বিতর সালাতে দ্বিতীয় রাকাত পড়ে কি বসতে হবে না? ৯০ শতাংশ লোকের বিতর কি আসলেই হয় না? [পর্ব ৩]
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 24 ก.ย. 2024
- ৯০ শতাংশ লোকের বিতর সালাত কি আসলেই হয় না? [পর্ব ৩]
বিতর সালাতে দ্বিতীয় রাকাত পড়ে কি বসতে হবে না?
আলোচক :: মাওলানা তাহমীদুল মাওলা
১ম পর্ব :: • ৯০% লোকের বিতর কি আসলে...
২য় পর্ব :: • মাগরিবের মত বিতর পড়া ক...
আগের পর্বগুলোও দেখুন....
বিতর নামাজ কত রাকাত ও সহিহ নিয়ম কোনটি
বিতর নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম
তিন রাকাত বিতরের সঠিক নিয়ম
বিতর ছালাত কিভাবে পড়বেন
বিতর নামাজের সঠিক নিয়ম
বিতর সালাতের রাকায়াত সংখ্যা ও পড়ার পদ্ধতি
bitor salater sothik poddhoti
রাসূল ﷺ -এর বিতর সালাত
সুন্নাহের আলোকে বিতর নামাজ পড়ার বাস্তব পদ্ধতি
অত্যন্ত উপকারী, ইলমী, দালিলিক আলোচনা৷
আল্লাহ হুজুরের জ্ঞান- গরিমা আরো বৃদ্ধি করুন৷
নাম করা দেওবান্দর তাহমীদুল মাওলার অধিকাংশ কথায় মিথ্যা।
@@sadikulislam8669 বেটা জাহেল কোন কথা দলীল মিথ্যা প্রমান কর??
@@ForhadHossain-yq9xm tomar hujur e kisu bujhe na tumi ki bujh ba
@@TheJerkingWorld @তুমি কি বুছস??
অনেক গভীর ও খালেছ ইলমী আলোচনার সরল উপস্থাপন সবার বোঝার উপযোগী করে পেশ করা হয়েছে। শুকরান।
جزاك الله خيرا شيخى المحبوب
আসসালামু আলাইকুম ।
ভাই ,আমি অনেক টেন্সনে চিলাম ,
আমি মনে করচি সারাজীবন, বিতির নামাজ ভুল পড়চি ! আপনার কথা শোনো শান্তি পেলাম ।
মাশাল্লাহ,
এতো সুন্দর তাহকীকের পরেও যে বুঝবেনা বুঝতে হবে তার অন্তর তালাবদ্ধ!
প্রিয় RIBD টিম, ভালোবাসা নিবেন। কিভাবে কৃতজ্ঞতা জানাব জানিনা। তবে আমার সামর্থ্যের সবটুকু যদি কখনো আপনাদের প্রয়াসকে কিছুটা শক্তিশালী করার কাজে নিয়োজিত করতে পারি তাহলেই হয়তো অন্তরে কিছুটা প্রশান্তি পাব। আল্লাহ আপনাদের কাজকে শক্তিশালী করুন। অন্তর থেকে ভালোবাসা আর দোয়া থাকবে। আর নিজেকে এ কাজের অংশ বানানোর তীব্র আকাংখা লালন করছি। আল্লাহ আমাকে সে সামর্থ্য দান করুন। জাযাকুমুল্লাহ।
মাশাঅাল্লাহ, অনেক গভীর ইলমী আলোচনা। আলহামদুলিল্লাহ,, অনেক ভালো লেগেছে এবং এক্কেবারে স্পষ্ট হয়ে গেছে। আল্লাহ আপনাকে আরো বেশী বেশী ইলমী খেদমত করার তাওফীক দান করুক। আমিন....
আলহামদুলিল্লাহ, শুকরিয়া ভাইজান, আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন।
জাযাকাল্লাহ ভাই.... আজও একজন আমাকে প্রশ্ন করেছিলেন.... নেক হায়াত কামনায়....
আল্লাহ যেনো হুজুর কে নেক হায়াত দান করেন।
আমিন
আল্লাহ পাক যেন আপনাকে নেক হায়াতে তৈয়াবা দান করেন।আমিন সুম্মা আমিন।
ধন্যবাদ দলিলভিত্তিক আলোচনার জন্য।।।
Masaallah
Mashaalallah.. Jajhakallah
মাশাআল্লাহ্
মাশাআল্লাহ
অনেকে গালি দিচ্ছেন,শায়খ তাহমিদুল সাহেবকে নানা রকম কথা বলছেন এগুলা না বলে এই ভিডিওটা আহলে হাদিস শায়খদের দেখান তারা যেনো তাহমিদুল মওলা সাহেবের এই ভিডিও দেখেন ৷ আর যদি তা না পারেন গালিগালাজ করবেন না ৷ তাহমিদ সাহেব এখানে যথেষ্ট প্রমাণ দিয়েছেন ৷
মা শা আল্লাহ্! সুবহানাল্লাহ্!
জাযাকুমুল্লাহু খইরা ।
আসসালামু আলাইকুম হজরত ।আপনি পর্ব গুলি কিতাব আকারে প্রকাশ করা হয় তাহলে আমরা উপকৃত হব।
দলিলসহ নামাজের মাসায়েল বিতর অধ্যায় ওনার লিখা
সুন্দর আলোচনা
জাযাকাল্লাহ । চমৎকার জ্ঞানগর্ব আলোচনা ।
Allahu Apnake aro besi nek hayat Dan koruk
🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰🥰
আরো বেশি বেশি ভিডিও চাই ছোট হলে ভাল হয়
জাজাকাল্লাহ।
جزاه الله احسن ما يجزيه عباده الصالحين
যাজাকাল্লাহ
MashAllah!!
