কি কারণে এই মন্দির কে স্বর্গম‌ন্দির বলা হয় ?

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 19 ต.ค. 2024

ความคิดเห็น • 8

  • @Clickthepoint
    @Clickthepoint  ปีที่แล้ว +1

    ১৯৯৮ সালে স্বর্গমন্দির ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়। রাজধানীর কেন্দ্রে তোংছেং জেলায় স্বর্গমন্দির অবস্থিত। মোট ২৭.৩ লাখ বর্গমিটার বা ২৭৩ হেক্টর এলাকাজুড়ে তৈরি হয়েছে বেইজিংয়ের স্বর্গমন্দির। সে হিসেবে এটি নিষিদ্ধ নগরী বা ফরবিডেন সিটির চেয়ে দুই গুণ বড়। প্রাচীনকালে স্বর্গপূজার যতগুলো স্থাপনা ছিল, এর মধ্যে সবচেয়ে বড় থিয়েন থান বা স্বর্গমন্দির।স্বর্গমন্দিরের নির্মাণশৈলী থেকে তৎকালীন মানুষ ও সম্রাটদের চিন্তাধারা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। প্রাচীন চীনের মানুষ স্বর্গ ও ভূমিকে অনেক শ্রদ্ধা করত। সে সময়ের চীনা সম্রাটরা নিজেদের ‘থিয়েন যি’ বা ‘স্বর্গের সন্তান’ বলে দাবি করতেন। সম্রাটরা মনে করতেন, তাদের অধিকার ও ক্ষমতা সবই স্বর্গ থেকে প্রাপ্ত। আর এখান থেকেই ‘স্বর্গপূজার’ ধারণাটি আসে। বেইজিংয়ের স্বর্গমন্দির চীনের মিং ও ছিং-এ দুই রাজবংশের স্বর্গপূজার স্থান। তৎকালীন বিশ্বাস অনুযায়ী পৃথিবীর চেয়ে আকাশের মর্যাদা ছিল অনেক বেশি। এ মন্দির নির্মাণে ‘আকাশের’ সুউচ্চ মর্যাদা তুলে ধরার জন্য বিশেষ গঠনশৈলীর প্রতি গুরুত্ব দেওয়া হয়। বাগানের মধ্যে তৈরি এই মন্দিরের ভেতরে গোলাকার এবং চারদিকে বর্গাকার দেয়াল।

  • @mujamislam2832
    @mujamislam2832 2 ปีที่แล้ว +1

    Wow

  • @MdManik-lf5on
    @MdManik-lf5on 3 ปีที่แล้ว +1

    ভালো

  • @manobjibonbd
    @manobjibonbd 3 ปีที่แล้ว +1

    সুন্দর হয়েছে

  • @mdalam-ig5fy
    @mdalam-ig5fy 2 ปีที่แล้ว +1

    Nice

  • @tasniasharif8128
    @tasniasharif8128 2 ปีที่แล้ว +1

    nice

  • @mdalam-ig5fy
    @mdalam-ig5fy 2 ปีที่แล้ว +1

    Nice