সূরা ফাতিহা সম্পূর্ণ করার পূর্বেই ইমাম রুকুতে চলে গেলে কী করণীয় ?
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 14 ธ.ค. 2021
- ড. মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী
সহযোগী অধ্যাপক
ইসলামিক স্টাডিজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট লিংক www.monzureelahi.com/
অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজ লিংক / drmonzureelahiofficial
প্রশ্ন পাঠাতে মেইল করুন
jantechai.info@gmail.com
(সম্মানিত দর্শক ইউটিউব নতুন পলিসি অনুযায়ী অ্যাড সেন্স বন্ধ থাকা সত্ত্বেও বিজ্ঞাপন প্রদর্শনী বাধ্যতামূলক করেছে। বরাবরের মতোই ইউটিউব বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আয়ের বিপক্ষে আমাদের অবস্থান।)
এ প্রশ্নগুলো অনেকদিন থেকে মনের মধ্যে ঘুরপাক খেয়েছিল আজকে পেয়ে গেলাম আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহতালা হযরতকে দুনিয়া আখেরাতে কল্যাণ দান করুন আমিন
এত সুন্দর করে বুঝানোর জন্য আল্লাহ্ আপনাকে নেক হায়াত করুন এবং জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন
মা শা আল্লাহ প্রিয় শাইখ। আপনাকে আল্লাহ'র জন্য ভালোবাসি। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন। আ-মিন।
জাজাকাল্লাহ খাইরান। আল্লাহ তুমি শায়খকে কবুল কর
জাযাকাল্লাহু খাইরান।আল্লাহ সুবহানাহু তাআলা শায়েখকে নেক হায়াত দান করুন।আল্লাহ্ আমাকে এবং সকল মুসলিমকে সঠিক ইসলাম জানার ও মানার তৌফিক দান করুন।।।আমিন
আমিন
90th ⁰
রাবী সুফিয়ান বলেন, এই নির্দেশ কেবলমাত্র একাকী নামায পাঠকারীর বেলায় প্রযোজ্য।
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، وَابْنُ السَّرْحِ، قَالاَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ مَحْمُودِ بْنِ الرَّبِيعِ، عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ، يَبْلُغُ بِهِ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " لاَ صَلاَةَ لِمَنْ لَمْ يَقْرَأْ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ فَصَاعِدًا " . قَالَ سُفْيَانُ لِمَنْ يُصَلِّي وَحْدَهُ .
উবাদা ইবনুস-সামিত (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। এই হাদিসের সনদ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) পর্যন্ত পৌছেছে। তিনি বলেনঃ যে ব্যক্তি সূরা ফাতিহা এবং তার সাথে অতিরিক্ত কিছু পাঠ না করবে, তার নামায পূর্ণাঙ্গ হবে না।
সুনানে আবু দাউদ
হাদিস নং- ৮২২
আবূ হুরায়রা রা. বলেছেন,
قَالَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- إِنَّمَا جُعِلَ الإِمَامُ لِيُؤْتَمَّ بِهِ فَإِذَا كَبَّرَ فَكَبِّرُوا وَإِذَا قَرَأَ فَأَنْصِتُوا وَإِذَا قَالَ سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ فَقُولُوا رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ . رواه أبو داود والنسائي وابن ماجه وابن أبي شيبة من طريق أَبي خَالِدٍ عَنِ ابْنِ عَجْلاَنَ عَنْ زَيْدِ بْنِ أَسْلَمَ عَنْ أَبِى صَالِحٍ عَنْه. وتابع أبا خالد محمد بن سعد الأشهلي أحد الثقات عند النسائي (٩٢٣) والدارقطني ١/٣٢٧ وتابعه أيضا محمد بن ميسر الصاغاني عند أحمد ٢/٣٧٦. وقد تعقب المنذري في تهذيب سنن أبي داود (৫৭৫) إعلال أبي داود بكلام طويل حاصله تصحيح هذه الزيادة والرد على من ضعّفه كأبي داود والدارقطني وإن مسلما صححها من حديث أبي موسى وأبي هريرة رضي الله عنهما.
অর্থ: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ইমাম নিয়োগ করার উদ্দেশ্য তাকে অনুসরণ করা । সুতরাং সে যখন তাকবীর বলবে, তোমরাও তখন তাকবীর বলবে। আর যখন কুরআন পড়বে, তখন তোমরা নীরব থাকবে। যখন সে سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ বলবে, তখন তোমরা রাব্বানা লাকাল হামদ বলবে।
আবূ দাউদ, হাদীস নং ৬০৪; নাসাঈ, হাদীস নং ৯২২-৯২৩; ইবনে মাজা, হাদীস নং ৮৪৬; মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বা, হাদীস নং ৩৮২০; মুসনাদে আহমদ, ২খ, ৩৭৬ পৃ; দারাকুতনী, ১খ, ৩২৭পৃ। ইমাম মুসলিম র. বলেছেন, هو عندي صحيح আমার দৃষ্টিতে এটি সহীহ। মুসলিম শরীফ, হাদীস নং ৪০৪।
আবূ হুরায়রা রা. বলেছেন,
قَالَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- إِذَا جِئْتُمْ إِلَى الصَّلاَةِ وَنَحْنُ سُجُودٌ فَاسْجُدُوا وَلاَ تَعُدُّوهَا شَيْئًا وَمَنْ أَدْرَكَ الرَّكْعَةَ فَقَدْ أَدْرَكَ الصَّلاَةَ . أخرجه أبو داود عن مُحَمَّدِ بْنِ يَحْيَى بْنِ فَارِسٍ أَنَّ سَعِيدَ بْنَ الْحَكَمِ حَدَّثَهُمْ أَخْبَرَنَا نَافِعُ بْنُ يَزِيدَ حَدَّثَنِى يَحْيَى بْنُ أَبِى سُلَيْمَانَ عَنْ زَيْدِ بْنِ أَبِى الْعَتَّابِ وَابْنِ الْمَقْبُرِىِّ عنه(٨٩٣) وأخرجه نحوه عبد الرزاق عن شيخ من الأنصار . ٢/٢٨١
অর্থ: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমরা সেজদায় থাকাবস্থায় যদি তোমরা নামাযে শরীক হও তবে তোমরাও সেজদা করবে। সেটাকে কিছু গণ্য করবে না। যে ব্যক্তি রুকু পেল সে নামায (অর্থাৎ ঐ রাকাত ) পেল। আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ৮৯৩; মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, ২/২৮১।
আস্সালামু আলাইকুম।
হুজুর সুরা ফাতিহা পড়া যদি শক্তিশালি হয় তা হলে কেনো ফাতিহা না পড়ে রুকুতে যাবে এটা কি ফ্যাতনার সৃষ্টি হলো না।
আর ঈমাম কে স্বরন করতে হবে এটাই তো শক্তিশালি।
না হলে এমাম রুকুতে গেলে কেহ এসে রুকু করলে রাকাত পেলো এটাই কি শক্তিশালি নয়?
