আমি সপ্নে যে পতাকা দেখেছিলাম সেই পতাকাই লেখা ছিল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি আলাইহি। তাই আমাকে সারা পৃথিবী লিখে দিলে-ও আমি লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ কলেমা ত্যাগ করবো না ইনশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ।
@@harun-le1eh লা ইলাহা মানে নেই কোন মাবুদ আর ইল্লাল্লাহ মানে আল্লাহ ছাড়া বা আল্লাহ ব্যতীত।এখানে অর্থঃ আল্লাহ ব্যতীত কোন মাবুদ বা উপাস্য নেই। এটাই অর্থঃ কিন্তু
ٱتَّخَذُوٓا۟ أَحْبَارَهُمْ وَرُهْبَٰنَهُمْ أَرْبَابًا مِّن دُونِ ٱللَّهِ وَٱلْمَسِيحَ ٱبْنَ مَرْيَمَ وَمَآ أُمِرُوٓا۟ إِلَّا لِيَعْبُدُوٓا۟ إِلَٰهًا وَٰحِدًا لَّآ إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ سُبْحَٰنَهُۥ عَمَّا يُشْرِكُونَ অনুবাদ: তারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে নিজেদের উলামা ও দরবেশদেরকে নিজেদের খোদায় পরিণত করেছে।- টীকা:৩১ এবং এভাবে মারিয়াম পুত্র মসীহকেও। অথচ তাদের মা’বুদ ছাড়া আর কারোর বন্দেগী করার হুকুম দেয়া হয়নি, এমন এক মাবুদ যিনি ছাড়া ইবাদত লাভের যোগ্যতা সম্পন্ন আর কেউ নেই। তারা যেসব মুশরিকী কথা বলে তা থেকে তিনি পাক পবিত্র।- টীকা: - টীকার ব্যাখ্যা: - টীকা:৩১:হাদীসে বলা হয়েছে হযরত আদী ইবনে হাতেম নবী (সা.) এর কাছে এসে ইসলাম গ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন খৃস্টান। ইসলাম গ্রহণ করার সময় তিনি নবী (সা.) কে কয়েকটি প্রশ্ন করেন। এর মধ্যে একটি প্রশ্ন হচ্ছে, কুরআনের এ আয়াতটিতে আমাদের বিরুদ্ধে উলামা ও দরবেশদেরকে খোদা বানিয়ে নেবার যে দোষারূপ করা হয়েছে তার প্রকৃত তাৎপর্য কি? জবাবে তিনি বলেন, তারা যেগুলোকে হারাম বলতো তোমরা সেগুলোকে হারাম বলে মেনে নিতে এবং তারা যেগুলোকে হালাল বলতো তোমরা সেগুলোকে হালাল বলে মেনে নিতে, একথা কি সত্য নয়? জবাবে হযরত আদী বলেন, হাঁ, একথা তো ঠিক, আমরা অবশ্য এমনটি করতাম। রসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, বস, এটিই তো হচ্ছে তোমাদের প্রভু বানিয়ে নেয়া। এ থেকে জানা যায়, আল্লাহর কিতাবের সনদ ছাড়াই যারা মানব জীবনের জন্য জায়েয ও নাজায়েযের সীমানা নির্ধারণ করে তারা আসলে নিজেদের ধারণা মতে নিজেরাই আল্লাহর কর্তৃত্ব ও সার্বভৌমত্বের মর্যাদায় সমাসীন হয়। আর যারা শরীয়াতের বিধি রচনার এ অধিকার তাদের জন্য স্বীকার করে নেয় তারা তাদেরকে কার্যত প্রভুতে পরিণত করে। কাউকে আল্লাহর পুত্রে পরিণত করা এবং কাউকে শরীয়ত রচনার অধিকার দেয়া সংক্রান্ত অভিযোগ দু’টি পেশ করে প্রমাণ করা হয়েছে যে, তাদের আল্লাহর প্রতি ঈমানের দাবী মিথ্যা। তারা আল্লাহর অস্তিত্ব স্বীকার করলেও তাদের আল্লাহর সম্পর্কিত ধারণা এতই ভ্রান্ত যে, তার কারণে তাদের আল্লাহকে মানা, না মানা সমান হয়ে গেছে। (সূরা: আত তওবা, আয়াত: ৩১)
আমরা কোন তর্কয় জরাতে চাই না আমাদের ইসলাম ধর্ম হচ্চে শান্তির ধর্ম রাসুলুল্লাহ সাঃ এর সুন্নত অনুযায়ী চলতি চাই মহান আল্লাহ তাআলা আমাদের কে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুক আমিন
ইল্লাল্লাহ জিকির নিয়ে যে ব্যাখ্যা/যুক্তি দিলেন এতো গুলো বক্তার ভেতর থেকে,, সব থেকে সুন্দর ভাবে ব্যাখ্যা দিলেন, আমির হামজ সাহেব ও আল্লামা তারেক মনোয়ার সাহেবের ব্যাখ্যা,,এই দুজনের ব্যাখ্যাই সেরা🥰🥰🥰
ٱتَّخَذُوٓا۟ أَحْبَارَهُمْ وَرُهْبَٰنَهُمْ أَرْبَابًا مِّن دُونِ ٱللَّهِ وَٱلْمَسِيحَ ٱبْنَ مَرْيَمَ وَمَآ أُمِرُوٓا۟ إِلَّا لِيَعْبُدُوٓا۟ إِلَٰهًا وَٰحِدًا لَّآ إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ سُبْحَٰنَهُۥ عَمَّا يُشْرِكُونَ অনুবাদ: তারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে নিজেদের উলামা ও দরবেশদেরকে নিজেদের খোদায় পরিণত করেছে।- টীকা:৩১ এবং এভাবে মারিয়াম পুত্র মসীহকেও। অথচ তাদের মা’বুদ ছাড়া আর কারোর বন্দেগী করার হুকুম দেয়া হয়নি, এমন এক মাবুদ যিনি ছাড়া ইবাদত লাভের যোগ্যতা সম্পন্ন আর কেউ নেই। তারা যেসব মুশরিকী কথা বলে তা থেকে তিনি পাক পবিত্র।