আমি আমার হুজুর এর কাছ থেকে এই রকম শুনেছি আলহামদুলিল্লাহ আমি এই নিয়ম টা মেনে চলি।কিন্তু বুক ভরা একটা কষ্ট।এই নিয়ম টা মানতে গিয়ে অনেক জনের হাসির পাএ হতে হয়।আমি তাতে কিছু মনে করি না।আমি যদি আমার মতো করে একটা আমল করে সুন্নাত আদায় করতে পারি তাহলে আলহামদুলিল্লাহ একটা সওয়াব এর কাজ।তাই সব কিছুর পরে কারো কথায় রাগ অভিমান করি না।ধন্যবাদ প্রিয় হুজুর এত সুন্দর করে বুঝানোর জন্য।
২৭:৭৫ আর আসমান ও যমীনে এমন কোন গোপন বিষয় নেই যা সুস্পষ্ট কিতাবে লিপিবদ্ধ নেই। ২:৭৯ সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে। তারপর বলে, ‘এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে’, যাতে তা তুচ্ছ মূল্যে বিক্রি করতে পারে। সুতরাং তাদের হাত যা লিখেছে তার পরিণামে তাদের জন্য ধ্বংস, আর তারা যা উপার্জন করেছে তার কারণেও তাদের জন্য ধ্বংস। ২:৭৮ আর তাদের মধ্যে আছে নিরক্ষর, তারা মিথ্যা আকাঙ্খা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান রাখে না এবং তারা শুধুই ধারণা করে থাকে। ১৮:৫৪ আর আমি এই কুরআনে মানুষের জন্য সকল প্রকার উপমা বিস্তারিত বর্ণনা করেছি। আর মানুষ সবচেয়ে বেশি তর্ককারী। ১২:১০৩ আর তুমি আকাঙ্খা করলেও অধিকাংশ মানুষ মুমিন হবার নয়। ১৪:১ আলিফ-লাম-রা; এই কিতাব, যা আমি তোমার প্রতি নাযিল করেছি, যাতে তুমি মানুষকে তাদের রবের অনুমতিক্রমে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করে আন, পরাক্রমশালী সর্বপ্রশংসিতের পথের দিকে। ১৪:৫২ এটা মানুষের জন্য পয়গাম। আর যা দ্বারা তাদেরকে সতর্ক করা হয় এবং তারা জানতে পারে যে, তিনি কেবল এক ইলাহ, আর যাতে বুদ্ধিমানরা উপদেশ গ্রহণ করে। ১৭:৯ নিশ্চয় এ কুরআন এমন একটি পথ দেখায় যা সবচেয়ে সরল এবং যে মুমিনগণ নেক আমল করে তাদেরকে সুসংবাদ দেয় যে, তাদের জন্য রয়েছে মহাপুরস্কার। ৩৯:৪১ নিশ্চয় আমি তোমার প্রতি যথাযথভাবে কিতাব নাযিল করেছি মানুষের জন্য; তাই যে সৎপথ অবলম্বন করে, সে তা নিজের জন্যই করে এবং যে পথভ্রষ্ট হয় সে নিজের ক্ষতির জন্যই পথভ্রষ্ট হয়। আর তুমি তাদের তত্ত্বাবধায়ক নও। ৬৮:৫২ আর এ কুরআন তো সৃষ্টিকুলের জন্য শুধুই উপদেশবাণী। ৩:১০১ আর কিভাবে তোমরা কুফরী কর, অথচ তোমাদের কাছে আল্লাহর আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করা হচ্ছে এবং তোমাদের মধ্যে রয়েছে তাঁর রাসূল। আর যে ব্যক্তি আল্লাহকে দৃঢ়ভাবে ধারণ করবে তাকে অবশ্যই সরল পথের দিশা দেয়া হবে। ৩:১০২ হে মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, যথাযথ ভয়। আর তোমরা মুসলমান হওয়া ছাড়া মারা যেও না। ৩:১০৩ আর তোমরা সকলে আল্লাহর রজ্জুকে দৃঢ়ভাবে ধারণ কর এবং বিভক্ত হয়ো না। আর তোমরা তোমাদের উপর আল্লাহর নিয়ামতকে স্মরণ কর, যখন তোমরা পরস্পরে শত্রু ছিলে। তারপর আল্লাহ তোমাদের অন্তরে ভালবাসার সঞ্চার করেছেন। অতঃপর তাঁর অনুগ্রহে তোমরা ভাই-ভাই হয়ে গেল। আর