আওয়ামীকে নিষিদ্ধ না করলে এবার না পারলেও পরেরবার আবার ক্ষমতায় আসবে কিন্ত সংখ্যানুপাতে ভোট হলে এবার ৯৯টা পাইলেও পরের ১০৫টা পাইবে এককভাবে ক্ষমতায় আসতে পারবেনা তাই আওয়ামী ফ্যাসিবাদ আর মাথাচাড়া দিয়ে দাড়াতে পারবেনা। আর সংখ্যানুপাতে ভোট হলে জামাতসহ অন্যান্য ইসলামী দল সমুহের প্রভাব ভাড়বে এচিন্তা থেকেই ভারতসহ ও অনেকেই সংখ্যানুপাতের ভোটের বিরোধিতা করছে, যাতে করে এদেশে ইসলামপন্থীরা শক্তিশালী না হয়।
জামায়াতের বর্তমান ভূমিকা খুব একটা স্পষ্ট নয়;ধোঁয়াশাপূর্ণ।বিগত নির্বাচনের আগে ২৮অক্টোবর বিএনপির সমাবেশ সরকার পন্ড করে দিলেও জামায়াতের সমাবেশ নির্বিঘ্ন করার ব্যবস্থা করেছে।তখন কেউ কেউ সন্দেহ করেছিল যে,জামায়াতের সাথে আওয়ামী লীগ হয়তো গোপন আঁতাত করেছিল। করেছিল কি করেনি তা এখনো স্পষ্ট নয় কিন্তু নির্বাচন প্রশ্নে তখন জামায়াতের ভূমিকা বি এন পির মত সর্বাত্মক ছিল না।তবে ২৪শের আগস্ট -সেপ্টেম্বরে সরকার পতন আন্দোলনে জামায়াতের ভূমিকা ছিল প্রবল ও সর্বাত্মক কিছুটা অবগুণ্ঠিতও বটে।জামায়াত হঠাৎ স্বরূপে পাদপ্রদীপের আলোয় স্পষ্টত :এবং শক্তিশালীরূপেই ফিরে এসেছে।বি এন পি বিগত ১৫ বছর আন্দোলন-সংগ্রাম করলেও অনেকেই যেন তা স্বীকার করতে কিছুটা কুন্ঠিত এবং দ্বিধান্বিত। শুধু তাই নয় বি এন পিকে সমালোচনার পাত্রে পরিণত করার একটা মহলের সযত্ন প্রয়াশ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বি এন পিও কি কিছুটা উদ্বিগ্ন! যদিও তারা অন্তর্বতী সরকারকে সর্বাত্মক সমর্থন দিয়েছে।কিন্তু উপদেষ্টা মন্ডলী গঠণে বি এন পির সুপারিশ ছিল কিনা এবং তা রক্ষা করা হয়েছে কিনা তা স্পষ্ট নয়।সেটা বড় কথা নয়, জামায়ত বর্তমানে বেশ বড় ও গোছানো দল সে কেন ভারতীয় এ প্রেসক্রিপশন গ্রহন করবে তা রহস্যময়।
আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় নেই। তাহলে কেন এই ইউটিউবার এখনও ফ্রান্সে লুকিয়ে আছেন, যেখানে তারা পাবলিক স্পেসে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে? কেন তিনি বাংলাদেশে ফিরছেন না? ভাবুন।
শেখ মুজিব ইসলামী রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছে। দেশপ্রেমিক নেতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সংবিধানে ৫ম সংশোধনীর মাধ্যমে জামাতে ইসলামীকে রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছেন।
আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় নেই। তাহলে কেন এই ইউটিউবার এখনও ফ্রান্সে লুকিয়ে আছেন, যেখানে তারা পাবলিক স্পেসে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে? কেন তিনি বাংলাদেশে ফিরছেন না? ভাবুন।
শেখ মুজিব ইসলামী রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছে। দেশপ্রেমিক নেতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সংবিধানে ৫ম সংশোধনীর মাধ্যমে জামাতে ইসলামীকে রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছেন।
পিনাকি দাাদর সাথে দেশের মানুষ একমত নয় । কারন স্বাধিনতার পর থেকে যে নির্বাচন ব্যাবস্থার মাধ্যমে সরকার গঠন হয়েছে তা মানুুষ কে শান্তি দিতে পারে নাই। সংখানুপাতিক নির্বাচন ই ভাল । সংখানুপাতিক হারে নির্বাচন হলে বিএন পি কম সিট পাবে এজন্য বিএন পি ও চাচ্ছে না । আর পিনাকি হলো আরেক সৈরাচারের পক্ষপাতি করতেছে তা হলো বিএন পি, অতয়েব বিএন পি যা চায় না তা পিনাকি ও চাই বে না এটাই স্বাভাবিক।
জামায়াতের ভাইয়েরা পিনাকী দাদার কথায় মন দিয়েন না।দাদা হয়তো খেয়াল করে নাই যে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন না হলে নতুন স্বৈরাচার বিএনপি সব আসন নিয়ে বসে থাকবে।আর লীগ-জাপা কে নির্বাচন থেকে বাইরে রেখে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন হলেই বেস্ট হবে।
@@mashallah365 আওয়ামীকে নিষিদ্ধ না করলে এবার না পারলেও পরেরবার আবার ক্ষমতায় আসবে কিন্ত সংখ্যানুপাতে ভোট হলে এবার ৯৯টা পাইলেও পরের ১০৫টা পাইবে এককভাবে ক্ষমতায় আসতে পারবেনা তাই আওয়ামী ফ্যাসিবাদ আর মাথাচাড়া দিয়ে দাড়াতে পারবেনা। আর সংখ্যানুপাতে ভোট হলে জামাতসহ অন্যান্য ইসলামী দল সমুহের প্রভাব ভাড়বে এচিন্তা থেকেই ভারতসহ ও অনেকেই সংখ্যানুপাতের ভোটের বিরোধিতা করছে, যাতে করে এদেশে ইসলামপন্থীরা শক্তিশালী না হয়।
শেখ মুজিব ইসলামী রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছে। দেশপ্রেমিক নেতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সংবিধানে ৫ম সংশোধনীর মাধ্যমে জামাতে ইসলামীকে রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছেন।
@@Kamrulislam-rs2wj আওয়ামীকে নিষিদ্ধ না করলে এবার না পারলেও পরেরবার আবার ক্ষমতায় আসবে কিন্ত সংখ্যানুপাতে ভোট হলে এবার ৯৯টা পাইলেও পরের ১০৫টা পাইবে এককভাবে ক্ষমতায় আসতে পারবেনা তাই আওয়ামী ফ্যাসিবাদ আর মাথাচাড়া দিয়ে দাড়াতে পারবেনা। আর সংখ্যানুপাতে ভোট হলে জামাতসহ অন্যান্য ইসলামী দল সমুহের প্রভাব ভাড়বে এচিন্তা থেকেই ভারতসহ ও অনেকেই সংখ্যানুপাতের ভোটের বিরোধিতা করছে, যাতে করে এদেশে ইসলামপন্থীরা শক্তিশালী না হয়।
1.আনুপাতিক হারে নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন করবেন। অনেকে বলছে সরকার stable হবে না। আমি মনে করি জোট গঠন করার বিধান বাতিল ঘোষণা করে।আনুপাতিক হারে নির্বাচন করলে সরকার stable থাকবে। ভাই এর জন্য কারন তিনি আনুপাতিক হারে নির্বাচন করলে stable সরকার আসবে না। তাই প্রশ্নটি করা।
আপনার মত আমাদের আরো ১০ জন পিনাকী দরকার। খুব দরকার। আপনার গাইড পেলে আমরা অনেকেই আপনার মত গঠনমূলক সমালোচনার ভিডিও তৈরী করে মানুষ কে সচেতন করতে পারবো। স্যার, আপনার অনেক কাজ বাকি। আপনার অনুপ্রেরণার জন্য হাজারো তরুন অপেক্ষা করছে।
ভাই পারেন যদি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা দেশের জন্য দেশের স্বার্থে করতে পারেন তাহলে ভালো হয় ,কারণ স্বৈরাচারের দোসরা যেভাবে গুজব রটাইতেছে তাদেরকে প্রতিহত করা দরকার।
ব্রেইন ও আত্ম নিবেদিত হওয়া দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় অভিজ্ঞতা ও প্রায়োগিক বিষয় সব সময় ফ্যাক্টর হয়ে উঠবে। পরিস্থিতি যেমন জিয়াকে অতি উঁচু জায়গায় নিয়ে গেছে যে, শেখ মুজিব ও ম্লান হয়ে যায় সেখানে নিরপেক্ষ বিচারে।
আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় নেই। তাহলে কেন এই ইউটিউবার এখনও ফ্রান্সে লুকিয়ে আছেন, যেখানে তারা পাবলিক স্পেসে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে? কেন তিনি বাংলাদেশে ফিরছেন না? ভাবুন।
আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় নেই। তাহলে কেন এই ইউটিউবার এখনও ফ্রান্সে লুকিয়ে আছেন, যেখানে তারা পাবলিক স্পেসে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে? কেন তিনি বাংলাদেশে ফিরছেন না? ভাবুন।
জামায়াতের ভাইয়েরা পিনাকী দাদার কথায় মন দিয়েন না।দাদা হয়তো খেয়াল করে নাই যে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন না হলে নতুন স্বৈরাচার বিএনপি সব আসন নিয়ে বসে থাকবে।আর লীগ-জাপা কে নির্বাচন থেকে বাইরে রেখে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন হলেই বেস্ট হবে।
আওয়ামীকে নিষিদ্ধ না করলে এবার না পারলেও পরেরবার আবার ক্ষমতায় আসবে কিন্ত সংখ্যানুপাতে ভোট হলে এবার ৯৯টা পাইলেও পরের ১০৫টা পাইবে এককভাবে ক্ষমতায় আসতে পারবেনা তাই আওয়ামী ফ্যাসিবাদ আর মাথাচাড়া দিয়ে দাড়াতে পারবেনা। আর সংখ্যানুপাতে ভোট হলে জামাতসহ অন্যান্য ইসলামী দল সমুহের প্রভাব ভাড়বে এচিন্তা থেকেই ভারতসহ ও অনেকেই সংখ্যানুপাতের ভোটের বিরোধিতা করছে, যাতে করে এদেশে ইসলামপন্থীরা শক্তিশালী না হয়।
আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় নেই। তাহলে কেন এই ইউটিউবার এখনও ফ্রান্সে লুকিয়ে আছেন, যেখানে তারা পাবলিক স্পেসে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে? কেন তিনি বাংলাদেশে ফিরছেন না? ভাবুন।
আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় নেই। তাহলে কেন এই ইউটিউবার এখনও ফ্রান্সে লুকিয়ে আছেন, যেখানে তারা পাবলিক স্পেসে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে? কেন তিনি বাংলাদেশে ফিরছেন না? ভাবুন।
জামায়াত, ইসলামী সমমনা দল, গণ অধিকার, আন্দোলনে অংশ নেওয়া বাম, NDM, AB party সবাই হাম্বালীগ নিষিদ্ধ এবং PR এর পক্ষে... আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ না করার কথা তো মির্জা ফখরুল সাহেব বললেন... এটা কি বিএনপি র টপ টু বটম & তারেক রাহমান সাহেবের ভিউ??? নিষিদ্ধ না করার পক্ষে যৌক্তিক কারণ কি কি?! আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতি (হাবিজাবি ভুজুংভাজুং কথা), চিনি না থাকলে যেমনে পিঁপড়া আসে না, খাওয়া-খাওয়ি না থাকলে এই ছাতার মূর্তি সর্বস্ব মুজিবাদর্শ টিকবে না... আওয়ামী লীগের রুট লেভেলের চা,চপ সিঙারা নিয়ে চিন্তিত না... আওয়ামী লীগের নামটা আগামী ১৫ বছরের জন্য না মুছলে ২৮-৪২ বিসিএস এ নিয়োগ পাওয়া দলীয় দাসমনোভাবাপন্ন রা কখনো শান্তিতে থাকতে দিবে কোনো সরকার কে!? ৯৬ এর সো কলড সরকারী কর্মচারীদের "জনতার মঞ্চ" র কথা বাদ দিলে, সরকারী কর্মচারীরা nakedly politics এর জড়িত হইতো না, রাষ্ট্রীয় কাঠামো দলীয় কাজে ব্যবহার করতো না (গত ১১ বছর বাদ দিয়ে) গত ১১ বছরে অধিকাংশ সরকারী কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয় নাই, নিয়োগ দেওয়া হইছে দলীয় দাসদের... এদের কি আগের মতো পলিটিক্স করতে দেওয়া হবে? যেহেতু বিএনপি লীগকে নিষিদ্ধ করতে চায় না??
এটি পিনাকী দাদার নিজস্ব বিশ্লেষণ। দাদার বিশ্লেষণ টি বি এন পির জন্য স্বস্তির এবং আনন্দের । পিনাকী দাদা বি এন পির কাছে এ জন্য সাধুবাদ পেতে পারে। এখন কথা হল সং্খ্যানুপাতিক সিস্টেম এর প্রয়োজনীয়তা কেন অনুভব হল? এর অন্যতম কারণ হল ১৯৭২ সাল থেকে এদেশে যত গুলু নির্বাচন হয়েছে তার সব গুলোতে ৪০% ভোটের মালিক রা এমন ভাবে রাজত্ব করেছে যেন তারা ১০০% ভোটারের জমিদার বনে গেছে। আর ঠিক এই কারণেই ফ্যাসিবাদের উথান। একটি সিস্টেমে জাতিকে ৫৪ বছরে যখন কোন ফায়দা দেয় নাই, সেই বস্তা পচা সিস্টেম আগামী ১০০ বছরে ও কোন ফায়দা দিবে না। গত কয়েক টা নির্বাচন এনালাইসেস করে আমরাই বলে ছিলাম আওয়ামী লীগ ৫% ভোটের বেশি পায় নাই। কারণ তারা জনগণের আস্থা অর্জনের তুলনায় ফ্যাসিবাদী মানসিকতায় ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল। এই একি কারণে আওয়ামী লীগ বেশি একটা সুবিধা করতে পারবেনাঅদূর ভবিষ্যতে । কারণ তাদের অপরাধের লেভেল যেই পর্যায়ে চলে গেছে সেখান থেকে ওভার কাম করা প্রায় অসম্ভব! এরা নানা রকম প্রতিকুলতায় মুসলিম লীগের মত হারিয়ে যাবে! দেশের রাজনীতিতে যদি রাজনৈতিক জমিদারি বিতাড়িত করে সকল মতের একটি ন্যয় ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠন করতে হয় তাহলে সং্খ্যানুপাতিক ব্যবস্থার প্রচলন করতে হবে। এতেকরে ১০০% জনগনের পালস বুঝা সম্ভব হবে। আগামীতে কেউ ফ্যাসিবাদী প্রতিষ্ঠার কথা কল্পনা ও করতে পারবে না ইনশাআল্লাহ।
আমি একজন জামায়েত কর্মী আপনার গঠনমূলক আলোচনা ও সমালোচনার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনার আলোচনা না সুনলে কোন ভাবেই বুঝার উপায় ছিলোনা বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের এই গোপন সুরযন্ত্র....
জামায়াত, ইসলামী সমমনা দল, গণ অধিকার, আন্দোলনে অংশ নেওয়া বাম, NDM, AB party সবাই হাম্বালীগ নিষিদ্ধ এবং PR এর পক্ষে... আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ না করার কথা তো মির্জা ফখরুল সাহেব বললেন... এটা কি বিএনপি র টপ টু বটম & তারেক রাহমান সাহেবের ভিউ??? নিষিদ্ধ না করার পক্ষে যৌক্তিক কারণ কি কি?! আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতি (হাবিজাবি ভুজুংভাজুং কথা), চিনি না থাকলে যেমনে পিঁপড়া আসে না, খাওয়া-খাওয়ি না থাকলে এই ছাতার মূর্তি সর্বস্ব মুজিবাদর্শ টিকবে না... আওয়ামী লীগের রুট লেভেলের চা,চপ সিঙারা নিয়ে চিন্তিত না... আওয়ামী লীগের নামটা আগামী ১৫ বছরের জন্য না মুছলে ২৮-৪২ বিসিএস এ নিয়োগ পাওয়া দলীয় দাসমনোভাবাপন্ন রা কখনো শান্তিতে থাকতে দিবে কোনো সরকার কে!? ৯৬ এর সো কলড সরকারী কর্মচারীদের "জনতার মঞ্চ" র কথা বাদ দিলে, সরকারী কর্মচারীরা nakedly politics এর জড়িত হইতো না, রাষ্ট্রীয় কাঠামো দলীয় কাজে ব্যবহার করতো না (গত ১১ বছর বাদ দিয়ে) গত ১১ বছরে অধিকাংশ সরকারী কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয় নাই, নিয়োগ দেওয়া হইছে দলীয় দাসদের... এদের কি আগের মতো পলিটিক্স করতে দেওয়া হবে? যেহেতু বিএনপি লীগকে নিষিদ্ধ করতে চায় না??
