একদম ঠিক। শিক্ষায় অর্থের বিষয়টি স্পষ্ট ও প্রকাশ্য। বিয়েতেও অর্থের সংযোগ রয়েছে। তাও স্পষ্ট এবং প্রকাশ্য। অপ্রকাশ্য ও বেহিসেবি মোটেও নয়। নির্ধারিত ও অনুমোদিত। কিন্তু মৌলোভীদের বেলায় কি বিষয়টা এরকম? যদি একইরকম ভাবেন তাহলে আরো লিখুন, না হলে আরেকটু ভাবনায় বসেন।
আলেমদের যখন প্রশ্ন করে তোমার এই অন্যায় কর? সেই অন্যায় কর? আলেমদের উত্তর হয়! আমরা এই,সেই করিনা আমরা ভালো। কিন্তু আলেমদের উচিৎ তাদের কুকর্ম তুলে ধরা। তাদের প্রশ্ন উত্তর দেয়ার আগে!
এখন ওয়াজ করে টাকা নেওয়া হালাল হয়ে গেল। কয়দিন আগে ইংরেজি শিক্ষা হারাম ছিল। টিভি দেখা হারাম ছিল। লুকিয়ে বিবাহ করা হারাম ছিল। কিন্তু নিজেদের অপকর্মের পর লুকিয়ে জেনা করাকেও মোল্লারা মানবিক বলে হালাল বানিয়েছে৷ হা হা!
ওয়াজ কারীরা ধর্মব্যবসায়ী তারা দ্বীনের জন্য ওয়াজ করেন তারা টাকার বিনিময়ে ওয়াজ করে থাকে তারা ধর্মব্যবসায়ী নয়তো কি একশ্রেণীর আলেমদেরকে আল্লাহতালার জাহান্নামী করে বিয়ে যারা ধর্মের কথা বলে সাধারন লোকদের থেকে টাকা ইনকাম করে থাকে
আলেম এক হও মানে??🤣🤣 সব মুসলিম বাচাও মানে?? ঈমানদারদের বাঁচাও মানে? এদের নিজেদেরই তো ইমান নাই। এরা কোরআন কে অসমাপ্ত অপর্যাপ্ত বলছে বিবেক থাকলে বিছার করে দেখুন। আর এরা আসলে ধাপ্পাবাজি ছারা কিছুই জানেন না।
ইনশাআল্লাহ। আলেম,ওলামারা তাদের টাকার হিসাব ঠিকই দিতে পারবে।কিন্তু যারা এই লিস্ট করেছেন এবং যারা এই লিস্ট দেওয়ায় খুশি হয়েছেন, তারা তাদের টাকার/সম্পদের হিসাব দেওয়ার সৎ সাহস রাখেন কি?
তাহলে তো আল্লা মিয়ার ভবিষ্যতবানী ভুল প্রমানিত হয়ে যাবে। ইসলামে এমনিতেই অনেক অনেক দল, আরো বাড়বে, এবং বাড়াতে হবে। মুসলিমের রক্ত মুসলিম না খাওয়া পর্যন্ত কেয়ামত (ইসলামের ভাষায়) বা শুভদিন আসবে না।
আলেমদের যখন প্রশ্ন করে তোমার এই অন্যায় কর? সেই অন্যায় কর? আলেমদের উত্তর হয়! আমরা এই,সেই করিনা আমরা ভালো। কিন্তু আলেমদের উচিৎ তাদের কুকর্ম তুলে ধরা। তাদের প্রশ্ন উত্তর দেয়ার আগে! th-cam.com/video/m-wU7OBi4rw/w-d-xo.html th-cam.com/video/lDtB-qXqzOs/w-d-xo.html
@@abuyasmin7840 এটা কি বলছে আবাল🤣🤣🤣 ভুল মানুষেই করে , আর তুমি যখন বলবে আমি মিথ্যা বাদি , তখন তুমি অন্যকে সত্যের উপদেশ কি করে দিবে? তার পরেও আলেমরা সব সময় বলে আমরাও ভুল করে থাকি।
@ZENVO BD কত সংখ্যক মুসলমান রয়েছে পৃথিবীতে? কত সংখ্যক মুসলমান সঠিক? কত সংখ্যক মুসলমান জান্নাতে যাবে? এগুলো যুক্তিহীন কথাবার্তা। ভবিষ্যৎ সম্পর্কে একমাত্র আল্লাহ্ জানেন। আর ইসলাম কখনো বিভিন্ন দলে বিভক্ত হওয়া এটা পছন্দ করেনা। মানুষ তার নিজের অজ্ঞতার জন্য এবং কুরআন হাদিস সম্পর্কে অজ্ঞতার জন্য এসব দলে বিভক্ত হয়েছে। আর এর মধ্যে কে সঠিক কে বেঠিক সেটা একমাত্র আল্লাহ্ জানেন। যদি কুরআন হাদীসের এর সাথে মিল রেখে মানুষ নিজের জীবন পরিচালিত করে। তাহলে নিশ্চিতরূপে তারাই সফলকাম।
নামধারী হানাফীদের অন্ধ মুকাল্লিদরা তো আমাদের রাসূল (সাঃ) এর আক্বীদার বিরোধীতা করে বিদাত বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ। আর তাঁরা হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার অধিকারী ও প্রচারকারী । আর তাঁরাই জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) হাদীসে এটাও এসেছে যে বর্তমানে যেভাবে হেফাজতে দেওবন্দের সরছিনা, ফুরফুরা চরমনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা নামাজে জোরে আমীনের বিরোধী, এভাবে ইহুদি-খ্রিস্টানরাও সবচেয়ে বেশী বিরোধী ছিল নামাজে জোরে আমীন বলার বিরুদ্ধে। নাঊজুবিল্লাহ। হাদীস নিয়ে প্রতিনিয়ত হাসি ঠাট্টা তামাশা করায় নামধারী হানাফীদের অন্ধ মুকাল্লিদরাই সেরা। নাঊজুবিল্লাহ। নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্ কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা এই জঘন্য অপবাদ কারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাবে না! এর কারণ ঐ রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। তাদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারন হচ্ছে এই সকল পীরেরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। বাস্তব উদাহরণঃ হেফাজতে কওমী,ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের ইল্লাল্লাহ যিকিরের অর্থ হচ্ছে আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে আহ্বান জানানো বা ডাকাকে বুজায়...যা সুস্পষ্ট শির্ক এবং এটি দাজ্জালীয় জঘন্য আক্বীদার জিকির। কারণ পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের এমপি, মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাদের খোদায়ী ক্ষমতার মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী।৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ। সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ। যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আঃ) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন? যারা বিপদে সাহায্যের উদ্দেশ্যে অথবা উন্নতির জন্য ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ) অলী-আউলিয়াকে ও জীন-শয়তানকে ডাকে তাঁরাও শির্ককারী। কারণ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬] আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজে শির্কেভরা দেশাত্মবোধক গান গেয়ে মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে।নাঊজুবিল্লাহ।
আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সত্য আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী,ছারসিনা, ফুরফুরা, চরমনাই পীরেরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়।(নাঊজুবিল্লাহ) অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা (এবং মিজানুর রহমান আজহারী, কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ, আবরারুল হক আসিফরা, আবু ত্বহারা) এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা, ফুরফুরা,চরমনাই,এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ সাঈদী সহ তাঁরা সকলেই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। উদাহরণঃ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! দাজ্জালের অনুসারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদাঃ জীনশয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ উদাহরনঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের 'আমি খোদা আমাকে সিজদা কর' -এই দাজ্জালীয় আক্বীদায় যিকির। নাঊজুবিল্লাহ্। পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী পীর সাহেবরা দাজ্জালকে তাদের খোদায়ী ক্ষমতার 'আমি খোদা'র জিকিরের মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজের জলসায় শির্কেভরা দেশাত্মবোধক গান গেয়ে তাদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ। তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ। মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আলাইহিসসালাম) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন? যারা বিপদে সাহায্যের উদ্দেশ্যে অথবা উন্নতির জন্য ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ) অলী-আউলিয়াকে ডাকে ও জীন-শয়তানকে আহ্বান করে তাঁরাও শির্ককারী। কারণ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
قَالَ رَجُلٰنِ مِنَ الَّذِیۡنَ یَخَافُوۡنَ اَنۡعَمَ اللّٰہُ عَلَیۡہِمَا ادۡخُلُوۡا عَلَیۡہِمُ الۡبَابَ ۚ فَاِذَا دَخَلۡتُمُوۡہُ فَاِنَّکُمۡ غٰلِبُوۡنَ ۬ۚ وَ عَلَی اللّٰہِ فَتَوَکَّلُوۡۤا اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ ﴿۲۳﴾ কা-লা রাজুলা-নি মিনাল্লাযীনা ইয়াখা-ফূনা আন‘আমাল্লা-হু ‘আলাইহিমাদ খুলূ‘আলাইহিমুল বা-বা ফাইযা-দাখালতুমূহু ফাইন্নাকুম গা-লিবূন ওয়া ‘আলাল্লা-হি ফাতাওয়াক্কালূইন কুনতুম মু’মিনীন। যারা ভয় করে, তাদের মধ্য থেকে এমন দু’ব্যক্তি বলল, ‘যাদের উপর আল্লাহ নিআমত দিয়েছেন, ‘তোমরা তাদের নিকট দরজা দিয়ে প্রবেশ কর। যখন সেখানে প্রবেশ করবে, তখন নিশ্চয় জয়ী হবে। আর আল্লাহর উপরই তাওয়াক্কুল কর, যদি তোমরা মুমিন হও’। Two men of those who feared (Allah and) on whom Allah had bestowed His Grace [they were Yusha' (Joshua) and Kalab (Caleb)] said: Assault them through the gate, for when you are in, victory will be yours, and put your trust in Allah if you are believers indeed.
এখন ওয়াজ করে টাকা নেওয়া হালাল হয়ে গেল। কয়দিন আগে ইংরেজি শিক্ষা হারাম ছিল। টিভি দেখা হারাম ছিল। লুকিয়ে বিবাহ করা হারাম ছিল। কিন্তু নিজেদের অপকর্মের পর লুকিয়ে জেনা করাকেও মোল্লারা মানবিক বলে হালাল বানিয়েছে৷ হা হা!
@@kamruzzamanjibon8641 তুই কি কোন টাকা দিয়েছিলি? তোর কেন গায় লাগে? মৃত্যুর ভয় দেখালে মানুষ টাকা দিয়ে দেয়! ভাই আমার হাসি পাচ্ছে তোর কথা শুনে। তোরা তো নাস্তিক এগুলো বিশ্বাস করস না, মৃত্যু পরবর্তী জীবন কে।
এখন ওয়াজ করে টাকা নেওয়া হালাল হয়ে গেল। কয়দিন আগে ইংরেজি শিক্ষা হারাম ছিল। টিভি দেখা হারাম ছিল। লুকিয়ে বিবাহ করা হারাম ছিল। কিন্তু নিজেদের অপকর্মের পর লুকিয়ে জেনা করাকেও মোল্লারা মানবিক বলে হালাল বানিয়েছে৷ হা হা!
potrikay dekhlam sudu covid 19 er tikaye 23000kutir o besi takar hisaber gormil!! r onno...!! r ekhon alemder nia ajaira...! alemder khusi hoy je ja hadia dibe ta jaej. so alemder nia barabari korle sonslistoder vabmurti nosto hobe. ami onurodh korbo eisob bad dia vojjoponner dam lagamhin vabe barse, ta nia kisu koren jonogoner upokar hobe.
