সালামুনআ'লাইকুম,,,,,, হুজুর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মসজিদে জামাতে নারী পুরুষ বাচ্চা সবাইকে নিয়ে ফরজ সালাত পড়তেন। এই হিসাবে নামাজ শুধুমাত্র ফরজ ১৭ রাকাত । ফজরে ২ রাকাত যুহরে ৪ রাকাত আসরে ৪ রাকাত মাগরিবে ৩ রাকাত ইশাতে ৪ রাকাত। ফরজ মানে অবশ্যই কর্তব্য । সুন্নত মানে পথ বা পদ্ধতি । নফল মানে অতিরিক্ত । এই যুক্তিতে,, ফরজ নামাজ কীভাবে পড়তে হবে তার পদ্ধতি হলো সুন্নত। অর্থাৎ রাসূল যে পদ্ধতিতে ফরজ নামাজ পড়েছেন সেটাই সুন্নত বা পথ বা রাসূলের দেখানো পথ। রাসূল যে নামাজগুলো পড়তেন সেগুলো নফল নামাজ বা অতিরিক্ত নামাজ। আমি বুখারীতে দেখেছি,, যারা রাসূলের নামাজ সম্পর্কে বলেছেন তাদের কথায় বোধ হয়,, তাঁরা রাসূলকে নামাজগুলো পড়তে দেখেছেন,,, কিন্তু রাসূল তাদেরকে বলেননি যে,, আমি যেগুলো পড়ছি তোমরাও পড়। ২,, ১ টা নামাজ রাসূল পড়তে বলেছেন,, যেমন তারাবিহ্ ও বিতর। আমার ধারণা হচ্ছে,, নামাজ কেবল ১৭ রাকাত ফরজ। সুন্নত ও নফল বলে যে নামাজগুলো বাড়তি পড়া হচ্ছে তা বাধ্যতামূলক না। ফরজ পড়তেই হবে,,,, না পড়লে শাস্তি হবে। সুন্নত বা নফল বলে প্রচলিত নামাজগুলো পড়া বাধ্যতামূলক না এবং না পড়লে শাস্তি নাই। তবে আল্লাহর উদ্দেশ্য গুনাহ মাফের জন্য বাড়তি নামাজ পড়া যায়। রাসূলের উপর পুরো বিশ্বের মানুষের কাছে কোরআনের বার্তা পৌঁছানোর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ছিল। তাই আল্লাহর কাছে রাসূল সবসময় ক্ষমা চাওয়ার উদ্দেশ্য নামাজ পড়তেন। তাহলে বাড়তি নামাজগুলো রাসূলের জন্য। আমাদের জন্য না বলে আমি মনে করছি। অর্থাৎ সুন্নাত বলে যেগুলো নামাজ বলে পড়া হচ্ছে তা পড়া ঐচ্ছিক। আপনি বললেন,,, সুন্নাত মুয়াক্কাদা। ভালো পথ। বিবি আয়েশা রাঃ বলেছেন যে,, রাসূল রাতের শেষে ২ রাকাত নামাজ পড়লেন,,, এরপর মুয়ায্যিন থাকে ফজরের নামাজের জন্য ডেকে নিয়ে গেলেন। এখানে তিনি এটা বলেননি, যে,,, রাসূল নামাজ পড়লেন,, তাকেও পড়তে বললেন এবং যে মুয়ায্যিন এলো তাকেও পড়তে বললেন। আরো শোনা যায়,,,,রাসূল ১ সাহাবীকে জিজ্ঞেস করলেন যে,,,, সে ফরজ নামাজ শেষ করে ২ রাকাত নামাজ বাড়তি কেন পড়লো। সাহাবী বলেছেন ,,, হে রাসূল আমি ফজরের নামাজ মসজিদে পড়তে আসার আগে ঘর থেকে ২ রাকাত নামাজ পড়ে আসি । আজ দেরী হয়ে যাওয়ায় ফরজের পরে পড়ছি। এ ব্যাপারে রাসূল তাকে কিছু বলেননি। তাহলে বলা যায়,,, ফরজের পরে যে নামাজগুলো পড়া হচ্ছে তা ব্যক্তিগত পছন্দের উপর নির্ভর করে। না পড়লেও চলে। আপনার মতামত জানতে চাই। আমীন
(1)তারাবীর সালাত ২০ রাকাত নিধারিত। ইদে মিলাদুন নবী বা জন্ম দিন পালন রাসুল সাঃ এর পছন্দ তিনি প্রতি সোমবার রোজা রাখতেন রাসুল সাঃ নিজের জন্ম দিন জন্য অতএব আমরা সুন্নীরা ইদে মিলাদুন নবী সাঃ পালন করবো।মিলাদ পড়া মুস্তাহাব ও কিয়াম হলো তাসাউফ এর বিষয়। ইজমা হলো সলফে সালেহীন এর ইজমা। ইজমা ওলীদের আর যার হোক মানতে বা পারলেও ইমান রাখতে হবে। না হকে পরিস্কার ফাসেক। এইজন্য মিলাদ ও কিয়াম বিদাত নয়। রাসুল সাঃ ও সাহাবা রা না করুক এরা উম্মতের ইজমা। ইসলাম ফতোয়ার অধীন নয় বরং ফতোয়া ইসলাম এর অধীন। হাদিস আর ফতোয়া দিয়েই সুধু ইমান হলো রাসুল এর পছন্দের সঙ্গে মিলে যাওয়া ও তাকওয়া। আর সুন্নীর আকিদার বাহিরে গেলে তিনি আর সুন্নী দাবী করলেও সুন্নী নন। আল্লাহর দপ্তরে নাম বাতিল হয়ে যায়। সুন্নী একটি শক্তিশালী ভিত্তির উপরে দিয়ে পথ বাতিয়ে বা পথ দেখিয়ে দিয়েছেন।অতএব কেহ কোন অন্যায় করলে সুন্নী মাজহাবের সেও বাতিল। আর সুন্নীরে বাহিরে গেলে তার আকিদা ইমানের সাংহর্ষিক। বিধায় ইমান নষ্ট হয়ে যায়। ৭২ বাতিল ফেরকার পরিচয় রাসুল সাঃ দিয়েছেন সালাত থাকবে দাড়ি টুপি থাকবে, সুন্নত থাকবে না। রাসুল সাঃ আজমত শান মান দিবে না। সাহাবা রাঃ সুন্নত মানবে না। গালিগালাজ কটুক্তি করেছে। যেমন রাফেজিরা দুই খলিফাকে গালি দিয়েছে। খারেজীরা ইমাম হোসাইন রাঃ শহীদ করেছে। মুতাজেলা হযরত ওসমান গনি রাঃ শহীদ করেছে। খারেজীরা আলী রাঃ গালিগালাজ ও হত্যা করে শহীদ করেছে। ওহাবী ৭২ জন সাহাবাকে কটুক্তি করেছে। আল্লাহকে মিথ্যা এর অভিযোগ দিয়েছে। এজিদ এর অনুসরন করে সুন্নাহ বাদ দিয়ে হাদিস নিয়ে টানাটানি করে। মাযহাব তো মানে না উল্টো চার ইমামকে কাফের বলে৷। এরা তো রাসুল সাঃ এর নির্দেশ অনুযায়ী কাফের। এটাই সত্য। সুন্নী বাদে বাকী ৭২ ফেরকার সব থাকার পরও আকিদার কারনে পরিস্কার কাফের। এদের তো ইমান নাই। আমল কি করবে। প্রয়োজন হলো, ইমান আগে পরে আমল। ইমান এর কথা বলে মদ খায় তওবা করে না। এই রুপ গু খাওয়া ছাড়ে না তওবাও করে না। লাভ কি তওবা করে? ইমান ছাড়া কবরে যেতে নিষেধ করেছেন রাসুল সাঃ। ইমান হলো রাসুল সাঃ, রহমত হলো রাসুল সাঃ, ইসলাম রাসুল সাঃ, সুন্নাহ রাসুল সাঃ ও সাহাবা রাঃ। এটাই হলো ইমান। ইসলাম ইমান কোরান রাসুল এর অধীন। এই জন্য রাসুল সাঃ উপর ইমান আনলে ইমান। আল্লাহর উপর ইমান এনেছে ইহুদী খৃষ্টান তার পরও কাফের কারন রাসুল সাঃ এর উপর ইমান আনেন নাই ইহুদী ও খৃষ্টান। কোরান যত দামী হউক আল্লাহ পাঠিয়েছেন। রাসুল সাঃ অনুমোদন করার পর মহা মুল্যবান তখন । একশত তিন খানা কিতাব রাসুল সাঃ বিশ্বাস এর অনুমোদন দিয়েছেন। মানার অনুমোদন দেন নাই। বিধায় একশত তিন খানা আল্লাহর কিতাব বিশ্বাস করতে হবে মানা যাবে না। কোরান মানার অনুমোদন রাসুল সাঃ করেছেন । তাই কোরান মহামুল্যবান কিতাব। সালাত সাওম শরীয়ত প্রমান করে কোরান। কিন্তু কোরান এর প্রমান ও অনুমোদন, রাসুল সাঃ তখন সব অনুমোদিত তার আগে নয়। রাসুল হারাম বল্লে আল্লাহ হারাম করেছেন, রাসুল সাঃহালাল বল্লে আল্লাহ হালাল করেছেন। রাসুল সাঃ সুন্নীদের অনুমোদন করেছেন তাই সুন্নীরা মুসলিম। আর ৭২ ফেরকার অনুমোদন রাসুল সাঃ দেন নাই বিধায় কাফের। ইমান ভালবাসা সব হবে রাসুল সাঃ এর জন্য। সুরা তওবা আয়াত ২৪নং । রাসুলকে সবচেয়ে বেশী না ভাল বাসলে তার ইমান নাই সুন্নীয়াতও থাকে না। রাসুল সাঃ মধু খাওয়া পছন্দ করেছেন আল্লাহ মৌমাছীর নামে সুরা নমল সুরা নাজিল করে সেই সংবাদ আল।