আপনি আল্লাহ আল্লাহ বলে ডেকে কখনো তার সাড়া পাননি, পাবেনওনা। তবে হ্যাঁ, আত্মায় আল্লাহর স্মরণ বা আল্লাহভাব তৈরি হলে, কেবল তখনি আল্লাহকে ডাক দিলে আল্লাহ সাড়া দেন। আত্মায় আল্লাহভাব তৈরির জন্যই বাহিরে আল্লাহকে খোঁজা বন্ধ করে নিজের আত্মায় খুঁজতে হবে।
পৃথিবীর বাস্তবতা এত খারাপ কেন? এই পৃথিবীতে মানুষ একজন ভোগ করে আরেকজন কষ্ট করে, একই রাস্তায় একজন হাড় ভাঙ্গা পরিশ্রম করে রিকশা চালায়, আরেক জন সেই রিক্সায় বসে আসে পাশের সৌন্দর্য উপভগ করে।
আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে মারফু‘ হিসেবে বর্ণিত, "“আল্লাহ তা‘আলা বলেন, “যখন বান্দা আমার দিকে এক বিঘত অগ্রসর হয়, তখন আমি তার দিকে এক হাত অগ্রসর হই। যখন সে আমার দিকে এক হাত অগ্রসর হয় তখন আমি তার দিকে এক বাহু অগ্রসর হই। আর যখন সে আমার দিকে এক বাহু অগ্রসর হয় তখন আমি তার দিকে আরো দ্রুত অগ্রসর হই।” (সহীহ - এটি মুসলিম বর্ণনা করেছেন।)
আমরাও তাই বলছি, আল্লাহর দিকে অগ্রসর হওয়ার জন্যই আল্লাহকে খোঁজা বন্ধ করতে হবে। কারণ আপনি মনে করছেন আল্লাহ এখানে নেই তাই খোঁজ করছেন। কিন্তু যখনি জেনে যাবেন আল্লাহ সর্বত্র বিরাজিত, তখন আপনি তাকে আপনার নিজের মাঝেই খোঁজ করবেন।
@@torikoterkotha আল্লাহ্ কোথায় ??? এই উত্তরে আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষই বলবে আল্লাহ্ সর্বত্র বিরাজমান । আসলে কি তাই ? তহলে কি আল্লাহ্ টয়লেট, হিন্দুদের দেব-দেবীর মধ্যেও বিরাজমান ? (নাউযুবিল্লাহ) যারা বলে আল্লাহ্ সর্বত্র বিরাজমান তারা কুর’আন থেকে সূরা বাকারার ১১৫ আয়াত কে দলিল পেশ করে, সেখানে আল্লাহ্ বলেনঃ “আল্লাহ্ জন্যে পূর্ব ও পশ্চিম; অতএব তোমরা যে দিকেই মুখ ফিরাও সে দিকেই আল্লাহর মুখ; কেননা আল্লাহ্ (সর্বদিক) পরিবেষ্টনকারী পূর্ণ জ্ঞানবান ।”(সূরা বাকারা ১১৫) আসুন দেখি তাফসির দেখি এই আয়াতের তাফসির ইবনে কাসিরে, ‘আল্লাহ্ তা’আলা হতে কোন জায়গা শূন্য নেই’ এর ভাবার্থ যদি আল্লাহ্ তা’আলার ‘ইলম’ বা অবগতি হয় তবে তো অর্থ সঠিক হবে যে, ‘কোন স্থানই আল্লাহ্ পাকের ইলম হতে শূন্য নেই ।’ আর যদি এর ভাবার্থ হয় ‘আল্লাহ্ তা’আলার সত্তা’ তবে এটা সঠিক হবে না ।’ (তাফসির ইবনে কাসির প্রথম খন্ড ৩৭২-৩৭৩ পৃষ্ঠা) সুতরাং আল্লাহ্ সর্বত্রবিরাজমান এই কথা সঠিক নয় । কারণ আল্লাহ্ কুর’আনের ৭ টির মত জায়গায় ঘোষণা করেছেন আল্লাহ্ আরশে আছেন । আয়াতগুলো পেশ করা হল মিলিয়ে নিন । (১) আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হচ্ছেন সেই আল্লাহ যিনি আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন’ (আ‘রাফ ৭/৫৪)। (২) ‘নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ, যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন’ (ইউনুস ১০/৩)। (৩) ‘আল্লাহই ঊর্ধ্বদেশে আকাশমন্ডলী স্থাপন করেছেন স্তম্ভ ব্যতীত- তোমরা এটা দেখছ। অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হ’লেন’ (রা‘দ ১৩/২)। (৪) ‘দয়াময় (আল্লাহ) আরশে সমাসীন’ (ত্ব-হা ২০/৫)। (৫) ‘তিনি আকাশমন্ডলী, পৃথিবী এবং এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সমস্ত কিছু ছয় দিনে সৃষ্টি করেন; অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন। তিনিই রহমান, তাঁর সম্বন্ধে যে অবগত আছে