যারা পরকালের ব্যাপারে বেশী উদ্বিগ্ন তাদের কাছে অনুরোধ, তারা যেন পৃথিবীতে ভীড় না বাড়িয়ে সরাসরি পরকালে ঠাঁই নেয়। তাতে তারাও ভালো থাকবে আর পৃথিবীর মানুষ ও শান্তিতে থাকবে!!
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
মক্কা নগরীর কাবাঘরে হুবালের মূর্তি স্থাপিত ছিলো। তার মূর্তিটি মনুষ্যাকৃতির ছিলো। হুবাল অনুসারীগণ তার সামনে রক্ষিত তীরের সাহায্যে দেবতার মতামত নিত। হুবাল সম্পর্কে খুব বেশি জানা যায় না। উত্তর আরবে (সিরিয়া এবং ইরাক) প্রাপ্ত নবতাইয়া লিপিতে হুবালের কথা বর্ণিত আছে। হুবাল বিশেষ কোন ক্ষমতার(যেমন বৃষ্টির দেবতা বাআল) দেবতা ছিলেন তা স্পষ্ট জানা যায় না। হুবালের উপাসনা এবং রক্ষনাবেক্ষণের ভার ছিলো মক্কার কুরাইশ বংশের উপর্। ৬২৪ খিস্টাব্দে বদরের যুদ্ধে মূর্তিপূজারীগণ মুহাম্মাদের অনুসারী দের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হয়। ৬৩০ খিস্টাব্দে মক্কা বিজয়ের পর মুহাম্মদ কাবাঘরের রক্ষিত হুবাল সহ ৩৬০টি মূর্তি ভেঙে ফেলেন।[১]
বিলুপ্ত হবে কি হবে না সেটা সময় বলো দেবে তখন হয়তো আমি আপনি হয়তো থাকবো না, তবে ১৪০০ বছর আগের বস্তাপচা মতবাদের উপর ভিত্তিকরে পৃথীবি চলেনা, তবে আপনি চলতে পারেন।
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না। কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও। এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
ইসলাম ধর্ম নাম দিয়ে রাজনীতি করেছেন মহম্মদ নিজে 40 বছরে ভাবলো রাজা হোওয়া যায় কিভাবে তারপর মাথায় এলো হুক্কা আল্লাহ সপ্নে এসে বলল আমি শক্তিমান আমাকে যে মানবে নামাজ পড়বে তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবো আর মেয়েদের কিভাবে ভোগ ধর্সন করা যায় সবাই আমাকে সম্মান করবে সে নেতা হবে তাই মুসলিম নেতা হোওয়ার জন্য চলছে
আপনারা যেনারা নাস্তিক আছেন তেনারা শুধু সমকামীদের পক্ষে কথা বলবেন না, সমকামিতা একটি জঘন্য /ঘৃণীত কাজ আমার অনুরোধ আপনারা এর পক্ষে কথা বলবেননা বরং বিপক্ষে কথা বলবেন৷ আপনাদের ভক্ত সংখ্যা হাজার গুণ বেরে যাবে । ধন্যবাদ
এই সব ফালতু লোকের সাথে কোনো কথা বলবেন না যারা ধর্মের অনুকূলে কথা বলে। যুক্তি, বিজ্ঞান আমাদের চিন্তার মূল বিষয়, ধর্ম ঈশ্বস আল্লাহ এসব মিথ্যে বিশ্বাস ও মূর্খদের মিথ্যেবিশ্বাস।
জ্ঞ্যান যেখানে সীমাবদ্ধ, যুক্তি যেখানে আড়ষ্ট, মুক্তি সেখানে অসম্ভব !!! ----আসিফ মহিউদ্দিন।
Thanks
Asaad Bhai really Educated parson 🎉
আসিফ ভাই আপনাকে ধন্যবাদ বস
আপনার এই চিন্তা ধারা সকল মানুষের মাঝে আসুক। মানুষ অন্ধকার জীবন থেকে আলোর পথে আসুক।
Thanks
আসাদ ভাই মৃত্যুর পর ১০০% জান্নাত পাবে এতপ আমার আর কোন সন্দেহ রইলোনা, কারণ আসাদ ভাই একজন ১০০% ভালো মানুষ ও সত্যবাদী
Jannat ta dibe ke
আসিফ মহিউদ্দীন যখন ধীরে সুস্থে পুনরাবৃত্তি ব্যতিরেকে কথা বলেন তখন খুব ভাল লাগে।
যারা পরকালের ব্যাপারে বেশী উদ্বিগ্ন তাদের কাছে অনুরোধ, তারা যেন পৃথিবীতে ভীড় না বাড়িয়ে সরাসরি পরকালে ঠাঁই নেয়। তাতে তারাও ভালো থাকবে আর পৃথিবীর মানুষ ও শান্তিতে থাকবে!!