MashaAllah.
Gd
*মাশাআল্লাহ *
Masaallah.
অসাধারন।।
جزاك الله
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ
হুজুর দোওয়া কুনুত কখন কোন পদ্ধতিতে পড়ব? জনাবেন দয়াকরে
Bhai amk akta question er ans den. Amn dole dole motamot er tar tommo kore lav ki. Kno amra sobai sommelito vabe sotter pothe thakti pari na. Sottoi to amader nirapode rakbe.
Aro video chai!!
শুকরিয়া,
মুহতারামের কাছে রফউল ইয়াদাইন নিয়ে একটা ভিডিও পোষ্ট করার অনুরোধ করছি....
আসসালামু আলাইকুম
সব নামাজে সালাম ফিরানো হয় শেষ বৈঠকে এটা বলার দরকার হয়না। তাই লা ইয়া কুদূ সঠিক।
ভাই আপনিতো সব সময় মক্কা মদিনার ইমামদের বিরুদ্ধে কথা বলেন। তারা কি ভুল ভাবে বিতের নামাজ পড়েন? তাদের চেয়ে আপনি তো ভালো আরবী জানেন মনে হয়।
তোমার মত বলদ বাংলার জমিনে অনেক আছে। না বুঝে কথা বলে।01866129558
@@AminulIslam-qc3yn আগে নিজের ভাষা ঠিক করেন, তার পর কমেন্ট করেন. আর নিজেকে জানুন, বই পড়ুন, তার পর ভালো মন্দ বিচার করুন।
@@md.al-aminislam2318 ভাই ঠিক করব কীভাবে বলেন, যদি আপনারা পাগলের মত কথা বলেন। যদি আপনি কী ওনার তিন পর্ব দেখছেন। না দেখে কথা বলেন কেন।
ভাই আপনারা তো অন্ধ, সহি শুদ্ধ কেতাব থাকতে, মুন্সীর সরণাপন্ন হন। একটু বই পড়েন, পড়ার সময় না থাকলে, ড. মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর স্যারের লেকচার শুনুন। তাহলে নিজেকে বুঝতে পারবেন আপনি কোথায় আসেন!
Apne ato bojen boi poren jahiggir sarer vidior kotha bolen. Boi pore ki siklen tahole
এই হাদিস নিয়ে কি বলার আছে?? উত্তর পেলে খুশি হবো ইনশাআল্লাহ।
خْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، قَالَ: حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ، عَنْ سَعِيدٍ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنْ زُرَارَةَ، عَنْ سَعْدِ بْنِ هِشَامٍ، فَقُلْتُ: يَا أُمَّ الْمُؤْمِنِينَ، أَنْبِئِينِي عَنْ وَتْرِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَتْ: «كُنَّا نُعِدُّ لَهُ سِوَاكَهُ، وَطَهُورَهُ، فَيَبْعَثُهُ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ لِمَا شَاءَ أَنْ يَبْعَثَهُ مِنَ اللَّيْلِ، فَيَتَسَوَّكُ، وَيَتَوَضَّأُ، وَيُصَلِّي ثَمَانِيَ رَكَعَاتٍ (لَا ***يَجْلِسُ فِيهِنَّ إِلَّا عِنْدَ الثَّامِنَةِ)، (***يَجْلِسُ فَيَذْكُرُ اللَّهَ عَزَّ وَجَلَّ، وَيَدْعُو ثُمَّ ***يُسَلِّمُ تَسْلِيمًا يُسْمِعُنَا)، (ثُمَّ يُصَلِّي ***رَكْعَتَيْنِ وَهُوَ ***جَالِسٌ بَعْدَ مَا ***يُسَلِّمُ)، (ثُمَّ يُصَلِّي رَكْعَةً)» فَتِلْكَ إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً يَا بُنَيَّ، فَلَمَّا «أَسَنَّ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَأَخَذَ اللَّحْمَ ***أَوْتَرَ بِسَبْعٍ)، (وَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ وَهُوَ جَالِسٌ بَعْدَ مَا سَلَّمَ)» فَتِلْكَ تِسْعُ رَكَعَاتٍ يَا بُنَيَّ، «وَكَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا صَلَّى صَلَاةً أَحَبَّ أَنْ يَدُومَ عَلَيْهَا» وَكَانَ إِذَا شَغَلَهُ عَنْ قِيَامِ اللَّيْلِ نَوْمٌ أَوْ مَرَضٌ أَوْ وَجَعٌ صَلَّى مِنَ النَّهَارِ اثْنَتَيْ عَشْرَةَ رَكْعَةً.
