@@Pranto-o9h মাওলানা বেলাল বিন আলী সাহেব বর্তমানে একটি আকিদার অনলাইন ক্লাস করাচ্ছেন। যোগাযোগ করুন: সরাসরি রেজিস্ট্রেশন করুন docs.google.com/forms/d/e/1FA... নাম্বার:+8801815113563
মুখস্থ করার সুবিধার্থে মূল কথা: শিরোনামঃ আরোশ সৃষ্টির আগে আল্লাহ কোথায় ছিলেন? পরে কোথায় আছেন? অধিকাংশের মতে সবার আগে আরশ সৃষ্টি করেছেন আর সৃষ্টির আগে আল্লাহ কোথায় ছিলেন? هو الأول و الآخر كان الله و لم يكن شيء غيره. আরসে ছিলেন না কারণ তখন তো আরশের সৃষ্টিই হয়নি। স্থানেও ছিলেন না উপরে ছিলেন না কারণ তখন কোন স্থান। বা দিকের সৃষ্টিই হয়নি। সৃষ্ট বিশ্ব জগতের সম্ভাব্য তিনটি ধরন। ১. আল্লাহ তায়ালা তা আপন সত্ত্বার মধ্যে সৃষ্টি করেছেন । ২. আপন সত্ত্বর বাইরে সৃষ্টি করেছেন তবে নিজে এর ভিতরে স্থান গ্রহণ করেছেন। আপন সত্ত্বার বাইরে সৃষ্টি করেছেন, এবং নিজে এর বাইরেই আছেন। ❤সৃষ্টির পূর্বে আল্লাহ তায়ালা অমুক স্থানে ছিলেন এ কথার অর্থ দাঁড়াবে , আল্লাহ যেমন অনাদি আল্লাহর যেমন শুরু নেই ঐ স্থানেরও শুরু নেই, অনাদি ।নাউজুবিল্লাহ। ❤আলালাহ কোথায় আছেন ثم استوى أأمنتم من في السماء و هو معكم أينما كنتم لا يكون من نجوى ثلاثة.... فأينما تولوا فثم وجه الله إن أحدكم إذا قام في صلاته فإنه يناجي ربه أو بينه و بين القبلة. হুলুলি ফেরকা: و هو معكم আল্লাহ তায়ালার সত্ত্বা ও মাখলুকের সত্তা মিলে একাকার হয়ে গেছে। দেহিবাদী আকীদা: আল্লাহ তায়ালা আরোশের উপর আছেন কিন্তু এই দুটি মতের কোনটি অনুযায়ী কুরআন ও সুন্নাহর সকল নসের উপর আমল হয়না কৌশল: জিজ্ঞাসা করুন আল্লাহ তায়ালার অবস্থান সম্পর্কে তাদের আকীদা কী? এবং দলীল কী? অন্যান্য আয়াত বলুন তখন সে অন্যান্য আয়াতগুলোকে ব্যাখ্যা করবে। কেন ঐ আয়াত গুলোর ব্যাখ্যা হবে আর সালফিদের দলীল এই আয়াত গুলোর ব্যাখ্যা হবে না। আহলুস সুন্নাহর আকীদা: স্থান সৃষ্টির আগে যেমন ছিলেন এখনো তেমনি আছেন। স্থান ছাড়া আল্লাহর পক্ষে থাকা সম্ভব। মাখলুকের কোন সিফাত আল্লাহ তায়ালার জন্য সম্পৃক্ত করা যাবেনা। التحول স্থানান্তর , পরিবর্তন মাখলুকের সিফাত। খালেকের সিফাত না। খালেক পরিবর্তন ঘটান পরিবর্তিত হনা না
যে আয়াতে আল্লাহ আরশের কথা বলেছেন তার দ্বারা উদ্দেশ্য সত্তাগত ভাবে । আর অন্যান্য সব জায়গার উদ্দেশ্য علما قدرة سمعا وبصرا এই চারটি ক্ষেত্রে সব জায়গায় বিরাজমান
যখন মহান রব আল্লাহ ছাড়া যখন কিছুই ছিল না তখন তিনি কি দিয়ে সৃষ্টি করে এই সব বা মহাবিশ্ব। আর ভাই ওহাদাতুল ওজুত নিয়ে একটু আলোচনা করেন। সৃষ্টি ও স্রষা এক না হলে এই সব matter কোথায় হতে আসল ভাই একটু আলোচনা করেন। 🙏🙏
মুসলিম হলে ঈমান চলে গেছে, তাওবা করুন। যদি জানার থাকে আলিমদের থেকে জানুন নিজের মতামত না দিয়ে। আল্লাহ হও বললেই হয়ে যায়, তার জন্যে সৃষ্টি করা কোনো কিছুই না, কারণ তিনিই স্রষ্টা, তিনি কোনো শর্তের মধ্যে পড়ে না, বোকা কোথাকার। হিন্দুদের কুফরি মতবাত নিয়ে আসছে।
আল্লাহ তা'আলা হও বললে হয়ে যায়, দলিলঃ কুন ফা ইয়া কুন। আল খালিক মানে এমন সৃষ্টিকর্তা যিনি শূন্য থেকে সবকিছু সৃষ্টি করেন, করতে পারেন, যা অন্য কারও পক্ষে সম্ভব নয়। আল্লাহ তার জাত ও সিফাতে অনন্য, কোন মাখলুকের মতো না। আমরা কোন কিছু বানাতে কোন কিছু লাগে, আল্লাহর লাগে না। আর লাগলে আল্লাহর ঐ প্রয়োজন ঐ বস্তুর মুখাপেক্ষী হয়ে গেলেন - তাহলে তিনি আর আল্লাহ রইলেন না। এমন কারও ক্ষেত্রে হলে সে আল্লাহ নয়, যেমন আমরা, কিছু করতে আমাদের কিছুর প্রয়োজন পড়ে। দলিল: কুল হুয়াল্লাহু আহাদ, আল্লাহুস সমাদ। - বলো আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। আল্লাহ কারও মুখাপেক্ষী নন (সবকিছুই তার মুখাপেক্ষী)।
হুম, আপনার এই আলোচনাটি সবচে পরিষ্কার। জাজাকাল্লাহ। আমি সত্য সন্ধানী। বিতর্ক আমার উদ্দেশ্য না, আপনার এই বক্তব্য নিয়ে কোন বিদগ্ধ সালাফী আলেমের সাথে কথা বলব। সন্তোষজনক উত্তর না পেলে....