লাহ তার প্রিয় দোস্তকে দিয়ে বলেছেন নবী সাঃ আপনার পছন্দই আমার ( আল্লাহর পছন্দ) । এটাই ইমান। ৭২ ফেরকার মাঝে রাসুল এর প্রেম নেই। তাই হলে নবীর সাঃ পছন্দের মানুষ গুলিকে হত্যা করা গালি দেওয়া রাসুল সাঃ দেওয়া মাজার গুলিকে ভেঙ্গে ফেলা ইদে মিলাদুন নবীর বিরুধীতা করা শবে বরাতের বিরুধীতা করা পীর বা ওস্তাদের নিকট যাওয়া বা মাজার জিয়ারত করা কে পীর পুজা, মাজার পুজা বলতো না। বিধায় এরা পরিস্কার ফাসেক। যারা মাযহাব অস্বীকার করে বা ত্বাকলীদকে শিরিক বলে আসলে তারা সাহাবা রাঃ কে মুশরিক বল্লো (নাউজুবিল্লা)। যারা মাযহাবকে অস্বীকার করে এরা মুলত রাসুল সাঃ ও গ্যানী সাহাবা গন সহ সকল সাহাবাকে অস্বীকার কারী। অর্থাত এরা ইমানহীন ও গোমরা। এদের ইমামতীতে সালাত আদায় নিষেধ। সাক্ষ্য গ্রহন নিষেধ। তাদের সঙ্গে যাওয়া নিষেধ। তাদার কথা শুনা দুরা থাক। এরাই বাতিল ফেরকা।
ভাই আমিও একজন পাক্কা মাযহাবি। কিন্তু আপনাকেতো পি এইচ ডি করিয়ে ফেলছে। যা কিছু বললেন তার দলিল গুলো হাদিস গ্রন্থের নাম আর নাম্বার সহ দিবেন কি?? এত ফজিলত লুটে নিচ্ছেন দলিল পেলে আমরাও শরীক হতাম। দ্বীনি ভাই হিসেবে দলিল দেবার অনুরোধ রইলো।
(11)মাযহাব এর সৃষ্টি করেছেন আল্লাহ ও রাসুল সাঃ। আল্লাহ কোরানে বলেছে " আমি দু দল মানুষ দিয়েছি একদল জানে আর আর একদল জানে না। যারা জানে না তারা জানা ব্যাক্তির অনুসরন করবে "। রাসুল সাঃ এর ১২৫০০০ (সোয়া লক্ষ) সাহাবা রাঃ এর মধ্যে মাত্র ১৩৩ জন সাহাবা ছিলেন কোরান সুন্নাহ হাদীস ফিকাহ সরফ নাহু ইলমে মারেফাত ইলমে তাসাউফ এর ও ইলমে লাদুনীর গ্যানী। আর বাকী সকল সাহাবা ত্বাকলীদ করেতন ১৩৩ জনের তার মধ্যে ১২ জন ছিলেন শ্রেষ্ঠ তারা হলেন হযরত আলী রাঃ,হযরত তালহা রাঃ হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসুদ রাঃ হযরত মুয়াজ ইবনে জাবাল রাঃ হযরত যাবের রাঃ হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাঃ আম্মাজান আয়েশা রাঃ হযরত ওমর রাঃ হজরত ওসমান গনি রাঃ হযরত আবু বক্কর রাঃ হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রাঃ হযরত আবু হোরায়রা,রাঃ হযরত আনাস রাঃ। এই বার জনের ত্বাকলীদ করতেন সোয়া লক্ষ সাহাবা রাঃ। এই নির্দেশ ছিল রাসুল সাঃ এর। তাহলে মাযহাব মানা কার নির্দেশ। রাসুল সাঃ এর নির্দেশ আল্লাহর পরামর্শ। তাই মাযহাব মানা ফরজ আর ত্বাকলিদ করা ওয়াজিব। এটাই হলো মাযহাব। সবসময় ফিকাহ নাহু সরফ কোরান হাদীস সালাত শিক্ষা,দিতেন। এই গুলি মাযহাব। আর সাহাবা রাঃ তা টেনে এনে তাবেইন দের হাতে দিয়েছেন, তাবেইন রা টেনে এনে তাবা তাবেইন এর হাতে দিয়েছেন এই তাবেইন ও তাবা তাবাইন থেকে চারটি মাযহাব হয়ে যায়। আল্লাহ চেয়েছেন তাই মাযহাব চারটি হয়েছে এই চার জন ইমামের মাঝে ১৩৩ জন তথা মুল ১২ জনশ্রেষ্ঠ সাহাবার রাঃ সব আছে যা নবী সাঃ থেকে পাওয়া এটাই হলো ত্বাকলিদ। ইমাম আবু হানফিার,মাযহাব ছড়িয়ে পড়ে এশিয়ায়,আরো কিছু অন্চলে। ইমাম শাফী রহঃ জন্ম কোরাইশ বংশে জন্ম। মাযহাব ছড়িয়ে পড়ে আফ্রিকার অন্চলে। ইমাম হাম্বল রহঃ জ্ন্ম ও মৃত্যু ইরাকে মাজহাব ছড়িয়ে পড়ে আরব অন্চলে আবার ইমাম মালিক রহঃ জন্ম মদিনায় মৃত্যু মদিনায় লেখাপড়া সব মদিনায় মাজহাব ছড়িয়ে পড়ে পশ্চিমা বিশ্বে। আল্লাহ যা যেখানে চেয়েছেন সেই মাযাহাব সেখানে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। এখানে অবাক হওয়ার কিছুু নেই যে মানুষ যেখানে উপযোগী সেখানে জন্মেছেন খাদ্য সেইরুপ যা সেখান কার উপযোগী। রুহের খোরাক মাযহাব আল্লাহ তেমনি সেট করেছেন। এই জন্যই মাযহাব মানা ফরজ। না হলে মানুষ গোমরা ও ইমাম হীন হয়ে যাবে। আল্লাহ প্রতিষ্ঠিত করেছেন। ত্বাকলিদ করা ওয়াজিব। , আবার তাবা তাবেইন তা টেনে এনে ওলীদের হতে দিয়েছেন। নবী এর দরজা বন্ধ। কিন্তু ওলী বা বেলায়েত এর দরজা খোলা আছে কিয়ামত পর্যন্ত। বিধায় সুন্নীদের গোমরা হওয়ার ভয় নাই। রাসুল সাঃ পছন্দ সুন্নী মাযহাবের পছন্দ। রাসুল সাঃ পছন্দ হাদিসে থাক আর না থাক রাসুল সাঃ পছন্দই হবে সুন্নীদের পছন্দ এটিই ইমান। রাসুল সাঃ পছন্দের দ্বিমত হলে বা রাসুল সাঃ পছন্দের সঙ্গে না মিল্লেই বাতিল ও ইমান হীন। উম্মত ইজমা করে ঠিক করবে এটি রসুল সাঃ পছন্দ। যেমন তারাবীর সালাত ওমর রাঃ এর সময় ইজমা ২০ রাকাত এতএব
সুন্নত নামাজের কোন সঠিক দলিল নাই।কোন হাদিসে সুন্নত বলে কোন শব্দ ব্যবহার করা হয়নি শুধু পীর গাছা কয়টা দেশে সুন্নত সুন্নত বলে নামাজের রাকাআত বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে ফলে মসজিদে সঠিক নামাজ পড়ার লোক খুঁজে পাওয়া যায় না।কোরআন পড়লে ফরজ ও নফল নামাজের কথা পাবেন।
