হুজুরদের কথা শুনে,,, মনটা শীতল হয়ে গেল,,, আমার মনের কথার সাথে একমত,,,, আমি অনেকের সাথে তালাক নিয়ে অনেক তর্ক করেছি আর মনে মনে আপনাদের চিন্তার সাথে ভেবেছি,,, আমার সব কয়টা কথা তর্ক আপানাদের কথা সাথে মিলে গেল,,, এতে আমি অনেক খুশি,,, কারণ ইসলামের প্রতিটা কথায় যুক্তি আছে যা আপনাদের কথা থেকে বুঝতে পেরেছি,,, ইসলামের কথা শুনলে মনের মাঝে শীতলা কাজ করে,,, অনেক হুজুরের কথা শুনে আমার মনে কয়দিন খুব রাগ ছিল,,,, কারণ বিয়ে তালাক এর সাথে দুইটা জীবন জরিত তার সাথে সন্তান সংসার কষ্ট,,, এতো সহজে তালাক হতে পারে না,,, বিয়ে টা পুতুল খেলা নয়,,, আর মানুষ এককথায় এত বড় কাজকর হতে পারে না,,,একটা ভুল সিদ্ধান্তে কারো জীবন এত সহজে নষ্ট হতে পারে না,,, যদি বাঁচার সুযোগ থাকে,,, মৃত্যু তো ভিন্ন কথা,,, একমাত্র আল্লাহ র হুকুমই একবার হয় কারণ তিনি ভুল করেন না,,, আর মানুষ তো একশত বার পাপ করে ৫০০ বার ক্ষমা চায়,,, তালাক ফতুয়া কোনো ভাবেই মিলাতে পাচ্ছিলাম না,,, কারণ মানুষ কত নোংরা পাপ করে ক্ষমা চাইলে ক্ষমা করে দেন,,, তাহলে তালাক কত বড় পাপ যা কোনো শর্ত নির্দেশ ছাড়াই হয়ে যায়,,, ❤❤❤❤❤❤❤❤
মাশাল্লাহ চমৎকার আলোচনা জাতির জন্য অনেক উপকার হবে আর যারা বলে তিন তালাক হয়েগেছে তারা আসলে মানুষের সংসার ভাংচুর করার চেষ্টা করে আর মুল কথা হল পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ এক সাথে পরলে যেমন হবেনা এটা আআল্লাহর বিধান তালাক ও এক বার এক বার করে দেয়ার বিধান এক সাথে তিন তালাক দিলে একটা হবে এটায় সঠিক মাসয়ালা
আসসালামু আলাইকুম আমার শামি আমাকে এক সাথে তিন তালাক দিয়েছে এবং বাইন বলেছে তাহলে কি তালাক হয়ে গেছে একটু বলেন নাহ আমাকে আমরা সংসার করতে চাই 😭😭😭😭প্লিজ আমাকে বলেন 😭😭
@@SkSoyelAli-se5is na hoi nai,songsar korte parben,tube 3 mass hoar age apnr bou er kace janh,nh hoi apnk abar noton kore apnr wife biye korte hobe,,🙁🙁
আচ্ছালামু অলাইকুম।।।। জাযাকাল্লাহু খাইরান।।। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।। সহি হাদিস থেকে আমার আল্লাহ নির্দশ এবং আমার নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কথা বল্লেন ।।।
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা
আমার এক ফ্রেন্ডের হাসবেন্ড যখন বাংলাদেশ ছিলো তখন রাগের মাথায় ওরে তালাক বলে তারপর একসাথে থাকে আবার কয়েক মাস পর ঝগড়া লাগলে আবার তালাক বলে তারপর সে বিদেশে চলে যায় এখন আবার ফোনে তালক বলে, এখন অনেক কান্না কাটি করতাছে আমার ফ্রেন্ড ও তার হাসবেন্ড সাথে থাকতে চায় এবং উনিও আমার ফ্রেন্ড কে চায় এখন ওরা কি আবার বিয়ে করতে পারবে????????
হুজুর আমি বড়ো সমস্যায় পড়েছি আমার গোটা জীবনের ব্যাপার আমি ভারত থেকে বলছি আমি যদি আপনাদের সাথে কথা বলতে পারি আমার সমস্যার সমাধান করতে পারবো,,আমি কিভাবে আপনাদের সাথে কথা বলবো??
