কুরবানী বা গরু কিংবা পশু হত্যা নিয়ে আপনারা জানতে চাইছিলেন..। দয়া করে পড়বেন... আমি আবার দিলাম.. খুব সুন্দর একটা প্রশ্ন করেছেন, ঈদুল আযহার নামে এক দিনে এত গরু কুরবানির নামে অসংখ্য পশু হত্যা করা হয়...?? পশু হত্যা করে আনন্দ উজ্জাপন করা এটা বর্বরতা নয়..?? যে ধর্মের মানুষ প্রাণীর প্রতি দয়া দেখাতে পারেনা, সেই ধর্মের মানুষ কিভাবে শান্তিপ্রিয় বা শান্তির ধর্ম হতে পারে...??? উত্তরঃ খুব সংক্ষেপে দিচ্ছি, কারন এর উত্তর লিখে আপনাদের বোঝাতে গেলে আমার সারাদিন পার হয়ে যাবে। তাই ছোট করে দিচ্ছি। আল্লাহ যে ধরনের প্রাণী আমাদের জন্য হালাল করেছে তা খেতে আমাদের সমস্যা কোথায়..? সূরা নাহলের ৫ নং আয়াতে আল্লাহ বলেন, আল্লাহ তোমাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন চতুষ্পদ জন্তু, যাতে রয়েছে তোমাদের পরিধেয়, হালাল এই প্রানীগুলোর মধ্যে রয়েছে তোমাদের জন্য উপকারিতা, তাই তোমরা এই হালাল প্রাণী থেকে আহার গ্রহণ করো..। এরপর সূরা মুমিনুন এর ২১ নং আয়াতে আল্লাহ বলেন, তোমাদের জন্য চতুষ্পদ জন্তুর মাঝে রয়েছে শিক্ষণীয় বিষয়, তাদের পেট থেকে আল্লাহ তোমাদের পান করান দুধ এবং তাতে রয়েছে তোমাদের জন্য প্রচুর পরিমাণ উপকারীতা তাই তা থেকে তোমরা ভক্ষণ করো ও আহার করো। তাহলে আল্লাহ যদি আমাদের খাওয়ার অনুমতি দেন তাহলে আমার খেতে অসুবিধা কোথায়..?? সূরা আনআম আয়াত ১৪২ নং আয়াতে আল্লাহ বলেন, নিশ্চয়ই আমার নামায, আমার রোযা, আমার কুরবানী, আমার জীবন ও মৃত্যু বিশ্ববাসীর প্রতিপালক আল্লাহ-তালাহর জন্যে..। তাহলে কুরবানী টা হচ্ছে আল্লাহর নির্দেশ। প্রতিটি প্রানীকে সৃষ্টি করেছেন আল্লাহ-তালাহ, তাহলে তিনি যদি তার প্রাণীকে তার নামে উৎসর্গ করতে বলেন তাহলে আমাদের সমস্যা কোথায়..?? এবার আসি বৈজ্ঞানিকভাবে বিশ্লেষণে, পৃথিবীতে এমন কোন ভেজ খাবার নেই যাতে রয়েছে মানুষের শারীরিক সব ধরনের উপাদান। মানব দেহের জন্য প্রয়োজন এমোনিয়া এসিড। ২৩ ধরনের এমোনিয়া এসিড রয়েছে। এর মধ্যে অধিকাংশ এমোনিয়া এসিড শরীরে মধ্যে তৈরি হয়.। আর বাকি ৮ ধরনের এমোনিয়া এসিড তৈরি করতে হয় খাবারের মাধ্যমে। সুতরাং আমাদের যদি শরীরের এই উপাদানগুলোর ঘাটতি পূরণ ও সুস্থ থাকার জন্য আমাদের নন-ভেজ খাবার তথা প্রাণীর গোশত অবশ্যই খেতে হবে..। এরপর দেখবেন গরু-ছাগল, দুম্বা-উট এদের রয়েছে সমান্তরাল দাত। এরা শাক-সবজি জাতীয় খাবার খায় কিন্ত গোশত খেতে পারে না। এরপর বাঘ, সিংহ, হায়না এদের সুচালো দাত। এরা মাংসাশী প্রাণী, এরা মাংস খায় কিন্ত শাক-সবজি খায় না। এবার আপনি আপনার দাত যদি আয়নাতে দেখেন তাহলে দেখবেন আপনার রয়েছে সুচালো ও সমান্তরাল দাত। যদি আল্লাহ চাইতেন আপনি শুধু শাক-সবজি খাবেন তাহলে আপনাকে শুধু সমান্তরাল দাত দিত। সুচালো দাতের ক্ষেত্রেও একই। তাই দুই ধরনের দাত দেওয়ার মানে আল্লাহ চান মানুষ ভেজও ননভেজ খাবার খাবে। মানুষের ভিতর একটা ভুল ধারণা রয়েছে জীব হত্যা মহাপাপ..। অন্যায়ভাবে এই হত্যা মহাপাপ এটা আমরাই মানে ইসলামই এই বিষয়ে কঠোর..। কিন্তু যে প্রাণী খেলে আমরা শারীরিক ভাবে সুস্থ ও শক্তিশালী হব তাহলে আমরা তা খাবো না কেন..?? বিজ্ঞানও আমাদের ননভেজ খাবার খাওয়ার বিষয়ে উৎসাহিত করে প্রতিটি ধর্মেই প্রাণী খাওয়ার কথা বলা হইছে। হিন্দু ধর্মগ্রন্থেও বলা হয়েছে, মনসৃতির অধ্যায় ৫ অনুচ্ছেদ ৩০ এ বলা হয়েছে ঈশ্বর কিছু প্রাণীদের বানিয়েছেন খাদক ও কিছু প্রণীকে খাদ্য হিসেবে। এছাড়া মনুসৃতি অধ্যায় ৫ অনুচ্ছেদ ৩৯ এ বলা হইছে, ঈশ্বর প্রাণীদের বানিয়েছেন উৎসর্গ করার জন্য। সুতরাং আমরা তো উৎসর্গই করছি তাহলে সমস্যা কোথায়...?? এরপর যদি পড়েন মহাভারত অনুশাসন পর্ব অধ্যায় নং ৮৮ সেখানে পঞ্চপাণ্ডব একটা ঘটনা রয়েছে আপনি ভালো করেই হয়তো জানেন.. তাদের মধ্যে বড় ভাই যে ছিল সে একদিন তাদের ধর্মজাযককে জিজ্ঞেস করল, আমরা আমাদের পূর্বপুরুষদের কিভাবে সন্তুষ্ট করতে পারি..? তখন তিনি বললেন, যদি তোমরা শাক-সবজি উৎসর্গ করো তাহলে তারা সন্তুষ্ট থাকবে ১ মাস, যদি মাছ করো তাহলে ২ মাস, আর যদি খরঘোশ করো ৩ মাস, যদি ছাগল করো তাহলে ৫ মাস, এভাবে বলতে থাকলেন এবং ১১ নাম্বারে বললেন যদি ষাড়-গরু উৎসর্গ করো তাহলে ১১ মাস, আর যদি গরু উৎসর্গ করো তাহলে ১২ মাস তাহলে গরুর গোশত কতই না প্রিয় ছিল। তাহলে সন্তুষ্ট আমরা কেন তাদের করব না..?? এরকম প্রচুর কথা হিন্দু ধর্মগ্রন্থে আছে..। ২ পার্ট নেক্সট কমেন্ট এ
২য় পার্ট... কুরবানী... এরকম প্রচুর কথা হিন্দু ধর্মগ্রন্থে আছে..।তাহলে হিন্দু ধর্মেই বলা হইছে গরু খাওয়ার কথা। আপনারা এখনি পড়ুন আপনাদের ধর্মগ্রন্থগুলো তাহলে বুঝবেন জীবনের মূল উদ্দেশ্য। বিশ্বাস করুন আপনি যদি আপনার ধর্মগ্রন্থ পড়েন তাহলে আপনার জীবনের মূল উদ্দেশ্য ঠিকই বুঝতে পারবেন। যাই হোক মূল কথায় আসি, অনেকে বলে জীব হত্যা মহাপাপ। তাহলে গাছের কি জীবন নাই..?? জীবন আছে..। আমরা প্রতিনিয়ত কত গাছ হত্যা করছি, কই তাতে তো কেউ প্রতিবাদ জানায় না..। এখন বলবেন গাছ ব্যাথা পায় না..। আচ্ছা তর্কের খাতিরে মেনে নিলাম। এখন বিজ্ঞান বলে আমরা মানুষেরা যে শব্দ শুনতে পাই তার কম্পনাঙ্ক ২০ সাইকেল পার সেকেন্ড থেকে ২০ হাজার পার সেকেন্ডে। এর নিচে বা উপরে হলে আমরা শুনতে পাইনা..। বর্তমানে বিজ্ঞান বলে গাছ-পালা কান্না-কাটিও করে। কিন্ত মানুষ সেটা শুনতে পায় না। আমেরিকার এক কৃষক একটি যন্ত্র বানায় যা দিয়ে গাছের কান্না শোনা যায়..। এবং জানতে পারবে কখন গাছের পানি লাগবে। তখন হইত বলবেন আচ্ছা ঠিক আছে মানলাম গাছ পালা যন্ত্রণা অনুভব করতে পারে। তবে এদের ২ টা বা ৩ টা ইন্দ্রিয় কম আছে..। তাই পশু-পাখি হত্যার চেয়ে গাছ-পালা হত্যা কম পাপ কারন পশু-পাখির ইন্দ্রিয় ৫ টা। আচ্ছা তর্কের খাতিরে মানলাম গাছ হত্যা কম পাপ। কিছু মনে করবেন না, এখন ধরুন আপনার ভাই অন্ধ আর বয়রা কেউ আপনার ভাইকে হত্যা করল এখন আপনি কি বলবেন জর্জ সাহেব তাকে কম শাস্তি দেন কারন সে ছিল অন্ধ ও বয়রা। কিন্তু না আপনি তখন জর্জকে বলবেন আপনি তাকে আরো বেশি শাস্তি দেন কারন আমার