আল কোরআনের মৌলিক নির্দেশনাগুলো পাশ কাটিয়ে আমাদের দেশের ওয়াজিগন গীবত (পরনিন্দা) ও বাহাস নিয়ে সারাদিন ব্যস্ত সময় পার করছেন। বিভিন্ন মিথ্যা ও বানোয়াট কিচ্ছা-কাহিনী, নবী (সঃ) নূর না মাটির তৈরী, তিঁনি কি গায়েব জানতেন নাকি জানতেন না, নামাজে "আমিন" আস্তে বলবো নাকি উচ্চস্বরে বলবো, নামাজে দু'হাত নাভীর উপর বাঁধবো নাকি বুকের উপর বাঁধবো, এক ওয়াজি কোন হাদিস বললে অন্য ওয়াজি সেই হাদিসকে মিথ্যা হাদিস বলছেন, নবী (সঃ) রওজায় মৃত আছেন নাকি জিন্দা আছেন শুধু এগুলো নিয়ে সারাদিন ব্যস্ত সময় পার করেন। অথচ এগুলো নিয়ে আল কোরআনে একটা আয়াতও নাই। যে কথাগুলো কোরআনে উল্লেখ নাই, সেগুলো নিয়ে এতো মাতামাতি কেনো?? কথায় ও বাচন ভঙ্গিতে কে কাকে ছোট করতে পারবেন, হেয় করতে পারবেন, কে নিজেকে শ্রেষ্ঠত্য প্রমান করতে পারবেন, নিজেকে জাহির করতে পারবেন এগুলো নিয়েই দিন অতিবাহিত করেন। মহান আল্লাহ পবিত্র কোরআনে বলেছেন, " যারা ঈমান এনেছে ও সৎকর্ম করেছে, তাদের জন্য রয়েছে চিরস্থায়ী জান্নাত"। কাজেই আল কোরআনের নির্দেশনা অনুযায়ী জীবন-যাপন করুন, মিথ্যা পরিহার করুন, সর্বদা সত্য কথা বলুন, গীবত পরিহার করুন, সূদ, ঘুষ ও দূর্নীতি বন্ধ করুন, এতিমকে সহায়তা করুন, দূঃস্থদের সহায়তা করুন, আত্মীয়-স্বজনদের সহায়তা করুন, পিতা-মাতার হক আদায় করুন, পিতা-মাতার রেখে যাওয়া সম্পত্তি ভাই-বোনদের মধ্যে সঠিকভাবে বন্টন করুন, অন্যের সম্পত্তি বা জিনিস আত্মসাৎ করা থেকে বিরত থাকুন। যারা আল কোরআনের এ নির্দেশনাগুলো মেনে চলবে, তাদের জন্য রয়েছে চিরস্থায়ী জান্নাত লাভের নিশ্চয়তা। সমাজের মানুষকে এগুলো বুঝান, এগুলো নিয়ে ওয়াজ করুন। সমাজে ফেতনা সৃষ্টি করবেন না। কারন ফেতনাবাজরাই শয়তানের দোসর। আমাদের দেশের ২০℅ আলেম/শায়েখ বা ওয়াজিগন হক্ব কথা বলেন, ইসলামের সঠিক তথ্যাদি নিয়ে আলোচনা করেন, বাদ বাকী ৮০℅ আলেম/শায়েখ বা ওয়াজিগনই ভন্ড ও ফেতনাবাজ, মানুষ তাদের ঘৃনার চোখে দেখে, তারা টাকা ইনকামের ধান্দায় ইসলামের প্রকৃত সত্য তথ্যসমূহ বিকৃতিতে নিয়োজিত আছেন, তাদেরই তর্জন-গর্জন বেশী, তারাই শয়তানের দোসর। তথাকথিত এই আলেম/শায়েখদের ফেতনাবাজী কিয়ামত সংঘটিত হওয়ার পূ্র্বক্ষন পর্যন্ত বজায় থাকবে, তাদের বাহাস, ফতোয়া ও দলাদলি বন্ধ হবে না !! কাজেই অর্থসহ বেশী বেশী কোরআন পড়ুন, তাহলেই বুঝতে পারবেন কে হক্ব আর কে বাতিলের পক্ষে কথা বলছেন। মহান আল্লাহ আমাদের সকলকে বুঝার তৌফিক দিন। আমিন।
মাশাল্লাহ 😊😊
MASHAA ALLAH SUBAHAN ALLAH ♥️♥️♥️
Marhaba
মারহাবা
মাশাল্লাহ
❤❤❤
hello Majar Pujari Huzoor
ditio taheri
জিকির বাদ দিয়ে শুধু ওয়াজ রেকর্ড করে প্রচার করলে ভালো হয়
কেন জিকির করলে কি হয়
সমস্যা কি
এত বেয়াদব কেন
🎉hi
সমস্যা কীসের
সিন্নি খোর
তুই জানচ
তরাত গার মুটার দল
হুজুর এর নাম্বার টা কী পাওয়া যাবে
এই ভন্ডের নাম্বার দিয়ে কি করবেন,, পরকাল ধ্বংস করতে চান?
