সমগ্র উম্মতের মধ্যে কোন একটি স্থানের একদল লোকে চাঁদ দেখার দেখার ঘোষণা দিলেই সারা পৃথিবীবাসীর উপর এই সংবাদ বিশ্বাস করে পরবর্তী সুবেহ সাদিকের পূর্বে সেহরি সেহরি খাওয়া সুন্নত
পৃথিবীর মানুষ তোমরা চাঁদ দেখে রাখো তোমরা চাঁদ দেখে ছাড়ো। তোমরা কারা শুধু কিছু অঞ্চলের না সবাই যারা যারা খবর পাবে বারের সাথে মিল রেখে সিয়াম এবং ঈদ পালন করবে।
আমি তো ২০ বছর ধরে রোজা রাখছি আমার জীবন আমি একবারই চাঁদ দেখছি তাহলে আমার তো 19 বছরের রোজা হয়নি কারণ আমি চাঁদ দেখি নাই আমি আপনার কথা শুনলাম এবং তাদের কথাও শুনলাম আপনার চেয়ে তাদের দলিলগুলো শক্তিশালী মনে হয়
আসসালামু আলাইকুম, আমি শায়েখ আঃ রাজ্জাক বিন ইউসুফ, স্যারকে আল্লাহর জন্য ভালবাসি, আমার একটা প্রশ্ন তা হলো আজ আমাদের দেশে রাত আমেরিকা দিন তা হলে তাদের আর আমাদের শবেকদর কি ভাবে একি রাতে হবে? বিস্তারিত জানাবেন
যারা আজ সৌদির সাথে মিল রেখে ঈদ পালন করতেছেন এবং বলেন সারা বিশ্বে একদিনে ঈদ পালন করা উচিত তারা এইটার সমাধান দেন ভাই...😀 । ধরেন আজ সৌদিতে বুধবার এবং সন্ধ্যা ৭টায় রমজানের চাঁদ দেখা গেলো, তখন সামোয়া তে হচ্ছে মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টা (সময়ের পার্থক্য ২৪ ঘন্টা) । তারমানে সৌদিতে যদি ইংরেজি মাসের ১০(শনিবার ---ধরে নেন) তারিখ ঈদ হয় তাহলে সামোয়াতে ঈদ হবে ৯ (শুক্রবার---ধরে নেন) তারিখ। তাহলে একইদিনে কিভাবে ঈদ হয়?? এরপর তারা বলবে আরবি মাসের হিসাব চাঁদের সাথে মিল রেখে করা হয়, ঠিক আছে তাহলে নিচেরটার সমধান কি? ধরেন আজ সৌদিতে (বুধবার ) সন্ধ্যা ৭ টায় রমজান মাসের চাঁদ দেখা গেলো, তখন Honolulu তে (মঙ্গলবার) সকাল ৮ টা বাজে (১৩ ঘন্টা পিছিয়ে Honolulu ) । তাদের কথা মত যদি Honolulu তে সৌদির সাথে মিল রেখে রমজান শুরু হয় তাহলে সৌদিতে যেদিন ৩০ রমজান সন্ধ্যা ৭টায় ঈদের চাদ দেখা যাবে সেদিন Honolulu তে চলবে ২৯ রমজান সকাল ৮টা (যেহেতু তারা ১৩ঘন্টা পিছিয়ে), এখন প্রশ্ন হলো তারা কি ঈদের দিনে রোজা রাখবে নাকি তাদের জন্য ২৯টা রোজা হবে? (রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যেদিন তোমরা সবাই রোযা পালন কর সে দিন হল রোযা। যেদিন তোমরা সবাই রোযা ভঙ্গ কর সে দিন হল ঈদুল ফিত্র। আর যেদিন তোমরা সবাই কুরবানী কর সে দিন হল ঈদুল আয্হা। -সহীহ, ইবনু মা-জাহ (১৬৬০) এখন কথা হলো বাংলাদেশে যখন বেশিরভাগ লোক রোজা তখন যারা ঈদ পালন করতেছে তারা কি এই হাদিস পড়েন নাই?
মুয়াবিয়া রাদিয়াল্লাহু আনহু তখন সিরিয়া ছিল আর আব্বাস রাঃ ছিল মদিনায় তখন এক মাস সময় লাগতো যাতায়াত সিরিয়া এবং মদিনায়। আমার তো মনে হয় যোগাযোগের কারনে সাপ্তাহিক বার ঠিক ছিল না আর খবর পৌঁছানো পারে না বিধায় ভেদাভেদ ছিল। মাশাল্লাহ আল্লাহর কাছে শুকরিয়া এখন যুক্তি প্রযুক্তির উন্নয়ন, কয়েক সেকেন্ড লাগে এক জায়গায় আরেক জায়গায় খবর পৌঁছানো এখন সব ঠিক সাপ্তাহিক বারো ঠিক।
Mohan Allahr srishty shurjo amake namazer shomoy nirdharon kore dae, ar chad o shurjo sharol rekhae amake circle line kore ar ami 360 degreete ghuri . joar vata jevabe amake porishkar kore tai ami amar abosthankey pradhanno dibo. Ameen.