নবীর এই সত্য আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী,ছারসিনা, ফুরফুরা, চরমনাই পীরেরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়।(নাঊজুবিল্লাহ) কারণ আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম) কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা (এবং মিজানুর রহমান আজহারী, কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ, আবরারুল হক আসিফরা, আবু ত্বহারা) এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা, ফুরফুরা,চরমনাই,এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ সাঈদী সহ তাঁরা সকলেই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। উদাহরণঃ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! দাজ্জালের অনুসারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদাঃ জীনশয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ উদাহরনঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের 'আমি খোদা আমাকে সিজদা কর' -এই দাজ্জালীয় আক্বীদায় যিকির। নাঊজুবিল্লাহ্। পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী পীর সাহেবরা দাজ্জালকে তাদের খোদায়ী ক্ষমতার 'আমি খোদা'র জিকিরের মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজের জলসায় শির্কেভরা দেশাত্মবোধক গান গেয়ে তাদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ। সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ। তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ। মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আলাইহিসসালাম) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন? যারা বিপদে সাহায্যের উদ্দেশ্যে অথবা উন্নতির জন্য ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ) অলী-আউলিয়াকে ডাকে ও জীন-শয়তানকে আহ্বান করে তাঁরাও শির্ককারী। কারণ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ। দাজ্জালপুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদাঃ জীনশয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷উদাঃমারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা আমাকে সিজদা কর" জিকির। মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা,আমাকে সিজদা কর"-এই দাজ্জালীয় আক্বীদার প্রচারকারীঃ বেরলভী,দেওবন্দ পীর-সুফী,শিয়া,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদাঃ জীনশয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ উদাহরনঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের 'আমি খোদা আমাকে সিজদা কর' -এই দাজ্জালীয় আক্বীদায় যিকির। নাঊজুবিল্লাহ্। পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী পীর সাহেবরা ও তাদের মুরিদ এমপি মন্ত্রীদরাসহ শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী জনগনেরা দাজ্জালকে তাদের মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো। তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী? যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? এর কারণ হলো এসকল ভন্ড ও বিদাতিরা নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিয়ে খ্রিস্টান,ইহুদি, বৌদ্ধ,হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে দেশটাকে শির্কে ভরপুর করে ফেলেছে। হেফাজতে দেওবন্দের কওমী, সরছিনা, ফুরফুরা,চরমনাই,এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক! তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ নাঊজুবিল্লাহ্ । ঐ বিদাতিরা নবীর এই হাদীসের সুস্পষ্ট অস্বীকারকারী। কারন আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা (এবং মিজানুররহমান আজহারী, কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ, আবরারুল হক আসিফরা, আবু ত্বহারা) এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা, ফুরফুরা,চরমনাই,এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ সাঈদী সহ তাঁরা সকলেই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্। অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
হাদিস দেখুন-সালাতে জোরে আমীন এর সবচাইতে বেশি বিরোধি ছিল ইহুদী খ্রিস্টানরা! আর এখন বিদাতিরা ঐ ইহুদী-খ্রিস্টানদের মতো সালাতে জোরে আমীন এর সবচাইতে বেশী বিরোধিতা করছে। নাঊজুবিল্লাহ্। হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরীতে আদায় করা মুনাফিকের লক্ষন: বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত দেরীতে আদায় করে। নাঊজুবিল্লাহ। পীর/ইমাম/মাজার পূজারীরা আমাদের নবী (সঃ)-র ত্বরিকার বিরোধীতা করে তাঁদের বুজুর্গের মনগড়া যুক্তি দিয়ে নারী-পুরুষের সালাতের ভিন্নতা তৈরি করেছে। নাঊযুবিল্লাহ। নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্ বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্। তাঁদের এই জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে তাঁরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। ঐ হেফাজতে কওমী,ছরসিনা, ফুরফুরা, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী,চরমনাই ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের শির্কি ইল্লাল্লাহ যিকিরের অর্থ হচ্ছে আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে আহ্বান করাকে বুঝায! নাঊজুবিল্লাহ। অথচ হেফাজতে দেওবন্দ ফুরফু্রা তাবলীগের পীর-বুজূর্গ অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে আল্লাহ্ কোথায় এই প্রশ্নের উত্তরে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে গণ্য করেছেন।(মুসলিমঃ১০৮৬) যারা বলে যে,"তাদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান", তাদের পিছে সালাত হবে না। কারণ তারা স্পষ্ট কুরআন-হাদীস বিরোধী আক্বীদা তথা মুশরিকদের হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে। আর তাই তো তাঁরা জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্। আবার বিদাতি দেওবন্দি, বেরেলবি তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গরা ও শিয়ারা অসীলা করে দোয়া করে। তাদের কাছে প্রশ্ন: মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আলাইহিস্ সালাম) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন?
আল্লহরে আপনি কী মনে করেন যে, আপনি চাইলেই আল্লাহ গজব দিবে? এতটা চরম মানসিকতা আপনাকে সশস্ত্র করে তুলতে পারে। তাতে নিজের ক্ষতি ব্যতিত কারো কোন মঙ্গল হবে না, ভাই।
সময়ের কসম,নিশ্চয় মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ,কিন্তু তারা নয় যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দেয় এবং পরস্পরকে ধৈর্য ধারনের উপদেশ দেয়। সুরা আসর ১-৩
এখন ওয়াজ করে টাকা নেওয়া হালাল হয়ে গেল। কয়দিন আগে ইংরেজি শিক্ষা হারাম ছিল। টিভি দেখা হারাম ছিল। লুকিয়ে বিবাহ করা হারাম ছিল। কিন্তু নিজেদের অপকর্মের পর লুকিয়ে জেনা করাকেও মোল্লারা মানবিক বলে হালাল বানিয়েছে৷ হা হা!
তৌরাত ইঞ্জিল নকল করে যেই কোরান হাদিস সেই শিক্ষা আবার কিসের শিক্ষা ! কাজ কাম বাদ দিয়ে হালুয়া রুটি খাওয়ার জন্য ধর্ম দিয়ে মগজ ধোলাই ছাড়া মোল্লাদের আর কি প্রোডাক্ট আছে !
Kiser sathe ki milan bujhi na...sikkhok gayan day jate apni duniyate sofol hote paren tai take duniyatei taka ta deya hoy...kintu alemra amader akhirater giyen dei jar taka take akhiratei deya uchit duniyate na...duniyate take taka dile tar oi giyan daner kono manei thake na...
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা।আর তাইতো স্কুল-কলেজ,ভার্সিটিতে তাদের অর্থাৎ ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয় সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। নাঊজুবিল্লাহ। বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন অধিকাংশ জনগণ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী। কারন তাঁরা আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুনকে ভালোবাসে না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা। নাঊজুবিল্লাহ। বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ। যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না? বাংলাদেশের এমপি,মন্ত্রী, নেতাদের সকল পীরেরা,বাঊলরা, হিন্দুরাও ইরানিসুফি মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার "আমি খোদা, সেজদা কর" এই দাজ্জালীয় মারেফাতকে সাপোর্ট করে!নাঊজুবিল্লাহ। এবং পীর সুফি,বাঊলরা দাজ্জালকেই তাঁদের মনসুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী খোদায়ী ক্ষমতার 'আমি খোদার' মারেফতি জিকিরের সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে নিশ্চিত। নাঊজুবিল্লাহ্।
১১৬ আলেমের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তাতে আমি অনেক খুশি কারন আলেমরা ঐক্যবদ্ধ হওয়ার এ একটা মোক্ষম সুযোগ এ ১১৬ জন আলেমই পারবে বাকি আলেমদের ঐক্যবদ্ধ করে নিজেদের অধিকার আদায়ে সোচ্চার হোতে
একটা খতিয়ে দেখলে হবে না, সমগ্র বাংলাদেশ খতিয়ে দেখবেন। তা হলে বুঝতে পারবেন।ওনাদের সংসার কি ভাবে চলে। আল্লাহ ছাড়া কেউ ওনাদের কষ্ট বুঝে না, তারপরে খুসি পরকালের শান্তি জন্য।
জাহান্নাম উদ্ধোধন হবে তিন শ্রেনির মানুষ দিয়ে, শহীদ, আলেম এবং ধনী। উক্ত রাবী রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি শুনেছি, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন যে, ‘‘কিয়ামতের দিন অন্যান্য লোকদের পূর্বে যে ব্যক্তির প্রথম বিচার হবে সে হচ্ছে একজন শহীদ। তাকে আল্লাহর নিকটে হাজির করা হবে। আল্লাহ তাকে তাঁর দেওয়া নেয়ামতের কথা স্মরণ করিয়ে দেবেন। সুতরাং সে তা স্মরণ করবে। অতঃপর আল্লাহ বলবেন, ‘ঐ নেয়ামতের বিনিময়ে তুমি কি আমল করে এসেছ?’ সে বলবে ‘আমি তোমার সন্তুষ্টি লাভের জন্য জিহাদ করেছি এবং অবশেষে শহীদ হয়ে গেছি।’ আল্লাহ বলবেন, ‘তুমি মিথ্যা বলছ। বরং তুমি এই উদ্দেশ্যে জিহাদ করেছ, যাতে লোকেরা তোমাকে বলে, অমুক একজন বীর পুরুষ। সুতরাং তা-ই বলা হয়েছে।’ অতঃপর [ফিরিশ্তাদেরকে] আদেশ করা হবে এবং তাকে উবুড় করে টেনে নিয়ে গিয়ে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে। দ্বিতীয় হচ্ছে এমন ব্যক্তি, যে ইলম শিক্ষা করেছে, অপরকে শিক্ষা দিয়েছে এবং কুরআন পাঠ করেছে। তাকে আল্লাহর নিকটে উপস্থিত করা হবে। আল্লাহ তাকে [পৃথিবীতে প্রদত্ত] তাঁর সকল নেয়ামতের কথা স্মরণ করিয়ে দেবেন। সেও সব কিছু স্মরণ করবে। অতঃপর আল্লাহ বলবেন, ‘এই সকল নেয়ামতের বিনিময়ে তুমি কি আমল করে এসেছ?’ সে বলবে, ‘আমি ইলম শিখেছি, অপরকে শিখিয়েছি এবং তোমার সন্তুষ্টি-লাভের জন্য কুরআন পাঠ করেছি।’ আল্লাহ বলবেন, ‘মিথ্যা বলছ তুমি। বরং তুমি এই উদ্দেশ্যে ইলম শিখেছ, যাতে লোকেরা তোমাকে আলেম বলে এবং এই উদ্দেশ্যে কুরআন পড়েছ, যাতে লোকেরা তোমাকে ক্বারী বলে। আর [দুনিয়াতে] তা বলা হয়েছে।’ অতঃপর [ফিরিশ্তাদেরকে] নির্দেশ দেওয়া হবে এবং তাকে উবুড় করে টেনে নিয়ে গিয়ে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে। তৃতীয় হচ্ছে সেই ব্যক্তি, যার রুযীকে আল্লাহ প্রশস্ত করেছিলেন এবং সকল প্রকার ধন-দৌলত যাকে প্রদান করেছিলেন। তাকে আল্লাহর নিকটে হাজির করা হবে। আল্লাহ তাকে তাঁর দেওয়া সমস্ত নেয়ামতের কথা স্মরণ করিয়ে দেবেন। সেও সব কিছু স্মরণ করবে। অতঃপর আল্লাহ প্রশ্ন করবেন, ‘তুমি ঐ সকল নেয়ামতের বিনিময়ে কি আমল করে এসেছ?’ সে বলবে, ‘যে সকল রাস্তায় দান করলে তুমি খুশী হও সে সকল রাস্তার মধ্যে কোনটিতেও তোমার সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে খরচ করতে ছাড়িনি।’ তখন আল্লাহ বলবেন, ‘মিথ্যা বলছ তুমি। বরং তুমি এ জন্যই দান করেছিলে; যাতে লোকে তোমাকে দানবীর বলে। আর তা বলা হয়েছে।’ অতঃপর [ফিরিশ্তাবর্গকে] হুকুম করা হবে এবং তাকে উবুড় করে টেনে নিয়ে গিয়ে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে। [মুসলিম ১৯০৫ নং] [1] [1] মুসলিম ১৯০৫, তিরমিযী ২৩৮২, নাসায়ী ৩১৩৭, আহমাদ ৮০৮৭ হাদিসের মানঃ সহিহ ।।
@@kamfurniture7740 Hujur der shongshar ki shorkar chalai?? Tara tader poribar tk chara cholbe kivabe???!!! Tara to tader puro jibon manusher hedayat ar jonno kaaj kore.. Tahole kono tk income chara tader jibon cholbe kivabe?? Eta to common sense.. Tara to pistol thekiye manusher kaach theke tk nei na.. manush ja dei khushi hoye dei.. Ek ek shomoy ek ek jaigai oaaj kore.. always travel korte thake.. journey te shubidhar jonno keu keu helicopter dei.. keu gari dei.. na hoy gari vhara dei.. Ete to r koti koti tk income hoy na..! Tara to karo tk churi dakati kortese na..!!