আসিফ ও আসাদ ভাই আপনারা যেভাবে কু কুর গুলোকে হ্যান্ডেল করেন সবার দ্বারা এত ধৈর্য্য সহকারে কথা বলা সম্ভব হবে না এটাই মনে করি।
তবে অনুরোধ রইলো 🙏এই মুমিন তথা নাকে দড়ি বাঁধ উট গুলোর সাথে কুকুরের মতো এত সুন্দর ভালো প্রানীর৷ সাথে মিশাবেন না। এতে কুকুরকে অপমান করা হয় 🙏
Asif Mohiuddin world will remember u always u r a great man love u❤
আসিফ ভাই মুক্তচিন্তার মানুষ।
ভাইয়া আপনি ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে ভালো ভাবে জানেন ইনশাআল্লাহ আপনি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করবেন। আল্লাহ আপনাকে হেদায়েত করোক😊
❤❤❤ i , m rinku das from assam thankyou brother 🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳
মহা উন্মাদ
আসিফ ভাইয়ের চেহারা এবং গায়ের রঙ কিউট ভাষা এবং শৈল্পিক গুণধরন অসাধারণ আমি তো অন্ধভক্ত না হলেও অন্ধ প্রেমিক প্রকাশ করলাম ক্ষমা করবেন নিশ্চয়ই। ধন্যবাদ।
ইসলাম চিরন্তন সত্য ধর্ম,,আপনার মত কত আসিফ গেলো আসলো কিন্তু ইসলাম রয়ে যাবে চিরকাল,,,ভাই সত্যের দাওয়াত দিয়ে গেলাম,,লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ স:
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না।
কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও।
এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
ইসলাম কবেই শেষ হয়ে গেছে, এখন যা আছে তা ধার্মিককতার নামে ভন্ডামি।
Hahaha
আসিফ মহিউদ্দীন এখন যা বলছে এটাই সত্য ।।
সিলেটে কি আষাঢ় মাসে খুব শিত পরেছে!
❤❤❤❤❤
নাস্তিক না হয়ে এগুলো করা যায় না
একে অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি বিষেশ করে লোপা আপুকে।
লোপা নতুন উঠে আসা নাস্তিক, তার আরও জ্ঞানের প্রয়োজন আছে। এখন তাকে সরাসরি লাইভে যুক্ত করা ঠিক হয়নি। সে কথা বলা আর না বলা দোনোটাই সমান।
ভাইরে এখনো সময় আছে ইসলামের পথে আসেন
এবার সিলেটি বাঙ্গী ফাটা ডক্টরেটের সাথে আলোচনা শুনছি।
কাবা শরীফে যে ৩৬০ মুর্তি ছিলো তার নাম গুলো কোথায় পাবো?
মক্কা নগরীর কাবাঘরে হুবালের মূর্তি স্থাপিত ছিলো। তার মূর্তিটি মনুষ্যাকৃতির ছিলো। হুবাল অনুসারীগণ তার সামনে রক্ষিত তীরের সাহায্যে দেবতার মতামত নিত। হুবাল সম্পর্কে খুব বেশি জানা যায় না। উত্তর আরবে (সিরিয়া এবং ইরাক) প্রাপ্ত নবতাইয়া লিপিতে হুবালের কথা বর্ণিত আছে। হুবাল বিশেষ কোন ক্ষমতার(যেমন বৃষ্টির দেবতা বাআল) দেবতা ছিলেন তা স্পষ্ট জানা যায় না। হুবালের উপাসনা এবং রক্ষনাবেক্ষণের ভার ছিলো মক্কার কুরাইশ বংশের উপর্। ৬২৪ খিস্টাব্দে বদরের যুদ্ধে মূর্তিপূজারীগণ মুহাম্মাদের অনুসারী দের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হয়। ৬৩০ খিস্টাব্দে মক্কা বিজয়ের পর মুহাম্মদ কাবাঘরের রক্ষিত হুবাল সহ ৩৬০টি মূর্তি ভেঙে ফেলেন।[১]
ফাউল পোলাপানের সাথে দর্শন নিয়ে আলোচনা করা অর্থীহীন 🤔
Mominra onekei 3rd grader manus.kintu oneikei mukto mona hoye jasse.thik pothe jasse.apnake congratulations.