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা
Amr husband fmly amre cacar jonno husband ke jur kore jadu kore akdin husband rag kore pone 3 talak boleche amre pore amra 2 jone pone balo kota hoyece koyek din pone talak bolar 1 mase 2 din Howar pore rag kore abar msg ye bolche je mon dil teke talak dilm amake ar pore r kuno din pone CL vdio CL r msg ye talak yer kota bole nai amader samna samni deka hoy nai ami baper barite aslm r akon o achi pore husband bidesh cole gese husband koyek din por dese asbe amake tar basay newar jonno Hujur amra ki akono husband wife achi tar gore jate parbo pls hlp me
Hujur hajar hajar dua apnader jonno.1bisoi hujur amar sami amake 1ktai bole 3talak baina tomake, abr 10, 20 din bole toke 3talak ekhane ami ki songsar korte parbo? Ami az abbar basai 3 mash dhore
তিন তালাক দেওয়ার পর কিছু কিছু হুজুর বলে বিয়ে পরায়ে নিলে হয়ে যাবে ''আমরা সেটাই মেনেই সংসার করে খাই তা কি আমার হালাল হবে এবং এই ফতুয়ার জন্য কে দায়ি থাকবে?????দয়া করে জানাবেন
তবে মোহরনা ফেরত দেওয়ার বিষয়টা যুক্তিপূর্ণ মনে হলোনা।কেননা বিয়ের পরে মোহরনা দেওয়া হয় এবং তা স্ত্রী যা কিছু করতে পারে। কিন্তু তালাকের সময় সেটা ফেরত কেনো দিতে হবে?? যতোদিন সংসার করলো তার কি মূল্য নেই?? এটা কেমন নিয়ম??
আমি আমার স্ত্রীকে ডিবস দেওয়ার সময় কাজী সাহেবের কাছে আসি কাজী সাহেব আমাকে তিনটি স্ট্যাম্প দিয়ে স্বাক্ষর নেয় স্ট্যাম্পে তালাকের বিষয় কিছু লেখা ছিল না পরবর্তীতে লেখে কজিসাহেব পাঠায় আমার স্ত্রী পক্ষের কোনো স্বাক্ষর দেইনি এখনো ওই মেয়ে আমার সাথে সংসার করতে চায় ডিভোর্স দেওয়ার বয়স হলো প্রায় দেড় বছর এখন কি আবার আগের মতো সংসার করতে পারব উত্তরগুলো পেলে আমি খুব উপকৃত হবো
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে। [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১] يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন। তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন : [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২] فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।। (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে : কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।। যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।। ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯] الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম। [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০] فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা
আল্লাহ তায়ালা বলেন তিন তালাকের পর অন্য স্বামীর সঙ্গে বিবাহ না হওয়া পর্যন্ত প্রথম স্বামীর জন্য হালাল হবেনা এখানে আল্লাহ তিন তালাকের কথা বলেছেন এখানে তিন উদ্দেশ্য আপনি একবারে দিলেন না তিন বারে দিলেন তা দেখার বিষয় নয়