তোমরা ছিলে আগুনের গর্তের কিনারায়, অতঃপর তিনি তোমাদেরকে তা থেকে রক্ষা করেছেন। এভাবেই আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর আয়াতসমূহ বয়ান করেন, যাতে তোমরা হিদায়াতপ্রাপ্ত হও। ৩:১০৪ আর যেন তোমাদের মধ্য থেকে এমন একটি দল হয়, যারা কল্যাণের প্রতি আহবান করবে, ভাল কাজের আদেশ দেবে এবং মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করবে। আর তারাই সফলকাম। ৩:১০৫ আর তোমরা তাদের মত হয়ো না, যারা বিভক্ত হয়েছে এবং মতবিরোধ করেছে তাদের নিকট স্পষ্ট নিদর্শনসমূহ আসার পর। আর তাদের জন্যই রয়েছে কঠোর আযাব। ৩:১০৬ সেদিন কতক চেহারা সাদা হবে এবং কতক চেহারা হবে কালো। আর যাদের চেহারা কালো হবে (তাদেরকে বলা হবে) ‘তোমরা কি ঈমান আনার পর কুফরী করেছিলে? সুতরাং তোমরা আযাব আস্বাদন কর। কারণ তোমরা কুফরী করতে’। ৩:১০৭ আর যাদের চেহারা সাদা হবে, তারা তো আল্লাহর রহমতে থাকবে। তারা সেখানে স্থায়ী হবে। ৩:১০৮ এগুলো আল্লাহর নির্দশন, যা আমি তোমার উপর যথাযথভাবে তিলাওয়াত করছি। আর আল্লাহ সৃষ্টিকুলের প্রতি যুলম করতে চান না। ৩:১০৯ আর আসমানসমূহ ও যমীনে যা রয়েছে, তা আল্লাহর জন্যই এবং আল্লাহর দিকেই যাবতীয় কর্মকান্ড প্রত্যাবর্তিত হবে।
সহিহ মুসলিম ( ইসলামিক ফাউণ্ডেশন) হাদিস নং ৭১৪২ ৭১৪২। আবূ বকর ইবনু আবূ শায়বা (রহঃ) ... আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা এক ব্যক্তি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে জিজ্ঞেস করলেন, কিয়ামত কবে হবে? তখন তাঁর নিকট মুহাম্মাদ নামক এক আনসারী বালক উপিস্থিত ছিল। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ এ বালক যদি বেঁচে থাকে তবে সে বৃদ্ধ হওয়ার পূর্বেই কিয়ামত সংগঠিত হয়ে যাবে। কেয়ামত আরো আগে হওয়ার কথা ছিল কুরআন ও হাদিস অনুয়ায়ী। অতএব কুরআন ও হাদিস মিথ্যা নয় কি
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ তাআলা আপনার নেক হায়াত দান করুক,আমিন , আপনি সুন্দর আলোচনা করেছেন আমার মতামত হচ্ছে আলেমরা যারা এগুলো পালন করেনা এগুলো কিন্তু পালন করলেই হয় এমন না তাদের ইজ্জত হানি হবে সম্মানহানি হবে অভ্যাস করতে করতে এক সময় সবাই সঠিকভাবে নামাজ আদায় করার সুযোগ পাবে মানলেই কিন্তু হয় ,তাইনা? তাই শুরু করতে হবে
আমি আমার হুজুর এর কাছ থেকে এই রকম শুনেছি আলহামদুলিল্লাহ আমি এই নিয়ম টা মেনে চলি।কিন্তু বুক ভরা একটা কষ্ট।এই নিয়ম টা মানতে গিয়ে অনেক জনের হাসির পাএ হতে হয়।আমি তাতে কিছু মনে করি না।আমি যদি আমার মতো করে একটা আমল করে সুন্নাত আদায় করতে পারি তাহলে আলহামদুলিল্লাহ একটা সওয়াব এর কাজ।তাই সব কিছুর পরে কারো কথায় রাগ অভিমান করি না।ধন্যবাদ প্রিয় হুজুর এত সুন্দর করে বুঝানোর জন্য।
আল্লাহ তুমি আমার প্রিয় সাহেবকে নেক হায়াত দান করুন আমিন৷
আমিন
২৭:৭৫ আর আসমান ও যমীনে এমন কোন গোপন বিষয় নেই যা সুস্পষ্ট কিতাবে লিপিবদ্ধ নেই।
