দারুল উলূম দেওবন্দ ও হক্বানী উলামায়ে কেরামের মতে, যে সমস্ত কারণে মাওলানা সাদ সাহেব বিতর্কিত এবং তাকে মানা যাবে না। কারণগুলি নিম্নরূপঃ ১. ক্যামেরাওয়ালা মোবাইল রাখা হারাম। কারো পকেটে ক্যামেরা বিশিষ্ট মোবাইল রেখে নামায পড়লে তার নামায শুদ্ধ হবে না। ২. যেই উলামায়ে কেরাম ক্যামেরাওয়ালা মোবাইল রাখেন, তাঁরা উলামায়ে ছূ। বারবার কসম করে বলেন, তাঁরা হলেন উলামায়ে ছূ। এমন আলেমরা হল গাধা। ৩. মোবাইলে কুরআন শরীফ পড়া এবং শোনা, প্রস্রাবের পাত্র থেকে দুধ পান করার মতো। পেসাবদানী ছে পানি পিনা হাঁয়'। ৪. কুরআন শরীফ শিখিয়ে যাঁরা বেতন গ্রহণ করেন, তাঁদের বেতন বেস্যার উপার্জনের চেয়ে খারাপ। যেই ইমাম এবং শিক্ষকরা বেতন গ্রহণ করেন, তাদের আগে বেস্যারা জান্নাতে প্রবেশ করবেন। ৫. মাদরাসা গুলোতে যাকাত না দেয়া হোক। মাদরাসায় যাকাত দিলে যাকাত আদায় হবে না। সারা আলমের মাদরাসা গুলো যাকাত নিয়ে হারাম কাজ করতেছে। ৬. রাসূল স. এর বাই'আতের পর কেবল তিন জনের বাই'আত পূর্ণতা পেয়েছে, আর সবার বাই'আত অপূর্ণ। তিনজন হলেন, (ক) শাহ ইসমাঈল শহীদ রহ. (খ) মাও. মুহা. ইলিয়াছ রহ. (গ) মাও. মুহা. ইউসূফ রহ.। ৭. মাও. সা'আদ বিভিন্ন ইজতিমায় একাধিকবার সুন্নাতকে তিন প্রকার বলে বয়ানে বলে থাকেন, ইবাদাতের সুন্নাত, দাওয়াতের সুন্নাত এবং আচার-আচরণের সুন্নাত। ৮. দাওয়াতের পথ নবীর পথ, তাছাউফের পথ নবীর পথ নয়। ৯. আযান হল-তাশকীল, নামায হল-তারগীব আর নামাযের পরে আল্লাহর রাস্তায় বের হওয়া হল-তারতীব। ১০. রাসূল স. দাওয়াত ইলাল্লাহ'র কারণে ইশারের নামায দেরীতে পড়ছেন। অর্থাৎ নামাযের চেয়ে দাওয়াতের গুরুত্ব বেশি। ১১. হযরত ইউসূফ আ. 'উযকুরনী ইনদা রাব্বিক' বলে গাইরুল্লাহ'র দিকে নযর দেয়ার কারণে অতিরিক্ত সাত বছর জেলখানায় থাকতে হয়েছে। ১২. হযরত মুসা আ. দাওয়াত ছেড়ে দিয়ে কিতাব আনতে চলে গেছেন। দাওয়াত ছেড়ে চলে যাওয়ার কারণে পাঁচলক্ষ সাতত্তর হাজার লোক মুরতাদ হয়েগেছেন। ১৩. হযরত যাকারিয়া আ. আল্লাহকে বাদ দিয়ে গাছের কাছে আশ্রয় চাইলেন ফলে শাস্তি ভোগ করতে হল। ১৪. হযরত মূসা আ. থেকে এক বড় ভুল হয়েগেছে (এই ইবারতাটা হুবাহু মওদুদী সাহবের ইবারত)। এবং তিনি অপরাধ করে বসছেন। এই জন্য তিনি ক্বওমকে ছেড়ে আল্লাহর সান্বিধ্য লাভের জন্য নির্জনতা গ্রহণ করলেন। ১৫. আমাদের কাজের (তাবলিগী) সাথে লেগে থাকা এবং মাওলানা ইলিয়াছ ও মাওলানা ইউসূফ সাহেবের কিতাব পড়বে, অন্য কোন কিতাব পড়বে না। ১৬. হযরত মূসা আ. কর্তৃক হযরত হারুন আ. কে নিজের স্থলাভিষিক্ত বানানো উচিত হয় নি। ১৭. সকাল সকাল কুরআন শরীফ তেলাওয়াত করা এবং নফল নামায পড়ার একটা অর্থ বুঝে আসে কিন্তু আল্লাহ আল্লাহ জিকির কী অর্জন হয়? কিছুই হয় না। ১৮. এ-তাবলীগী কাজ, এছাড়া দীনের যত কাজ আছে-দীনি ইলম শিখানো, দীনি ইলম শিখা, আত্মশুদ্ধি, কিতাবাদি রচনা করা; কোনটাই নবুওয়াতী কাজ না। ১৯. মাদরাসার শিক্ষকগণ মাদরাসায় খিদমাত করার কারণে দুনিয়াবী ধ্যান্দায় জড়িয়ে পড়ছে, এই জন্য তাদের দীনের মেহনতে সময় দেয়া দরকার। ২০. কিয়ামতের দিন আল্লাহ তা’আলা বান্দাকে জিজ্ঞাস করবেন, তা’লীমে বসছিলে কি না, গাস্ত করছিলে কি না? ২১. প্রত্যেক সাহাবী অপর সাহাবীর বিরুদ্ধাচরণ করছেন। ২২. হিদায়েতের সম্পর্ক যদি আল্লাহর হাতে হতো, তাহলে নবী পাঠাতেন না। ২৩. আপনাদের কাছে সবচাইতে বড় গোনাহ চুরি-যেনা, এর চাইতে বড় গোনাহ হল, খুরুজ না হওয়া। তাই হযরত কা’ব ইবনে মালেকের সাথে পঞ্চাশ দিন পর্যন্ত কথা-বার্তা বন্ধ রাখা হয়। ২৪. কুরআন শরীফ বুঝে-শুনে তেলাওয়াত করা ওয়াজিব। না বোঝে তেলাওয়াত করলে ওয়াজিব তরকের গোনাহ হবে। ইত্যাদি ইত্যাদি।
মহানবী (সঃ) বলেছেন, “তোমরা কুরআন শিক্ষা কর এবং তার মাধ্যমে আল্লাহর নিকট বেহেশত প্রার্থনা কর তাদের পূর্বে, যার কুরআন শিক্ষা করে তার মাধ্যমে দুনিয়া যাচাই করবে। যেহেতু কুরআন তিন ব্যক্তি শিক্ষা করে, প্রথমতঃ সেই ব্যক্তি, যে তার দ্বারা বড়াই করবে। দ্বিতীয়তঃ সেই ব্যক্তি, যে তার দ্বারা উদরপূর্তি করবে এবং তৃতীয়তঃ সেই ব্যক্তি, যে কেবল আল্লাহর উদ্দেশ্যে তেলাঅত করবে।” (আবু উবাইদ, হাকেম, সিলসিলাহ সহিহাহ ২৫৮ নং) তিনি বলেন, “তোমরা কুরআন পাঠ কর এবং তার নির্দেশ পালন কর, তার ব্যাপারে অবজ্ঞা প্রদর্শন অ অতিরঞ্জন করো না এবং তার মাধ্যমে উদরপূর্তি ও ধনবৃদ্ধি করো না। (সহিহুল জামে ১১৬৮ নং) তিনি আর বলেন, “যে ব্যক্তি আখেরাতের কর্ম দুনিয়া লাভের উদেশ্যে করবে, তার জন্য আখেরাতের কোন ভাগ থাকবে না।” (আহমাদ ) তিনি আরও বলেন, “ যে ব্যক্তি কোন এমন ইলম অন্বেষণ করে যার দ্বারা আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশা করা হয়, যদি সে তা কেবল মাত্র পার্থিব সম্পদ লাভের উদ্দেশ্যেই অন্বেষণ করে তবে সে কিয়ামতের দিন জানাতের সুগন্ধও পাবে না।” (আবি দাউদ, আহমাদ, ইবনে মাজাহ, ইবনে হিব্বান)
দারুল উলূম দেওবন্দ ও হক্বানী উলামায়ে কেরামের মতে, যে সমস্ত কারণে মাওলানা সাদ সাহেব বিতর্কিত এবং তাকে মানা যাবে না। কারণগুলি নিম্নরূপঃ ১. ক্যামেরাওয়ালা মোবাইল রাখা হারাম। কারো পকেটে ক্যামেরা বিশিষ্ট মোবাইল রেখে নামায পড়লে তার নামায শুদ্ধ হবে না। ২. যেই উলামায়ে কেরাম ক্যামেরাওয়ালা মোবাইল রাখেন, তাঁরা উলামায়ে ছূ। বারবার কসম করে বলেন, তাঁরা হলেন উলামায়ে ছূ। এমন আলেমরা হল গাধা। ৩. মোবাইলে কুরআন শরীফ পড়া এবং শোনা, প্রস্রাবের পাত্র থেকে দুধ পান করার মতো। পেসাবদানী ছে পানি পিনা হাঁয়'। ৪. কুরআন শরীফ শিখিয়ে যাঁরা বেতন গ্রহণ করেন, তাঁদের বেতন বেস্যার উপার্জনের চেয়ে খারাপ। যেই ইমাম এবং শিক্ষকরা বেতন গ্রহণ করেন, তাদের আগে বেস্যারা জান্নাতে প্রবেশ করবেন। ৫. মাদরাসা গুলোতে যাকাত না দেয়া হোক। মাদরাসায় যাকাত দিলে যাকাত আদায় হবে না। সারা আলমের মাদরাসা গুলো যাকাত নিয়ে হারাম কাজ করতেছে। ৬. রাসূল স. এর বাই'আতের পর কেবল তিন জনের বাই'আত পূর্ণতা পেয়েছে, আর সবার বাই'আত অপূর্ণ। তিনজন হলেন, (ক) শাহ ইসমাঈল শহীদ রহ. (খ) মাও. মুহা. ইলিয়াছ রহ. (গ) মাও. মুহা. ইউসূফ রহ.। ৭. মাও. সা'আদ বিভিন্ন ইজতিমায় একাধিকবার সুন্নাতকে তিন প্রকার বলে বয়ানে বলে থাকেন, ইবাদাতের সুন্নাত, দাওয়াতের সুন্নাত এবং আচার-আচরণের সুন্নাত। ৮. দাওয়াতের পথ নবীর পথ, তাছাউফের পথ নবীর পথ নয়। ৯. আযান হল-তাশকীল, নামায হল-তারগীব আর নামাযের পরে আল্লাহর রাস্তায় বের হওয়া হল-তারতীব। ১০. রাসূল স. দাওয়াত ইলাল্লাহ'র কারণে ইশারের নামায দেরীতে পড়ছেন। অর্থাৎ নামাযের চেয়ে দাওয়াতের গুরুত্ব বেশি। ১১. হযরত ইউসূফ আ. 