মহান আল্লাহ এরশাদ করেছেন পূর্ব-পশ্চিমে ঝুকে নামাজ পড়লে কোন কল্যাণ হবেনা , কল্যাণ হবে যদি ঈমান আনে | ঈমান পরীক্ষার পরে মহান আল্লাহ নামায সহ অন্নান ঈবাদত আমলের , হিসাব নেবেন | নামাজ দেখা যায় , কিনতু ঈমান দেখা যায় না , এক-মাত্র আল্লাহ জানেন | ইসলামের প্রথম মুনাফিক , সাহাবি আব্দুল্লাহ-বিন-উবায়ই , রাসূল (সঃ) এর সাথে নামায , রোযা , হজ্জ , যাকাত , সহ সব পালন করেছেন শুধু তাই নয় , রাসূল (সঃ) নিজে , তার জানাযার নামায পড়িয়েছেন তারপরেও জাহান্নামি | তার ঈমান ছিলোনা বলে আল্লাহ-পাক সমস্ত আমল সমূহ বাতিল করে দিয়েছেন | মহান আল্লাহ এবিষয়ে সূরা নাযিল করে এরশাদ করেছেন -- হে রাসূল (সঃ) আপনি তার কবরের আশে-পাশেও যাবেন না | সুতরাং আমাদের সকলকে নির্ভেজাল শিরক-বিহীন ঈমান আনতে হলে (শিরক-বেদাত-স্বপ্ন-কবিতা-কবর পূজা-মাজার পূজা-বেক্তি পূজা- আকিদা বিরোধী কিস্সা-কাহিনীর বই ) " ফাযায়েল আমাল " বই বাতিল করে , পড়তে হবে "আল্লাহর কুরআন " ও রাসূল (সঃ) এর ' সহি-হাদিস ' সমূহ , এতে মিলবে জান্নাতের Final Destination .
আরে বেওকুফ তুমি তো মুনাফেক আর সাহাবীর পার্থক্যই বুঝ না। তুমি প্রকাশ্য “মুনাফেক আব্দুল্লাহ -বিন-উবাই”কে সাহাবী বলছ। যার মধ্যে সাহাবী আর মুনাফেক এর পার্থক্য বুঝার ক্ষমতা নেই ,সে আবার কিতাবের সমালোচনা কর।
হা -ভাই কবিতা চলছে-চলবে কেউ থামাতে পারবেনা ,(ফাযায়েলে -নামায-৯৪-পৃষ্ঠা )সেই-সাথে আছে রোমান্টিক নাটক সিনেমা -সপ্ন , কবিতার পাশা-পাশি এই নাটক কোন সিনেমা হলে বা মহিলা সমিতি মিলনায়তনে ঢাকার যান-জট পেরিয়ে কষ্ট করে গিয়ে দেখতে হবেনা | একদম হাতের নাগালে পাবেন ,প্রচলিত তাবলিগীর প্রতিটি ঘরে-ঘরে এ-রোমান্টি কবিতা -সপ্নের-খোয়াব নাটকটি বহুল-প্রচারিত তাবলিগীদের ফাযায়েলে আমালের মাদ্ধমে প্রতিদিন মন্চস্ত হয় | ============================================================= এখানেই শেষ নয় ,মূল আকর্শন হলো -নায়িকা -সুন্দরি যুবতী ,বিস্সাস না হলে দেখুন ফাযায়েলে আমালের পাতাখুলুন ফাযায়েলে -নামায-৯৪-পৃষ্ঠা ------যতদিন পর্যন্ত মাওলানা ইলিয়াস সাহেবের প্রচলিত তাবলীগ জামাত কতৃপক্ষ কবিতা -সপ্ন-শীরক -বিদাত -কুফরী সম্বলিত বইগুলি বাতীল না করছে ততদিন পর্যন্ত তাদেরই রচিত সপ্নের রোমান্টিক সব সপ্ন কবিতা- কাহিনী চলছে-চলবে বিরতিহীনভাবে | এবার আসা-যাক মূল গল্পে -নায়ক সুফী শায়েখ আব্দুল ওয়াহেদ বলে --- আমি সপ্নে দেখিলাম, অপূর্ব সুন্দরী এক যুবতী সবুজ রেশমী-পোশাক পরিহিতা ,যাহার পায়ের জুতাগুলি পর্যন্ত তসবীহ পাঠে মশগুল রহিয়াছে , সে আমাকে উদ্দেশ করিয়া বলিতেছে আমাকে পওয়ার জন্ন চেষ্টা কর , আমি তোমাকে পাওয়ার জন্ন চেষ্টা করিতেছি | এই কথাগুলি বলিয়া সে কতকগুলি প্রেমের কবিতা (ঘুরে-ফিরে -আবার-সেই-কবিত) পাঠ করিল | তাদের ধর্মে নামাজ পড়তে উতসাহিত করার জন্ন অপূর্ব -সুন্দরী-যুবতী উপঢৌকন হিসেবে দেওয়া হয় ,তাতো হবেই কারন সয়তানতো ভালো কিছু জানেনা ,কারন মাওলানা ইলিয়াস সাহেব ও মাওলানা জাকারিয়া সাহেবের প্রচলিত তাবলীগ জামাত হলো ইবলীসের তৈরী সপ্নের -ধর্ম | (আবার-আসছি)