ভাই দেখতে ও শুনতে পারত না..। আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেছেন সূরা বাকারা আয়াত ১৬৮ তোমরা বৈধ ও পবিত্র বস্ত থেকে আহার করো..। এছাড়াও অমুসলিমরা যদি ননভেজ খাবার খেতে না চান আমাদের কোন আপত্তি নাই। অমুসলিমরা ননভেজ খাবার না খেলে আমাদের জন্য ভালো। কারন তারাও যদি খায় গোশতের দাম বেড়ে যাবে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ আরো বলেন, সূরা বাকারা আয়াত ২৯ পৃথিবীতে যা কিছু আছে তা শুধু তোমাদের (মানুষ) জন্য। আমরা পৃথিবীর কারো বা কোন কিছুর সামনে মাথা নত করি না। কারন, আল্লাহ সব কিছুর উপর আমাদের শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন। আমি কিন্তু বলছি না আপনারা প্রাণী খাবেন না। অবশ্যই খাবেন কারন আপনাদের ধর্মগ্রন্থেই তো আছে..। আল্লাহ আমাদের সবাইকে খাওয়ার অনুমতি দিয়েছেন তাই আমরা হালাল প্রাণী খাই..।
@@nejhumariyan4036 অবশ্যই যার যার ধর্ম তার তার কাছে প্রিয় ,, কিন্তু আমরা আল্লাহ বলে বুঝায় যিনি সৃষ্টি জগতের স্রষ্টা তাকে তো অবশ্যই আপনি এবং আমরা যে ধর্মের লোক হয়না কেন অবশ্যই আমাদের একজন সৃষ্টিকর্তাই সৃষ্টি করেছেন,,যদি সকল ধর্ম দেখেন তাহলে সার কথা একটাই এই বিশ্ব ভূবনে ঐ দূর অন্তরৃখে যা কিছু আছে সবই একজন স্রষ্টাই সৃষ্টি করেছেন আর তার দিকেই আমাদের মহা যাত্রা ,,আর এই স্রষ্টাকেই আমরা মুসলিমরা বলে থাকি আল্লাহ ,,, আমাদের সকলের উচিত শুধু মাত্র তার ঊপাসনা করা অন্য কারও নয়,,এই কথায় বিরুপ মন্তব্য করার কিছু নেই যদি আপনি নাস্তিক না হন তবে আপনার আমার অবশ্যই একজন স্রষ্টা আছে তাহলে আমাদের উচিত তার উপাসনা করা ,, এখানে আমরা আল্লাহ বলে তো অন্য কাউকে বোঝাচ্ছি না আসলে আল্লাহ ভগবান যাই বলেন তিনি কিন্তু একজন,
শিলাজিৎ ও সুদিপ্তা বা হিন্দু ভাই ও বোনেরা একটা কথা ভালো করে শুনবেন অসম্মানের জন্য বলছিনা, জানার জন্য বলছি। ইসলাম ধর্ম সর্বসময় মানুষকে বুঝানের জন্য প্রস্তুত ততক্ষণ পর্যন্ত বুঝাবে যতক্ষণ পর্যন্ত ব্যাক্তি বুঝতে চায়। ইসলাম চায় শান্তি এবং ইসলাম চায় সমাধান। আমার প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সমস্ত উম্মতকে জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর জন্য সর্বপরি চেষ্টা করে গেছেন।
Bhai eta si desh er jonno jekhan e musolman er sonkha kom (minority) R jekhan e majority te acha musolman sekhan e ralib chalib galib (kashmiri) Means: exodus, convert or Die. In other words JIHAD !!!
আসসালামু আলাইকুম। আপনারা কেমন আছেন। আশা করি ভালো আলহামদুলিল্লাহ। আপনাদের জন্য দোয়া করি সব সময় ভালো থাকে।। কোরআনে আল্লাহ বলেছেন পৃথিবীতে নবী রাসূল এসেছিলেন এক লক্ষ 24000। কিন্তু যারা যখন এসেছিলে তখন আল্লাহ বলেছিলেন যখন যে নবী করিম আসবে ওই নবীকে অনুসরণ কর এই নবী চলে যাওয়ার পর আপনাকে আর অনুসরণ করতে হবে না। আল্লাহ বলেছেন আমাদের সর্বশেষ নবী রাসুল জনাব মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তাকে অনুসরণ করতে হবে তাকে ফলো করতে হবে আর জীবন আদর্শকে মেনে নিতে হবে এবং আল্লাহর কিতাব কুরআন শরীফকে মেনে নিতে হবে। এটা আল্লাহ বলেছেন পৃথিবীর সমগ্র মানবজাতির জন্য। এখন মুসলিম যারা তারা তো সবাই মানে বিশ্বাস করে। অমুসলিম যারা তারা মানে না সেটা তাদের ব্যাপার সবাইকে স্বাধীন করে দেওয়া হয়েছে পৃথিবীতে। পৃথিবীতে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান বা আরব বিভিন্ন জাতি আল্লাহ সবাইকে বলেছেন যখন যে নবী এসেছিল ওই নবীকে ওই সময়ের জন্য মানতে হবে ওই সময় চলে গেছে শেষ নবীকে সবাইকে মেনে নিতে হবে এটা আল্লাহ পরিষ্কার বলে দিয়েছেন কুরআনে। হিন্দু ধর্মে লিখা আছে আমাদের নবীর নাম বাবার নাম এবং মায়ের নাম বলা হয়েছে তাকে মানার জন্য এবং কেউ মানে এবং কেউ মানে না সেটা তাদের ব্যাপার প্রত্যেক ধর্মগ্রন্থে বিশ্ব নবীর নাম লিখা আছে বলা হয়েছে। পৃথিবীর সবাইকে বলা হয়েছে এই শেষ নবীকে মেনে নিতে হবে আল্লাহ বলছেন এরপরে আর কোন নবী আসবে না পৃথিবীতে তিনিই শেষ নবী এখন কেউ মানে কেউ মানে না তাদের ব্যাপার আল্লাহ করিম আল্লাহ হাফেজ ।
এজন্যই অন্য ধর্মের লোক জান্নাতে যেতে পারবে না কারণ আল্লাহর সাথে আপনারা সরিক করেন।আল্লাহ এক তাঁর কোনো সরিক নাই,কিন্তু আপনারা এটাই করেন।ইশ্বর বাদেও অন্য কারো কাছে মাথা নত করেন। আশা করি ইসলামের পথে আসবেন কারণ ইসলামই একমাত্র সত্য ধর্ম।যার জন্য অনেকে ইসলাম কবুল করছেন।
আপনাদের ধর্ম আমাদের ধর্ম বলতে কিছু নেই,,,, ধর্ম একটাই,,,, যুগে যুগে মানুষের সাথে সেটা আপডেট হয়েছে,,,, জানার জন্য সকল ধর্মগ্রন্থগুলো নিয়ে গবেষণা করা লাগবে
আল্লাহতালা কখনো পৃথিবীতে আসে নি। কারো রূপে তিনি আসবেন ও না। তিনি তার বাণী প্রচার করার জন্য অসংখ্য নবী ও রাসূল প্রেরণ করেছেন এই দুনিয়াতে। কিছু নবী ও রাসুল হলেন, হযরত আদম (আঃ) হযরত ইব্রাহিম (আঃ) হযরত ইসমাইল (আঃ) হযরত ইউসুফ (আ:) হযরত মুসা (আঃ) হযরত দাউদ (আঃ) হযরত ঈসা (আঃ) ও হযরত মুহাম্মদ (সা:)।
ঈশ্বর মানুষ রুপে পৃথিবীতে কেন আসবেন? যদি তার আসার প্রয়োজন পড়তো তবে দূত বা ফেরেশতা বা আপনাদের ধর্ম মত অনুযায়ী দেবতা সৃষ্টি করার ই বা কি দরকার ছিলো? আর পয়গম্বর বলতে বোঝায় নবি বা রাসুল। যাদের কে মানুষদের মধ্য হতে আল্লাহ নির্বাচিত করেছেন। তাদের সবারই আলাদা আলাদা কিছু বিশেষত্ব ছিলো। যেমন টা আপনারা উল্লেখ করলেন। আর সেটা অবশ্যই ইশ্বর প্রদত্ত। কেননা ইশ্বরের বানী প্রচার করতে তাদের অনেক বাধার সম্মুখিন হতে হবে সেটা আল্লাহ ভালো ভাবেই জানতেন। আর তারা হয়েওছেন। তার মানে এই নয় যে তারা পরবর্তিতে ইশ্বর হয়ে গেছেন। ( নাউযুবিল্লাহ)। আপনাদের এই ধারনার মত করেই খ্রিষ্টানরা ইসা আঃ কে ইশ্বর মানে। কেননা ইসা আঃ এর এমন কিছু বিশেষত্ব ছিলো যা অন্য কোন নবির ছিলো না। যেমন মৃত মানুষকে জীবিত করা, জান্নাত থেকে খাবারের ব্যবস্থা করা, বোবাদের মুখ থেকে কথা বের করা, শ্বেতী রোগীদের ভালো করা। তিনি কিন্ত কখনোই বলেন নি তিনি ইশ্বর। তিনি বলেছেন আমি যা কিছু করি ইশ্বরের ইচ্ছায়। বাইবেলে এই বিষয়ের বিস্তর আলোচনা আছে। আপনাদের অবস্থাও খ্রিষ্টানদের মত। হতে পারে শ্রী কৃষ্ণ, শ্রী রাম দের অলোইকিক ক্ষমতা ছিলো। মানে তারা ইশ্বরের নির্বাচিত ব্যাক্তি হয়ে থাকতে পারেন। বেদ, উপনিষদের কোথাও নেই যে এরা ইশ্বর। কিন্ত আল্লাহ ছাড়া কাউকে ইশ্বর মানাটাই ইসলাম মতে শির্ক। এর কোন ক্ষমা নেই।