আসসালামু আলাইকুম দুইটা কথা জানার ছিলো প্লিজ সঠিক উত্তর দিবেন ১। এক বৈঠক এ এক সাথে সামী তিন তালাক দিলে কয় তালাক কৃতিত্ব হয় বা কয় তালাক হয় ২। তালাক দেয়া বউকে ফিরিয়ে নেয়ার উপায় কি তালাক দিছে আজ ১৩ দিন দয়া করে সঠিক উত্তর দিবেন একটা দুই বছর এর বাচ্চা আছে তার জন আমরা আবার এক হইতে চাইতেছি৷ এটার কি কোনো উপায় আছে
হুজুর আমার পাচ বছরের সংসার আমার স্বামী রাগের মাথায় এক সাথে তিন তালাক দিয়ে ছি। আমার কি তালাক হয়ে গেছে, সে আবার আমাকে বিয়ে করেছে, এটা নিয়ে আমার সংসারে অনেক অশান্তি হচ্ছে।
আমি আমার স্ত্রীকে চিঠির দিয়ে পোষ্ট অফিসের মাধ্যেমে তিন তালাকের নোটিশ পাঠাই । আমি জানি যে রাষ্টীয় আইনে মতে ৯০ দিনের মধ্যে চেয়ারম্যান ডেকে উভয় পক্ষকে যদি পুনরায় একত্রিত করতে পারে তাহলে তালাক হবে না বলে আমি জানি কিন্তু অনেকে বলে তালাক হয়ে গেছে । এ অবস্থায় কি স্ত্রী তালাক হয়ে গেছে। যদি হয়ে যায় তাহলে দেশের কানুন মানা কি শরীয়ত বিরোধী। রাষ্ট্রীয় আইন টি যদি না থাকত তাহলে হয়ত আমরা এই নিয়ম সম্পর্কে জানতাম না এবং এক সাথে তিন তালাক ও দেওয়া হতো না।
যত যাই ঘটুক, এক দুই বা তিন তালাকের অধিকার শুধুমাত্র স্বামীর আছে, কোন অবস্থাতেই স্তীরা একই অধিকার রাখেনা।স্ত্রীরা খোলা তালাক চাইলে মোহরানা ফেরৎসহ আরও কিছু ঘুষ স্বামীকে দিয়ে অনুরোধ করতে হবে, তাকে যেন তালাক দেয়া হয়,স্বামী যদি দয়াবশত রাজি হয় তবেই স্ত্রী তালাক পাবে, অন্যথ্যায় নয়।কতো সুন্দর বিধান, আলহামদুলিল্লাহ
নারীরা আইনীভাবে তালাক দিতে পারবে।আমি হুজুরদের বক্তব্যে শুনেছি।তবে ৩ তালাক স্ত্রীরা দিতে পারে না। কেননা মেয়েরা অনেক আবেগী আর জেদীও তাই তারা ঝগড়া লাগলেও তারা চলে যাবো, ছেড়ে দেবো এসব বলে তাই তাদের এই তালাক দিতে দেয়নি তাহলে প্রতিটি সংসারে প্রতিদিনই ছারাছারি হতো।তবে তাতে মেয়েদের তালাকের কোনো অধিকার নেই এটা ভুল। তারা আইনীভাবে তালাক দিতে পারবে।
আসসালামু আলাইকুম। আমার স্বামী আমাকে এক বৈঠকে এক তালাক,দুই তালাক,তিন তালাক এভাবে দিয়েছে সবার সামনে,কাগজেও সাইন করেছে আমিও করেছি। আমাদের ৩ বছরের একটা মেয়ে আছে। তালাকের ৬মাস পর এখন আমরা দুজনেই ভুল বুঝতে পেরেছি। এখন কি আমরা পুনরায় নতুন করে বিয়ে করতে পারব।???
আসসালামু আলাইকুম দিনি ভাই। সামি যদি স্ত্রীকে তালাক না দেয়।৩মাসের আগেই স্ত্রী সামিকে না জানিয়ে একাই তালাক দিয়ে অন্য কোথায় বিয়ে করে পরে সে তার ভুল বুঝতে পারে ১ম সামির কাছে আসতে চায়।তা হলে কি তাদের আবার বিয়ে করতে হবে। plz ভাই কেউ জানলে। দলিল সহ জানাবেন।
@@abdullahislam7830 আমি যদি আমার স্ত্রীকে তালাক না দেই তা হলে আবার কেন আমাকে বিয়ে করতে হবে। আর সে তো আমাকে না জানিয়ে অন্য কোথাও বিয়ে করছে। আমি ছুটি গিয়ে ১ মাস পরে জানতে পারি।
রাগে তিন তালাক দেওয়ার পর আমার সামী খুব অনুতপ্ত এবং আমাকে ছাড়া সে কোনো মতেই থাকতেই পারবেনা এবং আমিও তাকে ছাড়া থাকতে পারবোনা, ৭ দিন হয়েছে তালাক দেওয়া, তবু আমরা এক সংসারেই থাকছি, কিন্তু পরিবারের বড় রা বলছেন আবার বিয়ে করতে হবে, আসলে কি বিয়ে করতে হবে নাকি আমরা আবার আগের মতই সংসার করতে পারবে