এটি পিনাকী দাদার নিজস্ব বিশ্লেষণ। দাদার বিশ্লেষণ টি বি এন পির জন্য স্বস্তির এবং আনন্দের । পিনাকী দাদা বি এন পির কাছে এ জন্য সাধুবাদ পেতে পারে। এখন কথা হল সং্খ্যানুপাতিক সিস্টেম এর প্রয়োজনীয়তা কেন অনুভব হল? এর অন্যতম কারণ হল ১৯৭২ সাল থেকে এদেশে যত গুলু নির্বাচন হয়েছে তার সব গুলোতে ৪০% ভোটের মালিক রা এমন ভাবে রাজত্ব করেছে যেন তারা ১০০% ভোটারের জমিদার বনে গেছে। আর ঠিক এই কারণেই ফ্যাসিবাদের উথান। একটি সিস্টেমে জাতিকে ৫৪ বছরে যখন কোন ফায়দা দেয় নাই, সেই বস্তা পচা সিস্টেম আগামী ১০০ বছরে ও কোন ফায়দা দিবে না। গত কয়েক টা নির্বাচন এনালাইসেস করে আমরাই বলে ছিলাম আওয়ামী লীগ ৫% ভোটের বেশি পায় নাই। কারণ তারা জনগণের আস্থা অর্জনের তুলনায় ফ্যাসিবাদী মানসিকতায় ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল। এই একি কারণে আওয়ামী লীগ বেশি একটা সুবিধা করতে পারবেনাঅদূর ভবিষ্যতে । কারণ তাদের অপরাধের লেভেল যেই পর্যায়ে চলে গেছে সেখান থেকে ওভার কাম করা প্রায় অসম্ভব! এরা নানা রকম প্রতিকুলতায় মুসলিম লীগের মত হারিয়ে যাবে! দেশের রাজনীতিতে যদি রাজনৈতিক জমিদারি বিতাড়িত করে সকল মতের একটি ন্যয় ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠন করতে হয় তাহলে সং্খ্যানুপাতিক ব্যবস্থার প্রচলন করতে হবে। এতেকরে ১০০% জনগনের পালস বুঝা সম্ভব হবে। আগামীতে কেউ ফ্যাসিবাদী প্রতিষ্ঠার কথা কল্পনা ও করতে পারবে না ইনশাআল্লাহ।
আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় নেই। তাহলে কেন এই ইউটিউবার এখনও ফ্রান্সে লুকিয়ে আছেন, যেখানে তারা পাবলিক স্পেসে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে? কেন তিনি বাংলাদেশে ফিরছেন না? ভাবুন।
ছাতার মাতা 1.আনুপাতিক হারে নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন করবেন। অনেকে বলছে সরকার stable হবে না। আমি মনে করি জোট গঠন করার বিধান বাতিল ঘোষণা করে।আনুপাতিক হারে নির্বাচন করলে সরকার stable থাকবে। ভাই এর জন্য কারন তিনি আনুপাতিক হারে নির্বাচন করলে stable সরকার আসবে না। তাই প্রশ্নটি করা।
জামায়াতের ভাইয়েরা পিনাকী দাদার কথায় মন দিয়েন না।দাদা হয়তো খেয়াল করে নাই যে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন না হলে নতুন স্বৈরাচার বিএনপি সব আসন নিয়ে বসে থাকবে।আর বিচারের মাধ্যমে লীগ-জাপা কে নির্বাচন থেকে বাইরে রেখে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন হলেই বেস্ট হবে।
এটি পিনাকী দাদার নিজস্ব বিশ্লেষণ। দাদার বিশ্লেষণ টি বি এন পির জন্য স্বস্তির এবং আনন্দের । পিনাকী দাদা বি এন পির কাছে এ জন্য সাধুবাদ পেতে পারে। এখন কথা হল সং্খ্যানুপাতিক সিস্টেম এর প্রয়োজনীয়তা কেন অনুভব হল? এর অন্যতম কারণ হল ১৯৭২ সাল থেকে এদেশে যত গুলু নির্বাচন হয়েছে তার সব গুলোতে ৪০% ভোটের মালিক রা এমন ভাবে রাজত্ব করেছে যেন তারা ১০০% ভোটারের জমিদার বনে গেছে। আর ঠিক এই কারণেই ফ্যাসিবাদের উথান। একটি সিস্টেমে জাতিকে ৫৪ বছরে যখন কোন ফায়দা দেয় নাই, সেই বস্তা পচা সিস্টেম আগামী ১০০ বছরে ও কোন ফায়দা দিবে না। গত কয়েক টা নির্বাচন এনালাইসেস করে আমরাই বলে ছিলাম আওয়ামী লীগ ৫% ভোটের বেশি পায় নাই। কারণ তারা জনগণের আস্থা অর্জনের তুলনায় ফ্যাসিবাদী মানসিকতায় ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল। এই একি কারণে আওয়ামী লীগ বেশি একটা সুবিধা করতে পারবেনাঅদূর ভবিষ্যতে । কারণ তাদের অপরাধের লেভেল যেই পর্যায়ে চলে গেছে সেখান থেকে ওভার কাম করা প্রায় অসম্ভব! এরা নানা রকম প্রতিকুলতায় মুসলিম লীগের মত হারিয়ে যাবে! দেশের রাজনীতিতে যদি রাজনৈতিক জমিদারি বিতাড়িত করে সকল মতের একটি ন্যয় ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠন করতে হয় তাহলে সং্খ্যানুপাতিক ব্যবস্থার প্রচলন করতে হবে। এতেকরে ১০০% জনগনের পালস বুঝা সম্ভব হবে। আগামীতে কেউ ফ্যাসিবাদী প্রতিষ্ঠার কথা কল্পনা ও করতে পারবে না ইনশাআল্লাহ।
আরো কত কি করবি তোরা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য? হিন্দুদের ভোট পাওয়ার জন্য তোরা গ্লাস এক গ্লাসে গরুর মদ খাওয়া শুরু কর। ইন্ডিয়ার পা চাটা শুরু কর। আওয়ামী লীগের সাথে যুক্তি করা শুরু কর। বিএনপিরেও ছাড়িস না ওদেরও সাথে দিয়া যে ঠিক রাখিস বলতো যায় না নির্বাচনের আগে আবার ম্যাডামের আচলের তলে ঢোকার যেন সুযোগ থাকে।
জামায়াত, ইসলামী সমমনা দল, গণ অধিকার, আন্দোলনে অংশ নেওয়া বাম, NDM, AB party সবাই হাম্বালীগ নিষিদ্ধ এবং PR এর পক্ষে... আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ না করার কথা তো মির্জা ফখরুল সাহেব বললেন... এটা কি বিএনপি র টপ টু বটম & তারেক রাহমান সাহেবের ভিউ??? নিষিদ্ধ না করার পক্ষে যৌক্তিক কারণ কি কি?! আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতি (হাবিজাবি ভুজুংভাজুং কথা), চিনি না থাকলে যেমনে পিঁপড়া আসে না, খাওয়া-খাওয়ি না থাকলে এই ছাতার মূর্তি সর্বস্ব মুজিবাদর্শ টিকবে না... আওয়ামী লীগের রুট লেভেলের চা,চপ সিঙারা নিয়ে চিন্তিত না... আওয়ামী লীগের নামটা আগামী ১৫ বছরের জন্য না মুছলে ২৮-৪২ বিসিএস এ নিয়োগ পাওয়া দলীয় দাসমনোভাবাপন্ন রা কখনো শান্তিতে থাকতে দিবে কোনো সরকার কে!? ৯৬ এর সো কলড সরকারী কর্মচারীদের "জনতার মঞ্চ" র কথা বাদ দিলে, সরকারী কর্মচারীরা nakedly politics এর জড়িত হইতো না, রাষ্ট্রীয় কাঠামো দলীয় কাজে ব্যবহার করতো না (গত ১১ বছর বাদ দিয়ে) গত ১১ বছরে অধিকাংশ সরকারী কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয় নাই, নিয়োগ দেওয়া হইছে দলীয় দাসদের... এদের কি আগের মতো পলিটিক্স করতে দেওয়া হবে? যেহেতু বিএনপি লীগকে নিষিদ্ধ করতে চায় না??
আসন যাই হোক এইটা মেটার করে না , আওয়ামী লীগ ৩০% ভোট পাইলেই ৯০ টা পাইলে সমস্যা নাই , কারণ ৩০% ভোট পাইয়া আওয়ামী লীগ ০% আসন পাইলে ৫ বছর সরকার বিরোধী আর বাঙ্গালির গোল্ড ফিশ মেমরোদিয়া আওয়ামী লীগ আবার ২০০ আসনে আসবে । ১৯৯১-২০০০ সালে কোয়ালিশন সরকার ভালোভাবে কাজ করেছিল, তাই আপনার যুক্তি নেতিবাচক কল্পনার উপর ভিত্তি করে, যখন আমাদের ইতিবাচক ইতিহাস রয়েছে। এমনকি ১৯৯১-২০০০ সালেও কোয়ালিশন সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্র রক্ষা করেছিল, ২০০১ বিএনপি সালে ২/৩ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে = প্রথমে ১৪তম সংশোধনীর মাধ্যমে বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংস করেছিল, ঐ সময় নিচের পছন্দের কেয়ারটেকার পাইতে বিচার পতির বয়স বাড়িয়ে দিয়েছিলো যেইটা পরে খালেদা জিয়া ভুল করেছিলেন বলে স্বীকার করেছেন যেই জন্য খালেদা জিয়া গ্রেট । এবং শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনা আবার মেজোরিটি নিয়া ১৫তম সংশোধনীর মাধ্যমে বাংলাদেশের গণতন্ত্র নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছেন। এখন দেশে যদি সংখ্যানুপাতে আসন থাকতো তাইলে , আওয়ামী লীগ জোট ২০০৮ সালে ৬০% ভোট নিয়াও ২০০ আসন পাইতো না । বাংলাদেশে শেখ হাসিনার বাকশাল হইতো না । আপনার নেপালের উদারণ ফালতু কারণ এটি জার্মান ফরম্যাটে ডিজাইন করা যেতে পারে, যা স্থানীয় প্রতিনিধিত্বের সাথে সংযোগ স্থাপন করবে। উদাহরণস্বরূপ, জার্মানিতে দুটি ব্যালট পেপার রয়েছে: দলকে ভোট এবং দল দ্বারা মনোনীত এমপি। ব্যালট-২: স্থানীয় প্রতিনিধিত্বের জন্য ভোট। ৫০% সংসদে যাবে স্থানীয় প্রতিনিধি হিসেবে এবং ৫০% সরাসরি ভোটের মাধ্যমে, এবং এটি আপনার ২ নং প্রস্তাবকে অগ্রাহ্য করবে। তবুও, আমাদের শক্তিশালী সরকার থাকবে, যেমন বিএনপি সহজেই ৪০% ভোট পেয়ে সংসদে ৫০+ আসন পেতে পারে এবং স্থানীয় প্রতিনিধিত্ব থেকে ১০০+/১৫০ আসন পাবে। এটি বাকশালী সংশোধনীকে চিরতরে প্রতিরোধ করবে। প্রস্তাবিত ৭০তম অনুচ্ছেদের পরিবর্তনটি কেবল দল মনোনীত এমপি-দের জন্য প্রযোজ্য হবে, অন্য সরাসরি স্থানীয় প্রতিনিধিত্বকারী এমপি যে কোনো বিলের পক্ষে বা বিপক্ষে ভোট দেওয়ার স্বাধীনতা পাবে। এটি ভারসাম্য আনবে এবং দলগুলো তাদের অনুগত প্রার্থীদের সরাসরি ভোটের জন্য মনোনীত করতে বাধ্য হবে, যা একটি ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে। আসুন স্যার, এটি ২০০১ সাল নয়, নতুন প্রজন্ম ভোটার হয়েছে এবং পুরোনো প্রজন্ম শেষ হয়েছে।
জামায়াত, ইসলামী সমমনা দল, গণ অধিকার, আন্দোলনে অংশ নেওয়া বাম, NDM, AB party সবাই হাম্বালীগ নিষিদ্ধ এবং PR এর পক্ষে... আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ না করার কথা তো মির্জা ফখরুল সাহেব বললেন... এটা কি বিএনপি র টপ টু বটম & তারেক রাহমান সাহেবের ভিউ??? নিষিদ্ধ না করার পক্ষে যৌক্তিক কারণ কি কি?! আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতি (হাবিজাবি ভুজুংভাজুং কথা), চিনি না থাকলে যেমনে পিঁপড়া আসে না, খাওয়া-খাওয়ি না থাকলে এই ছাতার মূর্তি সর্বস্ব মুজিবাদর্শ টিকবে না... আওয়ামী লীগের রুট লেভেলের চা,চপ সিঙারা নিয়ে চিন্তিত না... আওয়ামী লীগের নামটা আগামী ১৫ বছরের জন্য না মুছলে ২৮-৪২ বিসিএস এ নিয়োগ পাওয়া দলীয় দাসমনোভাবাপন্ন রা কখনো শান্তিতে থাকতে দিবে কোনো সরকার কে!? ৯৬ এর সো কলড সরকারী কর্মচারীদের "জনতার মঞ্চ" র কথা বাদ দিলে, সরকারী কর্মচারীরা nakedly politics এর জড়িত হইতো না, রাষ্ট্রীয় কাঠামো দলীয় কাজে ব্যবহার করতো না (গত ১১ বছর বাদ দিয়ে) গত ১১ বছরে অধিকাংশ সরকারী কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয় নাই, নিয়োগ দেওয়া হইছে দলীয় দাসদের... এদের কি আগের মতো পলিটিক্স করতে দেওয়া হবে? যেহেতু বিএনপি লীগকে নিষিদ্ধ করতে চায় না??
কি অদ্ভুত একটা ব্যাপার, এই আলোচনা না শুনলে বুঝতেই পারতাম না সংখ্যানুপাতিক এর ভয়াবহতা কতটুকু। আপনার এমন গঠনমূলক সমালোচনায় জামায়াতের পক্ষ থেকে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা 💝💝
সবাই বলে- সংস্কার করতে হবে, কিন্তু কি সংস্কার করতে হবে সেটা বলছেনা। এই ৯টি বিষয় সংস্কার করতে হবে। ১* ১জন জীবনে ২ বারের বেশি প্রধানমন্ত্রী/রাষ্ট্রপতি হতে পারবেনা। ২* কোন একক ব্যাক্তির হাতে দেশের সব ক্ষমতা যেন না যায় সেই ব্যবস্থা করতে হবে। সব ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীকে না দিয়ে কিছু ক্ষমতা রাষ্ট্রপতিকেও দিতে হবে। ৩* পুলিশকে সায়ত্বশাষিত করতে হবে। পুলিশ, DGFI/ NSI যেন রাষ্ট্রীয় বাহিনী হিসেবে কাজ করে এবং আগামিতে কখনোই যেন দলীয় বাহিনী হয়ে না উঠে সে ব্যবস্থা করতে হবে। ৪* বিচার বিভাগে যেন আগামিতে কোন সরকার চাইলেও প্রভাব বিস্তার করতে না পারে সেই রকম ব্যবস্থা করতে হবে। ৫* বাংলাদেশ ব্যাংক যেন অর্থ মন্ত্রনালয়ের চাপ উপেক্ষা করে কাজ করতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে এবং তাদের কাজের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। ৬* দূর্নীতি দমন কমিশন এবং নির্বাচন কমিশনকে যেন আগামিতে কোন সরকার চাইলেও দলীয়করন করতে না পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে এবং তাদের কাজের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। ৭* দেশে সহিংসতা ও দলীয়করন ঠেকাতে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দলিয় প্রতীকে না করে ব্যাক্তিগতভাবে করতে হবে। শুধুমাত্র সংসদ নির্বাচন দলীয় প্রতিকে হবে। ৮* বর্তমান শিক্ষা কারিকুলাম ও পরিক্ষা পদ্ধতি পাল্টিয়ে আগের মত করতে হবে। ৯* কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে। ******** এই বিষয়গুলো ঠিক থাকলে BNP/জামাত/জাতীয় পার্টি- যেই ব্যাক্তিই ক্ষমতায় আসুক সমস্যা হবেনা। এই বিষয়গুলো পাকাপোক্ত না করলে যে সরকার ক্ষমতায় আসবে সেই সরকারই অবৈধ কাজ করবে। তাই চোর চুরি করবেনা এমন আশা না করে চোর যেন চাইলেও চুরি করতে না পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। চোর চুরি করবেনা এমন আশায় দরজা খুলে না ঘুমিয়ে মজবুত দরজা লাগাতে হবে যেন চোর চুরি করার সুযোগই না পায়। প্রয়োজনে দরজার পাশে দাড়োয়ান বসাতে হবে, সিসি ক্যামেরা লাগাতে হবে, বাড়ির চারিদিকে কাটাঁতারের বেড়া দিতে হবে। সিস্টেম এমন করতে হবে যেন প্রধানমন্ত্রী খারাপ হলেও যেন খারাপ কাজ করার সুযোগ না পায়
আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় নেই। তাহলে কেন এই ইউটিউবার এখনও ফ্রান্সে লুকিয়ে আছেন, যেখানে তারা পাবলিক স্পেসে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে? কেন তিনি বাংলাদেশে ফিরছেন না? ভাবুন।
আলহামদুলিল্লাহ... আজকে নির্বাচন সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথা জানতে এবং শিখতে পারলাম...অনেক অনেক ধন্যবাদ পিনাকী স্যার❤❤❤আল্লাহ আমাদের দেশকে রক্ষা করুন আর রাজনৈতিক দলগুলোর সুবুদ্ধি দান করুন..আমিন🤲🤲
জামায়াতের ভাইয়েরা পিনাকী দাদার কথায় মন দিয়েন না।দাদা হয়তো খেয়াল করে নাই যে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন না হলে নতুন স্বৈরাচার বিএনপি সব আসন নিয়ে বসে থাকবে।আর বিচারের মাধ্যমে লীগ-জাপা কে নির্বাচন থেকে বাইরে রেখে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন হলেই বেস্ট হবে।
আমি একজন ছাত্রশিবির কর্মী এবং আমি পিনাকী দাদার এই গঠনমূলক আলোচনাকে আমাদের সংগঠনের চেতনার সহিত স্বাগতম জানাই। ধন্যবাদ দাদা আপনাকে। ইনশাআল্লাহ ভবিষ্যতেও আপনার এমন গঠনমূলক আলোচনা অব্যাহত থাকবে।
পিনাকি স্যারের গঠনমূলক বিশ্লেষণ গুলো সত্যিই মনমুগ্ধকর, আমি স্যারের সাথে সহমত পোষণ করছি এবং অনতিবিলম্বে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন ব্যবস্থাকে বর্জনের দাবি জানাচ্ছি❤❤❤❤❤❤❤
জামায়াতের ভাইয়েরা পিনাকী দাদার কথায় মন দিয়েন না।দাদা হয়তো খেয়াল করে নাই যে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন না হলে নতুন স্বৈরাচার বিএনপি সব আসন নিয়ে বসে থাকবে।আর বিচারের মাধ্যমে লীগ-জাপা কে নির্বাচন থেকে বাইরে রেখে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন হলেই বেস্ট হবে।