'উযকুরনী ইনদা রাব্বিক' বলে গাইরুল্লাহ'র দিকে নযর দেয়ার কারণে অতিরিক্ত সাত বছর জেলখানায় থাকতে হয়েছে। ১২. হযরত মুসা আ. দাওয়াত ছেড়ে দিয়ে কিতাব আনতে চলে গেছেন। দাওয়াত ছেড়ে চলে যাওয়ার কারণে পাঁচলক্ষ সাতত্তর হাজার লোক মুরতাদ হয়েগেছেন। ১৩. হযরত যাকারিয়া আ. আল্লাহকে বাদ দিয়ে গাছের কাছে আশ্রয় চাইলেন ফলে শাস্তি ভোগ করতে হল। ১৪. হযরত মূসা আ. থেকে এক বড় ভুল হয়েগেছে (এই ইবারতাটা হুবাহু মওদুদী সাহবের ইবারত)। এবং তিনি অপরাধ করে বসছেন। এই জন্য তিনি ক্বওমকে ছেড়ে আল্লাহর সান্বিধ্য লাভের জন্য নির্জনতা গ্রহণ করলেন। ১৫. আমাদের কাজের (তাবলিগী) সাথে লেগে থাকা এবং মাওলানা ইলিয়াছ ও মাওলানা ইউসূফ সাহেবের কিতাব পড়বে, অন্য কোন কিতাব পড়বে না। ১৬. হযরত মূসা আ. কর্তৃক হযরত হারুন আ. কে নিজের স্থলাভিষিক্ত বানানো উচিত হয় নি। ১৭. সকাল সকাল কুরআন শরীফ তেলাওয়াত করা এবং নফল নামায পড়ার একটা অর্থ বুঝে আসে কিন্তু আল্লাহ আল্লাহ জিকির কী অর্জন হয়? কিছুই হয় না। ১৮. এ-তাবলীগী কাজ, এছাড়া দীনের যত কাজ আছে-দীনি ইলম শিখানো, দীনি ইলম শিখা, আত্মশুদ্ধি, কিতাবাদি রচনা করা; কোনটাই নবুওয়াতী কাজ না। ১৯. মাদরাসার শিক্ষকগণ মাদরাসায় খিদমাত করার কারণে দুনিয়াবী ধ্যান্দায় জড়িয়ে পড়ছে, এই জন্য তাদের দীনের মেহনতে সময় দেয়া দরকার। ২০. কিয়ামতের দিন আল্লাহ তা’আলা বান্দাকে জিজ্ঞাস করবেন, তা’লীমে বসছিলে কি না, গাস্ত করছিলে কি না? ২১. প্রত্যেক সাহাবী অপর সাহাবীর বিরুদ্ধাচরণ করছেন। ২২. হিদায়েতের সম্পর্ক যদি আল্লাহর হাতে হতো, তাহলে নবী পাঠাতেন না। ২৩. আপনাদের কাছে সবচাইতে বড় গোনাহ চুরি-যেনা, এর চাইতে বড় গোনাহ হল, খুরুজ না হওয়া। তাই হযরত কা’ব ইবনে মালেকের সাথে পঞ্চাশ দিন পর্যন্ত কথা-বার্তা বন্ধ রাখা হয়। ২৪. কুরআন শরীফ বুঝে-শুনে তেলাওয়াত করা ওয়াজিব। না বোঝে তেলাওয়াত করলে ওয়াজিব তরকের গোনাহ হবে। ইত্যাদি ইত্যাদি।
দারুল উলূম দেওবন্দ ও হক্বানী উলামায়ে কেরামের মতে, যে সমস্ত কারণে মাওলানা সাদ সাহেব বিতর্কিত এবং তাকে মানা যাবে না। কারণগুলি নিম্নরূপঃ ১. ক্যামেরাওয়ালা মোবাইল রাখা হারাম। কারো পকেটে ক্যামেরা বিশিষ্ট মোবাইল রেখে নামায পড়লে তার নামায শুদ্ধ হবে না। ২. যেই উলামায়ে কেরাম ক্যামেরাওয়ালা মোবাইল রাখেন, তাঁরা উলামায়ে ছূ। বারবার কসম করে বলেন, তাঁরা হলেন উলামায়ে ছূ। এমন আলেমরা হল গাধা। ৩. মোবাইলে কুরআন শরীফ পড়া এবং শোনা, প্রস্রাবের পাত্র থেকে দুধ পান করার মতো। পেসাবদানী ছে পানি পিনা হাঁয়'। ৪. কুরআন শরীফ শিখিয়ে যাঁরা বেতন গ্রহণ করেন, তাঁদের বেতন বেস্যার উপার্জনের চেয়ে খারাপ। যেই ইমাম এবং শিক্ষকরা বেতন গ্রহণ করেন, তাদের আগে বেস্যারা জান্নাতে প্রবেশ করবেন। ৫. মাদরাসা গুলোতে যাকাত না দেয়া হোক। মাদরাসায় যাকাত দিলে যাকাত আদায় হবে না। সারা আলমের মাদরাসা গুলো যাকাত নিয়ে হারাম কাজ করতেছে। ৬. রাসূল স. এর বাই'আতের পর কেবল তিন জনের বাই'আত পূর্ণতা পেয়েছে, আর সবার বাই'আত অপূর্ণ। তিনজন হলেন, (ক) শাহ ইসমাঈল শহীদ রহ. (খ) মাও. মুহা. ইলিয়াছ রহ. (গ) মাও. মুহা. ইউসূফ রহ.। ৭. মাও. সা'আদ বিভিন্ন ইজতিমায় একাধিকবার সুন্নাতকে তিন প্রকার বলে বয়ানে বলে থাকেন, ইবাদাতের সুন্নাত, দাওয়াতের সুন্নাত এবং আচার-আচরণের সুন্নাত। ৮. দাওয়াতের পথ নবীর পথ, তাছাউফের পথ নবীর পথ নয়। ৯. আযান হল-তাশকীল, নামায হল-তারগীব আর নামাযের পরে আল্লাহর রাস্তায় বের হওয়া হল-তারতীব। ১০. রাসূল স. দাওয়াত ইলাল্লাহ'র কারণে ইশারের নামায দেরীতে পড়ছেন। অর্থাৎ নামাযের চেয়ে দাওয়াতের গুরুত্ব বেশি। ১১. হযরত ইউসূফ আ. 'উযকুরনী ইনদা রাব্বিক' বলে গাইরুল্লাহ'র দিকে নযর দেয়ার কারণে অতিরিক্ত সাত বছর জেলখানায় থাকতে হয়েছে। ১২. হযরত মুসা আ. দাওয়াত ছেড়ে দিয়ে কিতাব আনতে চলে গেছেন। দাওয়াত ছেড়ে চলে যাওয়ার কারণে পাঁচলক্ষ সাতত্তর হাজার লোক মুরতাদ হয়েগেছেন। ১৩. হযরত যাকারিয়া আ. আল্লাহকে বাদ দিয়ে গাছের কাছে আশ্রয় চাইলেন ফলে শাস্তি ভোগ করতে হল। ১৪. হযরত মূসা আ. থেকে এক বড় ভুল হয়েগেছে (এই ইবারতাটা হুবাহু মওদুদী সাহবের ইবারত)। এবং তিনি অপরাধ করে বসছেন। এই জন্য তিনি ক্বওমকে ছেড়ে আল্লাহর সান্বিধ্য লাভের জন্য নির্জনতা গ্রহণ করলেন। ১৫. আমাদের কাজের (তাবলিগী) সাথে লেগে থাকা এবং মাওলানা ইলিয়াছ ও মাওলানা ইউসূফ সাহেবের কিতাব পড়বে, অন্য কোন কিতাব পড়বে না। ১৬. হযরত মূসা আ. কর্তৃক হযরত হারুন আ. কে নিজের স্থলাভিষিক্ত বানানো উচিত হয় নি। ১৭. সকাল সকাল কুরআন শরীফ তেলাওয়াত করা এবং নফল নামায পড়ার একটা অর্থ বুঝে আসে কিন্তু আল্লাহ আল্লাহ জিকির কী অর্জন হয়? কিছুই হয় না। ১৮. এ-তাবলীগী কাজ, এছাড়া দীনের যত কাজ আছে-দীনি ইলম শিখানো, দীনি ইলম শিখা, আত্মশুদ্ধি, কিতাবাদি রচনা করা; কোনটাই নবুওয়াতী কাজ না। ১৯. মাদরাসার শিক্ষকগণ মাদরাসায় খিদমাত করার কারণে দুনিয়াবী ধ্যান্দায় জড়িয়ে পড়ছে, এই জন্য তাদের দীনের মেহনতে সময় দেয়া দরকার। ২০. কিয়ামতের দিন আল্লাহ তা’আলা বান্দাকে জিজ্ঞাস করবেন, তা’লীমে বসছিলে কি না, গাস্ত করছিলে কি না? ২১. প্রত্যেক সাহাবী অপর সাহাবীর বিরুদ্ধাচরণ করছেন। ২২. হিদায়েতের সম্পর্ক যদি আল্লাহর হাতে হতো, তাহলে নবী পাঠাতেন না। ২৩. আপনাদের কাছে সবচাইতে বড় গোনাহ চুরি-যেনা, এর চাইতে বড় গোনাহ হল, খুরুজ না হওয়া। তাই হযরত কা’ব ইবনে মালেকের সাথে পঞ্চাশ দিন পর্যন্ত কথা-বার্তা বন্ধ রাখা হয়। ২৪. কুরআন শরীফ বুঝে-শুনে তেলাওয়াত করা ওয়াজিব। না বোঝে তেলাওয়াত করলে ওয়াজিব তরকের গোনাহ হবে। ইত্যাদি ইত্যাদি।
এই জন্য দায়ী হেফাজতে ইসলাম, রাজনৈতিক উলামায়ে কেরাম, যারা নোট ভোটের বিনিময়ে, টাকার বিনিময়ে দিনের প্রচার কার্য করেন তারা। নবীওয়ালা আসল তাবলীগের মেহনত এর নোট ভোট টাকার কোন উদ্দেশ্য নেই। উদ্দেশ্য একটাই নিজের হেদায়েত এবং সারা দুনিয়ার সমস্ত মানুষ যাতে জাহান্নাম থেকে বেশি জান্নাতে যেতে পারে। কিন্তু বাধ্য হয়ে আজকে মারকাজ উদ্ধারের জন্য সারা বাংলাদেশ থেকে 5% এর মত তাবলীগের সাথে কাকরাইল মারকাজ এসে তাদের প্রাণের আবেগকে বুঝাতে চেয়েছে। এই মার্কাজ যদি রাজনৈতিক নোট ভোটের, টাকার বিনিময় ওয়াচ করনেওয়ালা ভাইরাল বক্তারা দখল করে নিতো, পরের দিনে সারা বাংলাদেশের সমস্ত মসজিদে আসল তাবলীগের মেহনত যারা 90 টাকার বিনিময়ে মেহনত করে না তাদেরকে মেহনত করতে দিত না
Vai duniar ek konai jodi ekjon musolman thake seo amader vai,bahirer kew na.ar saad sab to pora bisher ameer.musolman der sodo ek desh noy pora dunia.amader nabi(s:) ke kono wk deaher jonno pathan nai,pora bishser hedayet er jonno pathaichilen.ar ai nabi wala mehnot o pora duniar.apni ek desh niya pore achen.
