তাই ? তওবাতুন্নছুহা করুন । উনি যদি তার এই বক্তব্য গুলোর বিষয়ে তওবাতুন্নছুহা না করেন তাহলে ??? এই ব্যাক্তির কি আর ঈমান সাথে আছে । মু'মিন , মুত্তাক্বীন, মুহছিন , না হয় বাদই দিলাম। এই ব্যক্তি কি আর নিজেকে অন্তত পক্ষে মুসলমান বলে দাবি করতে পারে ??? পবিত্র কুরআনের বাণী নাকি মহান আল্লাহ তায়ালার বাণী নয়। এবং কদরের রাতে নাকি পবিত্র কুরআন কে মহান আল্লাহতালা নাযিল করেননি । পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ তা'আলা বলেন । সূরাঃ আল-মুমিন [40:2] تَنزِيلُ ٱلْكِتَٰبِ مِنَ ٱللَّهِ ٱلْعَزِيزِ ٱلْعَلِيمِ তানঝীলুল কিতা-বি মিনাল্লা-হিল ‘আঝীঝিল ‘আলীম। কিতাব অবতীর্ণ হয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে, যিনি পরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞ। সূরাঃ হামিম সাজদাহ/ফুসিলাত [41:2] تَنزِيلٌ مِّنَ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ তানঝীলুম মিনার রাহমা-নির রাহীম। এটা অবতীর্ণ পরম করুণাময়, দয়ালুর পক্ষ থেকে। সূরাঃ আল-ক্বাদর [97:1] إِنَّآ أَنزَلْنَٰهُ فِى لَيْلَةِ ٱلْقَدْرِ ইন্নাআনঝালনা-হু ফী লাইলাতিল কাদর। আমি একে নাযিল করেছি শবে-কদরে। ✍আমি একে নাযিল করেছি শবে-কদরে।👈 সূরাঃ নিসা [4:82] أَفَلَا يَتَدَبَّرُونَ ٱلْقُرْءَانَ وَلَوْ كَانَ مِنْ عِندِ غَيْرِ ٱللَّهِ لَوَجَدُوا۟ فِيهِ ٱخْتِلَٰفًا كَثِيرًا আফালা-ইয়াতাদাব্বারূনাল কুরআ-না ওয়া লাও কা-না মিন ‘ইনদি গাইরিল্লা-হি লাওয়াজাদূফীহিখতিলা-ফান কাছীরা-। এরা কি লক্ষ্য করে না কোরআনের প্রতি? পক্ষান্তরে এটা যদি আল্লাহ ব্যতীত অপর কারও পক্ষ থেকে হত, তবে এতে অবশ্যই বহু বৈপরিত্য দেখতে পেত। 🤌এরা কি লক্ষ্য করে না কুরআনের প্রতি?👈 👉 পক্ষান্তরে এটা যদি আল্লাহ ব্যতীত👈 👉 অপর কারও পক্ষ থেকে হত, 👈 👉তবে এতে অবশ্যই👈 👉 বহু বৈপরিত্য দেখতে পেত।👈 সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:40] إِنَّهُۥ لَقَوْلُ رَسُولٍ كَرِيمٍ ইন্নাহূলাকাওলুরাছূলিন কারীম। নিশ্চয়ই এই কুরআন একজন সম্মানিত রসূলের ( জিবরাঈল আমিনের ) আনীত। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:41] وَمَا هُوَ بِقَوْلِ شَاعِرٍ قَلِيلًا مَّا تُؤْمِنُونَ ওয়ামা-হুওয়া বিকাওলি শা-‘ইরিন কালীলাম মা-তু’মিনূন। এবং এটা কোন কবির কালাম নয়; তোমরা কমই বিশ্বাস কর। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:42] وَلَا بِقَوْلِ كَاهِنٍ قَلِيلًا مَّا تَذَكَّرُونَ ওয়ালা-বিকাওলি কা- হিনিন কালীলাম মা-তাযাক্কারূন। এবং এটা কোন অতীন্দ্রিয়বাদীর কথা নয়; তোমরা কমই অনুধাবন কর। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:43] تَنزِيلٌ مِّن رَّبِّ ٱلْعَٰلَمِينَ তানঝীলুম মিররাব্বিল ‘আ-লামীন। এটা বিশ্বপালনকর্তার কাছ থেকে অবতীর্ণ। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:44] وَلَوْ تَقَوَّلَ عَلَيْنَا بَعْضَ ٱلْأَقَاوِيلِ ওয়ালাও তাকাওওয়ালা ‘আলাইনা-বা‘দাল আকা-বীল। সে যদি আমার নামে ( মুহাম্মদ সঃ যদি আল্লাহর নামে ) কোন কথা রচনা করত, সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:45] لَأَخَذْنَا مِنْهُ بِٱلْيَمِينِ লাআখাযনা-মিনহু বিলইয়ামীন। তবে আমি তার দক্ষিণ হস্ত ধরে ফেলতাম, সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:46] ثُمَّ لَقَطَعْنَا مِنْهُ ٱلْوَتِينَ ছু ম্মা লাকাতা‘না-মিনহুল ওয়াতীন। অতঃপর কেটে দিতাম তার গ্রীবা। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:47] فَمَا مِنكُم مِّنْ أَحَدٍ عَنْهُ حَٰجِزِينَ ফামা-মিনকুম মিন আহাদিন ‘আনহু হা-জিঝীন। তোমাদের কেউ তাকে ( মুহাম্মদ সঃ কে ) রক্ষা করতে পারতে না। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:48] وَإِنَّهُۥ لَتَذْكِرَةٌ لِّلْمُتَّقِينَ ওয়া ইন্নাহূলাতাযকিরাতুল লিলমুত্তাকীন। এটা আল্লাহ ভীরুদের জন্যে অবশ্যই একটি উপদেশ। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:49] وَإِنَّا لَنَعْلَمُ أَنَّ مِنكُم مُّكَذِّبِينَ ওয়া ইন্না-লানা‘লামুআন্না মিনকুম মুকাযযিবীন। আমি জানি যে, তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ মিথ্যারোপ করবে। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:50] وَإِنَّهُۥ لَحَسْرَةٌ عَلَى ٱلْكَٰفِرِينَ ওয়া ইন্নাহূলাহাছরাতুন ‘আলাল কা-ফিরীন। নিশ্চয় এটা কাফেরদের জন্যে অনুতাপের কারণ। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:51] وَإِنَّهُۥ لَحَقُّ ٱلْيَقِينِ ওয়া ইন্নাহূলাহাক্কুল ইয়াকীন। নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য। হে আল্লাহ আমাদের কে ক্ষমা কর দয়া কর শয়তানের ধোকা প্রতারণা থেকে রক্ষা কর, হেদায়েতের পথে পরিচালিত কর, ঈমানের সাথে মৃত্যুবরণ করার তৌফিক দান কর । আমিন ইয়া রব্বিল আলামিন।
karo mukher kothai noy Nije Quraner Tafsir & bekkha porun sob bujhte parben.... mone rakhben ata fetnar samoy..... r sunte hole jara mufassir tader alochona sunun Ayater asol bekkha ki.... Allah Sokol k gomrah thake hefajot koro & Iman nia kabore jawar taufik daw.. Ameen
@@thebluesky6408আরে ভাই ইসলামের আল্লাহ হোলো 4 বছরের বিধবা যৌন কর্মী আমিনার বেজন্মা জারজ বাচচা । হযরত মহম্মদের দেওয়া একটা ফেক মিথ্যা নাম । ঐ ফেক মিথ্যা নাম নিয়ে 25 বছর বয়সে 45 বছরের আপার ধন সম্পত্তি মালকিন খাদিজা এবং তিনি বেঁচে থাকতে ভয়ে আল্লাহর বাপ ও নোবিচীর কোনো বিয়ে দিতে পারে নি ❓মোরে যাবার পর । পুত্রবধূ সমেত লাগাতার বিয়ে । এমনকি 56 বছর বয়সে 6 বছরের শিশু কন্যার সাথে বিয়ে কোরে মজা নেওয়া 😂😂😂 তাহলে কী দাঁড়ালো ❓ বেজন্মা হযরতের রেন্ডি দের নিয়ে মজা করার নাম হচ্ছে আল্লাহ। এছাড়া কোনো আল্লাহ পৃথিবীতে আসেনি বা আসার কোনো প্রমাণ নেই ❓ একটা চটি বই কুরআন দেখিয়ে কাউকে সর্ব শক্তি মান প্রমাণ করা যায় না ❓ তাই যেখানে ইসলামের জন্ম । সেই সৌদি আরবের মুসলিমরা । হাজার হাজার চটি বই কুরআন নর্দমায় ফেলে দিচ্ছে কেনো ❓ এইজন্য বেজন্মা দের সৃষ্টি কর্তা ৮ বা, ১০বা, ২০ মা আশমানে বসবাস করে 😂😂😂
তাই । উনি যদি তার এই বক্তব্য গুলোর বিষয়ে তওবাতুন্নছুহা না করেন তাহলে ??? এই ব্যাক্তির কি আর ঈমান সাথে আছে । মু'মিন , মুত্তাক্বীন, মুহছিন , না হয় বাদই দিলাম। এই ব্যক্তি কি আর নিজেকে অন্তত পক্ষে মুসলমান বলে দাবি করতে পারে ??? পবিত্র কুরআনের বাণী নাকি মহান আল্লাহ তায়ালার বাণী নয়। এবং কদরের রাতে নাকি পবিত্র কুরআন কে মহান আল্লাহতালা নাযিল করেননি । পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ তা'আলা বলেন । সূরাঃ আল-মুমিন [40:2] تَنزِيلُ ٱلْكِتَٰبِ مِنَ ٱللَّهِ ٱلْعَزِيزِ ٱلْعَلِيمِ তানঝীলুল কিতা-বি মিনাল্লা-হিল ‘আঝীঝিল ‘আলীম। কিতাব অবতীর্ণ হয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে, যিনি পরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞ। সূরাঃ হামিম সাজদাহ/ফুসিলাত [41:2] تَنزِيلٌ مِّنَ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ তানঝীলুম মিনার রাহমা-নির রাহীম। এটা অবতীর্ণ পরম করুণাময়, দয়ালুর পক্ষ থেকে। সূরাঃ আল-ক্বাদর [97:1] إِنَّآ أَنزَلْنَٰهُ فِى لَيْلَةِ ٱلْقَدْرِ ইন্নাআনঝালনা-হু ফী লাইলাতিল কাদর। আমি একে নাযিল করেছি শবে-কদরে। ✍আমি একে নাযিল করেছি শবে-কদরে।👈 সূরাঃ নিসা [4:82] أَفَلَا يَتَدَبَّرُونَ ٱلْقُرْءَانَ وَلَوْ كَانَ مِنْ عِندِ غَيْرِ ٱللَّهِ لَوَجَدُوا۟ فِيهِ ٱخْتِلَٰفًا كَثِيرًا আফালা-ইয়াতাদাব্বারূনাল কুরআ-না ওয়া লাও কা-না মিন ‘ইনদি গাইরিল্লা-হি লাওয়াজাদূফীহিখতিলা-ফান কাছীরা-। এরা কি লক্ষ্য করে না কোরআনের প্রতি? পক্ষান্তরে এটা যদি আল্লাহ ব্যতীত অপর কারও পক্ষ থেকে হত, তবে এতে অবশ্যই বহু বৈপরিত্য দেখতে পেত। 🤌এরা কি লক্ষ্য করে না কুরআনের প্রতি?👈 👉 পক্ষান্তরে এটা যদি আল্লাহ ব্যতীত👈 👉 অপর কারও পক্ষ থেকে হত, 👈 👉তবে এতে অবশ্যই👈 👉 বহু বৈপরিত্য দেখতে পেত।