🕋🕌🇧🇩 t.me/joinchat/AAAAAETQEbpWQj-iFkthFQ 📲 📚উম্মতে মুহাম্মাদী উৎকৃষ্ট উম্মত📚 كنتم خير امة اخر جت للنا س تا مر ون با لمعروف وتنهون عن المنكر وتومنون بالله অর্থ: “হে (উম্মতে মুহাম্মাদী) মুমিনগণ! ‘তোমরা অন্যান্য সকল উম্মত থেকে উৎকৃষ্ট এমন এক জামা’আত, যে জামা’আতকে সকল মানুষের কল্যাণের জন্য পাঠানো হয়েছে। (তোমাদের কল্যাণ সাধনের পদ্ধতি এই হবে যে,) তোমরা নেক কাজের হুকুম করতে থাকবে এবং শরীয়ত বিরোধী কাজ থেকে বাধা প্রদান করতে থাকবে। আর (এভাবে) তোমরা নিজেদের ঈমান মজবুত করতে প্রয়াসী হবে।’ (সূরাহ আল-ইমরান-১১০) 🌍দাওয়াতে তাবলীগ জামাত সারাবিশ্বে চলিতাছে ইনশাআল্লাহ্ 🤲আমীন ছুম্মা Ameen😢😢 নিয়মিত post পেতে চ্যানেলে join দিন(join এ click করুন) ইনশাআল্লাহ্ 📲🖥
তাবলিগ জামাতের ফাজায়েলে হজ্জে শিরকের ভেজালঃ “এমন অনেক লোক আছে, স্বয়ং কাবা ঘর যাদের জিয়ারত করতে যায়!”.______________ ফাজায়েলে হজ্জঃ শাইখুল হাদিস যাকারিয়া সাহারনপুরি সাহেব কর্তৃক লিখিত বিখ্যাত একটি কিতাব। কিতাবটি তাবলিগী ভাইদের সিলেবাসের অন্তর্ভুক্ত। এমনকি প্রতি বছর হজের সময় এই বইয়ের তালিম দেয়া হয় এবং হাজীদেরকে এই বই পাঠ করার ও হৃদয়ঙ্গম করা এবং সে অনুযায়ী হজ সম্পাদন করার জন্য উৎসাহ ও (ক্ষেত্রবিশেষে) নির্দেশ দেয়া হয়। ক্ষুদ্র এই কিতাবে তিনি হজের ফজিলত সম্পর্কে কুরআনের আয়াত এবং বিভিন্ন হাদীস উল্লেখ করেছেন যার মধ্যে সহীহ হাদীসের পাশাপাশি জাল, যইফ ও বানোয়াট হাদীসেরও বিশাল সমাহার ঘটিয়েছেন। এছাড়া অনেক আজগুবি কিসসা-কাহিনী ও ঈমান বিধ্বংসী গল্পগুজব উপস্থাপন করেছেন। এমন একটি ঘটনা নিয়ে আজ আপনাদের সামনে উপস্থিত হয়েছি। শাইখুল হাদিস যাকারিয়া সাহারনপুরি সাহেব তার ‘ফাজায়েলে হজ্জ’ নামক কিতাবের ১০৯ নম্বর পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছেনঃ “অনেক লোক তো এমনও আছে, স্বয়ং বাইতুল্লাহ জেয়ারতের জন্য তাহাদের নিকট যায়।” রেফারেন্সঃ ফাজায়েলে হজ্জ, মূল লেখকঃ যাকারিয়া সাহারানপুরি। বংলা অনুবাদকঃ মাওলানা মোহাম্মদ ছাখাওয়াত উল্লাহ; দিল্লী ও কাকরাইলের মুরুব্বিদের অনুমতিতে লিখিত। প্রকাশনীঃ তাবলীগী কুতুবখানা, ৫০ বাংলাবাজার; সংশোধিত সংস্করন, অক্টোবর ২০০২ ই; পৃষ্ঠা নঃ ১০৯ হয়তো অনেক