@@m-ralimi0786 আল্লামা সফিউর রহমান মুবারকপুরী রহঃআলাইহের লিখা আর রাহীকুল মাখতুম। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জীবনী। যা মক্কা থেকে প্রথম পুরস্কার প্রাপ্ত। ওতে লিখা আছে ।যে মক্কা থেকে ইয়াসরিব যা মদিনার পুরানো নাম। অর্থাৎ মদিনা থেকে মক্কা আসার পথে মাঝা মাঝি যায়গায় আব ওয়াবা নামক স্থানে নবী পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর এবং মাতা আমিনার ।র ওজা মুবারক আছে। অত এব ঐ জায়গাতে ইন্তেকাল হয়। এটায় জানি। প্রয়োজন হলে ঐ কিতাবের 82 নাম্বার পাতা খুলে দেখে নিবেন। ধন্যবাদ।
@sharifahmedbarbhuiya4959 সাহিহ হাদিস দ্বারা প্রমানিত- আনাস (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, জনৈক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর নিকটে আরয করল, হে আল্লাহর রাসূল! আমার পিতা কোথায়? রাসূল (ছাঃ) বললেন, তোমার পিতা জাহান্নামে। একথা শ্রবণ করে লোকটি দুঃখিত হয়ে ফিরে যাচ্ছিল, তখন রাসূল (ছাঃ) তাকে সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য বললেন, আমার পিতা এবং তোমার পিতা উভয়েই জাহান্নামী (মুসলিম হা/২০৩; আবুদাঊদ হা/৩৯৪৯; ছহীহাহ হা/২৫৯২)। একবার রাসূল (ছাঃ) মা আমেনার কবর দেখতে গেলেন। তখন তিনি নিজেও কাঁদলেন এবং তাঁর সাথীগণও কাঁদলেন। অতঃপর তিনি বললেন, আমি আমার প্রতিপালকের নিকট মায়ের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করার অনুমতি চেয়েছিলাম; কিন্তু তিনি আমাকে অনুমতি দেননি। অতঃপর তাঁর কবর যিয়ারতের অনুমতি চাইলে তিনি অনুমতি দেন। অতএব তোমরা কবর যিয়ারত কর। কেননা তা মৃত্যুকে স্মরণ করিয়ে দেয়’ (মুসলিম হা/৯৭৬; মিশকাত হা/১৭৬৩ ‘কবর’ যিয়ারত’ অনুচ্ছেদ)। উপরোল্লিখিত হাদীছদ্বয় থেকে বুঝা যায় যে, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর পিতা-মাতা জান্নাতী হবেন না। কোরআন এসেছিল ১৪০০ বছর পূর্বে কিন্তু ইসলাম সৃষ্টির প্রথম থেকেই ছিল, আছে এবং ক্বিয়ামত পর্যন্ত থাকবে। আর রাসুলাল্লাহ (সাঃ) ইব্রাহীম(আঃ) এর বংশধর, এর মানে রাসুলাল্লাহ (সাঃ) ইসলাম ধর্মের বংশ থেকে আসছেন। অর্থাৎ তখন মক্কার জমিনে শুধুমাত্র তারাই ইসলামের পথে অটল ছিলেন কিন্তু বেশিরভাগ কুরাইশিরা মূর্তিপূজা করতো একারণেই রাসুলাল্লাহ (সাঃ) কে দুনিয়াতে পাঠানো হয়েছিল। নাবীর জন্ম হওয়ার আগে পিতা মারা যান এবং ৬ বছর বয়শে মাতা মারা যান, তখন নবিজি রাসুল হননি আর দাওয়াত শুরু করেননি তাই নবিজির পিতামিতা মুশরিক অবস্থায় মারা যান। আর নবিজি তাদেরকে কখনো জীবিত করে মুসলিম করেননি। এ বিষয়ে আবুদাঊদের আরবী ভাষ্যকার শামসুল হক আযীমাবাদী বলেন, কোন কোন বিদ্বান রাসূল (ছাঃ)-এর পিতা-মাতাকে জীবিতকরণ, ঈমান আনয়ন ও নাজাত প্রাপ্তি সম্পর্কে কিছু দলীল পেশ করার চেষ্টা করেছেন, যার অধিকাংশই মুহাদ্দিছ ওলামায়ে কেরামের নিকটে মিথ্যা ও জাল এবং বাকীগুলি খুবই দুর্বল (আওনুল মা‘বূদ ১২/৩২৪, হা/৪৭১৮-এর আলোচনা)। