এক সাথে তিন তালাক? শাইখ আখতারুল আমান মাদানী

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 14 ธ.ค. 2024
  • এক সাথে তিন তালাক?
    শাইখ আখতারুল আমান মাদানী
    লিসান্স : মদীনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, সঊদী আরব।
    দাঈ: তাওজীহ্ মা'নুবী, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়,কুয়েত।
    Akhtarul Aman madani Official
    @AkhtarulAman
    @AkhtarulamanMadani
    #AkhtarulAman
    #AkhtarulAmanMadani

ความคิดเห็น • 16

  • @amirbinibrahim
    @amirbinibrahim 2 ปีที่แล้ว

    জাযাক আল্লাহু খাইরান

  • @TahsinaCraft
    @TahsinaCraft ปีที่แล้ว

    জাজাকাল্লাহ খাইরান

  • @IslamicShortVideo
    @IslamicShortVideo ปีที่แล้ว

    মা শা আল্লাহ

  • @JahirulIslam-fx4dn
    @JahirulIslam-fx4dn 3 หลายเดือนก่อน

    আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আপনার নেক আয়াত দান করুন
    আপনার জন্য আমার সংসার টা ঠিকে গেলো,আমার 2 টি ছেলে আছে তাদের মুখের দিকে তাকিয়ে আমি আবার সংসার শুরু করলাম,,আমি বিপদে পড়ে গিয়েছিলাম কেও বলে এইলে বিয়ে দিতে হবে,আমি রাগের মাতাই একসাতে তিন তালাক দিয়েছি কিন্তু আপসু পড়ে বুঝতে পারছি কি করলাম,,, আল্লাহ তুমি আমাদের সংসার টা যাতে ঠিকে যাই সেই ব্যাবস্তা করে দাও আমিন

  • @MdShain-Alom
    @MdShain-Alom หลายเดือนก่อน

    হুজুর আমি আমার ব‌উয়ের সাথে ঝগড়া করে ৩ তালাক দিয়ে দিসি এখন আমি কি করবো বুঝতে পারছি না এখন আমার কি করা উচিত বলবেন দয়া করে 😭😭

  • @NadiyaMoni-p6r
    @NadiyaMoni-p6r 2 หลายเดือนก่อน

    Ek sathe 3 talak jdi kagoje notis er maddome dei tahole ki 3 talak i hbe naki 1 talak hbe

  • @NadiyaMoni-p6r
    @NadiyaMoni-p6r 2 หลายเดือนก่อน

    Ek sathe 3 talak jdi kagoje diye dei oi talak ki ek talak.hobe naki 1 talak i hobe dowa kore ku janaben khub dorkar

  • @SkEkram-p6t
    @SkEkram-p6t 11 หลายเดือนก่อน

    হুজুর আমার বউকে তালাক দেওয়ার ইচ্ছা নাই কিন্তু আমার মুখ থেকে বাহির হয়ে যায় বউ তালাক এখন কি করণীয় যদি আমাকে বলেদেন অনেক উপকার হবে আমার

  • @mehedihasanvlog8028
    @mehedihasanvlog8028 6 หลายเดือนก่อน +1

    প্রশ্নঃ যদি কোন স্বামী স্ত্রী কে বলে তোমাকে warning দিলাম, এই কথা বলাতে কি স্ত্রী তালাক হবে।