- টীকা: - টীকার ব্যাখ্যা: - টীকা:৩১:হাদীসে বলা হয়েছে হযরত আদী ইবনে হাতেম নবী (সা.) এর কাছে এসে ইসলাম গ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন খৃস্টান। ইসলাম গ্রহণ করার সময় তিনি নবী (সা.) কে কয়েকটি প্রশ্ন করেন। এর মধ্যে একটি প্রশ্ন হচ্ছে, কুরআনের এ আয়াতটিতে আমাদের বিরুদ্ধে উলামা ও দরবেশদেরকে খোদা বানিয়ে নেবার যে দোষারূপ করা হয়েছে তার প্রকৃত তাৎপর্য কি? জবাবে তিনি বলেন, তারা যেগুলোকে হারাম বলতো তোমরা সেগুলোকে হারাম বলে মেনে নিতে এবং তারা যেগুলোকে হালাল বলতো তোমরা সেগুলোকে হালাল বলে মেনে নিতে, একথা কি সত্য নয়? জবাবে হযরত আদী বলেন, হাঁ, একথা তো ঠিক, আমরা অবশ্য এমনটি করতাম। রসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, বস, এটিই তো হচ্ছে তোমাদের প্রভু বানিয়ে নেয়া। এ থেকে জানা যায়, আল্লাহর কিতাবের সনদ ছাড়াই যারা মানব জীবনের জন্য জায়েয ও নাজায়েযের সীমানা নির্ধারণ করে তারা আসলে নিজেদের ধারণা মতে নিজেরাই আল্লাহর কর্তৃত্ব ও সার্বভৌমত্বের মর্যাদায় সমাসীন হয়। আর যারা শরীয়াতের বিধি রচনার এ অধিকার তাদের জন্য স্বীকার করে নেয় তারা তাদেরকে কার্যত প্রভুতে পরিণত করে। কাউকে আল্লাহর পুত্রে পরিণত করা এবং কাউকে শরীয়ত রচনার অধিকার দেয়া সংক্রান্ত অভিযোগ দু’টি পেশ করে প্রমাণ করা হয়েছে যে, তাদের আল্লাহর প্রতি ঈমানের দাবী মিথ্যা। তারা আল্লাহর অস্তিত্ব স্বীকার করলেও তাদের আল্লাহর সম্পর্কিত ধারণা এতই ভ্রান্ত যে, তার কারণে তাদের আল্লাহকে মানা, না মানা সমান হয়ে গেছে। (সূরা: আত তওবা, আয়াত: ৩১)
@@Sakib-zm3qhٱتَّخَذُوٓا۟ أَحْبَارَهُمْ وَرُهْبَٰنَهُمْ أَرْبَابًا مِّن دُونِ ٱللَّهِ وَٱلْمَسِيحَ ٱبْنَ مَرْيَمَ وَمَآ أُمِرُوٓا۟ إِلَّا لِيَعْبُدُوٓا۟ إِلَٰهًا وَٰحِدًا لَّآ إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ سُبْحَٰنَهُۥ عَمَّا يُشْرِكُونَ অনুবাদ: তারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে নিজেদের উলামা ও দরবেশদেরকে নিজেদের খোদায় পরিণত করেছে।- টীকা:৩১ এবং এভাবে মারিয়াম পুত্র মসীহকেও। অথচ তাদের মা’বুদ ছাড়া আর কারোর বন্দেগী করার হুকুম দেয়া হয়নি, এমন এক মাবুদ যিনি ছাড়া ইবাদত লাভের যোগ্যতা সম্পন্ন আর কেউ নেই। তারা যেসব মুশরিকী কথা বলে তা থেকে তিনি পাক পবিত্র।- টীকা: - টীকার ব্যাখ্যা: - টীকা:৩১:হাদীসে বলা হয়েছে হযরত আদী ইবনে হাতেম নবী (সা.) এর কাছে এসে ইসলাম গ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন খৃস্টান। ইসলাম গ্রহণ করার সময় তিনি নবী (সা.) কে কয়েকটি প্রশ্ন করেন। এর মধ্যে একটি প্রশ্ন হচ্ছে, কুরআনের এ আয়াতটিতে আমাদের বিরুদ্ধে উলামা ও দরবেশদেরকে খোদা বানিয়ে নেবার যে দোষারূপ করা হয়েছে তার প্রকৃত তাৎপর্য কি? জবাবে তিনি বলেন, তারা যেগুলোকে হারাম বলতো তোমরা সেগুলোকে হারাম বলে মেনে নিতে এবং তারা যেগুলোকে হালাল বলতো তোমরা সেগুলোকে হালাল বলে মেনে নিতে, একথা কি সত্য নয়? জবাবে হযরত আদী বলেন, হাঁ, একথা তো ঠিক, আমরা অবশ্য এমনটি করতাম। রসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, বস, এটিই তো হচ্ছে তোমাদের প্রভু বানিয়ে নেয়া। এ থেকে জানা যায়, আল্লাহর কিতাবের সনদ ছাড়াই যারা মানব জীবনের জন্য জায়েয ও নাজায়েযের সীমানা নির্ধারণ করে তারা আসলে নিজেদের ধারণা মতে নিজেরাই আল্লাহর কর্তৃত্ব ও সার্বভৌমত্বের মর্যাদায় সমাসীন হয়। আর যারা শরীয়াতের বিধি রচনার এ অধিকার তাদের জন্য স্বীকার করে নেয় তারা তাদেরকে কার্যত প্রভুতে পরিণত করে। কাউকে আল্লাহর পুত্রে পরিণত করা এবং কাউকে শরীয়ত রচনার অধিকার দেয়া সংক্রান্ত অভিযোগ দু’টি পেশ করে প্রমাণ করা হয়েছে যে, তাদের আল্লাহর প্রতি ঈমানের দাবী মিথ্যা। তারা আল্লাহর অস্তিত্ব স্বীকার করলেও তাদের আল্লাহর সম্পর্কিত ধারণা এতই ভ্রান্ত যে, তার কারণে তাদের আল্লাহকে মানা, না মানা সমান হয়ে গেছে। (সূরা: আত তওবা, আয়াত: ৩১)
কলেমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ ইল্লাল্লাহ জিকির গ্রহণযোগ্য হবে না, কেননা🫡এ জিকির ভেঙ্গে ভেঙ্গে হবে না পূর্ণাঙ্গ জিকির করতে হবে। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ। ইল্লাল্লাহ জিকিরে বুঝায় ইলাহ নাই, ইলাহ নাই, ইলাহ নাই, কিসের ইলাহ নাই, হতে পারে লা-ইলাহা-ইল্লাল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ এই কালেমার গুরুত্ব এতই বেশি যে, সপ্ত আসমানে যা কিছু আছে তা যদি এক পাল্লায় দেওয়া হয়, আর লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ যদি এক পাল্লায় দেওয়া হয় তাহলে এর ওজন বেশি। ইল্লালা, ইল্লাল্লা, ইল্লালা, নাজায়েজ। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ জায়েজ। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, কলেমা তৈয়ব এর তুলনা উত্তম বৃক্ষ, যার মূল দৃঢ় যার শাখা-প্রশাখা ঊর্ধ্বে উত্থিত। গুরুত্বপূর্ণ কথা কাজকে গুরুত্বহীন ভাবা উচিত নয়। হাদিসের বর্ণনায় ও কলেমার গুরুত্ব সম্পর্কে বলেছেন, যে আমল সব সময় করা যায় তা আল্লাহর নিকট সর্বাধিক প্রিয়, যদিও তা পরিমাণে কম হয়। অতএব কলেমা তাইয়েব এর গুরুত্ব হালকা করে নেওয়ার কোন সুযোগ নেই। ইবাদতের মধ্যে শ্রেষ্ঠ ইবাদত হল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ। এই কলেমা পাঠ করে অলি আওলিয়ারা পার হয়ে গেছে। চরমোনাই পীর, টাকার অহংকার করে নির্বোধের মতো, যে টাকার অহংকার করে। তার জনগণের দেওয়া দান সদকা টাকা। চরমোনাইর পীর,পীর হওয়ার যোগ্য নহে। সে তো খাঁটি ঈমানদারের তালিকায় পড়ে না। ইতিপূর্বে তার বলা বক্তব্য নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে। তার মধ্যে জ্ঞানের সমাবেশ নেই। তার তার কথাবার্তা অগো ছালো। তাকে পীর হিসাবে মানার যোগ্য নহে।
মামুনুল হকের উদাহরণটা সুন্দর হয়েছে। পুরো বাক্য মনে থাকতে হবে হবে, লা ইলাহা অন্তরে থাকলো, ইল্লাল্লাহ মুখ থেকে সাউন্ড বের করলাম তাতে হবে তবে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অন্তরে থাকতে হবে। কিছু হুজুর জাহান্নামে যাবে এই তর্কই তার প্রমাণ।
আমরা জানি তজবি ধরে পরলে আগে তিন বার লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং শেষে তিন বার মাঝে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ
আল্লাহ তাআ'লা চরমনার হুজুর কে সঠিক বুজ দান করুক। আমিন। কারণ ইল্লাললাহ অর্থ আললাহ ছাড়া নায়ুযুবিললাহ এটা কখনো সঠিক জিকির হতে পারে না। এ জন্য আমাদের সঠিক জিকির লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু অর্থ নেই কনো মাবুদ আল্লাহ ছাড়া করা উচিত। আল্লাহ তাআ'লা আমাদের সকল কে সঠিক জিকির লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু করার তাওফিক দান করুক। আমিন।
ইয়া আল্লাহ কোরআনের পাখি কে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন আমীন নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে দলাদলি ভাগাভাগি দিন নাই মুখে দাবি করলে মুসলমান হওয়া যায় না কাজে কর্মে দেখিয়ে দিতে হবে দেশে টেকনোলজি বাড়াতে হবে অর্থনীতি বাড়াতে হবে গোয়েন্দা বাড়াতে হবে জিহাদ করার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে
আল্লাহু আকবার অর্থ আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ। আর আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ না বলে শুধু আল্লাহ বল্লেও সমস্যা নাই।তবে ইল্লাল্লাহ অর্থ আল্লাহ ছাড়া।আর লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থ আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নাই।আপনি কিসের সাথে কিসের তুলনা করছেন।
@@julekha4300 আমি শুধু ঐ ভ্রান্ত আকিদাহ টার পার্থক্য বুঝাইতে চেয়েছি। আমরা যদি কোন ইবাদত করি, সেটা রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর তরিকায় করতে হবে। ব্যাকরণ বা গ্রামার দিয়ে নয়।
আমরা রাসুলের গোলাম এটাও শতভাগ সত্য।ইল্লাল্লাহু জিকির করা যাবে। যারা এর বিরোধিতা করছেন। তাদের আরো কোরআন, হাদিস, ইজমা, কিয়াস এর অধ্যয়ন ও গবেষণা করা দরকার বলে আলেম ওলামায়ে হক মনে করে। আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে সঠিক বোঝার তৌফিক দান করুন। আল্লাহুম্মা আমিন।
সাইদি সাহেব কে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি আই লাভ সাইদি সাহেব ❤️❤️
লা ইলাহা ইল্লাহ১০০% সত্য
লা ইলাহা ইল্লাহ ১০০ সত্য
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ১০০%
লাইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ দুরুদ হলো শ্রেষ্ঠ জিকির এবং উত্তম জিকির
Ota durud noy ota kalema😡😡😡😡😡😡😡😡😡😡😡😡😡😡
লা ইলাহা ইল্লাললাহ এটাই সত্য এটার পক্ষে আমি আমীন
সব চাইতে স্রেষ্ট জিকির লা-ইলাহা-ইল্লাল্লাহ
❤❤❤❤
পরিপূর্ণ জিকির হলো লা-ইলাহা-ইল্লাল্লাহ, মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ, সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।
আমি সপ্নে যে পতাকা দেখেছিলাম সেই পতাকাই লেখা ছিল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি আলাইহি। তাই আমাকে সারা পৃথিবী লিখে দিলে-ও আমি লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ কলেমা ত্যাগ করবো না ইনশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ।
ইল্লাল্লাহ,বলা,কেন,জাইজ,হবেনা,?
