হ্যালো আসসালামু আলাইকুম আমি ফারুক আমার বাবা একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ৭ নম্বর সেক্টরের অধীনে ট্রেনিং প্রাপ্ত ওনার কমান্ডার মাসুদ সাহেব যাচাই-বাছাই কমিটিতে যাইও টাউন আরে রাখতে পারে নাই
একজন থানা কমান্ডার যদি সৎ হন এবং প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হন তাহলে আর এই সমস্যা হয় না। একটা গ্রামে একটা ইউনিয়নে কতজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা আছে । ওখান থেকে তালিকা করা হোক। আর এমন ভাবে যাচাই-বাছাই করা হোক যাতে কোন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা বাদ না যায় ।আর টাকার বিনিময়ে দলীয় ক্ষমতায় বিনিময় যাতে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা হতে না পারে এমন ব্যবস্থা করা।যারা কমান্ডার তাদের জবাবদিহিতা থাকতে হবে ।টাকার বিনিময়ে মুক্তিযোদ্ধা করা যাবে না। মুক্তিযোদ্ধা কোন দলের না। যারা ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা হবেন যারা মিথ্যা সাক্ষী দিবেন যারা ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা দের টাকার বিনিময় মুক্তিযোদ্ধা করবেন ।তাদের সবাইকে আর্থিক জরিমানা এবং শাস্তির আওতা আনা উচিত। আমার বাবা ভারতের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত তিন নম্বর সেক্টরের একজন রণাঙ্গনের প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা। টাকা না দেওয়াতে আমার বাবা এখনো মুক্তিযোদ্ধার তালিকা ও অন্তর্ভুক্ত হতে পারিনি। এখনো অনেক প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা জাতীয় তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হতে পারেনি।আমার বাবা "ক" তালিকায় গেজেট হওয়ার সুপারিশ পাওয়া সত্বেও এবং জামুকা অধীনে ইন্টারভিউ দিও টাকা না দেওয়াতে হতে হতে পারিনি। আর যারা টাকা দিয়েছে তারা ইন্টারভিউ না দিও গেজেটে অন্তর্ভুক্ত হয়ে ভাতা পাচ্ছেন। আমার আমরা এটা সুস্থ তদন্ত চাই সুস্থ বিচার চাই। আমি আশা করি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ একটা সুব্যবস্থা করবেন। আপনাদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন একটা সত্য প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য।০১৮১৮৯০৭০১৬
যাদের স্কুল / কলেজের সার্টিফিকেট ধার মুক্তিযোদ্ধা, তাদের বয়স যদি ১৯৭১ সনে ১২ বছর বয়সও হয়, কিন্তু তার প্রকৃত বয়স হবে ১৬/১৭ বছর। কারন নবম শ্রেণিতে রেজিষ্ট্রেশনের সময় বয়স ৩/৪ বছর কমিয়ে করা হয়। বিষয়টি ভেবে দেখার বিষয়।
সেনাবাহিনীরা যদি মুক্তিযোদ্ধার যাচাই বাছাই করে তাহলে তো টাকার খেলা শেষ হয়ে যাবে আপনি কি একমত। এবং যারা যুদ্ধের সময় অস্ত্র চালিয়েছে তারা কোন অস্ত্র চালিয়েছিল তা চালিয়ে দেখাতে হবে সেনাবাহিনীকে তাহলে কি ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা থাকবে এবং নথিপত্র ও সাক্ষী লাগবে যারা মারা গেছে তাদের নথিপত্র ও সাক্ষী লাগবে এবং বয়স দেখবি যুদ্ধকালীন সময় কত বয়স ছিল