চ্যানেলের নাম দিয়েছে দিনের আলো। আর দিনের কথা শুরু করার আগেই গান মিউজিক বাদ্যযন্ত্র দিয়ে শুরু করে। আল্লাহ হেদায়েত দান করুক। চ্যানেলের নাম চেঞ্জ করা হোক অথবা মিউজিক চেঞ্জ করা হোক।
জি ভাইজান । আমার এই পেজের আলোচনা গুলির রেফারেন্স আমি ডিস্ক্রিফসান বক্সে দিয়া দিই । ভালো লাগলে, আমার এই পেজ থেকে ঘুরে আসতে পারেন । th-cam.com/channels/wN9D-zUgHFyvzXilIFrpEw.html th-cam.com/channels/wN9D-zUgHFyvzXilIFrpEw.html
তবে আমার এই পেজের আলোচনা গুলির রেফারেন্স আমি ডিস্ক্রিফসান বক্সে দিয়া দিই । ভালো লাগলে, আমার এই পেজ থেকে ঘুরে আসতে পারেন । th-cam.com/channels/wN9D-zUgHFyvzXilIFrpEw.html
তারাবীর সালাত ২০ রাকাত নিধারিত। ইদে মিলাদুন নবী বা জন্ম দিন পালন রাসুল সাঃ এর পছন্দ তিনি প্রতি সোমবার রোজা রাখতেন রাসুল সাঃ নিজের জন্ম দিন জন্য অতএব আমরা সুন্নীরা ইদে মিলাদুন নবী সাঃ পালন করবো।মিলাদ পড়া মুস্তাহাব ও কিয়াম হলো তাসাউফ এর বিষয়। ইজমা হলো সলফে সালেহীন এর ইজমা। ইজমা ওলীদের আর যার হোক মানতে বা পারলেও ইমান রাখতে হবে। না হকে পরিস্কার ফাসেক। এইজন্য মিলাদ ও কিয়াম বিদাত নয়। রাসুল সাঃ ও সাহাবা রা না করুক এরা উম্মতের ইজমা। ইসলাম ফতোয়ার অধীন নয় বরং ফতোয়া ইসলাম এর অধীন। হাদিস আর ফতোয়া দিয়েই সুধু ইমান হলো রাসুল এর পছন্দের সঙ্গে মিলে যাওয়া ও তাকওয়া। আর সুন্নীর আকিদার বাহিরে গেলে তিনি আর সুন্নী দাবী করলেও সুন্নী নন। আল্লাহর দপ্তরে নাম বাতিল হয়ে যায়। সুন্নী একটি শক্তিশালী ভিত্তির উপরে দিয়ে পথ বাতিয়ে বা পথ দেখিয়ে দিয়েছেন।অতএব কেহ কোন অন্যায় করলে সুন্নী মাজহাবের সেও বাতিল। আর সুন্নীরে বাহিরে গেলে তার আকিদা ইমানের সাংহর্ষিক। বিধায় ইমান নষ্ট হয়ে যায়। ৭২ বাতিল ফেরকার পরিচয় রাসুল সাঃ দিয়েছেন সালাত থাকবে দাড়ি টুপি থাকবে, সুন্নত থাকবে না। রাসুল সাঃ আজমত শান মান দিবে না। সাহাবা রাঃ সুন্নত মানবে না। গালিগালাজ কটুক্তি করেছে। যেমন রাফেজিরা দুই খলিফাকে গালি দিয়েছে। খারেজীরা ইমাম হোসাইন রাঃ শহীদ করেছে। মুতাজেলা হযরত ওসমান গনি রাঃ শহীদ করেছে। খারেজীরা আলী রাঃ গালিগালাজ ও হত্যা করে শহীদ করেছে। ওহাবী ৭২ জন সাহাবাকে কটুক্তি করেছে। আল্লাহকে মিথ্যা এর অভিযোগ দিয়েছে। এজিদ এর অনুসরন করে সুন্নাহ বাদ দিয়ে হাদিস নিয়ে টানাটানি করে। মাযহাব তো মানে না উল্টো চার ইমামকে কাফের বলে৷। এরা তো রাসুল সাঃ এর নির্দেশ অনুযায়ী কাফের। এটাই সত্য। সুন্নী বাদে বাকী ৭২ ফেরকার সব থাকার পরও আকিদার কারনে পরিস্কার কাফের। এদের তো ইমান নাই। আমল কি করবে। প্রয়োজন হলো, ইমান আগে পরে আমল। ইমান এর কথা বলে মদ খায় তওবা করে না। এই রুপ গু খাওয়া ছাড়ে না তওবাও করে না। লাভ কি তওবা করে? ইমান ছাড়া কবরে যেতে নিষেধ করেছেন রাসুল সাঃ। ইমান হলো রাসুল সাঃ, রহমত হলো রাসুল সাঃ, ইসলাম রাসুল সাঃ, সুন্নাহ রাসুল সাঃ ও সাহাবা রাঃ। এটাই হলো ইমান। ইসলাম ইমান কোরান রাসুল এর অধীন। এই জন্য রাসুল সাঃ উপর ইমান আনলে ইমান। আল্লাহর উপর ইমান এনেছে ইহুদী খৃষ্টান তার পরও কাফের কারন রাসুল সাঃ এর উপর ইমান আনেন নাই ইহুদী ও খৃষ্টান। কোরান যত দামী হউক আল্লাহ পাঠিয়েছেন। রাসুল সাঃ অনুমোদন করার পর মহা মুল্যবান তখন । একশত তিন খানা কিতাব রাসুল সাঃ বিশ্বাস এর অনুমোদন দিয়েছেন। মানার অনুমোদন দেন নাই। বিধায় একশত তিন খানা আল্লাহর কিতাব বিশ্বাস করতে হবে মানা যাবে না। কোরান মানার অনুমোদন রাসুল সাঃ করেছেন । তাই কোরান মহামুল্যবান কিতাব। সালাত সাওম শরীয়ত প্রমান করে কোরান। কিন্তু কোরান এর প্রমান ও অনুমোদন, রাসুল সাঃ তখন সব অনুমোদিত তার আগে নয়। রাসুল হারাম বল্লে আল্লাহ হারাম করেছেন, রাসুল সাঃহালাল বল্লে আল্লাহ হালাল করেছেন। রাসুল সাঃ সুন্নীদের অনুমোদন করেছেন তাই সুন্নীরা মুসলিম। আর ৭২ ফেরকার অনুমোদন রাসুল সাঃ দেন নাই বিধায় কাফের। ইমান ভালবাসা সব হবে রাসুল সাঃ এর জন্য। সুরা তওবা আয়াত ২৪নং । রাসুলকে সবচেয়ে বেশী না ভাল বাসলে তার ইমান নাই সুন্নীয়াতও থাকে না। রাসুল সাঃ মধু খাওয়া পছন্দ করেছেন আল্লাহ মৌমাছীর নামে সুরা নমল সুরা নাজিল করে সেই সংবাদ আল।লাহ তার প্রিয় দোস্তকে দিয়ে বলেছেন নবী সাঃ আপনার পছন্দই আমার ( আল্লাহর পছন্দ) । এটাই ইমান। ৭২ ফেরকার মাঝে রাসুল এর প্রেম নেই। তাই হলে নবীর সাঃ পছন্দের মানুষ গুলিকে হত্যা করা গালি দেওয়া রাসুল সাঃ দেওয়া মাজার গুলিকে ভেঙ্গে ফেলা ইদে মিলাদুন নবীর বিরুধীতা করা শবে বরাতের বিরুধীতা করা পীর বা ওস্তাদের নিকট যাওয়া বা মাজার জিয়ারত করা কে পীর পুজা, মাজার পুজা বলতো না। বিধায় এরা পরিস্কার ফাসেক। যারা মাযহাব অস্বীকার করে বা ত্বাকলীদকে শিরিক বলে আসলে তারা সাহাবা রাঃ কে মুশরিক বল্লো (নাউজুবিল্লা)। যারা মাযহাবকে অস্বীকার করে এরা মুলত রাসুল সাঃ ও গ্যানী সাহাবা গন সহ সকল সাহাবাকে অস্বীকার কারী। অর্থাত এরা ইমানহীন ও গোমরা। এদের ইমামতীতে সালাত আদায় নিষেধ। সাক্ষ্য গ্রহন নিষেধ। তাদের সঙ্গে যাওয়া নিষেধ। তাদার কথা শুনা দুরা থাক। এরাই বাতিল ফেরকা।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ আমি জানতে চাই জুমার নামাজের পরে যে চার রাকাত সুন্নত নামাজ এই চার রাকাত নামাজ কি দুই রাকাত দুই রাকাত করে পড়তে হবে না একসাথে চার রাকাত পরবে
