নিজের ধারালো তরবারি দিয়ে এক কোপে নিজের কল্লা কেটে তিতাস নদীতে ফেলে দেন। হযরত কেল্লা শাহ (রহঃ) কেন⚔️
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 10 ธ.ค. 2023
- #হযরত_কেল্লা_শাহ_(রহঃ)#bangladesh #খরমপুর #কেল্লা #আখাউড়া #কুমিল্লা #2023 #travel #news #vlogvideo #vlog_bangladesh #ব্রাহ্মণবাড়িয়া #ইসলামিক_ভিডিও @sksojibvlogs4017 #no_copyright_free_music
• Copyright free Islamic...
#Kharampur_Mazar Sharif
হযরত কেল্লা শাহ (রহঃ)
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ার খড়মপুরে অবস্থিত হজরত সৈয়দ আহম্মদ (রঃ) এর দরগাহ যা কেল্লা শহীদের দরগাহ নামে সমগ্র দেশে পরিচিত । কেল্লা শহীদ রহঃ সর্ম্পকে যে কাহিনী প্রচলিত আছে তা হচ্ছে এই যে, তৎকালীন বাংলার রাজা ছিলো গৌর গোবিন্দ। তিনি ছিলেন তান্ত্রিক শক্তিতে বলিয়ান। রাজা গৌর গোবিন্দের "জীয়ন কূপ" নামে একটা আশ্চর্য জনক কূপ ছিল । সেই কূপে মৃত লাশ ফেলে দিলে তা সাথে সাথেই জীবিত হয়ে যেত। বাবা শাহ্ জালাল ও ৩৬০ আওলিয়ার ইসলাম প্রচারের লক্ষে গৌর গোবিন্দের তুমল যুদ্ধ বাধে,
এই যুদ্ধে গোবিন্দের যে সৈন্য মারা যেত তাকে রাজা জীয়ন কূপে ফেলে আবার জিবিত করে ফেলতেন।
এ ভাবে গৌড় গোবিন্দের সাথে হাজার চেষ্টা করেও যখন বাবা শাহ্ জালাল যুদ্ধে জয় লাভ করতে পারছিলেন না।
তখন তিনি ধ্যানে জানতে পারলেন যে ঐ জিয়ন কূপের শক্তি না নষ্ট করা পর্যন্ত এই যুদ্ধে জয় লাভ সম্ভব না।
তখন তিনি তার ৩৬০ আউলিয়াদের ডেকে জীয়ন কূপ নষ্ট করার জন্য বললে কেউ রাজি হয়নি। কারন সেই কূপের পাহারায় থাকতো ৪০ জন উলঙ্গ নারী,
ইসলামে অশ্লীলতার নিকট হওয়া হারাম। যখন শাহ্ জালাল রহঃ খুব চিন্তায় মগ্ন ছিলেন, তখন শাহ্ জালাল বাবার অনুরাগি ভক্ত গিয়াসু দারাজ শাহ্ জালালের চিন্তা মাখা মুখ সহ্য করতে না পেরে এই কঠোর কাজে রাজি হলেন। এরপর যখন গিয়াসু দারাজ সেই কূপের সামনে যান তখন ইসলামের মান অক্ষুন রাখতে নিজের ধারালো তরবারি দিয়ে আল্লাহু আকবারবলে এক কোপে নিজের কল্লা কেটে তিতাস নদীতে ফেলে দেন। কল্লা ছাড়া গিয়াসু দারাজ রহঃ তরবারি হাতে যখনই জিয়ন কূপের সামনে গেলেন তখন বাবার এই ভয়াবহ রূপ দেখে ৪০ জন উলঙ্গ নারী দিক বিদিক হয়ে পালিয়ে যান। গিয়াসু দারাজ রহঃ তখন এক টুকরা গরুর মাংস ঐ কূপে ফেলে দিলে সাথে সাথে ঐ কূপের সকল ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়।
এরপর কল্লা ছাড়া কেল্লা শাহ্ রহঃ'র দেহ শাহ্ জালাল রহঃ নিকট তার পায়ের সামনে গিয়ে প্রান ত্যাগ করেন।
