১০০০ কেজি মাংস শেষ একদিনে ক্রেতাদের ভীড় সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে খলিল ভাই! খলিল ভায়ের বিফ হোটেল

แชร์
ฝัง
  • เผยแพร่เมื่อ 14 พ.ย. 2024

ความคิดเห็น • 9

  • @erfantipubd6331
    @erfantipubd6331 วันที่ผ่านมา +1

    কালা ভুনার কালার এবার ঠিক হয়েছে।

  • @shamimcineplay1352
    @shamimcineplay1352 3 วันที่ผ่านมา

    অনেক সুন্দর উপস্থাপনা ❤

    • @rklitonvlog
      @rklitonvlog  2 วันที่ผ่านมา +1

      ধন্যবাদ

  • @আধুনিককৃষিওহখামার
    @আধুনিককৃষিওহখামার 23 ชั่วโมงที่ผ่านมา

    কুয়ালিটি ভাই তেমন ভালো পাই নাই ভাত ওহ চেপ চেপাছিলো আর লাল ভোনার ভিতরে সব মরিচ ছিলো

  • @SuyebAhmed-q1o
    @SuyebAhmed-q1o 21 ชั่วโมงที่ผ่านมา

    ভাই চারভিছ ভালো নাও।

  • @mdshibli1009
    @mdshibli1009 2 วันที่ผ่านมา

    আল্লাহর কসম আমিও একদিন আপনাদের ওখানে যাব

  • @jahidulislamashik4619
    @jahidulislamashik4619 2 วันที่ผ่านมา

    Joto sob batpare

    • @masudulhasan4869
      @masudulhasan4869 2 วันที่ผ่านมา

      আপনার সাথে কি বাটপারি করছে??

    • @mdomarfaruktamal1697
      @mdomarfaruktamal1697 8 นาทีที่ผ่านมา

      @@masudulhasan4869 আমার সাথে আজকে করেছে বাটপারি। আজ আমি গিয়েছিলাম খলিল এর বিফ হোটেলে। এক প্যাকেট বিরিয়ানীর কিনতে। প্রথমত, উনারা পাকা রশিদ দেন না। দ্বিতীয়ত, অনেক বেশি অনিয়ম। এখানে আগে স্লিপ কাটতে হয়। আমি স্লিপ কেটে জমা দিলাম কিন্তু আমার পার্সেল আসেই না। আমার আগে থাকা অনেকে পেয়েছে। আমি ভাবলাম ভিড় বেশি তাই। কিন্তু পরে দেখি দুই তিন জনের স্লিপ হারিয়ে ফেলেছে উনারা। এদের মধ্যে একজন তো ২ কেজি কালা ভুনা ২ টা বিরিয়ানী অর্ডার করেছে। এরা কয়েকজন না পেয়ে বকতে বকতে চলে গেছে। আমি বললাম আমার স্লিপটা কই দেন আমি নিবো না । কিন্তু উনারা স্লিপ ফিরত দেন না। চুপ করে থাকেন। আমি ক্যাশে গেলাম। খলিল এর ছেলে সাজ্জাত বসা। আমি জানালাম দুর্ভোগের কথা। স্লিপ দিচ্ছেন না। খলিলের ছেলে বলে আমি তো আপনাকে আগেই বলেছি পার্সেল নিয়েন না। আমি তো পুরাই থ। উল্টো এই বাটপার আমাকে বলেছিলো, বিরিয়ানী নেন। এটা এভেইলেবল। এখন আমি বললাম টাকা কি ফেরত পাবো না? তার সাথে বসা একজন বলে কিছু করার নাই। স্লিপ ছাড়া কেমনে দেই। আমার কথা হলো। স্লিপ যেহেতু তোমরা নিয়েই নাও তাহলে কাষ্টমার কপি কেনো কাষ্টমারের কাছে থাকবে না। আমি বললাম আপনার এখানে তো একটা রসিদ থাকার কথা। বলে নাই। তার মানে পাকা রসিদ নাই। কি একটা হ্যারাসমেন্ট। পরে আবারো ওদের পার্সেল দেয়ার জায়গায় আমি জাই গিয়ে আমি বললাম আপনারা কি আমার প্যাকেট দিবেন নাকি ভোক্তা অধিকারে কল দিবো, ওরা কিছু বলে না, পরে আমি ওদের সামনেই ভোক্তার নাম্বারে কল লাগাইয়া। তখন একজন এসে বলে ভাই উত্তেজিত হইয়েন না। এই নেন আপনারা টা। এখন আর স্লিপের কোন বালাই থাকলো না। এই হলো আপনাদের পেয়ারে খলিল ভাই এর ছেলের হোটেলের আসল চিত্র।
      খলিল এর ব্যাপারে আমি জানি না। তবে উনার ছেলেকে আমি আগা গোরা বাটপার বলতে বাধ্য হলাম। যে ছেলে ২৫০ টাকা মেরে দেয়ার একটা পায়তারা করে সেই ছেলে কোনদিনো ভালো হবে না।