কোন দেশের একজন শোষক এবং স্বৈরাচার কোনভাবেই কি সেদেশের বন্ধু কিংবা জাতির পিতা হতে পারে? একটা ডিউরেশনের জন্য হলেও, একনায়ক শোষক ও স্বৈরাচার হয়ে ওঠার পর সেটা কি বজায় থাকে? তাহলে এই পরিচয়টা কেন ইতিহাসের আড়াল করে রাখতে চায় এদেশের সো-কল্ড সুশীলরা? এই ইতিহাসের নিষ্পত্তি হওয়া জরুরি। সো-কল্ড এসব সুশীলদের এই ন্যারেটিভ ধরে রাখতে চাওয়ার পেছনের মূল রাজনীতিটা হলো ভারতীয় আধিপত্যবাদ এবং সেক্যুলারিজম এর নামে ইসলাম বিদ্বেষ। এই ন্যারেটিভই এদেশের রাজনীতিতে এসব ভারতীয় এজেন্ট ও ইসলাম বিদ্বেষীদের অক্সিজেনের মূল উৎস।
কোন দেশের একজন শোষক এবং স্বৈরাচার কোনভাবেই কি সেদেশের বন্ধু কিংবা জাতির পিতা হতে পারে? একটা ডিউরেশনের জন্য হলেও, একনায়ক শোষক ও স্বৈরাচার হয়ে ওঠার পর সেটা কি বজায় থাকে? তাহলে এই পরিচয়টা কেন ইতিহাসের আড়াল করে রাখতে চায় এদেশের সো-কল্ড সুশীলরা? এই ইতিহাসের নিষ্পত্তি হওয়া জরুরি। সো-কল্ড এসব সুশীলদের এই ন্যারেটিভ ধরে রাখতে চাওয়ার পেছনের মূল রাজনীতিটা হলো ভারতীয় আধিপত্যবাদ এবং সেক্যুলারিজম এর নামে ইসলাম বিদ্বেষ। এই ন্যারেটিভই এদেশের রাজনীতিতে এসব ভারতীয় এজেন্ট ও ইসলাম বিদ্বেষীদের অক্সিজেনের মূল উৎস।
মুক্তি যোদ্ধা নিয়ে যদি কোন রাজনৈতিক নেতা হিসেবে মুল্যায়ন পায় সেটা ভাসানী,, আর মুজিব নগর সরকারের একটা চুক্তি ছিলো ভারতের সাথে সেই সত্য কথা টা সোহেল তাজ কে যদি বলতে বলেন তার কলিজা থাকলে সেটা বলতে গেলে সব মানুষ থুতু দিবে থুতু
তাজুদ্দিন ছিলেন সত্যিকারের একজন দেশ প্রেমিক এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার অন্যতম মহানায়ক। কিন্তু মানুষটাকে নিজের দল যেমন মুল্যায়ন করেনাই এই জাতীয় তা পারে নাই।
কোন দেশের একজন শোষক এবং স্বৈরাচার কোনভাবেই কি সেদেশের বন্ধু কিংবা জাতির পিতা হতে পারে? একটা ডিউরেশনের জন্য হলেও, একনায়ক শোষক ও স্বৈরাচার হয়ে ওঠার পর সেটা কি বজায় থাকে? তাহলে এই পরিচয়টা কেন ইতিহাসের আড়াল করে রাখতে চায় এদেশের সো-কল্ড সুশীলরা? এই ইতিহাসের নিষ্পত্তি হওয়া জরুরি। সো-কল্ড এসব সুশীলদের এই ন্যারেটিভ ধরে রাখতে চাওয়ার পেছনের মূল রাজনীতিটা হলো ভারতীয় আধিপত্যবাদ এবং সেক্যুলারিজম এর নামে ইসলাম বিদ্বেষ। এই ন্যারেটিভই এদেশের রাজনীতিতে এসব ভারতীয় এজেন্ট ও ইসলাম বিদ্বেষীদের অক্সিজেনের মূল উৎস।
একদম।আল্লাহ চাইলে সব পারেন।ইতিহাস লুকানো যায় না।নতুন প্রজন্ম শেরে বাংলা একে ফজলুল হক, তাজ উদ্দিন,ভাসানিকে মূল্যায়ণ করা শিখেছে।যারা রাজাকার বলছে তারা মূলত মুজিববাদ বিশ্বাসী,দেশপ্রেমি না,,
কোন দেশের একজন শোষক এবং স্বৈরাচার কোনভাবেই কি সেদেশের বন্ধু কিংবা জাতির পিতা হতে পারে? একটা ডিউরেশনের জন্য হলেও, একনায়ক শোষক ও স্বৈরাচার হয়ে ওঠার পর সেটা কি বজায় থাকে? তাহলে এই পরিচয়টা কেন ইতিহাসের আড়াল করে রাখতে চায় এদেশের সো-কল্ড সুশীলরা? এই ইতিহাসের নিষ্পত্তি হওয়া জরুরি। সো-কল্ড এসব সুশীলদের এই ন্যারেটিভ ধরে রাখতে চাওয়ার পেছনের মূল রাজনীতিটা হলো ভারতীয় আধিপত্যবাদ এবং সেক্যুলারিজম এর নামে ইসলাম বিদ্বেষ। এই ন্যারেটিভই এদেশের রাজনীতিতে এসব ভারতীয় এজেন্ট ও ইসলাম বিদ্বেষীদের অক্সিজেনের মূল উৎস।
উনাকে বড় করতে গিয়ে ছোট করে ফেলছেন কেন জানেন?? উনি উনার বাবা গাজীপুরের না বাংলাদেশের অহংকার বাংলাদেশর গর্ব....... শুধু আওয়ালীগ এর কারনে ইতিহাসে উনাকে যোগ্য মূল্যায়ন করা হয় নাই
এই হিস্ট্রি অনেক সিনিয়র ক্যাডারদের কাছে শুনেছি.. একজন তাজউদ্দীন আহমেদ দূরদর্শী এবং সৎ ছিলেন। তিনি শুরু থেকেই ইন্দিরা গান্ধীর সাথে দ্যর্থ কণ্ঠে কথা বলেছেন
"সোহেল তাজ" -কে বাংলাদেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাই। After watching this interview I'm confirmed that "Sohel Taj" should be the next prime minister of People's Republic of Bangladesh and he's extremely capable and deserving for being the next prime minister of Bangladesh 🇧🇩 ❤
কোন দেশের একজন শোষক এবং স্বৈরাচার কোনভাবেই কি সেদেশের বন্ধু কিংবা জাতির পিতা হতে পারে? একটা ডিউরেশনের জন্য হলেও, একনায়ক শোষক ও স্বৈরাচার হয়ে ওঠার পর সেটা কি বজায় থাকে? তাহলে এই পরিচয়টা কেন ইতিহাসের আড়াল করে রাখতে চায় এদেশের সো-কল্ড সুশীলরা? এই ইতিহাসের নিষ্পত্তি হওয়া জরুরি। সো-কল্ড এসব সুশীলদের এই ন্যারেটিভ ধরে রাখতে চাওয়ার পেছনের মূল রাজনীতিটা হলো ভারতীয় আধিপত্যবাদ এবং সেক্যুলারিজম এর নামে ইসলাম বিদ্বেষ। এই ন্যারেটিভই এদেশের রাজনীতিতে এসব ভারতীয় এজেন্ট ও ইসলাম বিদ্বেষীদের অক্সিজেনের মূল উৎস।
@@asafur628 এখন যদি কেউ সঠিক ইতিহাস তুলে ধরেন তাহলেই জানতে পারবেন স্বাধীনতার মহা নায়ক কে বা কারা ছিলেন। এই জন্য শেখ মুজিবুর রহমানের পাকিস্তান জেলের যারা শেখ মুজিবের খেদমতের জন্য কয়েদি হিসেবে জেল সঙ্গী ( আই এস আই অফিসার) তাদের লেখা বই থেকে জানা যাবে তিনি কি স্বাধীনতা চেয়েছিলেন কি চাননি।
সোহেল তাজ ভাইয়ের কথা শুনে অনেক মনোমুগ্ধ হইলাম এবং তাজউদ্দীন আহমেদ বা আমাদের দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তেনার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা পোষণ করছি।আল্লাহ যেন তাজউদ্দিন আহমেদকে জান্নাতুল ফেরদাউস নাসীব করে আমিন।
এতদিন লাগলো এই সত্য কথাটা সৎ সাহস নিয়ে বলতে। আপনার বড় বোন কিন্তু মাথা উঁচু করে বহু আগেই একথা বলে গিয়েছেন। কোন লোভ, ভয় তাকে স্পর্শ করে নি। আপনি এখন সুযোগ বুঝে সুবোধ হয়েছেন