আল্লাহ আমাদের তার বিষয়ে যা জানিয়েছন আমরা তাই বলবো এক্সট্রা বাড়াবাড়ি করবোনা। আরশ সৃষ্টির পূর্বে কোথায় ছিলেন আল্লাহ যখন জানানোর প্রয়োজন মনে করেন নি তাহলে আমরা কেন আল্লাহর বিষয়ে বাড়তি কথা বলবো? আল্লাহ যখন জানিয়েছেন তিনি আরশের উপর সমাসিন সেটাই আমরা বিশ্বাস করবো।
আস্সালামু আলাইকুম। আমি একজন আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাআত এর আকিদা ভুক্ত। কেবল মাত্রই জানার জন্য প্রশ্ন করা। আমার প্রশ্ন, ১. আল্লাহ সর্বত্র আছেন, এ কথা কতটুকু সঠিক? ২. যদি সঠিক হয় তবে, তৃতীয় সৃষ্টি পদ্ধতি অর্থাৎ, "আল্লাহ সবকিছুকে তার সত্তার বাহিরে সৃষ্টি করেছেন, এবং তিনি যেমন সবকিছু সৃষ্টির আগেও মখলুক এর মধ্যে ছিলেন না এবং এখনো নেই ", এবং আল্লাহ সর্বত্র আছেন, এ দুই কথার মিল কোথায়?
ওলীদের পরিচয় প্রদান করে কুরআনে ইরশাদ করা হয়েছেঃ أَلَا إِنَّ أَوْلِيَاءَ اللَّهِ لَا خَوْفٌ عَلَيْهِمْ وَلَا هُمْ يَحْزَنُونَ الَّذِينَ آمَنُوا وَكَانُوا يَتَّقُونَ “জেনে রাখ! নিশ্চয় আল্লাহর ওলীগণের কোনো ভয় নেই এবং তাঁরা চিন্তাগ্রস্থ হবেন না- যারা ঈমান এনেছেন এবং যারা আল্লাহর অসন্তুষ্টি থেকে আত্মরক্ষা করে চলেন বা তাকওয়ার পথ অনুসরণ করেন।”
একটি প্রশ্ন - আল্লাহ তায়ালার অবস্থান সংক্রান্ত অন্যান্য আয়াতে ইসতিওয়া শব্দটি নেই যেমনটি আরশে অবস্থান সংক্রান্ত আয়াতে আছে। প্রশ্ন হলো, ইসতিওয়া এর অর্থ ও মর্ম কী এবং এর কারণে আরশে অবস্থান সংক্রান্ত আয়াতের সরাসরি অর্থ গ্রহণ আর অন্যান্য আয়াতের ব্যাখ্যা করার কোন সুযোগ আছে কি না?
আল ক্বুরআনের আল্লাহ তায়ালার আকার আকৃতি সম্পর্কে যা বলা হয়েছে তার সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতা নেই। এরপরে তার আকার আকৃতি নেই আমাদের কল্পনার মতো নয় এই অর্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন যেমন আল্লাহ তায়ালার একটা আকার আকৃতি থাকা দরকার এক ভাবে তার শুরু হওয়া দরকার। আর আমাদের আকার আকৃতির ধারণা সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতার অন্তর্ভুক্ত।যেমন আল ক্বুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন দৃষ্টি সমূহ তাকে ধরতে পারেনা মানে তাকে কোনো কিছু দিয়ে শুরু করা যাবেনা শেষ করা যাবে না অপর জায়গায় বলেছেন তার মতো কিছুই নেই। আর আল্লাহ তায়ালার আরশে ইস্তিওয়ার বিষয়ে হল আল্লাহ আমাদের কল্পনার মতো নয়। কোনো সৃষ্টিতে সীমাবদ্ধ নয়। কোনো কিছুর মতো ইস্তিওয়া করেননি। তিনি কিভাবে আরশে ইস্তিওয়া করেছেন জানিনা।
আমার একটা প্রশ্ন : আল্লাহ সত্তা এবং আল্লাহর সিফাত মানে গুণ কি একই সাথে আল্লাহর সাথে আছে নাকি আল্লাহ সত্তা আছেন তারপর যখন তিনি সৃষ্টি করলেন বা দেখলেন ইত্যাদি। তখন থেকে তিনি খালিক মালিক, রব ইত্যাদি হলেন? নাকি আল্লাহ আর আল্লাহর গুণ এক সাথেই ছিলো? যদি বলেন আল্লাহ সব কিছু মানে সত্তা + গুণ সব মিলেই ছিলো তাহলে আল্লাহর সৃষ্টিও তো তার সাথে থাকবে যেহেতু তিনি খালিক..... আর যদি বলেন আল্লাহ সত্তা সুধু একা ছিল তা হলে আল্লাহ যখন সৃষ্টি করলেন তখন থেকে তিনি খালিক হলেন। তা হলে তো আল্লাহর মাঝে পরিবর্তন আসল মানে পরে তিনি খালিক হলেন,রব হলেন ইত্যাদি। ( জানি না বুঝাতে পারলাম কিনা) । যদি এই প্রশ্নের উত্তর দেন তা হলে সামনে আরো কথা হবে।
ভাইজান সহজ কথাটা কেন বুঝেন না আল্লাহ যেখানে দুনিয়ায় থাকার কথা বলেছেন সেই আয়াতের আগে বা পরে এলেম শব্দ নিয়ে এসেছেন অর্থাৎ এলেমের সাথে সম্পর্ক সত্তা গত ভাবে নয়
আল্লাহ নিজেই ব্যাখ্যা করে দিয়েছেন আল্লাহ বলেন انني معكما اسمع وارى অর্থাৎ আমি তোমাদের সঙ্গে আছি দেখার ক্ষেত্রে এবং শোনার ক্ষেত্রে । আর যদি সত্ত্বাগত ভাবে দুজনের কাছে থাকতেন । তাহলে শুধু বলতেন انني معكما আর اسمع وارى আল্লাহ বলতেন না
আপনার উল্লিখিত হাদিস ও কোরানের আয়াতগুলো কি কেউ অস্বীকার করে। আর সালাফিরা তো অস্বীকার করার প্রশ্নই আসে না। এ ভাবে দলালদি সৃষ্টি করছেন কেন? সালাফি আর আহলিস সুন্নাহ ওয়াল জামাআহ এর মধ্যে কি কোন পার্থক্য আছে? থাকলে সে গুলো কি?