হা সকল মুসলমানদের চাঁদ দেখতে হবে। বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন দেশে একদিন পর চাঁদ দেখা যায় তাই একদিন পর রোজা শুরু হয়। নিজে গুমরার পথে গিয়েছেন দোয়া করে অন্যদেরও আহবান করবেন নাহ
@@bokulahmmed779 তুমি ইদ করো রোজা রাখো চাঁদ কে দেখে?তুমিই নিজেই দেখো তো প্রতিবছর নাকি?না জেনে না বুঝে অন্য কে গোমরা বললেন। সে যদি গোমরা না হয় তাহলে কে গোমরা হবে তা জেনেই বলা ভালো।এমন কথা বইলেন না যাতে পরকাল হারাই।আল্লাহ হেদায়েত দান করুন আমীন
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে সমস্ত হাদিসে বলেছেন তোমাদের উপর ফরজ বা তোমরা পালন করবে অথবা তোমাদের জেনে রাখা উচিৎ এই সমস্ত কথার দ্বারা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম সমসাময়িক ও পরবর্তী জামানা ও দেশের লোকদের সমান ভাবে বুঝিয়েছেন
আসসালমুয়ালাইকুম, আমি ভারত থেকে বলছি, একটি মসজিদে কুনো কমিটি হতে দেইনা, যে মসজিদ করার জন্য জায়গা দিয়েছে সে বলে আমি মসজিদের সব কিছু, আসলে বিষয় টি কী, সেই সব কিছু করে, মাসদিদের কুনো হিসাব দেইনা, মসজিদে কমিটি হোওয়া কতটুকু পরিজন, পরিজন আসেতো, assalamualaikum, God bless you, Abdur Rajjak bin Yousuf
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন 29 এ সাবান এরপর আমার উম্মতের যেকোনো একদল ব্যক্তি সূর্যাস্তের পর আকাশে চাঁদ দেখতে পারলে সেই সময় থেকেই পহেলা রমজান হিসেবে গণ্য করবে এবং এই চাঁদ দেখার সংবাদ যে মুসলমানেরাই শুনতে পারবে প্রত্যেকের উপর সিয়াম পালনের প্রস্তুতি নেয়া ফরজ
বারের সাথে তারিখ থাকে তারিখের সাথে বার থাকে। তিন ঘন্টা ডিফারেন্সে একটা সময় সৌদি আরব আর বাংলাদেশ একই বার থাকে তাহলে আমরা একই বারে সিয়াম ঈদ পালন করবো না কেন।
প্রশ্ন-----------(( সালাতের সামনের দেয়ালে ফরজ সালাত শেষের যিকির এর ব্যানার লাগালে কোনো সমস্যা আছে।এতে সালাতের কোনো সমস্যা হবে।))) প্রশ্নের উত্তর দিলে অনেক উপকৃত হতাম।।।।
তখনকার সময় যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত ছিল না।বর্তমান যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে কোথায় কি হইতেছে তাহা এক মিনিটে জানা যায়। আঃ রাজ্জাক সাহেব শবে কদরের রাত সম্পর্কে কোন মন্তব্য করতে পারেন নাই। শবে কদরের রাত কি সৌদি আরবের জন্য এক দিন, অন্য দেশের জন্য আলাদা দিন? শুক্রবার বা জুম্মার দিন একই দিন পালন করি কেন? সময়ের পার্থক্যের কারণে আমরা জুম্মা এক দিন পরেই পালন করতে পারি।
৬ মাসেও কিন্তু একদিন হওয়া সম্ভব,, আশা করি এই কথাটা ভুলে যাবেন না। তারা কি দেখে রোজা রাখবে, আর কি দেখে ঈদ পালন করবে। আশা করি এই বিষয়টা স্পষ্ট করে যাবেন।
পূর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তান যখন একটি রাষ্ট্রের অন্তর্গত ছিল তখন এতো বিশাল সময়ের ব্যবধানে একটি ঈদ পালিত হয়েছিল। আজ গোটা আমেরিকার বিভিন্ন অঞ্চলে তাদের পরস্পর সময়ের সর্বোচ্চ ব্যবধান প্রায় ৬ ঘন্টা হওয়া সত্তেও তারা একই দিনে একই বারে কিন্তু একই সময়ে নয়, বরং যার যার সময় অনুযায়ী, ওয়াক্ত অনুযায়ী একদিনে ঈদ পালন করছে। মনে হচ্ছে ইসলামী পন্ডিত শুধু বাংলাদেশেই বিরাজমান, অথচ বিশ্বের বহু দেশেই ইসলামী পন্ডিত আছে, আমি আল্লাহর কসম করে বলছি, আল্লাহর কসম করে বলছি, আল্লাহর কসম করে বলছি বাংলাদেশের চাইতে বহুগুণে ভালো ভালো ইসলামী পন্ডিত বাহিরের বিভিন্ন মুসলিম, অমুসলিম দেশে বিরাজমান, সেই সব মুসলিম ও অমুসলিম রাস্টের মানুষ পশ্চিমা দেশগুলোর দিকে নতুন চাঁদের উদয়ের অপেক্ষায় শুধু দেখেই নয় বরং নির্ভর যোগ্য সূত্রে নতুন চাঁদের সংবাদ শুনে সিয়াম ও ঈদ পালন করেন। এ কারণে পৃথিবীর প্রায় ৯৫%-৯৭% দেশের মুসলিমরা একই দিনে রোযা, ঈদ, ও ইয়াওমুল আরাফার রোযা ও কুরবানী করে। আর এটিই সঠিক পন্থা।
Assalamu alikum bhai আমার একটা প্রশ্ন ছিলো আমার বাবা হানাফি আর আমি আহিলে হাদিসের উপর চলি আর নামাজ আদায় করি তার জন্যে আমার বাবা আর আমার গ্রাম বাসি আমাকে অনেক বাধা দেয় plz Anwser ta chai 🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽
আপনি কোরআন সুন্নাহর আলোকে চলুন। আর নিজেকে পরিচয় দিন শুধুমাত্র মুসলিম হিসাবে যে পরিচয় আমাদের আমাদের বাবা ইব্রাহীম (আঃ) দিয়ে গেছেন। যে কোন দলের একপাক্ষিক support কোনদিন করবেন না। কোন দল certificate প্রাপ্ত জান্নাতী দল না। সব দলের ই কোথাও গোড়ামী আর ভ্রান্ত আকিদা আছে। সেগুলো থেকে নিজেকে safe করে চলেন। যদি কোরআন সুন্নাহর জন্য ঈমাম আবু হানিফার ব্যাখা বেশি যথার্থ মনে হয় তবে সেটা মানেন, যদি ঈমাম শাফী, মালেকী যে কারো কথা বেশি যথার্থ মনে হয় তবে তাই করেন। মাঝে মাঝে এমন হতে পারে যে যেই ইমামের কোন পূর্ববর্তী কথা সুন্নাহর আলোকে বেশি যথার্থ তা একটা হাদিসের ক্ষেত্রে নাও হতে পারে। সেক্ষেত্রে সে হাদিসের জন্য আপনার অন্য ইমাম দের দেখতে হবে। তবে অবধারিত ৪ ইমাম কোনদিন সুন্নাহর বাইরে কিছু উদঘাটন করার চেষ্টা করেন নি। কিন্তু উদঘাটন এর ০.৫% মাঝে মাঝে সুন্নাহ পরিপন্থী হয়ে থাকতেও পারে, যা আপনি easily অন্য ইমামদের ক্ষেত্রে দেখলে নিজেই বুঝতে পারবেন। কিন্তু কোরআন আর সহীহ সুন্নাহর এর বাইরে যাবে না। নিজেকে মুসলিম পরিচয় দিয়েই তুষ্ট থাকুন, এটাই আখেরাত এর জন্য কল্যানকর। আসলে একটা কথা কি ভাই জানেন? আমাদের সমস্যা আছে। শায়েখ, আলেমগন অনেক কষ্ট করে বক্তৃতা দেন। কিন্তু তাদের কথা আমরা যাচাই করিনা। কোরআন এর কাছে যাইনা, হাদিসের কাছে যাইনা। এটাই আমাদের ধ্বংসের কারন। কারো মুখের কথাই দলিল না একমাত্র মুহাম্মদ (সাঃ), সহীহ হাদিসের লেখক, আর সহীহ ইজমার দলিল দিতে পারা মানুষজন বাদে। বুজুর্গানে দ্বীনের প্রতি সম্মান অবশ্যই থাকবে, তবে সেটুকুই যেটুকু কোরআন ও সহীহ হাদিস দিয়ে প্রমানিত। অতিরিক্ত যে কোন কিছুই ক্ষতিকর। আল্লাহ আপনাকে আর আমাকে ইসলামের জন্য কবুল করুন, আমিন।
আসসালামুয়ালাইকুম, আমি ভারত থেকে বলছি, সলাত আদায় করার সময় সূরা ফাতিহা পড়ার পর, যেকো একটি সূরা পড়তে হবে, আর যদি কোন ভুল হয় সুরাতে তাহলে সূরা ইখলাস পড়তে হবে, এটা কি ঠিক, আমি দেখেছি একজন মানুষ রোজ ইমাম হোয়ে সলাতে সূরা ফাতিহা পড়ার পর অন্য একটি সূরা পড়ে, শেষে আবার সূরা ইখলাস ও পড়ে পরতেক বার, এটা কী ঠিক, পড়তেক বার শেষে কী সূরা ইখলাস পড়ার নিয়ম আসে,আসসালামুআলাইকুম, God bless you Abdur Rajjak bin Yousuf
আমার জানা মতে একজম সাহাবী এরকম ভাবে নামাজ সুরা পড়তেন। পরে আল্লাহর রাসুল(স:) যখন জানলেন উনি ওই সাহাবী কে জিজ্ঞাস করায় উনি উত্তর দিলে, আমি সুরা ইখলাস পড়ি কারন এই সুরাকে আমি ভালো বাসি। তখন নবী করীম (স:) বললেন যে সুরা ইখলাস কে ভালো বাসার কারনে তুমি জান্নাতে যাবে। মানে নবী মানা করেন নাই যে পড়া যাবেনা।
আলহামদুলিল্লাহ আবদুররাজ্জাক বিন ইউসুফ কে আমি আআল্লাহর জন্য ভালোবাসি আমার একটা প্রশ্নের উত্তর দিলে আমি খুব খুশি হতাম যে ইয়া নাফছি ইয়া নাফছি ইয়া উম্মাতি ইয়া উম্মাতি এটা কি হাদিসে আছে
আপনারা তো রাষ্ট্রের আইনবিরোধী। আপনারা যেটা পালন করেন সেটা সহীহ হলেও রাষ্ট্র এবং সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ যেভাবে পালন করে সেটাও সহীহ। এখন যদি দুই পদ্ধতিই সহীহ হয় তাহলে রাষ্ট্র যেটাকে গ্রহন করবে সেটাই ওই দেশের নাগরিকদের গ্রহন করতে হবে, এবং পালন করতে হবে। এখন সরকার চাইলে আপনাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারে আবার সরকার ইচ্ছা করলে আপনারা একদিন আগে ঈদ পালন করতে পারবেননা। তাই বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না করে সকলে একসাথে আনন্দ করা এটাই কি উত্তম নয়?
সুর্য কে উদ্দেশ্য করে যদি নামাজ পরতে হয় তা হলে আরবের মানুষ পূর্ব দিকের মানুষের নমাজকে পলো করতে হবে আর যদি চাঁদকে উদ্দেশ্য করে নামাজ পরতে হয় তাহলে পচ্চিমা লোকদের নামাজ আগে পরতে হবে।
আসসালামুআলাইকুম, সম্মানিত আল ইতেসাম ইউটিউব চ্যানেলের ভাই, আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফের কাছে আমার একটা প্রশ্ন , সেটা হচ্ছে বাচ্চা নেওয়ার উদ্দেশ্যে হায়েজ অবস্থায় স্ত্রী সহবাস করা যাবে কি? দয়া করে আপনি আমার প্রশ্ন টা শায়খের কাছে পাঠাবেন।
হায়েজ অবস্থায় স্ত্রী সহবাস করা হারাম। হায়েজ অবস্থায় সহবাস করলে কখনো সন্তান হবে না। নারীদের কষ্টদায়ক অবস্হা হলো হায়েজ।এই অবস্থায় সহবাস করলে স্বামী ও স্ত্রী উভয়ের কঠিন রোগ হবার সম্ভাবনা রয়েছে।
হায়েজ অবস্থায় সহবাস করলে কখনোই বাচ্চা হবেনা। এমনকি হায়েজের পূর্বের ৫/৭ দিন এবং পরের ৫/৭দিন ও গর্ভধারনের সম্ভাবনা একেবারেই নাই বললেই চলে। বরঞ্চ এটা হারাম এবং চরম অসাস্থকর।
অনেক সুন্দর আলোচনা।
যে ব্যক্তি ফযরের নামাজ আদায় করল!