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়াত দান করুন।
Assalamun alyikum brother , you should spend your time by delivering quranic messages because your historic message will be changed by being time. Pls don’t spend time. Thanks
@@m-ralimi0786 Do you have any Islamic knowledge? You are saying to check Wikipedia, is Wikipedia an authentic source of Islam? Do you know who wrote that Wikipedia? what kind of rubbish are you talking about? Go to the Islamic Scholars to seek authentic knowledge of Islam and not mislead people with false stories without the authentic evidence of the Qur'an and Sahih Hadith. Otherwise, in Akhirah, you will be considered to practice innovation and spread false stories to the people.
@@ferdousrezvi6353 সাহিহ হাদিস দ্বারা প্রমানিত- আনাস (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, জনৈক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর নিকটে আরয করল, হে আল্লাহর রাসূল! আমার পিতা কোথায়? রাসূল (ছাঃ) বললেন, তোমার পিতা জাহান্নামে। একথা শ্রবণ করে লোকটি দুঃখিত হয়ে ফিরে যাচ্ছিল, তখন রাসূল (ছাঃ) তাকে সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য বললেন, আমার পিতা এবং তোমার পিতা উভয়েই জাহান্নামী (মুসলিম হা/২০৩; আবুদাঊদ হা/৩৯৪৯; ছহীহাহ হা/২৫৯২)। একবার রাসূল (ছাঃ) মা আমেনার কবর দেখতে গেলেন। তখন তিনি নিজেও কাঁদলেন এবং তাঁর সাথীগণও কাঁদলেন। অতঃপর তিনি বললেন, আমি আমার প্রতিপালকের নিকট মায়ের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করার অনুমতি চেয়েছিলাম; কিন্তু তিনি আমাকে অনুমতি দেননি। অতঃপর তাঁর কবর যিয়ারতের অনুমতি চাইলে তিনি অনুমতি দেন। অতএব তোমরা কবর যিয়ারত কর। কেননা তা মৃত্যুকে স্মরণ করিয়ে দেয়’ (মুসলিম হা/৯৭৬; মিশকাত হা/১৭৬৩ ‘কবর’ যিয়ারত’ অনুচ্ছেদ)। উপরোল্লিখিত হাদীছদ্বয় থেকে বুঝা যায় যে, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর পিতা-মাতা জান্নাতী হবেন না। কোরআন এসেছিল ১৪০০ বছর পূর্বে কিন্তু ইসলাম সৃষ্টির প্রথম থেকেই ছিল, আছে এবং ক্বিয়ামত পর্যন্ত থাকবে। আর রাসুলাল্লাহ (সাঃ) ইব্রাহীম(আঃ) এর