আমি আপনার আলোচনায় বুঝতে পারলাম ১৯৪২ থেকে ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত উনার চিকিৎসার জন্য ভারত সরকার তেমন কোন অর্থ বরাদ্দ করে নাই। যাই হুক বাংলাদেশ সরকার তাকে খুব মর্যাদা পূর্ণ ভাবে রেখেছে। কবির জন্য দোয়া করবেন।
বাংলাদেশের সরকার আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামকে মাত্র ১ সপ্তাহের জন্য রাখবে বলে ঢাকায় নিয়ে আসে।বাংলাদেশে কবিকে যেভাবে বিশেষ যত্ন নেওয়া হয়েছিল এই এক সপ্তাহ,তা দেখে কবিপুত্র মুগ্ধ হয়ে ইচ্ছা পোষন করেন যে কবিকে এভাবেই যেনো এখানে সমাদরে রাখা হয়।আর এটা কবির বর্তমান উত্তরসূরী যারা বেঁচে আছেন তাদেরই বক্তব্য। কাজেই বাংলাদেশ সরকার তখন কবিকে লুফেও নেয় নি এবং কোনো নিয়ম ভঙ্গ করে কবিকে এখানে রাখে নি। তবে এটা অবশ্যই আমাদের সৌভাগ্য যে কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর জীবনের শেষ মুহূর্তটা বাংলাদেশে একটু হলেও সমাদরে কাটিয়েছেন কোটি ভক্তের আবেগের সাথে। আমরা গর্ববোধ করি তিঁনি আমাদের সবার প্রানের কবি,তিঁনি আমাদের জাতীয় কবি।মহান আল্লাহ তায়া’লা তাঁকে জান্নাতুল ফেরদৌসের বাসিন্দা করুক।🤲💖
কবির পুত্র কখনো চান নি যে বাংলাদেশের মাটিতে তার সমাধিস্থ হোক। তার পুত্র জানতেন তার বাবার ইচ্ছে ছিল মায়ের পাশে সমাধিস্থ হোয়ার। সেটা বাংলাদেশ সরকার জানতেন তাই তো তড়িঘড়ি করে কাজটা করে ফেলেছেন কবি পুত্র পৌছনোর আগে। আত্মীয় পরিজনের জন্য অপেক্ষা করার সময় পর্যন্ত দেয় নি।
ধন্যবাদ আপনাকে সঠিক এবং উপযুক্ত জবাব দিবার জন্য। নজরুল ইসলাম বাংলাদেশে যে অভূতপূর্ব সম্মান মর্যাদা ইজ্জত নিয়ে বেঁচে ছিলেন বা আছেন এবং থাকবেন তা কি ভারত তাকে কোনদিন দিতো ? ঢাকাতে আনার পূর্বে নজরুলের আর্থিক, শারিরীক অবস্থা সম্পর্কে সরকার কি ব্যবস্থা নিয়েছিল দয়া করে জানাবেন প্লিজ খুব খুশি হবো। নজরুলের শেষ জীবন ও রবি ঠাকুরের শেষ জীবন একটু মিলিয়ে দেখুন কত পার্থক্য? সুতরাং এই ভূলভাল মন্তব্য/ বক্তব্য/ বিবৃতি দিয়ে বিভ্রান্ত সৃষ্টি না করাই বরং উত্তম।
মানুষের মধ্যে মুসলিম ধর্মাবলম্বী মানুষেরা সবচেয়ে নিষ্ঠুরতম প্রানী। এরা ধর্মের ভিত্তিতে মানুষকে বিচার করে। নজরুল যদি ভারতে থাকতেন তবে ওর এমন হৃদয়বিদারক করুন অবস্থা হোত না। দূর্ভাগ্য আমাদের।
তথ্যের অনেক বিকৃতি এর আগের অনেক অনুষ্ঠানে লক্ষ্য করেছিলাম,আপনার এই উপস্থাপনায় মনের ধোঁয়াশা খানিকটা উপশম হলো।আমি ভাবতাম আমার দেশের মানুষ এতবড় প্রতিভা কি শুধুই মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ বলে অন্যের দেশের মাটিতে ঘুমিয়ে রইলেন?আজ আপনার কাছে কৃতজ্ঞ আমার প্রাণের কবি নজরুল ইসলামকে নিয়ে আলোচনা করে বিবেকের দংশন থেকে আমাকে এবং আমার মতো অনেক কে হয়তো কিছুটা সান্ত্বনা দিতে পারলেন।ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকবেন।
আমি জীবনের বাজী রেখে বলতে পারি এ কবি শুধু কবি নয় জীবন্ত কিংবদন্তী মহামানব, শতাধিক প্রনাম,সেলাম জানাই। হিন্দু মুসলমান কে যিনি একসূত্রে বাঁধলেন , তাঁর জীবনের অন্তিম মুহূর্তে আমরা(অজ্ঞ এবং স্বার্থান্বেষী )নীচু মনের পরিচয় দিয়েছি! ছিঃ ছিঃ ছিঃ ! ক্ষমা কর প্রভু।
মহান কবি কাজী নজরুল ইসলাম ধম’ বণ’ নিবি’শেষে আমাদের সবার । এই অসাধারন পৃতিভাবান মানুষটির জীবন ছিল খুব কষ্টের । কবির জীবনের শেষ অধ্যায়ে বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসায় মহান কবি কিছুটা হলেও স্বস্তি পেয়েছিলেন । আমরা বাংলাদেশের মানুষেরা এই মহান কবিকে সব’চ্চ সন্মান দিয়েছিলাম । কারন বাংঙ্গালী এবং বাংলা সাহিত্যর অগ্রদূত ছিলেন মহান কবি কাজী নজরুল ইসলাম ।
কবি কাজী নজরুল ইসলামকে যেদিন ঢাকায় আনা হলো সেদিন আমাদের স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্র ফরহাদুর রেজা, হেড স্যারের অনুমতি নিয়ে আমাদের স্কুলের সব ছাত্রদের নিয়ে এয়ারপোর্টে গিয়েছিল, তখন আমি ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র, মতিঝিল সরকারি উচ্চ বালক বিদ্যালয়,এয়ারপোর্টে এতো মানুষ এসেছিলো, ভিরের মধ্যে কিছুই দেখতে পাইনি।পরে আম্মা আর বড় বোনের সাথে ধানমন্ডিতে কবির বাসায় কবিকে দেখতে গিয়েছিলাম দু'বার, পিজি হাসপাতালেও গিয়েছিলাম।বাংলাদেশের মানুষ কবিকে খুবই ভালোবাসে।
@@amirhamja4840 আমি সত্যিই খুব ভাগ্যবান কারণ আমি বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে হ্যান্ডশেক করেছিলাম,মুক্তিযুদ্ধ দেখেছি স্বাধীনতা দিবসের দিন ঢাকার মতিঝিল কলোনিতে ছিলাম,সেদিনের যে আনন্দ তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারবোনা,আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১৯৭২ সালের নভেম্বর মাসে ধানমন্ডির সেই বাড়ীতে আমরা কয়েকজন কবি কাজী নজরুল ইসলামকে দেখতে গিয়ে ছিলাম। উনার হাত দুটো হাতে নিয়ে ভাবছিলাম, এই সেই হাত যে হাত দিয়ে কবি লিখেছিলেন অসাধারণ সব কবিতা, প্রেমের গান, বিদ্রহের কবিতা, ইসলামী গান, যা আজও অমর সৃষ্টি হয়ে আছে । ইচ্ছে হয়েছিল উনার হাতে চুমু খেতে, কিন্তু পেছন থেকে কে একজন বলে উঠল সামনে এগিয়ে জান পেছনে বহু লোক দাঁড়িয়ে আছে লাইনে। তাই সেই মহামূল্যবান হাত দুটি ছেড়ে সামনে এগিয়ে যেতে হলো। প্রিয় কবি, বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম প্রতি রইলো বিনম্র শ্রদ্ধা। মহান আল্লাহ্ ওনাকে জান্নাত বাসি করুন আমিন।
নজরুল ইসলাম শুধু মাত্র এ উপমহাদেশের জন্য সৃষ্ট হয়ে আসেন নি বরং তিনি মানব ধর্ম মানবতা মানবাধিকার ন্যায় বিচার আইনের শাসন ও সততা দেশাত্মবোধ আদর্শ চরিত্র ব্যকতিত্য সত্যবাদিতা নৈতিকতা ও চারিত্রিক গুণাবলী ও বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন একজন মহামানব যিনি আজীবন ধর্মীয় অনুশাসন বিধিবিধান ও দর্শন বাস্তবায়ন করতে আপ্রান চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় বিশ্ব বাসী তাকে জানতে,চিনতে,বুঝতে বা মানতেই পারেনি বরং ক্ষেত্র বিশেষে উল্টোটা ঘটেছিল। তার লেখা কবিতা, গান গজল নাটক উপন্যাস বা কিসসা কাহিনী নিয়ে গবেষণা, চিন্তা ভাবনা করে দেখুন তো কোরআনের বাংলা তাপসীর বা অনুবাদ ছাড়া আর কিছু আছে কি? অথচ নবম শ্রেণীর ছাত্র হয়ে ৬/৭ টি ভাষার সংমিশ্রণে লেখা পড়া অনেকের পক্ষেই সম্ভব ছিল না।তাই অভিশপ্ত ও হতভাগ্য হিংসুটে পরশ্রীকাতর দুর্নীতি বাজ প্রতারক জালিয়াত ঘুষখোর দুর্নীতিবাজ মিথ্যা বাদী জমিদার শ্রেনীর হিন্দুদের চক্ষু শুল এবং ইংরেজ শাসন শোষনের চরম বিরোধী হয়ে ও কি কাহারও কোনো সহানুভূতি পেয়েছিলেন? নজরুল ইসলাম তার স্বমহিমায় উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে মধ্য গগনে অবস্থান করে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির আলো বিতরন করেছিলেন যা বিশ্বের আর কোনো কবির লেখায় আছে বলে মনে হয় না বরং আশীর্বাদ প্রাপ্ত নজরুল ইসলাম তার স্বল্প সময়ের মধ্যেই বিশ্বকে অনেক কিছুই দিয়ে গেছে যা দেশ ও জাতিকে ছাড়িয়ে চাঁদে পৌঁছে গিয়েছে। দুর্ভাগ্য এ জাতির যে নজরুল ইসলামের মতো একজন মহামানব যিনি আজীবন ইসলাম ধর্ম, কোরআন ও পাক পাঞ্জাতনকে আঁকড়ে ধরে ছিলেন তাকে এখনও পর্যন্ত চিনতে জানতে বুঝতে শিখতে ও আত্মস্থ করতে পারেনি বরং ব্র্যাকেট বন্দী কবি ও বিদ্রোহী কবি বলেই চিহ্নিত করে রাখছে কিন্তু তার মানবতাবাদী ও মানব ধর্মের পতাকা বাহী সেনাপতি হিসেবে অধিষ্ঠিত করতে পারে নি ।যার প্রতিটি স্তরে স্তরে, ক্ষেত্রে প্রবেশ করে দেখুন শুনুন জানুন ও শিখুন এবং আত্মস্থ করতে পারবেন নজরুল ইসলাম কি ও কেন এতো চঞ্চল অস্থির ও বেপরোয়া এবং বাঁধা প্রাচীর ভেঙে ফেলে মুক্ত বন্ধন হীন এক জীবনের প্রতি আকৃষ্ট ছিলেন? কি ছিল তার বিশ্বাস, কষ্ট,ব্যাথা, বেদনা, জ্বালা যন্ত্রনায় ছটফট করতো? কি বলেছেন সালাত কায়েম ও সিয়াম পালন সম্পর্কে? কি বলতে চেয়েছিল তার বিদ্রোহী কবিতায়? কি বলতে চেয়েছিল কারবালা শাহাদাতের ব্যাপারে? কি বলতে চেয়েছিল ঈদের আনন্দ ফুর্তি করার জন্য? কি বলতে চেয়েছিল মসজিদ, মন্দির, গীর্জা ও প্যাগোডা সম্পর্কে? কি বলতে চেয়েছিল মানব ধর্ম, মানবতা, মানবাধিকার, ন্যায় বিচার, আইনের শাসন, প্রতিষ্ঠার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করেছিল?