মনোযোগ দিন। আল্লাহ আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুন এবং সত্যের পথে পরিচালিত করুন। আমিন। ওয়াসসালাম।
পুরো আলোচনাজুড়ে কোনো কুরআন বা হাদিস এর রেফারেন্স এর কোনো নাম গন্ধও নেই! কোন আলেম কী বলল তা দিয়েই আলোচনা আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত শেষ করেছেন। আকিদা কী ইজতেহাদি বিষয় মনে হয় আপনার কাছে যে এটা এক্সপ্লেন করার জন্য পূর্ববর্তী যুগের আলেমদের মত দিয়েই রেফারেন্স দিচ্ছেন?! আবার কিয়াস ও করছেন দেখছি।কুরআন এবং হাদিস কী আকিদা বোঝার জন্য এনাফ না? কুরআন এ আল্লাহ বলেনি আল্লাহের অবস্থানের কথা? অবশ্যই আছে- ১। তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ যিনি ছয় দিনে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল আরাফ: ৫৪ ২। নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হলেন আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী আর পৃথিবীকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন- সূরা ইউনুস (১০:৩) ৩।আল্লাহই স্তম্ভ ছাড়াই আকাশমন্ডলীকে ঊর্ধ্বে তুলে রেখেছেন, যা তোমরা দেখছ, অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন-সূরা আর-রাদ (১৩:২) ৪।‘আরশে দয়াময় সমুন্নত আছেন। -সূরা ত্ব-হা (২০:৫) ৫।তিনি আসমান, যমীন আর এ দু’য়ের ভিতরে যা আছে তা ছ’দিনে (ছ’টি সময় স্তরে) সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল-ফুরকান (২৫:৫৯) ৬।আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং এ দু’এর মাঝে যা কিছু আছে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন- অতঃপর তিনি ‘আরশে সমুন্নত হন। -সূরা আস-সাজদা (৩২:৪) ৭।তিনি আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন।-সূরা হাদীদ (৫৭:৪)
আররাহমানু আলাল আর্শিস্তাওয়া, আল্লাহ তায়ালা আরশের উপরে আছেন, এইটা আল্লাহর কথা, হানাফী মাযহাবে কথা আল ফিকহুল আকবার।আমরা অলীপুরী বা অন্য কারু কথা মানার জরুরত নাই।
আল্লাহ বাঁদিকে জিজ্ঞাসা করে ছিলেন আল্লাহ কোথায়, বাঁদি উত্তর দিয়েছে আকাশে, রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বাঁদিকে সঠিক উত্তর দিবার জন্য বাঁদিকে মুক্ত করতে বলেন। তাহলে রাসূলে আকিদা কি ভূল ছিল?
আল্লাহ তা' লা সৃষ্টির আগে কোথায় ছিলেন তা তিনি আমাদের কোরআানে কোথায় জানান নি এবং নবী ( সঃ) হাদিসে কোথায় বলেন নি। তবে সৃষ্টির পর তিনি কোথায় আছেন সেটা আল্লাহ তা' লা আমাদের জানিয়েছেন। সূরা আস সেজদাহ আয়াত-৪, সূরা আর র' দ আয়াত-২, সূরা ত্ব হা আয়াত-৫ আরও আয়াত আছে।এগুলার কি ব্যাখ্যা দিবেন মুফতি সাহেব। এবং নবী(সঃ) এর মেরাজ কোথায় হয়েছে। মেরাজের সহীহ বর্ণনা গুলো পরেন। আর কত মানুষের ভুল ধরবেন। আগে নিজের ভুল ঠিক করেন।আরও পড়াশোনা করে ফতোয়া দিয়েন।সাধারণ মানুষের আক্বীদা নষ্ট করবেন না ভুল তথ্য দিয়ে।এর জন্য আল্লাহ তা' লার কাছে জবাবদিহির আওতায় পরে যাবেন।
ইমাম আবূ হানীফাহ রহিমাহুল্লাহ বলেন, ومن قال : لا أعرف ربي في السماء أم في الأرض فقد كفر لأن الله تعالى يقول : (الرحمن على العرش استوى ) وعرشه فوق سبع سماوات ( قلت ) : فإن قال : إنه على العرش ولكنه يقول : لا أدري العرش في السماء أم في الأرض قال : هو كافر ; لأنه أنكر أن يكون في السماء যে ব্যক্তি বলে, 'আমি জানি না, আমার রব আসমানে না জমিনে'-সে কাফির হয়ে গেল। কেননা আল্লাহ তাআলা বলেছেন, 'রহমান আরশের উপর উঠেছেন'। তাঁর আরশ সাত আসমানের উপরে। আবূ মৃতী' বলেন, 'আমি জিজ্ঞাসা করলাম, যদি সে ব্যক্তি বলে, 'আল্লাহ আরশের উপর কিন্তু আমি জানি না আরশ আসমানে না জমিনে।' তিন বললেন, 'সে কাফির। কেননা সে আল্লাহর আসমানে উপরে থাকাকে অস্বীকার করেছে। (আল-ফিক্বহুল আবসাত পৃ. ৮৩-৮৫ /আল-ফিকহুল আবসাত, পৃ. ৪৯; শারহুল ফিকহিল আবসাত লিস সামারকান্দী, পৃ.১৭) ইমাম আবু হানিফা রহিমাহুল্লাহ বলেন من أنكر أن الله في السماء فقد كفر যে ব্যক্তি আল্লাহর আসমানের উপরে থাকাকে অস্বীকার করল, সে কুফুরী করল। ( ইবন কুদামাহ, ইসবাতু সিফাতিল 'উল্'উলু, ১১৬-১১৭ যাহাবী, আল-'উলু, ১০১- ১০২ সাফারীনী, লাওয়াইহুল আনওয়ার আস-সানিয়্যাহ, ১/৩৫৭।)
পুরো আলোচনাজুড়ে কোনো কুরআন বা হাদিস এর রেফারেন্স এর কোনো নাম গন্ধও নেই! কোন আলেম কী বলল তা দিয়েই আলোচনা আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত শেষ করেছেন। আকিদা কী ইজতেহাদি বিষয় মনে হয় আপনার কাছে যে এটা এক্সপ্লেন করার জন্য পূর্ববর্তী যুগের আলেমদের মত দিয়েই রেফারেন্স দিচ্ছেন?! আবার কিয়াস ও করছেন দেখছি।কুরআন এবং হাদিস কী আকিদা বোঝার জন্য এনাফ না? কুরআন এ আল্লাহ বলেনি আল্লাহের অবস্থানের কথা? অবশ্যই আছে- ১। তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ যিনি ছয় দিনে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল আরাফ: ৫৪ ২। নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হলেন আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী আর পৃথিবীকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন- সূরা ইউনুস (১০:৩) ৩।আল্লাহই স্তম্ভ ছাড়াই আকাশমন্ডলীকে ঊর্ধ্বে তুলে রেখেছেন, যা তোমরা দেখছ, অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন-সূরা আর-রাদ (১৩:২) ৪।‘আরশে দয়াময় সমুন্নত আছেন। -সূরা ত্ব-হা (২০:৫) ৫।তিনি আসমান, যমীন আর এ দু’য়ের ভিতরে যা আছে তা ছ’দিনে (ছ’টি সময় স্তরে) সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল-ফুরকান (২৫:৫৯) ৬।আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং এ দু’এর মাঝে যা কিছু আছে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন- অতঃপর তিনি ‘আরশে সমুন্নত হন। -সূরা আস-সাজদা (৩২:৪) ৭।তিনি আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন।-সূরা হাদীদ (৫৭:৪)
