সুদ-ঘুষের বয়ানে চাকরি গেল ইমামের | News24 Special
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 4 ก.ค. 2024
- সুদ-ঘুষের বয়ানে চাকরি গেল ইমামের | News24 Special
#News24 #News_24 #News24_news
Stay up-to-date with the latest news and current events with NEWS24. As one of the leading news channels in Bangladesh, we provide accurate and comprehensive coverage of both local and international news, politics, economics, sports, entertainment, and more. Our team of experienced journalists and reporters are dedicated to bringing you in-depth analysis and expert commentary on the stories that matter most to Bangladeshis.
With a strong online presence, NEWS24 has become one of the most trusted sources of news and information in Bangladesh. Its website, social media pages, and TH-cam channels provide comprehensive coverage of breaking news, in-depth analysis, and exclusive interviews with newsmakers and experts.
So, if you're looking for reliable and comprehensive news coverage, turn to NEWS24. Don't forget to subscribe to our TH-cam channel and follow us on social media for the latest updates and news stories.
FOLLOW NEWS24 FOR MORE UPDATES:
Stay connected with us on our social media platforms to get the latest news and updates. Subscribe to our TH-cam channels for exclusive content, including breaking news, in-depth analysis, and expert commentary. Follow our Facebook pages and join our groups to engage with our community and stay informed on the stories that matter most. Don't forget to follow us on Instagram and Twitter to get real-time updates on the go.
Find NEWS24 on Social Media:
Subscribe to our TH-cam Channels:
NEWS24: / @news24tv
News24 Extra: / @news24extra15
Daily News24: / @dailynews24x7daily
NEWS24 Television: / @news24television90
NEWS24 Sports: / @newssports-qn1ot
Follow our Facebook Pages:
NEWS24: / news24bd.tv
NEWS24 Digital: / n24digital
NEWS24 Online: / news24tvonline
NEWS24 Entertainment: / news24.ent
NEWS24 Sports: / n24sports
নিউজ২৪: / news24.uncut
Join our Facebook Groups:
News24: / 830163528196659
NEWS24 Bangladesh: / news24bangladesh
Follow NEWS24 on Instagram
NEWS24 TV: / news24bdofficial
Follow NEWS24 Twitter
NEWS24: / news24online4
Visit NEWS24 Official website: www.news24bd.tv/
COPYRIGHT DISCLAIMER:
Some contents are used for educational, informational, and entertainment purposes only. We strive to ensure that all content used in our videos is either original, licensed, or falls under the fair use doctrine of copyright law.
Copyright Disclaimer under Section 107 of the Copyright Act 1976, allows for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational, or personal use tips the balance in favor of fair use.
We respect the intellectual property rights of others, and we ask that our viewers do the same. If you believe that your copyright or intellectual property rights have been infringed upon, please contact us at youtube@news24bd.tv. We will promptly investigate and remove any infringing content upon notification.
Note: If you wish to share our videos, please make sure to embed the link and share the original source. Please avoid other methods of copying or duplicating the video, and help us support anti-piracy measures in any way you can.
Thank you,
NEWS24 Team
© Copyright 2024, NEWS24. All Rights Reserved.