মাশাআল্লাহ জাযাকাল্লাহ খাইর। উত্তরটা জানার খুবই দরকার ছিলো।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ মহান
জাযাকাল্লাহ খায়ের।
আলহামদুলিল্লাহ জাযা-কাল্লাহু খাইরান
Those who r finished quickly “Shura Al Fatiha” as a imam,They make shirk with Allah
Jazakallahukhoiran
জাজাকাল্লাহ খাইরান
উচ্চারণঃ লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ ।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ। এরকম শায়েখ উম্মাহের জন্য খুবই প্রয়োজন।
সুবিধাবাদ জিন্দাবাদ
জাযাকাল্লাহু খাইরান
মাসাআল্লা আলহামদুলিল্লাহ জাজাকাল্লাহ খাইরান আছছালামুয়ালাইকুম অরাহমাতুললাহি অবারাকাতুহ
Jajakallaho khairan.
Alhamdulillah
جزاك الله خيرا
Jazakallah Khairan sheikh
যাজাকাল্লাহ খাইরন আমার প্রিয় শায়েখ
ধন্যবাদ হুজুর
Masha Allah
❤ Jazaak Allahu Khairan ❤
যাজাকাল্লাহ khairan
جـَـــــــــــزَاكَ اللـّٰهُ خيْــــــــــــــرًا
আপনাকে আল্লাহ উত্তম প্রতিদান দিক
আবূ হুরায়রা রা. বলেছেন,
قَالَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- إِذَا جِئْتُمْ إِلَى الصَّلاَةِ وَنَحْنُ سُجُودٌ فَاسْجُدُوا وَلاَ تَعُدُّوهَا شَيْئًا وَمَنْ أَدْرَكَ الرَّكْعَةَ فَقَدْ أَدْرَكَ الصَّلاَةَ . أخرجه أبو داود عن مُحَمَّدِ بْنِ يَحْيَى بْنِ فَارِسٍ أَنَّ سَعِيدَ بْنَ الْحَكَمِ حَدَّثَهُمْ أَخْبَرَنَا نَافِعُ بْنُ يَزِيدَ حَدَّثَنِى يَحْيَى بْنُ أَبِى سُلَيْمَانَ عَنْ زَيْدِ بْنِ أَبِى الْعَتَّابِ وَابْنِ الْمَقْبُرِىِّ عنه(٨٩٣) وأخرجه نحوه عبد الرزاق عن شيخ من الأنصار . ٢/٢٨١
অর্থ: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমরা সেজদায় থাকাবস্থায় যদি তোমরা নামাযে শরীক হও তবে তোমরাও সেজদা করবে। সেটাকে কিছু গণ্য করবে না। যে ব্যক্তি রুকু পেল সে নামায (অর্থাৎ ঐ রাকাত ) পেল। আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ৮৯৩; মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, ২/২৮১।
অনেক ধন্যবাদ খুব সুন্দর করে বঝিয়ে বলার জন্য
জাযাকাল্লাহ
এই প্রশ্নটা অনেকদিন ধরে খুজছিলাম আলহামদুলিল্লাহ পেয়ে গেলাম
বারাকাল্লাহ ফীক
আসসালামুয়ালাইকুম,,, আমরা নিজেদের মধ্যে এইসব বিষয় নিয়ে ঝগড়া বিবাদ না করি কারণ মুসলিমরা একে অপরের ভাই । আমাদের মধ্যে এই সকল গ্যাঞ্জামের সুযোগ যেন অন্য কেউ না নিতে পারে সেদিকে সবাই সজাগ দৃষ্টি রাখুন।
So important discussion for congregational prayer.
মাশা আল্লাহ
মাশাআল্লাহ ❤❤❤❤
মাশাল্লাহ খুব সুন্দর
খুব সুন্দর ভিডিও
মাশাআল্লাহ
চমৎকার
love
Same
He isn't following the first opinion necessarily. He maybe following the 2nd opinion as he mentioned that he is doing this in the last 2 rakats of isha and other prayers.
