মেয়েটি ইচ্ছেকৃত ভাবে লাইভ করেছিলো অথচ জানামতে ঐ মেয়েটির বাড়িতে হামলায় হয়নি৷ আর স্থানীয় পর্যায়ে যারা হামলা ও আগুন লাগিয়েছিলো তার সেগুলো করে স্থানীয় চাকমা সন্ত্রাসী গোষ্ঠী গুলো। যা পরবর্তীতে বাঙালি রা করেছে বলে প্রচার করে ঘটনা উসকানি দেয়। যা পরবর্তীতে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টির অবস্থা তৈরি হয়। গতকালকেও একজন মুমূর্ষু রোগীকে হাসপাতালে নেওয়ার সময় চাকমাদের সন্ত্রাসী গ্রুফ গুলো বাধা দিয়ে অতর্কিত গুলি চালাই সেনাবাহিনীর উপর। সেটা ফেইসবুকে এসে প্রচার করে ভিন্ন ভাবে। আর পাশের দেশের ভারতীয় মিডিয়া তো আছেই, তারা ভুল নিউজ ছাপিয়ে মূলত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উপর দায় চাপিয়ে দিতে চায়।
👺হিন্দুত্ববাদ_ভারতের মুসলিম বিদ্বেষীদের পক্ষে ছিলেন দেবদাস চক্রবর্তী👺 🤔ভারতের এজেন্ট অনুসারে করেছেন কাজ🤔১৯৭১ থেকে ১৯৭৫ হাসিনা চক্রবর্তী ছিলেন মুসলিম বিদ্বেষী, উনার পরকীয়া প্রেমিক মৃনাল কান্তি দাস এর কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতেন🤔 কওমি মাদ্রাসার আলেমদের উনি জঙ্গি বলে প্রচার করতেন, দেশ প্রেমিক আলেমদের কে উনি গুম করতেন😭 সাধারণ মুসলিমদের কে স্বাধীনতা বিরোধী বলে প্রচার করতেন😭 সবজায়গা ভারত পন্থি হিন্দুদের চাকুরী ও সুবিধা😭 অখণ্ড ভারত নির্মাণ কাজে ইসকন সক্রিয়😭 ভারতের খুশির জন্য সেনাবাহিনী কে দূর্বল করে রাখা😭😭😭😭😭
দেশটা আপনার আমার সবার,,,, দেশটা কে বাঁচান দয়া করে,,,, দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হলে আপনি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন আপনার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হবে,,, হয়তো বাকী জীবন ভিন্ন দেশের দয়া নিয়ে বেঁচে থাকতে হবে,,, এটা চরম লজ্জার
ওটা দেশ না পাগলা গারদ। মসজিদে মারামারি হচ্ছে। নিরপরাধ কে ভাত খাইয়ে পিটিয়ে মারা হচ্ছে। লুটপাট আর ধর্ষনের কথা বললাম না। পোস্টার দিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের মেয়ে অপহরণ হচ্ছে। এরকম দেশ থাকার থেকে না থাকা ভালো।
সারা বাংলাদেশ জুড়ে ৭৮× ৬৩=৪৯১৪ টি সেনাবাহিনীর ক্যাম্প স্হাপন করার জোড় দাবি জানাই ✊ পাহাড়ে সেনাবাহিনীর ক্যাম্প আছে থাকবে ঠিক একি ভাবে ৬৩ টি জেলায় ৪৯১৪ টি সেনা ক্যাম্প স্হাপনের জোড় দাবি জানাচ্ছি ✊
গুরুত্বপূর্ণ সভা হয়েছে, সব জাতিসত্তার দায়িত্বশীলরা এগিয়ে আসলে এবং প্রকৃত পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত করলে কাজ করা সহজ হবে। আমরা সবাই বাংলাদেশী এবং এই বাংলাদেশে সব ধর্মের,বর্ণের মানুষের শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করার অধিকার রয়েছে
বাংলার বুকে শান্তি আসুক সবাই মিলে মিশে যেকোনো অন্যায়ের প্রতিরোধ গড়ে তুলি প্রয়োজন হলে তীব্র প্রতিরোধ করার জন্য প্রস্তুত হয়ে থাকবো তবুও কোন অস্থিতিশীল পরিস্থিতির জন্য দ্বায়িদের ছাড় দেয়া হবে না
সারা বাংলাদেশ জুড়ে ৭৮× ৬৩=৪৯১৪ টি সেনাবাহিনীর ক্যাম্প স্হাপন করার জোড় দাবি জানাই ✊ পাহাড়ে সেনাবাহিনীর ক্যাম্প আছে থাকবে ঠিক একি ভাবে ৬৩ টি জেলায় ৪৯১৪ টি সেনা ক্যাম্প স্হাপনের জোড় দাবি জানাচ্ছি ✊
ঘটনা সত্য। পাহাড়ের বিভিন্ন এলাকার বাস্তব চিত্র চিত্রায়িত করেছেন। মাইনিমূখ ও বাঘাইহাট এলাকার অভিজ্ঞতা থেকে আমি এটি বিশ্বাস করি যে যা ঘটে তার থেকে নাটক বেশি হয়।
বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর কোথায় পাহাড়ের শান্তি ফিরে আনতে পারব না,বাংলাদেশের সেনবাহিনীর আরও ঝড়াছেন রক্ত। বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর হাতের মাষ্টার জবাব থাকে ন,দালা হিসাবে।
পার্বত্য অঞ্চলের সেনাবাহিনীর সর্বত্র অবস্থায় সব সময় থাকবে তাহলে শান্তি ফিরে আসবে এটা আমি কামনা করি আমি আশাবাদী শান্তি ফিরে আসতে হলে সেনাবাহিনী ওখানে থাকতে হবে
All these problems started by traitor Sheik Hasina. After Hasina gave ULFA freedom fighters to India. Bangladesh lost all the deterrence against India. Now India is playing all the games.