পয়গম্বর মানে হচ্ছে নবী আমাদের প্রিয় নবী, বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তিনি ছিলেন শ্রেষ্ঠ নবী এবং আখেরি নবী সকল সকলের শান, মান আমাদের কলিজার টুকরা পেয়ারা নবী যার সুপারিশ ছাড়া আমরা জান্নাতে যেতে পারবো না তার দেখানো পথ অনুসরণ না করলে আমরা কেউই জান্নাতে যেতে পারবো না হে মহান রাব্বুল আলামীন সর্বশক্তিমান "আল্লাহ" তুমি আমাদের প্রিয় নবীর উসিলায় আমাদের ক্ষমা করে দাও মাফ করে দাও আমিন সুম্মা আমীন ।।।
ইসলাম সম্পর্কে এত কিছু জেনেও যদি আপনারা আপনাদের রবের প্রতি ইমান না আনেন তাহলে কিয়ামতের দিন আপনাদের মত হতভাগা আর কেউ হবে না। আমি আপনাদের হেদায়েতের জন্য পরম করুণাময়ের কাছে দোয়া করি।
🇧🇩🇲🇺 Salam Walekum brother sister how are you I am from Bangladesh now Mauritius thank you in new video Dr Zakir Naik 7 day for day new video Dr Zakir Naik
হতে পারে। ভারতবর্ষে প্রথম মানব নবী আদম(Adam)(মনু) অবতীর্ণ হয়েছেলিন।তাঁর অনেক বংশধরের কবর ভারতবর্ষে আছে। যারা অনেকেই নবী ছিলেন। সম্ভবতঃ তাদের ভিন্ন নামে ডাকা হতো। আর ভারতের মতো সুপ্রাচীন জাতিতে আল্লাহ অবশ্যই কোন না কোন নবী রাসূল প্রেরণ করেছিলেন। রামকৃষ্ণ, বৌদ্ধ নবী হলেও হতে পারেন। আল্লাহ ভালো জানেন।
আপনারা মনে হয় শেষর কথাটা খেয়াল করেননি, তারা যদি পয়গম্বর হয়েও থাকেন, সেটা ছিলো নির্দিষ্ট একটা সময়ের জন্য এবং নির্দিষ্ট একটা জাতির জন্য, কিন্তু মানতে হবে সবাইকে সর্বশেষ ও চুরান্ত নবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে, তাকে পাঠানো হয়েছে সারা পৃথিবীর মানুষের হেদায়েতের জন্য, এবং আমাদের সৃষ্টি কর্তার যে নির্দেশ গুলো পুরো পৃথিবীর মানুষের জন্য ছিলো তা বিশ্ব নবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি এর মাধ্যমে পাঠানো হয়েছে, তা উল্লেখ করা আছে পবিএ কোরআন শরিফএ।
মন খারাপ করোনা তোমরা বুল পথে আছ,কারন আল্লাহ নিজেই বলেছেন ইসলামকে সবার কাছে পৌছে দিবে,তাই তোমাদের কাছেও পৌছে গেছে,মানা আর না মানা তোমাদের ইচ্ছে ,না মানলে পর কালে ভয়ানক আজাব আছে ,তোমাদের দর্মে আছে ইসলাম ও আখেরি নবীর কথা,আর ইসলামকে ফলো করতে,আর কল্কি অবতর মানে বিশ্ব নবীর কথা বলা হয়েছে
(Surah nisa) ১১৬. নিশ্চয়ই আল্লাহ তাঁর সাথে শরিক করার অপরাধ ক্ষমা করেন না। এছাড়া অন্য অপরাধের জন্যে যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করেন। কেউ আল্লাহর সাথে শরিক করলে সে মারাত্মকভাবে পথভ্রষ্ট হয়। ১১৭. আল্লাহর বদলে ওরা তখন মূর্তি ও শয়তানকে উপাস্য হিসেবে গ্রহণ করে। ১১৮-১১৯. আল্লাহ যখন শয়তানকে লানত করেন, তখন সে বলে, ‘আমি তোমার বান্দাদের একটা অংশকে অবশ্যই আমার অনুসারী বানাব। আমি তাদের বিভ্রান্ত ও পথভ্রষ্ট করব। তাদের ভেতরে মোহ ও আসক্তি সৃষ্টি করব। আমার নির্দেশে তারা দেবদেবীকে উৎসর্গ করার জন্যে পশুর কর্ণচ্ছেদ করবে। আমার নির্দেশে তারা স্রষ্টার সৃষ্টির বিকৃতি ঘটাবে।’ (অতএব শুনে রাখো) আল্লাহর পরিবর্তে শয়তানকে যে তার প্রভু হিসেবে গ্রহণ করবে, সে সুস্পষ্ট ভয়ংকর ক্ষতির সম্মুখীন হবে। ১২০. শয়তান ওদের আশ্বস্ত করে, হৃদয়ে অন্ধ মোহ ও আসক্তি সৃষ্টি করে। আসলে শয়তানের আশ্বাস তো ছলনামাত্র। ১২১. নিঃসন্দেহে শয়তান-অনুসারীদের বাসস্থান হবে জাহান্নাম। এ থেকে ওরা কোনো নিষ্কৃতি পাবে না।
যত পয়গম্বর এসেছেন সবাই এসেছেন একটা জাতির জন্য বা একটা নির্দিষ্ট সময়ের বাট যেহেতু শেষ নবী তাই তিনি শুধু কোন জাতির জন্য আসেন নি কারন সে শেষ নবী এর পর কেউ আসবে না, আর না আসলে সবার কি হবে তাই শেষ নবী সবার সবার জন্য।
দিদি রাম, এবং কৃষ্ণ,যদি ও নবী হলেও আপনি মানতে হবে শেষ এবং চুড়ান্ত নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে।কারন বাইবেল পড়লে বুঝতে পারবেন শেষ নবী মোহাম্মদ সাঃ নাম উল্লেখ আছে। বৌদ্ধ ধর্মের গ্রন্থতে উল্লেখ করা হয়েছে শেষ এবং চুড়ান্ত নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নাম। হিন্দু ধর্মের পবিত্র গ্রন্থের মধ্যে উল্লেখ করা হয়েছে।যেমন রিক বেদ, জুজুর বেদ ,অথর্ব বেদ, উপনিষদ আরো অনেক গ্রন্থতে উল্লেখ করা হয়েছে। হয়রত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শেষ এবং চুড়ান্ত নবী।সবাই তাকে অনুসরণ করতে হবে। পৃথিবীতে মানুষ যেই যেখানে থাকুন না কেন ।সবাই শেষ এবং চুড়ান্ত নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে মানতে হবে এবং তাহার দেওয়া নামাজ, রোজা, হজ্ব, জাকাত, মানতে হবে। অনুসরন অনুকরণ করতে হবে।না হয় সত্যি কারের মানুষ হতে পারবেন না। তিনি সব নবীদের সম্রাট। তিনি এক মাএ নবী সৃষ্টিকর্তার কাছে সুপারিশ করবেন।আর কোন নবী মহান ঈশ্বরের সামনে যেতে পারবেন না। এমন কি নবীদের জন্য ও তিনি সুপারিশ দাতা হবেন। সব ধর্ম আসছে কিছু দিনের এবং সময়ের জন্য। ইসলাম ধর্ম এসেছেন ১৫০০ পূর্বে থেকে কেয়ামত পর্যন্ত থাকবে। দিদি আপনাদের কে নিয়ে জান্নাতে যেতে চাই। এবং সব নবী রাসূল কে এবং মহান সৃষ্টিকর্তা কে দেখতে চাই ।ইনশাআল্লাহ।নবী কে বেশি বেশি ভালবাসেন আপনি স্বপ্নে দেখতে পাবেন।ধন্যবাদ আপনাকে নাজের তালুকদার চট্টগ্রামে বাংলাদেশ থেকে।
শিলা জিৎ দাদা আপনি কি ভাবে বোললেন যে এই সব পরবর্তীতে ঈশ্বর রুপ নিয়ে ছিলো আপনাদের কথার কোন আগা মাথা আছে, আপনারা নিজেরাই বলেন আর মানেন ঈশ্বর মাত্র একজন, তাহলে ঐসব মানুষ পরবর্তীতে ঈশ্বর কি করে হয়,এটা কিন্তুু আল্লাহর সাথে শীর্ক করা আর ইসলাম ধর্মে এটাই সব থেকে বড় পাপ মনে রাখবেন, ইবাদতের একমাত্র যোগ্য হচ্ছে আল্লাহ তা ছাড়া আর কারো অধিকার নাই মনে রাখবেন
