দয়াল বাবা আপনার মুরিদ হবো কেমনে। জীবনে অনেক জনে কতা শুনেছি বাবা দলিল দিয়া কথা বলছে কিন্তু আপনার কথা গুলোই সেরা আল্লাহ আমাকে আলোর পদ দেখাইছেন আলহামদুলিল্লাহ
কারো প্রতি বিদ্বেষ বা জঙিবাদি বা জুলুম বা বাড়িঘর ভাংচুর না করে,এক বাপের বেটা হয়ে থাকলে এই বক্তার সাথে তর্ক বির্তক না করে বাহাসে বসুক,সত্য বের হয়ে আসবে। জয় হোক মানবতার।
আমরা এখন কোথায় ? - heaven or Hell ? (স্বর্গে নাকি নরকে?) দেশবাসীকে আহ্বান করে বিচক্ষণেরা বলতেন, “তোমরা দেশের জন্য আত্মোৎর্গ করবে, দেশকে রক্ষা করবে, *জাতিকে রক্ষা করবে এবং পরস্পরের মধ্যে এক ভাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ থাকবে। [ *এখানে জাতি বলতে শ্রীশ্রীঠাকুর হিন্দু- মুসলিম, শিখ-ইশাই বা বৌদ্ধ খ্রীষ্টাণকে বূঝায়নি ] আমারা সবাই একই জল, মাটি, আকাশ, বাতাসের সন্তান, একই সূর্যের সন্তান। সুতরাং আমাদের মধ্যে বিভেদ কোথায়?” তারা এটা বুঝেছিল যে, আমরা সূর্য থেকে এসেছি। সূর্য আমাদের উৎস এবং জল, মাটি, বাতাস সূর্যেরই দান। তাই তারা বলতো সূর্য যে এত দরদ নিয়ে এমন নিরলসভাবে কাজ করছে, শুধু মানুষের জন্য নয়, সমস্ত জীব জাতির জন্য, সমস্ত জীবজাতির জন্য একপ্রাণ দিয়ে সেবা করছে, আমরা সূর্যকেই অনুসরণ করবো। আমরা সবাই একই ধরত্রী মায়ের গর্ভজাত সন্তান, একই জল, মাটি, বাতাসে পরিপুষ্ট। আমরা সাবাই ভাই বোন। এখাণে কোন পার্থক্য নেই। এই কথাগুলি তারা মনে প্রাণে অন্তরে গেঁথে নিয়েছিল।...তারা প্রত্যেকে প্রত্যেকের জন্য চিন্তা করতো। নিজের ছেলের সর্বাঙ্গীন উন্নতির জন্য যেমন চিন্তা করে, অপরের ছেলের শুভ কামনায় ঠিক তেমনিভাবেই চিন্তা করতো। অপরের ছেলে যাতে মানুষ হয়, সুন্দর হয়, সত্যনিষ্ঠায় থাকে, তার জন্য চেষ্ঠার কোন ত্রুটি ছিল না। সত্য কথা শেখানোর জন্য, পবিত্র মন, স্বচ্ছ মন যাতে তৈরী হয়, তার ব্যবস্থার জন্য মাঝে মাঝেই ক্লাস করা হতো। বৃদ্ধ-বৃদ্ধা থেকে শুরু করে প্রত্যেকে সেই ক্লাসে যোগদান করতো এবং সেখানে নানা বিষয়ে শিক্ষা দান করা হতো। তাদের বলা হতো, “রাস্তাঘাট, মাঠ ইত্যাদি ঝাড়ু দিয়ে পরিস্কার রাখতে হবে, যেখানে সেখানে ময়লা ফেলবে না, *থু থু একজায়গায় ফেলবে, [*আজ কাল খ্যাদ্যে থু থু দিয়ে হালাল (শুদ্ধ) করার নামে রোগ ছড়ানো হচ্ছে, এই শিক্ষা মাদ্রাসায় দেওয়া হচ্ছে] আবর্জ্জনা এক জায়গায় জড়ো করে রাখবে। নিজে পরিস্কার থাকবে। আশেপাশের সব কিছু পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখবে।” এই ভাবে বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষা লাভ করে তারা মন দিয়ে কাজ করে যেত। তারা অযথা কথা বলতো না। কারণ বেশী কথা বললেই ছল-চাতুরী ও নানা অপ্রাসঙ্গিক কথা এসে পড়তে পারে। তাই প্রয়োজণ ছাড়া কথা বলা তারা পছন্দ করতো না। ...তাদের মনে আনন্দ ছিল। কিন্তু দেবদেবতা সম্বন্ধে কোন আলাপ আলোচনা ছিল না। কিন্তু দেবতা ছিল না তাদের। যেসব দেবদেবতার নাম এখানে শোনা যায়, তখন তারা কেউ ছিল না। এদের দেবতা ছিল প্রকৃতির সুর, প্রকৃতির ধারাপাতা । প্রকৃতির নিরলস কর্মীদের তারা দেবজ্ঞানে সম্মান দিত। তাই তারা সূর্যকে সম্মান দিত, চন্দ্রকে, বতাসকে, গ্রহ-নক্ষত্রকে সম্মান দিত। তারা বলতো, ‘প্রকৃতির থেকে জীবকূলের বিভিন্ন প্রয়োজনে কি সুন্দরভাবে সমবণ্টণের ব্যবস্থা করেছে, আমরা যখন তাদেরই সন্তান, আমরা প্রয়োজন বোধে যতটুকু প্রয়োজন, ততটুকু গ্রহন করবো। প্রয়োজনের অতিরিক্ত আমরা কোন কিছুই গ্রহন করবো না। আমাদের মাঝে কোন সঞ্চয় বুদ্ধি থাকবে না । সঞ্চয় বুদ্ধি থাকলেই দেশে অভাব সৃষ্টি হয়।”