আসসালামু আলাইকুম দুইটা কথা জানার ছিলো প্লিজ সঠিক উত্তর দিবেন ১। এক বৈঠক এ এক সাথে সামী তিন তালাক দিলে কয় তালাক কৃতিত্ব হয় বা কয় তালাক হয় ২। তালাক দেয়া বউকে ফিরিয়ে নেয়ার উপায় কি তালাক দিছে আজ ১৩ দিন দয়া করে সঠিক উত্তর দিবেন একটা দুই বছর এর বাচ্চা আছে তার জন আমরা আবার এক হইতে চাইতেছি৷ এটার কি কোনো উপায় আছে
আসসালামু আলাইকুম দুইটা কথা জানার ছিলো প্লিজ সঠিক উত্তর দিবেন ১। এক বৈঠক এ এক সাথে সামী তিন তালাক দিলে কয় তালাক কৃতিত্ব হয় বা কয় তালাক হয় ২। তালাক দেয়া বউকে ফিরিয়ে নেয়ার উপায় কি তালাক দিছে আজ ১৩ দিন দয়া করে সঠিক উত্তর দিবেন একটা দুই বছর এর বাচ্চা আছে তার জন আমরা আবার এক হইতে চাইতেছি৷ এটার কি কোনো উপায় আছে
হুজুরদের কথা শুনে,,, মনটা শীতল হয়ে গেল,,, আমার মনের কথার সাথে একমত,,,, আমি অনেকের সাথে তালাক নিয়ে অনেক তর্ক করেছি আর মনে মনে আপনাদের চিন্তার সাথে ভেবেছি,,, আমার সব কয়টা কথা তর্ক আপানাদের কথা সাথে মিলে গেল,,, এতে আমি অনেক খুশি,,, কারণ ইসলামের প্রতিটা কথায় যুক্তি আছে যা আপনাদের কথা থেকে বুঝতে পেরেছি,,,
ইসলামের কথা শুনলে মনের মাঝে শীতলা কাজ করে,,,
অনেক হুজুরের কথা শুনে আমার মনে কয়দিন খুব রাগ ছিল,,,,
কারণ বিয়ে তালাক এর সাথে দুইটা জীবন জরিত তার সাথে সন্তান সংসার কষ্ট,,, এতো সহজে তালাক হতে পারে না,,, বিয়ে টা পুতুল খেলা নয়,,,
আর মানুষ এককথায় এত বড় কাজকর হতে পারে না,,,একটা ভুল সিদ্ধান্তে কারো জীবন এত সহজে নষ্ট হতে পারে না,,, যদি বাঁচার সুযোগ থাকে,,, মৃত্যু তো ভিন্ন কথা,,, একমাত্র আল্লাহ র হুকুমই একবার হয় কারণ তিনি ভুল করেন না,,,
আর মানুষ তো একশত বার পাপ করে ৫০০ বার ক্ষমা চায়,,,
তালাক ফতুয়া কোনো ভাবেই মিলাতে পাচ্ছিলাম না,,,
কারণ মানুষ কত নোংরা পাপ করে ক্ষমা চাইলে ক্ষমা করে দেন,,,
তাহলে তালাক কত বড় পাপ যা কোনো শর্ত নির্দেশ ছাড়াই হয়ে যায়,,, ❤❤❤❤❤❤❤❤
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা
জাঝাকুমুল্লাহু খয়রন
মাশাল্লাহ চমৎকার আলোচনা জাতির জন্য অনেক উপকার হবে আর যারা বলে তিন তালাক হয়েগেছে তারা আসলে মানুষের সংসার ভাংচুর করার চেষ্টা করে আর মুল কথা হল পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ এক সাথে পরলে যেমন হবেনা এটা আআল্লাহর বিধান তালাক ও এক বার এক বার করে দেয়ার বিধান এক সাথে তিন তালাক দিলে একটা হবে এটায় সঠিক মাসয়ালা
Ami amar bou ke rager Mathai 3 talak bolechi phone te tahole ki talak hoye gache na ki bolun aktu aj 15 din hoye gache
@@SkSoyelAli-se5is আপনি কি সমাধান পাইছেন প্লিজ জানাবেন
সহমত
আসসালামু আলাইকুম আমার শামি আমাকে এক সাথে তিন তালাক দিয়েছে এবং বাইন বলেছে তাহলে কি তালাক হয়ে গেছে একটু বলেন নাহ আমাকে আমরা সংসার করতে চাই 😭😭😭😭প্লিজ আমাকে বলেন 😭😭
@@SkSoyelAli-se5is na hoi nai,songsar korte parben,tube 3 mass hoar age apnr bou er kace janh,nh hoi apnk abar noton kore apnr wife biye korte hobe,,🙁🙁
💖🌹💖 অনেক শুদর লাগছে ইসলামিক আলোছনা আমাদের শবাইকে বুজার এবং আমল করার তপিক দান করুক আমিন
সুবহানাল্লাহ! ইসলামের বিধান কত সুন্দর!
