কুরআন মজীদ যে এত গভীর ও ব্যাপক ,বিগত জীবনে আমি বুঝিনি,বুঝার তেমন চেষ্টাও করিনি।খালি টাকা রোজগারের চেষ্টায় লিপ্ত ছিলাম। এই হুজুর এর তফসির বা ব্যাখ্যা যতো শুনি তো অবাক হই এবং আফসোস লাগে কেনো কুরআনের গান অর্জনের চেষ্টা করিনি।
আপনার কথায় মনে হয় নবী সঃ জদি তার কোন উম্মতের জন্য শাফায়াত করে,আল্লাহ কবুল করবেন কিনা তাতে সন্দেহ আছে,আপনি ভালো বিভ্রান্তির মধ্যে আছেন,নবী স: যার জন্য শাফায়েত করবেন,আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তাকেই ক্ষমা করে দিবেন,আর যদি ক্ষমা নাই করেন,তাহলে আল্লাহ নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কে শাফায়েত এর জন্য বলতেন না।
আল্লাহ পক্ষ থেকে যখন হুকুম হবে,নবী (স:) যখন বিশেষ দোয়ায় সেজদায় পরে থাকবে,তখন আল্লাহ বলবেন নবী সঃ আপনি উঠুন, আপনি সাফায়েত করুন আমি কবুল করব,আল্লাহ সর্ব জ্ঞানী, তারপর আমার নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম সর্ব জ্ঞানী, উনি তো বুঝে বুঝে তার উম্মতের জন্য সাফায়েত করবেন, এমন কারো জন্য করবেন না,যারা আল্লাহকে মানে নাই,এমন করে নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কয়েকবার শাফায়েত করার সুযোগ পাবে, সর্বশেষ যাদের জাররা পরিমাণ ঈমান ছিল আল্লাহর প্রতি তাদের কেও,সাফায়েত করে জান্নাতবাসী করবেন।(আমিন)...
আপনার কথায় সেই সব মানুষেরা উপকৃত হবে যাহারা আল্লাহর পথে চলতে চায় ।
আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ।
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের তাফসীর যতোই শুনি ততই ভালো লাগে অনেক কিছু জানতে পারি। আল্লাহ হুজুরকে নেক ও সুস্থ জীবন দান করুন আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ্
Thanks for your new lecture
Thanks for correct interpretation of holy quran
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Alhamdulillah
Subhan Allah huzur
Alhamdulillah❤
কুরআন মজীদ যে এত গভীর ও ব্যাপক ,বিগত জীবনে আমি বুঝিনি,বুঝার তেমন চেষ্টাও করিনি।খালি টাকা রোজগারের চেষ্টায় লিপ্ত ছিলাম।
এই হুজুর এর তফসির বা ব্যাখ্যা যতো শুনি তো অবাক হই এবং আফসোস লাগে কেনো কুরআনের গান অর্জনের চেষ্টা করিনি।
❤
Tik
আমি আহালে কোরান বলছি: রাসূল কোরান নিয়া উঠবে। হাদিস মানা যদি কুফরি হয়ে যায় তা হলে রাসূল আপনাকে কি ভাবে উদ্ধার করবে?
আপনার কথায় মনে হয় নবী সঃ জদি তার কোন উম্মতের জন্য শাফায়াত করে,আল্লাহ কবুল করবেন কিনা তাতে সন্দেহ আছে,আপনি ভালো বিভ্রান্তির মধ্যে আছেন,নবী স: যার জন্য শাফায়েত করবেন,আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তাকেই ক্ষমা করে দিবেন,আর যদি ক্ষমা নাই করেন,তাহলে আল্লাহ নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কে শাফায়েত এর জন্য বলতেন না।
আল্লাহ পক্ষ থেকে যখন হুকুম হবে,নবী (স:) যখন বিশেষ দোয়ায় সেজদায় পরে থাকবে,তখন আল্লাহ বলবেন নবী সঃ আপনি উঠুন, আপনি সাফায়েত করুন আমি কবুল করব,আল্লাহ সর্ব জ্ঞানী, তারপর আমার নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম সর্ব জ্ঞানী, উনি তো বুঝে বুঝে তার উম্মতের জন্য সাফায়েত করবেন, এমন কারো জন্য করবেন না,যারা আল্লাহকে মানে নাই,এমন করে নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কয়েকবার শাফায়েত করার সুযোগ পাবে, সর্বশেষ যাদের জাররা পরিমাণ ঈমান ছিল আল্লাহর প্রতি তাদের কেও,সাফায়েত করে জান্নাতবাসী করবেন।(আমিন)...