মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের। ------------------------------------ এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে। তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে। মাজহাব কি ও কেন?? -------------------------------- কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজেরা চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন। মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন। সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণভাবে মানা সম্ভব নয়।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নতে মুয়াক্কাদা, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার বুঝুন মাজহাব না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন? তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনি এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয় বেশি। ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর। শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।
মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের। ------------------------------------ এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে। তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে। মাজহাব কি ও কেন?? -------------------------------- কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজেরা চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন। মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন। সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণভাবে মানা সম্ভব নয়।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নতে মুয়াক্কাদা, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার বুঝুন মাজহাব না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন? তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনি এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয় বেশি। ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর। শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।
মক্কা গিয়ে বেশী বুঝে গেছেন, বাপ দাদা চৌদ্দ পুরুষ শত শত বছর এভাবে আলেমদের সাথে জায়নামাজে দাড়িয়ে দোয়া পড়ে নিয়ত করে নামাজ পড়েছে এবং পড়ছে। আলেমগন বিভিন্ন মিডিয়ায় (যখন মিডিয়া শুরু হলো) একে অন্যের দোষ বের লেকচার চালু করলো কিন্ত নিয়মটা যদি প্রত্যক মসজিদে নামাজের আগে ৫ মিনিটে জানিয়ে দিত তাহলে ফেতনা তৈরি হতো না, এসব মুফতি আর ডক্টর উপাধিধারীদের বিচার আগে হবে কারণ তারা ধর্ম প্রচারে দায়িত্ব পালন না করে শুধুমাত্র গিবত করছে।
@@azadkalam6714 ভাই বুঝলামনা উনি তো কারোই নাম বলেন নাই কিংবা গিবত করেন নাই।আমি ভাই উনারে যে খুব অনুসরণ করি তা না।কারণ আমি হানাফি মাহযাব অনুসারী একজন মুসলিম। উনি শুধু কিছু ভুল তুলে ধরেছেন।আর ইসলাম আপনার বাপ দাদার সসম্পত্তি না।পড়াশোনা করেন, আলেমদের কাছে যান দরকার হলে মাদ্রাসায় ভতি হন।আমিও হয়েছি।আমার বয়স ২৫।পপড়াশোনা শেষ করেছি আর আল্লাহর অশেষ রহমতে এখন কুরআন, হাদিস শিখছি।
@@azadkalam6714 সবাই যদি ভুল করে আপনি ভুল করবেন।আগে ইমাম সাহেবরা যা হাদিস বলত তাই শুনতাম। এখন ইন্টারনেটের যুগ এখন আর ভুল হাদিস থেকে বিরত থাকতে পারবো ইনশাআল্লাহ
ইমাম হোসেন ভাই আমাদের এলাকার মানুষ। উনি আমাদের জন্য অনেক গর্ভের। আল্লাহ পাক উনার এলেম ও ঈমান আরো বৃদ্ধি করে দিক। এবং উনার নেক হায়াত বাড়িয়ে দিক। আল্লাহুম্মা আমীন।
মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের। ------------------------------------ এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে। তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে। মাজহাব কি ও কেন?? -------------------------------- কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজেরা চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন। মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন। সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণভাবে মানা সম্ভব নয়।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নতে মুয়াক্কাদা, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার বুঝুন মাজহাব না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন? তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনি এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয় বেশি। ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর। শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।