আচ্ছালামু অলাইকুম।।।।
জাযাকাল্লাহু খাইরান।।। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।।
সহি হাদিস থেকে আমার আল্লাহ নির্দশ এবং আমার নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কথা বল্লেন ।।।
জাযাকাল্লাহু খাইরান।আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা শায়েখকে নেক হায়াত দান করুন
বিয়ে করার শরীয়তের সঠিক পদ্ধতি নিয়ে ও একটি আলোচনা জরুরী
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ পাক আপনাদের হায়া দান করুক আমিন
জাঝাকাললাহ খইরান শায়েখ দের
মাশাল্লাহ, সুবহানাল্লাহ অসাধারণ আলোচনা করেছেন।একদুম সঠিক আলোচনা। হানাফি ভাইয়েরা যদি বুজত কতই না ভালো হত
মাসাআললাহ গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এই জাতির জন্য
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ
Nice ❤❤❤❤❤❤
জাযাকাল্লাহ খাইরান
হুজুর আপনাদের মতো আলেম আছে বলেই মানুষ বউ নিয়ে সুখে সংসার করতে পারছে।
😮😮😮
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে।
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১]
يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا
অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন।
তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন :
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।।
(তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে :
কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।।
যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।।
২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯]
الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ
অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০]
فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ
অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা
❤❤❤❤❤❤
শরিফুল মাদানি হুজুরের নাম্বারটা দেওয়া জাবে প্লিজ,আমার খুব দরকার
Allah bless unto you Alhamdulilah
আমার এক ফ্রেন্ডের হাসবেন্ড যখন বাংলাদেশ ছিলো তখন রাগের মাথায় ওরে তালাক বলে তারপর একসাথে থাকে আবার কয়েক মাস পর ঝগড়া লাগলে আবার তালাক বলে তারপর সে বিদেশে চলে যায় এখন আবার ফোনে তালক বলে, এখন অনেক কান্না কাটি করতাছে আমার ফ্রেন্ড ও তার হাসবেন্ড সাথে থাকতে চায় এবং উনিও আমার ফ্রেন্ড কে চায় এখন ওরা কি আবার বিয়ে করতে পারবে????????
হুজুর আমি বড়ো সমস্যায় পড়েছি আমার গোটা জীবনের ব্যাপার আমি ভারত থেকে বলছি আমি যদি আপনাদের সাথে কথা বলতে পারি আমার সমস্যার সমাধান করতে পারবো,,আমি কিভাবে আপনাদের সাথে কথা বলবো??
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে।
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১]
يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا
অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন।
তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন :
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।।
(তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে :
কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।।
যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।।
২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯]
الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ
অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০]
فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ
অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা
Amr husband fmly amre cacar jonno husband ke jur kore jadu kore akdin husband rag kore pone 3 talak boleche amre pore amra 2 jone pone balo kota hoyece koyek din pone talak bolar 1 mase 2 din Howar pore rag kore abar msg ye bolche je mon dil teke talak dilm amake ar pore r kuno din pone CL vdio CL r msg ye talak yer kota bole nai amader samna samni deka hoy nai ami baper barite aslm r akon o achi pore husband bidesh cole gese husband koyek din por dese asbe amake tar basay newar jonno Hujur amra ki akono husband wife achi tar gore jate parbo pls hlp me
Hujur hajar hajar dua apnader jonno.1bisoi hujur amar sami amake 1ktai bole 3talak baina tomake, abr 10, 20 din bole toke 3talak ekhane ami ki songsar korte parbo? Ami az abbar basai 3 mash dhore
আপনি কি কোন সমাধান পেয়েছেন?