মাওলানা জুবায়ের সাহেব ও আমাদের সকল পুরাতন সাথী ভাইদের প্রতি অনুরোধ আসুন আমরা সবাই আবার একত্রে আল্লাহর দীন কে বিশ্বের সব জায়গায় পৌঁছানোর কৌশিশ করি। আমরা একে অপরের ভাই আমরা আখেরাত এর জন্য নিজামুদ্দীন এর এতায়াত করে দাওয়াতের কাজ করি। আল্লাহ তায়ালা আমাদের এক করে দিন। আমিন।
ইবনে মাসউদ রাযি. বলেন- তোমাদের কেউ যেন দ্বীনের ক্ষেত্রে কারো অন্ধ অনুসরণ না করে; যদি সে ঈমান আনে তাহলে এ ব্যক্তিও ঈমান আনে। আবার সে যদি কাফের হয়ে যায়; তাহলে এ ব্যক্তিও কাফের হয়ে যায়। কেননা মন্দের ভেতরে কোনো রূপ আদর্শ নেই।-(ইলামুল মুআকিয়ীন: ২/১৭৬)
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ ‘‘অচিরেই বিভিন্ন রকম ফিতনার আবির্ভাব ঘটবে। ফিতনার সময় বসে থাকা ব্যক্তি ফিতনার দিকে পায়ে হেঁটে অগ্রসরমান ব্যক্তির চেয়ে এবং পায়ে হেঁটে চলমান ব্যক্তি আরোহী ব্যক্তি অপেক্ষা অধিক নিরাপদ ও উত্তম হবে। ফিতনা শুরু হয়ে গেলে যার উট থাকবে সে যেন উটের রাখালি নিয়ে ব্যস্ত থাকে এবং যার ছাগল থাকবে, সে যেন ছাগলের রাখালি নিয়ে ব্যস্ত থাকে। আর যার চাষাবাদের যমীন আছে, সে যেন চাষাবাদের কাজে ব্যস্ত থাকে। এক ব্যক্তি জিজ্ঞেস করলোঃ হে আল্লাহর নবী! যার কোন কিছুই নেই সে কি করবে? নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেনঃ পাথর দিয়ে তার তলোয়ারকে ভোঁতা করে নিরস্ত্র হয়ে যাবে এবং ফিতনা থেকে বাঁচতে চেষ্টা করবে। অতঃপর তিনি বলেনঃ হে আল্লাহ! আমি কি আমার দায়িত্ব পৌঁছে দিয়েছি? হে আল্লাহ! আমি কি আমার দায়িত্ব পৌঁছে দিয়েছি? হে আল্লাহ! আমি কি আমার দায়িত্ব পৌঁছে দিয়েছি? অতঃপর অন্য এক ব্যক্তি জিজ্ঞেস করলোঃ হে আল্লাহর রাসূল! কেউ যদি আমাকে জোর করে কোন দলে নিয়ে যায় এবং সেখানে গিয়ে কারো তলোয়ার বা তীরের আঘাতে আমি নিহত হই, তাহলে আমার অবস্থা কী হবে? উত্তরে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেনঃ ‘‘সে তার পাপ এবং তোমার পাপের বোঝা নিয়ে জাহান্নামের অধিবাসী হবে’’
আমাদের দেশের আলেমদের মধ্যে বিরাট অহ্নংকার ও অসহিষনুতা পরিলক্ষিত হচ্ছে।উভয় গ্রুপের একই অবস্থা। এরা কেউ নিজের ভুল বিবেচনায় না নিয়ে অপরের দোষ অন্বেষনে ব্যস্ত থাকে।ইসলামের শিক্ষা ও আদর্শ থেকে এরা বহু দূরে অবস্থান করছে।
ইসলামে ৭২ টি তরিকা ! তাই যারা সাধারন মুসলিম এত কিছু বুঝে না বা বুঝতেও চায় না তাদের এটা কথা হতে পারে ! কিন্তু যারা ইসলামকে একটু হলেও জানে বা জানার চেষ্টা করে তবে তাদের কাছে তরিকার গুরুত্ব আছে !!
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ ‘‘অচিরেই বিভিন্ন রকম ফিতনার আবির্ভাব ঘটবে। ফিতনার সময় বসে থাকা ব্যক্তি ফিতনার দিকে পায়ে হেঁটে অগ্রসরমান ব্যক্তির চেয়ে এবং পায়ে হেঁটে চলমান ব্যক্তি আরোহী ব্যক্তি অপেক্ষা অধিক নিরাপদ ও উত্তম হবে। ফিতনা শুরু হয়ে গেলে যার উট থাকবে সে যেন উটের রাখালি নিয়ে ব্যস্ত থাকে এবং যার ছাগল থাকবে, সে যেন ছাগলের রাখালি নিয়ে ব্যস্ত থাকে। আর যার চাষাবাদের যমীন আছে, সে যেন চাষাবাদের কাজে ব্যস্ত থাকে। এক ব্যক্তি জিজ্ঞেস করলোঃ হে আল্লাহর নবী! যার কোন কিছুই নেই সে কি করবে? নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেনঃ পাথর দিয়ে তার তলোয়ারকে ভোঁতা করে নিরস্ত্র হয়ে যাবে এবং ফিতনা থেকে বাঁচতে চেষ্টা করবে। অতঃপর তিনি বলেনঃ হে আল্লাহ! আমি কি আমার দায়িত্ব পৌঁছে দিয়েছি? হে আল্লাহ! আমি কি আমার দায়িত্ব পৌঁছে দিয়েছি? হে আল্লাহ! আমি কি আমার দায়িত্ব পৌঁছে দিয়েছি? অতঃপর অন্য এক ব্যক্তি জিজ্ঞেস করলোঃ হে আল্লাহর রাসূল! কেউ যদি আমাকে জোর করে কোন দলে নিয়ে যায় এবং সেখানে গিয়ে কারো তলোয়ার বা তীরের আঘাতে আমি নিহত হই, তাহলে আমার অবস্থা কী হবে? উত্তরে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেনঃ ‘‘সে তার পাপ এবং তোমার পাপের বোঝা নিয়ে জাহান্নামের অধিবাসী হবে’’
আলহামদুলিল্লাহ, নতুন উপদেষ্টা নিয়োগ সংক্রান্ত আমার পরামর্শ হলো সকল ছোট্ট রাজনৈতিক দল থেকে ১ জন করে ও বিএনপি থেকে ৫ জন এবং জামায়াতে ইসলাম থেকে ২ জন ও হেফাজত থেকে ১ জন এবং অন্য সুশীল সমাজ থেকে ৩/৫ জন নিয়ে ২০/২৫ সদস্যের একটি উপদেষ্টা পরিষদের প্রস্তাব করছি, এর ফলে ভবিষ্যতে কেউ একক ভাবে ছাত্র জনতা কে দোষারোপ বা গালি দিতে পারবে না, এবং ভবিষ্যতে সময়ের প্রয়েজনে আবার ও ছাত্র আন্দোলন হলে মানুষ তাদেরকে অবিশ্বাস করবে না, তবে একটা বিশেষ শর্ত যে আজ যে সকল রাজনৈতিক নেতৃত্ব উপদেষ্টা হবে তারা আগামী নির্বাচনে কেউ অংশ নিতে পারবে না, অন্যথায় এই বিপ্লব সরকার কোন ভাবে বিফল হলে তখন এর যাবতীয় দায়ভার আমদেরকেই বইতে হবে, ফলাফল চরম বিশৃঙ্খল একটি বাংলাদেশ দেখতে হবে। যেখানে রাহাজানি, খুন, ধর্ষন, বর্বরতা দুর্ভিক্ষ, অনাহার, অপুষ্টি সব কিছুই নিজের চোখের সামনে দেখতে হবে, সুতরাং আগামী প্রজন্ম কে বাঁচাতে এইটুকু সিদ্ধান্ত নিন, তাতে দেশ ও জনগণ ২টায় রক্ষা পাবে। ইনশাআল্লাহ।
বিভিন্ন ধর্মের মানুষ এদেশে মিলেমিশে বসবাস করছে। ভিন্ন আদর্শ থাকলেও ঐক্যের ব্যাপারে আমরা মুসলিম ভাইভাই। এখানে সবার এক হয়ে দেশের কল্যাণে কাজ করা উচিত। তাহলে এদেশে শক্তিশালীভাবে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হবে ইনশাআল্লাহ।
বাংলাদেশের মানুষ সকল আলেমদের কে এক টেবিলে দেখতে চায়। আমরা সবাই মুসলিম আমরা সবাই ভাই, জুবায়ের- বলেন আর সাদ যাই বলেন দাঁড়ি তো সবার আছে নামায তো সবাই পড়ি তাহলে এত ভাগাভাগি কেন?
