হযরত আবু তালিব (আঃ) মুমীন কি না.?? By Maulana Muhammad Waliullah Quaderi
ฝัง
- เผยแพร่เมื่อ 8 ก.ย. 2024
- 𝙸𝚜 𝚝𝚑𝚎 𝚙𝚊𝚝𝚎𝚛𝚗𝚊𝚕 𝚞𝚗𝚌𝚕𝚎 𝚘𝚏 𝚝𝚑𝚎 𝙷𝚘𝚕𝚢 𝙿𝚛𝚘𝚙𝚑𝚎𝚝 (𝚙𝚋𝚞𝚑), 𝙷𝚒𝚜 𝙷𝚘𝚕𝚒𝚗𝚎𝚜𝚜 𝙰𝚋𝚞 𝚃𝚊𝚕𝚎𝚋 𝚊 (𝚏𝚊𝚒𝚝𝚑𝚏𝚞𝚕) 𝙼𝚞𝚜𝚕𝚒𝚖 ?
★হযরত আবু তালিব (আঃ) মুমীন কি না.??
★রসুলুল্লাহ (সঃ) এঁর চাচাজান হযরত আবু তালিব মুমিন কি না.?
*হযরত আবু তালিব উরফে খাজা আলে ইমরান আলায়হিস সালাম নিঃসন্দেহে মুমীন ও জান্নাতী!!
বিস্তারিত ওয়াজঃ- • মুমিনে কুরাইশ হযরত আবু...
আমার নিজস্ব TH-cam Channel এখনাে যাঁরা Subscribe করেন নি অতি শ্রীঘই Subscribe করুন।।..
Subscribe করার পর বেল বাটনে চাঁপ দিন, এতে আমার দেওয়া পূর্বের সকল ওয়াজ সহ নতুন সকল ওয়াজের Live Telecast এর লিংকের নােটিফিকেশন আপনার কাছে চলে যাবে ইনশাআল্লাহ ।
#Maulana_Waliullah_Quaderi_Wazz
#Moulana_Oliullah_Quaderi_Wazz
#Maulana_Oliullah_Quaderi
#Waliullah_Quaderi
#Waliullah_Wazz
#Oliullah_Qaderi
#মওলানা_ওয়ালীউল্লাহ্_ক্বাদেরী_ওয়াজ
#অলিউল্লাহ_কাদেরী
#মেদেনীপুর_দরবার
#আঞ্জুমান_ই_ক্বাদেরীয়া
#Plz_Subscriber_My_Channel
#চ্যানেলটি_সাবস্ক্রাইব_করুন
Maulana Waliullah Quaderi Wazz.
Moulana Oliullah Quaderi Wazz.
Maulana Oliullah Quaderi.
Waliullah Quaderi.
Waliullah Wazz.
Oliullah Qaderi.
মওলানা ওয়ালীউল্লাহ্ ক্বাদেরী ওয়াজ.
অলিউল্লাহ কাদেরী.
মেদেনীপুর দরবার.
আঞ্জুমান ই ক্বাদেরীয়া.
Plz Subscriber My Channel.
চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন.
হক মাওলা আলী (আঃ)
অতি উত্তম আলোচনা। শুকরিয়া।
😂😂
মাশাআল্লাহ মওলানা সাহেব
মাশাআল্লাহ্ মাওলানা সাহেব
হক কথা বলেছেন হুজুর।মাশাআল্লাহ।
ইয়া রাসুল আল্লাহ্ ইয়া হাবিব আল্লাহ্ ইয়া পাক পানজাতন
Amin
মাশাআল্লাহ
সোবহানআল্লাহ।আলহামদুলিল্লাহ। অনেক কিছু শিখলাম।
Ki shikhlen Koran birodghi Kotha مَا كَانَ لِلنَّبِيِّ وَالَّذِينَ آمَنُوا أَن يَسْتَغْفِرُوا لِلْمُشْرِكِينَ وَلَوْ كَانُوا أُولِي قُرْبَىٰ مِن بَعْدِ مَا تَبَيَّنَ لَهُمْ أَنَّهُمْ أَصْحَابُ الْجَحِيمِ ﴿١١٣﴾ وَمَا كَانَ اسْتِغْفَارُ إِبْرَاهِيمَ لِأَبِيهِ إِلَّا عَن مَّوْعِدَةٍ وَعَدَهَا إِيَّاهُ فَلَمَّا تَبَيَّنَ لَهُ أَنَّهُ عَدُوٌّ لِّلَّـهِ تَبَرَّأَ مِنْهُ ۚ إِنَّ إِبْرَاهِيمَ لَأَوَّاهٌ حَلِيمٌ ﴿١١٤﴾
১১৩. শরিককারীরা মহাপাপী। ওদের নিবাস জাহান্নাম। একথা সুস্পষ্টভাবে বোঝার পর নিকটাত্মীয় শরিককারীদের জন্যে ক্ষমাপ্রার্থনা করা নবী বা কোনো বিশ্বাসীর জন্যে শোভন নয়। ১১৪. প্রতিশ্রুতি পালনের উদ্দেশ্যে ইব্রাহিম তার পিতার জন্যে ক্ষমাপ্রার্থনা করেছিল কিন্তু যখন সে সুস্পষ্ট বুঝল যে, তার পিতা আল্লাহর দুশমন, তখন ইব্রাহিম পিতার সাথে সম্পর্কচ্ছেদ করল। যদিও ইব্রাহিমের অন্তর ছিল কোমল ও সংবেদনশীল।
مَا كَانَ لِلنَّبِيِّ وَالَّذِينَ آمَنُوا أَن يَسْتَغْفِرُوا لِلْمُشْرِكِينَ وَلَوْ كَانُوا أُولِي قُرْبَىٰ مِن بَعْدِ مَا تَبَيَّنَ لَهُمْ أَنَّهُمْ أَصْحَابُ الْجَحِيمِ ﴿١١٣﴾ وَمَا كَانَ اسْتِغْفَارُ إِبْرَاهِيمَ لِأَبِيهِ إِلَّا عَن مَّوْعِدَةٍ وَعَدَهَا إِيَّاهُ فَلَمَّا تَبَيَّنَ لَهُ أَنَّهُ عَدُوٌّ لِّلَّـهِ تَبَرَّأَ مِنْهُ ۚ إِنَّ إِبْرَاهِيمَ لَأَوَّاهٌ حَلِيمٌ ﴿١١٤﴾
