মাইকেল মধুসূদন দত্তের দাম্পত্য জীবন এর কাহিনী | Marriage Life of Michael Madhusudan dutta | বাংলা
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 22 พ.ย. 2024
- মাইকেল মধুসূদন (১৮২৪-১৮৭৩) মহাকবি, নাট্যকার, বাংলাভাষার সনেট প্রবর্তক, অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক। ১৮২৪ সালের ২৫ জানুয়ারি যশোর জেলার কপোতাক্ষ নদের তীরে সাগরদাঁড়ি গ্রামে, এক জমিদার বংশে তাঁর জন্ম। পিতা রাজনারায়ণ দত্ত ছিলেন কলকাতার একজন প্রতিষ্ঠিত উকিল। মা জাহ্নবী দেবীর তত্ত্বাবধানে মধুসূদনের শিক্ষারম্ভ হয়। প্রথমে তিনি সাগরদাঁড়ির পাঠশালায় পড়াশোনা করেন। পরে সাত বছর বয়সে তিনি কলকাতা যান এবং খিদিরপুর স্কুলে দুবছর পড়ার পর ১৮৩৩ সালে হিন্দু কলেজে ভর্তি হন। সেখানে তিনি বাংলা, সংস্কৃত ও ফারসি ভাষা শেখেন।
হিন্দু কলেজে অধ্যয়নকালেই মধুসূদনের প্রতিভার বিকাশ ঘটে। ১৮৩৪ সালে তিনি কলেজের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ইংরেজি ‘নাট্য-বিষয়ক প্রস্তাব’ আবৃত্তি করে উপস্থিত সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। এখানে তাঁর সহপাঠী ছিলেন ভূদেব মুখোপাধ্যায়, রাজেন্দ্রলাল মিত্র, রাজনারায়ণ বসু, গৌরদাস বসাক প্রমুখ, যাঁরা পরবর্তী জীবনে স্বস্ব ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন। কিন্তু তাঁদের মধ্যে মধুসূদন উজ্জ্বলতম জ্যোতিষ্ক হিসেবে পরিচিত ছিলেন। কলেজের পরীক্ষায় তিনি বরাবর বৃত্তি পেতেন। এ সময় নারীশিক্ষা বিষয়ে প্রবন্ধ রচনা করে তিনি স্বর্ণপদক লাভ করেন।
হিন্দু কলেজে অধ্যয়নের সময়েই মধুসূদন কাব্যচর্চা শুরু করেন। তখন তাঁর কবিতা জ্ঞানান্বেষণ, Bengal Spectator, Literary Gleamer, Calcutta Library Gazette, Literary Blossom, Comet প্রভৃতি পত্রিকায় প্রকাশিত হতো।
এ সময় থেকেই তিনি স্বপ্ন দেখতেন বিলেত যাওয়ার। তাঁর ধারণা ছিল বিলেতে যেতে পারলেই বড় কবি হওয়া যাবে। তাই পিতা তাঁর বিবাহ ঠিক করলে তিনি ১৮৪৩ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি গ্রহণ করেন এবং তখন থেকে তাঁর নামের পূর্বে ‘মাইকেল’ শব্দটি যুক্ত হয়। কিন্তু হিন্দু কলেজে খ্রিস্টানদের অধ্যয়ন নিষিদ্ধ থাকায় মধুসূদনকে কলেজ ত্যাগ করতে হয়। তাই ১৮৪৪ সালে তিনি বিশপ্স কলেজে ভর্তি হন এবং ১৮৪৭ পর্যন্ত এখানে অধ্যয়ন করেন। এখানে তিনি ইংরেজি ছাড়াও গ্রিক, ল্যাটিন ও সংস্কৃত ভাষা শেখার সুযোগ পান।
এ সময় ধর্মান্তরের কারণে মধুসূদন তাঁর আত্মীয়স্বজনদের নিকট থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন। তাঁর পিতাও এক সময় অর্থ পাঠানো বন্ধ করে দেন। অগত্যা মধুসূদন ভাগ্যান্বেষণে ১৮৪৮ সালে মাদ্রাজ গমন করেন। সেখানে তিনি দীর্ঘদিন শিক্ষকতা করেন। প্রথমে মাদ্রাজ মেইল অরফ্যান অ্যাসাইলাম স্কুলে (১৮৪৮-১৮৫২) এবং পরে মাদ্রাজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হাইস্কুলে শিক্ষকতা (১৮৫২-১৮৫৬) করেন।
মাদ্রাজের সঙ্গে মধুসূদনের জীবনের অনেক ঘটনা জড়িত। এখানেই তিনি সাংবাদিক ও কবি হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। তিনি Eurasion (পরে Eastern Guardian), Madras Circulator and General Chronicle ও Hindu Chronicle পত্রিকা সম্পাদনা করেন এবং Madras Spectator-এর সহকারী সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন (১৮৪৮-১৮৫৬)। মাদ্রাজে অবস্থানকালেই Timothy Penpoem ছদ্মনামে তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ The Captive Ladie (১৮৪৮) এবং দ্বিতীয় গ্রন্থ Visions of the Past প্রকাশিত হয়। রেবেকা ও হেনরিয়েটার সঙ্গে তাঁর যথাক্রমে প্রথম ও দ্বিতীয় বিবাহ এখানেই সংঘটিত হয়। মাদ্রাজে বসেই তিনি হিব্রু, ফরাসি, জার্মান, ইটালিয়ান, তামিল ও তেলেগু ভাষা শিক্ষা করেন।
#biography
#viralvideo
#Michelmadhusudandutta
#bangla
#abpananda
#bengaliliterature
খুব ভালো লাগল প্রতিবেদন।
Thanks
Many many thanks.