এভাবে দলাদলি না করে সবাই একসাথে ইসলাম প্রচার করুন। আপনাদের এই দলাদলির জন্য আজ সবাই ইসলাম কে নিয়ে কটাক্ষ করছে। আল্লাহ কে ভয় করুন দুনিয়ায় এই দলাদলি থেকে বিরত থাকুন আমার রাসুলুল্লাহ সাঃ এর দেখানো পথে হাঁটুন
{ وَٱلَّذِينَ جَآءُو مِنۢ بَعۡدِهِمۡ يَقُولُونَ رَبَّنَا ٱغۡفِرۡ لَنَا وَلِإِخۡوَٰنِنَا ٱلَّذِينَ سَبَقُونَا بِٱلۡإِيمَٰنِ وَلَا تَجۡعَلۡ فِي قُلُوبِنَا غِلّٗا لِّلَّذِينَ ءَامَنُواْ رَبَّنَآ إِنَّكَ رَءُوفٞ رَّحِيمٌ } [Surah Al-Ḥashr: 10] Abu Bakr Zakaria: আর যারা তাদের পরে এসেছে, তারা বলে, ‘হে আমাদের রব! আমাদেরকে ও ঈমানে অগ্রণী আমাদের ভাইদেরকে ক্ষমা করুন এবং যারা ঈমান এনেছিল তাদের বিরুদ্ধে আমাদের অন্তরে বিদ্বেষ রাখবেন না। হে আমাদের রব! নিশ্চয় আপনি দয়ার্দ্র, পরম দয়ালু।’
একটি কথা কেন বলছেন না ? যে আজ সাদ পন্থীদের জোড় এসতেমা এবং আজ থেকে ১৫ দিন তারা কাকরাইল মারকাজে অবস্থান করবেন। পরবর্তী ১৫ দিন আবার জোবায়ের পন্থীরা কাকরাইল মারকাজে অবস্থান করবেন। এটা পূর্ব নির্ধারিত রুটিন।
আজ থেকে তিন দিন আগে ফয়সালা হয়ে গেছে আগে যেভাবে চলছিল ওই ভাবেই চলবে আর প্রথম এস্তেমা ওলামায়ে কেরামদের মাধ্যমে হবে হিসেবেই তিন দিন আগের ফয়সালা অনুযায়ী ফয়সালা হয়েছে।নতুন নাটকের কোন অবকাশ নেই।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একমাত্র দল যাদের নেতা নিয়ে কখনো এইভাবে দ্বন্দ্ব হয় না এবং দীর্ঘদিন দুই পক্ষ নিয়ে কখনোই আন্দোলন বা মারামারি সংঘাত হয়নি তাই আমি মনে করি বাংলাদেশ জামাতে ইসলামী হক তাই সবাই জামাতে ইসলামী ছায়াতলে আসা উচিত
সাদ/ জুবায়ের, বাদ দিয়ে, একটাই আওয়াজ তুলো যে আমরা মুসলিম, এটাই হোক সবার আসোল পরিচয়। তাহলে শান্তি আসবে।
দারুল উলূম দেওবন্দ ও হক্বানী উলামায়ে কেরামের মতে, যে সমস্ত কারণে মাওলানা সাদ সাহেব বিতর্কিত এবং তাকে মানা যাবে না।
কারণগুলি নিম্নরূপঃ
১. ক্যামেরাওয়ালা মোবাইল রাখা হারাম। কারো পকেটে ক্যামেরা বিশিষ্ট মোবাইল রেখে নামায পড়লে তার নামায শুদ্ধ হবে না।
২. যেই উলামায়ে কেরাম ক্যামেরাওয়ালা মোবাইল রাখেন, তাঁরা উলামায়ে ছূ। বারবার কসম করে বলেন, তাঁরা হলেন উলামায়ে ছূ। এমন আলেমরা হল গাধা।
৩. মোবাইলে কুরআন শরীফ পড়া এবং শোনা, প্রস্রাবের পাত্র থেকে দুধ পান করার মতো। পেসাবদানী ছে পানি পিনা হাঁয়'।
৪. কুরআন শরীফ শিখিয়ে যাঁরা বেতন গ্রহণ করেন, তাঁদের বেতন বেস্যার উপার্জনের চেয়ে খারাপ। যেই ইমাম এবং শিক্ষকরা বেতন গ্রহণ করেন, তাদের আগে বেস্যারা জান্নাতে প্রবেশ করবেন।
৫. মাদরাসা গুলোতে যাকাত না দেয়া হোক। মাদরাসায় যাকাত দিলে যাকাত আদায় হবে না। সারা আলমের মাদরাসা গুলো যাকাত নিয়ে হারাম কাজ করতেছে।
৬. রাসূল স. এর বাই'আতের পর কেবল তিন জনের বাই'আত পূর্ণতা পেয়েছে, আর সবার বাই'আত অপূর্ণ। তিনজন হলেন, (ক) শাহ ইসমাঈল শহীদ রহ. (খ) মাও. মুহা. ইলিয়াছ রহ. (গ) মাও. মুহা. ইউসূফ রহ.।
৭. মাও. সা'আদ বিভিন্ন ইজতিমায় একাধিকবার সুন্নাতকে তিন প্রকার বলে বয়ানে বলে থাকেন, ইবাদাতের সুন্নাত, দাওয়াতের সুন্নাত এবং আচার-আচরণের সুন্নাত।
৮. দাওয়াতের পথ নবীর পথ, তাছাউফের পথ নবীর পথ নয়।
৯. আযান হল-তাশকীল, নামায হল-তারগীব আর নামাযের পরে আল্লাহর রাস্তায় বের হওয়া হল-তারতীব।
১০. রাসূল স. দাওয়াত ইলাল্লাহ'র কারণে ইশারের নামায দেরীতে পড়ছেন। অর্থাৎ নামাযের চেয়ে দাওয়াতের গুরুত্ব বেশি।
১১. হযরত ইউসূফ আ. 'উযকুরনী ইনদা রাব্বিক' বলে গাইরুল্লাহ'র দিকে নযর দেয়ার কারণে অতিরিক্ত সাত বছর জেলখানায় থাকতে হয়েছে।
১২. হযরত মুসা আ. দাওয়াত ছেড়ে দিয়ে কিতাব আনতে চলে গেছেন। দাওয়াত ছেড়ে চলে যাওয়ার কারণে পাঁচলক্ষ সাতত্তর হাজার লোক মুরতাদ হয়েগেছেন।
১৩. হযরত যাকারিয়া আ. আল্লাহকে বাদ দিয়ে গাছের কাছে আশ্রয় চাইলেন ফলে শাস্তি ভোগ করতে হল।
১৪. হযরত মূসা আ. থেকে এক বড় ভুল হয়েগেছে (এই ইবারতাটা হুবাহু মওদুদী সাহবের ইবারত)। এবং তিনি অপরাধ করে বসছেন। এই জন্য তিনি ক্বওমকে ছেড়ে আল্লাহর সান্বিধ্য লাভের জন্য নির্জনতা গ্রহণ করলেন।
১৫. আমাদের কাজের (তাবলিগী) সাথে লেগে থাকা এবং মাওলানা ইলিয়াছ ও মাওলানা ইউসূফ সাহেবের কিতাব পড়বে, অন্য কোন কিতাব পড়বে না।
১৬. হযরত মূসা আ. কর্তৃক হযরত হারুন আ. কে নিজের স্থলাভিষিক্ত বানানো উচিত হয় নি।
১৭. সকাল সকাল কুরআন শরীফ তেলাওয়াত করা এবং নফল নামায পড়ার একটা অর্থ বুঝে আসে কিন্তু আল্লাহ আল্লাহ জিকির কী অর্জন হয়? কিছুই হয় না।
১৮. এ-তাবলীগী কাজ, এছাড়া দীনের যত কাজ আছে-দীনি ইলম শিখানো, দীনি ইলম শিখা, আত্মশুদ্ধি, কিতাবাদি রচনা করা; কোনটাই নবুওয়াতী কাজ না।
১৯. মাদরাসার শিক্ষকগণ মাদরাসায় খিদমাত করার কারণে দুনিয়াবী ধ্যান্দায় জড়িয়ে পড়ছে, এই জন্য তাদের দীনের মেহনতে সময় দেয়া দরকার।
২০. কিয়ামতের দিন আল্লাহ তা’আলা বান্দাকে জিজ্ঞাস করবেন, তা’লীমে বসছিলে কি না, গাস্ত করছিলে কি না?