দাদার কথায় কিছুটা ফাঁক আছে মনে হয় ভাই। একটু সাবধানে। যদি সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সুবিধা পায় তাহলে আওয়ামী লীগ ও এর জোটকে গণহত্যার অভিযোগে নিষিদ্ধ করে দিলেই তো হয়। আর কোনো সমস্যা থাকে না। কিন্তু দাদা একথাটা বলেননি।
দাদার কথায় কিছুটা ফাঁক আছে মনে হয় ভাই। একটু সাবধানে। যদি সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সুবিধা পায় তাহলে আওয়ামী লীগ ও এর জোটকে গণহত্যার অভিযোগে নিষিদ্ধ করে দিলেই তো হয়। আর কোনো সমস্যা থাকে না। কিন্তু দাদা একথাটা বলেননি।
জামায়াতের ভাইয়েরা পিনাকী দাদার কথায় মন দিয়েন না।দাদা হয়তো খেয়াল করে নাই যে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন না হলে নতুন স্বৈরাচার বিএনপি সব আসন নিয়ে বসে থাকবে।আর বিচারের মাধ্যমে লীগ-জাপা কে নির্বাচন থেকে বাইরে রেখে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন হলেই বেস্ট হবে।
জামায়াতের ভাইয়েরা পিনাকী দাদার কথায় মন দিয়েন না।দাদা হয়তো খেয়াল করে নাই যে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন না হলে নতুন স্বৈরাচার বিএনপি সব আসন নিয়ে বসে থাকবে।আর লীগ-জাপা কে নির্বাচন থেকে বাইরে রেখে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন হলেই বেস্ট হবে।
দাদা আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।আমি একজন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামের সক্রিয় কর্মী আপনার পরামর্শটি সংগঠনের উর্ধতন দায়িত্বশীল দের নিকট বিনয়ের সাথে দৃষ্টি আকর্ষণ করবো ইন্ শা আল্লাহ।
দাদার কথায় কিছুটা ফাঁক আছে মনে হয় ভাই। একটু সাবধানে। যদি সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সুবিধা পায় তাহলে আওয়ামী লীগ ও এর জোটকে গণহত্যার অভিযোগে নিষিদ্ধ করে দিলেই তো হয়। আর কোনো সমস্যা থাকে না। কিন্তু দাদা একথাটা বলেননি।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর একজন কর্মী হিসেবে আপনার সমালোচনাকে স্বাগত জানালাম। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী খুব শীগ্রই এবিষয়ে আপনার কথাটাকে গ্রহণ করবে ইনশাআল্লাহ।❤❤❤
আসলে আওমীলীগ নির্বাচনে আসবে না, ইউনুস আসতে দিবে না,বিএনপির সাথে জয় পেতে হলে ওইটা গ্রহণ করা হয়েছে জামায়াতের,দাদা ওইটা জানে জামায়াত এই হিসাবে ১০০+ আসন পাবে যেটা বিএনপিসহ দাদা চাচ্ছে না
এটি পিনাকী দাদার নিজস্ব বিশ্লেষণ। দাদার বিশ্লেষণ টি বি এন পির জন্য স্বস্তির এবং আনন্দের । পিনাকী দাদা বি এন পির কাছে এ জন্য সাধুবাদ পেতে পারে। এখন কথা হল সং্খ্যানুপাতিক সিস্টেম এর প্রয়োজনীয়তা কেন অনুভব হল? এর অন্যতম কারণ হল ১৯৭২ সাল থেকে এদেশে যত গুলু নির্বাচন হয়েছে তার সব গুলোতে ৪০% ভোটের মালিক রা এমন ভাবে রাজত্ব করেছে যেন তারা ১০০% ভোটারের জমিদার বনে গেছে। আর ঠিক এই কারণেই ফ্যাসিবাদের উথান। একটি সিস্টেমে জাতিকে ৫৪ বছরে যখন কোন ফায়দা দেয় নাই, সেই বস্তা পচা সিস্টেম আগামী ১০০ বছরে ও কোন ফায়দা দিবে না। গত কয়েক টা নির্বাচন এনালাইসেস করে আমরাই বলে ছিলাম আওয়ামী লীগ ৫% ভোটের বেশি পায় নাই। কারণ তারা জনগণের আস্থা অর্জনের তুলনায় ফ্যাসিবাদী মানসিকতায় ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল। এই একি কারণে আওয়ামী লীগ বেশি একটা সুবিধা করতে পারবেনাঅদূর ভবিষ্যতে । কারণ তাদের অপরাধের লেভেল যেই পর্যায়ে চলে গেছে সেখান থেকে ওভার কাম করা প্রায় অসম্ভব! এরা নানা রকম প্রতিকুলতায় মুসলিম লীগের মত হারিয়ে যাবে! দেশের রাজনীতিতে যদি রাজনৈতিক জমিদারি বিতাড়িত করে সকল মতের একটি ন্যয় ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠন করতে হয় তাহলে সং্খ্যানুপাতিক ব্যবস্থার প্রচলন করতে হবে। এতেকরে ১০০% জনগনের পালস বুঝা সম্ভব হবে। আগামীতে কেউ ফ্যাসিবাদী প্রতিষ্ঠার কথা কল্পনা ও করতে পারবে না ইনশাআল্লাহ।
দাদার কথায় কিছুটা ফাঁক আছে মনে হয় ভাই। একটু সাবধানে। যদি সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সুবিধা পায় তাহলে আওয়ামী লীগ ও এর জোটকে গণহত্যার অভিযোগে নিষিদ্ধ করে দিলেই তো হয়। আর কোনো সমস্যা থাকে না। কিন্তু দাদা একথাটা বলেননি।
#সংখ্যানুপাতিক_হারে_নির্বাচন_পিনাকী_ভট্রাচার্য_ও_আমার_পর্যালোচনা। সংখ্যানুপাতিক হারে নির্বাচন নিয়ে পিনাকী ভট্রাচার্যের পর্যালোচনা শুনলাম। পুরো বক্তব্যটাই জুজুর ভয় দেখানো হয়েছে। #বর্তমান_নির্বাচন_ব্যবস্থা ভোটার ২ ভাগে বিভক্ত ১. আওয়ামীলীগ- আওয়ামীলীগের ভোট একচেটিয়া আওয়ামীলীগ পায়। ২. এন্টি আওয়ামীলীগ-এন্টি আওয়ামীলীগের ভোট বিএনপি, জামায়াতসহ ইসলামপন্থী দলের মধ্যে বিভক্ত হয়। #এন্টি_আওয়ামীলীগ_ভোট ১. জামায়াতসহ ইসলামপন্থীদের প্রার্থীকে ভোট দিলে আওয়ামীলীগ জিতে যেতে পারে, এই ভয়ে এন্টি আওয়ামীলীগ ভোটের বৃহৎ অংশ বিএনপিকে প্রদান করে। ২. একটি নির্বাচনী আসনে বিএনপির প্রার্থীর নির্বাচনী বাজেটের সামনে ইসলামপন্থী প্রার্থীদের নির্বাচনী বাজেট খুবই সামান্য। ৩. জামায়াতসহ ইসলামপন্থী দলের ভোট ৩০০ নির্বাচনী আসনেই ভোট আছে, কিন্তু ৩০০ আসনেই নির্বাচনী লড়াই করার যোগ্য (টাকাওয়ালা) প্রার্থী নেই। ৪. সৎ ও ইসলামের জন্য নিবেদিত প্রাণ এমন বহু ইসলামপন্থী প্রার্থী আছে যারা নিজ নিজ নির্বাচনী আসন থেকে নির্বাচন করে বিজয় লাভ করা সম্ভব নয়, কিন্তু তাদের সংসদে যাওয়া প্রয়োজন। #সংখ্যানুপাতিক_হারে_ভোট_হলে ১. জামায়াতসহ ইসলামপন্থী প্রার্থীকে ভোট দিলে আওয়ামীলীগ জিতে যেতে পারে, এই ভয়ে ইসলামপন্থীদের কেউ বিএনপিকে ভোট দিবে না, অথ্যাৎ বিএনপির ভোটের হার কমবে জামায়াতসহ ইসলামপন্থীদের ভোটের হার বাড়বে। ২. প্রতি আসনে বিজয়ী হওয়ার জন্য প্রার্থীরা যে নির্বাচনী বাজের তৈরী করে সংখ্যানুপাতিক হারে ভোট হলে কেন্দ্রীয় ফান্ডে সেই পরিমান বাজেট জমা দিবে না। কিন্তু জামায়াতসহ ইসলামপন্থী দলের কেন্দ্রীয় বাজেট অন্যদলের চেয়ে বেশী হবে। ৩. সৎ ও ইসলামের জন্য নিবেদিত প্রাণ প্রার্থী সংসদে নেওয়া সহজ হবে।
আমার প্রিয় দাদা, অনেক অনেক শুভেচ্ছা, কৃতজ্ঞতা এবং অভিনন্দন। বর্তমান নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টিতে আপনার অসাধারণ অবদান বাংলার ইতিহাসে স্বর্নাক্ষরে লেখা থাকবে। দাদা, মাধ্যমিক শিক্ষা নিয়ে একটা নির্দেশনা দেন। এখনো পতিত সরকারের বসানো, উপপরিচালক, পরিচালক, মহাপরিচালক বহাল তবিয়তে আছে। নতুন কোনো দেশপ্রেমিক কর্মকর্তা কে পদায়ন করা হচ্ছে না। কারিকুলাম পরিবর্তন করার কোনো কার্যকর উদ্যোগ আছে বলে মনে হয়না। সংশ্লিষ্টদের এ বিষয়ে সচেতন করেন। তানাহলে আগামী শিক্ষা বর্ষে সময় মতো পাঠ্যবই দিতে পারবে না।
দাদা দেশের ভালো মন্দের এই সন্ধিক্ষণে আপনার মতন নির্ভীক,অকুতোভয় একজন কট্টরপন্থী দেশ প্রেমিকের বড় প্রয়োজন ছিল সর্বজন শ্রদ্ধেয় ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস স্যারের পাশে।
জামাতের পক্ষে ডা পিনাকি স্যারের ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং পজিটিভ। আমাদের এটা ভেবে দেখা প্রয়োজন এবং পরিবর্তন করা উচিৎ। জামাআত অনেক বুদ্ধিদীপ্ত দল। নিশ্চয়ই এটা পরিবর্তন হবে ইনশাআল্লাহ। পিনাকি স্যারকে অনেক ধন্যবাদ।
জামায়াতের ভাইয়েরা পিনাকী দাদার কথায় মন দিয়েন না।দাদা হয়তো খেয়াল করে নাই যে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন না হলে নতুন স্বৈরাচার বিএনপি সব আসন নিয়ে বসে থাকবে।আর বিচারের মাধ্যমে লীগ-জাপা কে নির্বাচন থেকে বাইরে রেখে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন হলেই বেস্ট হবে।
জামায়াত, ইসলামী সমমনা দল, গণ অধিকার, আন্দোলনে অংশ নেওয়া বাম, NDM, AB party সবাই হাম্বালীগ নিষিদ্ধ এবং PR এর পক্ষে... আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ না করার কথা তো মির্জা ফখরুল সাহেব বললেন... এটা কি বিএনপি র টপ টু বটম & তারেক রাহমান সাহেবের ভিউ??? নিষিদ্ধ না করার পক্ষে যৌক্তিক কারণ কি কি?! আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতি (হাবিজাবি ভুজুংভাজুং কথা), চিনি না থাকলে যেমনে পিঁপড়া আসে না, খাওয়া-খাওয়ি না থাকলে এই ছাতার মূর্তি সর্বস্ব মুজিবাদর্শ টিকবে না... আওয়ামী লীগের রুট লেভেলের চা,চপ সিঙারা নিয়ে চিন্তিত না... আওয়ামী লীগের নামটা আগামী ১৫ বছরের জন্য না মুছলে ২৮-৪২ বিসিএস এ নিয়োগ পাওয়া দলীয় দাসমনোভাবাপন্ন রা কখনো শান্তিতে থাকতে দিবে কোনো সরকার কে!? ৯৬ এর সো কলড সরকারী কর্মচারীদের "জনতার মঞ্চ" র কথা বাদ দিলে, সরকারী কর্মচারীরা nakedly politics এর জড়িত হইতো না, রাষ্ট্রীয় কাঠামো দলীয় কাজে ব্যবহার করতো না (গত ১১ বছর বাদ দিয়ে) গত ১১ বছরে অধিকাংশ সরকারী কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয় নাই, নিয়োগ দেওয়া হইছে দলীয় দাসদের... এদের কি আগের মতো পলিটিক্স করতে দেওয়া হবে? যেহেতু বিএনপি লীগকে নিষিদ্ধ করতে চায় না??
এটি পিনাকী দাদার নিজস্ব বিশ্লেষণ। দাদার বিশ্লেষণ টি বি এন পির জন্য স্বস্তির এবং আনন্দের । পিনাকী দাদা বি এন পির কাছে এ জন্য সাধুবাদ পেতে পারে। এখন কথা হল সং্খ্যানুপাতিক সিস্টেম এর প্রয়োজনীয়তা কেন অনুভব হল? এর অন্যতম কারণ হল ১৯৭২ সাল থেকে এদেশে যত গুলু নির্বাচন হয়েছে তার সব গুলোতে ৪০% ভোটের মালিক রা এমন ভাবে রাজত্ব করেছে যেন তারা ১০০% ভোটারের জমিদার বনে গেছে। আর ঠিক এই কারণেই ফ্যাসিবাদের উথান। একটি সিস্টেমে জাতিকে ৫৪ বছরে যখন কোন ফায়দা দেয় নাই, সেই বস্তা পচা সিস্টেম আগামী ১০০ বছরে ও কোন ফায়দা দিবে না। গত কয়েক টা নির্বাচন এনালাইসেস করে আমরাই বলে ছিলাম আওয়ামী লীগ ৫% ভোটের বেশি পায় নাই। কারণ তারা জনগণের আস্থা অর্জনের তুলনায় ফ্যাসিবাদী মানসিকতায় ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল। এই একি কারণে আওয়ামী লীগ বেশি একটা সুবিধা করতে পারবেনাঅদূর ভবিষ্যতে । কারণ তাদের অপরাধের লেভেল যেই পর্যায়ে চলে গেছে সেখান থেকে ওভার কাম করা প্রায় অসম্ভব! এরা নানা রকম প্রতিকুলতায় মুসলিম লীগের মত হারিয়ে যাবে! দেশের রাজনীতিতে যদি রাজনৈতিক জমিদারি বিতাড়িত করে সকল মতের একটি ন্যয় ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠন করতে হয় তাহলে সং্খ্যানুপাতিক ব্যবস্থার প্রচলন করতে হবে। এতেকরে ১০০% জনগনের পালস বুঝা সম্ভব হবে। আগামীতে কেউ ফ্যাসিবাদী প্রতিষ্ঠার কথা কল্পনা ও করতে পারবে না ইনশাআল্লাহ।
আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় নেই। তাহলে কেন এই ইউটিউবার এখনও ফ্রান্সে লুকিয়ে আছেন, যেখানে তারা পাবলিক স্পেসে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে? কেন তিনি বাংলাদেশে ফিরছেন না? ভাবুন।
জামায়াত, ইসলামী সমমনা দল, গণ অধিকার, আন্দোলনে অংশ নেওয়া বাম, NDM, AB party সবাই হাম্বালীগ নিষিদ্ধ এবং PR এর পক্ষে... আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ না করার কথা তো মির্জা ফখরুল সাহেব বললেন... এটা কি বিএনপি র টপ টু বটম & তারেক রাহমান সাহেবের ভিউ??? নিষিদ্ধ না করার পক্ষে যৌক্তিক কারণ কি কি?! আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতি (হাবিজাবি ভুজুংভাজুং কথা), চিনি না থাকলে যেমনে পিঁপড়া আসে না, খাওয়া-খাওয়ি না থাকলে এই ছাতার মূর্তি সর্বস্ব মুজিবাদর্শ টিকবে না... আওয়ামী লীগের রুট লেভেলের চা,চপ সিঙারা নিয়ে চিন্তিত না... আওয়ামী লীগের নামটা আগামী ১৫ বছরের জন্য না মুছলে ২৮-৪২ বিসিএস এ নিয়োগ পাওয়া দলীয় দাসমনোভাবাপন্ন রা কখনো শান্তিতে থাকতে দিবে কোনো সরকার কে!? ৯৬ এর সো কলড সরকারী কর্মচারীদের "জনতার মঞ্চ" র কথা বাদ দিলে, সরকারী কর্মচারীরা nakedly politics এর জড়িত হইতো না, রাষ্ট্রীয় কাঠামো দলীয় কাজে ব্যবহার করতো না (গত ১১ বছর বাদ দিয়ে) গত ১১ বছরে অধিকাংশ সরকারী কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয় নাই, নিয়োগ দেওয়া হইছে দলীয় দাসদের... এদের কি আগের মতো পলিটিক্স করতে দেওয়া হবে? যেহেতু বিএনপি লীগকে নিষিদ্ধ করতে চায় না??
@@dasarathmahato8305আহা! বেচারা আওয়ামীলীগ! 😂উন্নয়ন এর জোয়ারে ভাসতেছিল, নৌকা ফুটা কইরা দেয়ায় এখন টের পাইতেছে জনগন বিগত ১৬ বছর কিভাবে হাবুডুবু খেয়েছে,দাদা নতুন তো তাই প্রবলেম হচ্ছে।😂😂আমরা পুরান তাই সব সয়ে গেছে।😂😂😂😂😂@dasarathmahato8305
ধন্যবাদ জনাব পিনাকী ভট্টাচার্য স্যার আপনাকে জামাত ও তো ভুল করে ভুল হতে পারে সমালোচনা করার জন্য আমি একজন জামাতের সাবেক কর্মী বর্তমানে সমর্থন হিসেবে এই সমালোচনার জন্য আপনাকে আন্তরিকভাবে আবারো ধন্যবাদ সমালোচনার কারণেই অবস্থার পরিবর্তন হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ স্যার আপনাকে ধন্যবাদ স্যার
জামাত গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে বরাবরই ভুল করে এই জন্য এই দলটা বারবার মার খায়। সবচেয়ে পুরনো দল হয়ে ও কখনো রাষ্ট্র ক্ষমতায় বসতে পারি নাই।
জামায়াত, ইসলামী সমমনা দল, গণ অধিকার, আন্দোলনে অংশ নেওয়া বাম, NDM, AB party সবাই হাম্বালীগ নিষিদ্ধ এবং PR এর পক্ষে... আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ না করার কথা তো মির্জা ফখরুল সাহেব বললেন... এটা কি বিএনপি র টপ টু বটম & তারেক রাহমান সাহেবের ভিউ??? নিষিদ্ধ না করার পক্ষে যৌক্তিক কারণ কি কি?! আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতি (হাবিজাবি ভুজুংভাজুং কথা), চিনি না থাকলে যেমনে পিঁপড়া আসে না, খাওয়া-খাওয়ি না থাকলে এই ছাতার মূর্তি সর্বস্ব মুজিবাদর্শ টিকবে না... আওয়ামী লীগের রুট লেভেলের চা,চপ সিঙারা নিয়ে চিন্তিত না... আওয়ামী লীগের নামটা আগামী ১৫ বছরের জন্য না মুছলে ২৮-৪২ বিসিএস এ নিয়োগ পাওয়া দলীয় দাসমনোভাবাপন্ন রা কখনো শান্তিতে থাকতে দিবে কোনো সরকার কে!? ৯৬ এর সো কলড সরকারী কর্মচারীদের "জনতার মঞ্চ" র কথা বাদ দিলে, সরকারী কর্মচারীরা nakedly politics এর জড়িত হইতো না, রাষ্ট্রীয় কাঠামো দলীয় কাজে ব্যবহার করতো না (গত ১১ বছর বাদ দিয়ে) গত ১১ বছরে অধিকাংশ সরকারী কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয় নাই, নিয়োগ দেওয়া হইছে দলীয় দাসদের... এদের কি আগের মতো পলিটিক্স করতে দেওয়া হবে? যেহেতু বিএনপি লীগকে নিষিদ্ধ করতে চায় না??
আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় নেই। তাহলে কেন এই ইউটিউবার এখনও ফ্রান্সে লুকিয়ে আছেন, যেখানে তারা পাবলিক স্পেসে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে? কেন তিনি বাংলাদেশে ফিরছেন না? ভাবুন।
আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় নেই। তাহলে কেন এই ইউটিউবার এখনও ফ্রান্সে লুকিয়ে আছেন, যেখানে তারা পাবলিক স্পেসে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে? কেন তিনি বাংলাদেশে ফিরছেন না? ভাবুন।
ধন্যবাদ স্যার গঠনমূলক সমালোচনা করার জন্য। আপনার ভিডিও গুলির মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারি। দোয়া ও শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য ❤️❤️। এভাবে গঠনমূলক সমালোচনা অব্যাহত রাখার অনুরোধ রইলো।
নবীর ধর্ম," অন্যায়ের কাছে আপোস নয়" সেটা যেখানেই হোক বা কোন দলের ছায়ায় নয়। মুসলমানের একটাই নেতা,একটাই দল, ইসলাম।ইসলামকে জানুন,শিখুন ,সেটা যেভাবেই হোক।
দারুন কথা বলেছেন আপনি আপনার আপনার বক্তব্য যদি না শুনতাম তাহলে বুঝতেই পারতাম না আপনার মত একজন ট্যালেন্ট লোক আমাদের বাংলাদেশের রাষ্ট্রের বড় কোন মন্ত্রীর পদে থাকতে পারলে বাংলাদেশের অনেক উন্নতি হতো আপনাকে বাংলাদেশের অনেক প্রয়োজন দাদা, আপনার কোন তুলনা হয়না,আপনি একজন সত্যিকারের দেশ প্রেমিক।
আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় নেই। তাহলে কেন এই ইউটিউবার এখনও ফ্রান্সে লুকিয়ে আছেন, যেখানে তারা পাবলিক স্পেসে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে? কেন তিনি বাংলাদেশে ফিরছেন না? ভাবুন।
asif nazrul jabena karon bangladesh er manus jotodin nijer pechon mara bondho na korbe totodin desh e emon emon lok khomotai asbe jara sobar pacha chap lagie marbe
@@RonjitSarker-p9t ekmot vai. kotha bolar moto keu na thakle desh kon dike chole jabe amra bujhteo parbona tokhon bangladesh er nijer pacha nijei mara hobe
![[MV] A leap of faith...ความเชื่อใจครั้งสุดท้าย (From "Petrichor the series")](http://i.ytimg.com/vi/U1piZH2CNXA/mqdefault.jpg)
কি অদ্ভুত একটা ব্যাপার,,, এই আলোচনা না শুনলে ত বুঝতেই পারতাম না সংখ্যানুপাতিক এর ভয়াবহতা কতটুকু।
অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
দোয়া ও ভালোবাসা রইলো দাদা❤
টিক বলেছেন!
আর আওয়ামী লীগ নিবন্ধন বাতিল❌ করলে কেমন হয়
lwra তোদের মাথা তো পুরোই ফাঁকা
pinaki আসার পর তোদের মাথায় lwra ঢুকছে..
ভাই এইসব বিষয় নিয়ে ধন্যবাদ দেওয়া খুব জোরে জোরে আন্দোলন এর ডাক দেন, উপদেষ্টা না বদলায়লে গাড়ে মাথা থাকবেনা,,
আওয়ামীকে নিষিদ্ধ না করলে এবার না পারলেও পরেরবার আবার ক্ষমতায় আসবে কিন্ত সংখ্যানুপাতে ভোট হলে এবার ৯৯টা পাইলেও পরের ১০৫টা পাইবে এককভাবে ক্ষমতায় আসতে পারবেনা তাই আওয়ামী ফ্যাসিবাদ আর মাথাচাড়া দিয়ে দাড়াতে পারবেনা। আর সংখ্যানুপাতে ভোট হলে জামাতসহ অন্যান্য ইসলামী দল সমুহের প্রভাব ভাড়বে এচিন্তা থেকেই ভারতসহ ও অনেকেই সংখ্যানুপাতের ভোটের বিরোধিতা করছে, যাতে করে এদেশে ইসলামপন্থীরা শক্তিশালী না হয়।
জামায়াতের পক্ষ থেকে আপনার এমন গঠনমূলক সমালোচনা কে অভিনন্দন।
জামায়াতের বর্তমান ভূমিকা খুব একটা স্পষ্ট নয়;ধোঁয়াশাপূর্ণ।বিগত নির্বাচনের আগে ২৮অক্টোবর বিএনপির সমাবেশ সরকার পন্ড করে দিলেও জামায়াতের সমাবেশ নির্বিঘ্ন করার ব্যবস্থা করেছে।তখন কেউ কেউ সন্দেহ করেছিল যে,জামায়াতের সাথে আওয়ামী লীগ হয়তো গোপন আঁতাত করেছিল। করেছিল কি করেনি তা এখনো স্পষ্ট নয় কিন্তু নির্বাচন প্রশ্নে তখন জামায়াতের ভূমিকা বি এন পির মত সর্বাত্মক ছিল না।তবে ২৪শের আগস্ট -সেপ্টেম্বরে সরকার পতন আন্দোলনে জামায়াতের ভূমিকা ছিল প্রবল ও সর্বাত্মক কিছুটা অবগুণ্ঠিতও বটে।জামায়াত হঠাৎ স্বরূপে পাদপ্রদীপের আলোয় স্পষ্টত :এবং শক্তিশালীরূপেই ফিরে এসেছে।বি এন পি বিগত ১৫ বছর আন্দোলন-সংগ্রাম করলেও অনেকেই যেন তা স্বীকার করতে কিছুটা কুন্ঠিত এবং দ্বিধান্বিত। শুধু তাই নয় বি এন পিকে সমালোচনার পাত্রে পরিণত করার একটা মহলের সযত্ন প্রয়াশ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বি এন পিও কি কিছুটা উদ্বিগ্ন! যদিও তারা অন্তর্বতী সরকারকে সর্বাত্মক সমর্থন দিয়েছে।কিন্তু উপদেষ্টা মন্ডলী গঠণে বি এন পির সুপারিশ ছিল কিনা এবং তা রক্ষা করা হয়েছে কিনা তা স্পষ্ট নয়।সেটা বড় কথা নয়, জামায়ত বর্তমানে বেশ বড় ও গোছানো দল সে কেন ভারতীয় এ প্রেসক্রিপশন গ্রহন করবে তা রহস্যময়।
অনেক সুন্দর কথা
আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় নেই। তাহলে কেন এই ইউটিউবার এখনও ফ্রান্সে লুকিয়ে আছেন, যেখানে তারা পাবলিক স্পেসে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে? কেন তিনি বাংলাদেশে ফিরছেন না? ভাবুন।
জামাত এখন আওয়ামী লীগের পূন:বাসন চায়। জামাত এখন ভারতের দালালী করছে। সাধু সাবধান।
শেখ মুজিব ইসলামী রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছে। দেশপ্রেমিক নেতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সংবিধানে ৫ম সংশোধনীর মাধ্যমে জামাতে ইসলামীকে রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছেন।
আমি একজন জামায়াতের কর্মী। গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা❤❤❤
আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় নেই। তাহলে কেন এই ইউটিউবার এখনও ফ্রান্সে লুকিয়ে আছেন, যেখানে তারা পাবলিক স্পেসে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে? কেন তিনি বাংলাদেশে ফিরছেন না? ভাবুন।
জামাত এখন আওয়ামী লীগের পূন:বাসন চায়। জামাত এখন ভারতের দালালী করছে। সাধু সাবধান।
শেখ মুজিব ইসলামী রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছে। দেশপ্রেমিক নেতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সংবিধানে ৫ম সংশোধনীর মাধ্যমে জামাতে ইসলামীকে রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছেন।
পিনাকি দাাদর সাথে দেশের মানুষ একমত নয় । কারন স্বাধিনতার পর থেকে যে নির্বাচন ব্যাবস্থার মাধ্যমে সরকার গঠন হয়েছে তা মানুুষ কে শান্তি দিতে পারে নাই।
সংখানুপাতিক নির্বাচন ই ভাল । সংখানুপাতিক হারে নির্বাচন হলে বিএন পি কম সিট পাবে এজন্য বিএন পি ও চাচ্ছে না । আর পিনাকি হলো আরেক সৈরাচারের পক্ষপাতি করতেছে তা হলো বিএন পি, অতয়েব বিএন পি যা চায় না তা পিনাকি ও চাই বে না এটাই স্বাভাবিক।
আমিও
আমি শিবিরের সাথী হয়ে বলতেছি আপনার কথা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, আমার ধারনা জামায়াত আবারও ভাববে বিষয়টা নিয়ে।
জামায়াতের ভাইয়েরা পিনাকী দাদার কথায় মন দিয়েন না।দাদা হয়তো খেয়াল করে নাই যে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন না হলে নতুন স্বৈরাচার বিএনপি সব আসন নিয়ে বসে থাকবে।আর লীগ-জাপা কে নির্বাচন থেকে বাইরে রেখে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন হলেই বেস্ট হবে।
ভারতের এজেন্ডা বাস্তবায়ন ও আওয়ামী লীগ কে পুনর্বাসন করাই এখন জামাতের লক্ষ।
ক্ষমতার ভূত চেপেছে জামাতের মাথায়। দেশকে প্রাধান্য না দিলে যা হয়
জামায়াতের ভাইদের প্রতি অনুরোধ, এতো ছাত্র জনতার রক্তের বিনিময়ে।খাল কেটে কুমির আনবে না। ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
না বুজে কথা বলবেন না।পিনাকী আজকের আলোচনা ফালতু হয়েছে
@@mashallah365 আওয়ামীকে নিষিদ্ধ না করলে এবার না পারলেও পরেরবার আবার ক্ষমতায় আসবে কিন্ত সংখ্যানুপাতে ভোট হলে এবার ৯৯টা পাইলেও পরের ১০৫টা পাইবে এককভাবে ক্ষমতায় আসতে পারবেনা তাই আওয়ামী ফ্যাসিবাদ আর মাথাচাড়া দিয়ে দাড়াতে পারবেনা। আর সংখ্যানুপাতে ভোট হলে জামাতসহ অন্যান্য ইসলামী দল সমুহের প্রভাব ভাড়বে এচিন্তা থেকেই ভারতসহ ও অনেকেই সংখ্যানুপাতের ভোটের বিরোধিতা করছে, যাতে করে এদেশে ইসলামপন্থীরা শক্তিশালী না হয়।
ঐতিহাসিক ভুল গুলো জামাতই
করে , অন্য দল করে না ।
পাকিস্তানের সৃষ্টির বিরোধীতা -১।
বাংলাদেশের সৃষ্টির বিরোধিতা -২।
এবার কি ভুল করে কে জানে !!!!!
ভাই সারা দেশে চাঁদাবাজি, আওয়ামী পূনর্বাসন, ভারত পালিয়ে যেতে সহযোগিতা করছে বিএনপি। কোথাও জামাত না।
Dada Binoyer Shathe bolchi Awamilegue kotha theke Anlen.
Oder keto Jahanname Chole geche.
সময়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। বাংলাদেশের প্রতিটা সচেতন মানুষের একটু শোনা উচিত। অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
জামাত এখন আওয়ামী লীগের পূন:বাসন চায়। জামাত এখন ভারতের দালালী করছে। সাধু সাবধান।
শেখ মুজিব ইসলামী রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছে। দেশপ্রেমিক নেতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান সংবিধানে ৫ম সংশোধনীর মাধ্যমে জামাতে ইসলামীকে রাজনীতি করার সুযোগ দিয়েছেন।
জামাতে ইসলামী যখনই জনসমর্থনে এগিয়ে যায়, তখনই অন্য দল থেকে আসা গোলাম আযম, কাদের মোল্লা, ডা. শফিকরা ভুল রাজনীতি করে জামাতে ইসলামীকে পিছিয়ে দেয়।
বিচারের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিকে নির্বাচনে অংশ নিতে না দিলে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন খারাপ না
@@Kamrulislam-rs2wj আওয়ামীকে নিষিদ্ধ না করলে এবার না পারলেও পরেরবার আবার ক্ষমতায় আসবে কিন্ত সংখ্যানুপাতে ভোট হলে এবার ৯৯টা পাইলেও পরের ১০৫টা পাইবে এককভাবে ক্ষমতায় আসতে পারবেনা তাই আওয়ামী ফ্যাসিবাদ আর মাথাচাড়া দিয়ে দাড়াতে পারবেনা। আর সংখ্যানুপাতে ভোট হলে জামাতসহ অন্যান্য ইসলামী দল সমুহের প্রভাব ভাড়বে এচিন্তা থেকেই ভারতসহ ও অনেকেই সংখ্যানুপাতের ভোটের বিরোধিতা করছে, যাতে করে এদেশে ইসলামপন্থীরা শক্তিশালী না হয়।
এত সুন্দর যুক্তি,এত বিচক্ষণ, কূটনৈতিক দূরদর্শিতা যতই দেখি বিস্মিত হই। দেশ ও দশের কল্যাণে এমন মহৎ নিদর্শনা অব্যাহত রাখবেন। দোয়া ও শুভ কামনা রইল।
জামায়াতকে সচেতন করার জন্য ধন্যবাদ!
জামাত ইসলাম হয়তো এদিকে খেয়াল করে নাই
আমি জামায়াতকেও ভালোবাসা । বিএন পি কেও ভালোবাসী ।কিন্তু সংখ্যাআনুপাতিক নির্বাচনের কথা বলার কারণে জামায়াতের প্রতি ভালোবাসা কমতে শুরু করেছে। নিজের লাভের আশায় ম্যাগী হাসিনা কে ঌ0 টা আসন দেওয়ার পাঁয়তারা করছো। আমির হামজা বলেছ জিন্দা ওলি । জিন্দা ওলির যদি এরকম চিন্তা ভাবনা হয়। তাহলে তো পিনাকী দা ওলির বাপ।লল
জামায়াত ইসলাম কোনো দিনও সচেতন এবং সুদ্রাবেনা ।
@@milonmollik5837 শোদ্রানোর বিষয় হলে অবশ্যই শোদ্রাতে হবে!
@@busratv1662 আমারও এরকমটা মনে হয়!
আমি একজন জামায়াত কর্মী, কিন্তু আপনার গঠনমূলক সমালোচনাকে জামায়াতে ইসলামী আমীরের ন্যায় আমি ও স্বাগত জানাই।।।অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা সমালোচনা করার জন্য।
জামাত প্রত্যেক বার সহযোগী হিসেবে সরকার গঠন করবে
1.আনুপাতিক হারে নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন করবেন। অনেকে বলছে সরকার stable হবে না। আমি মনে করি জোট গঠন করার বিধান বাতিল ঘোষণা করে।আনুপাতিক হারে নির্বাচন করলে সরকার stable থাকবে। ভাই এর জন্য কারন তিনি আনুপাতিক হারে নির্বাচন করলে stable সরকার আসবে না। তাই প্রশ্নটি করা।
th-cam.com/video/QGlGSuovE-A/w-d-xo.htmlsi=e8w2BWtTGw4-UKVE
ভারতের এজেন্ডা বাস্তবায়ন ও আওয়ামী লীগ কে পুনর্বাসন করাই এখন জামাতের লক্ষ।
জামাত এর কাছের যারা আছেন তাদের উচিত আমীরকে বুঝিয়ে বলা আর পিনাকী স্যার এর সাথে পরামর্শ করে সামনে এগিয়ে যাওয়া , না হয় অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে।
আপনার মত আমাদের আরো ১০ জন পিনাকী দরকার। খুব দরকার। আপনার গাইড পেলে আমরা অনেকেই আপনার মত গঠনমূলক সমালোচনার ভিডিও তৈরী করে মানুষ কে সচেতন করতে পারবো।
স্যার, আপনার অনেক কাজ বাকি। আপনার অনুপ্রেরণার জন্য হাজারো তরুন অপেক্ষা করছে।
ভাই পারেন যদি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা দেশের জন্য দেশের স্বার্থে করতে পারেন তাহলে ভালো হয় ,কারণ স্বৈরাচারের দোসরা যেভাবে গুজব রটাইতেছে তাদেরকে প্রতিহত করা দরকার।
InshaAllah
Right
ব্রেইন ও আত্ম নিবেদিত হওয়া দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় অভিজ্ঞতা ও প্রায়োগিক বিষয় সব সময় ফ্যাক্টর হয়ে উঠবে। পরিস্থিতি যেমন জিয়াকে অতি উঁচু জায়গায় নিয়ে গেছে যে, শেখ মুজিব ও ম্লান হয়ে যায় সেখানে নিরপেক্ষ বিচারে।
আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় নেই। তাহলে কেন এই ইউটিউবার এখনও ফ্রান্সে লুকিয়ে আছেন, যেখানে তারা পাবলিক স্পেসে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে? কেন তিনি বাংলাদেশে ফিরছেন না? ভাবুন।
এত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জাতির সামনে তুলে ধরার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ❤
আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় নেই। তাহলে কেন এই ইউটিউবার এখনও ফ্রান্সে লুকিয়ে আছেন, যেখানে তারা পাবলিক স্পেসে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে? কেন তিনি বাংলাদেশে ফিরছেন না? ভাবুন।
৭১ এ জামায়াতে ইসলামি পাকিস্তানকে সমর্থন করার কারনেই শেখ মুজিব তাদেরকে রাজনীতিতে নিষিদ্ধ করে,তাহলে ২৪ এর গণহত্যার কারণে কেন আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হবে না?