Q😊
@@harun-le1eh লা ইলাহা মানে নেই কোন মাবুদ আর ইল্লাল্লাহ মানে আল্লাহ ছাড়া বা আল্লাহ ব্যতীত।এখানে অর্থঃ আল্লাহ ব্যতীত কোন মাবুদ বা উপাস্য নেই। এটাই অর্থঃ কিন্তু
@@harun-le1eh ইল্লাল্লাহু মানে আল্লাহ বলতে পারেন
99⁹99⁹u9⁹u999⁹
99u99⁹99
99⁹u9u999⁹9⁹u999uu99
9u⁹u
9uu99u99u9u999⁹9u⁹
9u99u9999999u9u999
9⁹9
9999999999999u9
9u99
9
H0uh8🎉😂❤😂
99uuuu99u9⁹9u99u
9
999
আল্লামা মামুনুল হককে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি,তিনি অত্যন্ত সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন,
নৌকার ১ মাথা ডুবে গেলো আরেক মাথা পানির উপরে তাহলে বুঝতে হবে নৌকাটা এক্সিডেন্ট করেছে
আল্লাহর কালিমা দিখন্ড করাটাও তদ্রুপ
501
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ ?
ইল্লাল্লা জিকির " করা ঠিক নাই। এটা শয়তানের ধোকা।
Tomi take bolc
@@alamghirkwt-ip8il a
@@SherinaBibi-rk1vh ppp
৪ টা জিকির চেষ্ট সুবাহান আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ লাইলাহা ইলল্লালৃলাহ আল্লাহু আকবার
ٱتَّخَذُوٓا۟ أَحْبَارَهُمْ وَرُهْبَٰنَهُمْ أَرْبَابًا مِّن دُونِ ٱللَّهِ وَٱلْمَسِيحَ ٱبْنَ مَرْيَمَ وَمَآ أُمِرُوٓا۟ إِلَّا لِيَعْبُدُوٓا۟ إِلَٰهًا وَٰحِدًا لَّآ إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ سُبْحَٰنَهُۥ عَمَّا يُشْرِكُونَ
অনুবাদ: তারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে নিজেদের উলামা ও দরবেশদেরকে নিজেদের খোদায় পরিণত করেছে।- টীকা:৩১ এবং এভাবে মারিয়াম পুত্র মসীহকেও। অথচ তাদের মা’বুদ ছাড়া আর কারোর বন্দেগী করার হুকুম দেয়া হয়নি, এমন এক মাবুদ যিনি ছাড়া ইবাদত লাভের যোগ্যতা সম্পন্ন আর কেউ নেই। তারা যেসব মুশরিকী কথা বলে তা থেকে তিনি পাক পবিত্র।- টীকা:
- টীকার ব্যাখ্যা:
- টীকা:৩১:হাদীসে বলা হয়েছে হযরত আদী ইবনে হাতেম নবী (সা.) এর কাছে এসে ইসলাম গ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন খৃস্টান। ইসলাম গ্রহণ করার সময় তিনি নবী (সা.) কে কয়েকটি প্রশ্ন করেন। এর মধ্যে একটি প্রশ্ন হচ্ছে, কুরআনের এ আয়াতটিতে আমাদের বিরুদ্ধে উলামা ও দরবেশদেরকে খোদা বানিয়ে নেবার যে দোষারূপ করা হয়েছে তার প্রকৃত তাৎপর্য কি? জবাবে তিনি বলেন, তারা যেগুলোকে হারাম বলতো তোমরা সেগুলোকে হারাম বলে মেনে নিতে এবং তারা যেগুলোকে হালাল বলতো তোমরা সেগুলোকে হালাল বলে মেনে নিতে, একথা কি সত্য নয়? জবাবে হযরত আদী বলেন, হাঁ, একথা তো ঠিক, আমরা অবশ্য এমনটি করতাম। রসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, বস, এটিই তো হচ্ছে তোমাদের প্রভু বানিয়ে নেয়া। এ থেকে জানা যায়, আল্লাহর কিতাবের সনদ ছাড়াই যারা মানব জীবনের জন্য জায়েয ও নাজায়েযের সীমানা নির্ধারণ করে তারা আসলে নিজেদের ধারণা মতে নিজেরাই আল্লাহর কর্তৃত্ব ও সার্বভৌমত্বের মর্যাদায় সমাসীন হয়। আর যারা শরীয়াতের বিধি রচনার এ অধিকার তাদের জন্য স্বীকার করে নেয় তারা তাদেরকে কার্যত প্রভুতে পরিণত করে। কাউকে আল্লাহর পুত্রে পরিণত করা এবং কাউকে শরীয়ত রচনার অধিকার দেয়া সংক্রান্ত অভিযোগ দু’টি পেশ করে প্রমাণ করা হয়েছে যে, তাদের আল্লাহর প্রতি ঈমানের দাবী মিথ্যা। তারা আল্লাহর অস্তিত্ব স্বীকার করলেও তাদের আল্লাহর সম্পর্কিত ধারণা এতই ভ্রান্ত যে, তার কারণে তাদের আল্লাহকে মানা, না মানা সমান হয়ে গেছে।
(সূরা: আত তওবা, আয়াত: ৩১)
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ।
আমরা কোন তর্কয় জরাতে চাই না আমাদের ইসলাম ধর্ম হচ্চে শান্তির ধর্ম রাসুলুল্লাহ সাঃ এর সুন্নত অনুযায়ী চলতি চাই মহান আল্লাহ তাআলা আমাদের কে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুক আমিন
B
@@yaseenarafat1972 ললললললললললং
ভাই! চলতি চাই,,নয়। চলতে চাই।।
Æ
@@yaseenarafat1972 l0cfcccçll. 😂