আল্লাহ যাকে হেদায়েত দান করেন, শুধুই সে হেদায়েত প্রাপ্ত হবেন, যেকোন বিষয় আপডেট ভারসন গুরুত্বপূর্ণ, কোরআন আপডেট ভারসন, কোরআন নাজিল হবার পর যাবতীয় নবী ও কিতাব স্থগিত হয়েছে, তাই কি সঠিক খুজে পথ চলুন
আমরা এক আল্লার ওপর বিশ্বাস করি,,, অন্য কোনো ধর্মে বিশ্বাসী নই,,,,,,, আর যারা অন্য ধর্ম এ আছে, তারা যতক্ষণ পর্যন্ত ইসলাম ধর্মে না আসবে বা কালেমা পড়ে মুসলমান না হবে,, তারা মারা গেলে সরাসরি জাহান্নামী হবে,,,, কারণ তাদের বুঝার অনেক টাইম দিয়েছিলেন আল্লাহ, কিন্তু তারা বুজেও না বুঝার ভান করে ছিলেন,,, তাই সবাইকে আল্লার পথে আসার আহ্বান জানাচ্ছি,,, আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুজ দান করুক ,, আমিন
দিদি এবং দাদা, অনেক ভালো লাগলো আপনার কথা আপনাদের কথা, ভগবানের সংজ্ঞা কি? আগে সেটা জানা দরকার।, খ্রিস্টানরা চার্চে যায় হিন্দুরা মন্দিরে যায় মুসলিমরা মসজিদে যায়, হিন্দু ধর্মে বর্ণিত আছে ভগবানের সংজ্ঞা, আগে সেই সংজ্ঞাটা ভালো করে বুঝে আসেন তারপরে আপনার অভিব্যক্তি ব্যক্ত করবেন
@@bongviewsভিড়িও এর কাটা অংশে আপনাদের ধর্ম গ্রন্থে হযরত মুহাম্মদ (স) এর কথা বলা হয়েছে যা ডা. জাকির নায়েক ব্যাখ্যা করে বলেছেন।আপনারা চাইলে তা ইউটিবে দেখতে পারেন।
দাদা হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর কথা আপনাদের ধর্মগ্রন্থেও উল্লেখ রয়েছে আপনি ডক্টর জাকির নায়েকের পুরো ভিডিওটি দেখলে বুঝতে পারবেন আপনাদের ধর্মগ্রন্থে কোথায় বলা আছে
আমাদের ধর্মে বলা হয়েছে ঈশ্বর মানুষের বিপদে কাউকে পেরন করেন না বরং নিজে স্বরূপ পেরন করেন। তাই শ্রী রাম, শ্রী কৃষ্ণ ঈশ্বরের পেরিত ঈশ্বরের নিজের স্বরূপ। তাই তাঁরা আমাদের কাছে ঈশ্বরের সমান। তাঁরা ঈশ্বরের কোনো দূত নন তারা নিজেরাই ঈশ্বরের স্বরূপ।।
tumi ki pagol na boddho unmad? Islamer name mitthachar koi paiso manush rupi saytan? LA ILA HA ILLALLAH, Allah ek, tini sara onno kono upasso nei, r Allah nije bolesen ei prithibir mullo jodi Allahr kase ekta moshar pakhar somotullo hoto tahole Allah duniyate kono kaferk ek dhok panio ditenna, tar mane Allahr kase ei khudro yusso prithibi ekta moshar pakhar porimano mullo nei, Allah k bichar diboser ag porjonto kokhnoi keu dekhbena,
পূর্ববর্তী নবিদের অনেক জাতিরাই তাদের কাছে আসা নবিকে পরবর্তিতে ঈশ্বর বলে আখ্যাইত করেছেন।যেমন ঈসা (আ) বা যীশু কে খ্রীস্ট ধর্মের লোকেরা ঈশ্বর বলে থাকেন।কিন্তু তিনি ঈশ্বর না বরং ঈশ্বর প্রেরিত মহাপুরুষ বা নবি ছিলেন।
আমার তরফ থেকে একটা মেসেজ আপনাদের জন্য , মানুষ কখনো ঈশ্বর হতে পারেনা , পারেনা , পারেনা এবং পারে না। ধরেন একটা উদাহরণ আমি একটা কম্পিউটার বানিয়েছি মানে কম্পিউটারে কিছু প্রবলেম হয়েছে তাই বলে কি আমাকে কম্পিউটারের ভিতর ঢুকে কম্পিউটার ঠিক করতে হবে অবশ্যই না আমি কম্পিউটারে বাইরে থাকে এটা ঠিক করতে পারি বিভিন্ন মাধ্যমে বা চেষ্টা করতে পারি। এখন চিন্তা করে দেখেন গভীরভাবে এখন কি পৃথিবীতে অশান্তি হওয়ার কারণে বা বে লাইনে মানুষ চলে যাওয়ার কারণে এখন কি আল্লাহর কোন দরকার আছে যে পৃথিবীতে এসে মানুষকে শান্তির বাণী দেওয়া পৌঁছানোর জন্য অবশ্যই না অবশ্যই না এজন্যই আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এক লক্ষ 24 হাজার পয়গম্বর এর মধ্যে সর্ব শ্রেষ্ঠ নবী এবং আখের নবী হচ্ছেন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম উনার পরে আর কোন নবী আসবেন না এরপরই সবকিছু সমাপ্ত মানে কেয়ামত কেয়ামত খুবই নিকটে । তাই বলি ১ লক্ষ ২৪ হাজার পয়গম্বরকে এই দুনিয়াতে প্রেরণ করেছেন বিভিন্ন জাতিকে সতর্ক করেছেন আল্লাহ ছাড়া কোন উপাস্য নেই তিনি এক অদ্বিতীয়।
ভিডিওটি ভালো লাগলে শেয়ার করে অন্যকে দেখার সুযোগ করে দেবেন। ধন্যবাদ 🙏
অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ জাকির নায়েক স্যারের ভিডিও দেয়ার জয়
th-cam.com/video/f18m1DbwLA4/w-d-xo.html....সম্পুর্ন বিচার দিবসের সংখিপ্ত,,বর্ননা,,,, অসাধারণ একটা ভিডিও আসা করি ভালো লাগবে আপনাদের।
Plz Reaction Omor on fire Channel......theke video niye aso.,..plz plz plz
কুরবানী বা গরু কিংবা পশু হত্যা নিয়ে আপনারা জানতে চাইছিলেন..। দয়া করে পড়বেন... আমি আবার দিলাম..
খুব সুন্দর একটা প্রশ্ন করেছেন, ঈদুল আযহার নামে এক দিনে এত গরু কুরবানির নামে অসংখ্য পশু হত্যা করা হয়...?? পশু হত্যা করে আনন্দ উজ্জাপন করা এটা বর্বরতা নয়..?? যে ধর্মের মানুষ প্রাণীর প্রতি দয়া দেখাতে পারেনা, সেই ধর্মের মানুষ কিভাবে শান্তিপ্রিয় বা শান্তির ধর্ম হতে পারে...???
উত্তরঃ খুব সংক্ষেপে দিচ্ছি, কারন এর উত্তর লিখে আপনাদের বোঝাতে গেলে আমার সারাদিন পার হয়ে যাবে। তাই ছোট করে দিচ্ছি।
আল্লাহ যে ধরনের প্রাণী আমাদের জন্য হালাল করেছে তা খেতে আমাদের সমস্যা কোথায়..? সূরা নাহলের ৫ নং আয়াতে আল্লাহ বলেন, আল্লাহ তোমাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন চতুষ্পদ জন্তু, যাতে রয়েছে তোমাদের পরিধেয়, হালাল এই প্রানীগুলোর মধ্যে রয়েছে তোমাদের জন্য উপকারিতা, তাই তোমরা এই হালাল প্রাণী থেকে আহার গ্রহণ করো..। এরপর সূরা মুমিনুন এর ২১ নং আয়াতে আল্লাহ বলেন, তোমাদের জন্য চতুষ্পদ জন্তুর মাঝে রয়েছে শিক্ষণীয় বিষয়, তাদের পেট থেকে আল্লাহ তোমাদের পান করান দুধ এবং তাতে রয়েছে তোমাদের জন্য প্রচুর পরিমাণ উপকারীতা তাই তা থেকে তোমরা ভক্ষণ করো ও আহার করো। তাহলে আল্লাহ যদি আমাদের খাওয়ার অনুমতি দেন তাহলে আমার খেতে অসুবিধা কোথায়..?? সূরা আনআম আয়াত ১৪২ নং আয়াতে আল্লাহ বলেন, নিশ্চয়ই আমার নামায, আমার রোযা, আমার কুরবানী, আমার জীবন ও মৃত্যু বিশ্ববাসীর প্রতিপালক আল্লাহ-তালাহর জন্যে..। তাহলে কুরবানী টা হচ্ছে আল্লাহর নির্দেশ। প্রতিটি প্রানীকে সৃষ্টি করেছেন আল্লাহ-তালাহ, তাহলে তিনি যদি তার প্রাণীকে তার নামে উৎসর্গ করতে বলেন তাহলে আমাদের সমস্যা কোথায়..??