যারা হুজুরের পক্ষে ছিল,তারা ১০০% ঠিকই করেছে।
সম্মানের সাথে ইমাম কে ফিরিয়ে আনা হোক। ইমাম সাহেবকে পুনঃবহাল করার জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি।
আপনাদের বিবেকের আদালত থেকে রায় নিয়ে পক্ষ নিন।এখন আর চুপ করে সহ্য করে থাকার সময় না।কোরআনের পাপীরা ইসলামের পাপীরা ও Sorry পাখিরা এই আলোচনা গুলো করেছেন।আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।এখনো সময় আছে সঠিক পথে আসুন। We Happy people পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে খারাপ কে ভালো ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।তথ্যটি প্রচার করে জনগনদের জানান দিন নইলে জাতির সাথে গরীব জনগনদের সাথে বেঈমানী করা হবে ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
ঠিক বলেছেন এর বিরুদ্ধে সকলে প্রতিবাদ করার জন্য সবাইকে অনুরোধ করব
ঐ মসজিদ কমেটিকে বিলুপ্ত করে কঠোর ভাবে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
কেন ক্ষমা চাইবে প্রশ্নেই আসে না ওরা যা করছে ঠিক করছে । ওদেরকে যারা এক ঘরে করছে তাদের কঠিন বিচার হওয়া উচিৎ
যারা একঘরে করেছে সেই কমিটি - কে মামলা র আওতায় আনা হোক ও উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হোক , মুরখ কমিটি ।
100% ঠিক বলছেন বরং তাদের ক্ষমা চাইতে হবে।
এখন মসজিদের সভাপতি, সেক্রেটারি হয় ইয়াবা কারবারি মাদক চোরাকারবারি তাদের আগে আইনের আওতায় এনে সুষ্ঠ বিচার কারা হোক
এই কাউন্সিলরকে আইনের আওতায় আনা হোক।
আপনাদের বিবেকের আদালত থেকে রায় নিয়ে পক্ষ নিন।এখন আর চুপ করে সহ্য করে থাকার সময় না।কোরআনের পাপীরা ইসলামের পাপীরা ও Sorry পাখিরা এই আলোচনা গুলো করেছেন।আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।এখনো সময় আছে সঠিক পথে আসুন। We Happy people পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে খারাপ কে ভালো ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।তথ্যটি প্রচার করে জনগনদের জানান দিন নইলে জাতির সাথে গরীব জনগনদের সাথে বেঈমানী করা হবে ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
Ryt.thai Bangladesh r thaka Holo na.alhumdulliah Valo achi
মসজিদ কমিটিকে অবশ্যই শাস্তির আওতায় আনা হোক
পরহেজগার লোক কোন সমাজ এখন ভালো বাসে না কারণ তার টাকা নাই সব টাকা ত এখন ঘুষখোর আর শোধ খোর এর কাছে বর্তমান সময়ে টাকা যার আছে তাকে সমাজ প্রাধান্য দিয়ে থাকে ইমাম ওয়ালাকে নয়
ইমাম সাহেব সফল।
বাংলাদেশের একটা মসজিদ নেই যেখানে কোন পরহেজগার লোক কমিটিতে আছে
কমিটিতে সমাজের বজ্জাত গুলোই থাকে।
আপনাদের বিবেকের আদালত থেকে রায় নিয়ে পক্ষ নিন।এখন আর চুপ করে সহ্য করে থাকার সময় না।কোরআনের পাপীরা ইসলামের পাপীরা ও Sorry পাখিরা এই আলোচনা গুলো করেছেন।আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।এখনো সময় আছে সঠিক পথে আসুন। We Happy people পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে খারাপ কে ভালো ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।তথ্যটি প্রচার করে জনগনদের জানান দিন নইলে জাতির সাথে গরীব জনগনদের সাথে বেঈমানী করা হবে ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
১০০০% সত্যি কথা । মসজিদ গুলো
নিয়ন্ত্রণে দেখবেন, এলাকায় সবচেয়ে বিখাউস গ্রুপ।
সব মসজিদ মাদ্রাসা দখল করে বসে আছে আওয়ামী লীগ ইসলাম বিদ্বেষীরা! তাই এই অবস্থা! অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানালেই তাকে থামিয়ে দেয়া হয়!
