ইয়া আল্লাহ আপনার কাছে শুকরিয়া আপনি আমার দেশ কে উচ্চ সম্মান দান করেছে,সম্মান দেওয়ার মালিক আল্লাহ,,আমার বাংলাদেশে যোগ্য অভিজ্ঞতা বুদ্ধিমান দেশ প্রেমিক পেয়েছে দেশ কে সম্মান দেওয়া জন্য ইনশাআল্লাহ দেশকে উচ্চ জায়গায় নিয়ে যাবে,যোগ্য লোক কখনো নিজের স্বার্থ সেবার স্বজনপ্রীতি দেখে না নিজের পরিবার কথা বলে না তারা দেশ ও জনগণের কথা বলে,,দেশ ছোট জনগণ বেশি পরিবারতন্ত্র দলীয়করণ মুক্ত আধুনিক সিস্টেম করে গনতন্ত্র স্বাধীন দেশ গড়বে, তখনই স্বৈরাচার নেতা কর্মকতা দোসরা আছে তারা ছাত্র সমাজ জনতা ও কোন দল এবং সকল অফিস সেক্টর মিশে লিয়াজু করে অন্য দেশের সাহায্য নিয়ে গোপনে দেশ ও দেশের মানুষের মধ্যে নানা রকম ষড়যন্ত্র নীল নকশা করে দেশকে বিশৃঙ্খলা অরাজকতা সৃষ্টি ও সততা বুদ্ধিমান উপদেষ্টাদের বদনাম করার চেষ্টা করছে করবে সবাই সাবধান, ১৯৭১ স্বাধীন হওয়ার পর ও ১৯৯০ পরেও সবাই ক্ষমতা লুটপাট নিয়ে পেরেশানি চিন্তায় ছিলো আছ কিন্তু কেউ দেশটা আধুনিক সিস্টেম করে কঠোর আইন সংবিধান বিচার প্রশাসন সাময়িক শক্তি সকল অফিস সেক্টর জায়গায় কমিটি জবাবদিহিতা নিরপেক্ষ তদন্ত ও ১৫০/২০০ বছরের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কথা ভেবে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে কাঠামো অবকাঠামো,কেউ যেন চিকিৎসা করাতে বিদেশি না যায় দেশে চিকিৎসার কৃষি শিল্পসহ সেবা খাত উন্নত আধুনিক করা ও চুরি অপচয় মুক্ত ব্যবস্থা করা পরিবেশ গাছ নদ নদী রক্ষা,চারপাশ অলিগলি দেখে শুনে মানুষের কষ্ট না হয় উপকার হয় সেই ভাবে আন্ডারপাস রাস্তা সড়ক সেতু,নেতা কর্মকতা মিলে রাস্তা ঘাট অবৈধভাবে দখল চাঁদাবাজি সকল মেট্রো পাতাল ট্রেন বাস যানজট সৃষ্টি না হয়,গ্যাস বিদ্যুৎ ওয়াসা পানি জ্বালানি টোল বিল পন্যসামগ্রিই দাম কমানো ও মাদক ধর্ষন চোরাচালান বিমানবন্দরে ও সকল স্টেশন টিকেট কাউন্টার হয়রানি মুক্ত,ছোট বড় অপরাধ অপকর্ম বন্ধ করে নাই,ভূমি রাজউক সিটি করপোরেশন খেলাধুলা সকল সরকারি স্বায়িত্বশাসিত অফিস সেক্টর সহ নানা রকম অপরাধ অপকর্ম অনিয়ম-দুর্নীতি স্বজনপ্রীতি করে স্বৈরাচার মুক্ত করা দেশকে আধুনিক সিস্টেম করে নাই,সবাই ক্ষমতা টাকা লোভে পেরেশানি ছিলো আছে থাকবে যদি দেশটা এখনোও ভালো নতুনভাবে সংষ্কার না হয়। তাহলে দেশটা ভবিষ্যতে ভয়ংকর পরিস্থিতি হবে, মানুষ সংবিধান লিখে সংবিধান মানুষ লিখে না তাই সংবিধান কঠোর আইন বিচার প্রশাসন নির্বাচন সহ সকল সিস্টেম পরিবর্তন করে নতুন ভাবে গঠনমূলক রাষ্ট্র বাস্তবায়ন করতে হবে যেন দেশে এইরকম খারাপ পরিস্থিতি না হয়,যেই ক্ষমতায় আসুক না কেন দেশ চলবে নিরপেক্ষ সংবিধান আইন মাধ্যমে, সকল ছাত্র ছাএীদের নেতা এমপি মন্ত্রী সরকারি স্বায়িত্বশাসিত প্রশাসন কর্মকতা কর্মচারী সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে হবে বাধ্যতামূলক আগে দেশ প্রেমিক শিক্ষা তারপর দেশ সেবা, নিরাপত্তার সাময়িক শক্তি গোয়েন্দা বাড়ানো এবং সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ার পরামর্শ নিয়ে বা দায়িত্ব দিয়ে সকল কাজ সেবা করাতে হবে তাহলে লুটপাট হবে না কাজ হবে টেকসই আধুনিক, আওয়ামী লীগ বিএনপি তো দেখলাম তারা কতভাবে প্রতিহিংসার রাজনীতি করে দেশ কে তছনছ করে ফেলেছে,এইবার পরিবারতন্ত্র দলীয়করণ মুক্ত করে অন্য কাউকে সুযোগ দিয়ে দেখি পরিবারতন্ত্র দলীয়করণ স্বৈরাচার প্রতিহিংসা মুক্ত আধুনিক সিস্টেম সুন্দর বাংলাদেশ হয় কিনা,, সকল শিক্ষা নিয়ে রাজনীতি কোচিং বাণিজ্য রেগিং ছাত্র ছাএীদের উপর জুলুম হত্যা করে,তা বন্ধ করা, মুখস্থ বিদ্যা বাদ দিয়ে শিক্ষা নিয়ে গবেষণা করা,শিক্ষকরা পদ টাকা জন্য শিক্ষা দেয়,শিক্ষার্থীরা চেয়ার চাকরি আদায় জন্য শিক্ষা গ্রহণ করে,কয়েকদিন পর পর পরিবর্তন করা প্রতিযোগিতা করা কে পাশ করেছে কে কার থেকে বেশি নাম্বার পেয়েছে,,আজ আমাদের দেশ প্রেমিক ভালো সততা সভ্য শিক্ষা ও জ্ঞানী শিক্ষক শিক্ষা নেই বলে দেশের শিক্ষা উপর হাত উঠেছ। আর যদি কোনদিন পুলিশ র্যাব প্রশাসন লীগ বা দল না হয়, কত মজলুমদের কথা শুনে কান্না