فَأَتَيْتُ ابْنَ عَبَّاسٍ فَحَدَّثْتُهُ بِحَدِيثِهَا، فَقَالَ: صَدَقَتْ، أَمَا إِنِّي لَوْ كُنْتُ أَدْخُلُ عَلَيْهَا لَأَتَيْتُهَا حَتَّى تُشَافِهَنِي مُشَافَهَةً قَالَ أَبُو عَبْدِ الرَّحْمَنِ: «كَذَا وَقَعَ فِي كِتَابِي، وَلَا أَدْرِي مِمَّنِ الْخَطَأُ فِي مَوْضِعِ وَتْرِهِ عَلَيْهِ السَّلَامُ»
সা’দ ইব্ন হিশাম (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
আমি আয়েশা (রাঃ)-কে বললাম, হে উম্মুল মুমিনীন! আপনি আমাকে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বিত্র সম্পর্কে অবহিত করুন। তিনি বললেন, আমরা তাঁর জন্য মিসওয়াক এবং উযুর পানি প্রস্তুত করে রাখতাম। রাত্রে যখন আল্লাহ তা‘আলা তাঁকে জাগানোর ইচ্ছা হত তাঁকে জাগ্রত করে দিতেন। তিনি উঠে মিসওয়াক এবং উযু করতেন এবং আট রাকআত সালাত আদায় করতেন। তাতে সালাম ফিরানোর জন্য (শুধু ***অষ্টম রাকআতেই বসতেন)। বসে আল্লাহ তা‘আলার যিকর এবং দোয়া করতেন। অতঃপর আমরা শুনতে পারি এমনভাবে তিনি ***সালাম ফিরাতেন)। এরপর ((***দু‘রাকআত সালাত আদায় করতেন এবং দু‘রাকআতের পর ***সালাম ফিরিয়ে বসে থাকতেন।) (আবার ***এক রাকআত সালাত আদায় করতেন।) তাহলে হে প্রিয় বৎস! সর্বমোট এগার রাকআত সালাত আদায় করা হত।)) যখন রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বয়স বেড়ে গেল এবং শরীরে ওজন বৃদ্ধি পেয়ে গেল তিনি (সাত রাকআত ***বিতরের সালাত আদায় করতেন।) আর সালামের পর বসে থেকে দু’রাকআত সালাত আদায় করতেন। তাহলে হে প্রিয় বৎস! সর্বমোট ন’রাকআত সালাত আদায় করা হত। আর রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখন কোন সালাত আদায় করতেন, তা নিয়মিত আদায় করতে ভালবাসতেন। আর যদি তাঁকে নিদ্রা অথবা কোন অসুখ বা ব্যথা-বেদনা তাহাজ্জুদ থেকে বিরত রাখত তাহলে তিনি দিনে বার রাকআত সালাত আদায় করে নিতেন।
আমি ইব্ন আব্বাস (রাঃ)-এর কাছে এসে আয়েশা (রাঃ)-এর হাদীস তাঁকে বর্ণনা করলে তিনি বললেন, আয়েশা (রাঃ) সত্যই বলেছেন। আমি যদি তাঁর কাছে কখনো যেতাম তাহলে এ হাদীসটা তাঁর মুখ থেকে সরাসরি শুনতে পেতাম। আবূ আব্দুর রহমান (নাসাঈ) বলেন, আমার কাছে এরকমই রয়েছে কিন্তু আমি জানি না যে, রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বিত্রের ব্যাপারে ভুল বর্ণনা কার থেকে হয়েছে।
সুনানে আন-নাসায়ী, হাদিস নং ১৬০১
বিতর অধ্যায় (সংক্ষিপ্ত)
হাদিস: "রাসূল সাঃ ৮ রাকাতে গিয়ে বসতেন এখানে দোয়া দরুদ/তাশাহুদ পড়তেন তবে সালাম ফিরাতেন না, এরপর উঠে নবম রাকাত পড়তেন আর এই রাকাতের শেষেই সালাম ফিরাতেন" (মুসলিম)
এই হাদীস বুঝতে হবে যেভাবে:
প্রথমেই মাথায় সেট আপ করতে হবে প্রতি দুই রাকাআতে সালাম ফিরিয়েছেন। এভাবে ৬ রাকাত আদায় করেছেন। এরপর অষ্টম রাকাতে বসতেন ,এখানে অষ্টম রাকাত হচ্ছে ৬ + ২ রাকাত ,এই দুই রাকাত হলো বিতিতের প্রথম ২ রাকাত। এরপর হাদিসে আছে {এই অষ্টম রাকাআতে দোয়া দরুদ/ তাশাহুদ পড়তেন} সেটা বিতিতের দুই রাকাআতের পর বৈঠক। এরপর হাদিসে আসছে {দোয়া দরুদ/ তাশাহুদ পড়ে উঠে যেতেন তবে সালাম ফিরাতেন না} অর্থাৎ বিতিরের দুই রাকাত শেষে সালাম না ফিরিয়েই তাশাহুদ পরে উঠে যেতেন। এরপর হাদিসে আসছে { নবম রাকাত আদায় করতেন এই রাকাতেই সালাম ফিরাতেন} অর্থাৎ এটা বিতিরের তৃতীয় রাকাত যেখানে রাসূল সাঃ সালাম ফিরিয়েছেন।
এভাবে রাসূল ৯ রাকাত নামাজ পড়েছেন যেখানে তাহাজ্জুদ ৬ রাকাত ও বিতির ৩ রাকাত পড়েছেন।
আরো সহজ ভাবে বলতে গেলে, আপনি হাদিসে উক্ত ৯ রাকাতের প্রথম ৬ রাকাত কে তাহাজ্জুদ ধরে বাকি ৩ রাকাত বিতর ধরুন, এভাবে হাদিসের সাথে এখন মিলান অষ্টম রাকাত পর্যন্ত।এরপর দেখবেন এই অষ্টম রাকাত এর বৈঠক ই হলো বিতিরের প্রথম দুই রাকাআতের বৈঠক।
আপনি কোন মাদ্রাসায় পড়ে ছেন বলবেন কি
ফিতনা তৈরী করা যাবে না হুজুর।
কিন্তু এখানে সৌদি আরবে দুই রাকাতে সালাম ফিরিয়ে পরে একরাত পরেন, আবার তিন রাকাত এক সাথে পরেন মাজখানে কোন বৈঠক করেন না , এবং শেষে দাড়িয়ে হাত. তুলে কুনুত পরেন , আমার প্রশ্ন হলো হিদস আরবি ভাষা আমাদের চাইতে ভালো বুঝেন এদেশের আলেম ওলামা গন , এখানে কি ওনারা ভুল করেন?