👈 সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:40] إِنَّهُۥ لَقَوْلُ رَسُولٍ كَرِيمٍ ইন্নাহূলাকাওলুরাছূলিন কারীম। নিশ্চয়ই এই কুরআন একজন সম্মানিত রসূলের ( জিবরাঈল আমিনের ) আনীত। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:41] وَمَا هُوَ بِقَوْلِ شَاعِرٍ قَلِيلًا مَّا تُؤْمِنُونَ ওয়ামা-হুওয়া বিকাওলি শা-‘ইরিন কালীলাম মা-তু’মিনূন। এবং এটা কোন কবির কালাম নয়; তোমরা কমই বিশ্বাস কর। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:42] وَلَا بِقَوْلِ كَاهِنٍ قَلِيلًا مَّا تَذَكَّرُونَ ওয়ালা-বিকাওলি কা- হিনিন কালীলাম মা-তাযাক্কারূন। এবং এটা কোন অতীন্দ্রিয়বাদীর কথা নয়; তোমরা কমই অনুধাবন কর। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:43] تَنزِيلٌ مِّن رَّبِّ ٱلْعَٰلَمِينَ তানঝীলুম মিররাব্বিল ‘আ-লামীন। এটা বিশ্বপালনকর্তার কাছ থেকে অবতীর্ণ। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:44] وَلَوْ تَقَوَّلَ عَلَيْنَا بَعْضَ ٱلْأَقَاوِيلِ ওয়ালাও তাকাওওয়ালা ‘আলাইনা-বা‘দাল আকা-বীল। সে যদি আমার নামে ( মুহাম্মদ সঃ যদি আল্লাহর নামে ) কোন কথা রচনা করত, সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:45] لَأَخَذْنَا مِنْهُ بِٱلْيَمِينِ লাআখাযনা-মিনহু বিলইয়ামীন। তবে আমি তার দক্ষিণ হস্ত ধরে ফেলতাম, সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:46] ثُمَّ لَقَطَعْنَا مِنْهُ ٱلْوَتِينَ ছু ম্মা লাকাতা‘না-মিনহুল ওয়াতীন। অতঃপর কেটে দিতাম তার গ্রীবা। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:47] فَمَا مِنكُم مِّنْ أَحَدٍ عَنْهُ حَٰجِزِينَ ফামা-মিনকুম মিন আহাদিন ‘আনহু হা-জিঝীন। তোমাদের কেউ তাকে ( মুহাম্মদ সঃ কে ) রক্ষা করতে পারতে না। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:48] وَإِنَّهُۥ لَتَذْكِرَةٌ لِّلْمُتَّقِينَ ওয়া ইন্নাহূলাতাযকিরাতুল লিলমুত্তাকীন। এটা আল্লাহ ভীরুদের জন্যে অবশ্যই একটি উপদেশ। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:49] وَإِنَّا لَنَعْلَمُ أَنَّ مِنكُم مُّكَذِّبِينَ ওয়া ইন্না-লানা‘লামুআন্না মিনকুম মুকাযযিবীন। আমি জানি যে, তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ মিথ্যারোপ করবে। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:50] وَإِنَّهُۥ لَحَسْرَةٌ عَلَى ٱلْكَٰفِرِينَ ওয়া ইন্নাহূলাহাছরাতুন ‘আলাল কা-ফিরীন। নিশ্চয় এটা কাফেরদের জন্যে অনুতাপের কারণ। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:51] وَإِنَّهُۥ لَحَقُّ ٱلْيَقِينِ ওয়া ইন্নাহূলাহাক্কুল ইয়াকীন। নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য। হে আল্লাহ আমাদের কে ক্ষমা কর দয়া কর শয়তানের ধোকা প্রতারণা থেকে রক্ষা কর, হেদায়েতের পথে পরিচালিত কর, ঈমানের সাথে মৃত্যুবরণ করার তৌফিক দান কর । আমিন ইয়া রব্বিল আলামিন।
তাই ??? তাহলে এখনই তওবাতুন্নছুহা করুন। ।। উনি যদি তার এই বক্তব্য গুলোর বিষয়ে তওবাতুন্নছুহা না করেন তাহলে ??? এই ব্যাক্তির কি আর ঈমান সাথে আছে । মু'মিন , মুত্তাক্বীন, মুহছিন , না হয় বাদই দিলাম। এই ব্যক্তি কি আর নিজেকে অন্তত পক্ষে মুসলমান বলে দাবি করতে পারে ??? পবিত্র কুরআনের বাণী নাকি মহান আল্লাহ তায়ালার বাণী নয়। এবং কদরের রাতে নাকি পবিত্র কুরআন কে মহান আল্লাহতালা নাযিল করেননি । পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ তা'আলা বলেন । সূরাঃ আল-মুমিন [40:2] تَنزِيلُ ٱلْكِتَٰبِ مِنَ ٱللَّهِ ٱلْعَزِيزِ ٱلْعَلِيمِ তানঝীলুল কিতা-বি মিনাল্লা-হিল ‘আঝীঝিল ‘আলীম। কিতাব অবতীর্ণ হয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে, যিনি পরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞ। সূরাঃ হামিম সাজদাহ/ফুসিলাত [41:2] تَنزِيلٌ مِّنَ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ তানঝীলুম মিনার রাহমা-নির রাহীম। এটা অবতীর্ণ পরম করুণাময়, দয়ালুর পক্ষ থেকে। সূরাঃ আল-ক্বাদর [97:1] إِنَّآ أَنزَلْنَٰهُ فِى لَيْلَةِ ٱلْقَدْرِ ইন্নাআনঝালনা-হু ফী লাইলাতিল কাদর। আমি একে নাযিল করেছি শবে-কদরে। ✍আমি একে নাযিল করেছি শবে-কদরে।👈 সূরাঃ নিসা [4:82] أَفَلَا يَتَدَبَّرُونَ ٱلْقُرْءَانَ وَلَوْ كَانَ مِنْ عِندِ غَيْرِ ٱللَّهِ لَوَجَدُوا۟ فِيهِ ٱخْتِلَٰفًا كَثِيرًا আফালা-ইয়াতাদাব্বারূনাল কুরআ-না ওয়া লাও কা-না মিন ‘ইনদি গাইরিল্লা-হি লাওয়াজাদূফীহিখতিলা-ফান কাছীরা-। এরা কি লক্ষ্য করে না কোরআনের প্রতি? পক্ষান্তরে এটা যদি আল্লাহ ব্যতীত অপর কারও পক্ষ থেকে হত, তবে এতে অবশ্যই বহু বৈপরিত্য দেখতে পেত। 🤌এরা কি লক্ষ্য করে না কুরআনের প্রতি?👈 👉 পক্ষান্তরে এটা যদি আল্লাহ ব্যতীত👈 👉 অপর কারও পক্ষ থেকে হত, 👈 👉তবে এতে অবশ্যই👈 👉 বহু বৈপরিত্য দেখতে পেত।👈 সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:40] إِنَّهُۥ لَقَوْلُ رَسُولٍ كَرِيمٍ ইন্নাহূলাকাওলুরাছূলিন কারীম। নিশ্চয়ই এই কুরআন একজন সম্মানিত রসূলের ( জিবরাঈল আমিনের ) আনীত। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:41] وَمَا هُوَ بِقَوْلِ شَاعِرٍ قَلِيلًا مَّا تُؤْمِنُونَ ওয়ামা-হুওয়া বিকাওলি শা-‘ইরিন কালীলাম মা-তু’মিনূন। এবং এটা কোন কবির কালাম নয়; তোমরা কমই বিশ্বাস কর। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:42] وَلَا بِقَوْلِ كَاهِنٍ قَلِيلًا مَّا تَذَكَّرُونَ ওয়ালা-বিকাওলি কা- হিনিন কালীলাম মা-তাযাক্কারূন। এবং এটা কোন অতীন্দ্রিয়বাদীর কথা নয়; তোমরা কমই অনুধাবন কর। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:43] تَنزِيلٌ مِّن رَّبِّ ٱلْعَٰلَمِينَ তানঝীলুম মিররাব্বিল ‘আ-লামীন। এটা বিশ্বপালনকর্তার কাছ থেকে অবতীর্ণ। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:44] وَلَوْ تَقَوَّلَ عَلَيْنَا بَعْضَ ٱلْأَقَاوِيلِ ওয়ালাও তাকাওওয়ালা ‘আলাইনা-বা‘দাল আকা-বীল। সে যদি আমার নামে ( মুহাম্মদ সঃ যদি আল্লাহর নামে ) কোন কথা রচনা করত, সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:45] لَأَخَذْنَا مِنْهُ بِٱلْيَمِينِ লাআখাযনা-মিনহু বিলইয়ামীন। তবে আমি তার দক্ষিণ হস্ত ধরে ফেলতাম, সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:46] ثُمَّ لَقَطَعْنَا مِنْهُ ٱلْوَتِينَ ছু ম্মা লাকাতা‘না-মিনহুল ওয়াতীন। অতঃপর কেটে দিতাম তার গ্রীবা। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:47] فَمَا مِنكُم مِّنْ أَحَدٍ عَنْهُ حَٰجِزِينَ ফামা-মিনকুম মিন আহাদিন ‘আনহু হা-জিঝীন। তোমাদের কেউ তাকে ( মুহাম্মদ সঃ কে ) রক্ষা করতে পারতে না। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:48] وَإِنَّهُۥ لَتَذْكِرَةٌ لِّلْمُتَّقِينَ ওয়া ইন্নাহূলাতাযকিরাতুল লিলমুত্তাকীন। এটা আল্লাহ ভীরুদের জন্যে অবশ্যই একটি উপদেশ। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:49] وَإِنَّا لَنَعْلَمُ أَنَّ مِنكُم مُّكَذِّبِينَ ওয়া ইন্না-লানা‘লামুআন্না মিনকুম মুকাযযিবীন। আমি জানি যে, তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ মিথ্যারোপ করবে। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:50] وَإِنَّهُۥ لَحَسْرَةٌ عَلَى ٱلْكَٰفِرِينَ ওয়া ইন্নাহূলাহাছরাতুন ‘আলাল কা-ফিরীন। নিশ্চয় এটা কাফেরদের জন্যে অনুতাপের কারণ। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:51] وَإِنَّهُۥ لَحَقُّ ٱلْيَقِينِ ওয়া ইন্নাহূলাহাক্কুল ইয়াকীন। নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য। হে আল্লাহ আমাদের কে ক্ষমা কর দয়া কর শয়তানের ধোকা প্রতারণা থেকে রক্ষা কর, হেদায়েতের পথে পরিচালিত কর, ঈমানের সাথে মৃত্যুবরণ করার তৌফিক দান কর । আমিন ইয়া রব্বিল আলামিন।
