কোন্নগরের শকুন্তলা কালী মাতার পূজার ইতিহাস: কোন্নগরের শকুন্তলা কালী মাতার পুজো প্রতিষ্টা হয় 1297 বঙ্গাব্দে ....বর্তমানে এখন যেখানে মায়ের۔মন্দির ...সেইখানেই 1297 বঙ্গাব্দে বৈশাখ মাসে কৃষ্ণপক্ষে শনিবার দিন প্রথম পূজা অনুষ্ঠিত হয় .....তখন কোন্নগরের ওই স্থানের যে বাসিন্দারা মিলিত হয়ে একটি বারোয়ারী প্রতিষ্ঠা করে পূজা চালু করেছিলেন ...আজ পর্যন্ত ওই বারোয়ারীই পূজা পরিচালনা করে আসছে ....এই বারোয়ারী সংস্থা শকুন্তলা শ্রী শ্রী রক্ষাকালী মাতা বারোয়ারী নামে 1395 বঙ্গাব্দে রেজিষ্ট্রিকৃত হয় ...... জনশ্রুতি ........একদিন স্বর্গত ইন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর কাকা দেবেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী ..(যিনি থাকতেন বাঞ্চারাম মিত্র লেনের চক্রবর্তী বাড়িতে ...যাঁর পেশা ছিল পৌরোহিত্য )......একদিন গড়ের খানার ওপর দিয়ে তিনি হেঁটে আসছিলেন উত্তর কোন্নগর থেকে ...সম্ভবত যজমান এর বাড়ি থেকে .....অধুনা এই গড়ের খানা জায়গাটি হলো কালিতলা ক্যাম্প এর পাশে ....যেখানে অরবিন্দ বিদ্যাপীঠ স্কুল... ওই জায়গাটি ....তা দেবেনবাবু গড়ের খানার ওপর দিয়ে আসার সময় ...তাঁর বাড়ির রাস্তা বাঞ্চারাম মিত্র লেনে ঢোকার আগে ....এলোকেশী শ্যামলা এক অপরূপা নারী মূর্তিকে হটাৎ দেখেন তাঁর পথ আটকে দাঁড়াতে .....সন্ধ্যার অন্ধকার নেমে এসেছে তখন দেবেন বাবু ওই নারী মূর্তির অঙ্গ থেকে জ্যোতি নির্গত হতে দেখে চমকে যান ....সাময়িক ঘোর কাটিয়ে উঠে তিনি ওই নারীমূর্তিকে বলেন ...তুমি কে মা ...এইভাবে আমার পথ আটকে দাঁড়ালে কেন .....সেই অপরূপা নারী মূর্তি কোনো উত্তর না দিয়ে রহস্যের হাসি হেসে কিছুটা দূরে গিয়ে মিলিয়ে যায় ...পরে দেবেন বাবু আবার স্বপ্নে ওই নারীমূর্তিকে দেখেন ....এবং দেখেন সেই নারী মূর্তিকে ওই একই জায়গায় মিলিয়ে যেতে ....পরের দিন দেবেনবাবু স্থানীয় বাসিন্দাদের ডেকে তাঁর স্বপ্নের কথা বলেন ....সবাই স্থির করে ওই নারী মূর্তি যে স্থানটিতে মিলিয়ে গেছে ওখানেই স্বপ্নে দেখা রূপের আদলে মাটির মূর্তি গড়ে পূজো হবে ......কিন্তু প্রথম বছর পুজো ঘটেই হয়েছিল ....এখন যেখানে স্থায়ী মন্দির ওখানে আগে বট অশ্বত্থ পাকুড় গাছের জঙ্গল ছিল আর গাছ ভর্তি শকুন বসে থাকতো ....ঐখানেই মায়ের অস্থায়ী মন্দির বানিয়ে প্রথম পুজো শুরু হয়েছিল বলে ....মায়ের নাম হয় ...শকুন্তলা রক্ষাকালী মাতা...... কয়েকদিনের মধ্যেই প্রচুর ভক্তের মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হওয়ায় মায়ের মাহাত্ম্য চারধারে ছড়িয়ে পড়ে .....কোন্নগরের মানুষ মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেন মা খুব জাগ্রত .....পুজোর দিন মাতৃ দর্শনের জন্য দূর-দূরান্ত থেকে প্রচুর ভক্ত সমাগম হয় আমাদের কোন্নগরে ......কোন্নগর ভূমি হয়ে ওঠে এক পবিত্র তীর্থক্ষেত্র ..... জয় মা শকুন্তলা۔۔۔ (অয়ন)..
কোন্নগরের শকুন্তলা কালী মাতার পূজার ইতিহাস:
কোন্নগরের শকুন্তলা কালী মাতার পুজো প্রতিষ্টা হয় 1297 বঙ্গাব্দে ....বর্তমানে এখন যেখানে মায়ের۔মন্দির ...সেইখানেই 1297 বঙ্গাব্দে বৈশাখ মাসে কৃষ্ণপক্ষে শনিবার দিন প্রথম পূজা অনুষ্ঠিত হয় .....তখন কোন্নগরের ওই স্থানের যে বাসিন্দারা মিলিত হয়ে একটি বারোয়ারী প্রতিষ্ঠা করে পূজা চালু করেছিলেন ...আজ পর্যন্ত ওই বারোয়ারীই পূজা পরিচালনা করে আসছে ....এই বারোয়ারী সংস্থা শকুন্তলা শ্রী শ্রী রক্ষাকালী মাতা বারোয়ারী নামে 1395 বঙ্গাব্দে রেজিষ্ট্রিকৃত হয় ......