আর লা ইয়াকুদু সঠিক। কারণ নবি সা এক সাথে ৫ ও ৭ পড়তেন শেষ বৈঠক ছাড়া।
দলিল কই। গাধা কোথাকার
এই হাদিস নিয়ে কি বলার আছে??
خْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، قَالَ: حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ، عَنْ سَعِيدٍ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنْ زُرَارَةَ، عَنْ سَعْدِ بْنِ هِشَامٍ، فَقُلْتُ: يَا أُمَّ الْمُؤْمِنِينَ، أَنْبِئِينِي عَنْ وَتْرِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَتْ: «كُنَّا نُعِدُّ لَهُ سِوَاكَهُ، وَطَهُورَهُ، فَيَبْعَثُهُ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ لِمَا شَاءَ أَنْ يَبْعَثَهُ مِنَ اللَّيْلِ، فَيَتَسَوَّكُ، وَيَتَوَضَّأُ، وَيُصَلِّي ثَمَانِيَ رَكَعَاتٍ (لَا ***يَجْلِسُ فِيهِنَّ إِلَّا عِنْدَ الثَّامِنَةِ)، (***يَجْلِسُ فَيَذْكُرُ اللَّهَ عَزَّ وَجَلَّ، وَيَدْعُو ثُمَّ ***يُسَلِّمُ تَسْلِيمًا يُسْمِعُنَا)، (ثُمَّ يُصَلِّي ***رَكْعَتَيْنِ وَهُوَ ***جَالِسٌ بَعْدَ مَا ***يُسَلِّمُ)، (ثُمَّ يُصَلِّي رَكْعَةً)» فَتِلْكَ إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً يَا بُنَيَّ، فَلَمَّا «أَسَنَّ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَأَخَذَ اللَّحْمَ ***أَوْتَرَ بِسَبْعٍ)، (وَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ وَهُوَ جَالِسٌ بَعْدَ مَا سَلَّمَ)» فَتِلْكَ تِسْعُ رَكَعَاتٍ يَا بُنَيَّ، «وَكَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا صَلَّى صَلَاةً أَحَبَّ أَنْ يَدُومَ عَلَيْهَا» وَكَانَ إِذَا شَغَلَهُ عَنْ قِيَامِ اللَّيْلِ نَوْمٌ أَوْ مَرَضٌ أَوْ وَجَعٌ صَلَّى مِنَ النَّهَارِ اثْنَتَيْ عَشْرَةَ رَكْعَةً.
فَأَتَيْتُ ابْنَ عَبَّاسٍ فَحَدَّثْتُهُ بِحَدِيثِهَا، فَقَالَ: صَدَقَتْ، أَمَا إِنِّي لَوْ كُنْتُ أَدْخُلُ عَلَيْهَا لَأَتَيْتُهَا حَتَّى تُشَافِهَنِي مُشَافَهَةً قَالَ أَبُو عَبْدِ الرَّحْمَنِ: «كَذَا وَقَعَ فِي كِتَابِي، وَلَا أَدْرِي مِمَّنِ الْخَطَأُ فِي مَوْضِعِ وَتْرِهِ عَلَيْهِ السَّلَامُ»
সা’দ ইব্ন হিশাম (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
আমি আয়েশা (রাঃ)-কে বললাম, হে উম্মুল মুমিনীন! আপনি আমাকে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বিত্র সম্পর্কে অবহিত করুন। তিনি বললেন, আমরা তাঁর জন্য মিসওয়াক এবং উযুর পানি প্রস্তুত করে রাখতাম। রাত্রে যখন আল্লাহ তা‘আলা তাঁকে জাগানোর ইচ্ছা হত তাঁকে জাগ্রত করে দিতেন। তিনি উঠে মিসওয়াক এবং উযু করতেন এবং আট রাকআত সালাত আদায় করতেন। তাতে সালাম ফিরানোর জন্য (শুধু ***অষ্টম রাকআতেই বসতেন)। বসে আল্লাহ তা‘আলার যিকর এবং দোয়া করতেন। অতঃপর আমরা শুনতে পারি এমনভাবে তিনি ***সালাম ফিরাতেন)। এরপর ((***দু‘রাকআত সালাত আদায় করতেন এবং দু‘রাকআতের পর ***সালাম ফিরিয়ে বসে থাকতেন।) (আবার ***এক রাকআত সালাত আদায় করতেন।) তাহলে হে প্রিয় বৎস! সর্বমোট এগার রাকআত সালাত আদায় করা হত।)) যখন রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বয়স বেড়ে গেল এবং শরীরে ওজন বৃদ্ধি পেয়ে গেল তিনি (সাত রাকআত ***বিতরের সালাত আদায় করতেন।) আর সালামের পর বসে থেকে দু’রাকআত সালাত আদায় করতেন। তাহলে হে প্রিয় বৎস! সর্বমোট ন’রাকআত সালাত আদায় করা হত। আর রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখন কোন সালাত আদায় করতেন, তা নিয়মিত আদায় করতে ভালবাসতেন। আর যদি তাঁকে নিদ্রা অথবা কোন অসুখ বা ব্যথা-বেদনা তাহাজ্জুদ থেকে বিরত রাখত তাহলে তিনি দিনে বার রাকআত সালাত আদায় করে নিতেন।
আমি ইব্ন আব্বাস (রাঃ)-এর কাছে এসে আয়েশা (রাঃ)-এর হাদীস তাঁকে বর্ণনা করলে তিনি বললেন, আয়েশা (রাঃ) সত্যই বলেছেন। আমি যদি তাঁর কাছে কখনো যেতাম তাহলে এ হাদীসটা তাঁর মুখ থেকে সরাসরি শুনতে পেতাম। আবূ আব্দুর রহমান (নাসাঈ) বলেন, আমার কাছে এরকমই রয়েছে কিন্তু আমি জানি না যে, রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বিত্রের ব্যাপারে ভুল বর্ণনা কার থেকে হয়েছে।
সুনানে আন-নাসায়ী, হাদিস নং ১৬০১
বিতর অধ্যায়
কিন্তু মক্কা-মদিনায় কেন মাঝখানে বৈঠক না করে একসাথে তিন রাকাত পড়া হয়?