বংশধর, এর মানে রাসুলাল্লাহ (সাঃ) ইসলাম ধর্মের বংশ থেকে আসছেন। অর্থাৎ তখন মক্কার জমিনে শুধুমাত্র তারাই ইসলামের পথে অটল ছিলেন কিন্তু বেশিরভাগ কুরাইশিরা মূর্তিপূজা করতো একারণেই রাসুলাল্লাহ (সাঃ) কে দুনিয়াতে পাঠানো হয়েছিল। নাবীর জন্ম হওয়ার আগে পিতা মারা যান এবং ৬ বছর বয়শে মাতা মারা যান, তখন নবিজি রাসুল হননি আর দাওয়াত শুরু করেননি তাই নবিজির পিতামিতা মুশরিক অবস্থায় মারা যান। আর নবিজি তাদেরকে কখনো জীবিত করে মুসলিম করেননি। এ বিষয়ে আবুদাঊদের আরবী ভাষ্যকার শামসুল হক আযীমাবাদী বলেন, কোন কোন বিদ্বান রাসূল (ছাঃ)-এর পিতা-মাতাকে জীবিতকরণ, ঈমান আনয়ন ও নাজাত প্রাপ্তি সম্পর্কে কিছু দলীল পেশ করার চেষ্টা করেছেন, যার অধিকাংশই মুহাদ্দিছ ওলামায়ে কেরামের নিকটে মিথ্যা ও জাল এবং বাকীগুলি খুবই দুর্বল (আওনুল মা‘বূদ ১২/৩২৪, হা/৪৭১৮-এর আলোচনা)। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়াত দান করুন।
@@m-ralimi0786 সাহিহ হাদিস দ্বারা প্রমানিত- আনাস (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, জনৈক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর নিকটে আরয করল, হে আল্লাহর রাসূল! আমার পিতা কোথায়? রাসূল (ছাঃ) বললেন, তোমার পিতা জাহান্নামে। একথা শ্রবণ করে লোকটি দুঃখিত হয়ে ফিরে যাচ্ছিল, তখন রাসূল (ছাঃ) তাকে সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য বললেন, আমার পিতা এবং তোমার পিতা উভয়েই জাহান্নামী (মুসলিম হা/২০৩; আবুদাঊদ হা/৩৯৪৯; ছহীহাহ হা/২৫৯২)। একবার রাসূল (ছাঃ) মা আমেনার কবর দেখতে গেলেন। তখন তিনি নিজেও কাঁদলেন এবং তাঁর সাথীগণও কাঁদলেন। অতঃপর তিনি বললেন, আমি আমার প্রতিপালকের নিকট মায়ের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করার অনুমতি চেয়েছিলাম; কিন্তু তিনি আমাকে অনুমতি দেননি। অতঃপর তাঁর কবর যিয়ারতের অনুমতি চাইলে তিনি অনুমতি দেন। অতএব তোমরা কবর যিয়ারত কর। কেননা তা মৃত্যুকে স্মরণ করিয়ে দেয়’ (মুসলিম হা/৯৭৬; মিশকাত হা/১৭৬৩ ‘কবর’ যিয়ারত’ অনুচ্ছেদ)। উপরোল্লিখিত হাদীছদ্বয় থেকে বুঝা যায় যে, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর পিতা-মাতা জান্নাতী হবেন না। কোরআন এসেছিল ১৪০০ বছর পূর্বে কিন্তু ইসলাম সৃষ্টির প্রথম থেকেই ছিল, আছে এবং ক্বিয়ামত পর্যন্ত থাকবে। আর রাসুলাল্লাহ (সাঃ) ইব্রাহীম(আঃ) এর বংশধর, এর মানে রাসুলাল্লাহ (সাঃ) ইসলাম ধর্মের বংশ থেকে আসছেন। অর্থাৎ তখন মক্কার জমিনে শুধুমাত্র তারাই ইসলামের পথে অটল ছিলেন কিন্তু বেশিরভাগ কুরাইশিরা মূর্তিপূজা করতো একারণেই রাসুলাল্লাহ (সাঃ) কে