আমি বাদামতলিতে আমার দোকানের জন্য খেজুর কিনতে যাই ১০-১২ দিন আগে । ওইখানে ৯-১১ কেজির তরমুজ ১০০ পিস বিক্রি হয় ২৫০০০-৩০০০০ টাকায়। সেই হিসেবে ৩০ টাকা কেনা পড়ে এক কেজি। অথচ তখন আমাদের রামপুরা এলাকায় এক কেজি বিক্রি হত ৫০-৫৫ টাকা।
দায়িত্ব আমাদেরও নিতে হবে। অন্যায় দেখলে প্রসাশনকে সাথে সাথে জানাতে হবে। প্রসাশন দোকানে দোকানে বসে থাকবে না। ওরা বিক্রি করছে, আমরা চুপ করে কিনছি! তাই ওরা সাহস পাচ্ছে। অন্যায়ের প্রতিবাদ করা আমাদেরও নৈতিক দায়িত্ব।
রোজার চাঁর দিন আগে মোহাম্মদপুর সেকশন তরমুজ কিনতে গিয়েছিলাম গেলাম 32 হাজার টাকা সহ আবার প্রতিপিস তরমুজ গাড়িতে ওঠানোর জন্য তিন টাকা পিস আরত দাড়ি শতকরা 10 টাকা কমিশন পিকআপ ভাড়া+1000+ তারপরে কত 32000+300+কয়ালি বলা হয় 3200+সর্বমোট 36500 তাহলে বলুন থেকে 6 7 8 9 কেজি আপনারা বলুন তাহলে কয়টা বিক্রি করে
জমি থেকে তরমুজ উত্তলনের সময় তার গায়ে সরকারি রেটের সিল লাগিয়ে বাজারে সরবরাহ করা হোক,, তাহলে কেও আর কেজি দরে তরমুজ বিক্রয় করতে পারবে না,, আর সবায়কে অনুরোধ করা হোক সরকারি ছিল ছাড়া যেনো কেও তোরমুজ না কেনে।
শুধু শহরেই নয় গ্রামেও এমন করে,খেত থেকে কাঁচা তরকারি বাজারে পাইকারি দিতে গেলে কম দাম দেয়, আরো বারতি নিয়ে যায় ১০ ২০ কেজি ওটার দাম দেয় না,ওরা বৃক্রি করে তিন গুন দামে,আমরা যারা চাষ করি তারা নেজ্যমূল্য পাই না
আমরা দেখেছি উন্নত দেশে তরমুজ কেজিতে বিক্রি করে কিন্তু তারা কি করে আপনে এক কেজি চাইলে এক কেজি দিতে বাধ্য আমাদের দেশে এমনটি করেন যার যতটুক দরকার সে ততটুকু নিবে
পিস হিসেবে বিক্রি করলেও গ্রাহক ঠকতে পারে, কৃষক পর্যায় থেকে কেজি হিসেবে কিনত হবে। কৃষক যদি ২৫ টাকা দরে বিক্রি করে তাহলে সর্বোচ্চ আড়ত এ ৩০ এবং খুচরা পর্যায়ে ৩৫ টাকায় বিক্রি করতে হবে। এতে করে সবাই লাভবান হবে।এবং বাজার মনিটরিং ও সহজ হবে।
ভাই আামাদের ওখানে কেজিতে বিক্রি করে।অাসলে, গাজীপুর, কালিয়াকৈরে থানার প্রতিটি বাজের, বেশি করে কোনাবাড়ী, সখিপুর,কালিয়াকৈর বাজার দয়া করে এই বাজার গুলো পরিদর্শন করলে আামাদের অনেক ভালো হতো
কাওরন বাজারের পাশের এলাকা তেজকুনিপাড়া ব্রিজের নিচে ও আসে পাসে ৫০টাকা কেজি তরমুজ বিক্রি করে নিলে নেন না নিলে চলে যান,ভাই কেউ আমারে ভোক্তা অধিকারের নাম্বারটা দেন প্লিজ।
কেজি দরে বিক্রি করা খুচরা বিক্রেতাদের ভ্রান্মমান আদালতের মাধ্যমে শাস্তি/জেল/জরিমানা সরাসরি প্রচার করলে এই অনিয়ম বন্ধ হবে। কিন্তূ এই কাজ যারা করবে তাঁরা ব্যাবসায়ীদের নিকট থেকে নিয়মিত মাসোহারা আদায় করে।
কেজিতেই যখন বিক্রি হয় তখন হাফ কেজিও দিতে বাধ্য করা হক ব্যবসায়ীদের 💯💯💯💯👍👍