■ পার্বত্য চট্টগ্রামে ৩টি জেলায় ৬টি সেনানিবাস করার কথা রয়েছে বাংলাদেশ সরকারের। বর্তমানে ওই অঞ্চলে ৩টি সেনানিবাস রয়েছে। যথাক্রমে রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি এবং বান্দারবান। তবে রামু এবং চট্টগ্রাম সেনানিবাস থাকলেও তার কাজ একমাত্র বহিশত্রুর মোকাবেলা করা। সেক্ষেত্রে ওই অঞ্চলে নতুন ৩টি সেনানিবাস স্থাপন করা প্রয়োজন। চট্টগ্রামের ভৌগলিক বাস্তবতায় ঐ অঞ্চলে সেনাবাহিনীর শক্তিশালী অবস্থান থাকা অপরিহার্য। *** পাশাপাশি পার্বত্য শান্তিচুক্তি সংস্কার করে, পার্বত্য চট্টগ্রামে অন্তত ২০০+ সেনাবাহিনীর ক্যাম্প স্থাপন করতে হবে। আর এই সকল ক্যাম্পের সাপ্লাই চেইন ঠিক রাখতে কাজ করবে নিকটবর্তী সেনানিবাস। সুতরাং পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনানিবাস এর সংখ্যা ৬টি করা এখন সময়ের দাবি। ** পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনানিবাস নির্মাণ ব্যায় তুলনামূলক অনেক কম, ফলে জমি অধিগ্রহণ করে দ্রুত বাস্তবায়ন করা প্রয়োজন। সর্বোচ্চ ৩টি সেনানিবাস করতে ৩০০ মিলিয়ন ডলার লাগবে। #AlertBangladeshNationalSecurity #BeAwareBangladeshInEverySphere
সারা বাংলাদেশ জুড়ে ৭৮× ৬৩=৪৯১৪ টি সেনাবাহিনীর ক্যাম্প স্হাপন করার জোড় দাবি জানাই ✊ পাহাড়ে সেনাবাহিনীর ক্যাম্প আছে থাকবে ঠিক একি ভাবে ৬৩ টি জেলায় ৪৯১৪ টি সেনা ক্যাম্প স্হাপনের জোড় দাবি জানাচ্ছি ✊
ভাল মন্দ মিলিয়েই মানুষ, যেসব সন্ত্রাসী গুষ্ঠিরা অশান্তি করে আলাদা স্বাধীন করতে চায় তাদের নিশ্চিহ্ন করা হোক, সাধারন মানুষ যেন মিলেমিশে বসবাস করতে পারে। গোত্র বংশ ধর্ম ভিন্ন হলেও সবাই বাংলাদেশের নাগরিক।
সব অপরাধীদের বিচারের আওতায় না এনে কয়েকটি ক্রসফায়ার দেয়ার ব্যবস্থা করুন। দেখবেন সব ঠিক হয়ে যাবে। আমার কাছে তো মনে হয় বর্তমানে যে বিচার ব্যবস্থা চালু রয়েছে সেটা দুর্ধর্ষ অপরাধী কে বাঁচানোর একটা নিরাপদ জায়গা।
বিএনপি জামাত সকল দল নির্বিশেষে জাতীয় স্বার্থের রক্ষার্থে জীবন বাজি রেখে হলেও একতাবদ্ধ ভাবে আমাদের থাকতে হবে, প্রশাসন ভাইদের বলছি গোয়েন্দা নজরদারি বারান ভাই, পাহাড়ে অতিরিক্ত সেনা মোতায়ন করা হোক।
পাহাড়ে আমরা বিভিন্ন জাতি গোষ্ঠী বসবাস করছি। আমাদের ভাষা, ধর্ম আলাদা। এ নিয়ে জাতিগোষ্ঠী গুলোর মধ্যে আমাদের কোনো সমস্যা হয়না। এমনকি আদি বাঙ্গালিদের সাথেও আমাদের কোনো সমস্যা হয়না। সমস্যা হয় সেটলার বাঙ্গালীদের সাথে। যাদেরকে মানব ঢাল হিবেবে শাসকশ্রেণী পার্বত্যচট্টগ্রামে সংখ্যাললঘু জাতিগোষ্ঠী গুলোর বিরুদ্ধে ব্যবহার করছে। চুরি, ঢাকাতি, ধর্ষণ, পাহাড়িদের