তাকে জিজ্ঞেস করে দেখ’ (ফুরক্বান ২৫/৫৯)। (৬) ‘আল্লাহ তিনি, যিনি আকাশমন্ডলী, পৃথিবী ও এতদুভয়ের অন্তর্বর্তী সবকিছু সৃষ্টি করেছেন ছয় দিনে। অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন’ (সাজদাহ ৩২/৪)। (৭) ‘তিনিই ছয় দিনে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমাসীন হয়েছেন’ (হাদীদ ৫৭/৪)। এ থেকে প্রমাণিত যে, আল্লাহ্ আরশে সমাসীন, সর্বত্র তাঁর সত্তা বিরাজমান নয় । বরং তাঁর ক্ষমতা সর্বত্র বিরাজমান । এ প্রসঙ্গে রাসূল (সাঃ) এর অনেক সহিহ সনদে হাদিস রয়েছে ।তার মধ্যে একটি হচ্ছে, বিদায় হজ্জের ভাষণে আল্লাহর রাসূল (সাঃ) সাহাবীগণকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন, “তোমরা আমার সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে, তখন কি বলবে ? ঐ সময় উপস্থিত সাহাবিগণ বলেছিলেন, আমরা সাক্ষ্য দিব যে, আপনি আপনার দায়িত্ব পালন করেছেন । এ কথা শুনার পর আল্লাহর রাসূল (সাঃ) তাঁর হাতের আঙ্গুল আসমানের দিকে উত্তোলন করে বলেছিলেন, হে আল্লাহ্ ! তাদের কথার উপর সাক্ষি থাকি ।” (সহীহ মুসলিম হা/১২১৮ ‘হজ্জ’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-১৯)
Allah k khoza stop karle e Allah k paoa Jay!!!??? Stop running meditation HIM in U. Fa aynama taallo fachhamma oazhullah- tomra ze dike e mukh se dike e almighty Asim ananto sresta r existence dekhte pabe-Subha-nAllah kudratullah implementation.
গুরুজী ! আপনার এই নাম্বারে হোয়াটসঅ্যাপ পেলামনা। যাইহোক আমি আপনাকে নিজের তাসাউফের মাস্টার মনে করেই বলছি। মুরাকাবা বা ধ্যান কি করে করবো ? কয়েক দিন ধরে করছি কিন্তু মনোসংযোগ করতে পাচ্ছিনা। তাছাড়া আমাকেও বাহিরের আগুন জালাচ্ছে। ফলে আমরা হৃদয় কিছু টা জলছে। আপনার হেলপ দরকার।
আপনার কথা গুলো একদম নির্ভেজাল। তাই এই কামনা করি আপনার এই অহিংসার বাণী গুলো পৌঁছে যাক সারা বিশ্বের মানুষের কাছে। 😊
শুভকামনা
খুবই ভালো লাগলো কথাগুলো আমার হৃদয়ে লাগলো
Àmin Amin summa Amin subahanalllah mashallah alhamdulillah alhamdulillah alhamdulillah ❤❤❤❤❤
আসসালামু আলাইকুম বাবুজী ঠিক বলছেন গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করলেন। আল্লা পাক আমাদের কে বোঝার তৌফিক দান করুক
শুভকামনা
সুফি বাদের ❤❤❤❤❤ জয় হোক
এক কথায় অসাধারন বানি।
গুরুজি আপনার জয় হোক আপনার আলোচনা অমর হয়ার মত আপনি তো অমর হয়ে গেছেন গুরুজি ❤❤❤
শুভকামনা
এটাই সত্য ❤❤❤
জয় গুরু জি সুফি বাদ জয় হয়ক
আল্লাহ আমাদের সঠিক বোঝার তৌফিক দান করুন আমিন ধন্যবাদ
আমিন
চমৎকার আলোচনা 🎉🎉🎉
Joy guruji joy
জি গুরুজী ঠিক!!!!!🥰🥰🥰🤩
জয় গুরু
হক হক হক
জয় গুরু
Excellent analysis mashallah loved it ..
শুভকামনা
’’তোমরা আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব।’’ (সূরা আল মু’মিন/গাফির ৪০ : ৬০)
আপনি আল্লাহ আল্লাহ বলে ডেকে কখনো তার সাড়া পাননি, পাবেনওনা। তবে হ্যাঁ, আত্মায় আল্লাহর স্মরণ বা আল্লাহভাব তৈরি হলে, কেবল তখনি আল্লাহকে ডাক দিলে আল্লাহ সাড়া দেন। আত্মায় আল্লাহভাব তৈরির জন্যই বাহিরে আল্লাহকে খোঁজা বন্ধ করে নিজের আত্মায় খুঁজতে হবে।
@@torikoterkotha আল্লাহর কুরআনের আয়াত সত্য না আপনার গাজাখুরী গালগল্প সত্য?
