আলহামদুলিল্লাহ দেখতে দেখতে দীর্ঘ অনেকটা দিন হয়ে গেল তাহাজিব সেন্টারে সাথেই আছি এবং পরবর্তী সাথেই থাকব তাদের এই অক্লান্ত পরিশ্রমের দ্বারা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত হতে স্বনামধন্য স্কলার প্রাপ্ত তাফসীরকারক দের তাফসীরগুলো আমরা পেয়ে থাকি বিশেষ করে আল্লামা হযরত মাওলানা মোজাম্মেল হক সাহেব হুজুরের তাফসির গুলো শুনতে সবসময় অপেক্ষায় থাকি কখন তাহজীবসেন্টার তা রিলিজ করবে এবং বিশেষ করে আপনারা বেশি বেশি আব্দুল্লাহ আলআমিন এবং সাদিকুর রহমান আল আজহারীর ওয়াজ গুলো আপনারা এই ইউটিউবে ছাড়বেন এরা হলো হকের পক্ষে কথা বেশিরভাগ বলে এদের ওয়াজ গুলো শুনলে আমরা সাধারন মানুষ খুবই উপকৃত হব
দিন যত যায় ধর্মের জ্ঞান তত কমে যায় এই কথাটি কি ঠিক? তাহলে জনাব আপনি এত দিন পর যখন বললেন কবরে কোনো প্রশ্ন হবে না এটা কি তাহলে ঠিক? তবে আমার ধারনা কবরে কোন প্রশ্ন হবে না। কারণ কেউ ঘুমিয়ে৷ পড়লে তাকে প্রশ্ন করা যায় না। আর মৃত্যকে ঘুমের সাথে তুলনা করা হয়েছে।। রেফারেন্স- সুরা যুমার আয়াত নং ৪২।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে মহান আরশের উরধে সমুন্নত, সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো। আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥ অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত, আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি। ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে, ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে। এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর, ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর । ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন, ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন। কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা...////////////////
২৭:৯২ وَ اَنۡ اَتۡلُوَا الۡقُرۡاٰنَ ۚ فَمَنِ اهۡتَدٰی فَاِنَّمَا یَهۡتَدِیۡ لِنَفۡسِهٖ ۚ وَ مَنۡ ضَلَّ فَقُلۡ اِنَّمَاۤ اَنَا مِنَ الۡمُنۡذِرِیۡنَ ﴿۹۲﴾ و ان اتلوا القران ۚ فمن اهتدی فانما یهتدی لنفسهٖ ۚ و من ضل فقل انما انا من المنذرین ﴿۹۲﴾ ‘আর আমি যেন আল-কুরআন অধ্যয়ন করি, অতঃপর যে হিদায়াত লাভ করল সে নিজের জন্য হিদায়াত লাভ করল; আর যে পথভ্রষ্ট হল তাকে বল, ‘আমি তো সতর্ককারীদের অন্তর্ভুক্ত।’ ১৮:২৭ وَ اتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنۡ کِتَابِ رَبِّکَ ۚؕ لَا مُبَدِّلَ لِکَلِمٰتِهٖ ۚ۟ وَ لَنۡ تَجِدَ مِنۡ دُوۡنِهٖ مُلۡتَحَدًا ﴿۲۷﴾ و اتل ما اوحی الیک من کتاب ربک ۚ لا مبدل لکلمتهٖ ۚ۟ و لن تجد من دونهٖ ملتحدا ﴿۲۷﴾ আর তোমার রবের কিতাব থেকে তোমার নিকট যে ওহী পাঠানো হয়, তুমি তা তিলাওয়াত কর। তাঁর বাণীসমূহের কোন পরিবর্তনকারী নেই এবং তিনি ছাড়া কোন আশ্রয়স্থল তুমি পাবে না। ৩৫:২৯ اِنَّ الَّذِیۡنَ یَتۡلُوۡنَ کِتٰبَ اللّٰهِ وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ وَ اَنۡفَقُوۡا مِمَّا رَزَقۡنٰهُمۡ سِرًّا وَّ عَلَانِیَۃً یَّرۡجُوۡنَ تِجَارَۃً لَّنۡ تَبُوۡرَ ﴿ۙ۲۹﴾ ان الذین یتلون کتب الله و اقاموا الصلوۃ و انفقوا مما رزقنهم سرا و علانیۃ یرجون تجارۃ لن تبور ﴿ۙ۲۹﴾ নিশ্চয় যারা আল্লাহর কিতাব অধ্যয়ন করে, সালাত কায়েম করে এবং আল্লাহ যে রিয্ক দিয়েছেন তা থেকে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে, তারা এমন ব্যবসার আশা করতে পারে যা কখনো ধ্বংস হবে না। ২৯:৪৫ اُتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ ؕ اِنَّ الصَّلٰوۃَ تَنۡهٰی عَنِ الۡفَحۡشَآءِ وَ الۡمُنۡکَرِ ؕ وَ لَذِکۡرُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ ؕ وَ اللّٰهُ یَعۡلَمُ مَا تَصۡنَعُوۡنَ ﴿۴۵﴾ اتل ما اوحی الیک من الکتب و اقم الصلوۃ ان الصلوۃ تنهی عن الفحشاء و المنکر و لذکر الله اکبر و الله یعلم ما تصنعون ﴿۴۵﴾ তোমার প্রতি যে কিতাব ওহী করা হয়েছে, তা থেকে তিলাওয়াত কর এবং সালাত কায়েম কর। নিশ্চয় সালাত অশ্লীল ও মন্দকাজ থেকে বিরত রাখে। আর আল্লাহর স্মরণই তো সর্বশ্রেষ্ঠ। আল্লাহ জানেন যা তোমরা কর। ৪৬:৯ قُلۡ مَا کُنۡتُ بِدۡعًا مِّنَ الرُّسُلِ وَ مَاۤ اَدۡرِیۡ مَا یُفۡعَلُ بِیۡ وَ لَا بِکُمۡ ؕ اِنۡ اَتَّبِعُ اِلَّا مَا یُوۡحٰۤی اِلَیَّ وَ مَاۤ اَنَا اِلَّا نَذِیۡرٌ مُّبِیۡنٌ ﴿۹﴾ قل ما کنت بدعا من الرسل و ما ادری ما یفعل بی و لا بکم ان اتبع الا ما یوحی الی و ما انا الا نذیر مبین ﴿۹﴾ বল, ‘আমি রাসূলদের মধ্যে নতুন নই। আর আমি জানি না আমার ও তোমাদের ব্যাপারে কী করা হবে। আমার প্রতি যা ওহী করা হয়, আমি কেবল তারই অনুসরণ করি। আর আমি একজন সুস্পষ্ট সতর্ককারী মাত্র’। ৫:৬৭ یٰۤاَیُّهَا الرَّسُوۡلُ بَلِّغۡ مَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡکَ مِنۡ رَّبِّکَ ؕ وَ اِنۡ لَّمۡ تَفۡعَلۡ فَمَا بَلَّغۡتَ رِسَالَتَهٗ ؕ وَ اللّٰهُ یَعۡصِمُکَ مِنَ النَّاسِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الۡکٰفِرِیۡنَ ﴿۶۷﴾ یایها الرسول بلغ ما انزل الیک من ربک و ان لم تفعل فما بلغت رسالتهٗ و الله یعصمک من الناس ان الله لا یهدی القوم الکفرین ﴿۶۷﴾ হে রাসূল, তোমার রবের পক্ষ থেকে তোমার নিকট যা নাযিল করা হয়েছে, তা পৌঁছে দাও আর যদি তুমি না কর তবে তুমি তাঁর রিসালাত পৌঁছালে না। আর আল্লাহ তোমাকে মানুষ থেকে রক্ষা করবেন। নিশ্চয় আল্লাহ কাফির সম্প্রদায়কে হিদায়াত করেন না। ৪৩:৪৪ وَ اِنَّهٗ لَذِکۡرٌ لَّکَ وَ لِقَوۡمِکَ ۚ وَ سَوۡفَ تُسۡـَٔلُوۡنَ ﴿۴۴﴾ و انهٗ لذکر لک و لقومک ۚ و سوف تسـٔلون ﴿۴۴﴾ নিশ্চয় এ কুরআন তোমার জন্য এবং তোমার কওমের জন্য উপদেশ। আর অচিরেই তোমাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে। আল-বায়ান ৪৩:৪৩ فَاسۡتَمۡسِکۡ بِالَّذِیۡۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ ۚ اِنَّکَ عَلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ﴿۴۳﴾ فاستمسک بالذی اوحی الیک ۚ انک علی صراط مستقیم ﴿۴۳﴾ অতএব তোমার প্রতি যা ওহী করা হয়েছে তাকে তুমি সুদৃঢ়ভাবে ধারণ কর। নিশ্চয় তুমি সরল পথের উপর রয়েছ। ১০:১৫ وَ اِذَا تُتۡلٰی عَلَیۡهِمۡ اٰیَاتُنَا بَیِّنٰتٍ ۙ قَالَ الَّذِیۡنَ لَا یَرۡجُوۡنَ لِقَآءَنَا ائۡتِ بِقُرۡاٰنٍ غَیۡرِ هٰذَاۤ اَوۡ بَدِّلۡهُ ؕ قُلۡ مَا یَکُوۡنُ لِیۡۤ اَنۡ اُبَدِّلَهٗ مِنۡ تِلۡقَآیِٔ نَفۡسِیۡ ۚ اِنۡ اَتَّبِعُ اِلَّا مَا یُوۡحٰۤی اِلَیَّ ۚ اِنِّیۡۤ اَخَافُ اِنۡ عَصَیۡتُ رَبِّیۡ عَذَابَ یَوۡمٍ عَظِیۡمٍ ﴿۱۵﴾ و اذا تتلی علیهم ایاتنا بینت ۙ قال الذین لا یرجون لقاءنا ائت بقران غیر هذا او بدله قل ما یکون لی ان ابدلهٗ من تلقایٔ نفسی ۚ ان اتبع الا ما یوحی الی ۚ انی اخاف ان عصیت ربی عذاب یوم عظیم ﴿۱۵﴾ আর যখন তাদের সামনে আমার আয়াতসমূহ সুস্পষ্টরূপে পাঠ করা হয়, তখন, যারা আমার সাক্ষাতের আশা রাখে না, তারা বলে, ‘এটি ছাড়া অন্য কুরআন নিয়ে এসো। অথবা একে বদলাও’। বল, ‘আমার নিজের পক্ষ থেকে এতে কোন পরিবর্তনের অধিকার নেই। আমিতো শুধু আমার প্রতি অবতীর্ণ ওহীর অনুসরণ করি। নিশ্চয় আমি যদি রবের অবাধ্য হই তবে ভয় করি কঠিন দিনের আযাবের’। ৬:১৯ قُلۡ اَیُّ شَیۡءٍ اَکۡبَرُ شَهَادَۃً ؕ বল, ‘সাক্ষ্য হিসেবে সবচেয়ে বড় বস্তু কী?’ বল, ‘আল্লাহ সাক্ষী আমার ও তোমাদের মধ্যে। আর এ কুরআন আমার কাছে ওহী করে পাঠানো হয়েছে যেন তোমাদেরকে ও যার কাছে এটা পৌঁছবে তাদেরকে এর মাধ্যমে আমি সতর্ক করি। তোমরাই কি সাক্ষ্য দাও যে, আল্লাহর সাথে রয়েছে অন্যান্য উপাস্য? বল, ‘আমি সাক্ষ্য দেই না’। বল, ‘তিনি কেবল এক ইলাহ আর তোমরা যা শরীক কর আমি নিশ্চয়ই তা থেকে মুক্ত’।