আসছালামু আলাইকুম ভাইজান আপনি শুধু ইমামদের বক্তব্য দেন হাদিস কোরআন কি বলে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা যদি সর্বত্র বিরাজমান হন রাসুল কে মিরাজ করতে সপ্তম আসমানে যেতে হল কেন
পুরো আলোচনাজুড়ে কোনো কুরআন বা হাদিস এর রেফারেন্স এর কোনো নাম গন্ধও নেই! কোন আলেম কী বলল তা দিয়েই আলোচনা আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত শেষ করেছেন। আকিদা কী ইজতেহাদি বিষয় মনে হয় আপনার কাছে যে এটা এক্সপ্লেন করার জন্য পূর্ববর্তী যুগের আলেমদের মত দিয়েই রেফারেন্স দিচ্ছেন?! আবার কিয়াস ও করছেন দেখছি।কুরআন এবং হাদিস কী আকিদা বোঝার জন্য এনাফ না? কুরআন এ আল্লাহ বলেনি আল্লাহের অবস্থানের কথা? অবশ্যই আছে- ১। তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ যিনি ছয় দিনে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল আরাফ: ৫৪ ২। নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হলেন আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী আর পৃথিবীকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন- সূরা ইউনুস (১০:৩) ৩।আল্লাহই স্তম্ভ ছাড়াই আকাশমন্ডলীকে ঊর্ধ্বে তুলে রেখেছেন, যা তোমরা দেখছ, অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন-সূরা আর-রাদ (১৩:২) ৪।‘আরশে দয়াময় সমুন্নত আছেন। -সূরা ত্ব-হা (২০:৫) ৫।তিনি আসমান, যমীন আর এ দু’য়ের ভিতরে যা আছে তা ছ’দিনে (ছ’টি সময় স্তরে) সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল-ফুরকান (২৫:৫৯) ৬।আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং এ দু’এর মাঝে যা কিছু আছে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন- অতঃপর তিনি ‘আরশে সমুন্নত হন। -সূরা আস-সাজদা (৩২:৪) ৭।তিনি আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন।-সূরা হাদীদ (৫৭:৪)
হাস্যকর 😅 অনেক দলিল প্রমাণ লুকানো হয়েছে। কোরআনে আল্লাহ্ স্পষ্ট ক্লিয়ার করে দিয়েছেন যে তিনি আরশের উপর উঠেছেন বা সমুন্নত হয়েছেন। মহাকাশ বা যাবতীয় সৃষ্টির পরে। সুরাহ ত্বহা-05. এছাড়াও আরো আয়াত আছে আল্লাহর সত্তাগতভাবে কোথায় রয়েছেন😊
সুন্দর হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ, বারাকাল্লাহু ফী ইলমীকা, তবে পাশাপাশি (রহমান আরশে সমাসীন) এই আয়াতের সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাসহ বলে দিলে ভালো হতো, এখন কিন্তু সাধারণ মানুষের মনে প্রশ্ন ঘুরপাক খাবে তাহলে আল্লাহ কোথায়? (মাআাযাল্লাহ) আপনাদের সাবধান করে দিতে হবে (স্থান কেন্দ্রীক) এই ধরনের প্রশ্ন কারাও জায়েজ নাই, কারণ এই প্রশ্ন দ্বারা আল্লাহর জন্য স্থান সাব্যস্ত করা হয়ে যায়।
@@Laymen62 নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি এই প্রশ্ন দ্বারা আল্লাহর জন্য স্থান সাব্যস্থ করেছেন?? মানে "আল্লাহ তাআ'লা কোথায়" বলে কি কোন জায়গায় এটা বুঝিয়েছেন আপনার কাছে মনে হয়??!
✅ ভর্তি চলছে
মারকাযু আহলিস সুন্নাহ ওয়াল জামাআহ
✅ বিভাগসমূহ-
১. আদর্শ মক্তব ও হিফজ বিভাগ।
২. মাদানী নেসাব। (১ম, ২য় ও ৩য় বর্ষ )
৩. এক বছর মেয়াদি আকিদা বিভাগ।
৪. শাবান ও রমাজান মাসে ১৬ দিনব্যাপী আকিদা প্রশিক্ষণ।
তত্ত্বাবধান: হজরত মাওলানা হাবীবুর রহমান মুনীর নদভী (দা. বা)
পরিচালক: মাওলানা বেলাল বিন আলী।
✅ সার্বিক যোগাযোগ-
01862-509339 - 01979-866455
✅ যাতায়াত-
সামসুল হক খান স্কুল রোড, মডার্ন হারবাল সংলগ্ন। কোনাপাড়া, ডেমরা, ঢাকা-১৩৬
মারকাযু আহলিস সুন্নাহ ওয়াল জামাআহ"-এর ফেসবুক পেইজ লিংক:
facebook.com/markazuahlissunnahwaljamaah
✅মাদরাসাতুল মাদীনার শিক্ষকদের পরামর্শে ও ফুযালা দ্বারা পরিচালিত। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
জি শেয়ার করে দিয়েছি।
মুহতারাম আপনার বুনিয়াদি আকাঈদ কিতাব পড়ে আমি ব্যক্তিগতভাবে আকীদাহ বিষয়ক অনেক কিছুই জানতে পেরেছি এবং উপকৃত হয়েছি।
আপনাদের মেহনতকে আল্লাহ তায়ালা কবুল করুন। আমীন
হক বাতিলের পার্থক্যকারী চমৎকার আলোচনা শুনে ওলীপুরী হুজুর খুবই আনন্দ প্রকাশ করেছেন, ও দুয়া দিয়েছেন,,
جزاك الله خيرا في الدنيا والآخرة
সুরা তাহা আয়াত ৫ সুনান আবু দাউদ ৩২৮২ মুকাললিদের সব কথা বাতিল
হক বাতিলের পার্থক্যকারী এই মহা মূল্যবান বয়ানের জন্য আপনাকে লক্ষ লক্ষ শুকরিয়া জানাই। فجزاك الله خيرا الجزاء في الدنيا والآخرة
কে কে আলোচনাটি শেয়ার করেছেন ?