এবার আসি বৈজ্ঞানিকভাবে বিশ্লেষণে, পৃথিবীতে এমন কোন ভেজ খাবার নেই যাতে রয়েছে মানুষের শারীরিক সব ধরনের উপাদান। মানব দেহের জন্য প্রয়োজন এমোনিয়া এসিড। ২৩ ধরনের এমোনিয়া এসিড রয়েছে। এর মধ্যে অধিকাংশ এমোনিয়া এসিড শরীরে মধ্যে তৈরি হয়.। আর বাকি ৮ ধরনের এমোনিয়া এসিড তৈরি করতে হয় খাবারের মাধ্যমে। সুতরাং আমাদের যদি শরীরের এই উপাদানগুলোর ঘাটতি পূরণ ও সুস্থ থাকার জন্য আমাদের নন-ভেজ খাবার তথা প্রাণীর গোশত অবশ্যই খেতে হবে..। এরপর দেখবেন গরু-ছাগল, দুম্বা-উট এদের রয়েছে সমান্তরাল দাত। এরা শাক-সবজি জাতীয় খাবার খায় কিন্ত গোশত খেতে পারে না। এরপর বাঘ, সিংহ, হায়না এদের সুচালো দাত। এরা মাংসাশী প্রাণী, এরা মাংস খায় কিন্ত শাক-সবজি খায় না। এবার আপনি আপনার দাত যদি আয়নাতে দেখেন তাহলে দেখবেন আপনার রয়েছে সুচালো ও সমান্তরাল দাত। যদি আল্লাহ চাইতেন আপনি শুধু শাক-সবজি খাবেন তাহলে আপনাকে শুধু সমান্তরাল দাত দিত। সুচালো দাতের ক্ষেত্রেও একই। তাই দুই ধরনের দাত দেওয়ার মানে আল্লাহ চান মানুষ ভেজও ননভেজ খাবার খাবে। মানুষের ভিতর একটা ভুল ধারণা রয়েছে জীব হত্যা মহাপাপ..। অন্যায়ভাবে এই হত্যা মহাপাপ এটা আমরাই মানে ইসলামই এই বিষয়ে কঠোর..। কিন্তু যে প্রাণী খেলে আমরা শারীরিক ভাবে সুস্থ ও শক্তিশালী হব তাহলে আমরা তা খাবো না কেন..?? বিজ্ঞানও আমাদের ননভেজ খাবার খাওয়ার বিষয়ে উৎসাহিত করে প্রতিটি ধর্মেই প্রাণী খাওয়ার কথা বলা হইছে। হিন্দু ধর্মগ্রন্থেও বলা হয়েছে, মনসৃতির অধ্যায় ৫ অনুচ্ছেদ ৩০ এ বলা হয়েছে ঈশ্বর কিছু প্রাণীদের বানিয়েছেন খাদক ও কিছু প্রণীকে খাদ্য হিসেবে। এছাড়া মনুসৃতি অধ্যায় ৫ অনুচ্ছেদ ৩৯ এ বলা হইছে, ঈশ্বর প্রাণীদের বানিয়েছেন উৎসর্গ করার জন্য। সুতরাং আমরা তো উৎসর্গই করছি তাহলে সমস্যা কোথায়...?? এরপর যদি পড়েন মহাভারত অনুশাসন পর্ব অধ্যায় নং ৮৮ সেখানে পঞ্চপাণ্ডব একটা ঘটনা রয়েছে আপনি ভালো করেই হয়তো জানেন.. তাদের মধ্যে বড় ভাই যে ছিল সে একদিন তাদের ধর্মজাযককে জিজ্ঞেস করল, আমরা আমাদের পূর্বপুরুষদের কিভাবে সন্তুষ্ট করতে পারি..? তখন তিনি বললেন, যদি তোমরা শাক-সবজি উৎসর্গ করো তাহলে তারা সন্তুষ্ট থাকবে ১ মাস, যদি মাছ করো তাহলে ২ মাস, আর যদি খরঘোশ করো ৩ মাস, যদি ছাগল করো তাহলে ৫ মাস, এভাবে বলতে থাকলেন এবং ১১ নাম্বারে বললেন যদি ষাড়-গরু উৎসর্গ করো তাহলে ১১ মাস, আর যদি গরু উৎসর্গ করো তাহলে ১২ মাস তাহলে গরুর গোশত কতই না প্রিয় ছিল। তাহলে সন্তুষ্ট আমরা কেন তাদের করব না..?? এরকম প্রচুর কথা হিন্দু ধর্মগ্রন্থে আছে..। ২ পার্ট নেক্সট কমেন্ট এ
২য় পার্ট... কুরবানী...
এরকম প্রচুর কথা হিন্দু ধর্মগ্রন্থে আছে..।তাহলে হিন্দু ধর্মেই বলা হইছে গরু খাওয়ার কথা। আপনারা এখনি পড়ুন আপনাদের ধর্মগ্রন্থগুলো তাহলে বুঝবেন জীবনের মূল উদ্দেশ্য। বিশ্বাস করুন আপনি যদি আপনার ধর্মগ্রন্থ পড়েন তাহলে আপনার জীবনের মূল উদ্দেশ্য ঠিকই বুঝতে পারবেন। যাই হোক মূল কথায় আসি, অনেকে বলে জীব হত্যা মহাপাপ। তাহলে গাছের কি জীবন নাই..?? জীবন আছে..। আমরা প্রতিনিয়ত কত গাছ হত্যা করছি, কই তাতে তো কেউ প্রতিবাদ জানায় না..। এখন বলবেন গাছ ব্যাথা পায় না..। আচ্ছা তর্কের খাতিরে মেনে নিলাম। এখন বিজ্ঞান বলে আমরা মানুষেরা যে শব্দ শুনতে পাই তার কম্পনাঙ্ক ২০ সাইকেল পার সেকেন্ড থেকে ২০ হাজার পার সেকেন্ডে। এর নিচে বা উপরে হলে আমরা শুনতে পাইনা..। বর্তমানে বিজ্ঞান বলে গাছ-পালা কান্না-কাটিও করে। কিন্ত মানুষ সেটা শুনতে পায় না। আমেরিকার এক কৃষক একটি যন্ত্র বানায় যা দিয়ে গাছের কান্না শোনা যায়..। এবং জানতে পারবে কখন গাছের পানি লাগবে। তখন হইত বলবেন আচ্ছা ঠিক আছে মানলাম গাছ পালা যন্ত্রণা অনুভব করতে পারে। তবে এদের ২ টা বা ৩ টা ইন্দ্রিয় কম আছে..। তাই পশু-পাখি হত্যার চেয়ে গাছ-পালা হত্যা কম পাপ কারন পশু-পাখির ইন্দ্রিয় ৫ টা। আচ্ছা তর্কের খাতিরে মানলাম গাছ হত্যা কম পাপ। কিছু মনে করবেন না, এখন ধরুন আপনার ভাই অন্ধ আর বয়রা কেউ আপনার ভাইকে হত্যা করল এখন আপনি কি বলবেন জর্জ সাহেব তাকে কম শাস্তি দেন কারন সে ছিল অন্ধ ও বয়রা। কিন্তু না আপনি তখন জর্জকে বলবেন আপনি তাকে আরো বেশি শাস্তি দেন কারন আমার ভাই দেখতে ও শুনতে পারত না..। আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেছেন সূরা বাকারা আয়াত ১৬৮ তোমরা বৈধ ও পবিত্র বস্ত থেকে আহার করো..। এছাড়াও অমুসলিমরা যদি ননভেজ খাবার খেতে না চান আমাদের কোন আপত্তি নাই। অমুসলিমরা ননভেজ খাবার না খেলে আমাদের জন্য ভালো। কারন তারাও যদি খায় গোশতের দাম বেড়ে যাবে। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ আরো বলেন, সূরা বাকারা আয়াত ২৯ পৃথিবীতে যা কিছু আছে তা শুধু তোমাদের (মানুষ) জন্য। আমরা পৃথিবীর কারো বা কোন কিছুর সামনে মাথা নত করি না। কারন, আল্লাহ সব কিছুর উপর আমাদের শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন। আমি কিন্তু বলছি না আপনারা প্রাণী খাবেন না। অবশ্যই খাবেন কারন আপনাদের ধর্মগ্রন্থেই তো আছে..। আল্লাহ আমাদের সবাইকে খাওয়ার অনুমতি দিয়েছেন তাই আমরা হালাল প্রাণী খাই..।
অপেক্ষায় ছিলাম আমার কলিজার ভিডিও দেখার জন্য। অনেক ভালোবাসি জাকির নায়েক কে❤️
আমরা মুসলিমরা কুরআন হাদিস অনুযায়ী জীবন চালাতে চেষ্টা করি। কুরআন হাদিস বাদে আমরা অন্য কিছু বিশ্বাস করি না।
Koran lakse ke vai
ডক্টর জাকির নায়েক ভিডিও বেশি করে দেন
❤
ডাঃ জাকির নায়েকের ভিডিও নিয়মিত চাই
আল্লাহ ছাড়া এবাদত করার মতো কোনো সঠিক উপাস্য নেই।
যার যার ধর্ম তার তার কাছে প্রিয়,, আশা করি নিজের রায় নিজের কাছেই রাখবেন
@@nejhumariyan4036 😡😡😡😡
জদিও ছিলো তাহলে বেপারটা এমন হবে যেমন ইছানবীকে খিরিষটানরা যেভাবে তাকে রবভাবে
@@nejhumariyan4036 vul poth theke fire ason vai amar
@@nejhumariyan4036 অবশ্যই যার যার ধর্ম তার তার কাছে প্রিয় ,, কিন্তু আমরা আল্লাহ বলে বুঝায় যিনি সৃষ্টি জগতের স্রষ্টা তাকে তো অবশ্যই আপনি এবং আমরা যে ধর্মের লোক হয়না কেন অবশ্যই আমাদের একজন সৃষ্টিকর্তাই সৃষ্টি করেছেন,,যদি সকল ধর্ম দেখেন তাহলে সার কথা একটাই এই বিশ্ব ভূবনে ঐ দূর অন্তরৃখে যা কিছু আছে সবই একজন স্রষ্টাই সৃষ্টি করেছেন আর তার দিকেই আমাদের মহা যাত্রা ,,আর এই স্রষ্টাকেই আমরা মুসলিমরা বলে থাকি আল্লাহ ,,, আমাদের সকলের উচিত শুধু মাত্র তার ঊপাসনা করা অন্য কারও নয়,,এই কথায় বিরুপ মন্তব্য করার কিছু নেই যদি আপনি নাস্তিক না হন তবে আপনার আমার অবশ্যই একজন স্রষ্টা আছে তাহলে আমাদের উচিত তার উপাসনা করা ,, এখানে আমরা আল্লাহ বলে তো অন্য কাউকে বোঝাচ্ছি না আসলে আল্লাহ ভগবান যাই বলেন তিনি কিন্তু একজন,
জাকির নায়েকের ভিডিও দেয়ার জন্য সাবস্ক্রাইব করলাম
পয়গম্বর মানে বার্তাবাহক,নবী-রাসূল, মেসেঞ্জার।
শিলাজিৎ ও সুদিপ্তা বা হিন্দু ভাই ও বোনেরা একটা কথা ভালো করে শুনবেন অসম্মানের জন্য বলছিনা, জানার জন্য বলছি। ইসলাম ধর্ম সর্বসময় মানুষকে বুঝানের জন্য প্রস্তুত ততক্ষণ পর্যন্ত বুঝাবে যতক্ষণ পর্যন্ত ব্যাক্তি বুঝতে চায়। ইসলাম চায় শান্তি এবং ইসলাম চায় সমাধান। আমার প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সমস্ত উম্মতকে জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর জন্য সর্বপরি চেষ্টা করে গেছেন।
I love হযরত মুহাম্মদ( সঃ)💓💓
বুঝের মানুষকে বুজাইলে বুঝে, অবুঝ মানুষ কখনো বুঝেনা
চুপ থাকা যায়না না?