সে আল্লাহর হিফাজাতে চলে গেল।
-হযরত মুহাম্মদ (স:)❤
10
Reply
সমগ্র উম্মতের মধ্যে কোন একটি স্থানের একদল লোকে চাঁদ দেখার দেখার ঘোষণা দিলেই সারা পৃথিবীবাসীর উপর এই সংবাদ বিশ্বাস করে পরবর্তী সুবেহ সাদিকের পূর্বে সেহরি সেহরি খাওয়া সুন্নত
মাশা-আল্লাহ সুন্দর আলোচনা।
খুব ভালো লাগছে।
যথাযথ সুন্দর আলোচনা ❤❤❤।যদিও আমি আহলে হাদিস নই।
সব আলেমই সব হক জিনিস সঠিকভাবে অনুধাবন করতে পারেনা।
পৃথিবীর মানুষ তোমরা চাঁদ দেখে রাখো তোমরা চাঁদ দেখে ছাড়ো। তোমরা কারা শুধু কিছু অঞ্চলের না সবাই যারা যারা খবর পাবে বারের সাথে মিল রেখে সিয়াম এবং ঈদ পালন করবে।
জাযাকাল্লাহু খয়রণ , এই জন্যই আমি খুব পছন্দ করি।
জসিম উদ্দীন রাহমানী র আলোচনা শুনুন,উপকৃত হবেন,,ইনশা আল্লাহ
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ সিয়াম সমন্ধে সুন্দর করে আলোচনা করেছেন, আপনাকে আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ আমিন।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক বুজ দান করুন
শায়েখ এর বক্তব্য স্পষ্ঠ।কেউ কেউ কমেন্টে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছে।
মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে এবং গুমরাহীদের হেদায়েত দান করুন আমীন |
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ 🥰🥰🥰
খুব সুন্দর আলোচক। আল্লাহ্ বোযার তোয়ফিক দান করুক আমিন।
হে আল্লাহ আমাদের নেক বোজ দান করো, আমিন।
আলহামদুলিল্লাহ কথা গুলো ভালো লাগলো
খুব সুন্দর ভাবে তুলে ধরার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
এ আলোচনায় জাতি উপকৃত হবে ইনশাআল্লাহ।। যাযাকাল্লাহ খাইরন
জাজাকাল্লাহ খাইরান
God bless you, Abdur Rajjak bin Yousuf
আমি তো ২০ বছর ধরে রোজা রাখছি আমার জীবন আমি একবারই চাঁদ দেখছি তাহলে আমার তো 19 বছরের রোজা হয়নি কারণ আমি চাঁদ দেখি নাই আমি আপনার কথা শুনলাম এবং তাদের কথাও শুনলাম আপনার চেয়ে তাদের দলিলগুলো শক্তিশালী মনে হয়
হয়নি এমন টা নয়,, আপনি হয়তো জানতেন না একন জানলেন তবে এখন থেকে দেকবেন না দেখতে পারলেও দেখার চেষ্টা করবেন
একদিনেই হবে ইনশাআল্লাহ তবে সময় বেশকম হবে।
আমাদের দেশে একই দিনে আলাদা আলাদা স্হানে আলাদা আলাদা সময়ে ইফতার করা হয় কেন...?..
@@হারাবোবলেএসেছিসময় সূর্যের সাথে সম্পর্কিত। আর তারিখ হয় চাঁদ দেখার ওপর।
জাযাকাল্লাহ খাইরান
Jazak Allah Khair 💚💚
ভাল লাগলো ভিডিও টা ধন্যবাদ
আসসালামু আলাইকুম, আমি শায়েখ আঃ রাজ্জাক বিন ইউসুফ, স্যারকে আল্লাহর জন্য ভালবাসি, আমার একটা প্রশ্ন তা হলো আজ আমাদের দেশে রাত আমেরিকা দিন তা হলে তাদের আর আমাদের শবেকদর কি ভাবে একি রাতে হবে? বিস্তারিত জানাবেন
মাশাআল্লাহ ❤
❤ ❤❤Alhamdulillah ❤❤❤
মাশা আল্লাহ্
জাজাকাল্লাহু খাইরান।
Khub sundor alochona
মাশা আল্লাহ,,
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
যখন খবর পাওয়া যেত না তখন অনুমানের উপর করা জায়েজ ছিল।
বর্তমানে সবকিছু পরিষ্কার তাই দুই দিন ঈদ করা কখনোই যায়না বরং কোরআন হাদিসের আলোকে হারাম
Ma Shaa Allah...
আলহামদুলিল্লাহ্
যারা আজ সৌদির সাথে মিল রেখে ঈদ পালন করতেছেন এবং বলেন সারা বিশ্বে একদিনে ঈদ পালন করা উচিত তারা এইটার সমাধান দেন ভাই...😀 ।
ধরেন আজ সৌদিতে বুধবার এবং সন্ধ্যা ৭টায় রমজানের চাঁদ দেখা গেলো, তখন সামোয়া তে হচ্ছে মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টা (সময়ের পার্থক্য ২৪ ঘন্টা) । তারমানে সৌদিতে যদি ইংরেজি মাসের ১০(শনিবার ---ধরে নেন) তারিখ ঈদ হয় তাহলে সামোয়াতে ঈদ হবে ৯ (শুক্রবার---ধরে নেন) তারিখ। তাহলে একইদিনে কিভাবে ঈদ হয়??