ভূমি দখল, দোকানপাট, বসতবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া এসব ঘটনা সেটলার দ্বারা সংঘটিত হচ্ছে। পাহাড়ে যেসব সেটলার আছে তাদের ভালো করে খোজ খবর নিয়ে দেখেন, দেখবেন তারা এক একটা বিভিন্ন মামলার আসামি। সমতলে থাকতে না পেরে পাহাড়ে গা ঢাকা দিয়ে আছে। পাহাড় তাদের নিরাপদ। কারণ পাহাড়ে সেনা প্রশাসন তাদের প্রশ্রয় দেয়। এযাবতকালে আপনি কি কোনোদিন শুনেছেন পাহাড়িরা বাঙ্গালিদের দোকানপাট-ঘর-বাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে? আপনি কি শুনেছেন পাহাড়ি ছেলে বাঙ্গালি মেয়েকে ধর্ষণ করেছে? কিন্তু সেটলার বাঙ্গালি দ্বারা এসব ঘটনা পাহাড়ে প্রতিনিয়ত হচ্ছে। এখন পাহাড়ে বসবাসরত জনগোষ্ঠী গুলো অস্তিত্ব হুমকির মূখে। অস্তিত্ব রক্ষার অধিকারের কথা বললে একশ্রেণী দেশদ্রোহী তকমা লাগিয়ে দিতে চেষ্ঠা করে। আমরাতো সব বাঙ্গালিদের পাহাড় ছাড়তে বলছিনা। শুধু যাদেরকে এখানে সেটেল করা হয়েছে তাদেরকে পূনর্বাসন করতে বলছি। পাহাড় থেকে সেটলার বাঙ্গালিদের নিজ জায়গায় ফিরিয়ে নিয়ে দেখেন, পাহাড় কত সুন্দর হয়।
সারা বাংলাদেশ জুড়ে ৭৮× ৬৩=৪৯১৪ টি সেনাবাহিনীর ক্যাম্প স্হাপন করার জোড় দাবি জানাই ✊ পাহাড়ে সেনাবাহিনীর ক্যাম্প আছে থাকবে ঠিক একি ভাবে ৬৩ টি জেলায় ৪৯১৪ টি সেনা ক্যাম্প স্হাপনের জোড় দাবি জানাচ্ছি ✊
ঐ মেয়ে টাকে গ্রেফতার করা হক যে লাইভে এসেছে ছিল ঐ মেয়ের কারনে এত বড় ক্ষয় খতি হয়েছে
মেয়েটি ইচ্ছেকৃত ভাবে লাইভ করেছিলো অথচ জানামতে ঐ মেয়েটির বাড়িতে হামলায় হয়নি৷ আর স্থানীয় পর্যায়ে যারা হামলা ও আগুন লাগিয়েছিলো তার সেগুলো করে স্থানীয় চাকমা সন্ত্রাসী গোষ্ঠী গুলো। যা পরবর্তীতে বাঙালি রা করেছে বলে প্রচার করে ঘটনা উসকানি দেয়। যা পরবর্তীতে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টির অবস্থা তৈরি হয়।
গতকালকেও একজন মুমূর্ষু রোগীকে হাসপাতালে নেওয়ার সময় চাকমাদের সন্ত্রাসী গ্রুফ গুলো বাধা দিয়ে অতর্কিত গুলি চালাই সেনাবাহিনীর উপর। সেটা ফেইসবুকে এসে প্রচার করে ভিন্ন ভাবে। আর পাশের দেশের ভারতীয় মিডিয়া তো আছেই, তারা ভুল নিউজ ছাপিয়ে মূলত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উপর দায় চাপিয়ে দিতে চায়।
ওরে ধরলে সব পরিষ্কার হয়ে যাবে।
হুম, অবশ্যই ধরতে হবে। তাহলে সব কিছু বের হয়ে যাবে।
ঐ মেয়েটাকে আইনের আওতায় এনে জিজ্ঞাসা করুন সব পরিষ্কার হয়ে যাবে
ঐ মেয়েটার লাইভ টা আমার কাছে অভিনয়ের মত লাগছিল।।
১৮ বছরের ওপরে সকল ছাত্র ছাত্রীদের সামরিক প্রশিক্ষণ দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি !
khankirpola
প্রথম এই ভাইয়ের প্রতিটি কথাটা যুক্তি যুক্ত
পাহাড়ে প্লান করে অশান্তি করতেছে ভারত
Indian is causing for your birth😂
৯৯.৯৯% বাংলাদেশী চায় পাহাড়ে সেনাবাহিনীর শক্ত অবস্থান থাকতে হবে, সেনাবাহিনীর ক্যাম্প পাহাড়ে বাড়াতে হবে।
সেনাবাহিনী সামনে রেখে যাতে অবাধ দখলদারি আর মেয়ে তুলে নিয়ে বিয়ে করা যায়
👺হিন্দুত্ববাদ_ভারতের মুসলিম বিদ্বেষীদের পক্ষে ছিলেন দেবদাস চক্রবর্তী👺
🤔ভারতের এজেন্ট অনুসারে করেছেন কাজ🤔১৯৭১ থেকে ১৯৭৫
হাসিনা চক্রবর্তী ছিলেন মুসলিম বিদ্বেষী, উনার পরকীয়া প্রেমিক মৃনাল কান্তি দাস এর কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতেন🤔 কওমি মাদ্রাসার আলেমদের উনি জঙ্গি বলে প্রচার করতেন, দেশ প্রেমিক আলেমদের কে উনি গুম করতেন😭
সাধারণ মুসলিমদের কে স্বাধীনতা বিরোধী বলে প্রচার করতেন😭 সবজায়গা ভারত পন্থি হিন্দুদের চাকুরী ও সুবিধা😭 অখণ্ড ভারত নির্মাণ কাজে ইসকন সক্রিয়😭
ভারতের খুশির জন্য সেনাবাহিনী কে দূর্বল করে রাখা😭😭😭😭😭
সেনা ক্যাম্প প্রত্যাহার করো
@@UkyalangMarmaমায়ানমারের আর্মি রোহিঙ্গা ভাইদের সাথে যেই ব্যবহার করেছে, তা তোদের সাথে করা উচিত।
হ্যাঁ ওটা আমি সমর্থন করছি
অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন করা হোক
পাহাড়ে সেনা ক্যাম্প বাড়ানো হোক নিরাপত্তার জন্য
সহমত
আমরা মানি না মানব না
সঠিক
যেভাবে আসে সেভাবে থাকতে চায়
দেশটা আপনার আমার সবার,,,, দেশটা কে বাঁচান দয়া করে,,,, দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হলে আপনি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন আপনার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হবে,,, হয়তো বাকী জীবন ভিন্ন দেশের দয়া নিয়ে বেঁচে থাকতে হবে,,, এটা চরম লজ্জার
ওটা দেশ না পাগলা গারদ। মসজিদে মারামারি হচ্ছে। নিরপরাধ কে ভাত খাইয়ে পিটিয়ে মারা হচ্ছে। লুটপাট আর ধর্ষনের কথা বললাম না। পোস্টার দিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের মেয়ে অপহরণ হচ্ছে। এরকম দেশ থাকার থেকে না থাকা ভালো।
সহমত
R88
আমাদের পাহাড়ি জনগন খুবই সন্তি প্রিয়।কিছু খারাপ সবজায়গায় ই আছে।
পাহাড়ে সেনা ক্যাম্প বাড়ানো হোক
দেশে যত চাঁদাবাজ স্বৈরাচারী ও দুর্নীতিবাজ তাদের সকলে যুক্ত আছে। তাদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। ইনশাআল্লাহ
হাসনাত আব্দুল্লাহ 🇧🇩
Ah sikkhito upodesh tha
পাহাড়ে আমার ও জায়গা কিনবো ❤️❤️✅
এই ঘটনায় ইন্ডিয়া জরিত রিপাবলিক বাংলা চ্যানেল প্রপাগান্ডা চালাচ্ছে, এজন্য আমাদের ছাত্রদের সামরিক প্রসিক্ষণের জন্য দাবি জানাচ্ছি।
এইটা (র) এর কাজ
100%raw and lig
একমত
এগুলা ভারতের চাল😡😡😡😡
Thut suor batcha ki boile tumi
Hhhh 😂 dut
@@BoyarDebbarma-lg5jt আলাদা করতে পারলে মুরগির গলা ঠিক থাকবে
@@MamunMd-u1p tur sona
@@MamunMd-u1p swi Mwswk Kutta guro
পার্বত্য অঞ্চল থেকে প্রত্যাহার করা ২৩৮ টি সেনাবাহিনীর ক্যাম্প পুনরায় স্থাপন করা হোক।
পাহাড়ে সেনাবাহিনী ছিলো, আছে এবং থাকবে, ইনশাআল্লাহ।।
তার সাথে হিল ভিডিপির অস্ত্র দেওয়া হোক
সারা বাংলাদেশ জুড়ে ৭৮× ৬৩=৪৯১৪ টি সেনাবাহিনীর ক্যাম্প স্হাপন করার জোড় দাবি জানাই ✊
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর ক্যাম্প আছে থাকবে ঠিক একি ভাবে ৬৩ টি জেলায় ৪৯১৪ টি সেনা ক্যাম্প স্হাপনের জোড় দাবি জানাচ্ছি ✊
@@TCBhai-v6v সহমত
@@TCBhai-v6vগ্রহণযোগ্য। We trust Bangladesh armed forces by heart.