জাযাকাল্লাহ খাইর
আল্লাহ আপনাদের নিরপক্ষ ভাবে দিনের খেদমত করার তৌফিক দান করুন
আলহামদুলিল্লাহ 🥰
অপেক্ষায় ছিলাম
جزاك الله خيرا في حياتك وعلمك وعملك واموالك واولادك
মাশাল্লাহ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও
পুরো আলোচনাজুড়ে কোনো কুরআন বা হাদিস এর রেফারেন্স এর কোনো নাম গন্ধও নেই! কোন আলেম কী বলল তা দিয়েই আলোচনা আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত শেষ করেছেন।
আকিদা কী ইজতেহাদি বিষয় মনে হয় আপনার কাছে যে এটা এক্সপ্লেন করার জন্য পূর্ববর্তী যুগের আলেমদের মত দিয়েই রেফারেন্স দিচ্ছেন?! আবার কিয়াস ও করছেন দেখছি।কুরআন এবং হাদিস কী আকিদা বোঝার জন্য এনাফ না? কুরআন এ আল্লাহ বলেনি আল্লাহের অবস্থানের কথা? অবশ্যই আছে-
১। তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ যিনি ছয় দিনে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল আরাফ: ৫৪
২। নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হলেন আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী আর পৃথিবীকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন- সূরা ইউনুস (১০:৩)
৩।আল্লাহই স্তম্ভ ছাড়াই আকাশমন্ডলীকে ঊর্ধ্বে তুলে রেখেছেন, যা তোমরা দেখছ, অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন-সূরা আর-রাদ (১৩:২)
৪।‘আরশে দয়াময় সমুন্নত আছেন। -সূরা ত্ব-হা (২০:৫)
৫।তিনি আসমান, যমীন আর এ দু’য়ের ভিতরে যা আছে তা ছ’দিনে (ছ’টি সময় স্তরে) সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল-ফুরকান (২৫:৫৯)
৬।আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং এ দু’এর মাঝে যা কিছু আছে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন- অতঃপর তিনি ‘আরশে সমুন্নত হন। -সূরা আস-সাজদা (৩২:৪)
৭।তিনি আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন।-সূরা হাদীদ (৫৭:৪)
আলহামদুলিল্লাহ সেয়ার করেছি।
ইমাম আবূ হানীফাহ রহিমাহুল্লাহ বলেন,
ومن قال : لا أعرف ربي في السماء أم في الأرض فقد كفر لأن الله تعالى يقول : (الرحمن على العرش استوى ) وعرشه فوق سبع سماوات ( قلت ) : فإن قال : إنه على العرش ولكنه يقول : لا أدري العرش في السماء أم في الأرض قال : هو كافر ; لأنه أنكر أن يكون في السماء
যে ব্যক্তি বলে, 'আমি জানি না, আমার রব আসমানে না জমিনে'-সে কাফির হয়ে গেল। কেননা আল্লাহ তাআলা বলেছেন, 'রহমান আরশের উপর উঠেছেন'। তাঁর আরশ সাত আসমানের উপরে। আবূ মৃতী' বলেন, 'আমি জিজ্ঞাসা করলাম, যদি সে ব্যক্তি বলে, 'আল্লাহ আরশের উপর কিন্তু আমি জানি না আরশ আসমানে না জমিনে।' তিন বললেন, 'সে কাফির। কেননা সে আল্লাহর আসমানে উপরে থাকাকে অস্বীকার করেছে।
(আল-ফিক্বহুল আবসাত পৃ. ৮৩-৮৫ /আল-ফিকহুল আবসাত, পৃ. ৪৯; শারহুল ফিকহিল আবসাত লিস সামারকান্দী, পৃ.১৭)
ইমাম আবু হানিফা রহিমাহুল্লাহ বলেন
من أنكر أن الله في السماء فقد كفر
যে ব্যক্তি আল্লাহর আসমানের উপরে থাকাকে অস্বীকার করল, সে কুফুরী করল।
( ইবন কুদামাহ, ইসবাতু সিফাতিল 'উল্'উলু, ১১৬-১১৭ যাহাবী, আল-'উলু, ১০১- ১০২ সাফারীনী, লাওয়াইহুল আনওয়ার আস-সানিয়্যাহ, ১/৩৫৭।)
@@RIMON-iqraorgCopy paste শায়েখে নজদী বলুন তো, রহমান আরশে উঠার আগে কোথায় ছিলেন?
