বিশ্বাস করা যায়,এমন মুভি আমাদের দেশে ছিল!! এত্ত সুন্দর অভিনয়-ড্রেস আপ!! বলিউড কে হার মানানোর মত!! কী দুর্ভাগা জাতি আমরা!!! কষ্টই লাগে এসব দেখলে!! কত্ত সুন্দর ছিল সব!!
এই মুভি দেখি আর অবাক হই। কয়েক যুগ আগের মানুষ এতো স্মার্টলি অভিনয় করছে কিভাবে!!! শুধু রং টাই নেই। কিন্তু এখনকার বাংলার HD ছবির চাইতে এই সাদাকালো ছবিই অনেক বেশি আধুনিক মনে হচ্ছে। 💟💟
প্রথমেই আসাদ সাহেবের কথা বলতে হয় কারন উনি যে কয়েকটি মুভিতে অভিনয় করেছেন তাতেই বাংলা সিনেমার প্রসঙ্গ আসলেই নাম তার নিতেই হবে-রিয়েলেস্টিক ম্যান। সুবর্না মোস্তফাকে মনে হয়েছে যেন অশরীরী এত সুন্দর ও মাই গড। এই ছবিটি ঠিক যেন একজন শিক্ষিত পরিচালকের সীমিত সুযোগ সম্ভার নিয়ে সমসাময়িক কালকে অতিক্রম করে যাওয়ার উপখ্যান। ছবির সকল কলাকুশলীদের জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা।
আসাদ ভাই ❤❤❤❤❤❤ সুবর্ণা দি আপনাকে অনেক অনেক 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏 আমি পশ্চিমবঙ্গের দর্শক l এই চলচ্চিত্র আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ঠাঁই পাবার যোগ্য l স্যালুট জানাই সালাউদ্দিন জাকি কে 💯
"এই বুঝি বয়ে গেল সন্ধ্যা, ভেবে যায় কি জানি কি মনটা... পাখিগুলো নীড়ে ফিরে চলছে, গানে গানে কি যে কথা বলছে... ভাবি শুধু এখানেই থাকবো- ফিরে যেতে মন নাহি চাইছে...!" কি সুন্দর কবিতার মতোন লেখা গানের শব্দগুলো...! সেই ১৯৮০ সালে 'ঘুড্ডি' চলচ্চিত্রের এই গানের সংগীতায়োজন এবং কন্ঠ দিয়েছিলেন বাংলা সংগীতের ইতিহাসে অন্যতম প্রতিভাবান শিল্পী হ্যাপি আখন্দ... সৃষ্টি করেছিলেন একই চলচ্চিত্রের অন্য আরেক কালজয়ী গান 'কে বাঁশি বাজায় রে'ও... হ্যাপি আখন্দ পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছেন সে অনেকগুলো বছর... বাংলা গান, চলচ্চিত্রের সৌন্দর্যও কোথায় যেন কেটে গেছে বেশ কয়েক বছর আগে। তবে ৪০ বছর আগের সিনেমা 'ঘুড্ডি'র নাটাই এখনো কাটে নি... সেই 'ঘুড্ডি' এখনো আকাশে উড়ছে উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে... সিনেমার গান, সংলাপ, অভিনয় সবকিছু ৪০ বছর পুরোনো হলেও আজকের চেয়েও সবদিকে যেন অনেক এগিয়ে। লাবণ্যময়ী সুবর্ণা, স্বতঃস্ফূর্ত আসাদ.. আর সাগরের বালুচর আমাদের অন্তরে গেঁথে আছে ঠিক একই ভাবে। ৪০ বছর গেছে, আরো ৪০ বছর যাবে... 'আবার এলো যে সন্ধ্যা' রয়ে যাবে অমলিন। বন্ধুদের আড্ডায় গীটারের টুংটাং এ বারবার ফিরে আসবে এই গান... এর ব্যতিক্রম কখনো হয় নি, হবেও না♥
আপলোড হওয়ার পর আজকে নিয়ে তিনবার দেখলাম, বারবার দেখব। প্রতিটি সিন, সংলাপ, কবিতার লাইন, গান মন্ত্রমুগ্ধের মতো করে রাখে। ভাবা যায় এতোগুলো কালজয়ী গান এই একটি সিনেমার ই!!! এমন একটি সিনেমা সেই সময়ে বানাও হয়েছে যখন সবেমাত্র কিছুদিন আগে দেশ স্বাধীন হয়েছে, ভাবতেই অবাক লাগে। ঐ সময়ে সিনেমাটি ৫০ বছর এগিয়ে ছিল বলাই যায়... এই যুগেও এমন আরেকটি সিনেমা বানানো সম্ভব না, ১০ বছর পড়েও সম্ভব হবেনা হয়তো ঘুড্ডি একবারেই বানানো সম্ভব! বাংলাদেশের সিনেমার জগতে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে থাকবে ঘুড্ডি সিনেমাটি।
বহু বছর ধরে এই ছবিটা খুঁজছিলাম; অবশেষে পেলাম। ধন্যবাদ জি-সিরিজ। ভালো কথা, দয়া করে শুরুর ক্রেডিটে অভিনেত্রি নায়লা আজাদ নূপুর এর নামটিও যোগ করুন কেননা উনি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন এবং এক সময় উনি বেশ নাম করা অভিনেত্রি ছিলেন। এখন আমেরিকা থাকেন এবং ওখানে অভিনয়ও করেন। জানলে অবাক হবেন যে হলিউড এর ছবি Crossing Over (2009) এ Harrison Ford এর সাথে উনি অভিনয় করেছেন!
এই আগে এত আধুনিক ও স্মার্ট ক্যারেক্টার অভিনয় অনেক সুন্দর একটা ফিল্ম।সাথে Legendary Happy Akand sir এর "আবার এলো যে সন্ধা গানটিও এক কথায় অসাধারন।এমন ছবি ঢালিউড এ আর হয় নি। কতটা স্মার্ট ছিলো আর আজ কতটা পিছিয়ে পরেছে আমাদের চলচিত্র।
This is exactly what a movie should be. Brilliant story, acting, dialogue, music and a perfect example of great making. I wonder how they managed such a class then. The camera work is just too good. Subarna Mustafa was just a college student during the shooting of this movie. Even today college girls couldn't even imagine acting like her. Her bold expression and dialogue delivery were beyond the best. The irony is how Bangla cinema lost its potentiality. I never comment on any youtube videos but this movie is too good to change my mood. Totally one of the best Bangla movies I've ever seen.
বাংলাদেশে যা দরকার তা হচ্ছে ভালো প্রডিউসার। সুন্দর এক্টর-এক্ট্রেসের দরকার নেই, যারা ভালো এক্টিং পারে তাদেরকেই এক্টর এক্ট্রেস হিসেবে নিয়োগ করা উচিৎ। এটা ফিল্ম, এটা এক ধরনের আর্ট, আর আর্ট হচ্ছে ধর্মের মতো, এটাকে সেক্সুয়্যালিটি দিয়ে নষ্ট করা উচিৎ নয়। পশ্চিমা সভ্যতার মানুষরা তা করতেই পারে, এটা তাদের বৈশিষ্ট, তাই বলে আমাদেরও করতে হবে না, আমাদেরকে এসবের সাথে ভালো দেখায় না।
যখন আমার বয়স ১৫ কি ১৬ তখন প্রথম এই ছবিটা বিটিভির কল্যানে দেখি। তখন বিটিভি ই ছিল একমাত্র বিনোদন ।প্রতি সপ্তাহে একটি করেবাংলা ছবি দেখানো হোত । এই ছবিটি আমার মনে বিশেষভাবে গেঁথে ছিল , কারন এর নির্মানশৈলী তখনকার সিনেমা থেকে ভিন্নতর । এটার কাহিনী , ডায়লগ ছিল তখনকার সিনেমা থেকে অনেক এডভান্সড এবং গানগুলোও ছিল অসাধারন। আসাদ, সুবর্না মোস্তফা তখন বেশ দাপুুটে ছিলেন আর তারেক আনাম প্রায় নবাগত ছিলেন । কিন্তু এই সিনেমায় তাদের অভিনয়ের দক্ষতা ও হ্যাপি আখন্দের গানে আমি বলব প্রতিভার অপূর্র্ মিলনমেলা ঘটেছে ও ছবিটিকে অসাধারন পর্ যায় নিয়ে গেছে। আমি এত বৎসর ধরে এই ছবিটি খুঁজেছি , কিন্তু পাইনি । অ্নেক ধন্যবাদ জি-সিরিজকে এই ছবি আপলোড করার জন্য। । এই পরিনিত বয়সেও ছবিটা দেখে আমার আকর্ষনের কোন কমতি দেখলাম না বরং অনেক কারুকাজ নতুনভাবে আবিষ্কার করলাম।
অসাধারণ মুভি! বাংলা মুভি দেখা থেকে কবেই আমি বিমুখ! কিন্তু আমি জানি আমি বাংলার ছেলে বাংলাই আমার সম্পূর্ণ তৃপ্তি মিটাবে! মুভিটা খুজেছিলাম অনেক আগে পাইনি! আজ দুদিন ধরে মুভিটা দেখতেছিলাম এখন সমাপ্ত হলো! মুভিটিকে যে কিভাবে প্রশংসা করব আমার মাথায় আসছে না এখন পরে আবার মনে হলে কমেন্ট করব!! ধন্যবাদ জি সিরিজ
আমি কী বলব!আমাদের একটা আসাদ ছিল,নায়লা আযাদ ছিল,সুবর্ণা ছিল!ঘুড্ডির মত সিনেমা ছিল!তাও চলচ্চিত্রের ইতিহাসটা এমন হলো কেন!Thanks to The Daily Star!ওদের প্রবন্ধ টা না পড়লে জানতাম ই না!