কি বলেছিল হজ্জ ও যাকাত আদায় সম্পর্কে? কি বলতে চেয়েছিল সৃষ্টি জগতের মালিক আল্লাহ পাক সম্পর্কে? কি বলতে চেয়েছিল দয়াল নবীজী সা সম্পর্কে আদৌ কি তার কোনো লেখা ইসলাম ধর্ম বিরোধী বা কোরআন বিরোধী? তখন কার সমাজের বিভিন্ন স্তরের সমাজপতিরা এবং আজকের অনেক সমাজপতি ও গেয়ান পাপীদের দলভুক্ত ও সমগোত্রীয় এবং ধান্দাবাজ অশিক্ষিত নিরক্ষর চাপাবাজ বুদ্ধি প্রতিবন্ধীরা নজরুল ইসলামকে মানতে পারছেনা তার অল্প শিক্ষার জন্য। কারন এরা প্রত্যেকেই বড় বড় ডিগরি ধারী শিক্ষিত সুশীল বুদ্ধি প্রতিবন্ধী সু শীল গোপাল ভাঁড় দালাল চক্রের সদস্য ও মানসিক ভারসাম্য হীন মিথ্যা বাদী প্রতারক জালিয়াত ঘুষখোর দুর্নীতিবাজ ও অপকর্মের মূল হোতা বলেই তো নবম শ্রেণী পাঠ করা একটি ছেলের হাতের লেখাকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে? না,না তা কি করে সম্ভব? যা মহা গেয়ানী সক্রেটিসের বেলায় ঘটেছিল। নজরুল ইসলামের লেখনী সমস্ত বিশ্ব কে মারাত্মক ভাবে নাড়া দিয়ে আহত ও ক্ষতিগ্রস্ত করেছিল এবং বিশ্ব এখনও পর্যন্ত সে ধাক্কা সামলে উঠতে পারে নি বরং অচিরেই নজরুলের সেই লেখনীর প্রতিফলন ঘটতে যাচ্ছে। নজরুলের একটি গানে লিখেছিল মে,আমাকে দিব না ভুলিতে।বলতে পারেন কত ভয়ংকর ও রোমাঞ্চকর মারাত্মক এবং রহস্যময় একটি গানের ভাষায় লিখে গিয়েছেন? শুধু মাত্র এই ছোট্ট চারটি শব্দের অর্থ ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করে বের করতে পারলেই নজরুলের আসল ও একমাত্র পরিচয় জানতে পারবেন।
আসসালামু আলাইকুম এমডি আলতাফ হোসেন কেমন আছেন,আপনার এই লেখনী পড়ে আমি খুব আবেগ আপ্লুত হয়ে পরছি।এতো সুন্দর করে নজরুল সম্পর্কে লিখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আসলেই আমরা নির্লজ্জ জাতি। জীবিত অবস্থায় কবিকে সম্মান দিতে পারিনাই, এখন আমরা তাকে নিয়ে গবেষণা, পি এইচ ডি করি। আল্লাহ পাক কবিকে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুক আমিন। রাত ১২:৫৯ মিনিট সৌদিআরব।
উনিশশো বাহাত্তরের ডিসেম্বরে আমি কবি কাজী নজরুল ইসলাম কে দেখতে গিয়ে ছিলাম। ধানমন্ডির সেই বাড়ীতে । ওনার হাতটি ধর ভাবছিলাম এই হাত দিয়ে তিনি লিখেছিলেন অমর কবিতা, গান, কাব্য । আজ সে হাত অসার হয়ে আছে ।
সহস্র সালাম,, চৈতন্য জ্ঞান এর অধিকারী কবি কাজী নজরুল ইসলাম,,,গিরিবালা দেবির মনের কস্ট টা অনুধাবন করলাম,,নিজের মন ও কস্ট পেল,,উল্লেখ যোগ্য যে কবিতা গুলো আমার শোন ও পড়া নারী, বিদ্রোহী,রাজবন্ধীর বয়ান,কিছু গজল, গান অমর সৃস্টি।উপরে ভালো থাকুন। আপনার জ্ঞান এর আলো নিজের মধ্যে ধারন করতে পারি, সে জন্য সকলের দয়া / প্রার্থনা কামনা করছি।
ধন্যবাদ। আমরা তখন ছাত্র। ১৯৬৫|৬৬,তাঁর জন্ম দিনে কোলকাতা পৌরসভার পক্ষ থেকে কোলকাতার কৃস্টফা র রোডে তাঁর তদানীন্তন বাস ভবনে সম্বর্ধনা দেওয়া হয়। আমরা কয়েক বন্ধু(৭|৮ম শ্রেনীর ছাত্র)তাঁকে,রোদের মধ্যে কয়েক ঘন্টা দাঁড়িয়ে,দেখতে গিয়ে ছিলাম। সৌভাগ্য হয়েছিল নীরব কবিকে দেখার। আজ ৭৩ বছর বয়সে সে স্মৃতিচারণ করলাম। তাঁকে শ্রদ্ধা জানাই।
খুব ভালো লাগলো তথ্যগুলোর জন্য।কষ্টকর ছিল শাসক মহলের উন্নাসিকতায়,কাজী নজরুল ইসলাম ভাগ হয় নাই,প্রকৃতপক্ষে নজরুলের সমৃদ্ধিটা হয়েছে বর্তমান পূর্ববাংলায়।জাতিরজনকের একটা বড় ভালোবাসার জায়গায় ছিল কাজি নজরুল ইসলাম, তাই তিনি উনাকে নিয়ে এসেছিলেন, পরাধীন পশ্চিম বাংলা থেকে স্বাধীন বাংলাদেশের পবিত্র মাটিতে।যাই হোক,এটাও গবেষণার বিষয়।তবে,বাংলাদেশের মানুষ গভীর ভাবে ভালো বাসে কবিকে।আল্লাহ উনার মঙ্গল করুক।আর একটা বিষয় আপনাকে নজর দিতে হবে, ভিডিও টা প্রচারের পর অনেক মতামত এসেছে।এগুলে যাচাই করে একটা রিভিউ দেয়া।আমিন।
কবির জীবন বিশেষ করে অসুস্থতাকালীন সময়ের দুর্ভোগ এবং শেষ জীবনের কষ্ট সম্পর্কে অনেক অজানা কথা জানতে পারলাম। অনেক ধন্যবাদ, দাদা। কবি কোন নির্দিষ্ট ধর্মের মানুষের নয়; তিনি মানবতার।
ধন্যবাদ।এমন তথ্যবহুল উপস্থাপনার জন্য।দুখু মিয়ার জীবনটায় সুখ কখনো সহ্য হয়নি। আমাদের প্রিয় কবি কে যারা কষ্ট দিয়েছে -আল্লাহ যেন তাদের উপযুক্ত বিচার করেন। আল্লাহ কবিকে ক্ষমা করুন।
কবি তাঁর শেষ ভাষণে বলেছিলেন,"আমি এই পৃথিবীতে প্রেম পেতে এসেছিলাম,প্রেম দিতে এসেছিলাম।কিন্তু প্রেমহীন এই নিরস পৃথিবীতে কোথাও প্রেম পেলামনা বলে নিজেকে নিরব অভিমানে চিরতরে সরিয়ে নিলাম।"
স্যার, অনেক অজানা ইতিহাস জানলাম।কবিকে বিভিন্ন জনের অবহেলার করুণ কাহিনী শুনে চোখে জল এসে গেল। কবির প্রতি আমার গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি, আর আপনাকে জানাই অজস্র ধন্যবাদ। আপনার বলার ধরন সত্যই অতুলনীয়। চিরকাল মনে রাখার মত।
আমার প্রাণের কবি-বিদ্রোহী কাজী নজরুল ইসলাম। তাঁর সমগ্র জীবন দু:খ কষ্ট ও বেদনায় ভরা। প্রাণের উচ্ছাস ছিল তাঁর সহজাত। তাই দিয়েই সমস্ত বেদনাকে ঢেকে রেখেছিলেন। তাই এই প্রতিবেদনটি জীবন সায়ান্হ এই সব শুনে কষ্ট হয়। তবুও না শুনেও থাকতে পারলাম না। তৎকালীন বিশিষ্ট জনদের হিরন্ময় নির্লিপ্ততা কেও ক্ষমার অযোগ্য।
🙏🏻🙏🏻🙏🏻💔😭😭😭নির্বাক হয়ে শুধুই শুনছিলাম দুই চোখ জলে ভোরে উঠলো ওনার জীবনের এই করুন কাহিনী শুনে হতভাগা পৃথিবীতে ওনার মূল্যায়ন কেউই করতে পারলো একজন এত বড়ো মাপের কবির জীবনের কাহিনী শুনে হতবাক হয়ে গেলাম হায় পোড়া দেশ আসল রত্ন কেউ চিনলো না😭😭😭💔🙏🏻🙏🏻🙏🏻
ঠিক আছে এ দেশের লোকজন তাকে চিনেনি । কারন নজরুল ইসলাম জন্মগতভাবে ভারতীয় নাগরিক ছিল। কিন্তু কেন বঙ্গবন্ধু আপ্লুত হয়ে তাকে বাঙলাদেশের মাটিতে আনতে উদ্বুদ্ধ হয়েছিল? কি এমন গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর এবং মানবতাবোধ থেকে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন এবং নজরুল ইসলামকে ঢাকা আনার জন্য আকাঙ্ক্ষিত ও কাতর হয়ে পড়েছিল? নিশ্চয়ই তার সাথে সামঞ্জস্য পূর্ণ প্রাপ্য সম্মান মর্যাদা ইজ্জত কিছুই তাকে দেয়া হচ্ছে না দেখে তিনি নজরুল ইসলাম কে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশে আনার জন্য আকাঙ্ক্ষিত ও কাতর হয়ে পড়েছিল।দয়া করে নজরুল ইসলামের ঐ সময়ের জীবন যাপন ও চিকিৎসা সেবা যত্ন সব কিছু বিশ্লেষণ করে বুঝিয়ে দিবেন । কোনো ধরনের ঘটনা গোপন করবেন না বরং পারিপার্শ্বিক অবস্থা ও জরাজীর্ণ এবং দুর্দশা গ্রস্থ পারিবারিক সব কিছু বর্ননা করবেন বলে বিশ্বাস করতে চাই। ধন্যবাদ উপস্থাপক কে।
আমি যখন সা'দত কলেজের ছাত্র ছিলাম তখন কবিকে আমি আমাদের কলেজে এনেছিলাম। আমাকে সহযোগিতা করেছিলেন বংগবীর আঃ কাদের সিদ্দিকী ( বীর উত্তম) কবীর সাথে এসেছিলেন উমা কাজী, মিষ্টি কাজী, খিলখিল কাজী ও সব্যসাচীর একমাত্র ছেলে ( নাম মনে নেই)
আমার প্রিয় জাতীয় কবি,কাজী নজরুল ইসলামের এই মর্মান্তিক জীবন কাহিনি শুনে দুচোখ ভেয়ে পানি চলে আসল। হে আল্লাহ তুমি জান্নাতুল ফেরদৌসের সর্বোচ্চ মোকাম দান করিয়েন। আমিন ছুম্মা আমিন।
বীর বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রতি রইল আমার অন্তরের সশ্রদ্ধ প্রণাম * কাজী নজরুল ইসলাম অমর রহে * পরিবেশনের জন্য আপনাকেও অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানালাম বন্ধু *
অসাধারণ অমূল্য এমন সুন্দর সত্য উপস্থাপনায় বিক্ষত হৃদয়ের অশ্রুসিক্ত ভক্তি গ্রহণ করুন হে মহোদয়। এমন নজরুল বাংলার মানুষের হৃদয়ে উজ্জ্বল হয়ে থাকবে অনন্তকাল। তাঁর আত্মার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই।
সত্যি স্যার ধন্যবাদ মহান কবি কাজী নজরুল সম্বন্ধে অনেক কিছু জানতে পারলাম, সত্যি স্যার কাজী নজরুল ইসলাম সম্বন্ধে যা আপনার মুখ দিয়ে শুনলাম জানলাম সত্যিই খুব বেদনাদায়ক, কাজী নজরুল ইসলাম শেষ ইচ্ছাটুকুও পূর্ণ হলো না সত্যি আপনার মুখে শুনতে শুনতে চোখে জল এসে গেল, কাজী নজরুল ইসলামকে জানাই আমার অন্তর থেকে সশ্রদ্ধ প্রণাম, ""এক বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু মুসলমান"জয় ভারত বন্দেমাতরম..
অশেষ ধন্যবাদ জানাচ্ছি গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও টি আপলোড করার জন্য। প্রিয় কবির জীবনী থেকে আরও তথ্য নির্ভর ভিডিও আপলোড করার জন্য অনুরোধ রইলো । মহান আল্লাহ কবি বেহেসত নসিব করুক আমিন।
এক কথায় অনবদ্য। অনেক কিছুই জানলাম। আমার সব সময়ই মনে হত যে কবির কোন জাত হয় না,তিনি সবার । মৃত্যুর পর নিজের জন্মস্থানে ফিরে আসার ইচ্ছা সবারই থাকে।উনি সুস্থ থাকলে তাইই চাইতেন।
Such attitude influence the soft mind of common people, As a result at the last century destructing mass movement among Hindus & Muslims. So we should not hit upon others in the globalization age.