জনশ্রুতি ........একদিন স্বর্গত ইন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর কাকা দেবেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী ..(যিনি থাকতেন বাঞ্চারাম মিত্র লেনের চক্রবর্তী বাড়িতে ...যাঁর পেশা ছিল পৌরোহিত্য )......একদিন গড়ের খানার ওপর দিয়ে তিনি হেঁটে আসছিলেন উত্তর কোন্নগর থেকে ...সম্ভবত যজমান এর বাড়ি থেকে .....অধুনা এই গড়ের খানা জায়গাটি হলো কালিতলা ক্যাম্প এর পাশে ....যেখানে অরবিন্দ বিদ্যাপীঠ স্কুল... ওই জায়গাটি ....তা দেবেনবাবু গড়ের খানার ওপর দিয়ে আসার সময় ...তাঁর বাড়ির রাস্তা বাঞ্চারাম মিত্র লেনে ঢোকার আগে ....এলোকেশী শ্যামলা এক অপরূপা নারী মূর্তিকে হটাৎ দেখেন তাঁর পথ আটকে দাঁড়াতে .....সন্ধ্যার অন্ধকার নেমে এসেছে তখন দেবেন বাবু ওই নারী মূর্তির অঙ্গ থেকে জ্যোতি নির্গত হতে দেখে চমকে যান ....সাময়িক ঘোর কাটিয়ে উঠে তিনি ওই নারীমূর্তিকে বলেন ...তুমি কে মা ...এইভাবে আমার পথ আটকে দাঁড়ালে কেন .....সেই অপরূপা নারী মূর্তি কোনো উত্তর না দিয়ে রহস্যের হাসি হেসে কিছুটা দূরে গিয়ে মিলিয়ে যায় ...পরে দেবেন বাবু আবার স্বপ্নে ওই নারীমূর্তিকে দেখেন ....এবং দেখেন সেই নারী মূর্তিকে ওই একই জায়গায় মিলিয়ে যেতে ....পরের দিন দেবেনবাবু স্থানীয় বাসিন্দাদের ডেকে তাঁর স্বপ্নের কথা বলেন ....সবাই স্থির করে ওই নারী মূর্তি যে স্থানটিতে মিলিয়ে গেছে ওখানেই স্বপ্নে দেখা রূপের আদলে মাটির মূর্তি গড়ে পূজো হবে ......কিন্তু প্রথম বছর পুজো ঘটেই হয়েছিল ....এখন যেখানে স্থায়ী মন্দির ওখানে আগে বট অশ্বত্থ পাকুড় গাছের জঙ্গল ছিল আর গাছ ভর্তি শকুন বসে থাকতো ....ঐখানেই মায়ের অস্থায়ী মন্দির বানিয়ে প্রথম পুজো শুরু হয়েছিল বলে ....মায়ের নাম হয় ...শকুন্তলা রক্ষাকালী মাতা......
কয়েকদিনের মধ্যেই প্রচুর ভক্তের মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হওয়ায় মায়ের মাহাত্ম্য চারধারে ছড়িয়ে পড়ে .....কোন্নগরের মানুষ মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেন মা খুব জাগ্রত .....পুজোর দিন মাতৃ দর্শনের জন্য দূর-দূরান্ত থেকে প্রচুর ভক্ত সমাগম হয় আমাদের কোন্নগরে ......কোন্নগর ভূমি হয়ে ওঠে এক পবিত্র তীর্থক্ষেত্র .....
জয় মা শকুন্তলা۔۔۔
(অয়ন)..
বাহ খুব সুন্দর লেখাটা 🥰
Jai Maa sakuntala maa ar jay
Jay maa sakuntala 🌺😊
Jai maa kali
🙏🌺🙏🌺🙏🌺🙏🌺🙏
Jay maa sakuntala 🌺🙏🏻
খুব ভালো লাগলো আপনার video ভাই
ধন্যবাদ 😊
Jai maa rokkha Koro maa
Jay maa sakuntala 🌺🙏🏻
Joy Maa Sakuntala Mata..
Tomar Chorone Pronam.....
Jay ma sakuntala 🙏🏻🌺
Joy maa🎉🎉🎉🎉
Jay maa sakuntala 🌺🙏🏻
Joy maa sakuntala pronam nio amader 🙏🌺🌿🌺🌿🌺🌿🌺🌿🌺🌿🌺🌿🌺🌿🌺🌿🌺🌿🌺🌿🌺🌿🌺🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏
Jay maa sakuntala 🙏🏻🌺
Joy Maa 🙏
Jay maa sakuntala 🙏🏻🌺
Jay ma❤❤ kal aachi ma ar kache ai 1st bar ❤❤
Jay maa sakuntala 🙏🏻🌺
Joy maa 🙏🙏
Jay maa sakuntala 🙏🏻🌺
DArun hoacha
Thank you 😊
🌺 jay maa sakuntala 🙏🏻
Joy Maa. 🙏🙏🙏
Jay maa sakuntala 😊🌺🙏🏻
🙏
Jio guru
Jai matadi
Valo lagche
Thank you 😊
Pujo kobe
এই সোনি বার 🌺🙏🏻
@@RahulDalapati dada apnara wp no deben
বট গাছ একটা বসানো দরকার
হুম
Dada apnara wp no deben ki
Upni amr insta te sms korte paren .
@@RahulDalapati thik achhe
@@RahulDalapati apnara insta id ta ki
Dada apnara insta id ta dao
Jai matadi
Jay maa sakuntala 🙏🏻🌺
Joy maa 🙏🙏🙏
Jay maa sakuntala 🌺🙏🏻