২১. প্রত্যেক সাহাবী অপর সাহাবীর বিরুদ্ধাচরণ করছেন।
২২. হিদায়েতের সম্পর্ক যদি আল্লাহর হাতে হতো, তাহলে নবী পাঠাতেন না।
২৩. আপনাদের কাছে সবচাইতে বড় গোনাহ চুরি-যেনা, এর চাইতে বড় গোনাহ হল, খুরুজ না হওয়া। তাই হযরত কা’ব ইবনে মালেকের সাথে পঞ্চাশ দিন পর্যন্ত কথা-বার্তা বন্ধ রাখা হয়।
২৪. কুরআন শরীফ বুঝে-শুনে তেলাওয়াত করা ওয়াজিব। না বোঝে তেলাওয়াত করলে ওয়াজিব তরকের গোনাহ হবে। ইত্যাদি ইত্যাদি।
জুবায়ের পন্থী হক্কানী আলেম ওদেরকে কিভাবে বাদ দিবেন
@@MdShojol-oj3odসবাই দিনশেষে মুসলিম।আমরা সাদ আর যুবায়ের নিয়ে পড়ে আছি।আর ওইদিকে ফিলিস্তিনে মানুষ মরছে।
আপনি কিছু বিঝেন?@@MdShojol-oj3od
আসুন আমরা সবাই মাদ্রাসা গুলো পুড়িয়ে দিয়ে তিন চিল্লাচিল্লির হুজুর হয়ে যাই
ইনশাআল্লাহ সত্যিটা সার্থক হয় ইসলামের জন্য জয় হয় ইনশাআল্লাহ সবাই মিলেমিশে চলে ভাই
মহানবী (সঃ) বলেছেন, “তোমরা কুরআন শিক্ষা কর এবং তার মাধ্যমে আল্লাহর নিকট বেহেশত প্রার্থনা কর তাদের পূর্বে, যার কুরআন শিক্ষা করে তার মাধ্যমে দুনিয়া যাচাই করবে। যেহেতু কুরআন তিন ব্যক্তি শিক্ষা করে, প্রথমতঃ সেই ব্যক্তি, যে তার দ্বারা বড়াই করবে। দ্বিতীয়তঃ সেই ব্যক্তি, যে তার দ্বারা উদরপূর্তি করবে এবং তৃতীয়তঃ সেই ব্যক্তি, যে কেবল আল্লাহর উদ্দেশ্যে তেলাঅত করবে।” (আবু উবাইদ, হাকেম, সিলসিলাহ সহিহাহ ২৫৮ নং)
তিনি বলেন, “তোমরা কুরআন পাঠ কর এবং তার নির্দেশ পালন কর, তার ব্যাপারে অবজ্ঞা প্রদর্শন অ অতিরঞ্জন করো না এবং তার মাধ্যমে উদরপূর্তি ও ধনবৃদ্ধি করো না। (সহিহুল জামে ১১৬৮ নং)
তিনি আর বলেন, “যে ব্যক্তি আখেরাতের কর্ম দুনিয়া লাভের উদেশ্যে করবে, তার জন্য আখেরাতের কোন ভাগ থাকবে না।” (আহমাদ )
তিনি আরও বলেন, “ যে ব্যক্তি কোন এমন ইলম অন্বেষণ করে যার দ্বারা আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশা করা হয়, যদি সে তা কেবল মাত্র পার্থিব সম্পদ লাভের উদ্দেশ্যেই অন্বেষণ করে তবে সে কিয়ামতের দিন জানাতের সুগন্ধও পাবে না।” (আবি দাউদ, আহমাদ, ইবনে মাজাহ, ইবনে হিব্বান)
দারুল উলূম দেওবন্দ ও হক্বানী উলামায়ে কেরামের মতে, যে সমস্ত কারণে মাওলানা সাদ সাহেব বিতর্কিত এবং তাকে মানা যাবে না।
কারণগুলি নিম্নরূপঃ
১. ক্যামেরাওয়ালা মোবাইল রাখা হারাম। কারো পকেটে ক্যামেরা বিশিষ্ট মোবাইল রেখে নামায পড়লে তার নামায শুদ্ধ হবে না।
২. যেই উলামায়ে কেরাম ক্যামেরাওয়ালা মোবাইল রাখেন, তাঁরা উলামায়ে ছূ। বারবার কসম করে বলেন, তাঁরা হলেন উলামায়ে ছূ। এমন আলেমরা হল গাধা।
৩. মোবাইলে কুরআন শরীফ পড়া এবং শোনা, প্রস্রাবের পাত্র থেকে দুধ পান করার মতো। পেসাবদানী ছে পানি পিনা হাঁয়'।
৪. কুরআন শরীফ শিখিয়ে যাঁরা বেতন গ্রহণ করেন, তাঁদের বেতন বেস্যার উপার্জনের চেয়ে খারাপ। যেই ইমাম এবং শিক্ষকরা বেতন গ্রহণ করেন, তাদের আগে বেস্যারা জান্নাতে প্রবেশ করবেন।
৫. মাদরাসা গুলোতে যাকাত না দেয়া হোক। মাদরাসায় যাকাত দিলে যাকাত আদায় হবে না। সারা আলমের মাদরাসা গুলো যাকাত নিয়ে হারাম কাজ করতেছে।
৬. রাসূল স. এর বাই'আতের পর কেবল তিন জনের বাই'আত পূর্ণতা পেয়েছে, আর সবার বাই'আত অপূর্ণ। তিনজন হলেন, (ক) শাহ ইসমাঈল শহীদ রহ. (খ) মাও. মুহা. ইলিয়াছ রহ. (গ) মাও. মুহা. ইউসূফ রহ.।
৭. মাও. সা'আদ বিভিন্ন ইজতিমায় একাধিকবার সুন্নাতকে তিন প্রকার বলে বয়ানে বলে থাকেন, ইবাদাতের সুন্নাত, দাওয়াতের সুন্নাত এবং আচার-আচরণের সুন্নাত।
৮. দাওয়াতের পথ নবীর পথ, তাছাউফের পথ নবীর পথ নয়।
৯. আযান হল-তাশকীল, নামায হল-তারগীব আর নামাযের পরে আল্লাহর রাস্তায় বের হওয়া হল-তারতীব।
১০. রাসূল স. দাওয়াত ইলাল্লাহ'র কারণে ইশারের নামায দেরীতে পড়ছেন। অর্থাৎ নামাযের চেয়ে দাওয়াতের গুরুত্ব বেশি।
১১. হযরত ইউসূফ আ. 'উযকুরনী ইনদা রাব্বিক' বলে গাইরুল্লাহ'র দিকে নযর দেয়ার কারণে অতিরিক্ত সাত বছর জেলখানায় থাকতে হয়েছে।
১২. হযরত মুসা আ. দাওয়াত ছেড়ে দিয়ে কিতাব আনতে চলে গেছেন। দাওয়াত ছেড়ে চলে যাওয়ার কারণে পাঁচলক্ষ সাতত্তর হাজার লোক মুরতাদ হয়েগেছেন।
১৩. হযরত যাকারিয়া আ. আল্লাহকে বাদ দিয়ে গাছের কাছে আশ্রয় চাইলেন ফলে শাস্তি ভোগ করতে হল।
১৪. হযরত মূসা আ. থেকে এক বড় ভুল হয়েগেছে (এই ইবারতাটা হুবাহু মওদুদী সাহবের ইবারত)। এবং তিনি অপরাধ করে বসছেন। এই জন্য তিনি ক্বওমকে ছেড়ে আল্লাহর সান্বিধ্য লাভের জন্য নির্জনতা গ্রহণ করলেন।
১৫. আমাদের কাজের (তাবলিগী) সাথে লেগে থাকা এবং মাওলানা ইলিয়াছ ও মাওলানা ইউসূফ সাহেবের কিতাব পড়বে, অন্য কোন কিতাব পড়বে না।
১৬. হযরত মূসা আ. কর্তৃক হযরত হারুন আ. কে নিজের স্থলাভিষিক্ত বানানো উচিত হয় নি।
১৭. সকাল সকাল কুরআন শরীফ তেলাওয়াত করা এবং নফল নামায পড়ার একটা অর্থ বুঝে আসে কিন্তু আল্লাহ আল্লাহ জিকির কী অর্জন হয়? কিছুই হয় না।
১৮. এ-তাবলীগী কাজ, এছাড়া দীনের যত কাজ আছে-দীনি ইলম শিখানো, দীনি ইলম শিখা, আত্মশুদ্ধি, কিতাবাদি রচনা করা; কোনটাই নবুওয়াতী কাজ না।
১৯. মাদরাসার শিক্ষকগণ মাদরাসায় খিদমাত করার কারণে দুনিয়াবী ধ্যান্দায় জড়িয়ে পড়ছে, এই জন্য তাদের দীনের মেহনতে সময় দেয়া দরকার।
২০. কিয়ামতের দিন আল্লাহ তা’আলা বান্দাকে জিজ্ঞাস করবেন, তা’লীমে বসছিলে কি না, গাস্ত করছিলে কি না?