দুনিয়াতে পাঠানো হয়েছিল। নাবীর জন্ম হওয়ার আগে পিতা মারা যান এবং ৬ বছর বয়শে মাতা মারা যান, তখন নবিজি রাসুল হননি আর দাওয়াত শুরু করেননি তাই নবিজির পিতামিতা মুশরিক অবস্থায় মারা যান। আর নবিজি তাদেরকে কখনো জীবিত করে মুসলিম করেননি। এ বিষয়ে আবুদাঊদের আরবী ভাষ্যকার শামসুল হক আযীমাবাদী বলেন, কোন কোন বিদ্বান রাসূল (ছাঃ)-এর পিতা-মাতাকে জীবিতকরণ, ঈমান আনয়ন ও নাজাত প্রাপ্তি সম্পর্কে কিছু দলীল পেশ করার চেষ্টা করেছেন, যার অধিকাংশই মুহাদ্দিছ ওলামায়ে কেরামের নিকটে মিথ্যা ও জাল এবং বাকীগুলি খুবই দুর্বল (আওনুল মা‘বূদ ১২/৩২৪, হা/৪৭১৮-এর আলোচনা)। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়াত দান করুন।
আবুল হাসানাত ভাই। তায়েফে রাসুলুল্লাহ সাঃ এর দুধ মাতার বাড়ি ছিল। সেই হিসাবে তায়েফে রাসুলুল্লাহ সাঃ এর এক প্রকার নানা বাড়ি ছিল। কিন্তু আসল নানা বাড়ি মদীনায়ে মনোয়ারায় ছিল। আলহাজ্ব হাফিজ মাওলানা নুরুললাহ চৌধুরী, নবীগঞ্জ উপজেলা হবিগঞ্জ জেলা থেকে দেখছি এবং শুনছি।
![F.HERO Ft. JSPKK x ลำไย ไหทองคำ x M-PEE - ไม่สนิทบิดหมด (Thai Riders Anthem) [Official MV]](http://i.ytimg.com/vi/kPJZ0UihBfk/mqdefault.jpg)
জানি আপনারা সবাই কমেন্ট করতে আসবেন তাই সবাইকে কালেমার দাওয়াত দিয়ে রাখলাম কালিমা তাইয়্যেবা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ
😊😊😊😊
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
Allah Amin Mashallah I love Allah Amin Mashallah I love 💕💕💕
❤ সুবহানআল্লাহ ❤
আমি হয়তো মরে যাবও কবর বাসী হয়ে যাবও তবে😢লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মদুর রাসূল {সাঃ}❤
সুবহানাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আপনি হেফাজত করুন সকল ধরনের ফেতনা থেকে বাচিয়ে রাখুন আমীন ছুম্মা আমীন
সুবাহানআল্লাহ
সবাই বলি আলহামদুলিল্লাহ ❤❤❤❤❤
❤ SubhanAllah.
সোবাহান আল্লাহ সোবহান আল্লাহ সোবহান আল্লাহ আমিন
😊
সুবাহানাল্লাহ আল্লাহ আপনি মহান আমিন আমিন আমিন
Soba hana Allah
SubahanAllah
Shubanallah
Allah hu akbar ya Rashulullah
Amin Amin Amin
Subhanallah
আমিন
সুবহানাল্লাহ
আমিন আমিন আমিন মাশাল্লাহ সোবাহান আল্লাহ
❤ALHAMDOOLILLA❤
Amin.
Amin
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার কাবিরা
Amen
Hi
আর কোনোদিন ভুলেও এইসব থামনেল দিবেন না
❤
Alhamduillah
ভাই আপনি এত বানানো কথা কোথাথেকে পেলেন?
আল্লাহকে ভয় করো। মিথ্যাকে ত্যাগ করো।
Thanks
তায়েফে কার নানার বাড়ি ছিল?
@m-ralimi0786 তায়েফ মদিনার কাছে না মক্কার কাছে?