আল্লাহ প্রত্যেক মুসলিম এর জন্য পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের বিধান দিয়েছে ফজরের ফরয দুই, জোহরের ফরজ চার,আসরের ফরজ চার, মাগরিবের ফরজ তিন,এশারের ফরজ চার এই হলো ফরজ, ফরজ নামাজ গুলো না পারলে একজন মুসলিম গুনাগার হবে। আপনার আম্মু যেহেতু অসুস্থ এই নামাজ গুলো পড়লেই হবে। যে ব্যক্তি দাঁড়িয়ে নামাজ না পড়তে পারবে তার জন্য বসে নামাজ আজ যে ব্যক্তি বসে নামাজ না পড়তে পারব তার জন্য শুয়ে নামাজ ও নিজেই অসুস্থ হাটুর জন্য পড়তে পারে না সে চেয়ারে বসে নামাজ পড়লে তার জন্য হবে।
হুজর আসলে বাংলাদেশে জন্ম নিয়ে ইসলাম নিয়ে এতো বড় পেরেসানিতে আছি হুজুর আমি বড় দুঃখের সহিত বলি আর ভালোলাগেনা । হুজুর দয়া করে একটু কিলিয়ার বলিদিতে পারবেন পুরাপুরি আমরা কি বাবে ফরজ সুনোত নিয়োত করবো বস শ্রেপ নামাজের জন্য জা জা প্রয়োজন তাই বলিয়েন বেশি শিখতে পারবোনা কারণ বিদাতহাদিসে পাগল হইজামু
মসজিদ এ প্রবেশ করার পরে দুই রাকাত নফল(না সুন্নাত) সালাত পরে মসজিদে বসতে হবে।এই দুই রাকাত সালাত ৫ ওয়াক্ততেই পরতে হবে? কিন্তু ফরজ আর মাগরীব সালাতের সময় কি এই সালাত পরা যাবে? এইটা নিয়ে আমার এক চাচার সাথে কথা-কাটাকাটি হইছিল। উত্তর দিতে পারলে খুশি হইতাম।
ইমাম সাহেব এর এরকম হাদিস আছে যে নবী করিম সাঃ ফরজ নামাজ পড়ার পরে যোহরের মসজিদে পড়তেন তাহলে চার রাকাত সুন্নত পড়তেন আর যদি বাসায় পড়তেন তাহলে দুই রাকাত সুন্নাত পড়তে না এটার উপরে আপনি কি বলবেন
apni ekta was a bolese oju, namajer niyot niya bidat ...but ami niyot korte hobe ki bole ta janan ni or ami sunini. tay jan te chai bole sothik vake namar gulo adai korte parbooo.
Apni mone mone niyot rakhben,porte bolen nai niyot korte bolechen nobi (s) tar mane holo mone mone niyot raka j ami ata korteci ota korteci,jazakalla khayr
মাশাআল্লাহ অনেক সুন্দর আলোচনা করেছেন হুজুর, জাজাকাল্লাহ
হুজুর আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ মন এবং প্রাণ থেকে আপনি অনেক সুন্দর করে বুঝিয়েছেন
ভাল মানুষ। আল্লাহ উনাকে নেক হায়াত দান করুক।
মাশাল্লাহ..... আআলহামদুলিল্লাহ
হুজুর কে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই আমার পখথেকে । মাসআল্লাহ খুব সুনদর করে মানুষ কে বুজিয়ে দিয়ে ছে
ধন্যবাদ হুজুর আপনাকে খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে বলেছেন
মাশা আল্লাহ্ অনেক সুন্দর আলোচনা
হুজুরের কথাগুলো খুব সুন্দর লাগলো। বুজতে কোন সমস্যা হয় না।লাইক
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা
ধর্ম কে আমারা খুব কঠিন করে ফেলেছি
মাশাআল্লাহ, খুব সুন্দর আলোচনা
খুবই সুন্দর আলোচনা। ধন্যবাদ
আলহামদুলিললাহা,খুব সনধর আলোচনা।
যারা গালি দেয় তাদেরকে আল্লাহ্ হেদায়াত দান করুন
Ameen
জাযাকাল্লাহ খাইর
মাশাআল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ। সুন্দর আলোচনা।
الحمد لله رب العالمين.. جزاك اللة خير. رب زدني علما امين. اللهم فقهني في دين امين يارب العالمين.
Subhan Allah jajakalla kair
গুরুত্বপূর আলোচনা।
Sukrya janaychi...amr o ey prosno chilo....aj answer pelam
Subhan Allah
আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খায়ের,
nice
হুজুর সঠিক একটি বয়ান করিয়াছেন
Alhamdulillah khub Valo bekkha
সুন্দর আলোচনা
জাজাকাল্লাহ
খুবই উপকার হলো।
মাশাল্লাহ।
খুব সুন্দর আলোচনা
মাসাআললাহ
Read all the times,astaghfirullaha astaghfirullaha astaghfirullaha
অনেক সুন্দর হয়েছে
আলহামদুলিল্লাহ
Khob sondor bekhha
mashallah ,very nice
সুবহানাল্লাহ
আমিন।
MashaAllah
allah amader saih vabe namaj porar toufik den.
হাদিসের নাম্বার গুলা উল্লেখ করা উচিত ছিল
হা ভাই ঠিক বলেছেন
সুন্দর অালোচনা
Mashaallah
Thanks a lot
সালামুনআ'লাইকুম,,,,,,
হুজুর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মসজিদে জামাতে নারী পুরুষ বাচ্চা সবাইকে নিয়ে ফরজ সালাত পড়তেন। এই হিসাবে নামাজ শুধুমাত্র ফরজ ১৭ রাকাত ।
ফজরে ২ রাকাত
যুহরে ৪ রাকাত
আসরে ৪ রাকাত
মাগরিবে ৩ রাকাত
ইশাতে ৪ রাকাত।
ফরজ মানে অবশ্যই কর্তব্য ।
সুন্নত মানে পথ বা পদ্ধতি ।
নফল মানে অতিরিক্ত ।
এই যুক্তিতে,, ফরজ নামাজ কীভাবে পড়তে হবে তার পদ্ধতি হলো সুন্নত। অর্থাৎ রাসূল যে পদ্ধতিতে ফরজ নামাজ পড়েছেন সেটাই সুন্নত বা পথ বা রাসূলের দেখানো পথ।
রাসূল যে নামাজগুলো পড়তেন সেগুলো নফল নামাজ বা অতিরিক্ত নামাজ। আমি বুখারীতে দেখেছি,, যারা রাসূলের নামাজ সম্পর্কে বলেছেন তাদের কথায় বোধ হয়,,
তাঁরা রাসূলকে নামাজগুলো পড়তে দেখেছেন,,,
কিন্তু রাসূল তাদেরকে বলেননি যে,, আমি যেগুলো পড়ছি তোমরাও পড়।
২,, ১ টা নামাজ রাসূল পড়তে বলেছেন,, যেমন তারাবিহ্ ও বিতর।
আমার ধারণা হচ্ছে,, নামাজ কেবল ১৭ রাকাত ফরজ। সুন্নত ও নফল বলে যে নামাজগুলো বাড়তি পড়া হচ্ছে তা বাধ্যতামূলক না।
ফরজ পড়তেই হবে,,,, না পড়লে শাস্তি হবে।
সুন্নত বা নফল বলে প্রচলিত নামাজগুলো পড়া বাধ্যতামূলক না এবং না পড়লে শাস্তি নাই।
তবে আল্লাহর উদ্দেশ্য গুনাহ মাফের জন্য বাড়তি নামাজ পড়া যায়।