চলে আসে। এইদেশের মানুষ এত টাকা ক্ষমতার জন্য ভয়ংকর হয়। এক পরিবার আসে হাওয়া ভবন ক্রসফায়ারে হত্যা করে আরেক পরিবার গনভবন গনহত্যা আয়না ঘর গুম করে ক্ষমতা থাকতে। দেশের সকল রাজনীতি দলগুলো সংস্কার করা,আলেম সুশীল সমাজ সাংবাদিক বুদ্ধিমানরা গুনীজনরা দেশ নিয়ে গবেষণা গনতন্ত্র চর্চা করবে, ভালো বাংলাদেশ চাইলে আল্লাহ পবিত্র কুরআন ও নবীর হাদিস সুন্নাহ সাহাবী জীবনীগ্রন্থ শিক্ষা দীক্ষা করা দুনিয়ায় পড়াশোনা গবেষণা করা সত্য ভালো সভ্য শান্ত সততা মৃত্যু কবর হাশর আখেরাত ভয় পাওয়া নেতা দরকার তাহলে মুসলমানরা দুনিয়া ও আখেরাতে সফল হবে ইনশাআল্লাহ বিবেক দিয়ে চিন্তা করুন যদি দেশকে সোনার দেশ করতে চান তাহলে নতুনদের সুযোগ দেওয়া নতুন কেউ আসুক
এটা অগণতান্ত্রিক পদ্ধতি। এই ধরনের বিতর্কিত নির্বাচন হলে সকলের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ থাকবে না। যা সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক। আমরা আনুপাতিক নয় নিরপেক্ষ নির্বাচনের নিশ্চয়তা চাই।
আনুপাতিক নির্বাচন অগণতান্ত্রিক এবং অসাংবিধানিক। এই ধরনের নির্বাচন হলে ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ হবে। এতে করে দলগুলোর মধ্যে তৈরি হবে দ্বন্দ্ব। কে কোন এলাকা থেকে সংসদ সদস্য হবে এটা নিয়েও ঝামেলা তৈরি হবে। আনুপাতিক নির্বাচন হলে মানুষ নির্বাচনের প্রতি আস্থা হারাবে।
আমি ভোট দিলাম কুষ্টিয়াতে , কিন্তু আমার এমপি হবে টেকনাফে । আনুপাতিক নির্বাচন একটা পাল্তু সিস্টেম । এটা ভারতের RAW এর একটা মাস্টার প্লানের অংশ । বাংলাদেশের আওময়ী লীগের ভোট আছে ২০-২৫ শতাংশ । আর ২৫% হিসেবে আওয়ামী লীগ সংসদে আসন পাবে ১০০-১১৫ টি । অথচ , সংসদসীয় পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে , আওয়ামী লীগ ৩০-৩৫ টা সিটের বেশি পাবে না । ছোট দল গুলোর এমপি হওয়ার ক্ষমতার লোভ না করে , জাতীয় স্বার্থ সবার আগে দেখা দরকার
@@মুখওমুখোশ-ব৮হ আনুপাতিক নির্বাচন ব্যবস্থা পৃথিবীর একটি দেশে আছে, তাহলো ইসরাইলে। আমাদের দেশের ভৌগলিক অবস্থা ও ইসরাইলের ভৌগলিক অবস্থা এক নই। অনুপাতিক নির্বাচন ব্যবস্থা বলতে, সারা দেশে ভোট হবে প্রতীকের উপর। যেমন নৌকা, ধানের শীষ, দাঁড়িপাল্লা, লাঙ্গল ইত্যাদি। আপনি এখানে কোন আপনার এলাকার পছন্দ ব্যক্তিকে ভোট দেয়ার সুযোগ নাই। আপনার বাড়ি চুয়াডাঙ্গা জেলা কিন্তু দিনাজপুরে কোন এক ব্যক্তি আপনার এলাকার সংসদ সদস্য। তাহলে কি দাঁড়ালো এক জেলার লোক ব্যক্তি আরেক জেলার ব্যক্তি কোন উন্নয়ন করবেকিংবা কোন মায়া থাকবে অন্য জেলার জন্য। ছোট ছোট দল কিংবা স্বতন্ত্র প্রার্থী কোন আসন পাবে না। কিন্তু বাংলাদেশের গণতন্ত্রের নিয়মে সকলের সমান অধিকার।
@@abulfajal1766 আনুপাতিক নির্বাচন করলে কি হবে বলি শুনেন,,,আওয়ামী লীগ অনেক আসন পাবে, দলীয় প্রধান নেতাদের পকেট ভরবে, টাকাওয়ালারা এমপি হবে, ছোট ছোট অনেক রাজনৈতিক দল গঠিত হবে কেননা রাজনীতি করলে এমপি তো হওয়া যাচ্ছে, ছোট দল কর্তৃত্ব পাব যারা পাওয়া কথা নয়, এরকম হাজার সমস্যা হবে,,,,আর আপনি বললেন চামচামি। ভালো কথা শুনার লোক আপনি নন
আমি ভোট দিলাম কুষ্টিয়াতে , কিন্তু আমার এমপি হবে টেকনাফে । আনুপাতিক নির্বাচন একটা পাল্তু সিস্টেম । এটা ভারতের RAW এর একটা মাস্টার প্লানের অংশ । বাংলাদেশের আওময়ী লীগের ভোট আছে ২০-২৫ শতাংশ । আর ২৫% হিসেবে আওয়ামী লীগ সংসদে আসন পাবে ১০০-১১৫ টি । অথচ , সংসদসীয় পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে , আওয়ামী লীগ ৩০-৩৫ টা সিটের বেশি পাবে না । ছোট দল গুলোর এমপি হওয়ার ক্ষমতার লোভ না করে , জাতীয় স্বার্থ সবার আগে দেখা দরকার
@@MofizurRahaman-tb3oh Arafat Hussein বিএনপি তো নিজেই আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার চায়। আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের কথা শুনলে তারা হাতে তেলেবেগুনে জ্বলে ওঠে। ছাত্রলীগের প্রতিও তাদের অগাধ ভালবাসা। তাহলে সং্খ্যানুপাতিক নির্বাচনে বিএনপি আবার আওয়ামী লীগের ভয় দেখায় কেন?