সব কথা সব সময় বলা যায় না ❗ উনি যখন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ছিলেন, তখন শেখ হাসিনা কি কি অনৈতিক প্রস্তাব দিয়েছেন সেটাও তিনি এক সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেছেন এবং যারজন্য তিনি দেশ ছেড়ে আমেরিকা চলে গিয়েছিলেন‼️
@@ASAD-yi2wq কেন বোধগম্য হলো না। বঙ্গবন্ধু ছিলেন স্বাধীনতার স্থপতি এবং ৭০ সালে নির্বাচিত রাজনৈতিক দলের প্রধান। জাতির পিতা থাকে কেউ না বললেও তিনিই ছিলেন প্রধান নেতা।
সবার কাছেই সবার বাবা সত্যবাদী,নিরহংকারী,একজন হিরো,, আপনি আপনার মত করে ঘটনা বলছেন,, এমন অনেকেই অনেকের মত করে মুক্তিযুদ্ধের কথা বলবে,,এটাই স্বাভাবিক 👍 আমার বাবাও মুক্তিযোদ্ধা,, আমরাও উনার থেকে অনেক কিছু শুনছি,,জেনেছি
সারবিন আহমেদের নেতা ও পিতা বইয়ের হিসাবে, শেখ মুজিব হয়ে যায় বাংলার বড় রাজাকার, আমি এটা বিশ্বাস করি তাজউদ্দিন এবং তার ছেলে মেয়ে সহজ সরল ভালো মানুষ ছিল।
স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী শ্রদ্ধেয় বঙ্গতাজ তাজউদ্দিন আহমেদের সুযোগ্য সুসন্তান প্রিয় সোহেল তাজ আপনার জন্য অনেক ভালোবাসা ও শুভকামনা। ❤👍✌️
কোন দেশের একজন শোষক এবং স্বৈরাচার কোনভাবেই কি সেদেশের বন্ধু কিংবা জাতির পিতা হতে পারে? একটা ডিউরেশনের জন্য হলেও, একনায়ক শোষক ও স্বৈরাচার হয়ে ওঠার পর সেটা কি বজায় থাকে? তাহলে এই পরিচয়টা কেন ইতিহাসের আড়াল করে রাখতে চায় এদেশের সো-কল্ড সুশীলরা? এই ইতিহাসের নিষ্পত্তি হওয়া জরুরি। সো-কল্ড এসব সুশীলদের এই ন্যারেটিভ ধরে রাখতে চাওয়ার পেছনের মূল রাজনীতিটা হলো ভারতীয় আধিপত্যবাদ এবং সেক্যুলারিজম এর নামে ইসলাম বিদ্বেষ। এই ন্যারেটিভই এদেশের রাজনীতিতে এসব ভারতীয় এজেন্ট ও ইসলাম বিদ্বেষীদের অক্সিজেনের মূল উৎস।
@@FarzanaTamaকারণ তিনি সহমর্মিতা জানেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কে এই দেশের মানুষ তার মৃত্যুর আগে ও পরে সর্বস্ব দিয়ে ভালোবাসছে। তবুও হাসিনা সরকারের পেট বরে নাই। শেখ মুজিব কে নবী, পির উপাধি দিতে চেয়েছিলেন। অতিরিক্ত হাইফ করার ফল এখন তো পাচ্চে।
কোন দেশের একজন শোষক এবং স্বৈরাচার কোনভাবেই কি সেদেশের বন্ধু কিংবা জাতির পিতা হতে পারে? একটা ডিউরেশনের জন্য হলেও, একনায়ক শোষক ও স্বৈরাচার হয়ে ওঠার পর সেটা কি বজায় থাকে? তাহলে এই পরিচয়টা কেন ইতিহাসের আড়াল করে রাখতে চায় এদেশের সো-কল্ড সুশীলরা? এই ইতিহাসের নিষ্পত্তি হওয়া জরুরি। সো-কল্ড এসব সুশীলদের এই ন্যারেটিভ ধরে রাখতে চাওয়ার পেছনের মূল রাজনীতিটা হলো ভারতীয় আধিপত্যবাদ এবং সেক্যুলারিজম এর নামে ইসলাম বিদ্বেষ। এই ন্যারেটিভই এদেশের রাজনীতিতে এসব ভারতীয় এজেন্ট ও ইসলাম বিদ্বেষীদের অক্সিজেনের মূল উৎস।
একদম সত্যি কথা, এমনটাই আমি জানি। আমি মুজিব নগর সন্তান, সোহেল তাজ কে হয়ত দেখেছি CIT রোডের সেই বড় বিল্ডিংয়ে। আমার বাবাও কাজ করেছেন তাজউদ্দীন সাহেবের অফিসে, নুরুল কাদেরের অফিসে। সে এক বিরাট কাহিনী। যা বলছে সব সত্য, অন্য সব ভার্সন একবারে ভূয়া।
এগুলা আগে থেকেই জানতাম। সোহেল তাজ যা বলেছেন, একদম সঠিক। তাজউদ্দীন আহমেদ না থাকলে, বাংলাদেশ স্বাধীন হতো না। এবং সেই বিএসএফ অফিসারকে যখন তাজউদ্দীন বলেন, ইটারনাল ফ্রেন্ডস বাট ইকুয়াল " তখন সেই অফিসার বলেন, তাজউদ্দীন নট জাস্ট এ পলিটিশিয়ান, হি ইজ এ স্টেটসম্যান!! তাজউদ্দীন আহমেদ, কলকাতায় থাকাকালীন একটা টাকাও বাজে খরচ করতেন না। শার্ট পড়তেন একটা। সেটা রাতে অফিস শেষ করে কলপাড়ে বসে নিজে কেঁচে ধুয়ে জানালার ধারে শুকাতে দিতেন। সকালে আবার সেই শার্ট পরেই অফিস করতেন!
Mujib’s image was more dominant on that time and for the sake of independence, his name was used, this is true but on one predicted that he could be so power greed dictator including Taj Uddin and constitution framer, barristerAmirul Islam
Mujib tried at his best to get his PM ship at the last moment. He never ever declared independence. When Mujib was back from Pakistan, he got everything ready. He was so rude and ingratitude that he didn’t even asked Taj uddin how he managed liberation war. Ziaul Rahman first declared independence in his own name and then he changed his comment and redeclared as “ on behalf of great leader Sheikh Mujib” just to make better impact on the public. Because Mujib was more known to the public as political leader. Bhashani was the chairman of Awami League but Mujib created so much of pressure on him to resign so that Mujib can be the leader of AL. He had been always rude and power greed along his whole life. When hundreds of thousands people died in hunger in 1974, Mujib wasted so much of money from government fund of poor baby nation to celebrate his own sun’s wedding!
@@hadiislam3738 True. Pakistan take PM banay dile Bangladesh er shadhinota aste aro deri hoto. Shesh porjonto se shadhinotar ghoshona dite raji hoy ni karon tahole take deshdrohi bola hobe. He used everyone like Vashani, Tajuddin,Syed Najrul Islam to climb up the ladder. tarpor tader oshomman kore chure fele dise khomota paoar por.