তাই ??? তওবাতন্নছুহা করুন । উনি যদি তার এই বক্তব্য গুলোর বিষয়ে তওবাতুন্নছুহা না করেন তাহলে ??? এই ব্যাক্তির কি আর ঈমান সাথে আছে । মু'মিন , মুত্তাক্বীন, মুহছিন , না হয় বাদই দিলাম। এই ব্যক্তি কি আর নিজেকে অন্তত পক্ষে মুসলমান বলে দাবি করতে পারে ??? পবিত্র কুরআনের বাণী নাকি মহান আল্লাহ তায়ালার বাণী নয়। এবং কদরের রাতে নাকি পবিত্র কুরআন কে মহান আল্লাহতালা নাযিল করেননি । পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ তা'আলা বলেন । সূরাঃ আল-মুমিন [40:2] تَنزِيلُ ٱلْكِتَٰبِ مِنَ ٱللَّهِ ٱلْعَزِيزِ ٱلْعَلِيمِ তানঝীলুল কিতা-বি মিনাল্লা-হিল ‘আঝীঝিল ‘আলীম। কিতাব অবতীর্ণ হয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে, যিনি পরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞ। সূরাঃ হামিম সাজদাহ/ফুসিলাত [41:2] تَنزِيلٌ مِّنَ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ তানঝীলুম মিনার রাহমা-নির রাহীম। এটা অবতীর্ণ পরম করুণাময়, দয়ালুর পক্ষ থেকে। সূরাঃ আল-ক্বাদর [97:1] إِنَّآ أَنزَلْنَٰهُ فِى لَيْلَةِ ٱلْقَدْرِ ইন্নাআনঝালনা-হু ফী লাইলাতিল কাদর। আমি একে নাযিল করেছি শবে-কদরে। ✍আমি একে নাযিল করেছি শবে-কদরে।👈 সূরাঃ নিসা [4:82] أَفَلَا يَتَدَبَّرُونَ ٱلْقُرْءَانَ وَلَوْ كَانَ مِنْ عِندِ غَيْرِ ٱللَّهِ لَوَجَدُوا۟ فِيهِ ٱخْتِلَٰفًا كَثِيرًا আফালা-ইয়াতাদাব্বারূনাল কুরআ-না ওয়া লাও কা-না মিন ‘ইনদি গাইরিল্লা-হি লাওয়াজাদূফীহিখতিলা-ফান কাছীরা-। এরা কি লক্ষ্য করে না কোরআনের প্রতি? পক্ষান্তরে এটা যদি আল্লাহ ব্যতীত অপর কারও পক্ষ থেকে হত, তবে এতে অবশ্যই বহু বৈপরিত্য দেখতে পেত। 🤌এরা কি লক্ষ্য করে না কুরআনের প্রতি?👈 👉 পক্ষান্তরে এটা যদি আল্লাহ ব্যতীত👈 👉 অপর কারও পক্ষ থেকে হত, 👈 👉তবে এতে অবশ্যই👈 👉 বহু বৈপরিত্য দেখতে পেত।👈 সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:40] إِنَّهُۥ لَقَوْلُ رَسُولٍ كَرِيمٍ ইন্নাহূলাকাওলুরাছূলিন কারীম। নিশ্চয়ই এই কুরআন একজন সম্মানিত রসূলের ( জিবরাঈল আমিনের ) আনীত। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:41] وَمَا هُوَ بِقَوْلِ شَاعِرٍ قَلِيلًا مَّا تُؤْمِنُونَ ওয়ামা-হুওয়া বিকাওলি শা-‘ইরিন কালীলাম মা-তু’মিনূন। এবং এটা কোন কবির কালাম নয়; তোমরা কমই বিশ্বাস কর। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:42] وَلَا بِقَوْلِ كَاهِنٍ قَلِيلًا مَّا تَذَكَّرُونَ ওয়ালা-বিকাওলি কা- হিনিন কালীলাম মা-তাযাক্কারূন। এবং এটা কোন অতীন্দ্রিয়বাদীর কথা নয়; তোমরা কমই অনুধাবন কর। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:43] تَنزِيلٌ مِّن رَّبِّ ٱلْعَٰلَمِينَ তানঝীলুম মিররাব্বিল ‘আ-লামীন। এটা বিশ্বপালনকর্তার কাছ থেকে অবতীর্ণ। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:44] وَلَوْ تَقَوَّلَ عَلَيْنَا بَعْضَ ٱلْأَقَاوِيلِ ওয়ালাও তাকাওওয়ালা ‘আলাইনা-বা‘দাল আকা-বীল। সে যদি আমার নামে ( মুহাম্মদ সঃ যদি আল্লাহর নামে ) কোন কথা রচনা করত, সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:45] لَأَخَذْنَا مِنْهُ بِٱلْيَمِينِ লাআখাযনা-মিনহু বিলইয়ামীন। তবে আমি তার দক্ষিণ হস্ত ধরে ফেলতাম, সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:46] ثُمَّ لَقَطَعْنَا مِنْهُ ٱلْوَتِينَ ছু ম্মা লাকাতা‘না-মিনহুল ওয়াতীন। অতঃপর কেটে দিতাম তার গ্রীবা। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:47] فَمَا مِنكُم مِّنْ أَحَدٍ عَنْهُ حَٰجِزِينَ ফামা-মিনকুম মিন আহাদিন ‘আনহু হা-জিঝীন। তোমাদের কেউ তাকে ( মুহাম্মদ সঃ কে ) রক্ষা করতে পারতে না। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:48] وَإِنَّهُۥ لَتَذْكِرَةٌ لِّلْمُتَّقِينَ ওয়া ইন্নাহূলাতাযকিরাতুল লিলমুত্তাকীন। এটা আল্লাহ ভীরুদের জন্যে অবশ্যই একটি উপদেশ। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:49] وَإِنَّا لَنَعْلَمُ أَنَّ مِنكُم مُّكَذِّبِينَ ওয়া ইন্না-লানা‘লামুআন্না মিনকুম মুকাযযিবীন। আমি জানি যে, তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ মিথ্যারোপ করবে। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:50] وَإِنَّهُۥ لَحَسْرَةٌ عَلَى ٱلْكَٰفِرِينَ ওয়া ইন্নাহূলাহাছরাতুন ‘আলাল কা-ফিরীন। নিশ্চয় এটা কাফেরদের জন্যে অনুতাপের কারণ। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:51] وَإِنَّهُۥ لَحَقُّ ٱلْيَقِينِ ওয়া ইন্নাহূলাহাক্কুল ইয়াকীন। নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য। হে আল্লাহ আমাদের কে ক্ষমা কর দয়া কর শয়তানের ধোকা প্রতারণা থেকে রক্ষা কর, হেদায়েতের পথে পরিচালিত কর, ঈমানের সাথে মৃত্যুবরণ করার তৌফিক দান কর । আমিন ইয়া রব্বিল আলামিন।
@@MirashrafAlibabu oi bainchod lewra buski magir pula jaroj, tor ma er vudar rosh khaiaya mor, magir putkir rosh na khaile takos na jaroj, kufri, nastik, 🎉😂😅😅😅🎉
তাই ??? তাহলে এখনই তওবাতুন্নছুহা করুন। ।। উনি যদি তার এই বক্তব্য গুলোর বিষয়ে তওবাতুন্নছুহা না করেন তাহলে ??? এই ব্যাক্তির কি আর ঈমান সাথে আছে । মু'মিন , মুত্তাক্বীন, মুহছিন , না হয় বাদই দিলাম। এই ব্যক্তি কি আর নিজেকে অন্তত পক্ষে মুসলমান বলে দাবি করতে পারে ??? পবিত্র কুরআনের বাণী নাকি মহান আল্লাহ তায়ালার বাণী নয়। এবং কদরের রাতে নাকি পবিত্র কুরআন কে মহান আল্লাহতালা নাযিল করেননি । পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ তা'আলা বলেন । সূরাঃ আল-মুমিন [40:2] تَنزِيلُ ٱلْكِتَٰبِ مِنَ ٱللَّهِ ٱلْعَزِيزِ ٱلْعَلِيمِ তানঝীলুল কিতা-বি মিনাল্লা-হিল ‘আঝীঝিল ‘আলীম। কিতাব অবতীর্ণ হয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে, যিনি পরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞ। সূরাঃ হামিম সাজদাহ/ফুসিলাত [41:2] تَنزِيلٌ مِّنَ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ তানঝীলুম মিনার রাহমা-নির রাহীম। এটা অবতীর্ণ পরম করুণাময়, দয়ালুর পক্ষ থেকে। সূরাঃ আল-ক্বাদর [97:1] إِنَّآ أَنزَلْنَٰهُ فِى لَيْلَةِ ٱلْقَدْرِ ইন্নাআনঝালনা-হু ফী লাইলাতিল কাদর। আমি একে নাযিল করেছি শবে-কদরে। ✍আমি একে নাযিল করেছি শবে-কদরে।👈 সূরাঃ নিসা [4:82] أَفَلَا يَتَدَبَّرُونَ ٱلْقُرْءَانَ وَلَوْ كَانَ مِنْ عِندِ غَيْرِ ٱللَّهِ لَوَجَدُوا۟ فِيهِ ٱخْتِلَٰفًا كَثِيرًا আফালা-ইয়াতাদাব্বারূনাল কুরআ-না ওয়া লাও কা-না মিন ‘ইনদি গাইরিল্লা-হি লাওয়াজাদূফীহিখতিলা-ফান কাছীরা-। এরা কি লক্ষ্য করে না কোরআনের প্রতি? পক্ষান্তরে এটা যদি আল্লাহ ব্যতীত অপর কারও পক্ষ থেকে হত, তবে এতে অবশ্যই বহু বৈপরিত্য দেখতে পেত। 🤌এরা কি লক্ষ্য করে না কুরআনের প্রতি?👈 👉 পক্ষান্তরে এটা যদি আল্লাহ ব্যতীত👈 👉 অপর কারও পক্ষ থেকে হত, 👈 👉তবে এতে অবশ্যই👈 👉 বহু বৈপরিত্য দেখতে পেত।👈 সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:40] إِنَّهُۥ لَقَوْلُ رَسُولٍ كَرِيمٍ ইন্নাহূলাকাওলুরাছূলিন কারীম। নিশ্চয়ই এই কুরআন একজন সম্মানিত রসূলের ( জিবরাঈল আমিনের ) আনীত। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:41] وَمَا هُوَ بِقَوْلِ شَاعِرٍ قَلِيلًا مَّا تُؤْمِنُونَ ওয়ামা-হুওয়া বিকাওলি শা-‘ইরিন কালীলাম মা-তু’মিনূন। এবং এটা কোন কবির কালাম নয়; তোমরা কমই বিশ্বাস কর। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:42] وَلَا بِقَوْلِ كَاهِنٍ قَلِيلًا مَّا تَذَكَّرُونَ ওয়ালা-বিকাওলি কা- হিনিন কালীলাম মা-তাযাক্কারূন। এবং এটা কোন অতীন্দ্রিয়বাদীর কথা নয়; তোমরা কমই অনুধাবন কর। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:43] تَنزِيلٌ مِّن رَّبِّ ٱلْعَٰلَمِينَ তানঝীলুম মিররাব্বিল ‘আ-লামীন। এটা বিশ্বপালনকর্তার কাছ থেকে অবতীর্ণ। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:44] وَلَوْ تَقَوَّلَ عَلَيْنَا بَعْضَ ٱلْأَقَاوِيلِ ওয়ালাও তাকাওওয়ালা ‘আলাইনা-বা‘দাল আকা-বীল। সে যদি আমার নামে ( মুহাম্মদ সঃ যদি আল্লাহর নামে ) কোন কথা রচনা করত, সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:45] لَأَخَذْنَا مِنْهُ بِٱلْيَمِينِ লাআখাযনা-মিনহু বিলইয়ামীন। তবে আমি তার দক্ষিণ হস্ত ধরে ফেলতাম, সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:46] ثُمَّ لَقَطَعْنَا مِنْهُ ٱلْوَتِينَ ছু ম্মা লাকাতা‘না-মিনহুল ওয়াতীন। অতঃপর কেটে দিতাম তার গ্রীবা। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:47] فَمَا مِنكُم مِّنْ أَحَدٍ عَنْهُ حَٰجِزِينَ ফামা-মিনকুম মিন আহাদিন ‘আনহু হা-জিঝীন। তোমাদের কেউ তাকে ( মুহাম্মদ সঃ কে ) রক্ষা করতে পারতে না। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:48] وَإِنَّهُۥ لَتَذْكِرَةٌ لِّلْمُتَّقِينَ ওয়া ইন্নাহূলাতাযকিরাতুল লিলমুত্তাকীন। এটা আল্লাহ ভীরুদের জন্যে অবশ্যই একটি উপদেশ। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:49] وَإِنَّا لَنَعْلَمُ أَنَّ مِنكُم مُّكَذِّبِينَ ওয়া ইন্না-লানা‘লামুআন্না মিনকুম মুকাযযিবীন। আমি জানি যে, তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ মিথ্যারোপ করবে। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:50] وَإِنَّهُۥ لَحَسْرَةٌ عَلَى ٱلْكَٰفِرِينَ ওয়া ইন্নাহূলাহাছরাতুন ‘আলাল কা-ফিরীন। নিশ্চয় এটা কাফেরদের জন্যে অনুতাপের কারণ। সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:51] وَإِنَّهُۥ لَحَقُّ ٱلْيَقِينِ ওয়া ইন্নাহূলাহাক্কুল ইয়াকীন। নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য। হে আল্লাহ আমাদের কে ক্ষমা কর দয়া কর শয়তানের ধোকা প্রতারণা থেকে রক্ষা কর, হেদায়েতের পথে পরিচালিত কর, ঈমানের সাথে মৃত্যুবরণ করার তৌফিক দান কর । আমিন ইয়া রব্বিল আলামিন। 🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲
ধন্যবাদ, ঐটাকে বলে জবানে বা,কালামে জিবরাইল আমিন ফেরেস্তা,আপনার আমার ভিতরে সময়তো কিছু রহস্য, কেনদো বিনদো,সুরা ফাহতা আয়াত ১০,বাবার কাছে মরিদ হয়ে তার কথা মতো ধেন সাধনা করেন সুরা তওবা আয়াত ২,তার পর জর্ম চক্র থেকে মুক্তি নিয়ে আললাহ সাতে মিসে জান, সুরা ফজর আয়াত ২৭,২৮।
বেশী বেশী বকলে যা হয় | কখন কি বলে সে নিজেও বুঝতে পারবেনা | এতদিন দেখতে দেখতে আজ ভীষন কষ্ট পেলাম | রাসূলকে ভালবাসি ঠিক আছে _ কিন্তু _ এধরনের বক্তব্য মেনে নেওয়া যায় না | কুরান আল্লাহর বানী __ নবীর বানী নয় .. জেগে ওঠো আলেম সমাজ | আমি এর তীব্র নিনদা জ্ঞাপন করলাম |
❤ ভাইজান কোনো মানুষ যখন সিজদায় যায়,সে যদি তার সামনে নিজের চেহারা দেখতে পায় এবং প্রতি দিন পাঁচ ওয়াক্তের নামাজে সেটা কি একটুখানি জানাবেন কি,সিজদার সামনে নিজের চেহারা দেখাটা কি,।
এতদিন পর আমার মনের দরজা খুলে গেল। হুজুর আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ আমার চোখ খুলে দেওয়ার জন্য। ধন্যবাদ,ধন্যবাদ।
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ দরবারে আজম কমপ্লেক্স আমি মুরিদ হয়েছি , আপনার বয়ানে খুশি হয়ে আলহামদুলিল্লাহ আমিন
দয়াল বাবা জাহাঙ্গীর ❤❤❤
জয় বাবা জাবের চাঁন ❤️🙏❤️
দয়াল ভরসা
সুবহানাল্লাহ কথাগুলি সম্পূর্ণ সত্য
এমন বানি মনের মধ্যে সারা জাগ্রত হয়
তাই ?
তওবাতুন্নছুহা করুন ।
উনি যদি তার এই বক্তব্য গুলোর বিষয়ে তওবাতুন্নছুহা না করেন তাহলে ???
এই ব্যাক্তির কি আর ঈমান সাথে আছে ।
মু'মিন , মুত্তাক্বীন, মুহছিন , না হয় বাদই দিলাম।
এই ব্যক্তি কি আর নিজেকে অন্তত পক্ষে মুসলমান বলে দাবি করতে পারে ???
পবিত্র কুরআনের বাণী নাকি মহান আল্লাহ তায়ালার বাণী নয়। এবং কদরের রাতে নাকি পবিত্র কুরআন কে মহান আল্লাহতালা নাযিল করেননি ।
পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ তা'আলা বলেন ।
সূরাঃ আল-মুমিন [40:2]
تَنزِيلُ ٱلْكِتَٰبِ مِنَ ٱللَّهِ ٱلْعَزِيزِ ٱلْعَلِيمِ
তানঝীলুল কিতা-বি মিনাল্লা-হিল ‘আঝীঝিল ‘আলীম।
কিতাব অবতীর্ণ হয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে, যিনি পরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞ।
সূরাঃ হামিম সাজদাহ/ফুসিলাত [41:2]
تَنزِيلٌ مِّنَ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ
তানঝীলুম মিনার রাহমা-নির রাহীম।
এটা অবতীর্ণ পরম করুণাময়, দয়ালুর পক্ষ থেকে।
সূরাঃ আল-ক্বাদর [97:1]
إِنَّآ أَنزَلْنَٰهُ فِى لَيْلَةِ ٱلْقَدْرِ
ইন্নাআনঝালনা-হু ফী লাইলাতিল কাদর।
আমি একে নাযিল করেছি শবে-কদরে।
✍আমি একে নাযিল করেছি শবে-কদরে।👈
সূরাঃ নিসা [4:82]
أَفَلَا يَتَدَبَّرُونَ ٱلْقُرْءَانَ وَلَوْ كَانَ مِنْ عِندِ غَيْرِ ٱللَّهِ لَوَجَدُوا۟ فِيهِ ٱخْتِلَٰفًا كَثِيرًا
আফালা-ইয়াতাদাব্বারূনাল কুরআ-না ওয়া লাও কা-না মিন ‘ইনদি গাইরিল্লা-হি লাওয়াজাদূফীহিখতিলা-ফান কাছীরা-।
এরা কি লক্ষ্য করে না কোরআনের প্রতি? পক্ষান্তরে এটা যদি আল্লাহ ব্যতীত অপর কারও পক্ষ থেকে হত, তবে এতে অবশ্যই বহু বৈপরিত্য দেখতে পেত।
🤌এরা কি লক্ষ্য করে না কুরআনের প্রতি?👈
👉 পক্ষান্তরে এটা যদি আল্লাহ ব্যতীত👈
👉 অপর কারও পক্ষ থেকে হত, 👈
👉তবে এতে অবশ্যই👈
👉 বহু বৈপরিত্য দেখতে পেত।👈
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:40]
إِنَّهُۥ لَقَوْلُ رَسُولٍ كَرِيمٍ
ইন্নাহূলাকাওলুরাছূলিন কারীম।
নিশ্চয়ই এই কুরআন একজন সম্মানিত রসূলের ( জিবরাঈল আমিনের ) আনীত।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:41]
وَمَا هُوَ بِقَوْلِ شَاعِرٍ قَلِيلًا مَّا تُؤْمِنُونَ
ওয়ামা-হুওয়া বিকাওলি শা-‘ইরিন কালীলাম মা-তু’মিনূন।
এবং এটা কোন কবির কালাম নয়; তোমরা কমই বিশ্বাস কর।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:42]
وَلَا بِقَوْلِ كَاهِنٍ قَلِيلًا مَّا تَذَكَّرُونَ
ওয়ালা-বিকাওলি কা- হিনিন কালীলাম মা-তাযাক্কারূন।
এবং এটা কোন অতীন্দ্রিয়বাদীর কথা নয়; তোমরা কমই অনুধাবন কর।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:43]
تَنزِيلٌ مِّن رَّبِّ ٱلْعَٰلَمِينَ
তানঝীলুম মিররাব্বিল ‘আ-লামীন।
এটা বিশ্বপালনকর্তার কাছ থেকে অবতীর্ণ।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:44]
وَلَوْ تَقَوَّلَ عَلَيْنَا بَعْضَ ٱلْأَقَاوِيلِ
ওয়ালাও তাকাওওয়ালা ‘আলাইনা-বা‘দাল আকা-বীল।
সে যদি আমার নামে ( মুহাম্মদ সঃ যদি আল্লাহর নামে ) কোন কথা রচনা করত,
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:45]
لَأَخَذْنَا مِنْهُ بِٱلْيَمِينِ
লাআখাযনা-মিনহু বিলইয়ামীন।
তবে আমি তার দক্ষিণ হস্ত ধরে ফেলতাম,
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:46]
ثُمَّ لَقَطَعْنَا مِنْهُ ٱلْوَتِينَ
ছু ম্মা লাকাতা‘না-মিনহুল ওয়াতীন।
অতঃপর কেটে দিতাম তার গ্রীবা।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:47]
فَمَا مِنكُم مِّنْ أَحَدٍ عَنْهُ حَٰجِزِينَ
ফামা-মিনকুম মিন আহাদিন ‘আনহু হা-জিঝীন।
তোমাদের কেউ তাকে ( মুহাম্মদ সঃ কে ) রক্ষা করতে পারতে না।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:48]
وَإِنَّهُۥ لَتَذْكِرَةٌ لِّلْمُتَّقِينَ
ওয়া ইন্নাহূলাতাযকিরাতুল লিলমুত্তাকীন।
এটা আল্লাহ ভীরুদের জন্যে অবশ্যই একটি উপদেশ।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:49]
وَإِنَّا لَنَعْلَمُ أَنَّ مِنكُم مُّكَذِّبِينَ
ওয়া ইন্না-লানা‘লামুআন্না মিনকুম মুকাযযিবীন।
আমি জানি যে, তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ মিথ্যারোপ করবে।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:50]
وَإِنَّهُۥ لَحَسْرَةٌ عَلَى ٱلْكَٰفِرِينَ
ওয়া ইন্নাহূলাহাছরাতুন ‘আলাল কা-ফিরীন।
নিশ্চয় এটা কাফেরদের জন্যে অনুতাপের কারণ।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:51]
وَإِنَّهُۥ لَحَقُّ ٱلْيَقِينِ
ওয়া ইন্নাহূলাহাক্কুল ইয়াকীন।
নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য।
হে আল্লাহ আমাদের কে ক্ষমা কর দয়া কর শয়তানের ধোকা প্রতারণা থেকে রক্ষা কর, হেদায়েতের পথে পরিচালিত কর, ঈমানের সাথে মৃত্যুবরণ করার তৌফিক দান কর ।
আমিন ইয়া রব্বিল আলামিন।
জয়গুরু দরদি
দলিল সহ প্রমাণ দেওয়ার পরও যদি আমাদের হুস না ফিরে - তাহলে আর কিছু বলার থাকে না - জয় বাবা জাহাঙ্গীর
কুরআন পড়ে মানুষ বিভ্রান্ত হয় এবং কুরআন পড়ে মানুষ সঠিক পথ পায় এরা কুরআন পড়ে বিভ্রান্ত হয়েছে.