Right. Amie question ta korechilam
Sura araf ayate 204
আলহামদুলিল্লাহ 💗💗
আমি সর্বদা সূরতুল ফাতিহা পড়ি💗💗💗
دَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، وَابْنُ السَّرْحِ، قَالاَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ مَحْمُودِ بْنِ الرَّبِيعِ، عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ، يَبْلُغُ بِهِ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " لاَ صَلاَةَ لِمَنْ لَمْ يَقْرَأْ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ فَصَاعِدًا " . قَالَ سُفْيَانُ لِمَنْ يُصَلِّي وَحْدَهُ .
উবাদা ইবনুস-সামিত (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। এই হাদিসের সনদ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) পর্যন্ত পৌছেছে। তিনি বলেনঃ যে ব্যক্তি সূরা ফাতিহা এবং তার সাথে অতিরিক্ত কিছু পাঠ না করবে, তার নামায পূর্ণাঙ্গ হবে না।
রাবী সুফিয়ান বলেন, এই নির্দেশ কেবলমাত্র একাকী নামায পাঠকারীর বেলায় প্রযোজ্য।
আবূ হুরায়রা রা. বলেছেন,
قَالَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- إِذَا جِئْتُمْ إِلَى الصَّلاَةِ وَنَحْنُ سُجُودٌ فَاسْجُدُوا وَلاَ تَعُدُّوهَا شَيْئًا وَمَنْ أَدْرَكَ الرَّكْعَةَ فَقَدْ أَدْرَكَ الصَّلاَةَ . أخرجه أبو داود عن مُحَمَّدِ بْنِ يَحْيَى بْنِ فَارِسٍ أَنَّ سَعِيدَ بْنَ الْحَكَمِ حَدَّثَهُمْ أَخْبَرَنَا نَافِعُ بْنُ يَزِيدَ حَدَّثَنِى يَحْيَى بْنُ أَبِى سُلَيْمَانَ عَنْ زَيْدِ بْنِ أَبِى الْعَتَّابِ وَابْنِ الْمَقْبُرِىِّ عنه(٨٩٣) وأخرجه نحوه عبد الرزاق عن شيخ من الأنصار . ٢/٢٨١
অর্থ: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমরা সেজদায় থাকাবস্থায় যদি তোমরা নামাযে শরীক হও তবে তোমরাও সেজদা করবে। সেটাকে কিছু গণ্য করবে না। যে ব্যক্তি রুকু পেল সে নামায (অর্থাৎ ঐ রাকাত ) পেল। আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ৮৯৩; মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, ২/২৮১।
حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، قَالَ حَدَّثَنَا الزُّهْرِيُّ، عَنْ مَحْمُودِ بْنِ الرَّبِيعِ، عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " لاَ صَلاَةَ لِمَنْ لَمْ يَقْرَأْ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ ".
‘উবাদাহ ইব্নু সমিত (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সালাতে সূরা আল-ফাতিহা পড়ল না তার সালাত হলো না। [১]
[১] আমাদের দেশের হানাফী ভাইয়েরা ইমামের পেছনে সূরা আল-ফাতিহা পাঠ করেন না, এটা নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর ‘আমলের বিপরীত। ইমামের পিছনে মুক্তাদীকে অবশ্যই সূরা আল-ফাতিহা পাঠ করতে হবে। মুক্তাদী ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা না পড়লে তার সালাত, সালাত বলে গণ্য হবে না ।
বুখারীর অন্য বর্ণনায় জুযউল ক্বিরাআতের মধ্যে আছে- ‘আমর্ বিন শুয়াইব তাঁর পিতা হতে, তাঁর পিতা তাঁর দাদা হতে বর্ণনা করে বলেছেন যে, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন তোমরা কি আমার পেছনে কিছু পড়ে থাক? তাঁরা বললেন, হাঁ আমরা খুব তাড়াহুড়া করে পাঠ করে থাকি। অতঃপর নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন তোমরা উম্মুল কুরআন অর্থাৎ সূরা ফাতিহা ব্যতিত কিছুই পড়বে না। (বুখারী ১ম ১০৪ পৃষ্ঠা। জুযউল কিরায়াত। মুসলিম ১৬৯, ১৭০ পৃষ্ঠা। আবূ দাউদ ১০১ পৃষ্ঠা। তিরমিযী ১ম খণ্ড ৫৭, ৭১ পৃষ্ঠা। নাসাঈ ১৪৬ পৃষ্ঠা। ইব্নু মাজাহ ৬১ পৃষ্ঠা। মুয়াত্তা মুহাম্মাদ ৯৫ পৃষ্ঠা। মুয়াত্তা মালিক ১০৬ পৃষ্ঠা। সহীহ ইব্নু খুযায়মাহ ১ম খণ্ড ২৪৭ পৃষ্ঠা। মুসলিম ইসলামিক ফাউন্ডেশন হাদীস নং ৭৫৮-৭৬৭ ও ৮২০-৮২৪। হাদীস শরীফ, মাওঃ আবদুর রহীম, ২য় খণ্ড ১৯৩-১৯৬ পৃষ্ঠা, ইসলামিয়াত বি-এ, হাদীস পর্ব ১৪৪-১৬১ পৃষ্ঠা। হিদায়াহ দিরায়াহ ১০৬ পৃষ্ঠা। মেশকাত ৭৮ পৃষ্ঠা। বুখারী আযীযুল হক ১ম হাদীস নং ৪৪১। বুখারী- আধুনিক প্রকাশনী ১ম খণ্ড হাদীস নং ৭১২। বুখারী-ইসলামিক ফাউন্ডেশন ২য় খণ্ড হাদীস নং ৭১৮। তিরমিযী- ইসলামিক ফাউন্ডেশন ১ম খণ্ড হাদীস নং ২৪৭। মিশকাত- নূর মোহাম্মদ আযমী ২য় খণ্ড ও মাদ্রাসা পাঠ্য হাদীস নং ৭৬৫, ৭৬৬, ৭৯৪। বুলূগুল মারাম ৮৩ পৃষ্ঠা। কিমিয়ায়ে সায়াদাত ১ম খণ্ড ২০৪ পৃষ্ঠা ।)