اتبع الدليل وامش معه، هل أنت تعبد مكة والمدينة أم تعبد رب الكعبة؟
মক্কা মদিনায় দুই সালামে পড়া হয়, এইখানে হানাফিদের দলিল দেওয়া হল। মক্কা মদিনা সহ সবখানেই ২য় রাকাতে বসা হয়।
Tumi dekco mokkar namaz
@@khaledmohiuddin3716 অনেক ইমাম এক সাথে তিন রাকাত পড়েন।
মক্কা,মদিনায় দুই রাকাত পরে সালাম ফিরায় তারপর একরাকাত পরে ৷ মূলত তিন রাকাত পরে দুই সালামে
আমরা সাধারণ মানুষ আমরা কি করবো??
আমি আপনার অনেক গুলা বক্তব্য শুনেছি শুনে প্রতীয়মান হয়েছে আপনারা উদ্ধৃতি দেন লেবানন সিরিয়া বা পাকিস্তানে লেখকদের তাহলে আপনারা মক্কা শরীফ এবং মদিনা শরীফের আলেমদের রেফারেন্স দেন না কেন তারা কি বই লিখতে জানেন না নাকি তারা হাদিস সম্পর্কে এত জ্ঞান রাখেন না এই ব্যাপারে জানতে চাই
জনাব ইলম অর্জন করুন।ভাল করে শুনুন। সব কিতাব থেকেই রেফারেন্স স্কিন সট সহ দিছেন। আপনি কি জানেন ইমাম বুখারী মুসলীম তিরমিযী আবু দাউদ ছিয়া ছিত্তার লেখক কেউই কিন্তু মক্কা মদীনার নয়।
আপনাদের ইসলাম আর ইসলামকে আলাদা নাকি
@@arshadhossainmaaervalobash2708 @ ইসলাম আলাদা নয়??? বরং মাসালা আলাদা হয় ???এটা হয় বিভিন্ন কারনে। এটা পড়ুন
ইমামগনের মতবিরোধ কি ও কেন?
www.mediafire.com/download/9ccr1xsuco56qcu/%E0%A6%87%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%97%E0%A6%A3%E0%A7%87%E0%A6%B0+%E0%A6%AE%E0%A6%A4%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A7+%E0%A6%95%E0%A6%BF+%E0%A6%93+%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8.pdf
আহলে হাদিস হলেই কি ছাগল হতে হয়??
তিনি হাদিস নিয়ে আলোচনা করেছেন এবং অনেক সাহাবী, তাবেয়ী, ইমামদের থেকে প্রমাণ দিয়েছেন।
তিনার এই ভিডিওটি মোট ৩পর্বে। এটি ৩নম্বর ভিডিও।
ছিয়াহ সিত্তার কোন কিতাবটি মক্কামদিনার মুহাদ্দিস লিখেছেন?
ইমাম বুখারী, মুসলিম কি আরবের?
আলবানী কি আরবের?
এত নাচেন কেনো না বুঝে?
"বিতির নামাজ পড়ার সঠিক নিয়ম রাকাত-সংখ্যা সহ বিস্তারিত জেনে নিন ৭জন আলেম থেকে |"
(th-cam.com/video/quzEvR_4rVk/w-d-xo.html)
শিরোনামে প্রকাশিত ভিডিওর খণ্ডন (৩ পর্বে)
৯০ শতাংশ লোকের বিতর সালাত কি আসলেই হয় না?
১ম পর্ব :: th-cam.com/video/Cy-nZzncr9g/w-d-xo.html
২য় পর্ব :: th-cam.com/video/Mhe6Rsrfspw/w-d-xo.html
৩য় পর্ব ::
th-cam.com/video/JbyRVCEkr08/w-d-xo.html
লাইয়ুছাললিমুতাহলেদুরুদপরতকেননাবেতেরকেমাগরিবেরমতনাকরেছে
আমরা যারা তৃতীয় রাকাতে অতিরিক্ত রফুলইদাইন করি সেটার দলিল কি আছে?