A perfect latino-jazz number with bossa nova rhythm- Abar Elo je Shondha ! Rest In Peace Larry Barnaby for the awesome guitar works and Zia Hassan Akhand (Happy Bhai) for vocals and Keyboard, 2 maestros in the 70's. এদের আর কখনো পাব না ! এই রকম গান আর কখনও কম্পসিশান হবে না এই দেশে !
৬০/৭০/৮০ দশক বাংলা চলচ্চিত্রের স্বর্ণযুগ ছিল। কাহিনী, চিত্রনাট্য, সংগীত, অভিনয়, চিত্রগ্রহণ সহ সব কিছুতেই ব্যতিক্রমী কিছু করার প্রেরণা ছিল এ সময়। আমরা ভাগ্যবান গুনী কিছু পরিচালক ও পেয়েছি। এ সময়টার পুনরুত্থান খুব জরুরি। ফিল্মের শেষটা চমৎকার
বাপরে বাপ! কী একটা সিনেমা!!! এই সিনেমার কথা আগে একবারো শুনলাম না কেন????? এত ভালো সিনেমাটোগ্রাফি, এত ভালো ভালো কম্পজিশন, এত ভালো অভিনয়, আনকমন একটা গল্প, কী অদ্ভূত সুন্দর, এমন সুন্দর সিনেমাও হয়!!!!! কি প্লট,।।।। যতই দেখছিলাম মনে হচ্ছিল ভিনদেশী কোন সিনেমা দেখছি।পছন্দের সিনেমায় যায়গা করে নিলো। লাভ ইউ সুবর্ণা মোস্তফা অ্যান্ড রাইসুল ইসলাম আসাদ
কি আজব এই ২২ বছর বয়সের আগে এই ছবির সন্ধান কেন পাইনি। কি অভিনয়, কি এক্সপ্রেশন।আমরা এতো আধুনিক থেকে এই ক্ষ্যাতমার্কা যুগে কীভাবে আসলাম। সেরাদের সেরা সাদাকালোর সময়টা 🤍
জিবন কারো জন্যই অপেক্ষা করে না।সেদিনের সময় গুলো আজকের দিন গুলো কতটা তফাত। আমার মনে পরে বিটিভিতে সিনেমাটি দেখেছিলাম ৯৫/৯৬ এর সময়ে।সপ্তাহে ১ টা করে সিনেমা দিতো এক সপ্তাহ বাংলা আর এক সপ্তাহে ইংরেজদের নিয়ে বানানো সিনেমা। জিবন থেকে সোনালি সময় গুলো হাড়িয়ে ফেলেছি
তখন কার মুভি গুলো কতো সুন্দর কত অমায়িক যতবার দেখি ততো বার ভালো লাগে ২৪,৫, ২০২২ কাতার থেকে দেখতেছি রুমে শুয়ে শুয়ে বর্তমানে আমার বয়স ৩৫ বছর যদি আবার দেখি কমেন্ট দেখার পর মনে পড়বে হয়তো এখন কার সময় টার কথা
এই মুভিটা দেখে মনের যন্ত্রণা বেড়ে গেলো। কেন যে জন্ম হলাম না সেই সোনালী যুগে। মুভিটা দেখে তাদের বর্তমান খুজে দেখলাম। অতীত আর বর্তমানের সাথে তাদের কোনো মিল নেই। এই মুভিটার কথা বর্তমানে অনেক মানুষ জানেনা। তারা এটা দেখলে অতীতের প্রেমে পড়তে বাধ্য৷ ধন্যবাদ আমাদের এই যুগে এসেও মুভিটা জিবীত রাখার জন্য।❤
This movie is an absolute Gem, a Masterpiece, and one of the most underrated movie in the history of Bangladesh. The direction, cinematography and camera placement is awesome. And Nevertheless, the music and composition by Lucky Akhond and cameo appearance by Happy Akhond. I had been searching for this movie for a long time, finally got it here. Thank You G-Series for re-producing and uploading this movie.
অনেক বছর পড় আশির দশকের পূর্ণদৈর্ঘ্য বাংলা ছায়াছবি "ঘুড্ডি" দেখলাম। প্রতিটি সংলাপ শুনে মনে হচ্ছে কবিতা আবৃত্তি শুনছি। ভাষার কি অপরুপ সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলেছেন। সবথেকে বেশী ভালো লেগেছে বন্ধু গুলোকে। বন্ধুত্ব এরকমই হওয়া উচিত, বিপদে আপদে নিঃশর্তভাবে বন্ধুর পাশে থাকবে। হাসি পেয়েছে, নায়ক ও নায়িকা (সুবর্ণা মুস্তফা ও রাইসুল ইসলাম আসাদ) যখন কক্সবাজার ট্যুরে যায়, সেখানে নায়কের ছোট প্যান্ট (অনেকটা জাইঙ্গা সাইজ) পড়া দেখে। আবার অবাক হলাম আশির দশকের সিনেমায় ওয়েস্টার্ন ড্রেস দেখে। কিছু গান কখনোই পুরনো হয় না, তেমনই একটি গান ছিলো হ্যাপি আখন্দের গওয়া "আবার এলো যে সন্ধ্যা শুধু দুজনে....." মুভিতে তিনি অভিনয় করেছেন। দুঃখের বিষয় হচ্ছে, এই শিল্পী ২৭ বছর বয়সে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চিরবিদায় নিয়েছেন। ছায়াছবি রেটিং ১০/১০ দিলাম।
এই সব কালজয়ী ছবির ভিউয়ার্স দেখলেই বোঝা যায় যে বর্তমানে আমাদের রুচির জায়গা টা ঠিক কোথায়। কি সাবলীল অভিনয়, ডায়লগ, রুচিশীল পোশাক। মন ছুঁয়ে গেল। শেষ কবে বাংলা ছবি দেখেছি মনে নেই। বর্তমানে আমাদের রুচি বাবু খাইসো? তে আটকে গেছে। ধন্যবাদ ছবিটি দেয়ার জন্য।
দ্বিতীয় হিরোইন জিনি অভিনয় করেছেন ছবিতে তিনি অপূর্ব একটা চরিত্র কে উপহার দিয়ে গেলেন।ছবির শেষে বার বার সেই স্বপ্নের চরিত্র টির কথা জানতে ইচ্ছে হয় অনেক বেশি করে।কলকাতা থেকে ভালোবাসা রইলো সকলকে
বাংলাদেশে স্বাধীনতাত্তর সময়ে এই ধরনের মুভির কনসেপ্ট কিভাবে সম্ভব? আমার কাছে মনে হচ্ছিল আমি উত্তম কুমার যুগের কোন ক্লাসিক মুভি দেখছি। নুপুরের এক্টিং, গেটআপ অনবদ্য। এখনকার যুগের বলিউড অভিনেত্রীদের চাইতে অনেক বোল্ড, অনেক স্মার্ট। ডায়ালগ ডেলিভারী গুলো শুনে মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে যাচ্ছি। ঘুড্ডি সিনেমাটার রিমেক করলে অনেক নতুন কিছু শিখতে পারত এখনকার নির্মাতারা। কে বলে বাংলাদেশে ভাল মেকিং হয়না?