বেশি শিক্ষিতরা দেশ চালালে দেশ পাবেন না আর বেশি শিক্ষিত রাত দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন গামছা পড়া লুঙ্গি পরা তাই বারবার এদেশের রক্ত দিয়ে স্বাধীনতা এনেছে শিক্ষিতরাই দেশটাকে বারবার সিবিয়ে চিবিয়ে খেয়েছে
রাইট কথা তুলে ধরেছেন বাংলাদেশের প্রত্যেকটি মানুষ এভাবেই চায় তাহলে প্রত্যেক দলের মানুষ ক্ষমতা থাকতে পারবে এবং ন্যায্য কথা বলতে পারবে দেশের শান্তি ফিরে আসবে ইনশাআল্লাহ❤❤❤🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩
আনুপাতিক নির্বাচন হলেই যে খুব একটা উপকার হবে সেটা কে বললো। তাহলে প্রত্যেকটি দলের উচিৎ ঐ ব্যাক্তিকে মনোনয়ন দেয়া যিনি সংসদে কথা বলতে পারেন স্ক্রিপ্ট লিখে দিতে নাহয় যাতে। আনুপাতিক নির্বাচন হলে দলের মতামত ভিত্তিতে একজন সাংসদ হয়তো নির্বাচিত লোক নিয়োগ দিলো কিন্তু পরে দেখা গেলো ঐ ব্যাক্তিকে এলাকার লোকজন পছন্দ করেনা। কিংবা দলকে টাকা খাইয়েও নিয়োগ পেতে পারেন যেকোনো ব্যাক্তি। বিষয়টা জটিল হবে আরো। এজন্য প্রতিটি দলের মধ্যে আগে থাকতে হবে আগে,দলিয় কোন্দল থেকে বের হতে হবে প্রতিটি দলকে। তাতে যে পদ্ধতিতে নির্বাচন হোক, জনগন স্বস্তি পাবে।
হবে না। প্রতিটি অঞ্চল কেন্দ্রের কাছে ধরা থাকবে কারণ আপনার এমপি নাই। সংসদে কে যাবে জনগণ ঠিক করবে নাকি রাজনৈতিক দলের প্রধান। এই এমপিরা আমার নাকি দলের দাস হবে। এমনিতেই এমপিরা জ্বী হুজুর জ্বী করে এটা হলে এমপি একটা টিস্যু পেপারের মত হয়ে যাবে।
আনুপাতিক বা সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে আপনি স্থানীয় এমপি সরাসরি নির্বাচিত করতে পাবেন না। কারণ এমপি তখন সরকার গঠন কারি দল নির্বাচিত করবে। টাকার খেলা হবে এমপি পদ নিয়ে। ১৪,১৮,২৪ নির্বাচন যেমন হয়েছে। জণগণের কোন মুল্য থাকবে না এমপিদের কাছে। আপনার এলাকায় কাজ না করলেও ফেল করাতে পারবেন না, টাকার বিনিময়ে বার বার এমপি হবে কেন্দ্র থেকে। বিগত সংসদগুলোতে ৫০ টি মহিলা আসন বিন্যাস আনুপাতিক হারে হয়েছে, এরা কোন কাজেই লাগে নি, জনগণের সাথে এদের সম্পর্ক নেই। তখন ৩০০ আসনের সবাই এমন হবে। কোন দল কোন আসন নিবে সেটাও সমস্যা। ২. ধরুন আপনার আসনে আপনি জামাতের প্রার্থী ভালো দেখে ৭০% ভোট জামাতের দলকে দিলেন। কিন্তু কেন্দ্র থেকে ভাগে সিপিবির প্রার্থী আপনার এমপি হয়ে গেল। আপনি সরাসরি প্রার্থী নির্বাচনের অধিকার হারিয়ে ফেলবেন। এমপির কাছেও আপনার গুরুত্ব নেই হাসিনা আমলের মতো। স্থানীয় সমস্যা/উন্নয়নের জন্য কাকে ধরবেন তখন? সবকিছু জন্য কেন্দ্রে দৌড়ে যাবেন।
সংখানুপাতিক ও আনুপাতিক হারে সংসদীয় আসন বিন্যাস হলে সকল দলের সকল মতের মানুষের প্রতিনিধি সংসদে প্রতিনিধিত্ব করতে পারবে তাহলে সকল ভোটারের ভোটের মূল্যায়ন হবে এবং সকলে প্রকৃত অধিকার ফিরে পাবে
আমরা চাই আনুপাতিক নির্বাচন ব্যবস্থা। যেখানে সকল দলের অংশগ্রহণ থাকবে
সংখ্যা আনুপাতিক চাই
আনুপাতিক এর পক্ষে 🇧🇩
অনুপাতিক চাই এবার❤
ইয়া আল্লাহ আপনার কাছে শুকরিয়া আপনি আমার দেশ কে উচ্চ সম্মান দান করেছে,সম্মান দেওয়ার মালিক আল্লাহ,,আমার বাংলাদেশে যোগ্য অভিজ্ঞতা বুদ্ধিমান দেশ প্রেমিক পেয়েছে দেশ কে সম্মান দেওয়া জন্য ইনশাআল্লাহ দেশকে উচ্চ জায়গায় নিয়ে যাবে,যোগ্য লোক কখনো নিজের স্বার্থ সেবার স্বজনপ্রীতি দেখে না নিজের পরিবার কথা বলে না তারা দেশ ও জনগণের কথা বলে,,দেশ ছোট জনগণ বেশি পরিবারতন্ত্র দলীয়করণ মুক্ত আধুনিক সিস্টেম করে গনতন্ত্র স্বাধীন দেশ গড়বে,