  • @Md_Sani_607
    @Md_Sani_607 ปีที่แล้ว

    তাহলে আমরা দুই মত থেকে যে কোন একটা কি করতে পারবো

  • @yousuf9675
    @yousuf9675 8 หลายเดือนก่อน +1

    একসাথে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হবে, নাহলে নিম্নোক্ত আয়াতকে অস্বীকার করা হয়,, কারণ তালাক দিতে হবে ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে।
    [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ১]
    يٰٓأَيُّهَا النَّبِىُّ إِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَطَلِّقُوهُنَّ لِعِدَّتِهِنَّ وَأَحْصُوا الْعِدَّةَ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ ۖ لَا تُخْرِجُوهُنَّ مِنۢ بُيُوتِهِنَّ وَلَا يَخْرُجْنَ إِلَّآ أَن يَأْتِينَ بِفٰحِشَةٍ مُّبَيِّنَةٍ ۚ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ لَا تَدْرِى لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذٰلِكَ أَمْرًا
    অর্থঃ হে নবী, (আপনি বলে দিন) তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন।
    তারপর পরবর্তী আয়াত লক্ষ্য করুন :
    [আত ত্বালাকঃ আয়াত নং ২]
    فَإِذَا بَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ وَأَشْهِدُوا ذَوَىْ عَدْلٍ مِّنكُمْ وَأَقِيمُوا الشَّهٰدَةَ لِلَّهِ ۚ ذٰلِكُمْ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَمَن يَتَّقِ اللَّهَ يَجْعَل لَّهُۥ مَخْرَجًا
    অর্থঃ অতঃপর তারা যখন তাদের ইদ্দতকালে পৌঁছে, তখন তাদেরকে যথোপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা যথোপযুক্ত পন্থায় ছেড়ে দেবে এবং তোমাদের মধ্য থেকে দু’জন নির্ভরযোগ্য লোককে সাক্ষী রাখবে। তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সাক্ষ্য দিবে। এতদ্দ্বারা যে ব্যক্তি আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাস করে, তাকে উপদেশ দেয়া হচ্ছে। আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন।।
    (তার মানে এখানে এক তালাকই হয়েছে :
    কারণ এখানে বলা হয়েছে যথপযুক্ত পন্থায় রেখে দেবে অথবা ছেড়ে দিবে।।
    যেহেতু আমরা জানি যে সূরা বাকারার ২৩০ নম্বর আয়াত অনুযায়ী তিন তালাক দিলে আর রেখে দেওয়া যাবে না।।
    ২২৯ নম্বর আয়ত অনুযায়ী দুই তালাক পর্যন্ত রেখে দেওয়া যাবে।।
    [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৯]
    الطَّلٰقُ مَرَّتَانِ ۖ فَإِمْسَاكٌۢ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌۢ بِإِحْسٰنٍ ۗ وَلَا يَحِلُّ لَكُمْ أَن تَأْخُذُوا مِمَّآ ءَاتَيْتُمُوهُنَّ شَيْـًٔا إِلَّآ أَن يَخَافَآ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۖ فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَا فِيمَا افْتَدَتْ بِهِۦ ۗ تِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ فَلَا تَعْتَدُوهَا ۚ وَمَن يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَأُولٰٓئِكَ هُمُ الظّٰلِمُونَ
    অর্থঃ তালাকে-‘রাজঈ’ হ’ল দুবার পর্যন্ত তারপর হয় নিয়মানুযায়ী রাখবে, না হয় সহৃদয়তার সঙ্গে বর্জন করবে। আর নিজের দেয়া সম্পদ থেকে কিছু ফিরিয়ে নেয়া তোমাদের জন্য জায়েয নয় তাদের কাছ থেকে। কিন্তু যে ক্ষেত্রে স্বামী ও স্ত্রী উভয়েই এ ব্যাপারে ভয় করে যে, তারা আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, অতঃপর যদি তোমাদের ভয় হয় যে, তারা উভয়েই আল্লাহর নির্দেশ বজায় রাখতে পারবে না, তাহলে সেক্ষেত্রে স্ত্রী যদি বিনিময় দিয়ে অব্যাহতি নিয়ে নেয়, তবে উভয়ের মধ্যে কারোরই কোন পাপ নেই। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা। কাজেই একে অতিক্রম করো না। বস্তুতঃ যারা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত সীমা লঙ্ঘন করবে, তারাই জালেম।
    [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩০]
    فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا تَحِلُّ لَهُۥ مِنۢ بَعْدُ حَتّٰى تَنكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُۥ ۗ فَإِن طَلَّقَهَا فَلَا جُنَاحَ عَلَيْهِمَآ أَن يَتَرَاجَعَآ إِن ظَنَّآ أَن يُقِيمَا حُدُودَ اللَّهِ ۗ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ يُبَيِّنُهَا لِقَوْمٍ يَعْلَمُونَ
    অর্থঃ তারপর যদি সে স্ত্রীকে (তৃতীয়বার) তালাক দেয়া হয়, তবে সে স্ত্রী যে পর্যন্ত তাকে ছাড়া অপর কোন স্বামীর সাথে বিয়ে করে না নেবে, তার জন্য হালাল নয়। অতঃপর যদি দ্বিতীয় স্বামী তালাক দিয়ে দেয়, তাহলে তাদের উভয়ের জন্যই পরস্পরকে পুনরায় বিয়ে করাতে কোন পাপ নেই। যদি আল্লাহর হুকুম বজায় রাখার ইচ্ছা থাকে। আর এই হলো আল্লাহ কতৃꦣ2453; নির্ধারিত সীমা; যারা উপলব্ধি করে তাদের জন্য এসব বর্ণনা করা হয়।

    • @misromerome7109
      @misromerome7109 8 หลายเดือนก่อน

      আমার স্বামী চার মাস আগে আমাকে ফেসবুক এ কমেন্টস এ লিখেছে তোকে এক তালাক দুই তালাক তিন তালাক দিলাম। এতে কি আমার তিন তালাক হয়ে গেছে????আমাকে এখনো তুলেই দেয়নি। আমি বাপের বাড়িতে থাকি এবং সে অবস্থায় আমার ইদ্দত পার হয়ে গেছে।আমার স্বামী আমাকে নিতে চায় এতে কি আমার পুনরায় বিয়ে পরাতে হবে????