ভাই আমাদের কলেজ মসজিদে আছে এখানে সব ভালো ছাত্রদের কমিটিতে রাখা হয় সামান্য বিড়ি বা মেয়েদের প্রতি বেশি আসক্ত হলেও সে কমিটিতে কোনো পদ পায় না প্রতি বছর এই কমিটির মধ্যে পরিবর্তন আনা হয়🎉🎉🎉
কাউন্সিলরকে কঠোর শাস্তির আওতায় আনা উচিত
মসজিদ কমিটি বাতিল করে কঠিন শাস্তি দেওয়া হোক কমিটির সদস্য দের কে
কে শাস্তি দেবে যে দিবে তিনি ত শোধ খোর ন হয় ঘোষ খোর
চার পরিবার নয়, মাফ চাইবে সমাজের অসামাজিক মানুষগুলো। কারণ তারা সমাজের অসামাজিক কাজগুলোকে সমর্থন করেছে। বর্তমানে বাংলাদেশের একমাত্র কিছু আলেমসমাজ সত্য কথা বলার চেষ্টা করছেন। আর সেগুলোকে বাধা দেয়ার চেষ্টা করছে সমাজের কিছু অসভ্য মানুষ। এদের হাত থেকে আল্লাহ তুমি সকলকে হেফাজত কর। আমিন।
আপনাদের বিবেকের আদালত থেকে রায় নিয়ে পক্ষ নিন।এখন আর চুপ করে সহ্য করে থাকার সময় না।কোরআনের পাপীরা ইসলামের পাপীরা ও Sorry পাখিরা এই আলোচনা গুলো করেছেন।আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।এখনো সময় আছে সঠিক পথে আসুন। We Happy people পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে খারাপ কে ভালো ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।তথ্যটি প্রচার করে জনগনদের জানান দিন নইলে জাতির সাথে গরীব জনগনদের সাথে বেঈমানী করা হবে ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
কাউন্সিল এর বিচার হওয়া উচিত।
মসজিদ কমিটির সকলকে চার পরিবারের কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত
আপনাদের বিবেকের আদালত থেকে রায় নিয়ে পক্ষ নিন।এখন আর চুপ করে সহ্য করে থাকার সময় না।কোরআনের পাপীরা ইসলামের পাপীরা ও Sorry পাখিরা এই আলোচনা গুলো করেছেন।আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।এখনো সময় আছে সঠিক পথে আসুন। We Happy people পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে খারাপ কে ভালো ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।তথ্যটি প্রচার করে জনগনদের জানান দিন নইলে জাতির সাথে গরীব জনগনদের সাথে বেঈমানী করা হবে ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
👍
সুদের,ঘুসের নামাজ রোজা হজ যাকাত
কোন কাজে আসবে না।
আল্লাহ আমাদের এইসব থেকে বেচে থাকার তৌফিক দান করুন।
যে এমন ঘটনা ঘটিয়েছে তার কঠিন শাস্তি দিতে হবে এর সঠিক বিচার কামনা করছি
আপনাদের বিবেকের আদালত থেকে রায় নিয়ে পক্ষ নিন।এখন আর চুপ করে সহ্য করে থাকার সময় না।কোরআনের পাপীরা ইসলামের পাপীরা ও Sorry পাখিরা এই আলোচনা গুলো করেছেন।আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।এখনো সময় আছে সঠিক পথে আসুন। We Happy people পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে খারাপ কে ভালো ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।তথ্যটি প্রচার করে জনগনদের জানান দিন নইলে জাতির সাথে গরীব জনগনদের সাথে বেঈমানী করা হবে ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
ক্ষমা চাওয়ার কোন প্রশ্ন আসে না।ক্ষমা চাওয়ার অর্থ হল সুদের পক্ষে অবস্থান নেওয়া।
আপনাদের বিবেকের আদালত থেকে রায় নিয়ে পক্ষ নিন।এখন আর চুপ করে সহ্য করে থাকার সময় না।কোরআনের পাপীরা ইসলামের পাপীরা ও Sorry পাখিরা এই আলোচনা গুলো করেছেন।আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।এখনো সময় আছে সঠিক পথে আসুন। We Happy people পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে খারাপ কে ভালো ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।তথ্যটি প্রচার করে জনগনদের জানান দিন নইলে জাতির সাথে গরীব জনগনদের সাথে বেঈমানী করা হবে ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