এরপর তারা বলবে আরবি মাসের হিসাব চাঁদের সাথে মিল রেখে করা হয়, ঠিক আছে তাহলে নিচেরটার সমধান কি?
ধরেন আজ সৌদিতে (বুধবার ) সন্ধ্যা ৭ টায় রমজান মাসের চাঁদ দেখা গেলো, তখন Honolulu তে (মঙ্গলবার) সকাল ৮ টা বাজে (১৩ ঘন্টা পিছিয়ে Honolulu ) । তাদের কথা মত যদি Honolulu তে সৌদির সাথে মিল রেখে রমজান শুরু হয় তাহলে সৌদিতে যেদিন ৩০ রমজান সন্ধ্যা ৭টায় ঈদের চাদ দেখা যাবে সেদিন Honolulu তে চলবে ২৯ রমজান সকাল ৮টা (যেহেতু তারা ১৩ঘন্টা পিছিয়ে), এখন প্রশ্ন হলো তারা কি ঈদের দিনে রোজা রাখবে নাকি তাদের জন্য ২৯টা রোজা হবে?
(রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যেদিন তোমরা সবাই রোযা পালন কর সে দিন হল রোযা। যেদিন তোমরা সবাই রোযা ভঙ্গ কর সে দিন হল ঈদুল ফিত্র। আর যেদিন তোমরা সবাই কুরবানী কর সে দিন হল ঈদুল আয্হা। -সহীহ, ইবনু মা-জাহ (১৬৬০)
এখন কথা হলো বাংলাদেশে যখন বেশিরভাগ লোক রোজা তখন যারা ঈদ পালন করতেছে তারা কি এই হাদিস পড়েন নাই?
সুবাহান আল্লাহ ধন্যবাদ শেখ 💖💖
Alhamdulillah
ধন্যবাদ শায়েখ, আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দারাজ করুন আমিন
SUBHAAN ALLAH ALHAAMDULILLAH.......IN SHA ALLAH.....sohih aamol korbo
মুয়াবিয়া রাদিয়াল্লাহু আনহু তখন সিরিয়া ছিল আর আব্বাস রাঃ ছিল মদিনায় তখন এক মাস সময় লাগতো যাতায়াত সিরিয়া এবং মদিনায়। আমার তো মনে হয় যোগাযোগের কারনে সাপ্তাহিক বার ঠিক ছিল না আর খবর পৌঁছানো পারে না বিধায় ভেদাভেদ ছিল। মাশাল্লাহ আল্লাহর কাছে শুকরিয়া এখন যুক্তি প্রযুক্তির উন্নয়ন, কয়েক সেকেন্ড লাগে এক জায়গায় আরেক জায়গায় খবর পৌঁছানো এখন সব ঠিক সাপ্তাহিক বারো ঠিক।
আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ।
jajhakAllah!
Mashallah....
Mohan Allahr srishty shurjo amake namazer shomoy nirdharon kore dae, ar chad o shurjo sharol rekhae amake circle line kore ar ami 360 degreete ghuri . joar vata jevabe amake porishkar kore tai ami amar abosthankey pradhanno dibo. Ameen.
ভালো লাগলো
Ji, Right, Jumma.
হাদিস এর নাম্বার গুলো ভিডিওর নিচে লিখে দিলে সবার জন্য ভালো হয় অন্নদের বুঝাতে। ♥️♥️
Alhamdulla
আপনার সহিহ র উপর সহিহ আছে, তা হল জসিম উদ্দিন রাহমানির আলোচনা,,
সহি হাদিসের উপর রহমানি সাহেব। 😮
নাউজুবিল্লাহ,, আল্লাহর কুরআন,, সহীহ্ হাদিসের উপর সত্য আর কিছু নাই পৃথিবীতে।
আপনি কি বলতেছেন ভেবেচিন্তে বলার চেষ্টা করুন।সহিহ হাদিস বাদ দিয়ে কোনো আলেমের মতামত কথোটা গ্রহনযোগ্য??।।আপনি তো শায়েখ পূজারীর মতো হয়ে গেলেন।
ইনশাআল্লাহ একদিন আরো সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা ও আলোচনা করবো।
রাসুল সাঃ বলেছেন তোমরা চাঁদ দেখে সিয়াম রাখো,তিনি বলেছেন তোমরা শুধু সৌদি আরব কাতার ওমান বাহারাইন নয়,, তোমরা মানে সকল মুসলমান, এতটুকুই আগে বুঝেন,
ভাই,তাদেরক এটা বুঝানো যাবেনা।নিজেদের পক্ষে একপেশে দলিল দেয়।
Yes
তোমরা সুধু যুক্তিই দিতে পারবা হাদিস আর মানতে পারবা না😂😂😂
হা সকল মুসলমানদের চাঁদ দেখতে হবে।
বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন দেশে একদিন পর চাঁদ দেখা যায় তাই একদিন পর রোজা শুরু হয়।
নিজে গুমরার পথে গিয়েছেন দোয়া করে অন্যদেরও আহবান করবেন নাহ
@@bokulahmmed779 তুমি ইদ করো রোজা রাখো চাঁদ কে দেখে?তুমিই নিজেই দেখো তো প্রতিবছর নাকি?না জেনে না বুঝে অন্য কে গোমরা বললেন। সে যদি গোমরা না হয় তাহলে কে গোমরা হবে তা জেনেই বলা ভালো।এমন কথা বইলেন না যাতে পরকাল হারাই।আল্লাহ হেদায়েত দান করুন আমীন
এখন বর্তমান বাংলাদেশের যে বার,
সৌদি আরবে একই বার, সুতরাং তিন ঘণ্টার ব্যবধানের পরে, একই বারে দুই জায়গায় দুইটা তারিখ মেনে নেওয়া যায় না।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে সমস্ত হাদিসে বলেছেন তোমাদের উপর ফরজ বা তোমরা পালন করবে অথবা তোমাদের জেনে রাখা উচিৎ এই সমস্ত কথার দ্বারা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম সমসাময়িক ও পরবর্তী জামানা ও দেশের লোকদের সমান ভাবে বুঝিয়েছেন
alhamdulilla
আসসালমুয়ালাইকুম, আমি ভারত থেকে বলছি, একটি মসজিদে কুনো কমিটি হতে দেইনা, যে মসজিদ করার জন্য জায়গা দিয়েছে সে বলে আমি মসজিদের সব কিছু, আসলে বিষয় টি কী, সেই সব কিছু করে, মাসদিদের কুনো হিসাব দেইনা, মসজিদে কমিটি হোওয়া কতটুকু পরিজন, পরিজন আসেতো, assalamualaikum, God bless you, Abdur Rajjak bin Yousuf
বগুড়ায় আপনার একটি মাদ্রাসা করার জন্য অনুরোধ করছি
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন 29 এ সাবান এরপর আমার উম্মতের যেকোনো একদল ব্যক্তি সূর্যাস্তের পর আকাশে চাঁদ দেখতে পারলে সেই সময় থেকেই পহেলা রমজান হিসেবে গণ্য করবে এবং এই চাঁদ দেখার সংবাদ যে মুসলমানেরাই শুনতে পারবে প্রত্যেকের উপর সিয়াম পালনের প্রস্তুতি নেয়া ফরজ
হাদীস রেফারেন্স?