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ ❤❤❤❤❤
ইলল্লাহ অথ আল্লাহ ছাড়া জিকির হবে লাইলাহা ইলল্লাল্লাহ
আমার থেকে সবচেয়ে এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী এবং আমির হামজার যুক্তিটা খুব দারুণ লেগেছে 🤟
ইল্লাল্লাহ জিকির নিয়ে যে ব্যাখ্যা/যুক্তি দিলেন এতো গুলো বক্তার ভেতর থেকে,, সব থেকে সুন্দর ভাবে ব্যাখ্যা দিলেন, আমির হামজ সাহেব ও আল্লামা তারেক মনোয়ার সাহেবের ব্যাখ্যা,,এই দুজনের ব্যাখ্যাই সেরা🥰🥰🥰
RIGHT
ভন্ডচুরমুনাইর ভিত্তি ভন্ডামি আর দালালি।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ এটাই প্রকৃত জিকির
আল্লামা মামুনুল হক উনার কথাই সঠিক ❤❤❤❤❤❤❤🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩
সবাইকে মামুনুল হক হুজুরের কথা গুলো মনোযোগ দিয়ে শুনার অনুরোধ করছি
হুম
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ জিকির সহি
কালেমাকে দ্বি--খন্তিত করার সাহস কারো নেই।
ঠিক
সঠিক বলছেন প্রিয় ভাই
ٱتَّخَذُوٓا۟ أَحْبَارَهُمْ وَرُهْبَٰنَهُمْ أَرْبَابًا مِّن دُونِ ٱللَّهِ وَٱلْمَسِيحَ ٱبْنَ مَرْيَمَ وَمَآ أُمِرُوٓا۟ إِلَّا لِيَعْبُدُوٓا۟ إِلَٰهًا وَٰحِدًا لَّآ إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ سُبْحَٰنَهُۥ عَمَّا يُشْرِكُونَ
অনুবাদ: তারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে নিজেদের উলামা ও দরবেশদেরকে নিজেদের খোদায় পরিণত করেছে।- টীকা:৩১ এবং এভাবে মারিয়াম পুত্র মসীহকেও। অথচ তাদের মা’বুদ ছাড়া আর কারোর বন্দেগী করার হুকুম দেয়া হয়নি, এমন এক মাবুদ যিনি ছাড়া ইবাদত লাভের যোগ্যতা সম্পন্ন আর কেউ নেই। তারা যেসব মুশরিকী কথা বলে তা থেকে তিনি পাক পবিত্র।- টীকা:
- টীকার ব্যাখ্যা:
- টীকা:৩১:হাদীসে বলা হয়েছে হযরত আদী ইবনে হাতেম নবী (সা.) এর কাছে এসে ইসলাম গ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন খৃস্টান। ইসলাম গ্রহণ করার সময় তিনি নবী (সা.) কে কয়েকটি প্রশ্ন করেন। এর মধ্যে একটি প্রশ্ন হচ্ছে, কুরআনের এ আয়াতটিতে আমাদের বিরুদ্ধে উলামা ও দরবেশদেরকে খোদা বানিয়ে নেবার যে দোষারূপ করা হয়েছে তার প্রকৃত তাৎপর্য কি? জবাবে তিনি বলেন, তারা যেগুলোকে হারাম বলতো তোমরা সেগুলোকে হারাম বলে মেনে নিতে এবং তারা যেগুলোকে হালাল বলতো তোমরা সেগুলোকে হালাল বলে মেনে নিতে, একথা কি সত্য নয়? জবাবে হযরত আদী বলেন, হাঁ, একথা তো ঠিক, আমরা অবশ্য এমনটি করতাম। রসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, বস, এটিই তো হচ্ছে তোমাদের প্রভু বানিয়ে নেয়া। এ থেকে জানা যায়, আল্লাহর কিতাবের সনদ ছাড়াই যারা মানব জীবনের জন্য জায়েয ও নাজায়েযের সীমানা নির্ধারণ করে তারা আসলে নিজেদের ধারণা মতে নিজেরাই আল্লাহর কর্তৃত্ব ও সার্বভৌমত্বের মর্যাদায় সমাসীন হয়। আর যারা শরীয়াতের বিধি রচনার এ অধিকার তাদের জন্য স্বীকার করে নেয় তারা তাদেরকে কার্যত প্রভুতে পরিণত করে। কাউকে আল্লাহর পুত্রে পরিণত করা এবং কাউকে শরীয়ত রচনার অধিকার দেয়া সংক্রান্ত অভিযোগ দু’টি পেশ করে প্রমাণ করা হয়েছে যে, তাদের আল্লাহর প্রতি ঈমানের দাবী মিথ্যা। তারা আল্লাহর অস্তিত্ব স্বীকার করলেও তাদের আল্লাহর সম্পর্কিত ধারণা এতই ভ্রান্ত যে, তার কারণে তাদের আল্লাহকে মানা, না মানা সমান হয়ে গেছে।
(সূরা: আত তওবা, আয়াত: ৩১)
ঞচ্ছঞ্জঞেঔঞ যত
মুফতি আল্লামা মামুনুল হকের কথা গুলো খুব সুন্দর ❤❤❤
লাইলাহা ইল্লাললাহ মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ
ইল্লাহ র সঠিক অর্থ সাধারন মানুষ জানে না তাই অনেকে করে এটা জানলে তারাও ছেড়ে দিবে।আল্লাহর যিকর সুন্দরভাবে করা উচিত মাধুর্যচতার সাথে
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে বুঝে শোনে আমল করার তৌফিক দান করুন।আমিন
লাইলাহা ইল্লাল্লাহ হচ্ছে শ্রেষ্ঠ জিকির।
মাসআললাহ অনেক সুনদর কথা বলে বুঝিয়েছেন!