২১. প্রত্যেক সাহাবী অপর সাহাবীর বিরুদ্ধাচরণ করছেন।
২২. হিদায়েতের সম্পর্ক যদি আল্লাহর হাতে হতো, তাহলে নবী পাঠাতেন না।
২৩. আপনাদের কাছে সবচাইতে বড় গোনাহ চুরি-যেনা, এর চাইতে বড় গোনাহ হল, খুরুজ না হওয়া। তাই হযরত কা’ব ইবনে মালেকের সাথে পঞ্চাশ দিন পর্যন্ত কথা-বার্তা বন্ধ রাখা হয়।
২৪. কুরআন শরীফ বুঝে-শুনে তেলাওয়াত করা ওয়াজিব। না বোঝে তেলাওয়াত করলে ওয়াজিব তরকের গোনাহ হবে। ইত্যাদি ইত্যাদি।
এতো পন্থি কেন 🤔 আমরা সবাই নবী পন্থি হতে চাই।।
আল্লাহ সুবহানাতায়ালা সকলকে হেদায়েত দান করুক আমিন 🤲🤲
দারুল উলূম দেওবন্দ ও হক্বানী উলামায়ে কেরামের মতে, যে সমস্ত কারণে মাওলানা সাদ সাহেব বিতর্কিত এবং তাকে মানা যাবে না।
কারণগুলি নিম্নরূপঃ
১. ক্যামেরাওয়ালা মোবাইল রাখা হারাম। কারো পকেটে ক্যামেরা বিশিষ্ট মোবাইল রেখে নামায পড়লে তার নামায শুদ্ধ হবে না।
২. যেই উলামায়ে কেরাম ক্যামেরাওয়ালা মোবাইল রাখেন, তাঁরা উলামায়ে ছূ। বারবার কসম করে বলেন, তাঁরা হলেন উলামায়ে ছূ। এমন আলেমরা হল গাধা।
৩. মোবাইলে কুরআন শরীফ পড়া এবং শোনা, প্রস্রাবের পাত্র থেকে দুধ পান করার মতো। পেসাবদানী ছে পানি পিনা হাঁয়'।
৪. কুরআন শরীফ শিখিয়ে যাঁরা বেতন গ্রহণ করেন, তাঁদের বেতন বেস্যার উপার্জনের চেয়ে খারাপ। যেই ইমাম এবং শিক্ষকরা বেতন গ্রহণ করেন, তাদের আগে বেস্যারা জান্নাতে প্রবেশ করবেন।
৫. মাদরাসা গুলোতে যাকাত না দেয়া হোক। মাদরাসায় যাকাত দিলে যাকাত আদায় হবে না। সারা আলমের মাদরাসা গুলো যাকাত নিয়ে হারাম কাজ করতেছে।
৬. রাসূল স. এর বাই'আতের পর কেবল তিন জনের বাই'আত পূর্ণতা পেয়েছে, আর সবার বাই'আত অপূর্ণ। তিনজন হলেন, (ক) শাহ ইসমাঈল শহীদ রহ. (খ) মাও. মুহা. ইলিয়াছ রহ. (গ) মাও. মুহা. ইউসূফ রহ.।
৭. মাও. সা'আদ বিভিন্ন ইজতিমায় একাধিকবার সুন্নাতকে তিন প্রকার বলে বয়ানে বলে থাকেন, ইবাদাতের সুন্নাত, দাওয়াতের সুন্নাত এবং আচার-আচরণের সুন্নাত।
৮. দাওয়াতের পথ নবীর পথ, তাছাউফের পথ নবীর পথ নয়।
৯. আযান হল-তাশকীল, নামায হল-তারগীব আর নামাযের পরে আল্লাহর রাস্তায় বের হওয়া হল-তারতীব।
১০. রাসূল স. দাওয়াত ইলাল্লাহ'র কারণে ইশারের নামায দেরীতে পড়ছেন। অর্থাৎ নামাযের চেয়ে দাওয়াতের গুরুত্ব বেশি।
১১. হযরত ইউসূফ আ. 'উযকুরনী ইনদা রাব্বিক' বলে গাইরুল্লাহ'র দিকে নযর দেয়ার কারণে অতিরিক্ত সাত বছর জেলখানায় থাকতে হয়েছে।
১২. হযরত মুসা আ. দাওয়াত ছেড়ে দিয়ে কিতাব আনতে চলে গেছেন। দাওয়াত ছেড়ে চলে যাওয়ার কারণে পাঁচলক্ষ সাতত্তর হাজার লোক মুরতাদ হয়েগেছেন।
১৩. হযরত যাকারিয়া আ. আল্লাহকে বাদ দিয়ে গাছের কাছে আশ্রয় চাইলেন ফলে শাস্তি ভোগ করতে হল।
১৪. হযরত মূসা আ. থেকে এক বড় ভুল হয়েগেছে (এই ইবারতাটা হুবাহু মওদুদী সাহবের ইবারত)। এবং তিনি অপরাধ করে বসছেন। এই জন্য তিনি ক্বওমকে ছেড়ে আল্লাহর সান্বিধ্য লাভের জন্য নির্জনতা গ্রহণ করলেন।
১৫. আমাদের কাজের (তাবলিগী) সাথে লেগে থাকা এবং মাওলানা ইলিয়াছ ও মাওলানা ইউসূফ সাহেবের কিতাব পড়বে, অন্য কোন কিতাব পড়বে না।
১৬. হযরত মূসা আ. কর্তৃক হযরত হারুন আ. কে নিজের স্থলাভিষিক্ত বানানো উচিত হয় নি।
১৭. সকাল সকাল কুরআন শরীফ তেলাওয়াত করা এবং নফল নামায পড়ার একটা অর্থ বুঝে আসে কিন্তু আল্লাহ আল্লাহ জিকির কী অর্জন হয়? কিছুই হয় না।
১৮. এ-তাবলীগী কাজ, এছাড়া দীনের যত কাজ আছে-দীনি ইলম শিখানো, দীনি ইলম শিখা, আত্মশুদ্ধি, কিতাবাদি রচনা করা; কোনটাই নবুওয়াতী কাজ না।
১৯. মাদরাসার শিক্ষকগণ মাদরাসায় খিদমাত করার কারণে দুনিয়াবী ধ্যান্দায় জড়িয়ে পড়ছে, এই জন্য তাদের দীনের মেহনতে সময় দেয়া দরকার।
২০. কিয়ামতের দিন আল্লাহ তা’আলা বান্দাকে জিজ্ঞাস করবেন, তা’লীমে বসছিলে কি না, গাস্ত করছিলে কি না?
২১. প্রত্যেক সাহাবী অপর সাহাবীর বিরুদ্ধাচরণ করছেন।
২২. হিদায়েতের সম্পর্ক যদি আল্লাহর হাতে হতো, তাহলে নবী পাঠাতেন না।
২৩. আপনাদের কাছে সবচাইতে বড় গোনাহ চুরি-যেনা, এর চাইতে বড় গোনাহ হল, খুরুজ না হওয়া। তাই হযরত কা’ব ইবনে মালেকের সাথে পঞ্চাশ দিন পর্যন্ত কথা-বার্তা বন্ধ রাখা হয়।
২৪. কুরআন শরীফ বুঝে-শুনে তেলাওয়াত করা ওয়াজিব। না বোঝে তেলাওয়াত করলে ওয়াজিব তরকের গোনাহ হবে। ইত্যাদি ইত্যাদি।
তরা সবাই জঙ্গিপন্থী 😂 মানুষ হ কাংলুদেশিরা। Advice from Great India.
এই জন্য দায়ী হেফাজতে ইসলাম, রাজনৈতিক উলামায়ে কেরাম, যারা নোট ভোটের বিনিময়ে, টাকার বিনিময়ে দিনের প্রচার কার্য করেন তারা।
নবীওয়ালা আসল তাবলীগের মেহনত এর নোট ভোট টাকার কোন উদ্দেশ্য নেই। উদ্দেশ্য একটাই নিজের হেদায়েত এবং সারা দুনিয়ার সমস্ত মানুষ যাতে জাহান্নাম থেকে বেশি জান্নাতে যেতে পারে।
কিন্তু বাধ্য হয়ে আজকে মারকাজ উদ্ধারের জন্য সারা বাংলাদেশ থেকে 5% এর মত তাবলীগের সাথে কাকরাইল মারকাজ এসে তাদের প্রাণের আবেগকে বুঝাতে চেয়েছে।
এই মার্কাজ যদি রাজনৈতিক নোট ভোটের, টাকার বিনিময় ওয়াচ করনেওয়ালা ভাইরাল বক্তারা দখল করে নিতো, পরের দিনে সারা বাংলাদেশের সমস্ত মসজিদে আসল তাবলীগের মেহনত যারা 90 টাকার বিনিময়ে মেহনত করে না তাদেরকে মেহনত করতে দিত না
সাধারণ মানুষ এত বিভক্তি চায় না,,,
আমাদের পরিচয় আমরা মুসলমান,,
কাদিয়ানীদের মেনে নিবেন, ওরাও মুসলিম?
আমি মাওলানা সাদ চিনিনা জুবায়ের কেউ চিনি না,
তবে এতটুকু মনে করি যে বাংলাদেশের আলেমদের/মুরুব্বীদের অবজ্ঞা করা হচ্ছে একজন বাহিরের আলেম এনে।
তাবলীগ এর কাজ কোথা থেকে শুরু জানেন ভাই
আহাম্মক 😂
কথা বলেই মুর্খের পরিচয় দিলেন। তাবলীগের সাথে সম্পর্ক না থাকলে তাবলীগ নিয়া কথা বলেন কেন?
Vai duniar ek konai jodi ekjon musolman thake seo amader vai,bahirer kew na.ar saad sab to pora bisher ameer.musolman der sodo ek desh noy pora dunia.amader nabi(s:) ke kono wk deaher jonno pathan nai,pora bishser hedayet er jonno pathaichilen.ar ai nabi wala mehnot o pora duniar.apni ek desh niya pore achen.
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে দ্বীনের যন্য কবুল করুন ❤❤❤❤
সত্যকে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ উভয় দলের মুরুব্বিদেরকে আল্লাহ তাআলা একসাথে বসে সমস্যা সমাধান করার জন্য তৌফিক দান করুন
মাওলানা জুবায়ের সাহেব ও আমাদের সকল পুরাতন সাথী ভাইদের প্রতি অনুরোধ আসুন আমরা সবাই আবার একত্রে আল্লাহর দীন কে বিশ্বের সব জায়গায় পৌঁছানোর কৌশিশ করি। আমরা একে অপরের ভাই আমরা আখেরাত এর জন্য নিজামুদ্দীন এর এতায়াত করে দাওয়াতের কাজ করি। আল্লাহ তায়ালা আমাদের এক করে দিন। আমিন।
Nijamuddin atatet ata ki bolen, towbar koren
Nijamuddin atatet ata ki bolen, towbar koren
নিজামুদ্দিনের এতাত কেন করতে হবে? সাদ সাহেবের এতাত কেন করতে হবে? মাওলানা যুবায়ের সাহেব কি বলেছেন ওনার এতাত করতে? কোরআন ও হাদিসের আলোকে পরামর্শ করে চললে কি অসুবিধা? সাদ সাহেব কি নবী নাকি( আস্তাগফিরুলাহ)? ওনাকে নিয়ে যেহেতু লোকমা দেওয়া হয়েছে তাহলে আপাতত ওনাকে ছাড়া একসাথে চলতে অসুবিধা কোথায়? নিজামুদ্দিন মার্কাজে কি অন্যদের ঢুকতে দেয়? দেয়না জানি। আল্লাহ সবাইকে সঠিক দ্বীন বুঝার তৌফিক দান করুন, আমিন।
সাদকে হকের পথে ফিরে আসতে হবে
@salauddiআহাম্মক😂nahmedsajid4196
আলহামদুলিল্লাহ সত্যের জয় হবে ইনশাআল্লাহ
আল্লাহু আকবার
ইবনে মাসউদ রাযি. বলেন-
তোমাদের কেউ যেন দ্বীনের ক্ষেত্রে কারো অন্ধ অনুসরণ না করে; যদি সে ঈমান আনে তাহলে এ ব্যক্তিও ঈমান আনে। আবার সে যদি কাফের হয়ে যায়; তাহলে এ ব্যক্তিও কাফের হয়ে যায়। কেননা মন্দের ভেতরে কোনো রূপ আদর্শ নেই।-(ইলামুল মুআকিয়ীন: ২/১৭৬)
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ
‘‘অচিরেই বিভিন্ন রকম ফিতনার আবির্ভাব ঘটবে। ফিতনার সময় বসে থাকা ব্যক্তি ফিতনার দিকে পায়ে হেঁটে অগ্রসরমান ব্যক্তির চেয়ে এবং পায়ে হেঁটে চলমান ব্যক্তি আরোহী ব্যক্তি অপেক্ষা অধিক নিরাপদ ও উত্তম হবে। ফিতনা শুরু হয়ে গেলে যার উট থাকবে সে যেন উটের রাখালি নিয়ে ব্যস্ত থাকে এবং যার ছাগল থাকবে, সে যেন ছাগলের রাখালি নিয়ে ব্যস্ত থাকে। আর যার চাষাবাদের যমীন আছে, সে যেন চাষাবাদের কাজে ব্যস্ত থাকে। এক ব্যক্তি জিজ্ঞেস করলোঃ হে আল্লাহর নবী! যার কোন কিছুই নেই সে কি করবে? নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেনঃ পাথর দিয়ে তার তলোয়ারকে ভোঁতা করে নিরস্ত্র হয়ে যাবে এবং ফিতনা থেকে বাঁচতে চেষ্টা করবে।
অতঃপর তিনি বলেনঃ হে আল্লাহ! আমি কি আমার দায়িত্ব পৌঁছে দিয়েছি? হে আল্লাহ! আমি কি আমার দায়িত্ব পৌঁছে দিয়েছি? হে আল্লাহ! আমি কি আমার দায়িত্ব পৌঁছে দিয়েছি? অতঃপর অন্য এক ব্যক্তি জিজ্ঞেস করলোঃ হে আল্লাহর রাসূল! কেউ যদি আমাকে জোর করে কোন দলে নিয়ে যায় এবং সেখানে গিয়ে কারো তলোয়ার বা তীরের আঘাতে আমি নিহত হই, তাহলে আমার অবস্থা কী হবে? উত্তরে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেনঃ ‘‘সে তার পাপ এবং তোমার পাপের বোঝা নিয়ে জাহান্নামের অধিবাসী হবে’’
আমাদের দেশের আলেমদের মধ্যে বিরাট অহ্নংকার ও অসহিষনুতা পরিলক্ষিত হচ্ছে।উভয় গ্রুপের একই অবস্থা। এরা কেউ নিজের ভুল বিবেচনায় না নিয়ে অপরের দোষ অন্বেষনে ব্যস্ত থাকে।ইসলামের শিক্ষা ও আদর্শ থেকে এরা বহু দূরে অবস্থান করছে।
আলেমদের কারনে ইসলাম দংশ হচ্ছে
"যোবায়ের পন্থী" বলে কেহ দাবি করেছে?