নুরুল ইসলাম ওলীপুরী কথা আমার কাছে গ্ৰহনযোগ্য মনে হচ্ছে
চমৎকার আলোচনা
আমার প্রাণ প্রিয় শায়েখ আল্লামা নুরুল ইসলাম ওলিপুরি দা:বা:
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা
দালিলিক আলোচনা করে বিষয়টি পরিস্কার করায় হজরতের প্রতি রহিল শুকরিয়া।
জাযাকাল্লাহ
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
ইমাম আবূ হানীফাহ রহিমাহুল্লাহ বলেন,
ومن قال : لا أعرف ربي في السماء أم في الأرض فقد كفر لأن الله تعالى يقول : (الرحمن على العرش استوى ) وعرشه فوق سبع سماوات ( قلت ) : فإن قال : إنه على العرش ولكنه يقول : لا أدري العرش في السماء أم في الأرض قال : هو كافر ; لأنه أنكر أن يكون في السماء
যে ব্যক্তি বলে, 'আমি জানি না, আমার রব আসমানে না জমিনে'-সে কাফির হয়ে গেল। কেননা আল্লাহ তাআলা বলেছেন, 'রহমান আরশের উপর উঠেছেন'। তাঁর আরশ সাত আসমানের উপরে। আবূ মৃতী' বলেন, 'আমি জিজ্ঞাসা করলাম, যদি সে ব্যক্তি বলে, 'আল্লাহ আরশের উপর কিন্তু আমি জানি না আরশ আসমানে না জমিনে।' তিন বললেন, 'সে কাফির। কেননা সে আল্লাহর আসমানে উপরে থাকাকে অস্বীকার করেছে।
(আল-ফিক্বহুল আবসাত পৃ. ৮৩-৮৫ /আল-ফিকহুল আবসাত, পৃ. ৪৯; শারহুল ফিকহিল আবসাত লিস সামারকান্দী, পৃ.১৭)
ইমাম আবু হানিফা রহিমাহুল্লাহ বলেন
من أنكر أن الله في السماء فقد كفر
যে ব্যক্তি আল্লাহর আসমানের উপরে থাকাকে অস্বীকার করল, সে কুফুরী করল।
( ইবন কুদামাহ, ইসবাতু সিফাতিল 'উল্'উলু, ১১৬-১১৭ যাহাবী, আল-'উলু, ১০১- ১০২ সাফারীনী, লাওয়াইহুল আনওয়ার আস-সানিয়্যাহ, ১/৩৫৭।)
মাশা আল্লাহ। জ্ঞানগর্ব দালীলিক আলোচনা।জাযাকাল্লাহ।
আল্লাহ আমাদের ভ্রান্ত হুজুর থেকে নিরাপদ রাখুন। আমিন।
আল্লাহ নিজেই বল্লেন তিনি আরশে আছেন এখন আল্লাহর কথা সত্য না আবুহানিফার কথা সত্য নাউজুবিল্লাহ এমন বাজে আকিদা থেকে আমাদের হেফাজত করুন
আল্লাহ কোথায় বলেছেন? : الرحمن على العرش استوى
Ahle khobish akidai sohi akida
أَمْ أَمِنتُم مَّن فِى السَّمَآءِ أَن يُرْسِلَ عَلَيْكُمْ حَاصِبًا ۖ فَسَتَعْلَمُونَ كَيْفَ نَذِيرِ
অর্থঃ আম আমিনতুম মান ফিছছামাই আইঁ ইউরছিলা ‘আলাইকুম হা-সিবান ফাছাতা‘লামূনা কাইফা নাযীর। 6:00 ءَأَمِنتُم مَّن فِى السَّمَآءِ أَن يَخْسِفَ بِكُمُ الْأَرْضَ فَإِذَا هِىَ تَمُورُ
অর্থঃ আ আমিনতুম মান ফিছছামাই আইঁ ইয়াখছিফা বিকুমুল আরদা ফাইযা- হিয়া তামূর।
আলোচনা ও ঠিক আছে
থাম্বনেইল ও ঠিক আছে
পুরো আলোচনাজুড়ে কোনো কুরআন বা হাদিস এর রেফারেন্স এর কোনো নাম গন্ধও নেই! কোন আলেম কী বলল তা দিয়েই আলোচনা আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত শেষ করেছেন।
আকিদা কী ইজতেহাদি বিষয় মনে হয় আপনার কাছে যে এটা এক্সপ্লেন করার জন্য পূর্ববর্তী যুগের আলেমদের মত দিয়েই রেফারেন্স দিচ্ছেন?! আবার কিয়াস ও করছেন দেখছি।কুরআন এবং হাদিস কী আকিদা বোঝার জন্য এনাফ না? কুরআন এ আল্লাহ বলেনি আল্লাহের অবস্থানের কথা? অবশ্যই আছে-
১। তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ যিনি ছয় দিনে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল আরাফ: ৫৪
২। নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হলেন আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী আর পৃথিবীকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন- সূরা ইউনুস (১০:৩)
৩।আল্লাহই স্তম্ভ ছাড়াই আকাশমন্ডলীকে ঊর্ধ্বে তুলে রেখেছেন, যা তোমরা দেখছ, অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন-সূরা আর-রাদ (১৩:২)
৪।‘আরশে দয়াময় সমুন্নত আছেন। -সূরা ত্ব-হা (২০:৫)
৫।তিনি আসমান, যমীন আর এ দু’য়ের ভিতরে যা আছে তা ছ’দিনে (ছ’টি সময় স্তরে) সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল-ফুরকান (২৫:৫৯)
৬।আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং এ দু’এর মাঝে যা কিছু আছে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন- অতঃপর তিনি ‘আরশে সমুন্নত হন। -সূরা আস-সাজদা (৩২:৪)
৭।তিনি আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন।-সূরা হাদীদ (৫৭:৪)
প্রকৃত দাঈ
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু।
আশা করি, মহান আল্লাহর রহমতে সকলে সুস্থ ও শান্তিতে আছেন। ইসলামের প্রতি দায়িত্বশীলতা থেকে আমাদের প্রত্যেকের উচিত দ্বীন প্রচারে একতাবদ্ধ থাকা। তবে সম্প্রতি কিছু ঘটনায় দেখা যাচ্ছে, কিছু আলেম ওলামা বিতর্ক ও নিন্দা করার মাধ্যমে নিজেদের প্রচার এবং হাইলাইট করার চেষ্টা করছেন। এটি একদিকে যেমন অপ্রয়োজনীয়, তেমনি ইসলামের সুমহান আদর্শের পরিপন্থী।