আল্লাহতালার গজব খুব শীঘ্রই আসতেছে আমাদের জন্য
আপনাদের বিবেকের আদালত থেকে রায় নিয়ে পক্ষ নিন।এখন আর চুপ করে সহ্য করে থাকার সময় না।কোরআনের পাপীরা ইসলামের পাপীরা ও Sorry পাখিরা এই আলোচনা গুলো করেছেন।আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।এখনো সময় আছে সঠিক পথে আসুন। We Happy people পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে খারাপ কে ভালো ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।তথ্যটি প্রচার করে জনগনদের জানান দিন নইলে জাতির সাথে গরীব জনগনদের সাথে বেঈমানী করা হবে ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
এখানে কমিটির সকাল সদস্যের এই চার পরিবারের কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত। এবং ইমামকে সম্মানের সাথে ফিরিয়ে আনা হক
হারামখোরদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।
কাউন্সিলরকে সমাজের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।
অসংখ্য ধন্যবাদ এই নিউজ টা করার জন্য । আমি মনে করি সকল আলেমদের উচিত ঐ সকল ভদ্র লেবাসধারী ব্যক্তিদের সবকিছু বর্জন করা ।
চুরি করবে, বলা যাবে না, এর নাম ডিজিটাল বাংলাদেশ
দেশের আইন কানুন কিছুই নেই করতে পারে তাদের ক্ষমতা আছে তারা করে।
আইনে গেলে প্রচুর টাকার প্রয়োজন।
যেখানে মানুষের নুন আনতে পান্তা ফুরায় সেখানে
ঐ কাউন্সিলের পদত্যাগের জোর দাবি জানাচ্ছি আর ওরে আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তি দাবি জানাচ্ছি
ও বেটারে কেউ কি ভোট দেওয়া লাগছে! ও তো এমনিতেই কাউন্সিলর। ঐ সমাজে মানুষ নাই সব পশু।
চাঁদপুরের লোকজন এরকম কেনো,
এই চার পরিবারের লোকজনের কাছে মসজিদ কমিটি ক্ষমা না চাইলে তাদের উপর আল্লাহর লানত পরবে।
Ameen
ক্ষমা চাওয়ার কোন প্রশ্ন নেই।আগে তো কমিটির সদস্য বিচার করা উচিত। প্রত্যেক কে শাস্তি পেতে হবে।
আপনাদের বিবেকের আদালত থেকে রায় নিয়ে পক্ষ নিন।এখন আর চুপ করে সহ্য করে থাকার সময় না।কোরআনের পাপীরা ইসলামের পাপীরা ও Sorry পাখিরা এই আলোচনা গুলো করেছেন।আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।এখনো সময় আছে সঠিক পথে আসুন। We Happy people পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে খারাপ কে ভালো ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।তথ্যটি প্রচার করে জনগনদের জানান দিন নইলে জাতির সাথে গরীব জনগনদের সাথে বেঈমানী করা হবে ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
কেন মাপ চাইবে।।।অন্যয় কি করছে ওরা।।।এখনত দেশের সব মানুষ দেখছে। এখন কি করবেন সুদ খুররা।।।
সঠিক
আল্লাহ এদের কঠিন শাস্তি দাও
যারা একাজ করেছে তারা মুসলিম থাকে কিভাবে?
এদের কঠিন শাস্তি দেওয়া উচিত
ঐ মসজিদ এ নামাজ পড়তে না গিয়ে,অন্য মসজিদ এ যাবে মানুষ....
সমস্যা কোথায়
দুঃখজনক। আজকের সমাজ কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে।
এই সবুজ ব্যাপারী সম্ভবত সুদ বা ঘুষখোরের বংশধর।
নিউজ টুয়েন্টিফোরকে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি সংবাদ পেশ করার জন্য
মসজিদ কমিটি কে আইনের আওতায় আনা হোক
কাঊন্সিল কে আইনের আওতায় আনা হোক
এই কাউন্সিলর সহ মসজিদ কমিটিকে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হোক....
তীব্র নিন্দা জানাই গ্রামবাসী এর বিরুদ্ধে কথা বলা উচিত
এই কমিটিকে আইনের আওতায় আনা হোক ।
এই মসজিদ কমিটিকে শাস্তির আওতায় আনা দরকার
সুদ-ঘুষের ব্যাপারে কাউন্সিলর সবুজ ব্যাপারীর বক্তব্য কি?
