সংবিধান অনুযায়ী কোনো নাগরিক যদি তার মৌলিক অধিকার থেকে বন্চিত থাকে তো সে আইনের কাছে যাবে তার জন্য আদালত আছে।আলেম ওলামারা কেন তাদের পক্ষে কথা বলবে।আলেমেরা কি দেশের আইন পরিচালনা করে?
কোরআন তো আল্লাহ্ র কথা জিব্রাইল এসে এসে নবী কে বলত তাই না? আর জিব্রাইলের তো নিজে থেকে কথা চেঞ্জ করার কোন ক্ষমতা নাই, তাহলে তো সেটা জিব্রাইলের কথা হয়ে যাবে, জিব্রাইল তো হুবুহু আল্লাহ্ র কথা টাই মুহাম্মাদ কে বলতো। আর মুহাম্মাদ সেটা শুনে সেটা হুবুহু বলতো আর কোরআন লেখক সেটা লিখত যাদের বলা হয় কাতিবিন ই ওয়াহী । কোরআন ৫১:৪৮ - আর আমি যমীনকে বিছিয়ে দিয়েছি। আমি কতইনা সুন্দর বিছানা প্রস্তুতকারী! কোরআন ৫১:৪৯ - আর প্রত্যেক বস্তু থেকে আমি জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছি। আশা করা যায়, তোমরা উপদেশ গ্রহণ করবে। এখানে তো আল্লাহ্ নিজেকে সব আমি আমি করেই বলল। কোরআন - ৫১:৫০ অতএব তোমরা আল্লাহর দিকে ধাবিত হও। আমি তো তাঁর পক্ষ থেকে তোমাদের জন্য এক স্পষ্ট সতর্ককারী। কোরআন ৫১:৫১ আর তোমরা আল্লাহর সাথে কোন ইলাহ নির্ধারণ করো না; আমি তাঁর পক্ষ থেকে তোমাদের জন্য এক স্পষ্ট সতর্ককারী। এখানে কার পক্ষ থেকে কে সতর্ক কারী ? এখানে আমি টা কে ? আমরা তো জানি আল্লাহ্ র বানী হল কোরআন, আর মুহাম্মাদের বানী হল হাদিস। এখানে তো কোরআন হাদিস একসাথে মনে হচ্ছে। কোরআন এর মধ্যে হাদিস ঢুকল কিভাবে? কোরআন কি তাহলে পুরাপুরি আল্লাহ্ র বানী? এখানে তো মুহাম্মাদের কথাও আছে। কোরআন যে পুরাপুরি আল্লাহ্ র বানী না এখানেই তো প্রমাণ হয়ে যায়। কোরআন যে আল্লাহ্ র বানী এই কথা বলে যে মিত্থাচারিতা করা হয়েছে এখান থেকেই তো বুঝা যায়। মানুষ যে কোরআন এর কথা বলেই বলে আল্লাহ্ বলেছে আল্লাহ্ বলেছে এই কথা টাই তো মিথ্যা। আল্লাহ্ তো কিছুই বলে নাই, সব বানিয়ে বানিয়ে বলেছে মুহাম্মাদ আর মুহাম্মাদ বলেছে যে এইগুলি নাকি আল্লাহ্ বলেছে। আর কোরআনের প্রমানিত মিথ্যা কথা গুলি দেখলে তো বুঝাই যায় এইগুলি সৃষ্টিকর্তার কথা হতেই পারে না।
অনেক সুন্দর কথা বললেন।
অনেক সুন্দর কথা।
মুহাম্মদ সঃ এর নির্দেশিত পথই আল্লাহর পবিত্র দরবারে পৌঁছানোর একমাত্র সঠিক সহজ সরল পথ।আর সবই ভ্রান্ত পথ।
চমৎকার কথা বলছেন
ধন্যবাদ
এ লোকে সঠিক সত্য কথা বলেছেন ধন্যবাদ
@@JK-zo6wl ধন্যবাদ
মওলা আলী পাকপাঞ্জতন জিন্দাবাদ ❤❤❤❤❤
এ লোকটা সঠিক সত্য কথা বলেছেন উনাকে ধন্যবাদ।❤❤
অনেক জ্ঞানী মানুষ ❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤❤
Many many thanks for your speach.