প্রিয় ওলামায়ে কেরাম, প্রকৃত দাঈ (দ্বীনের প্রচারক) কখনো কারো নিন্দা করেন না। তিনি হেদায়েতের পথ দেখান, মানুষের হৃদয়ে আল্লাহর প্রেম ও রাসুলের ভালোবাসা জাগ্রত করেন। কারো ভুল ধরার উদ্দেশ্যে নয়, বরং সঠিক পথের দিকে আহ্বান জানানোই একজন আলেমের মূল কাজ। অথচ এখন কিছু মাহফিলে দেখা যায়, ব্যক্তিগত মতভেদ ও বিভ্রান্তি ছড়ানোর জন্য অন্য আলেমদের নিয়ে নিন্দনীয় মন্তব্য করা হয়।
নিন্দা করা: ইসলামে এক ঘৃণিত কাজ
কুরআন ও হাদিসে স্পষ্টভাবে নিন্দা ও মিথ্যা প্রচারের বিরুদ্ধে কঠোর সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে। অথচ কিছু আলেম দাবি করেন যে তারা "নিন্দা" করছেন না, বরং "প্রতিবাদ" করছেন। কিন্তু তাদের বক্তব্য প্রমাণবিহীন, বিভ্রান্তিকর এবং কোনো কোনো ক্ষেত্রে ডাহা মিথ্যা। উদাহরণস্বরূপ, তারা তাবলীগ জামাত বা সা’দ সাহেবের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে ধরেন। তারা কোনো নির্দিষ্ট প্রমাণ দেখাতে না পেরে কেবল দর্শকদের মনোযোগ আকর্ষণ করার চেষ্টা করেন।
প্রশ্ন হচ্ছে, যদি সত্যিই তাদের অভিযোগ সঠিক হয়, তবে কেন তারা নির্ভুল প্রমাণ উপস্থাপন করেন না? যদি কোনো বই বা বক্তব্যে ভুল থাকে, তবে তা স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে দেখান। কিন্তু স্রেফ অভিযোগ তোলার জন্য মিথ্যা দাবি করা ইসলামের মৌলিক নীতির বিপরীত।
বিতর্ক নয়, সঠিক জ্ঞান প্রচার করুন
প্রিয় ওলামায়ে কেরাম, আপনারা জানেন যে ইসলামে বিভেদ সৃষ্টিকারীরা আল্লাহর কাছে ঘৃণিত। আপনারা যখন মাহফিলে উঠে অন্য আলেমদের নিন্দা করেন, তখন তা মুসলিম উম্মাহর মধ্যে বিভ্রান্তি ও দুঃখের কারণ হয়। ইসলামের মূল বার্তা হল একতা, শান্তি ও মানবতার কল্যাণ। আল্লাহ তা’আলা আপনাদের এবং আমাদের সবাইকে এই বার্তাই প্রচার করতে বলেছেন।
কিছু ওলামা তাদের বক্তব্যে দাওয়াতের কোনো আলোচনা করেন না, বরং কেবল নিন্দা, সমালোচনা ও বিভ্রান্তিকর কথার মাধ্যমে মানুষের মাঝে দ্বিধা সৃষ্টি করেন। এভাবে তারা ইসলামের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করছেন এবং মানুষকে ইসলাম থেকে দূরে ঠেলে দিচ্ছেন।
আমাদের দায়িত্ব
আমাদের সকলের উচিত, এই ধরনের নিন্দাকারী ওলামাদের থেকে সতর্ক থাকা এবং তাদের বিভ্রান্তিকর কথার জবাব যুক্তি ও প্রমাণের মাধ্যমে দেওয়া। একই সাথে আল্লাহর কাছে দোয়া করা, যেন তিনি তাদের হেদায়েত দেন।
প্রিয় ওলামাগণ, আপনারা ইসলামের মুখপাত্র। আপনাদের বক্তব্যে হেদায়েত, ঈমান এবং ভালোবাসার বার্তা থাকতে হবে। বিভেদ সৃষ্টি নয়, বরং উম্মাহর মধ্যে একতা প্রতিষ্ঠাই হওয়া উচিত আপনার লক্ষ্য। মাহফিলকে ব্যবহার করে ব্যক্তিগত মতভেদ বা অন্যকে অপমান করার পরিবর্তে আল্লাহর বাণী এবং রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সুন্নাহ প্রচারে মনোযোগ দিন।
আল্লাহ আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুন এবং সত্যের পথে পরিচালিত করুন। আমিন।
ওয়াসসালাম।
জাজাকাল্লাহ খইরন
الحمد لله .التقرير مهم
جزاك الله خيرا
আল্লাহ উস্তাদজির ইলমে বরকত দান করুন। আমিন।
আসসালামু আলাইকুম ভাই আপনি কোরআন হাদিস থেকে কোন দলীল দিলেন না কেন? আল্লাহর অবস্থান সম্পর্কে কি কোরআন হাদিসে নাই
আল্লাহ স্থান কাল পাত্র সবকিছু থেকে পবিত্র। তিনি কোন কিছুর মুখাপেক্ষী নন।
সূরা বাকারা-১১৫
সূরা বাকারা-১৮৬
সূরা বাকারা-২৪৭
সূরা বাকারা -২৬১
সূরা বাকারা-২৬৮
সূরা বাকারা -২৫৫
সূরা ইমরান -৭৩
সূরা আনআম-৩
সূরা আনকাবুর-৬
সূরা এখলাস-২
সূরা শুরা-১১
সূরা হাদিদ -৪
সূরা মায়েদা - ৫৪
সূরা নূর -৩২
নিসা-১৩০
সূরা মূলক -১৭
বুখারী শরীফ -৪০৫
নাসায়ি শরীফ-১১৩৭
❤কামরুল ইসলাম ওলীপুরি অন্ধ হানাফি নয়। ❤❤❤
Tahole to murkho
মাওলানা বেলাল বিন আলী ঠিক বলেছেন।
আল্লাহর স্থান কাল পাত্র সবকিছু থেকে পবিত্র। আল্লাহ কোন কিছুর মুখাপেক্ষী নন।
দদিল
সূরা বাকারা-১১৫
সূরা বাকারা-১৮৬
সূরা বাকারা-২৪৭
সূরা বাকারা -২৬১
সূরা বাকারা-২৬৮
সূরা বাকারা -২৫৫
সূরা ইমরান -৭৩
সূরা আনআম-৩
সূরা আনকাবুর-৬
সূরা এখলাস-২
সূরা শুরা-১১
সূরা হাদিদ -৪
সূরা মায়েদা - ৫৪
সূরা নূর -৩২
নিসা-১৩০
সূরা মূলক -১৭
বুখারী শরীফ -৪০৫
নাসায়ি শরীফ-১১৩৭
একটা সাধারন প্রশ্ন:
তাহলে আল্লাহর সাথে দেখা করতে নবী করিম (সঃ) কোথায় গিয়েছিলেন??