তখনই স্বৈরাচার নেতা কর্মকতা দোসরা আছে তারা ছাত্র সমাজ জনতা ও কোন দল এবং সকল অফিস সেক্টর মিশে লিয়াজু করে অন্য দেশের সাহায্য নিয়ে গোপনে দেশ ও দেশের মানুষের মধ্যে নানা রকম ষড়যন্ত্র নীল নকশা করে দেশকে বিশৃঙ্খলা অরাজকতা সৃষ্টি ও সততা বুদ্ধিমান উপদেষ্টাদের বদনাম করার চেষ্টা করছে করবে সবাই সাবধান,
১৯৭১ স্বাধীন হওয়ার পর ও ১৯৯০ পরেও সবাই ক্ষমতা লুটপাট নিয়ে পেরেশানি চিন্তায় ছিলো আছ কিন্তু কেউ দেশটা আধুনিক সিস্টেম করে কঠোর আইন সংবিধান বিচার প্রশাসন সাময়িক শক্তি সকল অফিস সেক্টর জায়গায় কমিটি জবাবদিহিতা নিরপেক্ষ তদন্ত ও ১৫০/২০০ বছরের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কথা ভেবে সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে কাঠামো অবকাঠামো,কেউ যেন চিকিৎসা করাতে বিদেশি না যায় দেশে চিকিৎসার কৃষি শিল্পসহ সেবা খাত উন্নত আধুনিক করা ও চুরি অপচয় মুক্ত ব্যবস্থা করা পরিবেশ গাছ নদ নদী রক্ষা,চারপাশ অলিগলি দেখে শুনে মানুষের কষ্ট না হয় উপকার হয় সেই ভাবে আন্ডারপাস রাস্তা সড়ক সেতু,নেতা কর্মকতা মিলে রাস্তা ঘাট অবৈধভাবে দখল চাঁদাবাজি সকল মেট্রো পাতাল ট্রেন বাস যানজট সৃষ্টি না হয়,গ্যাস বিদ্যুৎ ওয়াসা পানি জ্বালানি টোল বিল পন্যসামগ্রিই দাম কমানো ও মাদক ধর্ষন চোরাচালান বিমানবন্দরে ও সকল স্টেশন টিকেট কাউন্টার হয়রানি মুক্ত,ছোট বড় অপরাধ অপকর্ম বন্ধ করে নাই,ভূমি রাজউক সিটি করপোরেশন খেলাধুলা সকল সরকারি স্বায়িত্বশাসিত অফিস সেক্টর সহ নানা রকম অপরাধ অপকর্ম অনিয়ম-দুর্নীতি স্বজনপ্রীতি করে স্বৈরাচার মুক্ত করা দেশকে আধুনিক সিস্টেম করে নাই,সবাই ক্ষমতা টাকা লোভে পেরেশানি ছিলো আছে থাকবে যদি দেশটা এখনোও ভালো নতুনভাবে সংষ্কার না হয়। তাহলে দেশটা ভবিষ্যতে ভয়ংকর পরিস্থিতি হবে,
মানুষ সংবিধান লিখে সংবিধান মানুষ লিখে না তাই সংবিধান কঠোর আইন বিচার প্রশাসন নির্বাচন সহ সকল সিস্টেম পরিবর্তন করে নতুন ভাবে গঠনমূলক রাষ্ট্র বাস্তবায়ন করতে হবে যেন দেশে এইরকম খারাপ পরিস্থিতি না হয়,যেই ক্ষমতায় আসুক না কেন দেশ চলবে নিরপেক্ষ সংবিধান আইন মাধ্যমে,
সকল ছাত্র ছাএীদের নেতা এমপি মন্ত্রী সরকারি স্বায়িত্বশাসিত প্রশাসন কর্মকতা কর্মচারী সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে হবে বাধ্যতামূলক
আগে দেশ প্রেমিক শিক্ষা তারপর দেশ সেবা,
নিরাপত্তার সাময়িক শক্তি গোয়েন্দা বাড়ানো এবং সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ার পরামর্শ নিয়ে বা দায়িত্ব দিয়ে সকল কাজ সেবা করাতে হবে তাহলে লুটপাট হবে না কাজ হবে টেকসই আধুনিক,
আওয়ামী লীগ বিএনপি তো দেখলাম তারা কতভাবে প্রতিহিংসার রাজনীতি করে দেশ কে তছনছ করে ফেলেছে,এইবার পরিবারতন্ত্র দলীয়করণ মুক্ত করে অন্য কাউকে সুযোগ দিয়ে দেখি পরিবারতন্ত্র দলীয়করণ স্বৈরাচার প্রতিহিংসা মুক্ত আধুনিক সিস্টেম সুন্দর বাংলাদেশ হয় কিনা,,
সকল শিক্ষা নিয়ে রাজনীতি কোচিং বাণিজ্য রেগিং ছাত্র ছাএীদের উপর জুলুম হত্যা করে,তা বন্ধ করা, মুখস্থ বিদ্যা বাদ দিয়ে শিক্ষা নিয়ে গবেষণা করা,শিক্ষকরা পদ টাকা জন্য শিক্ষা দেয়,শিক্ষার্থীরা চেয়ার চাকরি আদায় জন্য শিক্ষা গ্রহণ করে,কয়েকদিন পর পর পরিবর্তন করা প্রতিযোগিতা করা কে পাশ করেছে কে কার থেকে বেশি নাম্বার পেয়েছে,,আজ আমাদের দেশ প্রেমিক ভালো সততা সভ্য শিক্ষা ও জ্ঞানী শিক্ষক শিক্ষা নেই বলে দেশের শিক্ষা উপর হাত উঠেছ। আর যদি কোনদিন পুলিশ র্যাব প্রশাসন লীগ বা দল না হয়, কত মজলুমদের কথা শুনে কান্না চলে আসে। এইদেশের মানুষ এত টাকা ক্ষমতার জন্য ভয়ংকর হয়।