রাসূলের উপর পুরো বিশ্বের মানুষের কাছে কোরআনের বার্তা পৌঁছানোর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ছিল। তাই আল্লাহর কাছে রাসূল সবসময় ক্ষমা চাওয়ার উদ্দেশ্য নামাজ পড়তেন।
তাহলে বাড়তি নামাজগুলো রাসূলের জন্য। আমাদের জন্য না বলে আমি মনে করছি। অর্থাৎ সুন্নাত বলে যেগুলো নামাজ বলে পড়া হচ্ছে তা পড়া ঐচ্ছিক।
আপনি বললেন,,, সুন্নাত মুয়াক্কাদা। ভালো পথ।
বিবি আয়েশা রাঃ বলেছেন যে,, রাসূল রাতের শেষে ২ রাকাত নামাজ পড়লেন,,, এরপর মুয়ায্যিন থাকে ফজরের নামাজের জন্য ডেকে নিয়ে গেলেন।
এখানে তিনি এটা বলেননি, যে,,, রাসূল নামাজ পড়লেন,, তাকেও পড়তে বললেন এবং যে মুয়ায্যিন এলো তাকেও পড়তে বললেন।
আরো শোনা যায়,,,,রাসূল ১ সাহাবীকে জিজ্ঞেস করলেন যে,,,, সে ফরজ নামাজ শেষ করে ২ রাকাত নামাজ বাড়তি কেন পড়লো। সাহাবী বলেছেন ,,, হে রাসূল আমি ফজরের নামাজ মসজিদে পড়তে আসার আগে ঘর থেকে ২ রাকাত নামাজ পড়ে আসি । আজ দেরী হয়ে যাওয়ায় ফরজের পরে পড়ছি।
এ ব্যাপারে রাসূল তাকে কিছু বলেননি। তাহলে বলা যায়,,, ফরজের পরে যে নামাজগুলো পড়া হচ্ছে তা ব্যক্তিগত পছন্দের উপর নির্ভর করে।
না পড়লেও চলে।
আপনার মতামত জানতে চাই।
আমীন
(1)তারাবীর সালাত ২০ রাকাত নিধারিত। ইদে মিলাদুন নবী বা জন্ম দিন পালন রাসুল সাঃ এর পছন্দ তিনি প্রতি সোমবার রোজা রাখতেন রাসুল সাঃ নিজের জন্ম দিন জন্য অতএব আমরা সুন্নীরা ইদে মিলাদুন নবী সাঃ পালন করবো।মিলাদ পড়া মুস্তাহাব ও কিয়াম হলো তাসাউফ এর বিষয়। ইজমা হলো সলফে সালেহীন এর ইজমা। ইজমা ওলীদের আর যার হোক মানতে বা পারলেও ইমান রাখতে হবে। না হকে পরিস্কার ফাসেক। এইজন্য মিলাদ ও কিয়াম বিদাত নয়। রাসুল সাঃ ও সাহাবা রা না করুক এরা উম্মতের ইজমা। ইসলাম ফতোয়ার অধীন নয় বরং ফতোয়া ইসলাম এর অধীন। হাদিস আর ফতোয়া দিয়েই সুধু ইমান হলো রাসুল এর পছন্দের সঙ্গে মিলে যাওয়া ও তাকওয়া।
আর সুন্নীর আকিদার বাহিরে গেলে তিনি আর সুন্নী দাবী করলেও সুন্নী নন। আল্লাহর দপ্তরে নাম বাতিল হয়ে যায়। সুন্নী একটি শক্তিশালী ভিত্তির উপরে দিয়ে পথ বাতিয়ে বা পথ দেখিয়ে দিয়েছেন।অতএব কেহ কোন অন্যায় করলে সুন্নী মাজহাবের সেও বাতিল। আর সুন্নীরে বাহিরে গেলে তার আকিদা ইমানের সাংহর্ষিক। বিধায় ইমান নষ্ট হয়ে যায়। ৭২ বাতিল ফেরকার পরিচয় রাসুল সাঃ দিয়েছেন সালাত থাকবে দাড়ি টুপি থাকবে, সুন্নত থাকবে না। রাসুল সাঃ আজমত শান মান দিবে না। সাহাবা রাঃ সুন্নত মানবে না। গালিগালাজ কটুক্তি করেছে। যেমন রাফেজিরা দুই খলিফাকে গালি দিয়েছে। খারেজীরা ইমাম হোসাইন রাঃ শহীদ করেছে। মুতাজেলা হযরত ওসমান গনি রাঃ শহীদ করেছে। খারেজীরা আলী রাঃ গালিগালাজ ও হত্যা করে শহীদ করেছে। ওহাবী ৭২ জন সাহাবাকে কটুক্তি করেছে। আল্লাহকে মিথ্যা এর অভিযোগ দিয়েছে। এজিদ এর অনুসরন করে সুন্নাহ বাদ দিয়ে হাদিস নিয়ে টানাটানি করে। মাযহাব তো মানে না উল্টো চার ইমামকে কাফের বলে৷।
এরা তো রাসুল সাঃ এর নির্দেশ অনুযায়ী কাফের। এটাই সত্য। সুন্নী বাদে বাকী ৭২ ফেরকার সব থাকার পরও আকিদার কারনে পরিস্কার কাফের। এদের তো ইমান নাই। আমল কি করবে। প্রয়োজন হলো, ইমান আগে পরে আমল। ইমান এর কথা বলে মদ খায় তওবা করে না। এই রুপ গু খাওয়া ছাড়ে না তওবাও করে না। লাভ কি তওবা করে? ইমান ছাড়া কবরে যেতে নিষেধ করেছেন রাসুল সাঃ। ইমান হলো রাসুল সাঃ, রহমত হলো রাসুল সাঃ, ইসলাম রাসুল সাঃ, সুন্নাহ রাসুল সাঃ ও সাহাবা রাঃ। এটাই হলো ইমান। ইসলাম ইমান কোরান রাসুল এর অধীন। এই জন্য রাসুল সাঃ উপর ইমান আনলে ইমান। আল্লাহর উপর ইমান এনেছে ইহুদী খৃষ্টান তার পরও কাফের কারন রাসুল সাঃ এর উপর ইমান আনেন নাই ইহুদী ও খৃষ্টান। কোরান যত দামী হউক আল্লাহ পাঠিয়েছেন। রাসুল সাঃ অনুমোদন করার পর মহা মুল্যবান তখন । একশত তিন খানা কিতাব রাসুল সাঃ বিশ্বাস এর অনুমোদন দিয়েছেন। মানার অনুমোদন দেন নাই। বিধায় একশত তিন খানা আল্লাহর কিতাব বিশ্বাস করতে হবে মানা যাবে না। কোরান মানার অনুমোদন রাসুল সাঃ করেছেন । তাই কোরান মহামুল্যবান কিতাব। সালাত সাওম শরীয়ত প্রমান করে কোরান। কিন্তু কোরান এর প্রমান ও অনুমোদন, রাসুল সাঃ তখন সব অনুমোদিত তার আগে নয়। রাসুল হারাম বল্লে আল্লাহ হারাম করেছেন, রাসুল সাঃহালাল বল্লে আল্লাহ হালাল করেছেন। রাসুল সাঃ সুন্নীদের অনুমোদন করেছেন তাই সুন্নীরা মুসলিম। আর ৭২ ফেরকার অনুমোদন রাসুল সাঃ দেন নাই বিধায় কাফের। ইমান ভালবাসা সব হবে রাসুল সাঃ এর জন্য। সুরা তওবা আয়াত ২৪নং । রাসুলকে সবচেয়ে বেশী না ভাল বাসলে তার ইমান নাই সুন্নীয়াতও থাকে না। রাসুল সাঃ মধু খাওয়া পছন্দ করেছেন আল্লাহ মৌমাছীর নামে সুরা নমল সুরা নাজিল করে সেই সংবাদ আল।লাহ তার প্রিয় দোস্তকে দিয়ে বলেছেন নবী সাঃ আপনার পছন্দই আমার ( আল্লাহর পছন্দ) । এটাই ইমান। ৭২ ফেরকার মাঝে রাসুল এর প্রেম নেই। তাই হলে নবীর সাঃ পছন্দের মানুষ গুলিকে হত্যা করা গালি দেওয়া রাসুল সাঃ দেওয়া মাজার গুলিকে ভেঙ্গে ফেলা ইদে মিলাদুন নবীর বিরুধীতা করা শবে বরাতের বিরুধীতা করা পীর বা ওস্তাদের নিকট যাওয়া বা মাজার জিয়ারত করা কে পীর পুজা, মাজার পুজা বলতো না। বিধায় এরা পরিস্কার ফাসেক। যারা মাযহাব অস্বীকার করে বা ত্বাকলীদকে শিরিক বলে আসলে তারা সাহাবা রাঃ কে মুশরিক বল্লো (নাউজুবিল্লা)। যারা মাযহাবকে অস্বীকার করে এরা মুলত রাসুল সাঃ ও গ্যানী সাহাবা গন সহ সকল সাহাবাকে অস্বীকার কারী। অর্থাত এরা ইমানহীন