    • @Sumaiya10391
      @Sumaiya10391 6 หลายเดือนก่อน

      Apni Kono somadhan paichen?

    • @misromerome7109
      @misromerome7109 6 หลายเดือนก่อน

      @@Sumaiya10391 পাইনি বোন

    • @Sumaiya10391
      @Sumaiya10391 6 หลายเดือนก่อน

      @@misromerome7109 😭😭😭

    • @yousuf9675
      @yousuf9675 6 หลายเดือนก่อน

      আলোচনা থেকে বুঝলাম যে, একবারে তিন তালাক দিলে এক তালাকই হয়,,
      দ্বিতীয় পার্ট 🙏 এখন প্রশ্ন হল এই স্ত্রীকে আবার নেওয়া যাবে কিনা?
      উত্তর :
      এক ইদ্দতে যত তালাকই দেন এক তলাক হলে,, ইচ্ছা করলে অই নারীকে ছেড়েও দিতে পারেন, আবার ইচ্ছা করলে রাখতেও পারেন।।(সূরা বাকারা আয়াত নং ২৩১), নিচে দেখুন।।
      ওই নারীকে ছেড়ে দিলে ওই নারী ইচ্ছা করলে অন্য জায়গায় বিয়ে বসতে পারবে।।
      ২.
      আর যদি রেখে দিতে চান তাহলে,..
      তালাক দেওয়ার পর মহিলা ইদ্দত পালন করবে,,(এই ইদ্দতকাল হলো ৩ হায়েজ পর্যন্ত সময়কাল)
      (সূরা বাকারা আয়াত নং ২২৮)
      এই ইদ্দত কালীন সময়ের মধ্যে যদি মিলমিশ হয়ে যায় বা সহবাস করেন ,, তাহলে নতুন করে আর বিবাহ করতে হবে না।।
      এবং এক তালাক গণ্য হবে এবং সাক্ষী রাখতে হবে।
      [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২২৮]
      وَالْمُطَلَّقٰتُ يَتَرَبَّصْنَ بِأَنفُسِهِنَّ ثَلٰثَةَ قُرُوٓءٍ ۚ وَلَا يَحِلُّ لَهُنَّ أَن يَكْتُمْنَ مَا خَلَقَ اللَّهُ فِىٓ أَرْحَامِهِنَّ إِن كُنَّ يُؤْمِنَّ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۚ وَبُعُولَتُهُنَّ أَحَقُّ بِرَدِّهِنَّ فِى ذٰلِكَ إِنْ أَرَادُوٓا إِصْلٰحًا ۚ وَلَهُنَّ مِثْلُ الَّذِى عَلَيْهِنَّ بِالْمَعْرُوفِ ۚ وَلِلرِّجَالِ عَلَيْهِنَّ دَرَجَةٌ ۗ وَاللَّهُ عَزِيزٌ حَكِيمٌ
      অর্থঃ আর তালাকপ্রাপ্তা নারী নিজেকে অপেক্ষায় রাখবে তিন হায়েয পর্যন্ত। আর যদি সে আল্লাহর প্রতি এবং আখেরাত দিবসের উপর ঈমানদার হয়ে থাকে, তাহলে আল্লাহ যা তার জরায়ুতে সৃষ্টি করেছেন তা লুকিয়ে রাখা জায়েজ নয়। আর যদি সদ্ভাব রেখে চলতে চায়, তাহলে তাদেরকে ফিরিয়ে নেবার অধিকার তাদের স্বামীরা সংরক্ষণ করে। আর পুরুষদের যেমন স্ত্রীদের উপর অধিকার রয়েছে, তেমনি ভাবে স্ত্রীদেরও অধিকার রয়েছে পুরুষদের উপর নিয়ম অনুযায়ী। আর নারীরদের ওপর পুরুষদের শ্রেষ্ঠত্ব রয়েছে। আর আল্লাহ হচ্ছে পরাক্রমশালী, বিজ্ঞ।।
      ৩. আর যদি ইদ্দতকালীন সময় শেষ হয়ে যায় এবং আপনাদের মধ্যে মিল মিশ না হয়,,
      (মনে করেন দুই বছর পরে আবার বউকে নিতে চান)
      তাহলে আবার পুনরায় এই বউকে আবার বিবাহ করতে হবে,,
      বিবাহের শর্ত হলো দেনমোহর, সাক্ষী ইত্যাদি।
      এভাবে দুইবার পর্যন্ত সুযোগ পাবে,,
      তৃতীয় বার তালাক দিলে আর পারবেনা,,
      [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩২]
      وَإِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَبَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَلَا تَعْضُلُوهُنَّ أَن يَنكِحْنَ أَزْوٰجَهُنَّ إِذَا تَرٰضَوْا بَيْنَهُم بِالْمَعْرُوفِ ۗ ذٰلِكَ يُوعَظُ بِهِۦ مَن كَانَ مِنكُمْ يُؤْمِنُ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْءَاخِرِ ۗ ذٰلِكُمْ أَزْكٰى لَكُمْ وَأَطْهَرُ ۗ وَاللَّهُ يَعْلَمُ وَأَنتُمْ لَا تَعْلَمُونَ
      অর্থঃ আর যখন তোমরা স্ত্রীদেরকে তালাক দিয়ে দাও এবং তারপর তারাও নির্ধারিত ইদ্দত পূর্ন করতে থাকে, তখন তাদেরকে পূর্ব স্বামীদের সাথে পারস্পরিক সম্মতির ভিত্তিতে নিয়মানুযায়ী বিয়ে করতে বাধাদান করো না। এ উপদেশ তাকেই দেয়া হচ্ছে, যে আল্লাহ ও কেয়ামত দিনের উপর বিশ্বাস স্থাপন করেছে। এর মধ্যে তোমাদের জন্য রয়েছে একান্ত পরিশুদ্ধতা ও অনেক পবিত্রতা। আর আল্লাহ জানেন, তোমরা জান না।
      [আল বাকারাঃ আয়াত নং ২৩১]
      وَإِذَا طَلَّقْتُمُ النِّسَآءَ فَبَلَغْنَ أَجَلَهُنَّ فَأَمْسِكُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ أَوْ سَرِّحُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ ۚ وَلَا تُمْسِكُوهُنَّ ضِرَارًا لِّتَعْتَدُوا ۚ وَمَن يَفْعَلْ ذٰلِكَ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُۥ ۚ وَلَا تَتَّخِذُوٓا ءَايٰتِ اللَّهِ هُزُوًا ۚ وَاذْكُرُوا نِعْمَتَ اللَّهِ عَلَيْكُمْ وَمَآ أَنزَلَ عَلَيْكُم مِّنَ الْكِتٰبِ وَالْحِكْمَةِ يَعِظُكُم بِهِۦ ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ وَاعْلَمُوٓا أَنَّ اللَّهَ بِكُلِّ شَىْءٍ عَلِيمٌ
      অর্থঃ আর যখন তোমরা স্ত্রীদেরকে তালাক দিয়ে দাও, অতঃপর তারা নির্ধারিত ইদ্দত সমাপ্ত করে নেয়, তখন তোমরা নিয়ম অনুযায়ী তাদেরকে রেখে দাও অথবা সহানুভুতির সাথে তাদেরকে মুক্ত করে দাও। আর তোমরা তাদেরকে জ্বালাতন ও বাড়াবাড়ি করার উদ্দেশ্যে আটকে রেখো না। আর যারা এমন করবে, নিশ্চয়ই তারা নিজেদেরই ক্ষতি করবে। আর আল্লাহর নির্দেশকে হাস্যকর বিষয়ে পরিণত করো না। আল্লাহর সে অনুগ্রহের কথা স্মরণ কর, যা তোমাদের উপর রয়েছে এবং তাও স্মরণ কর, যে কিতাব ও জ্ঞানের কথা তোমাদের উপর নাযিল করা হয়েছে যার দ্বারা তোমাদেরকে উপদেশ দান করা হয়। আল্লাহকে ভয় কর এবং জেনে রাখ যে, আল্লাহ সর্ববিষয়েই জ্ঞানময়।।
      তৃতীয় বার তালাক দিলে আর পারবেনা,,
      তৃতীয়বার যদি তালাক দেয় তাহলে, ওই মহিলার যদি স্বাভাবিকভাবে অন্য কোথাও বিয়ে হয়, এবং কখনো যদি ওই মহিলার সাথে দ্বিতীয় স্বামীর তালাক হয়ে যায়, অথবা যদি দ্বিতীয় স্বামী মারা যায়,
      তাহলে আবার প্রথম স্বামীর সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হতে পারবে।। (সূরা বাকারা আয়াত নং ২৩০).
      ডাক্তার জাকির নায়েকের ভিডিওটি ওধিক যুক্তিসঙ্গত।