না করে থাকলে নিজেদের থেকে কেন বারবার "যোবায়ের পন্থী" বলছেন।
আমরা মুসলিম এটা ভুলে গেছি মুসলমান ভাই ভাই এটা ভুলে গেছে।।
ইসলামে ৭২ টি তরিকা !
তাই যারা সাধারন মুসলিম এত কিছু বুঝে না বা বুঝতেও চায় না তাদের এটা কথা হতে পারে ! কিন্তু যারা ইসলামকে একটু হলেও জানে বা জানার চেষ্টা করে তবে তাদের কাছে তরিকার গুরুত্ব আছে !!
সবাই এক হয়ে যায় তাহলে সবচেয়ে বেশি ভালো হবে।। কারন সবাই মুসলিম
ATN নিউজকে ধন্যবাদ
এরা জুম্মার নামাজের সময় ওলামাদের পিছনে পড়বে, অথচ ওলামাদের বিরুদ্ধে যায়।
ষে ওবামার পিছনে পড়বেন তারাও ত সাদ পন্থী।
@@mahbubengineer5859 সাদপন্থীদের সাথে আলেম আছে লাখে একজন 😊😊।
@@saibidurrahman8239 tui ekta pagol
@@saibidurrahman8239 যারা আছেন তাঁরা সুবিধাবাদী না, তারা মনে হয় হক।
ইনশাআল্লাহ অতি তাড়াতাড়ি উভয় গ্রুপ এক হয়ে যাবে
ভয়াবহ সংঘাত, রক্তপাত এর আশঙ্কা করছি, সেনবাহিনীকে এখনই পদক্ষেপ নেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।
সহমত
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ
‘‘অচিরেই বিভিন্ন রকম ফিতনার আবির্ভাব ঘটবে। ফিতনার সময় বসে থাকা ব্যক্তি ফিতনার দিকে পায়ে হেঁটে অগ্রসরমান ব্যক্তির চেয়ে এবং পায়ে হেঁটে চলমান ব্যক্তি আরোহী ব্যক্তি অপেক্ষা অধিক নিরাপদ ও উত্তম হবে। ফিতনা শুরু হয়ে গেলে যার উট থাকবে সে যেন উটের রাখালি নিয়ে ব্যস্ত থাকে এবং যার ছাগল থাকবে, সে যেন ছাগলের রাখালি নিয়ে ব্যস্ত থাকে। আর যার চাষাবাদের যমীন আছে, সে যেন চাষাবাদের কাজে ব্যস্ত থাকে। এক ব্যক্তি জিজ্ঞেস করলোঃ হে আল্লাহর নবী! যার কোন কিছুই নেই সে কি করবে? নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেনঃ পাথর দিয়ে তার তলোয়ারকে ভোঁতা করে নিরস্ত্র হয়ে যাবে এবং ফিতনা থেকে বাঁচতে চেষ্টা করবে।
অতঃপর তিনি বলেনঃ হে আল্লাহ! আমি কি আমার দায়িত্ব পৌঁছে দিয়েছি? হে আল্লাহ! আমি কি আমার দায়িত্ব পৌঁছে দিয়েছি? হে আল্লাহ! আমি কি আমার দায়িত্ব পৌঁছে দিয়েছি? অতঃপর অন্য এক ব্যক্তি জিজ্ঞেস করলোঃ হে আল্লাহর রাসূল! কেউ যদি আমাকে জোর করে কোন দলে নিয়ে যায় এবং সেখানে গিয়ে কারো তলোয়ার বা তীরের আঘাতে আমি নিহত হই, তাহলে আমার অবস্থা কী হবে? উত্তরে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেনঃ ‘‘সে তার পাপ এবং তোমার পাপের বোঝা নিয়ে জাহান্নামের অধিবাসী হবে’’
হুম,যুবায়ের পন্থিদের ও হেফাজত কে সন্ত্রাসী বলে ভয় করছি
তোরা পিকনিক করতে গিয়ে মারামারি করবি আর দোষ দিবি আল্লাহ তাবেনা, নারী ভোগির দল
আর,রক্ত চাই না,আল্লাহ সকলকে সহিহ বুঝ দান করুন
এদের দেখলে ভয়ংকর মনে হয়
কোন গ্রুপ না, সকল মুসলমানদের মধ্যে ঐক্য চাই। অনাকাঙ্ক্ষিত কিছু হলে ইসলামের বদনাম হবে।
আলহামদুলিল্লাহ, নতুন উপদেষ্টা নিয়োগ সংক্রান্ত আমার পরামর্শ হলো সকল ছোট্ট রাজনৈতিক দল থেকে ১ জন করে ও বিএনপি থেকে ৫ জন এবং জামায়াতে ইসলাম থেকে ২ জন ও হেফাজত থেকে ১ জন এবং অন্য সুশীল সমাজ থেকে ৩/৫ জন নিয়ে ২০/২৫ সদস্যের একটি উপদেষ্টা পরিষদের প্রস্তাব করছি, এর ফলে ভবিষ্যতে কেউ একক ভাবে ছাত্র জনতা কে দোষারোপ বা গালি দিতে পারবে না, এবং ভবিষ্যতে সময়ের প্রয়েজনে আবার ও ছাত্র আন্দোলন হলে মানুষ তাদেরকে অবিশ্বাস করবে না, তবে একটা বিশেষ শর্ত যে আজ যে সকল রাজনৈতিক নেতৃত্ব উপদেষ্টা হবে তারা আগামী নির্বাচনে কেউ অংশ নিতে পারবে না,
অন্যথায় এই বিপ্লব সরকার কোন ভাবে বিফল হলে তখন এর যাবতীয় দায়ভার আমদেরকেই বইতে হবে, ফলাফল চরম বিশৃঙ্খল একটি বাংলাদেশ দেখতে হবে। যেখানে রাহাজানি, খুন, ধর্ষন, বর্বরতা দুর্ভিক্ষ, অনাহার, অপুষ্টি সব কিছুই নিজের চোখের সামনে দেখতে হবে, সুতরাং আগামী প্রজন্ম কে বাঁচাতে এইটুকু সিদ্ধান্ত নিন, তাতে দেশ ও জনগণ ২টায় রক্ষা পাবে। ইনশাআল্লাহ।
সব জায়গায় কামড়াকামড়ি হায় আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুক
আমিন
সবাইকে এক হয়ে কাজ করতে হবে
দুই পক্ষকে নিষিদ্ধ করা হোক। শান্তির জন্য।
আল্লাহ সবাইকে সঠিক টা বুঝার তৌফিক দান করুন 😘
Right
তোরা পিকনিক করতে গিয়ে মারামারি করবি আর দোষ দিবি আল্লাহ তাবেনা, নারী ভোগির দল
সাংবাদিক ভাইকে আল্লাহ তাআলা জাজা খায়ের দান করুন সঠিক বিষয়টা দেশ ও জাতির সামনে তুলে ধরার জন্য।
Alhamdulilelha
জাযাকাল্লাহ
কোন ব্যক্তিকে নয় আমরা সবাই আল্লাহ আল্লাহর রাসূলকে ভালোবাসি
কারো ধৈর্য্য নাই,, এরাই মানুষ দের ধৈর্যের উপদেশ দেয়
যারা আল্লাহর দ্বীনের প্রশ্নে এক হতে পারে নাই তাঁরা আবার কিসের আলেম। সমাজের প্রতিটা মানুষ আজ মানসিক রোগী আলেম থেকে শুরু করে বাবা খোর পযর্ন্ত।
বিভিন্ন ধর্মের মানুষ এদেশে মিলেমিশে বসবাস করছে। ভিন্ন আদর্শ থাকলেও ঐক্যের ব্যাপারে আমরা মুসলিম ভাইভাই। এখানে সবার এক হয়ে দেশের কল্যাণে কাজ করা উচিত। তাহলে এদেশে শক্তিশালীভাবে ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হবে ইনশাআল্লাহ।
এই দুই গ্রুপকে ডঃ জাকির নায়েকের স্কুলে ভর্তি হলে হয়তো সঠিক ইসলাম শিখতে পারবে।
আমাদের পরিচয় একটাই আমরা মুসলমান।
তবে আমাদের আলেম ওলামাদের সম্মান দিতে হবে❤
বাংলাদেশের মানুষ সকল আলেমদের কে এক টেবিলে দেখতে চায়। আমরা সবাই মুসলিম আমরা সবাই ভাই, জুবায়ের- বলেন আর সাদ যাই বলেন দাঁড়ি তো সবার আছে নামায তো সবাই পড়ি তাহলে এত ভাগাভাগি কেন?