হে আল্লাহ্ ধর্ম ব্যাবসায়ীদের হাত হতে উম্মতের হেফাজত করুন।
Charminar nia tomahawk kano jola bujina❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤😢
@@Sakib-zm3qhٱتَّخَذُوٓا۟ أَحْبَارَهُمْ وَرُهْبَٰنَهُمْ أَرْبَابًا مِّن دُونِ ٱللَّهِ وَٱلْمَسِيحَ ٱبْنَ مَرْيَمَ وَمَآ أُمِرُوٓا۟ إِلَّا لِيَعْبُدُوٓا۟ إِلَٰهًا وَٰحِدًا لَّآ إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ سُبْحَٰنَهُۥ عَمَّا يُشْرِكُونَ
অনুবাদ: তারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে নিজেদের উলামা ও দরবেশদেরকে নিজেদের খোদায় পরিণত করেছে।- টীকা:৩১ এবং এভাবে মারিয়াম পুত্র মসীহকেও। অথচ তাদের মা’বুদ ছাড়া আর কারোর বন্দেগী করার হুকুম দেয়া হয়নি, এমন এক মাবুদ যিনি ছাড়া ইবাদত লাভের যোগ্যতা সম্পন্ন আর কেউ নেই। তারা যেসব মুশরিকী কথা বলে তা থেকে তিনি পাক পবিত্র।- টীকা:
- টীকার ব্যাখ্যা:
- টীকা:৩১:হাদীসে বলা হয়েছে হযরত আদী ইবনে হাতেম নবী (সা.) এর কাছে এসে ইসলাম গ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন খৃস্টান। ইসলাম গ্রহণ করার সময় তিনি নবী (সা.) কে কয়েকটি প্রশ্ন করেন। এর মধ্যে একটি প্রশ্ন হচ্ছে, কুরআনের এ আয়াতটিতে আমাদের বিরুদ্ধে উলামা ও দরবেশদেরকে খোদা বানিয়ে নেবার যে দোষারূপ করা হয়েছে তার প্রকৃত তাৎপর্য কি? জবাবে তিনি বলেন, তারা যেগুলোকে হারাম বলতো তোমরা সেগুলোকে হারাম বলে মেনে নিতে এবং তারা যেগুলোকে হালাল বলতো তোমরা সেগুলোকে হালাল বলে মেনে নিতে, একথা কি সত্য নয়? জবাবে হযরত আদী বলেন, হাঁ, একথা তো ঠিক, আমরা অবশ্য এমনটি করতাম। রসূলুল্লাহ ﷺ বলেন, বস, এটিই তো হচ্ছে তোমাদের প্রভু বানিয়ে নেয়া। এ থেকে জানা যায়, আল্লাহর কিতাবের সনদ ছাড়াই যারা মানব জীবনের জন্য জায়েয ও নাজায়েযের সীমানা নির্ধারণ করে তারা আসলে নিজেদের ধারণা মতে নিজেরাই আল্লাহর কর্তৃত্ব ও সার্বভৌমত্বের মর্যাদায় সমাসীন হয়। আর যারা শরীয়াতের বিধি রচনার এ অধিকার তাদের জন্য স্বীকার করে নেয় তারা তাদেরকে কার্যত প্রভুতে পরিণত করে। কাউকে আল্লাহর পুত্রে পরিণত করা এবং কাউকে শরীয়ত রচনার অধিকার দেয়া সংক্রান্ত অভিযোগ দু’টি পেশ করে প্রমাণ করা হয়েছে যে, তাদের আল্লাহর প্রতি ঈমানের দাবী মিথ্যা। তারা আল্লাহর অস্তিত্ব স্বীকার করলেও তাদের আল্লাহর সম্পর্কিত ধারণা এতই ভ্রান্ত যে, তার কারণে তাদের আল্লাহকে মানা, না মানা সমান হয়ে গেছে।
(সূরা: আত তওবা, আয়াত: ৩১)
আমি ভেবেছি জিকির করলে পুরো টাই করবো ইনশাআল্লাহ
কলেমা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ ইল্লাল্লাহ জিকির গ্রহণযোগ্য হবে না, কেননা🫡এ জিকির ভেঙ্গে ভেঙ্গে হবে না পূর্ণাঙ্গ জিকির করতে হবে। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ। ইল্লাল্লাহ জিকিরে বুঝায় ইলাহ নাই, ইলাহ নাই, ইলাহ নাই, কিসের ইলাহ নাই, হতে পারে লা-ইলাহা-ইল্লাল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ এই কালেমার গুরুত্ব এতই বেশি যে, সপ্ত আসমানে যা কিছু আছে তা যদি এক পাল্লায় দেওয়া হয়, আর লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ যদি এক পাল্লায় দেওয়া হয় তাহলে এর ওজন বেশি। ইল্লালা, ইল্লাল্লা, ইল্লালা, নাজায়েজ। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ জায়েজ। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, কলেমা তৈয়ব এর তুলনা উত্তম বৃক্ষ, যার মূল দৃঢ় যার শাখা-প্রশাখা ঊর্ধ্বে উত্থিত। গুরুত্বপূর্ণ কথা কাজকে গুরুত্বহীন ভাবা উচিত নয়।
হাদিসের বর্ণনায় ও কলেমার গুরুত্ব সম্পর্কে বলেছেন, যে আমল সব সময় করা যায় তা আল্লাহর নিকট সর্বাধিক প্রিয়, যদিও তা পরিমাণে কম হয়। অতএব কলেমা তাইয়েব এর গুরুত্ব হালকা করে নেওয়ার কোন সুযোগ নেই। ইবাদতের মধ্যে শ্রেষ্ঠ ইবাদত হল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ। এই কলেমা পাঠ করে অলি আওলিয়ারা পার হয়ে গেছে। চরমোনাই পীর, টাকার অহংকার করে নির্বোধের মতো, যে টাকার অহংকার করে। তার জনগণের দেওয়া দান সদকা টাকা। চরমোনাইর পীর,পীর হওয়ার যোগ্য নহে। সে তো