আল ক্বুরআনের আল্লাহ তায়ালার আকার আকৃতি সম্পর্কে যা বলা হয়েছে তার সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতা নেই। এরপরে তার আকার আকৃতি নেই আমাদের কল্পনার মতো নয় এই অর্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন যেমন আল্লাহ তায়ালার একটা আকার আকৃতি থাকা দরকার এক ভাবে তার শুরু হওয়া দরকার। আর আমাদের আকার আকৃতির ধারণা সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতার অন্তর্ভুক্ত।যেমন আল ক্বুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন দৃষ্টি সমূহ তাকে ধরতে পারেনা মানে তাকে কোনো কিছু দিয়ে শুরু করা যাবেনা শেষ করা যাবে না অপর জায়গায় বলেছেন তার মতো কিছুই নেই। আর আল্লাহ তায়ালার আরশে ইস্তিওয়ার বিষয়ে হল আল্লাহ আমাদের কল্পনার মতো নয়। কোনো সৃষ্টিতে সীমাবদ্ধ নয়। কোনো কিছুর মতো ইস্তিওয়া করেননি। তিনি কিভাবে আরশে ইস্তিওয়া করেছেন জানিনা।
আল ক্বুরআনের আল্লাহ তায়ালার আকার আকৃতি সম্পর্কে যা বলা হয়েছে তার সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতা নেই। এরপরে তার আকার আকৃতি নেই আমাদের কল্পনার মতো নয় এই অর্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন যেমন আল্লাহ তায়ালার একটা আকার আকৃতি থাকা দরকার এক ভাবে তার শুরু হওয়া দরকার। আর আমাদের আকার আকৃতির ধারণা সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতার অন্তর্ভুক্ত।যেমন আল ক্বুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন দৃষ্টি সমূহ তাকে ধরতে পারেনা মানে তাকে কোনো কিছু দিয়ে শুরু করা যাবেনা শেষ করা যাবে না অপর জায়গায় বলেছেন তার মতো কিছুই নেই। আর আল্লাহ তায়ালার আরশে ইস্তিওয়ার বিষয়ে হল আল্লাহ আমাদের কল্পনার মতো নয়। কোনো সৃষ্টিতে সীমাবদ্ধ নয়। কোনো কিছুর মতো ইস্তিওয়া করেননি। তিনি কিভাবে আরশে ইস্তিওয়া করেছেন জানিনা।
আল ক্বুরআনের আল্লাহ তায়ালার আকার আকৃতি সম্পর্কে যা বলা হয়েছে তার সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতা নেই। এরপরে তার আকার আকৃতি নেই আমাদের কল্পনার মতো নয় এই অর্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন যেমন আল্লাহ তায়ালার একটা আকার আকৃতি থাকা দরকার এক ভাবে তার শুরু হওয়া দরকার। আর আমাদের আকার আকৃতির ধারণা সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতার অন্তর্ভুক্ত।যেমন আল ক্বুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন দৃষ্টি সমূহ তাকে ধরতে পারেনা মানে তাকে কোনো কিছু দিয়ে শুরু করা যাবেনা শেষ করা যাবে না অপর জায়গায় বলেছেন তার মতো কিছুই নেই। আর আল্লাহ তায়ালার আরশে ইস্তিওয়ার বিষয়ে হল আল্লাহ আমাদের কল্পনার মতো নয়। কোনো সৃষ্টিতে সীমাবদ্ধ নয়। কোনো কিছুর মতো ইস্তিওয়া করেননি। তিনি কিভাবে আরশে ইস্তিওয়া করেছেন জানিনা।
আল ক্বুরআনের আল্লাহ তায়ালার আকার আকৃতি সম্পর্কে যা বলা হয়েছে তার সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতা নেই। এরপরে তার আকার আকৃতি নেই আমাদের কল্পনার মতো নয় এই অর্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন যেমন আল্লাহ তায়ালার একটা আকার আকৃতি থাকা দরকার এক ভাবে তার শুরু হওয়া দরকার। আর আমাদের আকার আকৃতির ধারণা সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতার অন্তর্ভুক্ত।যেমন আল ক্বুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন দৃষ্টি সমূহ তাকে ধরতে পারেনা মানে তাকে কোনো কিছু দিয়ে শুরু করা যাবেনা শেষ করা যাবে না অপর জায়গায় বলেছেন তার মতো কিছুই নেই। আর আল্লাহ তায়ালার আরশে ইস্তিওয়ার বিষয়ে হল আল্লাহ আমাদের কল্পনার মতো নয়। কোনো সৃষ্টিতে সীমাবদ্ধ নয়। কোনো কিছুর মতো ইস্তিওয়া করেননি। তিনি কিভাবে আরশে ইস্তিওয়া করেছেন জানিনা।
আল ক্বুরআনের আল্লাহ তায়ালার আকার আকৃতি সম্পর্কে যা বলা হয়েছে তার সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতা নেই। এরপরে তার আকার আকৃতি নেই আমাদের কল্পনার মতো নয় এই অর্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন যেমন আল্লাহ তায়ালার একটা আকার আকৃতি থাকা দরকার এক ভাবে তার শুরু হওয়া দরকার। আর আমাদের আকার আকৃতির ধারণা সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতার অন্তর্ভুক্ত।যেমন আল ক্বুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন দৃষ্টি সমূহ তাকে ধরতে পারেনা মানে তাকে কোনো কিছু দিয়ে শুরু করা যাবেনা শেষ করা যাবে না অপর জায়গায় বলেছেন তার মতো কিছুই নেই। আর আল্লাহ তায়ালার আরশে ইস্তিওয়ার বিষয়ে হল আল্লাহ আমাদের কল্পনার মতো নয়। কোনো সৃষ্টিতে সীমাবদ্ধ নয়। কোনো কিছুর মতো ইস্তিওয়া করেননি। তিনি কিভাবে আরশে ইস্তিওয়া করেছেন জানিনা।
আল ক্বুরআনের আল্লাহ তায়ালার আকার আকৃতি সম্পর্কে যা বলা হয়েছে তার সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতা নেই। এরপরে তার আকার আকৃতি নেই আমাদের কল্পনার মতো নয় এই অর্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন যেমন আল্লাহ তায়ালার একটা আকার আকৃতি থাকা দরকার এক ভাবে তার শুরু হওয়া দরকার। আর আমাদের আকার আকৃতির ধারণা সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতার অন্তর্ভুক্ত।যেমন আল ক্বুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন দৃষ্টি সমূহ তাকে ধরতে পারেনা মানে তাকে কোনো কিছু দিয়ে শুরু করা যাবেনা শেষ করা যাবে না অপর জায়গায় বলেছেন তার মতো কিছুই নেই। আর আল্লাহ তায়ালার আরশে ইস্তিওয়ার বিষয়ে হল আল্লাহ আমাদের কল্পনার মতো নয়। কোনো সৃষ্টিতে সীমাবদ্ধ নয়। কোনো কিছুর মতো ইস্তিওয়া করেননি। তিনি কিভাবে আরশে ইস্তিওয়া করেছেন জানিনা।
