প্রাণায়াম - যোগেশ্বর শ্রীকৃষ্ণ উক্ত - SASANKA SEKHAR PEACE FOUNDATION
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 15 ก.ย. 2024
- অপানে জুহ্বতি প্রাণং প্রাণে-অপানং তথা পরে,
প্রাণ-অপান গতিঃ রুদ্ধা প্রাণায়াম-পরায়ণাঃ।(৪/২৯)
অর্থাৎ যোগীগণ প্রাণায়াম পরায়ণ হয়ে, অপানে প্রাণকে পূরক করে, প্রাণ ও অপান -এর গতি রুদ্ধ করে, পরে প্রাণে অপানের আহুতি দেন।
৪/৩০ নং শ্লোকে বলছেন
অপরে নিয়তহারাঃ প্রাণান প্রাণেষু জুহ্বতি ,
সর্বেঽঅপ্যেতে যজ্ঞবিদো যজ্ঞক্ষপিত কল্মসা।
দ্রব্যযজ্ঞে দ্রব্য আহুতি দেওয়া হয়, তপযজ্ঞে তপস্যা করা হয়ে থাকে, জ্ঞানযজ্ঞে ঈশ্বরজ্ঞানের স্বাধ্যায় করা হয়ে থাকে, আবার প্রাণযজ্ঞে প্রাণকে জঠরাগ্নিতে আহুতি দেওয়া হয়ে থাকে। আমরা জানি, প্রাণবায়ুর অবস্থান বা ক্রিয়াক্ষেত্র হচ্ছে হৃদয়দেশ। অপান বায়ুর কার্যক্ষেত্র হচ্ছে নাভির নিচের স্থান। আর সমান বায়ুর কার্যক্ষেত্র হচ্ছে এই দুইয়ের মাঝখানে।
যোগী প্রথমে চন্দ্রনাড়ীর মাধ্যমে বায়ুকে গ্রহণ করে থাকে। একে বলে পূরক।এই সময় বায়ু হৃদয়ে অবস্থিত প্রাণবায়ুকে সঙ্গে করে, নাভি থেকে স্বাভাবিক ভাবেই অপানে লিন হয়ে যায়। এরপর প্রাণবায়ু ও অপান বায়ু রুদ্ধ করা হয়। একেই বলে কুম্ভক। কুম্ভকের পরে আবার সূর্য্য নাড়ী দিয়ে রেচক করে থাকে। এর পর, সূর্যনাড়ী দিয়ে পূরক তারপরে কুম্ভক, অর্থাৎ বায়ুকে বদ্ধ করে রাখা, এবং শেষে চন্দ্রনাড়ী দিয়ে রেচক করা। রেচকের পরেও কুম্ভক করা হয়ে থাকে। এতে করে আমাদের ভিতরে যে অগ্নিশক্তি আছে, তা জাগ্রত হয়ে থাকে।আর এই অগ্নিশিখায় প্রাণবায়ু-অপান বায়ু উদ্দীপ্ত হয়ে শুদ্ধ সূক্ষ্ম থেকে সূক্ষ্মতর হয়ে ওঠে, অর্থাৎ তখন বায়ুর মধ্যে যে চেতন শক্তি আছে তা স্পষ্ট হয়ে ওঠে। এবং তখন সে ব্রহ্মরন্ধ্রের খোঁজ করে, অর্থাৎ উর্দ্ধগামী হবার জন্য রাস্তা খোঁজে। এবং নির্মল সুষুম্না নাড়ীর মধ্যে যে বজ্রাক্ষা ও তার ভিতরে যে চিত্রাণি নাড়ী আছে, বায়ুর সূক্ষ্মতা অনুযায়ী সেই রন্ধ্র পথে উর্দ্ধমুখী হয়ে যায়। এই উপলব্ধি ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। তা হলে কি ভাবে প্রকাশ করা যাবে। আসলে যে কোনোদিন লংকা খায়নি, তাকে বোঝানো কঠিন লংকা খেতে কেমন লাগে। আমরা সেইদিনই লংকার প্রকৃত স্বাদ বুঝতে পারবো, যেদিন আমার জিভে কেউ লংকা ঘষে দেবে। SASANKA SEKHAR PEACE FOUNDATION - ETERNAL PEACE SEEKER
Joy guru
❤❤❤❤❤