এরপর হযরত শাহ্ জালাল রহঃ কল্লা শাহ্ রহঃ এর পাক দেহ নিজ হাতে সিলেটে দাফন করেন। সে সময় খড়মপুরের জেলেরা তিতাস নদীতে মাছ ধরত ।
একদিন চৈতন দাস ও তার সঙ্গীরা উক্ত নদীতে মাছ ধরার সময় হঠাৎ তাদের জালে একটি খন্ডিত শির আটকা পড়ে যায় । তখন জেলেরা ভয়ে ভীত হয়ে পড়ে এবং খন্ডিত শিরটি উঠাতে গেলে আল্লাহর কুদরতে খন্ডিত শির বলতে থাকে ‘‘একজন আস্তিকের সাথে আর একজন নাস্তিকের কখনো মিল হতে পারে না। তোমরা যে পর্যন্ত কলেমা পাঠ করে মুসলমান না হবে ততক্ষণ আমার মস্তক স্পর্শ করবে না ।’’ খন্ডিত মস্তকের এ কথা শুনে মস্তকের কাছ থেকে কলেমা পাঠ করে চৈতন দাস ও সঙ্গীরা হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে মুসলমান হয়ে যায়। মস্তকের নির্দেশ মোতাবেক ইসলামী মতে খড়মপুর কবরস্থানে মস্তক দাফন করে । ধর্মান্তরিত জেলেদের নাম হয় শাহবলা, শাহলো, শাহজাদা, শাহগোরা ও শাহর ওশন ।
তাঁরাই এ দরগাহের আদিম বংশধর । এই দরগাহের খ্যতি ধীরে ধীরে চর্তুদিঁকে ছড়িয়ে পড়ে । এ থেকেই শাহ পীর সৈয়দ আহম্মদ গেছুদারাজ কেল্লাশহীদের পবিত্র মাজার শরীফ নামে পরিচিতি লাভ করে । ২৬০ একর জমির উপর প্রতিষ্ঠিত দরগা শরীফের জায়গা তৎকালীন আগরতলা রাজ্যের মহারাজা দান করেন । বিভিন্ন ঐতি হাসিকগণ অনুমান করেন যে, আউলিয়া হজরত শাহ জালাল (রঃ) এক সঙ্গে সিলেটে যে ৩৬০ জন শিষ্য এসেছিলেন হজরত সৈয়দ আহম্মদ গেছুদারাজ ছিলেন তাঁদের অন্যতম । তরফ রাজ্যেও রাজা আচক নারায়নের সঙ্গে হজরত শাহজালাল রহঃ ওনার প্রধান সেনাপতি হজরত সৈয়দ নাসিরউদ্দিন রহঃ যে যুদ্ধ পরিচালনা করেন সে যুদ্ধে হজরত সৈয়দ আহম্মদ গেছুদারাজ রহঃ শহীদ হন এবং তাঁর মস্তক তিতাস নদীর স্রোতে ভেসে আসে।
প্রতি বছর ওরসে কেল্লাশহীদের মাজারে হাজার হাজার মানুষের সমাগম হয়।
আল্লাহর ওলীদের কাছে আমরা চিরদিনই ঋণী থাকবো এরকম মহা ত্যাগের জন্য
বাবা কেল্লা শাহ
আমিন আল্লাহু আকবার সুবহানাল্লাহ
আপনি সত্য কাহিনি তুলে ধরেছেন।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমিন
সকল আউলিয়া জিন্দাবাদ
পীর আউলিয়া জীনদাবাদ ❤️🕋🤲🇧🇩👍
আমিন আল্লাহ হুয়াকবার
মারহাবা🥰
আলহামদুলিল্লাহ আমিন 🙏
❤❤❤❤❤❤❤😊😊😊😮😮😮😮
মাশাল্লাহ ❤
সকল আল্লাহর অলি জিন্দাবাদ
ভালো লাগল
SUBHAAN ALLAH ALHAMDULILLAH LAA ILAAHA ILLALLAH ALLAHU AKBAR
❤❤❤❤❤love
হযরত শাহ পীর কেল্লা শহীদ রহঃ আল্লাহ আকবর আমার মালিকের পাগল ছিলেন ওনি দুনিয়ার পাগল ছিলেন না
Right
Khali ku sanskar😊
👍👍👍👍👍👍👍
😢😢😢😢😢😢
কি ভিডিওর সাথে কি ছবি এড করছেন ভিডিওর টাইটেলে
ওলি সত্য
Assalato assalamo alika yea Oli Allah Hazrat Kella sah rahmatullah alaihe Alhamdulilla Allah hu Akbar.