মসজিদ কমিটিকে আইনের আওতায় আনা উচিত
ঘুষখোর আর সুদখোর যদি হয় মসজিদ কমিটির লোক তাহলে তাদের কাছ থেকে এর চেয়ে বেশি কিছু আশা করা যায় না
তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি
আছে পাসে যত মাদ্রাসা আছে সব ছাত্র দের কাছে দাবি আপনারা সবাই যায়া সমাজ কমিটির বারি গেরাউ করে তাদের বিচার ইসলামি ভাবে করা হক
ঐ এলাকার লোকজনদের উচিত মসজিদ কমিটির সকলকে এক ঘরে করে দেওয়া।
এটাই তো ইসলামের সুন্দরতা। আল্লাহ এই সুন্দরতায় যেন কোন কাফিরদের কু-দৃষ্টি না লাগে। ইনশাআল্লাহ😂😅😊
যে সমস্ত লোক ইমামকে চাকরিচ্যুত করেছে এবং ৪ পরিবারকে সমাজচ্যুত করেছে তাদের বিচারের আওতায় আনা হোক এবং তাদেরকে সমাজচ্যুত করা হোক।
আপনাদের বিবেকের আদালত থেকে রায় নিয়ে পক্ষ নিন।এখন আর চুপ করে সহ্য করে থাকার সময় না।কোরআনের পাপীরা ইসলামের পাপীরা ও Sorry পাখিরা এই আলোচনা গুলো করেছেন।আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।এখনো সময় আছে সঠিক পথে আসুন। We Happy people পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে খারাপ কে ভালো ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।তথ্যটি প্রচার করে জনগনদের জানান দিন নইলে জাতির সাথে গরীব জনগনদের সাথে বেঈমানী করা হবে ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
আপনাদের বিবেকের আদালত থেকে রায় নিয়ে পক্ষ নিন।এখন আর চুপ করে সহ্য করে থাকার সময় না।কোরআনের পাপীরা ইসলামের পাপীরা ও Sorry পাখিরা এই আলোচনা গুলো করেছেন।আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।এখনো সময় আছে সঠিক পথে আসুন। We Happy people পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে খারাপ কে ভালো ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।তথ্যটি প্রচার করে জনগনদের জানান দিন নইলে জাতির সাথে গরীব জনগনদের সাথে বেঈমানী করা হবে ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
পরহেজগার লোক দেখে মসজিদ কমিটির সভাপতি করা হোক।
এই মসজিদ কমিটি, কাউন্সিলরকে ধরে এনে এই চারপরিবারের কাছে ক্ষমা চাওয়ানো উচিত
কমিটিকে বাতিল করা হোক
ইমাম সাহেব সফল কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি ইমাম সাহেবের প্রতি
এই কাউন্সিলরকে কঠোর আইনের আওতায় আনার জন্য অনুরোধ করছি প্রশাসনের নিকট।
আল্লাহ প্রকৃত মুসলমানদের হেফাজত করুন (আমীন)
উনি একদিন ইনশা আল্লাহ জান্নাত থেকে এই জাহান্নামিগুলোকে দেখে হাসবেন।
কাউন্সিলর সালাকে আইনের আওতায় আনা হোক,
ভাই আল্লাহ আপনাদের সাথে আছে ইনশাআল্লাহ. আল্লাহ মসজিদ কমিটিকে হেদায়েত দান করুক.
এই কাউন্সিলর এবং মসজিদ কমিটি কে আইনের আওতায় আনা হোক
যতো পড় নামাজ আর যতো করো আল্লাহরের কাছে দোয়া আল্লাহ কিছু শুনবে না কারণ তিনি হলো ভুয়া।😂😅😊
সত্যিটা কি??