❤❤কোরআন মাজিদের তোহার ৫ নম্বর আয়াতে বলেন। আল্লাহতালা আরশের সমুন্নত ❤❤আপনারা কি দিয়ে ধামাচাপা দিচ্ছেন।
কেউ যদি বলে আল্লাহ সবত্র বিরাজমান সে কুফুরি করল
জাজাকাল্লাহ
Mashallah
দুঃখজনক। কিতাবুল্লাহ, কিতাবু রসুলিল্লাহি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম থেকে কোন দলিল নেই।
আকিদার বিষয় আপনাকে আর অনেক পড়ালেখা করতে হবে
মাশাআল্লাহ
আল্লাহ তাআলা যদি আরশে না থাকে তাহলে রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মেরাজে কোথায় গিয়েছিলেন জানার জন্য প্রশ্ন
Alhamdulillah
ভাই আমাদের নবী হুজুর সাল্লাল্লাহু ইসলাম সাহাবায়ে কেরামের মত কি এ কথা তো বললেন না
পুরো আলোচনাজুড়ে কোনো কুরআন বা হাদিস এর রেফারেন্স এর কোনো নাম গন্ধও নেই! কোন আলেম কী বলল তা দিয়েই আলোচনা আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত শেষ করেছেন।
আকিদা কী ইজতেহাদি বিষয় মনে হয় আপনার কাছে যে এটা এক্সপ্লেন করার জন্য পূর্ববর্তী যুগের আলেমদের মত দিয়েই রেফারেন্স দিচ্ছেন?! আবার কিয়াস ও করছেন দেখছি।কুরআন এবং হাদিস কী আকিদা বোঝার জন্য এনাফ না? কুরআন এ আল্লাহ বলেনি আল্লাহের অবস্থানের কথা? অবশ্যই আছে-
১। তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ যিনি ছয় দিনে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল আরাফ: ৫৪
২। নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হলেন আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী আর পৃথিবীকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন- সূরা ইউনুস (১০:৩)
৩।আল্লাহই স্তম্ভ ছাড়াই আকাশমন্ডলীকে ঊর্ধ্বে তুলে রেখেছেন, যা তোমরা দেখছ, অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন-সূরা আর-রাদ (১৩:২)
৪।‘আরশে দয়াময় সমুন্নত আছেন। -সূরা ত্ব-হা (২০:৫)
৫।তিনি আসমান, যমীন আর এ দু’য়ের ভিতরে যা আছে তা ছ’দিনে (ছ’টি সময় স্তরে) সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল-ফুরকান (২৫:৫৯)
৬।আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং এ দু’এর মাঝে যা কিছু আছে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন- অতঃপর তিনি ‘আরশে সমুন্নত হন। -সূরা আস-সাজদা (৩২:৪)
৭।তিনি আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন।-সূরা হাদীদ (৫৭:৪)
কুরআন ও হাদিস থেকে কিছু দলিল দেন
বিন ওলিপুরির আছর ওয়াক্ত নিয়ে হানাফি মাজহাব নামে বিতর্কিত বক্তব্য আছে তা নিয়ে একটা ভিডিও বানান
👍
❤
কামরুল ইসলাম অলিপুরি❤❤❤❤❤❤❤
আররাহমানু আলাল আর্শিস্তাওয়া, আল্লাহ তায়ালা আরশের উপরে আছেন, এইটা আল্লাহর কথা, হানাফী মাযহাবে কথা আল ফিকহুল আকবার।আমরা অলীপুরী বা অন্য কারু কথা মানার জরুরত নাই।
مع هذا البحث كان ضرريا...... شرح قول الله جل وعلى الرحمن على العرش استوى
الرحمن على العرش استوى এই আয়াতের জবাব চাই
আল্লাহ বাঁদিকে জিজ্ঞাসা করে ছিলেন আল্লাহ কোথায়, বাঁদি উত্তর দিয়েছে আকাশে, রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বাঁদিকে সঠিক উত্তর দিবার জন্য বাঁদিকে মুক্ত করতে বলেন। তাহলে রাসূলে আকিদা কি ভূল ছিল?
দলিল??
দলিল খন্ডানো ও প্রদানের উপস্থাপনা দারুণ,বাকি
আপনারও 'নসিহাহ কিভাবে করতে হয়'-তার একটা কোর্স করা অতি প্রয়োজন।
ভাই,আমার জ্ঞান কম।আমি একটি আয়াতের মূল অর্থ জানতে চাই।তা হলো, আররহমানু আলাল আরশিসতাওয়া।অনুরোধ রইল
আহলে হাদিসদের আকিদার কথা বাদ দিয়ে নিজেদের আকিদার কথা নিয়ে চিন্তা করেন
Ahle khobish akida sohih akida
আল্লাহ তা' লা সৃষ্টির আগে কোথায় ছিলেন তা তিনি আমাদের কোরআানে কোথায় জানান নি এবং নবী ( সঃ) হাদিসে কোথায় বলেন নি। তবে সৃষ্টির পর তিনি কোথায় আছেন সেটা আল্লাহ তা' লা আমাদের জানিয়েছেন। সূরা আস সেজদাহ আয়াত-৪, সূরা আর র' দ আয়াত-২, সূরা ত্ব হা আয়াত-৫ আরও আয়াত আছে।এগুলার কি ব্যাখ্যা দিবেন মুফতি সাহেব। এবং নবী(সঃ) এর মেরাজ কোথায় হয়েছে। মেরাজের সহীহ বর্ণনা গুলো পরেন। আর কত মানুষের ভুল ধরবেন। আগে নিজের ভুল ঠিক করেন।আরও পড়াশোনা করে ফতোয়া দিয়েন।সাধারণ মানুষের আক্বীদা নষ্ট করবেন না ভুল তথ্য দিয়ে।এর জন্য আল্লাহ তা' লার কাছে জবাবদিহির আওতায় পরে যাবেন।