@@br4885 কোরআনের যে আয়াত গুলি শুনেছেন এগুলির মধ্যে আল্লাহ কি বলেছেন? রাসুলের ব্যক্তিগত মতামত ও তোমরা কোরআনের মতোই আমল করিও তা তো বলা হয়নি তাহলে কেন রাসুলের হাদিস আসলো আল্লাহ তার নিজের আদেশ পালন করার কথা বলেছেন। আল্লাহর কোরআনের আদেশ-উপদেশ নিষেধ পালন করলে মুসলমান আর রাসুলের ব্যক্তিগত মতামত যাহা বর্তমানে আমরা হাদিস নামে শুনতেছি তাহা পালন করলে কাফের হাদিসের কিতাব নাম কেন সহি বুখারী হওয়া উচিত ছিল সহি মোহাম্মদ শরীফ। আর যারা হাদিস সংগ্রহ করছেন বলে সুপ্রসিদ্ধ লাভ করেছেন তারা এ নাম্বার ওয়ান মুনকারিন হাদিস।
যত সমস্যার সৃষ্টি বুখারি গং থেকে। বুখারী গং কোরআনের ২৯ সূরার ৫১ নং আয়াত অনুযায়ী কোরআনকে যথেষ্ট মনে করতেন না।। তাই তারা ৩১ নং সূরার ০৬ নং আয়াত অনুযায়ী সেইসব লাহওয়াল হাদিস সংগ্রহ করেছেন। তাই আল্লাহ তায়ালা ২ নং সূরার ৭৯ নং আয়াতে বুখারী গং-দের উদ্দেশ্যে বলেছেন তাদের জন্য ধ্বংস ও দুর্ভোগ।
আপনার ১৪ পুরুষ কে যদি কবর থেকে বাহির করে ওনার মত একজন আলেম পাওয়া যাবেনা। ১০ হাজার টাকা দিয়া মোবাইল একটা কিন্না আজেবাজে কমেন্ট করতে চলে আসেন কাপুরুষের মত হিম্মত থাকলে উস্তাদের মুখুমুখি হৈয়া স্যারের ভুল ধরাইয়া দিয়েন । আর না পারলে যান গিয়া তাহেরির ভান্ডিরর ওয়াজ শুনেন
আসলে আমরা আম মানুষ অনেক কিছুই বুঝিনা। তবে এটা বুঝি যে, নবী (সঃ) এর নিজ হাতে যাদের দ্বীন শিখিয়েছেন তাঁহাদাের ইবাদত এবং আমাদের ইবাদতের মধ্যে পারথক্য হবেই।
ছোট বেলায় আমরা যা পড়েছি বেশির ভাগ হাদিস থেকে, কোরান থেকে নয়। এবং নবীজির নামে প্রচলিত হাদিসের বেশিরভাগই নবীজির কথা নয় | নবীজির নামে বানোয়াট কথা| th-cam.com/video/hUgMKT2BsK8/w-d-xo.html
এটা দেখার বিষয় নয়। এখন কুরআনের অনুবাদ পাওয়া যাচ্ছে। জ্ঞানের মাধ্যম প্রসারিত হয়েছে। বিশ্বের সকল যোগাযোগ মাধ্যমে কুরআনের আয়াত অনুসরণ সহজ হয়েগেছে। আকাশ জল মহাশূন্যে পরিভ্রমণ করে বিজ্ঞানীরা আল্লাহর সৃষ্টি রহস্য সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তত্ত্ব জানতে পারছি তাতে সৃষ্টিকর্তা কুরআনের আয়াত বোঝা সহজতর হয়েছে জ্ঞান অর্জনের নবদিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে। এতে করে আমরা আমাদের বর্তমান আলেম সমাজ এর নিকট থেকে পরিষ্কার ধর্মীয় ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ পাচ্ছি আলহামদুলিল্লাহ।
দিন সম্পর্কে বুকা হয়না কেন আপনি এআয়াত পরেননি? যেখানে আল্লাহ্ বলেছেন তোমরা কুরআন থেকে পাঠকর আবার বলেছেন একুর আন কি যথেষ্ট নয়? সূরা আনকাবুত আয়াত 51 সূরা মুহাম্মেল আয়াত 20 সূরা আনকাবুত আয়াত 45
@@AbuTaher-jo2db তুমি মিয়া পাগল যে লোক একটি আয়াত পরে সে সবই পরতে পারে সে এটায় যানে নারিকালের কোন্টা খেতেহয় আর কোন্টা দিয়ে জাজিম বানাতে হয় সূরা মুরসালাত আয়াত 50 সূরা কাসাস আয়াত 50
হুজুর, আপনার কথা মত আগের দিনের আলেমরা যদি অধিক জ্ঞানী হয় তাহলে যারা হাদিস লিখেছে এবং ধর্মকে ভাগ করেছে তারা কেমন জ্ঞানী ? তারা যে হাদিসকে কোরআনের বিকল্প করেছে সেটা আপনি বলতে ভয় পান ? ভেবেছিলাম আপনি সাহসি একজন কোরআনের বক্তা। মাঝে মাঝে আপনি কোরআনের আয়াতের কথা সাহস নিয়ে বলেন আবার অন্য সময় আপনি পিছিয়ে পরেন।
যত সমস্যার সৃষ্টি বুখারি গং থেকে। বুখারী গং কোরআনের ২৯ সূরার ৫১ নং আয়াত অনুযায়ী কোরআনকে যথেষ্ট মনে করতেন না।। তাই তারা ৩১ নং সূরার ০৬ নং আয়াত অনুযায়ী সেইসব লাহওয়াল হাদিস সংগ্রহ করেছেন। তাই আল্লাহ তায়ালা ২ নং সূরার ৭৯ নং আয়াতে বুখারী গং-দের উদ্দেশ্যে বলেছেন তাদের জন্য ধ্বংস ও দুর্ভোগ।
আপনাকে শ্রদ্ধা করেই বলি, যখন আপনি হাজার বছরের আগের কোন ঈমামের ভূল ধরেন বা কোন হাদিসকে কুরআন বিরোধী বলেন তখন তথকথিত আলেমেরাও আপনাকে এভাবেই সমালোচনা করেন। তাই আত্তাহিয়াতু কেন বলতে হবে কুরআনে না থাকলেও। সেই ব্যাখ্যা না দিয়ে সেই আলেমদের মতই এড়িয়ে গেলেন, কেন? আমরা যারা আপনাকে সত্যিকারের একজন আলেম হিসাবে সমাজে একপ্রকার যুদ্ধ করছি তারা আপনার এমন বক্তব্য শুনে হতাশ হই। আশা করি ভেবে দেখবেন। আবার এই ভিডিওতেও আপনি কুরআনের রেফারেন্স দিয়ে নিজের আকল/জ্ঞান দিয়ে কুরআন বুঝতে বললেন। তাহলে কি হলো। স্ববিরোধী কথা বললেন। খুব কষ্ট পেলাম।
আত্তাহিয়াতু কেন পরব কোরআনে না থাকা সত্তেও তার উত্তর কিন্তু জানলাম না । @Tahjib Center. আপনারাও (তাহজিব সেন্টার) যদি ক্লিক বেইট শুরু করেন তাহলে তো মুশকিল
Quran is not enough for them. Man made dua are better than ayat . That is why they inspire to recite in pray. What we learn from them still we continue. We don’t read Quran because they say you wouldn’t understand it, which is not true. You may not understand reading Arabic, but reading in Bangla, every one will understand a lot.
SOTTI - AI FETNAR YUGE , HUJURER ALOCHONA NA PELE AMRA ARO ANDHOKARE CHOLE JETAM,, ALLAH ROKKHA KORUN AMADER ,,, HUJURE ALOCHONA THEKE , AMRA BHAROTER MANUSH KOTOI-NA UPOKAR PACHCHHI ,, ALLAH HUJUR KE DIRGHO HAYAT DAN KORUN,, KOLKATA HOWRAH THEKE AMI ,,
বাংলা দেশে বলে খানা খাওয়া জাবেনা কিছু আলেমগন বলেন কিন্তু আমরা সৌদি আরবে দেখি কবর দেওয়ার পর হতে চার দিন পযন্ত দুম খানা চলে। আমি যখন ওয়েটারের কাজ করতাম আমাদের কে এই অনুষ্ঠানে মেহমানদারি করানোর জন্য ভাড়া করে নিয়ে যেতো আমরা সব নিতাম চেয়ার টেবিল সহ খানা চা কফি জুস ইত্যাদি ও সৌদির অতিয্ খানা মেনদি কত কিছু আয়োজন করে
স্যার সালাম নিবেন, আমার একটা প্রশ্নের উত্তর দিবেন , নবী সাঃ যখন সালাতে ইমামতি করতেন তখনও কি তিনি আত্তাহিয়াতু পড়তেন ? কিংবা নবীর সানে কি তখন আত্তাহিয়াতু পড়া হতো? এই সব আপনি যানলেন কি করে ।নবী যে ভাবে সালাত আদায় করতেন তার ধারাবাহিকতা কি ঠিক আছে , আমরা কি সালাত নষ্ট করিনি ? সালাত যে নষ্ট করা হয়নি তার প্রমান আপনি দিতে পারবেন ?