...তোমার যতটুকু প্রয়োজন, ততটুকুই তুমি গ্রহন করবে। প্রয়োজনের অতিরিক্ত কোন বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে পারবে না। ... ‘গ্রহগুলোর তো সবার সাথে সবার যোগাযোগ । তারা সবার সাথে সবাই একই আকর্ষণে যুক্ত । জীবজগতের প্রত্যেকের সাথে আমাদেরও তো আত্মীয়তা রয়েছে, আন্তরিকতা ও রক্তের সম্পর্ক রয়েছে। সেখানে বিবাদ বিচ্ছেদ কোথায়? সেইভাবে সেই মন নিয়ে তারা দেশ শাসন করতো। এমন সুন্দর ভাবে তারা দেশ শাসন করতো যে, যেন একটা ফুল পড়লেও টের পাওয়া যায়। কারও মাঝে কোনরকম কোন আক্রোশের মনোভাব ছিল না। শিক্ষার ব্যাপারে কোন বাধা নিষেধ ছিল না। সবাই সব কিছু শিখতে পারবে। সেজন্য নানা শিক্ষা কেন্দ্র ছিল।[ বেদের যুগে] -ঠাকুর শ্রীশ্রী বালক ব্রহ্মচারী মহারাজ। Contd . পড়ুন- কড়াচাবুক সমগ্র পুস্তকের পৃ- ৮৮৪ থেকে ৮৯১]
*কামানে নয়, কলমে* মহানবিশ্বের তত্ত্ব নিয়ে, মহাকাশের তত্ত্ব নিয়ে আমি যদি বিরাট গ্রন্থ রচনা করি, সেই গ্রন্থের ইন্ট্রোডাক্শনে আমি একথা বলতে পারবো না যে, ‘আমি ইহা করেছি’ অথবা ‘আমি এই গ্রন্থের রচয়িতা’। আমি শুধু বলবো, ‘প্রকৃতির তত্ত্, এই বিশ্বের তত্ত্ব আমার দেহযন্ত্রের মাধ্যমে , কলমের মাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে। নতুন করে আমি দিচ্ছি, একথা বলতে পারবো না, দেবার মালিক আমি নই। পৃথিবীর ইতিহাসে কে কি করেছেন জানি না, আমি যেটা বুঝেছি, সেটুকুন সবার কাছে তুলে ধরলাম মাত্র।’ -জন্মসিদ্ধ ঠাকুর শ্রীশ্রী বালক ব্রহ্মচারী মহারাজ drive.google.com/file/d/1h9Zc24bWuf-HRJ19GEOGtmU-gG4XnoKI/view
সত্য বল সুপথে চল ওরে আমার মন সত্য সুপথ না চিনিলে পাবিনে মানুষের দর্শন জয়গুরু জয়গুরু জয়গুরু সর্বশক্তিমান সৃষ্টি ও স্রষ্টার মাঝে এই জগত যাহা আছে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে তাহা আছে এই ক্ষুদ্র মানব ভান্ডের ভিতরে একজন সাধক পীর ফকিরকে ধরতে হবে হকলা রাব্বুকুম আস্তা জিবলাকুম রাব্বুল আলামিন বললেন তুমি আমাকে একা ডাকো দাগের সঙ্গে সঙ্গে জবাব দেবো তোমার ভিতরে অশুভু বার করে দিলেই আমাকে দেখতে পাবে
*কামানে নয়, কলমে* মহানবিশ্বের তত্ত্ব নিয়ে, মহাকাশের তত্ত্ব নিয়ে আমি যদি বিরাট গ্রন্থ রচনা করি, সেই গ্রন্থের ইন্ট্রোডাক্শনে আমি একথা বলতে পারবো না যে, ‘আমি ইহা করেছি’ অথবা ‘আমি এই গ্রন্থের রচয়িতা’। আমি শুধু বলবো, ‘প্রকৃতির তত্ত্, এই বিশ্বের তত্ত্ব আমার দেহযন্ত্রের মাধ্যমে , কলমের মাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে। নতুন করে আমি দিচ্ছি, একথা বলতে পারবো না, দেবার মালিক আমি নই। পৃথিবীর ইতিহাসে কে কি করেছেন জানি না, আমি যেটা বুঝেছি, সেটুকুন সবার কাছে তুলে ধরলাম মাত্র।’ -জন্মসিদ্ধ ঠাকুর শ্রীশ্রী বালক ব্রহ্মচারী মহারাজ drive.google.com/file/d/1h9Zc24bWuf-HRJ19GEOGtmU-gG4XnoKI/view