বাংলাদেশের এখনকার ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির ওপর বলিউড এর বড় প্রভাব পরিলক্ষিত হয়। প্লট বাজে, এক্টর বাজে, এক্ট্রেস বাজে, প্রডিউসার বাজে, সাউন্ডট্র্যাক বাজে, সব বাজে! অথচ একসময় এইদেশের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির চিন্তাধারা ছিলো একটু ভিন্ন। কত ভালো ভালো চলচ্চিত্র বেরিয়েছিলো! নাম জানা, নাম না জানা কত ফিল্ম! বাংলাদেশকে আবারও সেই অবস্থায় ফেরত যাওয়া উচিৎ।
@@shahedabegum7696 সব বাজে আবার বলিউডের প্রভাব কিভাবে হলো। কিছু ব্যতিক্রম বাদে যে যে বিষয়গুলো আপনি তুলে ধরেছেন সেসব সেক্টরে বলিউড ইন্টারন্যাশানালি কম্পিট করে।
বাংলাদেশের একসময় চলচ্চিত্র জগতটা কন্ট্রোল করতো বুদ্ধিজীবীরা। এখন সেসব বুদ্ধিজীবীদের কৌশলে দাবিয়ে রাখা হয়েছে, এবং অনেকে মারা গেছে। নতুন যারা আছে এবং পুরাতন যারা আছে তারা এখনো বলিউড টপকাতে পারে। সমস্যা হচ্ছে আমাদের দেশের ধারাটা বর্তমান চলছে নিম্নমুখী, ধ্বংসমুখী।কৌশলে হোক কিংবা চাপ প্রয়োগ করে হোক আমাদের বাজে জিনিস গুলো দিয়েই বাজার কন্ট্রোল করার চেষ্টা করে। মানুষ যেন মুখ ফিরিয়ে নেয় দুর্নাম কুড়ানোর জন্য। ফলে প্রতিষ্ঠানটি ধীরে ধীরে ধ্বংস হয়ে যায় অথবা পঙ্গু অবস্থায় চলাফেরা করে। তখনই নামকরা কোন বিদেশী বেনিয়া এই সুযোগটা গ্রহণ করে, অখাদ্য খাওয়ায়, নিজেদের কালচার সংস্কৃতি ধ্বংস করে। একটা দেশের প্রধান কিছু বৈশিষ্ট্যের মধ্যে কালচার এবং সংস্কৃতি উল্লেখযোগ্য, সার্বভৌমত্বের অনেক কিছুই ডিপেন্ড করে এখানে। এদিক দিয়ে ওরা সাকসেস। একটা সময় ভারতের (বাংলা) মতো নামকরা চলচিত্রে আমাদের বাংলাদেশী কিছু তখনকার নামকরা শিল্পীদের কে নিয়ে টিকিয়ে রাখতে বাধ্য হয়েছিল। এবং যৌথ প্রযোজনায় বাংলাদেশের (80 পার্সেন্ট) শিল্পীদের সঙ্গে নিয়ে ফিল্ম বানিয়ে তাদের চলচ্চিত্র বাঁচিয়ে রেখেছিল। ওদের দেশের ভালো ভালো নায়ক গায়ক বাংলাদেশের ছবিতে কাজ করার জন্য মুখিয়ে থাকতো।ভারত কিন্তু সেখান থেকে বেরিয়ে এখন অনেক উন্নত, তারচেয়ে বেশি উন্নত হবার কথা ছিল আমাদের, দুর্ভাগ্য,আমাদের পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারত।এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের স্বৈরাচারী মনোভাব এবং পরকীয় স্বভাব।
আমার দেখা বাংলাদেশের অন্যতম সেরা চলচিত্র। আশির দশকে বাংলা সিনেনা যে এভাবে বলিউড, হলিউড, টলিউডের সকল স্টাইল আর অনুকরণকে ছাড়িয়ে যেতে পারে সেটা সিনেমা দেখতে দেখতে বারবার উপলব্ধি করেছি। আসাদ আর সুবর্ণার ক্যমেষ্ট্রি এবং বিচক্ষণ অভিনয় যতটা মুগ্ধ করেছে তারচেয়ে বেশি অবাক করেছে সিনেমার স্ক্রিপ্টরাইটারের দক্ষতা এবং সাহিত্যলব্ধ জ্ঞান দেখে। শেক্সপিয়ারের বিখ্যাত নাটক মেকব্যথ থেকে উদৃত এবং নায়ক আসাদের মুখে উচ্চারিত, "আউট আউট" সহ প্রতিটা ডায়লগ বিভিন্ন অলঙ্কারে পরিপূর্ণ ♥️ সূবর্ণার সাবলীল বাংলা উচ্চারণ এবং দুজনের ড্রেসকোড এযুগের নগ্ন আধুনিকতাকে হার মানাবে খুব সহজেই ☺️
জীবনের প্রথম দেখলাম ১৯৮০ সালের এই মুভি তা-ও ২০২১ এ। ০৩/০১/২০২১ রাত্রে ও ০৪/০১/২০২১ সকালে সম্পূর্ণ মুভি দেখে শেষ করলাম ও আজ আবার দেখলাম। চমৎকার একটা মুভি উপভোগ করলাম। দুইজনেরেই দুর্দান্ত অভিনয়,মনে রাখার মতো। ২-১ শট বাদ দিলে এই মুভি নিসন্দেহে ১০ এ ১০ পাওয়ার উপযোগী ও বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ মুভিগুলোর মধ্যে একটি। আমার ব্যক্তিগত রেটিং ৯/১০।
সিনেমার শেষের গান টা প্রায় ছয় বছর আগে কোনো এক সন্ধ্যায় কোনো এক পিকনিক বাসে একসাথে একই সুরে গলা মেলিয়ে ছিলাম, সারাদিনের যত ক্লান্তি ছিল সব এক মূহুর্তের মধ্যেই যেন মিলিয়ে গেলো। হারানো দিন কতই না স্মৃতি মধুর হয়।
এক কথায় অসাধারণ একটা মুভি।।অনেক,অনেক দিন পরে দুই ঘন্টা পঁচিশ মিনিট ধরে বাংলা সিনেমা দেখলাম।।আমাদের বাংলা চলচিত্রের এতো সুন্দর ইতিহাস থাকতে কেন আমাদের চলচিত্রের ঐতিহ্য হারিয়ে গেল?? ধন্যবাদ G সিরিজ কে।।।
ভাবতেই অবাক লাগে প্রায় ৫০ বছর আগের ছবি তখন ও কতোটা স্মার্ট ছিলো এই দুজন। অসাধারণ একটা মুভি।আজ থেকে ১০০ বছর পর ও হয়তো বাংলাদেশের মানুষ দেখে হয়তো বলবো আমাদের দেশে ও এত সুন্দর মুভি ছিলো।
আসাদ তার জীবনে হন্যে হয়ে এখানে-সেখানে, কতোশত জায়গায় ভালোবাসা খুঁজে বেড়িয়েছে। আসোলে, আসাদের মতো ছেলেরা সম্পর্কের দিক থেকে সুখী না। এর কারণ, এদের জীবনে অনেকে আসে। যার কারণে এরা সঠিকভাবে কাউকে মূল্যায়ন করতে পারে না। প্রতিটা মেয়ের সাথে সাক্ষাতের সময় এরা ভেবে বসে, এর চাইতেও উত্তম কেউ এদের জীবনে আসবে। কিন্তু এরা ভুলে যায় যে, তুমুল আলোয় অজস্র পোকামাকড় ভীড় করলেও জোনাকিপোকারা ভীড় করে না। জোনাকিদেরকে খুঁজে নিতে হয় অন্ধকারে এসে। একবার খুঁজে পেলে বোতলে ভরে রাখতে হয়। যেন কোথাও পালাতে না পারে। After all, He got Suborna at last 😑
This movie is absolute gem...back when there was original concepts with original talents. This is Bangladesh for me. Also the pleasure and honor to see Happy Akhand is beyond words
কী এক অসাধারণ যুগের ছেলে আমি, আমার যুগে আসাদ,লায়লা,সুবর্ণা নয় আছে স্মার্ট, আধুনিক কালজয়ী অভিনয় শিল্পী সাকিব খান,বুবলী,মাহী😰😰 ধন্যবাদ জি সিরিজ তোমাদের কল্যাণে আমি ঘুড্ডি থেকে বঞ্চিত হওয়ার সুযোগ হারায়নি 😍😍
বিশ্বাস করা যায়,এমন মুভি আমাদের দেশে ছিল!!