পাঠকের চোখ কপালে উঠে গেছে! এরকম আজগুবি কথা কেউ কি বলতে পারে! জ্বী হা। এরকম আজগুবি কথা যারা বলতে পারে, তারা আমাদের উপমহাদেশে ‘শাইখুল হাদিস’ নামে পরিচিতি। এবং তাদের কিতাব সমগ্র উপমহাদেশে ওয়াহীর মতো পাঠ করা হয়, যেন এর মধ্যে কোনো ভুল থাকতেই পারে না। হে সম্মানিত মুসলিম ভাই ও বোনেরা! চিন্তা করে দেখুন, কি বলা হয়েছে এখানে! যে কাবা ঘর পর্যন্ত পৌঁছা, তাওয়াফ করা, জিয়ারত করা যাদের সামর্থ্য আছে তাদের জন্য আল্লাহ ‘ফরয’ করে দিয়েছেন। আর যে ঘরে পৌঁছা ইসলামের অন্যতম রুকন, সেই কাবা ঘর নাকি নিজেই অনেক লোকের জিয়ারত করতে যায়! (নাউজুবিল্লাহ) রাসুল (সাঃ) ও সাহাবীরা হুদায়বিয়ার সন্ধির সময় কাফের ও মুশরিকদের বাধার কারনে বাইতুল্লাহ জিয়ারত করতে পারেননিঃ হুদায়বিয়ার সন্ধিকে ‘গাযওয়া’ বা যুদ্ধ বলা হয় এ কারনে যে, কুরাইশগন রাসুল (সাঃ)-কে এখানে উমরার জন্য মক্কায় প্রবেশে বাধা দিয়েছিল। রাসুল (সাঃ) ষষ্ঠ হিজরীর ১লা যুলকাদাহ সোমবার স্ত্রী উম্মে সালামাহ সহ প্রায় ১৫০০ শত সাথীদেরকে নিয়ে উমরার উদ্দেশ্যে মদীনা থেকে মক্কা অভিমুখে রওয়ানা হন। এই সময় কোষবদ্ধ তরবারি ছাড়া তাদের সাথে অন্য কোনো অস্ত্র ছিল না। কিন্তু মক্কার অদূরবর্তী হুদায়বিয়া নামক স্থানে পৌছলে তাঁরা কুরাইশ নেতাদের বাধার সম্মুখিন হন। অবশেষে তাদের সঙ্গে দশ বছরের চুক্তি সাক্ষরিত হয়। ফলে চুক্তির শর্তানুযায়ী রাসুল (সাঃ) মদীনায় ফিরে আসেন এবং পরের বছর উমরা করেন। এই সন্ধির অন্যতম শর্ত ছিল ‘’রাসুল (সাঃ) এবছর মক্কায় প্রবেশ না করেই সঙ্গী সাথীগনসহ মদিনায় ফিরে যাবেন। মুসলিমগণ আগামী বছর মক্কায় আগমন করবেন এবং সেখানে তিনদিন অবস্থান করবেন’’ আর রাহীকুল মাখতুম-সফিউর রহমান মুবারকপুরী; পৃষ্ঠা নঃ ৩৮৯; যাদ আল মা’আদ- ইবনুল কাইয়িম; পৃষ্ঠা নঃ ২৫৬; সীরাত ইবন হিশাম; পৃষ্ঠা নঃ ২৪৯-২৫০; সীরাতুর রাসুল (সাঃ), আসাদুল্লাহ আল গালীব পৃষ্ঠা নঃ ৪১২ এরপর রাসুল (সাঃ)-এর প্রতি বিজয়ের সুসংবাদ নিয়ে কুরআন অবতীর্ণ হল (আমি তোমাকে দিয়েছি স্পষ্ট বিজয় সুরা ফাতহ (৪৮/১) তখন তিনি উমারকে ডেকে পাঠালেন এবং তাঁর সম্মুখে পাঠ তা পাঠ করলে তখন তিনি বললেন, হে আল্লাহর রাসুল! এটা কি বিজয়? তিনি বললেন, হাঁ। তখন তাঁর অন্তর শান্ত হল এবং তিনি ফিরে