ঠিক বলছেন ভাই
Darun kotha koisot bhai... thanks
হুম ভাই
Right
আমি বাদামতলিতে আমার দোকানের জন্য খেজুর কিনতে যাই ১০-১২ দিন আগে । ওইখানে ৯-১১ কেজির তরমুজ ১০০ পিস বিক্রি হয় ২৫০০০-৩০০০০ টাকায়। সেই হিসেবে ৩০ টাকা কেনা পড়ে এক কেজি। অথচ তখন আমাদের রামপুরা এলাকায় এক কেজি বিক্রি হত ৫০-৫৫ টাকা।
Ei damer 10% komison dite hoy arode
Levr pic 3 taka
Garibara pic 8 taka
R tormoj 100 er modde 5 ta nosto hoy.
Eibar hisab koron
ব্যবসা বৈধ।
@@ranjitkumarchakrabartty8283 সিন্ডিকেট কি বৈধ?
@@ranjitkumarchakrabartty8283 bro don't mind apnar ma bon diao business koren taholy ami castomar hobo
দায়িত্ব আমাদেরও নিতে হবে। অন্যায় দেখলে প্রসাশনকে সাথে সাথে জানাতে হবে। প্রসাশন দোকানে দোকানে বসে থাকবে না। ওরা বিক্রি করছে, আমরা চুপ করে কিনছি! তাই ওরা সাহস পাচ্ছে। অন্যায়ের প্রতিবাদ করা আমাদেরও নৈতিক দায়িত্ব।
ওমান আইন জারি করছে,
জিনিস পএ দাম নিয়ে ব্যাবসায়ীরা যেন কোন প্রকার কারসাজি না করে ,
করলে 20000
হাজার রিয়াল জরিমানা,
এ আইন বাংলা দেশে ও প্রনায়ন করা হোক
সঠিক আইনের প্রয়োগ নেই
are vai middle east er tulona hoi bangladesh er shaate ....bd te shorkari chakri jibi usa er amla theke beshi income kore ......bujte hobe kon desh
সত্যিটা তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ। আমরা কেজি হিসেবে তরমুজ কিনতে চাইনা।
রোজার চাঁর দিন আগে মোহাম্মদপুর সেকশন তরমুজ কিনতে গিয়েছিলাম গেলাম 32 হাজার টাকা সহ আবার প্রতিপিস তরমুজ গাড়িতে ওঠানোর জন্য তিন টাকা পিস আরত দাড়ি শতকরা 10 টাকা কমিশন পিকআপ ভাড়া+1000+ তারপরে কত 32000+300+কয়ালি বলা হয় 3200+সর্বমোট 36500 তাহলে বলুন থেকে 6 7 8 9 কেজি আপনারা বলুন তাহলে কয়টা বিক্রি করে
জমি থেকে তরমুজ উত্তলনের সময় তার গায়ে সরকারি রেটের সিল লাগিয়ে বাজারে সরবরাহ করা হোক,, তাহলে কেও আর কেজি দরে তরমুজ বিক্রয় করতে পারবে না,, আর সবায়কে অনুরোধ করা হোক সরকারি ছিল ছাড়া যেনো কেও তোরমুজ না কেনে।
তরমুজ কেজিতে বিক্রি এটা হাস্যকর মনে হয়। আমার যখন ১ কেজি লাগবে, তখন দেবে কি করে।
এই লোক মিথ্যা কথা বলছে,৪০ টাকা কিনে ৪৫ টাকা খুচরা বেচে,সে বেচে ৬০ টাকা কেজি দরে
ধন্যবাদ Rtv কে
আমাদের যাত্রাবাড়ী, কোনাপাড়া, তরমুজের কেজি 60 টাকা দরে বিক্রি করা হইছে। প্রতিটা জিনিসি অনেক দাম
Vokta odikare
Cl de ovijog korun
Polish a doriye din
কিছু কিছু না, পাবনার শহর বাজারের সকল দোকানে কেজি দরে বিক্রয় হচ্ছে। কোথায় পাবনার ভোক্তা অধিকার?