-2- দিচ্ছে যে, ‘তুমি ভালভাবে বুঝতে চেষ্টা কর’, ‘জানতে চেষ্টা কর’। যতই বুঝতে চেষ্টা করবে, ততই প্রকৃতির বুঝের যে ধারা, সেই ঝড়ণাধারায় সেটা বুঝতে পারবে। যে কথা গুলো বলতে চাইছি, সব ফুটিয়ে তোলা সম্ভবপর নয়। এই বিষয় নিয়ে কথা বলাই মুস্কিল। বড় কঠিন বিষয়। কখনও বলছি ‘আমি বলছি’, আবার কখনও বলছি ‘আমারা বুঝতে পারবো’- এই যে ভাষাগুলো ব্যবহার করছি, প্রকৃতির যন্ত্রের যে ধারাবাহিকতা, তার সাথে এই ভাষাগুলোর সব সময় মিল হয়ে ওঠে না । তাই আমার একটাই কথা, এই জগতে যা কিছু চলছে-প্রকৃতির শাশ্বত দান, শাশ্বত বিষয়বস্তু দিয়েই তো চলছে। বাকী সব ব্যবহারিক ভাষা। এই দেহটা বহকারী মাত্র। আর যা কিছু ভিতরের, সব ন্যাচারাল গিফ্ট্। ‘অমুকে ঐ গ্রহে যাচ্ছে’, সেখানে বুঝে নিতে হবে তার ভিতরের টেপ-রেকর্ডার যন্ত্র সে আরেকদিকে ব্যবহার করছে। যার যার রুচি আর পছন্দের মত হয়ে যাচ্ছে। সমানভাবেই কিন্তু যন্ত্রের ধারা চলছে। একেকটা বিষয়বস্তু একেকজন একেকভাবে পরিবেশন করছে মাত্র। আমরা পরিবেশনকারী মাত্র। তাই মহানবিশ্বের তত্ত্ব নিয়ে, মহাকাশের তত্ত্ব নিয়ে আমি যদি বিরাট গ্রন্থ রচনা কর, সেই গ্রন্থের ইন্ট্রোডাক্শনে আমি একথা বলতে পারবো না যে, ‘আমি ইহা করেছি’ অথবা ‘আমি এই গ্রন্থের রচয়িতা’। আমি শুধু বলবো, ‘প্রকৃতির তত্ত্, এই বিশ্বের তত্ত্ব আমার দেহযন্ত্রের মাধ্যমে , কলমের মাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে। নতুন করে আমি দিচ্ছি, একথা বলতে পারবো না, দেবার মালিক আমি নই। পৃথিবীর ইতিহাসে কে কি করেছেন জানি না, আমি যেটা বুঝেছি, সেটুকুন সবার কাছে তুলে ধরলাম মাত্র।’ এই প্রেক্ষিতে নানাজনের ভিতরে প্রশ্ন জাগতে পারে। প্রশ্ন যে জাগবে, সেটাও শাশ্বত। যত প্রশ্ন আসবে, যত জিজ্ঞাসা আসবে, ভিতরের টেপ-রেকর্ডার যন্ত্রগুলো ততবেশী পাওয়ারফুল (powerful) হয়ে ওঠে। এই জগতের সৃষ্ঠবস্তু যা আছে, প্রত্যের সাথে প্রত্যেরকের আদানপ্রদানে যন্ত্রগুলো আরও বেশী সচেতন, আরও বেশী সজাগ হয়ে ওঠে। তাই বিভিন্ন সমস্যা-জাতীয় প্রশ্ন যত উঠবে, ভিতরের যন্ত্রের ব্যাটারি তত বেশী চার্জড্ হবে, দেহের যন্ত্রের শক্তি আরও বৃদ্ধি পেতে থাকবে। আগেই বলেছি, আমাদের ভেতরের বুঝের মধ্যে, চিন্তা শক্তির মধ্যে, ভিতরে রয়েছে যে ইচ্ছা শক্তি সেই ইচ্ছাশক্তি দিয়েই সমস্ত ইচ্ছাকে প্রকাশ করা যায়। ইচ্ছামতন চলা যায়। এটাও একটা ন্যাচারাল গিফ্ট্। সেই ইচ্ছা (WILL) দিয়েই বিশ্বরহস্যের তত্ত্বের পরিপূর্ণতার CONTD. 3
মুহাম্মদ সঃ এর নির্দেশিত পথই আল্লাহর পবিত্র দরবারে পৌঁছানোর একমাত্র সঠিক সহজ সরল পথ।আর সবই ভ্রান্ত পথ।মুহাম্মদ সঃ এর আদর্শের বাইরে কারোরই ব্যক্তিগত মতবাদ ইসলাম সমর্থন করে না ।
ইয়া রাসূল আল্লাহ ইয়া হাবিব আল্লাহ ইয়া ইমাম হাসান ইয়া ইমাম হোসাইন মোহাম্মদ ইয়া অলী আল্লাহ ইয়া মোর্শিদ মাওলা হক হক হক গুরু হক বারেক শাহ বাবা হক মাওলা হক আল্লাহ ইয়া দয়াল বাবা বারেক শাহ দুলাল পুর পাক দরবার শরীফ ।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আমিন আমিন আমিন অনেক সুন্দর হয়েছে ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
দয়াল বাবা আপনার মুরিদ হবো কেমনে। জীবনে অনেক জনে কতা শুনেছি বাবা দলিল দিয়া কথা বলছে কিন্তু আপনার কথা গুলোই সেরা আল্লাহ আমাকে আলোর পদ দেখাইছেন আলহামদুলিল্লাহ
মনোযোগ দিয়ে শুনলাম,জাবের ভাই সবার সেরা,এমন ওয়াজ সারা বাংলাদেশের কেউ করে না,ইনশাআল্লাহ দেখা করবো একদিন আপনার সাথে
এটা বাবা জাহাঙ্গীর এর বয়ান এটা তিনি জাসট কপি করে বলেছেন আরো ২০ বছর আগে বাবা জাহাঙ্গীর তার কিতাব এ লেখে গেছেন এবং ইউটিউব এ বয়ান আছে
উনি কোন জায়গায় ভুল ব্যাখ্যা করে সেটা আমি ভালো করেই জানি
@md.hafizurrohamanbusiness1300 ওনি তো বাবা জাহাঙ্গীর কেই প্রচার করে
জয় গুরু।
আমি জাবের আলী জী'র একজন ভক্ত। তাঁর সাক্ষাত কিভাবে পাবো যদি একটু বলতেন।
তাঁর বাসস্থান কোথায় বা কোন ঠিকানা কি দেয়া যাবে?