আপনারা কি এক সাথে আছেন
Tk
আসসালামুয়ালাইকুম আপনার সাথে যোগাযোগ করার কি উপায়
Walikumassalam
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
তিন তালাক দেওয়ার পর কিছু কিছু হুজুর বলে বিয়ে পরায়ে নিলে হয়ে যাবে ''আমরা সেটাই মেনেই সংসার করে খাই তা কি আমার হালাল হবে এবং এই ফতুয়ার জন্য কে দায়ি থাকবে?????দয়া করে জানাবেন
❤❤❤❤
তবে মোহরনা ফেরত দেওয়ার বিষয়টা যুক্তিপূর্ণ মনে হলোনা।কেননা বিয়ের পরে মোহরনা দেওয়া হয় এবং তা স্ত্রী যা কিছু করতে পারে। কিন্তু তালাকের সময় সেটা ফেরত কেনো দিতে হবে?? যতোদিন সংসার করলো তার কি মূল্য নেই?? এটা কেমন নিয়ম??
Mowlana shariful islamer mobil namberta den ples
আমি আমার স্ত্রীকে ডিবস দেওয়ার সময় কাজী সাহেবের কাছে আসি কাজী সাহেব আমাকে তিনটি স্ট্যাম্প দিয়ে স্বাক্ষর নেয় স্ট্যাম্পে তালাকের বিষয় কিছু লেখা ছিল না পরবর্তীতে লেখে কজিসাহেব পাঠায় আমার স্ত্রী পক্ষের কোনো স্বাক্ষর দেইনি এখনো ওই মেয়ে আমার সাথে সংসার করতে চায় ডিভোর্স দেওয়ার বয়স হলো প্রায় দেড় বছর এখন কি আবার আগের মতো সংসার করতে পারব উত্তরগুলো পেলে আমি খুব উপকৃত হবো
আসসালামুয়ালাইকুম ওরামোতল্লা হুজুর আমি সৌদি আরব থেকে বোলছি আমি আমার ইস্তীকে এক সাথে তিন তালাক দিয়ে ছি আমার তালাক সটিক হবে
কিছু হুজুর বলে,, রাগের মাথায় একসাথে তালাক দিলে তালাক হয়ে যাবে,তালাক মুখে উচ্চারণ করলেই নাকি তালাক হবে,প্রশ্ন হচ্ছে তলাক মুখে উচ্চারণ করলেই যদি তালাক হয়ে যায় তাহলে হুজুরেরা যখন বারবার তালাত তলাক তালাক বলে তখন তাদের স্ত্রী কি তালাক হয়ে যায় না?আশা করি উত্তরটা দিয়ে যাবেন
Huju ans ta dile besy upkar hobe amr 3ta bassa ase
দয়া করে কোরআন হাদীস নিয়ে জাকির নায়েকের আলোচনা দেখেন
একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে।
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১]
يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا
অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন।
তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন :
[আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।।
(তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে :
কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।।
যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।।
২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯]
الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ
অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম।
[আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০]
فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ
অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা
আল্লাহ তায়ালা বলেন
তিন তালাকের পর অন্য স্বামীর সঙ্গে বিবাহ না হওয়া পর্যন্ত প্রথম স্বামীর জন্য হালাল হবেনা
এখানে আল্লাহ তিন তালাকের কথা বলেছেন এখানে তিন উদ্দেশ্য আপনি একবারে দিলেন না তিন বারে দিলেন তা দেখার বিষয় নয়
ভন্ড,,, মেয়েরা কি ভোগের পূর্ণ 😊😊😊😊
আমার স্বামী আমি বলাতে রাগের মাথায় মেসেজে তালাক,তালাক, তালাক,,,, এভাবে বলেছেন
এখন কি আমাদের তালাক হয়ে গেছে.?