এই ভাবে আলোচনা করলে মানুষ কখনোই সঠিক তথ্য পাবেনা,,,একজনের আলোচনার এক খন্ড দেখিয়ে পুড়ো আলোচনা আপনি নিজেই করেলেন,,অথচ আপনার এই কথার বিপরিতেও অনেক আয়াত ও হাদিস আছে। তাই এই ভাবে একজনের অনুপস্থিতিতে আলোচনা করা ঠিক হয়নি,, আপনার সাথে যদি তিনি কোন মাধ্যমে সরাসরি যুক্ত থাকতেন তাহলে আপনার কথার পর ওনার দলিল সহ আলোচনা থাকতো তার পর মানষ একটা সঠিক সিদ্ধান্তে উপনীত হতো,, তাই এই ভাবে আলোচনার কোন মানে হয়না,, বরং সরাসরি বাহাস করুন দেখি কোনটা সহিহ,,, তাতে আমাদের ফায়দা হবে।
আরশ সৃষ্টির পূর্বে আল্লাহ তাআলা ছিলেন সেটা আল্লাহ তাআলা বলেছেনঃ "كان الله ولم يكن شيء غيره" "আল্লাহতালা ছিলেন আর তিনি ছাড়া কোন কিছুই ছিল না" [বুখারী শরীফ (হাদিস নম্বরঃ 3191)] তবে কোথায় ছিলেন এটা আমার জানার দরকার নেই, আমি বান্দা আমার কর্তব্য যা বলেছেন তা মেনে যাওয়া। আর যার এর চেয়ে বেশি কিছু জানার প্রয়োজন হয় সে আল্লাহতালার কাছে জিজ্ঞাসা করে জেনে নিক।
আল ক্বুরআনের আল্লাহ তায়ালার আকার আকৃতি সম্পর্কে যা বলা হয়েছে তার সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতা নেই। এরপরে তার আকার আকৃতি নেই আমাদের কল্পনার মতো নয় এই অর্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন যেমন আল্লাহ তায়ালার একটা আকার আকৃতি থাকা দরকার এক ভাবে তার শুরু হওয়া দরকার। আর আমাদের আকার আকৃতির ধারণা সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতার অন্তর্ভুক্ত।যেমন আল ক্বুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন দৃষ্টি সমূহ তাকে ধরতে পারেনা মানে তাকে কোনো কিছু দিয়ে শুরু করা যাবেনা শেষ করা যাবে না অপর জায়গায় বলেছেন তার মতো কিছুই নেই। আর আল্লাহ তায়ালার আরশে ইস্তিওয়ার বিষয়ে হল আল্লাহ আমাদের কল্পনার মতো নয়। কোনো সৃষ্টিতে সীমাবদ্ধ নয়। কোনো কিছুর মতো ইস্তিওয়া করেননি। তিনি কিভাবে আরশে ইস্তিওয়া করেছেন জানিনা।
العلو والاستواء على العرش صفتان من صفات الله تعالى أثبتهما سبحانه لنفسه في محكم كتابه وأثبتهما له رسول صلى الله عليه وسلم ويجب الإيمان بهما على حقيقتهما من غير تعطيل ولا تأويل ولا تشبيه ولا تمثيل. وصفة العلو تقتضي علو الله تعالى على جميع مخلوقاته بما فيها العرش وغيره. وصفة الاستواء تقتضي علو الله تعالى على عرشه واستواءه عليه ومنه يتبين لك ما بين الصفتين من فرق في المعنى . ويضيف العلماء هنا : أن العلو ثابت بالفطرة والنص ، أما الاستواء فثابت بالنص فقط. وأن العلو صفة ذات لله تعالى ، فهو متصف بها أزلا وأبدا لا تنفك عنه . وأما الاستواء فهو صفة فعل ، متعلقة بمشيئة الله جل وعلا .
✅ ভর্তি চলছে
মারকাযু আহলিস সুন্নাহ ওয়াল জামাআহ
✅ বিভাগসমূহ-
১. আদর্শ মক্তব ও হিফজ বিভাগ।
২. মাদানী নেসাব। (১ম, ২য় ও ৩য় বর্ষ )
৩. এক বছর মেয়াদি আকিদা বিভাগ।
৪. শাবান ও রমাজান মাসে ১৬ দিনব্যাপী আকিদা প্রশিক্ষণ।
তত্ত্বাবধান: হজরত মাওলানা হাবীবুর রহমান মুনীর নদভী (দা. বা)
পরিচালক: মাওলানা বেলাল বিন আলী।
✅ সার্বিক যোগাযোগ-
01862-509339 - 01979-866455
✅ যাতায়াত-
সামসুল হক খান স্কুল রোড, মডার্ন হারবাল সংলগ্ন। কোনাপাড়া, ডেমরা, ঢাকা-১৩৬
মারকাযু আহলিস সুন্নাহ ওয়াল জামাআহ"-এর ফেসবুক পেইজ লিংক:
facebook.com/markazuahlissunnahwaljamaah
✅মাদরাসাতুল মাদীনার শিক্ষকদের পরামর্শে ও ফুযালা দ্বারা পরিচালিত। জাযাকাল্লাহু খাইরান।
মাশাল্লাহ হযরত
আল্লাহ তায়ালা আপনার খেদমত কে কবুল করুন
চমৎকার বিশ্লেষণ
দালিলীক আলোচনা, মাশাল্লাহ, ধন্যবাদ আপনাকে।
আলহামদুলিল্লাহ
আরোও ব্যাপক হওয়া উচিত
আপনার ভিডিওগুলো
Zajhakallahu khoiron...
খুবই উপকারী আলোচনা।
আপনির খেদমত আল্লাহ পাক কবুল করেন অামিন
অপেক্ষায় ছিলাম
মাশাল্লাহ শায়েখ, ❤❤
আলহামদুলিল্লাহ অনেক উপকৃত হলাম
কে কে আলোচনাটি শেয়ার করেছেন ?
Jahmī Zhindiq
অনলাইন ক্লাস করানো যায়না ভাই
@@Pranto-o9h মাওলানা বেলাল বিন আলী সাহেব বর্তমানে একটি আকিদার অনলাইন ক্লাস করাচ্ছেন।
যোগাযোগ করুন: সরাসরি রেজিস্ট্রেশন করুন
docs.google.com/forms/d/e/1FA...
নাম্বার:+8801815113563
সর্বপ্রথম আল্লাহ পাক নূরে মুহম্মদি সাঃ সৃষ্টি করে ছেন।
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা
মা শা আল্লাহ। উসতাজ
লানাতুল্লাহি জাহম ইবনে সাফওয়ান।
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
আকিদার ক্লাস টা যদি অনলাইন ভিত্তিক হত খুব ভাল হত
মাশা আল্লাহ
মাশাআল্লাহ, আল্লাহ তায়ালা আপনাকে জাজাহ ও খায়ের দান করুন।
আল্লাহ আপনাকে এই পথভ্রষ্ট কুফরী আকিদা থেকে বের হয়ে আসার তৌফিক দান করুক
kivabe tar akida kufori?
Seto quran Hadis theke dolil dise?
মাশাআল্লাহ অসাধারণ আলোচনা ❤
মাশাআল্লাহ, বারাকাল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ আছি...উস্তায😑😑
শায়েখ
সালাম নিবেন
তাহলে, এই আয়াতের ব্যাখ্যায় কি বলবেন?