Acca mene nilam uni power chaice but tumi ki dekho na je 5 August jeta hoyece setar first step ki cilo pore ki hoice...r kicu bollam na so je kono war kono dabi theke ase pore seta onek boro war a porinoto hoy jeta 5 August theke sikha neoya ucit bujco buddo bro 😂😂
@@User-Kaathal কখনও নয়,কে তাজউদ্দীন আহমদকে মন্ত্রিসভা থেকে বহিষ্কার করে ছিল, কে জেলে ডুকিয়ে ছিল, কে বাকশাল কায়েম করতে চেয়ে ছিল? সব ক্ষমতা শেখ মুজিব ভোগ করতে চেয়ে ছিল তাই না, এদেশের লাখ শহীদের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা একটি পরিবার ভোগ করতে ছিল। আর বাকীরা তাদের দাসে পরিনত হয়েছিল। বৈষম্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে স্বাধীনতা অর্জন কি একটি পরিবারের জন্য হয়েছিল। সকলেরই অধিকার আছে প্রেসিডেন্ট প্রধানমন্ত্রী হওয়ার। কিন্তু শেখ মুজিব শেখ হাসিনা দেশটাকে পৈত্রিক সম্পত্তি হিসেবে ভোগ করতে চেয়ে ছিল।
আপনি ঠিকই বলেছেন, অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে, ইতিহাস সবারই জানা দরকার, 25 শে মার্চ রাতে সেদিন শেখ মুজিব ওই পেপারে সিগনেচার করলে আন্দোলন তার মুক্তিযুদ্ধের রূপ নিত না, এটা ফিলিস্তিনের মত হয়ে যেতে পারতো।।। হয়তো সেই কারণে সিগনেচার করেননি।।। যাই হোক ইতিহাস গবেষকরা নিশ্চয়ই এ বিষয়ে গবেষণা করবেন।।।❤❤❤❤
শেখ মুজিবুর রহমান যে স্বাক্ষর করতে চাচ্ছিলেন না এটা সাংবাদিক ইলিয়াস ভাইয়ের প্রতিবেদনে শুনেছি। কিন্তু সেই প্রতিবেদনের ওই কথাটা বিশ্বাস হয় নি।আজ যখন সোহেল তাজের মুখে শুনলাম যে শেখ মুজিব স্বাধীনতার ঘোষণা পত্রে স্বাক্ষর করতে চাই নি তখন অবিশ্বাসের জায়গা টা পরিষ্কার হয়ে গেছে।
তাজউদ্দীন ২৫শে মার্চ রাতে মুজিবের কাছে যে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র নিয়ে যায় ওটাই অন্যান্য দিকে ছড়িয়ে দেয়া হয় আগে থেকে। হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে অবস্থান করা বিদেশি সাংবাদিকরাও শেখ মুজিবের নামে তৈরি অর্থাৎ তাজউদ্দীনের লেখা স্বাধীনতার সেই ঘোষণাপত্রই হাতে পায় এবং পরে বিদেশি সংবাদ মাধ্যমে মুজিবের নামে স্বাধীনতার নিউজ করে। গণহত্যা শুরুর মুহূর্ত থেকেই তাজউদ্দীনের লেখা এই ঘোষণাপত্রই দেশের নানাস্থানে ছড়িয়ে পড়ে ছাত্রজনতার মুখে-মুখে। কেউ কেউ স্বউদ্যোগে চিরকুটে লিখে স্বাধীনতার ঘোষণা ছড়িয়ে হাতে হাতে। চট্টগ্রামেও এই ঘোষণাপত্রের খবরই পৌঁছায়। চট্টগ্রামে আওয়ামীলীগের নেতা এমএ হান্নান প্রথম বেতারে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেন। পরে জিয়াউর রহমানকে আনা হয়। জিয়াউর রহমান নিজস্ব উদ্যোগে স্বাধীনতার ঘোষণা করেনি, বরং চট্টগ্রাম আওয়ামীলীগের নেতাদের অনুরোধে ছাত্রজনতার দখলকরা বেতারকেন্দ্রের নিরাপত্তা দিতে সেনাসদস্য মোতায়েন করেন। এক পর্যায়ে আওয়ামীলীগের নেতাদের কথা রাখতেই জিয়া শেখ মুজিবের পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেন। বলা চলে, তাজউদ্দীনের প্রচেষ্টাই সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। বিদেশি সংবাদ প্রচারের কারণে সবাই জানত, মুজিবই দেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করেছে, কিন্তু বাস্তবে এটা ঘটেনি বরং মুজিব নিজেকে বাঁচাতে চেয়েছে। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করার মতো সাহস তার ছিলো না।
তাজ উদ্দিন ও ইন্দিরা গান্ধীর সেই মিটিং এর কিছুটা দৃশ্য "Sam Bahadur " মুভিতে দেখানো হয়েছে। একটি তৎকালীন ভারতীয় সেনাপ্রধান Manekshaw র জীবনের উপর নির্মিত।
ইতিহাসের যুদ্ধ জানতে কার কথা বিশ্বাস করব তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর নাকি ৫০ বছর পরে নাদেখা অন্ধ ভক্তদের কথা...সে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কৌশলগত সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম অথচ বঙ্গবন্ধুর নিজেও কখনো এটা বলেননি যে আমি কৌশলগত সিদ্ধান্তর কারণে মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা দেয়নি অথচ এখন অন্ধ ভক্তদের মুখে এটা শুনতে হয় যে তিনি নাকি কৌশলগত সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।
আমি সব সময় শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করি বাংলার অবহেলিত নেতা জনাব তাজ উদ্দিন আহমেদকে । আপনি যতটুকু বলেছেন সব সত্যি বলেছেন ভাই
কোন দেশের একজন শোষক এবং স্বৈরাচার কোনভাবেই কি সেদেশের বন্ধু কিংবা জাতির পিতা হতে পারে? একটা ডিউরেশনের জন্য হলেও, একনায়ক শোষক ও স্বৈরাচার হয়ে ওঠার পর সেটা কি বজায় থাকে? তাহলে এই পরিচয়টা কেন ইতিহাসের আড়াল করে রাখতে চায় এদেশের সো-কল্ড সুশীলরা? এই ইতিহাসের নিষ্পত্তি হওয়া জরুরি। সো-কল্ড এসব সুশীলদের এই ন্যারেটিভ ধরে রাখতে চাওয়ার পেছনের মূল রাজনীতিটা হলো ভারতীয় আধিপত্যবাদ এবং সেক্যুলারিজম এর নামে ইসলাম বিদ্বেষ। এই ন্যারেটিভই এদেশের রাজনীতিতে এসব ভারতীয় এজেন্ট ও ইসলাম বিদ্বেষীদের অক্সিজেনের মূল উৎস।
@@aleya8796 কিসের অবহেলিত নেতা তাজউদ্দিন? ভারতের সাথে ৭ দফা গোলামীর চুক্তি তাজউদ্দিনই করেছিল। ইতিহাস জানেন আগে..আবেগ মার্কা কথা শুনে গলে যাইয়েন না
Pil khana hottar shate jorito apnio
@@mahedihasan3888Hasina jorito pilkhana hottai mujib paribarer sobai jorito
তাজ উদ্দিন ঘোর বামপন্থী ছিল। এই লোকের কাছে ক্ষমতা গেলে দেশের অবস্থা আরো খারাপ হইত।
তাজ উদ্দিন আহমেদ স্বাধীনতার সফল প্রধানমন্ত্রী,,,,
❤
ভারতীয় মাল তাজ উদ্দিন ই ভারতের সঙ্গে চুক্তি করেছিল যে চুক্তির কারণ এ সৈয়দ নজরুল ইসলাম অজ্ঞান হয়েছিল
সোহেল তাজ টাউট, কারন সে লীগের সদস্য ছিল
Fr
তাজ উদ্দিন আহমেদের অবদান ভুলার নয়!
