তাহজিব সেন্টারের ভাইয়েরা আপনারা তিন মিনিট ভিডিওর মধ্যখান থেকে চালান এরপরে আবার নতুন করে শুরু করেন এই তিন মিনিট বিডিও আবার পরবর্তীতে দেখতে হয়, আপনারাতো অপচয়কারী, সময় অপচয় করতেছেন, টাকা অপচয় করতেছেন। আপনাদের প্রায় সবগুলো ভিডিওতে একই অবস্থা আপনারা যে কোন যুক্তিতেই এটা করেন আল্লাহ ভাল জানে আশা করি এই ব্যাপারটা আপনারা বিবেচনা করবেন।
মাওলানা সাহেব!!!!!পৃথিবীর মহাদেশগুলো কিভাবে কবে সৃষ্টি হলো এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আছে। এজন্য আপনাকে ভূতত্ত্ব অধ্য্যয়ন করতে হবে। আমাদের দেশের বিভিন্ন ইউনিভার্সিটিতে ভূতত্ত্ব পড়ানো হয়।
জনাব, আপনার মূল তর্জমা ও তাফছীর উপস্থাপন করার প্রারম্ভে যে বক্তব্য রেখেছেন, তা কিভাবে আল্লাহ্ তাঁর পৃথিবীর ভূমিকে কোন পদ্ধতির মাধ্যমে বিছানার মতো বিস্তৃত করতঃ বিন্যাস করেছেন। তাহা অবশ্যই আল্লাহ্র,তাঁর কোরআনের আয়াতে বিশদ ভাবে বর্ণনার করে রেখেছেন। অতএব আমারা কোরআন অধ্যায়ন করি বটে,কিন্ত গবেষণা বা আল্লাহ্র রহমত বা আল্লাহ্র সাহায্য না পাওয়ার কারণে,এই পৃথিবীর ভূমি এবং পানির বিভাজনের রহস্য উন্মোচন বা উৎকৃষ্ট উদ্ঘাটন করিতে সক্ষম হীন।আপনি একজন উৎকৃষ্ট কোরআন তর্জমা বা অনুবাদ কারী হিসেবে বিশ্বাস করিতে বাধ্য থাকবেন যে,আল্লাহ্র প্রেরিত আয়াতে,এমন কোনো ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতর সৃষ্টির কথা এই কোরআনে নাই,বা লিপিবদ্ধ হতে বঞ্চিত। তাই হয়তো আমারা বুঝি না,না হয়,খোঁজে পাই নাই। আপনি যেহেতু একজন কোরআন তর্জমা ও তাফছীরকার। তাই আপনি যদি,এক মুহূর্তের মধ্যে সম্পুর্ণ আয়াত গুলিকে অনুধাবন করেন। তাহা হলে অনুধাবন করা সম্ভব এই যে, আল্লাহ্ তাঁর জমি বা ভূমিকে বা সমুদ্রকে সাত ভাগে ভাগ করেন নাই। এইটা তাঁর সৃষ্টি জগৎ এর,প্রথম সৃষ্টির,প্রথম নকশাতে ই এমনটা ছিল। আর ভাগ ও বিভাজন শুধু বিজ্ঞানীদের তৈরি। কারণ আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কেউ আবিষ্কার করিতে সক্ষম নন। তবে আল্লাহ্র উদ্ভাবন বা আবিষ্কার দেখে দেখে মানব,তাঁর মতো করে তৈরি করিতে পারেন। উদাহরণ:- এই আকাশ ও পৃথিবীর সৃষ্টি একটি বড়ই ফল বা আপেল ফলের মতো সামঞ্জস্য। যাহা আল্লাহ্ তাঁর কোরআনে বিশদ ভাবে বর্ণনা করেছেন। যাহা সমন্ধে বিজ্ঞানীরা সামান্যই জানে। সালামুন আ'লাইকুম ধন্যবাদ।
@@abdulazizmiah5031 জনাব,একটি শব্দ ও বিদ্বেষ মূলক ভাবে উচ্চারিত হয় নাই। আল্লাহ্ তাঁর সৃষ্টিতে সৃষ্টি করেছেন,একটি বৈচিত্র্য ময় সুন্দর পৃথিবী। অতঃপর তিনি বিভাজন করেছেন, জলে ও স্থলে। কারণ তারা যেন,তাঁর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন 31:31,32। তাই আক্ষরিক অর্থে সৃষ্টি বিহীন মহান আল্লাহ্ ,তাঁর পৃথিবীকে দুই দিনে/চার দিনে পরিণত করেছেন,তাঁর পুর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী। আর যতো বিভাজন,এইগুলি সব মানুষের তৈরি। এইগুগি হুজুর খুব ভাল করেই জানেন। ধন্যবাদ,
Alhamdulillah.Allah bless you. ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
জ্ঞানী মানুষের কথা এমনই হয়।
আল্লাহ এই মোজাম্মেল হুজুরকে আরও জ্ঞান দান করুন
আলহামদুলিল্লাহ
Thanks for your new lecture
আলহামদুলিল্লাহ্
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহি রাব্বিল আলামিন
Nice was. Thanks.