মাও কামরুলের মিসটেক আছে নিজে নিজে গবেষনা করতেগিয়ে
ইমাম আবূ হানীফাহ রহিমাহুল্লাহ বলেন,
ومن قال : لا أعرف ربي في السماء أم في الأرض فقد كفر لأن الله تعالى يقول : (الرحمن على العرش استوى ) وعرشه فوق سبع سماوات ( قلت ) : فإن قال : إنه على العرش ولكنه يقول : لا أدري العرش في السماء أم في الأرض قال : هو كافر ; لأنه أنكر أن يكون في السماء
যে ব্যক্তি বলে, 'আমি জানি না, আমার রব আসমানে না জমিনে'-সে কাফির হয়ে গেল। কেননা আল্লাহ তাআলা বলেছেন, 'রহমান আরশের উপর উঠেছেন'। তাঁর আরশ সাত আসমানের উপরে। আবূ মৃতী' বলেন, 'আমি জিজ্ঞাসা করলাম, যদি সে ব্যক্তি বলে, 'আল্লাহ আরশের উপর কিন্তু আমি জানি না আরশ আসমানে না জমিনে।' তিন বললেন, 'সে কাফির। কেননা সে আল্লাহর আসমানে উপরে থাকাকে অস্বীকার করেছে।
(আল-ফিক্বহুল আবসাত পৃ. ৮৩-৮৫ /আল-ফিকহুল আবসাত, পৃ. ৪৯; শারহুল ফিকহিল আবসাত লিস সামারকান্দী, পৃ.১৭)
ইমাম আবু হানিফা রহিমাহুল্লাহ বলেন
من أنكر أن الله في السماء فقد كفر
যে ব্যক্তি আল্লাহর আসমানের উপরে থাকাকে অস্বীকার করল, সে কুফুরী করল।
( ইবন কুদামাহ, ইসবাতু সিফাতিল 'উল্'উলু, ১১৬-১১৭ যাহাবী, আল-'উলু, ১০১- ১০২ সাফারীনী, লাওয়াইহুল আনওয়ার আস-সানিয়্যাহ, ১/৩৫৭।)
পুরো আলোচনাজুড়ে কোনো কুরআন বা হাদিস এর রেফারেন্স এর কোনো নাম গন্ধও নেই! কোন আলেম কী বলল তা দিয়েই আলোচনা আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত শেষ করেছেন।
আকিদা কী ইজতেহাদি বিষয় মনে হয় আপনার কাছে যে এটা এক্সপ্লেন করার জন্য পূর্ববর্তী যুগের আলেমদের মত দিয়েই রেফারেন্স দিচ্ছেন?! আবার কিয়াস ও করছেন দেখছি।কুরআন এবং হাদিস কী আকিদা বোঝার জন্য এনাফ না? কুরআন এ আল্লাহ বলেনি আল্লাহের অবস্থানের কথা? অবশ্যই আছে-
১। তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ যিনি ছয় দিনে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল আরাফ: ৫৪
২। নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হলেন আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী আর পৃথিবীকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন- সূরা ইউনুস (১০:৩)
৩।আল্লাহই স্তম্ভ ছাড়াই আকাশমন্ডলীকে ঊর্ধ্বে তুলে রেখেছেন, যা তোমরা দেখছ, অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন-সূরা আর-রাদ (১৩:২)
৪।‘আরশে দয়াময় সমুন্নত আছেন। -সূরা ত্ব-হা (২০:৫)
৫।তিনি আসমান, যমীন আর এ দু’য়ের ভিতরে যা আছে তা ছ’দিনে (ছ’টি সময় স্তরে) সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল-ফুরকান (২৫:৫৯)
৬।আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং এ দু’এর মাঝে যা কিছু আছে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন- অতঃপর তিনি ‘আরশে সমুন্নত হন। -সূরা আস-সাজদা (৩২:৪)
৭।তিনি আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন।-সূরা হাদীদ (৫৭:৪)
فقه الأكبر থেকে তো দলিল দিলেন না
এই দলিল গুলো নিয়ে সরাসরি বিন অলীপুর সাথে যোগাযোগ করা হয়েছিল কি ? আমার মনে হয়- আপনার দলিল গুলোর জবাবে বিন অলিপুরর বক্তব্য রেকর্ড করা উচিত।
কে কি বলছে শুনতে চাইনা,,কোরআন হাদিসে কি আছে তাই বলেন
আসছালামু আলাইকুম ভাইজান আপনি শুধু ইমামদের বক্তব্য দেন হাদিস কোরআন কি বলে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা যদি সর্বত্র বিরাজমান হন রাসুল কে মিরাজ করতে সপ্তম আসমানে যেতে হল কেন
রব্বুল আলামীন আরশের উপর আছেন এটা তো কোরআনে আছে। এটা কি গুনগত আছেন নাকি সওাগত ভাবে আছেন বিস্তারিত জানালে উপকৃত হবো।
Shyekh ahmadullaho to bolen allah tayala uporer dike achen
আপনার কথায় অনেক গুলো ফাঁক আছে
সে তো কোরআনের আয়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে মনে হয়।
তুমি মাতুরিদি আকিদা এ আকিদা পথভ্রষ্ট
চৌধির আহলে হাদিসের মত আল্লাহ আরশের উপরে এটা সটিক
India is planning to attach Bangladesh and the Mawlvis are busy fighting what is right what is wrong
আপনারা ফাত্তান!