গেলেন। বুখারী ৩১৮২; মুসলিম ৪৫২৫ হে আমার মুসলিম ভাই! আপনি এখন চিন্তা করে দেখুন, সর্বশ্রেষ্ঠ মানব রাসুল (সাঃ) এবং উম্মাতের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ উম্মাত সাহাবীরা কাফেরদের বাধা দেয়ার কারনে বাইতুল্লাহ জিয়ারত করতে না পেরে মদিনায় ফেরত চলে গেলেন। কই তাদের জন্য তো কাবা স্বয়ং তাদের কাছে উপস্থিত হয় নাই! অথচ এমন অনেক লোক আছে, স্বয়ং কাবা ঘর যাদের জিয়ারত করতে যায়!!! মহান আল্লাহ আপনাকে হক বুঝার, জানার ও মানার তৌফীক দান করুন।
Masaallah
jazakallah
Masha Allha wazti Onek Sundor Amin
jazakallah
কৃতজ্ঞতা 23 Live Tv কে
Apnakeo
SUHBAHANALLA-Summaameen,-ALLAH-AKUBER-ALHAMDULILH-Eyrabbolalamin-AbdurRahman-21-1-2018-SaudiArab
Thanks Abdurrahman vai
Onak sundor boyan
Thanks
সুবহানআল্লাহ্
jazakallah
সুন্দর
আসলেই
ধন্যবাদ
🕋🕌🇧🇩 t.me/joinchat/AAAAAETQEbpWQj-iFkthFQ 📲 📚উম্মতে মুহাম্মাদী উৎকৃষ্ট উম্মত📚
كنتم خير امة اخر جت للنا س تا مر ون با لمعروف وتنهون عن المنكر وتومنون بالله
অর্থ: “হে (উম্মতে মুহাম্মাদী) মুমিনগণ! ‘তোমরা অন্যান্য সকল উম্মত থেকে উৎকৃষ্ট এমন এক জামা’আত, যে জামা’আতকে সকল মানুষের কল্যাণের জন্য পাঠানো হয়েছে। (তোমাদের কল্যাণ সাধনের পদ্ধতি এই হবে যে,) তোমরা নেক কাজের হুকুম করতে থাকবে এবং শরীয়ত বিরোধী কাজ থেকে বাধা প্রদান করতে থাকবে। আর (এভাবে) তোমরা নিজেদের ঈমান মজবুত করতে প্রয়াসী হবে।’ (সূরাহ আল-ইমরান-১১০)
🌍দাওয়াতে তাবলীগ জামাত সারাবিশ্বে চলিতাছে ইনশাআল্লাহ্ 🤲আমীন ছুম্মা Ameen😢😢 নিয়মিত post পেতে চ্যানেলে join দিন(join এ click করুন) ইনশাআল্লাহ্ 📲🖥
Thanks
jajakaer
তাবলিগ জামাতের ফাজায়েলে হজ্জে শিরকের ভেজালঃ “এমন অনেক লোক আছে, স্বয়ং কাবা ঘর যাদের জিয়ারত করতে যায়!”.______________
ফাজায়েলে হজ্জঃ শাইখুল হাদিস যাকারিয়া সাহারনপুরি সাহেব কর্তৃক লিখিত বিখ্যাত একটি কিতাব। কিতাবটি তাবলিগী ভাইদের সিলেবাসের অন্তর্ভুক্ত।
এমনকি প্রতি বছর হজের সময় এই বইয়ের তালিম দেয়া হয় এবং হাজীদেরকে এই বই পাঠ করার ও হৃদয়ঙ্গম করা এবং সে অনুযায়ী হজ সম্পাদন করার জন্য উৎসাহ ও (ক্ষেত্রবিশেষে) নির্দেশ দেয়া হয়।