একজন থানা কমান্ডার যদি সৎ হন এবং প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হন তাহলে আর এই সমস্যা হয় না। একটা গ্রামে একটা ইউনিয়নে কতজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা আছে । ওখান থেকে তালিকা করা হোক। আর এমন ভাবে যাচাই-বাছাই করা হোক যাতে কোন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা বাদ না যায় ।আর টাকার বিনিময়ে দলীয় ক্ষমতায় বিনিময় যাতে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা হতে না পারে এমন ব্যবস্থা করা।যারা কমান্ডার তাদের জবাবদিহিতা থাকতে হবে ।টাকার বিনিময়ে মুক্তিযোদ্ধা করা যাবে না। মুক্তিযোদ্ধা কোন দলের না। যারা ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা হবেন যারা মিথ্যা সাক্ষী দিবেন যারা ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা দের টাকার বিনিময় মুক্তিযোদ্ধা করবেন ।তাদের সবাইকে আর্থিক জরিমানা এবং শাস্তির আওতা আনা উচিত। আমার বাবা ভারতের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত তিন নম্বর সেক্টরের একজন রণাঙ্গনের প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা। টাকা না দেওয়াতে আমার বাবা এখনো মুক্তিযোদ্ধার তালিকা ও অন্তর্ভুক্ত হতে পারিনি। এখনো অনেক প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা জাতীয় তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হতে পারেনি।আমার বাবা "ক" তালিকায় গেজেট হওয়ার সুপারিশ পাওয়া সত্বেও এবং জামুকা অধীনে ইন্টারভিউ দিও টাকা না দেওয়াতে হতে হতে পারিনি। আর যারা টাকা দিয়েছে তারা ইন্টারভিউ না দিও গেজেটে অন্তর্ভুক্ত হয়ে ভাতা পাচ্ছেন। আমার আমরা এটা সুস্থ তদন্ত চাই সুস্থ বিচার চাই। আমি আশা করি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ একটা সুব্যবস্থা করবেন। আপনাদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন একটা সত্য প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য।০১৮১৮৯০৭০১৬
আমার বাবাও ছিল একজন মুক্তিযোদ্ধা। স্বীকৃতি পায়নি কেন।
আপনি বলাতে চেষ্টা করছেন বার বার যে, শুধু ভুয়া ভুয়া বলাতে। কিন্তু জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান কিন্তু বলছেন এখনো অনেক প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা বাদ পড়ে আছে।
হ্যালো আসসালামু আলাইকুম আমি ফারুক আমার বাবা একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ৭ নম্বর সেক্টরের অধীনে ট্রেনিং প্রাপ্ত ওনার কমান্ডার মাসুদ সাহেব যাচাই-বাছাই কমিটিতে যাইও টাউন আরে রাখতে পারে নাই
এখনো অনেক প্রকৃত মুক্তি যোদ্ধা বাদ পড়েছে।যেমন আমার বাবা
একজন থানা কমান্ডার যদি সৎ হন এবং প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হন তাহলে আর এই সমস্যা হয় না। একটা গ্রামে একটা ইউনিয়নে কতজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা আছে । ওখান থেকে তালিকা করা হোক। আর এমন ভাবে যাচাই-বাছাই করা হোক যাতে কোন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা বাদ না যায় ।আর টাকার বিনিময়ে দলীয় ক্ষমতায় বিনিময় যাতে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা হতে না পারে এমন ব্যবস্থা করা।যারা কমান্ডার তাদের জবাবদিহিতা থাকতে হবে ।টাকার বিনিময়ে মুক্তিযোদ্ধা করা যাবে না। মুক্তিযোদ্ধা কোন দলের না। যারা ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা হবেন যারা মিথ্যা সাক্ষী দিবেন যারা ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা দের টাকার বিনিময় মুক্তিযোদ্ধা করবেন ।তাদের সবাইকে আর্থিক জরিমানা এবং শাস্তির আওতা আনা উচিত। আমার বাবা ভারতের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত তিন নম্বর সেক্টরের একজন রণাঙ্গনের প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা। টাকা না দেওয়াতে আমার বাবা এখনো মুক্তিযোদ্ধার তালিকা ও অন্তর্ভুক্ত হতে পারিনি। এখনো অনেক প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা জাতীয় তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হতে পারেনি।