জ্বি আছে পড়ুন m-islah.blogspot.com/2015/04/blog-post_7.html?m=1
So called Ahlul Hadith are deceiving people like this way. Sa'ad ibne Harun from Bangladesh
আল্লাহ আপনাকে একটু বুঝার তৌফিক দান করুন। কোথায় জানি গুজামিল দেয়ার চেষ্টা করছেন।দুঃখজনক।
আস সুদাইস কেন দ্বিতীয় রাকাতে বসেন না?
ওরে মুর্খ
@@hasandigitalmedia5809 হা হা হা। দলিল হলো ওরে মূর্খ।
আপনি একটা বদমায়েশ।
আস সুদাইস কেন বসেন না?
আসছুদাইছ পড়েনা তুই পড়িছ না। মূর্খ
তাহলে আরব দেশের প্রত্যেকটা মসজিদে তিন রাকাত একসাথে পড়ে না দুই রাকাত পড়ে সালাম ফিরানোর পরে এক রাকাত পড়ে তাহলে কি আরব দেশের নামাজ ভুল আপনারা যেটা বলেন সেটা সঠিক দয়া করে উত্তর দিবেন
আরব দেশ ফিকহ হাম্বলী মাযহাবে নামাজ পরেন । ।
আরব দেশের আরবী শায়খরা কেউই বলে নাহ ফিকহ হানাফী নামায ভুল। যেখানে আমাদের দেশের কথিত আহলে হাদিসরা এইসব বলে ফেতনা করছে ।প্রচার করছে বেতের নামাজ হয় নাহ। তাদের এইসব ফেতনার জবাবে মাওলানা সাব দলীল দিয়ে প্রমাণ দিলেন। আমাদের দেশে যারা বেতের নামাজ পরে সেটার ও দলীল আছে।
সুতরাং এইসব বলে ফেতনা করা দুঃখজনক।
আপনাদের ইসলাম আর মক্কা মদিনার ইসলাম আলাদা নাকি মক্কা-মদিনা যদি বিতির নামাজ প্রথম দুই রাকাত পরে এক রাকাত বা একই সাথে তিন রাকাত পড়তে পারে আমাদের দেশে বা এশিয়াতে বাধা কোথায়
@@arshadhossainmaaervalobash2708 @ আপনি কি জানেন মক্কা মদীনায় পূর্বে আব্বাসী খলিফার আমলে হানাফি মাযহাবের উপর আমল চলতো তখন কি তখনকার শায়খরা ভুল করছিল???
@@ForhadHossain-yq9xm hanafi bitr i ekmatro sothik taito bollo shykh tahmidul mawla. tar mane makka madinar lokder bitr ki vul? yes or no?
সৌদি আরবে এক বৈঠকে তিন রাকাত বেতর পরে কেন?
ছাগল কুরআন হাদিস কি বলে। সেটা দলীল। মক্কার ইমাম দলীল না।আচ্ছা যদি তরা মক্কার ইমামকে মানছ। তাহলে তারাবীহ বিশ রাকাত পড়ছনা কেন। আসলে তরা সুবিধা পাটি আর মুনাফীক। এবং আবুজাহেলের দালাল। তো তোরা শিদা হতি যদি ওমর রাঃ বেচে থাকতো।
@@h3sgdjrjdhfwgejtrjh460
মক্কা মদিনায় প্রায় ৯০% মসজিদে ৮ রাকাত তারাবীহ পড়া হয়। আর মসজিদুল হারাম ও মসজিদে নববীসহ মক্কার কিছু মসজিদে ২০ রাকাত তারাবীহ নামায পড়া হয়।
আর মক্কা মদিনার আলেমরা আমাদের চেয়ে বেশি অভিজ্ঞ। তারা যেটা আমল করে তা দলিল ভিত্তিক। আর সৌদি আরবে যেভাবে বিতর পড়ে ওভাবের নিয়মের দলিল বেশি শক্তিশালী
আপনি কি করেছেন
আপনাক কথা সঠিক না ।
এই মুক্কালিদ মিথ্যাবাদী এর কথা নেওয়া যাবে না
আপনার জন্মের বিষয় আপনার মা থেকে খবর নিন।
মাশাআল্লাহ
জাযাকাল্লাহ
এই হাদিস নিয়ে কি বলার আছে?? উত্তর পেলে খুশি হবো ইনশাআল্লাহ।
خْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، قَالَ: حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ، عَنْ سَعِيدٍ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنْ زُرَارَةَ، عَنْ سَعْدِ بْنِ هِشَامٍ، فَقُلْتُ: يَا أُمَّ الْمُؤْمِنِينَ، أَنْبِئِينِي عَنْ وَتْرِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَتْ: «كُنَّا نُعِدُّ لَهُ سِوَاكَهُ، وَطَهُورَهُ، فَيَبْعَثُهُ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ لِمَا شَاءَ أَنْ يَبْعَثَهُ مِنَ اللَّيْلِ، فَيَتَسَوَّكُ، وَيَتَوَضَّأُ، وَيُصَلِّي ثَمَانِيَ رَكَعَاتٍ (لَا ***يَجْلِسُ فِيهِنَّ إِلَّا عِنْدَ الثَّامِنَةِ)، (***يَجْلِسُ فَيَذْكُرُ اللَّهَ عَزَّ وَجَلَّ، وَيَدْعُو ثُمَّ ***يُسَلِّمُ تَسْلِيمًا يُسْمِعُنَا)، (ثُمَّ يُصَلِّي ***رَكْعَتَيْنِ وَهُوَ ***جَالِسٌ بَعْدَ مَا ***يُسَلِّمُ)، (ثُمَّ يُصَلِّي رَكْعَةً)» فَتِلْكَ إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً يَا بُنَيَّ، فَلَمَّا «أَسَنَّ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَأَخَذَ اللَّحْمَ ***أَوْتَرَ بِسَبْعٍ)، (وَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ وَهُوَ جَالِسٌ بَعْدَ مَا سَلَّمَ)» فَتِلْكَ تِسْعُ رَكَعَاتٍ يَا بُنَيَّ، «وَكَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا صَلَّى صَلَاةً أَحَبَّ أَنْ يَدُومَ عَلَيْهَا» وَكَانَ إِذَا شَغَلَهُ عَنْ قِيَامِ اللَّيْلِ نَوْمٌ أَوْ مَرَضٌ أَوْ وَجَعٌ صَلَّى مِنَ النَّهَارِ اثْنَتَيْ عَشْرَةَ رَكْعَةً.