এত্ত সুন্দর অভিনয়-ড্রেস আপ!!
বলিউড কে হার মানানোর মত!!
কী দুর্ভাগা জাতি আমরা!!!
কষ্টই লাগে এসব দেখলে!!
কত্ত সুন্দর ছিল সব!!
Are you a Dr
@@inaayaprincesscreativearts9197 Yes 🤫
True
এই মুভি দেখি আর অবাক হই।
কয়েক যুগ আগের মানুষ এতো স্মার্টলি অভিনয় করছে কিভাবে!!! শুধু রং টাই নেই। কিন্তু এখনকার বাংলার HD ছবির চাইতে এই সাদাকালো ছবিই অনেক বেশি আধুনিক মনে হচ্ছে। 💟💟
একদম ভাই
Amader purbo purushera koto bhalo moner /maner chilo ekane sheta khud shundor vhabe fute uteche ❤.bhano laglo
বিশ্বের ইতিহাসে ঐতিহাসিক এক সিনেমা । কলকাতা থেকে ভালোবাসা জানাই । 😍
প্রথমেই আসাদ সাহেবের কথা বলতে হয় কারন উনি যে কয়েকটি মুভিতে অভিনয় করেছেন তাতেই বাংলা সিনেমার প্রসঙ্গ আসলেই নাম তার নিতেই হবে-রিয়েলেস্টিক ম্যান।
সুবর্না মোস্তফাকে মনে হয়েছে যেন অশরীরী এত সুন্দর ও মাই গড।
এই ছবিটি ঠিক যেন একজন শিক্ষিত পরিচালকের সীমিত সুযোগ সম্ভার নিয়ে সমসাময়িক কালকে অতিক্রম করে যাওয়ার উপখ্যান।
ছবির সকল কলাকুশলীদের জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা।
২০২৪ এ ফেসবুকের রিলস দেখে এই মুভিটি কে কে দেখতে আসলেন?
Ami
আমি
প্রথম বার
আমিও 🥰
১৯৮০ শতকের মুভি ২০২৪ শে জেনারেশনে এসে দেখলাম অসাধারণ ছিলো ❤
আসাদ ভাই ❤❤❤❤❤❤ সুবর্ণা দি আপনাকে অনেক অনেক 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏 আমি পশ্চিমবঙ্গের দর্শক l এই চলচ্চিত্র আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ঠাঁই পাবার যোগ্য l স্যালুট জানাই সালাউদ্দিন জাকি কে 💯
অসাধারণ ব্রেস্ট একটা মুভি দেখলাম।।।।। কমেন্ট রেখে গেলাম যত বার লাইক পাব। ততবার মুভিটা দেখতে আসব❤
আপনি বের করুন আমি পার্ক করব আপনার জায়গায় , 😅 লাইনটা 😂
ম্যাডাম ঠেলে দিই 😂 ঠেলে থুলে কিচ্ছু হবে না 😂😂😂😂😂😂😂😂😂
ব্রেস্ট মানে জানেন তোহ,নাকি আবেগের ঠেলায় বলে ফেলেছেন?😅😂
@@thekingofwolf😂😂😂
"এই বুঝি বয়ে গেল সন্ধ্যা,
ভেবে যায় কি জানি কি মনটা...
পাখিগুলো নীড়ে ফিরে চলছে,
গানে গানে কি যে কথা বলছে...
ভাবি শুধু এখানেই থাকবো-
ফিরে যেতে মন নাহি চাইছে...!"
কি সুন্দর কবিতার মতোন লেখা গানের শব্দগুলো...! সেই ১৯৮০ সালে 'ঘুড্ডি' চলচ্চিত্রের এই গানের সংগীতায়োজন এবং কন্ঠ দিয়েছিলেন বাংলা সংগীতের ইতিহাসে অন্যতম প্রতিভাবান শিল্পী হ্যাপি আখন্দ... সৃষ্টি করেছিলেন একই চলচ্চিত্রের অন্য আরেক কালজয়ী গান 'কে বাঁশি বাজায় রে'ও... হ্যাপি আখন্দ পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছেন সে অনেকগুলো বছর... বাংলা গান, চলচ্চিত্রের সৌন্দর্যও কোথায় যেন কেটে গেছে বেশ কয়েক বছর আগে।
তবে ৪০ বছর আগের সিনেমা 'ঘুড্ডি'র নাটাই এখনো কাটে নি... সেই 'ঘুড্ডি' এখনো আকাশে উড়ছে উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে... সিনেমার গান, সংলাপ, অভিনয় সবকিছু ৪০ বছর পুরোনো হলেও আজকের চেয়েও সবদিকে যেন অনেক এগিয়ে।
লাবণ্যময়ী সুবর্ণা, স্বতঃস্ফূর্ত আসাদ.. আর সাগরের বালুচর আমাদের অন্তরে গেঁথে আছে ঠিক একই ভাবে। ৪০ বছর গেছে, আরো ৪০ বছর যাবে... 'আবার এলো যে সন্ধ্যা' রয়ে যাবে অমলিন।
বন্ধুদের আড্ডায় গীটারের টুংটাং এ বারবার ফিরে আসবে এই গান... এর ব্যতিক্রম কখনো হয় নি, হবেও না♥
আপলোড হওয়ার পর আজকে নিয়ে তিনবার দেখলাম, বারবার দেখব। প্রতিটি সিন, সংলাপ, কবিতার লাইন, গান মন্ত্রমুগ্ধের মতো করে রাখে। ভাবা যায় এতোগুলো কালজয়ী গান এই একটি সিনেমার ই!!! এমন একটি সিনেমা সেই সময়ে বানাও হয়েছে যখন সবেমাত্র কিছুদিন আগে দেশ স্বাধীন হয়েছে, ভাবতেই অবাক লাগে। ঐ সময়ে সিনেমাটি ৫০ বছর এগিয়ে ছিল বলাই যায়... এই যুগেও এমন আরেকটি সিনেমা বানানো সম্ভব না, ১০ বছর পড়েও সম্ভব হবেনা হয়তো ঘুড্ডি একবারেই বানানো সম্ভব! বাংলাদেশের সিনেমার জগতে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে থাকবে ঘুড্ডি সিনেমাটি।
বহু বছর ধরে এই ছবিটা খুঁজছিলাম; অবশেষে পেলাম। ধন্যবাদ জি-সিরিজ। ভালো কথা, দয়া করে শুরুর ক্রেডিটে অভিনেত্রি নায়লা আজাদ নূপুর এর নামটিও যোগ করুন কেননা উনি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন এবং এক সময় উনি বেশ নাম করা অভিনেত্রি ছিলেন। এখন আমেরিকা থাকেন এবং ওখানে অভিনয়ও করেন। জানলে অবাক হবেন যে হলিউড এর ছবি Crossing Over (2009) এ Harrison Ford এর সাথে উনি অভিনয় করেছেন!
Thank you.
Ami unar details ta janar jonnoi comments gulo porchilam.Apnar comments ta help korlo.
@@afrozakhanam3350 ektu details bolben ki? Theak unakei khjuchelen keno? Emni jante iccha holo theak unakei keno?
অসম্ভব ভালো লাগা মুভি।
নাইলা নাঈমের ডাকনাম নূপুর?
Rajeeb Shahriar তছ
আমার দেখা সবচেয়ে ভালো বাংলা মুভি,,,, দেখছি আর মনে হচ্ছে কোনো রাইটারের লিখা সাহিত্য পড়ছি,what a combination in Acting, dialogue, music,,,,
কেবল মাত্র বর্তমানে আফসোস বাড়ানোর জন্য এই মুভিগুলো তৈরি হয়েছিল ।
ঠিক বলছেন
এই আগে এত আধুনিক ও স্মার্ট ক্যারেক্টার অভিনয় অনেক সুন্দর একটা ফিল্ম।সাথে Legendary Happy Akand sir এর "আবার এলো যে সন্ধা গানটিও এক কথায় অসাধারন।এমন ছবি ঢালিউড এ আর হয় নি। কতটা স্মার্ট ছিলো আর আজ কতটা পিছিয়ে পরেছে আমাদের চলচিত্র।
সাদা কালো হলেও অসম্ভব ক্লিয়ার, গল্পটাও অসাধারণ। অনেকবার দেখলাম মুভিটা। ধন্যবাদ জি সিরিজকে।
❤
This is exactly what a movie should be. Brilliant story, acting, dialogue, music and a perfect example of great making. I wonder how they managed such a class then. The camera work is just too good. Subarna Mustafa was just a college student during the shooting of this movie. Even today college girls couldn't even imagine acting like her. Her bold expression and dialogue delivery were beyond the best. The irony is how Bangla cinema lost its potentiality.