বিয়ে সামাজিক বিষয় এবং অর্থ সম্পর্কিত! আসমান-জমিনকে সাক্ষী রেখেও আল্লাহর রহমতে মানব-মানবীর বিয়ে সিদ্ধ হয়। মৌলোভীর অংশগ্রহণ সামাজিক প্রথার অংশ, তাই নয় কি?
ওয়াজ মাহফিল কিংবা ইসলামের খিদমতে যদি কেউ আলেম উলামাদের খুশি হয়ে হাদিয়া দেন তা অবশ্যই জায়েজ আছে, এতে কোনো প্রকার দূর্নীতি সাব্ব্যস্ত নয়, জাজাকাল্লাহ খইরান।
হাজার হাজার কোটি টাকা।বিদেশ এ পাচার করতাসে তারাই এইগুলা করতাসে আলেম ওলামাদের উপর একটা বড় দরনের ভিবার্ন্ত সিষ্টি করতাছে । আল্লাহ্ হাফেজ মাওলানা দের রক্ষা করবে ইনশাআল্লাহ।
শিক্ষা প্রচারে শিক্ষক যেমন শিক্ষা ব্যাবসায়ী নয় তেমনি ধর্ম প্রচারে আলেম সমাজও ধর্ম ব্যাবসায়ী নয়!
একদম ঠিক।
শিক্ষায় অর্থের বিষয়টি স্পষ্ট ও প্রকাশ্য। বিয়েতেও অর্থের সংযোগ রয়েছে। তাও স্পষ্ট এবং প্রকাশ্য। অপ্রকাশ্য ও বেহিসেবি মোটেও নয়। নির্ধারিত ও অনুমোদিত।
কিন্তু মৌলোভীদের বেলায় কি বিষয়টা এরকম? যদি একইরকম ভাবেন তাহলে আরো লিখুন, না হলে আরেকটু ভাবনায় বসেন।
Darun bolesen vai
@@m.m.rahman1501 সহমত
ইসলাম প্রচার করে টাকা নেয়া হারাম।
সূরা বাকারা: ১৭৪ সূরা জুমা:১০নং আয়াতটি পড়ুন। বুঝতে পারবেন আশা করি।
দুই চোখে দেখলে এটাই বাস্তব। এক চোখে দেখলে এটাই অবাস্তব।
কি লিখব ভাষা খুজে পাচ্ছি না।
নিশ্চই আল্লাহ উত্তম ফয়সালাকারী।
আল্লাহর অসীম ক্ষমতা। একটা বালও ছিঁড়তে পারে না।
চুপ থাকেন। খেলা দেখে যান।
আলেমদের যখন প্রশ্ন করে তোমার এই অন্যায় কর? সেই অন্যায় কর?
আলেমদের উত্তর হয়! আমরা এই,সেই করিনা আমরা ভালো।
কিন্তু আলেমদের উচিৎ তাদের কুকর্ম তুলে ধরা। তাদের প্রশ্ন উত্তর দেয়ার আগে!
@@abuyasmin7840 👈Spammer 🤷
ভাই, চোর যখন মালিকের কাছ থেকে হিসাব চায়
আল্লাহ আপনি বাংলাদেশের আলেমদেরকে ও মুসলমানদের কে হেফাজত করুন
Ameen
Ii9
এখন ওয়াজ করে টাকা নেওয়া হালাল হয়ে গেল। কয়দিন আগে ইংরেজি শিক্ষা হারাম ছিল। টিভি দেখা হারাম ছিল। লুকিয়ে বিবাহ করা হারাম ছিল। কিন্তু নিজেদের অপকর্মের পর লুকিয়ে জেনা করাকেও মোল্লারা মানবিক বলে হালাল বানিয়েছে৷ হা হা!
আল্লাহ তায়ালা যেন কবুল করেন আমিন
আললা তুমি মানিক কে ধর
জাযাকাল্লাহ্ জাতীয় উলামা মাশায়েখ আইমমা পরিষদ কে
প্রিয় সাংবাদিক ভাইয়ের কাছে অনুরোধ থাকবে, এ ব্যাপারে ধর্ম মন্ত্রীর বক্তব্য তুলে ধরার জন্য...!
সন্ত্রাসের বাড়ি কোথায়
th-cam.com/video/LKJ54rCT08U/w-d-xo.html
আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন সকল হক্কানী আলেমদের হেফাজত করো।
Amin
Hassokor
Amin
Amin
Amin
এটা আমি মনে করি বাংলাদেশের একটা রাজনৈতিক কৌশল তবে এখনই সময় সমস্ত আলেম-ওলামারা এক হও মুসলিম দেরকে বাঁচাও ঈমানদারদেরকে বাঁচাও তোমাদের দেশ কে বাঁচাও
ওয়াজ কারীরা ধর্মব্যবসায়ী তারা দ্বীনের জন্য ওয়াজ করেন তারা টাকার বিনিময়ে ওয়াজ করে থাকে তারা ধর্মব্যবসায়ী নয়তো কি একশ্রেণীর আলেমদেরকে আল্লাহতালার জাহান্নামী করে বিয়ে যারা ধর্মের কথা বলে সাধারন লোকদের থেকে টাকা ইনকাম করে থাকে
আলেম এক হও মানে??🤣🤣 সব
মুসলিম বাচাও মানে??
ঈমানদারদের বাঁচাও মানে?
এদের নিজেদেরই তো ইমান নাই।
এরা কোরআন কে অসমাপ্ত অপর্যাপ্ত বলছে বিবেক থাকলে বিছার করে দেখুন।
আর এরা আসলে ধাপ্পাবাজি ছারা কিছুই জানেন না।
অনেক কষ্ট করে ভিডিও বানায় কিন্তু সফলতা পায় না 😥প্লিজ একটা সাবস্ক্রাইব কইরা দাও🙏🙏❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️❤️.
@@sheikhsaniofficial ফকিন্নির মায়রে -------।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ, এটি ইসলামিক চ্যানেল, সবাই সাবস্ক্রাইব করে ইসলামিক কাজে সাহায্য করবেন, জাজাকাল্লাহ খইরান
ইনশাআল্লাহ। আলেম,ওলামারা তাদের টাকার হিসাব ঠিকই দিতে পারবে।কিন্তু যারা এই লিস্ট করেছেন এবং যারা এই লিস্ট দেওয়ায় খুশি হয়েছেন, তারা তাদের টাকার/সম্পদের হিসাব দেওয়ার সৎ সাহস রাখেন কি?
যে কিনা সূরা ফাতেহা জানে কিনা সন্দেহ সে কিনা আলেমদের পিছনে লাগছে।
সত্যের জয় হবেই ইনশাআল্লাহ,
আপনারা তো হুইন্না মুমিন, খালি গাধার মত মুখস্থই করছেন। বুঝেন নাই কোন বালও। তারা বুঝে। মুখস্থ করা জরুরি না।
যাদের নিজের চরিত্র ঠিক নাই।তাদের মুখে এ কথা মানায়না।
@@MDALAMIN-vi8ej তোমার আছে?
এরা সবাই পাগল হোয়েগেছে , একের পর এক অপবাদ দিতেছে, আলেমদের বিরুদ্ধে,মুল কথা কয়দিন পর একটা উঠিয়ে দেয় , আর সবার মন ঐ দিকে করে রাখে ।
Sondeho islame sobchey boro mittha. Sutorang upni alta mitthuk bole promanito holen.
Upni kothakar alem chole aschen. Upnar class nimu age
এখনো সময় আছে সকল আলেম ও ওলামারা এক হও। নিজেদের বিভিন্ন তরীকাপন্থী না করে আল্লাহ ও তার রাসূলের সঠিক পথ অবলম্বন করুন এবং যা সত্য তাই বয়ান করুন।
তাহলে তো আল্লা মিয়ার ভবিষ্যতবানী ভুল প্রমানিত হয়ে যাবে। ইসলামে এমনিতেই অনেক অনেক দল, আরো বাড়বে, এবং বাড়াতে হবে। মুসলিমের রক্ত মুসলিম না খাওয়া পর্যন্ত কেয়ামত (ইসলামের ভাষায়) বা শুভদিন আসবে না।
Churi churi sinajuri
আপনার ভিজিট কত ??