দলিল দিন
নবিজী ওনার সাহাবিদের নিয়ে একদিনে সবাই মিলে ঈদ করেন নি
কয়েকদিনে ঈদ করেছেন
তো ভাই।আপনে তো দেখি মক্কার ইমাম একটু হাদীস সহ রেফারেন্স দিয়ে কিভাবে কেমনে কি করবে তা বলেন
জাতি শুনতে চায়
আমারা 1000বছর আগে ফিরে যায় আরবে চাঁদ দেখা গেলে বাংলাদেশ চাঁদ দেখা গেলে না
Arafahar diner ruja saara prithbir manush ek dine, ek saathe raakhe. So asha kori ek dine, ek saathe Eid-o palon kora shomvob.
Thanks
শায়েখ রাহমানির বক্তব্যটা গ্রহণ যোগ্য। আরবি মাসের সম্পর্ক হচ্ছে চাদের সাথে।
ভাইকে ধন্যবাদ,আমিও রহমানী কে ভালোবাসি
একই দুনিয়ায় দুইটা তারিখ
জনাব আপনার কথা গ্রহণ করার মতো নহে
Taile apner kotha ray suny
Amen
Good talking
Nice Discussion
শায়েখ, আসরের নামাজের আউয়াল ওয়াক্ত (হাদিস অনুযায়ী) নিয়ে একটি আলোচনার অনুরোধ জানাচ্ছি।
সৌদি আরবে চাঁদ দেখা গেলে কি সারা বিশ্বের লোকের চাঁদ দেখা হয় না- এর দলিল দিন।
Abu daud 2332
We are here
বারের সাথে তারিখ থাকে
তারিখের সাথে বার থাকে।
তিন ঘন্টা ডিফারেন্সে একটা সময় সৌদি আরব আর বাংলাদেশ একই বার থাকে তাহলে আমরা একই বারে সিয়াম ঈদ পালন করবো না কেন।
তোমরা প্রত্যেকেই চাঁদ দেখবে এই কথাটি রাসূল সাল্লাহু সাল্লাম বলেন নি
right
প্রশ্ন-----------(( সালাতের সামনের দেয়ালে ফরজ সালাত শেষের যিকির এর ব্যানার লাগালে কোনো সমস্যা আছে।এতে সালাতের কোনো সমস্যা হবে।)))
প্রশ্নের উত্তর দিলে অনেক উপকৃত হতাম।।।।
❤️❤️❤️
তখনকার সময় যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত ছিল না।বর্তমান যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে কোথায় কি হইতেছে তাহা এক মিনিটে জানা যায়।
আঃ রাজ্জাক সাহেব শবে কদরের রাত সম্পর্কে কোন মন্তব্য করতে পারেন নাই। শবে কদরের রাত কি সৌদি আরবের জন্য এক দিন, অন্য দেশের জন্য আলাদা দিন?
শুক্রবার বা জুম্মার দিন একই দিন পালন করি কেন? সময়ের পার্থক্যের কারণে
আমরা জুম্মা এক দিন পরেই পালন করতে পারি।
৬ মাসেও কিন্তু একদিন হওয়া সম্ভব,, আশা করি এই কথাটা ভুলে যাবেন না। তারা কি দেখে রোজা রাখবে, আর কি দেখে ঈদ পালন করবে। আশা করি এই বিষয়টা স্পষ্ট করে যাবেন।
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ শায়খ তাহলে ফতোয়ার গার্লস কেন একদিনে কেন ঈদ করে বর্তমানে?