খাঁটি ঈমানদারের তালিকায় পড়ে না। ইতিপূর্বে তার বলা বক্তব্য নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে। তার মধ্যে জ্ঞানের সমাবেশ নেই। তার তার কথাবার্তা অগো ছালো। তাকে পীর হিসাবে মানার যোগ্য নহে।
আমির হামজার বয়ান সবথেকে সুন্দর লেগেছে
সঠিক কথা বলেছেন।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সঠিক পথ দেখিয়ে দিন,আমিন
এনয়তউল্লাহ হুজুর যেটি বলেছেন সেটাই সঠিক গোপনে লাইলাহা প্রকাশে ইল্লাহ
আব্বাসি হুজুরের ফতুয়া চুরান্ত ও সঠিক। যেহেতু এই আমলটিতে সন্দেহ রয়েছে, তাই এই সামান্য আমলকে নিয়ে বারাবাড়ি না করাই উত্তম।
মামুনুল হকের উদাহরণটা সুন্দর হয়েছে। পুরো বাক্য মনে থাকতে হবে হবে, লা ইলাহা অন্তরে থাকলো, ইল্লাল্লাহ মুখ থেকে সাউন্ড বের করলাম তাতে হবে তবে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অন্তরে থাকতে হবে। কিছু হুজুর জাহান্নামে যাবে এই তর্কই তার প্রমাণ।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক পতে চলার তৌফিক দান করুন আমিন
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ্ মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহুু আলাইহি ওয়াছাল্লাম
আমিও এই জিকির পছন্দ করি আর যারা ভাল পাওনা তারা একটু বুজার চেষ্টা করেন সকল মুসলমান
Saidi hojur jinda bad
অামির হামজা দলিল দিয়ে কথা বলেন, এ জন্য হুজুরের কথা সঠিক।
আল্লামা মামুনুল হকের মতামত টা খুব ভালো লাগছে
ভালো লেগেছে।তবে পিচনের হুঁ হুঁ হুঁ সাউন্ড খুবই বিরক্তিকর লেগেছে
জিকির আছে ইল্লা
বড় মজার লড়াই । খুব ভাল লাগছে । মূল নাই ঘর আর পূবেদি দুয়ার । এই ওয়াজ ইছলামের অনেক লাভ করবে ।
আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীক হক কথা বলেন
এটাই হলো সহি জিকির লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
আমার আল্লাহ পাকের পুরো নাম নিতে হবে
বাক্যের প্রথমে ইল্লা হলে তার অর্থ ছাড়া নয়।বরং এর অর্থ হবে শুধু বা একমাত্র। সুতরাং ইল্লাল্লাহ অর্থ হবে শুধু ই আল্লাহ বা একমাত্র আল্লাহ।
ইল্লাল্লাহ জিকির নাজায়েজ
আপনার পির বাবা বলছেন, তাই জাহেজ।
ইল্লাল্লাহ জিকির জায়েজ না জায়েজ এ ব্যাপারে মামুনুল হক সাহেবের বক্ত্যব্য চূড়ান্ত তুমি মন চাইলে করবা, না হলে করবা না,বুঝিয়ে দিছেন সুন্দর করে
রাইট
চরমোনাই হুজুর ফয়জুল করিম ভন্ড শয়তান ভন্ড ভন্ড।
@@jashimuddin4718 ভন্ড বন্ডকে চিনে
যে জিকির নিয়ে এতো মারামারি সে জিকির করারও দরকার নাই দুনিয়াতে কি আর জিকির নাই এই জিকিরই কেনো করতে হবে
আমরা জানি তজবি ধরে পরলে আগে তিন বার লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং শেষে তিন বার মাঝে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ
Vai মমিনুল হকের বক্তৃতা ভালো লাগলো
ইল্লাল্লাহ জিকির না করে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ।বলা উত্তম
আমি এই প্রথম শুনলাম ইল্লাল্লাহ বলা জায়েজ নাই
তর মাথার ভিতরে কি কিছু আছে তর নাম জাকির আমি যদি ডাকি (জা ) | (কির) এখন মিলাইয়া নে পুরো নাম ডাকলে কেমন লাগে আর অধেক নাম ডাকলে কেমন লাগ
আমিও চরমোনায় খুবই ভক্ত ছিলাম এখন দেখলাম ১০জন যা বলবে আমি সেই পথে যাব
ইল্লাল্লাহ জিকির নিয়ে জাদের ভূল ধারনা তাদের ঙেয়ানের ওয়াবাব আছে তাদের এলেম অর্জন করা জরুরি দরকার ইনশাআল্লাহ তারা সমাধান পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ
তোমার জ্ঞানের অভাব আজে।
ওলিপুরী হুজুরের বয়ান ঠিকমতো দিলে ঠিকই পোস্টও বুঝা যেত, কারণ হুজুর সঠিকভাবে ইল্লাল্লাহ জিকির নিয়ে সুন্দর আলোচনা করেছেন দয়াকরে ওলিপুরী হুজুরের কন্ঠে শুনুন সবাই
Raite
সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ,আল্লাহু আকবার। এটাই হলো প্রকৃত দলিল। এর বাইরে আমরা কোন জিকির করবো না। ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে কোরআন এর সঠিক ভাবে বোযার তৌফিক দান করুন
জায়েজ না
আমিন
এই জিকির ওনাদের বাবার বানানো পাল্টালে ওনাদের ব্যাবসা বন্ধ হয়ে যাবে না
এনায়েতুল্লাহ আব্বাসির ফিনিশিংটা ভালো লাগলো
কেন?পুরো জিকির করতে কষ্ট হয়? সব জায়গাই Shortcut উচিত নয়।পুরো জিকির করেন la ilah illallah.