@@47dipankar1 তোদের সময় খুব দ্রুতই শেষ হচ্ছে! কটাক্ষ এবং মজা নিচ্ছিস না?? সময় সব সময় একই থাকেনা।
Bussiness ta r cholte dilo na.hahaha
এমন গণ কমিশনের প্রতি আমরা সাধারণ জনগণ ধিক্কার জানাই ওয়াজ মাহফিলের মধ্যে আমরা ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করি
ওয়াজের মাধ্যমে ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়ায়। জঙ্গিবাদ ছড়ায়। এদের আস্তে আস্তে ধরা হবে। চিন্তার কারণ নাই
@SuVO tor..* .... O chole na
আলেমদের যখন প্রশ্ন করে তোমার এই অন্যায় কর? সেই অন্যায় কর?
আলেমদের উত্তর হয়! আমরা এই,সেই করিনা আমরা ভালো।
কিন্তু আলেমদের উচিৎ তাদের কুকর্ম তুলে ধরা। তাদের প্রশ্ন উত্তর দেয়ার আগে!
th-cam.com/video/m-wU7OBi4rw/w-d-xo.html
th-cam.com/video/lDtB-qXqzOs/w-d-xo.html
@@abuyasmin7840 এটা কি বলছে আবাল🤣🤣🤣 ভুল মানুষেই করে , আর তুমি যখন বলবে আমি মিথ্যা বাদি , তখন তুমি অন্যকে সত্যের উপদেশ কি করে দিবে? তার পরেও আলেমরা সব সময় বলে আমরাও ভুল করে থাকি।
আজ যদি বাংলাদেশে বাস না করতাম তাহলে বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা দেখে দুর থেকে প্রাণ খুলে হাসতাম। 😭😭
আল্লাহ আপনি বাংলাদেশের সব মুসলমানদের সঠিক বুঝ দান করেন
আমিন
@ZENVO BD কত সংখ্যক মুসলমান রয়েছে পৃথিবীতে? কত সংখ্যক মুসলমান সঠিক? কত সংখ্যক মুসলমান জান্নাতে যাবে? এগুলো যুক্তিহীন কথাবার্তা। ভবিষ্যৎ সম্পর্কে একমাত্র আল্লাহ্ জানেন। আর ইসলাম কখনো বিভিন্ন দলে বিভক্ত হওয়া এটা পছন্দ করেনা। মানুষ তার নিজের অজ্ঞতার জন্য এবং কুরআন হাদিস সম্পর্কে অজ্ঞতার জন্য এসব দলে বিভক্ত হয়েছে। আর এর মধ্যে কে সঠিক কে বেঠিক সেটা একমাত্র আল্লাহ্ জানেন। যদি কুরআন হাদীসের এর সাথে মিল রেখে মানুষ নিজের জীবন পরিচালিত করে। তাহলে নিশ্চিতরূপে তারাই সফলকাম।
আমিন 🤲
নামধারী হানাফীদের অন্ধ মুকাল্লিদরা তো আমাদের রাসূল (সাঃ) এর আক্বীদার বিরোধীতা করে বিদাত বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ। আর তাঁরা হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার অধিকারী ও প্রচারকারী । আর তাঁরাই জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ।
অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
হাদীসে এটাও এসেছে যে বর্তমানে যেভাবে হেফাজতে দেওবন্দের সরছিনা, ফুরফুরা চরমনাই, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গরা নামাজে জোরে আমীনের বিরোধী, এভাবে ইহুদি-খ্রিস্টানরাও সবচেয়ে বেশী বিরোধী ছিল নামাজে জোরে আমীন বলার বিরুদ্ধে। নাঊজুবিল্লাহ।
হাদীস নিয়ে প্রতিনিয়ত হাসি ঠাট্টা তামাশা করায় নামধারী হানাফীদের অন্ধ মুকাল্লিদরাই সেরা। নাঊজুবিল্লাহ।
নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্
কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা এই জঘন্য অপবাদ কারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাবে না! এর কারণ ঐ রাজনৈতিক দলের অধিকাংশই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
তাদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারন হচ্ছে এই সকল পীরেরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। বাস্তব উদাহরণঃ হেফাজতে কওমী,ইলিয়াসী তাবলীগের সকল পীর-বুজূর্গদের ইল্লাল্লাহ যিকিরের অর্থ হচ্ছে আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে আহ্বান জানানো বা ডাকাকে বুজায়...যা সুস্পষ্ট শির্ক এবং এটি দাজ্জালীয় জঘন্য আক্বীদার জিকির।
কারণ পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় মারেফাতের আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী শিয়া-খারাজী,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ সূফী,পীর সাহেবরা ও তাঁদের মুরিদ শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী জনগনের এমপি, মন্ত্রীরা দাজ্জালকে তাদের খোদায়ী ক্ষমতার মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। কারণ পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো।
তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী।৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ।
সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ।
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আঃ) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন?
যারা বিপদে সাহায্যের উদ্দেশ্যে অথবা উন্নতির জন্য ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ) অলী-আউলিয়াকে ও জীন-শয়তানকে ডাকে তাঁরাও শির্ককারী।
কারণ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজে শির্কেভরা দেশাত্মবোধক গান গেয়ে মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। অন্ধরা কি দেখে না যে, স্কুলে বাধ্যতামূলক ঐ রবীন্দ্রনাথের কালীকে নিয়ে লেখা সংগীতের মাধ্যমে আমাদের সবার রব আল্লাহকে অপমানিত করা হয়েছে।নাঊজুবিল্লাহ।
ধন্যবাদ যমুনা টেলিভিশন। আমি আপনাদের ফলো করি। আমরা চাই, আপনারা সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে সর্বদা বস্তুনিষ্ট সংবাদ পরিবেশন করবেন।
th-cam.com/video/LKJ54rCT08U/w-d-xo.html
এক আল্লাহ মহানেই, আলেমদের জন্য যথেষ্ট,, তিনি রক্ষা করবেন সবাই কে।।
আল্লাহ্ যদি সবায়কে রক্ষা করে তবে বাঁশ দেবে কাকে ?
আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সত্য আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী,ছারসিনা, ফুরফুরা, চরমনাই পীরেরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়।(নাঊজুবিল্লাহ)
অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা (এবং মিজানুর রহমান আজহারী, কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ, আবরারুল হক আসিফরা, আবু ত্বহারা) এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা, ফুরফুরা,চরমনাই,এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ সাঈদী সহ তাঁরা সকলেই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। উদাহরণঃ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক!
দাজ্জালের অনুসারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদাঃ জীনশয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ উদাহরনঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের 'আমি খোদা আমাকে সিজদা কর' -এই দাজ্জালীয় আক্বীদায় যিকির। নাঊজুবিল্লাহ্।
পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী পীর সাহেবরা দাজ্জালকে তাদের খোদায়ী ক্ষমতার 'আমি খোদা'র জিকিরের মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো।
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজের জলসায় শির্কেভরা দেশাত্মবোধক গান গেয়ে তাদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ।
তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী।
৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ।
মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আলাইহিসসালাম) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন?
যারা বিপদে সাহায্যের উদ্দেশ্যে অথবা উন্নতির জন্য ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ) অলী-আউলিয়াকে ডাকে ও জীন-শয়তানকে আহ্বান করে তাঁরাও শির্ককারী।
কারণ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
আল্লাহ তাআলা সকল হক্কানী আলেমদের সহ সকল মুসলিম উম্মাহ কে হেফাজত করুন। আমিন।
যারা ঈসা(আঃ),নবী(সঃ),আলী (রাঃ),অলী ও পীরকে (bnp, awamilig,হিন্দু,বাউলরা মন্সুরহাল্লাজকে) খোদা বলে ডাকে! তাঁরাকি দাজ্জালের আমি খোদার ধোঁকায় পড়বে না⁉️
ধন্যবাদ যমুনা টিভিকে তারা সবসময়ই ভালো নিউজ দিয়ে থাকেন
قَالَ رَجُلٰنِ مِنَ الَّذِیۡنَ یَخَافُوۡنَ اَنۡعَمَ اللّٰہُ عَلَیۡہِمَا ادۡخُلُوۡا عَلَیۡہِمُ الۡبَابَ ۚ فَاِذَا دَخَلۡتُمُوۡہُ فَاِنَّکُمۡ غٰلِبُوۡنَ ۬ۚ وَ عَلَی اللّٰہِ فَتَوَکَّلُوۡۤا اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ ﴿۲۳﴾
কা-লা রাজুলা-নি মিনাল্লাযীনা ইয়াখা-ফূনা আন‘আমাল্লা-হু ‘আলাইহিমাদ খুলূ‘আলাইহিমুল বা-বা ফাইযা-দাখালতুমূহু ফাইন্নাকুম গা-লিবূন ওয়া ‘আলাল্লা-হি ফাতাওয়াক্কালূইন কুনতুম মু’মিনীন।
যারা ভয় করে, তাদের মধ্য থেকে এমন দু’ব্যক্তি বলল, ‘যাদের উপর আল্লাহ নিআমত দিয়েছেন, ‘তোমরা তাদের নিকট দরজা দিয়ে প্রবেশ কর। যখন সেখানে প্রবেশ করবে, তখন নিশ্চয় জয়ী হবে। আর আল্লাহর উপরই তাওয়াক্কুল কর, যদি তোমরা মুমিন হও’।
Two men of those who feared (Allah and) on whom Allah had bestowed His Grace [they were Yusha' (Joshua) and Kalab (Caleb)] said: Assault them through the gate, for when you are in, victory will be yours, and put your trust in Allah if you are believers indeed.
এখন ওয়াজ করে টাকা নেওয়া হালাল হয়ে গেল। কয়দিন আগে ইংরেজি শিক্ষা হারাম ছিল। টিভি দেখা হারাম ছিল। লুকিয়ে বিবাহ করা হারাম ছিল। কিন্তু নিজেদের অপকর্মের পর লুকিয়ে জেনা করাকেও মোল্লারা মানবিক বলে হালাল বানিয়েছে৷ হা হা!
💗
Hassokor. Asolya vikari
@@laluproshad7184 কমেন্ট বক্সে এসে পুন্দাপুন্দি করিস না
@@laluproshad7184 sala malaiun..
আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই, তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তার কোন অংশীদার নেই। সকল ক্ষমতা এবং প্রশংসা তারই জন্য
জংগী
taile muhammoder seba karos ken
th-cam.com/video/LKJ54rCT08U/w-d-xo.html
ভারথে পা চাটা কুকুর গুলার জন্য আজকে দেশের মধ্যে অশান্তি । ওদের 14 গোষ্ঠির একদিন এই বাংলায় বিচার হবে
সহমত
মুমিনদের প্রতি পথে পথে আছে সুখ তবে কিছুটা পরীক্ষা দিয়ে যেতে হয় ইনশাআল্লাহ সত্যের জয় চিরো দিন হয়
জাতীয় ওলামা মাশায়েখদের ধন্যবাদ।
যারা আলেমদের বিরুদ্ধে কথা বলবে দেশের মানুষ তাদের বিরুদ্ধে কথা বলবে
ধন্যবাদ যমুনা টেলিভিশন কে।এমন একটি খবর পজিটিভ ভাবে প্রচার করার জন্য। ❤️🌹🙏
আজকে আলেমসমাজ কে ধর্ম ব্যাবসাহী বলা হচ্ছে। আলেমদের টাকার হিসাব নেয়া হচ্ছে। তাহলে যারাই এর তদন্ত করছে তাদেরকে ও হিসাব দিতে হবে।
Vai alem somaj bolte sobaike bojhay.... Ekhane sobaike babsai bola hoyni,,jader biruddhe bola hoeche tara jodi nirdosh hoy tahole proman koruk it's simple.
Right
@@kayeshimran2240 আলেমদেরকে যারা বলছে তারা আগে হিসাব দেখাক,,,তারা যে কি উন্নয়ন করছে আমরা তা দেখতে পারছি
আল্লাহ পাক তুমি আলেমদের কে হেফাজত করো।
ধর্ম ব্যবসায়ীদের আগে,।
দেহ ব্যবসায়ীদের বিচার হওয়া উচিত।
দেহ ব্যাবসা বন্ধ করলে,,,
এ দেশের ই খতি হবে,
দেহ ব্যাবসা সব দেশেই আছে,,,
সহমত প্রকাশ করছি
আওয়ামী জঙ্গি মাফিয়া ইসলাম বিদ্বেষী ধর্মব্যবসায়ীদের বিচার হবে ইনশাআল্লাহ।
Thik bolesen Bhai 🥰
Jara bichar korbe taraito deho bebshar shathe jorito kemne bichar korbe😕🙁
দেশের হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে যাচ্ছে বিদেশে এটার খবর নাই আর এখন দেশের আলেমদের পেছনে লাগছে
Exactly!
সহমত
সামনে নির্বাচন বুঝতে হবে
আবু জাহেলের উত্তরসূরী বংশ বলে কথা
রাইট কথা বলছেন
পতন ভালো তবে অধোপতন ভালো না,,
ইসলাম নিয়ে এতো চুলকানি ভাল কিছুর আভাস দিচ্ছে না,,
পৃথিবীর জন্য জঘন্য বিষ ধর্ম।ইসলাম এক নম্বর বিষ।
ইসলাম নিয়ে চুলকানি কই? নাকি এই ধর্ম ব্যবসাই ইসলাম?
@@anonymoussoul3343 ছাগল
@@anonymoussoul3343 আবাল
Waz karira luccha dhormobeboshahi ader sathe islamer kono somporko nai.
সাথে সাথে এটাও করা উচিত ছিল গণকমিশনের যারা আছেন তাদেরকে আইনের আওতায় আনার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানানো উচিত ছিল
এদিকে কোটি কোটি টাকা যে বিদেশে পাচার হয়ে যাচ্ছে তার কোনো খাবর নাই😏দুই পাঁচ টাকার পিছনে পড়ে আছে
ঢাকতে হবেতো
এরা সব জংগী
রাইট
তোরে কইছে
এটাও কোটি টাকার ব্যাপার....
যারা বলে ওয়াজকারিরা ধর্মব্যাবসায়ি তাদেরকে বলে দেন। যারা ওয়াজ শুনে তারা ফ্রিতেই শোনে। তারা কখোনও কাউকে ওয়াজ শুনতে বাধ্য করেনা তারপরও মানুষ শোনে।
তাদের মৃত্যুর পরে লোভ আর ভয় দেখিয়ে এক প্রকার পরোক্ষ ভাবে বাধ্য করে। আপনার মন্তব্য ভুল এবং মিথ্যা কথা।
@@kamruzzamanjibon8641 তুই কি কোন টাকা দিয়েছিলি? তোর কেন গায় লাগে? মৃত্যুর ভয় দেখালে মানুষ টাকা দিয়ে দেয়! ভাই আমার হাসি পাচ্ছে তোর কথা শুনে। তোরা তো নাস্তিক এগুলো বিশ্বাস করস না, মৃত্যু পরবর্তী জীবন কে।
ঠিক বলেছেন
আল্লাহ আপনি বাংলাদেশের আলেমদেরকে ও মুসলমানদের কে হেফাজত করুন
ইসলামের শত্রুদের ধ্বংস করে দিন আল্লাহ্ 😥
🥰
Amin
Thanks to Allah.
I am proud of Muslim my faith is Islam #Alhamdulillah 🌿♥️🖐️
আল্লাহ তায়ালা সবাই কে সঠিক বুঝ দান করেন আমিন
Madrasa chap mal dar abar buj
@@laluproshad7184 মাদ্রাসায় চুলকানি দেখেই তো সুশিক্ষা অর্জন করতে পারোনি! কুশিক্ষা অর্জন করতে পেরেছো!তাই তো কটূক্তি করতে পারো! বিবেক বাঁধা দেয় না।
ধন্যবাদ যমুনা টিভিকে আরে ইসলামের খবর গুলো প্রচার করুন
দেশ থেকে যখন হাজার হাজার কোটি টাকা বাইরে পাচার হয় তখন তদন্ত কই যায় তার তো কোনো প্রতিবেদন নেই কেন এ ধরনের প্রতিবেদনকে হাজার হাজার বার ধিক্কার জানাই
Thik
এখন ওয়াজ করে টাকা নেওয়া হালাল হয়ে গেল। কয়দিন আগে ইংরেজি শিক্ষা হারাম ছিল। টিভি দেখা হারাম ছিল। লুকিয়ে বিবাহ করা হারাম ছিল। কিন্তু নিজেদের অপকর্মের পর লুকিয়ে জেনা করাকেও মোল্লারা মানবিক বলে হালাল বানিয়েছে৷ হা হা!
potrikay dekhlam sudu covid 19 er tikaye 23000kutir o besi takar hisaber gormil!! r onno...!! r ekhon alemder nia ajaira...!
alemder khusi hoy je ja hadia dibe ta jaej. so alemder nia barabari korle sonslistoder vabmurti nosto hobe.
ami onurodh korbo eisob bad dia vojjoponner dam lagamhin vabe barse, ta nia kisu koren jonogoner upokar hobe.
Right ✅
Right
ধন্যবাদ যমুনা টিভি ইসলামের পক্ষে কথা বলার জন্য
হুজুরদের পাশে আছি
আমরা নবীজি পক্ষে আছি আমরা হুজুর দের পক্ষে আছি আমিন
নবীর এই সত্য আক্বীদাকে হেফাজতে কওমী,ছারসিনা, ফুরফুরা, চরমনাই পীরেরা বিদাত বলে অপবাদ দেয়।(নাঊজুবিল্লাহ) কারণ আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি (আল্লাহ্) আসমানে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা (এবং মিজানুর রহমান আজহারী, কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ, আবরারুল হক আসিফরা, আবু ত্বহারা) এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা, ফুরফুরা,চরমনাই,এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ সাঈদী সহ তাঁরা সকলেই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
তাঁদের ঐ জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে এই পীরেরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। উদাহরণঃ হেফাজতে দেওবন্দের ফুরফুরা,চরমনাই আব্বাসী,ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক!
দাজ্জালের অনুসারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদাঃ জীনশয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ উদাহরনঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের 'আমি খোদা আমাকে সিজদা কর' -এই দাজ্জালীয় আক্বীদায় যিকির। নাঊজুবিল্লাহ্।
পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী পীর সাহেবরা দাজ্জালকে তাদের খোদায়ী ক্ষমতার 'আমি খোদা'র জিকিরের মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো।
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
আবার অনেক দেশপ্রেমিক হুজুররা ওয়াজের জলসায় শির্কেভরা দেশাত্মবোধক গান গেয়ে তাদের মূর্খ অন্ধভক্তদেরকে মাতিয়ে রাখে। তো তাঁদের উদ্দেশ্য প্রশ্নঃ বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতে রবীন্দ্রনাথ কালী'র তৈরি আকাশ-জমিনের প্রশংসা করেছে❓কালীকে নিয়ে লেখা গান গেয়ে স্কুলে সবাইকে কেনো শির্ক করতে হবে❓ অন্ধরা বলবে এই শির্কে ডুবে থাকতেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। আর তাইতো স্কুল-কলেজ, ভার্সিটিতে ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয়; সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম। নাঊজুবিল্লাহ।
সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ।
তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী।
৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ।
মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আলাইহিসসালাম) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন?
যারা বিপদে সাহায্যের উদ্দেশ্যে অথবা উন্নতির জন্য ঈসা (আঃ), নবী (সঃ), আলী (রাঃ) অলী-আউলিয়াকে ডাকে ও জীন-শয়তানকে আহ্বান করে তাঁরাও শির্ককারী।
কারণ আমাদের মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন: "অধিকাংশ লোক এক ও অদ্বিতীয় রবের প্রতি ঈমান আনা সত্ত্বেও মুশরিক। "[১২:১০৬]
আল্লাহ আলেমদের বিরুদ্ধে যারা কথা বলে তাদেরকে হেদায়েত করুন না হলে ধ্বংস করে দাও
হে আল্লাহ আপনি এই দেশকে এবং দেশের আলেম ও জনগণকে জালিমদের হাত থেকে বাচাও😭
যতোদিন নবী রাসুলের আদর্শের সাথে এসব তথাকথিত হুজুরের বয়ানের আদর্শের মিল না থাকার কারণে। মুসলমানরা পথভ্রষ্ট সৌদি আরব কোন ওয়াজের ব্যবসা চলে না।
সৌদি আরবের ইসলাম ইরাক হয়ে ইরানে গিয়ে বিকৃত হয়ে পাক-ভারতে এসেছে। পাকিস্তান হতে যারা এদেশে এসে রাজত্ব চালিয়েছিল তারা সবাই ছিলেন শিয়া সম্প্রদায়ের। মিঃ জিন্নাহ শিয়া, মিঃ লিয়াকত আলী শিয়া, প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান শিয়া। তাঁদের বিকৃত ইসলাম অর্থাৎ ইরানের শিয়া-খারেজীদের হতে উদ্ভুত খারজীপনা ও পারস্যের অগ্নিপূজকদের পীর-বুজূর্গের সূফীবাদই মানুষের কাছে ইসলাম বলে পরিচিত লাভ করেছে। নাঊজুবিল্লাহ।
দাজ্জালপুজারী ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদাঃ জীনশয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷উদাঃমারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা আমাকে সিজদা কর" জিকির।
মন্সুর হাল্লাজের "আমি খোদা,আমাকে সিজদা কর"-এই দাজ্জালীয় আক্বীদার প্রচারকারীঃ বেরলভী,দেওবন্দ পীর-সুফী,শিয়া,বাউল,বৌদ্ধ, হিন্দু,খ্রিস্টান,ইহুদী কাব্বালাহ্ সুফীদের আক্বীদাঃ জীনশয়তানকে পূজা করে নিজের মধ্যে এনে 3rd চোখ খোলা যায়৷ উদাহরনঃ মারেফতের উচ্চস্তরে মন্সুর হাল্লাজের 'আমি খোদা আমাকে সিজদা কর' -এই দাজ্জালীয় আক্বীদায় যিকির। নাঊজুবিল্লাহ্।
পারস্যের ইহুদি পুরোহিতদের মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার 'আমিই খোদা' দাজ্জালীয় আক্বীদার বিশ্বাসী অগ্নিপূজারী পীর সাহেবরা ও তাদের মুরিদ এমপি মন্ত্রীদরাসহ শয়তানের গনতন্ত্রের পূজারী জনগনেরা দাজ্জালকে তাদের মাহদী/সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে।নাঊজুবিল্লাহ্। পারস্যের অগ্নিপূজকদের পুরোহিতদেরকে পীর বলা হতো।
তাহলে গোলাম আহমদ কাদিয়ানী আর বুজুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন অজুহাতে নতুন নতুন দ্বীন,ইবাদত পদ্ধতি তৈরি করার মধ্যে কতটুকু পার্থক্য তা আমাদের অনুমান আছে কী?