Go
পূর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তান যখন একটি রাষ্ট্রের অন্তর্গত ছিল তখন এতো বিশাল সময়ের ব্যবধানে একটি ঈদ পালিত হয়েছিল।
আজ গোটা আমেরিকার বিভিন্ন অঞ্চলে তাদের পরস্পর সময়ের সর্বোচ্চ ব্যবধান প্রায় ৬ ঘন্টা হওয়া সত্তেও তারা একই দিনে একই বারে কিন্তু একই সময়ে নয়, বরং যার যার সময় অনুযায়ী, ওয়াক্ত অনুযায়ী একদিনে ঈদ পালন করছে।
মনে হচ্ছে ইসলামী পন্ডিত শুধু বাংলাদেশেই বিরাজমান, অথচ বিশ্বের বহু দেশেই ইসলামী পন্ডিত আছে,
আমি আল্লাহর কসম করে বলছি,
আল্লাহর কসম করে বলছি,
আল্লাহর কসম করে বলছি
বাংলাদেশের চাইতে বহুগুণে ভালো ভালো ইসলামী পন্ডিত বাহিরের বিভিন্ন মুসলিম, অমুসলিম দেশে বিরাজমান, সেই সব মুসলিম ও অমুসলিম রাস্টের মানুষ পশ্চিমা দেশগুলোর দিকে নতুন চাঁদের উদয়ের অপেক্ষায় শুধু দেখেই নয় বরং নির্ভর যোগ্য সূত্রে নতুন চাঁদের সংবাদ শুনে সিয়াম ও ঈদ পালন করেন।
এ কারণে পৃথিবীর প্রায় ৯৫%-৯৭% দেশের মুসলিমরা একই দিনে রোযা, ঈদ, ও ইয়াওমুল আরাফার রোযা ও কুরবানী করে।
আর এটিই সঠিক পন্থা।
শায়খ আবদুর রাজ্জাক স্যার কে অনুরোধ করবো আপনি নিজে জসিম উদ্দিন রহমানের ওয়াজ বা লেকচার ভালো করে শুনে হৃদয়াঙ্গম করেন।
রাইট
ভাই তুই কারো ওয়াজ না শুনে আগে হাদীস দেখেক।
বেশ্যার বেটা একের পর এক স্প্যাম করছিস একটা ভুল জিনিস নিয়ে
সৌদি বাংলাদেশ সময় তিন ঘণ্টা ব্যবধান। আরব দেশে রোববারে ঈদ পালন করবে আর বাংলাদেশে রোববার কি আসে নাই।
মানুষ কোরআন হাদিসের থেকে দূরে থাকার কারণে যত সমস্যা
Assalamu alikum bhai
আমার একটা প্রশ্ন ছিলো আমার বাবা হানাফি আর আমি আহিলে হাদিসের উপর চলি আর নামাজ আদায় করি তার জন্যে আমার বাবা আর আমার গ্রাম বাসি আমাকে অনেক বাধা দেয় plz Anwser ta chai 🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽🙏🏽
আপনি কোরআন সুন্নাহর আলোকে চলুন। আর নিজেকে পরিচয় দিন শুধুমাত্র মুসলিম হিসাবে যে পরিচয় আমাদের আমাদের বাবা ইব্রাহীম (আঃ) দিয়ে গেছেন। যে কোন দলের একপাক্ষিক support কোনদিন করবেন না। কোন দল certificate প্রাপ্ত জান্নাতী দল না। সব দলের ই কোথাও গোড়ামী আর ভ্রান্ত আকিদা আছে। সেগুলো থেকে নিজেকে safe করে চলেন। যদি কোরআন সুন্নাহর জন্য ঈমাম আবু হানিফার ব্যাখা বেশি যথার্থ মনে হয় তবে সেটা মানেন, যদি ঈমাম শাফী, মালেকী যে কারো কথা বেশি যথার্থ মনে হয় তবে তাই করেন। মাঝে মাঝে এমন হতে পারে যে যেই ইমামের কোন পূর্ববর্তী কথা সুন্নাহর আলোকে বেশি যথার্থ তা একটা হাদিসের ক্ষেত্রে নাও হতে পারে। সেক্ষেত্রে সে হাদিসের জন্য আপনার অন্য ইমাম দের দেখতে হবে। তবে অবধারিত ৪ ইমাম কোনদিন সুন্নাহর বাইরে কিছু উদঘাটন করার চেষ্টা করেন নি। কিন্তু উদঘাটন এর ০.৫% মাঝে মাঝে সুন্নাহ পরিপন্থী হয়ে থাকতেও পারে, যা আপনি easily অন্য ইমামদের ক্ষেত্রে দেখলে নিজেই বুঝতে পারবেন। কিন্তু কোরআন আর সহীহ সুন্নাহর এর বাইরে যাবে না। নিজেকে মুসলিম পরিচয় দিয়েই তুষ্ট থাকুন, এটাই আখেরাত এর জন্য কল্যানকর।
আসলে একটা কথা কি ভাই জানেন? আমাদের সমস্যা আছে। শায়েখ, আলেমগন অনেক কষ্ট করে বক্তৃতা দেন। কিন্তু তাদের কথা আমরা যাচাই করিনা। কোরআন এর কাছে যাইনা, হাদিসের কাছে যাইনা। এটাই আমাদের ধ্বংসের কারন। কারো মুখের কথাই দলিল না একমাত্র মুহাম্মদ (সাঃ), সহীহ হাদিসের লেখক, আর সহীহ ইজমার দলিল দিতে পারা মানুষজন বাদে। বুজুর্গানে দ্বীনের প্রতি সম্মান অবশ্যই থাকবে, তবে সেটুকুই যেটুকু কোরআন ও সহীহ হাদিস দিয়ে প্রমানিত। অতিরিক্ত যে কোন কিছুই ক্ষতিকর।
আল্লাহ আপনাকে আর আমাকে ইসলামের জন্য কবুল করুন, আমিন।
@@tazimulalam Amin
আসসালামুয়ালাইকুম, আমি ভারত থেকে বলছি, সলাত আদায় করার সময় সূরা ফাতিহা পড়ার পর, যেকো একটি সূরা পড়তে হবে, আর যদি কোন ভুল হয় সুরাতে তাহলে সূরা ইখলাস পড়তে হবে, এটা কি ঠিক, আমি দেখেছি একজন মানুষ রোজ ইমাম হোয়ে সলাতে সূরা ফাতিহা পড়ার পর অন্য একটি সূরা পড়ে, শেষে আবার সূরা ইখলাস ও পড়ে পরতেক বার, এটা কী ঠিক, পড়তেক বার শেষে কী সূরা ইখলাস পড়ার নিয়ম আসে,আসসালামুআলাইকুম, God bless you Abdur Rajjak bin Yousuf