I never comment on any youtube videos but this movie is too good to change my mood. Totally one of the best Bangla movies I've ever seen.
Agree
Mehedi Hasan Denar খুব সত্যি বলেছেন।
Mehedi Hasan Denar rtsq
দিনার ভাই, মাথা পুরা নষ্ট হয়া গেল। কেম্নে সম্ভব!!!!
বাংলাদেশে যা দরকার তা হচ্ছে ভালো প্রডিউসার। সুন্দর এক্টর-এক্ট্রেসের দরকার নেই, যারা ভালো এক্টিং পারে তাদেরকেই এক্টর এক্ট্রেস হিসেবে নিয়োগ করা উচিৎ। এটা ফিল্ম, এটা এক ধরনের আর্ট, আর আর্ট হচ্ছে ধর্মের মতো, এটাকে সেক্সুয়্যালিটি দিয়ে নষ্ট করা উচিৎ নয়। পশ্চিমা সভ্যতার মানুষরা তা করতেই পারে, এটা তাদের বৈশিষ্ট, তাই বলে আমাদেরও করতে হবে না, আমাদেরকে এসবের সাথে ভালো দেখায় না।
২০২০ দেখছি।।।
কেউ দেখে গেলে সাড়া দিয়েন
আমার ২ বার দেখা শেষ. গান গুলোর জন্য, মাঝে মাঝে দেখা হয়
ami 2021 dekhsi
2021
ছোট বেলায় দেখেছিলাম। এখন দেখছি আবার।
2024 এই প্রথম দেখছি
আহহ মাস্টারপিস
আমাদের সিনেমা
আমরা এখন কি স্মার্ট ওনারা আমাদের চেয়ে বেশি স্মার্ট ছিলেন
I am Shuvo Zafar, former guitarist at Happy Touch (late sir Lucky Akhand) band. I miss Lucky Bhai, Happy Bhai and Niloy Daa Very Much.
We also
Who is labonno zaman?
এই সিনেমা না দেখলে জানতেই পারতাম না৷ বাংলা সিনেমার মেকিংও এমন হত৷কেমেরার কাজ অসাধারন৷সাদা কালো কালার না থাকলে বুজার উপায়ই ছিলনা এটি পুরনো ছবি৷
রাইসুল ইসলাম আসাদ এতোটা চমৎকার,রোমান্টিক অভিনয়ও করতো!
তাও এতোটা নিখুঁতভাবে!
এই সিনেমার প্রতিটা পরতে পরতে,প্রতিটা অভিনয়ে,প্রতিটা ডায়লগ ডেলিভারিতে নান্দনিকতা ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে,সত্তর দশকের সময়ে এতোটা আধুনিক,নান্দনিক সিনেমা তৈরি হতো ভাবা যায়!
পদ্মা নদীর মাঝি দেখেন নাই 🙄🙄
মাঝি নিবা আমায় লগে
ছবিটার অনেক প্রশংসা বা তারিফ আগে থেকেই শুনে আসছি but কোন দিন দেখা হয়নি,, যদিও মুভিটা আমার জন্মের বহু বছর আগের,,, তাঁর পরও প্রশংসা পাবার যুগ্য
যখন আমার বয়স ১৫ কি ১৬ তখন প্রথম এই ছবিটা বিটিভির কল্যানে দেখি। তখন বিটিভি ই ছিল একমাত্র বিনোদন ।প্রতি সপ্তাহে একটি করেবাংলা ছবি দেখানো হোত । এই ছবিটি আমার মনে বিশেষভাবে গেঁথে ছিল , কারন এর নির্মানশৈলী তখনকার সিনেমা থেকে ভিন্নতর । এটার কাহিনী , ডায়লগ ছিল তখনকার সিনেমা থেকে অনেক এডভান্সড এবং গানগুলোও ছিল অসাধারন। আসাদ, সুবর্না মোস্তফা তখন বেশ দাপুুটে ছিলেন আর তারেক আনাম প্রায় নবাগত ছিলেন । কিন্তু এই সিনেমায় তাদের অভিনয়ের দক্ষতা ও হ্যাপি আখন্দের গানে আমি বলব প্রতিভার অপূর্র্ মিলনমেলা ঘটেছে ও ছবিটিকে অসাধারন পর্ যায় নিয়ে গেছে। আমি এত বৎসর ধরে এই ছবিটি খুঁজেছি , কিন্তু পাইনি । অ্নেক ধন্যবাদ জি-সিরিজকে এই ছবি আপলোড করার জন্য। । এই পরিনিত বয়সেও ছবিটা দেখে আমার আকর্ষনের কোন কমতি দেখলাম না বরং অনেক কারুকাজ নতুনভাবে আবিষ্কার করলাম।
কত সাল ছিলো
58:40 রোববারের কমিউনিস্ট! যুদ্ধফেরত এককালের সমাজ-রাষ্ট্র সচেতন শহুরে তরুণের হিপোক্রেসির কি চমৎকার উপস্থাপনা!
অসাধারণ মুভি! বাংলা মুভি দেখা থেকে কবেই আমি বিমুখ! কিন্তু আমি জানি আমি বাংলার ছেলে বাংলাই আমার সম্পূর্ণ তৃপ্তি মিটাবে! মুভিটা খুজেছিলাম অনেক আগে পাইনি! আজ দুদিন ধরে মুভিটা দেখতেছিলাম এখন সমাপ্ত হলো!
মুভিটিকে যে কিভাবে প্রশংসা করব আমার মাথায় আসছে না এখন পরে আবার মনে হলে কমেন্ট করব!!
ধন্যবাদ জি সিরিজ
আমি কী বলব!আমাদের একটা আসাদ ছিল,নায়লা আযাদ ছিল,সুবর্ণা ছিল!ঘুড্ডির মত সিনেমা ছিল!তাও চলচ্চিত্রের ইতিহাসটা এমন হলো কেন!Thanks to The Daily Star!ওদের প্রবন্ধ টা না পড়লে জানতাম ই না!
হুমম সেইসব দিন কোথায় হারিয়ে গেল ।
Would you plz give me the link of The Daily Star
A perfect latino-jazz number with bossa nova rhythm- Abar Elo je Shondha ! Rest In Peace Larry Barnaby for the awesome guitar works and Zia Hassan Akhand (Happy Bhai) for vocals and Keyboard, 2 maestros in the 70's. এদের আর কখনো পাব না ! এই রকম গান আর কখনও কম্পসিশান হবে না এই দেশে !
Can you please help me to find the name of the music 2:01:48
গল্প, স্ক্রিপ্ট, ডায়ালগ, অভিনয়, সিনেমাগ্রাফি, সিনেমার নাম, সুর্বণা মোস্তফার হাসি, আসাদের সিগারেট খাওয়া অসাধারণ ♥♥♥
বিশ্বাস করা যায়,এমন মুভি আমাদের দেশে ছিল!!
এত্ত সুন্দর অভিনয়-ড্রেস আপ!!
বলিউড কে হার মানানোর মত!!
ছবি গুলো পুরোনো হলেও,,, এই জেনেরেশনের মুভি গুলোর থেকে বহুগুণে স্মার্ট আর সাবলীল হয়েছিল...
মর্ডান বাংলাদেশটা ঠিক তখনই ছিলো! অসাধারণ একটা মুভি এই বাংলার জন্য!