"الرَّحْمَٰنُ عَلَى الْعَرْشِ اسْتَوَىٰ"
(আর-রহমান আরশে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন।)
- সুরা ত্বহা, আয়াত ৫
মুখস্থ করার সুবিধার্থে মূল কথা:
শিরোনামঃ আরোশ সৃষ্টির আগে আল্লাহ কোথায় ছিলেন? পরে কোথায় আছেন?
অধিকাংশের মতে সবার আগে আরশ সৃষ্টি করেছেন
আর সৃষ্টির আগে আল্লাহ কোথায় ছিলেন?
هو الأول و الآخر
كان الله و لم يكن شيء غيره.
আরসে ছিলেন না কারণ তখন তো আরশের সৃষ্টিই হয়নি।
স্থানেও ছিলেন না
উপরে ছিলেন না কারণ তখন কোন স্থান। বা দিকের সৃষ্টিই হয়নি।
সৃষ্ট বিশ্ব জগতের সম্ভাব্য তিনটি ধরন।
১. আল্লাহ তায়ালা তা আপন সত্ত্বার মধ্যে সৃষ্টি করেছেন ।
২. আপন সত্ত্বর বাইরে সৃষ্টি করেছেন তবে নিজে এর ভিতরে স্থান গ্রহণ করেছেন।
আপন সত্ত্বার বাইরে সৃষ্টি করেছেন, এবং নিজে এর বাইরেই আছেন।
❤সৃষ্টির পূর্বে আল্লাহ তায়ালা অমুক স্থানে ছিলেন এ কথার অর্থ দাঁড়াবে , আল্লাহ যেমন অনাদি আল্লাহর যেমন শুরু নেই ঐ স্থানেরও শুরু নেই, অনাদি ।নাউজুবিল্লাহ।
❤আলালাহ কোথায় আছেন
ثم استوى
أأمنتم من في السماء
و هو معكم أينما كنتم
لا يكون من نجوى ثلاثة....
فأينما تولوا فثم وجه الله
إن أحدكم إذا قام في صلاته فإنه يناجي ربه أو بينه و بين القبلة.
হুলুলি ফেরকা: و هو معكم আল্লাহ তায়ালার সত্ত্বা ও মাখলুকের সত্তা মিলে একাকার হয়ে গেছে।
দেহিবাদী আকীদা: আল্লাহ তায়ালা আরোশের উপর আছেন
কিন্তু এই দুটি মতের কোনটি অনুযায়ী কুরআন ও সুন্নাহর সকল নসের উপর আমল হয়না
কৌশল:
জিজ্ঞাসা করুন আল্লাহ তায়ালার অবস্থান সম্পর্কে তাদের আকীদা কী?
এবং দলীল কী?
অন্যান্য আয়াত বলুন
তখন সে অন্যান্য আয়াতগুলোকে ব্যাখ্যা করবে।
কেন ঐ আয়াত গুলোর ব্যাখ্যা হবে আর সালফিদের দলীল এই আয়াত গুলোর ব্যাখ্যা হবে না।
আহলুস সুন্নাহর আকীদা:
স্থান সৃষ্টির আগে যেমন ছিলেন এখনো তেমনি আছেন।
স্থান ছাড়া আল্লাহর পক্ষে থাকা সম্ভব।
মাখলুকের কোন সিফাত আল্লাহ তায়ালার জন্য সম্পৃক্ত করা যাবেনা। التحول স্থানান্তর , পরিবর্তন মাখলুকের সিফাত। খালেকের সিফাত না। খালেক পরিবর্তন ঘটান পরিবর্তিত হনা না
পরবর্তী ভিডিও টা তাফওয়ীজ নিয়ে করলে ভালো হয়
যে আয়াতে আল্লাহ আরশের কথা বলেছেন তার দ্বারা উদ্দেশ্য সত্তাগত ভাবে । আর অন্যান্য সব জায়গার উদ্দেশ্য علما قدرة سمعا وبصرا এই চারটি ক্ষেত্রে সব জায়গায় বিরাজমান
যখন মহান রব আল্লাহ ছাড়া যখন কিছুই ছিল না তখন তিনি কি দিয়ে সৃষ্টি করে এই সব বা মহাবিশ্ব। আর ভাই ওহাদাতুল ওজুত নিয়ে একটু আলোচনা করেন। সৃষ্টি ও স্রষা এক না হলে এই সব matter কোথায় হতে আসল ভাই একটু আলোচনা করেন। 🙏🙏
মাশাআল্লাহ
মুসলিম হলে ঈমান চলে গেছে, তাওবা করুন। যদি জানার থাকে আলিমদের থেকে জানুন নিজের মতামত না দিয়ে। আল্লাহ হও বললেই হয়ে যায়, তার জন্যে সৃষ্টি করা কোনো কিছুই না, কারণ তিনিই স্রষ্টা, তিনি কোনো শর্তের মধ্যে পড়ে না, বোকা কোথাকার। হিন্দুদের কুফরি মতবাত নিয়ে আসছে।
আল্লাহ তা'আলা হও বললে হয়ে যায়, দলিলঃ কুন ফা ইয়া কুন। আল খালিক মানে এমন সৃষ্টিকর্তা যিনি শূন্য থেকে সবকিছু সৃষ্টি করেন, করতে পারেন, যা অন্য কারও পক্ষে সম্ভব নয়। আল্লাহ তার জাত ও সিফাতে অনন্য, কোন মাখলুকের মতো না। আমরা কোন কিছু বানাতে কোন কিছু লাগে, আল্লাহর লাগে না। আর লাগলে আল্লাহর ঐ প্রয়োজন ঐ বস্তুর মুখাপেক্ষী হয়ে গেলেন - তাহলে তিনি আর আল্লাহ রইলেন না। এমন কারও ক্ষেত্রে হলে সে আল্লাহ নয়, যেমন আমরা, কিছু করতে আমাদের কিছুর প্রয়োজন পড়ে। দলিল: কুল হুয়াল্লাহু আহাদ, আল্লাহুস সমাদ। - বলো আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়। আল্লাহ কারও মুখাপেক্ষী নন (সবকিছুই তার মুখাপেক্ষী)।
Mashallah
হুম, আপনার এই আলোচনাটি সবচে পরিষ্কার। জাজাকাল্লাহ। আমি সত্য সন্ধানী। বিতর্ক আমার উদ্দেশ্য না, আপনার এই বক্তব্য নিয়ে কোন বিদগ্ধ সালাফী আলেমের সাথে কথা বলব। সন্তোষজনক উত্তর না পেলে....