তাজ তোমাকে অশেষ ধন্যবাদ। তুমি শুনেছ।আমরা দেখেছি। বঙ্গবন্ধু এবং তিনার পরিবারেরর সদস্যবৃন্দের ভুলের মাশুল জাতিকে বহুবারই দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। কিছু বলার নেই। ভালো থেকো ভাই।
মুক্তিযুদ্ধে তাজউদ্দীনের অবদান অনস্বীকার্য
কিন্তু তাকে সেভাবে কেউই মূল্যায়ন করেনি।
সেটা যেনো কেউ করতে না পারে সবাই যেনো শুধু মুজিব বন্দনা করে সেটা নিশ্চিত করেছিল ইন্ডিয়ান RAW
কোন দেশের একজন শোষক এবং স্বৈরাচার কোনভাবেই কি সেদেশের বন্ধু কিংবা জাতির পিতা হতে পারে? একটা ডিউরেশনের জন্য হলেও, একনায়ক শোষক ও স্বৈরাচার হয়ে ওঠার পর সেটা কি বজায় থাকে? তাহলে এই পরিচয়টা কেন ইতিহাসের আড়াল করে রাখতে চায় এদেশের সো-কল্ড সুশীলরা? এই ইতিহাসের নিষ্পত্তি হওয়া জরুরি। সো-কল্ড এসব সুশীলদের এই ন্যারেটিভ ধরে রাখতে চাওয়ার পেছনের মূল রাজনীতিটা হলো ভারতীয় আধিপত্যবাদ এবং সেক্যুলারিজম এর নামে ইসলাম বিদ্বেষ। এই ন্যারেটিভই এদেশের রাজনীতিতে এসব ভারতীয় এজেন্ট ও ইসলাম বিদ্বেষীদের অক্সিজেনের মূল উৎস।
যে ইতিহাস জানে সে মুজিব বেজন্মা কে ভালোবাসে না তাজউদ্দিন সহ বাকি নেতা কে ভালোবাসে
সহমত। বঙ্গবন্ধু তাকে কোনঠাসা করে রাখছিল
সহমত
ছোটবেলা হতেই শুনেছি তাজউদ্দীন স্যারের প্রতাপের কথা৷ তিনি আমাদের সত্যিকারের হিরো৷ উনি আমাদের শ্রদ্ধা ও সম্মানের পাত্র
মুক্তি যোদ্ধা নিয়ে যদি কোন রাজনৈতিক নেতা হিসেবে মুল্যায়ন পায় সেটা ভাসানী,, আর মুজিব নগর সরকারের একটা চুক্তি ছিলো ভারতের সাথে সেই সত্য কথা টা সোহেল তাজ কে যদি বলতে বলেন তার কলিজা থাকলে সেটা বলতে গেলে সব মানুষ থুতু দিবে থুতু
তাজুদ্দিন ছিলেন সত্যিকারের একজন দেশ প্রেমিক এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার অন্যতম মহানায়ক। কিন্তু মানুষটাকে নিজের দল যেমন মুল্যায়ন করেনাই এই জাতীয় তা পারে নাই।
তাজউদ্দিন আহমেদ কে অনেক সম্মান ও সেলুট জানাই। তিনি একজন ভালো নেতা ছিলেন।
কোন দেশের একজন শোষক এবং স্বৈরাচার কোনভাবেই কি সেদেশের বন্ধু কিংবা জাতির পিতা হতে পারে? একটা ডিউরেশনের জন্য হলেও, একনায়ক শোষক ও স্বৈরাচার হয়ে ওঠার পর সেটা কি বজায় থাকে? তাহলে এই পরিচয়টা কেন ইতিহাসের আড়াল করে রাখতে চায় এদেশের সো-কল্ড সুশীলরা? এই ইতিহাসের নিষ্পত্তি হওয়া জরুরি। সো-কল্ড এসব সুশীলদের এই ন্যারেটিভ ধরে রাখতে চাওয়ার পেছনের মূল রাজনীতিটা হলো ভারতীয় আধিপত্যবাদ এবং সেক্যুলারিজম এর নামে ইসলাম বিদ্বেষ। এই ন্যারেটিভই এদেশের রাজনীতিতে এসব ভারতীয় এজেন্ট ও ইসলাম বিদ্বেষীদের অক্সিজেনের মূল উৎস।
আওয়ামী লীগের দায়িত্ব নেন ভাই। স্বজন প্রীতি গোপালগঞ্জবাসী, আর দুর্নীতিবাজরা শুধু আপনাকে সহ্য করতে পারবে না।
মুজিব ভাই ভেবেছিল, তাজ উদ্দিন কি তাকেও ছাড়িয়ে যাচ্ছে?
হুম
একদম।আল্লাহ চাইলে সব পারেন।ইতিহাস লুকানো যায় না।নতুন প্রজন্ম শেরে বাংলা একে ফজলুল হক, তাজ উদ্দিন,ভাসানিকে মূল্যায়ণ করা শিখেছে।যারা রাজাকার বলছে তারা মূলত মুজিববাদ বিশ্বাসী,দেশপ্রেমি না,,
ভাই শেখ মুজিব পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী পদে নির্বাচন করেছিলেন, কিন্তু তাজউদ্দীন একজন সাংসদ প্রার্থী ছিলেন।
সত্য তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে শ্রদ্ধা করি
সত্যি কথা বলার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
আওয়ামী লীগের দায়িত্ব নেন ভাই। স্বজন প্রীতি গোপালগঞ্জবাসী, আর দুর্নীতিবাজরা শুধু আপনাকে সহ্য করতে পারবে না।
সিঙ্গাপুর থেকে স্যালুট আপনি আমাদের গাজীপুরের অহংকার আপনার বাবা ছিল আমাদের একজন মহান নেতা গাজীপুরের অহংকার
কোন দেশের একজন শোষক এবং স্বৈরাচার কোনভাবেই কি সেদেশের বন্ধু কিংবা জাতির পিতা হতে পারে? একটা ডিউরেশনের জন্য হলেও, একনায়ক শোষক ও স্বৈরাচার হয়ে ওঠার পর সেটা কি বজায় থাকে? তাহলে এই পরিচয়টা কেন ইতিহাসের আড়াল করে রাখতে চায় এদেশের সো-কল্ড সুশীলরা? এই ইতিহাসের নিষ্পত্তি হওয়া জরুরি। সো-কল্ড এসব সুশীলদের এই ন্যারেটিভ ধরে রাখতে চাওয়ার পেছনের মূল রাজনীতিটা হলো ভারতীয় আধিপত্যবাদ এবং সেক্যুলারিজম এর নামে ইসলাম বিদ্বেষ। এই ন্যারেটিভই এদেশের রাজনীতিতে এসব ভারতীয় এজেন্ট ও ইসলাম বিদ্বেষীদের অক্সিজেনের মূল উৎস।
বলুন, বাংলাদেশের অহংকার
উনাকে বড় করতে গিয়ে ছোট করে ফেলছেন কেন জানেন??