২:৪৫,২:১৫৩,২৯:৪৫" ৭৩:২০ ১৭:১১০এছাড়াও অসংখ্য আয়াত আছে এই আয়াতগুলি দ্বারা প্রমাণিত হয় প্রচলিত নামাজের ভিতর ভুল আছে ১০:৩৭ নং আয়াত অনুযায়ী কোরআন দিয়ে আপনার আমল ঠিক আছে কিনা ২:১৭০ নং আয়াত অনুযায়ী পূর্বপুরুষ যা করেছে তাহা করা যাবে না কারণ অন্য আয়াতে বলা হয়েছে পূর্ব পুরুষদের ব্যাপারে আপনি জিজ্ঞাসিত হবেন না ৫:৬৭নং আয়াতে এই কোরআন প্রচারের জন্য বলা হয়েছে ৫০:৪৫ নং আয়াতে নবীকে এই কোরআন দিয়ে উপদেশ দেয়ার জন্য বলা হয়েছে ৬:১৯ নং আয়াত অনুযায়ী নবী এই কোরআনি অনুসরণ করেছেন ৪৩:৪৪ নং আয়াত অনুযায়ী এই কোরআনের ব্যাপারে আপনি আমি জিজ্ঞাসিত হব ১৮:১০৫ আয়াত অনুযায়ী কোরআন বহির্ভূত সকল আমল পরিত্যাজ্য । ৭:৩ নং আয়াত অনুযায়ী একমাত্র ওহী অর্থাৎ কুরআন অনুসরণ করার কথা বলা হয়েছে এবং এখানে কোরআন বহির্ভূত মোল্লা বা অন্য কোন অভিভাবকের অনুসরণ করতেন নিষেধ করা হয়েছে ৬:১৫৩,৬:১৫৫ আয়াতগুলি দেখতে পারেন এছাড়াও অসংখ্য আয়াত আছে যাহা নির্দেশ করে একমাত্র কোরআন ব্যতিরেকে অন্য কোন গ্রন্থ অনুসরণ করা যাবে না যদি কারো জানা থাকে তবে আমাকে কোরআন থেকে আয়াত দিন
১০:৬১ وَ مَا تَکُوۡنُ فِیۡ شَاۡنٍ وَّ مَا تَتۡلُوۡا مِنۡهُ مِنۡ قُرۡاٰنٍ وَّ لَا تَعۡمَلُوۡنَ مِنۡ عَمَلٍ اِلَّا کُنَّا عَلَیۡکُمۡ شُهُوۡدًا اِذۡ تُفِیۡضُوۡنَ فِیۡهِ ؕ وَ مَا یَعۡزُبُ عَنۡ رَّبِّکَ مِنۡ مِّثۡقَالِ ذَرَّۃٍ فِی الۡاَرۡضِ وَ لَا فِی السَّمَآءِ وَ لَاۤ اَصۡغَرَ مِنۡ ذٰلِکَ وَ لَاۤ اَکۡبَرَ اِلَّا فِیۡ کِتٰبٍ مُّبِیۡنٍ ﴿۶۱﴾ و ما تکون فی شان و ما تتلوا منه من قران و لا تعملون من عمل الا کنا علیکم شهودا اذ تفیضون فیه و ما یعزب عن ربک من مثقال ذرۃ فی الارض و لا فی السماء و لا اصغر من ذلک و لا اکبر الا فی کتب مبین ﴿۶۱﴾ আর তুমি যে অবস্থাতেই থাক না কেন আর যা কিছু তিলাওয়াত কর না কেন আল্লাহর পক্ষ হতে কুরআন থেকে এবং তোমরা যে আমলই কর না কেন, আমি তোমাদের উপর সাক্ষী থাকি, যখন তোমরা তাতে নিমগ্ন হও। তোমার রব থেকে গোপন থাকে না যমীনের বা আসমানের অণু পরিমাণ কিছুই এবং তা থেকে ছোট বা বড়, তবে (এর সব কিছুই) রয়েছে সুস্পষ্ট কিতাবে।
হুজুর আপনিও তো আত্তাহিয়াতু সম্পর্কে পরিস্কার ব্যাখ্যা দিলেন না। ছালাম ফিরানের পূর্বে আত্তাহিয়াতু আমরা তা বিধি সম্মত কিনা তা না বলে থাম্বনেইলে উল্লেখিত বিষয় এড়িয়ে যাওয়া ঠিক হলো না।
Imam sahab, ekdin apnar batane bolesen je qur-ane qabarer sawal jawab nei. Sutrang azab o nei, tai na? Jahouk ,ami boli na je attahiyyatu pora lagena jihetu qur-an nei. Ta be yaitau khulasa korben kundin je hujur saw nijer mayer qabare jiyarat kore mayer janye Allah theke muafi saite giyesilen ki na, jakhan Allah theke wahir dara mana kora hoyesilo???
আল্লাহ্ সলাতে কোরআন থেকে পাঠ করতে বলেছেন আপনি মনেহয় কোরআনের এই আয়াতটা পড়েননায়। আত্যাহিয়াতু তো কোরআনেই নাই তাহলে সলাতে কোরআন বহির্ভুত কিছু পড়া তো আল্লাহ্ র আদেশের বরখেলাপ। আপনিই বলেছেন নবী মোহাম্মদ সঃ মিরাজে আল্লাহ্ র দেখা পাননি আল্লাহ্ র সাথে কথা হয়নি। আত্যাহিয়াতুর অর্থতো আল্লাহ্ র সাথে কথপোকথন করা। যেখানে নবী সঃ আল্লাহ্ র সাথে কথা বলতে পারেননি সেখানে আমরা কিভাবে আল্লাহ্ র সাথে কথা বলি?
@user-ds ভাই, আপনি সঠিক বলেছেন। সুরা নিসার ৪:১৬৩,১৬৪ দেখুন। সত্য পেয়ে যাবেন। এই পৃথিবীর মাত্র এক জনের সাথে আল্লাহ কথোপকথন করেছেন,সে হল সালামুন আলা মুসা। তাও গাছের বা পাহাড়ের অন্তরালে থেকে।
ভিডিওরএই পর্যায়ে(১:০৬/১৭:০২)হুজুর বললেন,'দৃষ্টান্ত আল্লাহ দিয়েছেন, আমরাও দৃষ্টান্ত দিতে পারি' আর আল্লাহ বলেন,"আর নিশ্চয় আমি এই কুরআনে মানুষের জন্য প্রত্যেক প্রকার দৃষ্টান্ত বর্ণনা করেছি, যাতে তারা শিক্ষা গ্রহণ করে।" ৩৯:২৭ হুজুরের কাছে কি আল্লাহর দেওয়া দৃষ্টান্ত যথেষ্ট মনে হয়নি? "এটা(কোরআন) কি তাদের জন্য যথেষ্ট নয় যে, নিশ্চয় আমি তোমার প্রতি কিতাব নাযিল করেছি, যা তাদের নিকট তিলাওয়াত করা হয়? নিশ্চয় এর মধ্যে রহমত ও উপদেশ রয়েছে সেই কওমের জন্য, যারা ঈমান আনে।" ২৯:৫১ "---আর যারা আল্লাহ যা নাযিল করেছেন, তার মাধ্যমে ফয়সালা করে না, তারাই কাফির।" ৫:৪৪
জনাব,আত্তাহিয়াতু কোরআনে নাই। তবু ও কেন আমারা পড়ি?। উ:-আল্লাহ্ তাঁর মনোনীত ও প্রশংসিত বান্দার প্রতি কোরআন অবতীর্ণ করেছেন। কিন্ত আল্লাহ্ তাঁর নির্বাচিত বান্দার উপর সলাতের পদ্ধতি নাযীল করেন নাই। অতএব ছলাতের পদ্ধতি তাকে অর্থাৎ আল্লাহ্র মনোনীত বান্দাকে যে ভাবে শেখানো হয়েছে 2:238,239,। অর্থাৎ তোমাদেরকে যে ভাবে শিখানো হয়েছে। অর্থাৎ আল্লাহ্ তাঁর কোরআনকে যে ভাবে হেফাজত করেছেন ঠিক ঐভাবেই তাঁর সলাতকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন এবং হেফাজত করেছেন। তাঁর প্রথম গৃহ কাবার মাধ্যমে, শেষ অবধি পর্যন্ত। সুতারাং কাবা গৃহে বা মাকামে ইব্রাহীমে যে,পদ্ধতিতে ফরজ সলাত প্রতিষ্ঠিত আছে। তাহাই আল্লাহ্র জন্য প্রতিষ্ঠিত ছলাত। অতএব আত্তাহিয়াতু পড়া সলাতের অংশ বিশেষ শুধুই তাঁর জন্য।তবে মোহাম্মাদ (সা:)নামে কোনো আত্তাহিয়াতু নাই। কারণ মোহাম্মাদ নামে কোনো মানুষের নাম কোরআনে নাই। আর কেউ যদি মনে করেন,যে নীল গুম্ভূজের নিচে মোহাম্মাদ নামে কোনো মানুষের কবর আছে। আর সেই মানুষ মোহাম্মাদ কে স্বরণ করা বা (সা:)বলা একটি মস্তবড় বিভ্রান্তি। তবে নীল গুম্ভুজের নীচে আল্লাহ্র মনোনীত বান্দার কবর আছে। অতএব মোহাম্মাদ আল্লাহ্ হতে প্রেরিত ও প্রশংসিত একটি সার্বজনীন মহান উপাধি। তবে কেউ যদি আল্লাহ্কে স্বরণ করে, মোহাম্মাদ (সা:) বলে থাকেন তাতে ও ভুল নাই। নচেৎ মাটির তৈরি গনেশের দুধ পান করা,আর মৃত ব্যক্তির কবরে সালাম দেওয়া একই কথা। কারণ মৃত ব্যক্তি কখনোই কথা শুনতে পায়না আর আল্লাহ্ তাঁর মনোনীত বান্দাকে সকল মুখাপেক্ষী থেকে মুক্ত করে দিয়েছেন। 93:8,।একমাত্র আল্লাহ্ ব্যতীত। অতএব মোহাম্মাদ এর নামে যাহা কিছুই হইতেছে। তাহা বিকৃত বৈ আর কিছুই না । সালামুন আ'লাইকুম ধন্যবাদ।