রং নাম্বার ভাই সে নিজেই তো কোরআন মানছেন না। ১/কি হয়েছে মুসলিম জাতির কথায় কথায় একে অপর মুসলিম ভাই কে বেদায়াতি,ইহুদিদের দালাল ও কাফের বলে সম্মধোন করছে। জ্ঞানের উর্ধে কথা বলছে। যেখানে আল্লাহ পাক নবী (সঃ) কে ওহির মাধ্যমে নিষেধ করেছেন।সেখানে আমরা তো তুচ্ছ মানুষ। সুরা আন-আম আয়াত- (159) إِنَّ الَّذِينَ فَرَّقُواْ دِينَهُمْ وَكَانُواْ شِيَعًا لَّسْتَ مِنْهُمْ فِي شَيْءٍ إِنَّمَا أَمْرُهُمْ إِلَى اللّهِ ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا كَانُواْ يَفْعَلُونَ নিশ্চয় যারা স্বীয় ধর্মকে খন্ড-বিখন্ড করেছে এবং অনেক দল হয়ে গেছে, তাদের সাথে আপনার কোন সম্পর্ক নেই। তাদের ব্যাপার আল্লাহ তা'আয়ালার নিকট সমর্পিত। অতঃপর তিনি বলে দেবেন যা কিছু তারা করে থাকে। 160) مَن جَاء بِالْحَسَنَةِ فَلَهُ عَشْرُ أَمْثَالِهَا وَمَن جَاء بِالسَّيِّئَةِ فَلاَ يُجْزَى إِلاَّ مِثْلَهَا وَهُمْ لاَ يُظْلَمُونَ যে একটি সৎকর্ম করবে, সে তার দশগুণ পাবে এবং যে, একটি মন্দ কাজ করবে, সে তার সমান শাস্তিই পাবে। বস্তুতঃ তাদের প্রতি জুলুম করা হবে না। ২/নবি (সঃ) ইসলাম প্রচার করেছেন,আল্লাহর বানী প্রচার করেছেন।এটাও একটা এবাদত। কোন মাইক ছিল না, ইউ টিউব ছিল না।নবীজি সঃ অনেক কষ্ট করেছেন, আঘাত সহ্য করেছেন। আর আপনি যে ভাবে ভিডিও করছেন, মাইক ব্যবহার ককরে ইসলাম প্রচার করছেন বলে মনে করছেন,এটা ইসলাম প্রচার নয় এটা ফেতনা সৃষ্টি করা।তাহলে এটাও একটা বেদায়াত হওয়ার কথা।
Md.Abdulla Al Musaheb vai apne badat kaka bola ta aga jana asben..ibadot ar jonno kiso toire kora badeat na kinto ibadot ar modda toiri kora badat..vai ibadot ar jonno e maik toiri kora hoysa ar ibadot ar modda ki toiri hoysa ta tini bolsen..kinto aita sotti dol kora jaba na ame sonni o na abong ame ahala hadith o na ame hanafi o na ame Moslim
Chunati Xpress ভাই নিজেই তো কোরআন মানছেন না। ১/কি হয়েছে মুসলিম জাতির কথায় কথায় একে অপর মুসলিম ভাই কে বেদায়াতি,ইহুদিদের দালাল ও কাফের বলে সম্মধোন করছে। জ্ঞানের উর্ধে কথা বলছে। যেখানে আল্লাহ পাক নবী (সঃ) কে ওহির মাধ্যমে নিষেধ করেছেন।সেখানে আমরা তো তুচ্ছ মানুষ। সুরা আন-আম আয়াত- (159) إِنَّ الَّذِينَ فَرَّقُواْ دِينَهُمْ وَكَانُواْ شِيَعًا لَّسْتَ مِنْهُمْ فِي شَيْءٍ إِنَّمَا أَمْرُهُمْ إِلَى اللّهِ ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا كَانُواْ يَفْعَلُونَ নিশ্চয় যারা স্বীয় ধর্মকে খন্ড-বিখন্ড করেছে এবং অনেক দল হয়ে গেছে, তাদের সাথে আপনার কোন সম্পর্ক নেই। তাদের ব্যাপার আল্লাহ তা'আয়ালার নিকট সমর্পিত। অতঃপর তিনি বলে দেবেন যা কিছু তারা করে থাকে। 160) مَن جَاء بِالْحَسَنَةِ فَلَهُ عَشْرُ أَمْثَالِهَا وَمَن جَاء بِالسَّيِّئَةِ فَلاَ يُجْزَى إِلاَّ مِثْلَهَا وَهُمْ لاَ يُظْلَمُونَ যে একটি সৎকর্ম করবে, সে তার দশগুণ পাবে এবং যে, একটি মন্দ কাজ করবে, সে তার সমান শাস্তিই পাবে। বস্তুতঃ তাদের প্রতি জুলুম করা হবে না। ২/নবি (সঃ) ইসলাম প্রচার করেছেন,আল্লাহর বানী প্রচার করেছেন।এটাও একটা এবাদত। কোন মাইক ছিল না, ইউ টিউব ছিল না।নবীজি সঃ অনেক কষ্ট করেছেন, আঘাত সহ্য করেছেন। আর আপনি যে ভাবে ভিডিও করছেন, মাইক ব্যবহার ককরে ইসলাম প্রচার করছেন বলে মনে করছেন,এটা ইসলাম প্রচার নয় এটা ফেতনা সৃষ্টি করা।তাহলে এটাও একটা বেদায়াত হওয়ার কথা।
আলহামদুলিল্লাহ্। আপনার কাছে অনুরোধ,, বিদাত,,শির্ক এবং বর্তমানে আমাদের দেশের প্রচলিত বিদাতগুলো তুলে ধরবেন,,শত বাধা আসলেও।।আপনি যদি ১/২ বছর সহিহ আকিদা প্রচার করতে পারেন,,তাহলে অনেক মানুষ ভাল হতে পারবে।
Robel Rana ভাই সে নিজেই তো কোরআন মানছেন না। ১/কি হয়েছে মুসলিম জাতির কথায় কথায় একে অপর মুসলিম ভাই কে বেদায়াতি,ইহুদিদের দালাল ও কাফের বলে সম্মধোন করছে। জ্ঞানের উর্ধে কথা বলছে। যেখানে আল্লাহ পাক নবী (সঃ) কে ওহির মাধ্যমে নিষেধ করেছেন।সেখানে আমরা তো তুচ্ছ মানুষ। সুরা আন-আম আয়াত- (159) إِنَّ الَّذِينَ فَرَّقُواْ دِينَهُمْ وَكَانُواْ شِيَعًا لَّسْتَ مِنْهُمْ فِي شَيْءٍ إِنَّمَا أَمْرُهُمْ إِلَى اللّهِ ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا كَانُواْ يَفْعَلُونَ নিশ্চয় যারা স্বীয় ধর্মকে খন্ড-বিখন্ড করেছে এবং অনেক দল হয়ে গেছে, তাদের সাথে আপনার কোন সম্পর্ক নেই। তাদের ব্যাপার আল্লাহ তা'আয়ালার নিকট সমর্পিত। অতঃপর তিনি বলে দেবেন যা কিছু তারা করে থাকে। 160) مَن جَاء بِالْحَسَنَةِ فَلَهُ عَشْرُ أَمْثَالِهَا وَمَن جَاء بِالسَّيِّئَةِ فَلاَ يُجْزَى إِلاَّ مِثْلَهَا وَهُمْ لاَ يُظْلَمُونَ যে একটি সৎকর্ম করবে, সে তার দশগুণ পাবে এবং যে, একটি মন্দ কাজ করবে, সে তার সমান শাস্তিই পাবে। বস্তুতঃ তাদের প্রতি জুলুম করা হবে না। ২/নবি (সঃ) ইসলাম প্রচার করেছেন,আল্লাহর বানী প্রচার করেছেন।এটাও একটা এবাদত। কোন মাইক ছিল না, ইউ টিউব ছিল না।নবীজি সঃ অনেক কষ্ট করেছেন, আঘাত সহ্য করেছেন। আর আপনি যে ভাবে ভিডিও করছেন, মাইক ব্যবহার ককরে ইসলাম প্রচার করছেন বলে মনে করছেন,এটা ইসলাম প্রচার নয় এটা ফেতনা সৃষ্টি করা।তাহলে এটাও একটা বেদায়াত হওয়ার কথা।