এরকম কোনো ইতিহাস আছে বলে জানিনা। আপনি কোথায় পেয়েছেন ভাই।
গুগলে সার্চ করেন সম্পুর্ণ তথ্য পেয়ে যাবেন
Abdullah ibn Abd al-Muttalib
এটা লিখে সার্চ করলে তিনার উইকি পিডিয়া তে পেয়ে যাবেন
আল্লাহ তুমি রহমান রহমতের মালিক
@@m-ralimi0786 আল্লামা সফিউর রহমান মুবারকপুরী রহঃআলাইহের লিখা আর রাহীকুল মাখতুম। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর জীবনী। যা মক্কা থেকে প্রথম পুরস্কার প্রাপ্ত। ওতে লিখা আছে ।যে মক্কা থেকে ইয়াসরিব যা মদিনার পুরানো নাম। অর্থাৎ মদিনা থেকে মক্কা আসার পথে মাঝা মাঝি যায়গায় আব ওয়াবা নামক স্থানে নবী পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর এবং মাতা আমিনার ।র ওজা মুবারক আছে। অত এব ঐ জায়গাতে ইন্তেকাল হয়। এটায় জানি। প্রয়োজন হলে ঐ কিতাবের 82 নাম্বার পাতা খুলে দেখে নিবেন। ধন্যবাদ।
Ajgubi golpo.. Er mane ki ? It does not mean anything
ইমান কোন নবীর উপর এনে ছিল?
হযরত আব্দুল্লাহ রাঃ কে? উনি কি মুসলিম ছিলেন? তাকে তো আপনি সাহাবী বানায় দিলেন
S.A.W.
Mother and father of Muhammad ( pbuh) became Muslims after their deaths in the hand of the prophet (sw).
@sharifahmedbarbhuiya4959 সাহিহ হাদিস দ্বারা প্রমানিত-
আনাস (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, জনৈক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর নিকটে আরয করল, হে আল্লাহর রাসূল! আমার পিতা কোথায়? রাসূল (ছাঃ) বললেন, তোমার পিতা জাহান্নামে। একথা শ্রবণ করে লোকটি দুঃখিত হয়ে ফিরে যাচ্ছিল, তখন রাসূল (ছাঃ) তাকে সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য বললেন, আমার পিতা এবং তোমার পিতা উভয়েই জাহান্নামী (মুসলিম হা/২০৩; আবুদাঊদ হা/৩৯৪৯; ছহীহাহ হা/২৫৯২)।
একবার রাসূল (ছাঃ) মা আমেনার কবর দেখতে গেলেন। তখন তিনি নিজেও কাঁদলেন এবং তাঁর সাথীগণও কাঁদলেন। অতঃপর তিনি বললেন, আমি আমার প্রতিপালকের নিকট মায়ের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করার অনুমতি চেয়েছিলাম; কিন্তু তিনি আমাকে অনুমতি দেননি। অতঃপর তাঁর কবর যিয়ারতের অনুমতি চাইলে তিনি অনুমতি দেন। অতএব তোমরা কবর যিয়ারত কর। কেননা তা মৃত্যুকে স্মরণ করিয়ে দেয়’ (মুসলিম হা/৯৭৬; মিশকাত হা/১৭৬৩ ‘কবর’ যিয়ারত’ অনুচ্ছেদ)। উপরোল্লিখিত হাদীছদ্বয় থেকে বুঝা যায় যে, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর পিতা-মাতা জান্নাতী হবেন না।
কোরআন এসেছিল ১৪০০ বছর পূর্বে কিন্তু ইসলাম সৃষ্টির প্রথম থেকেই ছিল, আছে এবং ক্বিয়ামত পর্যন্ত থাকবে।
আর রাসুলাল্লাহ (সাঃ) ইব্রাহীম(আঃ) এর বংশধর, এর মানে রাসুলাল্লাহ (সাঃ) ইসলাম ধর্মের বংশ থেকে আসছেন।