কুরআনে সালাতের আদায় পদ্ধতি বলা হয়েছে কিন্তু আপনি বুঝেন নাই। ৪:১০২, ১১:১১৪, ১৭:৭৮, ১৭:১১০ পড়ুন এবং চোখ, কান, মাথা বিবেক বুদ্ধি খাটিয়ে সঠিক পথ বেছে নিন।
@@abdulhannan-xf8nsSir Abdul Hannan.আপনি ছলাতের সময় এবং পদ্ধতির মধ্যে পার্থক্য কি বা কাকে কি বলে, তা আপনার জানা উচিত!। আপনি যে আয়াত নং ব্যবহার করেছেন। তা শুধুমাত্র সময় এবং সলাতের গুরুত্বকে বুঝানো হয়েছে। আমি শুধু হুজুরকে উদ্দেশ্য করে লিখেছি। আমার লেখার মূল উদ্দেশ্য,শুধু হুজুরই বুঝতে পারবেন। কারণ তার সমস্ত কোরআন সমন্ধে জানা আছে। অতএব প্রতিষ্ঠিত সলাতের পদ্ধতি আর প্রতিষ্ঠিত সলাতের নির্ধারিত সময়ের পদ্ধতি এককথা নয়। তাই আপনার নিকট আমার ব্যক্তিগত প্রশ্ন, আল্লাহ্ তাঁর কোরআনে সলাত শব্দটি কতবার লিপিবদ্ধ করেছেন?। আমি জানি,আপনি সঠিক উত্তর দিতে পারবেন না। অথবা নির্বোধ এর মতো উত্তর দিবেন 82 বার। তাই স্বীয় কান চোখ ও বিবেক বিবেচনা এবং জ্ঞান বুদ্ধির গবেষণা আবশ্যক।
হুজুর যে বললেন আগের মানুষ কী বোকা ছিল । তাহলে আগের মানুষ তো বলছেন কবরে জীবিত করবে ও শাস্তি, শান্তি উভয়টাই আছে । এটাতো হুজুর মানেন না ।তাই বলছি হুজুর এক এক সময় এক একটা বলেন । আশা করি বুঝতে পেরেছেন । ধন্যবাদ ।
আলহামদুলিল্লাহ হুজুরের আলোচনা অসাধারণ অতুলনীয় আল্লাহ হুজুরের সুস্থ ও দীর্ঘ জীবন দান করুন।
আলহামদুলিল্লাহ দেখতে দেখতে দীর্ঘ অনেকটা দিন হয়ে গেল তাহাজিব সেন্টারে সাথেই আছি এবং পরবর্তী সাথেই থাকব তাদের এই অক্লান্ত পরিশ্রমের দ্বারা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত হতে স্বনামধন্য স্কলার প্রাপ্ত তাফসীরকারক দের তাফসীরগুলো আমরা পেয়ে থাকি বিশেষ করে আল্লামা হযরত মাওলানা মোজাম্মেল হক সাহেব হুজুরের তাফসির গুলো শুনতে সবসময় অপেক্ষায় থাকি কখন তাহজীবসেন্টার তা রিলিজ করবে এবং বিশেষ করে আপনারা বেশি বেশি আব্দুল্লাহ আলআমিন এবং সাদিকুর রহমান আল আজহারীর ওয়াজ গুলো আপনারা এই ইউটিউবে ছাড়বেন এরা হলো হকের পক্ষে কথা বেশিরভাগ বলে এদের ওয়াজ গুলো শুনলে আমরা সাধারন মানুষ খুবই উপকৃত হব
মহান রাব্বুল আলামিনের কাছে লক্ষ কোটি শুকরিয়া আদায় করছি,
পবিত্র কোরআন মজিদ এর তাফসির শোনার তৌফিক দান করেছেন,,,,,
হে আল্লাহ মওলানা মোজাম্মেল হক সাহেব কে হায়াতে তৈয়াবা দান করুন,,,,, এবং মানব জাতিকে হেদায়েত দান করুন আমিন,,,,,
বর্তমান সমাজে এ ধরনের জ্ঞানি আলেম পাওয়া দুষ্কর।( জাজাকাল্লাহ খাইরান)
হুম
আপনার হুজুর পাক্কা ভন্ড,
যারা দলিল খুজে না তারা মুর্খ,
যারা দলিল ভিত্তিক আলোচনা করে না তারা খাটি ভন্ড,
বক বক করলেই হুজুর ইমানদার নয়,
দিন যত যায় ধর্মের জ্ঞান তত কমে যায় এই কথাটি কি ঠিক? তাহলে জনাব আপনি এত দিন পর যখন বললেন কবরে কোনো প্রশ্ন হবে না এটা কি তাহলে ঠিক? তবে আমার ধারনা কবরে কোন প্রশ্ন হবে না। কারণ কেউ ঘুমিয়ে৷ পড়লে তাকে প্রশ্ন করা যায় না। আর মৃত্যকে ঘুমের সাথে তুলনা করা হয়েছে।। রেফারেন্স- সুরা যুমার আয়াত নং ৪২।
আল্লাহ্ তায়ালা আছেন আসমানে
মহান আরশের উরধে সমুন্নত,
সবকিছু তাঁরই ক্ষমতা, জ্ঞান, দৃষ্টি ও নিয়ন্ত্রণে
কোথাও কিছু নেই আল্লাহ্র মতো।
আমাদের প্রতিপালক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা। আল্লাহ ছাড়া কোনো 'সত্য মাবুদ ' / 'সত্য ইলাহ' নেই। আল্লাহ তায়ালা আসমানে 'আরশের ঊর্ধ্বে সমুন্নত। কোরআন আল্লাহর বাণী। আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। আল্লাহ ব্যতীত ইবাদত পাবার যোগ্য কেউ নেই । মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল । .♥♥♥
অ- অস্বীকার করি সকল তাগুত,
আ - আল্লাহ একমাত্র সত্য মাবুদ
ই- ইবাদত একমাত্র আল্লাহরই জন্য
ঈ- ঈমান বিশুদ্ধ করে হবো ধন্য
উ - উপকারী জ্ঞান চর্চা করে সত্যিকারের জ্ঞানী
উ - ঊর্ধ্বলোকে আল্লাহ তায়ালা আছেন-তা জানি।
ঋ - ঋজুতা রাখব আকীদায়-ঈমানে,
ঋষিত্বের স্থান নেই ইসলামে।
এ - এবাদত করি শুধু এক আল্লাহর,
ঐ - ঐক্য গড়ে তুলি এসো মুসলিম উম্মাহর ।
ও - ওজন হবে পাপ-পুণ্যের শেষ বিচারের দিন,
ঔ - ঔদ্ধত্য ধুলায় মেশাবেন আল্লাহ রব্বুল আলামীন।
কোরআন আল্লাহর বাণী। মুমিনদের উপর কুরআনের অধিকার • বিশ্বাস করার মতো বিশ্বাস করা • যেভাবে পড়ার দাবি কোরআন রাখে, সেভাবে পড়া • যেভাবে বোঝা উচিত, সেভাবে বোঝা • এর উপর আমল করা • অপরকে শেখানো, এবং এর প্রচার ও প্রসার করা...////////////////
ইসলাম ও মুসলমানদের পতনেরজন্য পথ ভ্রষ্ট আলেমগন দায়ি।
আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ।
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ আপনার মত একজন হুজুরকে নেয়ামত হিসাবে পাঠাইয়াছে আমাদেরকে৷ পবিত্র কোরআনের তাফসির শুনানোর জন্য আল্লাহ আপনার হায়াত দীর্ঘায়ীত করুন।
মাশাআল্লাহ খুব সুন্দর একটা দিনি আলোচনা
Tahajib chentar কে ধন্যবাদ।।
হে আল্লাহ উত্তম জীবন সঙ্গী দান করো, 🤲🤲🤲🤲❤️❤️❤️❤️
আমিন আল্লাহ্ কবুল করেন চুম্মাআমিন🤲
আমিন
আলহামদুলিল্লাহ আপনার মত মানুষ আমাদেরকে আল্লাহ উপহার।
হাজার বছর হোক আর কোটি বছর হোক মিথ্যা মিথ্যাই
Assalamu walekum hujur... অনেক সুন্দর আলোচনা...
হুজুরের আলোচনা শুনে হৃদয় টা জুড়িয়ে যায়।
আপনাদের তো সবিই জুরাইয়া যায়?
হুম
ধন্যবাদ🙏💕 আপনাকে মুহতারাম
সালাম, কুরআনের বিশ্লেষণ টি খুব সুন্দর ও কল্যাণকর হয়েছে।
মাশাআল্লাহ অসাধারণ আলোচনা৷
মাশআল্লহ ♥
Masaallah onek balo waj.