পাহাড়িরা চেষ্টা করতেছে সেনাবাহিনীকে সরিয়ে ওরা ওখানে একটা দেশ গঠন করবে
পাহাড়িদের কথা শুনে ভালো লাগলো
গুরুত্বপূর্ণ সভা হয়েছে, সব জাতিসত্তার দায়িত্বশীলরা এগিয়ে আসলে এবং প্রকৃত পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত করলে কাজ করা সহজ হবে। আমরা সবাই বাংলাদেশী এবং এই বাংলাদেশে সব ধর্মের,বর্ণের মানুষের শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করার অধিকার রয়েছে
আরো বাড়ানো হুগ সেনা উপস্থিতি। আরো সেনা কেম্প চাই এটা এখন সকল বাংলাদেশের মানুষের প্রানের দাবী
আমরা কেউ আলাদা না, আমরা যদি সবাই বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী হইয় তাহলে এত সমস্যা হবে না।
আল্লাহ্ দেশে শান্তি ফিরিয়ে দিক।।
এদের প্রত্যেককে খুজে বের করে কঠোর শাস্তি দিতে হবে
আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ চক্রান্ত চলমান
ক্ষয়ক্ষতির সঠিক পরিমানের তথ্য নিন।ক্ষতি পুরণ দিন।
অগ্নি সংযোক এবং রুবেল ভাইয়ের হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এনে ফাঁসি দিন
আমাদের আদিবাসী যুবক তরতাজা প্রান হারিয়েছে ওনাদের জীবন পিরিয়ে দাও।
পাহাড়ি বাঙালী ভাইদের কথা গুলা শোনে খুবি ভালো লাগলো, তারা এটা বুঝেছে যে এটা ষড়যন্ত্র ছিলো।
ধন্যবাদ পাহাড়ি ভাইদের
সর্বপ্রথমে যারা আগুন লাগিয়েছে মূলত তারাই দোষী তাই তাদেরকেই আগে এরেস্ট করা হোক এবং আইনের আওতায় আনা হোক।
তার আগে যারা শিক্ষার্থীদের উওপর হামলা রকেছে,,তাদেরকে বিচার করা হক
যারা আগুন সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি।
অতিদ্রুত সেনাবাহিনী ক্যাম্প বাড়ানো হোক
বাংলার বুকে শান্তি আসুক
সবাই মিলে মিশে যেকোনো অন্যায়ের প্রতিরোধ গড়ে তুলি প্রয়োজন হলে তীব্র প্রতিরোধ করার জন্য প্রস্তুত হয়ে থাকবো তবুও কোন অস্থিতিশীল পরিস্থিতির জন্য দ্বায়িদের ছাড় দেয়া হবে না
বাহ,,,,,,,,,,,,,,,চমৎকার
সেনা কেমপ করা হোক
পাহাড়ি ভাই এবং বাঙালি ভাই দের কথা গুলো অসাধারণ, সবাই মিলে মিশে থাকতে চায়,, কিছু মাথামোটা মানুষের জন্য এমন হয়েছে,, আগে আমরা সবাই বাংলাদেশের নাগরিক,,,
যারা ষড়যন্ত্রের সাথে জড়িত তাদের কে নিখুঁত ভাবে সনাক্ত করে কঠোর ভাবে শাস্তি দেওয়া হোক, ষড়যন্ত্র কারীরা দেশের শত্রু।
খুবই সুন্দর বক্তব্য ❤
পাহাড়ে সেনাবাহিনীকে কঠোর হতে হবে দেশের সার্বভৌমত্ব রহ্মায়,, আমরা দেশবাসী আপনাদের সাথে এবং পাশে থাকবো ইনশাআল্লাহ।।
পাহাড় সেনাবাহিনী বাড়ানো হক সেনা ক্যাম্প প্রতিস্থাপন করা হক কারণ বড় ষড়যন্ত্র চলছে
সারা বাংলাদেশ জুড়ে ৭৮× ৬৩=৪৯১৪ টি সেনাবাহিনীর ক্যাম্প স্হাপন করার জোড় দাবি জানাই ✊