২:৭৯ সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্য যারা নিজ হাতে কিতাব লিখে। তারপর বলে, ‘এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে’, যাতে তা তুচ্ছ মূল্যে বিক্রি করতে পারে। সুতরাং তাদের হাত যা লিখেছে তার পরিণামে তাদের জন্য ধ্বংস, আর তারা যা উপার্জন করেছে তার কারণেও তাদের জন্য ধ্বংস।
২:৭৮ আর তাদের মধ্যে আছে নিরক্ষর, তারা মিথ্যা আকাঙ্খা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞান রাখে না এবং তারা শুধুই ধারণা করে থাকে।
১৮:৫৪ আর আমি এই কুরআনে মানুষের জন্য সকল প্রকার উপমা বিস্তারিত বর্ণনা করেছি। আর মানুষ সবচেয়ে বেশি তর্ককারী।
১২:১০৩ আর তুমি আকাঙ্খা করলেও অধিকাংশ মানুষ মুমিন হবার নয়।
১৪:১ আলিফ-লাম-রা; এই কিতাব, যা আমি তোমার প্রতি নাযিল করেছি, যাতে তুমি মানুষকে তাদের রবের অনুমতিক্রমে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করে আন, পরাক্রমশালী সর্বপ্রশংসিতের পথের দিকে।
১৪:৫২ এটা মানুষের জন্য পয়গাম। আর যা দ্বারা তাদেরকে সতর্ক করা হয় এবং তারা জানতে পারে যে, তিনি কেবল এক ইলাহ, আর যাতে বুদ্ধিমানরা উপদেশ গ্রহণ করে।
১৭:৯ নিশ্চয় এ কুরআন এমন একটি পথ দেখায় যা সবচেয়ে সরল এবং যে মুমিনগণ নেক আমল করে তাদেরকে সুসংবাদ দেয় যে, তাদের জন্য রয়েছে মহাপুরস্কার।
৩৯:৪১ নিশ্চয় আমি তোমার প্রতি যথাযথভাবে কিতাব নাযিল করেছি মানুষের জন্য; তাই যে সৎপথ অবলম্বন করে, সে তা নিজের জন্যই করে এবং যে পথভ্রষ্ট হয় সে নিজের ক্ষতির জন্যই পথভ্রষ্ট হয়। আর তুমি তাদের তত্ত্বাবধায়ক নও।
৬৮:৫২ আর এ কুরআন তো সৃষ্টিকুলের জন্য শুধুই উপদেশবাণী।
৩:১০১ আর কিভাবে তোমরা কুফরী কর, অথচ তোমাদের কাছে আল্লাহর আয়াতসমূহ তিলাওয়াত করা হচ্ছে এবং তোমাদের মধ্যে রয়েছে তাঁর রাসূল। আর যে ব্যক্তি আল্লাহকে দৃঢ়ভাবে ধারণ করবে তাকে অবশ্যই সরল পথের দিশা দেয়া হবে।
৩:১০২ হে মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, যথাযথ ভয়। আর তোমরা মুসলমান হওয়া ছাড়া মারা যেও না।
৩:১০৩ আর তোমরা সকলে আল্লাহর রজ্জুকে দৃঢ়ভাবে ধারণ কর এবং বিভক্ত হয়ো না। আর তোমরা তোমাদের উপর আল্লাহর নিয়ামতকে স্মরণ কর, যখন তোমরা পরস্পরে শত্রু ছিলে। তারপর আল্লাহ তোমাদের অন্তরে ভালবাসার সঞ্চার করেছেন। অতঃপর তাঁর অনুগ্রহে তোমরা ভাই-ভাই হয়ে গেল। আর তোমরা ছিলে আগুনের গর্তের কিনারায়, অতঃপর তিনি তোমাদেরকে তা থেকে রক্ষা করেছেন। এভাবেই আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর আয়াতসমূহ বয়ান করেন, যাতে তোমরা হিদায়াতপ্রাপ্ত হও।
৩:১০৪ আর যেন তোমাদের মধ্য থেকে এমন একটি দল হয়, যারা কল্যাণের প্রতি আহবান করবে, ভাল কাজের আদেশ দেবে এবং মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করবে। আর তারাই সফলকাম।
৩:১০৫ আর তোমরা তাদের মত হয়ো না, যারা বিভক্ত হয়েছে এবং মতবিরোধ করেছে তাদের নিকট স্পষ্ট নিদর্শনসমূহ আসার পর। আর তাদের জন্যই রয়েছে কঠোর আযাব।