১১৩. শরিককারীরা মহাপাপী। ওদের নিবাস জাহান্নাম। একথা সুস্পষ্টভাবে বোঝার পর নিকটাত্মীয় শরিককারীদের জন্যে ক্ষমাপ্রার্থনা করা নবী বা কোনো বিশ্বাসীর জন্যে শোভন নয়। ১১৪. প্রতিশ্রুতি পালনের উদ্দেশ্যে ইব্রাহিম তার পিতার জন্যে ক্ষমাপ্রার্থনা করেছিল কিন্তু যখন সে সুস্পষ্ট বুঝল যে, তার পিতা আল্লাহর দুশমন, তখন ইব্রাহিম পিতার সাথে সম্পর্কচ্ছেদ করল। যদিও ইব্রাহিমের অন্তর ছিল কোমল ও সংবেদনশীল।
কি শিখলেন ভাই এই সব ভন্ড মওলানা থেকে দূরে থাকেন।
সহীহ মুসলিম 39 হাদীস দেখুন ,তাছাড়া তিরমিজি শরীফ এ অনেক হাদীস আছে যেখানে পরিষ্কার আবু তালেব জাহানামি।
সহীহ মুসলিম 39
সা‘ঈদ ইবনুল মুসাইয়্যাব থেকে তাঁর পিতা থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, যখন আবূ তালিবের মৃত্যুর সময় ঘনিয়ে আসল রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তার কাছে গেলেন এবং সেখানে তিনি আবূ জাহ্ল ও ‘আবদুল্লাহ ইবনু উমাইয়্যাহ্ ইবনু মুগীরাহকে উপস্থিত দেখতে পেলেন। রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) (আবূ তালিবকে লক্ষ্য করে) বললেন, হে আমার চাচা! আপনি ‘লা-ইলা-হা ইল্লাল্ল-হ’ কথাটি বলুন। এর দ্বারাই আমি আল্লাহর কাছে আপনার জন্য সাক্ষ্য দেব। তখন আবূ জাহল ও ‘আবদুল্লাহ ইবনু আবূ উমাইয়্যাহ্ বলে ওঠলো, হে আবূ তালিব! তুমি কি ‘আবদুল মুত্তালিবের মিল্লাত (দীন) থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে? (অর্থাৎ সে দ্বীন পরিত্যাগ করবে?) এদিকে রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বার বার তাঁর কথাটি পেশ করতে থাকলেন। আবূ তালিব শেষ পর্যন্ত যে কথা বললেন তা হলো, তিনি ‘আবদুল মুত্তালিবের মিল্লাতের উপরই অবিচল থাকবেন এবং সঙ্গে সঙ্গে তিনি “লা- ইলা-হা ইল্লাল্ল-হ” বলতে অস্বীকৃতি জানালেন। এতে রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, আল্লাহর শপথ! যতক্ষণ আমাকে নিষেধ না করা হয় আমি আপনার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকবো। এ প্রসঙ্গে সুমহান আল্লাহ এ আয়াত নাযিল করলেন, “নবী এবং ঈমানদারদের পক্ষে মুশরিকদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা শোভা পায় না, যদিও তারা (মুশরিকরা) নিকটাত্মীয় হয়। কেননা তারা যে জাহান্নামী হবে এটা সুস্পষ্ট হয়ে গেছে”-[২৬] (সূরাহ আত্ তাওবাহ্ ৯ : ১১৩) । আবূ তালিবের প্রসঙ্গে আল্লাহ তা’আলা রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বললেন, “হে নবী! নিশ্চয়ই হিদায়াত আপনার হাতে নয় যে, যাকে আপনি চাইবেন হিদায়াত করতে পারবেন। বরং আল্লাহ যাকে চান তাকে হিদায়াত দান করেন, আর কে হিদায়াতপ্রাপ্ত হবে তিনিই বেশি জানেন”-[২৭] (সূরাহ আল কাসাস ২৮ : ৫৬) । (ই.ফা. ৩৯; ই.সে. ৪০)
ফুটনোটঃ