আমি দুবাই কুয়েত ও সৌদি আরব ও মালয়েশিয়া এখন আছি এই কয় দেশে সফর করলাম দেখলাম আপনি যা বলছেন তা সঠিক, কোন দেশে এমন শেরেক ও বেদাত কবর মাজার অনুসারী নাই, আমাদের দেশে এবাদত এ সব বেজাল, আল্লাহ আমাদের সকলকে সহি বুজ দান করুক, আমিন
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের কথা শুনে খুব ভালো লাগবো নামাজটা এখন খুব ইজি মনে হচ্ছে আর কিছু কিছু লোক আছে তারা নামাজ কঠিন বানিয়ে ফেলছে ,জায়নামাজের দোয়া পড়তে হবে নামাজের নিয়ত পড়তে হবে ,এই কারণে অনেক মানুষ নামাজ পড়ে না ,জিজ্ঞেস করলে বলে নামাজের নিয়ত এখনো মুখস্ত হয় নাই
@@sifatkhanprogaming9753ভাই যদি কেউ দলিল দিয়ে কথা বলে তাহলে আপনাদের কাছে ভালো লাগে না।বলে ইহুদিদের দালাল।কাফের এগুলো বলার অধিকার কে আপনাকে দিয়েছে। আল্লাহ ভালো জানেন কে সঠিক পথে আর কে ভুল পথে।বিভক্তি তো আপনারাই করছেন।আল্লাহ কাউকে জোর করে হেদায়েত দেন না।
মহান রব্বুল আলামিন তাকওয়াএবং পরহেজগারিতা পছন্দ করেন আর রাসুল (সঃ)কে পরিপূর্ণভাবে অনুসরণ না করা পর্যন্ত উম্মত বলে স্বীকৃতি দেবেন না,আল্লাহ তৌফিক দিন,আমিন
খুবই সুন্দর আলোচনা।আপনাকে ধন্যবাদ।আপনার এই বক্তব্যে প্রতিটি মানুষের অন্তরে প্রশ্ন রাখুক।মানুষ খুঁজে ফিরুক এর উত্তর।সত্যই আজ কেউ নেই মুসলিমদের হয়ে কথা বলার !! মুসলিমদের লিডারগুলো মুশরিকদের সাথে মিশে গেছে !! আপনার এই অসাধারণ আলোচনার জন্য আবারও ধন্যবাদ।প্লিজ চালিয়ে যান এভাবেই।
সঠিক বলেছেন কিন্তূ প্রথম ভুল একামত দিয়ে আজানের মত দুই দুই বাক্ক দি হাদীসে আছে এক বার বাক্ক উচ্চারণ করতে সারা বাংলাদেশে সালাতের মধ্যে খালি বেজাল ও বিদাআ তাড়া মক্কা ও মদীনার দলিল চায় না তাড়া চায় বাপ দাদার দলিল আলহামদুলিল্লাহ আপনি সহী কথা বলেছেন জাযাকাল্লাহু খায়রান।
If some one read or do this is these are seems? Did any one asked Profet Sallallhu Alihiwasallam to confirm. If not so why now a days this kinds of facra& fitna.
বাংলার অন্যতম হুজুর! আপনাকে অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করছি।১০০% সঠিক কথাগুলো বলার জন্য।
আমি সত্যিকারে ধর্মীয় শিক্ষা পাচ্ছি আপনার কাছ থেকে। আল্লাহ পাক আপনাকে দীর্ঘজীবী করবেন । আপনার জ্ঞান মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ুক।
আমিন।
জাজাকাল্লাহ
মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের।
------------------------------------
এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে।
তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে।
মাজহাব কি ও কেন??
--------------------------------
কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজেরা চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন।
মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন।
সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণভাবে মানা সম্ভব নয়।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নতে মুয়াক্কাদা, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার বুঝুন মাজহাব না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন?
তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনি এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয় বেশি।
ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর।
শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।
আমি দুবাই থেকে বলছি হুজুরের কথাগুলো 100% সঠিক আল্লাহতালা হুজুরের নেক হায়াত দান করুন আমিন আমিন আমিন
Nice
চমৎকার ওয়াজ করেছেন হুজুর । এসব কথা আরও আগেই শোনার দরকার ছিল । নেটের জন্য আজ মানুষের অন্ধকার দূর হচ্ছে
মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের।
------------------------------------
এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে।
তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে।
মাজহাব কি ও কেন??
--------------------------------
কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজেরা চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন।
মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন।
সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণভাবে মানা সম্ভব নয়।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নতে মুয়াক্কাদা, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার বুঝুন মাজহাব না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন?
তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনি এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয় বেশি।
ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর।
শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।
♥ আমি মক্কাহ থেকে বলছি আপনি যা যা বলছেন তা শত ভাগ সত্য যাযাকাল্লাহ খায়ের। ♥
মক্কা গিয়ে বেশী বুঝে গেছেন, বাপ দাদা চৌদ্দ পুরুষ শত শত বছর এভাবে আলেমদের সাথে জায়নামাজে দাড়িয়ে দোয়া পড়ে নিয়ত করে নামাজ পড়েছে এবং পড়ছে। আলেমগন বিভিন্ন মিডিয়ায় (যখন মিডিয়া শুরু হলো) একে অন্যের দোষ বের লেকচার চালু করলো কিন্ত নিয়মটা যদি প্রত্যক মসজিদে নামাজের আগে ৫ মিনিটে জানিয়ে দিত তাহলে ফেতনা তৈরি হতো না, এসব মুফতি আর ডক্টর উপাধিধারীদের বিচার আগে হবে কারণ তারা ধর্ম প্রচারে দায়িত্ব পালন না করে শুধুমাত্র গিবত করছে।
@@azadkalam6714 ভাই বুঝলামনা উনি তো কারোই নাম বলেন নাই কিংবা গিবত করেন নাই।আমি ভাই উনারে যে খুব অনুসরণ করি তা না।কারণ আমি হানাফি মাহযাব অনুসারী একজন মুসলিম। উনি শুধু কিছু ভুল তুলে ধরেছেন।আর ইসলাম আপনার বাপ দাদার সসম্পত্তি না।পড়াশোনা করেন, আলেমদের কাছে যান দরকার হলে মাদ্রাসায় ভতি হন।আমিও হয়েছি।আমার বয়স ২৫।পপড়াশোনা শেষ করেছি আর আল্লাহর অশেষ রহমতে এখন কুরআন, হাদিস শিখছি।
@@azadkalam6714 সবাই যদি ভুল করে আপনি ভুল করবেন।আগে ইমাম সাহেবরা যা হাদিস বলত তাই শুনতাম। এখন ইন্টারনেটের যুগ এখন আর ভুল হাদিস থেকে বিরত থাকতে পারবো ইনশাআল্লাহ
উনি কিতাব দেখতে বলছেন।
#azad_kalam আবু জাহেল আবু লাহাবও সত্য স্বীকার না করে আপনার মতই বাপ দাদারটা মানিত। you are one of them
ইমাম হোসেন ভাই আমাদের এলাকার মানুষ। উনি আমাদের জন্য অনেক গর্ভের। আল্লাহ পাক উনার এলেম ও ঈমান আরো বৃদ্ধি করে দিক। এবং উনার নেক হায়াত বাড়িয়ে দিক। আল্লাহুম্মা আমীন।
মাজহাব কি ও কেন?লা-মাজহাবি ভাইদের থেকে সাবধান থাকুন।লিখাগুলো ধৈয্য সহকারে পড়ুন,ইমান বাঁচান আপনার এবং আপনার পরিবারের।
------------------------------------
এই লা-মাজহাবীরা আপনার দোস্ত নয়,দুশমন।তাদের মূখে মধু অন্তরে বিষ পরিকল্পনা। তারা করোনার মত রুপ পরিবর্তন করে আসছে বার-বার।তারা আপনার ইমান হরনকারী। তারা রাসুল সাঃ এবং সাহাবাদের জামানা থেকেই লা-মাজহাবী।তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য তাদের দল ভারী করা।মূলতঃ তারা মানুষদেরকে আল্লাহর দিকে ডাকেনা,নিজেদের দলের দিকে ডাকে।
তারা মাজহাব মানেনা এটিই সত্য,অন্য কথা যা বলে তার সবই মিথ্যে।
মাজহাব কি ও কেন??
--------------------------------
কোরআন হাদীসের কিছু কিছু সূক্ষ্য বিষয় আছে(যেগুলোর বিস্তারিত ব্যাখ্যা কোরআন হাদীসে নাই)মূলতঃ সেগুলোকে রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ০৪ ইমামরা মাসলা মাসায়েলের যে কিতাব উম্মতের পথ চলার জন্য রেখে গেছেন,সেগুলো অনুসরণ করে কোরয়ান হাদীস মানার নামই হল মাজহাব। তবে এই রিসার্চ কোন সাধারণ আলেমের কাজ নয়,মাজহাবের ইমামদের মত গভীর গ্যানের অধিকারী আলেমদের কাজ,যাদেরকে আল্লাহ এগুলো রিসার্চ করার মত যোগ্যতা দান করেছেন।বর্তমান সময়ের যত বড় আলেম-ই হোক না কেন, এই রিসার্চ সম্ভব নয়।তাইতো কওমী অংগনের সমস্ত আম জনতা এবং হক্কানী আলেমগন, মাজহাবের ৪ ইমামকে অনুসরন করে নিজেরা চলেন এবং সাধারণ মুসলমানদেরকে চালান।আহলে হাদীসরা মাজহাবের ০৪ ইমামকে এবং তাদের মাজহাবকে খুবই হালকা করে দেখে আর হালকা করে আপনাকে বুঝায়,এতে করে আপনারাও এটিকে হালকাভাবে নেন এবং দিন দিন গোমরাহীর দিকে ধাবিত হচ্ছেন।
মনে রাখবেন,কোরআন হাদীস রিসার্চ করে মাসলা মাসায়েল বের করার জন্য রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ লক্ষ হাদীসের ব্যাখ্যা এবং আল্লাহর ৩০ পারা কোরয়ান শরীফের তাফসির এবং পরিপূর্ণ ব্যাখ্যা ব্যকরনসহ আপনার জানা থাকতে হবে।বর্তমান দুনিয়ায় এমন একজন আলেমও খুজে পাবেননা,যিনি কোরয়ান হাদীস রিসার্চ করে ০৪ মাজহাবের ইমামদের মত মাসলা মাসায়েল বের করতে পারেন।
সাহাবাদের ও মাজহাব ছিল,সেগুলো মাজহাবের ইমামরা তাদের কিতাবে সংরক্ষণ করে গেছেন।যেমন-ইবনে আব্বাস রাঃ মাজহাব হল,মেরাজে রাসুল সাঃ আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেছেন,এটি ইবনে আব্বাসের মাজহাব।আর মা আয়শা বলেছেন,মেরাজে আল্লাহর রাসুল আল্লাহকে চর্মচোখে সরাসরি দেখেন নাই, এটি ছিল মা আয়সার মাজহাব।এখন আপনাকে মেরাজের হাদীস মানতে হলে,হয় ইবনে আব্বাসের মাজহাব মানতে হবে অথবা মা আয়সার মাজহাব মানতে হবে।মাজহাব মানা ছাড়া কোরআন হাদীস পরিপূর্ণভাবে মানা সম্ভব নয়।মাজহাব মানা ছাড়া দুই রাকয়াত নামাজ ও পড়তে পারবেননা।নামাজে কোনটি ফরজ,কোনটি ওয়াজিব কোনটি সূন্নতে মুয়াক্কাদা, কোনটি মোস্তাহাব?এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরাই নির্ধারন করেছেন।কোনটি সহি হাদীস কোনটি জয়ীফ হাদীস কোনটি হাসান হাদীস,এগুলো ৪ মাজহাবের ইমামরা নির্ধারন করে গেছেন।এভাবে লক্ষ লক্ষ মাসআলা তারা কোরয়ান হাদীস রির্সাচ করে বের করেছেন,এবং এই জন্য তাদের রিসার্চ সেন্টার ছিল।এবার বুঝুন মাজহাব না মেনে কিভাবে পরিপূর্ণ মুসলমান হবেন?