ধন্যবাদ আপনাদের! আরো বিডিও চাই জাকির নায়েক এর
হিন্দু ধর্মে মোঃ সাঃ , এই ভিডিও টি রিয়েকশন দিন বাকি সব বুঝতে পারবেন
" এই কোরআন তো বিশ্বজাহানের পালনকর্তার নিকট হইতে অবতীর্ণ (সূরা শূআরা:১৯২)"
জাকির নায়েকের আরও ভিডিও দেখতে চাই
শীলাজিত/সুদীপ্তা,
আমাদের একটি সূরাই আছে যটাতে বলা আছে,ঃ "লাকুম দীনিকুম, ওয়ালিয়াদীন ! " অর্থাত, তোমার ধর্ম তোমার কাছে, আমার ধর্ম আমার! "
Bhai eta si desh er jonno jekhan e musolman er sonkha kom (minority)
R jekhan e majority te acha musolman sekhan e ralib chalib galib (kashmiri)
Means: exodus, convert or Die. In other words JIHAD !!!
আসসালামু আলাইকুম। আপনারা কেমন আছেন। আশা করি ভালো আলহামদুলিল্লাহ। আপনাদের জন্য দোয়া করি সব সময় ভালো থাকে।। কোরআনে আল্লাহ বলেছেন পৃথিবীতে নবী রাসূল এসেছিলেন এক লক্ষ 24000। কিন্তু যারা যখন এসেছিলে তখন আল্লাহ বলেছিলেন যখন যে নবী করিম আসবে ওই নবীকে অনুসরণ কর এই নবী চলে যাওয়ার পর আপনাকে আর অনুসরণ করতে হবে না। আল্লাহ বলেছেন আমাদের সর্বশেষ নবী রাসুল জনাব মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তাকে অনুসরণ করতে হবে তাকে ফলো করতে হবে আর জীবন আদর্শকে মেনে নিতে হবে এবং আল্লাহর কিতাব কুরআন শরীফকে মেনে নিতে হবে। এটা আল্লাহ বলেছেন পৃথিবীর সমগ্র মানবজাতির জন্য। এখন মুসলিম যারা তারা তো সবাই মানে বিশ্বাস করে। অমুসলিম যারা তারা মানে না সেটা তাদের ব্যাপার সবাইকে স্বাধীন করে দেওয়া হয়েছে পৃথিবীতে। পৃথিবীতে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান বা আরব বিভিন্ন জাতি আল্লাহ সবাইকে বলেছেন যখন যে নবী এসেছিল ওই নবীকে ওই সময়ের জন্য মানতে হবে ওই সময় চলে গেছে শেষ নবীকে সবাইকে মেনে নিতে হবে এটা আল্লাহ পরিষ্কার বলে দিয়েছেন কুরআনে। হিন্দু ধর্মে লিখা আছে আমাদের নবীর নাম বাবার নাম এবং মায়ের নাম বলা হয়েছে তাকে মানার জন্য এবং কেউ মানে এবং কেউ মানে না সেটা তাদের ব্যাপার প্রত্যেক ধর্মগ্রন্থে বিশ্ব নবীর নাম লিখা আছে বলা হয়েছে। পৃথিবীর সবাইকে বলা হয়েছে এই শেষ নবীকে মেনে নিতে হবে আল্লাহ বলছেন এরপরে আর কোন নবী আসবে না পৃথিবীতে তিনিই শেষ নবী এখন কেউ মানে কেউ মানে না তাদের ব্যাপার আল্লাহ করিম আল্লাহ হাফেজ ।
এজন্যই অন্য ধর্মের লোক জান্নাতে যেতে পারবে না কারণ আল্লাহর সাথে আপনারা সরিক করেন।আল্লাহ এক তাঁর কোনো সরিক নাই,কিন্তু আপনারা এটাই করেন।ইশ্বর বাদেও অন্য কারো কাছে মাথা নত করেন। আশা করি ইসলামের পথে আসবেন কারণ ইসলামই একমাত্র সত্য ধর্ম।যার জন্য অনেকে ইসলাম কবুল করছেন।
No need.. Neverr
Tomader aita e sommossa last a aisa bolo islam ☪️ grohon koro ai kotha ta na bolle hoi na tmader allah ki bolse je hindu der islam a niya aso mc 😊
আল্লাহ এক ও সর্বশ্রেষ্ঠ.. আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নাই.. হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর প্রেরিত রাসুল ও বার্তাবাহক.. সৃস্টিকর্তা এক ধর্ম ও এক কিতাব ও এক.. 😍
জাকির নায়েকের ভিডিও বেশি বেশি করে দাও।ইনশাল্লাহ সঠিক টা জানতে পারবা।
আল্লাহ মহান। 💙
"হিন্দু ধর্মে মোহাম্মদ (সঃ)"
এই ভিডিওটা দেন,,,,
আপনাদের ধর্ম আমাদের ধর্ম বলতে কিছু নেই,,,,
ধর্ম একটাই,,,,
যুগে যুগে মানুষের সাথে সেটা আপডেট হয়েছে,,,,
জানার জন্য সকল ধর্মগ্রন্থগুলো নিয়ে গবেষণা করা লাগবে
আল্লাহতালা কখনো পৃথিবীতে আসে নি। কারো রূপে তিনি আসবেন ও না। তিনি তার বাণী প্রচার করার জন্য অসংখ্য নবী ও রাসূল প্রেরণ করেছেন এই দুনিয়াতে। কিছু নবী ও রাসুল হলেন, হযরত আদম (আঃ) হযরত ইব্রাহিম (আঃ) হযরত ইসমাইল (আঃ) হযরত ইউসুফ (আ:) হযরত মুসা (আঃ) হযরত দাউদ (আঃ) হযরত ঈসা (আঃ) ও হযরত মুহাম্মদ (সা:)।
ঈশ্বর মানুষ রুপে পৃথিবীতে কেন আসবেন? যদি তার আসার প্রয়োজন পড়তো তবে দূত বা ফেরেশতা বা আপনাদের ধর্ম মত অনুযায়ী দেবতা সৃষ্টি করার ই বা কি দরকার ছিলো? আর পয়গম্বর বলতে বোঝায় নবি বা রাসুল। যাদের কে মানুষদের মধ্য হতে আল্লাহ নির্বাচিত করেছেন। তাদের সবারই আলাদা আলাদা কিছু বিশেষত্ব ছিলো। যেমন টা আপনারা উল্লেখ করলেন। আর সেটা অবশ্যই ইশ্বর প্রদত্ত। কেননা ইশ্বরের বানী প্রচার করতে তাদের অনেক বাধার সম্মুখিন হতে হবে সেটা আল্লাহ ভালো ভাবেই জানতেন। আর তারা হয়েওছেন। তার মানে এই নয় যে তারা পরবর্তিতে ইশ্বর হয়ে গেছেন। ( নাউযুবিল্লাহ)। আপনাদের এই ধারনার মত করেই খ্রিষ্টানরা ইসা আঃ কে ইশ্বর মানে। কেননা ইসা আঃ এর এমন কিছু বিশেষত্ব ছিলো যা অন্য কোন নবির ছিলো না। যেমন মৃত মানুষকে জীবিত করা, জান্নাত থেকে খাবারের ব্যবস্থা করা, বোবাদের মুখ থেকে কথা বের করা, শ্বেতী রোগীদের ভালো করা। তিনি কিন্ত কখনোই বলেন নি তিনি ইশ্বর। তিনি বলেছেন আমি যা কিছু করি ইশ্বরের ইচ্ছায়। বাইবেলে এই বিষয়ের বিস্তর আলোচনা আছে। আপনাদের অবস্থাও খ্রিষ্টানদের মত। হতে পারে শ্রী কৃষ্ণ, শ্রী রাম দের অলোইকিক ক্ষমতা ছিলো। মানে তারা ইশ্বরের নির্বাচিত ব্যাক্তি হয়ে থাকতে পারেন। বেদ, উপনিষদের কোথাও নেই যে এরা ইশ্বর। কিন্ত আল্লাহ ছাড়া কাউকে ইশ্বর মানাটাই ইসলাম মতে শির্ক। এর কোন ক্ষমা নেই।
ভাইয়া আপনি ঠিক বলেছেন কি করে অমুসলিমদের বুঝাবো জানিনা
পয়গম্বর মানে হচ্ছে নবী আমাদের প্রিয় নবী, বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তিনি ছিলেন শ্রেষ্ঠ নবী এবং আখেরি নবী সকল সকলের শান, মান আমাদের কলিজার টুকরা পেয়ারা নবী যার সুপারিশ ছাড়া আমরা জান্নাতে যেতে পারবো না তার দেখানো পথ অনুসরণ না করলে আমরা কেউই জান্নাতে যেতে পারবো না হে মহান রাব্বুল আলামীন সর্বশক্তিমান "আল্লাহ" তুমি আমাদের প্রিয় নবীর উসিলায় আমাদের ক্ষমা করে দাও মাফ করে দাও আমিন সুম্মা আমীন ।।।
আমি বাংলাদেশ থেকে
তোমাদের প্রতি রহিল প্রাণ ঢালা ভালোবাসা মন থেকে শ্রদ্ধা
Onnek Valo laglo.thanks ato Valo video te reaction daor Jonno.