❤❤❤❤
মুফতি জাহেল
Vai apnara imam tohabiyar akidatut tohabiyar serice anle valo hoi
যুক্তি বুঝি না আল্লাহ কোরআন যা বলেছেন তাই সঠিক
আমি করেছি
আমি জানি না শায়েখ কেন আপনার কথাগুলা নিওপ্লেটোনিস্ট ফিলোফোসারদের যুক্তির মতো শুনা যাচ্ছে।
আল্লাহ আমাদের তার বিষয়ে যা জানিয়েছন আমরা তাই বলবো এক্সট্রা বাড়াবাড়ি করবোনা। আরশ সৃষ্টির পূর্বে কোথায় ছিলেন আল্লাহ যখন জানানোর প্রয়োজন মনে করেন নি তাহলে আমরা কেন আল্লাহর বিষয়ে বাড়তি কথা বলবো? আল্লাহ যখন জানিয়েছেন তিনি আরশের উপর সমাসিন সেটাই আমরা বিশ্বাস করবো।
আসসালামু আলাইকুম, হযরত জী! আপনি কি জামিয়াতুল মা'আরিফে খেদমত করেছিলেন।
আগে আপনার নিজের ঈমান ঠিক করেন,,
আল্লাহ তাআলা আপনাকে হেদায়েত করুন
আস্সালামু আলাইকুম। আমি একজন আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাআত এর আকিদা ভুক্ত। কেবল মাত্রই জানার জন্য প্রশ্ন করা। আমার প্রশ্ন,
১. আল্লাহ সর্বত্র আছেন, এ কথা কতটুকু সঠিক?
২. যদি সঠিক হয় তবে, তৃতীয় সৃষ্টি পদ্ধতি অর্থাৎ, "আল্লাহ সবকিছুকে তার সত্তার বাহিরে সৃষ্টি করেছেন, এবং তিনি যেমন সবকিছু সৃষ্টির আগেও মখলুক এর মধ্যে ছিলেন না এবং এখনো নেই ", এবং আল্লাহ সর্বত্র আছেন, এ দুই কথার মিল কোথায়?
❤
ওলীদের পরিচয় প্রদান করে কুরআনে ইরশাদ করা হয়েছেঃ
أَلَا إِنَّ أَوْلِيَاءَ اللَّهِ لَا خَوْفٌ عَلَيْهِمْ وَلَا هُمْ يَحْزَنُونَ الَّذِينَ آمَنُوا وَكَانُوا يَتَّقُونَ
“জেনে রাখ! নিশ্চয় আল্লাহর ওলীগণের কোনো ভয় নেই এবং তাঁরা চিন্তাগ্রস্থ হবেন না- যারা ঈমান এনেছেন এবং যারা আল্লাহর অসন্তুষ্টি থেকে আত্মরক্ষা করে চলেন বা তাকওয়ার পথ অনুসরণ করেন।”
একটি প্রশ্ন - আল্লাহ তায়ালার অবস্থান সংক্রান্ত অন্যান্য আয়াতে ইসতিওয়া শব্দটি নেই যেমনটি আরশে অবস্থান সংক্রান্ত আয়াতে আছে। প্রশ্ন হলো, ইসতিওয়া এর অর্থ ও মর্ম কী এবং এর কারণে আরশে অবস্থান সংক্রান্ত আয়াতের সরাসরি অর্থ গ্রহণ আর অন্যান্য আয়াতের ব্যাখ্যা করার কোন সুযোগ আছে কি না?
ভাই কে জিজ্ঞেস করছে আপনাকে এগুলো
আল ক্বুরআনের আল্লাহ তায়ালার আকার আকৃতি সম্পর্কে যা বলা হয়েছে তার সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতা নেই। এরপরে তার আকার আকৃতি নেই আমাদের কল্পনার মতো নয় এই অর্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন যেমন আল্লাহ তায়ালার একটা আকার আকৃতি থাকা দরকার এক ভাবে তার শুরু হওয়া দরকার। আর আমাদের আকার আকৃতির ধারণা সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতার অন্তর্ভুক্ত।যেমন আল ক্বুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন দৃষ্টি সমূহ তাকে ধরতে পারেনা মানে তাকে কোনো কিছু দিয়ে শুরু করা যাবেনা শেষ করা যাবে না অপর জায়গায় বলেছেন তার মতো কিছুই নেই।
আর আল্লাহ তায়ালার আরশে ইস্তিওয়ার বিষয়ে হল আল্লাহ আমাদের কল্পনার মতো নয়। কোনো সৃষ্টিতে সীমাবদ্ধ নয়। কোনো কিছুর মতো ইস্তিওয়া করেননি। তিনি কিভাবে আরশে ইস্তিওয়া করেছেন জানিনা।
আমার একটা প্রশ্ন : আল্লাহ সত্তা এবং আল্লাহর সিফাত মানে গুণ কি একই সাথে আল্লাহর সাথে আছে নাকি আল্লাহ সত্তা আছেন তারপর যখন তিনি সৃষ্টি করলেন বা দেখলেন ইত্যাদি। তখন থেকে তিনি খালিক মালিক, রব ইত্যাদি হলেন? নাকি আল্লাহ আর আল্লাহর গুণ এক সাথেই ছিলো? যদি বলেন আল্লাহ সব কিছু মানে সত্তা + গুণ সব মিলেই ছিলো তাহলে আল্লাহর সৃষ্টিও তো তার সাথে থাকবে যেহেতু তিনি খালিক..... আর যদি বলেন আল্লাহ সত্তা সুধু একা ছিল তা হলে আল্লাহ যখন সৃষ্টি করলেন তখন থেকে তিনি খালিক হলেন। তা হলে তো আল্লাহর মাঝে পরিবর্তন আসল মানে পরে তিনি খালিক হলেন,রব হলেন ইত্যাদি। ( জানি না বুঝাতে পারলাম কিনা) । যদি এই প্রশ্নের উত্তর দেন তা হলে সামনে আরো কথা হবে।
ভাইজান সহজ কথাটা কেন বুঝেন না আল্লাহ যেখানে দুনিয়ায় থাকার কথা বলেছেন সেই আয়াতের আগে বা পরে এলেম শব্দ নিয়ে এসেছেন অর্থাৎ এলেমের সাথে সম্পর্ক সত্তা গত ভাবে নয়
আল্লাহ নিজেই ব্যাখ্যা করে দিয়েছেন আল্লাহ বলেন انني معكما اسمع وارى অর্থাৎ আমি তোমাদের সঙ্গে আছি দেখার ক্ষেত্রে এবং শোনার ক্ষেত্রে । আর যদি সত্ত্বাগত ভাবে দুজনের কাছে থাকতেন । তাহলে শুধু বলতেন انني معكما আর اسمع وارى আল্লাহ বলতেন না
আপনাদের অবস্থা হয়ে গেছে পশু পাখির মত পশুপাখি যেমন আলামতে বোঝেনা । ঠিক তেমন ভাবে আল্লাহ এত আলামত ব্যবহার করেছেন তাও আপনারা বুঝতে চেষ্টা করেন না😢
Vais haq kotha bola haq tariqay. Unader onekei Ghomta/rumal use koren na. beparta niye bistarito bolben please
আপনারা নিজে আকিদা পাল্টে সহিহ আকিদায় আসুন।
যেটাকে সহিহ আকিদা মনে করছেন সেটাই বাতিল আকিদা
সুতারাং আপনারাই বাতিল আকিদা ছেড়ে সহিহ আকিদায় আসেন
@@সত্যেরবিজয়-ট৬ঢ thik❤
Jahmi on fire,, 🫶
আপনার উল্লিখিত হাদিস ও কোরানের আয়াতগুলো কি কেউ অস্বীকার করে। আর সালাফিরা তো অস্বীকার করার প্রশ্নই আসে না। এ ভাবে দলালদি সৃষ্টি করছেন কেন? সালাফি আর আহলিস সুন্নাহ ওয়াল জামাআহ এর মধ্যে কি কোন পার্থক্য আছে? থাকলে সে গুলো কি?