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ,অভিনন্দন রইল নিখুঁত ভাবে সবার প্রিয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জীবনের অজানা ,অবহেলিত দিন গুলির বেদনাদায়ক প্রহর যত! ধ্বিক্কার জানাই সে সময়ের সমাজ কে ,যারা দায়িত্ব এড়াতে একে অপরের ঘাড়ে দোষারোপ চাপিয়ে সেই মহান ,সংগ্রামী,যোদ্ধা,কবি গায়ক ,সুরকার ... মানুষ টি ও তার পরিবার এর প্রতি অনিহা করাতে।
বিদ্রোহী কবি; জাত-পাতের বিরুদ্ধে সোচ্চার কবি; এপার-ওপার পারাপারের কবি; আমার অন্তরের অন্তসথল হতে ঊৎসারিত ঊপেক্ষিত, অব্যক্ত প্রেম যা কণ্ঠ রোধ করে মূখর কবিকে মূক করে তোলে; কবি নজরুল তোমাকে জানাই আমার শতকোটি প্রণাম।💖💖⚘️⚘️💖💖
সেসময় যারা আমাদের বিদ্রোহী কবির প্রতি খেয়াল রাখে নি,যারা তার এই মর্মান্তিক মৃত্যুর জন্য পুরোটা দায়ী আজ তারাই কবির গান উচ্চস্বরে গায়।তারাই বলে কবি কতো ভালো ছিলেন। আসলে আমরা দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা দিলাম না।বাঙ্গালী খুবই স্বার্থপর এক জাতি
আপনাকে অনেক অনেক সালাম/প্রণাম ও শুভেচ্ছা। ১০০% সঠিকভাবে আমাদের প্রিয কবি নজরুলের জীবন কথা।বাংলাদেশের একটি লাইব্রেরিতে রক্ষিত অনেক পুরাতন একটি বইতে পড়েছিলাম কলকাতার মুসলিমরা একসময় তাকে মুসলিম নহে, বলে মন্তব্য করে তার জীবন নাশ করতে চেযেছিলা।নজরুলকে আগলে রাখা প্রমিলার মাকে মনে হয় দাঙাগার সময় সরিযে,দিতে পারে সেই জঙাগীরা।
@@hk56r এখানেই একটি ভিডিওতে মন্তব্য পড়েছিলাম নজরুলকে নাকি রাতের অন্ধকারে পিছন থেকে মাথায় আঘাত করা হয়েছিল।আশ্চর্য নয়।উনি সুস্থ থাকলে বাংলা ভাগ করা যেত না।
ব্যাপার টা তা নই ,অসিক্ষা কুশিক্ষা মূর্খতা বাংলাদের এদেরকে শেষ করে দিয়েছে ,এর জন্য ইংরেজরা বেশীর ভাগ দায়ী আর দেখুন আজ ইন্ডিয়ার পলিটিক্স।খুব বাজে মস্তিষ্ক হিন অনর্থক অথচ একটা বড় প্রতিবেশি দেশ হিশেবে তারা কত কিছু করতে পারত। তারা বাংলাদেশ থেকে কত কোটি ডলার আই করে কিন্তু বাংলাদেসের সাথে কি আচারন করে ,( আমি হাসিনার বালের দেশে থাকি না,আমি একজন ডাচ নাগরিক কয়েক জুগ)
দাদাভাই,,, আমি মোঃ সুমন আমি বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা, শিবগঞ্জ থানা থেকে দেখছি। আপনার কথাগুলো খুব শান্ত ইমোশনাল মন নিয়ে শুনলাম। কলিজাটা ফেটে গেল। ভিতরে জমানো অনেক ভাষা, কথা উৎপত্তি হলো । কিন্তু কি লিখবো তা বুঝতে পারছি না। লেখার ভাষায় প্রকাশো করতে পারলাম না । বোবা হয়ে গেল আমার অবুঝ মন । একাই একাই অনেক কাঁদলাম। হাইরে দুনিয়ায়, হায়রে দুনিয়ার মানুষ । আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, এমন একটি সত্য উপস্থাপনা তুলে ধরার জন্য ❤❤❤❤❤
Thank you for this well researched and detailed presentation.I respect poet from the core of my heart from my childhood and was always curious to know what happened to him during his last years.Shocked to know the apathy of the society towards his health problems u Der British India.God bless this great soul.
আমাদের প্রাণের কবি নজরুল। তার জীবনে র অজানা কাহিনীগুলো আপনার মাধ্যমে জানতে পারলাম। কবিকে ঠিক মতো মূল্যায়ন করা হয়নি। দুর্ভাগ্যবশত একটি জাতীর জন্য এটা খুবই দুঃখজনক এবং লজ্জা জ নক ব্যাপার। কবির জীবন কাহিনী তুলে ধরবার জন্য আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ !!
উপস্থাপকের নাম জানিনা, মনে হয় বয়সে কাজী নজরুল ইসলামের বড়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোট- তবে ১৯২২ সালে নজরুল বিদ্বেষী/ বিরোধী কবি মোহিত লাল মজুমদার ও শনিবারের চিঠির সজনীকান্তের এবং কলকাতা কেন্দ্রিক হিন্দু কবি, সংবাদিক,শিক্ষক, সুশীল সমাজের বুদ্বিজীবিদের পরম আত্মীয়। (১) ওনার রেফারেন্স গুলো সত্য নয় (২) প্রিয় মতিহার সম্বোধন না করে চিঠির কথা উল্লেখ করেছেন (৩) নজরুল ৯ আগষ্ট ১৯৪২ সালে রাতে আকাশবানীতে অনুষ্ঠান করার পর গেট দিয়ে বের হলে অদূরে বৃটিশ বেনিয়াদের স্থানীয় তেষামোদী চাটুকার দের দ্বারা আক্রান্ত হয় ও ঘাড়ে, পিঠে ,মাথায় জখম হন- সে অবস্থায় একা বাড়ী ফেরেন। সে রাত থেকেই অসুস্থ হতে থাকেন। (৪) অসুস্থ হওয়ার পর কোন মুসলিম ও হিন্দু তাকে দেখতে যায়নি, তবে জন্মদিনে শিল্পীরা তাঁ বাড়ীতে যেতেন (৫) শেরে বাংলা ফজলুল হক , হোসেন শহীদ সোহরোয়ার্দী বাংলার দাঁযিত্বে ও রাজনৈতিক ব্যস্ত্যতায় যাননি সত্য, তবে খোঁজ নিয়েছেন- কিন্তু হিন্দু হোমিওপ্যথ ডাক্তার , কবি, সাংবাদিক, শিক্ষক, সুশীল সমাজের সাম্প্রদায়িক শ্রেণী ভুলেও দেখতে যায়নি। ড. বিধান চন্দ্র নামে মাত্র তাঁকে দেখতে গেছেন, কোন চিকিৎসা দিতে আগ্রহ পোষণ করেনি, কারণ তিনি পশ্চিম বংগ কে বাঁচানোর কাজে পূর্ববামলার হিন্দুদের কলকাতা এনে ভোট হারাতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছিলেন। (৬) ১২ বছর নজরুল বিনা চিকিৎসায় ছিলেন, সরকার বা সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দু জনগন ও রাজনৈতিক নেতারা চোখ তুলে একবারও দেখেনি। (৭) বিদেশে চিকিৎসা করতে গেলে লন্ডন ও ভিয়েনার ডাক্তারগণ অনেক দেরী হয়ে গেছে বলে কবির মস্তিস্ক শুকিয়ে গেছে বলে চিকিৎসা সম্ভব নয় বলে ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছেন। (৮) কুমিল্লা দৌলতপুর নার্গিসের বিয়ে সংক্রান্ত ভুল তথ্য দেয়া হয়েছে। (৯) তিনি আরো একটি ভুলে ভরা, চরম মিথ্যাচার এর নাটক “সিরাজ-উদ-দ্দৌলা “ তৈরী করার চেষ্টা করেছেন এবং উমিচাঁদ , রাজা রাজভল্লব , রায় দুর্লভ,মোহনলাল, আলেয়া ও গোলাম হোসেন চরিত্র আবিস্কার্র ব্যর্থ চেষ্টা করেছেন মাত্র- তাঁর মত বয়সে তরুণ যেন নজরুলের পাশে বসে সব দেখে ব্যখ্যা করেছে, মিথ্যাবাদী চাড়াল হরিপদ !!!
Fairy Tales Vora-Shov-Dhormo-Dhormo-er-Naame-Aajo...Juddho-Aar-Juddho Koriteshe-Shaai Koli-Kaal Theke...Aajo-Shara-Bisshe. 1st World War...2nd World War and Now-a-Days this New Covid-19-Lab Made Nuclear-Biological War started from 2020 and this New 3rd World War still Now-a-Days.
@@minturahman3649মোহিতলাল মজুমদারের সঙ্গে কবি নজরুলের বিরোধের কারন সম্বন্ধে জানতে কমরেড মুজফফর আহমেদের লেখা "আমার দেখা নজরুল" ব ইটি পড়ে দেখতে অনুরোধ করছি । কবির জীবদ্দশায় মুসলিমরাও কি কবিকে কম অপমান করে ছিলো?সে বিষয়ে আপনি কিছুই বললেন না।
আমার প্রীয় কবি জার কবিতা পড়েই নিজেকে উজ্জিবিত করে রাখি । খুব দুখ হয় কি মানুষ জাতী আমরা এই মহান মানুষ টিকে তার দুরসময়ে এতো অবহেলা করা হয়েছিলো যা হৃদকে নাড়া দেয় কবি আমি লজ্জিত যে তোমাকে সম্নার করতে পারিনী এর দায়িত্ব আমি এড়াতে পারবো না আমাকে ক্ষমা করে দিও ।
প্রিয় কবি নজরুল সম্পর্কে অনেক কিছু জানি ও পড়েছি। তবে আপনার মাধ্যমে নতুন করে আরো অনেক কিছু জেনেছি। জনম দুখী মানুষ নজরুল শুধু কাগজে কলমে ও কন্ঠে বাঙ্গালী কে দিয়ে গেছেন। বাঙ্গালী থেকে ভালো বাসা টুকু ও ঠিক ভাবে পাননি কবি। ধন্যবাদ আপনাকে এবং আপনার সুন্দর উপস্থাপন কে।
এই বাংলাদেশ নজরুলের।এই নজরুল আমার,আমার সন্তানের,আমার আত্মার।এই নজরুল আমার অহংকার,এই নজরুল আমার প্রতিবাদের হুংকার।আমি নজরুল,আমার চোখের পানি বলে দেয় নজরুল আমার,আমাদের😪😪
নজরুল কোনো দিনই বাংলাদেশের ছিল না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নজরুলকে ব্যন করেছিল। জিবিত অবস্থায় কোনো দিন ওনাকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। অবশ্য মরার পরে তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রঙনে সমাধিস্থ করা হয়েছে তাও তার ছেলে ও পরিজনের অনুমতি ও উপস্থিতি ছাড়া ।
@@mitrabiswas9756 রেফারেন্স দিবেন দয়া করে।নজরুল বিশ্বের।কথায় কথা বাড়ে।আপনি কি জানেন বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ গুঞ্জন ছড়ায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ঢাবি প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধের অবস্থান নিয়েছিলেন?এখন আপনি কি এটা বিশ্বাস করবেন?নজরুল ভারতে রবীন্দ্রনাথের পাশাপাশি কতটা চর্চা হয়?বাংলাদেশে নজরুল চর্চার ভূমি।এটা অন্তত স্বীকার করুন।নজরুলের আবেগ নিয়ে খেলা খেলবেন না।পারলে সম্মান করুন😊 অনুমতি ছাড়া সমাধি দিয়েছে।সেই সমাধি কূটনৈতিকভাবে ভারতে নেবার জোর দাবি জানাচ্ছি যদি আপনাদের নজরুল আর বাংলাদেশ নিয়ে এতোই আপত্তি থাকে।আমি তথাকথিত এই বাংলার মানুষ না যে বলেই দিবো যে,ওই বাংলার সবার নাড়ীর বন্ধন তো এই বাংলায় নিহিত।রায় বাবু বলেন আর ঘটক সাহেব বলেন ওনারা দুনিয়ার।উনারা কার বাপ-দাদার সম্পত্তি নয়।এই বাংলাদেশ আমার,এই ভারত ও আমার।মাস্টার দা আমার,নেতাজি ও আমার।আশা করি আমাকে বুঝতে পেরেছেন😊
তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই মনোগ্রাহী তথ়্যপূর্ণ প্রতিবেদনটির জন্য l তোমার বাচনভঙ্গী ও খুব ভাললাগে কারণ প্রতিটি শব্দ খুব স্পষ্ট উচ্চারিত হয় l ঈশ্বর তোমার সর্বাঙ্গীন মঙ্গল করুণ l