প্রাণায়াম আলোচনা ভালো হলো। প্রণাম ।
"ঔঁ তৎ সৎ "
খুব ভালো আলোচনা । ধন্যবাদ ।
🙏 Pronum guruji 🙏💝💥💝🔥💝🔥💝🔥💝🔥💝🔥💝🔥💝🔥💝🔥💝🔥
ভালোবাসা রইল ❤❤❤
শ্রীকৃষ্ণের সাধনা মন্ত টা দয়া করে দাও
আপনি পুরোহিত হোন, আজকের যুগে কোথায় পুরোহিত পাবো, শেখার চেষ্টা করবো
অমি এই প্রাণায়াম শিখতে চাই। কিভাবে আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করবো জানবেন কৃষ্ণ প্রামাণিক পূর্ব বর্ধমান প্রনাম নেবেন গুরু জী।
ঠিক বলেছেন যজ্ঞ বহু রকম হতে পারে। কিন্তু আমার মতে উপাস্য শুধু একজন। কেননা আমরা যার মধ্যে দিয়েই উপাসনা করি না কেন সেই উপাসনা পরমেশ্বরই গ্রহণ করেন। আর সেই পরমেশ্বরের হাজারটা নাম থাকতে পারে, কোটি নামও হতে পারে। কিন্তু তার সব থেকে প্রিয় নাম একটিই সেটা হলো "ওম"। আমাদের সনাতন ধর্মে ভেদাভেদের কারণ কি। প্রত্যেক ধর্ম প্রতিষ্ঠান ওম বীজ মন্ত্র প্রদান করে না। আর সেটাই হিন্দু সনাতন ধর্মের সবথেকে বড় দুর্বলতা। ঋকবেদের ঐক্যমত সূক্তে বলা হয়েছে -তোমাদের মন এক হোক ,মন্ত্র এক হোক। সেকথা ধর্ম গুরুগণ মেনে চলেন কি? শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন "অহম্ ওঙ্কারঃ" "প্রণবঃ সর্ববেদেষু" কেউই এসব কথা ঠিক ঠিক পালন করে না। ভগবানের প্রিয় নামটি প্রদান করে না। আজকে দুর্গার নাম ,কালকে নারায়ণের নাম,তসশু রাম বা কৃষ্ণ নাম প্রচার করছে। কেউ বলছে হরে কৃষ্ণ আবার ওম নাম নাই। এসব কি হচ্ছে? শিব গীতা, রাম গীতা, ভাগবত গীতা ,বেদ উপনিষদ এর দেবতা ,অবতার পুরুষ, মুনিঋষি গণের শ্রেষ্ঠ বাক্য কোথায় পালন হচ্ছে। আর আমরা সাধারন মানুষবিধর্মীদের প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছিনা। কেন আমরা প্রত্যেকে বলি না আমাদের পরমেশ্বর হলেন ওম বা প্রণব। হিন্দুদের একটি সন্তান কে পরমেশ্বরের নাম জিজ্ঞেস করলে কেউ বলে শিব, কেউ বলে রাম, কেউ বলে কৃষ্ণ, কেউ বলে দুর্গা, কেউ বলে সরস্বতী, কেউ বলে লক্ষী, কেউ বলে রাধারানী। সকলে একটি নাম ব্যবহার করেনা। যেখানে বেদ বলছে তোমাদের এক মন, এক মন্ত্র হোক। এইতো আমার সনাতন ধর্ম।
ওম প্রণবায় নমঃ ওম তৎ সৎ।
ও দরদী আমার একটা কথা জানার আশা মূল আঁধার ও আগা চক্রের বাতাস কখনো থাকে তখন বায়ুর অবস্থা কেমন থাকে তখন নাকের শ্বাস প্রশ্বাস কোন দিকে চলে কি অবস্থায় জয় গুরু জয় দরদী
ও দরদী সময় মতো উত্তর দেওয়া না দেওয়া আপনার ইচ্ছার উপর নির্ভর করে অধিক জোর করে নয় জয় গুরু দরদী