فَأَتَيْتُ ابْنَ عَبَّاسٍ فَحَدَّثْتُهُ بِحَدِيثِهَا، فَقَالَ: صَدَقَتْ، أَمَا إِنِّي لَوْ كُنْتُ أَدْخُلُ عَلَيْهَا لَأَتَيْتُهَا حَتَّى تُشَافِهَنِي مُشَافَهَةً قَالَ أَبُو عَبْدِ الرَّحْمَنِ: «كَذَا وَقَعَ فِي كِتَابِي، وَلَا أَدْرِي مِمَّنِ الْخَطَأُ فِي مَوْضِعِ وَتْرِهِ عَلَيْهِ السَّلَامُ»
সা’দ ইব্ন হিশাম (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
আমি আয়েশা (রাঃ)-কে বললাম, হে উম্মুল মুমিনীন! আপনি আমাকে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বিত্র সম্পর্কে অবহিত করুন। তিনি বললেন, আমরা তাঁর জন্য মিসওয়াক এবং উযুর পানি প্রস্তুত করে রাখতাম। রাত্রে যখন আল্লাহ তা‘আলা তাঁকে জাগানোর ইচ্ছা হত তাঁকে জাগ্রত করে দিতেন। তিনি উঠে মিসওয়াক এবং উযু করতেন এবং আট রাকআত সালাত আদায় করতেন। তাতে সালাম ফিরানোর জন্য (শুধু ***অষ্টম রাকআতেই বসতেন)। বসে আল্লাহ তা‘আলার যিকর এবং দোয়া করতেন। অতঃপর আমরা শুনতে পারি এমনভাবে তিনি ***সালাম ফিরাতেন)। এরপর ((***দু‘রাকআত সালাত আদায় করতেন এবং দু‘রাকআতের পর ***সালাম ফিরিয়ে বসে থাকতেন।) (আবার ***এক রাকআত সালাত আদায় করতেন।) তাহলে হে প্রিয় বৎস! সর্বমোট এগার রাকআত সালাত আদায় করা হত।)) যখন রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বয়স বেড়ে গেল এবং শরীরে ওজন বৃদ্ধি পেয়ে গেল তিনি (সাত রাকআত ***বিতরের সালাত আদায় করতেন।) আর সালামের পর বসে থেকে দু’রাকআত সালাত আদায় করতেন। তাহলে হে প্রিয় বৎস! সর্বমোট ন’রাকআত সালাত আদায় করা হত। আর রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখন কোন সালাত আদায় করতেন, তা নিয়মিত আদায় করতে ভালবাসতেন। আর যদি তাঁকে নিদ্রা অথবা কোন অসুখ বা ব্যথা-বেদনা তাহাজ্জুদ থেকে বিরত রাখত তাহলে তিনি দিনে বার রাকআত সালাত আদায় করে নিতেন।
আমি ইব্ন আব্বাস (রাঃ)-এর কাছে এসে আয়েশা (রাঃ)-এর হাদীস তাঁকে বর্ণনা করলে তিনি বললেন, আয়েশা (রাঃ) সত্যই বলেছেন। আমি যদি তাঁর কাছে কখনো যেতাম তাহলে এ হাদীসটা তাঁর মুখ থেকে সরাসরি শুনতে পেতাম। আবূ আব্দুর রহমান (নাসাঈ) বলেন, আমার কাছে এরকমই রয়েছে কিন্তু আমি জানি না যে, রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বিত্রের ব্যাপারে ভুল বর্ণনা কার থেকে হয়েছে।
সুনানে আন-নাসায়ী, হাদিস নং ১৬০১
বিতর অধ্যায় (সংক্ষিপ্ত)
এই হাদিস নিয়ে কি বলার আছে??
خْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، قَالَ: حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ، عَنْ سَعِيدٍ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنْ زُرَارَةَ، عَنْ سَعْدِ بْنِ هِشَامٍ، فَقُلْتُ: يَا أُمَّ الْمُؤْمِنِينَ، أَنْبِئِينِي عَنْ وَتْرِ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَتْ: «كُنَّا نُعِدُّ لَهُ سِوَاكَهُ، وَطَهُورَهُ، فَيَبْعَثُهُ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ لِمَا شَاءَ أَنْ يَبْعَثَهُ مِنَ اللَّيْلِ، فَيَتَسَوَّكُ، وَيَتَوَضَّأُ، وَيُصَلِّي ثَمَانِيَ رَكَعَاتٍ (لَا ***يَجْلِسُ فِيهِنَّ إِلَّا عِنْدَ الثَّامِنَةِ)، (***يَجْلِسُ فَيَذْكُرُ اللَّهَ عَزَّ وَجَلَّ، وَيَدْعُو ثُمَّ ***يُسَلِّمُ تَسْلِيمًا يُسْمِعُنَا)، (ثُمَّ يُصَلِّي ***رَكْعَتَيْنِ وَهُوَ ***جَالِسٌ بَعْدَ مَا ***يُسَلِّمُ)، (ثُمَّ يُصَلِّي رَكْعَةً)» فَتِلْكَ إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً يَا بُنَيَّ، فَلَمَّا «أَسَنَّ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَأَخَذَ اللَّحْمَ ***أَوْتَرَ بِسَبْعٍ)، (وَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ وَهُوَ جَالِسٌ بَعْدَ مَا سَلَّمَ)» فَتِلْكَ تِسْعُ رَكَعَاتٍ يَا بُنَيَّ، «وَكَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِذَا صَلَّى صَلَاةً أَحَبَّ أَنْ يَدُومَ عَلَيْهَا» وَكَانَ إِذَا شَغَلَهُ عَنْ قِيَامِ اللَّيْلِ نَوْمٌ أَوْ مَرَضٌ أَوْ وَجَعٌ صَلَّى مِنَ النَّهَارِ اثْنَتَيْ عَشْرَةَ رَكْعَةً.
فَأَتَيْتُ ابْنَ عَبَّاسٍ فَحَدَّثْتُهُ بِحَدِيثِهَا، فَقَالَ: صَدَقَتْ، أَمَا إِنِّي لَوْ كُنْتُ أَدْخُلُ عَلَيْهَا لَأَتَيْتُهَا حَتَّى تُشَافِهَنِي مُشَافَهَةً قَالَ أَبُو عَبْدِ الرَّحْمَنِ: «كَذَا وَقَعَ فِي كِتَابِي، وَلَا أَدْرِي مِمَّنِ الْخَطَأُ فِي مَوْضِعِ وَتْرِهِ عَلَيْهِ السَّلَامُ»
সা’দ ইব্ন হিশাম (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
আমি আয়েশা (রাঃ)-কে বললাম, হে উম্মুল মুমিনীন! আপনি আমাকে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বিত্র সম্পর্কে অবহিত করুন। তিনি বললেন, আমরা তাঁর জন্য মিসওয়াক এবং উযুর পানি প্রস্তুত করে রাখতাম। রাত্রে যখন আল্লাহ তা‘আলা তাঁকে জাগানোর ইচ্ছা হত তাঁকে জাগ্রত করে দিতেন। তিনি উঠে মিসওয়াক এবং উযু করতেন এবং আট রাকআত সালাত আদায় করতেন। তাতে সালাম ফিরানোর জন্য (শুধু ***অষ্টম রাকআতেই বসতেন)। বসে আল্লাহ তা‘আলার যিকর এবং দোয়া করতেন। অতঃপর আমরা শুনতে পারি এমনভাবে তিনি ***সালাম ফিরাতেন)। এরপর ((***দু‘রাকআত সালাত আদায় করতেন এবং দু‘রাকআতের পর ***সালাম ফিরিয়ে বসে থাকতেন।) (আবার ***এক রাকআত সালাত আদায় করতেন।) তাহলে হে প্রিয় বৎস! সর্বমোট এগার রাকআত সালাত আদায় করা হত।)) যখন রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বয়স বেড়ে গেল এবং শরীরে ওজন বৃদ্ধি পেয়ে গেল তিনি (সাত রাকআত ***বিতরের সালাত আদায় করতেন।) আর সালামের পর বসে থেকে দু’রাকআত সালাত আদায় করতেন। তাহলে হে প্রিয় বৎস! সর্বমোট ন’রাকআত সালাত আদায় করা হত। আর রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যখন কোন সালাত আদায় করতেন, তা নিয়মিত আদায় করতে ভালবাসতেন। আর যদি তাঁকে নিদ্রা অথবা কোন অসুখ বা ব্যথা-বেদনা তাহাজ্জুদ থেকে বিরত রাখত তাহলে তিনি দিনে বার রাকআত সালাত আদায় করে নিতেন।
আমি ইব্ন আব্বাস (রাঃ)-এর কাছে এসে আয়েশা (রাঃ)-এর হাদীস তাঁকে বর্ণনা করলে তিনি বললেন, আয়েশা (রাঃ) সত্যই বলেছেন। আমি যদি তাঁর কাছে কখনো যেতাম তাহলে এ হাদীসটা তাঁর মুখ থেকে সরাসরি শুনতে পেতাম। আবূ আব্দুর রহমান (নাসাঈ) বলেন, আমার কাছে এরকমই রয়েছে কিন্তু আমি জানি না যে, রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর বিত্রের ব্যাপারে ভুল বর্ণনা কার থেকে হয়েছে।
সুনানে আন-নাসায়ী, হাদিস নং ১৬০১
বিতর অধ্যায়
Mobile app theke copy korlen naki 😀😀!! Video ta valo kore dekhon