আল্লাহ্ রাব্বুল আলামীন আপনি মেহেরবানী করে আমাদের সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন।
আপনাকে শ্রদ্ধাযুক্ত সালাম । আপনার অসাধারণ চতুর্মুখী জ্ঞানের পরিধী দেখে দেখে আমি বিস্মিত অবশ্য ই । আর আমরা সে কারনে শিখতে পারিছি বহু অজানা বিষয়ের।
তাহজিব সেন্টারের ভাইয়েরা আপনারা তিন মিনিট ভিডিওর মধ্যখান থেকে চালান এরপরে আবার নতুন করে শুরু করেন এই তিন মিনিট বিডিও আবার পরবর্তীতে দেখতে হয়, আপনারাতো অপচয়কারী, সময় অপচয় করতেছেন, টাকা অপচয় করতেছেন। আপনাদের প্রায় সবগুলো ভিডিওতে একই অবস্থা আপনারা যে কোন যুক্তিতেই এটা করেন আল্লাহ ভাল জানে আশা করি এই ব্যাপারটা আপনারা বিবেচনা করবেন।
পৃথিবী সাতটি মহাদেশে ভাগ হয়েছে সম্ভবত মানুষ সৃষ্টির অনেক আগে।
সুতরাং,
আলেমদের উচিত নয় অনুমানের উপর নির্ভর করে কিছু বলা।
মানব সৃষ্টির পূর্বেই যদি পৃথিবী বিভক্ত হয়ে থাকে তাহলে সেখানে মানুষ গেল কিভাবে?
মাওলানা সাহেব!!!!!পৃথিবীর মহাদেশগুলো কিভাবে কবে সৃষ্টি হলো এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আছে। এজন্য আপনাকে ভূতত্ত্ব অধ্য্যয়ন করতে হবে। আমাদের দেশের বিভিন্ন ইউনিভার্সিটিতে ভূতত্ত্ব পড়ানো হয়।
জনাব, আপনার মূল তর্জমা ও তাফছীর উপস্থাপন করার প্রারম্ভে যে বক্তব্য রেখেছেন, তা কিভাবে আল্লাহ্ তাঁর পৃথিবীর ভূমিকে কোন পদ্ধতির মাধ্যমে বিছানার মতো বিস্তৃত করতঃ বিন্যাস করেছেন। তাহা অবশ্যই আল্লাহ্র,তাঁর কোরআনের আয়াতে বিশদ ভাবে বর্ণনার করে রেখেছেন। অতএব আমারা কোরআন অধ্যায়ন করি বটে,কিন্ত গবেষণা বা আল্লাহ্র রহমত বা আল্লাহ্র সাহায্য না পাওয়ার কারণে,এই পৃথিবীর ভূমি এবং পানির বিভাজনের রহস্য উন্মোচন বা উৎকৃষ্ট উদ্ঘাটন করিতে সক্ষম হীন।আপনি একজন উৎকৃষ্ট কোরআন তর্জমা বা অনুবাদ কারী হিসেবে বিশ্বাস করিতে বাধ্য থাকবেন যে,আল্লাহ্র প্রেরিত আয়াতে,এমন কোনো ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতর সৃষ্টির কথা এই কোরআনে নাই,বা লিপিবদ্ধ হতে বঞ্চিত। তাই হয়তো আমারা বুঝি না,না হয়,খোঁজে পাই নাই। আপনি যেহেতু একজন কোরআন তর্জমা ও তাফছীরকার। তাই আপনি যদি,এক মুহূর্তের মধ্যে সম্পুর্ণ আয়াত গুলিকে অনুধাবন করেন। তাহা হলে অনুধাবন করা সম্ভব এই যে, আল্লাহ্ তাঁর জমি বা ভূমিকে বা সমুদ্রকে সাত ভাগে ভাগ করেন নাই। এইটা তাঁর সৃষ্টি জগৎ এর,প্রথম সৃষ্টির,প্রথম নকশাতে ই এমনটা ছিল। আর ভাগ ও বিভাজন শুধু বিজ্ঞানীদের তৈরি। কারণ আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কেউ আবিষ্কার করিতে সক্ষম নন। তবে আল্লাহ্র উদ্ভাবন বা আবিষ্কার দেখে দেখে মানব,তাঁর মতো করে তৈরি করিতে পারেন। উদাহরণ:- এই আকাশ ও পৃথিবীর সৃষ্টি একটি বড়ই ফল বা আপেল ফলের মতো সামঞ্জস্য। যাহা আল্লাহ্ তাঁর কোরআনে বিশদ ভাবে বর্ণনা করেছেন। যাহা সমন্ধে বিজ্ঞানীরা সামান্যই জানে। সালামুন আ'লাইকুম ধন্যবাদ।
Apnar kothagulo valo mone holona.
@@abdulazizmiah5031 জনাব,একটি শব্দ ও বিদ্বেষ মূলক ভাবে উচ্চারিত হয় নাই। আল্লাহ্ তাঁর সৃষ্টিতে সৃষ্টি করেছেন,একটি বৈচিত্র্য ময় সুন্দর পৃথিবী। অতঃপর তিনি বিভাজন করেছেন, জলে ও স্থলে। কারণ তারা যেন,তাঁর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন 31:31,32। তাই আক্ষরিক অর্থে সৃষ্টি বিহীন মহান আল্লাহ্ ,তাঁর পৃথিবীকে দুই দিনে/চার দিনে পরিণত করেছেন,তাঁর পুর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী। আর যতো বিভাজন,এইগুলি সব মানুষের তৈরি। এইগুগি হুজুর খুব ভাল করেই জানেন। ধন্যবাদ,
সম্পূর্ণ রুপে ভুল 😊😊😊
হুজুর কোরআনের আয়াত ভুল বলছেন ?
কোন আয়াতে কি ভুল পড়েছেন? বিস্তারিত বলুন প্লিজ
Time dilation theory!
মাশাআল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ
আলহামদুলিল্লাহ