এক পরিবার আসে হাওয়া ভবন ক্রসফায়ারে হত্যা করে আরেক পরিবার গনভবন গনহত্যা আয়না ঘর গুম করে ক্ষমতা থাকতে।
দেশের সকল রাজনীতি দলগুলো সংস্কার করা,আলেম সুশীল সমাজ সাংবাদিক বুদ্ধিমানরা গুনীজনরা দেশ নিয়ে গবেষণা গনতন্ত্র চর্চা করবে,
ভালো বাংলাদেশ চাইলে আল্লাহ পবিত্র কুরআন ও নবীর হাদিস সুন্নাহ সাহাবী জীবনীগ্রন্থ শিক্ষা দীক্ষা করা দুনিয়ায় পড়াশোনা গবেষণা করা সত্য ভালো সভ্য শান্ত সততা মৃত্যু কবর হাশর আখেরাত ভয় পাওয়া নেতা দরকার তাহলে মুসলমানরা দুনিয়া ও আখেরাতে সফল হবে ইনশাআল্লাহ
বিবেক দিয়ে চিন্তা করুন যদি দেশকে সোনার দেশ করতে চান তাহলে নতুনদের সুযোগ দেওয়া নতুন কেউ আসুক
রচনা নাকি উপন্যাস! জামিউল কালাম হন
Llllllllllllllllllllllllllllllllllllllllpp0pppppppppp
এই সিদ্ধান্তটি একটি আধুনিক ও যুগউপযোগী, এতেই সকলেই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবে।
এটা অগণতান্ত্রিক পদ্ধতি। এই ধরনের বিতর্কিত নির্বাচন হলে সকলের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ থাকবে না। যা সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক। আমরা আনুপাতিক নয় নিরপেক্ষ নির্বাচনের নিশ্চয়তা চাই।
এইটা বাংলাদেশেসম্ভব না
@@Hridoy_M11-l2q
ogonotantrik kibhabe hoy..?
plz explain.
@@dinaakter4168 o to murkho.. gonotontro ki shetai jane na. Explain korbe ki
কি ভেবে বললেন আপনি? সবকিছু কি চিন্তা করে বললেন?
গত ৫০ বছরে যে নির্বাচন হয়েছে আমরা সেই নির্বাচন চাই না আমরা এমন একটা নির্বাচন চাই এটাই নির্বাচনে সকল দলের প্রতিনিধি থাকবে
আমি চাই আনুপাতিক পদ্ধতি
আওয়ামী লীগ এটাই চাচ্ছে।
এই পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামিলীগ আবার ফিরে আসবে!!
আনুপাতিক নির্বাচন অগণতান্ত্রিক এবং অসাংবিধানিক। এই ধরনের নির্বাচন হলে ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ হবে। এতে করে দলগুলোর মধ্যে তৈরি হবে দ্বন্দ্ব। কে কোন এলাকা থেকে সংসদ সদস্য হবে এটা নিয়েও ঝামেলা তৈরি হবে। আনুপাতিক নির্বাচন হলে মানুষ নির্বাচনের প্রতি আস্থা হারাবে।
আমি চাই আনুপাতিক নির্বাচন সঠিক সময় সঠিক উদ্যোগ এখন শুধু বাস্তবায়িত হওয়ার অপেক্ষায়
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন হলে বাংলাদেশের জন্য অনেক ভালো হবে🎉
সঠিক সিদ্ধান্ত আনুপাতিক
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন চাই যোগ্য ব্যক্তির সেবা পেতে
আনুপাতিক নির্বাচন চাই। যোগ্য ব্যক্তি সংসদে যাক।
এটা খুব ভালো সিদ্ধান্ত।
এই পদ্ধতি টা ভালো
আমি ভোট দিলাম কুষ্টিয়াতে , কিন্তু আমার এমপি হবে টেকনাফে । আনুপাতিক নির্বাচন একটা পাল্তু সিস্টেম । এটা ভারতের RAW এর একটা মাস্টার প্লানের অংশ । বাংলাদেশের আওময়ী লীগের ভোট আছে ২০-২৫ শতাংশ । আর ২৫% হিসেবে আওয়ামী লীগ সংসদে আসন পাবে ১০০-১১৫ টি । অথচ , সংসদসীয় পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে , আওয়ামী লীগ ৩০-৩৫ টা সিটের বেশি পাবে না । ছোট দল গুলোর এমপি হওয়ার ক্ষমতার লোভ না করে , জাতীয় স্বার্থ সবার আগে দেখা দরকার
না আওমীলীগ চায় এই পদ্ধতি
@@LionelMessi-qr7qd10 pessi fan spotted
@সূদখোর.রাজাকার.ডঃ.এনুচ he bangabandhu, tomar dhon chushte chushte eder lala pore jache
আমি ভারত থেকে বলছি। এটা ভালো সিদ্ধান্ত। ভারতেও এই পদ্ধতি প্রয়োগ করা দরকার।
জামাত কে ভোট দিব IN SHA ALLAH
সংখ্যা আনুপাতিক পদ্ধতি কার্যকর চাই ✊✊✊
আনুপাতিক আওমীলীগ চায়
কার্যকর করার আহবান জানাই
@@MPDynamite936 না