অর্থাৎ তখন মক্কার জমিনে শুধুমাত্র তারাই ইসলামের পথে অটল ছিলেন কিন্তু বেশিরভাগ কুরাইশিরা মূর্তিপূজা করতো একারণেই রাসুলাল্লাহ (সাঃ) কে দুনিয়াতে পাঠানো হয়েছিল। নাবীর জন্ম হওয়ার আগে পিতা মারা যান এবং ৬ বছর বয়শে মাতা মারা যান, তখন নবিজি রাসুল হননি আর দাওয়াত শুরু করেননি তাই নবিজির পিতামিতা মুশরিক অবস্থায় মারা যান। আর নবিজি তাদেরকে কখনো জীবিত করে মুসলিম করেননি।
এ বিষয়ে আবুদাঊদের আরবী ভাষ্যকার শামসুল হক আযীমাবাদী বলেন, কোন কোন বিদ্বান রাসূল (ছাঃ)-এর পিতা-মাতাকে জীবিতকরণ, ঈমান আনয়ন ও নাজাত প্রাপ্তি সম্পর্কে কিছু দলীল পেশ করার চেষ্টা করেছেন, যার অধিকাংশই মুহাদ্দিছ ওলামায়ে কেরামের নিকটে মিথ্যা ও জাল এবং বাকীগুলি খুবই দুর্বল (আওনুল মা‘বূদ ১২/৩২৪, হা/৪৭১৮-এর আলোচনা)।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়াত দান করুন।
ভুয়া খবর
Assalamun alyikum brother , you should spend your time by delivering quranic messages because your historic message will be changed by being time. Pls don’t spend time. Thanks
This history collect from where
Check wikipidia of hazrat Abdullah ibn abudul mutallib
@@m-ralimi0786 Do you have any Islamic knowledge? You are saying to check Wikipedia, is Wikipedia an authentic source of Islam? Do you know who wrote that Wikipedia? what kind of rubbish are you talking about? Go to the Islamic Scholars to seek authentic knowledge of Islam and not mislead people with false stories without the authentic evidence of the Qur'an and Sahih Hadith. Otherwise, in Akhirah, you will be considered to practice innovation and spread false stories to the people.
Fake
সম্পূর্ণ মিথ্যা ভিডিও
আব্দুল্লাহ এর নামের পর রাজিয়াল্লাহু আনহু বলা জলন্ত কুফরী। বাবা মা দাদা আব্দুল মুত্তালিব, চাচা 4:37 আবুতালেব সবাই মুশরিক ছিলেন।
হাওয়ালা দেন যে নবি সাঃ এর বাবা মা মুশরিক ছিলেন
আর না হলে শরীয়তের দৃষ্টিতে কিন্তু আপনি মুশরিক হয়ে যাবেন
যে কোনো সিরাতুন নবী পড়বেন। নবীর (সাঃ)পিতা পৌত্তলিক ছিলেন জানতে পারবেন। আসলে নামগুলো মুসলিম বলে অনেকেই এই ভুল করে।@@m-ralimi0786
আব্দুল্লাহ নামের পরে রাজিয়াল্লাহ আনহু বলা ঈমান | কুফরী যে বলবে সে নিজেই কাফের কাফের কাফের
@@ferdousrezvi6353 সাহিহ হাদিস দ্বারা প্রমানিত-