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর ক্যাম্প আছে থাকবে ঠিক একি ভাবে ৬৩ টি জেলায় ৪৯১৪ টি সেনা ক্যাম্প স্হাপনের জোড় দাবি জানাচ্ছি ✊
আর্মিদের হেলমেটে ক্যামেরা লাগান তখন সুবিধামত প্রমান রাখতে পারবেন।
ঐ এলাকায় নেট ওয়াক সম্পুর্ন বন্ধ করা হোক। পাহাড়ি এলাকায় আজিবন এর জন্য মোবাইল নেট বন্ধ করে রাখাইন করে রাখা হোক।
প্রশাসন বাড়ানো হোক
নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা উচিত
ঘটনা সত্য। পাহাড়ের বিভিন্ন এলাকার বাস্তব চিত্র চিত্রায়িত করেছেন। মাইনিমূখ ও বাঘাইহাট এলাকার অভিজ্ঞতা থেকে আমি এটি বিশ্বাস করি যে যা ঘটে তার থেকে নাটক বেশি হয়।
এতো কথা কেন ওখানে সেনা কেম তাকবে ৩০০ কেম চায় আমরা কুনু পাহারি বলবেনা ওআদিবাসি বলবেনা সবায় আমরা বাংলাদেশী
শান্ত করা,রাখা, উস্কানি বন্ধ করা, কিছু ষড়যন্ত্র আছে,বহু পূর্ব থেকে চলছে। গোলা পানিতে মাছ শিকার, এদেশের কুঐতিহ্য। ধন্যবাদ।
এখানে আমাদের আরো নতুন নতুন সেনা ক্যাম্প গঠন করা হোক যেহেতু উগ্রবাদীরা কোনরকম এখানে বাসা বাঁধতে না পারে
এই ভাই সুন্দর করে বুঝিয়ে বলছেন
সেনাবাহিনীর কেম করা জরুরী
রাইট
বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর কোথায় পাহাড়ের শান্তি ফিরে আনতে পারব না,বাংলাদেশের সেনবাহিনীর আরও ঝড়াছেন রক্ত। বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর হাতের মাষ্টার জবাব থাকে ন,দালা হিসাবে।
Thanks to media tell the truth
আরো সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হোক।
পাহাড়ের সেনাবাহিনীর অতীতের ক্যাম্প গুলো পুনরায় স্থাপন করা হওক
এই নাটক সংখ্যালঘু নাটক
দুনিয়া আধুনিক হয়ে গেচে খবরের চিত্র কতো ভালো বাহিরের দেশের আর এইদেশে খবর করে আওয়াজের সমস্যা 😡😡
মাঝেমধ্যে স্পিকার কেন Mute হয়? ৮.০৭ থেকে আর..
পার্বত্য অঞ্চলের সেনাবাহিনীর সর্বত্র অবস্থায় সব সময় থাকবে তাহলে শান্তি ফিরে আসবে এটা আমি কামনা করি আমি আশাবাদী শান্তি ফিরে আসতে হলে সেনাবাহিনী ওখানে থাকতে হবে
Our india is good
সঠিক তথ্য উভয় পক্ষের আলোচনায় উঠে এসেছে।
গুজবকারীদের কঠিন শাস্তি হতে হবে। এদের চিহ্নিত করে গ্রেফতার করতে হবে
একজন উপদেষ্টা কিছুদিন আগে ওই অঞ্চলে গিয়েছিল মিটিং করতে এবং গোপন মিটিং করেছে অচেনা লোকদের সাথে সেই ব্যাপারেও একটা ইনভেস্টিগেশন করতে পারেন।
বাংলাদেশ এর সেনারা এখনো কঠিন হয়ে উঠেনা কেনো
পাহাড়ের সাঁড়াশি অভিযান দেওয়া উচিত
All these problems started by traitor Sheik Hasina. After Hasina gave ULFA freedom fighters to India. Bangladesh lost all the deterrence against India. Now India is playing all the games.