উনি উনার বাবা গাজীপুরের না বাংলাদেশের অহংকার বাংলাদেশর গর্ব....... শুধু আওয়ালীগ এর কারনে ইতিহাসে উনাকে যোগ্য মূল্যায়ন করা হয় নাই
পুরো বাংলাদেশের অহংকার
গাজিপুরের নয় , বাংলাদেশের ।
এই হিস্ট্রি অনেক সিনিয়র ক্যাডারদের কাছে শুনেছি.. একজন তাজউদ্দীন আহমেদ দূরদর্শী এবং সৎ ছিলেন। তিনি শুরু থেকেই ইন্দিরা গান্ধীর সাথে দ্যর্থ কণ্ঠে কথা বলেছেন
আওয়ামী লীগের দায়িত্ব নেন ভাই। স্বজন প্রীতি গোপালগঞ্জবাসী, আর দুর্নীতিবাজরা শুধু আপনাকে সহ্য করতে পারবে না।
দ্ব্যর্থহীন হবে।
সোহেল সাহেব আপনার বাবা আজো বাংলার তাজ।।। আপনি আপনার স্হান পরিষ্কার করুণ।।।
"সোহেল তাজ" -কে বাংলাদেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাই।
After watching this interview I'm confirmed that "Sohel Taj" should be the next prime minister of People's Republic of Bangladesh and he's extremely capable and deserving for being the next prime minister of Bangladesh 🇧🇩 ❤
খুব চমৎকার বললেন ভাই, ধন্যবাদ।।।
সঠিক ইতিহাস জাতির সামনে তুলে ধরা হোক পরিষ্কারভাবে
কোন দেশের একজন শোষক এবং স্বৈরাচার কোনভাবেই কি সেদেশের বন্ধু কিংবা জাতির পিতা হতে পারে? একটা ডিউরেশনের জন্য হলেও, একনায়ক শোষক ও স্বৈরাচার হয়ে ওঠার পর সেটা কি বজায় থাকে? তাহলে এই পরিচয়টা কেন ইতিহাসের আড়াল করে রাখতে চায় এদেশের সো-কল্ড সুশীলরা? এই ইতিহাসের নিষ্পত্তি হওয়া জরুরি। সো-কল্ড এসব সুশীলদের এই ন্যারেটিভ ধরে রাখতে চাওয়ার পেছনের মূল রাজনীতিটা হলো ভারতীয় আধিপত্যবাদ এবং সেক্যুলারিজম এর নামে ইসলাম বিদ্বেষ। এই ন্যারেটিভই এদেশের রাজনীতিতে এসব ভারতীয় এজেন্ট ও ইসলাম বিদ্বেষীদের অক্সিজেনের মূল উৎস।
@@asafur628 এখন যদি কেউ সঠিক ইতিহাস তুলে ধরেন তাহলেই জানতে পারবেন স্বাধীনতার মহা নায়ক কে বা কারা ছিলেন। এই জন্য শেখ মুজিবুর রহমানের পাকিস্তান জেলের যারা শেখ মুজিবের খেদমতের জন্য কয়েদি হিসেবে জেল সঙ্গী ( আই এস আই অফিসার) তাদের লেখা বই থেকে জানা যাবে তিনি কি স্বাধীনতা চেয়েছিলেন কি চাননি।
সোহেল তাজ ভাইয়ের কথা শুনে অনেক মনোমুগ্ধ হইলাম এবং তাজউদ্দীন আহমেদ বা আমাদের দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তেনার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা পোষণ করছি।আল্লাহ যেন তাজউদ্দিন আহমেদকে জান্নাতুল ফেরদাউস নাসীব করে আমিন।
Yes tik ❤
Amin❤
আওয়ামী লীগের দায়িত্ব নেন ভাই। স্বজন প্রীতি গোপালগঞ্জবাসী, আর দুর্নীতিবাজরা শুধু আপনাকে সহ্য করতে পারবে না।
তাজউদ্দিন আহমেদ ছিলেন সত্যিকার দেশপ্রেমিক। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর কারণে ইতিহাস থেকে আড়ালে চলে গেছেন উনার মতো অনেক দেশপ্রেমিকরা।
প্রকৃত দেশপ্রেমিক ছিলেন তাজউদ্দীন আহমদ।উনার যোগ্য সন্তান সোহেল তাজ ভাই।❤
Tahole je vason golu diyeche ,tamadr ja kicho se niye neme jaow . Vasongulo ki mitha cilo ? I don't no.
আপনি সবসময় সত্যের পক্ষে ছিলেন, আশা করি সবসময় থাকবেন।।🎉❤
অনেক অনেক ধন্যবাদ, এতো সুন্দর সত্য তরুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার জন্য ❤❤
Well articulated talk. Thanks for unfolding the history of our great revolution.
এতদিন লাগলো এই সত্য কথাটা সৎ সাহস নিয়ে বলতে। আপনার বড় বোন কিন্তু মাথা উঁচু করে বহু আগেই একথা বলে গিয়েছেন। কোন লোভ, ভয় তাকে স্পর্শ করে নি। আপনি এখন সুযোগ বুঝে সুবোধ হয়েছেন
tar somporke age valo kore janun
সব কথা সব সময় বলা যায় না ❗
উনি যখন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ছিলেন, তখন শেখ হাসিনা কি কি অনৈতিক প্রস্তাব দিয়েছেন সেটাও তিনি এক সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেছেন এবং যারজন্য তিনি দেশ ছেড়ে আমেরিকা চলে গিয়েছিলেন‼️
অনেক অনেক শ্রদ্ধা বাংলার বীর তাজউদ্দিন আহমেদের জন্য।আল্লাহপাক ওনাকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন,আমিন।
আওয়ামী লীগের দায়িত্ব নেন ভাই। স্বজন প্রীতি গোপালগঞ্জবাসী, আর দুর্নীতিবাজরা শুধু আপনাকে সহ্য করতে পারবে না।
সোহেল তাজ একজন ভালো দেশ প্রেমিক মানুষ 🫡
আমিও মনে করি ভালো কিন্তু ১৫ ই আগস্ট ৩২ নম্বরে ওনার যাওয়া ঠিক হয় নাই
@@ASAD-yi2wq কেন বোধগম্য হলো না। বঙ্গবন্ধু ছিলেন স্বাধীনতার স্থপতি এবং ৭০ সালে নির্বাচিত রাজনৈতিক দলের প্রধান। জাতির পিতা থাকে কেউ না বললেও তিনিই ছিলেন প্রধান নেতা।
Chiro shotto...unar meye shob dhongsho kore dilo..@@abdulchowdhury1012
@@abdulchowdhury1012 প্রদান নেতা ছিলেন মাওলানা ভাসানী
এই জন্য পাকিসতানের কাছে পালিয়ে ছিল@@abdulchowdhury1012
সত্যি সত্যি অসাধারণ বলেছেন।
সবার কাছেই সবার বাবা সত্যবাদী,নিরহংকারী,একজন হিরো,,
আপনি আপনার মত করে ঘটনা বলছেন,, এমন অনেকেই অনেকের মত করে মুক্তিযুদ্ধের কথা বলবে,,এটাই স্বাভাবিক 👍
আমার বাবাও মুক্তিযোদ্ধা,, আমরাও উনার থেকে অনেক কিছু শুনছি,,জেনেছি
এটাই সঠিক ইতিহাস। আমরা জানতাম, আজ স্বীকৃতি পেল।
সোহেল তাজের সাক্ষাৎকার ধারাবাহিক ভাবে প্রচার করতে হবে।
যতো শুনতেছি আর জানতেছি অবাক হচ্ছি।
আরও জানতে চাই.....