কেউ একজন বলেছিলো তাই দেখলাম,,,,,, সে না বললে হয়তো এতো সুন্দর সৃষ্টি থেকে বঞ্চিত হতাম🥰 ধন্যবাদ গুন্ডী
এত দর্শন, এত ভাবনা। বাংলাদেশে এরকম ছবি হয়েছে। আমি গর্বিত আমি বাঙালি।
৬০/৭০/৮০ দশক বাংলা চলচ্চিত্রের স্বর্ণযুগ ছিল। কাহিনী, চিত্রনাট্য, সংগীত, অভিনয়, চিত্রগ্রহণ সহ সব কিছুতেই ব্যতিক্রমী কিছু করার প্রেরণা ছিল এ সময়। আমরা ভাগ্যবান গুনী কিছু পরিচালক ও পেয়েছি। এ সময়টার পুনরুত্থান খুব জরুরি। ফিল্মের শেষটা চমৎকার
বাপরে বাপ! কী একটা সিনেমা!!! এই সিনেমার কথা আগে একবারো শুনলাম না কেন????? এত ভালো সিনেমাটোগ্রাফি, এত ভালো ভালো কম্পজিশন, এত ভালো অভিনয়, আনকমন একটা গল্প, কী অদ্ভূত সুন্দর, এমন সুন্দর সিনেমাও হয়!!!!! কি প্লট,।।।। যতই দেখছিলাম মনে হচ্ছিল ভিনদেশী কোন সিনেমা দেখছি।পছন্দের সিনেমায় যায়গা করে নিলো। লাভ ইউ সুবর্ণা মোস্তফা অ্যান্ড রাইসুল ইসলাম আসাদ
কি আজব এই ২২ বছর বয়সের আগে এই ছবির সন্ধান কেন পাইনি। কি অভিনয়, কি এক্সপ্রেশন।আমরা এতো আধুনিক থেকে এই ক্ষ্যাতমার্কা যুগে কীভাবে আসলাম।
সেরাদের সেরা সাদাকালোর সময়টা 🤍
জিবন কারো জন্যই অপেক্ষা করে না।সেদিনের সময় গুলো আজকের দিন গুলো কতটা তফাত। আমার মনে পরে বিটিভিতে সিনেমাটি দেখেছিলাম ৯৫/৯৬ এর সময়ে।সপ্তাহে ১ টা করে সিনেমা দিতো এক সপ্তাহ বাংলা আর এক সপ্তাহে ইংরেজদের নিয়ে বানানো সিনেমা।
জিবন থেকে সোনালি সময় গুলো হাড়িয়ে ফেলেছি
তখন কার মুভি গুলো কতো সুন্দর কত অমায়িক যতবার দেখি ততো বার ভালো লাগে ২৪,৫, ২০২২ কাতার থেকে দেখতেছি রুমে শুয়ে শুয়ে বর্তমানে আমার বয়স ৩৫ বছর যদি আবার দেখি কমেন্ট দেখার পর মনে পড়বে হয়তো এখন কার সময় টার কথা
এই মুভিটা দেখে মনের যন্ত্রণা বেড়ে গেলো। কেন যে জন্ম হলাম না সেই সোনালী যুগে। মুভিটা দেখে তাদের বর্তমান খুজে দেখলাম। অতীত আর বর্তমানের সাথে তাদের কোনো মিল নেই।
এই মুভিটার কথা বর্তমানে অনেক মানুষ জানেনা। তারা এটা দেখলে অতীতের প্রেমে পড়তে বাধ্য৷ ধন্যবাদ আমাদের এই যুগে এসেও মুভিটা জিবীত রাখার জন্য।❤
ছবি সে রকম,,, রাইসুল আসাদ ফাটাফাটি অভিনয় করেছেন, সুর্বণা তো আসলেই সুন্দরী ছিলো।💖
অসম্ভব রকমের সুন্দর
This movie is an absolute Gem, a Masterpiece, and one of the most underrated movie in the history of Bangladesh. The direction, cinematography and camera placement is awesome. And Nevertheless, the music and composition by Lucky Akhond and cameo appearance by Happy Akhond.
I had been searching for this movie for a long time, finally got it here. Thank You G-Series for re-producing and uploading this movie.
Resalat Rahman vi koto saler movie eita?
1980
আগের দিনেই ভাল ছিল, কত আনন্দ ছিল মানুষের মনে, আর এখন অসুখ বিশুখ আর মানসিক যন্ত্রনা
আবাল
এখনতো আমরা উঁচু স্তরের মানুষ এই কারণেই আমাদের এ অবস্থা.... 🤔,
@@nativetubeতুই? সেটা তো তোর কমেন্ট এই বুঝা যাচ্ছে।
অনেক দিন পর এত সুন্দর একটা সিনেমা দেখলাম, জাস্ট অসাধারন। আসাদ ও সুবর্ণা মোস্তফার কি সুন্দর অভিনয় বর্তমান সময়ের অভিনেতা-অভিনেত্রীদের চেয়ে অনেক উপরে 🥰🥰
Omg...i never expected this kind of classy film was made in our Bangladesh... That's far ahead of time...masterpiece
এই মুভির পরে যে কইটা মুভি হয়ছে সব কইটা মুভির চেয়ে সমায়ের চেয়ে এগিয়ে থাকবে এই মুভি টা ❤❤❤❤
আশির দশকের কি অনবদ্য সৃষ্টি! কত চমৎকার সংলাপ, অভিনয়, স্টাইল সবকিছুই অসাধারণ!
সুর্বনা মুস্তফা ও রাইসুল ইসলাম আসাদ
বড়ো পর্দায় অভিনয় ছেড়ে দিলো
আহারে কি সোনালী অতীত ছিলো আমাদের।
কে বাঁশি বাজায় রে
আমার মন কেন কাঁদায় রে ❤
আজ থেকে ঠিক ৪০ বছর আগে মুক্তিপ্রাপ্ত এই সিনেমাটি আন্দোলিত করে তুললো আমার মন'কে।
অনেক বছর পড় আশির দশকের পূর্ণদৈর্ঘ্য বাংলা ছায়াছবি "ঘুড্ডি" দেখলাম।
প্রতিটি সংলাপ শুনে মনে হচ্ছে কবিতা আবৃত্তি শুনছি।
ভাষার কি অপরুপ সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলেছেন।
সবথেকে বেশী ভালো লেগেছে বন্ধু গুলোকে। বন্ধুত্ব এরকমই হওয়া উচিত, বিপদে আপদে নিঃশর্তভাবে বন্ধুর পাশে থাকবে।
হাসি পেয়েছে, নায়ক ও নায়িকা (সুবর্ণা মুস্তফা ও রাইসুল ইসলাম আসাদ) যখন কক্সবাজার ট্যুরে যায়, সেখানে নায়কের ছোট প্যান্ট (অনেকটা জাইঙ্গা সাইজ) পড়া দেখে। আবার অবাক হলাম আশির দশকের সিনেমায় ওয়েস্টার্ন ড্রেস দেখে।
কিছু গান কখনোই পুরনো হয় না, তেমনই একটি গান ছিলো হ্যাপি আখন্দের গওয়া "আবার এলো যে সন্ধ্যা শুধু দুজনে....." মুভিতে তিনি অভিনয় করেছেন।
দুঃখের বিষয় হচ্ছে, এই শিল্পী ২৭ বছর বয়সে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চিরবিদায় নিয়েছেন।
ছায়াছবি রেটিং ১০/১০ দিলাম।
এই সব কালজয়ী ছবির ভিউয়ার্স দেখলেই বোঝা যায় যে বর্তমানে আমাদের রুচির জায়গা টা ঠিক কোথায়। কি সাবলীল অভিনয়, ডায়লগ, রুচিশীল পোশাক। মন ছুঁয়ে গেল। শেষ কবে বাংলা ছবি দেখেছি মনে নেই। বর্তমানে আমাদের রুচি বাবু খাইসো? তে আটকে গেছে।
ধন্যবাদ ছবিটি দেয়ার জন্য।
সঠিক
আরে ভাই কি আর বলবেন,
এখন-কার ছবিতে বাংলার শুদ্ধ উচ্চারণ এ করা হয় না আর তো অভিনয়।
দ্বিতীয় হিরোইন জিনি অভিনয় করেছেন ছবিতে তিনি অপূর্ব একটা চরিত্র কে উপহার দিয়ে গেলেন।ছবির শেষে বার বার সেই স্বপ্নের চরিত্র টির কথা জানতে ইচ্ছে হয় অনেক বেশি করে।কলকাতা থেকে ভালোবাসা রইলো সকলকে
9 October 2024 এ এসেও এই সিনেমা দেখলাম- বাংলা সিনেমা জগতের সোনালি সময় বুঝি সেটাই ছিলো-
এক কথায় অসাধারণ লেগেছে সিনেমা টা-❤
চমৎকার অভিনয় সংলাপগুলো বুঝতে যেকারো একবার ভাবতে হবে।মানুষের জীবন কি অতীত/ বর্তমান সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছে।সব মিলিয়ে সেরা একটা সিনেমা।
বাংলাদেশে স্বাধীনতাত্তর সময়ে এই ধরনের মুভির কনসেপ্ট কিভাবে সম্ভব? আমার কাছে মনে হচ্ছিল আমি উত্তম কুমার যুগের কোন ক্লাসিক মুভি দেখছি। নুপুরের এক্টিং, গেটআপ অনবদ্য। এখনকার যুগের বলিউড অভিনেত্রীদের চাইতে অনেক বোল্ড, অনেক স্মার্ট। ডায়ালগ ডেলিভারী গুলো শুনে মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে যাচ্ছি। ঘুড্ডি সিনেমাটার রিমেক করলে অনেক নতুন কিছু শিখতে পারত এখনকার নির্মাতারা। কে বলে বাংলাদেশে ভাল মেকিং হয়না?