বিচারের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিকে নির্বাচনে অংশ নিতে না দিলে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন খারাপ না
Shaheen Shahriar বিএনপির মীর্জা ফখরুল গান্ধী যেখানে আওয়ামিলীগকে নিষিদ্ধের বিপক্ষে এবং আওয়ামিলীগকে ভোটে অংশ নিতে নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে, সেখানে PR সিস্টেম মীর্জা ফখরুলের আশাই পূরণ করবে। বিএনপির একক ক্ষমতায় PR বাধা হইতেছে বলে প্রতিবাদ করছে বিএনপির লোকজন।
জামায়াতের ভাইয়েরা পিনাকী দাদার কথায় মন দিয়েন না।দাদা হয়তো খেয়াল করে নাই যে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন না হলে নতুন স্বৈরাচার বিএনপি সব আসন নিয়ে বসে থাকবে।আর লীগ-জাপা কে নির্বাচন থেকে বাইরে রেখে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন হলেই বেস্ট হবে।
পিনাকী দাদার ট্যালেন্ট এর কাছে সমস্ত বাঙালি জাতীয় সহায়
ধন্যবাদ দাদাকে ❤❤❤
মেনে নিতে পারলাম না, কাউকে খুব বড় করে দেখতে নাই, এতে ব্যাক্তি পুজার পর্যায়ে চলে য়ায়। সমপরিমাণে ভাবুন নিজে অনেক কিছু বুঝতে পারবেন
আওয়ামীকে নিষিদ্ধ না করলে এবার না পারলেও পরেরবার আবার ক্ষমতায় আসবে কিন্ত সংখ্যানুপাতে ভোট হলে এবার ৯৯টা পাইলেও পরের ১০৫টা পাইবে এককভাবে ক্ষমতায় আসতে পারবেনা তাই আওয়ামী ফ্যাসিবাদ আর মাথাচাড়া দিয়ে দাড়াতে পারবেনা। আর সংখ্যানুপাতে ভোট হলে জামাতসহ অন্যান্য ইসলামী দল সমুহের প্রভাব ভাড়বে এচিন্তা থেকেই ভারতসহ ও অনেকেই সংখ্যানুপাতের ভোটের বিরোধিতা করছে, যাতে করে এদেশে ইসলামপন্থীরা শক্তিশালী না হয়।
Right
@@farhadhossen5708ভাই আপনি যে জামাতের সমর্থক তা আপনার বাড়ির লোক জানে?
আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় নেই। তাহলে কেন এই ইউটিউবার এখনও ফ্রান্সে লুকিয়ে আছেন, যেখানে তারা পাবলিক স্পেসে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে? কেন তিনি বাংলাদেশে ফিরছেন না? ভাবুন।
হাজার সালাম স্যার এতো সুন্দর করে বুঝানোর জন্য। সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন ব্যাবস্থা বজন করতে হবে।
'72 hurer Jonno shubidhajonok😂
জি
আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় নেই। তাহলে কেন এই ইউটিউবার এখনও ফ্রান্সে লুকিয়ে আছেন, যেখানে তারা পাবলিক স্পেসে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে? কেন তিনি বাংলাদেশে ফিরছেন না? ভাবুন।
১০টা আসনের ভোট গননা শেষে দেখা গেল প্রত্যেকটা আসনে বিএনপি ৫১ % ভোট পেয়ে ১০ আসনেই পাশ করলো কিন্তু জামাত ৩০% করে ভোট পেয়ে একটি আসনও পেলো না। অথচ মোট ভোটের আনুপাতিক হিসাব করলে বিএনপির মোট ভোটের অর্ধেকের বেশি ভোট জামাত পাইছে। এক্ষেতে বর্তমান ব্যাবস্থায় ১০টা আসনই বিএনপি পাবে কিন্তু আনুপাতিক হিসাবে হলে বিএনপি পাবে ৫টা, জামাত ৩টা অন্যান্যরা ২টা। সুতরাং আনুপাতিক হিসাবে জামাতের লাভ হবে, বর্তমান ব্যাবস্থায় বিএনপির লাভ হবে
সালাম কেবল মুসলিমদের জন্য,,,আবেগ কন্ট্রোল করতে শেখেন,, আল্লাহ সবার প্রতি ন্যয্য প্রতিদান দাতা,,
গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা নিশ্চয়ই জামায়াতে ইসলামী চিন্তা করবে
জামায়াত, ইসলামী সমমনা দল, গণ অধিকার, আন্দোলনে অংশ নেওয়া বাম, NDM, AB party সবাই হাম্বালীগ নিষিদ্ধ এবং PR এর পক্ষে...
আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ না করার কথা তো মির্জা ফখরুল সাহেব বললেন... এটা কি বিএনপি র টপ টু বটম & তারেক রাহমান সাহেবের ভিউ???
নিষিদ্ধ না করার পক্ষে যৌক্তিক কারণ কি কি?! আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতি (হাবিজাবি ভুজুংভাজুং কথা), চিনি না থাকলে যেমনে পিঁপড়া আসে না, খাওয়া-খাওয়ি না থাকলে এই ছাতার মূর্তি সর্বস্ব মুজিবাদর্শ টিকবে না...
আওয়ামী লীগের রুট লেভেলের চা,চপ সিঙারা নিয়ে চিন্তিত না...
আওয়ামী লীগের নামটা আগামী ১৫ বছরের জন্য না মুছলে ২৮-৪২ বিসিএস এ নিয়োগ পাওয়া দলীয় দাসমনোভাবাপন্ন রা কখনো শান্তিতে থাকতে দিবে কোনো সরকার কে!?
৯৬ এর সো কলড সরকারী কর্মচারীদের "জনতার মঞ্চ" র কথা বাদ দিলে, সরকারী কর্মচারীরা nakedly politics এর জড়িত হইতো না, রাষ্ট্রীয় কাঠামো দলীয় কাজে ব্যবহার করতো না (গত ১১ বছর বাদ দিয়ে)
গত ১১ বছরে অধিকাংশ সরকারী কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয় নাই, নিয়োগ দেওয়া হইছে দলীয় দাসদের... এদের কি আগের মতো পলিটিক্স করতে দেওয়া হবে? যেহেতু বিএনপি লীগকে নিষিদ্ধ করতে চায় না??
আগে জুলাই আগস্টের গন হত্যার বিচার সম্পন্ন করুন পরে নির্বাচন নিয়ে ভাবুন ধন্যবাদ।
বিচারের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিকে নির্বাচনে অংশ নিতে না দিলে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন খারাপ না
এটি পিনাকী দাদার নিজস্ব বিশ্লেষণ। দাদার বিশ্লেষণ টি বি এন পির জন্য স্বস্তির এবং আনন্দের । পিনাকী দাদা বি এন পির কাছে এ জন্য সাধুবাদ পেতে পারে। এখন কথা হল সং্খ্যানুপাতিক সিস্টেম এর প্রয়োজনীয়তা কেন অনুভব হল? এর অন্যতম কারণ হল ১৯৭২ সাল থেকে এদেশে যত গুলু নির্বাচন হয়েছে তার সব গুলোতে ৪০% ভোটের মালিক রা এমন ভাবে রাজত্ব করেছে যেন তারা ১০০% ভোটারের জমিদার বনে গেছে। আর ঠিক এই কারণেই ফ্যাসিবাদের উথান। একটি সিস্টেমে জাতিকে ৫৪ বছরে যখন কোন ফায়দা দেয় নাই, সেই বস্তা পচা সিস্টেম আগামী ১০০ বছরে ও কোন ফায়দা দিবে না। গত কয়েক টা নির্বাচন এনালাইসেস করে আমরাই বলে ছিলাম আওয়ামী লীগ ৫% ভোটের বেশি পায় নাই। কারণ তারা জনগণের আস্থা অর্জনের তুলনায় ফ্যাসিবাদী মানসিকতায় ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল। এই একি কারণে আওয়ামী লীগ বেশি একটা সুবিধা করতে পারবেনাঅদূর ভবিষ্যতে । কারণ তাদের অপরাধের লেভেল যেই পর্যায়ে চলে গেছে সেখান থেকে ওভার কাম করা প্রায় অসম্ভব! এরা নানা রকম প্রতিকুলতায় মুসলিম লীগের মত হারিয়ে যাবে!
দেশের রাজনীতিতে যদি রাজনৈতিক জমিদারি বিতাড়িত করে সকল মতের একটি ন্যয় ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠন করতে হয় তাহলে সং্খ্যানুপাতিক ব্যবস্থার প্রচলন করতে হবে। এতেকরে ১০০% জনগনের পালস বুঝা সম্ভব হবে। আগামীতে কেউ ফ্যাসিবাদী প্রতিষ্ঠার কথা কল্পনা ও করতে পারবে না ইনশাআল্লাহ।
জামাতের আমির সাবেক ছাত্রলীগ নেতা তার জন্য আওয়ামী লীগের প্রতি তার একটু মায়া আছে
আমি ছাত্র আন্দোলনের একজন কর্মী হয়ে আপনার এই গঠনমূলক আলোচনাকে স্বাগত জানাই
আমি একজন জামায়েত কর্মী আপনার গঠনমূলক আলোচনা ও সমালোচনার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
আপনার আলোচনা না সুনলে কোন ভাবেই বুঝার উপায় ছিলোনা বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের এই গোপন সুরযন্ত্র....
রাজাকার
জামায়াত, ইসলামী সমমনা দল, গণ অধিকার, আন্দোলনে অংশ নেওয়া বাম, NDM, AB party সবাই হাম্বালীগ নিষিদ্ধ এবং PR এর পক্ষে...
আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ না করার কথা তো মির্জা ফখরুল সাহেব বললেন... এটা কি বিএনপি র টপ টু বটম & তারেক রাহমান সাহেবের ভিউ???
নিষিদ্ধ না করার পক্ষে যৌক্তিক কারণ কি কি?! আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতি (হাবিজাবি ভুজুংভাজুং কথা), চিনি না থাকলে যেমনে পিঁপড়া আসে না, খাওয়া-খাওয়ি না থাকলে এই ছাতার মূর্তি সর্বস্ব মুজিবাদর্শ টিকবে না...
আওয়ামী লীগের রুট লেভেলের চা,চপ সিঙারা নিয়ে চিন্তিত না...
আওয়ামী লীগের নামটা আগামী ১৫ বছরের জন্য না মুছলে ২৮-৪২ বিসিএস এ নিয়োগ পাওয়া দলীয় দাসমনোভাবাপন্ন রা কখনো শান্তিতে থাকতে দিবে কোনো সরকার কে!?
৯৬ এর সো কলড সরকারী কর্মচারীদের "জনতার মঞ্চ" র কথা বাদ দিলে, সরকারী কর্মচারীরা nakedly politics এর জড়িত হইতো না, রাষ্ট্রীয় কাঠামো দলীয় কাজে ব্যবহার করতো না (গত ১১ বছর বাদ দিয়ে)
গত ১১ বছরে অধিকাংশ সরকারী কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয় নাই, নিয়োগ দেওয়া হইছে দলীয় দাসদের... এদের কি আগের মতো পলিটিক্স করতে দেওয়া হবে? যেহেতু বিএনপি লীগকে নিষিদ্ধ করতে চায় না??
আর এই ভারতের ষড়যন্ত্র আওয়ামী লীগ কে দাঁড় করানো এই কথাটা সারা বাংলাদেশের জনগণকে ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়া হোক
বিচারের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিকে নির্বাচনে অংশ নিতে না দিলে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন খারাপ না
এটি পিনাকী দাদার নিজস্ব বিশ্লেষণ। দাদার বিশ্লেষণ টি বি এন পির জন্য স্বস্তির এবং আনন্দের । পিনাকী দাদা বি এন পির কাছে এ জন্য সাধুবাদ পেতে পারে। এখন কথা হল সং্খ্যানুপাতিক সিস্টেম এর প্রয়োজনীয়তা কেন অনুভব হল? এর অন্যতম কারণ হল ১৯৭২ সাল থেকে এদেশে যত গুলু নির্বাচন হয়েছে তার সব গুলোতে ৪০% ভোটের মালিক রা এমন ভাবে রাজত্ব করেছে যেন তারা ১০০% ভোটারের জমিদার বনে গেছে। আর ঠিক এই কারণেই ফ্যাসিবাদের উথান। একটি সিস্টেমে জাতিকে ৫৪ বছরে যখন কোন ফায়দা দেয় নাই, সেই বস্তা পচা সিস্টেম আগামী ১০০ বছরে ও কোন ফায়দা দিবে না। গত কয়েক টা নির্বাচন এনালাইসেস করে আমরাই বলে ছিলাম আওয়ামী লীগ ৫% ভোটের বেশি পায় নাই। কারণ তারা জনগণের আস্থা অর্জনের তুলনায় ফ্যাসিবাদী মানসিকতায় ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল। এই একি কারণে আওয়ামী লীগ বেশি একটা সুবিধা করতে পারবেনাঅদূর ভবিষ্যতে । কারণ তাদের অপরাধের লেভেল যেই পর্যায়ে চলে গেছে সেখান থেকে ওভার কাম করা প্রায় অসম্ভব! এরা নানা রকম প্রতিকুলতায় মুসলিম লীগের মত হারিয়ে যাবে!
দেশের রাজনীতিতে যদি রাজনৈতিক জমিদারি বিতাড়িত করে সকল মতের একটি ন্যয় ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠন করতে হয় তাহলে সং্খ্যানুপাতিক ব্যবস্থার প্রচলন করতে হবে। এতেকরে ১০০% জনগনের পালস বুঝা সম্ভব হবে। আগামীতে কেউ ফ্যাসিবাদী প্রতিষ্ঠার কথা কল্পনা ও করতে পারবে না ইনশাআল্লাহ।
জাতির চোখ পিনাকী thanks
আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় নেই। তাহলে কেন এই ইউটিউবার এখনও ফ্রান্সে লুকিয়ে আছেন, যেখানে তারা পাবলিক স্পেসে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে? কেন তিনি বাংলাদেশে ফিরছেন না? ভাবুন।
ছাতার মাতা
1.আনুপাতিক হারে নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন করবেন। অনেকে বলছে সরকার stable হবে না। আমি মনে করি জোট গঠন করার বিধান বাতিল ঘোষণা করে।আনুপাতিক হারে নির্বাচন করলে সরকার stable থাকবে। ভাই এর জন্য কারন তিনি আনুপাতিক হারে নির্বাচন করলে stable সরকার আসবে না। তাই প্রশ্নটি করা।
জামায়াতের ভাইয়েরা পিনাকী দাদার কথায় মন দিয়েন না।দাদা হয়তো খেয়াল করে নাই যে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন না হলে নতুন স্বৈরাচার বিএনপি সব আসন নিয়ে বসে থাকবে।আর বিচারের মাধ্যমে লীগ-জাপা কে নির্বাচন থেকে বাইরে রেখে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন হলেই বেস্ট হবে।
জাতির ধোন পিনাকি।সব ভুয়া খবর দেয়
গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন, আমরা তো সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন সম্পর্কে জানতামই না।
ধন্যবাদ দাদা।
ছাগু আওয়ামী লীগ ছাড়া বাংলাদেশে নির্বাচন অসম্ভব দেখতে থাক কি হয় সামনে
দাদা আপনার গঠনমূলক আলোচনা যত শুনি তত আপনার প্রতি শ্রদ্ধা বেড়ে যায়। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ,,
এই আলোচনা না শুনলে ত বুঝতেই পারতাম না সংখ্যানুপাতিক এর ভয়াবহতা কতটুকু। জামায়াতের পক্ষ থেকে আপনার এমন গঠনমূলক সমালোচনা কে অভিনন্দন
অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা
বিচারের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিকে নির্বাচনে অংশ নিতে না দিলে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন খারাপ না
@@shoaib_uzzamanআওয়ামী লীগ জাতীয় পার্টি বাদে ভারতীয় প্রক্সি অনেকগুলো দল আছে তাদের অর্গানাইজ হতে বেশি সময় লাগবে না
এটি পিনাকী দাদার নিজস্ব বিশ্লেষণ। দাদার বিশ্লেষণ টি বি এন পির জন্য স্বস্তির এবং আনন্দের । পিনাকী দাদা বি এন পির কাছে এ জন্য সাধুবাদ পেতে পারে। এখন কথা হল সং্খ্যানুপাতিক সিস্টেম এর প্রয়োজনীয়তা কেন অনুভব হল? এর অন্যতম কারণ হল ১৯৭২ সাল থেকে এদেশে যত গুলু নির্বাচন হয়েছে তার সব গুলোতে ৪০% ভোটের মালিক রা এমন ভাবে রাজত্ব করেছে যেন তারা ১০০% ভোটারের জমিদার বনে গেছে। আর ঠিক এই কারণেই ফ্যাসিবাদের উথান। একটি সিস্টেমে জাতিকে ৫৪ বছরে যখন কোন ফায়দা দেয় নাই, সেই বস্তা পচা সিস্টেম আগামী ১০০ বছরে ও কোন ফায়দা দিবে না। গত কয়েক টা নির্বাচন এনালাইসেস করে আমরাই বলে ছিলাম আওয়ামী লীগ ৫% ভোটের বেশি পায় নাই। কারণ তারা জনগণের আস্থা অর্জনের তুলনায় ফ্যাসিবাদী মানসিকতায় ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল। এই একি কারণে আওয়ামী লীগ বেশি একটা সুবিধা করতে পারবেনাঅদূর ভবিষ্যতে । কারণ তাদের অপরাধের লেভেল যেই পর্যায়ে চলে গেছে সেখান থেকে ওভার কাম করা প্রায় অসম্ভব! এরা নানা রকম প্রতিকুলতায় মুসলিম লীগের মত হারিয়ে যাবে!
দেশের রাজনীতিতে যদি রাজনৈতিক জমিদারি বিতাড়িত করে সকল মতের একটি ন্যয় ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠন করতে হয় তাহলে সং্খ্যানুপাতিক ব্যবস্থার প্রচলন করতে হবে। এতেকরে ১০০% জনগনের পালস বুঝা সম্ভব হবে। আগামীতে কেউ ফ্যাসিবাদী প্রতিষ্ঠার কথা কল্পনা ও করতে পারবে না ইনশাআল্লাহ।
ভারতের এজেন্ডা বাস্তবায়ন ও আওয়ামী লীগ কে পুনর্বাসন করাই এখন জামাতের লক্ষ।
আমি একজন জামাতের দায়িত্বশীল আপনার বক্তব্যের মধ্যে অনেক কিছুই জানলাম আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা আপনার জন্য সর্বদা শুভকামনা
১০টা আসনের ভোট গননা শেষে দেখা গেল প্রত্যেকটা আসনে বিএনপি ৫১ % ভোট পেয়ে ১০ আসনেই পাশ করলো কিন্তু জামাত ৩০% করে ভোট পেয়ে একটি আসনও পেলো না। অথচ মোট ভোটের আনুপাতিক হিসাব করলে বিএনপির মোট ভোটের অর্ধেকের বেশি ভোট জামাত পাইছে। এক্ষেতে বর্তমান ব্যাবস্থায় ১০টা আসনই বিএনপি পাবে কিন্তু আনুপাতিক হিসাবে হলে বিএনপি পাবে ৫টা, জামাত ৩টা অন্যান্যরা ২টা। সুতরাং আনুপাতিক হিসাবে জামাতের লাভ হবে, বর্তমান ব্যাবস্থায় বিএনপির লাভ হবে
আরো কত কি করবি তোরা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য? হিন্দুদের ভোট পাওয়ার জন্য তোরা গ্লাস এক গ্লাসে গরুর মদ খাওয়া শুরু কর। ইন্ডিয়ার পা চাটা শুরু কর। আওয়ামী লীগের সাথে যুক্তি করা শুরু কর। বিএনপিরেও ছাড়িস না ওদেরও সাথে দিয়া যে ঠিক রাখিস বলতো যায় না নির্বাচনের আগে আবার ম্যাডামের আচলের তলে ঢোকার যেন সুযোগ থাকে।
ভাই পিনাকি এখানে ভুল বুঝাচ্ছে, আ.লীগ তো ইলেকশন করতেই পারবেনা, সে আ.লীগ যুযু,র ভয় দেখাচ্ছে
সংখ্যানুপাতে দেশ মহা সংকটে পড়বে যে!@@md.aminulislam317
জামায়াত, ইসলামী সমমনা দল, গণ অধিকার, আন্দোলনে অংশ নেওয়া বাম, NDM, AB party সবাই হাম্বালীগ নিষিদ্ধ এবং PR এর পক্ষে...
আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ না করার কথা তো মির্জা ফখরুল সাহেব বললেন... এটা কি বিএনপি র টপ টু বটম & তারেক রাহমান সাহেবের ভিউ???
নিষিদ্ধ না করার পক্ষে যৌক্তিক কারণ কি কি?! আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতি (হাবিজাবি ভুজুংভাজুং কথা), চিনি না থাকলে যেমনে পিঁপড়া আসে না, খাওয়া-খাওয়ি না থাকলে এই ছাতার মূর্তি সর্বস্ব মুজিবাদর্শ টিকবে না...
আওয়ামী লীগের রুট লেভেলের চা,চপ সিঙারা নিয়ে চিন্তিত না...
আওয়ামী লীগের নামটা আগামী ১৫ বছরের জন্য না মুছলে ২৮-৪২ বিসিএস এ নিয়োগ পাওয়া দলীয় দাসমনোভাবাপন্ন রা কখনো শান্তিতে থাকতে দিবে কোনো সরকার কে!?
৯৬ এর সো কলড সরকারী কর্মচারীদের "জনতার মঞ্চ" র কথা বাদ দিলে, সরকারী কর্মচারীরা nakedly politics এর জড়িত হইতো না, রাষ্ট্রীয় কাঠামো দলীয় কাজে ব্যবহার করতো না (গত ১১ বছর বাদ দিয়ে)
গত ১১ বছরে অধিকাংশ সরকারী কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয় নাই, নিয়োগ দেওয়া হইছে দলীয় দাসদের... এদের কি আগের মতো পলিটিক্স করতে দেওয়া হবে? যেহেতু বিএনপি লীগকে নিষিদ্ধ করতে চায় না??
রাষ্ট্রবিজ্ঞানের একজন ছাত্র হিসেবে এত গভীর এনালিসিস করার ক্ষমতা আমারও ছিল না, শ্রদ্ধাবনত কৃতজ্ঞতা জানালাম দাদা,
৭১এ জামায়াতে ইসলামি পাকিস্তানকে সমর্থন করার কারনেই শেখ মুজিব তাদেরকে রাজনীতিতে নিষিদ্ধ করে,তাহলে ২৪ এর গণহত্যার কারণে কেন আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হবে না?
ওনার প্রতিটা যুক্তিরই ঘাটতি আছে। সবকিছুই ভারতের ষড়যন্ত্র ধরে নিলে তো কোটা সংস্কার আন্দোলনকেও ভারতীয় ষড়যন্ত্র মনে করেছিল অনেকে।
ভাই, এই গভীর এনালিসিস করার ক্ষমতা জালানি/ফুয়েল হল নির্ভেজাল দেশপ্রেম। এজন্য পিনাকি দাদা অনন্য।
আসন যাই হোক এইটা মেটার করে না , আওয়ামী লীগ ৩০% ভোট পাইলেই ৯০ টা পাইলে সমস্যা নাই , কারণ ৩০% ভোট পাইয়া আওয়ামী লীগ ০% আসন পাইলে ৫ বছর সরকার বিরোধী আর বাঙ্গালির গোল্ড ফিশ মেমরোদিয়া আওয়ামী লীগ আবার ২০০ আসনে আসবে ।
১৯৯১-২০০০ সালে কোয়ালিশন সরকার ভালোভাবে কাজ করেছিল, তাই আপনার যুক্তি নেতিবাচক কল্পনার উপর ভিত্তি করে, যখন আমাদের ইতিবাচক ইতিহাস রয়েছে।
এমনকি ১৯৯১-২০০০ সালেও কোয়ালিশন সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্র রক্ষা করেছিল,
২০০১ বিএনপি সালে ২/৩ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে = প্রথমে ১৪তম সংশোধনীর মাধ্যমে বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংস করেছিল, ঐ সময় নিচের পছন্দের কেয়ারটেকার পাইতে বিচার পতির বয়স বাড়িয়ে দিয়েছিলো যেইটা পরে খালেদা জিয়া ভুল করেছিলেন বলে স্বীকার করেছেন যেই জন্য খালেদা জিয়া গ্রেট ।
এবং শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনা আবার মেজোরিটি নিয়া ১৫তম সংশোধনীর মাধ্যমে বাংলাদেশের গণতন্ত্র নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছেন।
এখন দেশে যদি সংখ্যানুপাতে আসন থাকতো তাইলে , আওয়ামী লীগ জোট ২০০৮ সালে ৬০% ভোট নিয়াও ২০০ আসন পাইতো না ।
বাংলাদেশে শেখ হাসিনার বাকশাল হইতো না ।
আপনার নেপালের উদারণ ফালতু কারণ
এটি জার্মান ফরম্যাটে ডিজাইন করা যেতে পারে, যা স্থানীয় প্রতিনিধিত্বের সাথে সংযোগ স্থাপন করবে।
উদাহরণস্বরূপ, জার্মানিতে দুটি ব্যালট পেপার রয়েছে:
দলকে ভোট এবং দল দ্বারা মনোনীত এমপি।
ব্যালট-২: স্থানীয় প্রতিনিধিত্বের জন্য ভোট। ৫০% সংসদে যাবে স্থানীয় প্রতিনিধি হিসেবে এবং ৫০% সরাসরি ভোটের মাধ্যমে, এবং এটি আপনার ২ নং প্রস্তাবকে অগ্রাহ্য করবে। তবুও, আমাদের শক্তিশালী সরকার থাকবে, যেমন বিএনপি সহজেই ৪০% ভোট পেয়ে সংসদে ৫০+ আসন পেতে পারে এবং স্থানীয় প্রতিনিধিত্ব থেকে ১০০+/১৫০ আসন পাবে। এটি বাকশালী সংশোধনীকে চিরতরে প্রতিরোধ করবে।
প্রস্তাবিত ৭০তম অনুচ্ছেদের পরিবর্তনটি কেবল দল মনোনীত এমপি-দের জন্য প্রযোজ্য হবে, অন্য সরাসরি স্থানীয় প্রতিনিধিত্বকারী এমপি যে কোনো বিলের পক্ষে বা বিপক্ষে ভোট দেওয়ার স্বাধীনতা পাবে।
এটি ভারসাম্য আনবে এবং দলগুলো তাদের অনুগত প্রার্থীদের সরাসরি ভোটের জন্য মনোনীত করতে বাধ্য হবে, যা একটি ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে। আসুন স্যার, এটি ২০০১ সাল নয়, নতুন প্রজন্ম ভোটার হয়েছে এবং পুরোনো প্রজন্ম শেষ হয়েছে।
জামায়াত, ইসলামী সমমনা দল, গণ অধিকার, আন্দোলনে অংশ নেওয়া বাম, NDM, AB party সবাই হাম্বালীগ নিষিদ্ধ এবং PR এর পক্ষে...
আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ না করার কথা তো মির্জা ফখরুল সাহেব বললেন... এটা কি বিএনপি র টপ টু বটম & তারেক রাহমান সাহেবের ভিউ???
নিষিদ্ধ না করার পক্ষে যৌক্তিক কারণ কি কি?! আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতি (হাবিজাবি ভুজুংভাজুং কথা), চিনি না থাকলে যেমনে পিঁপড়া আসে না, খাওয়া-খাওয়ি না থাকলে এই ছাতার মূর্তি সর্বস্ব মুজিবাদর্শ টিকবে না...
আওয়ামী লীগের রুট লেভেলের চা,চপ সিঙারা নিয়ে চিন্তিত না...
আওয়ামী লীগের নামটা আগামী ১৫ বছরের জন্য না মুছলে ২৮-৪২ বিসিএস এ নিয়োগ পাওয়া দলীয় দাসমনোভাবাপন্ন রা কখনো শান্তিতে থাকতে দিবে কোনো সরকার কে!?
৯৬ এর সো কলড সরকারী কর্মচারীদের "জনতার মঞ্চ" র কথা বাদ দিলে, সরকারী কর্মচারীরা nakedly politics এর জড়িত হইতো না, রাষ্ট্রীয় কাঠামো দলীয় কাজে ব্যবহার করতো না (গত ১১ বছর বাদ দিয়ে)
গত ১১ বছরে অধিকাংশ সরকারী কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয় নাই, নিয়োগ দেওয়া হইছে দলীয় দাসদের... এদের কি আগের মতো পলিটিক্স করতে দেওয়া হবে? যেহেতু বিএনপি লীগকে নিষিদ্ধ করতে চায় না??
কি অদ্ভুত একটা ব্যাপার, এই আলোচনা না শুনলে বুঝতেই পারতাম না সংখ্যানুপাতিক এর ভয়াবহতা কতটুকু।
আপনার এমন গঠনমূলক সমালোচনায় জামায়াতের পক্ষ থেকে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা
💝💝
কারা কার মাহামুদুর রহমান স্যারের সাত দফা দাবি সাথে১০০% একমত👍। অতি দ্রুত দাবি গুলি মানতে হবে।👉⚖️❤️⚖️🙏⚖️👌
সবাই বলে- সংস্কার করতে হবে, কিন্তু কি সংস্কার করতে হবে সেটা বলছেনা। এই ৯টি বিষয় সংস্কার করতে হবে।
১* ১জন জীবনে ২ বারের বেশি প্রধানমন্ত্রী/রাষ্ট্রপতি হতে পারবেনা।
২* কোন একক ব্যাক্তির হাতে দেশের সব ক্ষমতা যেন না যায় সেই ব্যবস্থা করতে হবে। সব ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীকে না দিয়ে কিছু ক্ষমতা রাষ্ট্রপতিকেও দিতে হবে।
৩* পুলিশকে সায়ত্বশাষিত করতে হবে। পুলিশ, DGFI/ NSI যেন রাষ্ট্রীয় বাহিনী হিসেবে কাজ করে এবং আগামিতে কখনোই যেন দলীয় বাহিনী হয়ে না উঠে সে ব্যবস্থা করতে হবে।
৪* বিচার বিভাগে যেন আগামিতে কোন সরকার চাইলেও প্রভাব বিস্তার করতে না পারে সেই রকম ব্যবস্থা করতে হবে।
৫* বাংলাদেশ ব্যাংক যেন অর্থ মন্ত্রনালয়ের চাপ উপেক্ষা করে কাজ করতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে এবং তাদের কাজের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে।
৬* দূর্নীতি দমন কমিশন এবং নির্বাচন কমিশনকে যেন আগামিতে কোন সরকার চাইলেও দলীয়করন করতে না পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে এবং তাদের কাজের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে।
৭* দেশে সহিংসতা ও দলীয়করন ঠেকাতে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দলিয় প্রতীকে না করে ব্যাক্তিগতভাবে করতে হবে। শুধুমাত্র সংসদ নির্বাচন দলীয় প্রতিকে হবে।
৮* বর্তমান শিক্ষা কারিকুলাম ও পরিক্ষা পদ্ধতি পাল্টিয়ে আগের মত করতে হবে।
৯* কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে।
********
এই বিষয়গুলো ঠিক থাকলে BNP/জামাত/জাতীয় পার্টি- যেই ব্যাক্তিই ক্ষমতায় আসুক সমস্যা হবেনা।
এই বিষয়গুলো পাকাপোক্ত না করলে যে সরকার ক্ষমতায় আসবে সেই সরকারই অবৈধ কাজ করবে। তাই চোর চুরি করবেনা এমন আশা না করে চোর যেন চাইলেও চুরি করতে না পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। চোর চুরি করবেনা এমন আশায় দরজা খুলে না ঘুমিয়ে মজবুত দরজা লাগাতে হবে যেন চোর চুরি করার সুযোগই না পায়। প্রয়োজনে দরজার পাশে দাড়োয়ান বসাতে হবে, সিসি ক্যামেরা লাগাতে হবে, বাড়ির চারিদিকে কাটাঁতারের বেড়া দিতে হবে। সিস্টেম এমন করতে হবে যেন প্রধানমন্ত্রী খারাপ হলেও যেন খারাপ কাজ করার সুযোগ না পায়
উপদেষ্টা আসিফ নজরুল উপদেষ্টা সালাউদ্দিন আহমেদ এই দুই ভারতীয় গোলামকে অতি দ্রুত অপসারণ করতে হবে এ আওয়াজ তুলুন
Right.
রাইট
আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় নেই। তাহলে কেন এই ইউটিউবার এখনও ফ্রান্সে লুকিয়ে আছেন, যেখানে তারা পাবলিক স্পেসে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে? কেন তিনি বাংলাদেশে ফিরছেন না? ভাবুন।
আলহামদুলিল্লাহ... আজকে নির্বাচন সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথা জানতে এবং শিখতে পারলাম...অনেক অনেক ধন্যবাদ পিনাকী স্যার❤❤❤আল্লাহ আমাদের দেশকে রক্ষা করুন আর রাজনৈতিক দলগুলোর সুবুদ্ধি দান করুন..আমিন🤲🤲
দাদা আপনার আলোচনা যতই শুনি ততই আশ্চার্য ও হতবাক হয়ে যাই। রাজনীতি নিয়ে এত জ্ঞানী ও বিশ্লেষণধর্মী আলোচনা আমি আগে শুনিনি। 😮😮😮
জামায়াতের ভাইয়েরা পিনাকী দাদার কথায় মন দিয়েন না।দাদা হয়তো খেয়াল করে নাই যে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন না হলে নতুন স্বৈরাচার বিএনপি সব আসন নিয়ে বসে থাকবে।আর বিচারের মাধ্যমে লীগ-জাপা কে নির্বাচন থেকে বাইরে রেখে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন হলেই বেস্ট হবে।
ভারতের এজেন্ডা বাস্তবায়ন ও আওয়ামী লীগ কে পুনর্বাসন করাই এখন জামাতের লক্ষ।
অত্যন্ত সময় উপযোগী কন্টেন্ট। ধন্যবাদ পিনাকি দাদা
আমি একজন ছাত্রশিবির কর্মী এবং আমি পিনাকী দাদার এই গঠনমূলক আলোচনাকে আমাদের সংগঠনের চেতনার সহিত স্বাগতম জানাই। ধন্যবাদ দাদা আপনাকে। ইনশাআল্লাহ ভবিষ্যতেও আপনার এমন গঠনমূলক আলোচনা অব্যাহত থাকবে।
পিনাকি স্যারের গঠনমূলক বিশ্লেষণ গুলো সত্যিই মনমুগ্ধকর, আমি স্যারের সাথে সহমত পোষণ করছি এবং অনতিবিলম্বে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন ব্যবস্থাকে বর্জনের দাবি জানাচ্ছি❤❤❤❤❤❤❤
পিনাকি দা কি পাগলামি শুরু করছেন? 😡😡😡😡😡😡😡😡😡😡😡😡😡
জামায়াতের ভাইয়েরা পিনাকী দাদার কথায় মন দিয়েন না।দাদা হয়তো খেয়াল করে নাই যে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন না হলে নতুন স্বৈরাচার বিএনপি সব আসন নিয়ে বসে থাকবে।আর বিচারের মাধ্যমে লীগ-জাপা কে নির্বাচন থেকে বাইরে রেখে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন হলেই বেস্ট হবে।
খুব সুন্দর আলোচনা...সকলের জন্য সতর্কবার্তা।
জামায়াতের সমালোচনার জন্য ধন্যবাদ। জামায়াতের সমালোচনা হলেই জামাত এগিয়ে যাবে।
জামায়াত দ্রুত অনুধাবণ করবে বলে আমি মনে করি।
এটা শুধু সমালোচনা নয়, এমন ভুল জামায়াতের জন্য হবে আত্মজ্ঞাতি।
ধন্যবাদ অসংখ্য ধন্যবাদ আশীর্বাদ রইলো দঃ হালি শহর বন্দর টিলা চট্টগ্রাম থেকে মোজাফফর
ভাই আমি একজন শিবির কর্মী।আপনার আলোচনা খুবই যুক্তিসঙ্গত।
এটা আপনার দলকে বুঝান
আপনার দলকে বুঝান।জামাত যদি এইবার দেশবাসীর সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে তাহলে আর কখনো মাথা তুলে দাড়াতে পারবে না।
ভাইজান এটা আপনাদের আমীরকে বুঝান, এই সিস্টেম হলো হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার সিস্টেম
দাদার কথায় কিছুটা ফাঁক আছে মনে হয় ভাই। একটু সাবধানে। যদি সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সুবিধা পায় তাহলে আওয়ামী লীগ ও এর জোটকে গণহত্যার অভিযোগে নিষিদ্ধ করে দিলেই তো হয়। আর কোনো সমস্যা থাকে না। কিন্তু দাদা একথাটা বলেননি।
ধন্যবাদ
চমৎকার আলোচনা। এতদিন আমি ভুল ছিলাম। ধন্যবাদ দাদা আপনাকে।
আপনার দেশপ্রেমিক চিন্তা ধারা, সাধারণ মানুষ আপনাকে স্যালুট দিচ্ছে। এভাবেই দেশটির উন্নয়ন সহযোগিতা করে থাকেন
❤️
দাদা আপনাকে ধন্যবাদ গঠনমূলক আলোচনার জন্য যেই আলোচনা থেকে জাতি সতর্ক হবে।
অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বিশ্লেষণ উপস্থাপন 🤍
আলহামদুলিল্লাহ প্রিয় কলিজার ভাই অন্তর থেকে আপনার প্রতি শ্রদ্ধা দোয়া ও ভালবাসা রইল সবসময় আপনার পাশে ছিলাম পাশে আছি পাশে থাকব ইনশাআল্লাহ সব সময়।
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী সংগঠন নিষিদ্ধ হয়ে যাবে।
তা ছাড়া বিচারিক কার্যক্রম শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত তাদের রাজনীতি করার সুযোগ নাই।
দাদার কথায় কিছুটা ফাঁক আছে মনে হয় ভাই। একটু সাবধানে। যদি সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সুবিধা পায় তাহলে আওয়ামী লীগ ও এর জোটকে গণহত্যার অভিযোগে নিষিদ্ধ করে দিলেই তো হয়। আর কোনো সমস্যা থাকে না। কিন্তু দাদা একথাটা বলেননি।
সহমত
পিনাকি দা কি পাগলামি শুরু করছেন? 😡😡😡😡😡😡😡😡😡😡😡😡😡
জামায়াতের ভাইয়েরা পিনাকী দাদার কথায় মন দিয়েন না।দাদা হয়তো খেয়াল করে নাই যে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন না হলে নতুন স্বৈরাচার বিএনপি সব আসন নিয়ে বসে থাকবে।আর বিচারের মাধ্যমে লীগ-জাপা কে নির্বাচন থেকে বাইরে রেখে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন হলেই বেস্ট হবে।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিশ্লেষণ দাদা আশা করি জামায়াত তাদের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসবে ❤
জামায়াতের ভাইয়েরা পিনাকী দাদার কথায় মন দিয়েন না।দাদা হয়তো খেয়াল করে নাই যে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন না হলে নতুন স্বৈরাচার বিএনপি সব আসন নিয়ে বসে থাকবে।আর লীগ-জাপা কে নির্বাচন থেকে বাইরে রেখে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন হলেই বেস্ট হবে।
ভারতের এজেন্ডা বাস্তবায়ন ও আওয়ামী লীগ কে পুনর্বাসন করাই এখন জামাতের লক্ষ।
গঠনমূলক আলোচনা করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
দাদা আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।আমি একজন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামের সক্রিয় কর্মী আপনার পরামর্শটি সংগঠনের উর্ধতন দায়িত্বশীল দের নিকট বিনয়ের সাথে দৃষ্টি আকর্ষণ করবো ইন্ শা আল্লাহ।
বিচারের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিকে নির্বাচনে অংশ নিতে না দিলে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন খারাপ না
আওয়ামীলীগের ৩০ শতাংশ ভোট আছে সেগুলো কি করবেন@@shoaib_uzzaman
রাইট দাদা। আপনি আসলেই দেশপ্রেমিক। বিষয়টি আরো জোরদার করুন।
জামায়াতের পক্ষ থেকে এমন গঠন মূলক সমলোচনা করার জন্য আপনাকে অভিনন্দন ❤
জামাত যুগে যুগে ভুল করে গেছে রাজনীতি তে
দাদার কথায় কিছুটা ফাঁক আছে মনে হয় ভাই। একটু সাবধানে। যদি সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সুবিধা পায় তাহলে আওয়ামী লীগ ও এর জোটকে গণহত্যার অভিযোগে নিষিদ্ধ করে দিলেই তো হয়। আর কোনো সমস্যা থাকে না। কিন্তু দাদা একথাটা বলেননি।
গঠনমূলক সমালোচনার জন্য আপনাকে, অভিনন্দন।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর একজন কর্মী হিসেবে আপনার সমালোচনাকে স্বাগত জানালাম।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী খুব শীগ্রই এবিষয়ে আপনার কথাটাকে গ্রহণ করবে ইনশাআল্লাহ।❤❤❤
আসলে আওমীলীগ নির্বাচনে আসবে না, ইউনুস আসতে দিবে না,বিএনপির সাথে জয় পেতে হলে ওইটা গ্রহণ করা হয়েছে জামায়াতের,দাদা ওইটা জানে জামায়াত এই হিসাবে ১০০+ আসন পাবে যেটা বিএনপিসহ দাদা চাচ্ছে না
বিচারের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিকে নির্বাচনে অংশ নিতে না দিলে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন খারাপ না
এটি পিনাকী দাদার নিজস্ব বিশ্লেষণ। দাদার বিশ্লেষণ টি বি এন পির জন্য স্বস্তির এবং আনন্দের । পিনাকী দাদা বি এন পির কাছে এ জন্য সাধুবাদ পেতে পারে। এখন কথা হল সং্খ্যানুপাতিক সিস্টেম এর প্রয়োজনীয়তা কেন অনুভব হল? এর অন্যতম কারণ হল ১৯৭২ সাল থেকে এদেশে যত গুলু নির্বাচন হয়েছে তার সব গুলোতে ৪০% ভোটের মালিক রা এমন ভাবে রাজত্ব করেছে যেন তারা ১০০% ভোটারের জমিদার বনে গেছে। আর ঠিক এই কারণেই ফ্যাসিবাদের উথান। একটি সিস্টেমে জাতিকে ৫৪ বছরে যখন কোন ফায়দা দেয় নাই, সেই বস্তা পচা সিস্টেম আগামী ১০০ বছরে ও কোন ফায়দা দিবে না। গত কয়েক টা নির্বাচন এনালাইসেস করে আমরাই বলে ছিলাম আওয়ামী লীগ ৫% ভোটের বেশি পায় নাই। কারণ তারা জনগণের আস্থা অর্জনের তুলনায় ফ্যাসিবাদী মানসিকতায় ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল। এই একি কারণে আওয়ামী লীগ বেশি একটা সুবিধা করতে পারবেনাঅদূর ভবিষ্যতে । কারণ তাদের অপরাধের লেভেল যেই পর্যায়ে চলে গেছে সেখান থেকে ওভার কাম করা প্রায় অসম্ভব! এরা নানা রকম প্রতিকুলতায় মুসলিম লীগের মত হারিয়ে যাবে!