ক্ষুদ্র এই কিতাবে তিনি হজের ফজিলত সম্পর্কে কুরআনের আয়াত এবং বিভিন্ন হাদীস উল্লেখ করেছেন যার মধ্যে সহীহ হাদীসের পাশাপাশি জাল, যইফ ও বানোয়াট হাদীসেরও বিশাল সমাহার ঘটিয়েছেন। এছাড়া অনেক আজগুবি কিসসা-কাহিনী ও ঈমান বিধ্বংসী গল্পগুজব উপস্থাপন করেছেন।
এমন একটি ঘটনা নিয়ে আজ আপনাদের সামনে উপস্থিত হয়েছি। শাইখুল হাদিস যাকারিয়া সাহারনপুরি সাহেব তার ‘ফাজায়েলে হজ্জ’ নামক কিতাবের ১০৯ নম্বর পৃষ্ঠায় উল্লেখ করেছেনঃ “অনেক লোক তো এমনও আছে, স্বয়ং বাইতুল্লাহ জেয়ারতের জন্য তাহাদের নিকট যায়।”
রেফারেন্সঃ ফাজায়েলে হজ্জ, মূল লেখকঃ যাকারিয়া সাহারানপুরি। বংলা অনুবাদকঃ মাওলানা মোহাম্মদ ছাখাওয়াত উল্লাহ; দিল্লী ও কাকরাইলের মুরুব্বিদের অনুমতিতে লিখিত। প্রকাশনীঃ তাবলীগী কুতুবখানা, ৫০ বাংলাবাজার; সংশোধিত সংস্করন, অক্টোবর ২০০২ ই; পৃষ্ঠা নঃ ১০৯ হয়তো অনেক পাঠকের চোখ কপালে উঠে গেছে!
এরকম আজগুবি কথা কেউ কি বলতে পারে! জ্বী হা। এরকম আজগুবি কথা যারা বলতে পারে, তারা আমাদের উপমহাদেশে ‘শাইখুল হাদিস’ নামে পরিচিতি। এবং তাদের কিতাব সমগ্র উপমহাদেশে ওয়াহীর মতো পাঠ করা হয়, যেন এর মধ্যে কোনো ভুল থাকতেই পারে না।
হে সম্মানিত মুসলিম ভাই ও বোনেরা! চিন্তা করে দেখুন, কি বলা হয়েছে এখানে! যে কাবা ঘর পর্যন্ত পৌঁছা, তাওয়াফ করা, জিয়ারত করা যাদের সামর্থ্য আছে তাদের জন্য আল্লাহ ‘ফরয’ করে দিয়েছেন। আর যে ঘরে পৌঁছা ইসলামের অন্যতম রুকন, সেই কাবা ঘর নাকি নিজেই অনেক লোকের জিয়ারত করতে যায়! (নাউজুবিল্লাহ)
রাসুল (সাঃ) ও সাহাবীরা হুদায়বিয়ার সন্ধির সময় কাফের ও মুশরিকদের বাধার কারনে বাইতুল্লাহ জিয়ারত করতে পারেননিঃ হুদায়বিয়ার সন্ধিকে ‘গাযওয়া’ বা যুদ্ধ বলা হয় এ কারনে যে, কুরাইশগন রাসুল (সাঃ)-কে এখানে উমরার জন্য মক্কায় প্রবেশে বাধা দিয়েছিল। রাসুল (সাঃ) ষষ্ঠ হিজরীর ১লা যুলকাদাহ সোমবার স্ত্রী উম্মে সালামাহ সহ প্রায় ১৫০০ শত সাথীদেরকে নিয়ে উমরার উদ্দেশ্যে মদীনা থেকে মক্কা অভিমুখে রওয়ানা হন।
এই সময় কোষবদ্ধ তরবারি ছাড়া তাদের সাথে অন্য কোনো অস্ত্র ছিল না। কিন্তু মক্কার অদূরবর্তী হুদায়বিয়া নামক স্থানে পৌছলে তাঁরা কুরাইশ নেতাদের বাধার সম্মুখিন হন। অবশেষে তাদের সঙ্গে দশ বছরের চুক্তি সাক্ষরিত হয়। ফলে চুক্তির শর্তানুযায়ী রাসুল (সাঃ) মদীনায় ফিরে আসেন এবং পরের বছর উমরা করেন। এই সন্ধির অন্যতম শর্ত ছিল ‘’রাসুল (সাঃ) এবছর মক্কায় প্রবেশ না করেই সঙ্গী সাথীগনসহ মদিনায় ফিরে যাবেন।