তবে মাসআলা হল,একসাথে সব মাজহাব মানতে পারবেননা,কোরয়ান হাদীস মানতে হবে যে কোন একটি মাজহাব অনুসরনের মাধ্যমে।কারন তারাতো সবাই সব বিষয়ের উপর মাসলা-মাসায়েল রেখে গেছেন।আপনি এক সাথে সব মাজহাবকে মানতে গেলে,দিশাহারা হয়ে পড়বেন,এমনকি আপনার ইমানও চলে যেতে পারে।এবং যে দেশে যে মাজহাবের প্রচলন বেশি আপনার জন্য সেটি মানা-ই সহজ হবে,যেমন- এ দেশে ইমাম আবু হানিফা রঃ এর মাজহাব অনুসরন করা হয় বেশি।
ইমামে আজম আবু হানিফা (রাঃ) ছিলেন,তাবেয়ী,যিনি কয়েকজন সাহাবীর সাক্ষাত লাভ করেছিলেন,তন্মধ্যে হযরত আনাস (রাঃ)ও ছিলেন,যিনি হুজুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ১০ বছরের খাদেম ছিলেন,যিনি হায়াত পেয়েছিলেন ১০০ বছর।
শেষ কথা হল,এই লা-মাজহাবিরা আপনাকে এক সাথে ০৪ মাজহাব থেকে ফতোয়া দেয়।আর কোরআনের যে সমস্ত আয়াত এবং হাদীস শরীফের যে সমস্ত হাদীস রহিত হয়ে গেছে সেগুলো থেকে ফতোয়া দেয়,এবং এরা ইজমা কিয়াস মানেনা,এই জন্য এদের কোন ফতোয়া মানা ঠিক হবেনা।আল্লাহ সবাইকে বুঝার তওফিক দান করুন।আমিন।
শায়েখ কে অসংখ্য ধন্যবাদ সত্য জানানোর জন্য।
আপনার মতো আলেম খুব দরকার ।আমিন।
আমিন
আল্লাহ্ আপনাকে সঠিক দ্বীন প্রচারের শক্তি আরো বারিয়ে দিক।আমিন
আল্লাহ্ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন।
তিনি কতইনা উত্তম ভাবে মানুষকে বুঝিয়ে বলেন।
♥ আপনি এতো সুন্দর করে ছহী ভাবে বুঝাতে পারেন আল্লাহ আপনাকে আরো হেকমত দান করুন, আমিন
রং নাম্বার ভাই
সে নিজেই তো কোরআন মানছেন না।
১/কি হয়েছে মুসলিম জাতির কথায় কথায় একে অপর মুসলিম ভাই কে বেদায়াতি,ইহুদিদের দালাল ও কাফের বলে সম্মধোন করছে।
জ্ঞানের উর্ধে কথা বলছে।
যেখানে আল্লাহ পাক নবী (সঃ) কে ওহির মাধ্যমে নিষেধ করেছেন।সেখানে আমরা তো তুচ্ছ মানুষ।
সুরা আন-আম আয়াত-
(159)
إِنَّ الَّذِينَ فَرَّقُواْ دِينَهُمْ وَكَانُواْ شِيَعًا لَّسْتَ مِنْهُمْ فِي شَيْءٍ إِنَّمَا أَمْرُهُمْ إِلَى اللّهِ ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا كَانُواْ يَفْعَلُونَ
নিশ্চয় যারা স্বীয় ধর্মকে খন্ড-বিখন্ড করেছে এবং অনেক দল হয়ে গেছে, তাদের সাথে আপনার কোন সম্পর্ক নেই। তাদের ব্যাপার আল্লাহ তা'আয়ালার নিকট সমর্পিত। অতঃপর তিনি বলে দেবেন যা কিছু তারা করে থাকে।
160)
مَن جَاء بِالْحَسَنَةِ فَلَهُ عَشْرُ أَمْثَالِهَا وَمَن جَاء بِالسَّيِّئَةِ فَلاَ يُجْزَى إِلاَّ مِثْلَهَا وَهُمْ لاَ يُظْلَمُونَ
যে একটি সৎকর্ম করবে, সে তার দশগুণ পাবে এবং যে, একটি মন্দ কাজ করবে, সে তার সমান শাস্তিই পাবে। বস্তুতঃ তাদের প্রতি জুলুম করা হবে না।
২/নবি (সঃ) ইসলাম প্রচার করেছেন,আল্লাহর বানী প্রচার করেছেন।এটাও একটা এবাদত। কোন মাইক ছিল না, ইউ টিউব ছিল না।নবীজি সঃ অনেক কষ্ট করেছেন, আঘাত সহ্য করেছেন।