জয় গুরু ❤
Thanks a lot for discuss some important discussion
আসসালামুয়ালাইকুম গুরুজী
জয় গুরুজি ❤❤❤🙏🙏🙏🙏🙏
গুরুজী আপনি এত ভালো কেন????😍
কল্যাণে থাকুন
পৃথিবীতে যারা সুফিবাদ আছে তারাই কি তাহলে খুঁজে পেয়েছে আল্লাহকে
ছালামুন আলাইকুম আমিন ধন্যবাদ আপনাকে
Koti kotibar allahuakbar
কাকে দিয়ে কি করাতে হবে আল্লাহই ভাল জানেন তিনিই রব।
Joy guru 🙏
যেভাবে রূপ আপনি বলছেন ওটার নাম হলো প্রকৃতি
নামে কী এসে যায়,
❤❤❤
Shottoy bolsen, Ami nijey er shakkhi. Joy Guru 🙏
পৃথিবীর বাস্তবতা এত খারাপ কেন? এই পৃথিবীতে মানুষ একজন ভোগ করে আরেকজন কষ্ট করে, একই রাস্তায় একজন হাড় ভাঙ্গা পরিশ্রম করে রিকশা চালায়, আরেক জন সেই রিক্সায় বসে আসে পাশের সৌন্দর্য উপভগ করে।
প্রতিটি লোক তার আপন আপন কর্মফল ভোগ করে।
আল্লাহ বলে কিছু নেই, সেজন্যই এ অবস্থা;
@@md.saifulalam4221 চামচিকা সূর্যের আলো দেখতে পায়না। তাই সে মনে করে সূর্য নেই।
@@torikoterkothaSristikorta r Allah o vogban ki ek.
@@torikoterkotha
খুব ভাল বলেছেন।
আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে মারফু‘ হিসেবে বর্ণিত, "“আল্লাহ তা‘আলা বলেন, “যখন বান্দা আমার দিকে এক বিঘত অগ্রসর হয়, তখন আমি তার দিকে এক হাত অগ্রসর হই। যখন সে আমার দিকে এক হাত অগ্রসর হয় তখন আমি তার দিকে এক বাহু অগ্রসর হই। আর যখন সে আমার দিকে এক বাহু অগ্রসর হয় তখন আমি তার দিকে আরো দ্রুত অগ্রসর হই।”
(সহীহ - এটি মুসলিম বর্ণনা করেছেন।)
আমরাও তাই বলছি, আল্লাহর দিকে অগ্রসর হওয়ার জন্যই আল্লাহকে খোঁজা বন্ধ করতে হবে। কারণ আপনি মনে করছেন আল্লাহ এখানে নেই তাই খোঁজ করছেন। কিন্তু যখনি জেনে যাবেন আল্লাহ সর্বত্র বিরাজিত, তখন আপনি তাকে আপনার নিজের মাঝেই খোঁজ করবেন।
@@torikoterkotha আল্লাহ সর্বত্র বিরজিত কথাটাই ভুল। এই কথা মানলে এটাও মানতে হবে যে উনি জলাশয়ে আছেন আবার মলাশয়েও আছেন। নাউজুবিল্লাহ!
@@AccJnU03 ফাআইনামা তুওয়াল্লু ফাসাম্মা ওয়াজহুল্লাহ। তুমি যে দিকেই দৃষ্টি দেবে কেবল আল্লাহর চেহারাই দেখতে পাবে। সুরা বাকারা আয়াত ১১৫
@@torikoterkotha আল্লাহ্ কোথায় ??? এই উত্তরে আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষই বলবে আল্লাহ্ সর্বত্র বিরাজমান । আসলে কি তাই ? তহলে কি আল্লাহ্ টয়লেট, হিন্দুদের দেব-দেবীর মধ্যেও বিরাজমান ? (নাউযুবিল্লাহ) যারা বলে আল্লাহ্ সর্বত্র বিরাজমান তারা কুর’আন থেকে সূরা বাকারার ১১৫ আয়াত কে দলিল পেশ করে, সেখানে আল্লাহ্ বলেনঃ “আল্লাহ্ জন্যে পূর্ব ও পশ্চিম; অতএব তোমরা যে দিকেই মুখ ফিরাও সে দিকেই আল্লাহর মুখ; কেননা আল্লাহ্ (সর্বদিক) পরিবেষ্টনকারী পূর্ণ জ্ঞানবান ।”(সূরা বাকারা ১১৫) আসুন দেখি তাফসির দেখি এই আয়াতের তাফসির ইবনে কাসিরে, ‘আল্লাহ্ তা’আলা হতে কোন জায়গা শূন্য নেই’ এর ভাবার্থ যদি আল্লাহ্ তা’আলার ‘ইলম’ বা অবগতি হয় তবে তো অর্থ সঠিক হবে যে, ‘কোন স্থানই আল্লাহ্ পাকের ইলম হতে শূন্য নেই ।’ আর যদি এর ভাবার্থ হয় ‘আল্লাহ্ তা’আলার সত্তা’ তবে এটা সঠিক হবে না ।’ (তাফসির ইবনে কাসির প্রথম খন্ড ৩৭২-৩৭৩ পৃষ্ঠা)