দলিল তোর মার হেডা খানকির পোলা.
❤❤❤
এইভাবে বেশি বেশি করে সত্য কোরআন প্রচার করা হোক জয় গুরু
❤❤❤ হক কথা বলছেন ❤❤
সত্যকে কখনোই কেউ দাবিয়ে রাখতে পারবেনা, এভাবেই উদ্ভাসিত হবে হোক হোক, আমার পক্ষ থেকে স্যালুট আপনাদের দুজনকেই।
karo mukher kothai noy Nije Quraner Tafsir & bekkha porun sob bujhte parben.... mone rakhben ata fetnar samoy..... r sunte hole jara mufassir tader alochona sunun Ayater asol bekkha ki.... Allah Sokol k gomrah thake hefajot koro & Iman nia kabore jawar taufik daw.. Ameen
@@thebluesky6408আরে ভাই ইসলামের আল্লাহ হোলো 4 বছরের বিধবা যৌন কর্মী আমিনার বেজন্মা জারজ বাচচা । হযরত মহম্মদের দেওয়া একটা ফেক মিথ্যা নাম । ঐ ফেক মিথ্যা নাম নিয়ে 25 বছর বয়সে 45 বছরের আপার ধন সম্পত্তি মালকিন খাদিজা এবং তিনি বেঁচে থাকতে ভয়ে আল্লাহর বাপ ও নোবিচীর কোনো বিয়ে দিতে পারে নি ❓মোরে যাবার পর । পুত্রবধূ সমেত লাগাতার বিয়ে । এমনকি 56 বছর বয়সে 6 বছরের শিশু কন্যার সাথে বিয়ে কোরে মজা নেওয়া 😂😂😂
তাহলে কী দাঁড়ালো ❓ বেজন্মা হযরতের রেন্ডি দের নিয়ে মজা করার নাম হচ্ছে আল্লাহ। এছাড়া কোনো আল্লাহ পৃথিবীতে আসেনি বা আসার কোনো প্রমাণ নেই ❓ একটা চটি বই কুরআন দেখিয়ে কাউকে সর্ব শক্তি মান প্রমাণ করা যায় না ❓ তাই যেখানে ইসলামের জন্ম । সেই সৌদি আরবের মুসলিমরা । হাজার হাজার চটি বই কুরআন নর্দমায় ফেলে দিচ্ছে কেনো ❓
এইজন্য বেজন্মা দের সৃষ্টি কর্তা ৮ বা, ১০বা, ২০ মা আশমানে বসবাস করে 😂😂😂
Salamun alaikum Jaber bhai 1000 sutto
কাজী জাবেরএবং ফকির আবুল ভাই আপনাদের মত মানুষকে মনথেকে ভকতি ও সেলুট জনাই 9:00
জয় গুরু অসাধারণ আলোচনা চরনে ভক্তি রইলো ❤❤❤
আমার প্রিয় দুজন ব্যক্তি কে একসাথে দেখে খুব শান্তি পেলাম। এগিয়ে চলুন একসাথে,,, আসল ধর্ম প্রচারে আমরা সাথে আছি।
Apni kotta
ঠিক বলছেন ভাই আমি আপনাদের সাথে আছি জয়গুরু 🙏🙏🙏
জয় গুরু বলার আগে একবার ভাবো তারা কিন্তু ধর্ম ব্যবসায়ী ধর্মের সঠিক ব্যাখ্যা করে না ভুল ব্যাখ্যা করে
খুব সুন্দর অনেক ধন্যবাদ ❤❤❤❤❤
Joy guro 🌺🌺🌺🌺
সুন্দর আলোচনা করেছেন শুভকামনা রইল।
🙏🙏প্রানো মুগ্ধ সুদর্শন আলোচনা করেছেন🙏🙏
আপনার কথা হিসাবে বুঝা যায় আল্লাহ্ অনেক গুলো মুনাফেকি কথা আল্লাহ্ এদের হাত থেকে মুসলিম জাতিকে রক্ষা করুন
অসাধারণ অসাধারণ অসাধারণ অসাধারণ ।মন প্রাণ ভরে গেল।।বলার ভাষা নেই।। আল্লাহ যেন আপনাকে অনেক অনেক নেক হায়াত দান করুক।।
Allhamdolia mar haba 😮😮😮good😮😮
Oshadharon
অনেক ভালো কথা। সবাই মনোযোগ দিয়ে সুনবেন💕💞💕
জয় গুরু সঠিক কথা তুলে ধরার জন্য
Thanks a lot for real event
এত ঘন ঘন আলেম-ওলামা নাযিল হইলে, সাধারণ লোকজন বিভ্রান্তির মধ্যে পড়বে।
আপনার কথা অনেক ভালো লাগে সূফিপাদের উপরে
Papi toiy
তাই ।
উনি যদি তার এই বক্তব্য গুলোর বিষয়ে তওবাতুন্নছুহা না করেন তাহলে ???
এই ব্যাক্তির কি আর ঈমান সাথে আছে ।
মু'মিন , মুত্তাক্বীন, মুহছিন , না হয় বাদই দিলাম।
এই ব্যক্তি কি আর নিজেকে অন্তত পক্ষে মুসলমান বলে দাবি করতে পারে ???
পবিত্র কুরআনের বাণী নাকি মহান আল্লাহ তায়ালার বাণী নয়। এবং কদরের রাতে নাকি পবিত্র কুরআন কে মহান আল্লাহতালা নাযিল করেননি ।
পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ তা'আলা বলেন ।
সূরাঃ আল-মুমিন [40:2]
تَنزِيلُ ٱلْكِتَٰبِ مِنَ ٱللَّهِ ٱلْعَزِيزِ ٱلْعَلِيمِ
তানঝীলুল কিতা-বি মিনাল্লা-হিল ‘আঝীঝিল ‘আলীম।
কিতাব অবতীর্ণ হয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে, যিনি পরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞ।
সূরাঃ হামিম সাজদাহ/ফুসিলাত [41:2]
تَنزِيلٌ مِّنَ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ
তানঝীলুম মিনার রাহমা-নির রাহীম।
এটা অবতীর্ণ পরম করুণাময়, দয়ালুর পক্ষ থেকে।
সূরাঃ আল-ক্বাদর [97:1]
إِنَّآ أَنزَلْنَٰهُ فِى لَيْلَةِ ٱلْقَدْرِ
ইন্নাআনঝালনা-হু ফী লাইলাতিল কাদর।
আমি একে নাযিল করেছি শবে-কদরে।
✍আমি একে নাযিল করেছি শবে-কদরে।👈
সূরাঃ নিসা [4:82]
أَفَلَا يَتَدَبَّرُونَ ٱلْقُرْءَانَ وَلَوْ كَانَ مِنْ عِندِ غَيْرِ ٱللَّهِ لَوَجَدُوا۟ فِيهِ ٱخْتِلَٰفًا كَثِيرًا
আফালা-ইয়াতাদাব্বারূনাল কুরআ-না ওয়া লাও কা-না মিন ‘ইনদি গাইরিল্লা-হি লাওয়াজাদূফীহিখতিলা-ফান কাছীরা-।
এরা কি লক্ষ্য করে না কোরআনের প্রতি? পক্ষান্তরে এটা যদি আল্লাহ ব্যতীত অপর কারও পক্ষ থেকে হত, তবে এতে অবশ্যই বহু বৈপরিত্য দেখতে পেত।
🤌এরা কি লক্ষ্য করে না কুরআনের প্রতি?👈
👉 পক্ষান্তরে এটা যদি আল্লাহ ব্যতীত👈
👉 অপর কারও পক্ষ থেকে হত, 👈
👉তবে এতে অবশ্যই👈
👉 বহু বৈপরিত্য দেখতে পেত।👈
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:40]
إِنَّهُۥ لَقَوْلُ رَسُولٍ كَرِيمٍ
ইন্নাহূলাকাওলুরাছূলিন কারীম।
নিশ্চয়ই এই কুরআন একজন সম্মানিত রসূলের ( জিবরাঈল আমিনের ) আনীত।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:41]
وَمَا هُوَ بِقَوْلِ شَاعِرٍ قَلِيلًا مَّا تُؤْمِنُونَ
ওয়ামা-হুওয়া বিকাওলি শা-‘ইরিন কালীলাম মা-তু’মিনূন।
এবং এটা কোন কবির কালাম নয়; তোমরা কমই বিশ্বাস কর।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:42]
وَلَا بِقَوْلِ كَاهِنٍ قَلِيلًا مَّا تَذَكَّرُونَ
ওয়ালা-বিকাওলি কা- হিনিন কালীলাম মা-তাযাক্কারূন।
এবং এটা কোন অতীন্দ্রিয়বাদীর কথা নয়; তোমরা কমই অনুধাবন কর।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:43]
تَنزِيلٌ مِّن رَّبِّ ٱلْعَٰلَمِينَ
তানঝীলুম মিররাব্বিল ‘আ-লামীন।
এটা বিশ্বপালনকর্তার কাছ থেকে অবতীর্ণ।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:44]
وَلَوْ تَقَوَّلَ عَلَيْنَا بَعْضَ ٱلْأَقَاوِيلِ
ওয়ালাও তাকাওওয়ালা ‘আলাইনা-বা‘দাল আকা-বীল।
সে যদি আমার নামে ( মুহাম্মদ সঃ যদি আল্লাহর নামে ) কোন কথা রচনা করত,
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:45]
لَأَخَذْنَا مِنْهُ بِٱلْيَمِينِ
লাআখাযনা-মিনহু বিলইয়ামীন।
তবে আমি তার দক্ষিণ হস্ত ধরে ফেলতাম,
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:46]
ثُمَّ لَقَطَعْنَا مِنْهُ ٱلْوَتِينَ
ছু ম্মা লাকাতা‘না-মিনহুল ওয়াতীন।
অতঃপর কেটে দিতাম তার গ্রীবা।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:47]
فَمَا مِنكُم مِّنْ أَحَدٍ عَنْهُ حَٰجِزِينَ
ফামা-মিনকুম মিন আহাদিন ‘আনহু হা-জিঝীন।
তোমাদের কেউ তাকে ( মুহাম্মদ সঃ কে ) রক্ষা করতে পারতে না।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:48]
وَإِنَّهُۥ لَتَذْكِرَةٌ لِّلْمُتَّقِينَ
ওয়া ইন্নাহূলাতাযকিরাতুল লিলমুত্তাকীন।
এটা আল্লাহ ভীরুদের জন্যে অবশ্যই একটি উপদেশ।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:49]
وَإِنَّا لَنَعْلَمُ أَنَّ مِنكُم مُّكَذِّبِينَ
ওয়া ইন্না-লানা‘লামুআন্না মিনকুম মুকাযযিবীন।
আমি জানি যে, তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ মিথ্যারোপ করবে।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:50]
وَإِنَّهُۥ لَحَسْرَةٌ عَلَى ٱلْكَٰفِرِينَ
ওয়া ইন্নাহূলাহাছরাতুন ‘আলাল কা-ফিরীন।
নিশ্চয় এটা কাফেরদের জন্যে অনুতাপের কারণ।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:51]
وَإِنَّهُۥ لَحَقُّ ٱلْيَقِينِ
ওয়া ইন্নাহূলাহাক্কুল ইয়াকীন।
নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য।
হে আল্লাহ আমাদের কে ক্ষমা কর দয়া কর শয়তানের ধোকা প্রতারণা থেকে রক্ষা কর, হেদায়েতের পথে পরিচালিত কর, ঈমানের সাথে মৃত্যুবরণ করার তৌফিক দান কর ।
আমিন ইয়া রব্বিল আলামিন।
ভিটামিন মিনারেল
🇧🇩👍
ইয়া রাসুলুল্লাহ, ইয়া মুর্শিদ মাওলা ।
অনেক সুন্দর আলোচনা
তাই ???