Right 👍
এক ভাই বলেছে তিনজনের কথা তারা পরাজিত শক্তির দুসর তাদেরকে গ্রেফতার করা হওক।
পাহাড়ের মানুষেরা অতি ভদ্র ও ভাল মানুষ। উসকানিদাতাদের ধরা হোক।
ভালো মানুষ বলেই তো ১ বছর আগে এক বাঙালি বন্ধুকে মেরে মাংস টুকরো টুকরো করে খাইছে
সব সেটেলার দের নিয়ে কিছের শান্তি ফেরানোর মত বিনিময় সভা
চোখের ছানি পড়েছে মনে হয়
গুড
■ পার্বত্য চট্টগ্রামে ৩টি জেলায় ৬টি সেনানিবাস করার কথা রয়েছে বাংলাদেশ সরকারের। বর্তমানে ওই অঞ্চলে ৩টি সেনানিবাস রয়েছে। যথাক্রমে রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি এবং বান্দারবান। তবে রামু এবং চট্টগ্রাম সেনানিবাস থাকলেও তার কাজ একমাত্র বহিশত্রুর মোকাবেলা করা। সেক্ষেত্রে ওই অঞ্চলে নতুন ৩টি সেনানিবাস স্থাপন করা প্রয়োজন। চট্টগ্রামের ভৌগলিক বাস্তবতায় ঐ অঞ্চলে সেনাবাহিনীর শক্তিশালী অবস্থান থাকা অপরিহার্য।
*** পাশাপাশি পার্বত্য শান্তিচুক্তি সংস্কার করে, পার্বত্য চট্টগ্রামে অন্তত ২০০+ সেনাবাহিনীর ক্যাম্প স্থাপন করতে হবে। আর এই সকল ক্যাম্পের সাপ্লাই চেইন ঠিক রাখতে কাজ করবে নিকটবর্তী সেনানিবাস। সুতরাং পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনানিবাস এর সংখ্যা ৬টি করা এখন সময়ের দাবি।
** পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনানিবাস নির্মাণ ব্যায় তুলনামূলক অনেক কম, ফলে জমি অধিগ্রহণ করে দ্রুত বাস্তবায়ন করা প্রয়োজন। সর্বোচ্চ ৩টি সেনানিবাস করতে ৩০০ মিলিয়ন ডলার লাগবে।
#AlertBangladeshNationalSecurity
#BeAwareBangladeshInEverySphere
পাহাড়ে সেনাবাহিনীকে কঠোর হতে হবে। বাঙালি হোক পাহাড়ি হোক কাউকে ছাড় দেওয়া যাবে না
অতি দ্রুত ক্যাম্প বাড়ানো দরকার
উস্কানি দেওয়া পরাশক্তিদের আইনের আওতায় এনে ডিম থেরাপি দেওয়া হোক
সারা বাংলাদেশ জুড়ে ৭৮× ৬৩=৪৯১৪ টি সেনাবাহিনীর ক্যাম্প স্হাপন করার জোড় দাবি জানাই ✊
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর ক্যাম্প আছে থাকবে ঠিক একি ভাবে ৬৩ টি জেলায় ৪৯১৪ টি সেনা ক্যাম্প স্হাপনের জোড় দাবি জানাচ্ছি ✊
প্রতিটা অপকর্মের জন্য ইস্কুল কলেজে ছাত্রদেরকে প্রতিবাদ করার অনুমতি দেয়া হোক ইস্কুল কলেজে ছাত্রদেরকে রাজনীতি থেকে অবসর দেয়া হোক
সেনাবাহিনীকে অসংখ্য ধন্যবাদ বাংলাদেশ জনগণ সঠিক সময় সঠিক পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য আপনাদের প্রতি দোয়া রইল আল্লাহ আপনাদের সহায় হোক
আমরা বাংলাদেশের মানুষ সবাই ভাই আমরা কোন ধরনের অশান্তি চাইনা আমরা সবাই মিলেমিশে থাকতে চাই যারা দেশকে অশান্ত করতে চাই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে
Raw and ছাত্রলীগ
পাহাড়ের সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর জন্য সেনাবাহিনীর ক্যাম্প আরো বাড়ানো দরকার..
দারুন বলেছেন
ভাল মন্দ মিলিয়েই মানুষ, যেসব সন্ত্রাসী গুষ্ঠিরা অশান্তি করে আলাদা স্বাধীন করতে চায় তাদের নিশ্চিহ্ন করা হোক, সাধারন মানুষ যেন মিলেমিশে বসবাস করতে পারে। গোত্র বংশ ধর্ম ভিন্ন হলেও সবাই বাংলাদেশের নাগরিক।
পার্বত্য এলাকার কেমিস্ট্রি জেনে ব্যবস্হা নিতে হবে।
ভাই আপনার কথা আমি বুঝলাম না। বাঙালি এবং নন বাঙালি বলতে কি বুঝায়? ওরা কি বাংলাদেশী না? নাকি ওদের দেশ আলাদা?