এত লাভ লসের দরকার নেই আমরা আগে অনেক দল দেখেছি এবার ❤জামাত❤ দেখতে চাই❤❤
ভাই,খুনি যদি টুপি দাড়ি পড়ে বেশ নিলে কি আমরা ভুলে যাব?রাজাকার
ইনশাআল্লাহ
Bhai ami apnar moto rajakar hoite parlam na sorry vot dibo bnp te
খুবই ভালো একটি প্রস্তাব আনুপাতিক হারে নির্বাচন প্রস্তুতি
আনুপাতিক নিবার্চন চাই।
পোস্ট একটা পাইছেন আর না বুঝেই হ্যা করে দিলেন,,,,একটু চিন্তা করে হ্যা বলুন জনাব
ঠিক ভাই আরেকটা জিনিস বিবিসি কিন্তু ইন্ডিয়ার সবচেয়ে বড় দালাল @@sazzadhossain940
@@sazzadhossain940 এরা বোকাচো....বুঝার চাইতে চিল্লায় বেশি
জ্বি জনাব আপনি একটু বুজিয়ে বলবেন কি
@@মুখওমুখোশ-ব৮হ আনুপাতিক নির্বাচন ব্যবস্থা পৃথিবীর একটি দেশে আছে, তাহলো ইসরাইলে। আমাদের দেশের ভৌগলিক অবস্থা ও ইসরাইলের ভৌগলিক অবস্থা এক নই। অনুপাতিক নির্বাচন ব্যবস্থা বলতে, সারা দেশে ভোট হবে প্রতীকের উপর। যেমন নৌকা, ধানের শীষ, দাঁড়িপাল্লা, লাঙ্গল ইত্যাদি। আপনি এখানে কোন আপনার এলাকার পছন্দ ব্যক্তিকে ভোট দেয়ার সুযোগ নাই। আপনার বাড়ি চুয়াডাঙ্গা জেলা কিন্তু দিনাজপুরে কোন এক ব্যক্তি আপনার এলাকার সংসদ সদস্য। তাহলে কি দাঁড়ালো এক জেলার লোক ব্যক্তি আরেক জেলার ব্যক্তি কোন উন্নয়ন করবেকিংবা কোন মায়া থাকবে অন্য জেলার জন্য। ছোট ছোট দল কিংবা স্বতন্ত্র প্রার্থী কোন আসন পাবে না। কিন্তু বাংলাদেশের গণতন্ত্রের নিয়মে সকলের সমান অধিকার।
আনুপাতিক চাই
এটাই সঠিক
আনুপাতিক পদ্ধতিতে ভোট চাই
আনুপাতিক নির্বাচন চাই
আনুপাতিক ভাবে ভালো হবে ইনশাআল্লাহ।
আনুপাতিক ভাল |বাস্তব রূপ চাই
পোস্ট একটা পাইছেন আর না বুঝেই হ্যা করে গেলাম, একটু চিন্তা করে হ বলুন জনাব
@@sazzadhossain940আপনার কাজ কি নেতা পক্ষে চামচামি করা। সবকিছু আপনিই বুঝেন? অন্যরা কিছু বুঝে না? নেতা নয়, দল নয়, দেশের চামচামি করেন।
@@abulfajal1766 এই জন্যই বলছি আপনি অজ্ঞ, এমন সব শব্দ লেখালেন মনে হয় আপনি আওয়ামী লীগ
@@abulfajal1766 আনুপাতিক নির্বাচন করলে কি হবে বলি শুনেন,,,আওয়ামী লীগ অনেক আসন পাবে, দলীয় প্রধান নেতাদের পকেট ভরবে, টাকাওয়ালারা এমপি হবে, ছোট ছোট অনেক রাজনৈতিক দল গঠিত হবে কেননা রাজনীতি করলে এমপি তো হওয়া যাচ্ছে, ছোট দল কর্তৃত্ব পাব যারা পাওয়া কথা নয়, এরকম হাজার সমস্যা হবে,,,,আর আপনি বললেন চামচামি। ভালো কথা শুনার লোক আপনি নন
সংখা আনুপাতিক নির্বাচন চাই❤❤❤
আমি ভোট দিলাম কুষ্টিয়াতে , কিন্তু আমার এমপি হবে টেকনাফে । আনুপাতিক নির্বাচন একটা পাল্তু সিস্টেম । এটা ভারতের RAW এর একটা মাস্টার প্লানের অংশ । বাংলাদেশের আওময়ী লীগের ভোট আছে ২০-২৫ শতাংশ । আর ২৫% হিসেবে আওয়ামী লীগ সংসদে আসন পাবে ১০০-১১৫ টি । অথচ , সংসদসীয় পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে , আওয়ামী লীগ ৩০-৩৫ টা সিটের বেশি পাবে না । ছোট দল গুলোর এমপি হওয়ার ক্ষমতার লোভ না করে , জাতীয় স্বার্থ সবার আগে দেখা দরকার
আনুপাতিক নির্বাচন হোক❤
আমরা অনুপাতিক নির্বাচন চাই
আনুপাতিক নির্বাচনকে স্যালুট জানাই।
যিনি এই প্রস্তাব করেছেন তেনাকেও স্যালুট জানাই
খুবি ভালো প্রস্তাব।
এটা মোটেই ভালো না,
বিএনপি নাকি আওয়ামী লীগ করেন@@MofizurRahaman-tb3oh
@@MofizurRahaman-tb3oh
Arafat Hussein বিএনপি তো নিজেই আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার চায়। আওয়ামীলীগ নিষিদ্ধের কথা শুনলে তারা হাতে তেলেবেগুনে জ্বলে ওঠে। ছাত্রলীগের প্রতিও তাদের অগাধ ভালবাসা। তাহলে সং্খ্যানুপাতিক নির্বাচনে বিএনপি আবার আওয়ামী লীগের ভয় দেখায় কেন?