"নেতা ও পিতা" বইটি পড়ুন আরো জানতে পারবেন৷
সারবিন আহমেদের নেতা ও পিতা বইয়ের হিসাবে, শেখ মুজিব হয়ে যায় বাংলার বড় রাজাকার, আমি এটা বিশ্বাস করি তাজউদ্দিন এবং তার ছেলে মেয়ে সহজ সরল ভালো মানুষ ছিল।
তোমার পিতা একজন বীর , সত্যি তুমি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের মতো কথা বলছো। বীরের সন্তান বীর । তোমাকে সালাম ।
তাজউদ্দিন আহমেদ সত্যিকারের নেতা ছিলেন।
জাতীয় চার নেতাই দেশকে ভালভাবে বুঝেছিলেন।
পিনাকি দাদা এই কথা অনেক আগেই বলেছেন , আজ প্রমাণ হলো। ❤
ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী শ্রদ্ধেয় বঙ্গতাজ তাজউদ্দিন আহমেদের সুযোগ্য সুসন্তান প্রিয় সোহেল তাজ আপনার জন্য অনেক ভালোবাসা ও শুভকামনা। ❤👍✌️
আপনে আজ যে সত্য জাতীর কাছে প্রকাশ করচেন জাতী এই বিষয়ে ক্লিয়ার ছিলনা আজ হলো।ধন্যবাদ বাংলাদেশের ১ম প্রধানমন্ত্রী তাজ উদ্দিন আহমেদের ছেলে সোহেল তাজ কে।
আগে থেকেই শুনছিলাম মুজিব ক্ষমতা লোভি ছিলেন, আজকে আবার সোহেল তাজের মুখ থেকে শুনলাম।
কোন দেশের একজন শোষক এবং স্বৈরাচার কোনভাবেই কি সেদেশের বন্ধু কিংবা জাতির পিতা হতে পারে? একটা ডিউরেশনের জন্য হলেও, একনায়ক শোষক ও স্বৈরাচার হয়ে ওঠার পর সেটা কি বজায় থাকে? তাহলে এই পরিচয়টা কেন ইতিহাসের আড়াল করে রাখতে চায় এদেশের সো-কল্ড সুশীলরা? এই ইতিহাসের নিষ্পত্তি হওয়া জরুরি। সো-কল্ড এসব সুশীলদের এই ন্যারেটিভ ধরে রাখতে চাওয়ার পেছনের মূল রাজনীতিটা হলো ভারতীয় আধিপত্যবাদ এবং সেক্যুলারিজম এর নামে ইসলাম বিদ্বেষ। এই ন্যারেটিভই এদেশের রাজনীতিতে এসব ভারতীয় এজেন্ট ও ইসলাম বিদ্বেষীদের অক্সিজেনের মূল উৎস।
এত কিছুর পরও সোহেল তাজ ১৫ আগষ্ট ৩২ নম্বরে গিয়ে সহমর্মিতা দেখালেন!!
@@FarzanaTama etihas er vejabiral k banaico Hero eta to asusthota.
@@FarzanaTamaকারণ তিনি সহমর্মিতা জানেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কে এই দেশের মানুষ তার মৃত্যুর আগে ও পরে সর্বস্ব দিয়ে ভালোবাসছে। তবুও হাসিনা সরকারের পেট বরে নাই। শেখ মুজিব কে নবী, পির উপাধি দিতে চেয়েছিলেন। অতিরিক্ত হাইফ করার ফল এখন তো পাচ্চে।
বিএনপির মফিজ বুদ্ধি জিবি
Respect Taj Uddin Ahmed
ধন্যবাদ। সকল সত্য কথা বলার জন্য অশেষ ধন্যবাদ
শেখ মুজিব ৭১ এর শেষ থেকেই বিতর্কিত।।। আগেই সম্মান করতাম কিন্তু নানাবিধ কারণে এখন আর মন থেকে সম্মান করতে পারি না।।।
১৩ বছর জেল খেটেছে বঙ্গবন্ধু তাজ উদ্দিন আহম্মেদ না।
সহমত
উনি ছিলেন ৭১ এর সার্জিস আলম
তরা জিন্নাহর বংশধর
😂@@চাঁদেরবাড়ী-র৫ঢ
যোগ্য পিতার যোগ্য সন্তান সোহেল তাজ
কোন দেশের একজন শোষক এবং স্বৈরাচার কোনভাবেই কি সেদেশের বন্ধু কিংবা জাতির পিতা হতে পারে? একটা ডিউরেশনের জন্য হলেও, একনায়ক শোষক ও স্বৈরাচার হয়ে ওঠার পর সেটা কি বজায় থাকে? তাহলে এই পরিচয়টা কেন ইতিহাসের আড়াল করে রাখতে চায় এদেশের সো-কল্ড সুশীলরা? এই ইতিহাসের নিষ্পত্তি হওয়া জরুরি। সো-কল্ড এসব সুশীলদের এই ন্যারেটিভ ধরে রাখতে চাওয়ার পেছনের মূল রাজনীতিটা হলো ভারতীয় আধিপত্যবাদ এবং সেক্যুলারিজম এর নামে ইসলাম বিদ্বেষ। এই ন্যারেটিভই এদেশের রাজনীতিতে এসব ভারতীয় এজেন্ট ও ইসলাম বিদ্বেষীদের অক্সিজেনের মূল উৎস।
অন্যদের কাছ থেকে যেমনটি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস শুনেছি প্রায় তেমনই করে সোহেল তাজ বর্ণনা করলেন।
একদম সত্যি কথা, এমনটাই আমি জানি। আমি মুজিব নগর সন্তান, সোহেল তাজ কে হয়ত দেখেছি CIT রোডের সেই বড় বিল্ডিংয়ে। আমার বাবাও কাজ করেছেন তাজউদ্দীন সাহেবের অফিসে, নুরুল কাদেরের অফিসে। সে এক বিরাট কাহিনী। যা বলছে সব সত্য, অন্য সব ভার্সন একবারে ভূয়া।
আপনার ফেসবুক আইডি দেন!
😂😂😂😂 বিনোদন
তাজ উদ্দিন সাহেব আর মিজান চৌধুরী মন্ত্রী পরিষধ থেকে কেন বাদ পড়েছিল জানেন কি ?
@@AsifAunindyamujib rajakar chilo
@@Ak-ib5sq I don't tell it that way! See the interview of Zillur Rahman!
সত্য প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ
সঠিক ইতিহাস কিছুটা হলেও জাতির সামনে তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
71 এর পুরু সময়টা বঙ্গবন্ধু জেলে বসে কাটিয়েছে, তাহলে তিনি কিভাবে দেশের স্বাধীনতায় অবদান রেখেছেন। মূল অবদান তাদেরই যারা এদেশে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছে।
যুদ্ধের হয়েছিলোই বঙ্গবন্ধুর ছয়দফার কারণে
বঙ্গবন্ধু যুদ্ধের নয় মাস হয়তো বন্দি ছিলেন, কিন্তু তার সফলতা হচ্ছে, তিনি একটি জাতিকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করেছেন।
@@arnobsharif7856প্রস্তুত ? কি ভাবে ? উনি তো পাকিস্তান ভাংতেই চান নাই !
@@Xyz-gf5op যদি সময় পান আমি সিরাজুল আলম খান বলছি বইটি পড়েন।গুগলে pdf আছে। সব বিতর্কের সমাধান।
@@Xyz-gf5oppagl nki?
তাজউদ্দীন আহমদ এবং উনার কাজ নিয়ে জানার আগ্রহ সবসময় ছিল।
বাংলাদেশের নোংরা রাজনীতিতে তাজের খানা নেই
আপনি সবসময় সত্যের পক্ষে ছিলেন, আশা করি সবসময় থাকবেন।
আসল কথা হলো উনি কখনো বাংলাদেশের স্বাধীনতা চায়নি, অনি চেয়েছেন উনার ক্ষমতা, এটা এই জাতি আগে থেকেই জানতো, কিন্তু বলার মত সাহস করেনি।😢😢
Agreed 💯👍
জনগণ যা বলে তাই সত্যি বলে বিবেচিত হয়. একজন ছেলে বা মেয়ে তার বাবার নামে কি বললো সেটা সত্য বলে বিবেচিত হওয়ার যথেষ্ট যুক্তি আছে বলে আমি মনে করি না.
@@sabinayeamin921 1972-75 e ki jani hoisilo deshe?
এ সমস্ত ঘটনা মিডিয়ায় আশা উচিৎ। এতে অনেক তথ্য সামনে আসবে। ধন্যবাদ
তাজ উদ্দিন আহমেদ স্বাধীনতার অন্যতম একজন মহা নায়ক। অথচ তার কোন সম্মাননা আমরা বিগত সময়ে দেখিনি যা খুবই দুঃখজনক।
স্যালুট স্যার আপনা কে ।জাতীয় কে সঠিক ইতিহাস জানানোর জন্য ।
এগুলা আগে থেকেই জানতাম। সোহেল তাজ যা বলেছেন, একদম সঠিক। তাজউদ্দীন আহমেদ না থাকলে, বাংলাদেশ স্বাধীন হতো না।
এবং সেই বিএসএফ অফিসারকে যখন তাজউদ্দীন বলেন, ইটারনাল ফ্রেন্ডস বাট ইকুয়াল " তখন সেই অফিসার বলেন, তাজউদ্দীন নট জাস্ট এ পলিটিশিয়ান, হি ইজ এ স্টেটসম্যান!!