আল্লাহ প্রিয় শায়েখকে নেক হায়াত দান করুন আমীন।
হুজুরকে আল্লাহ নেক হায়াত বাড়িয়ে দিন।
আল্লাহ হুজুরকে নেক হায়াত দান করুন।
মাশাআল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ হযরতজী থেকে অনেক জানার আছে।জানতাছি। আল্লাহ হযরতজিকে নেক হায়াত ূান করুন।
আমিন।
মোঃ খলিলুর রহমান
ফাউন্ডার এন্ড ডিরেক্টর
শেখ রাসেল ক্রিড়া চক্র লিমিটেড
ঢাকা বাংলাদেশ।
২৭:৯২ وَ اَنۡ اَتۡلُوَا الۡقُرۡاٰنَ ۚ فَمَنِ اهۡتَدٰی فَاِنَّمَا یَهۡتَدِیۡ لِنَفۡسِهٖ ۚ وَ مَنۡ ضَلَّ فَقُلۡ اِنَّمَاۤ اَنَا مِنَ الۡمُنۡذِرِیۡنَ ﴿۹۲﴾ و ان اتلوا القران ۚ فمن اهتدی فانما یهتدی لنفسهٖ ۚ و من ضل فقل انما انا من المنذرین ﴿۹۲﴾
‘আর আমি যেন আল-কুরআন অধ্যয়ন করি, অতঃপর যে হিদায়াত লাভ করল সে নিজের জন্য হিদায়াত লাভ করল; আর যে পথভ্রষ্ট হল তাকে বল, ‘আমি তো সতর্ককারীদের অন্তর্ভুক্ত।’
১৮:২৭ وَ اتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنۡ کِتَابِ رَبِّکَ ۚؕ لَا مُبَدِّلَ لِکَلِمٰتِهٖ ۚ۟ وَ لَنۡ تَجِدَ مِنۡ دُوۡنِهٖ مُلۡتَحَدًا ﴿۲۷﴾ و اتل ما اوحی الیک من کتاب ربک ۚ لا مبدل لکلمتهٖ ۚ۟ و لن تجد من دونهٖ ملتحدا ﴿۲۷﴾
আর তোমার রবের কিতাব থেকে তোমার নিকট যে ওহী পাঠানো হয়, তুমি তা তিলাওয়াত কর। তাঁর বাণীসমূহের কোন পরিবর্তনকারী নেই এবং তিনি ছাড়া কোন আশ্রয়স্থল তুমি পাবে না।
৩৫:২৯ اِنَّ الَّذِیۡنَ یَتۡلُوۡنَ کِتٰبَ اللّٰهِ وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ وَ اَنۡفَقُوۡا مِمَّا رَزَقۡنٰهُمۡ سِرًّا وَّ عَلَانِیَۃً یَّرۡجُوۡنَ تِجَارَۃً لَّنۡ تَبُوۡرَ ﴿ۙ۲۹﴾ ان الذین یتلون کتب الله و اقاموا الصلوۃ و انفقوا مما رزقنهم سرا و علانیۃ یرجون تجارۃ لن تبور ﴿ۙ۲۹﴾
নিশ্চয় যারা আল্লাহর কিতাব অধ্যয়ন করে, সালাত কায়েম করে এবং আল্লাহ যে রিয্ক দিয়েছেন তা থেকে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে, তারা এমন ব্যবসার আশা করতে পারে যা কখনো ধ্বংস হবে না।
২৯:৪৫ اُتۡلُ مَاۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ مِنَ الۡکِتٰبِ وَ اَقِمِ الصَّلٰوۃَ ؕ اِنَّ الصَّلٰوۃَ تَنۡهٰی عَنِ الۡفَحۡشَآءِ وَ الۡمُنۡکَرِ ؕ وَ لَذِکۡرُ اللّٰهِ اَکۡبَرُ ؕ وَ اللّٰهُ یَعۡلَمُ مَا تَصۡنَعُوۡنَ ﴿۴۵﴾ اتل ما اوحی الیک من الکتب و اقم الصلوۃ ان الصلوۃ تنهی عن الفحشاء و المنکر و لذکر الله اکبر و الله یعلم ما تصنعون ﴿۴۵﴾
তোমার প্রতি যে কিতাব ওহী করা হয়েছে, তা থেকে তিলাওয়াত কর এবং সালাত কায়েম কর। নিশ্চয় সালাত অশ্লীল ও মন্দকাজ থেকে বিরত রাখে। আর আল্লাহর স্মরণই তো সর্বশ্রেষ্ঠ। আল্লাহ জানেন যা তোমরা কর।
৪৬:৯ قُلۡ مَا کُنۡتُ بِدۡعًا مِّنَ الرُّسُلِ وَ مَاۤ اَدۡرِیۡ مَا یُفۡعَلُ بِیۡ وَ لَا بِکُمۡ ؕ اِنۡ اَتَّبِعُ اِلَّا مَا یُوۡحٰۤی اِلَیَّ وَ مَاۤ اَنَا اِلَّا نَذِیۡرٌ مُّبِیۡنٌ ﴿۹﴾ قل ما کنت بدعا من الرسل و ما ادری ما یفعل بی و لا بکم ان اتبع الا ما یوحی الی و ما انا الا نذیر مبین ﴿۹﴾
বল, ‘আমি রাসূলদের মধ্যে নতুন নই। আর আমি জানি না আমার ও তোমাদের ব্যাপারে কী করা হবে। আমার প্রতি যা ওহী করা হয়, আমি কেবল তারই অনুসরণ করি। আর আমি একজন সুস্পষ্ট সতর্ককারী মাত্র’।
৫:৬৭ یٰۤاَیُّهَا الرَّسُوۡلُ بَلِّغۡ مَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡکَ مِنۡ رَّبِّکَ ؕ وَ اِنۡ لَّمۡ تَفۡعَلۡ فَمَا بَلَّغۡتَ رِسَالَتَهٗ ؕ وَ اللّٰهُ یَعۡصِمُکَ مِنَ النَّاسِ ؕ اِنَّ اللّٰهَ لَا یَهۡدِی الۡقَوۡمَ الۡکٰفِرِیۡنَ ﴿۶۷﴾ یایها الرسول بلغ ما انزل الیک من ربک و ان لم تفعل فما بلغت رسالتهٗ و الله یعصمک من الناس ان الله لا یهدی القوم الکفرین ﴿۶۷﴾
হে রাসূল, তোমার রবের পক্ষ থেকে তোমার নিকট যা নাযিল করা হয়েছে, তা পৌঁছে দাও আর যদি তুমি না কর তবে তুমি তাঁর রিসালাত পৌঁছালে না। আর আল্লাহ তোমাকে মানুষ থেকে রক্ষা করবেন। নিশ্চয় আল্লাহ কাফির সম্প্রদায়কে হিদায়াত করেন না।
৪৩:৪৪ وَ اِنَّهٗ لَذِکۡرٌ لَّکَ وَ لِقَوۡمِکَ ۚ وَ سَوۡفَ تُسۡـَٔلُوۡنَ ﴿۴۴﴾ و انهٗ لذکر لک و لقومک ۚ و سوف تسـٔلون ﴿۴۴﴾
নিশ্চয় এ কুরআন তোমার জন্য এবং তোমার কওমের জন্য উপদেশ। আর অচিরেই তোমাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে। আল-বায়ান
৪৩:৪৩ فَاسۡتَمۡسِکۡ بِالَّذِیۡۤ اُوۡحِیَ اِلَیۡکَ ۚ اِنَّکَ عَلٰی صِرَاطٍ مُّسۡتَقِیۡمٍ ﴿۴۳﴾ فاستمسک بالذی اوحی الیک ۚ انک علی صراط مستقیم ﴿۴۳﴾
অতএব তোমার প্রতি যা ওহী করা হয়েছে তাকে তুমি সুদৃঢ়ভাবে ধারণ কর। নিশ্চয় তুমি সরল পথের উপর রয়েছ।
১০:১৫ وَ اِذَا تُتۡلٰی عَلَیۡهِمۡ اٰیَاتُنَا بَیِّنٰتٍ ۙ قَالَ الَّذِیۡنَ لَا یَرۡجُوۡنَ لِقَآءَنَا ائۡتِ بِقُرۡاٰنٍ غَیۡرِ هٰذَاۤ اَوۡ بَدِّلۡهُ ؕ قُلۡ مَا یَکُوۡنُ لِیۡۤ اَنۡ اُبَدِّلَهٗ مِنۡ تِلۡقَآیِٔ نَفۡسِیۡ ۚ اِنۡ اَتَّبِعُ اِلَّا مَا یُوۡحٰۤی اِلَیَّ ۚ اِنِّیۡۤ اَخَافُ اِنۡ عَصَیۡتُ رَبِّیۡ عَذَابَ یَوۡمٍ عَظِیۡمٍ ﴿۱۵﴾ و اذا تتلی علیهم ایاتنا بینت ۙ قال الذین لا یرجون لقاءنا ائت بقران غیر هذا او بدله قل ما یکون لی ان ابدلهٗ من تلقایٔ نفسی ۚ ان اتبع الا ما یوحی الی ۚ انی اخاف ان عصیت ربی عذاب یوم عظیم ﴿۱۵﴾
আর যখন তাদের সামনে আমার আয়াতসমূহ সুস্পষ্টরূপে পাঠ করা হয়, তখন, যারা আমার সাক্ষাতের আশা রাখে না, তারা বলে, ‘এটি ছাড়া অন্য কুরআন নিয়ে এসো। অথবা একে বদলাও’। বল, ‘আমার নিজের পক্ষ থেকে এতে কোন পরিবর্তনের অধিকার নেই। আমিতো শুধু আমার প্রতি অবতীর্ণ ওহীর অনুসরণ করি। নিশ্চয় আমি যদি রবের অবাধ্য হই তবে ভয় করি কঠিন দিনের আযাবের’।
৬:১৯ قُلۡ اَیُّ شَیۡءٍ اَکۡبَرُ شَهَادَۃً ؕ
বল, ‘সাক্ষ্য হিসেবে সবচেয়ে বড় বস্তু কী?’ বল, ‘আল্লাহ সাক্ষী আমার ও তোমাদের মধ্যে। আর এ কুরআন আমার কাছে ওহী করে পাঠানো হয়েছে যেন তোমাদেরকে ও যার কাছে এটা পৌঁছবে তাদেরকে এর মাধ্যমে আমি সতর্ক করি। তোমরাই কি সাক্ষ্য দাও যে, আল্লাহর সাথে রয়েছে অন্যান্য উপাস্য? বল, ‘আমি সাক্ষ্য দেই না’। বল, ‘তিনি কেবল এক ইলাহ আর তোমরা যা শরীক কর আমি নিশ্চয়ই তা থেকে মুক্ত’।
আপনি কি হাদিস মানেন না ?