দেশের রাজনীতিতে যদি রাজনৈতিক জমিদারি বিতাড়িত করে সকল মতের একটি ন্যয় ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠন করতে হয় তাহলে সং্খ্যানুপাতিক ব্যবস্থার প্রচলন করতে হবে। এতেকরে ১০০% জনগনের পালস বুঝা সম্ভব হবে। আগামীতে কেউ ফ্যাসিবাদী প্রতিষ্ঠার কথা কল্পনা ও করতে পারবে না ইনশাআল্লাহ।
দাদার কথায় কিছুটা ফাঁক আছে মনে হয় ভাই। একটু সাবধানে। যদি সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সুবিধা পায় তাহলে আওয়ামী লীগ ও এর জোটকে গণহত্যার অভিযোগে নিষিদ্ধ করে দিলেই তো হয়। আর কোনো সমস্যা থাকে না। কিন্তু দাদা একথাটা বলেননি।
#সংখ্যানুপাতিক_হারে_নির্বাচন_পিনাকী_ভট্রাচার্য_ও_আমার_পর্যালোচনা।
সংখ্যানুপাতিক হারে নির্বাচন নিয়ে পিনাকী ভট্রাচার্যের পর্যালোচনা শুনলাম। পুরো বক্তব্যটাই জুজুর ভয় দেখানো হয়েছে।
#বর্তমান_নির্বাচন_ব্যবস্থা
ভোটার ২ ভাগে বিভক্ত
১. আওয়ামীলীগ- আওয়ামীলীগের ভোট একচেটিয়া আওয়ামীলীগ পায়।
২. এন্টি আওয়ামীলীগ-এন্টি আওয়ামীলীগের ভোট বিএনপি, জামায়াতসহ ইসলামপন্থী দলের মধ্যে বিভক্ত হয়।
#এন্টি_আওয়ামীলীগ_ভোট
১. জামায়াতসহ ইসলামপন্থীদের প্রার্থীকে ভোট দিলে আওয়ামীলীগ জিতে যেতে পারে, এই ভয়ে এন্টি আওয়ামীলীগ ভোটের বৃহৎ অংশ বিএনপিকে প্রদান করে।
২. একটি নির্বাচনী আসনে বিএনপির প্রার্থীর নির্বাচনী বাজেটের সামনে ইসলামপন্থী প্রার্থীদের নির্বাচনী বাজেট খুবই সামান্য।
৩. জামায়াতসহ ইসলামপন্থী দলের ভোট ৩০০ নির্বাচনী আসনেই ভোট আছে, কিন্তু ৩০০ আসনেই নির্বাচনী লড়াই করার যোগ্য (টাকাওয়ালা) প্রার্থী নেই।
৪. সৎ ও ইসলামের জন্য নিবেদিত প্রাণ এমন বহু ইসলামপন্থী প্রার্থী আছে যারা নিজ নিজ নির্বাচনী আসন থেকে নির্বাচন করে বিজয় লাভ করা সম্ভব নয়, কিন্তু তাদের সংসদে যাওয়া প্রয়োজন।
#সংখ্যানুপাতিক_হারে_ভোট_হলে
১. জামায়াতসহ ইসলামপন্থী প্রার্থীকে ভোট দিলে আওয়ামীলীগ জিতে যেতে পারে, এই ভয়ে ইসলামপন্থীদের কেউ বিএনপিকে ভোট দিবে না, অথ্যাৎ বিএনপির ভোটের হার কমবে জামায়াতসহ ইসলামপন্থীদের ভোটের হার বাড়বে।
২. প্রতি আসনে বিজয়ী হওয়ার জন্য প্রার্থীরা যে নির্বাচনী বাজের তৈরী করে সংখ্যানুপাতিক হারে ভোট হলে কেন্দ্রীয় ফান্ডে সেই পরিমান বাজেট জমা দিবে না। কিন্তু জামায়াতসহ ইসলামপন্থী দলের কেন্দ্রীয় বাজেট অন্যদলের চেয়ে বেশী হবে।
৩. সৎ ও ইসলামের জন্য নিবেদিত প্রাণ প্রার্থী সংসদে নেওয়া সহজ হবে।
সময়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। বাংলাদেশের প্রতিটা সচেতন মানুষের একটু শোনা উচিত। অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ। 🙏🙏
আমি আগে হিন্দু ছিলাম এখন ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছি। আল্লাহ আকবর ❤❤
আগে মুসলিম ছিলাম এখন নাস্তিক।পিনাকী দাদা নিজে নাস্তিক❤।
@@frommars-sl8iv রেন্ডিয়ান মালু😂
welcome brother❤❤❤❤🎉🎉🎉🎉
@@frommars-sl8ivtor bal
❤
আমার প্রিয় দাদা,
অনেক অনেক শুভেচ্ছা, কৃতজ্ঞতা এবং অভিনন্দন।
বর্তমান নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টিতে আপনার অসাধারণ অবদান বাংলার ইতিহাসে স্বর্নাক্ষরে লেখা থাকবে।
দাদা, মাধ্যমিক শিক্ষা নিয়ে একটা নির্দেশনা দেন। এখনো পতিত সরকারের বসানো, উপপরিচালক, পরিচালক, মহাপরিচালক বহাল তবিয়তে আছে। নতুন কোনো দেশপ্রেমিক কর্মকর্তা কে পদায়ন করা হচ্ছে না। কারিকুলাম পরিবর্তন করার কোনো কার্যকর উদ্যোগ আছে বলে মনে হয়না। সংশ্লিষ্টদের এ বিষয়ে সচেতন করেন। তানাহলে আগামী শিক্ষা বর্ষে সময় মতো পাঠ্যবই দিতে পারবে না।
ধন্যবাদ বাংলাদেশের বীর সৈনিক দোয়া ও মঙ্গল কামনা করি ।
দাদা দেশের ভালো মন্দের এই সন্ধিক্ষণে আপনার মতন নির্ভীক,অকুতোভয় একজন কট্টরপন্থী দেশ প্রেমিকের বড় প্রয়োজন ছিল সর্বজন শ্রদ্ধেয় ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস স্যারের পাশে।
ভারতের কথায় কি আমাদের দেশ চলবো দাদা।
জামাতের পক্ষে ডা পিনাকি স্যারের ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং পজিটিভ।
আমাদের এটা ভেবে দেখা প্রয়োজন এবং পরিবর্তন করা উচিৎ।
জামাআত অনেক বুদ্ধিদীপ্ত দল।
নিশ্চয়ই এটা পরিবর্তন হবে ইনশাআল্লাহ।
পিনাকি স্যারকে অনেক ধন্যবাদ।
অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।ধন্যবাদ দাদা।
জামাতকে সতর্ক করার জন্য পিনাকী দাদাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
জামায়াতের ভাইয়েরা পিনাকী দাদার কথায় মন দিয়েন না।দাদা হয়তো খেয়াল করে নাই যে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন না হলে নতুন স্বৈরাচার বিএনপি সব আসন নিয়ে বসে থাকবে।আর বিচারের মাধ্যমে লীগ-জাপা কে নির্বাচন থেকে বাইরে রেখে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন হলেই বেস্ট হবে।
দাদাকে এরকম গঠনমূলক আলোচনা করার জন্য ধন্যবাদ। জামায়াতের সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনী ব্যবস্থার প্রস্তাব থেকে সরে আসা উচিৎ।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা এটা দিয়ে সবার শিক্ষা নেয়া উচিত
খুব গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা,জামাতের বিবেচনা করা উচিৎ মনে করি।
১০টা আসনের ভোট গননা শেষে দেখা গেল প্রত্যেকটা আসনে বিএনপি ৫১ % ভোট পেয়ে ১০ আসনেই পাশ করলো কিন্তু জামাত ৩০% করে ভোট পেয়ে একটি আসনও পেলো না। অথচ মোট ভোটের আনুপাতিক হিসাব করলে বিএনপির মোট ভোটের অর্ধেকের বেশি ভোট জামাত পাইছে। এক্ষেতে বর্তমান ব্যাবস্থায় ১০টা আসনই বিএনপি পাবে কিন্তু আনুপাতিক হিসাবে হলে বিএনপি পাবে ৫টা, জামাত ৩টা অন্যান্যরা ২টা। সুতরাং আনুপাতিক হিসাবে জামাতের লাভ হবে, বর্তমান ব্যাবস্থায় বিএনপির লাভ হবে
অসাধারণ আলোচনা সকল রাজনৈতিক দলকে বিবেচনা করা উচিত
মাশাআল্লাহ!চমৎকার বিশ্লেষণ ধর্মী পর্যালোচনা। আমার মনে হয় জামায়াত অত গভীরভাবে এটা চিন্তা করে নাই। আপনার এই দিকনির্দেশনার পর আশা করি তারা শুধরে নেবে।
Jara cinta kore kotha bolte pare na tara desh chalabe ki vabe ara mahofil kortei jara prosasone thakbe tarai sobay lute khabe
১০টা আসনের ভোট গননা শেষে দেখা গেল প্রত্যেকটা আসনে বিএনপি ৫১ % ভোট পেয়ে ১০ আসনেই পাশ করলো কিন্তু জামাত ৩০% করে ভোট পেয়ে একটি আসনও পেলো না। অথচ মোট ভোটের আনুপাতিক হিসাব করলে বিএনপির মোট ভোটের অর্ধেকের বেশি ভোট জামাত পাইছে। এক্ষেতে বর্তমান ব্যাবস্থায় ১০টা আসনই বিএনপি পাবে কিন্তু আনুপাতিক হিসাবে হলে বিএনপি পাবে ৫টা, জামাত ৩টা অন্যান্যরা ২টা। সুতরাং আনুপাতিক হিসাবে জামাতের লাভ হবে, বর্তমান ব্যাবস্থায় বিএনপির লাভ হবে
@@md.aminulislam317 sob theke basi lav hobe awamileag ar
জামায়াত, ইসলামী সমমনা দল, গণ অধিকার, আন্দোলনে অংশ নেওয়া বাম, NDM, AB party সবাই হাম্বালীগ নিষিদ্ধ এবং PR এর পক্ষে...
আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ না করার কথা তো মির্জা ফখরুল সাহেব বললেন... এটা কি বিএনপি র টপ টু বটম & তারেক রাহমান সাহেবের ভিউ???
নিষিদ্ধ না করার পক্ষে যৌক্তিক কারণ কি কি?! আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতি (হাবিজাবি ভুজুংভাজুং কথা), চিনি না থাকলে যেমনে পিঁপড়া আসে না, খাওয়া-খাওয়ি না থাকলে এই ছাতার মূর্তি সর্বস্ব মুজিবাদর্শ টিকবে না...
আওয়ামী লীগের রুট লেভেলের চা,চপ সিঙারা নিয়ে চিন্তিত না...
আওয়ামী লীগের নামটা আগামী ১৫ বছরের জন্য না মুছলে ২৮-৪২ বিসিএস এ নিয়োগ পাওয়া দলীয় দাসমনোভাবাপন্ন রা কখনো শান্তিতে থাকতে দিবে কোনো সরকার কে!?
৯৬ এর সো কলড সরকারী কর্মচারীদের "জনতার মঞ্চ" র কথা বাদ দিলে, সরকারী কর্মচারীরা nakedly politics এর জড়িত হইতো না, রাষ্ট্রীয় কাঠামো দলীয় কাজে ব্যবহার করতো না (গত ১১ বছর বাদ দিয়ে)
গত ১১ বছরে অধিকাংশ সরকারী কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয় নাই, নিয়োগ দেওয়া হইছে দলীয় দাসদের... এদের কি আগের মতো পলিটিক্স করতে দেওয়া হবে? যেহেতু বিএনপি লীগকে নিষিদ্ধ করতে চায় না??
এটি পিনাকী দাদার নিজস্ব বিশ্লেষণ। দাদার বিশ্লেষণ টি বি এন পির জন্য স্বস্তির এবং আনন্দের । পিনাকী দাদা বি এন পির কাছে এ জন্য সাধুবাদ পেতে পারে। এখন কথা হল সং্খ্যানুপাতিক সিস্টেম এর প্রয়োজনীয়তা কেন অনুভব হল? এর অন্যতম কারণ হল ১৯৭২ সাল থেকে এদেশে যত গুলু নির্বাচন হয়েছে তার সব গুলোতে ৪০% ভোটের মালিক রা এমন ভাবে রাজত্ব করেছে যেন তারা ১০০% ভোটারের জমিদার বনে গেছে। আর ঠিক এই কারণেই ফ্যাসিবাদের উথান। একটি সিস্টেমে জাতিকে ৫৪ বছরে যখন কোন ফায়দা দেয় নাই, সেই বস্তা পচা সিস্টেম আগামী ১০০ বছরে ও কোন ফায়দা দিবে না। গত কয়েক টা নির্বাচন এনালাইসেস করে আমরাই বলে ছিলাম আওয়ামী লীগ ৫% ভোটের বেশি পায় নাই। কারণ তারা জনগণের আস্থা অর্জনের তুলনায় ফ্যাসিবাদী মানসিকতায় ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল। এই একি কারণে আওয়ামী লীগ বেশি একটা সুবিধা করতে পারবেনাঅদূর ভবিষ্যতে । কারণ তাদের অপরাধের লেভেল যেই পর্যায়ে চলে গেছে সেখান থেকে ওভার কাম করা প্রায় অসম্ভব! এরা নানা রকম প্রতিকুলতায় মুসলিম লীগের মত হারিয়ে যাবে!