প্রচলিত তাবলীগ জামাত হলো স্বপ্নের ধর্ম , এর প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা ইলিয়াছ সাহেব সপ্নের মাধ্ধমে এই তরীকা পেয়ছেন , মালফূজাতে ইলিয়াছ ৩৩ -- পৃষ্টা | তিনি সপ্নকে প্রাধান্ন দিয়েছেন , সপ্নের তরীকা বাস্তবায়নের জন্ন তিনি ও মাওলানা জাকারিয়া গং মিলে তাবলীগের একটা সিলেবাস রচনা করেছেন ,এই সিলেবাসের প্রধান বইটির নাম হলো ফাযায়েলে আমাল , এই ফাযায়েলে আমালকে তারা ৭টি ভাগে বিভক্ত করেছে ঃ =============================================================== ১ -- ফাযায়েলে তাবলীগ ২-- ফাযায়েলে নামায ৩-- ফাযায়েলে যিকির ৪ -- হেকায়াতে সাহাবা ৫ -- ফাযায়েলে কুরআন ৬-- ফাযায়েলে রমযান ৭-- পস্তীকা ওয়হেদ এই গুলি সব ফাযায়েলে আমালের মোড়কে নাম ধারন করে আছে ,এছাড়া ফাযায়েলে দরূদ ও ফাযায়েলে হজ্জ নামে আর ও দুটি বই আছে | উপরে উল্লেখিত বই গুলো থেকে কিছু তথ্য তুলে ধরলাম,আপনারা বই দেখে পাতায় পাতায় মিলিয়ে দেখবেন ঃ=>>>মাওলানা জাকারিয়া সাহেব এর লিখিত ফাজায়েলে নামাজের যথাক্রমে ৭৬, ৯০, ৯৬, ৯৭, ১২৫ পৃষ্ঠায় লেখার সংক্ষিপ্ত সার উপস্থাপিত করছিঃ--... ১. কৃষকগণ মাথে জামাতে নামাজ আদায় করিলে ৫০ অয়াক্ত নামাজের সওয়াব পাওয়া যাবে। [ফাজায়েলে নামাজ, ৭৬ পৃষ্ঠা] ২. সাবেত নামক এক ব্যক্তি ৫০ বছর ঘুমায় নাই, এর বরকতে তিনি কবরে নামাজ পরার সুজগ পেয়েছিলেন। [ফাজায়েলে নামাজ, ৯৭ পৃষ্ঠা] ৩. এক অজুতে ইমাম আবু হানিফা এবং আর কিছু বুজুর্গ ব্যক্তি ৫০ বছর এশা ও ফজরের নামাজ পরতেন। [ফাজায়েলে নামাজ, ৯০ পৃষ্ঠা] ৪. সূফী আব্দুল ওয়াহেদ প্রতিজ্ঞা করেন যে, তিনি ঘুমাবেন না এবং সেইভাবেই জীবন কাটাবেন। [ফাজায়েলে নামাজ, ৯০ পৃষ্ঠা] ৫. তাকবিরে উলা অর্থাৎ ১ম তাকবীরে নামাজে শরিক হওয়া দুনিয়ার মধ্যে জা কিছু আছে সবচেয়ে উত্তম। অন্ন রেওয়াতে আছে আল্লাহর রাস্তায় ১ হাজার উঠ সাদকা করার চেয়ে উত্তম। [ফাজায়েলে নামাজ, ১২৫ পৃষ্ঠা] ৬. আবু এতাব ছুলামি ৪০ বছর যাবত দিনের বেলায় রোজা রাখতেন। [ফাজায়েলে নামাজ, ৯৭ পৃষ্ঠা] ৭. হযরত জয়নুল আবেদিন (রাঃ) দইনিক ১ হাজার রাকাত নামাজ পড়তেন। বাড়ি বা সফরে কন অবস্থায় তার ব্যতিক্রম হত না। [ফাজায়েলে নামাজ, ১১৭ পৃষ্ঠা] ৮. সাহাবি কতৃক্রাসুল সাঃ এর রক্ত চুসিয়া পান করার ঘটনা শুনিয়া হুজুর সাঃ বলিলেন যেই শরীরে আমার রক্ত ঢুকিয়াছে তাহাকে দোজখের আগুন স্পর্শ করিবে না। [ফাজায়েলে আমাল, হেকায়েতে সাহাবা] ৯. হাদিসের কোঁন কিতাবের নাম উল্লেখ ছাড়াই তিনি লিখেছেন, “রাসুল সাঃ এর মল-মুত্র সবই পাক পবিত্র। কাজেই তাতে কন তরকের অবকাশ নাই”। [হেকাবাতে সাহাবা ২৫৪ পৃষ্ঠা] ১০. হাদিসের কোঁন কিতাবের নাম উল্লেখ ছাড়াই তিনি আয়েশা রাঃ এর বরাত দিয়ে লিখেছেন, “রাসুল সাঃ বলেছেন কেয়ামতের দিন হিসাব নিকাশ শেস হবার পর আল্লাহ কেরামান কাতেবিনকে বলবেন, অমুক বান্দার একটি নেকির কথা আমল নামায় লেখনাই আর টা হচ্ছে জিকিরে খফি।” [ফাজায়েলে জিকির ৬১ পৃষ্ঠা] ১১. হাদিসের কোঁন কিতাবের নাম উল্লেখ ছাড়াই বলা হয়েছে, “ ইমাম মালেক হতে বর্ণিত আছে, ফজরের পর হতে সূর্যোদয় পর্যন্ত কথা বলা মাকরুহ।“ [ফাজায়েলে জিকির ৬৭ পৃষ্ঠা] ১২. হাদিসের মিথ্যা অনুবাদ করেছে আলাইহিমুস সালাত এর অরথ করা হয়েছে যে, নবিগন কবরে জীবিত আছেন এবং তাহাদের নিকট রিজিক পৌছিয়া থাকে।