হাদিসের মানঃ সহিহ হাদিস
@@KreativeParvez আছর আর যোহর ফরজ নামাজ যা আমরা ইমামের পিছনে পড়ি তখন প্রথম দুই রাকাতে কি সূরা ফাতিহার সাথে অন্য সূরাও পড়তে হবে? নাকি শুধু ফাতিহা
@@nilasaridi3501 ভাই আমি যে হাদিস দিয়েছি সেগুলো ভালো করে পড়ুন
কোনো জিনিস কিনতে গেলে ভালো খোজের,খাবারের বেলায় ভালো খোজেন,অসুখ হলে ভালো ঔষধ কেনেন,এই দুনিয়ায় জন্যা।তাহলে আখেরাতের বেলায় শক্তিশালী হাদিসটা মানেননা কেনো।সঠিক হাদিস খোজা দোষ না।দোষ হচ্ছে মানুষের মনে।
Assalamualaikum .allha huakber bola namaj suru korlam ahujubillha o bismillah boler por sura pora prothom rakat holo akhon ditio rakatao ki ahujubillha o bismillah porta haba ?sohi hadiser aloka jaben anurod korlam . assalamualaikum
2nd rakayate shudhu Bismillah bole shuru korte hbe
কমেন্ট পড়ে উপক্রিত হয়েছি। হুজুর যেটাকে স্ট্রং মত বলেছেন সেটার পক্ষে কোনো আয়াত বা হাদিস পেলাম না!
কিছু আলেম যারা কোরআন-হাদিসের বাইরে গিয়ে বা না বুঝে মানুষকে পথভ্রষ্ট করে, তারা কী শাস্তি পাবে?
Imam should take care regarding all muktathe
Majority imam didn’t recite full of sura fatiha last one or two rakath
😘🎙️
৩য়৪য় রাকাতে ইমাম সূরা ফাতিহা না পড়লে খুব তারাতাড়ি রুকুতে চলে যায় সেক্ষেত্রে নামাজের কি হবে অনেক সময় আমি দূত সূরা ফাতিহা পড়ি কিন্তু আমার সূরার তিন ভাগের এক ভাগ না যেতে ইমাম রুকুতে চলে যায় এটা কিভাবে সম্ভব ইমামের সাথে কথা কাটাকাটি হয়েছে আমার দয়া করে এই বেপারে অভিজ্ঞ ভাইদের কাছে জানতে চাই
aponi basay prctice korben. tarpor o jodi aponi sura fatiha sesh kort na paren insha Allah aponaer rakat hoye jabe. shaikh o ai kothai bolechen. aponi video ta aber valo kore dekhun
নিশ্চুপ নামাজে ফাতেহা সুরা পাঠের পর আমি ছোটো সুরা পড়লাম, কিন্তু ইমাম বড় সুরা পড়তে থাকলো, তখন কি আমি ঐ সুরাটা আবার পড়তে পারবো?
ঈমাম যখন চুপ করে পড়েন শুধুমাত্র তখন সূরা ফাতিহা পড়বেন। অন্য কোন সূরা পড়ার প্রশ্নই উঠেনা।
তবে ঐসব ঈমামের পিছনে সালাত না পড়াই ভালো, যারা দ্রুত সলাত পড়ে শেষ করেন। আর যেসব সম্মানিত ঈমামগণ ধীরে সুস্থে সলাত আদায় করেন (কি হানাফি কি আহলে হাদিস) তাদের পিছনে সুরা ফাতিহা পড়তে সমস্যা হয় না।
মহান আল্লাহ বলেন-
وَإِذَا قُرِئَ الْقُرْآَنُ فَاسْتَمِعُوا لَهُ وَأَنْصِتُوا لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُونَ .( الاعراف: ২০৪)
‘আর যখন কুরআন পাঠ করা হয়, তখন মনোযোগ সহকারে শ্রবন করো এবং চুপ থাকো। যাতে তোমাদের প্রতি দয়া কর হয়। (সূরা আ‘রাফ:২০৪)
ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল র.বলেন,
اجمع الناس علي ان هذه الآية نزلت في الصلاة. (المغني: ২/১২৭)
এ আয়াতটি সবার ঐক্যমতে নামাজের ব্যাপারে অবতীর্ণ হয়েছে। (আল মুগনী:২/১২৭)
হযরত ইবনে মাসউদ রা., ইবনে আবক্ষাস র. ,আবু হুরায়রা রা. ও আব্দুল্লাহ ইবনে মুগাফ্ফাল রা. বলেন-
واذا قري القرآن فاستمعوا له وانصتوا لعلكم ترحمون، يعني في الصلاة المفروضة. (ابن كثير: ৩/৩১৫)
এ আয়াতটি নামায এবং খুৎবার ব্যাপারে অবতীর্ণ হয়েছে। (ইবনে কাসীর ৩/৩১৫)
ইমাম যায়েদ ইবনে আসলাম ও আবুল আলীয়া র. বলেন-
كانوا يقرؤن خلف الامام فنزلت ’’واذا قري القرآن‘‘ الآية
যখন কিছু মানুষ ইমামের পিছনে কেরাত পড়া আরম্ভ করলো তখন এ আয়াতটি অবতীর্ণ হয়। (আলমুগণী : ২/১১৭)
বিস্তারিত
m.somewhereinblog.net/mobile/blog/NatunNakib/30281588
রাবী সুফিয়ান বলেন, এই নির্দেশ কেবলমাত্র একাকী নামায পাঠকারীর বেলায় প্রযোজ্য।
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، وَابْنُ السَّرْحِ، قَالاَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ مَحْمُودِ بْنِ الرَّبِيعِ، عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ، يَبْلُغُ بِهِ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " لاَ صَلاَةَ لِمَنْ لَمْ يَقْرَأْ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ فَصَاعِدًا " . قَالَ سُفْيَانُ لِمَنْ يُصَلِّي وَحْدَهُ .