[২৬] আল্লাহর নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর চাচা আবূ তালিব যখন মরণাপন্ন তখন রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তার নিকট যান, সে সময় আবূ জাহ্ল ও ‘আবদুল্লাহ বিন উমাইয়্যাহ্ উপস্থিত ছিলেন। রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাকে ‘লা- ইলা-হা ইল্লাল্ল-হ’ বলতে বলেন, তখন আবূ জাহ্ল বাধা দিল।
[২৭] রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর চাচা কাফির হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। তার পরেও বললেন, আমি আপনার জন্য আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করব, যতক্ষণ আল্লাহ নিষেধ না করবেন। আল্লাহ নিষেধাজ্ঞা প্রদান করেন মুশরিকদের জন্য ইসতিগফার করা যাবে না। আরও জানা গেল, প্রকৃত হিদায়াতের মালিক আল্লাহ তা‘আলা, রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নন।
সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৩৯
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Mashallah maulana shaheb❤️❤️❤️❤️❤️
Massallah,,,, you are great as well as your speech.
Ya Ali ya Hussain
Ya Ali Al madad
সোভান আললা।
🌹🌹🌹🌹🌹
eha rasul allaha labbaek eha Habib allaha labbaek eha pak pangaton labbaek eha mawla Ali ra, labbaek eha ahalay bait labbaek amakay map korun amar poti doyha korun amakay kobul korun amin,
Yeah abu talib as
Mashallaha khub bhalo kintu....first apnar khotha sleep up hoe giyeche... Abutalib (as) er upor...
❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
100 100% jannati
আমি আসাম পাঠান হুজুরের মোবাইল নামবার পাওয়া যাবে?
Facebook আইডি দেন আপনার
مَا كَانَ لِلنَّبِيِّ وَالَّذِينَ آمَنُوا أَن يَسْتَغْفِرُوا لِلْمُشْرِكِينَ وَلَوْ كَانُوا أُولِي قُرْبَىٰ مِن بَعْدِ مَا تَبَيَّنَ لَهُمْ أَنَّهُمْ أَصْحَابُ الْجَحِيمِ ﴿١١٣﴾ وَمَا كَانَ اسْتِغْفَارُ إِبْرَاهِيمَ لِأَبِيهِ إِلَّا عَن مَّوْعِدَةٍ وَعَدَهَا إِيَّاهُ فَلَمَّا تَبَيَّنَ لَهُ أَنَّهُ عَدُوٌّ لِّلَّـهِ تَبَرَّأَ مِنْهُ ۚ إِنَّ إِبْرَاهِيمَ لَأَوَّاهٌ حَلِيمٌ ﴿١١٤﴾
১১৩. শরিককারীরা মহাপাপী। ওদের নিবাস জাহান্নাম। একথা সুস্পষ্টভাবে বোঝার পর নিকটাত্মীয় শরিককারীদের জন্যে ক্ষমাপ্রার্থনা করা নবী বা কোনো বিশ্বাসীর জন্যে শোভন নয়। ১১৪. প্রতিশ্রুতি পালনের উদ্দেশ্যে ইব্রাহিম তার পিতার জন্যে ক্ষমাপ্রার্থনা করেছিল কিন্তু যখন সে সুস্পষ্ট বুঝল যে, তার পিতা আল্লাহর দুশমন, তখন ইব্রাহিম পিতার সাথে সম্পর্কচ্ছেদ করল। যদিও ইব্রাহিমের অন্তর ছিল কোমল ও সংবেদনশীল।
وَإِذْ قَالَ إِبْرَاهِيمُ لِأَبِيهِ آزَرَ أَتَتَّخِذُ أَصْنَامًا آلِهَةً ۖ إِنِّي أَرَاكَ وَقَوْمَكَ فِي ضَلَالٍ مُّبِينٍ ﴿٧٤﴾
৭৪. স্মরণ করো! ইব্রাহিম যখন তার পিতা আজরকে বলেছিল, ‘আপনি কি মূর্তিকে উপাস্যরূপে গ্রহণ করেছেন? আমি তো আপনাকে ও আপনার সম্প্রদায়কে সুস্পষ্ট বিভ্রান্তিতে নিমজ্জিত দেখছি।’(সুরা-আনআম)
Sura mariyam 41-47 ayat valo kore porun diye bolun azar Ibrahim alaisallam er bap na chacha chili?