Alhamdulillah
সে জাহান্নামি
❤❤❤❤❤
নাম টা সমর্পণ ভাবে নেওয়ার চেষ্টা করবেন
ভাই কেল্লা শাহ নাম হলো গিয়াস উদ্দিন দরাজ (র) আপনার নাম বলা ভুল হয়েছে
ইতিহাসের তথ্য তে লেখা আছে গেছুদারাজ রহমাতুল্লাহ আলাইহি
তিতাস নদীতে ফেলা হয়নাই,
কেল্লা তিতাসে ভেসে গিয়েছিলেন।
ইতিহাস ভালো করে পরেন।
এগুলো বিশ্বাস করবেননা। মানুষ মৃত্যুর পরে আর দুনিয়াতে ফিরবেনা। প্রমান:
حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ الْمُنْذِرِ الْحِزَامِيُّ، وَيَحْيَى بْنُ حَبِيبِ بْنِ عَرَبِيٍّ، قَالاَ حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ إِبْرَاهِيمَ بْنِ كَثِيرٍ الأَنْصَارِيُّ الْحَرَامِيُّ، قَالَ سَمِعْتُ طَلْحَةَ بْنَ خِرَاشٍ، قَالَ سَمِعْتُ جَابِرَ بْنَ عَبْدِ اللَّهِ، يَقُولُ لَمَّا قُتِلَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عَمْرِو بْنِ حَرَامٍ يَوْمَ أُحُدٍ لَقِيَنِي رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ فَقَالَ " يَا جَابِرُ أَلاَ أُخْبِرُكَ مَا قَالَ اللَّهُ لأَبِيكَ " . وَقَالَ يَحْيَى فِي حَدِيثِهِ فَقَالَ " يَا جَابِرُ مَالِي أَرَاكَ مُنْكَسِرًا " . قَالَ قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ اسْتُشْهِدَ أَبِي وَتَرَكَ عِيَالاً وَدَيْنًا . قَالَ " أَفَلاَ أُبَشِّرُكَ بِمَا لَقِيَ اللَّهُ بِهِ أَبَاكَ " . قَالَ بَلَى يَا رَسُولَ اللَّهِ . قَالَ " مَا كَلَّمَ اللَّهُ أَحَدًا قَطُّ إِلاَّ مِنْ وَرَاءِ حِجَابٍ وَكَلَّمَ أَبَاكَ كِفَاحًا . فَقَالَ يَا عَبْدِي تَمَنَّ عَلَىَّ أُعْطِكَ . قَالَ يَا رَبِّ تُحْيِينِي فَأُقْتَلُ فِيكَ ثَانِيَةً . فَقَالَ الرَّبُّ سُبْحَانَهُ إِنَّهُ سَبَقَ مِنِّي أَنَّهُمْ إِلَيْهَا لاَ يَرْجِعُونَ . قَالَ يَا رَبِّ فَأَبْلِغْ مَنْ وَرَائِي . قَالَ فَأَنْزَلَ اللَّهُ تَعَالَى {وَلاَ تَحْسَبَنَّ الَّذِينَ قُتِلُوا فِي سَبِيلِ اللَّهِ أَمْوَاتًا بَلْ أَحْيَاءٌ عِنْدَ رَبِّهِمْ يُرْزَقُونَ} " .