ও গোমরা। এদের ইমামতীতে সালাত আদায় নিষেধ। সাক্ষ্য গ্রহন নিষেধ। তাদের সঙ্গে যাওয়া নিষেধ। তাদার কথা শুনা দুরা থাক। এরাই বাতিল ফেরকা।
ভাই আমিও একজন পাক্কা মাযহাবি। কিন্তু আপনাকেতো পি এইচ ডি করিয়ে ফেলছে। যা কিছু বললেন তার দলিল গুলো হাদিস গ্রন্থের নাম আর নাম্বার সহ দিবেন কি?? এত ফজিলত লুটে নিচ্ছেন দলিল পেলে আমরাও শরীক হতাম। দ্বীনি ভাই হিসেবে দলিল দেবার অনুরোধ রইলো।
Ameen
আরো ভালো ভাবে বুঝলাম ।
1:30 1:30 1:30 1:30
শুরুতে মিউজিক কেন? মিউজিক হারাম।
(11)মাযহাব এর সৃষ্টি করেছেন আল্লাহ ও রাসুল সাঃ। আল্লাহ কোরানে বলেছে " আমি দু দল মানুষ দিয়েছি একদল জানে আর আর একদল জানে না। যারা জানে না তারা জানা ব্যাক্তির অনুসরন করবে "। রাসুল সাঃ এর ১২৫০০০ (সোয়া লক্ষ) সাহাবা রাঃ এর মধ্যে মাত্র ১৩৩ জন সাহাবা ছিলেন কোরান সুন্নাহ হাদীস ফিকাহ সরফ নাহু ইলমে মারেফাত ইলমে তাসাউফ এর ও ইলমে লাদুনীর গ্যানী। আর বাকী সকল সাহাবা ত্বাকলীদ করেতন ১৩৩ জনের তার মধ্যে ১২ জন ছিলেন শ্রেষ্ঠ তারা হলেন হযরত আলী রাঃ,হযরত তালহা রাঃ হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসুদ রাঃ হযরত মুয়াজ ইবনে জাবাল রাঃ হযরত যাবের রাঃ হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাঃ আম্মাজান আয়েশা রাঃ হযরত ওমর রাঃ হজরত ওসমান গনি রাঃ হযরত আবু বক্কর রাঃ হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর রাঃ হযরত আবু হোরায়রা,রাঃ হযরত আনাস রাঃ। এই বার জনের ত্বাকলীদ করতেন সোয়া লক্ষ সাহাবা রাঃ। এই নির্দেশ ছিল রাসুল সাঃ এর। তাহলে মাযহাব মানা কার নির্দেশ। রাসুল সাঃ এর নির্দেশ আল্লাহর পরামর্শ। তাই মাযহাব মানা ফরজ আর ত্বাকলিদ করা ওয়াজিব। এটাই হলো মাযহাব। সবসময় ফিকাহ নাহু সরফ কোরান হাদীস সালাত শিক্ষা,দিতেন। এই গুলি মাযহাব। আর সাহাবা রাঃ তা টেনে এনে তাবেইন দের হাতে দিয়েছেন, তাবেইন রা টেনে এনে তাবা তাবেইন এর হাতে দিয়েছেন এই তাবেইন ও তাবা তাবাইন থেকে চারটি মাযহাব হয়ে যায়। আল্লাহ চেয়েছেন তাই মাযহাব চারটি হয়েছে এই চার জন ইমামের মাঝে ১৩৩ জন তথা মুল ১২ জনশ্রেষ্ঠ সাহাবার রাঃ সব আছে যা নবী সাঃ থেকে পাওয়া এটাই হলো ত্বাকলিদ। ইমাম আবু হানফিার,মাযহাব ছড়িয়ে পড়ে এশিয়ায়,আরো কিছু অন্চলে। ইমাম শাফী রহঃ জন্ম কোরাইশ বংশে জন্ম। মাযহাব ছড়িয়ে পড়ে আফ্রিকার অন্চলে। ইমাম হাম্বল রহঃ জ্ন্ম ও মৃত্যু ইরাকে মাজহাব ছড়িয়ে পড়ে আরব অন্চলে আবার ইমাম মালিক রহঃ জন্ম মদিনায় মৃত্যু মদিনায় লেখাপড়া সব মদিনায় মাজহাব ছড়িয়ে পড়ে পশ্চিমা বিশ্বে। আল্লাহ যা যেখানে চেয়েছেন সেই মাযাহাব সেখানে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। এখানে অবাক হওয়ার কিছুু নেই যে মানুষ যেখানে উপযোগী সেখানে জন্মেছেন খাদ্য সেইরুপ যা সেখান কার উপযোগী। রুহের খোরাক মাযহাব আল্লাহ তেমনি সেট করেছেন। এই জন্যই মাযহাব মানা ফরজ। না হলে মানুষ গোমরা ও ইমাম হীন হয়ে যাবে। আল্লাহ প্রতিষ্ঠিত করেছেন। ত্বাকলিদ করা ওয়াজিব। , আবার তাবা তাবেইন তা টেনে এনে ওলীদের হতে দিয়েছেন। নবী এর দরজা বন্ধ। কিন্তু ওলী বা বেলায়েত এর দরজা খোলা আছে কিয়ামত পর্যন্ত। বিধায় সুন্নীদের গোমরা হওয়ার ভয় নাই। রাসুল সাঃ পছন্দ সুন্নী মাযহাবের পছন্দ। রাসুল সাঃ পছন্দ হাদিসে থাক আর না থাক রাসুল সাঃ পছন্দই হবে সুন্নীদের পছন্দ এটিই ইমান। রাসুল সাঃ পছন্দের দ্বিমত হলে বা রাসুল সাঃ পছন্দের সঙ্গে না মিল্লেই বাতিল ও ইমান হীন। উম্মত ইজমা করে ঠিক করবে এটি রসুল সাঃ পছন্দ। যেমন তারাবীর সালাত ওমর রাঃ এর সময় ইজমা ২০ রাকাত এতএব
হুজুর নবী করীম সাঃ আমরা যে সুন্নত নামাজ পড়ি তাতে নবী সাঃ কি ধরনের নিয়ত করেছেন একটু বলবেন কি?
সুন্নত নামাজের কোন সঠিক দলিল নাই।কোন হাদিসে সুন্নত বলে কোন শব্দ ব্যবহার করা হয়নি শুধু পীর গাছা কয়টা দেশে সুন্নত সুন্নত বলে নামাজের রাকাআত বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে ফলে মসজিদে সঠিক নামাজ পড়ার লোক খুঁজে পাওয়া যায় না।কোরআন পড়লে ফরজ ও নফল নামাজের কথা পাবেন।
চ্যানেলের নাম দিয়েছে দিনের আলো। আর দিনের কথা শুরু করার আগেই গান মিউজিক বাদ্যযন্ত্র দিয়ে শুরু করে। আল্লাহ হেদায়েত দান করুক। চ্যানেলের নাম চেঞ্জ করা হোক অথবা মিউজিক চেঞ্জ করা হোক।
ভাই এড দিয়ে এইসব চালায় তাই আমরা এড মুক্ত চ্যানেল চাই
ঠিক
হুজুর আমার একটা প্রশ্নের উত্তর চায় ? আমার প্রশ্ন হলো কোনো ব্যাক্তির যদি প্রসাবের সময় বীর্জ বাহির হয়ে যায় এমন আবস্থাতে কি ওজু করে নামাজ পড়া যবেকি
Serajul Islam Islam gosol korte hobe.
ইশারত খান 🇧🇩
জুম্মার নামাজে হুজুররা বলে থাকেন যে, যারা যারা নামাজ পড়েন নাই তারা চার রাকাক কাবলাল জুমা পড়ে নিন। হুজুর অথবা যে কেউ এ বিষয়ে সমাধান দিবেন কি?
Ha shoti
ভুলগুলো শোধরানোর জন্য ধন্যবাদ সালাতুল বিতর নামাজের ব্যাপারে কোনো আলোচনা করা হলো না আলোচনা করা উচিত ছিল তাহলে বিষয়টা জানা হত
বেতের সালাতের কথা প্রথমে বলা হয়েছে।
আমি পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ সালাতের হাদীস গুলো জানতে চাই
কোরআন পর
শুরুতে মিউজিক কেন?