পৃথিবীর বুকে একমাত্র আপনার মুখেই সত্যি কথা বলতে সুনলাম।তাই আমি আপনার বক্তব্য সুনি।
জয় গুরু, জয় বাবা জাহাঙ্গীরের জয়, আপনার বানি গুলো অনেক সুন্দর, আপনাকে আল্লাহ নেক হায়াত দিক সত্য প্রকাশ করার জন্য।
কারো প্রতি বিদ্বেষ বা জঙিবাদি বা জুলুম বা বাড়িঘর ভাংচুর না করে,এক বাপের বেটা হয়ে থাকলে এই বক্তার সাথে তর্ক বির্তক না করে বাহাসে বসুক,সত্য বের হয়ে আসবে। জয় হোক মানবতার।
ঠিক বলেছেন
আমরা এখন কোথায় ? - heaven or Hell ? (স্বর্গে নাকি নরকে?)
দেশবাসীকে আহ্বান করে বিচক্ষণেরা বলতেন, “তোমরা দেশের জন্য আত্মোৎর্গ করবে, দেশকে রক্ষা করবে, *জাতিকে রক্ষা করবে এবং পরস্পরের মধ্যে এক ভাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ থাকবে।
[ *এখানে জাতি বলতে শ্রীশ্রীঠাকুর হিন্দু- মুসলিম, শিখ-ইশাই বা বৌদ্ধ খ্রীষ্টাণকে বূঝায়নি ]
আমারা সবাই একই জল, মাটি, আকাশ, বাতাসের সন্তান, একই সূর্যের সন্তান। সুতরাং আমাদের মধ্যে বিভেদ কোথায়?” তারা এটা বুঝেছিল যে, আমরা সূর্য থেকে এসেছি। সূর্য আমাদের উৎস এবং জল, মাটি, বাতাস সূর্যেরই দান। তাই তারা বলতো সূর্য যে এত দরদ নিয়ে এমন নিরলসভাবে কাজ করছে, শুধু মানুষের জন্য নয়, সমস্ত জীব জাতির জন্য, সমস্ত জীবজাতির জন্য একপ্রাণ দিয়ে সেবা করছে, আমরা সূর্যকেই অনুসরণ করবো। আমরা সবাই একই ধরত্রী মায়ের গর্ভজাত সন্তান, একই জল, মাটি, বাতাসে পরিপুষ্ট। আমরা সাবাই ভাই বোন। এখাণে কোন পার্থক্য নেই। এই কথাগুলি তারা মনে প্রাণে অন্তরে গেঁথে নিয়েছিল।...তারা প্রত্যেকে প্রত্যেকের জন্য চিন্তা করতো। নিজের ছেলের সর্বাঙ্গীন উন্নতির জন্য যেমন চিন্তা করে, অপরের ছেলের শুভ কামনায় ঠিক তেমনিভাবেই চিন্তা করতো। অপরের ছেলে যাতে মানুষ হয়, সুন্দর হয়, সত্যনিষ্ঠায় থাকে, তার জন্য চেষ্ঠার কোন ত্রুটি ছিল না। সত্য কথা শেখানোর জন্য, পবিত্র মন, স্বচ্ছ মন যাতে তৈরী হয়, তার ব্যবস্থার জন্য মাঝে মাঝেই ক্লাস করা হতো। বৃদ্ধ-বৃদ্ধা থেকে শুরু করে প্রত্যেকে সেই ক্লাসে যোগদান করতো এবং সেখানে নানা বিষয়ে শিক্ষা দান করা হতো। তাদের বলা হতো, “রাস্তাঘাট, মাঠ ইত্যাদি ঝাড়ু দিয়ে পরিস্কার রাখতে হবে, যেখানে সেখানে ময়লা ফেলবে না, *থু থু একজায়গায় ফেলবে, [*আজ কাল খ্যাদ্যে থু থু দিয়ে হালাল (শুদ্ধ) করার নামে রোগ ছড়ানো হচ্ছে, এই শিক্ষা মাদ্রাসায় দেওয়া হচ্ছে] আবর্জ্জনা এক জায়গায় জড়ো করে রাখবে। নিজে পরিস্কার থাকবে। আশেপাশের সব কিছু পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখবে।” এই ভাবে বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষা লাভ করে তারা মন দিয়ে কাজ করে যেত। তারা অযথা কথা বলতো না। কারণ বেশী কথা বললেই ছল-চাতুরী ও নানা অপ্রাসঙ্গিক কথা এসে পড়তে পারে। তাই প্রয়োজণ ছাড়া কথা বলা তারা পছন্দ করতো না। ...