পাহাড়ে সেনাবাহিনী আরো বাড়ানো হোক।
সব অপরাধীদের বিচারের আওতায় না এনে কয়েকটি ক্রসফায়ার দেয়ার ব্যবস্থা করুন। দেখবেন সব ঠিক হয়ে যাবে। আমার কাছে তো মনে হয় বর্তমানে যে বিচার ব্যবস্থা চালু রয়েছে সেটা দুর্ধর্ষ অপরাধী কে বাঁচানোর একটা নিরাপদ জায়গা।
প্রতিটি দোষি কে আইনের আওতায় আনা হোক।
দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সেনা কাম্প বারানো উচিত। এর বিকল্প নাই। বিশেষ নজরদারি তে আনা উচিত।
যারা বিশৃঙ্খলার বেশ বপন করেছে তাদেরকে চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনার আহ্বান জানাচ্ছি ধন্যবাদ সবাইকে
কথা বলার আগে স্যার স্যার আর কত স্যার বলা লোক নিয়ে পাহাড় এ শান্তি ফিরাবেন
বিএনপি জামাত সকল দল নির্বিশেষে জাতীয় স্বার্থের রক্ষার্থে জীবন বাজি রেখে হলেও একতাবদ্ধ ভাবে আমাদের থাকতে হবে, প্রশাসন ভাইদের বলছি গোয়েন্দা নজরদারি বারান ভাই, পাহাড়ে অতিরিক্ত সেনা মোতায়ন করা হোক।
সেনাবাহিনীর অবিজুগ কেন দিতেছ সেনাবাহিনী না তকলে অসানতি তাকবে তাই সেনাবাহিনী জরুরি দরকার
যে মানুষ গুলো মারা গেছে
আর যারা তাদের হত্যা করেছে তাদের কঠোর শাস্তির আওতায় আনতে হবে।তাদের কারণে পাহাড়ে চরম ক্ষতি হয়েছে।
দের কে নিয়ে ইন্ডিয়া প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে চট্টগ্রামকে আলাদা করার জন্য
আরো বেশি আর্মি বিজিবি পুলিশ মোতায়েন করা হোক পাহাড়ে
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যেখানে সারাবিশ্বে শান্তিরক্ষী মিশনে কাজ করে পাহাড়ি অঞ্চলে সেনাবাহিনী দেখতে কাদের গা জ্বলে এটা জবাবদিহিতা করা উচিত
পার্বত্য অঞ্চলের অস্ত্রধারী নিয়ে কি কারো মুখে কোনো কথা ফুটেনি এদের কে কথা বলার জন্য কে পাঠিয়েছে।
সেনাবাহিনী বাড়িয়ে, সকল প্রকার অস্র উদ্ধার করেন।
পাহাড়ি যে ভাই বোনেরা আছেন সবাই মুসলিম ধর্ম গ্রহন করো
পাহাড়ে আমরা বিভিন্ন জাতি গোষ্ঠী বসবাস করছি। আমাদের ভাষা, ধর্ম আলাদা। এ নিয়ে জাতিগোষ্ঠী গুলোর মধ্যে আমাদের কোনো সমস্যা হয়না। এমনকি আদি বাঙ্গালিদের সাথেও আমাদের কোনো সমস্যা হয়না। সমস্যা হয় সেটলার বাঙ্গালীদের সাথে। যাদেরকে মানব ঢাল হিবেবে শাসকশ্রেণী পার্বত্যচট্টগ্রামে সংখ্যাললঘু জাতিগোষ্ঠী গুলোর বিরুদ্ধে ব্যবহার করছে।
চুরি, ঢাকাতি, ধর্ষণ, পাহাড়িদের ভূমি দখল, দোকানপাট, বসতবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া এসব ঘটনা সেটলার দ্বারা সংঘটিত হচ্ছে। পাহাড়ে যেসব সেটলার আছে তাদের ভালো করে খোজ খবর নিয়ে দেখেন, দেখবেন তারা এক একটা বিভিন্ন মামলার আসামি। সমতলে থাকতে না পেরে পাহাড়ে গা ঢাকা দিয়ে আছে। পাহাড় তাদের নিরাপদ। কারণ পাহাড়ে সেনা প্রশাসন তাদের প্রশ্রয় দেয়।
এযাবতকালে আপনি কি কোনোদিন শুনেছেন পাহাড়িরা বাঙ্গালিদের দোকানপাট-ঘর-বাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে? আপনি কি শুনেছেন পাহাড়ি ছেলে বাঙ্গালি মেয়েকে ধর্ষণ করেছে? কিন্তু সেটলার বাঙ্গালি দ্বারা এসব ঘটনা পাহাড়ে প্রতিনিয়ত হচ্ছে।
এখন পাহাড়ে বসবাসরত জনগোষ্ঠী গুলো অস্তিত্ব হুমকির মূখে। অস্তিত্ব রক্ষার অধিকারের কথা বললে একশ্রেণী দেশদ্রোহী তকমা লাগিয়ে দিতে চেষ্ঠা করে।
আমরাতো সব বাঙ্গালিদের পাহাড় ছাড়তে বলছিনা। শুধু যাদেরকে এখানে সেটেল করা হয়েছে তাদেরকে পূনর্বাসন করতে বলছি। পাহাড় থেকে সেটলার বাঙ্গালিদের নিজ জায়গায় ফিরিয়ে নিয়ে দেখেন, পাহাড় কত সুন্দর হয়।
সেনাবাহিনীর উপস্থিতি ভাড়ানো দরকার
পাহাড়ে সেনা কেম্প বাড়ানো হক
সারা বাংলাদেশ জুড়ে ৭৮× ৬৩=৪৯১৪ টি সেনাবাহিনীর ক্যাম্প স্হাপন করার জোড় দাবি জানাই ✊
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর ক্যাম্প আছে থাকবে ঠিক একি ভাবে ৬৩ টি জেলায় ৪৯১৪ টি সেনা ক্যাম্প স্হাপনের জোড় দাবি জানাচ্ছি ✊