ইয়া আল্লাহ এইসব লোকদের হেদায়েত করুন
খারাপ মানুষের সঙ্গ না দিলে বিপদে ফেলবে, কেও কিছুু বলবেনা শুধু দেখবে কারন সকলেই এরকমই্
আপনাদের বিবেকের আদালত থেকে রায় নিয়ে পক্ষ নিন।এখন আর চুপ করে সহ্য করে থাকার সময় না।কোরআনের পাপীরা ইসলামের পাপীরা ও Sorry পাখিরা এই আলোচনা গুলো করেছেন।আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।এখনো সময় আছে সঠিক পথে আসুন। We Happy people পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে খারাপ কে ভালো ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।তথ্যটি প্রচার করে জনগনদের জানান দিন নইলে জাতির সাথে গরীব জনগনদের সাথে বেঈমানী করা হবে ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
এই ঘটনা আমাদের গ্রামের পাশের সমাজের, খুবই ন্যাক্কারজনক ব্যপার এটা।
আপনাদের বিবেকের আদালত থেকে রায় নিয়ে পক্ষ নিন।এখন আর চুপ করে সহ্য করে থাকার সময় না।কোরআনের পাপীরা ইসলামের পাপীরা ও Sorry পাখিরা এই আলোচনা গুলো করেছেন।আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।এখনো সময় আছে সঠিক পথে আসুন। We Happy people পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে খারাপ কে ভালো ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।তথ্যটি প্রচার করে জনগনদের জানান দিন নইলে জাতির সাথে গরীব জনগনদের সাথে বেঈমানী করা হবে ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
আসসালামুয়ালাইকুম ভাই আপনি একজন মুসলমান হিসেবে আপনার দায়িত্ব এদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার আপনি প্রতিবাদ করুন এবং আপনার এলাকার সকলকে নিয়ে প্রতিবাদ করুন এদের বিরুদ্ধে জনগণকে সোচ্চার করুন
এই পাতা মার্কা কমিটিকে অতি তাড়াতাড়ি বাতিল করা হোক
ইমাম সাহেব হক কথা বলেছে
কিয়ামত যে অতি নিকটে তার প্রমাণ এইসব কর্মকাণ্ড,,😢
খুবই দুঃখের বিষয় যে আমরা মানুষ।
হায় আফসোস নিজেকে কোথায় নিয়ে গেছি। সুদের কারবারি জদি কমিটির লোক হয় তাহলে কি আর আসা করা যায়।
সম্মানের সহিত ঈমাম সাহেবকে চাকুরীতে বহাল রাখা হোক
সভাপতি সেক্রেটারি কে দেখানো উচিৎ।
জাতি দেখতে চায়।
আপনাদের বিবেকের আদালত থেকে রায় নিয়ে পক্ষ নিন।এখন আর চুপ করে সহ্য করে থাকার সময় না।কোরআনের পাপীরা ইসলামের পাপীরা ও Sorry পাখিরা এই আলোচনা গুলো করেছেন।আপনাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।এখনো সময় আছে সঠিক পথে আসুন। We Happy people পুরটা পড়লে বুঝতে পারবেন কে খারাপ কে ভালো ।সাংগঠনিক তথ্য জনগনদের উদ্দেশ্যে! আমি বুঝাতে চাচ্ছি আমার মত আওয়াজ তুলুন,আমার সাথে আন্দোলনে যোগ দিন।বাচ্চা কান্না না করলে মাও দুধ দেয় না।আমরা গরীবরা এক না হলে আওয়াজ না তুললে যালীমরা গরীবদের সারাজীবন গরীবই করে রাখবে।