তাহলে এখনই তওবাতুন্নছুহা করুন। ।।
উনি যদি তার এই বক্তব্য গুলোর বিষয়ে তওবাতুন্নছুহা না করেন তাহলে ???
এই ব্যাক্তির কি আর ঈমান সাথে আছে ।
মু'মিন , মুত্তাক্বীন, মুহছিন , না হয় বাদই দিলাম।
এই ব্যক্তি কি আর নিজেকে অন্তত পক্ষে মুসলমান বলে দাবি করতে পারে ???
পবিত্র কুরআনের বাণী নাকি মহান আল্লাহ তায়ালার বাণী নয়। এবং কদরের রাতে নাকি পবিত্র কুরআন কে মহান আল্লাহতালা নাযিল করেননি ।
পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ তা'আলা বলেন ।
সূরাঃ আল-মুমিন [40:2]
تَنزِيلُ ٱلْكِتَٰبِ مِنَ ٱللَّهِ ٱلْعَزِيزِ ٱلْعَلِيمِ
তানঝীলুল কিতা-বি মিনাল্লা-হিল ‘আঝীঝিল ‘আলীম।
কিতাব অবতীর্ণ হয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে, যিনি পরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞ।
সূরাঃ হামিম সাজদাহ/ফুসিলাত [41:2]
تَنزِيلٌ مِّنَ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ
তানঝীলুম মিনার রাহমা-নির রাহীম।
এটা অবতীর্ণ পরম করুণাময়, দয়ালুর পক্ষ থেকে।
সূরাঃ আল-ক্বাদর [97:1]
إِنَّآ أَنزَلْنَٰهُ فِى لَيْلَةِ ٱلْقَدْرِ
ইন্নাআনঝালনা-হু ফী লাইলাতিল কাদর।
আমি একে নাযিল করেছি শবে-কদরে।
✍আমি একে নাযিল করেছি শবে-কদরে।👈
সূরাঃ নিসা [4:82]
أَفَلَا يَتَدَبَّرُونَ ٱلْقُرْءَانَ وَلَوْ كَانَ مِنْ عِندِ غَيْرِ ٱللَّهِ لَوَجَدُوا۟ فِيهِ ٱخْتِلَٰفًا كَثِيرًا
আফালা-ইয়াতাদাব্বারূনাল কুরআ-না ওয়া লাও কা-না মিন ‘ইনদি গাইরিল্লা-হি লাওয়াজাদূফীহিখতিলা-ফান কাছীরা-।
এরা কি লক্ষ্য করে না কোরআনের প্রতি? পক্ষান্তরে এটা যদি আল্লাহ ব্যতীত অপর কারও পক্ষ থেকে হত, তবে এতে অবশ্যই বহু বৈপরিত্য দেখতে পেত।
🤌এরা কি লক্ষ্য করে না কুরআনের প্রতি?👈
👉 পক্ষান্তরে এটা যদি আল্লাহ ব্যতীত👈
👉 অপর কারও পক্ষ থেকে হত, 👈
👉তবে এতে অবশ্যই👈
👉 বহু বৈপরিত্য দেখতে পেত।👈
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:40]
إِنَّهُۥ لَقَوْلُ رَسُولٍ كَرِيمٍ
ইন্নাহূলাকাওলুরাছূলিন কারীম।
নিশ্চয়ই এই কুরআন একজন সম্মানিত রসূলের ( জিবরাঈল আমিনের ) আনীত।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:41]
وَمَا هُوَ بِقَوْلِ شَاعِرٍ قَلِيلًا مَّا تُؤْمِنُونَ
ওয়ামা-হুওয়া বিকাওলি শা-‘ইরিন কালীলাম মা-তু’মিনূন।
এবং এটা কোন কবির কালাম নয়; তোমরা কমই বিশ্বাস কর।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:42]
وَلَا بِقَوْلِ كَاهِنٍ قَلِيلًا مَّا تَذَكَّرُونَ
ওয়ালা-বিকাওলি কা- হিনিন কালীলাম মা-তাযাক্কারূন।
এবং এটা কোন অতীন্দ্রিয়বাদীর কথা নয়; তোমরা কমই অনুধাবন কর।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:43]
تَنزِيلٌ مِّن رَّبِّ ٱلْعَٰلَمِينَ
তানঝীলুম মিররাব্বিল ‘আ-লামীন।
এটা বিশ্বপালনকর্তার কাছ থেকে অবতীর্ণ।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:44]
وَلَوْ تَقَوَّلَ عَلَيْنَا بَعْضَ ٱلْأَقَاوِيلِ
ওয়ালাও তাকাওওয়ালা ‘আলাইনা-বা‘দাল আকা-বীল।
সে যদি আমার নামে ( মুহাম্মদ সঃ যদি আল্লাহর নামে ) কোন কথা রচনা করত,
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:45]
لَأَخَذْنَا مِنْهُ بِٱلْيَمِينِ
লাআখাযনা-মিনহু বিলইয়ামীন।
তবে আমি তার দক্ষিণ হস্ত ধরে ফেলতাম,
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:46]
ثُمَّ لَقَطَعْنَا مِنْهُ ٱلْوَتِينَ
ছু ম্মা লাকাতা‘না-মিনহুল ওয়াতীন।
অতঃপর কেটে দিতাম তার গ্রীবা।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:47]
فَمَا مِنكُم مِّنْ أَحَدٍ عَنْهُ حَٰجِزِينَ
ফামা-মিনকুম মিন আহাদিন ‘আনহু হা-জিঝীন।
তোমাদের কেউ তাকে ( মুহাম্মদ সঃ কে ) রক্ষা করতে পারতে না।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:48]
وَإِنَّهُۥ لَتَذْكِرَةٌ لِّلْمُتَّقِينَ
ওয়া ইন্নাহূলাতাযকিরাতুল লিলমুত্তাকীন।
এটা আল্লাহ ভীরুদের জন্যে অবশ্যই একটি উপদেশ।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:49]
وَإِنَّا لَنَعْلَمُ أَنَّ مِنكُم مُّكَذِّبِينَ
ওয়া ইন্না-লানা‘লামুআন্না মিনকুম মুকাযযিবীন।
আমি জানি যে, তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ মিথ্যারোপ করবে।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:50]
وَإِنَّهُۥ لَحَسْرَةٌ عَلَى ٱلْكَٰفِرِينَ
ওয়া ইন্নাহূলাহাছরাতুন ‘আলাল কা-ফিরীন।
নিশ্চয় এটা কাফেরদের জন্যে অনুতাপের কারণ।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:51]
وَإِنَّهُۥ لَحَقُّ ٱلْيَقِينِ
ওয়া ইন্নাহূলাহাক্কুল ইয়াকীন।
নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য।
হে আল্লাহ আমাদের কে ক্ষমা কর দয়া কর শয়তানের ধোকা প্রতারণা থেকে রক্ষা কর, হেদায়েতের পথে পরিচালিত কর, ঈমানের সাথে মৃত্যুবরণ করার তৌফিক দান কর ।
আমিন ইয়া রব্বিল আলামিন।
এইরকম বক্তা হইলে মানুষ কোন দিন বুল রাস্তায় জাইবনা🙏
Apni voll rastaei giacen
এরকম ভক্ত হইলে মানুষ আর বালা রাস্তা পাইতো না এই বক্তামূর্খ নাটক করে
বাংলা বানানের যা অবস্থা তাতেই বুঝা যাচ্ছে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা ও জ্ঞান গরিমা। 🥱
@@MdSaddamAlpintarবাংলাদেশের ৯৯% মুতলীম পথভ্রষ্ট, মিসগাইডেড বা মুনাফিক মুতলীম আখ্যা দিয়েছে স্বয়ং সুদি আরব (পিচলামের আতুরঘর যাকে বলা হয়)।
কোন মাদ্রাসা শিক্ষক?????
সত্যের হোকজজয়
চুটিয়ে গাল লাল করা দরকার সব পাগলামি ছুটিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
তরে চটকাইয়া লাল করে দরকার 🤫🤫🤫
I am inspired to hear your invaluable analisis of the Holly Quran.
শত্ত প্রকাশ হোক সত্যের জয় হোক জয় গুরু ❤
সত্য প্রকাস চাই
হায়
সুন্দর সঠিক উত্তর আলোচনা।
কোরআন নাযিল হয়েছে কলবে
কোন সুরার কত নং আয়াত
প্লিজ জানাবেন।
আপনার চরণ ধূলি আমি মাথায় নিলাম আপনি আমাকে কবুল করুন আমীন মুহাম্মদ আলী
জয় অলি আল্লাহর
বায়াত হয়ে আদম সির্জাকারী ইবলিশ মুক্ত আর যারা বায়েত গ্রহণ না করে আদম সেজা করে না তারা ইবলিশ যুক্ত জয়গুরু জয়গুরু
❤❤❤❤❤
কুরআনের আলোচনা হলে এমন আলোচনা হওয়া দরকার সত্য
একখানে কোরানের আলোচনা হচ্ছে? আল খিঞ্জির কোথাকার।
Kub sundor ❤
Khub sundor kotha
তাই ???
তওবাতন্নছুহা করুন ।
উনি যদি তার এই বক্তব্য গুলোর বিষয়ে তওবাতুন্নছুহা না করেন তাহলে ???
এই ব্যাক্তির কি আর ঈমান সাথে আছে ।
মু'মিন , মুত্তাক্বীন, মুহছিন , না হয় বাদই দিলাম।
এই ব্যক্তি কি আর নিজেকে অন্তত পক্ষে মুসলমান বলে দাবি করতে পারে ???