Exmuslim Movement Zindabad
😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂😂
Asif vai onkdin beche thaken❤❤
আসিফ মহিউদ্দিন অনেক বেশি কথা বলেন!!এত বলার দরকার পড়েনা।।এক কথা বার বার বলেন।।
😮😮😮
এই মুমিনকে আক্রমনাত্মক মনে হচ্ছে!
জংগী
আসিফ উদ্দিন ভাই মূর্খদের সাথে তর্ক করা বাদ দেন
গরুগুলোর সাথে কথা বলা জরুরী, এর মাধ্যমে অন্য গরুগুলো শিখতে পারবে।
আল্লাহ শব্দের অর্থ কী
আসিফ ভাইয়ের
আসিফ সঠিক পথে আছে
Thanks
আসিফ ভাই, এই মাদ্রাসা ছাত্র ইউনিয়ন ছাত্র তার জ্ঞানের গভীরতা প্রকাশ করেছেন।
হিন্দু দের ধর্ম গ্রন্থে এই ভাবে কোনো ঘৃণা ছাড়ানোর কথা লেখা নাই।
আসিফ ভাই অনেক ভদ্র।
তার সাথে বির্তক করছে এই লোক টা অভদ্র এদের সাথে তর্কে না আসাই ভালো।
ইসলাম ধর্ম বিকৃত অথবা বিলুপ্ত হবে না!
একমাত্র সত্য ধর্ম ইসলাম কিয়ামত পর্যন্ত সুরক্ষিত থাকবে!
[Mashuk Alam]
29/06/2024
বিলুপ্ত হবে কি হবে না সেটা সময় বলো দেবে তখন হয়তো আমি আপনি হয়তো থাকবো না, তবে ১৪০০ বছর আগের বস্তাপচা মতবাদের উপর ভিত্তিকরে পৃথীবি চলেনা, তবে আপনি চলতে পারেন।
কেয়ামত কি? কেয়ামত এই কথাটা ধাপ্পাবাজি, পৃথিবী কখনোই ধ্বংস হবেনা।
কোরান (৩৩:৫০) : হে নবী (সা.)! আমি তোমার জন্য বৈধ করেছি তোমার স্ত্রীগণকে যাদের মোহরানা তুমি প্রদান করেছ; আর বৈধ করেছি আল্লাহ ফায় (বিনা যুদ্ধে লব্ধ) হিসেবে তোমাকে যা দান করেছেন তার মধ্য হতে যারা তোমার মালিকানাধীন হয়েছে তাদেরকে, আর তোমার চাচার কন্যা ও ফুফুর কন্যাকে, তোমার মামার কন্যা ও তোমার খালার কন্যাকে যারা তোমার সঙ্গে হিজরাত করেছে। আর কোন মু’মিন নারী যদি নবীর নিকট নিজেকে নিবেদন করে আর নবী যদি তাকে বিয়ে করতে চায় সেও বৈধ, এটা মু’মিনদের বাদ দিয়ে বিশেষভাবে তোমার জন্য যাতে তোমার কোন অসুবিধে না হয়। মু’মিনগণের জন্য তাদের স্ত্রী ও দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি আমার তা জানা আছে। আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
কোরান(৭০:৩০) : তাদের স্ত্রী অথবা অধিকারভুক্ত দাসীদের ক্ষেত্র ব্যতীত; এতে তারা নিন্দনীয় হবে না। [১] [১] অর্থাৎ, মানুষের যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য দুটি বৈধ মাধ্যম রেখেছেন। একটি হল স্ত্রী। আর দ্বিতীয়টি হল অধিকারভুক্ত ( যুদ্ধবন্দিনী অথবা ক্রীত )দাসী। বর্তমানে এই অধিকারভুক্ত দাসীর ব্যাপারটা ইসলামের নির্দেশিত কৌশল অনুসারে প্রায় শেষই হয়ে গেছে। তবে আইনগতভাবে এই প্রথাকে একেবারে এই জন্য উচ্ছেদ করা হয়নি যে, ভবিষ্যতে যদি এই ধরনের অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে অধিকারভুক্ত দাসী দ্বারা উপকৃত হওয়া যেতে পারে। মোট কথা ঈমানদারদের এটাও একটি গুণ যে, তাঁরা যৌন-ক্ষুধা নিবৃত্তির জন্য ( উক্ত দুই মাধ্যম ছাড়া ) কোন অবৈধ মাধ্যম অবলম্বন করে না।
কোরান(২:২২৩) : তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর। আর নিজেদের জন্য আগামী দিনের ব্যবস্থা কর এবং আল্লাহকে ভয় করতে থাক। আর নিশ্চিতভাবে জেনে রাখ যে, আল্লাহর সাথে তোমাদেরকে সাক্ষাত করতেই হবে। আর যারা ঈমান এনেছে তাদেরকে সুসংবাদ জানিয়ে দাও।