CDC/ ///////
আজ তল মন মোর ল্লো,,😍🥰😋😋😛😛😛😛😛😊🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰😍😍
Hikg ,🥺😠😷🍉🍑🍑🍑🍑🍑🍑🍇🌽🥝🍇🍇🥝🥝🥝🥝🍇🌽🥦🌽🍐🧅🍳🍳🥞
Mithai f
@@ayatsaraf3401 a
রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন সময় কতবার কিভাবে ইল্লাল্লাহু জিকির করেছেন দয়া করে জানালে উপকৃত হব।
আল্লাহ আমাদের সঠিক বুজ দাণ করুন
ইল্লাল্লাহু জিকির জায়েজ
আমি এই যিকিরকে কখনই মানতে পারি নাই।
ডক্টর এনায়েতুল্লাহ আব্বাসি হুজুরের কথাগুলো ভালো লাগছে
মানুনুলহক হুজুরের আর আব্বাসী হুজুরের - মন্তবযগুলো অতিসুন্দর ভাবেফুঠেউঠেছে। আলহামদুলিল্লহ।
তুই ভন্ড তাই ওদের মন্তব্য ভাল লাগছে,বিদাতি- বিদাতিকে সাপুর্ট করে।
এইসব কি দেখছি,
আল্লাহ তুমি এদের হেদায়েত দান করো
আমিন।
আল্লাহ তাআ'লা চরমনার হুজুর কে সঠিক বুজ দান করুক। আমিন। কারণ ইল্লাললাহ অর্থ আললাহ ছাড়া নায়ুযুবিললাহ এটা কখনো সঠিক জিকির হতে পারে না। এ জন্য আমাদের সঠিক জিকির লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু অর্থ নেই কনো মাবুদ আল্লাহ ছাড়া করা উচিত। আল্লাহ তাআ'লা আমাদের সকল কে সঠিক জিকির লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু করার তাওফিক দান করুক। আমিন।
ইল্লাল্লাহর মানে জদী আল্লাহ নাই
তাহলে লা ইলাহার মানে।কি
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ গ্রহণ করলাম
আল্লাহ আমাদের সবাইকে কুরআনের সঠিক আমল করার তৌফিক দান করুন আমিন।
সমস্ত আলেমরা মিলে চরমোনাই হুজুরের 1 কোটি টাকা চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করা হোক।
আল্লাহ সবাইকে বুজার তোপিকদান করিয়েন আমিন
আমির হামজার ব্যাখ্যা সুন্দর ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
যে জায়গায় সুন্নত নাই আমরা সে জায়গায় নাই
কাছে আসলে দেখে বুঝতে পারতাম যে কতটুকু সুন্নতের আশেক তুমি।
@@greenmind4438 সেই চিন্তা ভাবনা করার জন্য আল্লাহ আছেন তোমাকে ভাবতে হবে না কষ্ট করে
ইয়া আল্লাহ কোরআনের পাখি কে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন আমীন নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে দলাদলি ভাগাভাগি দিন নাই মুখে দাবি করলে মুসলমান হওয়া যায় না কাজে কর্মে দেখিয়ে দিতে হবে দেশে টেকনোলজি বাড়াতে হবে অর্থনীতি বাড়াতে হবে গোয়েন্দা বাড়াতে হবে জিহাদ করার জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে
ইল্লাল্লাহ জিকির রাসুল সা. করেন নাই।সাহাবায়ে কেরাম রা. রা করেন নাই।কাজেই আমরাও করব না।
ইল্লাল্লাহ জিকির করা দরকার কি
Rite
মিলাদ কি কোনো সাহাবায় করছে তাহলে সেটা কেন করেন
@@rajorufetufan9688 মিলাদ পড়া বিদাআত,,,মিলাদ পড়া যাবে না যারা পড়বে তারা বিদাআত করবে,,
Kono sahabi jinser pent porenai Tahole seta jayej ken??
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম 🥀
ইল্লাল্লাহ জিকির জায়েজ আপনি দলিল দেন
মানুনুলহক❤❤❤❤❤❤
জিকির হলো লাইলাহা ইল্লাল্লাহ।
ঠিক বলেছেন
Rite
আল্লামা মামুনুল হক এনার কথা ১০০/ সঠিক
আল্লাহ। আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক পথে দ্বীনের পথে চলার তৌফিক দান করুন এবং হাদীস কোরআন হাদিস কুরআন মেনে চলার তৌফিক দান করুন।
আল্লাহ্ রহমানির রাহিম❤❤❤
আললামা মামুনুল হক যেটা বলেছেন সেটা সঠিক
লাইলা হা ইললেললাহু আমি এই জীকির টি পড়ি সাথে
মামুনুলহক ওআববাসী হুজুরের আলোচনা বেশি উপযোগী
ইল্লাল্লাহ জিকির চলবে না 😍😍😍
জিকির হলো লা ইলাহা ইল্লালাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ
লা ই লাহা ইল্লাহ্ জিকির সেষে মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ সাঃ বলাই সঠিক
কেন পুরো জিকির করলে কি মুখে ব্যাথা করে নাকি........পুরো জিকির করবেন ইনশাআল্লাহ
100% right U
আমার নবী যেহেতু লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ জিকির খন্ড করে নাই আমিও কখনো করি না তাই আমি পুরো জিকিরটাই করি
আল্লাহ আমাদের সকলকে বোযার তৌফিক দান করুক আমিন
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ এর পক্ষে আছি
মিজান রহমান হুজুরের পক্ষে আমরা আছি
নামাজে দাঁড়ানোর পর "আল্লাহু আকবার" না বলে "আল্লাহ" বলে হাত বাধা গেলে, ইল্লাল্লাহ জিকিরও ঠিক আছে!
ঠিক
অসাধারণ যুক্তি
আল্লাহু আকবার অর্থ আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ। আর আল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ না বলে শুধু আল্লাহ বল্লেও সমস্যা নাই।তবে ইল্লাল্লাহ অর্থ আল্লাহ ছাড়া।আর লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ অর্থ আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নাই।আপনি কিসের সাথে কিসের তুলনা করছেন।
@@julekha4300 আমি শুধু ঐ ভ্রান্ত আকিদাহ টার পার্থক্য বুঝাইতে চেয়েছি। আমরা যদি কোন ইবাদত করি, সেটা রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর তরিকায় করতে হবে। ব্যাকরণ বা গ্রামার দিয়ে নয়।
রাসূল (সাঃ) এই জিকির কখনো করে নাই।আপনি বুখারী শরীফ বাংলাটা পড়ে দেখতে পারেন।
ইল্লাল্লাহ জিকির সহীহ ইনশাআল্লাহ কাল কেয়ামতে প্রমান হয়ে যাবে।
আমাদের প্রিয় নবী (সা:)যেভাবে জিকির করছেন আমরাও ঐ ভাবেই করবো
আমরা রাসুলের গোলাম এটাও শতভাগ সত্য।ইল্লাল্লাহু জিকির করা যাবে। যারা এর বিরোধিতা করছেন। তাদের আরো কোরআন, হাদিস, ইজমা, কিয়াস এর অধ্যয়ন ও গবেষণা করা দরকার বলে আলেম ওলামায়ে হক মনে করে। আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে সঠিক বোঝার তৌফিক দান করুন। আল্লাহুম্মা আমিন।
তুই বুঝি খৃষ্টান আর না হলে ইহুদিদের বাচ্চা
জাযাকাল্লাহ্। আল্লাহ আমাদের সকলকে সহীহ বুঝ দান করুন।
ইল্লাল্লাহ যিকির যে করে সে যিকিরের মানে না বুঝেই যিকির করে!😢ইল্লাল্লাহ= আল্লাহ ছাড়া,,,,, এটা কিভাবে যিকির হয়!!!???