“ [ফাজায়েলে দরুদ ৪৫-৪৬ পৃষ্ঠা] অথছ সবাই জানেন যে এর অর্থ হচ্ছে তাদের (নবীদের) উপর রহমত ও বরকত বর্ষিত হোক। ১৩. রসুল সাঃ কতৃক প্রদত্ত দরুদ (দরুদে ইব্রাহীম) এর পরিবর্তে তিনি বিভিন্ন জনের তৈরিকৃত দরুদ তিনি বর্ণনা করেছেন যার ভিত্তিহীন, বানোয়াট ও বিশেষ করে সপ্নে দেখা ফজিলতও বর্ণনা করেছেন। উল্লেখিত দরুদের এই পরিমান গুরুত্ত দেয়া হয়েছে যে, এবনুল মোশ্তাহেরের ভাষায় বলেছেন, তার দেওয়া প্রার্থনা ও দরুদ এতই শ্রেষ্ঠ ও উত্তম যে, আজ পর্যন্ত আসমান ও জমিনের জীন, ইনছান, ও ফিরিশতা কেহই উহা উত্তম করতে পারেনি। সকল প্রার্থনা ও দরূদ অপেক্ষা উহাই শ্রেষ্ঠ। [ফাজায়েলে দরূদ, ৫৩ পৃষ্ঠা
তুই বেটা রিজিক শব্দের অর্থই বুঝছ না ,তুই আসছস সমালোচনা করতে। আসলেই তুই একটা জাহেল। শব্দ কয়টার অর্থ মুখাস্ত করেই নিজেকে বড় পন্ডিত মনে করছিস। আর পাগলের মতো যে খানে সেখানে মন্তব্য করছিস।
সারা-দুনীয়ার প্রচলিত তাবলীগ জামাতে শিরকের মূল আস্তানা হচ্ছে দিল্লীর নিজামউদ্দিন মার্কাস বর্তমান প্রচলিত ( মাওলানা ইলিয়াছ সাহবের ) তাবলিগ জামাতের বিশাল মেইন মার্কায (দিল্লী নেজামউদ্দিনের ) নিচ তলায় মসজিদের ভিতরে ছয়, ছয়টি তাবলিগী-মুরুব্বীদের ইয়া বড় বড় কবর আছে ১০/১৫ বছর আগের কথা বলছি , এখন হয়তবা আরও বেশী হবে | এখানে কি মৃতরা সেজ্দা পাচ্ছে না ? ================================================= শিরক হচ্ছ না ?কুফরি কর্ম করছে না ? ঈমান ধংস হচ্ছে না ? ইসলামে এই সকল কর্ম কান্ডের জন্ন সাস্তি হিসাবে " আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন সরাসরি জাহন্নামে নিক্ষেপের কথা বলেছেন |" আফসোছ তাবলিগের হেডকোয়াটার ও আজ অব্দি শিরকমুক্ত করতে পারেনি |" আল্লাহর রাসুল (সঃ)সহীহ হাদিসে বলেছেন মসজিদকে কবরস্তানে পরিনত করোনা কেউ করলে তার উপর আল্লাহর লানত্ পড়বে " (সহীহ বুখারী/ মুসলীম) | একজন সাধারন মুসলিম হলেও এতটুকুন নলেজ থাকা জরুরী | এজমানার শ্রেষ্ঠ আলেমেদীন সৌদিআরবের গ্রান্ড মুফতি ঈমাম ইবনে বাজ (রঃ) এক তাবলিগীর প্রশ্নের জবাবে বলেছেন কবরওয়ালা মসজিদে নামাজ পড়লে তা বাতিল বলিয়া গন্ন হবে , এবং ঐ নামাজগুলি পূনরায় পড়তে হবে | এইভাবে সাধারন মানুষের মঝে শিরক /বিদাত ছড়িয়ে দিয়ে ' মাওলানা ইলিয়াছ সাহেব ও মাওলানা জাকািরিয়া সাহেব ' ভ্রান্ত আকিদার আড়ালে হাজার হাজার সাধারন মানুষকে , মার্কাযে নামাজ পড়িয়ে নেক আমল গুলি প্রতিনিয়ত ধংস করে দিচ্ছে | হে আল্লাহ - এধরনের জাহেলিয়াত গোমড়াহ বেদাত শীরক থেকে আমাদের সকলকে হেফাজত করুন |
" এটা প্রমানিত যে, তাবলীগ জামাআ’ত হচ্ছে ভারতীয় দেওবন্দীদের মধ্য থেকে একটা সূফী জামাত। " সৌদি আরবের শীর্ষস্থানীয় আলেমে দ্বীন ও মুফতি, আল্লামাহ শায়খ সালেহ আল-ফাওজান হা’ফিজাহুল্লাহর ফাতওয়াঃ ============================================================== তারা এক দেশ থেকে অন্য দেশে যায় তাদের সূফীবাদ প্রচার করার জন্য। আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের অনুসারী ব্যক্তি, তাওহীদের অনুসারী কোন ব্যক্তির জন্য এটা জায়েজ নয় যে, তাবলীগ জামাতের সাথে তাবলীগে বের