খুব দুঃখ জনক, সমস্ত বিষয় উপলব্ধি করে ব্যথিত হলাম। প্রকৃত সত্য ঘটনা না জেনে আমরা ভুল করি। নজরুল ইসলাম অবহেলায় বিপদাপন্ন হয়ে বাংলা দেশ গেলেন। এ যাত্রাকে অনেকে ভুল বুঝেন। আমার মনে হয় এরকম মানসিকতার বোধদয় হবে এই আলোচনা থেকে। সুন্দর উপস্থাপনার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
অসাধারণ আপনার উপস্থাপনা। এর আগেও বেশ কটি উপস্থাপনা শুনেছি। সেগুলিও খুব আন্তরিক এবং হৃদয়গ্রাহী। অসংখ্য ধন্যবাদ এই ধরনের অনুষ্ঠানের জন্য ঈশ্বর মঙ্গল করুন আপনার।
যে কবি মানুষের মঙ্গলের জন্য জীবনের জয়গান গেয়ে গেলেন,তিনি ই জীবনে পেলেন না এই নিষ্ঠুর পৃথিবীর কোন ভালোবাসা।একমাত্র বঙ্গবন্ধু ছাড়া।কবি যেখানেই থাকুন ভালো থাকুন।
আপনার মন্তব্যটি সঠিক নয় বরং আশীর্বাদ প্রাপ্ত ছিল নজরুল ইসলামের শেষ জীবন যাপন যা একজন ঈমানদার ব্যক্তি যিনি রাসুল আল্লাহর আনুগত্য স্বীকার করে কোরআন নির্দেশিত পথে জীবন যাপন করে। তার শেষ জীবনে না ছিল থাকা,খাওয়া, চিকিৎসা বা সেবার কোনো ঘাটতি। এমনকি আমার জানামতে নজরুল ইসলামই একমাত্র কবি যার মরদেহ তিন বাহিনীর প্রধানগণ ও রাষ্ট্রপতি কাঁধে নিয়ে বহন করেছিল এবং তার লেখা কবিতা মোতাবেক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় এবং সম্পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন করেছিল। সুতরাং আপনাদের চিন্তা ভাবনা করে সঠিক তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে প্রকৃত সত্য উপস্থাপন করার জন্য অনুরোধ রইলো।
যে কবি জাতি ধর্ম বর্ণের ঊর্ধ্বে ছিলেন। যিনি বলেছিলেন পৃথিবীতে দুটো জাত নারী ও পুরুষ, সেই কবিকে নিয়ে শেষ জীবনে সুযোগ-সন্ধানীরা ধর্মীয় খেলা খেললেন। ধর্মের নামে কবিকে বাংলাদেশ থেকে আর ভারতে পাঠালেন না প্রতিশ্রুত মত। শেখ মজিবুর রহমান কাজটা একদমই ভালো করেননি। কথা দিয়ে কথা রক্ষা করেননি। কূটনৈতিক বুদ্ধি খাটিয়ে ধর্মের নামে তাকে নিয়ে যে রাজনীতি হল সেটা বাংলার মানুষ কোনদিন ভুলবে না। তার ইচ্ছামোতাবেক মসজিদের পাশে কবর দেওয়া হত ভারতেও। মসজিদ ভারতেও ছিল। পশ্চিমবাংলায় তার জন্মভূমিতেও মসজিদ ছিল। প্রমীলা দেবীকে যেখানে সমাধিস্থ করা হয়েছে তার আশেপাশেও মসজিদ ছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশেই কি পৃথিবীতে একমাত্র মসজিদ? পশ্চিমবাংলায় নজরুলের জন্মস্থানে মসজিদ ছিল না? রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা সবসময় কূটনীতির আশ্রয় করে চলে। তাই জন্মদিনের নাম করে নিয়ে শেখ মুজিবুর রহমান তাকে আর ফেরত পাঠালেন না ভারতে। অথচ শেখ মুজিবুর রহমান নানা কূটনৈতিক আলোচনা এবং ইন্দিরা গান্ধীর সাথে শালা পরামর্শ করে মাত্র ৭ দিনের পারমিশন পেয়েছিল কবিকে নেওয়ার।কবি নজরুল ইসলাম যদি সজ্ঞানে অর্থাৎ স্মৃতিশক্তিতে সম্পূর্ণ থাকতেন তবে আর শেখ মুজিবুর রহমান এই রাজনীতির খেলাটা খেলতে পারতেন না। তিনি দেশের মাটিতে নিজের পর্ন কুটিরে থাকতেন। কিন্তু কোন প্রলোভনে আসক্ত হয়ে ধানমন্ডির জাঁকজমকপূর্ণ রাজবাড়িতে থাকতে যেতেন না। তিনি ছিলেন সাম্যের কবি বিদ্রোহী কবি ধর্মনিরপেক্ষ, জাতি ধর্মের বর্ণের ঊর্ধে ওঠা এক মানবিক কবি। বিস্মৃতির সুযোগ নিয়ে শেখ মুজিবুর রহমান যে খেলাটা খেলে দেখালেন কূটনীতির আশ্রয় নিয়ে সেটাকে বলে ধর্মতন্ত্র। মানে আমি বলতে চাইছি কাজী নজরুল ইসলামের নাম যদি নারায়ন হোতো এবং তার জন্মস্থান যদি ঢাকায় হতো। সে ক্ষেত্রে তিনি কলকাতায় বসবাসকারী হলেও তার জন্মদিন পালন করার জন্য ঢাকায় নিয়ে যেতেন না। অর্থাৎ তিনি হিন্দু হলে। তিনি মুসলিম এই অজুহাতে ধর্মের সাফাইতে অনুরক্ত হয়ে কবিকে নিয়ে গেছিলেন ঢাকায় জন্মদিন উৎসব পালন করার ওছিলায়। উদ্দেশ্য ছিল একবারটি নিতে পারলে তার পরিবারের লোকদের পটিয়ে পাটিয়ে বাংলাদেশে রেখে দেবে মুসলিম কবি বলে। এইসব রাজনৈতিক চাল আমি খুব ভালোই বুঝি। আমার জন্মও পুরোদস্তুর রাজনীতি ঘেরা পরিবারে। ব্রিটিশ আমলে বাবাও সক্রিয় রাজনীতি করতেন। বাবা ছিলেন শেখ মুজিবুর রহমানের খুব কাছের বন্ধু। দেশভাগের পর বাবা চলে গেছিলেন পূর্ব বঙ্গে। বাংলাদেশ স্বাধীনতার পর শেখ মুজিবুর রহমান বাবাকে মন্ত্রিত্ব পদের জন্য ডেকেছিলেন। বাবা গ্রহণ করেননি। কারণ বাংলাদেশ যুদ্ধের সময় রাজাকারদের তিক্ত অভিজ্ঞতা থেকে বাবা তখনও বেরিয়ে আসতে পারেননি। তাই ভরসা পাননি। মন্ত্রিত্ব পদ নিলে বিপদ বাড়তো। কারণ শেখ মুজিবুর রহমান নিজেই নিজের দেশের মাটিতে বাঁচতে পারলেন না। কিন্তু বাঁচাতে এনেছিলেন কবি কাজী নজরুল ইসলামকে শুধু তিনি মুসলিম কবি ছিলেন বলে। মুসলিম পরিবারের জন্মগ্রহণ করেছিলেন বলেই। কিন্তু কবি সাহিত্যিকদের কোন জাত ধর্ম থাকে না ।তারা জাত ধর্মের ঊর্ধ্বে প্রকৃত মানুষ জাতি। সেটাই শেখ মুজিবুর রহমানের বুঝতে দেরি হয়ে গেল। কিন্তু জীবন দিয়ে বুঝেছেন স্বজাতিরা কি করতে পারে।
দাদা আপনি নজরুল জীবনের৷ অসাধারণ আলোকপাত, মনমুগ্ধকর যাহা আজীবন মনে রাখার মত আপনাকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা সেই সাথে আমার প্রিয় কবি নজরুল ইসলামের জান্নাত বাসি করার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করিলাম । পরে শেষ আপনার প্রতি আমার প্রাণঢালা শুভেচ্ছা রইল
এই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সকলের সাথে share করার জন্য অজস্র ধন্যবাদ l দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম বুঝি না l ভীষণ সত্যি প্রবচন... আরও একবার প্রমাণিত 🙏 অনেক শুভেচ্ছা রইলো 💐💐💐 ভালো থাকবেন 🌹🌹🌹
কবীর কোনো জাত হয় না। কিন্তু কিছু মৌলবাদী পাকিস্তানের ঔরষে জন্ম বেজন্মারা মহান কবি কাজী নজরুল ইসলামকে হিন্দু মুসলমান তত্ত্বের ভিত্তিতে আলাদা করে। আল্লাহ তাদের কোনো দিন ক্ষমা করবে না।
অত্যন্ত ইনফর্মেটিভ মানুষ আপনি। ভিডিও শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখলাম এবং বহু অজানা তথ্য জানলাম। আপনার কথামালার এতো এতো ঐশ্বর্যপূর্ণ গাঁথুনী দেখে সত্যিই আমি অভিভূত। আসলেই স্টাডি মানুষকে উন্নত করে এটাই তার প্রমাণ। আপনার সার্বিক জয়মঙ্গল কামনা করছি দাদা
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার সুন্দর উপস্থাপনার জন্য। আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম সম্পর্কে অনেক অজানা কথা জানতে পারলাম।কিন্তু তাঁর এই দীর্ঘ অসুস্থ জীবনের কথা জানতে পেরে বেশি দুঃখিত হয়েছি।😢 মহান রাব্বুল আলামিন কবিকে জান্নাত নসিব করুন। আমিন ❤❤
আমি আপনার আলোচনায় বুঝতে পারলাম ১৯৪২ থেকে ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত উনার চিকিৎসার জন্য ভারত সরকার তেমন কোন অর্থ বরাদ্দ করে নাই। যাই হুক বাংলাদেশ সরকার তাকে খুব মর্যাদা পূর্ণ ভাবে রেখেছে। কবির জন্য দোয়া করবেন।
আপনার তাৎপর্ষ্য বিশ্লেষনের জন্য আপনে ধন্যবাদ।
বাংলাদেশের সরকার আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামকে মাত্র ১ সপ্তাহের জন্য রাখবে বলে ঢাকায় নিয়ে আসে।বাংলাদেশে কবিকে যেভাবে বিশেষ যত্ন নেওয়া হয়েছিল এই এক সপ্তাহ,তা দেখে কবিপুত্র মুগ্ধ হয়ে ইচ্ছা পোষন করেন যে কবিকে এভাবেই যেনো এখানে সমাদরে রাখা হয়।আর এটা কবির বর্তমান উত্তরসূরী যারা বেঁচে আছেন তাদেরই বক্তব্য।
কাজেই বাংলাদেশ সরকার তখন কবিকে লুফেও নেয় নি এবং কোনো নিয়ম ভঙ্গ করে কবিকে এখানে রাখে নি।
তবে এটা অবশ্যই আমাদের সৌভাগ্য যে কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর জীবনের শেষ মুহূর্তটা বাংলাদেশে একটু হলেও সমাদরে কাটিয়েছেন কোটি ভক্তের আবেগের সাথে।
আমরা গর্ববোধ করি তিঁনি আমাদের সবার প্রানের কবি,তিঁনি আমাদের জাতীয় কবি।মহান আল্লাহ তায়া’লা তাঁকে জান্নাতুল ফেরদৌসের বাসিন্দা করুক।🤲💖
কবির পুত্র কখনো চান নি যে বাংলাদেশের মাটিতে তার সমাধিস্থ হোক। তার পুত্র জানতেন তার বাবার ইচ্ছে ছিল মায়ের পাশে সমাধিস্থ হোয়ার। সেটা বাংলাদেশ সরকার জানতেন তাই তো তড়িঘড়ি করে কাজটা করে ফেলেছেন কবি পুত্র পৌছনোর আগে। আত্মীয় পরিজনের জন্য অপেক্ষা করার সময় পর্যন্ত দেয় নি।
ধন্যবাদ আপনাকে সঠিক এবং উপযুক্ত জবাব দিবার জন্য। নজরুল ইসলাম বাংলাদেশে যে অভূতপূর্ব সম্মান মর্যাদা ইজ্জত নিয়ে বেঁচে ছিলেন বা আছেন এবং থাকবেন তা কি ভারত তাকে কোনদিন দিতো ? ঢাকাতে আনার পূর্বে নজরুলের আর্থিক, শারিরীক অবস্থা সম্পর্কে সরকার কি ব্যবস্থা নিয়েছিল দয়া করে জানাবেন প্লিজ খুব খুশি হবো। নজরুলের শেষ জীবন ও রবি ঠাকুরের শেষ জীবন একটু মিলিয়ে দেখুন কত পার্থক্য? সুতরাং এই ভূলভাল মন্তব্য/ বক্তব্য/ বিবৃতি দিয়ে বিভ্রান্ত সৃষ্টি না করাই বরং উত্তম।
Shobi manlam, kintu ‘Jatio Kobi’ ke boraddo dewa basha firiye newa mante parlam na, jotoi tader shontanera e deshe na thakuk.
ফেরত না ফেরত নিয়ে কেউর কোন খোভ থাকার ক্থা নয়। উনি ছিলেন সবার কবি।
ভারতে থাকলে কি তাকে জাতীয় কবির মর্যাদা দেয়া হতো...
শুধু তিনি মুসলিম বলে ভারতে তাকে কত অবগ্গা করা হয়েছিলো
অনেক অজানা তথ্য উঠে এসে, খুবই ভাল নাগল। মহান আল্লাহ্ তালা কবি নজরুল ইসলামকে জান্নাত দান করুন, আমিন।
উনার তথ্যে অসংখ্য ভুল
দেহ যেখানেই থাকুক নজরুল আছেন বিশ্বময় যারা উনাকে এখনো ভালবেসে চলেছেন তাদের মাঝে ।
কী মানসিক নির্যাতন এক অসাধারণ প্রতিভবান মানুষের !