যারা গালি দেন তারা কোন দরনের লোক ৷ আপনার ভাল লাগলে এভাবে পড়েন না ভাল লাগলে আপনি যেবাবে শিখেছেন সেবাবে পড়েন ৷ গেউ গেউ করে কি লাভ....
right vai
যে কোন নামাজে সুরা ফাতিহা কি একাধিক বার পাঠ করা যায়? যেমন অন্য সুরা পাঠ করা যায়।
দলিল ভিত্তিক নামাজ বিষয়ক আলোচনা বেশি বেশি করা দরকার ।
জি ভাইজান ।
আমার এই পেজের আলোচনা গুলির রেফারেন্স আমি ডিস্ক্রিফসান বক্সে দিয়া দিই । ভালো লাগলে, আমার এই পেজ থেকে ঘুরে আসতে পারেন ।
th-cam.com/channels/wN9D-zUgHFyvzXilIFrpEw.html
th-cam.com/channels/wN9D-zUgHFyvzXilIFrpEw.html
বিতরের নামাজে কি দোয়া কুনুত পড়া বাধ্যতামূলক আমিতো বিতিরের নামাজে দোয়া কুনুত পড়তে পারিনা
পুরো ভিডিওটা থাকলে ভালো হত । তিনি মাগরিব সম্পর্কে বলতে চেয়েছিলেন, কিন্তু, তার আগেই ভিডিও শেষ । :(
ভৌ।জধি।একাদিক।হয়।বাড়ি।কিআলাদা।হবে
হাদিস নাম্বার গুলো উল্লেখ করলে খুবই ভাল হয়
জি, আমারও রেফারেন্স নাম্বার গুলি দরকার ছিল ।
তবে আমার এই পেজের আলোচনা গুলির রেফারেন্স আমি ডিস্ক্রিফসান বক্সে দিয়া দিই । ভালো লাগলে, আমার এই পেজ থেকে ঘুরে আসতে পারেন ।
th-cam.com/channels/wN9D-zUgHFyvzXilIFrpEw.html
এটা মাহফিলের মাঠ না,,,
M
Proti oakte salatul oju para jabe kina ?
Ami apnar mobile no chai
Ji shommanito vai pora jabe,ata nobi (s) er akta gurotto purno sunnat
তারাবীর সালাত ২০ রাকাত নিধারিত। ইদে মিলাদুন নবী বা জন্ম দিন পালন রাসুল সাঃ এর পছন্দ তিনি প্রতি সোমবার রোজা রাখতেন রাসুল সাঃ নিজের জন্ম দিন জন্য অতএব আমরা সুন্নীরা ইদে মিলাদুন নবী সাঃ পালন করবো।মিলাদ পড়া মুস্তাহাব ও কিয়াম হলো তাসাউফ এর বিষয়। ইজমা হলো সলফে সালেহীন এর ইজমা। ইজমা ওলীদের আর যার হোক মানতে বা পারলেও ইমান রাখতে হবে। না হকে পরিস্কার ফাসেক। এইজন্য মিলাদ ও কিয়াম বিদাত নয়। রাসুল সাঃ ও সাহাবা রা না করুক এরা উম্মতের ইজমা। ইসলাম ফতোয়ার অধীন নয় বরং ফতোয়া ইসলাম এর অধীন। হাদিস আর ফতোয়া দিয়েই সুধু ইমান হলো রাসুল এর পছন্দের সঙ্গে মিলে যাওয়া ও তাকওয়া।
আর সুন্নীর আকিদার বাহিরে গেলে তিনি আর সুন্নী দাবী করলেও সুন্নী নন। আল্লাহর দপ্তরে নাম বাতিল হয়ে যায়। সুন্নী একটি শক্তিশালী ভিত্তির উপরে দিয়ে পথ বাতিয়ে বা পথ দেখিয়ে দিয়েছেন।অতএব কেহ কোন অন্যায় করলে সুন্নী মাজহাবের সেও বাতিল। আর সুন্নীরে বাহিরে গেলে তার আকিদা ইমানের সাংহর্ষিক। বিধায় ইমান নষ্ট হয়ে যায়। ৭২ বাতিল ফেরকার পরিচয় রাসুল সাঃ দিয়েছেন সালাত থাকবে দাড়ি টুপি থাকবে, সুন্নত থাকবে না। রাসুল সাঃ আজমত শান মান দিবে না। সাহাবা রাঃ সুন্নত মানবে না। গালিগালাজ কটুক্তি করেছে। যেমন রাফেজিরা দুই খলিফাকে গালি দিয়েছে। খারেজীরা ইমাম হোসাইন রাঃ শহীদ করেছে। মুতাজেলা হযরত ওসমান গনি রাঃ শহীদ করেছে। খারেজীরা আলী রাঃ গালিগালাজ ও হত্যা করে শহীদ করেছে। ওহাবী ৭২ জন সাহাবাকে কটুক্তি করেছে। আল্লাহকে মিথ্যা এর অভিযোগ দিয়েছে। এজিদ এর অনুসরন করে সুন্নাহ বাদ দিয়ে হাদিস নিয়ে টানাটানি করে। মাযহাব তো মানে না উল্টো চার ইমামকে কাফের বলে৷।
এরা তো রাসুল সাঃ এর নির্দেশ অনুযায়ী কাফের। এটাই সত্য। সুন্নী বাদে বাকী ৭২ ফেরকার সব থাকার পরও আকিদার কারনে পরিস্কার কাফের। এদের তো ইমান নাই। আমল কি করবে। প্রয়োজন হলো, ইমান আগে পরে আমল। ইমান এর কথা বলে মদ খায় তওবা করে না। এই রুপ গু খাওয়া ছাড়ে না তওবাও করে না। লাভ কি তওবা করে? ইমান ছাড়া কবরে যেতে নিষেধ করেছেন রাসুল সাঃ। ইমান হলো রাসুল সাঃ, রহমত হলো রাসুল সাঃ, ইসলাম রাসুল সাঃ, সুন্নাহ রাসুল সাঃ ও সাহাবা রাঃ। এটাই হলো ইমান। ইসলাম ইমান কোরান রাসুল এর অধীন। এই জন্য রাসুল সাঃ উপর ইমান আনলে ইমান। আল্লাহর উপর ইমান এনেছে ইহুদী খৃষ্টান তার পরও কাফের কারন রাসুল সাঃ এর উপর ইমান আনেন নাই ইহুদী ও খৃষ্টান। কোরান যত দামী হউক আল্লাহ পাঠিয়েছেন। রাসুল সাঃ অনুমোদন করার পর মহা মুল্যবান তখন । একশত তিন খানা কিতাব রাসুল সাঃ বিশ্বাস এর অনুমোদন দিয়েছেন। মানার অনুমোদন দেন নাই। বিধায় একশত তিন খানা আল্লাহর কিতাব বিশ্বাস করতে হবে মানা যাবে না। কোরান মানার অনুমোদন রাসুল সাঃ করেছেন । তাই কোরান মহামুল্যবান কিতাব। সালাত সাওম শরীয়ত প্রমান করে কোরান। কিন্তু কোরান এর প্রমান ও অনুমোদন, রাসুল সাঃ তখন সব অনুমোদিত তার আগে নয়। রাসুল হারাম বল্লে আল্লাহ হারাম করেছেন, রাসুল সাঃহালাল বল্লে আল্লাহ হালাল করেছেন। রাসুল সাঃ সুন্নীদের অনুমোদন করেছেন তাই সুন্নীরা মুসলিম। আর ৭২ ফেরকার অনুমোদন রাসুল সাঃ দেন নাই বিধায় কাফের। ইমান ভালবাসা সব হবে রাসুল সাঃ এর জন্য। সুরা তওবা আয়াত ২৪নং । রাসুলকে সবচেয়ে বেশী না ভাল বাসলে তার ইমান নাই সুন্নীয়াতও থাকে না। রাসুল সাঃ মধু খাওয়া পছন্দ করেছেন আল্লাহ মৌমাছীর নামে সুরা নমল সুরা নাজিল করে সেই সংবাদ আল।লাহ তার প্রিয় দোস্তকে দিয়ে বলেছেন নবী সাঃ আপনার পছন্দই আমার ( আল্লাহর পছন্দ) । এটাই ইমান। ৭২ ফেরকার মাঝে রাসুল এর প্রেম নেই। তাই হলে নবীর সাঃ পছন্দের মানুষ গুলিকে হত্যা করা গালি দেওয়া রাসুল সাঃ দেওয়া মাজার গুলিকে ভেঙ্গে ফেলা ইদে মিলাদুন নবীর বিরুধীতা করা শবে বরাতের বিরুধীতা করা পীর বা ওস্তাদের নিকট যাওয়া বা মাজার জিয়ারত করা কে পীর পুজা, মাজার পুজা বলতো না। বিধায় এরা পরিস্কার ফাসেক। যারা মাযহাব অস্বীকার করে বা ত্বাকলীদকে শিরিক বলে আসলে তারা সাহাবা রাঃ কে মুশরিক বল্লো (নাউজুবিল্লা)। যারা মাযহাবকে অস্বীকার করে এরা মুলত রাসুল সাঃ ও গ্যানী সাহাবা গন সহ সকল সাহাবাকে অস্বীকার কারী। অর্থাত এরা ইমানহীন
ও গোমরা। এদের ইমামতীতে সালাত আদায় নিষেধ। সাক্ষ্য গ্রহন নিষেধ। তাদের সঙ্গে যাওয়া নিষেধ। তাদার কথা শুনা দুরা থাক। এরাই বাতিল ফেরকা।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ আমি জানতে চাই জুমার নামাজের পরে যে চার রাকাত সুন্নত নামাজ এই চার রাকাত নামাজ কি দুই রাকাত দুই রাকাত করে পড়তে হবে না একসাথে চার রাকাত পরবে
জিকির কিবাবে পরবো বলে দিন
দুখুলুল মসজিদ ২ রাকাত,,
কোরানে বর্ণিত নামাজের তথ্য দেবেন..