হবে। কারণ সে যদি তাবলিগীদের সাথে যায়, তাহলে সে তাদেরকে বিদআ’ত প্রচার করতে সাহায্য করলো। এবং লোকেরা তাকে উদাহরণ হিসেবে ব্যবহার করবে। “অমুক (আলেম বা শিক্ষিত লোক) তাদের সাথে তাবলীগে যায়”, অথবা এটা বলবে “সাধারণ মানুষ সবাই আমাদের সাথে যায়” অথবা তারা বলবে “আরে তাবলীগ জামাত এইদেশে (সৌদি আরবে) বৈধ।” এইজন্য তাদেরকে বর্জন করা ওয়াজিব, তাদেরকে বর্জন করা ওয়াজিব এবং তাদের দিকে মনোযোগ দেওয়া যাবেনা (তাদের কথা শোনা যাবেনা)। এটা এজন্য যে, তাদের কথা না শুনলে বা তাদেরকে কোনভাবে সাহায্য-সহযোগিতা না করলে তারা তাদের বিদআ’ত তাদের দেশে নিয়ে ফিরে যাবে, আমাদের আরব দেশগুলোর মাঝে ছড়াতে পারবেনা। এছাড়া তাদের সাথে গিয়ে তাদেরকে শিক্ষা দেওয়াও জায়েজ নয়।
যুবায়ের সাহেবকে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুণ।
হুজরের বয়ানে আমি আমার শ্রেষ্ঠ নসীহত খুঁজে পাই,
মাশাআল্লাহ
আমিন
আমার কাছে হুজুরের বয়ান সারা দুনিয়ার সেরা বয়ান মনে হয় এবং কন্ঠ মধুর আললা তাকে নেক হায়াত দান করুক আললা তার সাথে একবার মোসাফা করার তোফিক দান করুক আমিন
আমীন
তার মাধ্যমের হেদায়াতের বানী পৌছাবে সারাদুনিয়ার তার মাধ্যমে আল্লাহ ও তার রাসুলের বানী পৌছাবে আমিন
আমীন
আলহামদুলিল্লাহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বয়ান, মাশাআল্লাহ
জাযাকাল্লাহ
আল্লাহ তাআলা হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন আমীন আমীন আমীন
মাসা আল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤❤❤❤❤
❣️❤️❣️
আল্লা তালা তাকে নেক হায়াত দান করুন
আমীন
আমীন
সবাই যেন কথা গোলো আমেল করে তাহলে জীবন পালটে যাবে আমার জন্য দোয়া করবেন আমি যেন আমল করতে পারি
আমীন
MASSA ALLAH
সুবহানাল্লাহ
Masallah
আল্লাহ তাকে নেক হায়াত দান করুক
আমীন
Amin
আল্লাহ্ মাওলানা জুবাইয়ের সাহেব দাঃ বাঃ অনেক হায়াত দাও। যদিও উনি এখন নিজামুদ্দিন মার্কাজ মানেন না!!!???
Vai indiar bororai to nai sad shab er shate
আমিন।
সুন্দর বয়ান
thank u
মাশা আল্লাহ
জাযাকাল্লাহ
❤❤❤
মহান আল্লাহ এরশাদ করেছেন পূর্ব-পশ্চিমে ঝুকে নামাজ পড়লে কোন কল্যাণ হবেনা , কল্যাণ হবে যদি ঈমান আনে | ঈমান পরীক্ষার পরে মহান আল্লাহ নামায সহ অন্নান ঈবাদত আমলের , হিসাব নেবেন |
নামাজ দেখা যায় , কিনতু ঈমান দেখা যায় না , এক-মাত্র আল্লাহ জানেন | ইসলামের প্রথম মুনাফিক , সাহাবি আব্দুল্লাহ-বিন-উবায়ই , রাসূল (সঃ) এর সাথে নামায , রোযা , হজ্জ , যাকাত , সহ সব পালন করেছেন শুধু তাই নয় , রাসূল (সঃ) নিজে , তার জানাযার নামায পড়িয়েছেন তারপরেও জাহান্নামি | তার ঈমান ছিলোনা বলে আল্লাহ-পাক সমস্ত আমল সমূহ বাতিল করে দিয়েছেন |
মহান আল্লাহ এবিষয়ে সূরা নাযিল করে এরশাদ করেছেন -- হে রাসূল (সঃ) আপনি তার কবরের আশে-পাশেও যাবেন না |
সুতরাং আমাদের সকলকে নির্ভেজাল শিরক-বিহীন ঈমান আনতে হলে (শিরক-বেদাত-স্বপ্ন-কবিতা-কবর পূজা-মাজার পূজা-বেক্তি পূজা- আকিদা বিরোধী কিস্সা-কাহিনীর বই ) " ফাযায়েল আমাল " বই বাতিল করে , পড়তে হবে "আল্লাহর কুরআন " ও রাসূল (সঃ) এর ' সহি-হাদিস ' সমূহ , এতে মিলবে জান্নাতের Final Destination .