তাদের মনে আনন্দ ছিল। কিন্তু দেবদেবতা সম্বন্ধে কোন আলাপ আলোচনা ছিল না। কিন্তু দেবতা ছিল না তাদের। যেসব দেবদেবতার নাম এখানে শোনা যায়, তখন তারা কেউ ছিল না। এদের দেবতা ছিল প্রকৃতির সুর, প্রকৃতির ধারাপাতা । প্রকৃতির নিরলস কর্মীদের তারা দেবজ্ঞানে সম্মান দিত। তাই তারা সূর্যকে সম্মান দিত, চন্দ্রকে, বতাসকে, গ্রহ-নক্ষত্রকে সম্মান দিত। তারা বলতো, ‘প্রকৃতির থেকে জীবকূলের বিভিন্ন প্রয়োজনে কি সুন্দরভাবে সমবণ্টণের ব্যবস্থা করেছে, আমরা যখন তাদেরই সন্তান, আমরা প্রয়োজন বোধে যতটুকু প্রয়োজন, ততটুকু গ্রহন করবো। প্রয়োজনের অতিরিক্ত আমরা কোন কিছুই গ্রহন করবো না। আমাদের মাঝে কোন সঞ্চয় বুদ্ধি থাকবে না । সঞ্চয় বুদ্ধি থাকলেই দেশে অভাব সৃষ্টি হয়।”...তোমার যতটুকু প্রয়োজন, ততটুকুই তুমি গ্রহন করবে। প্রয়োজনের অতিরিক্ত কোন বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে পারবে না। ...
‘গ্রহগুলোর তো সবার সাথে সবার যোগাযোগ । তারা সবার সাথে সবাই একই আকর্ষণে যুক্ত । জীবজগতের প্রত্যেকের সাথে আমাদেরও তো আত্মীয়তা রয়েছে, আন্তরিকতা ও রক্তের সম্পর্ক রয়েছে। সেখানে বিবাদ বিচ্ছেদ কোথায়? সেইভাবে সেই মন নিয়ে তারা দেশ শাসন করতো। এমন সুন্দর ভাবে তারা দেশ শাসন করতো যে, যেন একটা ফুল পড়লেও টের পাওয়া যায়। কারও মাঝে কোনরকম কোন আক্রোশের মনোভাব ছিল না। শিক্ষার ব্যাপারে কোন বাধা নিষেধ ছিল না। সবাই সব কিছু শিখতে পারবে। সেজন্য নানা শিক্ষা কেন্দ্র ছিল।[ বেদের যুগে] -ঠাকুর শ্রীশ্রী বালক ব্রহ্মচারী মহারাজ। Contd . পড়ুন- কড়াচাবুক সমগ্র পুস্তকের পৃ- ৮৮৪ থেকে ৮৯১]
*কামানে নয়, কলমে*
মহানবিশ্বের তত্ত্ব নিয়ে, মহাকাশের তত্ত্ব নিয়ে আমি যদি বিরাট গ্রন্থ রচনা করি, সেই গ্রন্থের ইন্ট্রোডাক্শনে আমি একথা বলতে পারবো না যে, ‘আমি ইহা করেছি’ অথবা ‘আমি এই গ্রন্থের রচয়িতা’। আমি শুধু বলবো, ‘প্রকৃতির তত্ত্, এই বিশ্বের তত্ত্ব আমার দেহযন্ত্রের মাধ্যমে , কলমের মাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে। নতুন করে আমি দিচ্ছি, একথা বলতে পারবো না, দেবার মালিক আমি নই। পৃথিবীর ইতিহাসে কে কি করেছেন জানি না, আমি যেটা বুঝেছি, সেটুকুন সবার কাছে তুলে ধরলাম মাত্র।’
-জন্মসিদ্ধ ঠাকুর শ্রীশ্রী বালক ব্রহ্মচারী মহারাজ
drive.google.com/file/d/1h9Zc24bWuf-HRJ19GEOGtmU-gG4XnoKI/view
ঠিক
এ কিছু জানে না, এ শয়তান মানুষ রূপি।
আমার বাজান কত সুন্দর কথা বলে ❤❤❤❤
জয় বাবা ,কথা গুলা মনের সাথে মিলে গেলো ধন্নোবাদ বাবা ৷
মাশাল্লাহ অসাধারণ সুন্দর করে বুঝিয়ে বলেছেন জয়গুরু জয় হোক মানবতার
এমন আলোচনা আগে কখনো সুনিনাই জয় গুরু,মালোশিয়া থেকে,,🥰🥰🥰🥰🥰🥰
❤মহা মূল্যবান আলোচনা ❤
জাবের ভাই আপনার কথা শুনে আমার খুব ভালো লাগে
খুবই সুন্দর ওয়াজ,মেরাজ তত্ত্ব সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক দয়া করে দয়াল আমাদের জানাবেন।
সত্য বল সুপথে চল ওরে আমার মন সত্য সুপথ না চিনিলে পাবিনে মানুষের দর্শন জয়গুরু জয়গুরু জয়গুরু সর্বশক্তিমান সৃষ্টি ও স্রষ্টার মাঝে এই জগত যাহা আছে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে তাহা আছে এই ক্ষুদ্র মানব ভান্ডের ভিতরে একজন সাধক পীর ফকিরকে ধরতে হবে হকলা রাব্বুকুম আস্তা জিবলাকুম রাব্বুল আলামিন বললেন তুমি আমাকে একা ডাকো দাগের সঙ্গে সঙ্গে জবাব দেবো তোমার ভিতরে অশুভু বার করে দিলেই আমাকে দেখতে পাবে