এই দুটো ব্যাখ্যা আপনি পড়ুন ও চিন্তা করুন. সন্দেহ থাকলে বাড়িতে কোরান থাকলে সেটা নিয়ে নিজে পড়ুন. আপনি নিশ্চই কখনও চাইবেন না আপনার স্বামী আপনাকে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সাথে যৌন সম্পর্ক করুক. এটা উচিত নয় মনে হয় কারণ এতে সামাজিক মূল্যবোধ নষ্ট হয়. আমরা বনের পশু নয়, আমরা মানুষ,আমাদের নিজস্ব বোধবুদ্ধি আছে ,তাই আমরা নিজেদের সংযমে রাখতে পারি. কিন্তু যদি কোনো ধর্মগ্রন্থে এইরূপ কথা লেখা থাকে সেটা কি গ্রহণযোগ্য??? অনেকে বলবে এইসব সেই যুগের জন্যে ছিল এখন নেই. তবুও বলি - যেই যুগ হোক না কেনো। ধর্মগ্রন্থ তো সর্বদা এমন বিধান দেয় যা মানুষের উন্নতি করে ও সুস্থ ভাবে বাঁচতে শেখায়. ধর্মগ্রন্থ সর্বদা সকল মানুষ এর হয়ে কথা বলে ,কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়ের হয়ে নয়. এটা কি আপনি বুঝতে পারছেন ?? আমরা জানি যাহা স্বামীর তাহা স্ত্রীর. তাহলে ভোগ করার জন্যে স্ত্রী কি মূল্য দিতে হবে কেনো ?? যে মূল্য আমার কাছে আছে সেগুলোর ওপর অধিকার তো স্ত্রী এরও আছে. আপনি ভেবে দেখুন কোনো নারী কে ভোগ করার পর তাকে সেই মূল্য দিলে সেই নারীর পরিচয় কি হয়!!!! এইসব কি সামাজিক মূল্যবোধ এর বিরোধী নয়??? তাছাড়া মামাতো, চাচাতো কন্যাকেও বিয়ে করা যাবে এমনটাই বলা আছে. আপনি যদি নূন্যতম ক্লাস 10 পর্যন্ত পড়াশুনো করে থাকেন তাহলে অবশ্যই জানবেন এইসব close সম্পর্কের বিবাহ হলে সন্তানের মধ্যে অভিব্যক্তি ক্ষমতা কম থাকে, জেনেটিক রোগ আসতে পারে, কারোর আসেনি মানে এই নয় যে এটা ঠিক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতি হয় তাই মেডিকেল সায়েন্স এটা না বলেছে. কিন্তু আপনাদের কি করে বোঝাবো!!! আপনি যদি সুস্থ মস্তিষ্কে ভেবে থাকেন ও নিজে বই খুলে পড়েন ও পড়াশুনো করেন তাহলে অবশ্যই আপনিও বুঝতে পারবেন এই প্রত্যাশা রাখি. শুভকামনা রইলো.
মানব জাতির জন্য দুর্ভাগ্য বয়ে এনেছে ইসলাম।
ইনশাআল্লাহ 😊 আল্লাহ আকবর
আসিফ ভাই আপনি আইনস্টাইনের চেয়েও জ্ঞানী।।।
😂😂
এই সব ব্যক্তিগত কমেন্ট করার দিন শেষ । পেটে বিদ্যা আর যুক্তি থাকলে খন্ডন করে দেখাও ।
Ami Goutam Buddha er mottobad gulo sothik mone kori.ex muslim
Salute to asif
মুমিন ভাইকে দেখলেই বুঝতেছেন মূর্খ কেন ভাই বলতেছেন।
ধর্ম একটা ব্যবসা তাই এটা শেষহতে সময় লাগবে।
Ke bolechhe. Ved / uponisod a kothai bolechhe ..je onno dhormer manush k ..grina korte ..hotta korte !!? Reference diye janan.
Ved Upanishad ki bole ?
কেউনা কেউ সত্য বলতে হবে না
এতো ধৈর্য্য পান কোই
মৃত্যুর পর কেউ কিছু পাবে না
অনেক দিন পর। ❤️❤️❤️
@@ChintarMuktirAndolon আমি আপনার ফ্যান। অনেক দিন পর মানে বুঝলাম না।
Asif vai ❤❤❤
Asif vai Khub sundor bolesen but prothom momin ta to gadharbaccah gadah
Dharmer ei murkhami sob Dhamei ache. Asif Mohiuddin o Asad Nur bhaike egie cholar jonno onek kosto korte hobe. Jemon Rammohon, Vidyasagar eder o onek ghat, protighat nie obosese joi koren. Bhalo thakben, sustho thakben sabdhane thakben.