কিন্তু এখন কেন হচ্ছে না এমন মুভি?
এতো ভালো প্রিন্ট থাকার পর রিমেইক করার দরকার নাই। বর্তমানে যেই ছাগলগুলা আছে তাদের অধিকাংশই ক্যামেরা ফ্রেমিংই বোঝেনা
বাংলাদেশের এখনকার ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির ওপর বলিউড এর বড় প্রভাব পরিলক্ষিত হয়। প্লট বাজে, এক্টর বাজে, এক্ট্রেস বাজে, প্রডিউসার বাজে, সাউন্ডট্র্যাক বাজে, সব বাজে! অথচ একসময় এইদেশের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির চিন্তাধারা ছিলো একটু ভিন্ন। কত ভালো ভালো চলচ্চিত্র বেরিয়েছিলো! নাম জানা, নাম না জানা কত ফিল্ম! বাংলাদেশকে আবারও সেই অবস্থায় ফেরত যাওয়া উচিৎ।
@@shahedabegum7696 সব বাজে আবার বলিউডের প্রভাব কিভাবে হলো। কিছু ব্যতিক্রম বাদে যে যে বিষয়গুলো আপনি তুলে ধরেছেন সেসব সেক্টরে বলিউড ইন্টারন্যাশানালি কম্পিট করে।
বাংলাদেশের একসময় চলচ্চিত্র জগতটা কন্ট্রোল করতো বুদ্ধিজীবীরা। এখন সেসব বুদ্ধিজীবীদের কৌশলে দাবিয়ে রাখা হয়েছে, এবং অনেকে মারা গেছে।
নতুন যারা আছে এবং পুরাতন যারা আছে তারা এখনো বলিউড টপকাতে পারে। সমস্যা হচ্ছে আমাদের দেশের ধারাটা বর্তমান চলছে নিম্নমুখী, ধ্বংসমুখী।কৌশলে হোক কিংবা চাপ প্রয়োগ করে হোক আমাদের বাজে জিনিস গুলো দিয়েই বাজার কন্ট্রোল করার চেষ্টা করে। মানুষ যেন মুখ ফিরিয়ে নেয় দুর্নাম কুড়ানোর জন্য। ফলে প্রতিষ্ঠানটি ধীরে ধীরে ধ্বংস হয়ে যায় অথবা পঙ্গু অবস্থায় চলাফেরা করে। তখনই নামকরা কোন বিদেশী বেনিয়া এই সুযোগটা গ্রহণ করে, অখাদ্য খাওয়ায়, নিজেদের কালচার সংস্কৃতি ধ্বংস করে। একটা দেশের প্রধান কিছু বৈশিষ্ট্যের মধ্যে কালচার এবং সংস্কৃতি উল্লেখযোগ্য, সার্বভৌমত্বের অনেক কিছুই ডিপেন্ড করে এখানে। এদিক দিয়ে ওরা সাকসেস।
একটা সময় ভারতের (বাংলা) মতো নামকরা চলচিত্রে আমাদের বাংলাদেশী কিছু তখনকার নামকরা শিল্পীদের কে নিয়ে টিকিয়ে রাখতে বাধ্য হয়েছিল। এবং যৌথ প্রযোজনায় বাংলাদেশের (80 পার্সেন্ট) শিল্পীদের সঙ্গে নিয়ে ফিল্ম বানিয়ে তাদের চলচ্চিত্র বাঁচিয়ে রেখেছিল। ওদের দেশের ভালো ভালো নায়ক গায়ক বাংলাদেশের ছবিতে কাজ করার জন্য মুখিয়ে থাকতো।ভারত কিন্তু সেখান থেকে বেরিয়ে এখন অনেক উন্নত, তারচেয়ে বেশি উন্নত হবার কথা ছিল আমাদের, দুর্ভাগ্য,আমাদের পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারত।এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের স্বৈরাচারী মনোভাব এবং পরকীয় স্বভাব।
আগের নায়ক নায়িকারা কত স্মার্ট ছিলেন এটা তার উদাহরণ। কত সুন্দর তাদের সংলাপ ❤
এক কথায় অসাধারণ অসাধারণ ছবিটা। সুবর্ণা মুস্তফাকে যতই দেখেছি এই ছবিতে ততই মুগ্ধ হচ্ছি।
এই ছবিগুলায় যদি english subtitle দিয়ে দেওয়া যেত, তাহলে বিদেশিরাও এদেশের মুভি সম্পর্কে জানতে পারত, বুঝত কতো গ্রেট অভিনয়শিল্পী ছিলেন আমাদের দেশে
Ei movie ta English subtitle ki ekhonoto mix korar upai ase G-series k bolbo apnra ei movie ta English subtitle adjust korun❣️
অসাধারণ❣️
এই ছবিগুলো কখনো পুরনো হবেনা। প্রতিবারই নতুন করে দেখার স্বাদ পাওয়া যায়৷ এক নিঃশ্বাসে দেখে ফেললাম।
বাহ্ অসাধারণ!
কেউ লাইক দিলেই মুভিটার কথা মনে হবে..!!❤
ঘুড্ডি বাংলা সিনেমার সোনালী সময়ের কথা স্মরণ করাই দেয়।
১০০ তে ১০০😍
আমার দেখা বাংলাদেশের অন্যতম সেরা চলচিত্র। আশির দশকে বাংলা সিনেনা যে এভাবে বলিউড, হলিউড, টলিউডের সকল স্টাইল আর অনুকরণকে ছাড়িয়ে যেতে পারে সেটা সিনেমা দেখতে দেখতে বারবার উপলব্ধি করেছি। আসাদ আর সুবর্ণার ক্যমেষ্ট্রি এবং বিচক্ষণ অভিনয় যতটা মুগ্ধ করেছে তারচেয়ে বেশি অবাক করেছে সিনেমার স্ক্রিপ্টরাইটারের দক্ষতা এবং সাহিত্যলব্ধ জ্ঞান দেখে। শেক্সপিয়ারের বিখ্যাত নাটক মেকব্যথ থেকে উদৃত এবং নায়ক আসাদের মুখে উচ্চারিত, "আউট আউট" সহ প্রতিটা ডায়লগ বিভিন্ন অলঙ্কারে পরিপূর্ণ ♥️ সূবর্ণার সাবলীল বাংলা উচ্চারণ এবং দুজনের ড্রেসকোড এযুগের নগ্ন আধুনিকতাকে হার মানাবে খুব সহজেই ☺️
খুব ভালো মুভি । অভিনয় , ডায়লগ, লুক ,ক্যামেরা সব মিলিয়ে অসাধারণ,, ধন্যবাদ Producer, Director and specially G -series
জন্মেছি সিনেমাটির মুক্তি পাওয়ার ২০ বছর পর তবুও আজ দেখলাম অসাধারণ ছিল। আর বর্তমানে ভালোবাসার সিনেমার দেখে মুতা যাগে
জীবনের প্রথম দেখলাম ১৯৮০ সালের এই মুভি তা-ও ২০২১ এ। ০৩/০১/২০২১ রাত্রে ও ০৪/০১/২০২১ সকালে সম্পূর্ণ মুভি দেখে শেষ করলাম ও আজ আবার দেখলাম।
চমৎকার একটা মুভি উপভোগ করলাম।
দুইজনেরেই দুর্দান্ত অভিনয়,মনে রাখার মতো।
২-১ শট বাদ দিলে এই মুভি নিসন্দেহে ১০ এ ১০ পাওয়ার উপযোগী ও বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ মুভিগুলোর মধ্যে একটি।
আমার ব্যক্তিগত রেটিং ৯/১০।
আহা! কি সংলাপ! কি স্টাইল!