ভাই পাবনার ভোক্তা অধিকার মনে হয় টাকা খেয়ে ঘুমাইতাছে
ধমানুষকে ধমক দিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণ করা যায় না বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা এবং দর্নীতিবাজদের আইনের আওতায় আনতে হবে
Salute rtv report samima SISTER
Best of luck
We change our Bangladesh in saa allah
গতকাল এক তরমুজ কিনতে গিয়েছিলাম দোকানদার একটি তরমুজের দাম চাইল ৩০০ টাকা যা আমার মতো লোকের একদিনের বেতন। এসব হচ্ছে প্রশাসনের দুর্বলতার কারনে
এই খবর টি প্রচার করার জন্য ধন্যবাদ
খুব সুন্দর কথা কইলো পাইকার ভাইটা
শুধু শহরেই নয় গ্রামেও এমন করে,খেত থেকে কাঁচা তরকারি বাজারে পাইকারি দিতে গেলে কম দাম দেয়, আরো বারতি নিয়ে যায় ১০ ২০ কেজি ওটার দাম দেয় না,ওরা বৃক্রি করে তিন গুন দামে,আমরা যারা চাষ করি তারা নেজ্যমূল্য পাই না
এতো নাটক কেন তরমুজ না খেয়ে কি রোজা রাখা যায় না
রাইট
ধন্যবাদ ম্যাডামকে
সত্যি কথা সঠিক উত্তর ধন্যবাদ আপনাকে ভাই
ভাই ঠিক বলেছেন।
আমরা দেখেছি উন্নত দেশে তরমুজ কেজিতে বিক্রি করে কিন্তু তারা কি করে আপনে এক কেজি চাইলে এক কেজি দিতে বাধ্য আমাদের দেশে এমনটি করেন যার যতটুক দরকার সে ততটুকু নিবে
এইসব ফল কেজি হিসাবে বিক্রি বন্ধ করা হোক। পিস হিসাবে বিক্রি হোক।
কৃষকের পেছনে যে বাঁশ যায় সেটা যাবেই দেখার কেউ নেই
প্রশাসনকে অনুরোধ রইলো বাজার মনিটরিং করা হোক।যাত্রাবাড়ী বাজারে অভিযান করা হোক।
ভোক্তা অধিকার কর্তৃপক্ষ সারাদেশে জেল জরিমানা অব্যাহত রাখলে হয়তো সুফল আসতে পারে
আমাদের বগুড়া ছোট বেলে হতেই দেখছি কেজিতে
গুড ভাই
আপা আপনি ঠিক কথা বলছেন
রাইট আপা খবর টা দেশ অ অ দশের উপকারে আসবে☹️☹️😍🥰🥰🥰🥰
পিস হিসেবে বিক্রি করলেও গ্রাহক ঠকতে পারে, কৃষক পর্যায় থেকে কেজি হিসেবে কিনত হবে। কৃষক যদি ২৫ টাকা দরে বিক্রি করে তাহলে সর্বোচ্চ আড়ত এ ৩০ এবং খুচরা পর্যায়ে ৩৫ টাকায় বিক্রি করতে হবে। এতে করে সবাই লাভবান হবে।এবং বাজার মনিটরিং ও সহজ হবে।
কথা গুলো যুক্তি আছে
এদিকে ধরে ধরে ফাঁসি দেওয়া হোক
আমাদের রুপনগর 60৳কেজি বিক্রি করা হয়
সরকারকে আরও উদ্যোগী হতে হবে,
ভাই আামাদের ওখানে কেজিতে বিক্রি করে।অাসলে, গাজীপুর, কালিয়াকৈরে থানার প্রতিটি বাজের, বেশি করে কোনাবাড়ী, সখিপুর,কালিয়াকৈর বাজার দয়া করে এই বাজার গুলো পরিদর্শন করলে আামাদের অনেক ভালো হতো
Koto tk fix price hobe
তরমুজ কোথাও কেজি দরে বিক্রি না হয় এজন্য করার ব্যবস্থা করা হোক
কাওরান বাজার প্রতিটা খুচরা ব্যাবসায়ীরা কেজি দরে তরমুজ বিক্রি করে, আর আপনার রিপোর্টে তা কেন পড়লো না সাংবাদিক ম্যাডাম?