পবিত্র কুরআনের বাণী নাকি মহান আল্লাহ তায়ালার বাণী নয়। এবং কদরের রাতে নাকি পবিত্র কুরআন কে মহান আল্লাহতালা নাযিল করেননি ।
পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ তা'আলা বলেন ।
সূরাঃ আল-মুমিন [40:2]
تَنزِيلُ ٱلْكِتَٰبِ مِنَ ٱللَّهِ ٱلْعَزِيزِ ٱلْعَلِيمِ
তানঝীলুল কিতা-বি মিনাল্লা-হিল ‘আঝীঝিল ‘আলীম।
কিতাব অবতীর্ণ হয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে, যিনি পরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞ।
সূরাঃ হামিম সাজদাহ/ফুসিলাত [41:2]
تَنزِيلٌ مِّنَ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ
তানঝীলুম মিনার রাহমা-নির রাহীম।
এটা অবতীর্ণ পরম করুণাময়, দয়ালুর পক্ষ থেকে।
সূরাঃ আল-ক্বাদর [97:1]
إِنَّآ أَنزَلْنَٰهُ فِى لَيْلَةِ ٱلْقَدْرِ
ইন্নাআনঝালনা-হু ফী লাইলাতিল কাদর।
আমি একে নাযিল করেছি শবে-কদরে।
✍আমি একে নাযিল করেছি শবে-কদরে।👈
সূরাঃ নিসা [4:82]
أَفَلَا يَتَدَبَّرُونَ ٱلْقُرْءَانَ وَلَوْ كَانَ مِنْ عِندِ غَيْرِ ٱللَّهِ لَوَجَدُوا۟ فِيهِ ٱخْتِلَٰفًا كَثِيرًا
আফালা-ইয়াতাদাব্বারূনাল কুরআ-না ওয়া লাও কা-না মিন ‘ইনদি গাইরিল্লা-হি লাওয়াজাদূফীহিখতিলা-ফান কাছীরা-।
এরা কি লক্ষ্য করে না কোরআনের প্রতি? পক্ষান্তরে এটা যদি আল্লাহ ব্যতীত অপর কারও পক্ষ থেকে হত, তবে এতে অবশ্যই বহু বৈপরিত্য দেখতে পেত।
🤌এরা কি লক্ষ্য করে না কুরআনের প্রতি?👈
👉 পক্ষান্তরে এটা যদি আল্লাহ ব্যতীত👈
👉 অপর কারও পক্ষ থেকে হত, 👈
👉তবে এতে অবশ্যই👈
👉 বহু বৈপরিত্য দেখতে পেত।👈
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:40]
إِنَّهُۥ لَقَوْلُ رَسُولٍ كَرِيمٍ
ইন্নাহূলাকাওলুরাছূলিন কারীম।
নিশ্চয়ই এই কুরআন একজন সম্মানিত রসূলের ( জিবরাঈল আমিনের ) আনীত।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:41]
وَمَا هُوَ بِقَوْلِ شَاعِرٍ قَلِيلًا مَّا تُؤْمِنُونَ
ওয়ামা-হুওয়া বিকাওলি শা-‘ইরিন কালীলাম মা-তু’মিনূন।
এবং এটা কোন কবির কালাম নয়; তোমরা কমই বিশ্বাস কর।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:42]
وَلَا بِقَوْلِ كَاهِنٍ قَلِيلًا مَّا تَذَكَّرُونَ
ওয়ালা-বিকাওলি কা- হিনিন কালীলাম মা-তাযাক্কারূন।
এবং এটা কোন অতীন্দ্রিয়বাদীর কথা নয়; তোমরা কমই অনুধাবন কর।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:43]
تَنزِيلٌ مِّن رَّبِّ ٱلْعَٰلَمِينَ
তানঝীলুম মিররাব্বিল ‘আ-লামীন।
এটা বিশ্বপালনকর্তার কাছ থেকে অবতীর্ণ।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:44]
وَلَوْ تَقَوَّلَ عَلَيْنَا بَعْضَ ٱلْأَقَاوِيلِ
ওয়ালাও তাকাওওয়ালা ‘আলাইনা-বা‘দাল আকা-বীল।
সে যদি আমার নামে ( মুহাম্মদ সঃ যদি আল্লাহর নামে ) কোন কথা রচনা করত,
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:45]
لَأَخَذْنَا مِنْهُ بِٱلْيَمِينِ
লাআখাযনা-মিনহু বিলইয়ামীন।
তবে আমি তার দক্ষিণ হস্ত ধরে ফেলতাম,
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:46]
ثُمَّ لَقَطَعْنَا مِنْهُ ٱلْوَتِينَ
ছু ম্মা লাকাতা‘না-মিনহুল ওয়াতীন।
অতঃপর কেটে দিতাম তার গ্রীবা।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:47]
فَمَا مِنكُم مِّنْ أَحَدٍ عَنْهُ حَٰجِزِينَ
ফামা-মিনকুম মিন আহাদিন ‘আনহু হা-জিঝীন।
তোমাদের কেউ তাকে ( মুহাম্মদ সঃ কে ) রক্ষা করতে পারতে না।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:48]
وَإِنَّهُۥ لَتَذْكِرَةٌ لِّلْمُتَّقِينَ
ওয়া ইন্নাহূলাতাযকিরাতুল লিলমুত্তাকীন।
এটা আল্লাহ ভীরুদের জন্যে অবশ্যই একটি উপদেশ।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:49]
وَإِنَّا لَنَعْلَمُ أَنَّ مِنكُم مُّكَذِّبِينَ
ওয়া ইন্না-লানা‘লামুআন্না মিনকুম মুকাযযিবীন।
আমি জানি যে, তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ মিথ্যারোপ করবে।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:50]
وَإِنَّهُۥ لَحَسْرَةٌ عَلَى ٱلْكَٰفِرِينَ
ওয়া ইন্নাহূলাহাছরাতুন ‘আলাল কা-ফিরীন।
নিশ্চয় এটা কাফেরদের জন্যে অনুতাপের কারণ।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:51]
وَإِنَّهُۥ لَحَقُّ ٱلْيَقِينِ
ওয়া ইন্নাহূলাহাক্কুল ইয়াকীন।
নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য।
হে আল্লাহ আমাদের কে ক্ষমা কর দয়া কর শয়তানের ধোকা প্রতারণা থেকে রক্ষা কর, হেদায়েতের পথে পরিচালিত কর, ঈমানের সাথে মৃত্যুবরণ করার তৌফিক দান কর ।
আমিন ইয়া রব্বিল আলামিন।
আবুজেহেলের দল সত্যকে চাপা দিয়ে মিথ্যে কে প্রচার করছে আজ ১৪০০ বছর ধরে আমার সব জেনে ফেলে দিয়েছি জয় গুরু জয় গুরু জয় জয় হোক মানব ধর্মের
দয়াল বাবা সেলসারদী। সৈয়দ হাবিবুর রহমান আল হাসানী আল কাদেরী ( মাআ) জিন্দাবাদ।
জয়গুরু জয়গুরু জয়গুরু
দয়া করে কোনো এজিত বাহিনী কমেন্ট করতে আসবেন না
Tar moddo apniw asen.. 😂😂😂😂😅😅
সত্যি শুনলে জ্বলে?😂😂😂😂😂
রও ধন ও সব। 😅থেকে জল❤❤😅ঝজ 11:35 😅😅😊😅😅 এজ 11:35 11:35 11:35 শ😅😅😅@@TapasGhosh-n5l
সম্পূর্ণ ওয়াজ শুনতে চাই দরদী
Vokto boro kotta
আসসালামু আলাইকুম হুজুর আপনি সঠিক কথা গুলো তুলে ধরছেন তা নিসন্দেহে সত্যি সত্যিই
Dujoke ja, islam nia mitta bekka, kulangar
কুরান শরীফ সহী করে পড়তে পারে না ।যা তা বকছে ।
তুমি সূরা কদর পড়ে দেখ তোকে ঠিক আছে কিনা
@@MirashrafAlibabu oi bainchod lewra buski magir pula jaroj, tor ma er vudar rosh khaiaya mor, magir putkir rosh na khaile takos na jaroj, kufri, nastik, 🎉😂😅😅😅🎉
সূরা নং 70 আয়াত নং 40 ও তাই বল আছে মানুষ বুঝতে পারে না এই বক্তা ঠিকই বলেছেন অনুবাদ করলে তাই দাঁড়ায়
তাই ???
তাহলে এখনই তওবাতুন্নছুহা করুন। ।।
উনি যদি তার এই বক্তব্য গুলোর বিষয়ে তওবাতুন্নছুহা না করেন তাহলে ???
এই ব্যাক্তির কি আর ঈমান সাথে আছে ।
মু'মিন , মুত্তাক্বীন, মুহছিন , না হয় বাদই দিলাম।
এই ব্যক্তি কি আর নিজেকে অন্তত পক্ষে মুসলমান বলে দাবি করতে পারে ???