মুগ্ধ! মুগ্ধ! হয়ে যাচ্ছি।
২০২১ সালে এসেও অনেক সুন্দর একটা ছবি দেখলাম সত্যিই অনেক সুন্দর।
আগের ছবি গুলো তে সত্যিই প্রান ছিলো ❤💝
ফেসবুকের ভিডিও দেখে আসলাম দেখতে 😎😍
Ami o 😍
এক কথায় অসাধারণ, love you Asad sir,,,,,
সিনেমার শেষের গান টা প্রায় ছয় বছর আগে কোনো এক সন্ধ্যায় কোনো এক পিকনিক বাসে একসাথে একই সুরে গলা মেলিয়ে ছিলাম, সারাদিনের যত ক্লান্তি ছিল সব এক মূহুর্তের মধ্যেই যেন মিলিয়ে গেলো। হারানো দিন কতই না স্মৃতি মধুর হয়।
লিখতে লিখতে যদি রাত শেষ করে ফেলি, তবুও এই ছবির প্রশংসা করে শেষ করা যাবে না।।
ভাবা যায় না, তখনকার সময়ে এত চমৎকার ভাষা- অভিনয়, ড্রেস-আপ স্টাইল! এক কথায় সুপার! 🖤 আর এখনকার ছবি তো নগ্নতম স্বাদ পাওয়া যায় না।
২০২৪ এ কে কে এলেন দেখতে..??
Ami shuru korlam
আমি
I'm
Ami
আমার যদি সামর্থ্য থাকতো আমি এই মুভিটা আবার রিলিজ করতাম সবার জানা উচিত আমাদের কি ছিলো আর বর্তমানে আমরা কোথায় আছি😴
ফেইসবুক থেকে শট ভিডিও ফুটেজ দেখে এলাম এবং পুরো মুভিটি দেখলাম এক কথায় অসাধারণ একটা মুভি দারুণ অভিনয় ও সংলাপ।
অবশেষে এ ২০২৪ এ মুভিটা দেখলাম।
এক কথায় অসাধারণ একটা মুভি।।অনেক,অনেক দিন পরে দুই ঘন্টা পঁচিশ মিনিট ধরে বাংলা সিনেমা দেখলাম।।আমাদের বাংলা চলচিত্রের এতো সুন্দর ইতিহাস থাকতে কেন আমাদের চলচিত্রের ঐতিহ্য হারিয়ে গেল?? ধন্যবাদ G সিরিজ কে।।।
One of the greatest movies in our film history. It's an evergreen movie. Really enjoyable and great.
ভাবতেই অবাক লাগে প্রায় ৫০ বছর আগের ছবি তখন ও কতোটা স্মার্ট ছিলো এই দুজন। অসাধারণ একটা মুভি।আজ থেকে ১০০ বছর পর ও হয়তো বাংলাদেশের মানুষ দেখে হয়তো বলবো আমাদের দেশে ও এত সুন্দর মুভি ছিলো।
আসাদ তার জীবনে হন্যে হয়ে এখানে-সেখানে, কতোশত জায়গায় ভালোবাসা খুঁজে বেড়িয়েছে। আসোলে, আসাদের মতো ছেলেরা সম্পর্কের দিক থেকে সুখী না। এর কারণ, এদের জীবনে অনেকে আসে। যার কারণে এরা সঠিকভাবে কাউকে মূল্যায়ন করতে পারে না।
প্রতিটা মেয়ের সাথে সাক্ষাতের সময় এরা ভেবে বসে,
এর চাইতেও উত্তম কেউ এদের জীবনে আসবে। কিন্তু এরা ভুলে যায় যে, তুমুল আলোয় অজস্র পোকামাকড় ভীড় করলেও জোনাকিপোকারা ভীড় করে না। জোনাকিদেরকে খুঁজে নিতে হয় অন্ধকারে এসে। একবার খুঁজে পেলে বোতলে ভরে রাখতে হয়। যেন কোথাও পালাতে না পারে।
After all, He got Suborna at last 😑
অসাধারণ!!!কালোত্তীর্ণ!
Way ahead of it's time.We are unfortunate,we couldn't live that golden time !!!
For the first time i have recognized Asad as a great actor, many dreamt to be an actor, but real acting is what Asad had done in this film
এক কথায় অসাধারণ। এমন সিনেমা আজকালকার যুগে কল্পনা করা যায়!কতটা আধুনিক ছিল তারা।।আমাদের বর্তমান যুগ তো মনে হচ্ছে তাদের চাইতে পিছিয়ে।
ছবি সম্মন্ধে কোন কিছু বলার কোন যোগ্যতা আমার নাই।
শুধু বলবো অনেক বেশি ভালো লাগছে সবার অভিনয়।
বর্তমান যুগে কি এমন বন্ধু পাওয়া যাবে
আমার দেখা বাংলার প্রথম রোমান্টিক মুভি এটা❤...অসাধারণ
রাইসুল ইসলাম আসাদ সুবর্ণা মুস্তাফা
outstanding acting ✌
অসাধারণ অভিনয়, অসাধারণ ডায়লগ ডেলিভারি। বিশ্বাসই হয় এটা বাংলাদেশের সিনেমা। আর কি সেই সুদিন ফিরবে???
ঘুড্ডি, সিনেমাটি পুনরায় আবার নির্মাণ করা হোক। দক্ষ কলাকৌশলী দক্ষ অভিনেতাদের নিয়ে । ঘুড্ডি টু নিয়ে আশাবাদী রইলাম। 💚
হাসি গুলো অসাধারণ ছিল। ❤❤❤
এক কথায় অসাধারণ সিনেমা।
জাস্ট old is gold.❤❤
পুরো ছবিটা যে আমি সাদাকালো দেখেছি কমেন্টগুলো না পড়লে তা খেয়ালই করতাম না। একটা ছবির গল্প কতটা শক্তিশালী হলে মানুষকে এভাবে আচ্ছন্ন করে রাখে।
আশ্চর্য আসাদ সাহেব এত্ত শক্তিশালী অভিনেতা ছিলেন , আমি অভিভূত ❤️
বহু বছর পর সিনেমা দেখলাম, সিনেমা যে এত সুন্দর হতে পারে উপলব্ধি করলাম...
সৃতি রেখে গেলাম ২০২৪
2020/6/13🇧🇩🇧🇭👌 দেখলাম,,,
আগের দিন গুলো ফিরে পেতে মনে চায়,,,,
করোনা ভাইরাস,,, আর ভালো লাগে না 🙄
2024 এসে মনে হলও 2030 এর অভিনয় দেখছি, জাস্ট আমেজিং ❤
আমার অনেকদিনের ইচ্ছে পুরণ হয়েছে।
কত খুঁজলাম।
তারিয়ে তারিয়ে দেখলাম।
ধন্য বাদ।
জি সিরিজ কে।
বাংলাদেশেও এতো সুন্দর মুভি হতো😳
Seriously??
Aj janlam❤
unbelieveable ... awesome movie .. really we had a golden time in our cinema history....
পরিচালক ডিরেক্টর এর চিন্তা ভাবনা এতো গভীর ছিলাম ভাবায় যায়না, চমৎকার সিনেমা ❤❤
This movie is absolute gem...back when there was original concepts with original talents. This is Bangladesh for me. Also the pleasure and honor to see Happy Akhand is beyond words
সিনেমাটা দেখলাম আর মুগ্ধ হলাম। সংলাপগুলো কি অসাধারণ!!
কী এক অসাধারণ যুগের ছেলে আমি, আমার যুগে আসাদ,লায়লা,সুবর্ণা নয় আছে স্মার্ট, আধুনিক কালজয়ী অভিনয় শিল্পী সাকিব খান,বুবলী,মাহী😰😰
ধন্যবাদ জি সিরিজ
তোমাদের কল্যাণে আমি ঘুড্ডি থেকে বঞ্চিত হওয়ার সুযোগ হারায়নি 😍😍
ভাই আরেকটা বাদ দিছেন।।।
ফরি মনি😆😆😆😆ফকিন্নি
Moner kotha bolcho bhai
আজ ২৮ ডিসেম্বর প্রিয় হ্যাপী আখন্দের মৃত্যু্বার্ষিকীতে ছবিটা আবার দেখতে এলাম। হ্যাপী গান গাওয়ার পাশাপাশি এ ছবিতে অভিনয়ও করেছেন।
২৫-০৭-২০২০ এই পয’ন্ত ১৭৩ জন লিজেন্ট ডিজলাইক দিছে। তাদের জন্য ২ মিনিট নীরবতা