তাজউদ্দীন আহমেদ, কলকাতায় থাকাকালীন একটা টাকাও বাজে খরচ করতেন না। শার্ট পড়তেন একটা। সেটা রাতে অফিস শেষ করে কলপাড়ে বসে নিজে কেঁচে ধুয়ে জানালার ধারে শুকাতে দিতেন। সকালে আবার সেই শার্ট পরেই অফিস করতেন!
তাজ উদ্দীন সত্যিকারের বাংলার তাঁজ
১০ জানুয়ারি মুজিব এসেছিলো ৩০ জানুয়ারি জহির রায়হান গুম হয়েছিলো
মুজিবের বাটপারি গুলা এইভাবে একপোজ কইরেন না ব্রো😊
আপনি সত্য কথা বলেন এভাবেই এগিয়ে যান
ধন্যবাদ সঠিক ইতিহাস বলার জন্য
স্বাধীনতার সঠিক ইতিহাস আমরা জানতে আগ্রহি। আপনার কথায় কিছু জেনেছি, আরো অনেক বাকি, আশা করি আরো জানাবেন
প্রফেসর ডক্টর সিদ্দিকুর রহমান খান স্যারের ক্লাসে আমরা এই ইতিহাসগুলো শুনেছিলাম।
আপনার আলোচনা ভালো লাগলো। আজি প্রথম শুনলাম।
স্বাধীনতা ঘোষণা পত্রে সাক্ষর না দেওয়া ব্যাক্তিও দেশে স্বাধীনতার ঘোষক হয়ে যায়।
তখন পর্যন্ত তো পাকিস্তান সেনারা আক্রমণ করেন নি,আক্রমণের আগে ঘোষণা দিলে এটা বিচ্ছিন্নতাবাদ আন্দোলন হতো।এতে পৃথিবীর কোন দেশেরই সমর্থন পাওয়া যেতো না।
জাতির আউব্বা হয়ে গেছে😂😂
@@mollahagrokapasia8515 ১১টার সময় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সাথে চালে যায় আবার ১২ এক মিনিটে ঘোষণা দেয় এ তো কোয়ান্টাম কণার চেয়ে এগিয়ে গেছে।
স্বাক্ষর করেছিল আগে আর পরে
@@iqbalhossainchowdhury1144 কখন মুক্তি যুদ্ধের পর।
সত্য ও সুন্দর বলেছেন ধন্যবাদ
একজন সত্যি কারের দেশপ্রেমিক ছিলেন তাজউদ্দিন আহমেদ,মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ক।
৭১ সালে আপনার বাবা তাজউদ্দীন সাহেবই বলেছিলেন তোমার নেতা আমার নেতা শেখ মুজিব শেখ মুজিব, শেখ মুজিবের পথ ধরো বাংলাদেশ স্বাধীন করো।
সেটা তাজ উদ্দিন আহমেদ এর মহানুভবতা
আমার মনে হয় তাজউদ্দীন আহমদ কে জোর করে বলতে বলা হয়ে ছিল
Mujib’s image was more dominant on that time and for the sake of independence, his name was used, this is true but on one predicted that he could be so power greed dictator including Taj Uddin and constitution framer, barristerAmirul Islam
Mujib tried at his best to get his PM ship at the last moment. He never ever declared independence. When Mujib was back from Pakistan, he got everything ready. He was so rude and ingratitude that he didn’t even asked Taj uddin how he managed liberation war. Ziaul Rahman first declared independence in his own name and then he changed his comment and redeclared as “ on behalf of great leader Sheikh Mujib” just to make better impact on the public. Because Mujib was more known to the public as political leader. Bhashani was the chairman of Awami League but Mujib created so much of pressure on him to resign so that Mujib can be the leader of AL. He had been always rude and power greed along his whole life. When hundreds of thousands people died in hunger in 1974, Mujib wasted so much of money from government fund of poor baby nation to celebrate his own sun’s wedding!
@@hadiislam3738 True. Pakistan take PM banay dile Bangladesh er shadhinota aste aro deri hoto. Shesh porjonto se shadhinotar ghoshona dite raji hoy ni karon tahole take deshdrohi bola hobe. He used everyone like Vashani, Tajuddin,Syed Najrul Islam to climb up the ladder. tarpor tader oshomman kore chure fele dise khomota paoar por.
আমি অনেক বার বলছি, ইতিহাস ঠিকই চিনে নিবে জাতীয় নায়ক তাজউদ্দিন সাহেব কে।
পিতা কেমন ছিলেন তা তো কন্যাকে দেখেই কিছুটা বোঝা যায়।
R tareq ziya dekhle buja zai je ziya kmn cilo r8😂😂
@@shakilkhan-rr8nd akta kotha to sotto j tora ja bolo tora ta na tora Fake
@@shakilkhan-rr8nd Tarek jia sob kotha te Baper tobji porena.
জালিমের ঘরে আরেক জালিমের জন্ম হয়েছে
বাস্তবতা হলো উনি ক্ষমতা চেয়েছিলেন স্বাধিনতা না
Keda??
শেখ মুজিব
শেখ মুজিব ক্ষমতার যেগে ছেয়েছিল দেশভাগ হক এইটা চায়নি
Acca mene nilam uni power chaice but tumi ki dekho na je 5 August jeta hoyece setar first step ki cilo pore ki hoice...r kicu bollam na so je kono war kono dabi theke ase pore seta onek boro war a porinoto hoy jeta 5 August theke sikha neoya ucit bujco buddo bro 😂😂
@@shakilkhan-rr8ndরাইট
Sir, Shohel Taj ke 100 % Support Kory 👍
Old Dhaka Metroo City ♥️
Bangladesh 🇧🇩
Thanks a lot sir.
সত্যটা বলার জন্য।❤
এভাবেই সত্যিটা জাতির সামনে একদিন না একদিন উন্মুক্ত হবে
সত্য তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ 😱
আমরা আস্তে আস্তে সব সত্য ইতিহাস ইনশাআল্লাহ পাবো
We are happy that Sohel Taj also didnot compromise with the wrongdoers. It signifies that he is genniine with integrity and courage. Good leadership.
এই কথা গুলো তাজউদ্দীন সাহেব কে সম্মানিত করে না। বঙ্গবন্ধু আর তাজউদ্দীন সাহেব এর মধ্যকার সম্পর্ক অনেক মর্যাদাপূর্ণ।
Ta thik ace kintu sotto itihasho amader jana uchit......sobari vhul truti thakte pare......... Tar poreo shekh Mujib bder obisanbadi neta
তাজউদ্দীন আহমদকে কে জেলে ডুকিয়ে ছিল? কেন ডুকিয়ে ছিল? জাতি জানতে চায়? যদি জেলে না থাকতো তবে এভাবে চার নেতার মৃত্যু বরন করতে হতো না।
right❤
@@User-Kaathal কখনও নয়,কে তাজউদ্দীন আহমদকে মন্ত্রিসভা থেকে বহিষ্কার করে ছিল, কে জেলে ডুকিয়ে ছিল, কে বাকশাল কায়েম করতে চেয়ে ছিল? সব ক্ষমতা শেখ মুজিব ভোগ করতে চেয়ে ছিল তাই না, এদেশের লাখ শহীদের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা একটি পরিবার ভোগ করতে ছিল। আর বাকীরা তাদের দাসে পরিনত হয়েছিল। বৈষম্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে স্বাধীনতা অর্জন কি একটি পরিবারের জন্য হয়েছিল। সকলেরই অধিকার আছে প্রেসিডেন্ট প্রধানমন্ত্রী হওয়ার। কিন্তু শেখ মুজিব শেখ হাসিনা দেশটাকে পৈত্রিক সম্পত্তি হিসেবে ভোগ করতে চেয়ে ছিল।
আপনি আপনার বাবার মতো হয়েছেন, নীতিতে অটল , সারা বাংলাদেশ তথা আমাদের কাপাসিয়ার অহংকার, আপনি এগিয়ে যান।
বাংলাদেশের নয় ?