সুফি বাদের জয় হোক
Toy abo jahel
@ Simon tui aged ar jaroj pola
Toy.murko.ondo
Sumon.toy.munafac
পুরাই পাগল !!
@ navil tui pagul for gusti pagul
@@KamalHossain-ry7xy বাংলা পড়তে জানিস তো পড়। এই সব ভন্ড মওলানা থেকে দূরে থাক। সহীহ মুসলিম হাদীস নম্বর 39
সা‘ঈদ ইবনুল মুসাইয়্যাব থেকে তাঁর পিতা থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, যখন আবূ তালিবের মৃত্যুর সময় ঘনিয়ে আসল রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তার কাছে গেলেন এবং সেখানে তিনি আবূ জাহ্ল ও ‘আবদুল্লাহ ইবনু উমাইয়্যাহ্ ইবনু মুগীরাহকে উপস্থিত দেখতে পেলেন। রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) (আবূ তালিবকে লক্ষ্য করে) বললেন, হে আমার চাচা! আপনি ‘লা-ইলা-হা ইল্লাল্ল-হ’ কথাটি বলুন। এর দ্বারাই আমি আল্লাহর কাছে আপনার জন্য সাক্ষ্য দেব। তখন আবূ জাহল ও ‘আবদুল্লাহ ইবনু আবূ উমাইয়্যাহ্ বলে ওঠলো, হে আবূ তালিব! তুমি কি ‘আবদুল মুত্তালিবের মিল্লাত (দীন) থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে? (অর্থাৎ সে দ্বীন পরিত্যাগ করবে?) এদিকে রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বার বার তাঁর কথাটি পেশ করতে থাকলেন। আবূ তালিব শেষ পর্যন্ত যে কথা বললেন তা হলো, তিনি ‘আবদুল মুত্তালিবের মিল্লাতের উপরই অবিচল থাকবেন এবং সঙ্গে সঙ্গে তিনি “লা- ইলা-হা ইল্লাল্ল-হ” বলতে অস্বীকৃতি জানালেন। এতে রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, আল্লাহর শপথ! যতক্ষণ আমাকে নিষেধ না করা হয় আমি আপনার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকবো। এ প্রসঙ্গে সুমহান আল্লাহ এ আয়াত নাযিল করলেন, “নবী এবং ঈমানদারদের পক্ষে মুশরিকদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা শোভা পায় না, যদিও তারা (মুশরিকরা) নিকটাত্মীয় হয়। কেননা তারা যে জাহান্নামী হবে এটা সুস্পষ্ট হয়ে গেছে”-[২৬] (সূরাহ আত্ তাওবাহ্ ৯ : ১১৩) । আবূ তালিবের প্রসঙ্গে আল্লাহ তা’আলা রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বললেন, “হে নবী! নিশ্চয়ই হিদায়াত আপনার হাতে নয় যে, যাকে আপনি চাইবেন হিদায়াত করতে পারবেন। বরং আল্লাহ যাকে চান তাকে হিদায়াত দান করেন, আর কে হিদায়াতপ্রাপ্ত হবে তিনিই বেশি জানেন”-[২৭] (সূরাহ আল কাসাস ২৮ : ৫৬) । (ই.ফা. ৩৯; ই.সে. ৪০)
ফুটনোটঃ
[২৬] আল্লাহর নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর চাচা আবূ তালিব যখন মরণাপন্ন তখন রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তার নিকট যান, সে সময় আবূ জাহ্ল ও ‘আবদুল্লাহ বিন উমাইয়্যাহ্ উপস্থিত ছিলেন। রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তাকে ‘লা- ইলা-হা ইল্লাল্ল-হ’ বলতে বলেন, তখন আবূ জাহ্ল বাধা দিল।
[২৭] রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর চাচা কাফির হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। তার পরেও বললেন, আমি আপনার জন্য আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করব, যতক্ষণ আল্লাহ নিষেধ না করবেন। আল্লাহ নিষেধাজ্ঞা প্রদান করেন মুশরিকদের জন্য ইসতিগফার করা যাবে না। আরও জানা গেল, প্রকৃত হিদায়াতের মালিক আল্লাহ তা‘আলা, রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নন।
সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৩৯
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Amra rousal ar pagle tomr moto monafik na
Nabil.toy.ondo.munafàc
Vat bokchen, tarikh er kitab keno, sohi hadis ar pobitra koran theke reference din
Soytan
Ota to tomi naji
Amin
মাশাআল্লাহ