ইসলাম সম্পর্কে এত কিছু জেনেও যদি আপনারা আপনাদের রবের প্রতি ইমান না আনেন তাহলে কিয়ামতের দিন আপনাদের মত হতভাগা আর কেউ হবে না। আমি আপনাদের হেদায়েতের জন্য পরম করুণাময়ের কাছে দোয়া করি।
সঠিক কথা বলেছেন ভাই
Kaoke force korle kicchu kora jae na especially religion er bepare amra Khali tadr Islam er proti dawat dite pari decision tadr upor .
হযরত মারিয়াম (আঃ) এর একটি ভিডিও দিন প্লিজ ❤️🙂🙏
🇧🇩🇲🇺 Salam Walekum brother sister how are you I am from Bangladesh now Mauritius thank you in new video Dr Zakir Naik 7 day for day new video Dr Zakir Naik
Dr z
ডক্টর জাকির নায়েক ভিডিও বেশি করে দেন
বিভিন্ন পয়গম্বরের অনুসারীরা আজকে বিভিন্ন জাতীর নামে বিশ্বে রয়েছে।
জাকির নায়েকের আরও বেশি ভিডিও দিবেন
হতে পারে। ভারতবর্ষে প্রথম মানব নবী আদম(Adam)(মনু) অবতীর্ণ হয়েছেলিন।তাঁর অনেক বংশধরের কবর ভারতবর্ষে আছে। যারা অনেকেই নবী ছিলেন।
সম্ভবতঃ তাদের ভিন্ন নামে ডাকা হতো।
আর ভারতের মতো সুপ্রাচীন জাতিতে আল্লাহ অবশ্যই কোন না কোন নবী রাসূল প্রেরণ করেছিলেন।
রামকৃষ্ণ, বৌদ্ধ নবী হলেও হতে পারেন।
আল্লাহ ভালো জানেন।
Pagol
@@marjinakhatun534 মাথামোটা জ্ঞানী! পারলে যুক্তি,রেফারেন্স দিয়ে উত্তর দে! আবোলতাবোল বকিস না।
love From Dubai ❤️🇧🇩
Love you bro 😘😙 love from Bangladesh 🇧🇩💯♥️😈🤟
আপনাদের ধর্মেও রয়েছে,হজরত মোহাম্মদ সঃ কে মানার জন্য, ভালো থাকবেন।
আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দিক এই দোয়াই করি
পুরো ভিডিও আছে,,,,ইউটুবে দেখে নিয়েন,,, ভাইয়া,,,আপু,,??🥰🥰🥰
আল্লাহ যেন আপনাদের হেদায়েত দেন যাতে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচতে পরেন
হিন্দু ধর্মে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কথা আছে এই নিয়ে জাকির নায়েক এর রিয়াকশন দেন।
আপু আপনাকে ও ইসলামের প্রতি হেদায়েত দান করুক..AmiN
Heta mc
কেয়ামতের দিন আল্লাহ যখন আপনাদের প্রশ্ন করবেন যে তুমাদের কাছে কি কোন বারতা জাইনি তখন তারা বলবে গেছিল কিন্তু আমরা অবিশ্বাস করেছিলাম
কুরবানী নিয়ে বিজ্ঞান ভিত্তিক ভিডিও দেবেন
Tomra 2 jon onk cute mashAllah
আপনারা মনে হয় শেষর কথাটা খেয়াল করেননি, তারা যদি পয়গম্বর হয়েও থাকেন, সেটা ছিলো নির্দিষ্ট একটা সময়ের জন্য এবং নির্দিষ্ট একটা জাতির জন্য, কিন্তু মানতে হবে সবাইকে সর্বশেষ ও চুরান্ত নবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে, তাকে পাঠানো হয়েছে সারা পৃথিবীর মানুষের হেদায়েতের জন্য, এবং আমাদের সৃষ্টি কর্তার যে নির্দেশ গুলো পুরো পৃথিবীর মানুষের জন্য ছিলো তা বিশ্ব নবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি এর মাধ্যমে পাঠানো হয়েছে, তা উল্লেখ করা আছে পবিএ কোরআন শরিফএ।
Dr jakir nayek er video cay aro
ডক্টর জাকির নায়েকের আরও ভিডিও চাই।
zakir naik ar aro video cai..
আল্লাহ ইজ ওয়ান আল্লাহর পরিচয় সুরা ইখলাস জান্নাতে পাবেন অফুরন্ত হায়াত অফুরন্ত রিজিক অফুরন্ত সুখ আল্লাহর দীদার ❤️ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ❤
মন খারাপ করোনা তোমরা বুল পথে আছ,কারন আল্লাহ নিজেই বলেছেন ইসলামকে সবার কাছে পৌছে দিবে,তাই তোমাদের কাছেও পৌছে গেছে,মানা আর না মানা তোমাদের ইচ্ছে ,না মানলে পর কালে ভয়ানক আজাব আছে ,তোমাদের দর্মে আছে ইসলাম ও আখেরি নবীর কথা,আর ইসলামকে ফলো করতে,আর কল্কি অবতর মানে বিশ্ব নবীর কথা বলা হয়েছে
Kub Valo laglo
(Surah nisa) ১১৬. নিশ্চয়ই আল্লাহ তাঁর সাথে শরিক করার অপরাধ ক্ষমা করেন না। এছাড়া অন্য অপরাধের জন্যে যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করেন। কেউ আল্লাহর সাথে শরিক করলে সে মারাত্মকভাবে পথভ্রষ্ট হয়। ১১৭. আল্লাহর বদলে ওরা তখন মূর্তি ও শয়তানকে উপাস্য হিসেবে গ্রহণ করে। ১১৮-১১৯. আল্লাহ যখন শয়তানকে লানত করেন, তখন সে বলে, ‘আমি তোমার বান্দাদের একটা অংশকে অবশ্যই আমার অনুসারী বানাব। আমি তাদের বিভ্রান্ত ও পথভ্রষ্ট করব। তাদের ভেতরে মোহ ও আসক্তি সৃষ্টি করব। আমার নির্দেশে তারা দেবদেবীকে উৎসর্গ করার জন্যে পশুর কর্ণচ্ছেদ করবে। আমার নির্দেশে তারা স্রষ্টার সৃষ্টির বিকৃতি ঘটাবে।’ (অতএব শুনে রাখো) আল্লাহর পরিবর্তে শয়তানকে যে তার প্রভু হিসেবে গ্রহণ করবে, সে সুস্পষ্ট ভয়ংকর ক্ষতির সম্মুখীন হবে। ১২০. শয়তান ওদের আশ্বস্ত করে, হৃদয়ে অন্ধ মোহ ও আসক্তি সৃষ্টি করে। আসলে শয়তানের আশ্বাস তো ছলনামাত্র। ১২১. নিঃসন্দেহে শয়তান-অনুসারীদের বাসস্থান হবে জাহান্নাম। এ থেকে ওরা কোনো নিষ্কৃতি পাবে না।
কল্কি অবতার ও মুহাম্মদ সম্পর্কে একটি রিয়েকশন চাই।
আল্লাহ তায়ালা আপনাদেরকে হেদায়েত দিক
Khub valo laglo...
ভাই আপনাদের ভিডিওগুলা ভালো লাগে
আমি সিওর যে কৃষ্ণ শ্রীরাম এরা নবী ছিলেন না কারণ আল্লাহ যতজন নবী পাঠিয়েছে তারা সকলেই এক আল্লাহ কে বিশ্বাস করতে আর এক আল্লাহর কথাই বলতো ।
Ertugrul Ghazi Ar Osman ghazi series niye video korun please
Dr jakir nayek er video cay besy
এতি তাড়াতাড়ি মুসলমান হয়ে যান।
যত পয়গম্বর এসেছেন সবাই এসেছেন একটা জাতির জন্য বা একটা নির্দিষ্ট সময়ের বাট যেহেতু শেষ নবী তাই তিনি শুধু কোন জাতির জন্য আসেন নি কারন সে শেষ নবী এর পর কেউ আসবে না, আর না আসলে সবার কি হবে তাই শেষ নবী সবার সবার জন্য।
এরকম ভিডিও আরো চাই
love u vaiya...🥰🥰
ইশ্বরের দূত কিভাবে ইশ্বর হতে পারে!!?