উবাদা ইবনুস-সামিত (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। এই হাদিসের সনদ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) পর্যন্ত পৌছেছে। তিনি বলেনঃ যে ব্যক্তি সূরা ফাতিহা এবং তার সাথে অতিরিক্ত কিছু পাঠ না করবে, তার নামায পূর্ণাঙ্গ হবে না।
সুনানে আবু দাউদ
হাদিস নং- ৮২২
আবূ হুরায়রা রা. বলেছেন,
قَالَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- إِنَّمَا جُعِلَ الإِمَامُ لِيُؤْتَمَّ بِهِ فَإِذَا كَبَّرَ فَكَبِّرُوا وَإِذَا قَرَأَ فَأَنْصِتُوا وَإِذَا قَالَ سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ فَقُولُوا رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ . رواه أبو داود والنسائي وابن ماجه وابن أبي شيبة من طريق أَبي خَالِدٍ عَنِ ابْنِ عَجْلاَنَ عَنْ زَيْدِ بْنِ أَسْلَمَ عَنْ أَبِى صَالِحٍ عَنْه. وتابع أبا خالد محمد بن سعد الأشهلي أحد الثقات عند النسائي (٩٢٣) والدارقطني ١/٣٢٧ وتابعه أيضا محمد بن ميسر الصاغاني عند أحمد ٢/٣٧٦. وقد تعقب المنذري في تهذيب سنن أبي داود (৫৭৫) إعلال أبي داود بكلام طويل حاصله تصحيح هذه الزيادة والرد على من ضعّفه كأبي داود والدارقطني وإن مسلما صححها من حديث أبي موسى وأبي هريرة رضي الله عنهما.
অর্থ: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ইমাম নিয়োগ করার উদ্দেশ্য তাকে অনুসরণ করা । সুতরাং সে যখন তাকবীর বলবে, তোমরাও তখন তাকবীর বলবে। আর যখন কুরআন পড়বে, তখন তোমরা নীরব থাকবে। যখন সে سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ বলবে, তখন তোমরা রাব্বানা লাকাল হামদ বলবে।
আবূ দাউদ, হাদীস নং ৬০৪; নাসাঈ, হাদীস নং ৯২২-৯২৩; ইবনে মাজা, হাদীস নং ৮৪৬; মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বা, হাদীস নং ৩৮২০; মুসনাদে আহমদ, ২খ, ৩৭৬ পৃ; দারাকুতনী, ১খ, ৩২৭পৃ। ইমাম মুসলিম র. বলেছেন, هو عندي صحيح আমার দৃষ্টিতে এটি সহীহ। মুসলিম শরীফ, হাদীস নং ৪০৪।
nice
2024-05-06
জাযাকাল্লাহ খইরন। শায়খ দয়া করে উত্তর লম্বা করবেন না। প্রশ্নকর্তা শুধু জানতে চেয়েছেন সূরা ফাতিহা অসম্পূর্ণ রেখে ইমামকে অনুসরণ করে রুকুতে যাবেন কিনা? অপ্রাসঙ্গিক কথা শ্রোতার ধৈর্য চ্যুতি ঘটায়। ধন্যবাদ।
বেশিরভাগ হুজুর কে দেখেছি ফরজ সালাতের তৃতীয় এবং চতুর্থ রাকাতে সুরা ফাতিহা এতো দ্রুত পড়ে যে আমার পড়া অর্ধেক শেষ হতে না হতেই রুকুতে চলে যাচ্ছে, অথচ প্রথম এবং দ্বিতীয় রাকাতে ঠিকই আস্তে আস্তে পড়ছে,,তৃতীয় এবং চতুর্থ রাকাতে দ্রুত সুরা ফাতিহা পড়া কি সুন্নাহ।
আমিও ভাই এই একই প্রবলেমে আছি
Sura Fatiha complete na korle salat complete hoy kibhabe? 🤔🤔🤔🤔🤔
প্রথম মতটিকে এত শক্তিশালী করে উপস্থাপন করার পেছনে কারণটা কী?
আমাদের এ দিকের ইমাম ৩ ও ৪ রাকাত নামাজের সূরা ফাতিহা পুরো পরে না।
আমার কি নামায হয়ে যাবে
পুরো পড়েন না আপনি কেমনে জানলেন?