মুসলিমগণ আগামী বছর মক্কায় আগমন করবেন এবং সেখানে তিনদিন অবস্থান করবেন’’ আর রাহীকুল মাখতুম-সফিউর রহমান মুবারকপুরী; পৃষ্ঠা নঃ ৩৮৯; যাদ আল মা’আদ- ইবনুল কাইয়িম; পৃষ্ঠা নঃ ২৫৬; সীরাত ইবন হিশাম; পৃষ্ঠা নঃ ২৪৯-২৫০; সীরাতুর রাসুল (সাঃ), আসাদুল্লাহ আল গালীব পৃষ্ঠা নঃ ৪১২
এরপর রাসুল (সাঃ)-এর প্রতি বিজয়ের সুসংবাদ নিয়ে কুরআন অবতীর্ণ হল (আমি তোমাকে দিয়েছি স্পষ্ট বিজয় সুরা ফাতহ (৪৮/১) তখন তিনি উমারকে ডেকে পাঠালেন এবং তাঁর সম্মুখে পাঠ তা পাঠ করলে তখন তিনি বললেন, হে আল্লাহর রাসুল! এটা কি বিজয়? তিনি বললেন, হাঁ। তখন তাঁর অন্তর শান্ত হল এবং তিনি ফিরে গেলেন। বুখারী ৩১৮২; মুসলিম ৪৫২৫
হে আমার মুসলিম ভাই! আপনি এখন চিন্তা করে দেখুন, সর্বশ্রেষ্ঠ মানব রাসুল (সাঃ) এবং উম্মাতের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ উম্মাত সাহাবীরা কাফেরদের বাধা দেয়ার কারনে বাইতুল্লাহ জিয়ারত করতে না পেরে মদিনায় ফেরত চলে গেলেন। কই তাদের জন্য তো কাবা স্বয়ং তাদের কাছে উপস্থিত হয় নাই! অথচ এমন অনেক লোক আছে, স্বয়ং কাবা ঘর যাদের জিয়ারত করতে যায়!!! মহান আল্লাহ আপনাকে হক বুঝার, জানার ও মানার তৌফীক দান করুন।
1926 theke Mawlana Elias saheb uttor prodesh er Mewat namok Gram theke tini shopne pawa Tablig Jamat procholon koren.
Emon dhormo procharer formula Allah r Rasul , kholapaye Rashedin , Sahabaye keram , Tabeyen ,Tabetabeyen koren ni , tai ei fomulake Bidati jamat bola hoy .
surah Lahaber " Tafsir Ibne Kasir " porle jana jay Tablig korte gele ki dhoroner nirjatoner shiker hoyesilen Allah r Rasul .
Mashjide khana, pina , ghum ( shopno ) murgir ran, Picnic , emoni Tablig 1400 bosorer itihase kew korenni .
Tablig jamat holo shopner dhormo by " Mawlana Elias saheb " .
belive or not , read the FAZAEL HAJJ , FAZAEL SADADKAT, ,FAZAEL
DARUD (Writer Mawlana Zakaria ) shirik / Bidate vorpur .