রাইট
আনুপাতিক নির্বাচন চাই।
আর কোন ফ্যাসিবাদ তৈরী হোক চাইনা।
বৃহত্তর জনস্বার্থে এটাই সঠিক সিদ্ধান্ত হবে।
ভাই, ফ্যাসিবাদ শব্দের অর্থ কি ?
@@BabuBokul-b5uস্বৈরাচারি
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন হলে আওয়ামী আবার সংসদে যাওয়ার সুযোগ পাবে।
@@Johirul-l6oআওয়ামী লীগ সিট বেশি পাবে
@@Johirul-l6oসেটাই চাই 👍
আনুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন সবচেয়ে ভাল হবে
আনুপাতিক নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ আবারো ঘুরে দাড়াবে
Jate Awami ra 70/80 ta ashon pai eijonno valo
সংখ্যানু পাতিক নির্বাচনে আমি একমত এভাবে নির্বাচন হলে দেশের শান্তি ফিরে আসবে
খুব গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত
সংখ্যা অনুপাতিক নির্বাচন চাই সব দলের অংশগ্রহণ থাকবে
তুই ব্যক্তি দেখেে ভোট চাছ??
বাকি মার্কা দেখে??
বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রিধারী ছাড়া কেউ সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না।
একটি ভোটে মূল্য চাই ❤ পার্লামেন্টের সকল দলের অংশগ্রহণ থাকা জরুরী দুর্নীতি মুক্ত করতে হলে❤ শিক্ষিত মানুষরাই দেশ চালানো দরকার
বেশি শিক্ষিতরা দেশ চালালে দেশ পাবেন না আর বেশি শিক্ষিত রাত দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন গামছা পড়া লুঙ্গি পরা তাই বারবার এদেশের রক্ত দিয়ে স্বাধীনতা এনেছে শিক্ষিতরাই দেশটাকে বারবার সিবিয়ে চিবিয়ে খেয়েছে
Right kotha bolsin vai ❤❤❤
নূর ভাই সঠিক বলেছেন
সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই।
আনুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন কমিশন সংস্করণ চাই ❤
সংখ্যা আনুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন করা উচিত হবে
সংখ্যার আনুপাতিক পদ্ধতিতে চালু হোক হোক
এই পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামিলীগ আবার ফিরে আসবে!!
রাইট কথা তুলে ধরেছেন
বাংলাদেশের প্রত্যেকটি মানুষ এভাবেই চায়
তাহলে প্রত্যেক দলের মানুষ ক্ষমতা থাকতে পারবে এবং ন্যায্য কথা বলতে পারবে দেশের শান্তি ফিরে আসবে ইনশাআল্লাহ❤❤❤🇧🇩🇧🇩🇧🇩🇧🇩
সংখ্যানুপাতিক হারে নির্বাচন চাই
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জিন্দাবাদ 💞
এই পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামিলীগ আবার ফিরে আসবে!!
ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন ও জামায়াতে ইসলামী ঐক্য চাই।
সংখ্যানুপাতিক (PR) নির্বাচন চাই।
জামায়াতে ইসলামকে বাংলাদেশের মানুষ কেন পছন্দ করে আজকে আমির সাহেবের কথায় সেটা প্রমাণ হলো।
সহমত❤
আনুপাতিক নির্বাচন ভালো হবে বলে মনে করি
এটা কেমন সিস্টেম?
এই পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামিলীগ আবার ফিরে আসবে!!
সত্যি বলতে এতোদিন আমি এমনটাই চাইতাম। রাষ্ট্রীয়ভাবে এমন সিদ্ধান্ত গৃহীত হলে, ভাল লাগবে।
আনুপাতিক নির্বাচন হলেই যে খুব একটা উপকার হবে সেটা কে বললো।
তাহলে প্রত্যেকটি দলের উচিৎ ঐ ব্যাক্তিকে মনোনয়ন দেয়া যিনি সংসদে কথা বলতে পারেন স্ক্রিপ্ট লিখে দিতে নাহয় যাতে।
আনুপাতিক নির্বাচন হলে দলের মতামত ভিত্তিতে একজন সাংসদ হয়তো নির্বাচিত লোক নিয়োগ দিলো কিন্তু পরে দেখা গেলো ঐ ব্যাক্তিকে এলাকার লোকজন পছন্দ করেনা।
কিংবা দলকে টাকা খাইয়েও নিয়োগ পেতে পারেন যেকোনো ব্যাক্তি।
বিষয়টা জটিল হবে আরো।
এজন্য প্রতিটি দলের মধ্যে আগে থাকতে হবে আগে,দলিয় কোন্দল থেকে বের হতে হবে প্রতিটি দলকে।
তাতে যে পদ্ধতিতে নির্বাচন হোক, জনগন স্বস্তি পাবে।
আনুপাতিক ভাবে নির্বাচন করা হোক
আনুপাতিক হারে নির্বাচন ব্যবস্থা চালু করতে হবে এতে করে জনগণের লাভ হবে
ঠিক বলেছেন
তোদের দলকে আমি লাথি মারি আমার এলাকার জনপ্রিয় ব্যক্তিকে ভোট দিব
কোনোতেই্ জনগণের লাভ হবে না
এই পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামিলীগ আবার ফিরে আসবে!!