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে ( যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের শয়তানী গনতন্ত্রের অনুসারী জনগনরা, হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরাও মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
এর কারণ হলো এসকল ভন্ড ও বিদাতিরা নবীর সত্য আক্বীদাকে বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিয়ে খ্রিস্টান,ইহুদি, বৌদ্ধ,হিন্দু মুশরিকদের খোদার সত্তার সর্বত্রের শির্কি আক্বীদার প্রচার করে দেশটাকে শির্কে ভরপুর করে ফেলেছে।
হেফাজতে দেওবন্দের কওমী, সরছিনা, ফুরফুরা,চরমনাই,এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজুর্গদের শির্কি "ইল্লাল্লাহ" যিকিরের অর্থ হচ্ছে "আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যা মাবুদ জীনশয়তানকে ডাকাকে বুজায়"...যা সুস্পষ্ট শির্ক!
তুরস্ক,ইরান হচ্ছে বিদআতি ও ইসলামী সহীহ্ আক্বীদা ও আমলের বিরোধী ও ইসলাম বিকৃতকারী। আর আফগানিস্তানের তালেবানরা শিয়া খারেজীদের মতো মাজারপুজারী। ৩৬০-টা মূর্তির পূজা দিয়েও মক্কার মুশরিকরা নিজেদেরকে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাঁটি অনুসারী দাবী করতো। ৩৬০ আউলিয়ার পূজারী বাংলাদেশের পীর-মাজারীরা!নাঊযুবিল্লাহ
যে নামধারী মুসলিমরা আল্লাহ'র ঘর মসজিদ ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে অথচ মাজার ভাঙ্গতে সাপোর্ট করে না-তারাই ভন্ড গোমরাহ পীর = পুরোহিত=পোপ
নাঊজুবিল্লাহ্ ।
ঐ বিদাতিরা নবীর এই হাদীসের সুস্পষ্ট অস্বীকারকারী। কারন আমাদের নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬!
কিন্তু যাদের হৃদয় অন্ধ তিনারা (এবং মিজানুররহমান আজহারী, কাজী ইব্রাহীম, আহমাদুল্লাহ, আবরারুল হক আসিফরা, আবু ত্বহারা) এই জঘন্য অপবাদ কারী দেওবন্দের হেফাজতে কওমী,সরছিনা, ফুরফুরা,চরমনাই,এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ না জানিয়ে বরং তাঁদেরকে ইসলামের প্রকৃত ধারক-বাহকের অন্তর্ভুক্ত বলে প্রচার করে চলেছে ! এর কারণ সাঈদী সহ তাঁরা সকলেই ছারসীনা ফুরফুরা পীরদেরকে সাপোর্ট করে নাঊজুবিল্লাহ্।
অথচ ঐ হেফাজতে দেওবন্দ, ছরসিনা, ফুরফু্রা, চরমোনাই,আব্বাসী, তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গ নামক অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে, "আল্লাহ্ কোথায়" এই প্রশ্নের জবাবে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। (সহীহ হাদিস নং ১০৮৬, সহীহ মুসলিম)
আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন,আলেমদের বিরুদ্ধে সরোজন্ত করা হচ্ছে। আল্লাহ সরোজন্তকারীদের হেদায়েত দান করুন আমিন।
আমি বলবো এই দুই জন যখন মারা যাবে কোনো আলেম বা হুজুর যেন তাদের জানাজা না পড়ায় এটা আমার দাবি আলেম দের কাছে
আল্লাহ পাক আপনি আলেমদের হেফাজত করুন আমীন
হাদিস দেখুন-সালাতে জোরে আমীন এর সবচাইতে বেশি বিরোধি ছিল ইহুদী খ্রিস্টানরা! আর এখন বিদাতিরা ঐ ইহুদী-খ্রিস্টানদের মতো সালাতে জোরে আমীন এর সবচাইতে বেশী বিরোধিতা করছে। নাঊজুবিল্লাহ্।
হাদিসে এসেছে ফজর ও আছরের সালাত নিয়মিতভাবে দেরীতে আদায় করা মুনাফিকের লক্ষন: বিদাতিরা ফজর ও আছরের সালাত দেরীতে আদায় করে। নাঊজুবিল্লাহ।
পীর/ইমাম/মাজার পূজারীরা আমাদের নবী (সঃ)-র ত্বরিকার বিরোধীতা করে তাঁদের বুজুর্গের মনগড়া যুক্তি দিয়ে নারী-পুরুষের সালাতের ভিন্নতা তৈরি করেছে। নাঊযুবিল্লাহ।
নবী (স:) বলেছেনঃ জমিনে যারা আছে তাদের প্রতি দয়া কর, যিনি আসমানে তিনি (আল্লাহ) তোমাদের প্রতি দয়া করবেন। তিরমিযীঃ ২০০৬! অথচ নবীর এই সঠিক (সত্য) আক্বীদাকে পীর-মাজারিরা বিদাত বলে প্রতিনিয়ত অপবাদ দিচ্ছে! নাঊজুবিল্লাহ্
বরং সকল পীরদের কুফরী আক্বীদা হচ্ছে তাঁদের খোদার আরশ নাকি তাদের কলব্ (অন্তরে) নাঊজুবিল্লাহ্।
তাঁদের এই জঘন্য আক্বীদার আসল কারণ হচ্ছে তাঁরা মূলত জীন-শয়তানের পূজারী। ঐ হেফাজতে কওমী,ছরসিনা, ফুরফুরা, এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী,চরমনাই ইলিয়াসী তাবলীগের পীর-বুজূর্গের শির্কি ইল্লাল্লাহ যিকিরের অর্থ হচ্ছে আল্লাহ্ ছাড়া মুশরিকদের মিথ্যামাবুদ জীন-শয়তানকে আহ্বান করাকে বুঝায! নাঊজুবিল্লাহ।
অথচ হেফাজতে দেওবন্দ ফুরফু্রা তাবলীগের পীর-বুজূর্গ অন্ধরা এটাও ভালভাবে জানে যে আল্লাহ্ কোথায় এই প্রশ্নের উত্তরে "আল্লাহ্ আসমানে" একথা বলাকে আমাদের নবী (সঃ) মুমিনের আক্বীদা হিসেবে গণ্য করেছেন।(মুসলিমঃ১০৮৬)
যারা বলে যে,"তাদের খোদার সত্তা সর্বত্র বিরাজমান", তাদের পিছে সালাত হবে না। কারণ তারা স্পষ্ট কুরআন-হাদীস বিরোধী আক্বীদা তথা মুশরিকদের হিন্দু,বৌদ্ধ, ইহুদী' খৃস্টানদের মতো শির্কি আক্বীদা পোষন করে। আর তাই তো তাঁরা জাকির নায়েককে কাফের বলে অপবাদ দেয়। নাঊজুবিল্লাহ্।
আবার বিদাতি দেওবন্দি, বেরেলবি তাবলীগ জামাতের পীর-বুজূর্গরা ও শিয়ারা অসীলা করে দোয়া করে। তাদের কাছে প্রশ্ন: মুসলিম জাতির অনুসরনীয় পিতা ইব্রাহিম (আলাইহিস্ সালাম) কাকে অসীলা করে মহান আল্লাহ'র নিকট সাহায্য চেয়েছিলেন? আয়শা (রাঃ), সাহাবীরা কি নবী (সঃ)-কে অসীলা করে দোয়া করতেন?
আল্লাহ গজব পড়ুক ওদের উপর যারা আলেমদের বিরুদ্ধে কথা বলে
আল্লহরে আপনি কী মনে করেন যে, আপনি চাইলেই আল্লাহ গজব দিবে? এতটা চরম মানসিকতা আপনাকে সশস্ত্র করে তুলতে পারে। তাতে নিজের ক্ষতি ব্যতিত কারো কোন মঙ্গল হবে না, ভাই।
আল্লাহ কি গজব ছাড়া আর কোনো বাল ফেলতে পারে?
সময়ের কসম,নিশ্চয় মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ,কিন্তু তারা নয় যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দেয় এবং পরস্পরকে ধৈর্য ধারনের উপদেশ দেয়। সুরা আসর ১-৩
কিশের গন কমিশন??? তাদের বৈধতা কে দিছে?? কোন আইন এ সরকারি অনুমতি ছাড়া তারা এমন কমিশন গঠন করে কেমনে?
আর তাদের এই কমিশন চালানোর জন্য টাকার উৎস কোথায়?
Poysa Ase Nodir Opar Theke, Ekhono Bujhen na Bhai?
aeengoto boydota nai
এখন ওয়াজ করে টাকা নেওয়া হালাল হয়ে গেল। কয়দিন আগে ইংরেজি শিক্ষা হারাম ছিল। টিভি দেখা হারাম ছিল। লুকিয়ে বিবাহ করা হারাম ছিল। কিন্তু নিজেদের অপকর্মের পর লুকিয়ে জেনা করাকেও মোল্লারা মানবিক বলে হালাল বানিয়েছে৷ হা হা!
nastik commission
gadanik ki Bangladesh shorkar ???
গণকমিশনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার উচিত ।
কোটি টাকা পাচার করে দোষ নাই,ধর্মের দিকে আহবান করলেয় দোষ।এদের সাথে এবং সমর্থন কারী অবশ্যই পছতাবে।
এখন ছাত্রলীগ নেতা কেন্দ্রীয় পর্যায়ে বাদই দিলাম থানা পর্যায়ে যারা পদে আছে,তারা যে টাকা এক মাসে কামায় অনেক বড় হুজুর তা ৬ মাসে ইনকাম করতে পারেনা 😔।
টিক বলছেন ভাই
AKATER BD
জীবনেও না
আলহামদুলিল্লাহ্ সুন্দর জবাব দেয়ার জন্য ।
এটা আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়, এতে হস্তক্ষেপ করার অপরাধে গণকমিষণ এ যতো জন আছে সকলকে কারাদন্ডিত করা হোক।
গাজী আতাউর রহমান সাহেব আমার পছন্দের একজন মানুষ, আল্লাহ পাক তাহাকে সহ সমস্ত আলেম সমাজকে কবুল করুন আমীন।।।
জেগে উটু হে আলেম সনাজ নাস্তিকদেরকে রুখে দারাও আল্লাহ সকল আলেমদরকে হেফাযত করুক আমিন।
আমি নাস্তিক কি করবা 😒😒
সাধারণ জনগন ফুসসে ।
@@Alien00000-x তুমি বসে বসে বাল ফালাও তুমার কে কি করবে।
Thik kintu moulobadi Alem er jeno na kore
@@Alien00000-x তুই যে নাস্তিক এতেই যথেষ্ট। সাইকো
হে আল্লাহ তুমিই সারা জাহানের মালিক,
হে আল্লাহ, মুমিনদের আত্ববিশ্বাষ - তুমিই উত্তম ফয়সালা কারি----
শিক্ষা প্রসারে কোন শিক্ষক কে কোন দিন শিক্ষা ব্যেবসায়ী বলতে শুনলাম না অথচ বড় দুঃখের বিষয় ধর্ম প্রসারে আলিম সমাজ কে ধর্ম ব্যেবসায়ী বলা হয়।
তৌরাত ইঞ্জিল নকল করে যেই কোরান হাদিস সেই শিক্ষা আবার কিসের শিক্ষা ! কাজ কাম বাদ দিয়ে হালুয়া রুটি খাওয়ার জন্য ধর্ম দিয়ে মগজ ধোলাই ছাড়া মোল্লাদের আর কি প্রোডাক্ট আছে !
Kiser sathe ki milan bujhi na...sikkhok gayan day jate apni duniyate sofol hote paren tai take duniyatei taka ta deya hoy...kintu alemra amader akhirater giyen dei jar taka take akhiratei deya uchit duniyate na...duniyate take taka dile tar oi giyan daner kono manei thake na...
সকল মুসলিম এক হউ,, আলেমদের এমন অপমান আর সয্য হয়না আল্লাহ,, তুমি উত্তম পরিকল্পনাকারী,,
বাংলাদেশের মুসলিম ভাইয়েরা এক হও মাঠে নামতে হবে
Tora ni pawia jaibo
মুসলমানদের পক্ষে আল্লাহ আছেন
আল্লাহ্ আমাদের হেফাজত করবেন
সবাই দোয়া করেন.... ইসলামের জয় হবে ইনশাআল্লাহ ❤❤🤲
আমরা বাংলাদেশের জনগন হিসেবে সকল এমপি-মন্ত্রীদের টাকার হিসাব চাই
বাংলাদেশে সরকারি এম পি,,মন্ত্রীদের অর্থের হিসাব দেওয়া হোক,,জনগণের কাছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা।আর তাইতো স্কুল-কলেজ,ভার্সিটিতে তাদের অর্থাৎ ভারতের জঘন্য নাচ-গান নাটক-সিনেমার বেহায়া কর্মকান্ডগুলোর চর্চা করানো হয় সংস্কৃতির নাম দিয়ে জাতিকে নষ্ট করে চলেছে অবিরাম।
ইহুদি খ্রিস্টানদের দাজ্জালীয় শিক্ষায় শিক্ষিত অধিকাংশ সরকারি-বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসনরাও দাজ্জালকে তাঁদের পার্থিব জীবনের উন্নয়ন দানকারী খোদা/ইমাম মাহদী/খোদায়ী ক্ষমতার পীর (নিজেকে খোদা দাবিকারী মন্সুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী সূফী) হিসেবে স্বীকৃতি দেবে। নাঊজুবিল্লাহ।
বাংলাদেশের অধিকাংশ সরকারি বেসরকারি চাকুরীজীবিসহ পুলিশ-প্রশাসন অধিকাংশ জনগণ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী। কারন তাঁরা আমদের সবার রব আল্লাহ'র প্রেরিত আঈন-কানুনকে ভালোবাসে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় মূলত দাজ্জালের অনুসারীদের তৈরির কারখানা। নাঊজুবিল্লাহ।
বাঊলরা যখন সংসদে বসে কুরআন-হাদীসের অপব্যাখ্যা (শয়তানী) ব্যাখ্যা করে তখন ঐ নেতারা ও তাদের গোলাম প্রশাসন-পুলিশরা কিছুই বলে না। কিন্তু কুরআন হাদীসের সত্য ও সঠিক ব্যাখ্যা করে যখন ঐ দাজ্জালের অনুসারীদের ভুল তুলে ধরা হয় তখন ঐ শয়তানের বানানো গনতন্ত্রের পূজারী নেতা প্রশাসন-পুলিশরা শয়তানরূপে সামনে হাজির হয়। নাঊজুবিল্লাহ।
যারা ঈসা (আঃ),নবী (সঃ),আলী (রাঃ), ওলী-আওলিয়াকে ও পীরদেরকে (যেমন বিএনপি আওয়ামীলিগের এমপি মন্ত্রীসহ তাঁদের জনগন ,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিস্টান,ইহুদী, সূফি,শিয়া,বাউলরা মন্সুর হাল্লাজসহ অন্যান্য পীরদেরকে) খোদা বলে ডাকাকে সাপোর্ট করে; তাঁরা কি দাজ্জালের 'আমি খোদা'র ধোঁকায় পড়বে না?
বাংলাদেশের এমপি,মন্ত্রী, নেতাদের সকল পীরেরা,বাঊলরা, হিন্দুরাও ইরানিসুফি মান্সুর হাল্লাজের 3rd চোখ খোলার "আমি খোদা, সেজদা কর" এই দাজ্জালীয় মারেফাতকে সাপোর্ট করে!নাঊজুবিল্লাহ। এবং পীর সুফি,বাঊলরা দাজ্জালকেই তাঁদের মনসুর হাল্লাজের পুনরায় আগমনকারী খোদায়ী ক্ষমতার 'আমি খোদার' মারেফতি জিকিরের সূফী ভেবে ধোঁকা খাবে নিশ্চিত। নাঊজুবিল্লাহ্।
ওয়াজ করে তারা টাকা নিবেনা,,,
তাহলে সরকার থেকে তাদের মাসিক বেতন দেওয়া হোক,,
যোত টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক দের দেওয়া হয়। 🤬🤬🤬🤬🤬🤬
কেনো হুজুররা চাকরি করেনা ? চাকরি না করলে কাজ করতে পারেনা ? ধর্মকে পেশা হিসাবে নিতে কুরআনের কোথায় বলা আছে ??? সূরা বাকারার ১৭৪নং আয়াতটি পড়লে বুঝবেন।
আল্লাহতালা আলেমদেরকে সকল ধরনের বিপদ থেকে রক্ষা করুন।
বাংলাদেশের মানুষ ওয়াজ, মাহফিল পছন্দ করে,, সমস্ত বাহিনীর সদস্যরা পছন্দ করে
হে আল্লাহ তুমি মুসলমানদের হেফাজত করো😥
একজন আইনজীবী হইয়া তথ্য প্রমাণ পায় কিভাবে এটাতো প্রশাসনের কাজ
আগে এর বিচার করা উচিত ও কত কুটি টাকা মানুষের কাছ থেকে মেরেছে
Vikari dar niya koto matamati
@@laluproshad7184 তোরা তো এদেশের দালাল
@@laluproshad7184 tor jonmer thik nai
@@laluproshad7184 এরা ভিখারি হইলেও সবার বাসায় টয়লেট, হাম্নাম, স্যানিটারি ল্যাট্রিন আছে,। এক সেনাবাহিনীর বন্দুকের গর্বে চকে যাইয়ে হাগেও না, গেরুয়া ধারীদের মতন গোমূত্রও সেবন করে না৷
যাদের চরিত্র নেই তারা দিবে চরিত্রের সার্টিফিকেট হাস্যকর
ধর্মীয় উলামাদের নিয়ে যে রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে। তা আমরা প্রত্যাখ্যান করছি। নিবেদক! সচেতন নাগরিক।
সকল আমলা ও রাজনৈতি জীবদের সম্পদের হিসাব চাই।
আলেমদের সম্মান নষ্টকারী সকল অমানুষদের হেদায়েত দান করুক। হেদায়েত না থাকলে গজব দিয়ে আল্লাহ শেষ করে দিক 🤲🤲🤲
Amin
ইসলামী আন্দোলন জিন্দাবাদ
ওলামা মাশায়েখ জিন্দাবাদ
ধন্যবাদ জমুনা টিভিকে,,,,, আলেমদের কথা তুলে ধরার জন্য,,,,
১১৬ আলেমের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তাতে আমি অনেক খুশি
কারন আলেমরা ঐক্যবদ্ধ হওয়ার এ একটা মোক্ষম সুযোগ
এ ১১৬ জন আলেমই পারবে বাকি আলেমদের ঐক্যবদ্ধ করে নিজেদের অধিকার আদায়ে সোচ্চার হোতে
একটা খতিয়ে দেখলে হবে না, সমগ্র বাংলাদেশ খতিয়ে দেখবেন। তা হলে বুঝতে পারবেন।ওনাদের সংসার কি ভাবে চলে। আল্লাহ ছাড়া কেউ ওনাদের কষ্ট বুঝে না, তারপরে খুসি পরকালের শান্তি জন্য।
আল্লাহ আপনি সব আলেমদের হেফাজত করুন। আর এই নাস্তিকদের বিচার আপনি কইরেন।
Kawke nastik bolar upni key.
Upnar biruddhe mamla howa uchit.
Ar islami fotowa onujaye durrar bichar howa uchit
যদি দোষী প্রমাণিত হয় তবে অবশ্যই শাস্তি দেওয়া হোক।
শিক্ষক যেমন ছাত্রদের শিক্ষা দান করেন সাথে অর্থ ও নিয়ে থাকেন,,, তেমন ভাবে ওয়ায়েজ রা ও অর্থ নিয়ে থাকেন,,আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা সকল কে সহীহ বুঝ দান করুক
মূল উদ্দেশ্য ওয়ায়েজ বা আলেম উলামা নয়,উদ্দেশ্য ইসলামের প্রচার প্রসার কৌশুলে বন্দ করে দেওয়া,,,
Right bro Islam 💓🤲💪
এই দেশের চোরের লিস্ট হয় না
চাঁদাবাজদের লিস্ট হয়না
দুর্নীতিবাজদের লিস্ট হয়না
হয় শুধু আলেম-ওলামাদের লিস্ট
এ কেমন বিচার 🤭😭😭😭😭
Deshta to chore chala6e!!!