আরে বেওকুফ তুমি তো মুনাফেক আর সাহাবীর পার্থক্যই বুঝ না। তুমি প্রকাশ্য “মুনাফেক আব্দুল্লাহ -বিন-উবাই”কে সাহাবী বলছ। যার মধ্যে সাহাবী আর মুনাফেক এর পার্থক্য বুঝার ক্ষমতা নেই ,সে আবার কিতাবের সমালোচনা কর।
বারাকাল্লাহ্
জাযাকাল্লাহু খায়রান
Mashaallah. Baarakallahu fee hayatihi
জাযাকাল্লাহু খায়রান
❤❤❤❤❤
জাযাকাল্লাহ
আমিন
জাযাকাল্লাহ ভাই
Best hujur 💕💕🥰🥰🥰🥰🥰
ধন্যবাদ
আল্লাহপাক আপনাকে সুস্থ রাখুন।
জাযাকাল্লাহু খায়রান
Sohel Bin Amran আল্লাহ আপনাকে সস্ত রাখুন আমিন?
amin
حضرت مولانا الشیخ نصیر الدین محمود باشرف المدارس العربیہ اشرف آباد برھمن
Alhamdhulillah
শুকরিয়া
আমিন
হযরত জি মাওলানা সাদ সাহেবের বয়ান তরজমা করতেছেন জোবায়ের সাব।এই বয়ান হযরত মাওলানা সাদ সাহেব বলেছেন।
Alhamdolillah
ধন্যবাদ
আল্লাহ আপনাকে সস্ত রাখুন আমিন?
Jamal Khan Amin
আল্লাহরতালা আপনাকে সস্ত রাখুন আমিন
জাযাকাল্লাহ...!
mashallah
জাজাকাল্লাহু খাইরান
amin
Mashaallah
জাযাকাল্লাহ
জাযকআলহ
সু্ন্দর নছিহত আমিন
জাযাকাল্লাহু খায়রান
valo videos amar chennel gure asar jonno sokol dini vai o boner proti daoyat roylo
Hadytwr bowan
মাশাল্লাহ
ধন্যবাদ
Alhamdulillah
حضرت مولانا الشیخ نصیر الدین محمود اشرف آباد برھمن باریا بنغلادیش
ماشاءالله
জাযাকাল্লাহু খায়রান
mul bayan maoulana saad saheb damat barakatum
tarjama maoulana jubair saheb. this is not maulana jubair saheber bayan.
الله يحفظك
আমিন
Allhoakbar
شكرا
জাযাকাল্লাহু খায়রান
1926 theke Mawlana Elias saheb uttor prodesh er Mewat namok Gram theke tini shopne pawa Tablig Jamat procholon koren.
Emon dhormo procharer formula Allah r Rasul , kholapaye Rashedin , Sahabaye keram , Tabeyen ,Tabetabeyen koren ni , tai ei fomulake Bidati jamat bola hoy .
surah Lahaber " Tafsir Ibne Kasir " porle jana jay Tablig korte gele ki dhoroner nirjatoner shiker hoyesilen Allah r Rasul .
Mashjide khana, pina , ghum ( shopno ) murgir ran, Picnic , emoni Tablig 1400 bosorer itihase kew korenni .
আপনি কি আলেম
যদি না হন তাহলে আপনি যেখানে আছেন সেখান কার বড় একজন আলেমের সাথে কথা বলুন তাহলে বুঝতে পারবেন.।
ধন্যবাদ
হযরত জয়নুল আবেদিন (রাঃ) দইনিক ১ হাজার রাকাত নামাজ পড়তেন। বাড়ি বা সফরে কন অবস্থায় তার ব্যতিক্রম হত না। [ফাজায়েলে নামাজ, ১১৭ পৃষ্ঠা] tar
mone hoy nawa / kahwa / ghum / poribar / mamalat kisui lagtona . Nobi / Rasul ra to emonta korte parenni , 'Elias shaber '
shopner dhormo ke valo kore janun , book gulite emoni jal / mittha / aj gubi shopno / shirik / bidate poripurno .
