চিনিশপুর কালিমন্দির এবং গানের আড্ডা

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 18 ก.ย. 2024
  • বলা হয়ে থাকে চিনিশপুর কালিমন্দির জাগ্রত মন্দির। আমি সেই জাগ্রত মন্দিরে যাই মুলত অশ্বত্থ গাছের নিচে বসে এক সাধু চা-বিক্রেতার সাথে আড্ডা দেয়ার জন্যে। সাধু কারো সাথে তেমন কথা বলে না- আমার সাথেও না। আজকে সাধু আমার সাথে অনেক কথা বলতে চেয়েছে- আজকে ছিলো আমার সময়ের তাড়া।
    গানটি যারা করেছেন তাদেরকে আমি ব্যক্তিগতভাবে চিনি না- তাদের হাতে গিটার দেখে একটি গান করার অনুরোধ করি- তারা অনুরোধ রাখে- বিনোদন কিংবা সাংস্কৃতিক স্মৃতি হিসাবে এই সুরমেলাকে রেখে দিলাম বাতাসে।

ความคิดเห็น •