আর আপনি যে ভাবে ভিডিও করছেন, মাইক ব্যবহার ককরে ইসলাম প্রচার করছেন বলে মনে করছেন,এটা ইসলাম প্রচার নয় এটা ফেতনা সৃষ্টি করা।তাহলে এটাও একটা বেদায়াত হওয়ার কথা।
Md.Abdulla Al Musaheb Tor bone koire Sala Nesa hoye gese sumunde
Samim Shekh
এর চেয়ে ভাল চরিত্রবান হওয়া হয়তো আপনার আর সম্ভব নয়।
আল্লাহ আপনার হেদায়েত দান করুন।
Md.Abdulla Al Musaheb vai apne badat kaka bola ta aga jana asben..ibadot ar jonno kiso toire kora badeat na kinto ibadot ar modda toiri kora badat..vai ibadot ar jonno e maik toiri kora hoysa ar ibadot ar modda ki toiri hoysa ta tini bolsen..kinto aita sotti dol kora jaba na ame sonni o na abong ame ahala hadith o na ame hanafi o na ame Moslim
এত স্পষ্ট ও সুন্দরভাবে বলাতে আপনাকে ধন্যবাদ এবং আল্লাহ্ আপনাকে নেককারদের সাথে অন্তভূক্ত করুক, আমিন।
অনেক সুন্দর মুহাদারা সহিহ আকীদা র আলেম আল্লাহ্ পাক উত্তম প্রতিদান দিন আমিন
আল্লাহ কুরআন সুন্নাহকে সকলেই বুজার তৌফিক দান করুন
Chunati Xpress
ভাই নিজেই তো কোরআন মানছেন না।
১/কি হয়েছে মুসলিম জাতির কথায় কথায় একে অপর মুসলিম ভাই কে বেদায়াতি,ইহুদিদের দালাল ও কাফের বলে সম্মধোন করছে।
জ্ঞানের উর্ধে কথা বলছে।
যেখানে আল্লাহ পাক নবী (সঃ) কে ওহির মাধ্যমে নিষেধ করেছেন।সেখানে আমরা তো তুচ্ছ মানুষ।
সুরা আন-আম আয়াত-
(159)
إِنَّ الَّذِينَ فَرَّقُواْ دِينَهُمْ وَكَانُواْ شِيَعًا لَّسْتَ مِنْهُمْ فِي شَيْءٍ إِنَّمَا أَمْرُهُمْ إِلَى اللّهِ ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا كَانُواْ يَفْعَلُونَ
নিশ্চয় যারা স্বীয় ধর্মকে খন্ড-বিখন্ড করেছে এবং অনেক দল হয়ে গেছে, তাদের সাথে আপনার কোন সম্পর্ক নেই। তাদের ব্যাপার আল্লাহ তা'আয়ালার নিকট সমর্পিত। অতঃপর তিনি বলে দেবেন যা কিছু তারা করে থাকে।
160)
مَن جَاء بِالْحَسَنَةِ فَلَهُ عَشْرُ أَمْثَالِهَا وَمَن جَاء بِالسَّيِّئَةِ فَلاَ يُجْزَى إِلاَّ مِثْلَهَا وَهُمْ لاَ يُظْلَمُونَ
যে একটি সৎকর্ম করবে, সে তার দশগুণ পাবে এবং যে, একটি মন্দ কাজ করবে, সে তার সমান শাস্তিই পাবে। বস্তুতঃ তাদের প্রতি জুলুম করা হবে না।
২/নবি (সঃ) ইসলাম প্রচার করেছেন,আল্লাহর বানী প্রচার করেছেন।এটাও একটা এবাদত। কোন মাইক ছিল না, ইউ টিউব ছিল না।নবীজি সঃ অনেক কষ্ট করেছেন, আঘাত সহ্য করেছেন।
আর আপনি যে ভাবে ভিডিও করছেন, মাইক ব্যবহার ককরে ইসলাম প্রচার করছেন বলে মনে করছেন,এটা ইসলাম প্রচার নয় এটা ফেতনা সৃষ্টি করা।তাহলে এটাও একটা বেদায়াত হওয়ার কথা।
@@md.abdullaalmusaheb6081 ,apnar ato chulkani Keno ......?????