আমার বাবা "ক" তালিকায় গেজেট হওয়ার সুপারিশ পাওয়া সত্বেও এবং জামুকা অধীনে ইন্টারভিউ দিও টাকা না দেওয়াতে হতে হতে পারিনি। আর যারা টাকা দিয়েছে তারা ইন্টারভিউ না দিও গেজেটে অন্তর্ভুক্ত হয়ে ভাতা পাচ্ছেন। আমার আমরা এটা সুস্থ তদন্ত চাই সুস্থ বিচার চাই। আমি আশা করি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ একটা সুব্যবস্থা করবেন। আপনাদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন একটা সত্য প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য।০১৮১৮৯০৭০১৬
যাদের স্কুল / কলেজের সার্টিফিকেট ধার মুক্তিযোদ্ধা, তাদের বয়স যদি ১৯৭১ সনে ১২ বছর বয়সও হয়, কিন্তু তার প্রকৃত বয়স হবে ১৬/১৭ বছর। কারন নবম শ্রেণিতে রেজিষ্ট্রেশনের সময় বয়স ৩/৪ বছর কমিয়ে করা হয়। বিষয়টি ভেবে দেখার বিষয়।
আমার বাবাও ছিল একজন মুক্তিযোদ্ধা। কাগজপত্র সব জামুকায়ে জমা দেওয়া আছে স্বীকৃতি পায়নি কেন।
❤
আগাছার দাপট বেশী ।
সেনাবাহিনীরা যদি মুক্তিযোদ্ধার যাচাই বাছাই করে তাহলে তো টাকার খেলা শেষ হয়ে যাবে আপনি কি একমত। এবং যারা যুদ্ধের সময় অস্ত্র চালিয়েছে তারা কোন অস্ত্র চালিয়েছিল তা চালিয়ে দেখাতে হবে সেনাবাহিনীকে তাহলে কি ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা থাকবে এবং নথিপত্র ও সাক্ষী লাগবে যারা মারা গেছে তাদের নথিপত্র ও সাক্ষী লাগবে এবং বয়স দেখবি যুদ্ধকালীন সময় কত বয়স ছিল
একজন থানা কমান্ডার যদি সৎ হন এবং প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হন তাহলে আর এই সমস্যা হয় না। একটা গ্রামে একটা ইউনিয়নে কতজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা আছে । ওখান থেকে তালিকা করা হোক। আর এমন ভাবে যাচাই-বাছাই করা হোক যাতে কোন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা বাদ না যায় ।আর টাকার বিনিময়ে দলীয় ক্ষমতায় বিনিময় যাতে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা হতে না পারে এমন ব্যবস্থা করা।যারা কমান্ডার তাদের জবাবদিহিতা থাকতে হবে ।টাকার বিনিময়ে মুক্তিযোদ্ধা করা যাবে না। মুক্তিযোদ্ধা কোন দলের না। যারা ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা হবেন যারা মিথ্যা সাক্ষী দিবেন যারা ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা দের টাকার বিনিময় মুক্তিযোদ্ধা করবেন ।তাদের সবাইকে আর্থিক জরিমানা এবং শাস্তির আওতা আনা উচিত। আমার বাবা ভারতের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত তিন নম্বর সেক্টরের একজন রণাঙ্গনের প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা। টাকা না দেওয়াতে আমার বাবা এখনো মুক্তিযোদ্ধার তালিকা ও অন্তর্ভুক্ত হতে পারিনি। এখনো অনেক প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা জাতীয় তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হতে পারেনি।আমার বাবা "ক" তালিকায় গেজেট হওয়ার সুপারিশ পাওয়া সত্বেও এবং জামুকা অধীনে ইন্টারভিউ দিও টাকা না দেওয়াতে হতে হতে পারিনি। আর যারা টাকা দিয়েছে তারা ইন্টারভিউ না দিও গেজেটে অন্তর্ভুক্ত হয়ে ভাতা পাচ্ছেন। আমার আমরা এটা সুস্থ তদন্ত চাই সুস্থ বিচার চাই। আমি আশা করি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ একটা সুব্যবস্থা করবেন। আপনাদেরকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন একটা সত্য প্রতিবেদন তৈরি করার জন্য।০১৮১৮৯০৭০১৬
good