এই মহামানব মহাকবি কে আমার সশ্রদ্ধ প্রণাম🙏🙏
হৃদয় খুব দুঃখিত হয়ে গেলো😔
** মানুষ খুব বেইমান, খুব স্বার্থপর।😔
Manush sabchaite voyonkar prani
সত্য বলেছেন
মানুষের মধ্যে মুসলিম ধর্মাবলম্বী মানুষেরা সবচেয়ে নিষ্ঠুরতম প্রানী। এরা ধর্মের ভিত্তিতে মানুষকে বিচার করে। নজরুল যদি ভারতে থাকতেন তবে ওর এমন হৃদয়বিদারক করুন অবস্থা হোত না। দূর্ভাগ্য আমাদের।
আসসালামুয়ালাইকুম,
ভাইয়া,
দ্বীন ইসলামের জন্য এই চ্যানেলকে পছন্দ করি। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আপনাকে নেক আয়ত দান করুন। আমিন।
তথ্যের অনেক বিকৃতি এর আগের অনেক অনুষ্ঠানে লক্ষ্য করেছিলাম,আপনার এই উপস্থাপনায় মনের ধোঁয়াশা খানিকটা উপশম হলো।আমি ভাবতাম আমার দেশের মানুষ এতবড় প্রতিভা কি শুধুই মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ বলে অন্যের দেশের মাটিতে ঘুমিয়ে রইলেন?আজ আপনার কাছে কৃতজ্ঞ আমার প্রাণের কবি নজরুল ইসলামকে নিয়ে আলোচনা করে বিবেকের দংশন থেকে আমাকে এবং আমার মতো অনেক কে হয়তো কিছুটা সান্ত্বনা দিতে পারলেন।ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকবেন।
এখানেও অনেক তথ্য অসঙ্গতি পূর্ণ এবং সাফাই সাক্ষী দিচ্ছে পরিকল্পিত ভাবেই যা অনাকাঙ্ক্ষিত অপ্রত্যাশিত ও অনভিপ্রেত এবং অগ্রহনযোগ্য।
RIGHT
@@firozsk8304 ধন্যবাদ
মহান মানুষটির জীবন এত কষ্টের এটা জানা ছিলো না।ঈশ্বর এই মহামানবের মঙ্গল করুন।
Dikha janakgatana
আমি জীবনের বাজী রেখে বলতে পারি এ কবি শুধু কবি নয় জীবন্ত কিংবদন্তী মহামানব, শতাধিক প্রনাম,সেলাম জানাই। হিন্দু মুসলমান কে যিনি একসূত্রে বাঁধলেন , তাঁর জীবনের অন্তিম মুহূর্তে আমরা(অজ্ঞ এবং স্বার্থান্বেষী )নীচু মনের পরিচয় দিয়েছি! ছিঃ ছিঃ ছিঃ ! ক্ষমা কর প্রভু।
মহান কবি কাজী নজরুল ইসলাম ধম’ বণ’ নিবি’শেষে আমাদের সবার । এই অসাধারন পৃতিভাবান মানুষটির জীবন ছিল খুব কষ্টের । কবির জীবনের শেষ অধ্যায়ে বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসায় মহান কবি কিছুটা হলেও স্বস্তি পেয়েছিলেন । আমরা বাংলাদেশের মানুষেরা এই মহান কবিকে সব’চ্চ সন্মান দিয়েছিলাম । কারন বাংঙ্গালী এবং বাংলা সাহিত্যর অগ্রদূত ছিলেন মহান কবি কাজী নজরুল ইসলাম ।
কবি কাজী নজরুল ইসলামকে যেদিন ঢাকায় আনা হলো সেদিন আমাদের স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্র ফরহাদুর রেজা, হেড স্যারের অনুমতি নিয়ে আমাদের স্কুলের সব ছাত্রদের নিয়ে এয়ারপোর্টে গিয়েছিল, তখন আমি ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র, মতিঝিল সরকারি উচ্চ বালক বিদ্যালয়,এয়ারপোর্টে এতো মানুষ এসেছিলো, ভিরের মধ্যে কিছুই দেখতে পাইনি।পরে আম্মা আর বড় বোনের সাথে ধানমন্ডিতে কবির বাসায় কবিকে দেখতে গিয়েছিলাম দু'বার, পিজি হাসপাতালেও গিয়েছিলাম।বাংলাদেশের মানুষ কবিকে খুবই ভালোবাসে।
পড়ে কি দেখতে পেরেছিলেন
@@amirhamja4840 হা পরে তিনবারই দখেছিলাম।
@@kaziqumruzzaman3247 বাহ্ আপনার ভাগ্যটা ভালোই আমাদের জাতীয় কবিকে নিজের চোখে দেখতে পেরেছেন 🥰🥰
@@amirhamja4840 আমি সত্যিই খুব ভাগ্যবান কারণ আমি বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে হ্যান্ডশেক করেছিলাম,মুক্তিযুদ্ধ দেখেছি স্বাধীনতা দিবসের দিন ঢাকার মতিঝিল কলোনিতে ছিলাম,সেদিনের যে আনন্দ তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারবোনা,আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
@@kaziqumruzzaman3247 অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার দীর্ঘায়ু কামনা করছি🥰🥰
১৯৭২ সালের নভেম্বর মাসে ধানমন্ডির সেই বাড়ীতে আমরা কয়েকজন কবি কাজী নজরুল ইসলামকে দেখতে গিয়ে ছিলাম।
উনার হাত দুটো হাতে নিয়ে ভাবছিলাম, এই সেই হাত যে হাত দিয়ে কবি লিখেছিলেন অসাধারণ সব কবিতা, প্রেমের গান, বিদ্রহের কবিতা, ইসলামী গান, যা আজও অমর সৃষ্টি হয়ে আছে । ইচ্ছে হয়েছিল উনার হাতে চুমু খেতে, কিন্তু পেছন থেকে কে একজন বলে উঠল সামনে এগিয়ে জান পেছনে বহু লোক দাঁড়িয়ে আছে লাইনে। তাই সেই মহামূল্যবান হাত দুটি ছেড়ে সামনে এগিয়ে যেতে হলো।
প্রিয় কবি, বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম প্রতি রইলো বিনম্র শ্রদ্ধা। মহান আল্লাহ্ ওনাকে জান্নাত বাসি করুন আমিন।
নজরুল ইসলাম শুধু মাত্র এ উপমহাদেশের জন্য সৃষ্ট হয়ে আসেন নি বরং তিনি মানব ধর্ম মানবতা মানবাধিকার ন্যায় বিচার আইনের শাসন ও সততা দেশাত্মবোধ আদর্শ চরিত্র ব্যকতিত্য সত্যবাদিতা নৈতিকতা ও চারিত্রিক গুণাবলী ও বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন একজন মহামানব যিনি আজীবন ধর্মীয় অনুশাসন বিধিবিধান ও দর্শন বাস্তবায়ন করতে আপ্রান চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় বিশ্ব বাসী তাকে জানতে,চিনতে,বুঝতে বা মানতেই পারেনি বরং ক্ষেত্র বিশেষে উল্টোটা ঘটেছিল। তার লেখা কবিতা, গান গজল নাটক উপন্যাস বা কিসসা কাহিনী নিয়ে গবেষণা, চিন্তা ভাবনা করে দেখুন তো কোরআনের বাংলা তাপসীর বা অনুবাদ ছাড়া আর কিছু আছে কি? অথচ নবম শ্রেণীর ছাত্র হয়ে ৬/৭ টি ভাষার সংমিশ্রণে লেখা পড়া অনেকের পক্ষেই সম্ভব ছিল না।তাই অভিশপ্ত ও হতভাগ্য হিংসুটে পরশ্রীকাতর দুর্নীতি বাজ প্রতারক জালিয়াত ঘুষখোর দুর্নীতিবাজ মিথ্যা বাদী জমিদার শ্রেনীর হিন্দুদের চক্ষু শুল এবং ইংরেজ শাসন শোষনের চরম বিরোধী হয়ে ও কি কাহারও কোনো সহানুভূতি পেয়েছিলেন? নজরুল ইসলাম তার স্বমহিমায় উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে মধ্য গগনে অবস্থান করে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির আলো বিতরন করেছিলেন যা বিশ্বের আর কোনো কবির লেখায় আছে বলে মনে হয় না বরং আশীর্বাদ প্রাপ্ত নজরুল ইসলাম তার স্বল্প সময়ের মধ্যেই বিশ্বকে অনেক কিছুই দিয়ে গেছে যা দেশ ও জাতিকে ছাড়িয়ে চাঁদে পৌঁছে গিয়েছে। দুর্ভাগ্য এ জাতির যে নজরুল ইসলামের মতো একজন মহামানব যিনি আজীবন ইসলাম ধর্ম, কোরআন ও পাক পাঞ্জাতনকে আঁকড়ে ধরে ছিলেন তাকে এখনও পর্যন্ত চিনতে জানতে বুঝতে শিখতে ও আত্মস্থ করতে পারেনি বরং ব্র্যাকেট বন্দী কবি ও বিদ্রোহী কবি বলেই চিহ্নিত করে রাখছে কিন্তু তার মানবতাবাদী ও মানব ধর্মের পতাকা বাহী সেনাপতি হিসেবে অধিষ্ঠিত করতে পারে নি ।যার প্রতিটি স্তরে স্তরে, ক্ষেত্রে প্রবেশ করে দেখুন শুনুন জানুন ও শিখুন এবং আত্মস্থ করতে পারবেন নজরুল ইসলাম কি ও কেন এতো চঞ্চল অস্থির ও বেপরোয়া এবং বাঁধা প্রাচীর ভেঙে ফেলে মুক্ত বন্ধন হীন এক জীবনের প্রতি আকৃষ্ট ছিলেন? কি ছিল তার বিশ্বাস, কষ্ট,ব্যাথা, বেদনা, জ্বালা যন্ত্রনায় ছটফট করতো? কি বলেছেন সালাত কায়েম ও সিয়াম পালন সম্পর্কে? কি বলতে চেয়েছিল তার বিদ্রোহী কবিতায়? কি বলতে চেয়েছিল কারবালা শাহাদাতের ব্যাপারে? কি বলতে চেয়েছিল ঈদের আনন্দ ফুর্তি করার জন্য? কি বলতে চেয়েছিল মসজিদ, মন্দির, গীর্জা ও প্যাগোডা সম্পর্কে? কি বলতে চেয়েছিল মানব ধর্ম, মানবতা, মানবাধিকার, ন্যায় বিচার, আইনের শাসন, প্রতিষ্ঠার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করেছিল?কি বলেছিল হজ্জ ও যাকাত আদায় সম্পর্কে? কি বলতে চেয়েছিল সৃষ্টি জগতের মালিক আল্লাহ পাক সম্পর্কে? কি বলতে চেয়েছিল দয়াল নবীজী সা সম্পর্কে আদৌ কি তার কোনো লেখা ইসলাম ধর্ম বিরোধী বা কোরআন বিরোধী? তখন কার সমাজের বিভিন্ন স্তরের সমাজপতিরা এবং আজকের অনেক সমাজপতি ও গেয়ান পাপীদের দলভুক্ত ও সমগোত্রীয় এবং ধান্দাবাজ অশিক্ষিত নিরক্ষর চাপাবাজ বুদ্ধি প্রতিবন্ধীরা নজরুল ইসলামকে মানতে পারছেনা তার অল্প শিক্ষার জন্য। কারন এরা প্রত্যেকেই বড় বড় ডিগরি ধারী শিক্ষিত সুশীল বুদ্ধি প্রতিবন্ধী সু শীল গোপাল ভাঁড় দালাল চক্রের সদস্য ও মানসিক ভারসাম্য হীন মিথ্যা বাদী প্রতারক জালিয়াত ঘুষখোর দুর্নীতিবাজ ও অপকর্মের মূল হোতা বলেই তো নবম শ্রেণী পাঠ করা একটি ছেলের হাতের লেখাকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে? না,না তা কি করে সম্ভব? যা মহা গেয়ানী সক্রেটিসের বেলায় ঘটেছিল। নজরুল ইসলামের লেখনী সমস্ত বিশ্ব কে মারাত্মক ভাবে নাড়া দিয়ে আহত ও ক্ষতিগ্রস্ত করেছিল এবং বিশ্ব এখনও পর্যন্ত সে ধাক্কা সামলে উঠতে পারে নি বরং অচিরেই নজরুলের সেই লেখনীর প্রতিফলন ঘটতে যাচ্ছে। নজরুলের একটি গানে লিখেছিল মে,আমাকে দিব না ভুলিতে।বলতে পারেন কত ভয়ংকর ও রোমাঞ্চকর মারাত্মক এবং রহস্যময় একটি গানের ভাষায় লিখে গিয়েছেন? শুধু মাত্র এই ছোট্ট চারটি শব্দের অর্থ ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করে বের করতে পারলেই নজরুলের আসল ও একমাত্র পরিচয় জানতে পারবেন।
আসসালামু আলাইকুম এমডি আলতাফ হোসেন কেমন আছেন,আপনার এই লেখনী পড়ে আমি খুব আবেগ আপ্লুত হয়ে পরছি।এতো সুন্দর করে নজরুল সম্পর্কে লিখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আসলেই আমরা নির্লজ্জ জাতি। জীবিত অবস্থায় কবিকে সম্মান দিতে পারিনাই, এখন আমরা তাকে নিয়ে গবেষণা, পি এইচ ডি করি। আল্লাহ পাক কবিকে জান্নাতের উচ্চ মাকাম দান করুক আমিন। রাত ১২:৫৯ মিনিট সৌদিআরব।
@@altafhossain1278ধন্যবাদ আপনাকে উৎসাহিত করার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
আলহামদুলিল্লাহ
আমার সৌভাগ্য হয়েছিলো ১৯৭৪ সালে ঢাকায় আমার প্রিয় কবিকে দেখার।
উনিশশো বাহাত্তরের ডিসেম্বরে আমি কবি কাজী নজরুল ইসলাম কে দেখতে গিয়ে ছিলাম। ধানমন্ডির সেই বাড়ীতে । ওনার হাতটি ধর ভাবছিলাম এই হাত দিয়ে তিনি লিখেছিলেন অমর কবিতা, গান, কাব্য । আজ সে হাত অসার হয়ে আছে ।
So hat diye zuddho o koresilen