পবিত্র কুরআনের বাণী নাকি মহান আল্লাহ তায়ালার বাণী নয়। এবং কদরের রাতে নাকি পবিত্র কুরআন কে মহান আল্লাহতালা নাযিল করেননি ।
পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ তা'আলা বলেন ।
সূরাঃ আল-মুমিন [40:2]
تَنزِيلُ ٱلْكِتَٰبِ مِنَ ٱللَّهِ ٱلْعَزِيزِ ٱلْعَلِيمِ
তানঝীলুল কিতা-বি মিনাল্লা-হিল ‘আঝীঝিল ‘আলীম।
কিতাব অবতীর্ণ হয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে, যিনি পরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞ।
সূরাঃ হামিম সাজদাহ/ফুসিলাত [41:2]
تَنزِيلٌ مِّنَ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ
তানঝীলুম মিনার রাহমা-নির রাহীম।
এটা অবতীর্ণ পরম করুণাময়, দয়ালুর পক্ষ থেকে।
সূরাঃ আল-ক্বাদর [97:1]
إِنَّآ أَنزَلْنَٰهُ فِى لَيْلَةِ ٱلْقَدْرِ
ইন্নাআনঝালনা-হু ফী লাইলাতিল কাদর।
আমি একে নাযিল করেছি শবে-কদরে।
✍আমি একে নাযিল করেছি শবে-কদরে।👈
সূরাঃ নিসা [4:82]
أَفَلَا يَتَدَبَّرُونَ ٱلْقُرْءَانَ وَلَوْ كَانَ مِنْ عِندِ غَيْرِ ٱللَّهِ لَوَجَدُوا۟ فِيهِ ٱخْتِلَٰفًا كَثِيرًا
আফালা-ইয়াতাদাব্বারূনাল কুরআ-না ওয়া লাও কা-না মিন ‘ইনদি গাইরিল্লা-হি লাওয়াজাদূফীহিখতিলা-ফান কাছীরা-।
এরা কি লক্ষ্য করে না কোরআনের প্রতি? পক্ষান্তরে এটা যদি আল্লাহ ব্যতীত অপর কারও পক্ষ থেকে হত, তবে এতে অবশ্যই বহু বৈপরিত্য দেখতে পেত।
🤌এরা কি লক্ষ্য করে না কুরআনের প্রতি?👈
👉 পক্ষান্তরে এটা যদি আল্লাহ ব্যতীত👈
👉 অপর কারও পক্ষ থেকে হত, 👈
👉তবে এতে অবশ্যই👈
👉 বহু বৈপরিত্য দেখতে পেত।👈
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:40]
إِنَّهُۥ لَقَوْلُ رَسُولٍ كَرِيمٍ
ইন্নাহূলাকাওলুরাছূলিন কারীম।
নিশ্চয়ই এই কুরআন একজন সম্মানিত রসূলের ( জিবরাঈল আমিনের ) আনীত।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:41]
وَمَا هُوَ بِقَوْلِ شَاعِرٍ قَلِيلًا مَّا تُؤْمِنُونَ
ওয়ামা-হুওয়া বিকাওলি শা-‘ইরিন কালীলাম মা-তু’মিনূন।
এবং এটা কোন কবির কালাম নয়; তোমরা কমই বিশ্বাস কর।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:42]
وَلَا بِقَوْلِ كَاهِنٍ قَلِيلًا مَّا تَذَكَّرُونَ
ওয়ালা-বিকাওলি কা- হিনিন কালীলাম মা-তাযাক্কারূন।
এবং এটা কোন অতীন্দ্রিয়বাদীর কথা নয়; তোমরা কমই অনুধাবন কর।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:43]
تَنزِيلٌ مِّن رَّبِّ ٱلْعَٰلَمِينَ
তানঝীলুম মিররাব্বিল ‘আ-লামীন।
এটা বিশ্বপালনকর্তার কাছ থেকে অবতীর্ণ।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:44]
وَلَوْ تَقَوَّلَ عَلَيْنَا بَعْضَ ٱلْأَقَاوِيلِ
ওয়ালাও তাকাওওয়ালা ‘আলাইনা-বা‘দাল আকা-বীল।
সে যদি আমার নামে ( মুহাম্মদ সঃ যদি আল্লাহর নামে ) কোন কথা রচনা করত,
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:45]
لَأَخَذْنَا مِنْهُ بِٱلْيَمِينِ
লাআখাযনা-মিনহু বিলইয়ামীন।
তবে আমি তার দক্ষিণ হস্ত ধরে ফেলতাম,
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:46]
ثُمَّ لَقَطَعْنَا مِنْهُ ٱلْوَتِينَ
ছু ম্মা লাকাতা‘না-মিনহুল ওয়াতীন।
অতঃপর কেটে দিতাম তার গ্রীবা।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:47]
فَمَا مِنكُم مِّنْ أَحَدٍ عَنْهُ حَٰجِزِينَ
ফামা-মিনকুম মিন আহাদিন ‘আনহু হা-জিঝীন।
তোমাদের কেউ তাকে ( মুহাম্মদ সঃ কে ) রক্ষা করতে পারতে না।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:48]
وَإِنَّهُۥ لَتَذْكِرَةٌ لِّلْمُتَّقِينَ
ওয়া ইন্নাহূলাতাযকিরাতুল লিলমুত্তাকীন।
এটা আল্লাহ ভীরুদের জন্যে অবশ্যই একটি উপদেশ।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:49]
وَإِنَّا لَنَعْلَمُ أَنَّ مِنكُم مُّكَذِّبِينَ
ওয়া ইন্না-লানা‘লামুআন্না মিনকুম মুকাযযিবীন।
আমি জানি যে, তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ মিথ্যারোপ করবে।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:50]
وَإِنَّهُۥ لَحَسْرَةٌ عَلَى ٱلْكَٰفِرِينَ
ওয়া ইন্নাহূলাহাছরাতুন ‘আলাল কা-ফিরীন।
নিশ্চয় এটা কাফেরদের জন্যে অনুতাপের কারণ।
সূরাঃ আল-হাক্ক্বা [69:51]
وَإِنَّهُۥ لَحَقُّ ٱلْيَقِينِ
ওয়া ইন্নাহূলাহাক্কুল ইয়াকীন।
নিশ্চয় এটা নিশ্চিত সত্য।
হে আল্লাহ আমাদের কে ক্ষমা কর দয়া কর শয়তানের ধোকা প্রতারণা থেকে রক্ষা কর, হেদায়েতের পথে পরিচালিত কর, ঈমানের সাথে মৃত্যুবরণ করার তৌফিক দান কর ।
আমিন ইয়া রব্বিল আলামিন।
🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲🤲
জয় ইয়া হাসান ইয়া হোসেন❤
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেন আমি যাহা বলি ওহা আমার অন্তরের অন্তর স্থল থেকে উদ্ভাসিত বাণী
ধন্যবাদ, ঐটাকে বলে জবানে বা,কালামে জিবরাইল আমিন ফেরেস্তা,আপনার আমার ভিতরে সময়তো কিছু রহস্য, কেনদো বিনদো,সুরা ফাহতা আয়াত ১০,বাবার কাছে মরিদ হয়ে তার কথা মতো ধেন সাধনা করেন সুরা তওবা আয়াত ২,তার পর জর্ম চক্র থেকে মুক্তি নিয়ে আললাহ সাতে মিসে জান, সুরা ফজর আয়াত ২৭,২৮।
যাহারা আহলে বায়াত নিয়েছে তারাই এই কথা গুলো বুঝবেন
কারা কেন ভুল বুঝিয়েছে?
তাদের লাভ কি?
আলহামদুলিল্লাহ... সুন্দর কথা ❤❤❤❤❤❤
❤
সত্য প্রকাশ হয়ে গেলো
কোরআন শুদ্ধ করুন। আর কোরআন আল্লাহরই বানী ।
কোরান এর আয়াতে যেখানে বলছে. এটা একটা সম্মানীত রসুলের বাণী। দুনিয়ার সমস্ত হুর গেলমানচ্যুরা যে যাই বলুক না কেন সত্য কখনো মিথ্যা হবে না।
এত ভালোর ভালো মানুষটা। কুরআনটাই পড়তে পারেন না। হেতা আবু জাহের চাচতো ভাই
Jay guru Jay guru
কোরআন ঠিক মতো পড়তে পারে না। তারা আবার বক্তা হছে। ভন্ডামির একটা সিমা আছে
বেশী বেশী বকলে যা হয় | কখন কি বলে সে নিজেও বুঝতে পারবেনা | এতদিন দেখতে দেখতে আজ ভীষন কষ্ট পেলাম | রাসূলকে ভালবাসি ঠিক আছে _ কিন্তু _ এধরনের বক্তব্য মেনে নেওয়া যায় না |
কুরান আল্লাহর বানী __
নবীর বানী নয় ..
জেগে ওঠো আলেম সমাজ |
আমি এর তীব্র নিনদা জ্ঞাপন করলাম |
নিশ্চয়ই কুরআন এক সন্মানিত বার্তাবাহক/রাসূলের বানী।
....সূরা আল হাক্কাহ, আয়াত ৪০
উনার আলোচনা শুনলে মানুষ আল্লাহর ইবাদত হতে দূরে সরে যাবে।
শিরক কারি কে আল্লাহ পছন্দ করেন না তারা জাহান্নামে যাবে ইনশাল্লাহ
যখন এটাকে বিশ্বাসই করবেন না তো দেখতে বলেছিল কি
রিপ্লে দিয়েছে যে আপনাকে দেখতে বলেছিল কি
দয়াল বাবা জাবের আল জাহাঙ্গীর আলাইহি আসসালাতু সালাম,আপনাদের সাহায্য কামনা করী।
খুব সুন্দর আলোচনা হয়েছে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে
আমি জাবের সাহেবের সাথে কথা বলতে চাই কি ভাবে বলবো
GOPIBAGER porinoty hobe.
অসাধারণ ❤
Congratulations. Thanks
❤ARA BIDHORMIDER MOTO NASTIK , AR AMRA JANI NASTIKDER KONO DHORMO NAI❤
সুন্দর আলোচনা
Paap hoace
আপনি অনেক গ্যানী
জয় হোক আলী মুল গায়েবীর❤
সথানের অকটুক জলবেইতো
হারাম জাদা আর কারে কবেন?
জয় গুরু❤❤❤❤❤
একটা পাঁঠা আর একটা রামছাগল একটা পাঁঠা পাশে বইসা আছে আর একটা রামছাগল বকতেছে কালী পূজা আসলে দুই ওটাকে বলে দিতে হবে।
যেইটায় বইসা আছে ওই শালায় আসলেই একটা বনের পাঠা ।
Ok. Aji. Boli dewa. Darker. Sala. Patha
tor dari wala bapra to toder edi koibo na
tor babara to khali vikka cay dan koro dan koro
morar age moris nahoile moirao santi pabi na
এই ভন্ড প্রতারক চক্রের সদস্য ছাগল পাঠা কালী পূজায় নিধন হয় যাবে পাপীর দল
পবিত্র ঈদুল আজহাতে তোকে কুরবানী করে দেব। কারণ তই ইবলিস শয়তান।
এই জাহিল আবার কই থেকে জন্ম নিলো ? কি শুরু হয়েছে বাংলাদেশ , ভারত , পাকিস্তিনে ?
বাস্তব মুলক আলোচনা
Voll
Bal er alochona, vul bekka
মাশাল্লাহ। মাশাল্লাহ। মাশাল্লাহ।
অসাধারণ আলোচনা হক কথা ❤
কাজী জাবের আহমেদ খুব সুন্দর বলে ।লোকটার পরিচয় কি কেউ বলতে পারবেন
❤
ভাইজান কোনো মানুষ যখন সিজদায় যায়,সে যদি তার সামনে নিজের চেহারা দেখতে পায় এবং প্রতি দিন পাঁচ ওয়াক্তের নামাজে সেটা কি একটুখানি জানাবেন কি,সিজদার সামনে নিজের চেহারা দেখাটা কি,।
জানতে জানতে জানোয়ার হয়ে গেছত
এই বদমাসগুল বলি দেয়া উচিত।
এটাই মনে হয় ভালো পারেন
তুমি কসাই ব্যবসায় ক্ষতি হচ্ছে ভাই
এরা সবাই ব্যবসায়ী@@MirashrafAlibabu
আরে ব্যাটা তুইথো আস্তা শয়তান@@MirashrafAlibabu
আপনি কাকে বকা দিলেন, কাউকে বকা দেয়া কি কুরানে আছে?
👌👌👌❤️
মারহাবা 💚🙏🙏
এদের থেকে ১০০ হাত দুরে থাকুন
ইয়া গাউছুল আজম শাহানশাহে বাদশাহ আউলিয়া হযরত দয়াল বাবা বারিক শাহ বাবা দুলাল পুর দরবার শরিফ
Dada apni akdom thik bolchen.sanatan dhormo ei ek kothai bolche
সত্য বল সুপথে চল ওরে আমার মন
জয় গুরু বাবা জাহাঙ্গীর আঃ
মাশাল্লাহ্
রুহ জদি আল্লাহ হয় তাহলে মানুষ জতো গুনাহ করে তার কোনো বিচার হতোনা
না বুঝে কমেন্ট না করাই উত্তম।
Sarkari result kolhapur
এদের সম্পর্কে সবাই সতর্ক হোন
এটাকে কি স্ব-রুপ বলে, আর স্ব-রুপের অর্থ কি হতে পারে খুব জানতে ইচ্ছে হয়, আপনার জানা থাকলে জানানোর জন্য অনুরোধ করছি, আল্লাহ্ মালিক।