আপনার কি কানের সমস্যা আছে না কি? ভালো করে শুনুন।আল্লাহ তাআলা আমাদের হেদায়েত দান করুন।
নিউ সালাফি মাযহাবের শায়েখগণ আশআরী-মাতুরিদী মাযহাবে আকিদাকে বাতিল বলে থাকেন এটাই বড় পার্থক্য ও ফেৎনা শায়েখদের পক্ষ থেকে।
আল ক্বুরআনের আল্লাহ তায়ালার আকার আকৃতি সম্পর্কে যা বলা হয়েছে তার সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতা নেই। এরপরে তার আকার আকৃতি নেই আমাদের কল্পনার মতো নয় এই অর্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন যেমন আল্লাহ তায়ালার একটা আকার আকৃতি থাকা দরকার এক ভাবে তার শুরু হওয়া দরকার। আর আমাদের আকার আকৃতির ধারণা সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতার অন্তর্ভুক্ত।যেমন আল ক্বুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন দৃষ্টি সমূহ তাকে ধরতে পারেনা মানে তাকে কোনো কিছু দিয়ে শুরু করা যাবেনা শেষ করা যাবে না অপর জায়গায় বলেছেন তার মতো কিছুই নেই।
আর আল্লাহ তায়ালার আরশে ইস্তিওয়ার বিষয়ে হল আল্লাহ আমাদের কল্পনার মতো নয়। কোনো সৃষ্টিতে সীমাবদ্ধ নয়। কোনো কিছুর মতো ইস্তিওয়া করেননি। তিনি কিভাবে আরশে ইস্তিওয়া করেছেন জানিনা।
আল ক্বুরআনের আল্লাহ তায়ালার আকার আকৃতি সম্পর্কে যা বলা হয়েছে তার সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতা নেই। এরপরে তার আকার আকৃতি নেই আমাদের কল্পনার মতো নয় এই অর্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন যেমন আল্লাহ তায়ালার একটা আকার আকৃতি থাকা দরকার এক ভাবে তার শুরু হওয়া দরকার। আর আমাদের আকার আকৃতির ধারণা সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতার অন্তর্ভুক্ত।যেমন আল ক্বুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন দৃষ্টি সমূহ তাকে ধরতে পারেনা মানে তাকে কোনো কিছু দিয়ে শুরু করা যাবেনা শেষ করা যাবে না অপর জায়গায় বলেছেন তার মতো কিছুই নেই।
আর আল্লাহ তায়ালার আরশে ইস্তিওয়ার বিষয়ে হল আল্লাহ আমাদের কল্পনার মতো নয়। কোনো সৃষ্টিতে সীমাবদ্ধ নয়। কোনো কিছুর মতো ইস্তিওয়া করেননি। তিনি কিভাবে আরশে ইস্তিওয়া করেছেন জানিনা।
Allah aroshe ata kono salafi alem bole na,,,
Bole arosher upore / urdhe,, jeta imam abu hanifa bolechn proyojn betirke
পাগলে কয় কি? আরশ সৃষ্টির আগে আল্লাহ কোথায় ছিলো সেটা আল্লাহ জানান নি । তাহলেতো আমি প্রশ্ন করতে পারি আল্লাহকে কে সৃষ্টি করলো ?
জাকারিয়াই সঠিক বলেছেন।
দেহবাদী 😂
আপনার কোনো কাজ নাই ভাইজান?
তুই আবার পাগলামি করতে আইছিস🤣🤣
আপনি উনার প্রশ্ন গুলোর উত্তর দেন
উত্তর দেন
এগুলো সালাফদের মতো করে বুঝতে হবে। নিজের চিন্তা ভাবনা দিয়ে নয়।
আল ক্বুরআনের আল্লাহ তায়ালার আকার আকৃতি সম্পর্কে যা বলা হয়েছে তার সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতা নেই। এরপরে তার আকার আকৃতি নেই আমাদের কল্পনার মতো নয় এই অর্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন যেমন আল্লাহ তায়ালার একটা আকার আকৃতি থাকা দরকার এক ভাবে তার শুরু হওয়া দরকার। আর আমাদের আকার আকৃতির ধারণা সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতার অন্তর্ভুক্ত।যেমন আল ক্বুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন দৃষ্টি সমূহ তাকে ধরতে পারেনা মানে তাকে কোনো কিছু দিয়ে শুরু করা যাবেনা শেষ করা যাবে না অপর জায়গায় বলেছেন তার মতো কিছুই নেই।
আর আল্লাহ তায়ালার আরশে ইস্তিওয়ার বিষয়ে হল আল্লাহ আমাদের কল্পনার মতো নয়। কোনো সৃষ্টিতে সীমাবদ্ধ নয়। কোনো কিছুর মতো ইস্তিওয়া করেননি। তিনি কিভাবে আরশে ইস্তিওয়া করেছেন জানিনা।
আল ক্বুরআনের আল্লাহ তায়ালার আকার আকৃতি সম্পর্কে যা বলা হয়েছে তার সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতা নেই। এরপরে তার আকার আকৃতি নেই আমাদের কল্পনার মতো নয় এই অর্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন যেমন আল্লাহ তায়ালার একটা আকার আকৃতি থাকা দরকার এক ভাবে তার শুরু হওয়া দরকার। আর আমাদের আকার আকৃতির ধারণা সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতার অন্তর্ভুক্ত।যেমন আল ক্বুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন দৃষ্টি সমূহ তাকে ধরতে পারেনা মানে তাকে কোনো কিছু দিয়ে শুরু করা যাবেনা শেষ করা যাবে না অপর জায়গায় বলেছেন তার মতো কিছুই নেই।
আর আল্লাহ তায়ালার আরশে ইস্তিওয়ার বিষয়ে হল আল্লাহ আমাদের কল্পনার মতো নয়। কোনো সৃষ্টিতে সীমাবদ্ধ নয়। কোনো কিছুর মতো ইস্তিওয়া করেননি। তিনি কিভাবে আরশে ইস্তিওয়া করেছেন জানিনা।
এদের থেকে সাবধান।