❤️❤️❤️🙏🙏
কিভাবে জানবে একদিন ওয়াজ পড়লে একলাখ
good speech
সঠিক বলা
❤❤❤❤❤❤❤❤
সংবিধান অনুযায়ী কোনো নাগরিক যদি তার মৌলিক অধিকার থেকে বন্চিত থাকে তো সে আইনের কাছে যাবে তার জন্য আদালত আছে।আলেম ওলামারা কেন তাদের পক্ষে কথা বলবে।আলেমেরা কি দেশের আইন পরিচালনা করে?
এরা ক্ষমতা লোভী আলেম ইসলামের নাম বানিয়ে খায় এরা কি হক প্রতিষ্ঠা করবে ভাই
@@HasanKaka-c3p ধুর মিয়া
খালি কবি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ।
Right language place answer me
Tehk
কোরআন তো আল্লাহ্ র কথা জিব্রাইল এসে এসে নবী কে বলত তাই না? আর জিব্রাইলের তো নিজে থেকে কথা চেঞ্জ করার কোন ক্ষমতা নাই, তাহলে তো সেটা জিব্রাইলের কথা হয়ে যাবে, জিব্রাইল তো হুবুহু আল্লাহ্ র কথা টাই মুহাম্মাদ কে বলতো। আর মুহাম্মাদ সেটা শুনে সেটা হুবুহু বলতো আর কোরআন লেখক সেটা লিখত যাদের বলা হয় কাতিবিন ই ওয়াহী ।
কোরআন ৫১:৪৮ - আর আমি যমীনকে বিছিয়ে দিয়েছি। আমি কতইনা সুন্দর বিছানা প্রস্তুতকারী!
কোরআন ৫১:৪৯ - আর প্রত্যেক বস্তু থেকে আমি জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছি। আশা করা যায়, তোমরা উপদেশ গ্রহণ করবে।
এখানে তো আল্লাহ্ নিজেকে সব আমি আমি করেই বলল।
কোরআন - ৫১:৫০ অতএব তোমরা আল্লাহর দিকে ধাবিত হও। আমি তো তাঁর পক্ষ থেকে তোমাদের জন্য এক স্পষ্ট সতর্ককারী।
কোরআন ৫১:৫১ আর তোমরা আল্লাহর সাথে কোন ইলাহ নির্ধারণ করো না; আমি তাঁর পক্ষ থেকে তোমাদের জন্য এক স্পষ্ট সতর্ককারী।
এখানে কার পক্ষ থেকে কে সতর্ক কারী ? এখানে আমি টা কে ?
আমরা তো জানি আল্লাহ্ র বানী হল কোরআন, আর মুহাম্মাদের বানী হল হাদিস। এখানে তো কোরআন হাদিস একসাথে মনে হচ্ছে। কোরআন এর মধ্যে হাদিস ঢুকল কিভাবে? কোরআন কি তাহলে পুরাপুরি আল্লাহ্ র বানী? এখানে তো মুহাম্মাদের কথাও আছে। কোরআন যে পুরাপুরি আল্লাহ্ র বানী না এখানেই তো প্রমাণ হয়ে যায়। কোরআন যে আল্লাহ্ র বানী এই কথা বলে যে মিত্থাচারিতা করা হয়েছে এখান থেকেই তো বুঝা যায়। মানুষ যে কোরআন এর কথা বলেই বলে আল্লাহ্ বলেছে আল্লাহ্ বলেছে এই কথা টাই তো মিথ্যা। আল্লাহ্ তো কিছুই বলে নাই, সব বানিয়ে বানিয়ে বলেছে মুহাম্মাদ আর মুহাম্মাদ বলেছে যে এইগুলি নাকি আল্লাহ্ বলেছে। আর কোরআনের প্রমানিত মিথ্যা কথা গুলি দেখলে তো বুঝাই যায় এইগুলি সৃষ্টিকর্তার কথা হতেই পারে না।
❤❤❤❤❤