সুমনদার এই স্পষ্ট ভাষায় স্মৃতিচারণ অত্যন্ত মনোগ্রাহী লাগলো।আমার কৈশোর ও যৌবনের সন্ধিক্ষণে ওই ট্রিলজি আমাকে এবং আমার মত অসংখ্য কে ওনার ভক্ত হয়ে যেতে বাধ্য করেছিল।ওনার প্রয়াণে আমি মর্মাহত।ওনার আত্মার শান্তি কামনা করি।।
যারা সমরেশ মজুমদারের কোনো লেখাই পড়েননি তারা " সাতকাহন " উপন্যাসটা অবশ্যই পড়বেন। মহিলারা তো অবশ্যই "সাতকাহন" উপন্যাসটা পড়বেন কারণ তখনকার যুগে যে দীপাবলির মত একটা চরিত্র তৈরি করা যায় সেটা ভাবলেই অবাক লাগে ।
ট্রিলজির মধ্যে কালবেলা অসাধারণ। কোন তুলনা হয় না। এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলতে হয় । সেই তুলনায় মৌষলকাল তেমন দাগ কাটে না । সমরেশ মজুমদার কে চিনতে অসুবিধা হয় এই উপন্যাসটিতে । যাইহোক তার আত্মার শান্তি কামনা করি।
আমি সমরেশ মজুমদারের কালপুরুষ, কালবেলা, দৌড়, গর্ভধারিণী, সাতকাহন এইসব উল্লেখযোগ্য সব কটা উপন্যাসই পড়েছি। এমন কি ওঁর নন্দীগ্রাম নিয়ে কোনো একটা পুজোবার্ষিকী তে বেরোনো উপন্যাস টাও পড়েছি। আপনি ঠিকই বলেছেন যে পড়ের দিকে ওঁর লেখার সেই গদ্য সেই ভাবে ফুটে ওঠেনি। আমি ওনাকে লেখক হিসাবেও সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, সমরেশ বসু, সন্দীপন চট্টোপাধ্যায় বা শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের সাথে এক শ্রেণীতে রাখতে পারবো না। কিন্তূ দুঃখ বাংলা সাহিত্যে একমাত্র শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় ছাড়া আর বলার মতোন কেউ রইলো না। দেশ, আনন্দমেলা, পত্রিকা এগুলো পড়া অনেক দিনই ছেড়ে দিয়েছি। হর্ষ দত্ত দেশের সম্পাদক হওয়ার পর দেশের বারোটা বাজিয়ে ছেড়েছিলেন। এতো নিম্ন রুচির সাহিত্য পড়া যায় না।
সুমনদার এই স্পষ্ট ভাষায় স্মৃতিচারণ অত্যন্ত মনোগ্রাহী লাগলো।আমার কৈশোর ও যৌবনের সন্ধিক্ষণে ওই ট্রিলজি আমাকে এবং আমার মত অসংখ্য কে ওনার ভক্ত হয়ে যেতে বাধ্য করেছিল।ওনার প্রয়াণে আমি মর্মাহত।ওনার আত্মার শান্তি কামনা করি।।
প্রয়াত সাহিত্যিকের প্রতি আমার শ্রদ্ধা জানাই। বাংলা স্ফিয়ারএর সুবাদে অনেক তথ্য জানতে পারলাম। এর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই।
One from gem from Mr. Chattopadhyay.. brilliant one, as always ! Bhalo thakben
বাংলা সাহিত্যের একটা নতুন ধারার সৃষ্টি করে দিয়ে গেলেন তিনি। আমার সৌভাগ্য হয়েছিল তাঁকে কিছুটা কাছ থেকে দেখার। তাঁর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাই।
খুবই বস্তুনিষ্ঠ ও নীর্মহ একইসাথে ব্যাক্তিগত স্মৃতি চারনা এপিসোড টি সংগ্রহে রাখার মতো
যারা সমরেশ মজুমদারের কোনো লেখাই পড়েননি তারা " সাতকাহন " উপন্যাসটা অবশ্যই পড়বেন। মহিলারা তো অবশ্যই "সাতকাহন" উপন্যাসটা পড়বেন কারণ তখনকার যুগে যে দীপাবলির মত একটা চরিত্র তৈরি করা যায় সেটা ভাবলেই অবাক লাগে ।
ট্রিলজির মধ্যে কালবেলা অসাধারণ। কোন তুলনা হয় না। এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলতে হয় । সেই তুলনায় মৌষলকাল তেমন দাগ কাটে না । সমরেশ মজুমদার কে চিনতে অসুবিধা হয় এই উপন্যাসটিতে ।
যাইহোক তার আত্মার শান্তি কামনা করি।
ধন্যবাদ সুমনদা! বড় ভালো লাগলো।
সুমনের সামনে অধীর চৌধুরী | Face to Face with Adhir Chowdhury 👉th-cam.com/video/kGYxzm6sLsY/w-d-xo.html
উপভোগ্য প্রতিবেদন।
শেয়ার করলাম 🙏🏼
Ekdin sudhu Sunil Ganguly ke nie alochona hok.
Protibedon ti khub bhalo laglo, Bangla sahittyer maharathi der nea koekti porbo korle , sahitto anuragira samriddho hoben. Thanks
একেবারে ঠিক বলেছেন। ঠিক যেন নেক্সট ডোর নেবার। পাশের বাড়িতেই যেন থাকেন। কথাবার্তার মধ্যেও কোনো এলিটিজম ছিলোনা।
আমি সমরেশ মজুমদারের কালপুরুষ, কালবেলা, দৌড়, গর্ভধারিণী, সাতকাহন এইসব উল্লেখযোগ্য সব কটা উপন্যাসই পড়েছি। এমন কি ওঁর নন্দীগ্রাম নিয়ে কোনো একটা পুজোবার্ষিকী তে বেরোনো উপন্যাস টাও পড়েছি। আপনি ঠিকই বলেছেন যে পড়ের দিকে ওঁর লেখার সেই গদ্য সেই ভাবে ফুটে ওঠেনি। আমি ওনাকে লেখক হিসাবেও সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, সমরেশ বসু, সন্দীপন চট্টোপাধ্যায় বা শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের সাথে এক শ্রেণীতে রাখতে পারবো না।
কিন্তূ দুঃখ বাংলা সাহিত্যে একমাত্র শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় ছাড়া আর বলার মতোন কেউ রইলো না। দেশ, আনন্দমেলা, পত্রিকা এগুলো পড়া অনেক দিনই ছেড়ে দিয়েছি। হর্ষ দত্ত দেশের সম্পাদক হওয়ার পর দেশের বারোটা বাজিয়ে ছেড়েছিলেন। এতো নিম্ন রুচির সাহিত্য পড়া যায় না।
Apni ja paren tai ba kojon paren.valo thakun.
উত্তরাধিকার,কালবেলা,কালপুরূষ-ট্রিলজির চতুর্থপর্ব হল 'মৌষলকাল'। চতুর্থপর্বটি প্রথম তিনটির তুলনায় নিতান্তই জোলো। লেখাটি পড়লেই বোঝা যাবে একেবারেই ফরমায়েসি।
চতুর্থ বইটি...."মৌষলকাল"।
Ar aktu hole bhalo hoto
মিটিল না সাধ। আর একদিন হবে না ?