আল ক্বুরআনের আল্লাহ তায়ালার আকার আকৃতি সম্পর্কে যা বলা হয়েছে তার সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতা নেই। এরপরে তার আকার আকৃতি নেই আমাদের কল্পনার মতো নয় এই অর্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন যেমন আল্লাহ তায়ালার একটা আকার আকৃতি থাকা দরকার এক ভাবে তার শুরু হওয়া দরকার। আর আমাদের আকার আকৃতির ধারণা সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতার অন্তর্ভুক্ত।যেমন আল ক্বুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন দৃষ্টি সমূহ তাকে ধরতে পারেনা মানে তাকে কোনো কিছু দিয়ে শুরু করা যাবেনা শেষ করা যাবে না অপর জায়গায় বলেছেন তার মতো কিছুই নেই।
আর আল্লাহ তায়ালার আরশে ইস্তিওয়ার বিষয়ে হল আল্লাহ আমাদের কল্পনার মতো নয়। কোনো সৃষ্টিতে সীমাবদ্ধ নয়। কোনো কিছুর মতো ইস্তিওয়া করেননি। তিনি কিভাবে আরশে ইস্তিওয়া করেছেন জানিনা।
আল ক্বুরআনের আল্লাহ তায়ালার আকার আকৃতি সম্পর্কে যা বলা হয়েছে তার সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতা নেই। এরপরে তার আকার আকৃতি নেই আমাদের কল্পনার মতো নয় এই অর্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন যেমন আল্লাহ তায়ালার একটা আকার আকৃতি থাকা দরকার এক ভাবে তার শুরু হওয়া দরকার। আর আমাদের আকার আকৃতির ধারণা সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতার অন্তর্ভুক্ত।যেমন আল ক্বুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন দৃষ্টি সমূহ তাকে ধরতে পারেনা মানে তাকে কোনো কিছু দিয়ে শুরু করা যাবেনা শেষ করা যাবে না অপর জায়গায় বলেছেন তার মতো কিছুই নেই।
আর আল্লাহ তায়ালার আরশে ইস্তিওয়ার বিষয়ে হল আল্লাহ আমাদের কল্পনার মতো নয়। কোনো সৃষ্টিতে সীমাবদ্ধ নয়। কোনো কিছুর মতো ইস্তিওয়া করেননি। তিনি কিভাবে আরশে ইস্তিওয়া করেছেন জানিনা।
এই ভাবে আলোচনা করলে মানুষ কখনোই সঠিক তথ্য পাবেনা,,,একজনের আলোচনার এক খন্ড দেখিয়ে পুড়ো আলোচনা আপনি নিজেই করেলেন,,অথচ আপনার এই কথার বিপরিতেও অনেক আয়াত ও হাদিস আছে। তাই এই ভাবে একজনের অনুপস্থিতিতে আলোচনা করা ঠিক হয়নি,, আপনার সাথে যদি তিনি কোন মাধ্যমে সরাসরি যুক্ত থাকতেন তাহলে আপনার কথার পর ওনার দলিল সহ আলোচনা থাকতো তার পর মানষ একটা সঠিক সিদ্ধান্তে উপনীত হতো,, তাই এই ভাবে আলোচনার কোন মানে হয়না,, বরং সরাসরি বাহাস করুন দেখি কোনটা সহিহ,,, তাতে আমাদের ফায়দা হবে।
আরশ সৃষ্টির পুর্বে আল্লাহ কোথায় ছিলেন আল্লাহ তা আমাদেরকে বলেন নাই,আপনি এখন পন্ডিতি করে আল্লাহ কোথায় তা বের করতেছেন?
আল্লাহ যে বল্লেন তিনি কারো মুখাপেক্কি নন???
আরশ সৃষ্টির পূর্বে আল্লাহ তাআলা ছিলেন সেটা আল্লাহ তাআলা বলেছেনঃ
"كان الله ولم يكن شيء غيره"
"আল্লাহতালা ছিলেন আর তিনি ছাড়া কোন কিছুই ছিল না"
[বুখারী শরীফ (হাদিস নম্বরঃ 3191)]
তবে কোথায় ছিলেন এটা আমার জানার দরকার নেই, আমি বান্দা আমার কর্তব্য যা বলেছেন তা মেনে যাওয়া।
আর যার এর চেয়ে বেশি কিছু জানার প্রয়োজন হয় সে আল্লাহতালার কাছে জিজ্ঞাসা করে জেনে নিক।
আল ক্বুরআনের আল্লাহ তায়ালার আকার আকৃতি সম্পর্কে যা বলা হয়েছে তার সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতা নেই। এরপরে তার আকার আকৃতি নেই আমাদের কল্পনার মতো নয় এই অর্থে ব্যবহৃত হয়। যেমন যেমন আল্লাহ তায়ালার একটা আকার আকৃতি থাকা দরকার এক ভাবে তার শুরু হওয়া দরকার। আর আমাদের আকার আকৃতির ধারণা সীমাবদ্ধতা সাদৃশ্যতার অন্তর্ভুক্ত।যেমন আল ক্বুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন দৃষ্টি সমূহ তাকে ধরতে পারেনা মানে তাকে কোনো কিছু দিয়ে শুরু করা যাবেনা শেষ করা যাবে না অপর জায়গায় বলেছেন তার মতো কিছুই নেই।
আর আল্লাহ তায়ালার আরশে ইস্তিওয়ার বিষয়ে হল আল্লাহ আমাদের কল্পনার মতো নয়। কোনো সৃষ্টিতে সীমাবদ্ধ নয়। কোনো কিছুর মতো ইস্তিওয়া করেননি। তিনি কিভাবে আরশে ইস্তিওয়া করেছেন জানিনা।
العلو والاستواء على العرش صفتان من صفات الله تعالى أثبتهما سبحانه لنفسه في محكم كتابه وأثبتهما له رسول صلى الله عليه وسلم ويجب الإيمان بهما على حقيقتهما من غير تعطيل ولا تأويل ولا تشبيه ولا تمثيل.
وصفة العلو تقتضي علو الله تعالى على جميع مخلوقاته بما فيها العرش وغيره.
وصفة الاستواء تقتضي علو الله تعالى على عرشه واستواءه عليه ومنه يتبين لك ما بين الصفتين من فرق في المعنى .
ويضيف العلماء هنا :
أن العلو ثابت بالفطرة والنص ، أما الاستواء فثابت بالنص فقط.
وأن العلو صفة ذات لله تعالى ، فهو متصف بها أزلا وأبدا لا تنفك عنه .
وأما الاستواء فهو صفة فعل ، متعلقة بمشيئة الله جل وعلا .
❤❤