আমি যে উদ্যোগ নিয়েছি তা আমি Right আছি।তা আমরা মামার বাড়ির আবদার করিনি।আমাদের দেশের সরকার আস্তে আস্তে একটা একটা কম্পানি ক্রয় করে জনগনদের নামে করে দিবে।তারা না করলে রায়হানুল সংগঠন উদ্যোগটি নিয়েছে রায়হানুল সংগঠন দ্বায়িত্ব নিয়ে এই উদ্যোগটি বাস্তবায়ন করবে।বর্তমান সরকার কি করবে? নিজেরা বাস্তবায়ন করবে নাকি রায়হানুল সংগঠনটি কে দ্বায়িত্বটি দিবে তা জানতে চাইতে হবে জনগনদের এক হয়ে সরকারের কাছে।আমি একা জানতে চেয়েছিলাম কিন্তু নেতা নেত্রীরা পাত্ত দেয়নি। কারা আমাদের শত্রু তার প্রমাণ দিচ্ছি। মহানবী (স:) এর মোল্লারা ও নেতা নেত্রীরা দাজ্জালদের অনুগত আর ধনীরা তো গরীবের জম শত্রু অফিসাররাও শত্রু।প্রমাণ নিন্মে:দেশের সকল জনগণদের ধনী করার জন্য একটি উপায় বের করেছি। দেশের সকল কলকারখানা , মেইল, ফেক্টরী, ব্যবসা,বাণিজ্য সরকারি অর্থায়নে প্রতিষ্ঠান গুলো জনগনদের নামে যৌথভাবে মালিকানা করে দিব। এতে করে জনগনদের ধনী করা সম্ভব। দুইটি আয় হবে এক যে যেই কাজ করবে তা থেকে ও দুই সকল যৌথ প্রতিষ্ঠান গুলোর অংশীদার বলে।এই উদ্যোগটি জনগনরা নিয়েছেন। আপনারা এবং আপনাদের সৎ মনভাব প্রকাশ করুন।তথ্য গুলো প্রচার করুন।রায়হানুল সংগঠন। এই কাজ গুলো, এই কথা ও এই উদ্যোগ গুলো মোল্লারা , নেতা নেত্রীরা, ধনীরা,অফিসাররা কখনো নেয়নি কোনো ওয়াজে, মাহফিলে, সভায়, সেমিনারে, মিছিল মিটিংএ ও জুম্মার দিনে মসজিদে, মন্দিরে, গির্জা ও পেগাডোতে আলোচনা করেনা, করেনি।এতেই প্রমাণ হয় মোল্লারা,ধর্মীয় নেতা নেত্রীরা, রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা দাজ্জালের অনুগত্য।আপনারা আপনাদের সন্তনদের হুজুর না দাজ্জাল বানাচ্ছেন।মানুষ না অমানুষ সার্থপর ভিতু বানাচ্ছেন।আপনাদের ছেলে মেয়েরা সার্থপরের মত চুপ করে আছে।Facebook কম্পানি ঠিক ঠাকভাবে পোষ্ট করতে দিচ্ছে না।আপনারাও পোষ্ট করুন।আপনারা এক না হলে ক্ষমতাবান হবেন না মূল্যায়ন করবে না।তাই এক হওয়ার গুরুত্ব অপরিসীম। এক হতে আওয়াজ তুলুন, লেখা লেখি করুন একে অপরের সঙ্গে আলোচনা করুন।গরীব জনগনদের সাহায্য করুন ।তথ্যটি প্রচার করে জনগনদের জানান দিন নইলে জাতির সাথে গরীব জনগনদের সাথে বেঈমানী করা হবে ।প্রচারে রায়হানুল সংগঠন
মসজিদ কমিটি ও কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে বিচার করাটা আমাদের ধার্মিক দায়িত্ব।
সাংবাদিক রা এটা বললো না,সেই লোকটা কোন দলের,শুধু বললো ১ নং ওয়ার্ডের, সাংবাদিকরা এখন,সত্যি বলতে ভয়পায়
দ্রত আইনের আওতায় আনা হউক
একঘরে রাখার বিরুদ্ধে আলাদা আইন করা দরকার, গ্রাম্য মাতব্বরদের আদেশ না মানলেই একঘরে করে রাখে😡😡
তীব্র নিন্দা জানাই
এই সমস্ত জালিমদের বিচার হে আল্লাহ্ তুমি করো
আল্লাহ হেদায়েত দান করুন আমিন