@@medicinedetails2800 আরে ভাই একজন এর কোন কিছু না যেনে ভন্ড বলা টিক নায় ভাই
@@mdjahangirhussainhussain3839 উনার ওয়াজ সরাসরি শুনছি ৩ দিন আগে,, শুধু কিচ্ছা কাহিনি, সহীহ হাদিস এর নাম নেই, শুধু আজগুবি কথাবার্তা
@@medicinedetails2800 ভাই আমি ও শুনেছি অনেক দিন।আর আপনার কাছে হুজুরকে ভালো না লাগতে পারে।আর অনেক কাছে ভালো লাগতে পারে।
Baje
আল কোরআনের মৌলিক নির্দেশনাগুলো পাশ কাটিয়ে আমাদের দেশের ওয়াজিগন গীবত (পরনিন্দা) ও বাহাস নিয়ে সারাদিন ব্যস্ত সময় পার করছেন। বিভিন্ন মিথ্যা ও বানোয়াট কিচ্ছা-কাহিনী, নবী (সঃ) নূর না মাটির তৈরী, তিঁনি কি গায়েব জানতেন নাকি জানতেন না, নামাজে "আমিন" আস্তে বলবো নাকি উচ্চস্বরে বলবো, নামাজে দু'হাত নাভীর উপর বাঁধবো নাকি বুকের উপর বাঁধবো, এক ওয়াজি কোন হাদিস বললে অন্য ওয়াজি সেই হাদিসকে মিথ্যা হাদিস বলছেন, নবী (সঃ) রওজায় মৃত আছেন নাকি জিন্দা আছেন শুধু এগুলো নিয়ে সারাদিন ব্যস্ত সময় পার করেন। অথচ এগুলো নিয়ে আল কোরআনে একটা আয়াতও নাই। যে কথাগুলো কোরআনে উল্লেখ নাই, সেগুলো নিয়ে এতো মাতামাতি কেনো?? কথায় ও বাচন ভঙ্গিতে কে কাকে ছোট করতে পারবেন, হেয় করতে পারবেন, কে নিজেকে শ্রেষ্ঠত্য প্রমান করতে পারবেন, নিজেকে জাহির করতে পারবেন এগুলো নিয়েই দিন অতিবাহিত করেন। মহান আল্লাহ পবিত্র কোরআনে বলেছেন, " যারা ঈমান এনেছে ও সৎকর্ম করেছে, তাদের জন্য রয়েছে চিরস্থায়ী জান্নাত"। কাজেই আল কোরআনের নির্দেশনা অনুযায়ী জীবন-যাপন করুন, মিথ্যা পরিহার করুন, সর্বদা সত্য কথা বলুন, গীবত পরিহার করুন, সূদ, ঘুষ ও দূর্নীতি বন্ধ করুন, এতিমকে সহায়তা করুন, দূঃস্থদের সহায়তা করুন, আত্মীয়-স্বজনদের সহায়তা করুন, পিতা-মাতার হক আদায় করুন, পিতা-মাতার রেখে যাওয়া সম্পত্তি ভাই-বোনদের মধ্যে সঠিকভাবে বন্টন করুন, অন্যের সম্পত্তি বা জিনিস আত্মসাৎ করা থেকে বিরত থাকুন। যারা আল কোরআনের এ নির্দেশনাগুলো মেনে চলবে, তাদের জন্য রয়েছে চিরস্থায়ী জান্নাত লাভের নিশ্চয়তা। সমাজের মানুষকে এগুলো বুঝান, এগুলো নিয়ে ওয়াজ করুন। সমাজে ফেতনা সৃষ্টি করবেন না। কারন ফেতনাবাজরাই শয়তানের দোসর। আমাদের দেশের ২০℅ আলেম/শায়েখ বা ওয়াজিগন হক্ব কথা বলেন, ইসলামের সঠিক তথ্যাদি নিয়ে আলোচনা করেন, বাদ বাকী ৮০℅ আলেম/শায়েখ বা ওয়াজিগনই ভন্ড ও ফেতনাবাজ, মানুষ তাদের ঘৃনার চোখে দেখে, তারা টাকা ইনকামের ধান্দায় ইসলামের প্রকৃত সত্য তথ্যসমূহ বিকৃতিতে নিয়োজিত আছেন, তাদেরই তর্জন-গর্জন বেশী, তারাই শয়তানের দোসর। তথাকথিত এই আলেম/শায়েখদের ফেতনাবাজী কিয়ামত সংঘটিত হওয়ার পূ্র্বক্ষন পর্যন্ত বজায় থাকবে, তাদের বাহাস, ফতোয়া ও দলাদলি বন্ধ হবে না !! কাজেই অর্থসহ বেশী বেশী কোরআন পড়ুন, তাহলেই বুঝতে পারবেন কে হক্ব আর কে বাতিলের পক্ষে কথা বলছেন। মহান আল্লাহ আমাদের সকলকে বুঝার তৌফিক দিন। আমিন।
Marhaba
মাশাল্লাহ