thank u apu
আরো দ্বারা দাম কমালো বাজারে দাম কমে আসবে এমনিতেই
খুচরা বিক্রি করে ১ কেজি ৫০/৬০ টাকা
এদের আইনের আওতায় আনতে হবে
সহমত প্রকাশ করছি, কেজিতে তরমুজ কিনতে আগ্রহী নয়
সাভার নবীনগর পল্লী বিদ্যুৎ তরমুজ কেজিতে বিক্রি করা হচ্ছে এখানে একটু অভিযান চালানো উচিত
বাংলাদেশের প্রশাসন মেজিস্টেট আরতদারী নজর দিলেই এমনিতেই বাজার কমে যাবে
মালিবাগ, মতিঝিল, খিলগাঁও তালতলা কেজি ওজনে বিক্রি হয় ৫০/৬০ টাকা করে
মিরপুর সব যায়গায় ৬০কেজি করে বিক্রি করে
ঢাকা সাভারে ও রপ্তানি এলাকায় কেজি দরে বিক্রি হয়
আমাদের কেরানীগঞ্জে এই অবস্থা।। একটা বেবস্থা নেয়া দরকার।।।গরিব মানুষ গুলা দামের জন্য তরমুজ কিনে খেতে পারেনা।আপনারা একটা বেবস্থা নেন দ্রুত
ভাই সমস্ত বাংলাদেশে কেজিদরে তরমুজ বিক্রি করা হচ্ছে।।।
তরমুজ কি খাইতেই হবে??? এক সপ্তাহ না কিনলেই সবাই ঠিক লাইনে চলে আসবে।
আমিও কাল যশোর কেশবপুর থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে কিনেছি
কেজি,বাদ,পিছ,দর,বিক্রি, করলে,ভালো,সারা,বাংলাদেশের,, পিছ,,বিক্রি, করেন
উন্নয়ন কাকে বলে?
কাচা তরকারি ছাড়া আপেল ও আংগুর ছাড়া। কোন কিছু কেজি হিসেবে বিক্রি করা নিষেধ করা হউক।
government should decide and fix the rate of basic needs for consumers
good
60 taka kg... 1 tar dam hoy 500 taka +
Good New
কুমিল্লার দেবিদ্বার থানায় অবিযান চালানো দরকার।
কেজিতে দাম ফিক্স করে দেয়া দ্রকার ৩০/-
1st dukan dar er kotha thik ase.
হাফকেজি বিক্রি করতে হবে
সুপারশপে ৫০৳ কেজি করে বিক্রি হচ্ছে তরমুজ।
বসুন্ধরা এসে দেখ জান.৫০ টাকা কেজি.৬০ টাকা কেজি.
Kono lav nai.....amra sothik dam pabo na ...