সুরা আল আরফ ২০৪ নং আয়াতের ব্যখা পরলে বুঝবেন
আল আ'রাফ, আয়াতঃ ২০৪
وَاِذَا قُرِیٴَ الۡقُرۡاٰنُ فَاسۡتَمِعُوۡا لَہٗ وَاَنۡصِتُوۡا لَعَلَّکُمۡ تُرۡحَمُوۡنَ
অর্থঃ
অর্থঃ যখন কুরআন পাঠ করা হয় তখন তোমরা মনোযোগের সঙ্গে তা শোনো আর নিশ্চুপ হয়ে থাকবে, যাতে তোমাদের প্রতি দয়া করা হয়।
---------------------
ব্যাখ্যাঃ পবিত্র কোরআনকে যাদের জন্য রহমত সাব্যস্ত করা হয়েছে, তাদেরকে কোরআনের আদব ও মর্যাদা সম্পর্কে অবহিত হতে হবে এবং এর উপর আমল করতে হবে । আর পবিত্র কোরআনের বড় আদব হল, তেলাওয়াতের সময় কান লাগিয়ে নিশ্চুপ থাকা এবং এর হুকুম আহকামের উপর আ’মল করার চেষ্টা করা । (তাফঃ মাযঃ)
---------------------
তাফসীর (মুফতী তাকী উসমানী) (Bangla)
১১৪. এ আয়াতে বলা হয়েছে, কুরআন মাজীদের তিলাওয়াত হলে তা পূর্ণ মনোযোগ সহকারে শোনা চাই। অবশ্য তিলাওয়াতকারীর উচিত যেখানে মানুষ নিজ কাজে ব্যস্ত, সেখানে উচ্চস্বরে না পড়া। এরূপ ক্ষেত্রে লোকে তিলাওয়াতে মনোযোগ না দিলে তার গুনাহ তিলাওয়াতকারীর নিজের উপরই বর্তাবে।
ইমাম যখন নিরবে পরবে, যুহর আসরের নামাজ, তখন কিভাবে শুনবো
@@abdussalam-ef8rf চুপ থাকবেন,,
ইমামের কেরাতই মুক্তাদির কেরাত
ইমামের তাড়াতাড়ি নামাজ পরছে এজন্যই ইমামের নামাজ বাতিল, তাহলে মুক্তাদির কি হবে
মুক্তাদির কিছু হবে না ইং শা আল্লাহ
নামাজের ক্ষেত্রে পবিত্র কোরআন কে দুই অংশে বিভক্ত করা হয়েছে। প্রথম অংশ সুরা ফাতিহা যা পড়া বাধ্যতামূলক। হাদীস অনুযায়ী সুরা ফাতিহা পাঠ করা ছাড়া নামাজ হবে না। দ্বিতীয় অংশ হলো সুরা ফাতিহা বাদে বাকি অংশ যা কেরাত বলে গন্য। হাদীস অনুযায়ী ইমামের কেরাতই মুক্তাদির কেরাত।তাই জামায়াতে নামাজ পড়লে মুক্তাদিদের কেরাত পড়া লাগে না।
Akhon at masla pawna
আমরা জানি যে, আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহা নাই। আল্লাহ বলেছেন যে, ❝লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ❞ অর্থ আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহা নাই। কিন্তু আমরা এখন দেখতে পাচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া এই পৃথিবীতে আরো ইলাহা আছে যার নাম ❝ডঃ মুহাম্মাদ মনজুর এলাহী❞ মা'আজাল্লাহ (নাউজুবিল্লাহ)। ধর্মব্যবসার কারণে তারা অন্ধ হয়ে রয়েছে যার কারণে কোনটা শেরেক হচ্ছে তাও তারা জানে না। আল্লাহ আমাদেরকে এদের খপ্পর থেকে রেহাই দিন।
আপনার কথা অনুযায়ী কেহ শুধু রুকু পেল , তাহলে কি তার ঐ রাকাত নামাজ হবে না?
আবূ হুরায়রা রা. বলেছেন,
قَالَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- إِذَا جِئْتُمْ إِلَى الصَّلاَةِ وَنَحْنُ سُجُودٌ فَاسْجُدُوا وَلاَ تَعُدُّوهَا شَيْئًا وَمَنْ أَدْرَكَ الرَّكْعَةَ فَقَدْ أَدْرَكَ الصَّلاَةَ . أخرجه أبو داود عن مُحَمَّدِ بْنِ يَحْيَى بْنِ فَارِسٍ أَنَّ سَعِيدَ بْنَ الْحَكَمِ حَدَّثَهُمْ أَخْبَرَنَا نَافِعُ بْنُ يَزِيدَ حَدَّثَنِى يَحْيَى بْنُ أَبِى سُلَيْمَانَ عَنْ زَيْدِ بْنِ أَبِى الْعَتَّابِ وَابْنِ الْمَقْبُرِىِّ عنه(٨٩٣) وأخرجه نحوه عبد الرزاق عن شيخ من الأنصار . ٢/٢٨١
অর্থ: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমরা সেজদায় থাকাবস্থায় যদি তোমরা নামাযে শরীক হও তবে তোমরাও সেজদা করবে। সেটাকে কিছু গণ্য করবে না। যে ব্যক্তি রুকু পেল সে নামায (অর্থাৎ ঐ রাকাত ) পেল। আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ৮৯৩; মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, ২/২৮১।
এ হাদীস থেকেও বোঝা গেল, মুকতাদীর ফাতেহা পড়ার প্রয়োজন নেই । ইমামের সঙ্গে রুকু পেলেই তার রাকাত পূর্ণ হবে।
@@KreativeParvez eta apnar bujh... ei hadis e sura fatiha porar dorkar nai kothay bola ache... opobekkha korben na...Allah ke voy korun....