কি আশ্চর্য। এরা নাকি মুসলমান দাবি করে
অধিকাংশ আলেম ওলামা যেখানে আমরা আছি সেখানে
ভাই একটু মসজিদের ভিতরে যদি ভিডিও কইরা দেখাইতেন তাহলে একটু ভালো হইতো।
এভাবে দলাদলি না করে সবাই একসাথে ইসলাম প্রচার করুন। আপনাদের এই দলাদলির জন্য আজ সবাই ইসলাম কে নিয়ে কটাক্ষ করছে। আল্লাহ কে ভয় করুন দুনিয়ায় এই দলাদলি থেকে বিরত থাকুন আমার রাসুলুল্লাহ সাঃ এর দেখানো পথে হাঁটুন
সাদিয়ানিলীগ
কাকরাইল মসজিদের ইতিহাসে সবচেয়ে বড়ো জুম্মার নামাজ অনুষ্ঠিত হবে ইনশাআল্লাহ,
{ وَٱلَّذِينَ جَآءُو مِنۢ بَعۡدِهِمۡ يَقُولُونَ رَبَّنَا ٱغۡفِرۡ لَنَا وَلِإِخۡوَٰنِنَا ٱلَّذِينَ سَبَقُونَا بِٱلۡإِيمَٰنِ وَلَا تَجۡعَلۡ فِي قُلُوبِنَا غِلّٗا لِّلَّذِينَ ءَامَنُواْ رَبَّنَآ إِنَّكَ رَءُوفٞ رَّحِيمٌ }
[Surah Al-Ḥashr: 10]
Abu Bakr Zakaria:
আর যারা তাদের পরে এসেছে, তারা বলে, ‘হে আমাদের রব! আমাদেরকে ও ঈমানে অগ্রণী আমাদের ভাইদেরকে ক্ষমা করুন এবং যারা ঈমান এনেছিল তাদের বিরুদ্ধে আমাদের অন্তরে বিদ্বেষ রাখবেন না। হে আমাদের রব! নিশ্চয় আপনি দয়ার্দ্র, পরম দয়ালু।’
একটি কথা কেন বলছেন না ? যে আজ সাদ পন্থীদের জোড় এসতেমা এবং আজ থেকে ১৫ দিন তারা কাকরাইল মারকাজে অবস্থান করবেন। পরবর্তী ১৫ দিন আবার জোবায়ের পন্থীরা কাকরাইল মারকাজে অবস্থান করবেন। এটা পূর্ব নির্ধারিত রুটিন।
আজ থেকে তিন দিন আগে ফয়সালা হয়ে গেছে আগে যেভাবে চলছিল ওই ভাবেই চলবে আর প্রথম এস্তেমা ওলামায়ে কেরামদের মাধ্যমে হবে হিসেবেই তিন দিন আগের ফয়সালা অনুযায়ী ফয়সালা হয়েছে।নতুন নাটকের কোন অবকাশ নেই।
Right.
মিডিয়া কেন এমন নিউজ করছে বোঝা মুসকিল।
😊 আমাদেরকে হতে হবে আল্লাহ ও আল্লাহর রাসূলের পন্থী। যার কাছ থেকে আমরা কোরআন হাদিসের সঠিক কথা আলোচনা ও পথ পাবো তার সাথে আমরা আছি
খবর পাঠককে বলতে চাই ধর্ম উপদেষ্টার অনুরোধে হকপন্থী আলেম-ওলামারা সরে গেছে
Asen na kno.kela hobe
লেজ গুজিয়ে চলে গেছে, আল্লাহ না করুন, যদি থাকতো কত তেল ছিলো, তাদের তা বের করা হতো।
তুই হেফাজতের সন্ত্রাসী ঘরে বসে থাক
তুমি কে মিয়া সাব, মারামারি লেগে গেলে কতক্ষন টিকবে।@@SakilMahmud-f8b
এই বছর নিষিদ্ধ করা হোক। যদি তারা দুই দল এক হয় তাহলে সামনে বছর পালন করবে আর যদি এক না হতে পারে তাহলে নিষেধাজ্ঞা জারি রাখতে হবে।
মাশা-আল্লাহ
ব্যক্তি পূজা থেকে আল্লাহ তায়ালা আমাদের হেফাজত করুন
আলহামদুলিল্লাহ ❤❤
আলেমদের কারনে ইসলাম দংশ হচ্ছে
ইসলাম ধর্ম শান্তির ধর্ম এ ধর্মকে নিয়ে যারা বিশৃঙ্খলা করে আল্লাহ তাদেরকে তুমি হেদায়েত কর
শান্তিপূর্ণ সব কিছুই সুন্দর, তাবলিগ হোক রাজনৈতিক মুক্ত, হেফাজত মুক্ত
জারজ সন্তান মুক্ত।
এই অবস্থা যতই বাড়বে ইসলামের সুন্দর নস্যাৎ হবে ❤❤
কার জন্য এই রাস্তায় অবস্থান??? আল্লাহ বা নবীর জন্য যদি না হয়, নিশ্চয় হিসাবের সম্মুখীন হতে হবে।
❤️❤️❤️
বাতেল বিতাড়িত আলহামদুলিল্লাহ
মাশাআল্লাহ
এস্তেমা চির তরে বন্ধ করা হোক জাতি চায়না এস্তেমা
কাকরাইল মসজিদ থেকে মাওলানা জুবায়ের সাহেবের সঙ্গীরা কই গেল
হিংসা প্রতিহিংসা ইসলাম সমর্থন করে না।
ব্যক্তিপূজারী ছেড়ে নিজে যতটুকু বোঝো ততটুকু আমল কর। এবং ভালো আলেম ওলামার কাছে যাও
ইনশাআল্লাহ বিশ্ব আমির হযরত মাওলানা সাদ সাহেবকে বিশ্ব ইজতেমায় দেখতে চাই
Alhamdulillah ❤❤❤
সারা পিথিবি নিজামুদ্দিন সাদ সাহেব আসবেই ইনশাআল্লাহ সাদ হক
মনে হচ্ছে ঈদের আনন্দ যেতে পারলাম না ভাই খুবই খারাপ লাগতেছে
হে আল্লাহ, সব মুসলমানদের এক হওয়ার তাওফিক দান করেন। আমিন,,
কোন পন্থী থাকবে না৷ সব বন্ধ যতক্ষণ না তারা মীমাংসা করে।🇧🇩🇧🇩
এগুলো বন্ধ করে দেওয়া হোক। এগুলোর সাথে ইসলামের কোন সম্পর্ক নাই।
আলহামদুলিল্লাহ সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ
এমনিতেই দেশের অবস্থা ভালো না তার উপর যত নাটক
আমিও এটাই ভাবতাছি
উনারা সাধারণ মানুষকে কিভাবে বোঝায়। নিজেদের মধ্যেই তো বুঝ নেই
সবাইকে বলছি আমি আপনার দল পক্ষ নানি আওয়াজ তুলুন আল্লাহু আকবার আল্লাহ সর্বশক্তিমান আমার আল্লাহর পক্ষে আছি আল্লাহ মহান
আল্লাহ আরও কত কিছু দেখবো এই দেশে
আলহামদুলিল্লাহ আমিন
অল্প সময়ের কারণে আমরা অনেকেই চট্টগ্রাম থেকে যেতে পারেনি আমাদের দুর্ভাগ্য
আলেমদের কারনে ইসলাম দংশ হচ্ছে
আল্লাহ বিভাদকারীদের কে হেদায়েত দান কর
চলবে আন্দোলন গড়ে তুলো
আল্লাহ, সবাই তো মুসলিম, এখানে আবার কিসের সাদ আর কিসের জুবায়ের😢😢😢
এগুলো হচ্ছে ভন্ডামি ছাড়া আর কিছুই না কিসের স্বাদ পন্থী আর কিসের জোবায়ের পন্থী পন্থী হতে হবে রাসুল পন্থি
নিষিদ্ধ করে দিলে ভালো
মাওলা সাদ সাহেব বিশ্ব আমির তাকে বাংলাদেশে চাই
এই সময় প্রয়েজন আছে মাওলানা মামুনুল হক সাহেবের নেতৃত্ব।
কোথায় গেছে হেফাজত, আসো আসো এবার,
আমিন
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একমাত্র দল যাদের নেতা নিয়ে কখনো এইভাবে দ্বন্দ্ব হয় না এবং দীর্ঘদিন দুই পক্ষ নিয়ে কখনোই আন্দোলন বা মারামারি সংঘাত হয়নি তাই আমি মনে করি বাংলাদেশ জামাতে ইসলামী হক তাই সবাই জামাতে ইসলামী ছায়াতলে আসা উচিত
siffiner zuddho keno hoyechilo? zekhanei hok thakbe sekhane batil akromon korbe. khati jiniseroi sobsomi bejal ber hoi. asa kori bishoita bujechen.
আলহামদুলিললাহ❤❤❤
আমরা অনেকেই আসতে পারিনি
এখানেও ঝামেলা পাকাচ্ছে দিল্লির লোক। ওদের ছাড়েন রে ভাই
দুটো কেই বাদ দেওয়া উচিত
তামাশার একটা সীমা থাকা দরকার
তরা তামাশা করস
আল্লাহ উভয় পক্ষকে হেদায়েত দান করুন
সাংবাদিক ভাই সংবাদ প্রচার করেন তো সুন্দর করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ধর্ম প্রচেষ্টা সমঝোতা করল এটা বলবেন না
সমঝোতা করতে পারে না এরা?আল্লাহ এদের সঠিক বুঝ দান করুন।
আল্লাহ সকল মুসলমানকে এক করে দেন
সাত পন্থীদেরকে জাগা দেওয়া হবে না
মারহাবা 😅😅😅
আমল করা থেকে এখন মানুষ দলাদলি করা পছন্দ করে বেশি 🫵
জুবায়ের পন্থী মুর্দাবাদ 😈, সাদ পন্থী জিন্দাবাদ ❤❤❤