সুতরাং আল্লাহ্ সর্বত্রবিরাজমান এই কথা সঠিক নয় । কারণ আল্লাহ্ কুর’আনের ৭ টির মত জায়গায় ঘোষণা করেছেন আল্লাহ্ আরশে আছেন । আয়াতগুলো পেশ করা হল মিলিয়ে নিন ।
(১) আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক হচ্ছেন সেই আল্লাহ যিনি আসমান ও যমীনকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন’ (আ‘রাফ ৭/৫৪)।
(২) ‘নিশ্চয়ই তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ, যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন’ (ইউনুস ১০/৩)।
(৩) ‘আল্লাহই ঊর্ধ্বদেশে আকাশমন্ডলী স্থাপন করেছেন স্তম্ভ ব্যতীত- তোমরা এটা দেখছ। অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হ’লেন’ (রা‘দ ১৩/২)।
(৪) ‘দয়াময় (আল্লাহ) আরশে সমাসীন’ (ত্ব-হা ২০/৫)।
(৫) ‘তিনি আকাশমন্ডলী, পৃথিবী এবং এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সমস্ত কিছু ছয় দিনে সৃষ্টি করেন; অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন। তিনিই রহমান, তাঁর সম্বন্ধে যে অবগত আছে তাকে জিজ্ঞেস করে দেখ’ (ফুরক্বান ২৫/৫৯)।
(৬) ‘আল্লাহ তিনি, যিনি আকাশমন্ডলী, পৃথিবী ও এতদুভয়ের অন্তর্বর্তী সবকিছু সৃষ্টি করেছেন ছয় দিনে। অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন’ (সাজদাহ ৩২/৪)।
(৭) ‘তিনিই ছয় দিনে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমাসীন হয়েছেন’ (হাদীদ ৫৭/৪)।
এ থেকে প্রমাণিত যে, আল্লাহ্ আরশে সমাসীন, সর্বত্র তাঁর সত্তা বিরাজমান নয় । বরং তাঁর ক্ষমতা সর্বত্র বিরাজমান । এ প্রসঙ্গে রাসূল (সাঃ) এর অনেক সহিহ সনদে হাদিস রয়েছে ।তার মধ্যে একটি হচ্ছে,
বিদায় হজ্জের ভাষণে আল্লাহর রাসূল (সাঃ) সাহাবীগণকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন, “তোমরা আমার সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে, তখন কি বলবে ? ঐ সময় উপস্থিত সাহাবিগণ বলেছিলেন, আমরা সাক্ষ্য দিব যে, আপনি আপনার দায়িত্ব পালন করেছেন । এ কথা শুনার পর আল্লাহর রাসূল (সাঃ) তাঁর হাতের আঙ্গুল আসমানের দিকে উত্তোলন করে বলেছিলেন, হে আল্লাহ্ ! তাদের কথার উপর সাক্ষি থাকি ।” (সহীহ মুসলিম হা/১২১৮ ‘হজ্জ’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-১৯)
নিজে - নিজেকেই দেখ ও চিনে নাও
শুভকামনা
Allah k khoza stop karle e Allah k paoa Jay!!!???
Stop running meditation HIM in U. Fa aynama taallo fachhamma oazhullah- tomra ze dike e mukh se dike e almighty Asim ananto sresta r existence dekhte pabe-Subha-nAllah kudratullah implementation.
it’s your question or opinion?
Allah ke khujte khujtei akdin Paoa jae.
জি খুঁজতে থাকুন।
গুরুজী ! আপনার এই নাম্বারে হোয়াটসঅ্যাপ পেলামনা।
যাইহোক আমি আপনাকে নিজের তাসাউফের মাস্টার মনে করেই বলছি। মুরাকাবা বা ধ্যান কি করে করবো ?
কয়েক দিন ধরে করছি কিন্তু মনোসংযোগ করতে পাচ্ছিনা।
তাছাড়া আমাকেও বাহিরের আগুন জালাচ্ছে। ফলে আমরা হৃদয় কিছু টা জলছে।
আপনার হেলপ দরকার।
নাম্বারের আগে +88 লাগাতে হবে
Lots of dazzals will appear immediately before kiamah to misguide believers.
Yes, like you people
জয় গুরু
জয় গুরু
❤❤❤❤
❤❤