@@mirajulislam504 কেন বুঝেন না? যদি না বুঝেন তাহলে আল্লাহ আপনাকে বোঝার তৌফিক দান করুন।
আল্লাহ আমাদেরকে সহীহ জ্ঞান অর্জন করার তৌফিক দান করুন আমীন
সত্যি অসাধারন ছিলো আপনার লেকচার।অনেক অজানা বিষয় জানতে ও শিখতে পারলাম।
মাশা আল্লাহ একেই বলে আহলে হাদিস,
কতো সুন্দর করে বুঝিয়ে দিলেন
আলহামদুলিল্লাহ্।
আপনার কাছে অনুরোধ,, বিদাত,,শির্ক এবং বর্তমানে আমাদের দেশের প্রচলিত বিদাতগুলো তুলে ধরবেন,,শত বাধা আসলেও।।আপনি যদি ১/২ বছর সহিহ আকিদা প্রচার করতে পারেন,,তাহলে অনেক মানুষ ভাল হতে পারবে।
Robel Rana ভাই সে নিজেই তো কোরআন মানছেন না।
১/কি হয়েছে মুসলিম জাতির কথায় কথায় একে অপর মুসলিম ভাই কে বেদায়াতি,ইহুদিদের দালাল ও কাফের বলে সম্মধোন করছে।
জ্ঞানের উর্ধে কথা বলছে।
যেখানে আল্লাহ পাক নবী (সঃ) কে ওহির মাধ্যমে নিষেধ করেছেন।সেখানে আমরা তো তুচ্ছ মানুষ।
সুরা আন-আম আয়াত-
(159)
إِنَّ الَّذِينَ فَرَّقُواْ دِينَهُمْ وَكَانُواْ شِيَعًا لَّسْتَ مِنْهُمْ فِي شَيْءٍ إِنَّمَا أَمْرُهُمْ إِلَى اللّهِ ثُمَّ يُنَبِّئُهُم بِمَا كَانُواْ يَفْعَلُونَ
নিশ্চয় যারা স্বীয় ধর্মকে খন্ড-বিখন্ড করেছে এবং অনেক দল হয়ে গেছে, তাদের সাথে আপনার কোন সম্পর্ক নেই। তাদের ব্যাপার আল্লাহ তা'আয়ালার নিকট সমর্পিত। অতঃপর তিনি বলে দেবেন যা কিছু তারা করে থাকে।
160)
مَن جَاء بِالْحَسَنَةِ فَلَهُ عَشْرُ أَمْثَالِهَا وَمَن جَاء بِالسَّيِّئَةِ فَلاَ يُجْزَى إِلاَّ مِثْلَهَا وَهُمْ لاَ يُظْلَمُونَ
যে একটি সৎকর্ম করবে, সে তার দশগুণ পাবে এবং যে, একটি মন্দ কাজ করবে, সে তার সমান শাস্তিই পাবে। বস্তুতঃ তাদের প্রতি জুলুম করা হবে না।
২/নবি (সঃ) ইসলাম প্রচার করেছেন,আল্লাহর বানী প্রচার করেছেন।এটাও একটা এবাদত। কোন মাইক ছিল না, ইউ টিউব ছিল না।নবীজি সঃ অনেক কষ্ট করেছেন, আঘাত সহ্য করেছেন।
আর আপনি যে ভাবে ভিডিও করছেন, মাইক ব্যবহার ককরে ইসলাম প্রচার করছেন বলে মনে করছেন,এটা ইসলাম প্রচার নয় এটা ফেতনা সৃষ্টি করা।তাহলে এটাও একটা বেদায়াত হওয়ার কথা।
Md.Abdulla Al Musaheb আপনি এক লাইন বেশি বুঝে ফেলেছেন।।।আপনার এত জ্ঞান থাকা সত্তেও আপনি,,,, বিদাত কি??? সেটা ভালবাবে বুঝতে পারলেন না!!!!
Robel Rana ভাই আমার সন্দেহ যারা বেদায়াত বেদায়াত বলে মুখে ঠাট্টার হাসি দেয় তারা এর মানে বুঝে কিনা? আমার দুঃখ হয়, মুখে ঠাট্টার হাসি আসে না।
Robel Rana masaallah
Kķ
জাযাকাল্লাহু খাইরান প্রিয় শায়েখ।।
আমার প্রিয় হুজুর আলহামদুলিল্লাহ😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊😊
Masha Allah very knowledgeable Shaik
সুবহানাল্লাহ অসাধারণ দাওয়াত
Masha Allah best one JZK ALLAH
Assalamualaikum mashallah subhanallah Alhamdulillah allahuakbar Jazakh allah khayer
সম্মানিত শায়েখ ! প্রচলিত ১০০ টি জাল হাদীসের মতো নামাজের বিদাআত সমূহ ধারাবাহিকভাবে আলোচনা করলে সব মুসলমানেরা উপকৃত হতো ।
মাশা আল্লাহ অনেক সুন্দর বয়ান
আলহামদুলিললাহ অনেক সুন্দর কথা বলেছেন তিনি ।এ রকম জ্ঞানী লোক বাংলাদেশে দরকার ।
মাশা-আল্লাহ
মাশা আল্লাহ খুবই সুন্দর করে বুজিয়ে দিয়েছেন আপনি আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আপনার সহি দাওয়াত কে যেন কবুল করুক আমিন....
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুঝার তাওফিক দান করুক।
আমি দুবাই কুয়েত ও সৌদি আরব ও মালয়েশিয়া এখন আছি এই কয় দেশে সফর করলাম দেখলাম আপনি যা বলছেন তা সঠিক, কোন দেশে এমন শেরেক ও বেদাত কবর মাজার অনুসারী নাই, আমাদের দেশে এবাদত এ সব বেজাল, আল্লাহ আমাদের সকলকে সহি বুজ দান করুক, আমিন
মাসআল্লাহ অনেক সুন্দার কথা বলেন
আল্লাহ আমাদের সঠিক পথে চলার তাওফিক দান করুন।
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের কথা শুনে খুব ভালো লাগবো নামাজটা এখন খুব ইজি মনে হচ্ছে আর কিছু কিছু লোক আছে তারা নামাজ কঠিন বানিয়ে ফেলছে ,জায়নামাজের দোয়া পড়তে হবে নামাজের নিয়ত পড়তে হবে ,এই কারণে অনেক মানুষ নামাজ পড়ে না ,জিজ্ঞেস করলে বলে নামাজের নিয়ত এখনো মুখস্ত হয় নাই
Mashaallah khub sundor alochona.
কথা গুলি দারা আমরা অনেক উপকৃতো হয়ছে । হুজুরকে অনেক ধন্যবাদ।
জাযাকাললাহু খাইরান আললাহ আমার ওস্তাদের মর্যাদা আরো বাড়িয়ে দিন আমিন
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ পাক উনার অনেক সুন্দর
JazzakAllaahu khairan for the upload.