এই আমলে আরো কতো কিছু দেখতে পারবো আমরা।জয় বঙ্গবন্দু
এটাই হবে ডিজিটাল বাংলাদেশে
যাদেরকে সমাজ থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে আল্লাহর খাতায় তারাই আসল সামাজিক
যারা এমন কাজ করেছে তাদেরকে হাত পা ভেংগে দিতে হবে
এ দরনের কমিটি গুলোকে বিচারের আওতায় আনা উচিত।
Al-Baqarah ২:২৭৯
Bangla - Bayaan Foundation
কিন্তু যদি তোমরা তা না কর তাহলে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের পক্ষ থেকে যুদ্ধের ঘোষণা নাও, আর যদি তোমরা তাওবা কর, তবে তোমাদের মূলধন তোমাদেরই থাকবে। তোমরা যুলম করবে না এবং তোমাদের যুলম করা হবে না।
Bangla - Mufti Taqi Usmani
তবুও যদি তোমরা (তা) না কর, তবে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের পক্ষ থেকে যুদ্ধের ঘোষণা শুনে নাও। আর তোমরা যদি (সুদ থেকে) তাওবা কর, তবে তোমাদের মূল পুঁজি তোমাদের প্রাপ্য। তোমরাও (কারও প্রতি) জুলুম করবে না এবং তোমাদের প্রতিও জুলুম করা হবে না।
এই কাউন্সিলর কে আইনের আওতায় আনা হোক
ঘুষখোরদের সাবধানতার জন্য বললেই তাদের গাত্রদাহ, রাস্ট্র ক্ষমতা যেন তাদের পৈতৃক সম্পদ 😂😂😂
এই মেম্বারের বিরুদ্ধে অনতি বিলম্বে সরকারের আইনি হস্তক্ষেপ কামনা করছি
এই কমিটি বিলুপ্ত করে নতুন কমিটি গঠন করা হোক
আগে এই কাউন্সিলর কে আইনের আওতায় আনা হোক
এই কাউন্সিলর কে বাতিল করা হোক, এবং মসজিদ কমিটির সভাপতির পদ বাতিল ও তাকে বিচারের আওতায় আনা হোক।
আল্লাহ আপনি সবাইকে হেদায়েত দান করুন, আমিন 🤲🤲🤲🤲
👇
আল্লাহ তায়ালা হেফাজতের মালিক! আমিন
প্রকৃত ইসলাম হেযবুত তাওহীদ আলহামদুলিল্লাহ 🥰🥰🥰🥰
মসজিদের কমিটি কে আইনের আওতায় আনা হোক
ওদেরকে মানুষের মাঝে ছেড়ে দেয়া হোক বিচার করার জন্য।।।।।।!!!!
উচিত কথা কইলেই এই অবস্থা চাঁদপুরে মানুষ এত জঘন্য
উপযুক্ত ব্যবস্থা ও বিচার নেয়া উচিৎ। ইমামের ও চার পরিবারের কোন দোষ নাই তাই যে বলেছেন, উনার মাফ চাওয়া উচিৎ।
চার পরিবার কেন ক্ষমা চাইবে! অন্যায়ের কাছে মাথা নত করবে না! চার পরিবারের কাছে কমিটি ক্ষমা চাইবে!
তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই ইমাম সাহেব সঠিক কথা বলেছেন ইমাম কে ধন্যবাদ এই মসজিদ কমিটি কে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি জানাই।
ইমামের চাকরি ফিরেয়ে দেওয়া হক এবং ঐ কমিটিকে এলাকা ছারা করতে হবে
এই কমির সকল কে আইনের আউতাই আনার জন্য জর জানাই
সব জায়গায় ক্ষমতার অপ ব্যাবহার,এমনকি আল্লাহ র ঘর মসজিদেও আধিপত্য, আল্লাহ দেশের প্রতি রহম করুন।
ধিক শত ধিক এই কমিটিকে,, অভিযুক্তদের সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানাচ্ছি,,
ইমামের চাকরি পূর্ন বহাল সহ এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার করা হোক।
কমিটি বয়কট করা উচিত।