হবে না। প্রতিটি অঞ্চল কেন্দ্রের কাছে ধরা থাকবে কারণ আপনার এমপি নাই।
সংসদে কে যাবে জনগণ ঠিক করবে নাকি রাজনৈতিক দলের প্রধান।
এই এমপিরা আমার নাকি দলের দাস হবে।
এমনিতেই এমপিরা জ্বী হুজুর জ্বী করে এটা হলে এমপি একটা টিস্যু পেপারের মত হয়ে যাবে।
আনুপাতিক নির্বাচন ব্যবস্থা চালু করা হোক।
কে কে একমত লাইক দিয়ে যাবেন।
বিএনপি জিন্দাবাদ ❤❤❤👍👍
আনুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন
পোস্ট একটা পাইছেন আর না বুঝেই হ্যা করে দিলেন, একটু চিন্তা করে হ্যা বলুন জনাব
আনুপাতিক বা সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে আপনি স্থানীয় এমপি সরাসরি নির্বাচিত করতে পাবেন না। কারণ এমপি তখন সরকার গঠন কারি দল নির্বাচিত করবে। টাকার খেলা হবে এমপি পদ নিয়ে। ১৪,১৮,২৪ নির্বাচন যেমন হয়েছে। জণগণের কোন মুল্য থাকবে না এমপিদের কাছে। আপনার এলাকায় কাজ না করলেও ফেল করাতে পারবেন না, টাকার বিনিময়ে বার বার এমপি হবে কেন্দ্র থেকে। বিগত সংসদগুলোতে ৫০ টি মহিলা আসন বিন্যাস আনুপাতিক হারে হয়েছে, এরা কোন কাজেই লাগে নি, জনগণের সাথে এদের সম্পর্ক নেই। তখন ৩০০ আসনের সবাই এমন হবে। কোন দল কোন আসন নিবে সেটাও সমস্যা।
২. ধরুন আপনার আসনে আপনি জামাতের প্রার্থী ভালো দেখে ৭০% ভোট জামাতের দলকে দিলেন। কিন্তু কেন্দ্র থেকে ভাগে সিপিবির প্রার্থী আপনার এমপি হয়ে গেল। আপনি সরাসরি প্রার্থী নির্বাচনের অধিকার হারিয়ে ফেলবেন। এমপির কাছেও আপনার গুরুত্ব নেই হাসিনা আমলের মতো। স্থানীয় সমস্যা/উন্নয়নের জন্য কাকে ধরবেন তখন? সবকিছু জন্য কেন্দ্রে দৌড়ে যাবেন।
আনুপাতিক নির্বাচনী সবচেয়ে ভালো হয়
আনুপাতিক নির্বাচন চাই ❤❤
জাতীয় পার্টি আর আওয়ামী লীগের লাভ
লীগ ভোট করতে পারবে না। আর দীর্ঘ মেয়াদে দেশের জন্য সংখ্যা আনুপাতিক পদ্ধতি ভালো হবে।
কথাগুলো সম্পূর্ণ সঠিক এভাবে নির্বাচন করার দরকার
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন চাই
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন চাই।
আলহামদুলিল্লাহ
আনুপাতিক নিবাচন চাই।
অত্যন্ত চমৎকার পদ্ধতি
Good 🌹
জামায়াতে ইসলামী জিন্দাবাদ
আনুপাতিক পদ্ধতিতে মন্ত্রিত্ব দিলে সবচেয়ে ভালো হবে
মাস আল্লাহ ❤
আগামী সরকার হিসেবে জামাতকে দেখতে চাই❤
masaallaha ❤❤❤❤❤
এটাই ঠিক আমাদের দেশের জন্য
এটা কার্যকর পদ্ধতি, সবার কাজে আসবে।
আনুপাতিক চাই।❤❤❤
❤❤❤❤ আমিও সহমত জনগণ হিসেবে
দেশে শান্তি দরকার। তাতে যেকোন নির্বাচন হতে পারে বাংলাদেশে।
নুরুল হক ঠিক কথা বলেছেন
সংখানুপাতিক নির্বাচন দরকার
আর এটা ঠিক আছে জনগণ একমত এভাবেই হবে
খুব ভালো প্রস্তাব
আসলে কথাগুলো বাস্তব ও সময় উপযোগী।
আনুপাতিক নিবাচন চাই জনগন আলহামদুলিল্লাহ
সংখ্যাআনুপাতিক নির্বাচন বাস্তবায়ন হোক
চমৎকার ভোট পদ্ধতি।
এটাই সঠিক সিদ্ধান্ত
প্রস্তাব গৃহীত হউক, ভালো প্রস্তাব 👍
অসংখ্য ধন্যবাদ
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন চমৎকার পদ্ধতি
সংখ্যা আনুপাতিক পদ্ধতি চাই
সংখানুপাতিক ও আনুপাতিক হারে সংসদীয় আসন বিন্যাস হলে সকল দলের সকল মতের মানুষের প্রতিনিধি সংসদে প্রতিনিধিত্ব করতে পারবে তাহলে সকল ভোটারের ভোটের মূল্যায়ন হবে এবং সকলে প্রকৃত অধিকার ফিরে পাবে
অতিরিক্ত গেঞ্জাম ও হবে
@@InspirationalArchery-dz8yzতার মানে কি একটা দলের সংসদে যাবে
এটা একটা ১০০% ভালো কথা বলেছেন
Right kotha bolsin Sir ❤❤❤❤
অবশ্যই সংখ্যা আনুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই
সুন্দর কথা এভাবে চালিয়ে যান হুজুর
আনুপাতিক নির্বাচন সবচেয়ে ভালো হবে।
আলহামদুলিল্লাহ খুব ভালো।
এটা অত্যন্ত ভালো প্রস্তাব।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সর্বপ্রথম এই পদ্ধতির কথা উল্লেখ করেন অথচ তাদের কোন সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়নি
দুঃখজনক
সংখ্যা আনুপাতিক চাই✊
এই পদ্বতির কথা সর্বপ্রথম বলেন পির সাহেব চরমোনাই।
রাইট
আমরা জনগণ সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন চাই
আনুপাতিক, চাই
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী জিন্দাবাদ
এটাই ভালো আনুপাতিক
টাকার খেলা কমবে
সঠিক