জয় গুরু জয় অফুরন্ত ভালবাসা ভাই দরদী আমার জয় গুরু জয় হোক সাধু গুরুর জয় 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🏻🙏🙏🙏🙏🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹
জয় কাজী জাবের আল জাহাঙ্গীর সুরেশ্বরী জয়
আমার বন্ধু রশিদ মাওলা জিন্দাবাদ লক্ষ্মী মোরা ফকির ভারি বিজয়নগর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা
Cr mi
আমার মুর্শিদ কেবলা ওকাবা বাবা শাজাহান শাহ জিন্দাবাদ বাকাইল ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা
ভাই আপনি আনেক ভালো করে বুঝতে পারছেন সুবহানআল্লাহ
অসাধারণ ভাই অসাধারণ জয় গুরু জয় হোক সাধু গুরুর জয় ❤❤❤❤❤
আহা কত সুন্দর মনোমুগ্ধকর বাণী🥰🙏🥰
❤❤❤
*কামানে নয়, কলমে*
মহানবিশ্বের তত্ত্ব নিয়ে, মহাকাশের তত্ত্ব নিয়ে আমি যদি বিরাট গ্রন্থ রচনা করি, সেই গ্রন্থের ইন্ট্রোডাক্শনে আমি একথা বলতে পারবো না যে, ‘আমি ইহা করেছি’ অথবা ‘আমি এই গ্রন্থের রচয়িতা’। আমি শুধু বলবো, ‘প্রকৃতির তত্ত্, এই বিশ্বের তত্ত্ব আমার দেহযন্ত্রের মাধ্যমে , কলমের মাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে। নতুন করে আমি দিচ্ছি, একথা বলতে পারবো না, দেবার মালিক আমি নই। পৃথিবীর ইতিহাসে কে কি করেছেন জানি না, আমি যেটা বুঝেছি, সেটুকুন সবার কাছে তুলে ধরলাম মাত্র।’
-জন্মসিদ্ধ ঠাকুর শ্রীশ্রী বালক ব্রহ্মচারী মহারাজ
drive.google.com/file/d/1h9Zc24bWuf-HRJ19GEOGtmU-gG4XnoKI/view
মাসাআল্লা সুন্দর আলোচনা জয় বাবা জাহাঙ্গীর ।জয় গুরু।।।
জাবের ভাই আমার কলিজার টুকরা হক হক হক হক হক
জাবের সাহেবের ঠিকানা টা চাই৷ দয়া৷ করে কেউ দিবেন৷
পতিটি ভক্তের জন্য ফরজ যার যারযার আপন পির বা নিজের মুর্শেদ মাওলা হক বারেক শাহ জয় গুরু জয় হওক চিরকাল ।
জয় হক বারেক শাহ জয় হয়রত সৈয়দ লুৎফর শাহ আল কাদরী।
জয় গুরু জয় গুরু জয় গুরু জয় গুরু জয় গুরু জয় গুরু জয় গুরু জয় গুরু জয় গুরু জয় গুরু জয় গুরু জয় গুরু ❤❤❤❤❤
বাবাজি. শুধু শ্রদ্ধা শ্রদ্ধা শ্রদ্ধাও ভক্তি।
আওলিয়া আওলিয়া❤❤❤🙏🙏🙏🙏জয় গুরু❤❤❤
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর আলোচনা🌹❤️❤️❤️🌹
প্রনাম তোমার চরণে 🙏🙏🙏
অসাধারণ আলচনা
দয়াল মুর্শিদ আমার ❤❤❤
খুব সুন্দর আলোচনা ❤
অনেক সুদ খর। সুস্থ অবেস্তায় এই দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়ে ছে।
জয় গুরু 🙏🙏🙏❤️❤️❤️
জয় গুরু ❤️❤️
দয়া করে কাজী জাবের হুজুরের ঠিকানা দিলে খুব উপকৃত হব।
ঢাকা
কেরানীগঞ্জে
ভালোভাবে ঠিকানা লিখে দেন @@mdmarufahmedciste9066
আমি যতদূর জানি সাভার
সাভার গেন্ডা থেকে চাকুলিয়া হাইস্কুলে চলে আসেন
অসাধারণ একটা আলোচনা করা হয়েছে ❤ সুবাহানাল্লাহ
আপু আপনে তো কথা শুইনা পাগল হইলেন আমারা ছোট কাল থেকে তারে দেখতাছি সে আমাদের সাথে অনেক খেলাধুলা করছে তার ইতিহাস আমরা যানি
@@sharifmolla5593তাই নাকি?
@@sharifmolla5593ইতিহাস একটু আমাদের জানান সত্য টা যানি ভালো নাকি ভন্ড?