আনাস (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, জনৈক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর নিকটে আরয করল, হে আল্লাহর রাসূল! আমার পিতা কোথায়? রাসূল (ছাঃ) বললেন, তোমার পিতা জাহান্নামে। একথা শ্রবণ করে লোকটি দুঃখিত হয়ে ফিরে যাচ্ছিল, তখন রাসূল (ছাঃ) তাকে সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য বললেন, আমার পিতা এবং তোমার পিতা উভয়েই জাহান্নামী (মুসলিম হা/২০৩; আবুদাঊদ হা/৩৯৪৯; ছহীহাহ হা/২৫৯২)।
একবার রাসূল (ছাঃ) মা আমেনার কবর দেখতে গেলেন। তখন তিনি নিজেও কাঁদলেন এবং তাঁর সাথীগণও কাঁদলেন। অতঃপর তিনি বললেন, আমি আমার প্রতিপালকের নিকট মায়ের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করার অনুমতি চেয়েছিলাম; কিন্তু তিনি আমাকে অনুমতি দেননি। অতঃপর তাঁর কবর যিয়ারতের অনুমতি চাইলে তিনি অনুমতি দেন। অতএব তোমরা কবর যিয়ারত কর। কেননা তা মৃত্যুকে স্মরণ করিয়ে দেয়’ (মুসলিম হা/৯৭৬; মিশকাত হা/১৭৬৩ ‘কবর’ যিয়ারত’ অনুচ্ছেদ)। উপরোল্লিখিত হাদীছদ্বয় থেকে বুঝা যায় যে, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর পিতা-মাতা জান্নাতী হবেন না।
কোরআন এসেছিল ১৪০০ বছর পূর্বে কিন্তু ইসলাম সৃষ্টির প্রথম থেকেই ছিল, আছে এবং ক্বিয়ামত পর্যন্ত থাকবে।
আর রাসুলাল্লাহ (সাঃ) ইব্রাহীম(আঃ) এর বংশধর, এর মানে রাসুলাল্লাহ (সাঃ) ইসলাম ধর্মের বংশ থেকে আসছেন।
অর্থাৎ তখন মক্কার জমিনে শুধুমাত্র তারাই ইসলামের পথে অটল ছিলেন কিন্তু বেশিরভাগ কুরাইশিরা মূর্তিপূজা করতো একারণেই রাসুলাল্লাহ (সাঃ) কে দুনিয়াতে পাঠানো হয়েছিল। নাবীর জন্ম হওয়ার আগে পিতা মারা যান এবং ৬ বছর বয়শে মাতা মারা যান, তখন নবিজি রাসুল হননি আর দাওয়াত শুরু করেননি তাই নবিজির পিতামিতা মুশরিক অবস্থায় মারা যান। আর নবিজি তাদেরকে কখনো জীবিত করে মুসলিম করেননি।
এ বিষয়ে আবুদাঊদের আরবী ভাষ্যকার শামসুল হক আযীমাবাদী বলেন, কোন কোন বিদ্বান রাসূল (ছাঃ)-এর পিতা-মাতাকে জীবিতকরণ, ঈমান আনয়ন ও নাজাত প্রাপ্তি সম্পর্কে কিছু দলীল পেশ করার চেষ্টা করেছেন, যার অধিকাংশই মুহাদ্দিছ ওলামায়ে কেরামের নিকটে মিথ্যা ও জাল এবং বাকীগুলি খুবই দুর্বল (আওনুল মা‘বূদ ১২/৩২৪, হা/৪৭১৮-এর আলোচনা)।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়াত দান করুন।
@@m-ralimi0786 সাহিহ হাদিস দ্বারা প্রমানিত-
আনাস (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, জনৈক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর নিকটে আরয করল, হে আল্লাহর রাসূল! আমার পিতা কোথায়? রাসূল (ছাঃ) বললেন, তোমার পিতা জাহান্নামে। একথা শ্রবণ করে লোকটি দুঃখিত হয়ে ফিরে যাচ্ছিল, তখন রাসূল (ছাঃ) তাকে সান্ত্বনা দেওয়ার জন্য বললেন, আমার পিতা এবং তোমার পিতা উভয়েই জাহান্নামী (মুসলিম হা/২০৩; আবুদাঊদ হা/৩৯৪৯; ছহীহাহ হা/২৫৯২)।