যারা বধির তারাই আল্লাহর আয়াতকে পরিপূর্ণ মনে করে না। এই আয়াতগুলি কি কখনো তারা চিন্তা করে দেখবে না?
@@br4885 কোরআনের যে আয়াত গুলি শুনেছেন এগুলির মধ্যে আল্লাহ কি বলেছেন? রাসুলের ব্যক্তিগত মতামত ও তোমরা কোরআনের মতোই আমল করিও তা তো বলা হয়নি তাহলে কেন রাসুলের হাদিস আসলো আল্লাহ তার নিজের আদেশ পালন করার কথা বলেছেন। আল্লাহর কোরআনের আদেশ-উপদেশ নিষেধ পালন করলে মুসলমান আর রাসুলের ব্যক্তিগত মতামত যাহা বর্তমানে আমরা হাদিস নামে শুনতেছি তাহা পালন করলে কাফের হাদিসের কিতাব নাম কেন সহি বুখারী হওয়া উচিত ছিল সহি মোহাম্মদ শরীফ। আর যারা হাদিস সংগ্রহ করছেন বলে সুপ্রসিদ্ধ লাভ করেছেন তারা এ নাম্বার ওয়ান মুনকারিন হাদিস।
আলহামদুলিল্লাহ্
যত সমস্যার সৃষ্টি বুখারি গং থেকে। বুখারী গং কোরআনের ২৯ সূরার ৫১ নং আয়াত অনুযায়ী কোরআনকে যথেষ্ট মনে করতেন না।। তাই তারা ৩১ নং সূরার ০৬ নং আয়াত অনুযায়ী সেইসব লাহওয়াল হাদিস সংগ্রহ করেছেন। তাই আল্লাহ তায়ালা ২ নং সূরার ৭৯ নং আয়াতে বুখারী গং-দের উদ্দেশ্যে বলেছেন তাদের জন্য ধ্বংস ও দুর্ভোগ।
মাশাআল্লাহ্।। অনেক সুন্দর তাফসীর ধন্যবাদ ❤❤❤
Alhamdulillah
স্যার আপনাকে অনেক অনেক অনেক সম্মান করি প্লিজ দয়া করে আপনি কুরআন থেকে কথা বলুন। দয়া করে আপনার মন গড়া উদাহরণ মন গড়া কথা বলেন না প্লিজ
ইনি তো কোরআনের বাইরে কথা বলেন না।
Apni waj koren. Beshi pondit.
আপনার ১৪ পুরুষ কে যদি কবর থেকে বাহির করে ওনার মত একজন আলেম পাওয়া যাবেনা। ১০ হাজার টাকা দিয়া মোবাইল একটা কিন্না আজেবাজে কমেন্ট করতে চলে আসেন কাপুরুষের মত হিম্মত থাকলে উস্তাদের মুখুমুখি হৈয়া স্যারের ভুল ধরাইয়া দিয়েন ।
আর না পারলে যান গিয়া তাহেরির ভান্ডিরর ওয়াজ শুনেন
আপনি কি আহলে কোরআন?
আমার প্রিয় সম্মানিত হুজুরের কাছে দোয়া চাই। আমার বাচ্চাদের কে মহান আল্লাহ যেন হেদায়েত প্রাপ্ত দের অন্তর ভুক্ত করেন।
আমরা আরবি হলেই পড়া বলি বাংলা হলে বলা বলি ,নামাজে যদি আমরা আল্লাহর কাছে কিছু না বুঝেই বলি তাহলে কিভাবে আমার মন শান্ত হবে।।
হুজুর, কোরআন হাদিসের আলোকে মৃত ব্যাক্তির মাগফেরাতের জন্য খাওয়াদাওয়া করানর বিষয় দয়া করে বিস্তারিত আলোচনা কি করবেন, উপকৃত হব।
আলহামদুলিল্লাহ ওনেক ভালো লেগেছে হুজুর বেছে থাকেন ওনেক দিন
You are good mashallah love you brother Allah bless you abundantly Aameen
চমৎকার
আসলে আমরা আম মানুষ অনেক কিছুই বুঝিনা। তবে এটা বুঝি যে, নবী (সঃ) এর নিজ হাতে যাদের দ্বীন শিখিয়েছেন তাঁহাদাের ইবাদত এবং আমাদের ইবাদতের মধ্যে পারথক্য হবেই।
May allah give you long life.a.ahad sylhet
আচছলামুআলাইকুম ওরাহামমুতুললাহীঅবরকাতুহু । হুজুর জানতে চাই যারাগানেরসুরেওয়াজকরে তাঁদের ব্যপারে।
Assalamualicum Warahmatullah Wabarakatuhu, Brother Muzzammel Haque . I am learning lot of things from the Holly Quran , Zajak Allah Khair.
Absolutely Right
জাযাকাল্লাহ খাইরান
আলহামদুলিল্লাহ
হুজুর, আপনে প্রকাশ্যে শিরিক করলেন। আপনি বললেন, কুরআনে আল্লাহও দৃষ্টান্ত দিয়েছেন আমরাও দিতে পারি।মা'আযাল্লাহ।
জাযাকাল্লাহ খাইরান
❣️❣️❣️❣️❣️❣️
নামাজে সূরা ফাতিহা শেষে আমিন বলা ঠিক কিনা এ সম্পর্কে একটি ভিডিও দিবেন প্লিজ
মাশাল্লাহ আল্লাহ হু আক্বার।
❤ ❤ Allah bless you
Alhamdulliah/subhanallah/amin.
Thanks for your new lecture
Well, short of verses from Quran, that’s why they need man made duas in prayer.
প্রচলিত নামাজ কোরআনে নেই সুতরাং নামাজ পড়া জায়েজ নেই
ছলাতের নিয়ত নিয়ে কিছু বলেন।
ছোট বেলায় অনেক বেত্রাঘাত সইতে হইছে ছলাতের নিয়ত মুখস্ত করা নিয়ে।
আর এখন শুনছি নিয়ত পড়ার প্রয়োজন না❗️
ছোট বেলায় আমরা যা পড়েছি বেশির ভাগ হাদিস থেকে, কোরান থেকে নয়। এবং নবীজির নামে প্রচলিত হাদিসের বেশিরভাগই নবীজির কথা নয় | নবীজির নামে বানোয়াট কথা|
th-cam.com/video/hUgMKT2BsK8/w-d-xo.html
সত্য জানতে চাইলে কুরআন পড়ুন এবং বুঝতে চেষ্টা করুন।
Right
আগেকার দিনের লোকজন জ্ঞানী ছিলেন, ভবিষ্যতে কম জানি হবে এই কথা মাংকে আমার কষ্ট হচ্ছে, আগে মানুষে কোরআন বুঝতো না, এখন অনেকে কুরআন বুঝে এবং পরে,
আপনি দেখান তো একজন কে যিনি আমলে,সঠিক জ্ঞানে,সঠিক ইমানে পূর্ববর্তী আলেমদের চেয়ে উত্তম।
এটা দেখার বিষয় নয়। এখন কুরআনের অনুবাদ পাওয়া যাচ্ছে। জ্ঞানের মাধ্যম প্রসারিত হয়েছে। বিশ্বের সকল যোগাযোগ মাধ্যমে কুরআনের আয়াত অনুসরণ সহজ হয়েগেছে। আকাশ জল মহাশূন্যে পরিভ্রমণ করে বিজ্ঞানীরা আল্লাহর সৃষ্টি রহস্য সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তত্ত্ব জানতে পারছি তাতে সৃষ্টিকর্তা
কুরআনের আয়াত বোঝা সহজতর হয়েছে জ্ঞান অর্জনের নবদিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে। এতে করে আমরা আমাদের বর্তমান আলেম সমাজ এর নিকট থেকে পরিষ্কার ধর্মীয় ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ পাচ্ছি আলহামদুলিল্লাহ।
কুরআন থেকে কথা বললেই ফেতনা ছড়ানো হয় আপনাদের মতে
আল হামদুলিল্লাহ্...প্রিয় ভিউয়ার্স আপনাদের ভালবাসায় ইসলামিক চ্যানেলটি এগিয়ে যাচ্ছে।আপনাদের একান্ত সাপোর্ট ও আল্লাহর রহমত নিয়ে অনেক দূর এগিয়ে যাবো ইনশা আল্লাহ্,,🌴🌴🌾🌾🌿🌿
সূরা ফাতিহা শেষে আমিন বলা, জায়েজ কিনা বলবেন প্লিজ/আমিন বলার প্রচলন কখন থেকে।
আল্লাহ তাআলা আপনার হায়াত দারাজ করুন
Attahiatu QURAN er kone ayath .QURAN er reference din.read sura Bakarh ayath170sura zukrof ayath 22
আল্লাহ্ আরশে,আল্লাহ্ উপরে, আল্লাহ্ শির রগের চেয়েও নিকটে।বিস্তারিত জানতে চাই।
এটি সম্ভবত সুরা ত্বহা বা অন্য সুরাতে রয়েছে।
দিন সম্পর্কে বুকা হয়না কেন আপনি এআয়াত পরেননি? যেখানে আল্লাহ্ বলেছেন তোমরা কুরআন থেকে পাঠকর আবার বলেছেন একুর আন কি যথেষ্ট নয়? সূরা আনকাবুত আয়াত 51 সূরা মুহাম্মেল আয়াত 20 সূরা আনকাবুত আয়াত 45
একটি আয়াত পড়ে ফতুয়া দিয়েন না।
একটি আয়াত পড়ে ফতুয়া দিয়েন না
@@AbuTaher-jo2db তুমি মিয়া পাগল যে লোক একটি আয়াত পরে সে সবই পরতে পারে সে এটায় যানে নারিকালের কোন্টা খেতেহয় আর কোন্টা দিয়ে জাজিম বানাতে হয় সূরা মুরসালাত আয়াত 50 সূরা কাসাস আয়াত 50
আপনিও একটি আয়াত দিয়ে দলিল দেন। গল্প বলেন না।
আপনিও একটি আয়াত দিয়ে ফতোয়া দেন।