Welcome
Valo laglo
ধন্যবাদ
খুব দুঃখের জীবন মধু কবির, আপনার ভিডিও মারফৎ অনেক অজানা ঘটনা জানতে পারলাম ধন্যবাদ।
Songe thakun
সত্যি।অনেক কষ্ট লাগলো।নিজেকে বড় ভাবা কখনো ঠিক নয়,এ শিক্ষা দিয়ে গেছেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
অসম্ভব মেধাবী হওয়া সত্বেও শুধু চিন্তাভাবনার অসংগতি মানুষকে বিশৃঙ্খল করে দেয়।আমাদের শিক্ষা পাওয়ার সাথে সাথে ওনার সৃষ্টিকে আমরা অভিনন্দন জানাতে পারি।ওখান থেকেও অনেক শিক্ষার আছে।শ্রদ্ধা জানাচ্ছি ওনার আত্মাকে।
ধন্যবাদ
ভালো লাগলো
Thanks
Tomar protibedan sarbodai bhalo lage..ei videotao bhalo laglo bhalo theko
ধন্যবাদ
খুব ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ
Khub sundor ❤
Thanks
Visit my channel
কেউ অনাথ মেয়েকে বিবাহ করে নিজেই নিজের সন্তানদের অনাথ বানাতে পারে - বিষয়টি অত্যন্ত দুঃখজনক এবং কল্পনাতীত।
Thik
বাস্তবিকই সুখে থাকতে ভূতে পায় ...নিজের ভাগ্যে বারবার কুড়াল মেরেছেন কবি মধুসূদন ...চারিত্রিক দিক আর নৈতিকতার দিক থেকেও ভালো ছিলেন না ...স্বাভাবিকই কপর্দক হিসাবে মৃত্যু
হা
প্রতিভাবান কিন্তু একদমই শৃঙ্খলাপরায়ণ ছিলেন না। না হলে আরও কিছু সৃষ্টি করতে পারতেন। আর মাত্র ৪৯ বছর বয়সে কপর্দকশূন্য অবস্থায় মৃত্যু হতো না।
শৃঙ্খলাহীনতার উদাহরণ: ঋত্বিক ঘটক(৫০ বছর) শক্তি চট্টোপাধ্যায়(৬০ বছর) অনবদ্য অভিনেতা
সঞ্জীবকুমার( ৪৮ বছর) মাণিক বন্দোপাধ্যায়( ৪৮ বছর)
শৃঙ্খলাপরায়ণতার উদাহরণ :
রবীন্দ্রনাথ( ৮০ বছর):
৬৫ বছর ধরে কলমকেঘোড়ার মতো ছুটাইয়াছি।
সংসারের সব দাবি মিটিয়ে তবে আমার লেখা।
সূর্য উঠেছে আর আমি উঠিনি এমন কখনো হয়নি।
সত্যজিৎ রায় ( ৭২ বছর) শতরঞ্জ কি
খিলাড়ি ছবির শুটিং সকাল সাতটায়। মাণিকদা স্নান সেরে তৈরি। সঞ্জীব কুমার শটের ফাকে ফাকে ঘুমিয়ে নিচ্ছেন। তিনি নাকি দশটার আগে ওঠেন না😮
সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় (৮৬ বছর)
মর্নিং ওয়াক, যোগ ব্যায়ামের জন্য সকালে শুটিং করতে চাইতেন না।
কলার শিপ??
Ei videota dhuklo
জানি এই কদিন ধরে নতুন ভিডিও ভিউ পাচ্ছে না
Tar baba ki tejjo putra korechilo
Haaaa
Khub sundor 😊
ধন্যবাদ