তালহাহহ্ বিন খিরাস (রহঃ) থেকে বর্ণিতঃ
আমি জাবির বিন আবদুল্লাহ্ (রাঃ)-কে বলতে শুনেছি: উহূদের যুদ্ধের দিন আবদুল্লাহ্ বিন আম্র বিন হারাম (রাঃ) শহীদ হলে রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমার সাথে সাক্ষাৎ করেন এবং বলেন, হে জাবির! আল্লাহ্ তাআলা তোমার পিতা সম্পর্কে যা বলেছেন, আমি কি তোমাকে তা অবহিত করবো না? ইয়াহইয়া (রহঃ)-এর বর্ণনায় আছে : রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, হে জাবির! আমার কী হলো, আমি তোমাকে ভগ্ন হৃদয় দেখছি কেন? জাবির (রাঃ) বলেন, আমি বললাম, হে আল্লাহ্র রসূল! আমার পিতা শহীদ হয়েছেন এবং তিনি অনেক সন্তান ও ঋণের বোঝা রেখে গেছেন। তিনি বলেন, আমি কি তোমাকে সুসংবাদ দিবো না যে, আল্লাহ্ তাআলা তোমার পিতার সাথে কিভাবে সাক্ষাৎ করেছেন? তিনি বলেন, অবশ্যই, হে আল্লাহ্র রসূল! তিনি বলেন, আল্লাহ্ তাআলা কখনো অন্তরাল ছাড়া কারো সাথে কথা বলেননি, কিন্তু তোমার পিতার সাথে অন্তরাল ছাড়াই কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, কে আমার বান্দা! আমার কাছে কামনা করো, আমি তোমাকে দান করবো। তোমার পিতা বললো, হে প্রভু! আমাকে জীবন দান করুন, যাতে আমি আপনার রাস্তায় পুনরায় শহীদ হতে পারি। মহান ও পবিত্র প্রতিপালক আল্লাহ্ বলেন, আমি তো আগেই লিপিবদ্ধ করে দিয়েছি যে, লোকেরা (মৃত্যুর পর) (পৃথিবীতে) ফিরে যাবে না। তোমার পিতা বললো, হে প্রভু! তাহলে আমার পশ্চাতবর্তীদের কাছে (আমার সৌভাগ্যের) এ খবর পৌঁছে দিন। তিনি বলেন, তখন আল্লাহ্ তাআলা এ আয়াত নাযিল করেন (অনুবাদ): "যারা আল্লাহ্র পথে নিহত হয়েছে, তোমরা তাদের কখনো মৃত মনে করো না, বরং তারা জীবিত এবং তারা তাদের প্রভুর নিকট থেকে জীবিকাপ্রাপ্ত"-(সূরাহ আল ইমরান: ৩ :১৬৯)। [১৮৮]
ফুটনোট: [১৮৮] বুখারী ৭৪৪৪, তিরমিযী ৩০১০, দারিমী ২৮২২।
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১৯০
হাদিসের মান: হাসান হাদিস
নিজের গলা জদি নিজেই কাটেন ।তাহলে সে জাহান্নমি ?
ভাইজান বিষয়টা বুঝতে হবে ইসলামের বিজয়ের জন্য তিনি তার নিজের গলা কোরবান করেছেন কারণ সেখানে 40 জন উলঙ্গ নারী ছিল ইসলামে অশ্লীলতার নিকট হওয়া হারাম তাই তিনি অশ্লীলতা থেকে নিজেকে বাঁচানোর জন্য তার গলা কেটে ফেলতে হয়েছে বিষয়টা খুব সহজ মাথার ব্রেন খাটাইয়া বুঝতে হবে যেকোন একটা কথা বলার আগে ভেবে চিন্তে বলা উচিত
Stop nonsense talking about oli.
কোনটা আজেবাজে কথা ভাইয়া ক্লিয়ার করে বলেন
না ভাইসে আল্লাহর আউলিয়া❤️🕋🤲🇧🇩👍
উলঙ্গ নারী দেখলে বাপ বেহায়াপনা বেশি হলে যে আপনি নিজে আত্মহত্যা করবেন এটার কোন বিধান ইসলামে নাই,, আপনার কি স্মরণ নেই সেই গুহার তিন যুবকের কথা?
আত্মহত্যা কি হালাল?
সবই শিরকের জায়গা।
ভুয়া কল্পিত বানানো গল্প ইহা মুঠেই স্বঠিক নয়।