আমার আয়াতের পর আর কোন কথায়,বা হাদিসে বিশ্বাস করবে।
এটি ফায়সাল কিতাব।
হুজুর, আপনার কথা মত আগের দিনের আলেমরা যদি অধিক জ্ঞানী হয় তাহলে যারা হাদিস লিখেছে এবং ধর্মকে ভাগ করেছে তারা কেমন জ্ঞানী ? তারা যে হাদিসকে কোরআনের বিকল্প করেছে সেটা আপনি বলতে ভয় পান ? ভেবেছিলাম আপনি সাহসি একজন কোরআনের বক্তা। মাঝে মাঝে আপনি কোরআনের আয়াতের কথা সাহস নিয়ে বলেন আবার অন্য সময় আপনি পিছিয়ে পরেন।
ঠিক বলছেন
যত সমস্যার সৃষ্টি বুখারি গং থেকে। বুখারী গং কোরআনের ২৯ সূরার ৫১ নং আয়াত অনুযায়ী কোরআনকে যথেষ্ট মনে করতেন না।। তাই তারা ৩১ নং সূরার ০৬ নং আয়াত অনুযায়ী সেইসব লাহওয়াল হাদিস সংগ্রহ করেছেন। তাই আল্লাহ তায়ালা ২ নং সূরার ৭৯ নং আয়াতে বুখারী গং-দের উদ্দেশ্যে বলেছেন তাদের জন্য ধ্বংস ও দুর্ভোগ।
আল্লাহর রসুল কি এইভাবে নামাজে আত্তাহিয়াতু পাঠ করতেন
আপনাকে শ্রদ্ধা করেই বলি, যখন আপনি হাজার বছরের আগের কোন ঈমামের ভূল ধরেন বা কোন হাদিসকে কুরআন বিরোধী বলেন তখন তথকথিত আলেমেরাও আপনাকে এভাবেই সমালোচনা করেন। তাই আত্তাহিয়াতু কেন বলতে হবে কুরআনে না থাকলেও। সেই ব্যাখ্যা না দিয়ে সেই আলেমদের মতই এড়িয়ে গেলেন, কেন? আমরা যারা আপনাকে সত্যিকারের একজন আলেম হিসাবে সমাজে একপ্রকার যুদ্ধ করছি তারা আপনার এমন বক্তব্য শুনে হতাশ হই। আশা করি ভেবে দেখবেন। আবার এই ভিডিওতেও আপনি কুরআনের রেফারেন্স দিয়ে নিজের আকল/জ্ঞান দিয়ে কুরআন বুঝতে বললেন। তাহলে কি হলো। স্ববিরোধী কথা বললেন। খুব কষ্ট পেলাম।
জি ভাইয়া
❤❤❤
Please say as per Rasul ( sm ).........Request. There is a JAHANNAM.Dua for ALL......,
আত্তাহিয়াতু কেন পরব কোরআনে না থাকা সত্তেও তার উত্তর কিন্তু জানলাম না । @Tahjib Center. আপনারাও (তাহজিব সেন্টার) যদি ক্লিক বেইট শুরু করেন তাহলে তো মুশকিল
Quran is not enough for them. Man made dua are better than ayat . That is why they inspire to recite in pray. What we learn from them still we continue. We don’t read Quran because they say you wouldn’t understand it, which is not true. You may not understand reading Arabic, but reading in Bangla, every one will understand a lot.
Alhamdulilla ❤️❤️❤️
হজুর আপোনার একটা ভিডিওতে বলেছেন যে যার জন্য কোরআন যথেষ্ঠ নয় সে নবীর উম্মত নয় তাহলে আজকে হাদীছের কথা বলছেন কেন
নামাজ পড়তে সূরা ফাতিহা পাঠ করে অন্য একটি সূরা অথবা কোরানের আয়াত পড়তে হবে।
দয়াকোরে এঢ ছারা ভিডিও ওয়াজ ছাড়েন
সুন্দর উপস্হাপন
may Allah blesshim
হুজুর কুরআন থেকে নামাজের রাকাত সংখ্যা বের করে দেখালে উপকৃত হতাম ।
এই হুজুর হলো উভয় পথে । প্রচলিত নামাজের সময়সূচী নিয়ম-কানুন ফরজ করল কে ?
SOTTI - AI FETNAR YUGE , HUJURER ALOCHONA NA PELE AMRA ARO ANDHOKARE CHOLE JETAM,, ALLAH ROKKHA KORUN AMADER ,,, HUJURE ALOCHONA THEKE , AMRA BHAROTER MANUSH KOTOI-NA UPOKAR PACHCHHI ,, ALLAH HUJUR KE DIRGHO HAYAT DAN KORUN,, KOLKATA HOWRAH THEKE AMI ,,
বাংলা দেশে বলে খানা খাওয়া জাবেনা কিছু আলেমগন বলেন কিন্তু আমরা সৌদি আরবে দেখি কবর দেওয়ার পর হতে চার দিন পযন্ত দুম খানা চলে। আমি যখন ওয়েটারের কাজ করতাম আমাদের কে এই অনুষ্ঠানে মেহমানদারি করানোর জন্য ভাড়া করে নিয়ে যেতো আমরা সব নিতাম চেয়ার টেবিল সহ খানা চা কফি জুস ইত্যাদি ও সৌদির অতিয্ খানা মেনদি কত কিছু আয়োজন করে
Parle video nanaben and onader jigesh kore hujor der dhorben
আত্তাহিয়্যাতু, দরূদ দোয়ায়ে মাসুরা কোরআনে না থাকিলেও হাদিসে আছে। তাই নামাজে এসব আমরা অবশ্যই পড়বো।
পড়েন, পড়তে থাকেন!
স্যার সালাম নিবেন, আমার একটা প্রশ্নের উত্তর দিবেন , নবী সাঃ যখন সালাতে ইমামতি করতেন তখনও কি তিনি আত্তাহিয়াতু পড়তেন ? কিংবা নবীর সানে কি তখন আত্তাহিয়াতু পড়া হতো? এই সব আপনি যানলেন কি করে ।নবী যে ভাবে সালাত আদায় করতেন তার ধারাবাহিকতা কি ঠিক আছে , আমরা কি সালাত নষ্ট করিনি ? সালাত যে নষ্ট করা হয়নি তার প্রমান আপনি দিতে পারবেন ?
২:৪৫,২:১৫৩,২৯:৪৫" ৭৩:২০ ১৭:১১০এছাড়াও অসংখ্য আয়াত আছে এই আয়াতগুলি দ্বারা প্রমাণিত হয় প্রচলিত নামাজের ভিতর ভুল আছে ১০:৩৭ নং আয়াত অনুযায়ী কোরআন দিয়ে আপনার আমল ঠিক আছে কিনা ২:১৭০ নং আয়াত অনুযায়ী পূর্বপুরুষ যা করেছে তাহা করা যাবে না কারণ অন্য আয়াতে বলা হয়েছে পূর্ব পুরুষদের ব্যাপারে আপনি জিজ্ঞাসিত হবেন না ৫:৬৭নং আয়াতে এই কোরআন প্রচারের জন্য বলা হয়েছে ৫০:৪৫ নং আয়াতে নবীকে এই কোরআন দিয়ে উপদেশ দেয়ার জন্য বলা হয়েছে ৬:১৯ নং আয়াত অনুযায়ী নবী এই কোরআনি অনুসরণ করেছেন ৪৩:৪৪ নং আয়াত অনুযায়ী এই কোরআনের ব্যাপারে আপনি আমি জিজ্ঞাসিত হব ১৮:১০৫ আয়াত অনুযায়ী কোরআন বহির্ভূত সকল আমল পরিত্যাজ্য । ৭:৩ নং আয়াত অনুযায়ী একমাত্র ওহী অর্থাৎ কুরআন অনুসরণ করার কথা বলা হয়েছে এবং এখানে কোরআন বহির্ভূত মোল্লা বা অন্য কোন অভিভাবকের অনুসরণ করতেন নিষেধ করা হয়েছে ৬:১৫৩,৬:১৫৫ আয়াতগুলি দেখতে পারেন এছাড়াও অসংখ্য আয়াত আছে যাহা নির্দেশ করে একমাত্র কোরআন ব্যতিরেকে অন্য কোন গ্রন্থ অনুসরণ করা যাবে না যদি কারো জানা থাকে তবে আমাকে কোরআন থেকে আয়াত দিন
১০:৬১ وَ مَا تَکُوۡنُ فِیۡ شَاۡنٍ وَّ مَا تَتۡلُوۡا مِنۡهُ مِنۡ قُرۡاٰنٍ وَّ لَا تَعۡمَلُوۡنَ مِنۡ عَمَلٍ اِلَّا کُنَّا عَلَیۡکُمۡ شُهُوۡدًا اِذۡ تُفِیۡضُوۡنَ فِیۡهِ ؕ وَ مَا یَعۡزُبُ عَنۡ رَّبِّکَ مِنۡ مِّثۡقَالِ ذَرَّۃٍ فِی الۡاَرۡضِ وَ لَا فِی السَّمَآءِ وَ لَاۤ اَصۡغَرَ مِنۡ ذٰلِکَ وَ لَاۤ اَکۡبَرَ اِلَّا فِیۡ کِتٰبٍ مُّبِیۡنٍ ﴿۶۱﴾ و ما تکون فی شان و ما تتلوا منه من قران و لا تعملون من عمل الا کنا علیکم شهودا اذ تفیضون فیه و ما یعزب عن ربک من مثقال ذرۃ فی الارض و لا فی السماء و لا اصغر من ذلک و لا اکبر الا فی کتب مبین ﴿۶۱﴾
আর তুমি যে অবস্থাতেই থাক না কেন আর যা কিছু তিলাওয়াত কর না কেন আল্লাহর পক্ষ হতে কুরআন থেকে এবং তোমরা যে আমলই কর না কেন, আমি তোমাদের উপর সাক্ষী থাকি, যখন তোমরা তাতে নিমগ্ন হও। তোমার রব থেকে গোপন থাকে না যমীনের বা আসমানের অণু পরিমাণ কিছুই এবং তা থেকে ছোট বা বড়, তবে (এর সব কিছুই) রয়েছে সুস্পষ্ট কিতাবে।
Huzur.