৩:১০৬ সেদিন কতক চেহারা সাদা হবে এবং কতক চেহারা হবে কালো। আর যাদের চেহারা কালো হবে (তাদেরকে বলা হবে) ‘তোমরা কি ঈমান আনার পর কুফরী করেছিলে? সুতরাং তোমরা আযাব আস্বাদন কর। কারণ তোমরা কুফরী করতে’।
৩:১০৭ আর যাদের চেহারা সাদা হবে, তারা তো আল্লাহর রহমতে থাকবে। তারা সেখানে স্থায়ী হবে।
৩:১০৮ এগুলো আল্লাহর নির্দশন, যা আমি তোমার উপর যথাযথভাবে তিলাওয়াত করছি। আর আল্লাহ সৃষ্টিকুলের প্রতি যুলম করতে চান না।
৩:১০৯ আর আসমানসমূহ ও যমীনে যা রয়েছে, তা আল্লাহর জন্যই এবং আল্লাহর দিকেই যাবতীয় কর্মকান্ড প্রত্যাবর্তিত হবে।
সহিহ মুসলিম ( ইসলামিক ফাউণ্ডেশন)
হাদিস নং ৭১৪২
৭১৪২। আবূ বকর ইবনু আবূ শায়বা (রহঃ) ... আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা এক ব্যক্তি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে জিজ্ঞেস করলেন, কিয়ামত কবে হবে? তখন তাঁর নিকট মুহাম্মাদ নামক এক আনসারী বালক উপিস্থিত ছিল। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ এ বালক যদি বেঁচে থাকে তবে সে বৃদ্ধ হওয়ার পূর্বেই কিয়ামত সংগঠিত হয়ে যাবে।
কেয়ামত আরো আগে হওয়ার কথা ছিল কুরআন ও হাদিস অনুয়ায়ী। অতএব কুরআন ও হাদিস মিথ্যা নয় কি
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ তাআলা আপনার নেক হায়াত দান করুক,আমিন , আপনি সুন্দর আলোচনা করেছেন আমার মতামত হচ্ছে আলেমরা যারা এগুলো পালন করেনা এগুলো কিন্তু পালন করলেই হয় এমন না তাদের ইজ্জত হানি হবে সম্মানহানি হবে অভ্যাস করতে করতে এক সময় সবাই সঠিকভাবে নামাজ আদায় করার সুযোগ পাবে মানলেই কিন্তু হয় ,তাইনা? তাই শুরু করতে হবে
ধন্যবাদ আপনাকে সত্য কথা বলে দেওয়ার জন্য
আলহামদুলিল্লাহ। প্রিয় শায়েখ সুন্দর একটি প্রশ্নের জবাব দিযেছেন।
মাশা আল্লাহ
আমি ভারতবর্ষ থেকে,, হুজুর কে খুব ভালোবাসি
হুজুরের whatsapp নাম্বার টা দেবেন
শায়েখের নেক হায়াত কামনা করি।
মাশাআল্লাহ আববাসী হুজুর।
Masa Allah, thanks sahih fatwaya deyar Jonno.
আলহামদুলিল্লাহ ফাস্ট ভিউ 😍😘
আমি এই নিয়মে দারায় আলহামদুলিল্লাহ
মাশা-আল্লাহ
জাঝাকাল্লাহ!
মাশাল্লাহ
Right. Accept.
মাশাআল্লাহ
প্রিয় শায়েখ আব্বাসী হুজুর জিন্দাবাদ ❤️
Very good
এত হাদিস কেম্নে যে মনে রাখে আল্লাহ ই ভালো জানেন
সব আল্লাহর ইচ্ছা।
মনগড়া যুক্তি 😊
আপনি একটা যুক্তি দেন
@NayemHossen-ot3tu যদি আপনার সত্য জানার প্রবল ইচ্ছা থাকে তাহলে নিজের চেষ্টা করুন সত্য জানার জন্য। দোয়া করি সত্যটা জানতে পারবেন
@@Adi_Official12 আরে ভাই আমি আপনার যুক্তি শুনতে চাচ্ছি।
আপনি যা জানেন তাই বলুন
আহমদুল্লার মতটার উত্তর দিলে ভাল হবে
ভাই আমি একটা ছোট প্রশ্ন পরে যদি দাড়াও তাহলে তো তকদিরওয়ালা নামাজ অনেকেই পাইনা
Right
দয়া করে আমাকে আকামতের হাদিস খানা দেবেন এবং পিষ্টা দিবেন।
বদনাম হুজুর