সহস্র সালাম,, চৈতন্য জ্ঞান এর অধিকারী কবি কাজী নজরুল ইসলাম,,,গিরিবালা দেবির মনের কস্ট টা অনুধাবন করলাম,,নিজের মন ও কস্ট পেল,,উল্লেখ যোগ্য যে কবিতা গুলো আমার শোন ও পড়া নারী, বিদ্রোহী,রাজবন্ধীর বয়ান,কিছু গজল, গান অমর সৃস্টি।উপরে ভালো থাকুন। আপনার জ্ঞান এর আলো নিজের মধ্যে ধারন করতে পারি, সে জন্য সকলের দয়া / প্রার্থনা কামনা করছি।
ধন্যবাদ। আমরা তখন ছাত্র। ১৯৬৫|৬৬,তাঁর জন্ম দিনে কোলকাতা পৌরসভার পক্ষ থেকে কোলকাতার কৃস্টফা র রোডে তাঁর তদানীন্তন বাস ভবনে সম্বর্ধনা দেওয়া হয়। আমরা কয়েক বন্ধু(৭|৮ম শ্রেনীর ছাত্র)তাঁকে,রোদের মধ্যে কয়েক ঘন্টা দাঁড়িয়ে,দেখতে গিয়ে ছিলাম। সৌভাগ্য হয়েছিল নীরব কবিকে দেখার। আজ ৭৩ বছর বয়সে সে স্মৃতিচারণ করলাম। তাঁকে শ্রদ্ধা জানাই।
Tini amader kobi,Bangla mayer kobi,bangalar garbho
Tini amader kobi,Bangla mayer kobi,bangalar garbho
তথ্যবহুল পরিবেশন। বাকরুদ্ধ কবি কাজী নজরুল মৃত্যুর পূর্ববর্তী দিনগুলো কিভাবে কাটয়েছিলেন--- সে সম্পর্কে সুন্দর আলোকপাত, সমৃদ্ধ হলাম।
দাদা আপনার জন্য শুভকামনা ও দোয়া রহিল , সেই সাথে আমাদের প্রিয় কবির পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি, আমিন ।
অসাধারণ উপস্থাপন,thank u😅😅😅
খুব ভালো লাগলো তথ্যগুলোর জন্য।কষ্টকর ছিল শাসক মহলের উন্নাসিকতায়,কাজী নজরুল ইসলাম ভাগ হয় নাই,প্রকৃতপক্ষে নজরুলের সমৃদ্ধিটা হয়েছে বর্তমান পূর্ববাংলায়।জাতিরজনকের একটা বড় ভালোবাসার জায়গায় ছিল কাজি নজরুল ইসলাম, তাই তিনি উনাকে নিয়ে এসেছিলেন, পরাধীন পশ্চিম বাংলা থেকে স্বাধীন বাংলাদেশের পবিত্র মাটিতে।যাই হোক,এটাও গবেষণার বিষয়।তবে,বাংলাদেশের মানুষ গভীর ভাবে ভালো বাসে কবিকে।আল্লাহ উনার মঙ্গল করুক।আর একটা বিষয় আপনাকে নজর দিতে হবে, ভিডিও টা প্রচারের পর অনেক মতামত এসেছে।এগুলে যাচাই করে একটা রিভিউ দেয়া।আমিন।
কবির জীবন বিশেষ করে অসুস্থতাকালীন সময়ের দুর্ভোগ এবং শেষ জীবনের কষ্ট সম্পর্কে অনেক অজানা কথা জানতে পারলাম। অনেক ধন্যবাদ, দাদা। কবি কোন নির্দিষ্ট ধর্মের মানুষের নয়; তিনি মানবতার।
ধন্যবাদ।এমন তথ্যবহুল উপস্থাপনার জন্য।দুখু মিয়ার জীবনটায় সুখ কখনো সহ্য হয়নি। আমাদের প্রিয় কবি কে যারা কষ্ট দিয়েছে -আল্লাহ যেন তাদের উপযুক্ত বিচার করেন। আল্লাহ কবিকে ক্ষমা করুন।
দাদা আপনাকে ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করবো না সত্যি এতো সুন্দর একটা প্রতিবেদন যা আমার চিরকাল মনে থাকবে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ।
কবি তাঁর শেষ ভাষণে বলেছিলেন,"আমি এই পৃথিবীতে প্রেম পেতে এসেছিলাম,প্রেম দিতে এসেছিলাম।কিন্তু প্রেমহীন এই নিরস পৃথিবীতে কোথাও প্রেম পেলামনা বলে নিজেকে নিরব অভিমানে চিরতরে সরিয়ে নিলাম।"
হুম
কাজী নজৰুল ইছলামৰ জীৱন পাঠ শুনি বৰ ভাল লাগিছে। বহুত কথা জানিব পাৰিলো, আপোনাক বহুত বহুত ধন্যবাদ জনাইছো।
স্যার, অনেক অজানা ইতিহাস জানলাম।কবিকে বিভিন্ন জনের অবহেলার করুণ কাহিনী শুনে চোখে জল এসে গেল। কবির প্রতি আমার গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি, আর আপনাকে জানাই অজস্র ধন্যবাদ। আপনার বলার ধরন সত্যই অতুলনীয়। চিরকাল মনে রাখার মত।
Osadharon
দাদা আপনার তথ্য বহুল বক্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। সুস্থ্য থাকুন, সুন্দর থাকুন এ কামনা করি।
হরে কৃষ্ণ। কবিকে ঈশ্বর করুনা করুক। তিনি খুবই সুন্দর মনের অধিকারী।
আমার প্রাণের কবি-বিদ্রোহী কাজী নজরুল ইসলাম। তাঁর সমগ্র জীবন দু:খ কষ্ট ও বেদনায় ভরা। প্রাণের উচ্ছাস ছিল তাঁর সহজাত। তাই দিয়েই সমস্ত বেদনাকে ঢেকে রেখেছিলেন। তাই এই প্রতিবেদনটি জীবন সায়ান্হ এই সব শুনে কষ্ট হয়। তবুও না শুনেও থাকতে পারলাম না।
তৎকালীন বিশিষ্ট জনদের হিরন্ময় নির্লিপ্ততা কেও ক্ষমার অযোগ্য।
মানবতার মহান কবির প্রতি সশ্রদ্ধ সালাম! আল্লাহ তাঁকে জান্নাতুল ফেরদাউসে দাখিল করুন!
কবির শেষ জীবনের অজানা তথ্য জানতে পেরে খুব ভালো লাগলো ৷ ধন্যবাদ আপনাকে ৷মনটা বড় ভারাক্রান্ত হয়ে গেল ৷ সশ্রদ্ধ প্রনাম কবিকে ৷
সত্য ইতিহাস তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনি এত সুন্দর মনমুগ্ধকর তথ্যমূলক প্রতিবেদন করেন !! আমি আপ্লুত আপনার বাচনভঙ্গিতে❤ ভালো থাকবেন ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন🙏🏻
🙏🏻🙏🏻🙏🏻💔😭😭😭নির্বাক হয়ে শুধুই শুনছিলাম দুই চোখ জলে ভোরে উঠলো ওনার জীবনের এই করুন কাহিনী শুনে হতভাগা পৃথিবীতে ওনার মূল্যায়ন কেউই করতে পারলো একজন এত বড়ো মাপের কবির জীবনের কাহিনী শুনে হতবাক হয়ে গেলাম হায় পোড়া দেশ আসল রত্ন কেউ চিনলো না😭😭😭💔🙏🏻🙏🏻🙏🏻
darun presentation.
Eid @@tapandas5309
ঠিক আছে এ দেশের লোকজন তাকে চিনেনি । কারন নজরুল ইসলাম জন্মগতভাবে ভারতীয় নাগরিক ছিল। কিন্তু কেন বঙ্গবন্ধু আপ্লুত হয়ে তাকে বাঙলাদেশের মাটিতে আনতে উদ্বুদ্ধ হয়েছিল? কি এমন গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর এবং মানবতাবোধ থেকে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন এবং নজরুল ইসলামকে ঢাকা আনার জন্য আকাঙ্ক্ষিত ও কাতর হয়ে পড়েছিল? নিশ্চয়ই তার সাথে সামঞ্জস্য পূর্ণ প্রাপ্য সম্মান মর্যাদা ইজ্জত কিছুই তাকে দেয়া হচ্ছে না দেখে তিনি নজরুল ইসলাম কে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশে আনার জন্য আকাঙ্ক্ষিত ও কাতর হয়ে পড়েছিল।দয়া করে নজরুল ইসলামের ঐ সময়ের জীবন যাপন ও চিকিৎসা সেবা যত্ন সব কিছু বিশ্লেষণ করে বুঝিয়ে দিবেন । কোনো ধরনের ঘটনা গোপন করবেন না বরং পারিপার্শ্বিক অবস্থা ও জরাজীর্ণ এবং দুর্দশা গ্রস্থ পারিবারিক সব কিছু বর্ননা করবেন বলে বিশ্বাস করতে চাই। ধন্যবাদ উপস্থাপক কে।
অনেক ধন্যবাদ এই মহাজীবনের তথ্য সম্বলিত জীবনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ অংশ তুলে ধরার জন্য।
এতো সুন্দর উপস্থাপনার জন্য আপনাকে অনেক শুভ কামনা।
সবকিছু জেনে মনে খুবই কষ্ট পেলাম। এরকম ঘটনা মোটেই আশা করা যায় না।
কবিকে আমি আমার শতকোটি প্রণাম জানাই।
সত্যিই খুব কষ্ট হচ্ছে।১৯৪৭সালে আমার মায়েরও জন্ম হয়নি।আর এখন যদি কবিকে আমরা বাঙ্গালীরা পেতাম তাহলে এত কষ্ট মনে হয়না কেউ পেতে দিত।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ তথ্য বহুল কবি কাজী নজরুল ইসলামের শেষ জীবন বৃত্তান্ত তুলে ধরার জন্য।
আমি যখন সা'দত কলেজের ছাত্র ছিলাম তখন কবিকে আমি আমাদের কলেজে এনেছিলাম। আমাকে সহযোগিতা করেছিলেন বংগবীর আঃ কাদের সিদ্দিকী ( বীর উত্তম) কবীর সাথে এসেছিলেন উমা কাজী, মিষ্টি কাজী, খিলখিল কাজী ও সব্যসাচীর একমাত্র ছেলে ( নাম মনে নেই)
আমার প্রিয় জাতীয় কবি,কাজী নজরুল ইসলামের এই মর্মান্তিক জীবন কাহিনি শুনে দুচোখ ভেয়ে পানি চলে আসল। হে আল্লাহ তুমি জান্নাতুল ফেরদৌসের সর্বোচ্চ মোকাম দান করিয়েন। আমিন ছুম্মা আমিন।
বীর বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রতি রইল আমার অন্তরের সশ্রদ্ধ প্রণাম *
কাজী নজরুল ইসলাম অমর রহে *
পরিবেশনের জন্য আপনাকেও অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানালাম বন্ধু *
আমার ভালোবাসার কবি কাজী নজরুল ইসলাম ।
ওনার এই কষ্টের ঘটনা গুলো আমার হৃদয়টাকে চুরমার করে দিলো।
বিশ্বাস করুন, চোখের কোণে খানিকটা জল এসে গেছে😥😥
অসাধারণ সত্যের সন্ধানের হীরের ক্ষণির কন্ঠস্বর সকলের ভারতবর্ষের ভারতীয়দের ভারতবর্ষের শ্বাধীনতার যুদ্ধের কবি মহানয়কে জানাই শতোকটি প্রনাম।
অসাধারণ অমূল্য এমন সুন্দর সত্য উপস্থাপনায় বিক্ষত হৃদয়ের অশ্রুসিক্ত ভক্তি গ্রহণ করুন হে মহোদয়। এমন নজরুল বাংলার মানুষের হৃদয়ে উজ্জ্বল হয়ে থাকবে অনন্তকাল। তাঁর আত্মার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই।
দাদাভাই , বাংলাদেশ থেকে আপনার ভিডিও গুলি দেখে জানার পিপাসা মিটাই ৷ ধন্যবাদ | ভাল থাকবে ৷
সত্যি স্যার ধন্যবাদ মহান কবি কাজী নজরুল সম্বন্ধে অনেক কিছু জানতে পারলাম, সত্যি স্যার কাজী নজরুল ইসলাম সম্বন্ধে যা আপনার মুখ দিয়ে শুনলাম জানলাম সত্যিই খুব বেদনাদায়ক, কাজী নজরুল ইসলাম শেষ ইচ্ছাটুকুও পূর্ণ হলো না সত্যি আপনার মুখে শুনতে শুনতে চোখে জল এসে গেল, কাজী নজরুল ইসলামকে জানাই আমার অন্তর থেকে সশ্রদ্ধ প্রণাম, ""এক বৃন্তে দুটি কুসুম হিন্দু মুসলমান"জয় ভারত বন্দেমাতরম..
মহাসাধককে শত প্রণাম🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ,
আশাকরি এই মহাজীবন সম্বন্ধে আরও তথ্য ভবিষ্যতে জানাবেন।
🌹🌹🙏🙏🌹🌹
Kabi, Kazi Nazrul Islam ,is Shamubadi Kabi ,All Mighty Allah bless him .❤❤🎉🎉🎉
ভালোবাসি.. কবি নজরুল ইসলাম! ❤️🥺
অশেষ ধন্যবাদ জানাচ্ছি গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও টি আপলোড করার জন্য। প্রিয় কবির জীবনী থেকে আরও তথ্য নির্ভর ভিডিও আপলোড করার জন্য অনুরোধ রইলো । মহান আল্লাহ কবি বেহেসত নসিব করুক আমিন।
এক কথায় অনবদ্য। অনেক কিছুই জানলাম। আমার সব সময়ই মনে হত যে কবির কোন জাত হয় না,তিনি সবার । মৃত্যুর পর নিজের জন্মস্থানে ফিরে আসার ইচ্ছা সবারই থাকে।উনি সুস্থ থাকলে তাইই চাইতেন।
8
কবি নজরুলের প্রতি অশেষ শ্রদ্ধা 🙏 চুরুলিয়া দেখার সৌভাগ্য হয়েছে আমার। মন ভারাক্রান্ত 😭 আপনার উপস্থাপনা তথ্যসমৃদ্ধ ও সুন্দর 👍
প্রিয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্বা ও ভালবাসা ❤❤❤❤❤
Such attitude influence the soft mind of common people, As a result at the last century destructing mass movement among Hindus & Muslims. So we should not hit upon others in the globalization age.
অসাধারণ উপস্থাপনা। অনেক অজানা তথ্য জানলাম। ধন্যবাদ সুন্দর উপস্থাপনার জন্য।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ,অভিনন্দন রইল নিখুঁত ভাবে সবার প্রিয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জীবনের অজানা ,অবহেলিত দিন গুলির বেদনাদায়ক প্রহর যত!