মাশাল্লাহ মাশাল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুক আমিন।
যাজাকাল্লাহ্ সঠিক সহি কথা বলছেন শায়েখ
Allah o Allah apne amader sohe Amol korar r sohe soddo kore namaj porar toufek dan koron Amin Amin Amin Amin Amin Amin
Jajakallah khairan
আল্লাহ আপনারে হক কথা বলার তইফিক দান করুক, আমিন,
Jajak Allah kair
BARAKALLAHU FIQUE.
মাশাআল্লাহ মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর কথা বলেন উনি
মাশাআল্লাহ চমৎকার বয়ান
ও আমার আল্লাহ্ আমাদের কে যাবতীয় শির্ক ও বিদাত থেকে রক্ষা করুন
সঠিক তথ্য প্রদানের জন্য আল্লাহ আপনাকে আরো জ্ঞান দান করুক।আপনি আরো আলোচনা করেন।তাহলে আমরা আরো সঠিক তথ্য জানতে পারবো।আমিন
@@sifatkhanprogaming9753ভাই যদি কেউ দলিল দিয়ে কথা বলে তাহলে আপনাদের কাছে ভালো লাগে না।বলে ইহুদিদের দালাল।কাফের এগুলো বলার অধিকার কে আপনাকে দিয়েছে। আল্লাহ ভালো জানেন কে সঠিক পথে আর কে ভুল পথে।বিভক্তি তো আপনারাই করছেন।আল্লাহ কাউকে জোর করে হেদায়েত দেন না।
Al hamdulillah, Allahhuakber, jajakallah
Ma Sha Allah
মহান রব্বুল আলামিন তাকওয়াএবং পরহেজগারিতা পছন্দ করেন আর রাসুল (সঃ)কে পরিপূর্ণভাবে অনুসরণ না করা পর্যন্ত উম্মত বলে স্বীকৃতি দেবেন না,আল্লাহ তৌফিক দিন,আমিন
Jazakallahu khairan
জাঝাকাল্লাহ্ খাইরান
Masallah.sothik kotha sunlam
আমি মক্কায় ছিলাম আপনার সব কথা সত্যি।
Zazakallah khoiran.
মাসআললা
Aasalamoalikum
Onk valo laglo kotha gulo...
দুনিয়ার সব মুসলিম এই রকম সহিআকিদার দিকে আসা উচিত।
জাযাকাল্লাহ খইরন শায়েখ
Jajakallahu khairan
সুন্দর আলোচনা...শায়েখ...
Allhamdollah. Jaajakallaho hair
শুকরান
আলহামদুলিল্লাহ
আল্লাহ হুম্মা আমিন,,,,, জাযাকাল্লাহ খাইরান,,,
আল্লাহ আমাদের সকলকে সুন্নত অনুযায়ী আমল করার তৌফিক দাও
Alhamdulillah ১০০% right lecturr
খুবই সুন্দর আলোচনা।আপনাকে ধন্যবাদ।আপনার এই বক্তব্যে প্রতিটি মানুষের অন্তরে প্রশ্ন রাখুক।মানুষ খুঁজে ফিরুক এর উত্তর।সত্যই আজ কেউ নেই মুসলিমদের হয়ে কথা বলার !! মুসলিমদের লিডারগুলো মুশরিকদের সাথে মিশে গেছে !!
আপনার এই অসাধারণ আলোচনার জন্য আবারও ধন্যবাদ।প্লিজ চালিয়ে যান এভাবেই।
আলহামদুলিল্লাহ
সুন্দর কথা।
হক কথা বলেছেন। আল্লাহ বলেন অধিকাংশ মানুষ সত্য কে অপচন্দ করে।
আলহামদুলিলাহ্ সুন্দর আলোচনা আল্লাহ আমাদেরকে বুঝার তৌফিক দেন
জায়াকা আল্লাহখাইরান
আল্লাহ্ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন। আমীন
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ
সঠিক বলেছেন কিন্তূ প্রথম ভুল একামত দিয়ে আজানের মত দুই দুই বাক্ক দি হাদীসে আছে এক বার বাক্ক উচ্চারণ করতে সারা বাংলাদেশে সালাতের মধ্যে খালি বেজাল ও বিদাআ তাড়া মক্কা ও মদীনার দলিল চায় না তাড়া চায় বাপ দাদার দলিল
আলহামদুলিল্লাহ আপনি সহী কথা বলেছেন জাযাকাল্লাহু খায়রান।
jayej ase
May Allah bless you
Mashaalla
হে আল্লাহ মুহতারিমকে নেক হায়াত দান কর। আমাদেরকে এবং তাঁকে কবুল করুন।
আল্লাহ আপনাদের বুজ বাডিয়ে দিক।
যাজাকাল্লাহ শায়েখ
Apnar kotha onek shundor
সত্যি খুব মূল্যবান কথা।
If some one read or do this is these are seems? Did any one asked Profet Sallallhu Alihiwasallam to confirm. If not so why now a days this kinds of facra& fitna.
Sorry not seems(typing mistake) it is seems.
Again it is seems.
Seens
Sins
জাজাকাল্লাহ
মা শা আল্লাহ
জাজাকাআল্লাহ খাইরান
আইয়ূকুম মিছলিহী, তোমরা কেউ কি আমার মত
জাযাকাল্লাহ খইরন
Alhamdulillah
মাশাআল্লাহ্ শাইখ
আমরা নবীকে মুখে মানি।ইবাদতে হানাফী।
Allah bless you vaia
একমত
জাজাকাল্লাহ খায়ের
আমি একমত আমিন।
امين
আল্লাহ আমাদের সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন । আমিন।
mashallah very nice