নামাজ সম্পর্কে আবুবক্কর,ওমর,ওসমান,আলী (রাঃ) এর বর্ণিত হদিশ আছে কি?
হুজুর আমার মায়ের হাটুঁ বেথা তাই যোহরের নামাজের পথম চার না পডে পরের দুই রাকাত সুননত পডলে হবে
পড়া উত্তম
আল্লাহ প্রত্যেক মুসলিম এর জন্য পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের বিধান দিয়েছে ফজরের ফরয দুই, জোহরের ফরজ চার,আসরের ফরজ চার, মাগরিবের ফরজ তিন,এশারের ফরজ চার এই হলো ফরজ, ফরজ নামাজ গুলো না পারলে একজন মুসলিম গুনাগার হবে। আপনার আম্মু যেহেতু অসুস্থ এই নামাজ গুলো পড়লেই হবে। যে ব্যক্তি দাঁড়িয়ে নামাজ না পড়তে পারবে তার জন্য বসে নামাজ আজ যে ব্যক্তি বসে নামাজ না পড়তে পারব তার জন্য শুয়ে নামাজ ও নিজেই অসুস্থ হাটুর জন্য পড়তে পারে না সে চেয়ারে বসে নামাজ পড়লে তার জন্য হবে।
Hizur Allahor sunnot er bapare Quran theke kichu bolen.
Ar kotodin aeisob ayat lukay rakhben.
33 no sura: 38 no ayat
হুজর আসলে বাংলাদেশে জন্ম নিয়ে ইসলাম নিয়ে এতো বড় পেরেসানিতে আছি হুজুর আমি বড় দুঃখের সহিত বলি আর ভালোলাগেনা । হুজুর দয়া করে একটু কিলিয়ার বলিদিতে পারবেন পুরাপুরি আমরা কি বাবে ফরজ সুনোত নিয়োত করবো বস শ্রেপ নামাজের জন্য জা জা প্রয়োজন তাই বলিয়েন বেশি শিখতে পারবোনা কারণ বিদাতহাদিসে পাগল হইজামু
মসজিদ এ প্রবেশ করার পরে দুই রাকাত নফল(না সুন্নাত) সালাত পরে মসজিদে বসতে হবে।এই দুই রাকাত সালাত ৫ ওয়াক্ততেই পরতে হবে? কিন্তু ফরজ আর মাগরীব সালাতের সময় কি এই সালাত পরা যাবে? এইটা নিয়ে আমার এক চাচার সাথে কথা-কাটাকাটি হইছিল। উত্তর দিতে পারলে খুশি হইতাম।
ঢুকেই নফল তাহিয়াত্যুল মসজিদ পড়া জরুরি ২ রাকাত সময় থাকলে, যেকোন নামাজ না পরে মসজিদে বসা অন্যায়
আসসালামু আলাইকুম , আমি যতটুকু জানি নফল দিয়ে ফরজের ঘাটতি পূরণ করা হবে ! হুজুর বললো সুন্নত দিয়ে , কোনটা সত্যি ??
ইমাম সাহেব এর এরকম হাদিস আছে যে নবী করিম সাঃ ফরজ নামাজ পড়ার পরে যোহরের মসজিদে পড়তেন তাহলে চার রাকাত সুন্নত পড়তেন আর যদি বাসায় পড়তেন তাহলে দুই রাকাত সুন্নাত পড়তে না এটার উপরে আপনি কি বলবেন
উনি কিন্তু এরকম একটি হাদিস উল্লেখ করেছেন। যাই হোক আপনার এই হাদিস গ্রন্থের নাম আর হাদিস নাম্বারটা বলা যাবে কি??
ভিডিও সুরুর আগে মিউজিক কেন
পবিত্র কোরআন নিয়ে পবিত্র কথা বলতে হয়।
Asaer 4 rakat sunnot na porle ki pap hobe
Na
5 waqtor je kunu Sunnat na porle pap hobe na tobe swab hobe na
Sunnat at pore j nafol namaj porajabe ki 2rekat
সুন্নত সালাত বিষয় জানলাম কিন্তু আমি পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ সালাতের হাদীস গুলো জানতে চাই কারো জানা থাকলে জানাবেন
চাৱ ৱাকাত সুননত পড়াৱ নিয়ম কি?
Kon namaj age portehobe foraz no sunnat
sunnat namaz na porle guna hobe kina?
না ভাইজান,
তবে পড়লে অনেক অনেক সোয়াব পাবেন। না পড়লে কোন ক্ষতি নেই!
সুন্নতে মুয়াক্কাদা অর্থাৎ রাসূল স. যেটা নিয়মিত পড়তেন সেটা নিয়মিতভাবে কোন কারণ ছাড়া না পড়লে গুনাহ হবে,, অনেক আলেম এটা বলেন।
namajer niyot gulo jante chai?
Aamra ki Allah'r bidhan manchhi নাকি মানুষের লেখা বিধান পালন করেছি?
পাচ ওয়াক্ত নামাজে সতের রাকাত
ফরজ কোন কোন হাদিস জানতে
চাই হাদিস নং সহ,
আসসালা মুআলাইকুম ।
ভাইজান, আমার এই কথারটার (ফরজ গুলিই নামাজ) রেফারেন্স নাম্বার টা দরকার ছিল । জগড়া করার জন্য নয়,,, নিজে জানার এবং মানার জন্যে ।
hujurer deser bari koi?
Saok apnar kacy prosno? Fjor theky magriber moddoborti somoy kono nfol salat acy ki?
যাহা সঠিক তাহাই বলা উচিত মিথ্যে কথা বলাটা উচিত নয় কে কয় রাকাত পড়বে সেইটা নামাজি ঠিক করবে কিন্তু মিথ্যে কথা বলাটা ঠিক নয়
apni ekta was a bolese oju, namajer niyot niya bidat ...but ami niyot korte hobe ki bole ta janan ni or ami sunini. tay jan te chai bole sothik vake namar gulo adai korte parbooo.
Apni mone mone niyot rakhben,porte bolen nai niyot korte bolechen nobi (s) tar mane holo mone mone niyot raka j ami ata korteci ota korteci,jazakalla khayr
th-cam.com/video/yKpjROo7ock/w-d-xo.html
জহুরের সুন্নাত চার রাকাত কিভাবি পরব
ভাই হুজুরে যে কিতাব থেকে দলিল দিয়েছে সেই কিতাবের নাম এবং কোথায় পাওয়া যাবে? জানালে উপকৃত হব ।Www.alaminsorafbd1@gmail.com
Mt walama is allahu sobhanahu taala. has given any authority to your fukaha or muhaddis or walama to give any dicision about the salah out of quran.
ইসলামি চ্যনেলে মিউজিক কেনো ?
আপনাদের ইনবক্স এর নাম কি।...???
আসর & মাগরিবের মাঝে নাকি কোন নফল নামাজ পড়া যাবেনা?
Bangladesh e ageer Maulana gulo onek bidat shikaiche amader ...akon koto balo babe amader ,balo babe bolbona sohoj babe namaz adai korar Kota bole ...