ধ্বিক্কার জানাই সে সময়ের সমাজ কে ,যারা দায়িত্ব এড়াতে একে অপরের ঘাড়ে দোষারোপ চাপিয়ে সেই মহান ,সংগ্রামী,যোদ্ধা,কবি গায়ক ,সুরকার ... মানুষ টি ও তার পরিবার এর প্রতি অনিহা করাতে।
খুব ভালো লাগলো
নতুন কিছু জানলাম নজরুল সমন্ধে।
বিদ্রোহী কবি; জাত-পাতের বিরুদ্ধে সোচ্চার কবি; এপার-ওপার পারাপারের কবি; আমার অন্তরের অন্তসথল হতে ঊৎসারিত ঊপেক্ষিত, অব্যক্ত প্রেম যা কণ্ঠ রোধ করে মূখর কবিকে মূক করে তোলে; কবি নজরুল তোমাকে জানাই আমার শতকোটি প্রণাম।💖💖⚘️⚘️💖💖
ভাই ধন্যবাদ জানাই আন্তরিক অভিনন্দন জানাই আপনি আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম ইতিহাস তুলে ধরার জন্য।
* আল্লাহ সব কিছুই করতে পারেন * সুবহান আল্লাহ * আলহামদুলিল্লাহ * আল্লাহু আকবর * লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ *
Khub bhalo laaglo shunte....Mohan Kobi Kazi Nazrul Islam ke pronaam janae🙏
এমন অসাধারণ একটি প্রতিবেদন হৃদয় ভারাক্রান্ত করে দিল।
👌অসাধারণ প্রতিবেদনে হৃদয় ভারাক্রান্ত হয়ে গেল। অনেক কিছু জানতে পারলাম। 😔😴
সেসময় যারা আমাদের বিদ্রোহী কবির প্রতি খেয়াল রাখে নি,যারা তার এই মর্মান্তিক মৃত্যুর জন্য পুরোটা দায়ী আজ তারাই কবির গান উচ্চস্বরে গায়।তারাই বলে কবি কতো ভালো ছিলেন।
আসলে আমরা দাঁত থাকতে দাঁতের মর্যাদা দিলাম না।বাঙ্গালী খুবই স্বার্থপর এক জাতি
দুঃখজনক
আপনাকে অনেক অনেক সালাম/প্রণাম ও শুভেচ্ছা। ১০০% সঠিকভাবে আমাদের প্রিয কবি নজরুলের জীবন কথা।বাংলাদেশের একটি লাইব্রেরিতে রক্ষিত অনেক পুরাতন একটি বইতে পড়েছিলাম কলকাতার মুসলিমরা একসময় তাকে মুসলিম নহে, বলে মন্তব্য করে তার জীবন নাশ করতে চেযেছিলা।নজরুলকে আগলে রাখা প্রমিলার মাকে মনে হয় দাঙাগার সময় সরিযে,দিতে পারে সেই জঙাগীরা।
তারা কারা ???
@@hk56r এখানেই একটি ভিডিওতে মন্তব্য পড়েছিলাম নজরুলকে নাকি রাতের অন্ধকারে পিছন থেকে মাথায় আঘাত করা হয়েছিল।আশ্চর্য নয়।উনি সুস্থ থাকলে বাংলা ভাগ করা যেত না।
ব্যাপার টা তা নই ,অসিক্ষা কুশিক্ষা মূর্খতা বাংলাদের এদেরকে শেষ করে দিয়েছে ,এর জন্য ইংরেজরা বেশীর ভাগ দায়ী আর দেখুন আজ ইন্ডিয়ার পলিটিক্স।খুব বাজে মস্তিষ্ক হিন অনর্থক অথচ একটা বড় প্রতিবেশি দেশ হিশেবে তারা কত কিছু করতে পারত। তারা বাংলাদেশ থেকে কত কোটি ডলার আই করে কিন্তু বাংলাদেসের সাথে কি আচারন করে ,( আমি হাসিনার বালের দেশে থাকি না,আমি একজন ডাচ নাগরিক কয়েক জুগ)
অসাধারণ বর্ণনা,মন্ত্র, মুগ্ধ হয়ে শুনলাম
সহমত
দাদাভাই,,, আমি মোঃ সুমন
আমি বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা, শিবগঞ্জ থানা থেকে দেখছি। আপনার কথাগুলো খুব শান্ত ইমোশনাল মন নিয়ে শুনলাম। কলিজাটা ফেটে গেল। ভিতরে জমানো অনেক ভাষা, কথা উৎপত্তি হলো । কিন্তু কি লিখবো তা বুঝতে পারছি না। লেখার ভাষায় প্রকাশো করতে পারলাম না । বোবা হয়ে গেল আমার অবুঝ মন । একাই একাই অনেক কাঁদলাম। হাইরে দুনিয়ায়, হায়রে দুনিয়ার মানুষ ।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ,
এমন একটি সত্য উপস্থাপনা
তুলে ধরার জন্য ❤❤❤❤❤
প্রিয় কবি সম্পর্কে অনেক অজানা তথ্য জানতে পারলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
অসাধারণ শুনলাম, অনেক কষ্ট লাগলো
Thank you for this well researched and detailed presentation.I respect poet from the core of my heart from my childhood and was always curious to know what happened to him during his last years.Shocked to know the apathy of the society towards his health problems u Der British India.God bless this great soul.
আমাদের প্রাণের কবি নজরুল। তার জীবনে র অজানা কাহিনীগুলো আপনার মাধ্যমে জানতে পারলাম। কবিকে ঠিক মতো মূল্যায়ন করা হয়নি। দুর্ভাগ্যবশত একটি জাতীর জন্য এটা খুবই দুঃখজনক এবং লজ্জা জ নক ব্যাপার। কবির জীবন কাহিনী তুলে ধরবার জন্য আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ !!
যে কবির লেখা মানুষের হৃদয়ে সারাফালায় সেই কবি মানুষের, কোন ধর্মের নয়, নির্দিষ্ট কোন জাতির নয়,শুধুই মানুষের।
উপস্থাপকের নাম জানিনা, মনে হয় বয়সে কাজী নজরুল ইসলামের বড়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোট- তবে ১৯২২ সালে নজরুল বিদ্বেষী/ বিরোধী কবি মোহিত লাল মজুমদার ও শনিবারের চিঠির সজনীকান্তের এবং কলকাতা কেন্দ্রিক হিন্দু কবি, সংবাদিক,শিক্ষক, সুশীল সমাজের বুদ্বিজীবিদের পরম আত্মীয়।
(১) ওনার রেফারেন্স গুলো সত্য নয়
(২) প্রিয় মতিহার সম্বোধন না করে চিঠির কথা উল্লেখ করেছেন
(৩) নজরুল ৯ আগষ্ট ১৯৪২ সালে রাতে আকাশবানীতে অনুষ্ঠান করার পর গেট দিয়ে বের হলে অদূরে বৃটিশ বেনিয়াদের স্থানীয় তেষামোদী চাটুকার দের দ্বারা আক্রান্ত হয় ও ঘাড়ে, পিঠে ,মাথায় জখম হন- সে অবস্থায় একা বাড়ী ফেরেন। সে রাত থেকেই অসুস্থ হতে থাকেন।
(৪) অসুস্থ হওয়ার পর কোন মুসলিম ও হিন্দু তাকে দেখতে যায়নি, তবে জন্মদিনে শিল্পীরা তাঁ বাড়ীতে যেতেন
(৫) শেরে বাংলা ফজলুল হক , হোসেন শহীদ সোহরোয়ার্দী বাংলার দাঁযিত্বে ও রাজনৈতিক ব্যস্ত্যতায় যাননি সত্য, তবে খোঁজ নিয়েছেন- কিন্তু হিন্দু হোমিওপ্যথ ডাক্তার , কবি, সাংবাদিক, শিক্ষক, সুশীল সমাজের সাম্প্রদায়িক শ্রেণী ভুলেও দেখতে যায়নি। ড. বিধান চন্দ্র নামে মাত্র তাঁকে দেখতে গেছেন, কোন চিকিৎসা দিতে আগ্রহ পোষণ করেনি, কারণ তিনি পশ্চিম বংগ কে বাঁচানোর কাজে পূর্ববামলার হিন্দুদের কলকাতা এনে ভোট হারাতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছিলেন।
(৬) ১২ বছর নজরুল বিনা চিকিৎসায় ছিলেন, সরকার বা সংখ্যাগরিষ্ঠ হিন্দু জনগন ও রাজনৈতিক নেতারা চোখ তুলে একবারও দেখেনি।
(৭) বিদেশে চিকিৎসা করতে গেলে লন্ডন ও ভিয়েনার ডাক্তারগণ অনেক দেরী হয়ে গেছে বলে কবির মস্তিস্ক শুকিয়ে গেছে বলে চিকিৎসা সম্ভব নয় বলে ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছেন।
(৮) কুমিল্লা দৌলতপুর নার্গিসের বিয়ে সংক্রান্ত ভুল তথ্য দেয়া হয়েছে।
(৯) তিনি আরো একটি ভুলে ভরা, চরম মিথ্যাচার এর নাটক “সিরাজ-উদ-দ্দৌলা “ তৈরী করার চেষ্টা করেছেন এবং উমিচাঁদ , রাজা রাজভল্লব , রায় দুর্লভ,মোহনলাল, আলেয়া ও গোলাম হোসেন চরিত্র আবিস্কার্র ব্যর্থ চেষ্টা করেছেন মাত্র- তাঁর মত বয়সে তরুণ যেন নজরুলের পাশে বসে সব দেখে ব্যখ্যা করেছে, মিথ্যাবাদী চাড়াল হরিপদ !!!
@@minturahman3649 apanthi.kana
Fairy Tales Vora-Shov-Dhormo-Dhormo-er-Naame-Aajo...Juddho-Aar-Juddho Koriteshe-Shaai Koli-Kaal Theke...Aajo-Shara-Bisshe. 1st World War...2nd World War and Now-a-Days this New Covid-19-Lab Made Nuclear-Biological War started from 2020 and this New 3rd World War still Now-a-Days.
@@minturahman3649মোহিতলাল মজুমদারের সঙ্গে কবি নজরুলের বিরোধের কারন সম্বন্ধে জানতে কমরেড মুজফফর আহমেদের লেখা "আমার দেখা নজরুল" ব ইটি পড়ে দেখতে অনুরোধ করছি । কবির জীবদ্দশায় মুসলিমরাও কি কবিকে কম অপমান করে ছিলো?সে বিষয়ে আপনি কিছুই বললেন না।
যে কবির লেখা মানুষের হৃদয়ে সারাফালায় সেই কবি মানুষের কোন ধর্মের নয়, নির্দস্ট কোন জাতির নয়, শুধই মানুষের!
অনেক তথ্যাবহুল একটি অনুষ্ঠান। নজরুলের অসুস্থ সময়ের দিনগুলোর কথা নতুন ভাবে সবাইকে জানতে সহায়তা করবে।
আমার প্রীয় কবি জার কবিতা পড়েই নিজেকে উজ্জিবিত করে রাখি । খুব দুখ হয় কি মানুষ জাতী আমরা এই মহান মানুষ টিকে তার দুরসময়ে এতো অবহেলা করা হয়েছিলো যা হৃদকে নাড়া দেয় কবি আমি লজ্জিত যে তোমাকে সম্নার করতে পারিনী এর দায়িত্ব আমি এড়াতে পারবো না আমাকে ক্ষমা করে দিও ।
দুর্দান্ত উপস্থাপনা !