@@sharifmolla5593 খুব ভালো লাগলো শুনে 🌸 শুকরিয়া 🌹
জয় গুরু দয়াল বাবা জারের আল জাহাঙ্গীর ❤️🙏🙏🙏❤️
জয় গুরু বাবা জাবের আল জাহাঙ্গীর মাদাত ফারমা মাদাত ফারমা মাদাত ফারমা
Deep knowledge.congraluation
জয় হোক গুরু ❤❤❤❤
আগের জন্মের ফলাফল স্বরূপ আপনার সন্তানের ভাগ্য। 🙏🙏🙏🙏
একটু বুজিয়ে বলবেন প্লীজ
আপনার কমেন্টটা আমায় খুব করে ভাবাচ্ছে🙂
অবশ্যই অবশ্যই হবে।
দারুন দারুন!♥️
খুব সুন্দর আলোচনা
বেস্ট ফিলোসফার
Joi joi joi hok jaber babar joi hok❤
সুন্দর আলোচনা
জয় বাবা শাহিন নূরী আল সুরেশ্বরী ❤❤
অসাধারণ ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
আসসালামু আলাইকুম ভাই জান আপনি সঠিক কথা বলেছেন আমার রাসূল পাক সাঃ তিনি রুপে জাতে আল্লাহ যার এ-ই বিশ্বাস নাই তাদের ই কঠিন বিচার করা হবে কাল নিধানে।
Maash allah, sundor alochona
জয় বাবা জাহাঙ্গীর বাবার জয়
জয় গুরু অসাধারান আলো চনা করলেন বাবা জাবেন আল জাহাঙ্গীর সত্য সঠিক বিষয়ে তূলে ধরছেন ।
Jay guru. Aponar waaz mehefil niyomito shuni murshidabad theke. Ektu hidayet dan korben ami jeno aponar seba korte pari.
অসাধারণ আলোচনা
জানু বাবা সুরেশ্বরী ❤❤
আমিন সুম্মা আমিন
আল্লাহ পাক সবাইকে হেদায়েত দান করুন,,,
Kire
তোমার বক্তব্য শুনলাম। আমি আজমীর শরীফ থাকি। তোমার আরো শিক্ষা নেওয়ার প্রয়োজন আছে ।
তুমি আজমেরিতো দুরের কথা আমার মনে হয় কাবা শরিফের ভেতরে থাকিলেউ তোমাকে আল্লাহ হেদায়েত করিবেনা
Dayalbabajahaggir. Jayhok. Apner. ❤❤❤❤❤
শুভকামনা সবসময়
-2- দিচ্ছে যে, ‘তুমি ভালভাবে বুঝতে চেষ্টা কর’, ‘জানতে চেষ্টা কর’। যতই বুঝতে চেষ্টা করবে, ততই প্রকৃতির বুঝের যে ধারা, সেই ঝড়ণাধারায় সেটা বুঝতে পারবে। যে কথা গুলো বলতে চাইছি, সব ফুটিয়ে তোলা সম্ভবপর নয়। এই বিষয় নিয়ে কথা বলাই মুস্কিল। বড় কঠিন বিষয়। কখনও বলছি ‘আমি বলছি’, আবার কখনও বলছি ‘আমারা বুঝতে পারবো’- এই যে ভাষাগুলো ব্যবহার করছি, প্রকৃতির যন্ত্রের যে ধারাবাহিকতা, তার সাথে এই ভাষাগুলোর সব সময় মিল হয়ে ওঠে না । তাই আমার একটাই কথা, এই জগতে যা কিছু চলছে-প্রকৃতির শাশ্বত দান, শাশ্বত বিষয়বস্তু দিয়েই তো চলছে। বাকী সব ব্যবহারিক ভাষা। এই দেহটা বহকারী মাত্র। আর যা কিছু ভিতরের, সব ন্যাচারাল গিফ্ট্। ‘অমুকে ঐ গ্রহে যাচ্ছে’, সেখানে বুঝে নিতে হবে তার ভিতরের টেপ-রেকর্ডার যন্ত্র সে আরেকদিকে ব্যবহার করছে। যার যার রুচি আর পছন্দের মত হয়ে যাচ্ছে। সমানভাবেই কিন্তু যন্ত্রের ধারা চলছে। একেকটা বিষয়বস্তু একেকজন একেকভাবে পরিবেশন করছে মাত্র। আমরা পরিবেশনকারী মাত্র। তাই মহানবিশ্বের তত্ত্ব নিয়ে, মহাকাশের তত্ত্ব নিয়ে আমি যদি বিরাট গ্রন্থ রচনা কর, সেই গ্রন্থের ইন্ট্রোডাক্শনে আমি একথা বলতে পারবো না যে, ‘আমি ইহা করেছি’ অথবা ‘আমি এই গ্রন্থের রচয়িতা’। আমি শুধু বলবো, ‘প্রকৃতির তত্ত্, এই বিশ্বের তত্ত্ব আমার দেহযন্ত্রের মাধ্যমে , কলমের মাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে। নতুন করে আমি দিচ্ছি, একথা বলতে পারবো না, দেবার মালিক আমি নই। পৃথিবীর ইতিহাসে কে কি করেছেন জানি না, আমি যেটা বুঝেছি, সেটুকুন সবার কাছে তুলে ধরলাম মাত্র।’