انت في ضلالة ،ظاهرا
@@Mawlanadilawarjamali أنت جهمي
কামারের গায়ে আগুন জইলা গেছে
মিথ্যা প্রচার কুরুন, হিসাব একদিন দিতেই হবে, বিলাল সাহেব
মাওলানা বেলাল সত্য কথা বলেছেন।
দলিল
সূরা বাকারা-১১৫
সূরা বাকারা-১৮৬
সূরা বাকারা-২৪৭
সূরা বাকারা -২৬১
সূরা বাকারা-২৬৮
সূরা বাকারা -২৫৫
সূরা ইমরান -৭৩
সূরা আনআম-৩
সূরা আনকাবুর-৬
সূরা এখলাস-২
সূরা শুরা-১১
সূরা হাদিদ -৪
সূরা মায়েদা - ৫৪
সূরা নূর -৩২
নিসা-১৩০
সূরা মূলক -১৭
বুখারী শরীফ -৪০৫
নাসায়ি শরীফ-১১৩৭
keyamote dekha hobe
@@nobinofficial420এই দলিল গুলো আল্লাহ তা' লা কোথায় আছেন তা প্রমানিত হয় না।নিজের মন গড়া ব্যাখ্যা দিবেন মা।আল্লাহ তা' লার কাছে জবাবদিহি করতে হবে।
আলোচনা করবেন ঠিক আছে তবে এমন থাম্বেইল হতাশাজনক😢
পুরো আলোচনাজুড়ে কোনো কুরআন বা হাদিস এর রেফারেন্স এর কোনো নাম গন্ধও নেই! কোন আলেম কী বলল তা দিয়েই আলোচনা আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত শেষ করেছেন।
আকিদা কী ইজতেহাদি বিষয় মনে হয় আপনার কাছে যে এটা এক্সপ্লেন করার জন্য পূর্ববর্তী যুগের আলেমদের মত দিয়েই রেফারেন্স দিচ্ছেন?! আবার কিয়াস ও করছেন দেখছি।কুরআন এবং হাদিস কী আকিদা বোঝার জন্য এনাফ না? কুরআন এ আল্লাহ বলেনি আল্লাহের অবস্থানের কথা? অবশ্যই আছে-
১। তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ যিনি ছয় দিনে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল আরাফ: ৫৪
২। নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হলেন আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী আর পৃথিবীকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন- সূরা ইউনুস (১০:৩)
৩।আল্লাহই স্তম্ভ ছাড়াই আকাশমন্ডলীকে ঊর্ধ্বে তুলে রেখেছেন, যা তোমরা দেখছ, অতঃপর তিনি আরশে সমুন্নত হয়েছেন-সূরা আর-রাদ (১৩:২)
৪।‘আরশে দয়াময় সমুন্নত আছেন। -সূরা ত্ব-হা (২০:৫)
৫।তিনি আসমান, যমীন আর এ দু’য়ের ভিতরে যা আছে তা ছ’দিনে (ছ’টি সময় স্তরে) সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। -সূরা আল-ফুরকান (২৫:৫৯)
৬।আল্লাহ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং এ দু’এর মাঝে যা কিছু আছে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন- অতঃপর তিনি ‘আরশে সমুন্নত হন। -সূরা আস-সাজদা (৩২:৪)
৭।তিনি আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন।-সূরা হাদীদ (৫৭:৪)
হাস্যকর 😅
অনেক দলিল প্রমাণ লুকানো হয়েছে।
কোরআনে আল্লাহ্ স্পষ্ট ক্লিয়ার করে দিয়েছেন যে তিনি আরশের উপর উঠেছেন বা সমুন্নত হয়েছেন।
মহাকাশ বা যাবতীয় সৃষ্টির পরে।
সুরাহ ত্বহা-05.
এছাড়াও আরো আয়াত আছে আল্লাহর সত্তাগতভাবে কোথায় রয়েছেন😊
ঐ আয়াতগুলো আলিফ লাম মিমের মত
কোরআনের একটি আয়াত পড়ে দলিল দেন কেন?
আল্লাহ স্থান কাল পাত্র সবকিছু থেকে পবিত্র।
সূরা বাকারা-১১৫
সূরা বাকারা-১৮৬
সূরা বাকারা-২৪৭
সূরা বাকারা -২৬১
সূরা বাকারা-২৬৮
সূরা বাকারা -২৫৫
সূরা ইমরান -৭৩
সূরা আনআম-৩
সূরা আনকাবুর-৬
সূরা এখলাস-২
সূরা শুরা-১১
সূরা হাদিদ -৪
সূরা মায়েদা - ৫৪
সূরা নূর -৩২
নিসা-১৩০
সূরা মূলক -১৭
বুখারী শরীফ -৪০৫
নাসায়ি শরীফ-১১৩৭
@@nobinofficial420 এই দলিল গুলা আল্লাহ তা' লা কোথায় তা প্রমান করে না। এগুলা অন্য বিষয়ের দলিল
@@nobinofficial420 যেই আয়াত দিলেন কোনোটাতে জিহাত কিংবা মাকান থেকে মুক্ত হওয়ার সম্পর্ক নাই। নিজেও বোধয় পড়ে দেখেন নি
এইবেপারে আপনাকে কে বলেছে কথা বলার জন্য বাইরাল হতে চান?
সুন্দর হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ, বারাকাল্লাহু ফী ইলমীকা, তবে পাশাপাশি (রহমান আরশে সমাসীন) এই আয়াতের সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাসহ বলে দিলে ভালো হতো,
এখন কিন্তু সাধারণ মানুষের মনে প্রশ্ন ঘুরপাক খাবে তাহলে আল্লাহ কোথায়? (মাআাযাল্লাহ) আপনাদের সাবধান করে দিতে হবে (স্থান কেন্দ্রীক) এই ধরনের প্রশ্ন কারাও জায়েজ নাই, কারণ এই প্রশ্ন দ্বারা আল্লাহর জন্য স্থান সাব্যস্ত করা হয়ে যায়।
আল্লাহর রাসূল (ﷺ) প্রশ্ন করেছেন তিনি কি আমাদের চেয়ে বেশি জানতেন না?
@@abuusufbinfarok3911
সুবহানাল্লাহ, রাসূল নাজায়েজ কাজ করেছেন। أين الله؟
@@abuusufbinfarok3911 আল্লাহর রাসূল আইন্নাল্লাহ বলে তাহলে নিশ্চয় গুনাহ করেছে নাউজুবিল্লাহ
@@Laymen62 নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি এই প্রশ্ন দ্বারা আল্লাহর জন্য স্থান সাব্যস্থ করেছেন?? মানে "আল্লাহ তাআ'লা কোথায়" বলে কি কোন জায়গায় এটা বুঝিয়েছেন আপনার কাছে মনে হয়??!
@@hasan9.11 নবিজী কি বাংলায় কথা বলতেন??? "আইনাল্লহ" শব্দ দ্বারা নবীজি কি এ কথা বুঝিয়েছেন যে আল্লাহ তাআ'লা কোন জায়গায় আছেন??
আরে তোমাদের মাযহাব আছে আমাদের নবী নাই আমাদের নবী জুলিপুরী
এই চেনেল একটু বেশি বাড়াবাড়ি কইরা ফালাইতাছে। ইমাম আবু হানিফা (রাহিঃ) রে নবীর পর্যায়ে নিয়া যাইতাছে। বাড়াবাড়ি এবং ছাড়াছাড়ি খুবই খারাপ।
আলহামদুলিল্লাহ 🥰
অপেক্ষায় ছিলাম