ওয়াজেরটা ফালাফালি নয়?
কত দিন ফালাফালি করবেন?
[Mashuk Alam]
29/06/2024
ভাই তাকে জিজ্ঞেস করুন। তার নামটা ইসলামি নাম।সে কোন ধর্ম মানে না। তাহলে নামটা হউক। সকল ধর্মের বাহিরে।
তার নামের অর্থ হল ধর্মের জীবন দান কারী। এটা থেকে সে বের হয়ে আসুক। তার নাম কেন পরিবর্তন করে না। এত কিছু জানে এটা কেন জান না
আমি জানতে চাই শিক্ষিত কে?
এই,মোমিন,বেটা,বল্ল,নাই,,বলে,করছে
নারী এবং পুরুষ 2 টা জাতী 2 জাতী কে এক করা তো ঠিক না
তাই বলে কি,শষ্য ক্ষেত্র করতে হবে।
Thik.. Nari der kono dhormo hoyna.. Hijab porie onader qoed kore rakha hochhe.. Beshidin cholbe na
উগ্রবাদী... আর আক্রমণাত্বক মুডে আছে!
চিল্লায় কন ঠিক কিনা
যাই করো তোমরা কিন্তু কারো আত্ববিশ্বাসে আঘাত করতে পারোনা
Attobiswas noy.. Ondhobiswas.. Ondhokar theke alo tey asha shob theke boro ashirbad
Islam thaka ata samvab na.
Sylhety poga😂😂
ইসলাম ধর্ম নাম দিয়ে রাজনীতি করেছেন মহম্মদ নিজে 40 বছরে ভাবলো রাজা হোওয়া যায় কিভাবে তারপর মাথায় এলো হুক্কা আল্লাহ সপ্নে এসে বলল আমি শক্তিমান আমাকে যে মানবে নামাজ পড়বে তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবো আর মেয়েদের কিভাবে ভোগ ধর্সন করা যায় সবাই আমাকে সম্মান করবে সে নেতা হবে তাই মুসলিম নেতা হোওয়ার জন্য চলছে
Atai ki kilbis chilo
Saktiman er kilbis. Google kore dekho
Asif will get honors in jannat.
72000 hoor pabe
কলা গাছের সাথে কথা বলে কি লাভ ।
আপনারা যেনারা নাস্তিক আছেন তেনারা শুধু সমকামীদের পক্ষে কথা বলবেন না, সমকামিতা একটি জঘন্য /ঘৃণীত কাজ আমার অনুরোধ আপনারা এর পক্ষে কথা বলবেননা বরং বিপক্ষে কথা বলবেন৷ আপনাদের ভক্ত সংখ্যা হাজার গুণ বেরে যাবে । ধন্যবাদ
ছাগল পাগল এর সাথে কথাই যায় না।
এই ভিডিওগুলো অনেক পুরনো সেগুলোই আবার এই আইডিতে আবার দিতেছেন কারণটা কি বুঝতেছিনা
Lokta boro ovodro.
Dari dada ki balche
Such type of momin prove himself as a great fool.
আপনার লেকচার শোনার লোকের অভাব, তাই প্রশ্ন করলে লেকচার শুরু করেন।
Allah MD same man & tout batpar.
এরকম লোকের সাথে কথা বৃথা?
There is nothing after death . Heaven and hell is utopian nonsense .
Asif.akta.cottar.bacha.
ভাই, আপনারা কেন এদের সাথে বিতর্ক করেন। বিতর্কের মাধ্যমেই তো তাদের কুকর্ম ছরিয়ে পরে
Asif.jhahanam.pabe
এই সব ফালতু লোকের সাথে কোনো কথা বলবেন না যারা ধর্মের অনুকূলে কথা বলে। যুক্তি, বিজ্ঞান আমাদের চিন্তার মূল বিষয়, ধর্ম ঈশ্বস আল্লাহ এসব মিথ্যে বিশ্বাস ও মূর্খদের মিথ্যেবিশ্বাস।
একটা বাঙ্গু মুমিন যুক্ত হয়েছে।
আস্তিক জিহাদী যারা উপরে গেছে তারা কি পাইছে ফোন করে কি কিছু কইছে?
❤❤❤
আসিফ ভাই আপনাকে ধন্যবাদ
কেউনা কেউ সত্য বলতে হবে না
❤❤❤
কেউনা কেউ সত্য বলতে হবে না
কেউনা কেউ সত্য বলতে হবে না
কেউনা কেউ সত্য বলতে হবে না