এই প্রেক্ষিতে নানাজনের ভিতরে প্রশ্ন জাগতে পারে। প্রশ্ন যে জাগবে, সেটাও শাশ্বত। যত প্রশ্ন আসবে, যত জিজ্ঞাসা আসবে, ভিতরের টেপ-রেকর্ডার যন্ত্রগুলো ততবেশী পাওয়ারফুল (powerful) হয়ে ওঠে। এই জগতের সৃষ্ঠবস্তু যা আছে, প্রত্যের সাথে প্রত্যেরকের আদানপ্রদানে যন্ত্রগুলো আরও বেশী সচেতন, আরও বেশী সজাগ হয়ে ওঠে। তাই বিভিন্ন সমস্যা-জাতীয় প্রশ্ন যত উঠবে, ভিতরের যন্ত্রের ব্যাটারি তত বেশী চার্জড্ হবে, দেহের যন্ত্রের শক্তি আরও বৃদ্ধি পেতে থাকবে। আগেই বলেছি, আমাদের ভেতরের বুঝের মধ্যে, চিন্তা শক্তির মধ্যে, ভিতরে রয়েছে যে ইচ্ছা শক্তি সেই ইচ্ছাশক্তি দিয়েই সমস্ত ইচ্ছাকে প্রকাশ করা যায়। ইচ্ছামতন চলা যায়। এটাও একটা ন্যাচারাল গিফ্ট্। সেই ইচ্ছা (WILL) দিয়েই বিশ্বরহস্যের তত্ত্বের পরিপূর্ণতার CONTD. 3
দননবাদ বাবা জাবের😅
জয় গুরু
মুহাম্মদ সঃ এর নির্দেশিত পথই আল্লাহর পবিত্র দরবারে পৌঁছানোর একমাত্র সঠিক সহজ সরল পথ।আর সবই ভ্রান্ত পথ।মুহাম্মদ সঃ এর আদর্শের বাইরে কারোরই ব্যক্তিগত মতবাদ ইসলাম সমর্থন করে না ।
মনগডা কথা থেকে ডুবে না থেকে কুরআন ঘাটাঘাটি করে দেখুন ওহাবিদের মতো আন্দাজি কথা বলে নিজেকে গুনাগার করিয়েন না
সত্যের জয় হোক
আপনার কথা ঠিক 🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉🎉❤❤❤❤❤❤❤❤❤
জয়❤ গুরু🙏
আহ বাজান
mmasllaahh jabber vai
যয়গুরু ❤❤❤🌳🌳🌳
Jay guru Jay guru
🌹👍🕊️👍🕊️🕊️👍🕊️👍🦜👍🦜👍❤️👍🌹❤️🕊️🌹❤️🦜🌹🕊️👍🌹❤️🦜🕊️🌹🕊️👍জয়গুরু জাবের বাই
Shera was ❤
Babar hasitai jannati🎉❤
জয় গুরু,,,
ধন্যবাদ।
Amra assalmualikum ya ahlul kubur boli tahole kake salam 😊dai
I❤U👍👍👍
আমি আপনার কথায় এক মত
জয় গুরু চুয়াডাঙ্গা জেলা থেকে বলছি, আপনার সাথে দেখা করতে চাই, কি ভাবে দেখা করবো বলবেন, আমার বয়স ২৫, আমি মুরিদ হতে চাই
পূর্বের জন্মের কথা যদি স্মৃতিতে না না থাকে তাহলে পনঃজন্মের কথা অবান্তর
100% right
আপনার বর্তমান এর দিক তাকান। অনায়াসে দেখে যাবেন কি ছিলো এই জনমের শস্যক্ষেত্র।মানে গত জনমে কি করিয়া আসছেন।
জন্মের পর প্রথম তিন বছরের কথা কি মনে আছে?
Aami buste parchhi, kintu aami
akhono obujh. Jeno amaar bujhar sokti hoi, Aapni dua kor
-ben. Insha allah.
Masallah
ইয়া রাসূল আল্লাহ ইয়া হাবিব আল্লাহ ইয়া ইমাম হাসান ইয়া ইমাম হোসাইন মোহাম্মদ ইয়া অলী আল্লাহ ইয়া মোর্শিদ মাওলা হক হক হক গুরু হক বারেক শাহ বাবা হক মাওলা হক আল্লাহ ইয়া দয়াল বাবা বারেক শাহ দুলাল পুর পাক দরবার শরীফ ।
Haq baba❤❤❤❤❤
স্লামালাইকুম ভাই কেমন আছেন ❤❤
আমি ওখানে জাবো
জাবেদ ভাই আপনার একটি কথার সাথে আমি দ্বিমত প্রশ্ন করলাম যেমন রোগী সোগী ত্যাগী এই তিন শ্রেণীর বান্দা আল্লাহর প্রিয় বান্দা।
ALHAMDULILLHA
জাবেদ হুজুর খুব ভালো আপনার জলসা
আসসালামু আলাইকুম
Joy guru ❤❤❤❤
স্লামালাইকুম ভাই কেমন আছেন
জয় গুরু জয় হোক আমার মহান মুর্শিদের
জয় হক
অলীর হাত হুজুর পাকের হাত মোবারক হুজুর পাকের হাত মোবারক সয়ং আল্লাহর কুদরতি শক্তির হাত মোবারক।
THANKS
Assalamualaikum ❤