জাহান্নাম উদ্ধোধন হবে তিন শ্রেনির মানুষ দিয়ে, শহীদ, আলেম এবং ধনী।
উক্ত রাবী রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি শুনেছি, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন যে, ‘‘কিয়ামতের দিন অন্যান্য লোকদের পূর্বে যে ব্যক্তির প্রথম বিচার হবে সে হচ্ছে একজন শহীদ। তাকে আল্লাহর নিকটে হাজির করা হবে। আল্লাহ তাকে তাঁর দেওয়া নেয়ামতের কথা স্মরণ করিয়ে দেবেন। সুতরাং সে তা স্মরণ করবে। অতঃপর আল্লাহ বলবেন, ‘ঐ নেয়ামতের বিনিময়ে তুমি কি আমল করে এসেছ?’ সে বলবে ‘আমি তোমার সন্তুষ্টি লাভের জন্য জিহাদ করেছি এবং অবশেষে শহীদ হয়ে গেছি।’ আল্লাহ বলবেন, ‘তুমি মিথ্যা বলছ। বরং তুমি এই উদ্দেশ্যে জিহাদ করেছ, যাতে লোকেরা তোমাকে বলে, অমুক একজন বীর পুরুষ। সুতরাং তা-ই বলা হয়েছে।’ অতঃপর [ফিরিশ্তাদেরকে] আদেশ করা হবে এবং তাকে উবুড় করে টেনে নিয়ে গিয়ে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে।
দ্বিতীয় হচ্ছে এমন ব্যক্তি, যে ইলম শিক্ষা করেছে, অপরকে শিক্ষা দিয়েছে এবং কুরআন পাঠ করেছে। তাকে আল্লাহর নিকটে উপস্থিত করা হবে। আল্লাহ তাকে [পৃথিবীতে প্রদত্ত] তাঁর সকল নেয়ামতের কথা স্মরণ করিয়ে দেবেন। সেও সব কিছু স্মরণ করবে। অতঃপর আল্লাহ বলবেন, ‘এই সকল নেয়ামতের বিনিময়ে তুমি কি আমল করে এসেছ?’ সে বলবে, ‘আমি ইলম শিখেছি, অপরকে শিখিয়েছি এবং তোমার সন্তুষ্টি-লাভের জন্য কুরআন পাঠ করেছি।’ আল্লাহ বলবেন, ‘মিথ্যা বলছ তুমি। বরং তুমি এই উদ্দেশ্যে ইলম শিখেছ, যাতে লোকেরা তোমাকে আলেম বলে এবং এই উদ্দেশ্যে কুরআন পড়েছ, যাতে লোকেরা তোমাকে ক্বারী বলে। আর [দুনিয়াতে] তা বলা হয়েছে।’ অতঃপর [ফিরিশ্তাদেরকে] নির্দেশ দেওয়া হবে এবং তাকে উবুড় করে টেনে নিয়ে গিয়ে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে।
তৃতীয় হচ্ছে সেই ব্যক্তি, যার রুযীকে আল্লাহ প্রশস্ত করেছিলেন এবং সকল প্রকার ধন-দৌলত যাকে প্রদান করেছিলেন। তাকে আল্লাহর নিকটে হাজির করা হবে। আল্লাহ তাকে তাঁর দেওয়া সমস্ত নেয়ামতের কথা স্মরণ করিয়ে দেবেন। সেও সব কিছু স্মরণ করবে। অতঃপর আল্লাহ প্রশ্ন করবেন, ‘তুমি ঐ সকল নেয়ামতের বিনিময়ে কি আমল করে এসেছ?’ সে বলবে, ‘যে সকল রাস্তায় দান করলে তুমি খুশী হও সে সকল রাস্তার মধ্যে কোনটিতেও তোমার সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে খরচ করতে ছাড়িনি।’ তখন আল্লাহ বলবেন, ‘মিথ্যা বলছ তুমি। বরং তুমি এ জন্যই দান করেছিলে; যাতে লোকে তোমাকে দানবীর বলে। আর তা বলা হয়েছে।’ অতঃপর [ফিরিশ্তাবর্গকে] হুকুম করা হবে এবং তাকে উবুড় করে টেনে নিয়ে গিয়ে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে। [মুসলিম ১৯০৫ নং] [1]
[1] মুসলিম ১৯০৫, তিরমিযী ২৩৮২, নাসায়ী ৩১৩৭, আহমাদ ৮০৮৭ হাদিসের মানঃ সহিহ ।।
ধর্ম ব্যবসায়ী আবার কিসের আলেম।আলেম মানে জ্ঞানী এরা জ্ঞানী 😃😃
@BlackBoard 2.0 তাইলে ধর্ম ব্যবসায়ী বলতে সমস্যা কোথায়
@BlackBoard 2.0 আপনার মাথায় গোবর। তাই ব্যবসা কাকে বলে তাই বুঝেন না।
আল্লাহ্ তায়ালা হক্বানি ওলামায়ে কেরামদের হেফাজত করুন🤲🤲
সঠিক তদন্ত করা হোক এবং অন্যায়কারীকে আইনের আওতায় আনা হোক
< হালাল পথে সম্পদ উপার্জনের ১০ টি কোরআন ভিত্তিক উপায় ভিডিও।
উদ্দেশ্য হচ্ছে ইসলাম শেষ করে দেওয়া।আল্লাহ আমাদের সবাইকে রক্ষা করুন সবাইকে বুঝ দান করুন আমিন
শিল্পীরা যে গান গেয়ে লাখ লাখ টাকা নিয়ে যায় এটাতে কোনো সমস্যা নেই,, এটা কোন জায়গা আছি
gan gaya, ovinoy koray bebsha kora jabay na. eta shoshkritik bebsha e.
এই এক কথার মতো হক কথা বলেছেন ভাই ❤️❤️❤️
শিল্পিরা কি ধার্মিক ?? হুজুরদের ইনকাম এর রাস্তা কি?? কোন কিছু বললের যে সেটা প্রব্লেম তা নয়।
তারা তো tax দেয়
@@kamfurniture7740 Hujur der shongshar ki shorkar chalai??
Tara tader poribar tk chara cholbe kivabe???!!!
Tara to tader puro jibon manusher hedayat ar jonno kaaj kore..
Tahole kono tk income chara tader jibon cholbe kivabe??
Eta to common sense..
Tara to pistol thekiye manusher kaach theke tk nei na.. manush ja dei khushi hoye dei..
Ek ek shomoy ek ek jaigai oaaj kore.. always travel korte thake.. journey te shubidhar jonno keu keu helicopter dei.. keu gari dei.. na hoy gari vhara dei..
Ete to r koti koti tk income hoy na..!
Tara to karo tk churi dakati kortese na..!!
একজন দেহ ব্যবসায়ীর কাছে
আলেমরা ধর্ম ব্যবসায়ী হবে এটাই স্বাভাবিক
এ দেশে ইসলাম ছিল,আছে,থাকবে ইনশাআল্লাহ
বাংলাদেশের জন্য আল্লাহর গজব মনে হয় খুব কাছাকাছি চলে আসছে..😰
আল্লাল্লার বাপেরও সেই ক্ষমতা নাই।
@@anonymoussoul3343 ভাই সেই গজব যেন আল্লাহ তোর উপরেই আগে দেয়।😠
চেতনাব্যববসায়ী ও দেহব্যবসায়ীরা করে আলেমদের তালিকা 😀
😁😁😁
এটা আমাদের জন্য হাস্যকর 😆😄
গনকমিশনের বিরুদ্ধে সম্মানহানির মামলা করা উচিৎ।
তুরিন আফরোজ নাইট কতো করে নেন
মানিক সাহেব জানাবেন প্লিজ।
মানুষের অধিকার বোধ প্রবল।
কিন্তু দুঃখজনক সত্য হচ্ছে-
"অনেক অনেক ক্ষমতা থাকলেও কোনো কিছুই খুব করে ধরে রাখার ক্ষমতা মানুষের নেই।"
লজ্জা হওয়া উচিত, যারা আজ আলেমদের পিছনে লেগে আছো,
তোমার বিয়ে করা স্ত্রী কে হালাল করছে কে, মৃত্যুর পরও আলেমদের
লাগবে। 😔😔
বিয়ে সামাজিক বিষয় এবং অর্থ সম্পর্কিত! আসমান-জমিনকে সাক্ষী রেখেও আল্লাহর রহমতে মানব-মানবীর বিয়ে সিদ্ধ হয়। মৌলোভীর অংশগ্রহণ সামাজিক প্রথার অংশ, তাই নয় কি?
Bou halal kore kemne vhai bou ki haram thake...apnar ta ki haram silo🤣🤣
আলেমরা আসার আগেও অনেক নবী রাসূল বিয়ে করেছেন, অনেক সাহাবি বিয়ে করেছেন তাদের বিয়ে তো হালাল।
এসব ভুলভাল যুক্তি দেয়ার মানেটা কি?
@@TanvirAhmed-hv2uq জি করছে , হালাল করছে বলে তো হলাল হয়ছে নকি,এখানে মানের কি আছে??
@@mychannel2474 তো সেসব বিয়ে কোন আলেম এসে পড়িয়ে গেছে?
ওয়াজ মাহফিল কিংবা ইসলামের খিদমতে যদি কেউ আলেম উলামাদের খুশি হয়ে হাদিয়া দেন তা অবশ্যই জায়েজ আছে, এতে কোনো প্রকার দূর্নীতি সাব্ব্যস্ত নয়, জাজাকাল্লাহ খইরান।
বাংলাদেশ থেকে ইসলাম তুলে দেওয়া হোক😥😥😥😥
তুই মনে হয় ইহুদি খ্রিষ্টানদের ঘরের জন্ম, তর মা তরে জন্ম দিয়ে ভুল করেছে
Tarpor Bangladesh k America name deya hok tahole mone hoy apni khosi hoten
@@MonMon-lj5bi দেখেন আমি কথাটা কিভাবে বলেছি,রিএ্যাক্ট দেখে বোঝেন না?
@@mdshefaulislam8345 sorry bujte parinai 🤔🤔🤔
ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ জিন্দাবাদ 💝
যাদের নিজেদের চরিত্রের ঠিক নেই,,,,তারা অন্যের নামে মামলা করার সাহস পায় কেমনে????????????????????
th-cam.com/video/LKJ54rCT08U/w-d-xo.html
Thik
আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি যে হারাম জাদা আলেমদের পিছনে লাগছে তার বিচার যেন দুনিয়ার মধ্যে দেখায়
হাজার হাজার কোটি টাকা।বিদেশ এ পাচার করতাসে তারাই এইগুলা করতাসে আলেম ওলামাদের উপর একটা বড় দরনের ভিবার্ন্ত সিষ্টি করতাছে । আল্লাহ্ হাফেজ মাওলানা দের রক্ষা করবে ইনশাআল্লাহ।
কয়লা মানিক ভালো হইয়া যাও।
যারা লিস্টের কথা উঠেছে তাদের বিচার করা উচিত
হে আল্লাহ আপনি উত্তম ফয়সালাকারী। আপনি সবাইকে হেদায়েত দান করুক।
তারা ইসকানের লোক