আপনার ভিডিও অনেক উপভোগ করি
Congratulations on 86k
Thank you so much 🥰
আমিন
দিদি রাম, এবং
কৃষ্ণ,যদি ও নবী হলেও আপনি মানতে হবে শেষ এবং চুড়ান্ত নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে।কারন বাইবেল পড়লে বুঝতে পারবেন শেষ নবী মোহাম্মদ সাঃ নাম উল্লেখ আছে। বৌদ্ধ ধর্মের গ্রন্থতে উল্লেখ করা হয়েছে শেষ এবং চুড়ান্ত নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নাম। হিন্দু ধর্মের পবিত্র গ্রন্থের মধ্যে উল্লেখ করা হয়েছে।যেমন রিক বেদ, জুজুর বেদ ,অথর্ব বেদ, উপনিষদ আরো অনেক গ্রন্থতে উল্লেখ করা হয়েছে। হয়রত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শেষ এবং চুড়ান্ত নবী।সবাই তাকে অনুসরণ করতে হবে। পৃথিবীতে মানুষ যেই যেখানে থাকুন না কেন ।সবাই শেষ এবং চুড়ান্ত নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে মানতে হবে এবং তাহার দেওয়া নামাজ, রোজা, হজ্ব, জাকাত, মানতে হবে। অনুসরন অনুকরণ করতে হবে।না হয় সত্যি কারের মানুষ হতে পারবেন না। তিনি সব নবীদের সম্রাট। তিনি এক মাএ নবী সৃষ্টিকর্তার কাছে সুপারিশ করবেন।আর কোন নবী মহান ঈশ্বরের সামনে যেতে পারবেন না। এমন কি নবীদের জন্য ও তিনি সুপারিশ দাতা হবেন। সব ধর্ম আসছে কিছু দিনের এবং সময়ের জন্য। ইসলাম ধর্ম এসেছেন ১৫০০ পূর্বে থেকে কেয়ামত পর্যন্ত থাকবে। দিদি আপনাদের কে নিয়ে জান্নাতে যেতে চাই। এবং সব নবী রাসূল কে এবং মহান সৃষ্টিকর্তা কে দেখতে চাই ।ইনশাআল্লাহ।নবী কে বেশি বেশি ভালবাসেন আপনি স্বপ্নে দেখতে পাবেন।ধন্যবাদ আপনাকে নাজের তালুকদার চট্টগ্রামে বাংলাদেশ থেকে।
Jakir Naik Ari video chai
আল্লাহু আকবার আল্লাহ
জাকির নায়েক একজন ইসলামিক স্কলারস
আমার একটা প্রশ্ন ছিল
ইসলামিক ভিডিও দেখলে আপনাদের
সমস্যা হয় না বাসা থেকে এবং পাড়া প্রতিবেশী থেকে
প্লিজ একটু জানাবেন
Thanks api and vaia
🇧🇩🇲🇺🤲 Salaam alaikum brother sister how are you next time Shri Shri Ravi Shankar Dr Zakir Naik debate video upload
Allah hu akbar love you jakir naik
ইহুদি ও খ্রিস্টানদের নবীদের নাম কুরআনে আছে কিন্তু হিন্দুদের একজনের নাম নেই কেন সব কিছু এখানে স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে আপনারা খারাপ পাবেন বললাম না
আমার মনে হয় ইচ্ছে করেই ভিডিওটি কাটে বা শর্ট করে প্রচার করা হয়েছে
Raj bro motovlog 2 reaction chaii😍😍
👍👍🥀🌷💚
শিলা জিৎ দাদা আপনি কি ভাবে বোললেন যে এই সব পরবর্তীতে ঈশ্বর রুপ নিয়ে ছিলো
আপনাদের কথার কোন আগা মাথা আছে, আপনারা নিজেরাই বলেন আর মানেন ঈশ্বর মাত্র একজন, তাহলে
ঐসব মানুষ পরবর্তীতে ঈশ্বর কি করে হয়,এটা কিন্তুু আল্লাহর সাথে শীর্ক করা আর ইসলাম ধর্মে এটাই সব থেকে বড় পাপ মনে রাখবেন,
ইবাদতের একমাত্র যোগ্য হচ্ছে আল্লাহ
তা ছাড়া আর কারো অধিকার নাই
মনে রাখবেন
আল্লাহ যাকে হেদায়েত দান করেন, শুধুই সে হেদায়েত প্রাপ্ত হবেন, যেকোন বিষয় আপডেট ভারসন গুরুত্বপূর্ণ, কোরআন আপডেট ভারসন, কোরআন নাজিল হবার পর যাবতীয় নবী ও কিতাব স্থগিত হয়েছে, তাই কি সঠিক খুজে পথ চলুন
আমরা এক আল্লার ওপর বিশ্বাস করি,,,
অন্য কোনো ধর্মে বিশ্বাসী নই,,,,,,,
আর যারা অন্য ধর্ম এ আছে, তারা যতক্ষণ পর্যন্ত ইসলাম ধর্মে না আসবে বা কালেমা পড়ে মুসলমান না হবে,,
তারা মারা গেলে সরাসরি জাহান্নামী হবে,,,,
কারণ তাদের বুঝার অনেক টাইম দিয়েছিলেন আল্লাহ, কিন্তু তারা বুজেও না বুঝার ভান করে ছিলেন,,,
তাই সবাইকে আল্লার পথে আসার আহ্বান জানাচ্ছি,,,
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুজ দান করুক ,, আমিন
দিদি এবং দাদা, অনেক ভালো লাগলো আপনার কথা আপনাদের কথা, ভগবানের সংজ্ঞা কি? আগে সেটা জানা দরকার।, খ্রিস্টানরা চার্চে যায় হিন্দুরা মন্দিরে যায় মুসলিমরা মসজিদে যায়, হিন্দু ধর্মে বর্ণিত আছে ভগবানের সংজ্ঞা, আগে সেই সংজ্ঞাটা ভালো করে বুঝে আসেন তারপরে আপনার অভিব্যক্তি ব্যক্ত করবেন
Pura clip ache But apnara kete dichen😀😀
আপনার যদি মনে হয় আমরা ভিডিও কেটে দিয়েছি , description box এ মূল ভিডিওটির লিংক দেওয়া আছে ঘুরে আসতে পারেন 🙏
@@bongviewsভিড়িও এর কাটা অংশে আপনাদের ধর্ম গ্রন্থে হযরত মুহাম্মদ (স) এর কথা বলা হয়েছে যা ডা. জাকির নায়েক ব্যাখ্যা করে বলেছেন।আপনারা চাইলে তা ইউটিবে দেখতে পারেন।
দাদা হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর কথা আপনাদের ধর্মগ্রন্থেও উল্লেখ রয়েছে আপনি ডক্টর জাকির নায়েকের পুরো ভিডিওটি দেখলে বুঝতে পারবেন আপনাদের ধর্মগ্রন্থে কোথায় বলা আছে
Raj bro er "moto vlog 2" er reaction chai plzz!
Great
Good
আমাদের ধর্মে বলা হয়েছে ঈশ্বর মানুষের বিপদে কাউকে পেরন করেন না বরং নিজে স্বরূপ পেরন করেন। তাই শ্রী রাম, শ্রী কৃষ্ণ ঈশ্বরের পেরিত ঈশ্বরের নিজের স্বরূপ। তাই তাঁরা আমাদের কাছে ঈশ্বরের সমান। তাঁরা ঈশ্বরের কোনো দূত নন তারা নিজেরাই ঈশ্বরের স্বরূপ।।
tumi ki pagol na boddho unmad? Islamer name mitthachar koi paiso manush rupi saytan? LA ILA HA ILLALLAH, Allah ek, tini sara onno kono upasso nei, r Allah nije bolesen ei prithibir mullo jodi Allahr kase ekta moshar pakhar somotullo hoto tahole Allah duniyate kono kaferk ek dhok panio ditenna, tar mane Allahr kase ei khudro yusso prithibi ekta moshar pakhar porimano mullo nei, Allah k bichar diboser ag porjonto kokhnoi keu dekhbena,
দূর মিয়া আজগবি কথা ঈশ্বর কেনো নিজের স্বরুপ নিয়ে পৃথিবীতে আসার কি দরকার বলেন তো ভাই?
পূর্ববর্তী নবিদের অনেক জাতিরাই তাদের কাছে আসা নবিকে পরবর্তিতে ঈশ্বর বলে আখ্যাইত করেছেন।যেমন ঈসা (আ) বা যীশু কে খ্রীস্ট ধর্মের লোকেরা ঈশ্বর বলে থাকেন।কিন্তু তিনি ঈশ্বর না বরং ঈশ্বর প্রেরিত মহাপুরুষ বা নবি ছিলেন।
💖💖💖💖
দয়া করে লাষ্টের ভিডিও টি দেখবেন ।তাহলেই সত্যের উপলদ্ধি করতে পারবেন,প্লিজ এড়িয়ে যাবেন না
Ertugrul ghazi Osman ghazi puro world e onek famous series, please niye ashun
আল্লাহ একজনি
Please react to the rest of the part on Kalki Avatar. You will understand better about prophet Muhammad SAW
আমার তরফ থেকে একটা মেসেজ আপনাদের জন্য , মানুষ কখনো ঈশ্বর হতে পারেনা , পারেনা , পারেনা এবং পারে না। ধরেন একটা উদাহরণ আমি একটা কম্পিউটার বানিয়েছি মানে কম্পিউটারে কিছু প্রবলেম হয়েছে তাই বলে কি আমাকে কম্পিউটারের ভিতর ঢুকে কম্পিউটার ঠিক করতে হবে অবশ্যই না আমি কম্পিউটারে বাইরে থাকে এটা ঠিক করতে পারি বিভিন্ন মাধ্যমে বা চেষ্টা করতে পারি। এখন চিন্তা করে দেখেন গভীরভাবে এখন কি পৃথিবীতে অশান্তি হওয়ার কারণে বা বে লাইনে মানুষ চলে যাওয়ার কারণে এখন কি আল্লাহর কোন দরকার আছে যে পৃথিবীতে এসে মানুষকে শান্তির বাণী দেওয়া পৌঁছানোর জন্য অবশ্যই না অবশ্যই না এজন্যই আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এক লক্ষ 24 হাজার পয়গম্বর এর মধ্যে সর্ব শ্রেষ্ঠ নবী এবং আখের নবী হচ্ছেন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম উনার পরে আর কোন নবী আসবেন না এরপরই সবকিছু সমাপ্ত মানে কেয়ামত কেয়ামত খুবই নিকটে । তাই বলি ১ লক্ষ ২৪ হাজার পয়গম্বরকে এই দুনিয়াতে প্রেরণ করেছেন বিভিন্ন জাতিকে সতর্ক করেছেন আল্লাহ ছাড়া কোন উপাস্য নেই তিনি এক অদ্বিতীয়।
রক্ত মাংশের মানুষ আর অদৃশ্য পরম ব্রম্ভ দুই আলাদা।রক্ত মাংসের মানুষ প্রভু নয়।
Didi tumi kintu juss onek sundor tumi