@@nahidparvez2179 এটা আমার বুঝ না ভাই এটা তিন প্রজন্ম সালাফদের বুঝ-
ইমাম তিলাওয়াত জোরে বা নিম্নসরে তিলাওয়াত করুক, ইমামের পিছনে মুকতাদী দাঁড়িয়ে কোনো আয়াত পাঠ করবে না এই বিষয়ে রসূল সঃ নিষেদ করেছেন উভয় হাদিস আছে। আর আপনি যেই হাদিস দিয়ে দলিল দিতে আসবেন সেটা আগে ভালো করে আরবি বুঝে পড়ে নিবেন ফিনাফসি শব্দ ব্যাবহার করা হয়েছে আপনার মুখের কথা বলা হয়নি। অজ্ঞতা আমাদের মধ্যে আআসে না আসে তাদের যারা দুইদিন বাংলা হাদিস পড়ে মূর্খতা দেখাতে আসে আর বঙ্গী শায়েখদের অনুবাদ বই আর হাদিস পড়ে।
@@nahidparvez2179 th-cam.com/video/eRrmSpFgfUk/w-d-xo.html
মুকতাদীর ফাতেহা পড়ার প্রয়োজন নেই । ইমামের সঙ্গে রুকু পেলেই তার রাকাত পূর্ণ হবে।
আবূ হুরায়রা রা. বলেছেন,
قَالَ رَسُولُ اللَّهِ -صلى الله عليه وسلم- إِذَا جِئْتُمْ إِلَى الصَّلاَةِ وَنَحْنُ سُجُودٌ فَاسْجُدُوا وَلاَ تَعُدُّوهَا شَيْئًا وَمَنْ أَدْرَكَ الرَّكْعَةَ فَقَدْ أَدْرَكَ الصَّلاَةَ . أخرجه أبو داود عن مُحَمَّدِ بْنِ يَحْيَى بْنِ فَارِسٍ أَنَّ سَعِيدَ بْنَ الْحَكَمِ حَدَّثَهُمْ أَخْبَرَنَا نَافِعُ بْنُ يَزِيدَ حَدَّثَنِى يَحْيَى بْنُ أَبِى سُلَيْمَانَ عَنْ زَيْدِ بْنِ أَبِى الْعَتَّابِ وَابْنِ الْمَقْبُرِىِّ عنه(٨٩٣) وأخرجه نحوه عبد الرزاق عن شيخ من الأنصار . ٢/٢٨١
অর্থ: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমরা সেজদায় থাকাবস্থায় যদি তোমরা নামাযে শরীক হও তবে তোমরাও সেজদা করবে। সেটাকে কিছু গণ্য করবে না। যে ব্যক্তি রুকু পেল সে নামায (অর্থাৎ ঐ রাকাত ) পেল। আবূ দাউদ শরীফ, হাদীস নং ৮৯৩; মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক, ২/২৮১।
আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা. এর ফতোয়া:
عن أبي وائل : جاء رجل إلى عبد الله فقال: اقرأ خلف الإمام؟ فقال له عبد الله إن في الصلاة شغلا وسيكفيك ذلك الإمام
আবু ওয়াইল রহ. থেকে বর্ণিত, জনৈক ব্যক্তি আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা.কে জিজ্ঞেস করলেন, আমি কি ইমামের পেছনে কেরাত পড়বো? তিনি বললেন, নামাযে খুবই মগ্নতা আছে। কেরাত পড়ার জন্য ইমামই তোমার পক্ষে যথেষ্ট। মুসান্নাফে ইবনে আবী শায়বা (৩৭৮০), মুসান্নাফে আব্দুর রাযযাক (২৮০৩), তাহাবী (১৩০৭), তাবারানী কৃত আল আওসাত (৪০৪৯), মুজামে কাবীর (৯৩১১)
নাফে র. থেকে বর্ণিত:
أن عبد الله بن عمر كان إذا سئل هل يقرأ أحد خلف الإمام قال إذا صلى أحدكم خلف الإمام فحسبه قراءة الإمام وإذا صلى وحده فليقرأ قال وكان عبد الله بن عمر لا يقرأ خلف الإمام. موطا مالك صـ ٢٩
ইবনে উমর রা.কে যখন জিজ্ঞেস করা হতো, ইমামের পেছনে কুরআন পড়া যাবে কিনা? তিনি বলতেন, তোমাদের কেউ যখন ইমামের পেছনে নামায পড়ে তখন ইমামের পড়াই তার জন্য যথেষ্ট হয়। আর যখন একাকী পড়ে, তখন যেন নিজেই কেরাত পড়ে। নাফে বলেন, ইবনে উমর রা. ইমামের পেছনে কুরআন পড়তেন না। (মুয়াত্তা মালেক, পৃ২৯, (৪৩), আব্দুর রাযযাক (২৮১৪), মুসনাদে ইবনুল জাদ (১১৫০), তাহাবী (১৩১২, ১৩১৭) দারাকুতনী (১৫০৩), বায়হাকী (২৯০১, ২৯০৩)।
সরাসরি উত্তর দিবেন। অপ্রয়োজনীয় কথা বলে মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন না।
Ahole hadisdarira eahudider Dalal o mukhush Dari Muslim
আহলে হাদিস সব🙄😍সুরা আরাফ আয়াত নং২০৪,,,, واذا قرئ القران فاستمعوا له وانصت لعلكم ترحمون,,,,অতএব ইমামের কেরাত মুক্তাদির কেরাত হয়ে যাবে,,,ইমামের পিছনে সুরা ফাতেহা পরতে হবে না,,,,,
পাগল কাহিকার,,যে সলাতে সূরা ফাতিফা পড়লনা তার সলাত হলনা।
এই হাদিসের কি করবেন।
ইমাম যখন জোরে পড়বেন তখন শুনতে হবে,ইমাম যখন আস্তে আস্তে পড়বে তখন সুরা ফাতিহা পড়তে হবে।
সূরা আরাফ কোথায় নাযিল হয়েছিল??