আসসালামু আলাইকুম
দুইটা কথা জানার ছিলো প্লিজ সঠিক উত্তর দিবেন
১। এক বৈঠক এ এক সাথে সামী তিন তালাক দিলে কয় তালাক কৃতিত্ব হয় বা কয় তালাক হয়
২। তালাক দেয়া বউকে ফিরিয়ে নেয়ার উপায় কি
তালাক দিছে আজ ১৩ দিন
দয়া করে সঠিক উত্তর দিবেন একটা দুই বছর এর বাচ্চা আছে তার জন আমরা আবার এক হইতে চাইতেছি৷ এটার কি কোনো উপায় আছে
#এডমিন ভাই এর দৃষ্টি আকর্ষন করছি
সকল কমেন্টের উত্তরগুলো দিলে খুব ই ভালো হতো ।
হুজুর আমার পাচ বছরের সংসার আমার স্বামী রাগের মাথায় এক সাথে তিন তালাক দিয়ে ছি। আমার কি তালাক হয়ে গেছে, সে আবার আমাকে বিয়ে করেছে, এটা নিয়ে আমার সংসারে অনেক অশান্তি হচ্ছে।
হয় বন্ধু কেমন আছো ❤
বন্ধু তোমার শামি কি করেন
মাশা আল্লাহ
আমি আমার স্ত্রীকে চিঠির দিয়ে পোষ্ট অফিসের মাধ্যেমে তিন তালাকের নোটিশ পাঠাই । আমি জানি যে রাষ্টীয় আইনে মতে ৯০ দিনের মধ্যে চেয়ারম্যান ডেকে উভয় পক্ষকে যদি পুনরায় একত্রিত করতে পারে তাহলে তালাক হবে না বলে আমি জানি কিন্তু অনেকে বলে তালাক হয়ে গেছে । এ অবস্থায় কি স্ত্রী তালাক হয়ে গেছে। যদি হয়ে যায় তাহলে দেশের কানুন মানা কি শরীয়ত বিরোধী। রাষ্ট্রীয় আইন টি যদি না থাকত তাহলে হয়ত আমরা এই নিয়ম সম্পর্কে জানতাম না এবং এক সাথে তিন তালাক ও দেওয়া হতো না।
স্বামী রাগের মাথায় একবারে ৩ তালাক দিয়েছে এক্ষেত্রে কি তালাক হয়ে গেছে ? আবার কি সংসার করা যাবে ?
যত যাই ঘটুক, এক দুই বা তিন তালাকের অধিকার শুধুমাত্র স্বামীর আছে, কোন অবস্থাতেই স্তীরা একই অধিকার রাখেনা।স্ত্রীরা খোলা তালাক চাইলে মোহরানা ফেরৎসহ আরও কিছু ঘুষ স্বামীকে দিয়ে অনুরোধ করতে হবে, তাকে যেন তালাক দেয়া হয়,স্বামী যদি দয়াবশত রাজি হয় তবেই স্ত্রী তালাক পাবে, অন্যথ্যায় নয়।কতো সুন্দর বিধান, আলহামদুলিল্লাহ
নারীরা আইনীভাবে তালাক দিতে পারবে।আমি হুজুরদের বক্তব্যে শুনেছি।তবে ৩ তালাক স্ত্রীরা দিতে পারে না। কেননা মেয়েরা অনেক আবেগী আর জেদীও তাই তারা ঝগড়া লাগলেও তারা চলে যাবো, ছেড়ে দেবো এসব বলে তাই তাদের এই তালাক দিতে দেয়নি তাহলে প্রতিটি সংসারে প্রতিদিনই ছারাছারি হতো।তবে তাতে মেয়েদের তালাকের কোনো অধিকার নেই এটা ভুল। তারা আইনীভাবে তালাক দিতে পারবে।
শরিফুল ইসলাম মাদানী হুজুরের মোবাইল নাম্বারটা দিতে পারবেন ?
same
Paisen nmbr
আমিও শায়ক শরিফুল ইসলাম মাদানী হুজুরের মোবাইল নাম্বারটা চাই প্লিজ এন্ড প্লিজ।
হুজুর এর ফোন নাম্বারটি দেন
হুজুর আমি রাগের মাথায় তালাক তালাক তালাক, দিছি বলছি এখন আমরা দুইজন ই সংসার করতে চাচ্ছি আমরা কি সংসার করতে পারবো।।
?
আসসালামু আলাইকুম। আমার স্বামী আমাকে এক বৈঠকে এক তালাক,দুই তালাক,তিন তালাক এভাবে দিয়েছে সবার সামনে,কাগজেও সাইন করেছে আমিও করেছি।
আমাদের ৩ বছরের একটা মেয়ে আছে।
তালাকের ৬মাস পর এখন আমরা দুজনেই ভুল বুঝতে পেরেছি। এখন কি আমরা পুনরায় নতুন করে বিয়ে করতে পারব।???