হা -ভাই কবিতা চলছে-চলবে কেউ থামাতে পারবেনা ,(ফাযায়েলে -নামায-৯৪-পৃষ্ঠা )সেই-সাথে আছে রোমান্টিক নাটক সিনেমা -সপ্ন , কবিতার পাশা-পাশি এই নাটক কোন সিনেমা হলে বা মহিলা সমিতি মিলনায়তনে ঢাকার যান-জট পেরিয়ে কষ্ট করে গিয়ে দেখতে হবেনা | একদম হাতের নাগালে পাবেন ,প্রচলিত তাবলিগীর প্রতিটি ঘরে-ঘরে এ-রোমান্টি কবিতা -সপ্নের-খোয়াব নাটকটি বহুল-প্রচারিত তাবলিগীদের ফাযায়েলে আমালের মাদ্ধমে প্রতিদিন মন্চস্ত হয় |
=============================================================
এখানেই শেষ নয় ,মূল আকর্শন হলো -নায়িকা -সুন্দরি যুবতী ,বিস্সাস না হলে দেখুন ফাযায়েলে আমালের পাতাখুলুন ফাযায়েলে -নামায-৯৪-পৃষ্ঠা ------যতদিন পর্যন্ত মাওলানা ইলিয়াস সাহেবের প্রচলিত তাবলীগ জামাত কতৃপক্ষ কবিতা -সপ্ন-শীরক -বিদাত -কুফরী সম্বলিত বইগুলি বাতীল না করছে ততদিন পর্যন্ত তাদেরই রচিত সপ্নের রোমান্টিক সব সপ্ন কবিতা- কাহিনী চলছে-চলবে বিরতিহীনভাবে |
এবার আসা-যাক মূল গল্পে -নায়ক সুফী শায়েখ আব্দুল ওয়াহেদ বলে --- আমি সপ্নে দেখিলাম, অপূর্ব সুন্দরী এক যুবতী সবুজ রেশমী-পোশাক পরিহিতা ,যাহার পায়ের জুতাগুলি পর্যন্ত তসবীহ পাঠে মশগুল রহিয়াছে , সে আমাকে উদ্দেশ করিয়া বলিতেছে আমাকে পওয়ার জন্ন চেষ্টা কর , আমি তোমাকে পাওয়ার জন্ন চেষ্টা করিতেছি | এই কথাগুলি বলিয়া সে কতকগুলি প্রেমের কবিতা (ঘুরে-ফিরে -আবার-সেই-কবিত) পাঠ করিল |
তাদের ধর্মে নামাজ পড়তে উতসাহিত করার জন্ন অপূর্ব -সুন্দরী-যুবতী উপঢৌকন হিসেবে দেওয়া হয় ,তাতো হবেই কারন সয়তানতো ভালো কিছু জানেনা ,কারন মাওলানা ইলিয়াস সাহেব ও মাওলানা জাকারিয়া সাহেবের প্রচলিত তাবলীগ জামাত হলো ইবলীসের তৈরী সপ্নের -ধর্ম | (আবার-আসছি)
You are mad
@@shararfatchowdhury5895 Mad !!! Mad !!! Mad !!! 'ফাযায়েলে আমাল' নামক বইটি আপনাদের মুজাদ্দেদীন সুফিকুল শিরোমনি "মাওলানা ইলিয়াস" সাহেবের অনুমতিতে তাঁরই নির্দেশনায় লিখেছেনঃ 'মাওলানা যাকারিয়া ' সাহেব (ভাইপো কাম মেয়ের জামাই) | আমি শুধু পাতা-পৃষ্ঠা ধরে রেফারেন্স দিয়েছি মাত্র , এগুলাতো আমার কথা নয় |
সুতরাং এখানে 'Mad' হওয়ার অপবাদটি (আপনার মতে) স্বয়ক্রিয়ভাবে উপরোক্ত দুজনার উপর বর্তাবে (মুজাদ্দেদীন সুফিকুল শিরোমনি' মাওলানা ইলিয়াস সাহেব' এবং 'মাওলানা যাকারিয়া সাহেব') comments করতে হলে একটু ভেবে - চিন্তে করবেন |
Allah apnk hedayet Dan koruk - Amin amader Kew hedayet Dan koruk
প্রচলিত তাবলীগ জামাত হলো স্বপ্নের ধর্ম , এর প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা ইলিয়াছ সাহেব সপ্নের মাধ্ধমে এই তরীকা পেয়ছেন , মালফূজাতে ইলিয়াছ ৩৩ -- পৃষ্টা | তিনি সপ্নকে প্রাধান্ন দিয়েছেন , সপ্নের তরীকা বাস্তবায়নের জন্ন তিনি ও মাওলানা জাকারিয়া গং মিলে তাবলীগের একটা সিলেবাস রচনা করেছেন ,এই সিলেবাসের প্রধান বইটির নাম হলো ফাযায়েলে আমাল , এই ফাযায়েলে আমালকে তারা ৭টি ভাগে বিভক্ত করেছে ঃ
===============================================================
১ -- ফাযায়েলে তাবলীগ ২-- ফাযায়েলে নামায ৩-- ফাযায়েলে যিকির ৪ -- হেকায়াতে সাহাবা ৫ -- ফাযায়েলে কুরআন ৬-- ফাযায়েলে রমযান ৭-- পস্তীকা ওয়হেদ এই গুলি সব ফাযায়েলে আমালের মোড়কে নাম ধারন করে আছে ,এছাড়া ফাযায়েলে দরূদ ও ফাযায়েলে হজ্জ নামে আর ও দুটি বই আছে |
উপরে উল্লেখিত বই গুলো থেকে কিছু তথ্য তুলে ধরলাম,আপনারা বই দেখে পাতায় পাতায় মিলিয়ে দেখবেন ঃ=>>>মাওলানা জাকারিয়া সাহেব
এর লিখিত ফাজায়েলে নামাজের যথাক্রমে ৭৬, ৯০, ৯৬, ৯৭, ১২৫ পৃষ্ঠায় লেখার সংক্ষিপ্ত সার উপস্থাপিত করছিঃ--...
