নৌকা : বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী এক আদিবাহন !! যা দেশের ৫০০ কোটি টাকার অবদান রাখে !! Boats of Bangladesh

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 12 ก.ย. 2024
  • নদীমাতৃক বাংলাদেশে নৌকাই ছিল আদি বাহন। এ দেশে জালের মতো ছড়িয়ে আছে অসংখ্য নদী-নালা, খাল, বিল, হাওর বাওর। আবহমান কাল থেকে এই জলধারায় বিভিন্ন ধরনের নৌকা বয়ে চলছে। কিন্তু দিনে দিনে এসব নদ-নদী, খাল-বিল হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের দেশ থেকে। সেই সাথে বিলুপ্ত হচ্ছে নানা রকমের নৌকাও। নদীতে সারি সারি পাল তোলা নৌকা, নৌকা বাইচ, সেই মনোরম, মনোহর ও মনোমুগ্ধকর দৃশ্য এখন শুধুই স্মৃতি। এখন যান্ত্রিক স্পিডবোট তার স্থান দখল করে নিয়েছে। এখনও নদীমাতৃক আমাদের জীবন-ঐতিহ্য-সংস্কৃতি। কিন্তু পানি শূন্যতা আমাদের সবকিছু পানসে করে দিচ্ছে। যুগের হাওয়া বদলে গেছে। শেকড় সংস্কৃতি থেকে বিচ্ছিন্ন হচ্ছে জীবন। নদী আর নৌকা ছিল বাঙালির গ্রাম্য জীবনের বহমানতা। সভ্যতার পালে লেগেছে হাওয়া, ছুটছে মানুষ দ্রুত। কোথায় যাচ্ছে এবং কেন যাচ্ছে তা কারো জানা নেই। বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে যেমনঃ বরিশাল, পিরুজপুর, ঝালকাঠি বেশ কয়েকটি নদী এবং খাল আড়াআড়ি ভাবে সংযুক্ত হয়েছে এবং সেখানে ঘন সবুজ প্রাকৃতিক দৃশ্যের অবতারনা করেছে। আপনি যদি এই খালগুলোতে কোন নৌকায় চড়ে ঘুরে বেড়ান তবে সেখানে অনেক পেয়ারা বাগান দেখতে পাবেন। হাজার হাজার কৃষক এই পেয়ারা চাষ এবং বিক্রয় করে তাঁদের জীবিকা নির্বাহ করছেন। কৃষক এবং পাইকারি বিক্রেতারা সেখানকার অনেক ভাসমান বাজারে তাঁদের পেয়ারা কেনা বেচা করেন, যেটি অনেকটা থাইল্যান্ডের ভাসমান বাজারের মতো। পেয়ারা হচ্ছে বেরি’র মত একটি ফল, যেটিকে “গ্রীষ্মমণ্ডলের আপেল” বলা হয়ে থাকে। যদিও ফলটির আদি উৎস গ্রীষ্মপ্রধান আমেরিকাতে (মেক্সিকো এবং পেরুর মাঝামাঝি জায়গা), বর্তমানে এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ একটি ফলজাতীয় ফসলে পরিণত হয়েছে। সারা দেশেই এটির চাষ হয়। বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে - বিশেষ করে বরিশাল, পিরোজপুর এবং ঝালকাঠি জেলায় পেয়ারা চাষ বেশি হচ্ছে। Floating market of guavas
    নৌকা আবিষ্কার ও ইতিহাসঃ
    নৌকা আবিস্কার নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন মতভেদ রয়েছে, তার মধ্যে থেকে উল্লেখ যোগ্য দুইটি মতামত তুলে ধরা হলঃ 1. নূহ নবীর নৌকা
    মানব ইতিহাসে সর্বপ্রথমবারের মতো নৌকা বানিয়েছিলেন আল্লাহর নবী হযরত নুহ আ:। তার আগে মানুষ নৌকা চিনতো না বানাতেও পারতেও না। তারা কখনও তা দেখেও নি।
    বিশ্বের প্রাচীনতম পুনরুদ্ধারকৃত নৌকা, নেদারল্যান্ডসে পাওয়া পেস ক্যানো, খ্রিস্টপূর্ব ৮,২০০ থেকে ৭,৬০০ খ্রিস্টাব্দের মাঝখানে নির্মিত একটি পিনাস সিলেভেস্ট্রিসের ফাঁকা গাছের কাণ্ড থেকে তৈরি একটি খনক। নেদারল্যান্ডের অ্যাসেনের ড্রেন্টস যাদুঘরে এই ক্যানো প্রদর্শিত হয়।
    তবে যত মত পার্থক্যঐ থাকুক না কেন হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সব ধর্মাবলম্বীর কাছে ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে নৌকা একটি পবিত্র বাহন। এ চার ধর্মের প্রধান ধর্মগ্রন্থসমূহে নৌকাকে একটি জীবন রক্ষাকারী বা উদ্ধারকারী নৌযান হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
    ⚠ এই চ্যানেলের কোন ভিডিও ডাউনলোড করে, পুনরায় কোন অনলাইন মাধ্যমে আপলোড করবেন না।
    ⚠ DO NOT DOWNLOAD & RE-UPLOAD THIS VIDEO IN ANY OTHER ONLINE PLATFORM
    ✔✔✔ এই ইউটিউব ভিডিওর লিংক শেয়ার করুন।
    ☢☢☢ এই ভিডিওতে ব্যবহৃত কিছু ছবি প্রকৃত ব্যক্তি, ঘটনা, সময় বা স্থানকে উপস্থাপন করে না; দৃশ্যের শূণ্যতা পূরন করতে তা ব্যবহার করা হয়েছে। ☢☢☢

ความคิดเห็น • 17