@@HasanIqbal-k7eHasan Iqbal k tajudin our Bangladeshi main hero
@@HasanIqbal-k7eবাংলাদেশ, বাংলাদেশ,, বাংলাদেশ।
@@redwanurrahman,
এই বার ঠিক আছে । ওকে।
ধন্যবাদ সোহেল ভাই,,সত্য ইতিহাস তুলে ধরার জন্য।
এমন ইতিহাস কিছুটা সাংবাদিক ইলিয়াস ৎেকেও শুনেছিলাম
এই কথা গুলো আগে থেকে বলা উচিৎ ছিলো
আমরা সোহেল তাজকে আবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাই
😂 ধূর মিয়া, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে লাগবে লুৎফুজ্জামান বাবরকে 😅😅😅😅
@@Mushfiqur_Rahim_Razu babar english pare na. ok diye kichuy hobe na. bisso maintain na korte parle sorastro motri hoye lav nai.
আপনি ঠিকই বলেছেন, অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে, ইতিহাস সবারই জানা দরকার, 25 শে মার্চ রাতে সেদিন শেখ মুজিব ওই পেপারে সিগনেচার করলে আন্দোলন তার মুক্তিযুদ্ধের রূপ নিত না, এটা ফিলিস্তিনের মত হয়ে যেতে পারতো।।। হয়তো সেই কারণে সিগনেচার করেননি।।। যাই হোক ইতিহাস গবেষকরা নিশ্চয়ই এ বিষয়ে গবেষণা করবেন।।।❤❤❤❤
আপনাকে সত্য কথা স্বীকার করার জন্য
ধন্যবাদ জানাই,
you are absolutely right
শেখ মুজিবুর রহমান যে স্বাক্ষর করতে চাচ্ছিলেন না এটা সাংবাদিক ইলিয়াস ভাইয়ের প্রতিবেদনে শুনেছি। কিন্তু সেই প্রতিবেদনের ওই কথাটা বিশ্বাস হয় নি।আজ যখন সোহেল তাজের মুখে শুনলাম যে শেখ মুজিব স্বাধীনতার ঘোষণা পত্রে স্বাক্ষর করতে চাই নি তখন অবিশ্বাসের জায়গা টা পরিষ্কার হয়ে গেছে।
বঙ্গবন্ধু ও তাজ উদ্দিন আহমেদ দুজন কে সম্মান করি।
স্বাধীনতার প্রশ্নে মজিবকে সম্মান করা যায় না । তাজ উদ্দিন কে সম্মান করা যায় ।
The more you know about Sheikh Mujib the less you respect him
তাহলে তো বিএনপির দাবি সঠিক যে জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা করেছে
সব জায়গায় ২৭ মার্চ,কিন্তু স্বাধীনতা দিবস ২৬ মার্চ।খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে এটা নিয়ে কোন বিতর্কিই ছিল না!
জিয়া এ কথা বলেছে যে মুজিবের পক্ষ থেকে বলছি।জিয়া তো সাধারণ একজন সৈনিক ছিল,মেজর ছিল৷ রাষ্ট্রীয় কিছু ছিল না
Aita sotto
তাজউদ্দীন ২৫শে মার্চ রাতে মুজিবের কাছে যে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র নিয়ে যায় ওটাই অন্যান্য দিকে ছড়িয়ে দেয়া হয় আগে থেকে। হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে অবস্থান করা বিদেশি সাংবাদিকরাও শেখ মুজিবের নামে তৈরি অর্থাৎ তাজউদ্দীনের লেখা স্বাধীনতার সেই ঘোষণাপত্রই হাতে পায় এবং পরে বিদেশি সংবাদ মাধ্যমে মুজিবের নামে স্বাধীনতার নিউজ করে।
গণহত্যা শুরুর মুহূর্ত থেকেই তাজউদ্দীনের লেখা এই ঘোষণাপত্রই দেশের নানাস্থানে ছড়িয়ে পড়ে ছাত্রজনতার মুখে-মুখে। কেউ কেউ স্বউদ্যোগে চিরকুটে লিখে স্বাধীনতার ঘোষণা ছড়িয়ে হাতে হাতে। চট্টগ্রামেও এই ঘোষণাপত্রের খবরই পৌঁছায়। চট্টগ্রামে আওয়ামীলীগের নেতা এমএ হান্নান প্রথম বেতারে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেন। পরে জিয়াউর রহমানকে আনা হয়।
জিয়াউর রহমান নিজস্ব উদ্যোগে স্বাধীনতার ঘোষণা করেনি, বরং চট্টগ্রাম আওয়ামীলীগের নেতাদের অনুরোধে ছাত্রজনতার দখলকরা বেতারকেন্দ্রের নিরাপত্তা দিতে সেনাসদস্য মোতায়েন করেন। এক পর্যায়ে আওয়ামীলীগের নেতাদের কথা রাখতেই জিয়া শেখ মুজিবের পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেন।
বলা চলে, তাজউদ্দীনের প্রচেষ্টাই সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। বিদেশি সংবাদ প্রচারের কারণে সবাই জানত, মুজিবই দেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করেছে, কিন্তু বাস্তবে এটা ঘটেনি বরং মুজিব নিজেকে বাঁচাতে চেয়েছে। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করার মতো সাহস তার ছিলো না।
এটাই সত্য.... কেউ মানুক আর না মানুক প্রথম ঘোষণাটা এসেছিল জিয়ার মুখ থেকে
সঠিক তথ্য তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
খুব ভালো ইতিহাস তুলে ধরার জন্য
সঠিক ইতিহাস আমরা জানিনা এটা সরকারি ভাবে কিভাবে জানানো যায় তার ব্যাবস্থা করা দরকার।
গাজীপুরের সন্তান হিসেবে তাইজউদ্দিন সাহেবকে নিয়ে অনেক গর্ববোধ করি
তাজ উদ্দিন ও ইন্দিরা গান্ধীর সেই মিটিং এর কিছুটা দৃশ্য "Sam Bahadur " মুভিতে দেখানো হয়েছে। একটি তৎকালীন ভারতীয় সেনাপ্রধান Manekshaw র জীবনের উপর নির্মিত।
সোহেল তাজ আমার আপন মামাতো ভাই। অসাধারণ একজন মানুষ তার জন্য আমরা গর্বিত ❤❤
Thanks for exposing true History..
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)।
It's true History ❤❤❤
বঙ্গবন্ধুকে বঙ্গবন্ধুর জায়গায় আর তাজ উদ্দীনকে তাজ উদ্দীন এর জায়গায় থাকতে দিন।
Mana korche keda, tmi? Mujib & his daughter always tried to hide history.
দুই জনই নিজ নিজ কবরে শায়িত আছেন ।
ইতিহাসের যুদ্ধ জানতে কার কথা বিশ্বাস করব তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর নাকি ৫০ বছর পরে নাদেখা অন্ধ ভক্তদের কথা...সে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কৌশলগত সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম অথচ বঙ্গবন্ধুর নিজেও কখনো এটা বলেননি যে আমি কৌশলগত সিদ্ধান্তর কারণে মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা দেয়নি অথচ এখন অন্ধ ভক্তদের মুখে এটা শুনতে হয় যে তিনি নাকি কৌশলগত সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।
GOD bless you for the truth ❤SOHEL TAJ💐
অনেকদিন পর হলেও সত্য বের হচ্ছে
শেখ মুজিব লিখবেন..বঙ্গবন্ধু বলবেন না
উনি যা বলেছেন সত্যি বলেছেন❤
মুক্তিযুদ্ধের উপঅধিনায়ক এ কে খন্দকারের লেখা "১৯৭১ ভেতরে বাইরে" বইটি পড়ে যা জানলাম তিনি তা-ই বললেন।