১. কৃষকগণ মাথে জামাতে নামাজ আদায় করিলে ৫০ অয়াক্ত নামাজের সওয়াব পাওয়া যাবে। [ফাজায়েলে নামাজ, ৭৬ পৃষ্ঠা]
২. সাবেত নামক এক ব্যক্তি ৫০ বছর ঘুমায় নাই, এর বরকতে তিনি কবরে নামাজ পরার সুজগ পেয়েছিলেন। [ফাজায়েলে নামাজ, ৯৭ পৃষ্ঠা]
৩. এক অজুতে ইমাম আবু হানিফা এবং আর কিছু বুজুর্গ ব্যক্তি ৫০ বছর এশা ও ফজরের নামাজ পরতেন। [ফাজায়েলে নামাজ, ৯০ পৃষ্ঠা]
৪. সূফী আব্দুল ওয়াহেদ প্রতিজ্ঞা করেন যে, তিনি ঘুমাবেন না এবং সেইভাবেই জীবন কাটাবেন। [ফাজায়েলে নামাজ, ৯০ পৃষ্ঠা]
৫. তাকবিরে উলা অর্থাৎ ১ম তাকবীরে নামাজে শরিক হওয়া দুনিয়ার মধ্যে জা কিছু আছে সবচেয়ে উত্তম। অন্ন রেওয়াতে আছে আল্লাহর রাস্তায় ১ হাজার উঠ সাদকা করার চেয়ে উত্তম। [ফাজায়েলে নামাজ, ১২৫ পৃষ্ঠা]
৬. আবু এতাব ছুলামি ৪০ বছর যাবত দিনের বেলায় রোজা রাখতেন। [ফাজায়েলে নামাজ, ৯৭ পৃষ্ঠা]
৭. হযরত জয়নুল আবেদিন (রাঃ) দইনিক ১ হাজার রাকাত নামাজ পড়তেন। বাড়ি বা সফরে কন অবস্থায় তার ব্যতিক্রম হত না। [ফাজায়েলে নামাজ, ১১৭ পৃষ্ঠা]
৮. সাহাবি কতৃক্রাসুল সাঃ এর রক্ত চুসিয়া পান করার ঘটনা শুনিয়া হুজুর সাঃ বলিলেন যেই শরীরে আমার রক্ত ঢুকিয়াছে তাহাকে দোজখের আগুন স্পর্শ করিবে না। [ফাজায়েলে আমাল, হেকায়েতে সাহাবা]
৯. হাদিসের কোঁন কিতাবের নাম উল্লেখ ছাড়াই তিনি লিখেছেন, “রাসুল সাঃ এর মল-মুত্র সবই পাক পবিত্র। কাজেই তাতে কন তরকের অবকাশ নাই”। [হেকাবাতে সাহাবা ২৫৪ পৃষ্ঠা]
১০. হাদিসের কোঁন কিতাবের নাম উল্লেখ ছাড়াই তিনি আয়েশা রাঃ এর বরাত দিয়ে লিখেছেন, “রাসুল সাঃ বলেছেন কেয়ামতের দিন হিসাব নিকাশ শেস হবার পর আল্লাহ কেরামান কাতেবিনকে বলবেন, অমুক বান্দার একটি নেকির কথা আমল নামায় লেখনাই আর টা হচ্ছে জিকিরে খফি।” [ফাজায়েলে জিকির ৬১ পৃষ্ঠা]
১১. হাদিসের কোঁন কিতাবের নাম উল্লেখ ছাড়াই বলা হয়েছে, “ ইমাম মালেক হতে বর্ণিত আছে, ফজরের পর হতে সূর্যোদয় পর্যন্ত কথা বলা মাকরুহ।“ [ফাজায়েলে জিকির ৬৭ পৃষ্ঠা]
১২. হাদিসের মিথ্যা অনুবাদ করেছে আলাইহিমুস সালাত এর অরথ করা হয়েছে যে, নবিগন কবরে জীবিত আছেন এবং তাহাদের নিকট রিজিক পৌছিয়া থাকে।“ [ফাজায়েলে দরুদ ৪৫-৪৬ পৃষ্ঠা]
অথছ সবাই জানেন যে এর অর্থ হচ্ছে তাদের (নবীদের) উপর রহমত ও বরকত বর্ষিত হোক।
১৩. রসুল সাঃ কতৃক প্রদত্ত দরুদ (দরুদে ইব্রাহীম) এর পরিবর্তে তিনি বিভিন্ন জনের তৈরিকৃত দরুদ তিনি বর্ণনা করেছেন যার ভিত্তিহীন, বানোয়াট ও বিশেষ করে সপ্নে দেখা ফজিলতও বর্ণনা করেছেন। উল্লেখিত দরুদের এই পরিমান গুরুত্ত দেয়া হয়েছে যে, এবনুল মোশ্তাহেরের ভাষায় বলেছেন, তার দেওয়া প্রার্থনা ও দরুদ এতই শ্রেষ্ঠ ও উত্তম যে, আজ পর্যন্ত আসমান ও জমিনের জীন, ইনছান, ও ফিরিশতা কেহই উহা উত্তম করতে পারেনি। সকল প্রার্থনা ও দরূদ অপেক্ষা উহাই শ্রেষ্ঠ। [ফাজায়েলে দরূদ, ৫৩ পৃষ্ঠা
তুই বেটা রিজিক শব্দের অর্থই বুঝছ না ,তুই আসছস সমালোচনা করতে। আসলেই তুই একটা জাহেল। শব্দ কয়টার অর্থ মুখাস্ত করেই নিজেকে বড় পন্ডিত মনে করছিস। আর পাগলের মতো যে খানে সেখানে মন্তব্য করছিস।
Sobae nejer o doler jonno boyan kore kntu era onner sharthe kotha bole
জাযাকাল্লাহ ভাই
a
Abdul Momin 💛
Abdul Momin hi bai
সুন্দর বয়ান
ভালো বাবে সবাই শুনুন
ধন্যবাদ
সারা-দুনীয়ার প্রচলিত তাবলীগ জামাতে শিরকের মূল আস্তানা হচ্ছে দিল্লীর নিজামউদ্দিন মার্কাস বর্তমান প্রচলিত ( মাওলানা ইলিয়াছ সাহবের ) তাবলিগ জামাতের বিশাল মেইন মার্কায (দিল্লী নেজামউদ্দিনের ) নিচ তলায় মসজিদের ভিতরে ছয়, ছয়টি তাবলিগী-মুরুব্বীদের ইয়া বড় বড় কবর আছে ১০/১৫ বছর আগের কথা বলছি , এখন হয়তবা আরও বেশী হবে | এখানে কি মৃতরা সেজ্দা পাচ্ছে না ?