বনানী এরিয়াতে কেজি ৬০ টাকা করে।
সাভার হেমায়েতপরে এ অভিযান চালানো হোক
সরকারের দায়িত্বশীলরা কি করে,সারা বাংলাদেশে এই রকম করা হোক।
এটা না খেলে কি এমন খতি হবে
খাওয়া খুব ইচ্ছে হলে যখন দাম কমবে তখন মন বড়ে খাও
মানা করছে কে
যার অবৈধ টাকা সে খাবে আফসোস করো না আললাহ ঠিকই বিচার করবে
same situation every year, no one to control it, why?
Tormuj kg bikroy onnay sindicate
ফেরউন পিচ হিসাবে কিনে কেজিদরে বেচত।এখন নতুন ফেরাউনের সময় চলতেছে।
কাওরন বাজারের পাশের এলাকা তেজকুনিপাড়া ব্রিজের নিচে ও আসে পাসে ৫০টাকা কেজি তরমুজ বিক্রি করে নিলে নেন না নিলে চলে যান,ভাই কেউ আমারে ভোক্তা অধিকারের নাম্বারটা দেন প্লিজ।
মতিঝিল আইডিয়াল ইস্কুলের সামনে কেজি হিসেবে তরমুজ বিক্রি হয় । সাধারন ক্রেতা হিসেবে এটার প্রতিকার চাই।
kg hisabe bikroy kora hoi Khulna city elaky.
আমি একটা তরমুজ কিনতে গেছিলাম, কিনতে পারিনি, না কিনে চলে এলাম
সুনত তরিকা বেবসা করেন তাহলে লাভ হবে।
তরমুজ না খেয়ে মিষ্টি কুমড়া খান
তাহলেই দাম কমে জাবে 😂🤣😂🤣😂🤓🤓🤓🤓🤓🤓🤓
এয়ারপোর্ট থেকে দক্ষিনখান বাজার পর্যন্ত এখানে সবাই কেজি হিসেবে বিক্রি করে দেখার কেউ নেই ম্যাডাম।
আমরা এর প্রতিকার চাই দ্রুত
কেজি দরে বিক্রি করা খুচরা বিক্রেতাদের ভ্রান্মমান আদালতের মাধ্যমে শাস্তি/জেল/জরিমানা সরাসরি প্রচার করলে এই অনিয়ম বন্ধ হবে। কিন্তূ এই কাজ যারা করবে তাঁরা ব্যাবসায়ীদের নিকট থেকে নিয়মিত মাসোহারা আদায় করে।
এরা করে কারা এদের কে ডাবল জরিমানা করা হক
sob jaygay proti kg tormuj bikri hocce 40 tk.vokta odhikar karjokrom kothay porichalito hocce akjon vokta hisabe atai amr prosno.
আমরা কিনতে গেলে ঠিকই দাম
Amar proshono ektay Manush tormoj keno Khai?
সবজায়গা কেজি দরে বিক্রি হয় কেউ কিছু বলে না
এটা আসলে সরকারের দেখা দরকার
bagladasa allahr rohmota bampar polonhoy kintu bajara aslamonahoy kisutai pusana
Van wala bikreta dakati Kore.
যে কেজি বেচাকেনা করে তাকে জরিমানা করা হোক কি বলেন সবাই।
আরাইশ টাকা ১পিচ কিনে চার শ টাকা বিক্রি কয়েলি পার পিচ ২৫ টাকা ডেলিবারি গাড়ি বারা কি তোমার বাপে দিবে ১০০ তরমুজ বিক্রি করতে ৫,১০ পিচ সাদা নসটো হয়
Poor man cannot get water melon out of reach
babosahera hoisaa dakate
vokta odikar to purnimar chad. dekha muskil
অসাধু লোকের অভাব নেই মিনা বাজারে সপ্ন ডেইলি সপ তাঁরা শিকিয়ে ছে
বড়ো বড়ো দোকানে এ-ই সব করে
সাধারণ মানুষ কোনো সুফল পায় না
Badda ektu asen,,,daroga barir base sekhane business man Ra horilut kore
ছাটখিলে দেখার কেউ নাই