To the point e kotha bolun.. jodi na janen bolun ami jani na , seta golpo sonanor cheye bhalo.
হুজুর আপনিও তো আত্তাহিয়াতু সম্পর্কে পরিস্কার ব্যাখ্যা দিলেন না। ছালাম ফিরানের পূর্বে আত্তাহিয়াতু আমরা তা বিধি সম্মত কিনা তা না বলে থাম্বনেইলে উল্লেখিত বিষয় এড়িয়ে যাওয়া ঠিক হলো না।
হাজার বছর ধরে ক্ববরের আযাব সত্য ছিল এখন কি?
আপনি তো করানের আয়াত কে পাস কাটিয়ে গেলেন বানিয়ে সালাম আপনাকে তাফসীর করতে কে ওডার দিল তাফসীর তো আল্লাহ্ করে দিয়েছেন
আপনারা তো সারা জীবন অনুমান করেই কথা বলে গেলেন কোরআনের বাইরে
খৎনা এবং বিয়ের অনুষ্ঠানে দাওয়াত দিয়ে টাকা নেওয়া জায়েজ হবে কি? দয়া করে জানাবেন
হুজুরের এই থিওরি শির্ক.
কোরআন ছাড়া ও অনেক ওহী আল্লাহর তরফ থেকে এসেছে, যা ইসলামকে পরিপূর্ন করেছে ৷
নামাজে সুরা ফাতেহার পর কোন সুরা বা আয়াত পড়ব?
আপনি সনদেহ মুও হন।
Imam sahab, ekdin apnar batane bolesen je qur-ane qabarer sawal jawab nei. Sutrang azab o nei, tai na? Jahouk ,ami boli na je attahiyyatu pora lagena jihetu qur-an nei. Ta be yaitau khulasa korben kundin je hujur saw nijer mayer qabare jiyarat kore mayer janye Allah theke muafi saite giyesilen ki na, jakhan Allah theke wahir dara mana kora hoyesilo???
আল্লাহ্ সলাতে কোরআন থেকে পাঠ করতে বলেছেন আপনি মনেহয় কোরআনের এই আয়াতটা পড়েননায়। আত্যাহিয়াতু তো কোরআনেই নাই তাহলে সলাতে কোরআন বহির্ভুত কিছু পড়া তো আল্লাহ্ র আদেশের বরখেলাপ। আপনিই বলেছেন নবী মোহাম্মদ সঃ মিরাজে আল্লাহ্ র দেখা পাননি আল্লাহ্ র সাথে কথা হয়নি। আত্যাহিয়াতুর অর্থতো আল্লাহ্ র সাথে কথপোকথন করা। যেখানে নবী সঃ আল্লাহ্ র সাথে কথা বলতে পারেননি সেখানে আমরা কিভাবে আল্লাহ্ র সাথে কথা বলি?
@user-ds ভাই, আপনি সঠিক বলেছেন। সুরা নিসার ৪:১৬৩,১৬৪ দেখুন। সত্য পেয়ে যাবেন। এই পৃথিবীর মাত্র এক জনের সাথে আল্লাহ কথোপকথন করেছেন,সে হল সালামুন আলা মুসা। তাও গাছের বা পাহাড়ের অন্তরালে থেকে।
আপনি যা বললেন প্রমান করুন
হুজুর শুধু আপনিইতো বলেন যে কোরআনে যাহা নেই তাহা মানা বা করা যাবেনা।আপনিতো কোরআন ব্যাতিত হাদীস ও মানতে রাজী নয়।
ভিডিওরএই পর্যায়ে(১:০৬/১৭:০২)হুজুর বললেন,'দৃষ্টান্ত আল্লাহ দিয়েছেন, আমরাও দৃষ্টান্ত দিতে পারি'
আর আল্লাহ বলেন,"আর নিশ্চয় আমি এই কুরআনে মানুষের জন্য প্রত্যেক প্রকার দৃষ্টান্ত বর্ণনা করেছি, যাতে তারা শিক্ষা গ্রহণ করে।" ৩৯:২৭
হুজুরের কাছে কি আল্লাহর দেওয়া দৃষ্টান্ত যথেষ্ট মনে হয়নি?
"এটা(কোরআন) কি তাদের জন্য যথেষ্ট নয় যে, নিশ্চয় আমি তোমার প্রতি কিতাব নাযিল করেছি, যা তাদের নিকট তিলাওয়াত করা হয়? নিশ্চয় এর মধ্যে রহমত ও উপদেশ রয়েছে সেই কওমের জন্য, যারা ঈমান আনে।" ২৯:৫১
"---আর যারা আল্লাহ যা নাযিল করেছেন, তার মাধ্যমে ফয়সালা করে না, তারাই কাফির।" ৫:৪৪
মরণের পর খানা করার যে কথাটি বললেন তার কোনো যুক্তি দিলেননা এটা আপনার কাছে আশা করিনি ।
জনাব,আত্তাহিয়াতু কোরআনে নাই। তবু ও কেন আমারা পড়ি?। উ:-আল্লাহ্ তাঁর মনোনীত ও প্রশংসিত বান্দার প্রতি কোরআন অবতীর্ণ করেছেন। কিন্ত আল্লাহ্ তাঁর নির্বাচিত বান্দার উপর সলাতের পদ্ধতি নাযীল করেন নাই। অতএব ছলাতের পদ্ধতি তাকে অর্থাৎ আল্লাহ্র মনোনীত বান্দাকে যে ভাবে শেখানো হয়েছে 2:238,239,। অর্থাৎ তোমাদেরকে যে ভাবে শিখানো হয়েছে। অর্থাৎ আল্লাহ্ তাঁর কোরআনকে যে ভাবে হেফাজত করেছেন ঠিক ঐভাবেই তাঁর সলাতকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন এবং হেফাজত করেছেন। তাঁর প্রথম গৃহ কাবার মাধ্যমে, শেষ অবধি পর্যন্ত। সুতারাং কাবা গৃহে বা মাকামে ইব্রাহীমে যে,পদ্ধতিতে ফরজ সলাত প্রতিষ্ঠিত আছে। তাহাই আল্লাহ্র জন্য প্রতিষ্ঠিত ছলাত। অতএব আত্তাহিয়াতু পড়া সলাতের অংশ বিশেষ শুধুই তাঁর জন্য।তবে মোহাম্মাদ (সা:)নামে কোনো আত্তাহিয়াতু নাই। কারণ মোহাম্মাদ নামে কোনো মানুষের নাম কোরআনে নাই। আর কেউ যদি মনে করেন,যে নীল গুম্ভূজের নিচে মোহাম্মাদ নামে কোনো মানুষের কবর আছে। আর সেই মানুষ মোহাম্মাদ কে স্বরণ করা বা (সা:)বলা একটি মস্তবড় বিভ্রান্তি। তবে নীল গুম্ভুজের নীচে আল্লাহ্র মনোনীত বান্দার কবর আছে। অতএব মোহাম্মাদ আল্লাহ্ হতে প্রেরিত ও প্রশংসিত একটি সার্বজনীন মহান উপাধি। তবে কেউ যদি আল্লাহ্কে স্বরণ করে, মোহাম্মাদ (সা:) বলে থাকেন তাতে ও ভুল নাই। নচেৎ মাটির তৈরি গনেশের দুধ পান করা,আর মৃত ব্যক্তির কবরে সালাম দেওয়া একই কথা। কারণ মৃত ব্যক্তি কখনোই কথা শুনতে পায়না আর আল্লাহ্ তাঁর মনোনীত বান্দাকে সকল মুখাপেক্ষী থেকে মুক্ত করে দিয়েছেন। 93:8,।একমাত্র আল্লাহ্ ব্যতীত। অতএব মোহাম্মাদ এর নামে যাহা কিছুই হইতেছে। তাহা বিকৃত বৈ আর কিছুই না । সালামুন আ'লাইকুম ধন্যবাদ।
কুরআনে সালাতের আদায় পদ্ধতি বলা হয়েছে কিন্তু আপনি বুঝেন নাই। ৪:১০২, ১১:১১৪, ১৭:৭৮, ১৭:১১০ পড়ুন এবং চোখ, কান, মাথা বিবেক বুদ্ধি খাটিয়ে সঠিক পথ বেছে নিন।
@@abdulhannan-xf8nsSir Abdul Hannan.আপনি ছলাতের সময় এবং পদ্ধতির মধ্যে পার্থক্য কি বা কাকে কি বলে, তা আপনার জানা উচিত!। আপনি যে আয়াত নং ব্যবহার করেছেন। তা শুধুমাত্র সময় এবং সলাতের গুরুত্বকে বুঝানো হয়েছে। আমি শুধু হুজুরকে উদ্দেশ্য করে লিখেছি। আমার লেখার মূল উদ্দেশ্য,শুধু হুজুরই বুঝতে পারবেন। কারণ তার সমস্ত কোরআন সমন্ধে জানা আছে। অতএব প্রতিষ্ঠিত সলাতের পদ্ধতি আর প্রতিষ্ঠিত সলাতের নির্ধারিত সময়ের পদ্ধতি এককথা নয়। তাই আপনার নিকট আমার ব্যক্তিগত প্রশ্ন, আল্লাহ্ তাঁর কোরআনে সলাত শব্দটি কতবার লিপিবদ্ধ করেছেন?। আমি জানি,আপনি সঠিক উত্তর দিতে পারবেন না। অথবা নির্বোধ এর মতো উত্তর দিবেন 82 বার। তাই স্বীয় কান চোখ ও বিবেক বিবেচনা এবং জ্ঞান বুদ্ধির গবেষণা আবশ্যক।
@@mohammedfarooque8337
m
.....
Please refarens from alkoran
হজুর কোরআনে কোন সুরাতে আও্যাহিয়াতু লেখা আছে দয়া করে বলবেন
হুজুর যে বললেন আগের মানুষ কী বোকা ছিল । তাহলে আগের মানুষ তো বলছেন কবরে জীবিত করবে ও শাস্তি, শান্তি উভয়টাই আছে । এটাতো হুজুর মানেন না ।তাই বলছি হুজুর এক এক সময় এক একটা বলেন । আশা করি বুঝতে পেরেছেন । ধন্যবাদ ।