=================================================
শিরক হচ্ছ না ?কুফরি কর্ম করছে না ? ঈমান ধংস হচ্ছে না ? ইসলামে এই সকল কর্ম কান্ডের জন্ন সাস্তি হিসাবে " আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন
সরাসরি জাহন্নামে নিক্ষেপের কথা বলেছেন |" আফসোছ তাবলিগের হেডকোয়াটার ও আজ অব্দি শিরকমুক্ত করতে পারেনি |"
আল্লাহর রাসুল (সঃ)সহীহ হাদিসে বলেছেন মসজিদকে কবরস্তানে পরিনত করোনা কেউ করলে তার উপর আল্লাহর লানত্ পড়বে " (সহীহ বুখারী/ মুসলীম) | একজন সাধারন মুসলিম হলেও এতটুকুন নলেজ থাকা জরুরী |
এজমানার শ্রেষ্ঠ আলেমেদীন সৌদিআরবের গ্রান্ড মুফতি ঈমাম ইবনে বাজ (রঃ) এক তাবলিগীর প্রশ্নের জবাবে বলেছেন কবরওয়ালা মসজিদে নামাজ পড়লে তা বাতিল বলিয়া গন্ন হবে , এবং ঐ নামাজগুলি পূনরায় পড়তে হবে |
এইভাবে সাধারন মানুষের মঝে শিরক /বিদাত ছড়িয়ে দিয়ে ' মাওলানা ইলিয়াছ সাহেব ও মাওলানা জাকািরিয়া সাহেব ' ভ্রান্ত আকিদার আড়ালে হাজার হাজার সাধারন মানুষকে , মার্কাযে নামাজ পড়িয়ে নেক আমল গুলি প্রতিনিয়ত ধংস করে দিচ্ছে | হে আল্লাহ - এধরনের জাহেলিয়াত গোমড়াহ বেদাত শীরক থেকে আমাদের সকলকে হেফাজত করুন |
" এটা প্রমানিত যে, তাবলীগ জামাআ’ত হচ্ছে ভারতীয় দেওবন্দীদের মধ্য থেকে একটা সূফী জামাত। "
সৌদি আরবের শীর্ষস্থানীয় আলেমে দ্বীন ও মুফতি, আল্লামাহ শায়খ সালেহ আল-ফাওজান হা’ফিজাহুল্লাহর ফাতওয়াঃ
==============================================================
তারা এক দেশ থেকে অন্য দেশে যায় তাদের সূফীবাদ প্রচার করার জন্য। আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের অনুসারী ব্যক্তি, তাওহীদের অনুসারী
কোন ব্যক্তির জন্য এটা জায়েজ নয় যে, তাবলীগ জামাতের সাথে তাবলীগে বের হবে।
কারণ সে যদি তাবলিগীদের সাথে যায়, তাহলে সে তাদেরকে বিদআ’ত প্রচার করতে সাহায্য করলো। এবং লোকেরা তাকে উদাহরণ হিসেবে ব্যবহার করবে। “অমুক (আলেম বা শিক্ষিত লোক) তাদের সাথে তাবলীগে যায়”, অথবা এটা বলবে “সাধারণ মানুষ সবাই আমাদের সাথে যায়” অথবা তারা বলবে “আরে তাবলীগ জামাত এইদেশে (সৌদি আরবে) বৈধ।”
এইজন্য তাদেরকে বর্জন করা ওয়াজিব, তাদেরকে বর্জন করা ওয়াজিব এবং তাদের দিকে মনোযোগ দেওয়া যাবেনা (তাদের কথা শোনা যাবেনা)।
এটা এজন্য যে, তাদের কথা না শুনলে বা তাদেরকে কোনভাবে সাহায্য-সহযোগিতা না করলে তারা তাদের বিদআ’ত তাদের দেশে নিয়ে ফিরে যাবে, আমাদের আরব দেশগুলোর মাঝে ছড়াতে পারবেনা। এছাড়া তাদের সাথে গিয়ে তাদেরকে শিক্ষা দেওয়াও জায়েজ নয়।
না জায়েয হওয়ার দলীল পেশ করতে পারেন
যুবায়ের সাহেবকে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুণ।
হুজরের বয়ানে আমি আমার শ্রেষ্ঠ নসীহত খুঁজে পাই,
Allaha Karim
আল্লাহ তাকে নেক হায়াত দান করুক
আমীন
❤❤❤
❣️❣️❣️
Amin
valo videos amar chennel gure asar jonno sokol dini vai o boner proti daoyat roylo
যুবায়ের সাহেবকে আল্লাহ নেক হায়াত দান করুণ।
হুজরের বয়ানে আমি আমার শ্রেষ্ঠ নসীহত খুঁজে পাই,
Amin
Amin
সুম্মা আমীন