সমৃদ্ধ হলাম বরাবরের মতো।
প্রণাম হে মহামানব 🙏🙏।
My beloved poet remain in mind for future
Go
প্রিয় কবি নজরুল সম্পর্কে অনেক কিছু জানি ও পড়েছি। তবে আপনার মাধ্যমে নতুন করে আরো অনেক কিছু জেনেছি। জনম দুখী মানুষ নজরুল শুধু কাগজে কলমে ও কন্ঠে বাঙ্গালী কে দিয়ে গেছেন। বাঙ্গালী থেকে ভালো বাসা টুকু ও ঠিক ভাবে পাননি কবি। ধন্যবাদ আপনাকে এবং আপনার সুন্দর উপস্থাপন কে।
এই বাংলাদেশ নজরুলের।এই নজরুল আমার,আমার সন্তানের,আমার আত্মার।এই নজরুল আমার অহংকার,এই নজরুল আমার প্রতিবাদের হুংকার।আমি নজরুল,আমার চোখের পানি বলে দেয় নজরুল আমার,আমাদের😪😪
চমতকার আভিব্যাক্তি। ধন্যবাদ আপনাকে
নজরুল কোনো দিনই বাংলাদেশের ছিল না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নজরুলকে ব্যন করেছিল। জিবিত অবস্থায় কোনো দিন ওনাকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। অবশ্য মরার পরে তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রঙনে সমাধিস্থ করা হয়েছে তাও তার ছেলে ও পরিজনের অনুমতি ও উপস্থিতি ছাড়া ।
@@mitrabiswas9756 রেফারেন্স দিবেন দয়া করে।নজরুল বিশ্বের।কথায় কথা বাড়ে।আপনি কি জানেন বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ গুঞ্জন ছড়ায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ঢাবি প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধের অবস্থান নিয়েছিলেন?এখন আপনি কি এটা বিশ্বাস করবেন?নজরুল ভারতে রবীন্দ্রনাথের পাশাপাশি কতটা চর্চা হয়?বাংলাদেশে নজরুল চর্চার ভূমি।এটা অন্তত স্বীকার করুন।নজরুলের আবেগ নিয়ে খেলা খেলবেন না।পারলে সম্মান করুন😊
অনুমতি ছাড়া সমাধি দিয়েছে।সেই সমাধি কূটনৈতিকভাবে ভারতে নেবার জোর দাবি জানাচ্ছি যদি আপনাদের নজরুল আর বাংলাদেশ নিয়ে এতোই আপত্তি থাকে।আমি তথাকথিত এই বাংলার মানুষ না যে বলেই দিবো যে,ওই বাংলার সবার নাড়ীর বন্ধন তো এই বাংলায় নিহিত।রায় বাবু বলেন আর ঘটক সাহেব বলেন ওনারা দুনিয়ার।উনারা কার বাপ-দাদার সম্পত্তি নয়।এই বাংলাদেশ আমার,এই ভারত ও আমার।মাস্টার দা আমার,নেতাজি ও আমার।আশা করি আমাকে বুঝতে পেরেছেন😊
তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই মনোগ্রাহী তথ়্যপূর্ণ প্রতিবেদনটির জন্য l তোমার বাচনভঙ্গী ও খুব ভাললাগে কারণ প্রতিটি শব্দ খুব স্পষ্ট উচ্চারিত হয় l ঈশ্বর তোমার সর্বাঙ্গীন মঙ্গল করুণ l
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে এই সত্য টুকু বলার জন্য।
নজরুল আমার চেতনা' নজরুল আমার বিশ্বাস' আমার নিঃশ্বাস' আমার ধ্যান আমার জ্ঞান।আমার ধূমকেতু।
তাকে যারা অবহেলা করেছে তাদের ধিক্কার জানাই শতবার।
খুব দুঃখ জনক, সমস্ত বিষয় উপলব্ধি করে ব্যথিত হলাম। প্রকৃত সত্য ঘটনা না জেনে আমরা ভুল করি। নজরুল ইসলাম অবহেলায় বিপদাপন্ন হয়ে বাংলা দেশ গেলেন। এ যাত্রাকে অনেকে ভুল বুঝেন। আমার মনে হয় এরকম মানসিকতার বোধদয় হবে এই আলোচনা থেকে। সুন্দর উপস্থাপনার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
অসাধারণ অনবদ্য। এই মহামানবকে আমার শ্রদ্ধা প্রণাম নিবেদন করে আপনাকে অভিনন্দন জানাই।
অসাধারণ আপনার উপস্থাপনা।
এর আগেও বেশ কটি উপস্থাপনা শুনেছি।
সেগুলিও খুব আন্তরিক এবং হৃদয়গ্রাহী।
অসংখ্য ধন্যবাদ এই ধরনের অনুষ্ঠানের জন্য
ঈশ্বর মঙ্গল করুন আপনার।
যে কবি মানুষের মঙ্গলের জন্য জীবনের জয়গান গেয়ে গেলেন,তিনি ই জীবনে পেলেন না এই নিষ্ঠুর পৃথিবীর কোন ভালোবাসা।একমাত্র বঙ্গবন্ধু ছাড়া।কবি যেখানেই থাকুন ভালো থাকুন।
আপনার মন্তব্যটি সঠিক নয় বরং আশীর্বাদ প্রাপ্ত ছিল নজরুল ইসলামের শেষ জীবন যাপন যা একজন ঈমানদার ব্যক্তি যিনি রাসুল আল্লাহর আনুগত্য স্বীকার করে কোরআন নির্দেশিত পথে জীবন যাপন করে। তার শেষ জীবনে না ছিল থাকা,খাওয়া, চিকিৎসা বা সেবার কোনো ঘাটতি। এমনকি আমার জানামতে নজরুল ইসলামই একমাত্র কবি যার মরদেহ তিন বাহিনীর প্রধানগণ ও রাষ্ট্রপতি কাঁধে নিয়ে বহন করেছিল এবং তার লেখা কবিতা মোতাবেক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় এবং সম্পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন করেছিল। সুতরাং আপনাদের চিন্তা ভাবনা করে সঠিক তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে প্রকৃত সত্য উপস্থাপন করার জন্য অনুরোধ রইলো।
যে কবি জাতি ধর্ম বর্ণের ঊর্ধ্বে ছিলেন। যিনি বলেছিলেন পৃথিবীতে দুটো জাত নারী ও পুরুষ, সেই কবিকে নিয়ে শেষ জীবনে সুযোগ-সন্ধানীরা ধর্মীয় খেলা খেললেন। ধর্মের নামে কবিকে
বাংলাদেশ থেকে আর ভারতে পাঠালেন না প্রতিশ্রুত মত। শেখ মজিবুর রহমান কাজটা একদমই ভালো করেননি। কথা দিয়ে কথা রক্ষা করেননি। কূটনৈতিক বুদ্ধি খাটিয়ে ধর্মের নামে তাকে নিয়ে যে রাজনীতি হল সেটা বাংলার মানুষ কোনদিন ভুলবে না। তার ইচ্ছামোতাবেক মসজিদের পাশে কবর দেওয়া হত ভারতেও। মসজিদ ভারতেও ছিল। পশ্চিমবাংলায় তার জন্মভূমিতেও মসজিদ ছিল। প্রমীলা দেবীকে যেখানে সমাধিস্থ করা হয়েছে তার আশেপাশেও মসজিদ ছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশেই কি পৃথিবীতে একমাত্র মসজিদ? পশ্চিমবাংলায় নজরুলের জন্মস্থানে মসজিদ ছিল না? রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা সবসময় কূটনীতির আশ্রয় করে চলে। তাই জন্মদিনের নাম করে নিয়ে শেখ মুজিবুর রহমান তাকে আর ফেরত পাঠালেন না ভারতে। অথচ শেখ মুজিবুর রহমান নানা কূটনৈতিক আলোচনা এবং ইন্দিরা গান্ধীর সাথে শালা পরামর্শ করে মাত্র ৭ দিনের পারমিশন পেয়েছিল কবিকে নেওয়ার।কবি নজরুল ইসলাম যদি সজ্ঞানে অর্থাৎ স্মৃতিশক্তিতে সম্পূর্ণ থাকতেন তবে আর শেখ মুজিবুর রহমান এই রাজনীতির খেলাটা খেলতে পারতেন না। তিনি দেশের মাটিতে নিজের পর্ন কুটিরে থাকতেন। কিন্তু কোন প্রলোভনে আসক্ত হয়ে ধানমন্ডির জাঁকজমকপূর্ণ রাজবাড়িতে থাকতে যেতেন না। তিনি ছিলেন সাম্যের কবি বিদ্রোহী কবি ধর্মনিরপেক্ষ, জাতি ধর্মের বর্ণের ঊর্ধে ওঠা এক মানবিক কবি। বিস্মৃতির সুযোগ নিয়ে শেখ মুজিবুর রহমান যে খেলাটা খেলে দেখালেন কূটনীতির আশ্রয় নিয়ে সেটাকে বলে ধর্মতন্ত্র। মানে আমি বলতে চাইছি কাজী নজরুল ইসলামের নাম যদি
নারায়ন হোতো এবং তার জন্মস্থান যদি ঢাকায় হতো। সে ক্ষেত্রে তিনি কলকাতায় বসবাসকারী হলেও
তার জন্মদিন পালন করার জন্য ঢাকায় নিয়ে যেতেন না। অর্থাৎ তিনি হিন্দু হলে। তিনি মুসলিম এই অজুহাতে ধর্মের সাফাইতে অনুরক্ত হয়ে কবিকে নিয়ে গেছিলেন ঢাকায় জন্মদিন উৎসব পালন করার ওছিলায়। উদ্দেশ্য ছিল একবারটি নিতে পারলে তার পরিবারের লোকদের পটিয়ে পাটিয়ে বাংলাদেশে রেখে দেবে মুসলিম কবি বলে। এইসব রাজনৈতিক চাল আমি খুব ভালোই বুঝি। আমার জন্মও পুরোদস্তুর রাজনীতি ঘেরা পরিবারে।
ব্রিটিশ আমলে বাবাও সক্রিয় রাজনীতি করতেন। বাবা ছিলেন শেখ মুজিবুর রহমানের খুব কাছের বন্ধু। দেশভাগের পর বাবা চলে গেছিলেন পূর্ব বঙ্গে। বাংলাদেশ স্বাধীনতার পর শেখ মুজিবুর রহমান বাবাকে মন্ত্রিত্ব পদের জন্য ডেকেছিলেন। বাবা গ্রহণ করেননি। কারণ বাংলাদেশ যুদ্ধের সময় রাজাকারদের তিক্ত অভিজ্ঞতা থেকে বাবা তখনও বেরিয়ে আসতে পারেননি। তাই ভরসা পাননি। মন্ত্রিত্ব পদ নিলে বিপদ বাড়তো। কারণ শেখ মুজিবুর রহমান নিজেই নিজের দেশের মাটিতে বাঁচতে পারলেন না। কিন্তু বাঁচাতে এনেছিলেন কবি কাজী নজরুল ইসলামকে শুধু তিনি মুসলিম কবি ছিলেন বলে। মুসলিম পরিবারের জন্মগ্রহণ করেছিলেন বলেই। কিন্তু কবি সাহিত্যিকদের কোন জাত ধর্ম থাকে না ।তারা জাত ধর্মের ঊর্ধ্বে প্রকৃত মানুষ জাতি। সেটাই শেখ মুজিবুর রহমানের বুঝতে দেরি হয়ে গেল। কিন্তু জীবন দিয়ে বুঝেছেন স্বজাতিরা কি করতে পারে।
Kono akta motlob cilo hoito.
@@altafhossain1278
9
,
@@altafhossain1278 Right
অশ্রুসিক্ত চোখে নির্বাক হয়ে শুধু শুনে গেলাম।কবির প্রতি ভালোবাসা ও ভক্তি নিরন্তর 🙏❤️💙🙏
আমার প্রিয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রতি কোলকাতা বাসী অবিচার করলো।
দাদা আপনি নজরুল জীবনের৷ অসাধারণ আলোকপাত, মনমুগ্ধকর যাহা আজীবন মনে রাখার মত আপনাকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা সেই সাথে আমার প্রিয় কবি নজরুল ইসলামের জান্নাত বাসি করার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করিলাম । পরে শেষ আপনার প্রতি আমার প্রাণঢালা শুভেচ্ছা রইল
বিদ্রোহী কবিকে আমার শ্রদ্ধাঞ্জলি।। এছাড়াও আপনাকে ও কিভাবে ধন্যবাদ জানাব ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না।। আরো ভালো অজ্ঞাত তথ্য দেবেন।।নমস্কার।।
যিনি সৃষ্টি করেছে মানুষ, তিনি ব্যতীত কবির শেষ দিন গুলোতে কোন মানুষ ওনাকে সাহায্য সহায়তা করেনি।
এই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সকলের সাথে share করার জন্য অজস্র ধন্যবাদ l
দাঁত থাকতে
দাঁতের মর্ম বুঝি না l
ভীষণ সত্যি প্রবচন... আরও একবার প্রমাণিত 🙏
অনেক শুভেচ্ছা রইলো 💐💐💐 ভালো থাকবেন 🌹🌹🌹
খুব ভাল কাজ করছেন !
Dada apnake onek dhonnyabad janalam amader prio kobi shomporke anek tothoya bohul protibedon lekhar jonno.
অশ্রুতপূর্ব মর্মস্পর্শী নিবেদন ।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
কবীর কোনো জাত হয় না। কিন্তু কিছু মৌলবাদী পাকিস্তানের ঔরষে জন্ম বেজন্মারা মহান কবি কাজী নজরুল ইসলামকে হিন্দু মুসলমান তত্ত্বের ভিত্তিতে আলাদা করে। আল্লাহ তাদের কোনো দিন ক্ষমা করবে না।
অত্যন্ত সুন্দর উপস্থাপনা। খুব ভালো লাগলো।
মহানরাই জানেন সম্মান দিতে, যেমনটি দিয়েছন বঙ্গবন্ধু। আমার মা কবির ঢাকাস্থ বাসভবনে কবিকে দেখতে গিয়েছিলেন।
কবি জানতেন তিনি ঢাকায় আছেন?
অত্যন্ত ইনফর্মেটিভ মানুষ আপনি। ভিডিও শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখলাম এবং বহু অজানা তথ্য জানলাম। আপনার কথামালার এতো এতো ঐশ্বর্যপূর্ণ গাঁথুনী দেখে সত্যিই আমি অভিভূত। আসলেই স্টাডি মানুষকে উন্নত করে এটাই তার প্রমাণ। আপনার সার্বিক জয়মঙ্গল কামনা করছি দাদা
জীবনে যারে তুমি দাও--নি মালা,
মরণে কেন তারে দিতে এলে ফুল।
কবি নজরুল ---------
অনাদরে মরলেন কবি,
অার এখন কবিকে নিয়ে অালোচনার
ঝড়।
কি উল্টোপাল্টা লিখছেন? "জীবনে যারে তুমি" গানটা মোহিনী চৌধুরীর লেখা ।।
চমৎকার মূল্যায়ন। মুগ্ধ হলাম। ধন্যবাদ প্রিয়
সত্যি শুনে খুব ভালো লাগলো 🧡🧡🧡🙏🙏🙏🇮🇳🇮🇳🇮🇳
আপনার কথা শুনে আমি মগ্ধ এত সুন্দর আলচনা। আহভল লাগল
আপনার সকল উপস্থাপনা সত্যি অসাধারণ।
দোয়া করি প্রিয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এর জন্য। আল্লাহ পাক তাকে জান্নাত নসীব করুক আমিন।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার সুন্দর উপস্থাপনার জন্য। আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম সম্পর্কে অনেক অজানা কথা জানতে পারলাম।কিন্তু তাঁর এই দীর্ঘ অসুস্থ জীবনের কথা জানতে পেরে বেশি দুঃখিত হয়েছি।😢 মহান রাব্বুল আলামিন কবিকে জান্নাত নসিব করুন। আমিন ❤❤
আজ ভুলে যা তোর দোস্ত-দুশমণ, হাত মেলাও হাতে,
তোর প্রেম দিয়ে কর বিশ্ব নিখিল ইসলামে মুরিদ।
ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ।
অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি বন্ধু ❤️🙏❤️🙏❤️🙏❤️🙏❤️🙏❤️💐💐🙏💐🙏💐🙏💐🙏
I am Speechless. Thanks to Author. Let the Great Soul rest in Eternal Peaceful Divinity of Immortality. 🙏🙏🙏🙏
Khub valo laglo apner deowa thattho gulo jene. Asadharon🙏🙏🙏 👌👌👌👌theke gelam.