দেশের রাজনীতিতে যদি রাজনৈতিক জমিদারি বিতাড়িত করে সকল মতের একটি ন্যয় ভিত্তিক রাষ্ট্র গঠন করতে হয় তাহলে সং্খ্যানুপাতিক ব্যবস্থার প্রচলন করতে হবে। এতেকরে ১০০% জনগনের পালস বুঝা সম্ভব হবে। আগামীতে কেউ ফ্যাসিবাদী প্রতিষ্ঠার কথা কল্পনা ও করতে পারবে না ইনশাআল্লাহ।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ কথা। আসন ভিত্তিক নির্বাচন ব্যবস্থায় উত্তম
দাদার সাথে আমি ১০০% সহমত, দ্রুত এই প্রস্তাব বাতিল বলে ঘোষনা দেয়া হোক___
১০টা আসনের ভোট গননা শেষে দেখা গেল প্রত্যেকটা আসনে বিএনপি ৫১ % ভোট পেয়ে ১০ আসনেই পাশ করলো কিন্তু জামাত ৩০% করে ভোট পেয়ে একটি আসনও পেলো না। অথচ মোট ভোটের আনুপাতিক হিসাব করলে বিএনপির মোট ভোটের অর্ধেকের বেশি ভোট জামাত পাইছে। এক্ষেতে বর্তমান ব্যাবস্থায় ১০টা আসনই বিএনপি পাবে কিন্তু আনুপাতিক হিসাবে হলে বিএনপি পাবে ৫টা, জামাত ৩টা অন্যান্যরা ২টা। সুতরাং আনুপাতিক হিসাবে জামাতের লাভ হবে, বর্তমান ব্যাবস্থায় বিএনপির লাভ হবে
@@md.aminulislam317 আর আওয়ামী লীগ ভোটে হেরেও ৯০ আসন পাবে তাহলে😂। এই ব্যাবস্থা অবশ্যই বাতিল চাই।।
@@md.aminulislam317ai baaler alap baad den
Jetai houk nepal ar moto obosta chai na bangladesh a
Desh chalaite koshto hoye jabe
লায়ন আই অফ বাংলাদেশ। এভাবেই দেশকে জাগিয়ে রাখুন দাদা।
আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় নেই। তাহলে কেন এই ইউটিউবার এখনও ফ্রান্সে লুকিয়ে আছেন, যেখানে তারা পাবলিক স্পেসে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে? কেন তিনি বাংলাদেশে ফিরছেন না? ভাবুন।
জামাত এখন আওয়ামী লীগের পূন:বাসন চায়। জামাত এখন ভারতের দালালী করছে। সাধু সাবধান।
রাষ্ট্রপতি চপ্পুর পদত্যাগ চাই এবং আসিফ নজরুল কে সরিয়ে মাহমুদুর রহমান ভাই কে আইন উপদেষ্টা করার দাবি জানাচ্ছি ।
Right.
সহমত হলাম ।
Mahmudur Rahman ayeener lok na
সহমত
দাদার কথা গুলু সত্যি ১০০%
এই আলোচনা না শুনলে ত বুঝতেই পারতাম না সংখ্যানুপাতিক এর ভয়াবহতা কতটুকু।
অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
এমন একটা আলোচনাই আশা করছিলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে দাদা
জামায়াত, ইসলামী সমমনা দল, গণ অধিকার, আন্দোলনে অংশ নেওয়া বাম, NDM, AB party সবাই হাম্বালীগ নিষিদ্ধ এবং PR এর পক্ষে...
আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ না করার কথা তো মির্জা ফখরুল সাহেব বললেন... এটা কি বিএনপি র টপ টু বটম & তারেক রাহমান সাহেবের ভিউ???
নিষিদ্ধ না করার পক্ষে যৌক্তিক কারণ কি কি?! আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতি (হাবিজাবি ভুজুংভাজুং কথা), চিনি না থাকলে যেমনে পিঁপড়া আসে না, খাওয়া-খাওয়ি না থাকলে এই ছাতার মূর্তি সর্বস্ব মুজিবাদর্শ টিকবে না...
আওয়ামী লীগের রুট লেভেলের চা,চপ সিঙারা নিয়ে চিন্তিত না...
আওয়ামী লীগের নামটা আগামী ১৫ বছরের জন্য না মুছলে ২৮-৪২ বিসিএস এ নিয়োগ পাওয়া দলীয় দাসমনোভাবাপন্ন রা কখনো শান্তিতে থাকতে দিবে কোনো সরকার কে!?
৯৬ এর সো কলড সরকারী কর্মচারীদের "জনতার মঞ্চ" র কথা বাদ দিলে, সরকারী কর্মচারীরা nakedly politics এর জড়িত হইতো না, রাষ্ট্রীয় কাঠামো দলীয় কাজে ব্যবহার করতো না (গত ১১ বছর বাদ দিয়ে)
গত ১১ বছরে অধিকাংশ সরকারী কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয় নাই, নিয়োগ দেওয়া হইছে দলীয় দাসদের... এদের কি আগের মতো পলিটিক্স করতে দেওয়া হবে? যেহেতু বিএনপি লীগকে নিষিদ্ধ করতে চায় না??
দাদা, ৫ আগষ্টের পর এটা আমার নিকট সেরা আপনার বিশ্লেষণ। অনেক ধন্যবাদ ।
এইভাবে ভেঙে-ভেঙে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ পিনাকি ভাইকে ❤
গঠন মূলক বিশ্লেষণ, ধন্যবাদ দাদা।
ওর গঠন মূলক বিশ্লেষণের জন্য আজ বাংলাদেশের এই অবস্থা!
আফসোস লীগ আফসোস করিস না দেশদ্রোহী @@dasarathmahato8305
@@dasarathmahato8305আহা! বেচারা আওয়ামীলীগ! 😂উন্নয়ন এর জোয়ারে ভাসতেছিল, নৌকা ফুটা কইরা দেয়ায় এখন টের পাইতেছে জনগন বিগত ১৬ বছর কিভাবে হাবুডুবু খেয়েছে,দাদা নতুন তো তাই প্রবলেম হচ্ছে।😂😂আমরা পুরান তাই সব সয়ে গেছে।😂😂😂😂😂@dasarathmahato8305
ধন্যবাদ জনাব পিনাকী ভট্টাচার্য স্যার আপনাকে জামাত ও তো ভুল করে ভুল হতে পারে সমালোচনা করার জন্য আমি একজন জামাতের সাবেক কর্মী বর্তমানে সমর্থন হিসেবে এই সমালোচনার জন্য আপনাকে আন্তরিকভাবে আবারো ধন্যবাদ সমালোচনার কারণেই অবস্থার পরিবর্তন হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ স্যার আপনাকে ধন্যবাদ স্যার
জামাত গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে বরাবরই ভুল করে এই জন্য এই দলটা বারবার মার খায়। সবচেয়ে পুরনো দল হয়ে ও কখনো রাষ্ট্র ক্ষমতায় বসতে পারি নাই।
সমস্যা হল জামায়াত বারবার গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ভুল করে।
জামায়াত, ইসলামী সমমনা দল, গণ অধিকার, আন্দোলনে অংশ নেওয়া বাম, NDM, AB party সবাই হাম্বালীগ নিষিদ্ধ এবং PR এর পক্ষে...
আওয়ামী লীগ কে নিষিদ্ধ না করার কথা তো মির্জা ফখরুল সাহেব বললেন... এটা কি বিএনপি র টপ টু বটম & তারেক রাহমান সাহেবের ভিউ???
নিষিদ্ধ না করার পক্ষে যৌক্তিক কারণ কি কি?! আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতি (হাবিজাবি ভুজুংভাজুং কথা), চিনি না থাকলে যেমনে পিঁপড়া আসে না, খাওয়া-খাওয়ি না থাকলে এই ছাতার মূর্তি সর্বস্ব মুজিবাদর্শ টিকবে না...
আওয়ামী লীগের রুট লেভেলের চা,চপ সিঙারা নিয়ে চিন্তিত না...
আওয়ামী লীগের নামটা আগামী ১৫ বছরের জন্য না মুছলে ২৮-৪২ বিসিএস এ নিয়োগ পাওয়া দলীয় দাসমনোভাবাপন্ন রা কখনো শান্তিতে থাকতে দিবে কোনো সরকার কে!?
৯৬ এর সো কলড সরকারী কর্মচারীদের "জনতার মঞ্চ" র কথা বাদ দিলে, সরকারী কর্মচারীরা nakedly politics এর জড়িত হইতো না, রাষ্ট্রীয় কাঠামো দলীয় কাজে ব্যবহার করতো না (গত ১১ বছর বাদ দিয়ে)
গত ১১ বছরে অধিকাংশ সরকারী কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয় নাই, নিয়োগ দেওয়া হইছে দলীয় দাসদের... এদের কি আগের মতো পলিটিক্স করতে দেওয়া হবে? যেহেতু বিএনপি লীগকে নিষিদ্ধ করতে চায় না??
আওয়ামী লীগ বাদ সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন হবে এমন কথা বলছে দাদা
জামায়াতকে সচেতন করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ দাদা,,,,❤✅
জামায়াতে ইসলামী সচেতন হবে ইনশাআল্লাহ 💪,,,,।
আপনার সমালোচনা জামায়াতে ইসলামীর জন্য গঠনমূলক ধন্যবাদ দাদা
আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় নেই। তাহলে কেন এই ইউটিউবার এখনও ফ্রান্সে লুকিয়ে আছেন, যেখানে তারা পাবলিক স্পেসে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে? কেন তিনি বাংলাদেশে ফিরছেন না? ভাবুন।
১০টা আসনের ভোট গননা শেষে দেখা গেল প্রত্যেকটা আসনে বিএনপি ৫১ % ভোট পেয়ে ১০ আসনেই পাশ করলো কিন্তু জামাত ৩০% করে ভোট পেয়ে একটি আসনও পেলো না। অথচ মোট ভোটের আনুপাতিক হিসাব করলে বিএনপির মোট ভোটের অর্ধেকের বেশি ভোট জামাত পাইছে। এক্ষেতে বর্তমান ব্যাবস্থায় ১০টা আসনই বিএনপি পাবে কিন্তু আনুপাতিক হিসাবে হলে বিএনপি পাবে ৫টা, জামাত ৩টা অন্যান্যরা ২টা। সুতরাং আনুপাতিক হিসাবে জামাতের লাভ হবে, বর্তমান ব্যাবস্থায় বিএনপির লাভ হবে
অভিভাবক হিসেবে আল্লাহ যথেষ্ট সাহায্যকারী হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট ,,
(সূরা নিসা আয়াত ৪৫)
Tai naki? Obhivabok hishabe tar berthota shorbotroi!
খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা | বাংলার মানুষ আপনাকে চিনতে পারলো না | দেশের জন্য আপনাকে অনেক দরকার ছিল |
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ,
নাহিদের অফিসে ও মুজিবের ছবি আফসোস 😂😂😂😂😂
afsos vai. asa kori nai. bojha gelo hasina emni emni khomota chainai. ki ache emon modhu ei khomotai bujhe asena vai bujhe asena. allah amader sohoita korun
ফ্যাসিবাদী সংবিধানের নিয়ম এটা।
এখানে নাহিদের কোন দোষ নাই।
পুরা বাংলাদেশের স্বাধীনতাই তার নেতৃত্বে হইছে। এই সত্য অস্বীকার করা মানে দেশের সাথে বেইমানি।
টিকটক দেইখা আইছেন
Sheikh Mujib is the father of the Nation. Without Bangabandhu there wont be any Bangladesh
খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা এপিসোড আগে জানতাম না
আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় নেই। তাহলে কেন এই ইউটিউবার এখনও ফ্রান্সে লুকিয়ে আছেন, যেখানে তারা পাবলিক স্পেসে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে? কেন তিনি বাংলাদেশে ফিরছেন না? ভাবুন।
ধন্যবাদ স্যার গঠনমূলক সমালোচনা করার জন্য। আপনার ভিডিও গুলির মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পারি। দোয়া ও শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য ❤️❤️।
এভাবে গঠনমূলক সমালোচনা অব্যাহত রাখার অনুরোধ রইলো।
পিনাকী ভট্টাচার্য,,রাজনীতি বিশ্লেষণের উস্তাদ,,রাজনীতি বিষয়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম,,ওনার কাছ থেকে।❤❤
সালাম, ভাইজান। অত্যন্ত ধন্যবাদ সময় উপযোগী একটি গুরুত্বপূর্ণ আলাপের জন্য।
এত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জাতির সামনে তুলে ধরার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ
কি অদ্ভুত একটা ব্যাপার,,, এই আলোচনা না শুনলে ত বুঝতেই পারতাম না সংখ্যানুপাতিক এর ভয়াবহতা কতটুকু।
অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।
দোয়া ও ভালোবাসা রইলো দাদা
স্যার বাজারের ঊর্ধ্বগতি নিয়ে একটা এপিসোড দেখতে চাই।
ওই সব বাজার টাজার পিনাকির আওতাধীন নই।
সোজা হিসাব বন্যা ও অতি বৃষ্টির কারনে দাম বেরেছে দুই মাস পর দাম কোমে যাবে
ডাডা,ভাইব বুইঝ্যা আলাপ দোচায় ভাই।আপনার চাওয়ায় দোচাবে না। এই মালরে চিনেন নাই, এক্স শাহবাগি বলে কথা🤭🤭
@@Honest.army.bangladeshlover Dim ar dam tahole bonnar karone barse.
বোকাচুদা@@Honest.army.bangladeshlover
অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা আপনি যা বলছেন ভবিষ্যতের ভালোর জন্য বলছেন।
ফাস্ট কমেন্ট,,,, ইনশাল্লাহ,,,, আমার একটা আবেদন বাংলাদেশর অসহায় শিক্ষকদের কর্মচারীদের, বেতন থেকে শুরু করে সব বৈষম্য নিয়ে দয়াকরে একটা এপিসোড বানান,,,,
দাদা আপনার ভিডিও র নোটিফিকেশন পাওয়ার সাথে সাথে ই এসে আপনার ভিডিও দেখি।আপনার মতো দেশপ্রেমিক খুব দরকার
শিক্ষকদের মানবেতর জীবনযাপন নিয়ে একটা পর্ব তৈরী করবেন। আশাকরি আশাহত শিক্ষকদের জন্য এমন একটা উপহার আপনি দেবেন।
@@AbdulAziz-lt3pn রাইট,,
গঠনমূলক আলোচনা বেশ ভাল লাগলো।
আল্লাহ তুমি সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়ার তৌফিক দান করুন আমীন।
Amin
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন সমর্থন করি। এতে কোনো রাজনৈতিক দলের এককভাবে কর্তৃত্ত করার বা সৈরাচার হবার সুযোগ নাই।
আমি জামাত কে আল্লাহর জন্য ভালো বাসি
জামাতের উচিত এই ব্যাপারে ভেবে চিনতে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে সরকার কে আবার নতুন প্রস্তাব দেওয়া
😁😁😁
ভাই জামাতকে ভাল ভাবে আমি চিনি ওরা লোভি
😂😂😂@@ঝরাপাতা-প৪প
আমিও জামাতে ইসলামীকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসি। ইসলামের সংখানুপাতিক মূলক নির্বাচন পদ্ধতি আমি সমর্থন করিনা ।
নবীর ধর্ম," অন্যায়ের কাছে আপোস নয়" সেটা যেখানেই হোক বা কোন দলের ছায়ায় নয়। মুসলমানের একটাই নেতা,একটাই দল, ইসলাম।ইসলামকে জানুন,শিখুন ,সেটা যেভাবেই হোক।
সংখ্যানুপাতিক গুরুত্বপূর্ণ কথা তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ। জামায়াত যেন পিনাকী দাদার কথা গুরুত্ব দেয়।
৭১এ জামায়াতে ইসলামি পাকিস্তানকে সমর্থন করার কারনেই শেখ মুজিব তাদেরকে রাজনীতিতে নিষিদ্ধ করে,তাহলে ২৪ এর গণহত্যার কারণে কেন আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হবে না?
দারুন কথা বলেছেন আপনি আপনার আপনার বক্তব্য যদি না শুনতাম তাহলে বুঝতেই পারতাম না আপনার মত একজন ট্যালেন্ট লোক আমাদের বাংলাদেশের রাষ্ট্রের বড় কোন মন্ত্রীর পদে থাকতে পারলে বাংলাদেশের অনেক উন্নতি হতো আপনাকে বাংলাদেশের অনেক প্রয়োজন দাদা, আপনার কোন তুলনা হয়না,আপনি একজন সত্যিকারের দেশ প্রেমিক।
পিনাকী ভট্টাচার্যয়ের এই আলোচনা সঠিক। বাংলাদেশ প্রেমিকদের রাজনৈতিক দলগুলোর এই পরামর্শ গ্রহণ করা উচিৎ বলে আমি মনে করি।
রাষ্ট্রপতি চুপ্পুর পদত্যাগ চাই দ্রুত স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জাহাঙ্গীর পদত্যাগ চাই
আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় নেই। তাহলে কেন এই ইউটিউবার এখনও ফ্রান্সে লুকিয়ে আছেন, যেখানে তারা পাবলিক স্পেসে বোরকা নিষিদ্ধ করেছে? কেন তিনি বাংলাদেশে ফিরছেন না? ভাবুন।
লজ্জা হীন 😂
গঠন মুলক আলোচনা। খুবই চমৎকার ❤❤
আসিফ নজরুলকে অবিলম্বে উপদেষ্টা পরিষদ বাদ দেওয়া হোক।
asif nazrul jabena karon bangladesh er manus jotodin nijer pechon mara bondho na korbe totodin desh e emon emon lok khomotai asbe jara sobar pacha chap lagie marbe
Haha
আপনার দাদাকে যদি এখন উপদেষ্টা বানানো হয়
কয়েকদিন যেতে না যেতে আপনিও আপনার দাদাকে বহিষ্কারের জন্য মন্তব্য করবেন।
সময়ের দাবি এটা ।ধন্যবাদ।
অনেক সুন্দর আলোচনা সকলকে দরজ দরে শোনার অনুরুদ করি।
আপনার সমালোচনা যৌক্তিক;
ইনশাল্লাহ জামাত এই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসবে ।
বিচারের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিকে নির্বাচনে অংশ নিতে না দিলে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন খারাপ না
এই প্রথম আপনার আলোচনার সাথে পুরোপুরি দ্বিমত প্রকাশ করছি।
তাহলে তুই ভারত চলে যাহ
পিনাকী দাদা বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি দায়িত্ব নিলে ভালো হতো
রাস্টপতির কোন কাজ থাকবে না।তার চেয়ে বাইরে থাকা ভালো।
অনেকেই বলে পিনাকী দায়িত্ব নিক আমি বলি দায়িত্ব নিলে আর কথা বলার মত লোক থাকবে না! যদিও সেটা হয় প্রধান উপদেষ্টার পদ!
@@RonjitSarker-p9t ekmot vai. kotha bolar moto keu na thakle desh kon dike chole jabe amra bujhteo parbona tokhon bangladesh er nijer pacha nijei mara hobe
পিনাকী দাদারে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হোক ।
❤ অসংখ্য মানুষের দোয়ায় আপনি ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন আল্লাহ দরবারে এই দোয়া রইলো সর্বদা 🤲❤