একবার রাসূল (ছাঃ) মা আমেনার কবর দেখতে গেলেন। তখন তিনি নিজেও কাঁদলেন এবং তাঁর সাথীগণও কাঁদলেন। অতঃপর তিনি বললেন, আমি আমার প্রতিপালকের নিকট মায়ের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করার অনুমতি চেয়েছিলাম; কিন্তু তিনি আমাকে অনুমতি দেননি। অতঃপর তাঁর কবর যিয়ারতের অনুমতি চাইলে তিনি অনুমতি দেন। অতএব তোমরা কবর যিয়ারত কর। কেননা তা মৃত্যুকে স্মরণ করিয়ে দেয়’ (মুসলিম হা/৯৭৬; মিশকাত হা/১৭৬৩ ‘কবর’ যিয়ারত’ অনুচ্ছেদ)। উপরোল্লিখিত হাদীছদ্বয় থেকে বুঝা যায় যে, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর পিতা-মাতা জান্নাতী হবেন না।
কোরআন এসেছিল ১৪০০ বছর পূর্বে কিন্তু ইসলাম সৃষ্টির প্রথম থেকেই ছিল, আছে এবং ক্বিয়ামত পর্যন্ত থাকবে।
আর রাসুলাল্লাহ (সাঃ) ইব্রাহীম(আঃ) এর বংশধর, এর মানে রাসুলাল্লাহ (সাঃ) ইসলাম ধর্মের বংশ থেকে আসছেন।
অর্থাৎ তখন মক্কার জমিনে শুধুমাত্র তারাই ইসলামের পথে অটল ছিলেন কিন্তু বেশিরভাগ কুরাইশিরা মূর্তিপূজা করতো একারণেই রাসুলাল্লাহ (সাঃ) কে দুনিয়াতে পাঠানো হয়েছিল। নাবীর জন্ম হওয়ার আগে পিতা মারা যান এবং ৬ বছর বয়শে মাতা মারা যান, তখন নবিজি রাসুল হননি আর দাওয়াত শুরু করেননি তাই নবিজির পিতামিতা মুশরিক অবস্থায় মারা যান। আর নবিজি তাদেরকে কখনো জীবিত করে মুসলিম করেননি।
এ বিষয়ে আবুদাঊদের আরবী ভাষ্যকার শামসুল হক আযীমাবাদী বলেন, কোন কোন বিদ্বান রাসূল (ছাঃ)-এর পিতা-মাতাকে জীবিতকরণ, ঈমান আনয়ন ও নাজাত প্রাপ্তি সম্পর্কে কিছু দলীল পেশ করার চেষ্টা করেছেন, যার অধিকাংশই মুহাদ্দিছ ওলামায়ে কেরামের নিকটে মিথ্যা ও জাল এবং বাকীগুলি খুবই দুর্বল (আওনুল মা‘বূদ ১২/৩২৪, হা/৪৭১৮-এর আলোচনা)।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়াত দান করুন।
Satto dalil din ta Na halle jele dokano habe
یہ واقیہ تم کو کہان سی ملا
গুগলে সার্চ করেন সম্পুর্ণ তথ্য পেয়ে যাবেন
Abdullah ibn Abd al-Muttalib
এটা লিখে সার্চ করলে তিনার উইকি পিডিয়া তে পেয়ে যাবেন
Biadb. Mittok
এই প্রথম এ ঘটনা জানতে পারলাম। এর কোন সত্যি দলিল আছে কি? যদি থাকে নাম উল্লেখ করুন।
গুগলে সার্চ করেন সম্পুর্ণ তথ্য পেয়ে যাবেন
Abdullah ibn Abd al-Muttalib
এটা লিখে সার্চ করলে তিনার উইকি পিডিয়া তে পেয়ে যাবেন
আবুল হাসানাত ভাই। তায়েফে রাসুলুল্লাহ সাঃ এর দুধ মাতার বাড়ি ছিল। সেই হিসাবে তায়েফে রাসুলুল্লাহ সাঃ এর এক প্রকার নানা বাড়ি ছিল। কিন্তু আসল নানা বাড়ি মদীনায়ে মনোয়ারায় ছিল। আলহাজ্ব
হাফিজ মাওলানা নুরুললাহ চৌধুরী, নবীগঞ্জ উপজেলা হবিগঞ্জ জেলা থেকে দেখছি এবং শুনছি।
Faltu video. Narrative without authentic proof.
Alhamdulillah
সুবাহানাল্লাহ
Amin
Alhamdulillah
Amin
সুবহানাল্লাহ