সূরা ফাতিহার পর যে কোনো এক সূরা মিলালেই হবে, প্রত্যেক রাকাআতে ১ সূরা মিলানো উচিত নয়
আমার জানা মতে একজম সাহাবী এরকম ভাবে নামাজ সুরা পড়তেন। পরে আল্লাহর রাসুল(স:) যখন জানলেন উনি ওই সাহাবী কে জিজ্ঞাস করায় উনি উত্তর দিলে, আমি সুরা ইখলাস পড়ি কারন এই সুরাকে আমি ভালো বাসি। তখন নবী করীম (স:) বললেন যে সুরা ইখলাস কে ভালো বাসার কারনে তুমি জান্নাতে যাবে। মানে নবী মানা করেন নাই যে পড়া যাবেনা।
আলহামদুলিল্লাহ আবদুররাজ্জাক বিন ইউসুফ কে আমি আআল্লাহর জন্য ভালোবাসি
আমার একটা প্রশ্নের উত্তর দিলে আমি খুব খুশি হতাম যে ইয়া নাফছি ইয়া নাফছি ইয়া উম্মাতি
ইয়া উম্মাতি এটা কি হাদিসে আছে
এইযে হাদিসটি পড়লেন, বর্তমানে কি ঐ সিরিয়ায় আলাদা দিবসে ঈদ সিয়াম হচ্ছে
এশিয়া মহাদেশের যেকোনো স্থানে চাঁদ দেখা গেলেই পুরো পৃথিবীবাসীর উপর ওয়াজিব হবে এই সংবাদ বিশ্বাস করে পরবর্তী দিবসকে সিয়ামের জন্য নির্ধারিত করা
এশিয়া মহাদেশ কোন হাদিসে লিখা আছে😂😂😂
আপনার ভূগোল জ্ঞান অর্জন করা উচিত।
@@হাফেজগালিব কোন কোন হাদিসে লেখা থাকলে আপনার খুব সুবিধা হবে।
সৌদি আরব নয় বরং আফগানিস্থান যেদিনই পালন করবে আমরাও সেদিনই পালন করব
সৌদি আরব নয় বরং আমেরিকা যেদিন ঈদ পালন করবে বাংলাদেশের সেইদিনও ঈদ করবে
th-cam.com/video/WcVbMbSa3do/w-d-xo.html
Assalamoalaikum Mohila rider solat porate pabekina please answer ta deben abdur razzak bin yousop
শায়েখ আপনি নিজেও চাঁদ দেখেন না। মিডিয়ার মাধ্যমে দেখেন। তাই আমরা মিডিয়ার সংবাদের সত্য সংবাদ যাচাই করে অন্য দেশের সাথে সিয়াম ও ঈদ পালন করি।
আপনারা তো রাষ্ট্রের আইনবিরোধী। আপনারা যেটা পালন করেন সেটা সহীহ হলেও রাষ্ট্র এবং সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ যেভাবে পালন করে সেটাও সহীহ। এখন যদি দুই পদ্ধতিই সহীহ হয় তাহলে রাষ্ট্র যেটাকে গ্রহন করবে সেটাই ওই দেশের নাগরিকদের গ্রহন করতে হবে, এবং পালন করতে হবে। এখন সরকার চাইলে আপনাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারে আবার সরকার ইচ্ছা করলে আপনারা একদিন আগে ঈদ পালন করতে পারবেননা। তাই বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না করে সকলে একসাথে আনন্দ করা এটাই কি উত্তম নয়?
Break the nationalism system and make decisions about it
@@jaforhosain8949 ❤
কে বলেছে আপনাকে অন্য দেশের সাথে ঈদ পালন করতে।
আপনাকে কে বলেছে অন্য দেশের সাথে মিল রেখে ঈদ পালন করতে
তাহলে শবে কদর কি দুইদিন। সৌদি আরবের জন্য একদিন, বাংলাদেশের জন্য একদিন।
প্রথম জিবরাঈল আলাইহিস সাল্লাম এর মাধ্যমে কোরআন নাজিল কি দুই দিনে হয়েছে।
লাইলাতুলকদর যদি এক দিনে হয় তাহলে এক দেশে এক দিনে হলে কেম্নে কি?
সুর্য কে উদ্দেশ্য করে যদি নামাজ পরতে হয় তা হলে আরবের মানুষ পূর্ব দিকের মানুষের নমাজকে পলো করতে হবে
আর যদি চাঁদকে উদ্দেশ্য করে নামাজ পরতে হয় তাহলে পচ্চিমা লোকদের নামাজ আগে পরতে হবে।
আসসালামুআলাইকুম, সম্মানিত আল ইতেসাম ইউটিউব চ্যানেলের ভাই, আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফের কাছে আমার একটা প্রশ্ন , সেটা হচ্ছে বাচ্চা নেওয়ার উদ্দেশ্যে হায়েজ অবস্থায় স্ত্রী সহবাস করা যাবে কি? দয়া করে আপনি আমার প্রশ্ন টা শায়খের কাছে পাঠাবেন।
হায়েজ অবস্থায় স্ত্রী সহবাস করা হারাম। হায়েজ অবস্থায় সহবাস করলে কখনো সন্তান হবে না। নারীদের কষ্টদায়ক অবস্হা হলো হায়েজ।এই অবস্থায় সহবাস করলে স্বামী ও স্ত্রী উভয়ের কঠিন রোগ হবার সম্ভাবনা রয়েছে।
হায়েজ অবস্থায় সহবাস করলে কখনোই বাচ্চা হবেনা। এমনকি হায়েজের পূর্বের ৫/৭ দিন এবং পরের ৫/৭দিন ও গর্ভধারনের সম্ভাবনা একেবারেই নাই বললেই চলে। বরঞ্চ এটা হারাম এবং চরম অসাস্থকর।
রমাদান মাসে সিয়াম ফরজ করা হয়েছে আমরা তো শাওয়াল মাসেও রোজা রাখছি একটা প্রথম তো আমরা কোরআন থেকেই দলিল দেবো তারপরে হাদিসে আসবো
আস সালামু আলাইকুম! রংপুর বিভাগাীয় শহরে মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করার প্লান আছে কি?