আপনি নতুন করে বিয়ে করেন আর ডা জাকির নায়েকের আলোচনায় সাথে মিল আছে সঠিক আলোচনা
আসসালামু আলাইকুম দিনি ভাই।
সামি যদি স্ত্রীকে তালাক না দেয়।৩মাসের আগেই স্ত্রী সামিকে না জানিয়ে একাই তালাক দিয়ে অন্য কোথায় বিয়ে করে পরে সে তার ভুল বুঝতে পারে ১ম সামির কাছে আসতে চায়।তা হলে কি তাদের আবার বিয়ে করতে হবে।
plz ভাই কেউ জানলে। দলিল সহ জানাবেন।
আবার নতুন বিয়া করে ঘর করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ
@@abdullahislam7830 আমি যদি আমার স্ত্রীকে তালাক না দেই তা হলে আবার কেন আমাকে বিয়ে করতে হবে। আর সে তো আমাকে না জানিয়ে অন্য কোথাও বিয়ে করছে। আমি ছুটি গিয়ে ১ মাস পরে জানতে পারি।
আইনত একবার বিছ্ছেদ করলে আবার এক হতে পারে??
যদি তালাক না বলে, তাইলে ব্??
অনেকে ভুল করে বলে
রাগে তিন তালাক দেওয়ার পর আমার সামী খুব অনুতপ্ত এবং আমাকে ছাড়া সে কোনো মতেই থাকতেই পারবেনা এবং আমিও তাকে ছাড়া থাকতে পারবোনা, ৭ দিন হয়েছে তালাক দেওয়া, তবু আমরা এক সংসারেই থাকছি, কিন্তু পরিবারের বড় রা বলছেন আবার বিয়ে করতে হবে, আসলে কি বিয়ে করতে হবে নাকি আমরা আবার আগের মতই সংসার করতে পারবে
Apanader ek talk hoiche biye Korte Hobe na
আপনারা একসাথেই থাকতে পারবেন
কোনো আলেম এর কাছে যেতে হবে নাকি?না এমনিতেই একসাথে থাকা যাবে।
Ameen 😢😢😢
আপনি কি সমাধান পাইছেন প্লিজ জানাবেন
ড জাকির নায়ক বলেছেন আবারও বিয়ে করা যাবে
পেটে বাচচা থাকলে তালাকের নিয়ম কি
কার কথা মানবো? আপনারা বলেন এক কথা আর হানাফি মাযহাবিরা বলে এক কথা। আমরা কই যাবো?
আল কুরআনে কি লেখা আছে পড় আর নবীজী কি শিখিয়ে গেছে শেখার চেষ্টা কোরো।
তিল তালাকে এক তালাক হয়
হিল্লা বিয়ে,, আমাদের কক্সবাজারে অনেক আলেম আছে,, হিল্লা দেওয়ার ফতুয়া দিয়ে থাকে৷
Hmm ami 1 mot
@@chefkalam-cw4se হুুম ভাই, তবে ইসলাম সেইটা সাপোর্ট করেনা, এইটা অমানবিক, ইসলামে কোন অমানবিক আচরণ থাকেনা।
❤
মাশা আল্লাহ
আসসালামু আলাইকুম
দুইটা কথা জানার ছিলো প্লিজ সঠিক উত্তর দিবেন
১। এক বৈঠক এ এক সাথে সামী তিন তালাক দিলে কয় তালাক কৃতিত্ব হয় বা কয় তালাক হয়
২। তালাক দেয়া বউকে ফিরিয়ে নেয়ার উপায় কি
তালাক দিছে আজ ১৩ দিন
দয়া করে সঠিক উত্তর দিবেন একটা দুই বছর এর বাচ্চা আছে তার জন আমরা আবার এক হইতে চাইতেছি৷ এটার কি কোনো উপায় আছে
Ak boitoke 3 talak dile 1 talak hoy .r 3 hoyni tai mile jete paren notun kunu biyar dorkar hobena
অনেকে ভুল করে বলে
❤👍
আসসালামু আলাইকুম
দুইটা কথা জানার ছিলো প্লিজ সঠিক উত্তর দিবেন
১। এক বৈঠক এ এক সাথে সামী তিন তালাক দিলে কয় তালাক কৃতিত্ব হয় বা কয় তালাক হয়
২। তালাক দেয়া বউকে ফিরিয়ে নেয়ার উপায় কি
তালাক দিছে আজ ১৩ দিন
দয়া করে সঠিক উত্তর দিবেন একটা দুই বছর এর বাচ্চা আছে তার জন আমরা আবার এক হইতে চাইতেছি৷ এটার কি কোনো উপায় আছে
Apni ki ans paichen