আপনারা যারা হানাফী মাযহাব টা কে ধর্ম বানিয়ে নিয়েছেন তাদের কাছে আহলে হাদিস একটা বড় সমস্যা! যেমন সমস্যা ছিল আবুজেহেলের কাছে!
@@quranmajlishbdএটা কখনই পরিবর্তন হয় না পরবর্তীতে। পরিবর্তন হয়সে এমন কোন কথা কুরান হাদিস এ দেখি নাই।
আমার একটি প্রশ্ন যখন সালাতের ১/২ রাখাত বাদ যায় তখন ইমাম সালাম ফিরানোর পরে কি আল্লাহু আকবার বলে দাড়াবো নাকি এমনিই দাড়াবো?
আর ইমামের পেছনে কি শুধু সুরা ফাতিহা পড়বো নাকি সঙ্গে সুরাও মিলাবো?
এই ২টি বিশয় একটু ক্লিয়ার করে বললে উপকৃত হতাম। আশা করি এটা নিয়ে একটা ভিডিও দিবেন।
আপনার প্রথম প্রশ্নেন উঃ হলো আপনাকে আল্লাহু আকবার বলে দাঁড়াতে হবে ।
মনে রাখতে হবে , যেহেতু আপনার ১ ও ২ রাকাত নামায ছুটে গেছে সেহেতু সানা পাঠ করবেন , আউযুঃ বিসমিল্লাহিরঃ পড়ে , সূরা ফাতিহা পাঠ করে অন্য সূরা মিলাতে হবে ।
@@abedreza8532 তাহলে ইমামের পেছনে সুরা ফাতিহা পড়লে কি প্রথম ২রাকাতে সুরাও আমি নিজে মিলাবো নাকি শুধু সুরা ফাতিহা পড়বো?
Pasaw Kano fatnabaj
কুরআন আগে না হাদিস আগে??
আগে দেখেন কুরআন কি বলে??
আপনি বললে তো হবেনা।আমরা জানি দ্বিতীয় মত বেশি শক্তিশালী।ডক্টর খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যারও তাই বলেছেন।আর বড় কথা এখানে দুরবল শক্তিশালীর কিছু নাই।সবটাই ওলামায়ে দ্বীন সঠিক বলেছেন।সুতরাং যেকোনটা করলেই হবে।আপনারা বাংলাদেশের আহলে হাদীস নামধারীরা এসব দুরবল শক্তিশালী বের করেন।
মুকতাদির সুরা পড়া লাগবে না,,,,, কারন রাসুল্লাহ সা: বলেন ইমামের কেরাতটাই মুকতাদির কেরাত
@MD NAYEM MIAH আলবানীর সিলসিলা তে দেখেন।
সুজন ভাই আপনি যেই হাদিসটির
কথা বলসেন এর বিপরীতে অসংখ্য শক্ত দলিল আছে পড়ার পক্ষে, আপনি প্রকৃত ঈমানদার হলে সবকিছুই মানবেন
@MD NAYEM MIAH حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، وَابْنُ السَّرْحِ، قَالاَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ مَحْمُودِ بْنِ الرَّبِيعِ، عَنْ عُبَادَةَ بْنِ الصَّامِتِ، يَبْلُغُ بِهِ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " لاَ صَلاَةَ لِمَنْ لَمْ يَقْرَأْ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ فَصَاعِدًا " . قَالَ سُفْيَانُ لِمَنْ يُصَلِّي وَحْدَهُ .
@MD NAYEM MIAH উবাদা ইবনুস-সামিত (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। এই হাদিসের সনদ রাসূলুল্লাহ (ﷺ) পর্যন্ত পৌছেছে। তিনি বলেনঃ যে ব্যক্তি সূরা ফাতিহা এবং তার সাথে অতিরিক্ত কিছু পাঠ না করবে, তার নামায পূর্ণাঙ্গ হবে না।
রাবী বলেন, এই নির্দেশ কেবলমাত্র একাকী নামায পাঠকারীর বেলায় প্রযোজ্য।
@MD NAYEM MIAH আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেছেন
” وإذا قرئ القرآن فاستمعوا له وأنصتوا لعلكم ترحمون “
অর্থ: আর যখন কুরআন পড়া হয় তখন তা মনোযোগ দিয়ে শ্রবণ কর এবং চুপ থাক। যাতে তোমাদের প্রতি করুণা করা হয়।
ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল র. বলেছেন:
أجمع الناس على أن هذه الآية في الصلاة
অর্থাৎ এবিষয়ে সকলেই একমত যে, উক্ত আয়াত নামায সম্পর্কে নাযিল হয়েছে। (মাসাইলে আহমদ লি আবী দাউদ, পৃ. ৪৮)
সোজা কথা পড়ার দরকার নাই
আপনারা ফেৎনাবজ
আমাদের এখানে এরকম পাট কাটা ইমাম আছে। নামাজে তারাহুরো করে।
অবিশ্বাস্য হলেও সত্য! ইমাম গন ০২ রাকাতের পরের রাকাত গুলোতে সুরা ফাতেহা পড়ে না! ওনারা তুচ্চ তাচ্চিল্য করে বলে, এটা সুন্নত! না পড়লে নামাজ এর কোন সমস্যা হবে না। ওনারা ৩ তাজবিহ পর্যন্ত দাঁড়িয়ে থেকে রুকুতে চলে যায়!
আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝার তৌফিক দান করুক, আমিন
আমাদের এখানে দ্বিতীয় rakat এও যেনো মনে হয় পড়ে না এত দ্রুত রুকুতে যায়